Kormo Visa

Kormo Visa Kormo Visa is Air ticketing Tour Operator and Travel Agency being managed by a team of professionals.

শ্রমিক নিয়োগ নিয়ে মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রীর ব্যাখ্যাবাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নিয়োগ নিয়ে প্রকাশিত খবরের একটি ব্যাখ্যা দিয়...
20/11/2022

শ্রমিক নিয়োগ নিয়ে মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রীর ব্যাখ্যা

বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নিয়োগ নিয়ে প্রকাশিত খবরের একটি ব্যাখ্যা দিয়েছেন মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ বিষয়ক মন্ত্রী এম সারাভানান। ১৯ শে জুন ওই ব্যাখ্যায় তিনি বলেছেন, শ্রমিক নিয়োগের ২৫টি রিক্রুটমেন্ট কোম্পানি বাছাইয়ের সঙ্গে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জড়িত থাকার অভিযোগ পুরোপুরি মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। তার সঙ্গে আমার বৈঠক এবং আমাদের দেশে বাংলাদেশি শ্রমিক নিয়োগ নিয়ে বর্তমান অবস্থার ব্যাখ্যা ভুলভাবে তুলে ধরা হয়েছে। তার সঙ্গে বৈঠকে বিদেশি শ্রমিকদের বর্তমান অবস্থা এবং আমার মন্ত্রণালয় শ্রমিকদের উন্নততর পরিবেশ সৃষ্টির জন্য যেসব পদক্ষেপ নিয়েছে, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। মন্ত্রী এম সারাভানান বলেন, প্রাথমিকভাবে বাংলাদেশের মানবসম্পদ মন্ত্রণালয় ১৫২০টি রিক্রুটমেন্ট কোম্পানির একটি তালিকা দিয়েছিল। তার মধ্য থেকে মালয়েশিয়ার মানব সম্পদ মন্ত্রণালয় বাছাই করেছে ২৫টি কোম্পানিকে। এই উদ্যোগ শুরু হওয়ার আগে বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নিয়োগের সঙ্গে জড়িত ছিল মাত্র ১০টি কোম্পানি। এই ১০টি কোম্পানির একচেটিয়া ব্যবসা প্রকৃতির কারণে বহু শ্রমিক উন্নত কাজের প্রতিশ্রুতিতে প্রলুব্ধ হয়েছেন এবং উভয় দেশের বিভিন্ন এজেন্সির কাছে তারা জিম্মি থেকেছেন।

তাই বিদেশি শ্রমিকদের কল্যাণ এবং জীবনধারাকে নিরাপদ করার লক্ষ্যে রিক্রুটমেন্ট কোম্পানির সংখ্যা ১০ থেকে বাড়িয়ে ২৫টি করতে সম্মত হই আমরা। যাতে ২৫টি কোম্পানির ক্ষেত্রে চেক অ্যান্ড ব্যালেন্স কৌশল নিশ্চিত করা যায়। এ জন্য একচেটিয়া ব্যবসা ও এক্ষেত্রে নিয়ম লঙ্ঘনের বিষয়টিকে এড়িয়ে যাওয়ার জন্য কর্মোদ্যম শ্রমিক পাওয়ার জন্য আরও ভাল উদ্যোগ নেয় মানবসম্পদ মন্ত্রণালয়।

