NH Travel

NH Travel Personal Blog Cafe

Permanently closed.
আসুন জেনে নেই কিভাবে ট্রেনের সম্পূর্ণ কোচ রিজার্ভ করবেন?বিভিন্ন সময়ে পিকনিক ও বিয়ে উপলক্ষ্যে পুরো কোচ রিজার্ভের প্রয়োজন ...
19/12/2023

আসুন জেনে নেই কিভাবে ট্রেনের সম্পূর্ণ কোচ রিজার্ভ করবেন?

বিভিন্ন সময়ে পিকনিক ও বিয়ে উপলক্ষ্যে পুরো কোচ রিজার্ভের প্রয়োজন হয়। বাংলাদেশ রেলওয়েতেও সেই সুযোগ রয়েছে। তবে তার জন্য আপনাকে অফিশিয়ালি এগোতে হবে এবং অবশ্যই মাসখানেক সময় হাতে রেখে।

প্রথমে, পারিবারিক ভ্রমণ বা অফিশিয়াল ভ্রমণ সেটি জানিয়ে একটি দরখাস্ত প্রস্তুত করুন। আপনার প্রতিষ্ঠানের প্যাডে হতে হবে সেটি। তাতে উল্লেখ থাকতে হবে যে বিষয়গুলোঃ ট্রেনের নাম ও নম্বর, কবে, কোন শ্রেনীর কতটি টিকেট। যিনি টিকেটগুলো কালেক্ট করবেন তার পরিচয় ও মোবাইল নম্বর অবশ্যই উল্লেখ থাকতে হবে তাতে। খুবই সাধারণ একটি দরখাস্তই যথেষ্ট। সেক্ষেত্রে যোগাযোগ করতে পারেন স্টেশন ম্যানেজার/ মাস্টারদের সাথে।
কমপক্ষে ১৫-২০ দিন আগে আপনাকে যোগাযোগ করতে হবে যথাযথ কর্তৃপক্ষ বরাবরে। আপনি যদি ঢাকায় থাকেন, তাহলে রেলভবনে দরখাস্তটি জমা দিবেন “এডিশনাল ডিরেক্টর জেনারেল/অপারেশন” বরাবরে। তিনি এটি ফরোয়ার্ড করবেন চিফ কমার্শিয়াল ম্যানেজার/পূর্ব অথবা পশ্চিম বরাবরে। তবে আপনি যদি চট্টগ্রাম বা রাজশাহীতে থাকেন, তবে সরাসরি এড্রেস করে জমা দিতে পারবেন সিসিএম/পূর্ব অথবা পশ্চিম অফিসে যথাক্রমে।
আপনি যেখানেই এপ্লিকেশনটি জমা দিন না কেন, উল্লিখিত তারিখ মোতাবেক আপনাকে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতে হবে। কারন এবার আপনার জন্য একটি অনুমতিপত্র ইস্যু করা হবে সিসিএম সাহেবের অফিস থেকে এবং আপনাকে সেটি কালেক্ট করতে হবে। সাধারণত সেটির একটি কপি আপনাকে এবং আরেকটি কপি স্টেশন ম্যানেজার বা স্টেশন সুপারিনটেন্ডেন্টদের কাছে পাঠিয়ে দেয়া হয়। সাধারনতঃ কুরিয়ারের মাধ্যমে পাঠানো হয়, তবে আপনার অনুরোধে হাতে হাতেও সেটি পাবার সুযোগ রয়েছে।
নির্ধারিত তারিখে সেটি কালেক্ট করে নিয়ে এবার চলে যাবেন রেলস্টেশনে স্টেশন ম্যানেজার/সুপারিনটেন্ডেন্টের কাছে। তার নির্দেশনা আপনাকে অনুসরণ করতে হবে। খেয়াল রাখবেন, যিনি টিকেট কালেক্ট করবেন মর্মে এপ্লিকেশনে নাম্বার দিয়েছিলেন, তিনিই যেন উপস্থিত থাকেন তখন। আপনি নির্ধারিত দিন ও সময়ে তার নির্দেশিত কাউন্টারে পুরো টাকা জমা দিয়ে আপনার জন্য বরাদ্দকৃত আসনগুলোর বিপরীতে টিকেট সংগ্রহ করবেন।

অন্যান্য দিন আপনি চাহিদার সব কয়টি টিকেটই পাবেন আশা করা যায়, তবে বৃহষ্পতি ও রবি এবং এরকম ছুটির পাল্লা থাকলে রাতের ট্রেনে আপনার চাহিদার সকল টিকেট নাও দেয়া হতে পারে। বিষয়টি সম্পূর্ণ কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করবে।

সবশেষ অনুরোধ থাকবে, সদলবলে ভ্রমণ করলে দয়া করে কোচের চেয়ার-টেবিলের কোন রকম ক্ষতি করবেন না। কোনো রকম উচ্ছৃংখলতা করে সহযাত্রীদের বিড়ম্বনা তৈরী করবেন না। এটেনডেন্টকে প্রয়োজনীয় সহায়তা করবেন। রাতের ট্রেনের ক্ষেত্রে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করবেন।

ধন্যবাদ।
নিরাপদ ও আনন্দময় ভ্রমণের জন্য রেল সবসময় বদ্ধপরিকর।

Bangladesh Railway Train Information (BRTI)

থাইল্যান্ডের বিখ্যাত দ্বীপ ফি ফিNext video will be from there😊
28/10/2023

থাইল্যান্ডের বিখ্যাত দ্বীপ ফি ফি
Next video will be from there😊

♦️ঢাকা-কক্সবাজার রুটে ট্রেনের সময়সূচি জেনে নিন।=========✴️আগামী নভেম্বর থেকে ঢাকা-কক্সবাজার রুটে একটি নতুন আন্তঃনগর ট্রে...
16/10/2023

