Soniya's Travel Stories

Soniya's Travel Stories Travel vlogger
(17)

13/01/2025

সংবিধান প্রহসন করবে—“জনগণই সকল ক্ষমতার উৎস”

অথচ রক্ত দিবে প্রজারা। করও দিবে প্রজারা।
উচ্চমূল‍্যে খাবারও কিনবে। আর না কিনতে পারলে উপোস থাকবে।

ইহাকেই বলে “রাষ্ট্র”! 😶

08/01/2025

এই প্রথম দুই আপা-মুক্ত বাংলাদেশের প্রথম দিন 🥴

হঠাৎ দেখে ভয় পেলাম 🥴
07/01/2025

হঠাৎ দেখে ভয় পেলাম 🥴

ভাবতে পারেন এই বাড়িতে একসময় হইচই এ মেতে থাকতো পুরো পরিবার। তারপর ছেলেমেয়েরা বড় হয়ে চলে যায় যে যার মতো প্রতিষ্ঠিত হতে। থে...
24/12/2024

ভাবতে পারেন এই বাড়িতে একসময় হইচই এ মেতে থাকতো পুরো পরিবার। তারপর ছেলেমেয়েরা বড় হয়ে চলে যায় যে যার মতো প্রতিষ্ঠিত হতে। থেকে যায় বাবা মা অথবা পরিবারের ব্যয়োজৈষ্ঠরা। ছেলেমেয়েরা প্রথমে প্রতি সপ্তাহে আসতো তাদের সঙ্গে দেখা করতে। তারপর সেটা বেড়ে গিয়ে হলো মাসে একবার। তারপর সংসার আর কর্ম জীবনে প্রবেশ করে সেটা গড়ায় বছরে একবার সেটা শুধু ঈদের দিন দেখতে আসা । এক ঈদ বাবার বাড়ি এক ঈদ শশুর বাড়ি। এভাবেই বাড়তে থাকে দুরত্ব। এই আসা যাওয়ার অপেক্ষায় একসময় বাবা মায়ের সময় শেষ হয়ে যায়। বাবা মা জীবিত থাকতে এই হলো আসা যাওয়ার গল্প। আর যখন তারা মারা গেলো তখন সেখানে ঝড়া পাতা আর পোকামাকড়ের বসতি এখন আর কয়েকবছরে ও হয়তো আসেনা। জীবন বড় অদ্ভুত। এমন জীবন দিয়ে কি হয়?

09/12/2024
13/11/2024

Amazing palong khiyang waterfall..

11/11/2024

থানকোয়াইন ঝর্ণা❤️❤️

ছোটোবেলায় আম্মু রান্নাঘরে অনেকক্ষণ একা থাকলেই ভাঙচুর করতো। এটা ছুঁড়ে মারতো, ওটা ছুঁড়ে মারতো। জিনিসটা খেয়াল করেছিলাম অনেক...
04/11/2024

ছোটোবেলায় আম্মু রান্নাঘরে অনেকক্ষণ একা থাকলেই ভাঙচুর করতো।
এটা ছুঁড়ে মারতো, ওটা ছুঁড়ে মারতো।
জিনিসটা খেয়াল করেছিলাম অনেকদিন পর। পানির গ্লাস নেয়ার জন্য রান্নাঘরে গিয়ে দেখি নিচে আম্মু মশলা বাটতেছে আর উপরে কড়াইতে পেঁয়াজ!। আমি বললাম, "আম্মু পেঁয়াজ তো পুড়ে যাচ্ছে!"
আম্মু খেইই করে চিল্লান দিয়ে বললো, "পুড়তাসে দেখসোস তাইলে নাড়োস না কেন?" আমি তড়িঘড়ি করে চুলার জ্বাল ছোটো করে পেঁয়াজ নাড়তে থাকলাম, এরপর আম্মু বললো "এবার আদাবাটা রসুন বাটা দে। এবার মরিচ গুড়া দে, এবার ধনিয়া দে। এবার অল্প পানি দিয়ে কষা।"
এমন করতে করতে পুরা রান্নাটাই প্রায় হয়ে গেলো।
রান্না ঢেকে দিয়ে আমি চলে এসেছিলাম নিজের কাজে।
একটু পর শুনি রান্নাঘর থেকে আবার ভাঙচুরের শব্দ আসছে।

পেঁয়াজ নেড়ে দেয়ার জন্যে আম্মুর একজন মানুষের দরকার ছিলো। সেই মানুষ না পেলেই আম্মু অস্থির হয়ে যেতো, পাগলপ্রায় হয়ে যেতো!
যেমনটা এখন আমি হই।
ভাবি, কেউ রাঁধতে না জানলে, আলু ছিলে দিক!
ছিলতে না জানলে ধুয়ে দিক!
শুধু থাকুক পাশে!
আমি জানি অন্তত, আমি একা নই!

