21/04/2024
🇹🇷🇹🇷Turkey🇹🇷🇹🇷
=============
🔰বাংলাদেশিদের জন্য তুরস্কের ই-ভিসার বিস্তারিত তথ্যঃ ২০১৩ সাল থেকে তুরস্ক বিদেশি পর্যটকদের আকর্ষণ করতে ই-ভিসা সার্ভিস চালু করেছে। এটি বিশ্বের ১০০টিরও বেশি দেশের পর্যটকদের জন্য তুরস্কে প্রবেশ করা সহজ করে তুলেছে। বাংলাদেশের নাগরিকরাও ইন্টারনেটের মাধ্যমে তুরস্কের ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
🔰ই-ভিসার মাধ্যমে বাংলাদেশিরা তুরস্কে কী কী করতে পারবেন:
📍অবকাশ যাপন: ই-ভিসা ব্যবহার করে পর্যটন ভিসার মাধ্যমে ৩০ দিন তুরস্কে অবস্থান করা যাবে।
📍ব্যবসা: ব্যবসায়িক ভিসার মাধ্যমে ৯০ দিন তুরস্কে অবস্থান করা যাবে।
🔰ই-ভিসার বৈধতা:
📍তুর্কি ই-ভিসা দেশটিতে প্রবেশের তারিখ থেকে শুরু করে ১৮০ দিনের জন্য বহাল থাকে।
📍কেউ অতিরিক্ত সময় অবস্থান করতে চাইলে একটি পৃথক তুর্কি ভিসার প্রয়োজন হবে।
🔰ই-ভিসার সুবিধা:
📍দূতাবাস বা কনস্যুলেটে ব্যক্তিগতভাবে যেতে হবে না।
📍অনলাইনে দ্রুত এবং সহজে আবেদন করা যাবে।
🔰ই-ভিসার জন্য যোগ্যতা:
📍বাংলাদেশ, ভারত, ইরাক, আফগানিস্তান, নেপাল, ভুটান ইত্যাদি দেশ শুধু সিঙ্গেল এন্ট্রি ই-ভিসার জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবে।
📍সেনজেন দেশ, যুক্তরাজ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা আয়ারল্যান্ডের যেকোনো একটি থেকে বৈধ ভিসা বা পর্যটন ভিসা থাকতে হবে।
📍অথবা শেনজেন দেশ, যুক্তরাজ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা আয়ারল্যান্ডের যেকোনো একটি থেকে বসবাসের অনুমতি থাকতে হবে।
🔰ই-ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:
📍কমপক্ষে ছয় মাসের বৈধতাসহ একটি বৈধ পাসপোর্ট।
📍ই-ভিসা পাওয়ার জন্য একটি বৈধ ই-মেইল ঠিকানা।
📍ই-ভিসা ফি প্রদানের জন্য একটি ক্রেডিট/ডেবিট কার্ড।
📍একটি রিটার্ন এয়ার টিকিট।
📍হোটেল বুকিং।
📍ভ্রমণের জন্য আর্থিক সক্ষমতার প্রমাণ।
আবেদন প্রক্রিয়া:
🔹https://www.evisa.gov.tr ওয়েবসাইটে যান।
🔹"Apply Now" ক্লিক করুন।
🔹প্রয়োজনীয় তথ্য পূরণ করুন।
🔹কাগজপত্র আপলোড করুন।
🔹ই-ভিসা ফি প্রদান করুন।
🔹আবেদন জমা দিন।
🔹সাধারণত আবেদন অনুমোদন করতে 24 ঘন্টা সময় লাগে।