♦️ঢাকা-কক্সবাজার রুটে ট্রেনের সময়সূচি জেনে নিন।
=========
✴️আগামী নভেম্বর থেকে ঢাকা-কক্সবাজার রুটে একটি নতুন আন্তঃনগর ট্রেন চলবে নতুন কোরিয়ান কোচ দিয়ে। ঢাকা ছাড়বে রাত ১১:১৫, কক্সবাজার পৌঁছাবে সকাল ৭:১৫।
♦️কক্সবাজার ছাড়বে দুপুর ১টায়, ঢাকা পৌঁছাবে রাত ৯টায়। ওয়াশপিট ও অফডে সার্ভিসিং হবে কক্সবাজারে।
✴️চট্টগ্রামগামী মহানগর প্রভাতী ও ঢাকাগামী তূর্ণা এক্সপ্রেস ট্রেনের রুট বর্ধিত করে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম-ঢাকা রুটে চলবে। সকাল ৭:৪৫ এ ঢাকা ছেড়ে কক্সবাজার পৌঁছাবে বিকাল ৪টায়। ফিরতিযাত্রায় কক্সবাজার থেকে রাত ৮:৪৫ ছেড়ে ঢাকা পৌছাবে সকাল ৬টায়।
♦️চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে একটি নতুন আন্তঃনগর ট্রেন চালু হবে চট্টলার অবমুক্ত এক রেক দিয়ে। চট্টগ্রাম ছাড়বে সকাল ৬:৩০, কক্সবাজার পৌঁছাবে ১০টায়। কক্সবাজার ছাড়বে সকাল ১০:৩০, চট্টগ্রাম পৌঁছাবে দুপুর ২:৩০। চট্টগ্রাম ছাড়বে দুপুর ৩:১৫, কক্সবাজার পৌঁছাবে সন্ধ্যা ৭টায়। কক্সবাজার ছাড়বে সন্ধ্যা ৭:৩০, চট্টগ্রাম পৌঁছাবে রাত ১১টায়।
👉ট্যুরিস্ট কোচ পাওয়া সাপেক্ষে, কক্সবাজারগামী নতুন দুটো আন্তঃনগর ট্রেনের সময়সূচী চুড়ান্ত করে রাখা হচ্ছে।
✴️ঢাকা-কক্সবাজার এক্সপ্রেস ট্রেন, ঢাকা ছাড়বে সকাল ১০টায়, কক্সবাজার সন্ধ্যা ৬:৩০, ছাড়বে রাত ১০টায়, ঢাকা পৌছাবে সকাল ৭টায়। সিলেট-কক্সবাজার এক্সপ্রেস ট্রেন, সিলেট ছাড়বে সকাল ৭:৩০, কক্সবাজার বিকাল ৫টা, ছাড়বে রাত ৮টায়, সিলেট পৌঁছাবে সকাল ৫:৩০।
♦️চট্টগ্রাম-দোহাজারীর লোকাল ট্রেনটি শোভন শ্রেণীর কোচ দিয়ে প্রতিস্থাপিত হয়ে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে চলাচল করবে। দোহাজারী কমিউটার কক্সবাজার থেকে ছাড়বে সকাল ৫টায়, চট্টগ্রাম পৌঁছাবে সকাল ৮:৫০, ছাড়বে সন্ধ্যা ৭:৩০, কক্সবাজার পৌঁছাবে রাত ১১টায়। কক্সবাজার কমিউটার চট্টগ্রাম থেকে ছাড়বে ছাড়বে সকাল ৯:৩০, কক্সবাজার পৌঁছাবে দুপুর ১টায়, ছাড়বে দেড় টায়, চট্টগ্রাম পৌছাবে বিকাল ৫টায়।
✴️মেঘনা এক্সপ্রেস ট্রেনটি রুট বর্ধিত করে চাঁদপুর-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে চলবে।

💥 ইউরোপের ভিসা এখন হাতের নাগালে।ইউরোপের যে ৭ টি দেশের ভিসা পাওয়া অনেকটাই সহজ। দেশের অধিকাংশ মানুষ বিদেশে যাওয়ার ক্ষেত্র...
10/10/2023

