GO Syndicate GO

GO Syndicate GO Travel experience

17/12/2023

Gulmarg, Kashmir

পর্ব ৮..  কাশ্মীর নিয়ে শেষ পর্ব। এখানে কোথায় কি খরচ যাবতীয় দিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছি টেবিল আকারে৷ ট্রেন, থাকা, খাওয়া এসব ...
19/08/2023

পর্ব ৮..
কাশ্মীর নিয়ে শেষ পর্ব।

এখানে কোথায় কি খরচ যাবতীয় দিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছি টেবিল আকারে৷
ট্রেন, থাকা, খাওয়া এসব খরচ বাড়াতেও পারেন আবার কমাতেও। তবে আমি এখানে ২৫ হাজার রুপির মধ্যে একটা খরচ দেখানোর চেষ্টা করেছি।

এছাড়া, গ্রুপ করে গেলে সেক্ষেত্রে আমি মনে করি প্রথমেই ভালো দেখে একটা গাড়ি ঠিক করে নেওয়া যেটা আপনার ট্রাভেলের সব সময় ধরে থাকবে এমন ভাবে ঠিক করে নিলে খরচ কমে আসে।
দামাদামি করে গাড়ি ঠিক করে নিবেন, এতে সময় বাচেঁ, ঝামেলাও কম হয়।
আর হোটেল ঠিক করার ক্ষেত্রে প্রথম দিন টা অনলাইনে বুক করে নিয়ে দ্যান পরের দিনের জন্য নিজেরা একটু ঘুরে দেখে শুনে নিতে পারেন।

এছাড়া একটু ভিতরের দিকে থাকতে চাইলে মানে শহর থেকে কিছুটা দূরে হোমস্টে (Homestay) গুলাও ভালো। সেখানে খাবার দাবারও রিজনবল প্রাইসে পাওয়া যায়।

আর যাত্রা পথে ড্রাইভার আপনাকে তার পরিচিত অনেক জায়গায় নিয়ে যাবে, শিকারা রাইড কিংবা শপিং এর জন্য। শিকারার জন্য সরকার নির্ধারিত ঘাটেই যাবেন। সেখানে কম খরচে শিকারা (নৌকা) পাওয়া যায়। নাহলে স্ক্যামের শিকার হতে পারেন৷

এরপর শাল, সহ অন্যান্য শপিংয়ের ক্ষেত্রে নিজের বুদ্ধিমত্তাকে প্রাধান্য দিবেন, ড্রাইভারের সাহায্য যত কম নেওয়া যায়। সেখানে ভালো মানুষ খুবই কম৷ এরা এসব জায়গা থেকে কমিশন পায়। কেনাকাটার ক্ষেত্রে নিজের অভিজ্ঞতা কে প্রাধান্য দিবেন।
দরকার হলে ইউটিউবে কিছু ভিডিও দেখে নিবেন কোথায় কোনটা ভালো পাওয়া যায় এবং আসল নকল কিভাবে চিনে।





Lost in the majesty 🌲
02/07/2023

Lost in the majesty 🌲

15/06/2023

A TRIP TO HEAVEN

Music: When We Feel Young | Vivek Thomas & When Chai Met Toast
Link: https://youtu.be/jBTVzb2vg0U

Video By Hasan Mahmud Fahim


পর্ব ৬-৭ মানি এক্সচেঞ্জ এবং কাশ্মীরের ভ্রমণস্থান৷ মানি এক্সচেঞ্জ, বেনাপোলে কিছু মানি এক্সচেঞ্জের দোকান আছে। বর্ডারে প্রব...
07/06/2023

পর্ব ৬-৭
মানি এক্সচেঞ্জ এবং কাশ্মীরের ভ্রমণস্থান৷

মানি এক্সচেঞ্জ, বেনাপোলে কিছু মানি এক্সচেঞ্জের দোকান আছে। বর্ডারে প্রবেশের আগে মানি এক্সচেঞ্জ করে নেওয়া টাই শ্রেয়৷ শ টাকাতে ১রুপির হেরফের হয়ে থাকে।

এবার কাশ্মীরের ভ্রমণস্থান।

জাম্মুতে নামার পর, কাশ্মীরের রাজধানী শ্রীনগর যাওয়ার পথে পাহাড়ি দৃশ্য আপনাকে মুগ্ধ করবে৷
সকাল ১০টার মধ্যেই ট্রেইন পৌছে যাবে। দ্রুত গাড়ি ঠিক করে, দেরি না করে যাত্রা শুরু করে দিলে দিনের মধ্যে কাশ্মীর পৌছানো সম্ভব। তবে সেখানে গিয়ে ট্যাক্সি ক্যাবের স্টেশন পাবেন। পূর্বপরিচিত যদি কেউ থাকে বা কারো নাম্বার নিয়ে গাড়ি ঠিক করে রাখা যায়। তবে নিজেরা গিয়ে, সেখানে সরকারী নির্দিষ্ট ভাড়ার তালিকা দেখে, গাড়ির অবস্থা দেখে গাড়ি ঠিক করা যায়।

এক্ষেত্রে বুদ্ধিমানের কাজ হবে যদি ভালো কোনো গাড়ি পেয়ে যান, এবং সেই ড্রাইভারের সাথে আপনার ট্যুরের বাকিদিন গুলোর জন্য চুক্তি করে ফেলা, একেবারে জাম্মু টু জাম্মু।
৪/৮/১০ জন মানুষ হলে গাড়ির খরচ অনেকটা কমে যায়। ৮ সিটারের গাড়িরে ১০ জন অনায়াসে ঘুরাঘুরি করা যায়, সমস্যা হয় না৷

জাম্মু থেকে কাশ্মীরের দূরত্ব প্রায় ২৬০ কিলোমিটার। পাহাড়ি রাস্তার ধার ঘেষে, এশিয়ার অন্যতম বৃহতম দুটি টানেল এই পথে রয়েছে। বৈরী আবহাওয়ার কারণে প্রায় ভূমিধসের কারণে কাশ্মীরের পথ বন্ধ থাকে। তাই সেসকল সমস্যা সমাধানের জন্য মেগা প্রজেক্টের কাজ হচ্ছে। ২০২৪ এর মধ্যেই শেষ হয়ে যাবে শুনেছিলাম।
এখন জাম্মু থেকে কাশ্মীর যেতে ৯-১০ ঘন্টার প্রয়োজন হয়, তখন এই সময় কমে প্রায় ৪-৫ ঘন্টায় চলে আসবে।

পথিমধ্যে অনেক গুলো দর্শনীয় স্থানের মধ্যে একটি হচ্ছে Patnitop। কেউ চাইলে যাত্রা পথে এই স্থান ঘুরে যেতে পারেন, আর তখন ই দেখা পাওয়া যাবে ভারতের এবং এশিয়ার অন্যতম বড় রোড টানেল, ড সায়মা প্রসাদ মুখার্জি টানেল। এটি প্রায় ৯.৩ কিলো দীর্ঘ৷ পথিমধ্যে আরেকটি টানেল পরবে যেটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৮.৫ কিলো, বানিহাল টানেল নামে পরিচিত৷