বিজ্ঞাপন
বাংলাদেশ থেকে দেয়া তালিকা থেকে মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রণালয় আরও ২৫০টি কোম্পানিকে অনুমোদন দেয়। বাছাই করা এই কোম্পানিগুলো ওই ২৫টি কোম্পনির কাঠামোর অধীনে কাজ করবে। আরো সহজ করে বলা যায়, ২৫টি কোম্পানির প্রতিটি ১০টি করে কোম্পানিকে অনুমোদন দিতে পারবে। তা করা যাবে মানবসম্পদ মন্ত্রণালয়ের মান অনুযায়ী এবং নির্দেশনা অনুসরণ করে।
ব্যাখ্যায় মালয়েশিয়ার মন্ত্রী আরও বলেন, এখন ২৫টি এবং ২৫০টি কোম্পানির মধ্যে পার্থক্য কি? সর্বপ্রথম মানবসম্পদ মন্ত্রণালয় শুধু ২৫টি নির্দিষ্ট কোম্পানির সঙ্গে কাজ করবে। এক্ষেত্রে মন্ত্রণালয়ের নিবিড় নজরদারি থাকবে। এক্ষেত্রে বিদেশি শ্রমিকদের বসবাস ও কর্মক্ষেত্রের পরিস্থিতি তথা তাদের কল্যাণের বিষয়ে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার নির্দেশনা নিশ্চিত করা হচ্ছে কিনা সেটাই নিশ্চিত করা হবে। জোরপূর্বক শ্রম মোকাবিলায় গুরুত্ব দিয়েছে মালয়েশিয়া। কারণ, এতে আন্তর্জাতিকভাবে দেশের মর্যাদা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। দ্বিতীয়ত, মানবসম্পদ মন্ত্রণালয় যেসব প্রক্রিয়া বেধে দেবে শ্রমিক নিয়োগের ক্ষেত্রে কঠোরভাবে তা এবং আন্তর্জাতিক রীতি ওই ২৫০টি কোম্পানি অনুসরণ করছে কিনা তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব এককভাবে ওই ২৫টি কোম্পানির।
ব্যাখ্যায় মালয়েশিয়ার মন্ত্রী আরও বলেন, সুনির্দিষ্ট কিছু দেশকে শ্রমিক নেয়ার সোর্স হিসেবে মানবসম্পদ মন্ত্রণালয় অগ্রাধিকারে দিয়েছে বলে যে ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি হয়েছে, তা এখানে পরিষ্কার করতে চাই। এর বিপক্ষে গিয়ে মন্ত্রণালয় বলতে চায় যে, চাহিদা পূরণের জন্য বিদেশি শ্রমিক নিয়োগ নিয়ে আমাদের সম্মানিত কোম্পানিগুলো যে দাবি তোলে তা অনুমোদন প্রক্রিয়ার সঙ্গে শুধু যুক্ত মন্ত্রণালয়। শ্রমিক নিয়োগের সোর্স হিসেবে ১৪টি দেশ আছে। শুধু বাংলাদেশ নয়, যেকোনো দেশ থেকে যেকোন কোম্পানি তাদের শ্রমিক সংগ্রহ করতে পারে। যখন আমি দায়িত্বে এসেছি, তখনই একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তা হলো, শ্রমিক নিয়োগে পূর্বের মতো তাড়াহুড়ো করে সরাসরি এবং বিশেষ অনুমোদন দেয়া হবে না। আগের ওই চর্চার ফলে ব্যাপক সমালোচনা হয়েছে। তার ফলে আমাদের আন্তর্জাতিক সুনাম ক্ষুন্ন হয়েছে।

তাই সব অনুমোদন অবশ্যই আসতে হবে মানবসম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে। এরই মধ্যে এই চর্চা কঠোরভাবে শুরু হয়েছে। দৃশ্যত একে একটি ক্ষুদ্র পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হতে পারে, কিন্তু ভবিষ্যতে এর একটি ইতিবাচক ফল আছে। তাই বুধবার থেকে বিদেশি শ্রমিক নিয়োগের জন্য ওয়ান স্টপ সেন্টারে সবার জন্য তথ্য আছে। আমাদের শ্রম ক্ষেত্রে শ্রমিকেদের যে সঙ্কট আছে, তা কাটিয়ে উঠার জন্য মানবসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিজন মানুষ যে অক্লান্ত কাজ করেছেন তার জন্য তাদের সবাইকে অভিনন্দন জানাই। তারা চেষ্টা করেছেন এই কর্মকাণ্ড এবং এ সংক্রান্ত শিল্পকে সহায়তা করতে। মন্ত্রী আরও বলেন, আমাদের বিজনেস কমিউনিটিকে অব্যাহত সহযোগিতা করতে আমাদের ডিপার্টমেন্ট প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

এখন বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কোম্পানিগুলোর ওপর, যারা অনুমোদন পেয়েছেন। তাদের উচিত রিক্রুটমেন্ট প্রক্রিয়াকে পরিচালনা করা এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে ভিসা পাওয়ার জন্য মেডিকেল রিপোর্ট জমা দেয়া।

প্রবাসী শ্রমবাজার: যে সাতটি দেশে এখন বাংলাদেশি কর্মীরা সবচেয়ে বেশি যায়বাংলাদেশ থেকে একসময় অনেক দেশে বৈধভাবে কর্মসংস্থ...
20/11/2022

প্রবাসী শ্রমবাজার: যে সাতটি দেশে এখন বাংলাদেশি কর্মীরা সবচেয়ে বেশি যায়

বাংলাদেশ থেকে একসময় অনেক দেশে বৈধভাবে কর্মসংস্থানের জন্য কর্মীরা গেলেও গত কয়েক বছরে সেই বাজার অনেকটাই সংকুচিত হয়ে উঠেছে। করোনাভাইরাসের কারণে বিশ্বে শ্রমবাজার আরো চাপে পড়েছে।