💥 ইউরোপের ভিসা এখন হাতের নাগালে।
ইউরোপের যে ৭ টি দেশের ভিসা পাওয়া অনেকটাই সহজ। দেশের অধিকাংশ মানুষ বিদেশে যাওয়ার ক্ষেত্রে ইউরোপের দেশগুলোকে প্রাধান্য দিয়ে থাকে। কারণ, ইউরোপের শেনজেনভুক্ত একটি দেশের ভিসা পেলে ২৭টি দেশে বিনা ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে। এছাড়া ইউরোপের প্রায় সব দেশেই জীবনযাত্রার মান বেশ উন্নত। আবার যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার চেয়ে ইউরোপের দেশগুলোতে স্টুডেন্ট ভিসা ও ভিজিট ভিসা প্রাপ্তি যেমন সহজ, তেমনি খরচও অনেক কম।
বর্তমানে ইউরোপের যে দেশগুলোর ভিসা সহজে পাওয়া যায় সেগুলোর মধ্যে রয়েছে— ফ্রান্স, পর্তুগাল, মাল্টা, সুইজারল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস, হাঙ্গেরি, লিথুনিয়া, লাটভিয়া ইত্যাদি।
এছাড়া অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, চেক প্রজাতন্ত্র, ডেনমার্ক, এস্তোনিয়া, ফিনল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানি, গ্রীস, হাঙ্গেরি, আইসল্যান্ড, ইতালি, লাটভিয়া, লিথুয়ানিয়া, লুক্সেমবার্গ, মাল্টা, নেদারল্যান্ডস, নরওয়ে, পোল্যান্ড, এই ভিসার মাধ্যমে, আপনি এই ২৬ টি ইউরোপীয় দেশে অবাধে ভ্রমণ করতে পারবেন এবং সর্বোচ্চ ৯০ দিন থাকতে পারবেন।
🔥 ফ্রান্স:
ফ্রান্স অর্থনৈতিকভাবে বেশ শক্তিশালী একটি দেশ। ফ্রান্সে টুরিস্ট ভিসা পাওয়া যায় সহজেই। তবে সেক্ষেত্রে ভিসাপ্রাপ্তির ক্ষেত্রে শর্তগুলো পূরণ করতে হবে। ফ্রান্সে স্টুডেন্ট ভিসাও সহজে পাওয়া যায়। কিন্তু কাজের জন্য ভিসা পাওয়া কিছুটা কঠিন। তবে নিয়ম মেনে চেষ্টা করলে খুব সহজেই কাজের জন্য ভিসা পেয়ে যাবেন।
🔥 পর্তুগাল:
অভিবাসীদের স্বর্গ বলা হয় পর্তুগালকে। কারণ, পর্তুগালে নাগরিকত্ব পাওয়া সবচেয়ে সহজ। পর্তুগালে কাজের জন্য ভিসা পাওয়া বেশ সহজ। এছাড়া ভ্রমণ ও পড়াশোনার জন্য সহজেই ভিসা পাওয়া যায়। তবে স্টুডেন্ট ভিসা পেতে আইইএলটিএস স্কোর কমপক্ষে ৬.০০ থাকতে হবে।
🔥 মাল্টা:
মাল্টা ইউরোপের শেনজেনভুক্ত একটি দেশ। বর্তমানে প্রতিবছরই বিভিন্ন দেশ থেকে মাল্টায় কাজের উদ্দেশ্যে পাড়ি জমায়। ইউরোপের এই দেশে কাজের জন্য ভিসা পাওয়া অনেকটাই সহজ। বর্তমানে বাংলাদেশ ও ভারত থেকে কাজ নিয়ে মাল্টায় যাচ্ছেন অনেকেই। এছাড়া টুরিস্ট ও স্টুডেন্ট ভিসাপ্রাপ্তিও বেশ সহজ। ইউরোপের অন্যদেশগুলোর তুলনায় মাল্টায় যেতে খরচও বেশ কম।
🔥 সুইজারল্যান্ড:
পর্যটনের অন্যতম দেশ সুইজারল্যান্ড। সবসময় বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সুইজারল্যান্ডের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে যান পর্যটকরা। বাংলাদেশ থেকে স্টুডেন্ট ভিসা ও টুরিস্ট ভিসা নিয়ে সুইজারল্যান্ডে যাওয়া যায়। বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ টুরিস্ট ভিসা নিয়ে সুইজারল্যান্ডে যান। কারণ, সহজেই সুইজারল্যান্ডের টুরিস্ট ভিসা পাওয়া যায়। কিন্তু কাজের জন্য সুইজারল্যান্ডের ভিসা পাওয়া বেশ কঠিন। আবার পড়াশোনা জন্য ভিসাপ্রাপ্তি সহজ। সেক্ষেত্রে ভালো আইইএলটিএস স্কোর ও শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকতে হবে।
🔥 হাঙ্গেরি:
বাংলাদেশ থেকে হাঙ্গেরিতে পড়াশোনার জন্য ভিসাপ্রাপ্তি অনেক সহজ। এক্ষেত্রে অবশ্যই সকল শর্ত পূরণ করতে হবে। সেই শর্তগুলোও বেশ সহজ। এছাড়া হাঙ্গেরিতে কাজের জন্য ভিসা চালু করা হচ্ছে। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী দেখা গিয়েছে, ২০২১ সালে আবেদনকারীদের মধ্যে ৯৫ শতাংশ হাঙ্গেরির ভিসা পেয়েছে। বাকী ৫ শতাংশ ভিসা কাগজপত্রের গরমিলের জন্য বাতিল করা হয়।
🔥 নেদারল্যান্ড:
বর্তমানে নেদারল্যান্ডসের স্টুডেন্ট ভিসাও অনেক সহজ। বিগত কয়েক বছরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, যেসব শিক্ষার্থী নেদারল্যান্ডসে স্টুডেন্ট ভিসার আবেদন করেছে, তাদের সকলেই ভিসা পেয়েছে। কিন্তু সেক্ষেত্রে আইইএলটিএস স্কোর কমপক্ষে ৬.৫০ থাকতে হবে।
🔥 লিথুয়ানিয়া:
সুইডেনের বিপরীত পাশে অবস্থিত লিথুয়ানিয়ার শিক্ষার হার প্রায় ৯৯ শতাংশ। বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে সবচেয়ে বেশি স্টুডেন্ট ভিসায় সুবিধা পাওয়া যায় এই দেশটিতে। তবে লিথুনিয়ায় কাজের জন্য ভিসা পাওয়া বেশ কঠিন।
🔥 লাটভিয়া:
বাল্টিক সাগরের পূর্বদিকে অবস্থিত লাটভিয়া। দেশটিতে স্টুডেন্ট ভিসার প্রক্রিয়া বেশ সহজ। এছাড়া কাজের জন্যও ভিসা দিয়ে থাকে দেশটি।সাম্প্রতিক পরিসংখ্যান অনুযায়ী ইউরোপের এই দেশগুলোতে ভিসা প্রাপ্তির হার অনেক বেশি। সকল প্রক্রিয়া সঠিকভাবে সম্পন্ন করলে খুব সহজেই ভিসা পেয়ে যাবেন। ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন অনলাইনেই। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার চেয়ে খরচ তুলনামূলকভাবে অনেক কম।
এর মধ্যে রোমানিয়া, ফ্রান্স, পর্তুগাল, সুইজারল্যান্ড, নেদারল্যান্ড, মালটা এই দেশগুলোতে আপনি অনেক কম খরচে যেতে পারবেন।
বাংলাদেশ থেকে রোমানিয়া যেতে সাধারণত মোট ৮ লাখ থেকে ৯ লাখ টাকা খরচ করতে হবে। ট্যুরিষ্ট ভিসা, ওয়ার্ক ভিসা সহ উচ্চ শিক্ষার জন্য কম খরচে ফ্রান্স যেতে পারবেন। মাত্র ৮ লাখ থেকে ১০ লাখ টাকা খরচ করে যেতে পারবেন পর্তুগাল। মাল্টা যেতে আপনার মোট খরচ এর পরিমান হবে, ৭ লাখ থেকে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত।
Collected

Hello Malaysia ☺️
12/09/2023

Hello Malaysia ☺️

25/08/2023

"Get Ready to Dive into the Heart of Exploration: Join Us for a Sneak Peek of Our Exciting New Blog Series!

Stay Tunning😊

15/08/2023

বাসে দ্রুততম সময়ে ঢাকা থেকে কলকাতা । Dhaka to Kolkata By Vomra Border.

12/08/2023

পকেটে ১০টাকা নিয়ে বুকে হাজারো ট্যুর দেয়ার স্বপ্ন নিয়ে চলার নামই মিসকিনবিত্ত্ব!
😑😑

বাংলাদেশ থেকে ভিসা ছাড়া  ৪১ টি দেশে যেতে পারবেন। #এশিয়ার মধ্যে রয়েছে-৫ টি১। ভুটান ২। মালদ্বীপ ৩।নেপাল ৪। শ্রীলঙ্কা ৫। প...
30/07/2023

বাংলাদেশ থেকে ভিসা ছাড়া ৪১ টি দেশে যেতে পারবেন।

#এশিয়ার মধ্যে রয়েছে-৫ টি
১। ভুটান ২। মালদ্বীপ ৩।নেপাল ৪। শ্রীলঙ্কা ৫। পূর্ব তিমুর।
#আফ্রিকার মধ্যে রয়েছে-১৬ টি
৭। বেনিন ৮। কেপ ভার্দ ৯। কমোরো দ্বীপপুঞ্জ ১০। জিবুতি ১১। গাম্বিয়া ১২। গিনি বিসাউ ১৩। কেনিয়া ১৪। লেসোথো ১৫। মাদাগাস্কার ১৬। মৌরিতানিয়া ১৭। মোজাম্বিক ১৮। রুয়ান্ডা ১৯। সিসিলি ২০। সোমালিয়া ২১। টোগো ২২। উগান্ডা।
#আমেরিকার মধ্যে রয়েছে-১ টি
২৩। বলিভিয়া
#ওশেনিয়া অঞ্চলের মধ্যে রয়েছে-৭ টি
২৪। কুক আইল্যান্ডস ২৫। ফিজি ২৬। মাইক্রোনেশিয়া ২৭। নিউই ২৮। সামাউ ২৯। ত্রিভালু ৩০। ভানুয়াতু।
#ক্যারিবীয় অঞ্চলের মধ্যে রয়েছে-১২ টি
৩১। বাহামা ৩২। বার্বাডোজ ৩৩। ব্রিটিশ ভার্জিনিয়া আইল্যান্ডস ৩৪। ডোমিনিকা ৩৫। গ্রেনাডা ৩৬। হাইতি ৩৭। জামাইকা ৩৮। মন্টসেরাত ৩৯। সেন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিস ৪০। সেন্ট ভিনসেন্ট