কাশ্মীর ভ্রমণের কেউ পরিকল্পনা করলে আমি উপদেশ দিবো, শ্রীনগর শুরুতে না গিয়ে প্রথমে পেহেলগামে যাওয়ার জন্য।

**শ্রীনগরের** ভ্রমণ স্থান গুলো তুলে ধরতেছি।
১. গার্ডেন
শ্রীনগের কিছু পুরাতন আমলের বাড়ি-ঘর কে ঘিরে পর্যটন এরিয়াতে রুপান্তর করা হয়েছে।
এদের মধে আছে, Chashma Shahi Garden, Pari Mahal, Shalimar Bagh Mughal Garden, Tulip Garden. এসব গার্ডেনে ২৫ রুপি করে এন্ট্রি ফি নিয়ে থাকে।
আপনাদের ভাড়া করা গাড়ি এসব স্থানের একেবারে নিকটে যেতে পারবে না। কাছাকাছি ২-৩ কিলো দূরত্বে নিয়ে যাবে সেখানে আবার অন্য ট্যাক্সি বা গাড়ি ভাড়া করে যাওয়া যায়। হেটেই যাওয়া যায়। কাশ্মীরে আবার এক এক স্থানে এক এক গাড়ির প্রচলন। সবস্থানে সব গাড়ির অনুমতিও নাই৷

২. ধর্মীয় স্থান
জামীয়া মসজিদ, হযরতবাল মসজিদ, শঙ্করচার্য মন্দির।

৩. ডাল লেক (Dal Lake)
ডাল লেক অনেক বিশাল। সরকারি ভাবে নির্দিষ্ট করা ভাড়া অনুযায়ী প্রায় ২২ টি ঘাট রয়েছে৷ এসব ঘাটে গিয়ে আপনি খুবই কমের মধ্যে শিকারা (নৌকা) ভ্রমণ করতে পারবেন৷ প্রতি নৌকায় ৪ জন উঠা যায়। দামাদামি করতে পারলে প্রতি শিকারা ৩০০-১০০০ রুপির মধ্যে আনা যায়৷
তবে মাথায় রাখবেন, আপনার ই গাড়ির ড্রাইভার অসাধু হয়ে থাকলে ঘাটের বাইরের, লোকাল ঘাটে নিয়ে যাবে। সেখানে শিকারা প্রাইস অনেক বেশি নিবে। শিকারার ভাড়া খুবই কম। বেশি দামে উঠবেন না। শিকারায় উঠার পর অনেক ভাসমান দোকান বা বাজার এর দেখা মিলকে। অনেক হকারও আসবে। বেশি দাম চেয়ে থাকে এরা, সাবধানে দামাদামি করে খাওয়া দাওয়া, কেনাকাটা করবেন।

ডাল লেকের আশে-পাশে হোটেল নেওয়ার চেষ্টা করা উচিৎ। একটু লোকাল সাইডে গিয়ে খাওয়া দাওয়া করলে দাম অনেক কম পরবে।

৪. মক্কা মার্কেট/ লাল চক (Lal Chawk)
অনেক কম প্রাইসে এখানে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র পাওয়া যাবে। আমরা এখান থেকেই কভার কোট পেয়েছিলাম ৬০০ রুপিতে। সাথে ওয়ার্ম ইনার ড্রেস ৫০০ রুপি আর পা মোজা ১৫০ রুপি। আরও দামাদামি করে কমে আনা সম্ভব।

এবার আসি **পেহেলগামে**

অসাধারণ এক জায়গা। অনেক অনেক সুন্দর জায়গা। এত এত প্লেস যে ৩/৪ দিন ঘুরেও শেষ হবে না।

তবে অন্যতম জায়গা গুলো হচ্ছে
১. বাইসারান ভ্যালি (মিনি সুইজারল্যান্ড)
এখানে ঘোড়া করে যাওয়া যায়। স্ক্যামের চান্স থাকে, তাই বাজেট ফ্রেন্ডলি দামাদামি করতে পারলে যাবেন নাহলে হেটেই যাত্রা শুরু করবেন যদি সময়ের স্বল্পতা না থাকে। তবে ঘোড়ায় গেলে যে খুব সময় বাচঁবে তাও না৷
২. বেতাব ভ্যালি
সুন্দর জায়গা। হিন্দী বেতাব মুভির শুটিং হয়েছিলো এখানে।
৩. চন্দনওয়ারি
হিন্দুদের ধর্মীয় এক অনুষ্ঠানের যাত্রার জন্য বিখ্যাত এই স্থান।
পেহেলগামে অনেক সুন্দর সুন্দর রিসোর্ট আছে, পাহাড় হতে বয়ে যাওয়া পানির স্রোতের পাশেই। এসব স্থানে হোটেল নেওয়ার চেষ্টা করলে ভালো হবে।

**গুলমার্গ**
শ্রীনগর থেকে প্রায় ৫৫ কিলো এবং পেহেলগাম থেকে ১৪৫ কিলো দূরের স্থান গুলমার্গ। Gondola ride এর জন্য বিখ্যাত এই স্থান। ক্যাবল কার বলে যেটা আমরা চিনি, এটাই এখানে গন্ডোলা। দুইটি ধাপে এই রাইডটি হয়ে থাকে। ৭৪০, ৯৫০ টিকিট প্রাইস ধাপ দুটির আর এদের সময় লাগে ৯ মিনিট আর ১২ মিনিট যথাক্রমে। প্রায় ৪ কিলো উচ্চতার পথে নিয়ে যাবে, সেখানে তাপমাত্রা আরও কম থাকে। সাধারণত সারাবছর এখানে বরফের দেখা পাওয়া যায়। আর গন্ডোলা রাইড, অন্তত ধাপ ২ (সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে ১৩৮০০ ফিট উচ্চতা) সবার জন্য সেইফ না। অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। অক্সিজেনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

এখানে দুইদিন থাকা যেতে পারে। একদিন গুলমার্গ ঘুরে পরের দিন গন্ডোলার জন্য। একদিন ই যথেষ্ট যদিও।

**সোনমার্গ**

অনেকটা গুলমার্গেই মতই, আরও সুন্দর বেশি লাগতেও পারে অনেকের কাছে। ঋতুভেদে এদের সৌন্দর্যের পরিবর্তন ঘটে৷ শ্রীনগর থেকে ৮২ কিমি (২ঘন্টা) আর পেহেলগাম থেকে ১৬০ কিলো (৪ঘন্টার) পথ।







14/05/2023

পর্ব ৫
ইমিগ্রেশন

আমরা যেহেতু হরিদাশপুর (বেনাপোল-পেট্রোপোল) বর্ডারে গিয়েছিলাম। তাই আজ এই বর্ডারের অভিজ্ঞতা তুলে ধরবো৷

আমরা বেনাপোল গিয়ে কাশ্মীরের ট্রেইনের ততকাল টিকিট কাটি, এরপর খাওয়া দাওয়া করতে করতে ১২ টার দিকে পোর্ট ফি দিয়ে আমরা বাংলাদেশ ইমিগ্রেশন শেষ করি।
শুরুতে তারা পোর্ট ফি আর ট্রাভেল ট্যাক্স চ্যাক করেন।