সরকারি তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের ১৭২টি দেশে কাজ নিয়ে যায় বাংলাদেশিরা।

প্রতিবছর বাংলাদেশে থেকে সরকারিভাবে আট থেকে ১০ লক্ষ শ্রমিক বিদেশে যান। এদের বেশিরভাগই যান অদক্ষ শ্রমিক হিসাবে।

তবে অন্যান্য ভিসা মিলিয়ে ২০ লাখের বেশি কর্মী বিদেশে যান বলে জানাচ্ছে বায়রা।

কোন দেশগুলোয় বাংলাদেশি শ্রমিকরা বেশি যান
বাংলাদেশ সরকারের জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর পরিচালক আতিকুর রহমান বিবিসি বাংলাকে বলছেন, এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শ্রমবাজার সৌদি আরব।

এরপরেই রয়েছে ওমান, কাতার, বাহরাইনের মতো দেশগুলো। জর্ডান, সিঙ্গাপুর, রোমানিয়া, ইত্যাদি দেশেও অল্প কিছু করে কর্মী যাচ্ছেন।

কম বেশি মিলিয়ে আমাদের কাছ থেকে বৈধভাবে ১৭২টি দেশে বাংলাদেশি কর্মীরা যাচ্ছেন বলে তিনি জানান।

কুয়েত, মালয়েশিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও মালদ্বীপ এক সময় বাংলাদেশের জন্য বড় শ্রমবাজার ছিল। এখনো এসব দেশে বৈধ-অবৈধ মিলিয়ে অনেক বাংলাদেশি কাজ করেন।

কিন্তু এসব দেশে বৈধভাবে এখন কর্মীরা যেতে পারছেন না।

বৈধভাবে পোল্যান্ড, রোমানিয়া, বলিভিয়ায় বাংলাদেশি শ্রমিকরা সম্প্রতি যেতে শুরু করেছেন বলে তিনি জানান।

তবে করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর প্রায় দেড় লাখ শ্রমিক বাংলাদেশে ফিরে এসেছেন। তাদের অনেকে ছুটিতে এসেছেন, যাদের আবার যাওয়ার কথা রয়েছে।

20/11/2022

দেশে দক্ষ শ্রমিকের অভাব কবে ঘুচবে

কোনো দেশের জাতীয় উন্নয়ন বলতে সেই দেশের সার্বিক উন্নয়নকে বোঝায়, যা কিনা ওই দেশের সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের মাধ্যমেই সম্ভব। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে দেশের সার্বিক উন্নয়নের জন্য সরকারগুলো বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে। বর্তমান সরকারও প্রতিনিয়ত বিভিন্ন লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে দেশকে উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করার জন্য। তবে সব ধরনের উন্নয়ন ব্যর্থ হবে, যদি দক্ষ শ্রমশক্তি গড়ে তোলা না হয়।

বাংলাদেশ একটি জনবহুল দেশ হওয়ার কারণে পর্যাপ্ত শ্রমশক্তি থাকলেও দক্ষ শ্রমিকের অভাব রয়েছে। দেশের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের জন্য বিভিন্ন দেশ থেকে দক্ষ শ্রমিক নিয়োগ করতে হয়। যার ফলে বাংলাদেশের উন্নয়নমূলক খাতগুলোর ব্যয়কৃত অর্থ সেসব শ্রমিকের অর্জন হিসেবে চলে যায় দেশের বাইরে। জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (এনএসডিএ) তথ্যমতে, দেশের ২৫ থেকে ৫৪ বছর বয়সী মানুষের মধ্যে ৮২ শতাংশ বিভিন্ন কাজে নিয়োজিত, তবে এর মধ্যে ৬ দশমিক ৩ শতাংশের কোনো বিশেষ বিষয়ে দক্ষতা রয়েছে। আর ৫৩ শতাংশ মোটামুটি দক্ষ এবং ৪০ দশমিক ৭ শতাংশ একেবারেই অদক্ষ।

বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা পরিষদের (বিআইডিএস) এক সমীক্ষায় এসব তথ্য উঠে এসেছে। এতে বলা হয়েছে, ২০২৫ সাল নাগাদ দেশে বিভিন্ন খাতে মোট ৮ কোটি ৮৭ লাখ শ্রমিকের দরকার হবে। এই সময় পর্যন্ত দেশের ৯টি শিল্প খাতে নিয়োগ দিতে হবে আরও ১ কোটি ৬৬ লাখ ৮৪ হাজার নতুন শ্রমিক। এর মধ্যে দক্ষ শ্রমিক লাগবে ৮০ লাখ, আধা দক্ষ ৫৬ লাখ ও অদক্ষ শ্রমিক লাগবে ৩১ লাখ। অন্য এক পরিসংখ্যানমতে, ২০১৯-২০ অর্থবছরের ১১ মাসে এর আগের অর্থবছরের তুলনায় মোট রপ্তানি ১৮ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। এ ছাড়া পুঁজিস্বল্পতা ও বাজার সংকোচনের কারণে রপ্তানিমুখী শিল্প, এসএমই খাত এবং ইনফরমাল খাতে ব্যাপক বেকারত্বের সৃষ্টি হয়েছে।