NH Travel
৪১। ত্রিনিদাদ ৪২। টোব্যাগো।

21/07/2023

আহ😑

মাত্র 50 টাকায় কক্সবাজার!!!কিভাবে যাবেন :প্রথমে কমলাপুর স্টেশন থেকে মেইল ট্রেনে করে চট্টগ্রাম যাবেন। টিকেট দেখতে চাইলেই ...
10/07/2023

মাত্র 50 টাকায় কক্সবাজার!!!
কিভাবে যাবেন :
প্রথমে কমলাপুর স্টেশন থেকে মেইল ট্রেনে করে চট্টগ্রাম যাবেন। টিকেট দেখতে চাইলেই বো*বা'র ভান ধরবেন। এরপর চট্টগ্রাম নেমে হন্টন করে নতুন ব্রিজ যাবেন। 50 টাকার লজেন্স কিনে লোকাল বাসে বেচতে বেচতে কক্সবাজার।
যেখানেই চকলেট শেষ হবে সেখানেই নেমে আবার কিনে আবার উঠে পড়বেন।
আর এভাবেই পৌছে যাবেন মাত্র 50 টাকায় কক্সবাজার।😂

😩😩
04/07/2023

😩😩

10 beautiful countries you can travel to without a visa10টি সুন্দর দেশ যা আপনি ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করতে পারেন 01. Bhutan হ...
22/06/2023

10 beautiful countries you can travel to without a visa
10টি সুন্দর দেশ যা আপনি ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করতে পারেন

01. Bhutan
হিমালয় কন্যা খেতে ভুটান পর্যটকদের কাছে খুবই পপুলার একটি জায়গা। এর অসাধারণ ল্যান্ডস্কেপ সৌন্দর্য এবং সমৃদ্ধ সংস্কৃতিক ঐতিহ্য দিয়ে পর্যটকদের মোহিত করে। সুখের রাজ্য যেমনটি পরিচিত তেমনিভাবে তুষারে ডাকা পাহাড়, বিশাল উপত্যক্য এবং প্রাচীন বৌদ্ধমন্দির কে নিয়ে গর্ব করার মত একটি জায়গা। একজন বাংলাদেশী হিসেবে কোন ভিসা ছাড়াই আপনি এই অসাধারণ ভ্রমণ অভিজ্ঞতা নিতে পারেন!
02. Maldives
প্রতিটি শব্দের অর্থে একটি সত্যিকারের গ্রীষ্মমন্ডলীয় স্বর্গ , মালদ্বীপ তার নীল জলরাশি, বালুকাময় সমুদ্র সৈকত এবং সবুজ সামুদ্রিক জীবনের জন্য বিখ্যাত। মালদ্বীপের প্রত্যেকটা দ্বিপ বিলাসবহুল হোটেল এবং রিসোর্ট দিয়ে পরিপূর্ণ। পর্যটকরা চাইলেই শ্বাসরুদ্ধকর ইসকোভা ডাইভিং থেকে শুরু করে বিকালের লাল সূর্যাস্ত এবং আরো অসংখ্য অ্যাক্টিভিটির অভিজ্ঞতা নিতে পারবেন। বাংলাদেশীদের জন্য শুধুমাত্র একটি অন-এরাইবল ভিসা হলেই খুব সহজেই মালদ্বীপ ঘুরে আসা সম্ভব।
03. Bahamas
বাহামা স্বর্গীয় সৈকত, প্রাণবন্ত প্রবাল প্রাচীর এবং বিশ্রাম দ্বীপের পরিবেশ দিয়ে তার দর্শকদের মনমুগ্ধ করে। নাসাউ আইল্যান্ড থেকে শুরু করে নির্জন বিশাল গাছপালায় বেষ্টিত পার্ক, পরিষ্কার নীল জলরাশি আর সেই সাথে ডলফিন দের সাথে সাঁতার কাটার রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা এবং পানির নিচের বিশাল গুহা গুলি অন্বেষণ করার মত এক্টিভিটি পাবেন এখানে। একজন বাংলাদেশের হিসেবে কোন ধরনের ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যাবে বাহামাস।

04. Turkey
এশিয়া এবং ইউরোপের মধ্যে একটি সেতু, তুরস্ক অনেক ঐতিহাসিক প্রাকৃতিক দৃশ্য এবং ধনসম্পদ সহ একটি সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক দেশ। ভ্রমণ পিপাসুরা এখানকার রঙিন বাজার, অসাধারণ স্বাদের বিভিন্ন ধরনের খাবার এবং এজিয়ান ও ভূমধ্যসাগরের উপকূলের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন। এছাড়া তো বেলুনে করে আকাশে ওড়ার মতো অভিজ্ঞতা রয়েছেই। ঘরে বসেই একটি ই - ভিসা নিয়ে বাংলাদেশীরা সহজেই ভ্রমণ করে আসতে পারবেন এই সুন্দর দেশটি।
05. Barbados
এই ক্যারিবিয়ান রত্নটি আকাশী সমুদ্র সৈকত, একটি প্রাণবন্ত সংস্কৃতি এবং প্রাণবন্ত উৎসবের গর্ব করে। একটি সমৃদ্ধ ঔপনিবেশিক ঐতিহ্যের সাথে, সেখানে কচ্ছপের সাথে সাঁতার কাটা, পানির নিচের প্রাচীর থেকে শুরু করে এর সূক্ষ্ম রন্ধনপ্রণালী পর্যন্ত অনেক কিছু দেখার আছে। 2023 সাল থেকে, বাংলাদেশীরা কোনো ভিসা ছাড়াই বার্বাডোসে ভ্রমণ করতে পারবে।
06. Uzbekistan
সবচেয়ে আন্ডাররেটেড পর্যটন গন্তব্যগুলির মধ্যে একটি। উজবেকিস্তানের সিল্ক রোড এবং প্রাচীন শহর গুলোর জন্য এটি বিখ্যাত। বুখরা এবং খিভা শহরে ঐতিহাসিক মসজিদ, জটিল টাইলওয়ার্ক এবং মহৎ প্রাসাদ রয়েছে। একজন বাংলাদেশী হিসেবে আপনার এই লুকানো রত্নটিতে ভ্রমণের আগে একটি ই-ভিসা লাগবে।
07. Bolivia
আন্দিজ পর্বতমালা, বিস্তীর্ণ আমাজন রেইনফরেস্ট এবং আতাকামা মরুভূমির মতো অনন্য অভিজ্ঞতার একাধিক বায়োম সহ একটি দেশ। বলিভিয়া একটি অতিথিপরায়ণ দক্ষিণ আমেরিকান সংস্কৃতি এবং প্রচুর ল্যান্ডস্কেপ এবং ঐতিহাসিক স্থান আবিষ্কার করে। আর সবচেয়ে ভালো দিকটি হল বাংলাদেশিদের জন্য, উদ্বেগমুক্ত ভ্রমণের অভিজ্ঞতার জন্য ভিসা অন অ্যারাইভাল ফিচার রয়েছে।
08. Mauritania
মরি টানিয়া সাহারা এবং যাযাবর জীবন যাপনের জন্য প্রাচীন এই কাফেলা রুটটি ভ্রমণকারীদের পরিচিত করে। আপনি সাহারায় মরুভূমির সত্যই এক-এক ধরনের সৌন্দর্য অন্বেষণ করতে পারেন। তাদের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক যাযাবর জীবনযাত্রা একটি অনন্য অভিজ্ঞতা তৈরি করে যা একটি খাঁটি অভিজ্ঞতার সন্ধানকারী ভ্রমণকারীকে সন্তুষ্ট করবে। বাংলাদেশিরা মৌরিতানিয়ায় যেতে পারেন এবং সেখানে অন-এরাইবাল ভিসা পেয়ে যাবেন।
09. Seychelles
ভারত মহাসাগরে অবস্থিত, এই দ্বীপপুঞ্জটি 115টি দ্বীপের একটি সংগ্রহ যা প্রকৃতি প্রেমী এবং সমুদ্র সৈকত উত্সাহীদের জন্য একইভাবে একটি অভয়ারণ্য প্রদান করে। প্রাকৃতিক গুহা, সবুজ বন এবং বিরল স্থানীয় জীবন, সেশেলস প্রাকৃতিক বিস্ময়ে পূর্ণ একটি দেশ। আপনি যদি সেখানে একজন বাংলাদেশী হিসাবে ভ্রমণ করেন তবে আপনাকে এটিতে নিজেকে নিমজ্জিত করতে হবে তা হল আগমনের ভিসা এবং আপনি যেতে পারেন!