এরপর ইমিগ্রেশন পুলিশ, পাসপোর্ট দেখেন আর ভ্যাক্সিন সার্টিফিকেট এরপর স্টুডেন্ট দেখে আর কিছু জিজ্ঞাসা করেন নাই, সীল মেরে দেন।

এরপর আমরা ভারতের ইমিগ্রেশনে যাই, যেটা অনেক বেশি মানুষের জনসমাগমে পরিপূর্ণ হয়েছিলো। লাঞ্চ ব্রেক এর মধ্যেও পরতে হয়৷ আর ভীষণ ধীর প্রসেসে কাজ করায় আমরা ২/৩ ঘন্টা সেখানেই পার করি।
এখানেও ভাক্সিন সার্টিফিকেট চ্যাক করে৷ তাই সাথে ৩/৪ কপি রেখে দেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ হবে।

ভারতের ইমিগ্রেশনে একটা ছোট ফর্ম দিবে, সেখানে নিজের নাম, মোবাইল, পাসপোর্ট নাম্বার, গন্তব্যের ঠিকানা লিখতে হয়৷ তাই সাথে কলম বহন করে নেওয়া টা জরুরি৷

এরপর ইমিগ্রেশন সীল দেওয়ার পর তারা পাসপোর্টে এন্ডোর্সমেন্ট চ্যাক করবে। মানে লিগ্যাল ভাবে আপনি অর্থ ক্যারি করতেছেন সেটা। দুজনের কাছে ছিলো না, উপঢৌকন নিয়ে তাদের ছেড়ে দেয়।

এই তো,,, এই ছিলো ইমিগ্রেশন এর প্রসেস৷

তবে আমি বলবো বাসে যাবেন, আগে ভাগে ইমিগ্রেশন শেষ হবে, দ্রুত কলকাতায় পৌছেও যেতে পারবেন।




20/04/2023

Had the best time of our life there.

31st December, 2022
Gulmarg, Kashmir

©Dandelions

আজকে একটু ভিন্ন ধরণের গল্প শেয়ার করি, কাশ্মীরের পর্ব টা বাকি থাকুক৷ গল্পটা আমাদের পেজের নাম নিয়ে, কেন Syndicate রাখা হলো...
13/04/2023

আজকে একটু ভিন্ন ধরণের গল্প শেয়ার করি, কাশ্মীরের পর্ব টা বাকি থাকুক৷

গল্পটা আমাদের পেজের নাম নিয়ে, কেন Syndicate রাখা হলো? মূলত আমাদের বন্ধুদের নিয়ে গ্রুপের নাম সিন্ডিকেট, ক্রিকেট খেলার দলের নামও সিন্ডিকেট, ফ্যান্টাসি প্রিমিয়ার লীগের দলও সিন্ডিকেট।

এখন এর পিছনের কাহিনীটাই আজ শেয়ার করবো।

আমরা বব্ধুরা ছোট থেকেই একটু এডভেঞ্চারাস ছিলাম, এই যেমন যখন স্কুল বাঙ্ক দেওয়ার সাহস সঞ্চয় করে ফেললাম তখন স্কুল বাঙ্ক দিয়ে আমরা প্রায়শই বসুন্ধরা সিটি কম্পলেক্স ঘুরে আসতাম। স্কুলের সামনে থেকেই ডিরেক্ট বাস ছিলো, যাওয়া আসায় অসুবিধে হতো না৷ স্কুল টাইমের মধ্যেই আবার চলেও আসতাম। তা এমন এক প্লান একদিন করেছিলাম ভিন্ন রুটের গন্তব্য, সেটা আগারগাঁও এ অবস্থিত কম্পিউটার সেন্টার, আইডিবিতে। প্রথম যেদিন যাই ক্লাস ৭/৮ এ পড়ুয়া ছাত্র ছিলাম আমরা।
তা এরপর মাধ্যমিক পরীক্ষার আগে, দূরত্বটা বৃদ্ধি করে একদিন প্লান করলাম সাভার আশুলিয়াতে অবস্থিত ফ্যান্টাসি কিংডমে যাবো।
এখন সেখানে যেতে হলে ত ভালো অংকের টাকাও প্রয়োজন৷ কি করা যায়, রোজার ইদের সালামি পেয়েই দৌড় দিয়েছিলাম সেবার৷

এবার কলেজে উঠে গেলাম, তখন বিভিন্ন জায়গায় যাওয়া হতো৷ বিরুলিয়ার গোলাপগ্রাম থেকে শুরু করে একদিন ত ট্রেনের ছাদে করেই ভৈরবে যাওয়ার প্লান করে চলে যাই বিপরীত দিকে খুলনার ট্রেনে করে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন ঘাটে৷ সেখানে ভালো সময় কাটিয়ে আবার বিকালের মধ্যেই বাসায় ফিরে এসেও ছিলাম৷ কলেজ ইউনিফর্মের সাদা শার্টের কলার ট্রেনের ছাদে বসায় কালো হয়ে গিয়েছিলো ময়লায়, সেটার জন্য সেবার বাসায় ধরাও খেতে হয়েছিলো আম্মুর কাছে। (ছবি তে দিয়ে দিবো)

এবার উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার পর, ভার্সিটির ভর্তিপরীক্ষার দরুন খুলনা, রাজশাহী, চট্টগ্রাম ঘোরা হলেও তেমন তৃপ্তি মিটতেছিলো না। প্রায় বছর খানেক পর ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে আমরা প্লান করি যে বাংলাদেশের সুন্দর স্থানের মধ্যে অন্যতম প্রবাল দ্বীপ, সেন্ট মার্টিনে যাবো৷
নির্বাচনী মৌসুম তখন, তার উপর ডিসেম্বর এর শেষের দিক৷ বলতে গেলে একেবারে সর্বোচ্চ পর্যটক সমাগম ঘটে এমন সময় আমরা সেন্ট মার্টিনে যাওয়ার পরিকল্পনা করি৷

পূর্ব অভিজ্ঞতা ছিলো না একেবারেই। এক পরিচিত বড় ভাইয়ের মাধ্যমে বাসের টিকিট কাটি, উনিই বলেছিলো টেকনাফ ঘাটে গেলে জাহাজের টিকিট পাওয়া যাবে আর হোটেলও খুজলে পাওয়া যাবে। ব্যাস, রওনা হয়ে যাই আমরা। ঢাকার জ্যাম ঠেলে বাস মিসের একেবারে দ্বারপ্রান্তে গিয়ে কোনো ভাবে আমরা আমাদের টেকনাফের বাসে উঠতে সক্ষম হই।
এরপর পরেরদিন ভোরে আমরা টেকনাফ পৌছেই প্রথমেই সিন্ডিকেটের শিকার হই৷ সকালের নাস্তা করবো, ২০১৮ তে ঢাকাতেও অনেক জায়গায় ৫টাকা করে রুটি পাওয়া গেলেও সেখানে ২০ টাকা করে রুটি ডিম ৪০ টাকা দিয়ে নাস্তা করতে হয়৷
এরপর স্ট্যান্ডিং শিপের টিকিট ৪০০ টাকা করে থাকলেও আমাদের ৮০০ টাকা করে কাটতে হয়। এবার সেন্ট মার্টিনে ঢুকে হোটেল পাইতেছিলাম না তার উপর যাও পেয়েছিলাম অনেক বেশি খরচ দিয়ে থাকা লাগলো।