"আসো, দুজন মিলে করি।" এই বাক্যটার মধ্যে যুদ্ধ থামানোর ক্ষমতা আছে। ভেঙ্গে যাওয়া বাঁধ আটকে দেয়ার ক্ষমতা আছে। ধ্বংসস্তুপের নিচ থেকে তাজা গোলাপ বের করে আনার ক্ষমতা আছে। হাজার বছরের জমে থাকা বরফ গলানোর ক্ষমতা আছে।
আমরা বুঝতে চাইনা।
অকৃতজ্ঞের মতো প্রশ্ন করে বসি, "আলু ছিলার জন্যেও যদি হেল্প লাগে তাহলে জীবনে ভাত খাবা কি করে?"


লিখেছেন :Samsun nahar priya.

মানুষের নিজের মনের সাথে নিজের যে যুদ্ধ,এর চেয়ে দীর্ঘমেয়াদী যুদ্ধ সম্ভবত পৃথিবীতে আর হয় না।
24/10/2024

মানুষের নিজের মনের সাথে নিজের যে যুদ্ধ,
এর চেয়ে দীর্ঘমেয়াদী যুদ্ধ সম্ভবত পৃথিবীতে আর হয় না।

20/10/2024

শাড়ীর ভিত্তিতে নারী তিন ক্যাটাগরীর! কে কোন ক্যাটাগরিতে আছেন??
১. শাড়ী পড়তে ভীষণ ভালোবাসেন, তবে পরতে পারে না‌।
২. নির্ঘাত উ' স্টা খাবে জেনেও শাড়ী পরে।
৩. সুযোগ পেলেই শাড়ী পরে। শাড়ীর উপর বেশ দখল,শাড়ী পরে দৌড়াতেও পারে। :)

Where girls get melted❤️Jamdani❤️❤️
19/10/2024

Where girls get melted❤️

Jamdani❤️❤️

আমি বহু আগেই পৃথিবীর সাথে মানিয়ে চলার মতো ম্যাচিউরিটি রপ্ত করেছি। এই অর্জনটাই আমার সবচেয়ে বড় অর্জন। তবে এটা কখনোই অর্থ ব...
16/10/2024

আমি বহু আগেই পৃথিবীর সাথে মানিয়ে চলার মতো ম্যাচিউরিটি রপ্ত করেছি। এই অর্জনটাই আমার সবচেয়ে বড় অর্জন। তবে এটা কখনোই অর্থ বহন করে না যে, আমি সবদিক থেকে পূর্ণতা অর্জন করেছি। ম্যাচিউরিটি হলো, নিজের আবেগ, অনুভূতি, ক্রোধ, ভালোবাসা, এবং ঘৃণাকে ভেতরে চেপে রেখে মুখে এক অমলিন হাসি ধারণ করা—নিজের কষ্টগুলোকে গোপন রেখে বাঁচতে শেখা। পৃথিবীর কোনো ঘটনা আর আমার মনকে আঘাত করতে পারে না—এই শক্তি অর্জনই হলো প্রকৃত ম্যাচিউরিটি, যে অভিনয়টা আমি প্রতিনিয়ত বাস্তবতার মত করে ফুটিয়ে তুলি।

তবে মাঝেমধ্যে আমার ইচ্ছা হয়, এই মুখোশটা সরিয়ে রেখে নিজের ভেতরে একটু নিভৃতে প্রবেশ করি। নিজের সঙ্গে কিছুটা সময় কাটাই। সেই সব অবদমিত কষ্ট, অপমান, অবহেলা, যেগুলোকে দিনের পর দিন চাপা দিয়ে রেখেছি, তাদের সঙ্গে একটু কথা বলি। আমার মাঝে ইচ্ছা জাগে পৃথিবীর মোহমুক্ত হয়ে নিজের ব্যথাগুলোর পাশে বসি। জানতে চাই, কেমন আছে তারা? যে ব্যথাগুলোকে যত্ন করে নিজের ভেতর লুকিয়ে রেখেছি, তাদের অবস্থা কেমন? সেই মন খারাপের কারণগুলো, যেগুলোকে আমি ম্যাচিউরিটির আবরণ দিয়ে ঢেকে রেখেছি, তারা আজও কতটা জীবন্ত?

কখনো কখনো আমার মনে হয়, সব কিছু ছেড়ে নিজের ভেতর চলে যাই। সেখানে আমি কাঁদতে পারব যখন ইচ্ছে করবে, হাসতেও পারব যদি প্রয়োজন হয়। যদিও বাস্তবতা হলো, কেউ নিজের ভেতর হাসির কারণ জমিয়ে রাখে না। কিন্তু কান্নার কারণগুলো আমাদের হাসির আড়ালে লুকিয়ে থাকে—ওরা যেন আত্মার খুব কাছের বন্ধু। তাদের পাশে বসলে মনে হয়, অনেক চেনা, অনেক আপন।

এই পৃথিবীতে এমন অনেক মানুষ আছে, যাদের উপস্থিতিতে মন ভালো হয়ে যায়, বেঁচে থাকার আনন্দ ফিরে আসে। কিন্তু সেই আনন্দও একসময় ফিকে হয়ে আসে। বাইরের আনন্দগুলো ত্বকের ওপরের, সাময়িক। ভেতরের যে সুখ-দুঃখ, যা সযত্নে লুকিয়ে রাখা, তা কেউ ছুঁতে পারে না। সেই জায়গায় মাঝে মাঝে নিজেকেই সান্ত্বনা দিতে হয়, দুঃখগুলোকে হাত বুলিয়ে শান্ত করতে হয়। ত্বকের ওপরে থাকা সুখী মানুষটি সবার হতে পারে, কিন্তু ভেতরের যে মানুষটি প্রতিনিয়ত ক্ষয়ে যাচ্ছে, তাকে আর কেউ খুঁজে পায় না।