10. Jamaica
রেগের ছন্দময় হৃদস্পন্দনের বাড়ি, সমৃদ্ধ মনোরম খাবার এবং রাস্তায় প্রাণবন্ত গ্রাফিতি জ্যামাইকা। Dunn's Falls এর ক্যাসকেডিং জলপ্রপাত থেকে নীল পর্বতমালার নির্মল সৌন্দর্য, জ্যামাইকার প্রাকৃতিক আশ্চর্যেরও বৈচিত্র্য রয়েছে। বাংলাদেশ কোনো ধরনের ভিসার প্রয়োজন ছাড়াই সেখানে ভ্রমণ করতে পারে এবং এই সমস্ত অভিজ্ঞতা নিতে পারে।

থাইল্যান্ড সিরিজের আজকে থাকছে দ্বিতীয় পর্ব...ডে-৫ : Icon Siam and MBK market  ব্যাংককের এমবিকে মার্কেট  ইলেকট্রনিক্স  গ...
13/06/2023

থাইল্যান্ড সিরিজের আজকে থাকছে দ্বিতীয় পর্ব...
ডে-৫ : Icon Siam and MBK market
ব্যাংককের এমবিকে মার্কেট ইলেকট্রনিক্স গেজেট এর জন্য সবথেকে ফেমাস একটি মার্কেট। তাই সকাল সকাল চলে গেলাম এমবিকে মার্কেটে, এত বড় শপিং কমপ্লেক্স সারাদিন ঘুরেও শেষ করা যাবে না। তারপরও কিছু কেনাকাটা করলাম। দুপুরের পরে আমাদের গন্তব্য ব্যাংককের সবথেকে আইকনিক শপিং সেন্টার আইকন সিয়ামে। চাও পারায়া নদীর তীরে অবস্থিত এই শপিং সেন্টারটি পৃথিবীর বৃহত্তম চারটি মার্কেট এর মধ্যে একটি । এখানে রয়েছে সাত হাজার দোকান এবং সাথে ১০০টিরও বেশি রেস্টুরেন্ট, আর আর সাথে ছিল একটি ফ্লার্টিং মার্কেট। নদীর তীর অবস্থিত হওয়ায় এটি সন্ধ্যায় সব থেকে বেশি জমজমাট হয়ে ওঠে। এতগুলো রেস্টুরেন্ট, দোকান, লাইটিং সবমিলিয়ে অসাধারণ একটি জায়গা। পৃথিবীর সব থেকে ফেমাস ব্র্যান্ডগুলোর সবগুলোই আছে এই মার্কেটে। ভিতরে ইন্টেরিয়রটা এত সুন্দর করে ডিজাইন করা যে দেখে মনে হবে অন্য কোন জগতে চলে এসেছি । সব মিলিয়ে ঘুরতে ঘুরতে প্রায় রাতের নয়টা বেজে যায়। তাই রাতের ডিনারটা এখানেই সেরে আসলাম।
ডে-৬ : Lumpini park & King Power Maha Na Khan
ব্যাংককের ঠিক মাঝখানে অবস্থিত বিশাল এক সবুজে ঘেরা পার্ক। প্রায় ১৪২ একর জায়গা জুড়ে অবস্থিত লুম পিনি পার্ক। ব্যাংককের এই দালান গুলোর মাঝখানে যে একটি এত সুন্দর পার্ক থাকতে পারে, সেটা এখানে না গেলে বিলিভি করা যাবে না। শুধু গাছপালা নয় এখানে রয়েছে বিভিন্ন প্রজাতির পাখি এবং সরীসৃপ। আমদের হাঁটতে হাঁটতে বিশাল এক গুই সাপের সাথে দেখা হয়ে গেল। কত ফ্রেন্ডলি ওরা, ওরাও মানুষকে কোন ডিস্টার্ব করতেছে না, মানুষও ওদেরকে কোন ডিস্টার্ব করতেছে না। ব্যাংকক শহরটা ঘুরতে ঘুরতে আপনি যখন হাসপাস হয়ে যাবেন, একটু নিশ্বাস নেয়ার জন্য এই জায়গাটা বেস্ট। তাই আজকে সকাল সকাল উঠেই আমরা চলে গেলাম লুমপিনি পার্কে। পুরো সকালটা ওখানেই কাটালাম। দুপুরের পরে আমাদের গন্তব্য ব্যাংককের সর্ব সবথেকে উচু বিল্ডিং মহা নাখন স্কাইওয়াক। এই সুউচ্চ বিল্ডিংয়ে রয়েছে অনেকগুলো বার এবং নামিদামি রেস্তোরাঁ। সর্বোচ্চ উঁচু রেস্টুরেন্টে উঠতেই আমার পকেট থেকে বের হয়ে গেল ৫ হাজার টাকা। থাইল্যান্ড ট্রিপের এটিই ছিল সব থেকে ব্যয়বহুল খরচ। তারপরও উপরে উঠে যখন পুরো শহরটার ভিউ দেখবেন, খরচের কথা মনেই থাকবে না। তার সাথে রয়েছি একটি বিশাল গ্লাস যেটির নিচ দিয়ে ব্যাংকক শহর দেখা যায়। এই অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে বোঝানোর মত নয়, আমি বলব যারা এখানে আসতে চান তারা একটু বিকেলের দিকে আসবেন, এই সময়ে আসলে আপনি দিনের এবং রাত্রে দুই রকমের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন ।
এটা ছিল থাইল্যান্ড ট্রিপের শেষ ডিনার, ডিনারটা থাই ফুড দিয়ে না করলেই নয়। তাই আজকে আমরা ট্রাই করলাম সই সুকুম্বিতের পাশেই একটি রেস্টুরেন্ট, যেখানে পাওয়া যায় বিভিন্ন ধরনের সামুদ্রিক মাছের সুপ এবং আর বিভিন্ন ধরনের থাই ফুড। ডিনারটা সেরা বাসায় এসে ব্যাগ গোছাতে লাগলাম। আগামীকাল সকাল ১১ টায় ফ্লাইট। সব মিলিয়ে এই ছয় দিনে নতুন এক অভিজ্ঞতা হল। আল্লাহ যে কত সুন্দর পৃথিবী বানিয়েছেন, আর মানুষ তার বুদ্ধিমত্তা দিয়ে আরও এটাকে সুসজ্জিত করেছে সেটা থাইল্যান্ড আসলেই কিছুটা আছ করা যায়।