সন্ধ্যায় এক কলেজ পড়ুয়া ছাত্রের সাথে পরিচয়, সে সিজনের সময় বীচে চায়ের দোকান দেয়৷ টেকনাফ কলেজে পরে, বকুল নাম ছিলো সম্ভবত৷ সেই ছেলে আমাদের বুঝিয়ে টুঝিয়ে আমাদের কাছে চকলেট, আচার, ক্যালসাম সহ হাবিজাবি অনেক কিছুই বিক্রি করার জন্য একটা ডিল করে, আর যেটা ছিলো সর্বনিম্ন মূল্যে।
তা এরপর আমরা বাজারে গিয়ে ঘুরে দেখি সেই বকুল আমাদের প্রায় দ্বিগুনেরও বেশি দামে ওইসব জিনিসপত্র বিক্রি করার ধান্ধা করে ফেলছিলো। তখন একেবারে হাতেনাতেই ধরি সেই ধান্ধাবাজ aka Syndicate কে।

এই এক ট্যুরে এতগুলো সিন্ডিকেটের খপ্পরে পরেও আমরা খুব আরামে, মনভরে আনন্দ ফুর্তি করে সেন্ট মার্টিন ঘুরে আসি। এরপর থেকে আমরা সেন্ট মার্টিন নাম দেই না আর, সিন্ডিকেট মার্টিন দেই সাথে আমাদের গ্রুপের নামও দিয়ে দেই সিন্ডিকেট গ্রুপ। সাথে আমাদের এই পেজের নামও হয়ে যায়, Go Syndicate Go....




10/04/2023

I feel the wind in my hair and the thrill in my heart as I run along the stunning hillside road in the picturesque region of Kashmir. The lush greenery, towering mountains, and serene valleys create a perfect backdrop. Grateful for the opportunity to connect with nature and indulge in this scenic workout.

09/04/2023

"Frozen Dreams Come Alive: Sparkling Blanket, Whispering Chill, and Childlike Wonder of the First Snow's Thrill."

পর্ব ৪ বাংলাদেশ থেকে কলকাতা কিভাবে যাবেন?কলকাতা যাওয়ার জন্য অপশন গুলোর মধ্যে যদি বিবেচনা করি তাহলে আসলে, এয়ার, ট্রেন, আর...
08/04/2023

পর্ব ৪
বাংলাদেশ থেকে কলকাতা কিভাবে যাবেন?
কলকাতা যাওয়ার জন্য অপশন গুলোর মধ্যে যদি বিবেচনা করি তাহলে আসলে, এয়ার, ট্রেন, আর বাস।

যেহেতু বাজেট ফ্রেন্ডলি ট্যুর তাই প্রথমেই এয়ারের অপশন বাদ।
ট্রেনের জন্য, দুইভাবে যাওয়া যায়। একটা হচ্ছে ডিরেক্ট ঢাকা টু কলকাতা মৈত্রী ট্রেইন।
ট্রাভেল ট্যাক্সসহ এর ভাড়া পরে প্রায় ১৯৫৫ থেকে ২৯৩৫ টাকা। এই ট্রেইনের টিকিট ভিসা পাওয়ার পর কমলাপুর স্টেশন থেকে যাত্রার দিন থেকে ২৯ দিন আগেই পাওয়া সম্ভব।

এবার বাস। গ্রিনলাইন, শ্যামলী পরিবহন সহ অনেক গুলো পরিবহনের বাস কলকাতা যায়। এদের বাস আবার দুই ধরনের। কিছুবাস শুধু বেনাপোল পর্যন্ত যাবে, আবার কিছু বেনাপোলে এক বাসে করে নিয়ে আবার ওপারে আরেক বাসে উঠাবে।
আরেকটা বাস, যেটা সৌহার্দ্য ক্যাটাগরিতে পরে। এরা ডিরেক্ট কলকাতা যায়। এই বাসের আবার ভাড়া একটু বেশি।
সৌহার্দ্য বাসে ইমিগ্রেশন প্রসেস টা আবার দ্রুত হয়ে যায়।

এবার আসি ট্রেনের আরেকটা অপশন যেটা ছিলো। ঢাকা থেকে বেনাপোল এর বাংলাদেশের ট্রেনে করে যাওয়া যায়। এক্ষেত্রে এর খরচ সবচেয়ে কম তবে সময়সাপেক্ষ জার্নি এটা৷ ঢাকা থেকে বেনাপোল ট্রেনে যাওয়া খরচ ৫০৫ টাকা। স্টেশন থেকে বর্ডারে ২০ টাকা অটো ভাড়া৷
ট্রেন থেকে বাসে বেশি সুবিধা আমি মনে করি।
প্রথমত, বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেন দেরি করে আসে, আর রাতে ট্রেনে চুরির ঘটনা ঘটে৷ আবার মৈত্রী তে সিকিউরিটি থাকলেও খরচ বেশি। আর বেনাপোল এক্সপ্রেস পৌছায়ও দেরি করে, যেখানে বাস সকাল সকাল পৌছে যাবে। কলকাতাতে দুপুরের মধ্যে পৌছানো সম্ভব।

এবার বেনাপোলে পৌছে, আপনাকে ইমিগ্রেশনে যাওয়ার পূর্বে ট্রাভেল ট্যাক্স (৫০০) আর পোর্ট ফি (৫০) টাকা পরিশোধ করতে হবে। ট্রাভেল ট্যাক্স অনলাইনেই দেওয়া যায়। পোর্ট ফি, বর্ডারে গিয়েই দেওয়া যায়।

এবার ইমিগ্রেশনে আপনার পাসপোর্ট, ভিসা, প্রফেশন প্রুফ (স্টুডেন্ট আইডি), কোভিড সার্টিফিকেট এগুলো চ্যাক করে সিল মেরে দিবে।

ভারতের ইমিগ্রেশন সেন্টার, পেট্রাপোলে প্রথমে একটা কাগজ দিবে যেখানে কোথায় যাবেন, পাসপোর্ট নাম্বার সহ নাম লেখা লাগে৷ যার জন্য সাথে কলম রাখা ভালো৷ আর কোভিড সার্টিফিকেট চ্যাক করে ওরা। তাই কোভিড এর সার্টিফিকেট ৩/৪ কপি রেখে দেওয়া ভালো।

বের হওয়ার পূর্বে, পুলিশ কাহিনী করতে চাইবে, এন্ডোরসম্যান্ট আছে কিনা এসব দেখতে চাইবে৷ মানে এরা একটু ভুল ত্রুটি খোজার মাধ্যমে কিছু অর্থ দাবি করবে।

এবার ভারতে প্রবেশের পর টাকা রুপি কনভার্ট করে নিয়ে নিতে পারেন। ১০,০০০ এর বেশি টাকা নেওয়া সম্ভব না। দেখলে ঝামেলা করতে পারে। এছাড়া আরও একটা পদ্ধতি আছে টাকা এক্সচ্যাঞ্জের।