এদিকে দেশের মোট কর্মসংস্থানের ২০ শতাংশ শিল্প খাতকে ঘিরে, তবে পর্যাপ্ত শ্রমশক্তি থাকা সত্ত্বেও এখানে দক্ষ শ্রমিকের যথেষ্ট অভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে।

হিসাবমতে, ২০২৫ সাল নাগাদ ৯টি শিল্প খাতে ৮০ লাখ দক্ষ শ্রমিকের প্রয়োজন হবে। অন্যদিকে, বর্তমানে প্রায় এক কোটি বাংলাদেশি জনশক্তি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থান করছে। এ বিপুল মানুষের মাধ্যমে যে পরিমাণ রেমিট্যান্স আসার কথা, তা আসছে না। এর অন্যতম কারণ প্রবাসে বাংলাদেশি দক্ষ জনশক্তির অভাব। দেশে এসএসসি ও এইচএসসি পাসের পর উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার ঝোঁক বাড়ছে। বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হলেও তাঁদের মধ্যে কোনো বিষয়ে দক্ষতা গড়ে উঠছে না। আর উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো যেসব বিষয়ে শিক্ষার্থীদের পাঠদান করছে, তার সঙ্গে শিল্প খাতের চাহিদার কোনো সামঞ্জস্য নেই।

বাংলাদেশের কারিগরি প্রশিক্ষণের অভাবে সব সময়ই দক্ষ মানবসম্পদের অভাব রয়েছে। দেশের পোশাক খাতেই করোনা–পরবর্তী সময়ে ৩ লাখ দক্ষ শ্রমিক প্রয়োজন হবে, কিন্তু সেখানে প্রাতিষ্ঠানিক প্রশিক্ষণের পর্যাপ্ত সুযোগ নেই। করোনা মহামারির কারণে বিশ্বে শ্রমবাজারে আরও চাপ পড়েছে। ফলে দক্ষ শ্রমিকের চাহিদাও বেড়েছে। আমরা চাইলেও সে সুযোগ নিতে পারছি না। কারণ, বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা বেকার তৈরির কারখানা হিসেবে গড়ে উঠেছে। শিক্ষার্থীরা অনার্স-মাস্টার্স পাস করে বেকার ঘুরে বেড়াচ্ছেন। চাকরিও পাচ্ছেন না, আবার দক্ষতার অভাবে কারখানার শ্রমিক হিসেবে নিয়োগ পেয়ে ভালো করতে পারছেন না।

দেশের প্রধান শিল্প খাতগুলোয় দক্ষ জনবলের সংকট তীব্র হচ্ছে। বর্তমানে ২০ শতাংশ দক্ষ শ্রমিকের ঘাটতি নিয়েই চলছে দেশের রপ্তানি আয়ের তৈরি পোশাক খাত। এ সুযোগে কয়েক হাজার বিদেশি শ্রমিক কাজ করছেন। বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে কারিগরি শিক্ষা সম্প্রসারণ করতে হবে। বিভিন্ন শিল্পের কর্মীদের নিজ নিজ ক্ষেত্রে পারদর্শী করে তোলার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে, যাতে শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ দিয়ে দেশের মানুষকে দক্ষ শ্রমিক হিসেবে গড়ে তোলা যায়।

19/11/2022

মালদ্বীপ, শ্রীলংকা, দুবাই, থাইল্যান্ড, মালয়শিয়া, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, ভারত, নেপাল, ইউরোপ, ইংল্যান্ড, আমেরিকা এবং কানাডা বিমান টিকেট এবং ভিসা সার্ভিস পেতে কল করুন :-

+880 1516-505031

Send a message to learn more

19/11/2022

যারা দেশ বিদেশ ঘুরতে ভালোবাসেন তাদের জন্য আমাদের ভিসা, এয়ার টিকেট, হোটেল বুকিং, ভ্রমন প্যাকেজ সহ সকল ধরনের সকল সেবা নিয়ে আমরা আছি আপনার পাশে।
কল : 880 1516-505031

Send a message to learn more

Address

Purana Palton
Dhaka
1000

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Kormo Visa posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category