বি: দ্র: বানান ভুল হলে তার জন্য দুঃখিত। দেখা হবে আবার কোন নতুন শহরে, সেই পর্যন্ত ভালো থাকবেন। পেজ ফলো দিতে কষ্ট না হলে টপাক করে এখনই লাইক বাটনটা প্রেস করে দেন। ধন্যবাদ সবাইকে।

অত্যাশ্চর্য সৈকত ,নীল পানির সমুদ্র আর দীপপুঞ্জের দেশ থাইল্যান্ড  ভ্রমণ ☔ ☔সাদা হাতির দেশ থাইল্যান্ড ঘুরে আসলাম মাত্র ১৮ ...
09/06/2023

অত্যাশ্চর্য সৈকত ,নীল পানির সমুদ্র আর দীপপুঞ্জের দেশ থাইল্যান্ড ভ্রমণ ☔ ☔
সাদা হাতির দেশ থাইল্যান্ড ঘুরে আসলাম মাত্র ১৮ হাজার টাকায়!!!
তিন পর্বের সিরিজ আজকে থাকছে প্রথম পর্ব -

ডে-০ : ব্যাংকক
বিকাল ৪.৩০ মিনিটে এয়ারপোর্ট নেমেই বাসে পাতায়ার উদ্দেশে যাত্রা শুরু করলাম। সুবর্ণভূমি এয়ারপোর্ট থেকে সরাসরি পাতায়র বাস আছে, মোটামুটি দুই থেকে আড়াই ঘন্টার মধ্যেই পাতায় পৌঁছে যায়। রাত্রে পাতায়ায় পোঁছে হোটেল চেকইন। পাতায়া ওয়াকিং স্ট্রিট এর পাশেই একটি হোটেলে উঠলাম।

ডে-১ : কোলান আইল্যান্ড ⛴⛴⛴
সকালে ঘুম থেকে উঠেই নাস্তা সেরে আমরা রওনা দিলাম কোলান আইল্যান্ডের উদ্দেশ্যে । এটি একটি অত্যন্ত সুন্দর আইল্যান্ড যেখানে সমুদ্র এসে মিশে গেছে পাহাড়ের কোলে। ফেরিতে করে যাওয়ার সময় উপভোগ করলাম আন্দামান সাগরের বিস্তীর্ণ জলরাশি এবং অসাধারণ সৌন্দর্যের ভয়ংকর ঢেউ। মোটামুটি এক থেকে দেড় ঘন্টার মধ্যেই আমরা পৌঁছে গেলাম আমাদের গন্তব্যস্থানে। আইল্যান্ডে পৌঁছেই আমরা স্কুটি ভাড়া করলাম সারা দিনের জন্য পুরো আইল্যান্ড সুন্দরভাবে ঘুরে দেখার জন্য। আর যারা বাইক অথবা স্কুটি চালাতে পারেন না তাদের জন্য সেখানে থাকা টুরিস্ট গাড়িগুলার ব্যবস্থা করা আছে পুরো আইল্যান্ড সুন্দরভাবে ঘুরে দেখার জন্য চার থেকে পাঁচ ঘন্টা প্রয়োজন । কয়েকটি স্পট ঘুরেই আমরা দুপুরের লাঞ্চ করে নিলাম। এতো দারুণ প্লেস মন চাইবে না ব্যাক আসতে। বিকালের দিকে আবার পাতায়াতে ফিরে আসলাম এবং সন্ধ্যার পরে এখানে বিভিন্ন স্ট্রীট ফুড এবং রাত্রের পাতায়া ইনজয় করলাম।
ডে-২ : বিখ্যাত টাইগার পার্ক এবং ফ্লোটিং মার্কেট
- আজকে একটু তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠেই আমরা বের হয়ে পড়লাম বিখ্যাত টাইগার পার্ক এবং পাতায়ার বিখ্যাত ফ্লোটিং মার্কেট দেখার জন্য। আমরা দুই জন থাকায় লোকাল ট্রান্সপোর্টে করেই গেলাম। মোটামুটি কম খরচে এবং সহজেই পোঁছে গেলাম। ফ্লোটিং মার্কেটে গেলে বোট বাড়া নিতে ভুলবেন না, ৩০ মিনিটের জন্য ১৫০-২০০ বাত এর মধ্যে পেয়ে যাবেন খুব সুন্দর নৌকা। পুরো মার্কেট ঘুরে দেখাবে। তারপর নিজের মত করে হেঁটে দেখা যায়। পাশেই রয়েছে টাইগার পার্ক, পাতায়া গিয়ে টাইগার পার্কে না গেলে ট্যুর পরিপূর্ণ হবে না। তাই একটু সাহস করে এখানে একবার হলেও যাওয়া দরকার। বাঘের সাথে সেলফি তুলতে অ্যান্ড মিট করতে এটাই বেস্ট প্লেস। সেখান থেকে ফিরে সন্ধ্যার পরে আমরা উপভোগ করলাম বিখ্যাত আল কাজার শো। এটা থাইল্যান্ড এর একটি ট্র্যাডিশনাল ডানচ। ভিতরে ক্যামেরা ব্যাবহার করা নিষেধ, তাই ভাল ভাবে ফটো তুলা যায় না।
ডে-৩ : পাতায়া থেকে ব্যাংককের উদ্দেশ্যে রাত্রি বেলা কোন গাড়ি না থাকায় দিনের বেলায় আমাদেরকে রওনা দিতে হবে তাই আজকে সকাল সকালই আমরা বের হয়ে পড়লাম ব্যাংককের উদ্দেশ্যে আমাদের হোটেল থেকে বের হয়েই একটি জিপে করে আমরা চলে গেলাম পাতায়ার বাস টার্মিনালে। প্রতি এক ঘণ্টা পরপরই এখান থেকে ব্যাংককের উদ্দেশ্যে বাস ছেড়ে যায়। মোটামুটি তিন থেকে সাড়ে তিন ঘন্টার মধ্যেই আমরা পৌঁছে গেলাম ব্যাংককে। ব্যাংককে সবসময় চেষ্টা করবেন আফনার হোটেলটি যেন মেট্রো স্টেশনের কাছেই হয়, এতে করে যাতায়াতে অনেক সুবিধা হবে।
ডে-৪ : Chao Phraya Tourist boat, Icon Siam , China Town, Wat Arun, Tha tien, Tha chang . ⛴⛴⛴
ব্যাংককে এটি ছিল একটি অসাধারণ দিন, আজকে আমরা মোটামুটি ব্যাংককের সবথেকে পপুলার টুরিস্ট স্পটগুলা কাবার করেছিলাম। বিটিএস ট্রেনে করে আমরা প্রথমেই চলে গেলাম সাউথান পিয়ার মেট্রো স্টেশনে। সেখান থেকে নেমে একটু সামনে গেলেই পাওয়া যাবে সাও পারায়া টুরিস্ট বোর্ড সার্ভিসের টিকেট কাউন্টার। বিভিন্ন ধরনের টিকেটের ব্যবস্থা থাকলেও আমরা সারাদিনের জন্য ১৫০ বাথ দিয়ে একটি টিকিট করলাম। সাঁও পারায়া নদীর কূল ঘেসে অবস্থিত ব্যাংককের সব থেকে পপুলার টুরিস্ট প্লেস গুলো। এই ফেরী সার্ভিসটি নদীর উপর দিয়ে আমাদের নিয়ে গেল সবগুলো টুরিস্ট স্পটে। প্রত্যেকটি স্পটে একবার করে থামবে এবং আপনাকে রেখে চলে যাবে আবার পরবর্তী ৩০ মিনিট পরে অন্য একটি ফেরি আসবে আপনি চাইলে সেটিতে উঠে চলে যাবেন পরবর্তী টুরিস্ট স্পটে। মজার বিষয় হচ্ছে টিকিট কাটার সময় তারা খুব সুন্দর একটি ম্যাপ দিয়ে দিল আমাদের হাতে এটিতে লেখা ছিল প্রত্যেকটি জায়গার ডিটেলস এবং ফেরি আসার সময়। এক ফেরী করেই ব্যাংককের বিখ্যাত বিখ্যাত জায়গাগুলো ঘুরে দেখে সারাদিন সময় কেটে গেলো। তাই একটু সকাল সকাল আসলে সব থেকে ভালো হবে।