এবার পেট্রাপোল টা হচ্ছে বনগাও অঞ্চলের অধীনে। এখান থেকে কলকাতা প্রায় ৯০ কিলো। বাসে যেতে পারেন অথবা বনগাও স্টেশন থেকে লোকাল ট্রেনে (২০রুপি) করে শিয়ালদাহ স্টেশনে নেমে এরপর আবার ট্যাক্সি নিয়ে মার্কুইজ স্ট্রিটে এসে পরতে পারেন।

এর থেকে ২০০ রুপি করে বর্ডার থেকে বাসে আসা টা বেশি সুবিধার বলে আমি মনে করি।

কলকাতার মারকুইজ স্ট্রিটেই সবাই সেখানে থাকে, অনেক হোটেল আছে। আফরিন টাওয়ার, হোটেল সানা, এরকম অনেক হোটেল আছে। আশেপাশে ঘুরে, দামাদামি করে হোটেল ভাড়া করতে পারেন। ৬০০-১০০০ এর মধ্যে রুম পাওয়া সম্ভব। মুসলিম হোটেলও আছে যেখানে খাওয়া দাওয়া করতে পারেন।

এরপর ভিসা দিয়ে মোবাইল সিম কিনে নিবেন৷





পর্ব ৩_ পরিবেশআমরা যারা বাংলাদেশী, কাশ্মীর ভ্রমণে ইচ্ছুক তারা কাশ্মীর যাওয়ার পর যেই সমস্যার সম্মুখীন হই সেটা হচ্ছে পরিবে...
10/03/2023

পর্ব ৩_ পরিবেশ

আমরা যারা বাংলাদেশী, কাশ্মীর ভ্রমণে ইচ্ছুক তারা কাশ্মীর যাওয়ার পর যেই সমস্যার সম্মুখীন হই সেটা হচ্ছে পরিবেশের কারণে। নাতিশীতোষ্ণ দেশের মানুষ হওয়ায় আমরা মাত্রাতিরিক্ত ঠান্ডার প্রভাব টা উপলব্ধি করতে পারি না৷ আর যার কারণে হঠাৎ অত্যাধিক ঠান্ডার মধ্যে গিয়ে ভালোই সমস্যার মধ্যে পরতে হয় আমাদের।

আমরা যখন কাশ্মীর যাই তখন ছিলো শীতকালের একদম সর্বোচ্চ অবস্থায়, প্রতিদিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকতো -২° এর মত আর সর্বনিম্ন -১৫/-১৭° চলে যেতো।

এখন এরকম শীত ত আমরা কখনোই এক্সপেরিয়েন্স করি নাই আর এরকম শীত মানার জন্য কিরকম পোশাক লাগবে সেটারও আমাদের কোনো পূর্বজ্ঞান ছিলো না।

কাশ্মীরে সবচেয়ে বেশি ঠান্ডা থাকে গুলমার্গ, সোনমার্গ আর পেহেলগামে।
তা যাত্রার শুরুতে বাংলাদেশে সর্বোচ্চ যেসব গরম কাপড় সেগুলো ৩/৪ টা নিয়েই রওনা হই। যার মধ্যে একটা গরম সোয়েটার পরেই শীতের সকালে কলকাতায় ঢুকে ঘামাচ্ছিলাম৷

শীত তাও তেমন লাগতেছিলো না, ট্রেন জার্নির সময়। তবে যতই জাম্মুর কাছে যাচ্ছিলাম আর ততই ঠান্ডা বাড়তে থাকে। আসতে আসতে কাপড়ের লেয়ার বাড়াতে থাকি। জাম্মু পৌছে সবচেয়ে ঠান্ডা অনুভূত হয়েছিলো নিচের অংশে কারণ একটা প্যান্ট পরা ছিলাম। হাত এবং পায়ে আরও তীব্র আকারে ঠান্ডা লাগতেছিলো কারণ আমরা সেরকম মোটা মোজা কিংবা হাত মোজা পরেছিলাম না।

কাশ্মীর প্রবেশের পর ঠান্ডা আরও বেড়ে যায়, পথিমধ্যে এক জোড়া হাতমোজা নেই তাও ঠান্ডা মানতেছিলো না।
তাই এক্ষেত্রে আমাদের উপদেশ থাকবে, বাংলাদেশেই ভালো মানের হাতমোজা পাওয়া যায় তবে দাম ৩০০+ এর মত। হাত মোজা পরে মোবাইলের স্ক্রিন কাজ করবে এমন মোজা কেনা উচিৎ নতুবা বার বার হাতমোজা খুলতে হবে মোবাইল দিয়ে ছবি তোলার ক্ষেত্রে যেটা মূহুর্তেই হাত ঠান্ডা করে দিবে।

ভালো মানের মোটা লং পায়ের মোজা কাশ্মীরে ১৫০ রুপির মধ্যে পাওয়া যেটা পায়ে আরাম দিবে। সমস্যা হল গিয়ে এই গুলো বাংলাদেশের জন্য না৷ আর সাথে উলের কান্টুপি যা আপনাকে গরম অনুভূতি দিবে।

এতক্ষণ ত গেলো হাতের তালু, পা আর মাথার কথা৷ পুরো শরীর কিভাবে গরম রাখা যায়?

কাশ্মীরের লোকাল বাজার গুলাতে ওয়ার্ম ইনার পাওয়া যায়, পুরো শরীরের জন্য। যেটা বাংলাদেশের নুরজাহান মার্কেটেও পেয়েছিলাম তবে তারা দাম বেশি চেয়েছিলো, প্রায় ১২০০ টাকার মত। কিন্তু সেটা কাশ্মীরে ৫০০ রুপি তে পেয়েছিলাম। এই স্ক্রিনের সাথে জড়িয়ে যাবে এমন ওয়ার্ম ইনার পরব নিলে ঠান্ডা অনেকাংশেই কমে যাবে। উপরে খুব বেশি জামার প্রয়োজন হবে না৷

কিন্তু গুলমার্গের -১৭/-২০° তাপমাত্রা তাও লাগতেছিলো আর আমরা অনেক ভয়ে ছিলাম আশেপাশে মানুষের কথা শুনে ঠান্ডার কথা ভেবে। তা গুলমার্গে যাওয়ার আগে শ্রীনগরের লাল চক মার্কেট থেকে ওভারকোট কিনে নেই, স্বল্প দামেই।

ছবিতে আমার ওভারকোটের প্রাইস ছিলো ৬০০ রুপি। মার্কেট অফ হয়ে যাওয়ার মুহুর্তে যাওয়ায় দামাদামি করতে পারি নি নাহলে ৫০০ রুপিতে আনা যেতো।

ছবিতে আমার এই ওভারকোটের নিচে ছিলো ইনার, ফুল স্লিভ উলের জামা, বাংলাদেশের শীতের সাথে যায় এমন একটা বাম্পার জ্যাকেট আর টারটেল নেকের মাঝারি ধরণের জ্যাকেট (কালো)। আর প্যান্টের নিচে ছিলো ওয়ার্ম ইনার অংশ৷ তাও ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছিলো তবে মানানসই৷
উপরে ৫টা লেয়ার না করলেও গুলমার্গে ঠান্ডা সহ্য করতে পারতাম তবে মানুষের কথায় আমরা রিস্ক নেই নি আর। তবে ভালো মানের ইনার পরতে পারলে আর রিস্ক তেমন থাকেও না৷