মাঝেমধ্যে ইচ্ছে হয়, এই সুখী অভিনয়ের খোলস ছেড়ে নিজের কাছে ফিরে যাই। নিজের দুঃখগুলোর পাশে বসি, নিজের ভেতরের গভীরে প্রবেশ করি। পৃথিবীর ব্যস্ততার ভিড়ে নিজেকে ক্রমশ হারিয়ে ফেলছি।

জীবনের প্রতিটি মোড়ে, ধাক্কা খেয়ে খেয়ে একটু একটু করে কষ্ট জমছিল। প্রতিবার সেই কষ্টের ভার নিয়ে আমি সৃষ্টিকর্তার দিকে তাকিয়...
15/10/2024

জীবনের প্রতিটি মোড়ে, ধাক্কা খেয়ে খেয়ে একটু একটু করে কষ্ট জমছিল। প্রতিবার সেই কষ্টের ভার নিয়ে আমি সৃষ্টিকর্তার দিকে তাকিয়ে জানতে চাইতাম, “কী ভুল করেছি আমি?”

কিন্তু একদিন এমন এক সন্ধিক্ষণে এসে দাঁড়ালাম, যেখানে দাঁড়িয়ে আর ফিরে যাওয়ার কোনো পথ খুঁজে পাইনি। তখন বুঝলাম, আমি আর সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রশ্ন করছি না। আমার উত্তরও চাই না, সুদিনের প্রতীক্ষায়ও নেই। যেন এক কঠিন পাথর হয়ে গেছি আমি—একটি এমন পাথর, যা এতবার ভেঙেছে যে তার আর ভাঙবার কিছু নেই।

মানুষ যখন প্রশ্ন করা বন্ধ করে দেয়, অভিযোগ মুছে যায়, অপেক্ষা ফুরিয়ে আসে—ঠিক তখনই বোধহয় কষ্টের শেষ সীমানায় পৌঁছানো হয়। সেই সীমায় পৌঁছে মানুষ ভেতর থেকে নিঃশব্দে মরে যায়। সেদিন থেকেই তার চোখের দৃষ্টি ফাঁকা হয়ে যায়, কোনো জীবনের আকাঙ্ক্ষা, ভালো থাকার স্বপ্ন, অভিমান বা অভিযোগের চিহ্ন আর থাকে না। জীবনের দিকে সেই শূন্য দৃষ্টিতে শুধু শীতল এক নিষ্ক্রিয়তা ভাসে।

যদি কেউ আপনাকে ভালোবাসে, তার যত্ন নিন। তার অনুভূতিগুলোকে সযত্নে রক্ষা করুন, কারণ সময়ের সাথে সাথে বুঝবেন—ভালোবাসা কতোটা দ...
10/10/2024

যদি কেউ আপনাকে ভালোবাসে, তার যত্ন নিন। তার অনুভূতিগুলোকে সযত্নে রক্ষা করুন, কারণ সময়ের সাথে সাথে বুঝবেন—ভালোবাসা কতোটা দুর্লভ হয়ে গেছে। বয়সের সাথে বুঝবেন, মানুষ আসলে কাউকে সেভাবে ভালোবাসে না।

ঘরে ঘরে অনেক কিছুই আছে—সংসার, মানুষ, সাজানো আসবাব, সোশাল মিডিয়ায় কপি-পেস্ট করা ক্যাপশন, বাচ্চাদের কলরব, এমনকি শরীরের সম্পর্কও। কিন্তু কোথাও নেই সেই গভীর, নির্ভেজাল ভালোবাসা। নেই সেই চিরন্তন নিবেদন, নেই সবকিছু ফেলে শুধু ভালোবাসার জন্য একে অপরের দিকে এগিয়ে আসার সাহস।

আমাদের জীবনে আছে অসংখ্য অপ্রকাশিত অনুভূতি, মনে জমে থাকা অজস্র দুরুত্ব। মনে হবে যেন কত শত মাইলের দূরত্বে বসবাস করছে দুইটি হৃদয়।

এই আধুনিক সময়ে, এই অস্থিরতার যুগে, যেখানে সব কিছু খুবই দ্রুত বদলে যাচ্ছে, কেউ যদি আপনাকে ভালোবাসে, তাকে মনে রাখুন—সে আপনার জীবনের অমূল্য উপহার।

কোনো বাইরের কথায় বা মতামতে বিভ্রান্ত হয়ে এই ভালোবাসাকে জটিল করে তুলবেন না। ভালোবাসা সহজ, ভালোবাসা পবিত্র—তাকে এমনই থাকতে দিন।

Address

Keraniganj
Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Soniya's Travel Stories posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Soniya's Travel Stories:

Videos

Share