Exploring the Enchanting Charms of BangkokWelcome to the mesmerizing city of Bangkok, where ancient traditions blend sea...
05/06/2023

Exploring the Enchanting Charms of Bangkok

Welcome to the mesmerizing city of Bangkok, where ancient traditions blend seamlessly with modern marvels. During my recent visit, I had the opportunity to immerse myself in the vibrant culture, indulge in delicious street food, and marvel at the breathtaking landmarks. Join me as I take you on a virtual journey through this captivating city and share my unforgettable experiences.

A Glimpse of Grandeur: The Grand Palace and Wat Phra Kaew
No visit to Bangkok is complete without a visit to the awe-inspiring Grand Palace. As I stepped through the majestic gates, I was greeted by a sprawling complex of ornate buildings, sparkling golden spires, and exquisite Thai architecture. Within its premises lies the magnificent Wat Phra Kaew, the Temple of the Emerald Buddha. The intricately carved details and shimmering gold decorations left me in awe, and I couldn't help but feel the spiritual energy that permeates this sacred site.

Discovering Tranquility: Wat Arun and the Chao Phraya River
One of the most iconic landmarks in Bangkok is Wat Arun, the Temple of Dawn. As I climbed the steep steps of this magnificent structure, I was rewarded with a breathtaking view of the Chao Phraya River and the city skyline. The intricate porcelain tiles that adorn the temple's exterior glistened in the sunlight, creating a mesmerizing sight. Exploring the nearby riverside promenade allowed me to witness the bustling river life and catch a glimpse of traditional longtail boats gliding along the water.

The Soul of Bangkok: Exploring Old City and Chinatown
Venturing into the historic heart of Bangkok, I found myself in the charming district of Rattanakosin. The narrow streets were lined with quaint shophouses, vibrant markets, and bustling street food stalls. The aroma of sizzling pad Thai and spicy tom yum soup filled the air as I meandered through the vibrant alleyways. I couldn't resist sampling local delicacies and engaging in friendly banter with the welcoming locals.

A short distance away, the vibrant neighborhood of Chinatown beckoned me with its lively atmosphere and vibrant street scenes. The bustling markets, colorful temples, and tantalizing street food stalls made it an absolute feast for the senses. Exploring the bustling Yaowarat Road, I indulged in delectable dim sum, succulent roast duck, and mouthwatering desserts, leaving my taste buds craving for more.

The Floating World: Damnoen Saduak Floating Market
For a unique experience, I embarked on a journey to the famous Damnoen Saduak Floating Market. The vibrant scene of vendors selling fresh produce, colorful flowers, and traditional handicrafts from their boats was a sight to behold. Drifting along the narrow canals on a longtail boat, I soaked in the bustling atmosphere and engaged in lively bartering with the friendly locals. It was an immersive cultural experience that transported me back in time.

Modern Wonders: Maha na khon sky walk and Shopping Paradises
Bangkok's skyline is adorned with futuristic skyscrapers, and the city's vibrant nightlife can be experienced from its iconic rooftop bars. I ascended to one of these sky bars, where I was treated to panoramic views of the glittering cityscape while sipping on a refreshing cocktail. The blend of modernity and traditional Thai hospitality created an unforgettable experience.

When it comes to shopping, Bangkok offers a plethora of options. From luxury malls like Siam Paragon and Central World to bustling street markets like Chatuchak Weekend Market, I indulged in retail therapy like never before. The vibrant atmosphere, unique finds, and bargains galore made every shopping excursion an adventure in itself.

Escape from the Urban Bustle: Lumpini Park

Lumpini Park is a true gem in the heart of Bangkok, where nature's beauty harmoniously coexists with the vibrant cityscape. Its verdant landscapes, tranquil water features, and cultural experiences make it a must-visit destination for anyone seeking solace, relaxation, and a deeper connection with the natural world. As I bid farewell to this enchanting park, I carried with me a sense of rejuvenation and a reminder of the importance of finding moments of serenity amidst the bustling rhythms of life in Bangkok.

Bangkok truly captivated my heart with its rich cultural heritage, vibrant street life, and a perfect blend of tradition and modernity. The city's vibrant energy, mouthwatering cuisine, and warm hospitality left an indelible mark on me. Exploring the grand palaces, savoring the tantalizing street food, and getting lost in the maze of narrow alleys were experiences that I will cherish forever. Bangkok is a city that invites you to immerse yourself in its vibrant tapestry of sights, sounds, and flavors, making it a must-visit destination for any traveler seeking an unforgettable adventure.