এরপর আসা যাক, জুতায়। গুল্পমার্গ সহ অন্যান্য জায়গায় স্নোফলের কারণে রাস্তা অনেক স্লিপারি হয়ে থাকে৷ শ্রীনগরে আমাদের দেশের জুতায় কভার হলেও গুলমার্গে একটু ভালো গ্রিপের জুতার প্রয়োজন হয় নাহলে স্লিপ খাওয়ার চান্স ১০০%৷
আর মনে রাখবেন, কাশ্মীর মানেই স্ক্যামের জায়গা, আপনাকে যেভাবে পারবে বেশি দামে জিনিস ধরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবে। এসব ক্ষেত্রে সাবধান থাকবেন। জ্যাকেত জুতা ভাড়া পাওয়া যায় সত্য তবে তা একদম বাজে।
আমরা জ্যাকেট নেই নাই, যেহেতু আমরা অভারকোট কিনেছিলাম। জুতা ভাড়া নিয়েছিলাম কিন্তু জুতার ভাড়া যা চেয়েছিলো তাতে মনে হয়েছে ভাড়ার অর্থ দিয়ে নতুন জুতা কেনাই যেতো। প্লাস্টিকের হাই বুট, কোনো গ্রিপ ছিলো না। তারা বলবে আপনার ব্যবহৃত জুতা নষ্ট হতে পারে, ভাড়া নেওয়ার জন্য ইনফ্লুয়েন্স করবে।
তা আমার উপদেশ থাকবে একেবারে ট্রেকিং কেডস যদি নিজের থাকে সেগুলা ব্যবহার করার, অথবা ভালো গ্রিপ থাকলে ভাড়া না নেওয়া। আর ভাড়া নিলেও দেখে শুনে দামাদামি করে এরপর।

আমাদের ছবিতে লক্ষ্য করলে দেখবেন সম্পূর্ণ শরীরের সাথে পায়ের ভাড়া ওয়ালা প্লাস্টিকের বুট একেবারেই যাচ্ছিলো না। এই গ্রিপ লেস বুট পরেও আমরা কয়েকবার আছাড় খেয়ে পরেছি। তা আমাদের জুতা পরলেই হতো, ভালো কোয়ালিটির জুতা হলে এত ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না আসলে৷

আর যদি কেউ রেগুলার শীতের দেশে যাতায়াত করে থাকেন ত কলকাতার Decathlon Sports India তে ভালো কোয়ালিটির আবহাওয়া উপযোগী সামগ্রী পেয়ে যাবেন৷ আমরা এখান থেকে কিনতে পারি নি কারণ কলকাতায় বেশিক্ষণ অবস্থান করতে পারি নি, আর এখানে যাওয়াও হয় নি৷

আর শা'ল কেনার ক্ষেত্রেও অনেক যাচাই-বাছাই অবলম্বন করার অনুরোধ করবো৷





কাশ্মীর ভ্রমণ ২. ট্রেইন টিকেট আমাদের সবার ভিসা কনফার্ম করে এরপর টিকেট কাটতে যাই আর তখন ই বাধার সম্মুখীন হই। আর হ্যা, ভিস...
06/03/2023

কাশ্মীর ভ্রমণ

২. ট্রেইন টিকেট
আমাদের সবার ভিসা কনফার্ম করে এরপর টিকেট কাটতে যাই আর তখন ই বাধার সম্মুখীন হই। আর হ্যা, ভিসা কিন্তু রিজেক্ট হওয়ার চান্সও অনেক, ৫০-৫০।
তা আমাদের কাশ্মীর যাওয়ার জন্য শেষ তারিখ ছিলো ২৫ শে ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারি ৬। এরপরেই আমাদের একজনের থিসিস ডিফেন্স ছিলো, একজনের ইয়ার ফাইনাল আর একজনের বিয়ের ঘোরতাল। তা কোনোভাবেই ডেট পিছানো সম্ভব না।

আর্জেন্টিনা যেদিন ফাইনাল জিতলো, মানে ১৮ ই ডিসেম্বর আমাদের সবার ভিসা কনফার্ম হয়। আমরা কলকাতা যাবো ২৬ শে ডিসেম্বর আর কাশ্মীর ট্রেইন এর টিকিট লাগবে ২৭ এর। অন্তত ৯ দিন হাতে আমাদের ছিলো, তা ভেবেই টিকিট কাটতে আমরা ভারতীয় এপ্স IRCTC Rail Connect (Indian Railway Catering and Tourism Corporation) এ একাউন্ট খুলি। যেহেতু আমরা ভারতীয় না, তাই আমাদের একাউন্ট খুলতে ১.৫ ডলার চার্জ লেগে যায়।

এবার যখন টিকিট কাটতে যাই সেখানে সব WL লেখা তার উপর রেড কালার আর টিকিট এর কোনো বগি নাম্বার কিংবা সীট নাম্বার আমরা পাচ্ছিলাম না। পরে ঘাটাঘাটি করে জানতে পারলাম, ভারতে ১২০ দিন আগে টিকিট ছাড়া হয়, তার মানে ২৭ ডিসেম্বর এর টিকিট সেপ্টেম্বর এর ২৮ তারিখেই ছাড়া হয়েছিলো আর এখন ৯দিন আগে ওই ট্রেনের কোনো সীট ফাকা নেই।

আর এই WL মানে হচ্ছে, Waiting List, যদি কোনো টিকিট ক্যান্সেল হয় তাহলে ওয়েটিং লিস্ট থেকে যে আগে আছে সে সীট পাবে, অনেকটা ভার্সিটির এডমিশন এর মত।

আরও কিছু অপশন ছিলো যেটা ঘাটাঘাটি করতে করতে জানা হয়েছে। মূল কথা AVL এর নিচে সবুজ কালার থাকলে বুঝবেন টিকিট Available আর তা না থাকলে নেই।

তবে ওয়েটিং লিস্টেও টিকিট কাটা যায় সেক্ষেত্রে ব্যাপারটা রিস্ক একটা থেকেই যায়। ট্যুরে যেতে হলে সেক্ষেত্রে আপনাকে কনফার্ম টিকিট ছাড়া বের হওয়া টা বোকামি হবে।

তা এরপর আমরা এখন যখন এত কিছু বুঝলাম, আমাদের কাশ্মীর ট্যুর, স্বপ্নের ট্যুর একদম বাতিলের খাতার ডান প্রান্তে চলে এসেছে। তখন অনেকেই বিমান করে যাওয়ার পরিকল্পনাও করে ফেলে তবে বিমান ভাড়া দেখে কেউ আর সাহস করে নি। কিডনি বেচেঁ কাশ্মীর থেকে ঢাকা আসতে হতো বিমানে আসতে গেলে।

সারারাত সেদিন চিন্তায় ঘুমাতে পারি নি, একদম সকালে উঠেই কলকাতার কিছু এজেন্সির পেজ খুজতে থাকি, যদি ব্লাকের কোনো ব্যবস্থা করা যায়।

৫/৬ টা পেজে নক দেই এবং সবাই ব্লাকে টিকিট প্রথমবার শুনলো মনে হলো।
কারণ ভারতের রেল কর্তৃপক্ষ অনেক স্ট্রিক আর তারা যাত্রীর সম্পূর্ণ বিবরণ নিয়ে থাকে টিকিটের জন্য, এক্ষেত্রে একজনের নামে অন্য জন ট্রেইন ভ্রমণ করতে পারবে না।
কেউ টিকিট কিনে ভ্রমণ না করতে চাইলে নির্দিষ্ট দিনের মধ্যে জানালে টাকা রিটার্ন পলিসি আছে।
তার মানে ব্লাকে টিকিট পাওয়া অসম্ভব, যেটা আদৌ কখনো ছিলোই না।

ওই যে একটা প্রবাদ আছে না??

**ইচ্ছে থাকলে উপায় হবে** আমাদের ইচ্ছে ছিলো ভরপুর এখন শুধু উপায়ের খোজে আমাদের চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া।

ট্রেইনের টিকিট না পাওয়ায় আমরা আর কাশ্মীরের হোটেলও বুক করি নাই, সাথে গোন্ডোলা রাইড এর টিকিটও কনফার্ম করি নাই। কাশ্মীর ই যদি না যেতে পারি এসব বুক করা মানে বোকামি।

যাই হোক, পরে জানতে পারলাম কলকাতায় ফেয়ারলি প্যালেস নামে একটা জায়গা আছে যেখানে ফরেইনার কৌটায় টিকেট পাওয়া যায়, তাও ১০০% গ্যারান্টি নেই যে আমরা ৮টা টিকিটই পাবো।

পরে সেই ৫/৬ টা পেজে নক দেওয়ার পর জানতে পারলাম "TATKAL" তৎকাল টিকিট এর কথা।

এই তৎকাল টা আবার কি?

এটা একটা অপশন, ভারতীয় রেইল তাদের ব্যবস্থায় রেখেছে, যেটা আগেরদিন এপ্সে কিংবা স্টেশনে সকাল ১০টার পর পাওয়া যায়। তবে এই টিকিট এর প্রাইস আসল প্রাইসের থেকে বেশি হয়ে থাকে। ব্লাক টিকিট এর লিগ্যাল ভার্সন আর কি।

আমরা বেনাপোল পৌছাই ২৬ শে ডিসেম্বর সকাল ১০ টায়।
এর কাহিনী পরের কোনো এক পর্বে বলবো, ইনশাআল্লাহ।

তখনো আমরা জানি না, আদৌ আমরা কাশ্মীর যেতে পারবো কিনা। কারণ ইচ্ছে আছে প্রচুর কিন্তু উপায়, মানে যাওয়ার বাহনটাই নাই। কাশ্মীর সে যে বহুদূর!!!

বাংলাদেশ সময় ১০.৩০ এ ততকাল টিকিট অনলাইনে আসে, আর ততকাল থেকেও বেশি দামী হচ্ছে প্রিমিয়াম ততকাল, যেটা অনলাইনে পাওয়া যায় সহজেই। ২২০৫ রুপির টিকিট তখন ৩৫০০+ রুপি দিয়ে কেনা লেগেছিলো আমাদের।

তাও আমরা তখন অনেক উচ্ছ্বাসিত ছিলাম যে কাশ্মীরে অন্তত যেতে পারবো।
কিন্তু আমরা কিভাবে আসবো? সেটাও সেই ততকালের উপর নির্ভর ছিলাম, আর সেটা আমাদের জানুয়ারি ২ তারিখ সকালে কাটতে। আসার জার্নির ভিন্ন এক অভিজ্ঞতা হয়েছিলো, সেটা নিয়েও আরেকদিন লিখবো।

যাই হোক, তা যারা কাশ্মীর যাবেন তাদের জন্য আমার উপদেশ থাকবে, অন্তত ১ মাস আগে টিকিট কাটবেন, যাওয়া সহ আসার টিকিট। নাহলে ইচ্ছে গুলো হারিয়ে যেতে পারে উপায় খুজে না পেলে কারণ, কাশ্মীর বহুদূর৷ আর ছাত্রদের এত টাকা নেই যে উড়ে উড়ে যাবে।

কলকাতা থেকে কাশ্মীর যাওয়ার ট্রেন মোট তিনটি।

১. জাম্মু তায়্বী এক্সপ্রেস (প্রতিদিন ই চলে)
২. হিমগিরি এক্সপ্রেস ( শুক্র, শনি আর মঙ্গলবার চলে)
৩. হামসাফার এক্সপ্রেস (শুধু সোমবার চলে)

এই পোস্ট লিখতে লিখতে আমি টিকিট চ্যাক করি, আগামী ১৮ এ এপ্রিলের মাত্র ৩টা টিকিট এভেইলবেল পেলাম। এর আগে সব টিকিট বুকড। নিচে স্ক্রিনশট দিয়ে দিবো।
(Screenshot Source: IRCTC Railway connect)

প্রায় দুইদিনের জার্নি, তাই একটু ভালো কোচে না গেলে পেরা খেতে হবে আর যেটা নিয়ে আলোচনা করবো "কাশ্মীর থেকে ফেরৎ আসা" নিয়ে পোস্টে।




#কাশ্মীর

কাশ্মীর ভ্রমণের বিস্তারিতআচ্ছা, আমরা গত ২৫ শে ডিসেম্বর রাতে বাংলাদেশ থেকে রওনা হই কলকাতার উদ্দেশ্যে এরপর সেখান থেকে ২৭ শ...
01/03/2023

কাশ্মীর ভ্রমণের বিস্তারিত
আচ্ছা, আমরা গত ২৫ শে ডিসেম্বর রাতে বাংলাদেশ থেকে রওনা হই কলকাতার উদ্দেশ্যে এরপর সেখান থেকে ২৭ শে ডিসেম্বর জাম্মু তাওয়ী এক্সপ্রেস দিয়ে কাশ্মীর যাই। আর বাংলাদেশে আসি ৬ই জানুয়ারি৷ আমরা একেবারেই অনভিজ্ঞ ছিলাম, ৯জন বন্ধু একসাথে প্রথমবার কাশ্মীর ভ্রমণ। বিভিন্ন পেজ, গ্রুপ আর ইউটিউব থেকে সংগ্রহীত তথ্যের উপর ভিত্তি করেই আমরা আমাদের ড্রিম কাশ্মীর ট্যুরের যাত্রা শুরু করি।

২০২১ সালে আমরা আমাদের দেশের সেন্ট মার্টিনে ঘুরতে যাই, সেখানে ২রাত ৩ দিনের মত ছিলাম, প্রায় ১০ হাজারের মত খরচ হয়ে যায়। তখন সেখানকার এমন বাজেটের ক্ষোভেই আমরা সিদ্ধান্ত নেই আমাদের পরবর্তী ট্যুর হবে ভারতে আর সেটা সবচেয়ে সুন্দর স্থান কাশ্মীর।

তা কাশ্মীর ট্যুরের যাবতীয় বিস্তারিত বলার আগে আমি প্রথমেই বলে আমাদের এই ট্যুর সম্পূর্ণ ছাত্রদের জন্য যারা এডভেঞ্চার প্রিয় আর সাথে কিছু নিজের মত মানুষ মানে বন্ধু আছে আর বাজেট সাশ্রয়ীদের উদ্দেশ্যে।

কাশ্মীর ট্যুরের জন্য কি কি প্রয়োজন, সেগুলোর একটা লিস্ট দিচ্ছি এরপর প্রতিটার বিস্তারিত আলোচনা হবে।
১. পাসপোর্ট এবং ভিসা
২. কাশ্মীর যাওয়ার ট্রেইনের টিকিট এবং সাথে গোন্ডোলার টিকিট
৩. পোশাক (যদি উইন্টার যেতে চান ত)
৪. বাংলাদেশ থেকে কলকাতা কিভাবে যাবেন?
৫. ইমিগ্রেশন
৬. মানি এক্সচেঞ্জ
৭. ভ্রমণস্থান
৮. থাকা, খাওয়া যাবতীয় বাদ বাকি আলোচনা।

১. পাসপোর্ট এবং ভিসা
আপনার যদি পাসপোর্ট না থাকে তাহলে আপনি কোনোভাবেই বৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করতে পারবেন না। আর বিদেশ ভ্রমণের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে এই পাসপোর্ট। পাসপোর্ট পেলে এরপর ভিসার জন্য এপ্লাই করতে পারবেন।
পাসপোর্ট তৈরী না থাকলে, নিকটস্থ পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে পাসপোর্ট বানায় ফেলতে পারবেন। কিন্তু এর জন্য কিছু ডকুমেন্টস আর ইনফোরমেশন আপনাকে ফিল আপ করতে হবে।
e-passport এর ওয়েবসাইটে গিয়ে নিজের ন্যাশনাল আইডি কার্ড কিংবা জন্ম নিবন্ধন অনুসারে ফর্ম ফিল আপ করে ফেলতে হবে নির্ভুল ভাবে। দরকার হলে ১০বার চ্যাক দিবেন তাও যেন ভুল না হয়। একদম নির্ভুল পাসপোর্ট আপনাকে অনেক ভোগান্তির হাত থেকে রক্ষা করবে, তাই ভেজাল থেকে বাচঁতে আগে থেকেই একটু সময় নিয়ে এই ফর্ম ফিলআপ করাটা শ্রেয়। এরপর আপনি অপশন পাবেন কি ধরনের পাসপোর্ট নিবেন। যদি ইমারজেন্সি না হয় সেক্ষেত্রে সাধারণত নুন্যতম ৩ সপ্তাহ সময়ে করাতে পারবেন। ৬৪ পেজ ১০ বছর মেয়াদের পাসপোর্ট ৮হাজার টাকা এর মত, আর ৪৮ পেজ ১০ বছর এর টা ৬হাজার এর মত। আরও অপশন থাকে আপনার যেটা ভালো মনে হয় সেটা পছন্দ করে নিতে পারেন।
অনলাইনে কিংবা অফলাইনে আপনি পেমেন্ট করতে পারবেন, অফলাইনে করতে গেলে সেক্ষেত্রে আপনাকে ব্যাংকে গিয়ে পেমেন্ট করে এ-চালান ফর্ম নিয়ে আসতে হবে।
এরপর একটা শিডিউল দিবে আপনার বায়োমেট্রিক পরীক্ষার জন্য, মানে ছবি, হাতের আঙুল ছাপ আর চোখের আইরিশ টেস্টের জন্য। সেখানে অনলাইনে আবেদন করা ফর্ম সাথে Summary কপি প্রিন্ট করে নিতে হবে এবং সাথে বাসার বিদ্যুৎ বিল কিংবা পানি বিলের কপি, জাতীয় পরিচয় পত্র সহ এর কপি নিতে হবে যা Summary কপি তেই লেখা থাকে।
এরপর সব কাজ শেষ হলে একটা রিসিট দিবে, যেখানে ডেলিভারি ডেট দেওয়া থাকবে এবং এই তারিখের মধ্যে আপনার এড্রেস ভেরিফিকেশনের জন্য পুলিশ আসবে। সেখানে কিছু ডকুমেন্টস নিয়ে কিছু দিয়ে টিয়ে সব কিছু ঠিক থাকলে আপনার ১ মাসের মধ্যেই পাসপোর্ট প্রস্তুত হয়ে যাবে।

এবার পাসপোর্ট পাওয়ার পর এটাই হবে আপনার এখন পর্যন্ত সবচেয়ে জরুরী ডকুমেন্ট বিদেশ ভ্রমণের জন্য। কোনো ভাবেই যেন এটা না হারায় সেদিকে সবসময় খেয়াল রাখবেন।

পাসপোর্ট পাওয়ার পরে ভারতে যেতে হলে আপনার ভারতের ভিসা প্রয়োজন। আর এই ভিসার অফিস বিভিন্ন জেলায় আছে, ঢাকায় ভারতীয় এম্বাসি যমুনা ফিউচার পার্কে।
ভিসার এপ্লিকেশন এর জন্যও অনলাইনে ফর্ম পূরণ করতে হবে, সেখানে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সেই ফর্ম ফিল আপ করতে হবে। এখানে আপনার গন্তব্য স্থান আর কবে নাগাদ যেতে চাচ্ছেন সেই তারিখ জানতে চাওয়া হয়।
এক্ষেত্রে আপনি যেদিন এপ্লাই করবেন তার থেকে নূন্যতম ২০দিন পর আপনার যাওয়ার তারিখ টা দিবেন। কারণ ভিসা পেতেও ২০দিনের মত সময় লেগে থাকে। পাকিস্তান নিয়ে কিছু পয়েন্টস থাকে, খেয়াল করে সঠিক ভাবে সেগুলোতে না বোধক এন্সার করাই শ্রেয় হবে।
ফর্মের প্রিন্ট কপি, তাতে আপনার ছবি ২*২ সাইজের যুক্ত করতে হবে আর এই ছবির সফট কপি এপ্লিকেশন পূরণের সময়ও লাগবে। তাই হার্ড কপি, সফট কপি দুটোই রাখতে হবে।
ভিসার এপ্লিকেশনে প্রফেশন প্রুভ ( স্টুডেন্ট আইডি কপি), ব্যাংক স্টেটমেন্ট, জাতীয় পরিচয় পত্র সাথে পাসপোর্ট এর দরকার হবে। এখানেও পেমেন্ট করতে হবে, টুরিস্ট ভিসার জন্য ৮২৪ টাকা অনলাইনে বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট করা যায়।
ভিসা ডকুমেন্টস ঠিক থাকলে ৫০-৫০ চান্স থাকে ভিসা পাওয়ার আর ডকুমেন্টস ঠিক না থাকলে, আর ভুল ভিসা রিজেক্ট হওয়ার চান্স ১০০%।

আজকে আপাতত এতটুকুই।

নেক্সট পোস্টে কেন কাশ্মীরের ট্রেইন টিকিট ২য় স্থানে রেখেছি সেটা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো।

#কাশ্মীর





21/02/2023

Address

Dhaka
1206

Telephone

+8801621203919

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when GO Syndicate GO posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to GO Syndicate GO:

Videos

Share

Category