Top 10 Rooftop Restaurant in Town ঢাকার সব থেকে সুন্দর রুফটপ রেস্টুরেন্টঢাকার বুকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে অসংখ্য নামিদামি র...
22/05/2023

Top 10 Rooftop Restaurant in Town
ঢাকার সব থেকে সুন্দর রুফটপ রেস্টুরেন্ট

ঢাকার বুকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে অসংখ্য নামিদামি রেস্টুরেন্ট, এগুলোর মধ্যে কিছু রেস্টুরেন্ট আছে যেখানে শুধুমাত্র ছবি তোলার জন্য হলেও যাওয়া প্রয়োজন। আজকে ট্রাই করবো ঢাকার সব থেকে বেশি সুন্দর এবং মিড রেঞ্জের মধ্যে দশটি রেস্টুরেন্টের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে।
০১. Buriganga Riverview Restaurant: লিস্টের সবার প্রথমেই রয়েছে বুড়িগঙ্গা রিভারভিউ রেস্টুরেন্ট। অনেকেই এটিকে ঢাকার মধ্যে সব থেকে বড় রুপ টপ রেস্টুরেন্টও বলে। এটি মূলত একটি ফাইন ডাইনিং রেস্টুরেন্ট। সদরঘাট লঞ্চঘাটের পাশেই বুড়িগঙ্গা নদীর কোল ঘেঁষে অবস্থিত এই রেস্টুরেন্টে। সবুজের সমরহ, সাথে সদরঘাটের অসাধারণ দৃশ্য এবং বুড়িগঙ্গা নদীর ভিউ সব মিলিয়ে হাংআউট করার জন্য একটি অসাধারন জায়গা। বিভিন্ন ধরনের ফাস্টফুড, সি ফুড, চাইনিজ, থাই এবং ইন্ডিয়ান ফুড সার্ব করে থাকে।
Location: https://shorturl.at/clmV0
০২. The Green Loungeঃ বাংলা মোটরে অবস্থিত রুপায়ন ট্রেড সেন্টারের 18 তলায়, সিটি স্কাইভিউ নিয়ে অবস্থিত দা গ্রীন লাউন্স। ঢাকা সিটির ভিতরে রুফটপ রেস্টুরেন্ট গুলোর মধ্যে এটি অন্যতম। বিভিন্ন ধরনের সবুজ গাছ এবং অসাধারণ ইন্টেরিয়র ডিজাইন দিয়ে সজ্জিত এই রেস্টুরেন্টটি। বিকেলের দিকে গেলে মোটামুটি দুই ধরনের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারেবেন। চোখ ধাঁধানো সৌন্দর্যে বসে আপনি উপভোগ করতে পারবেন বিভিন্ন ধরনের সি ফুড ,থাই ফুড্ , চাইনিজ খাবার এবং থাকছে বাফেটের সুব্যবস্থা।
Location: https://shorturl.at/lmQUZ
০৩. Sky Loungeঃ খুব রিসেন্টলি চালু হওয়া রেস্টুরেন্ট গুলোর মধ্যে এটি একটি বেস্ট রেস্টুরেন্ট। মিরপুরের বিখ্যাত সনি স্কায়ারের রুফটপে অবস্থিত এই রেস্টুরেন্টটি রোডসাইডে কিছু ঝুলন্ত বসার জায়গা এবং কয়েকটি ভাগে ভাগ করা ইন্টেরিয়র ডিজাইন এটিকে গড়ে তুলেছে মিরপুরের সেরা রেস্টুরেন্ট। খোলা আকাশের নিচে বসে মিরপুরের ভিউ ইনজয় করতে করতে সাধ নিতে পারবেন ওদের স্পেশাল কাবাবের।
Location: https://shorturl.at/zCUWZ
০৪. Cielo-Rooftopঃ অসাধারণ লাইটিং এর সাথে ফাউন্টেন ভিউ এবং একুরিয়ামের সৌন্দর্য নিয়ে ঘটিত সেলিও রুপটপ রেস্টুরন্টটি। ঢাকার প্রাণকেন্দ্র কাওরানবাজার অবস্থিত বোরাক ইউনিক হাইট এর ১৮ তলায় অবস্থিত রেস্টুরেন্টেটি। হাতিরঝিলের নীল আকাশের সাদা মেঘ গুলোর সাথে ছবি তুলতে হলে এটি হবে আপনার জন্য একটি বেস্ট প্লেস।
Location: https://shorturl.at/amORY
০৫. Pinewood Café: সবুজে ঘেরা চারপাশে প্রিয়জনকে নিয়ে আড্ডা দেওয়ার জন্য এটি হতে পারে একটি দারুণ যায়গা । বনানীর ১৩ নম্বর রোডে অবস্থিত অনেকগুলো রেস্টুরেন্টের মধ্যে এটি অন্যতম। বিভিন্ন ধরনের কফি এবং পেস্টির স্বাদে আড্ডা জমাতে চাইলে এটি হবে বেস্ট চয়েজ।
Location: https://shorturl.at/bDHN6
০৬. Kool Chaঃ ধানমন্ডিতে নতুন রুফটপ রেস্তোরাঁ । ধানমন্ডি স্টার কাবাবের ঠিক উল্টো পাশের বিল্ডিংয়ের ছাদে নতুন স্তোরাটি চালু হয়েছে৷ ছাদের উপর নিরিবিলি এবং সুন্দর সাজানো গোছানো এত সুন্দর পরিবেশ দেখে সাথে সাথেই মন টা ভাল হয়ে যাবে ৷ সাথে যদি থাকে হালকা বৃষ্টি ও সুন্দর বাতাস তাহলে কথাই নাই ৷ বিকালে বসে আড্ডা দেওয়া থেকে শুরু করে সুন্দর ছবি তোলার মত জায়গা সহ অনেক সুন্দর আয়োজন রয়েছে৷
Location: https://shorturl.at/twFKP
০৭. Adda Multi Cuisine Restaurantঃ গ্রিনারি রেস্টুরেন্ট গুলোর মধ্যে প্রথমদিকের একটি রেস্টুরেন্ট হচ্ছে আড্ডা রেস্টুরেন্ট। ধানমন্ডি ল্যাবএইড হসপিটাল এর ঠিক অপজিট পাশেই আড্ডা রেস্টুরেন্টে। প্রাকৃতিক নিরিবিলি আবহাওয়া ও অসাধারণ ইন্টিরিয়র আপনার নজর করে নেবে। চারদিকে সবুজের মেলা আপনাকে দিবে সতেজতার ফিলিংস। ফ্যামিলি বা ফ্রেন্ড দের নিয়ে ঘুরে আসার জন্য, সুন্দর ইনভাইরনমেন্টে বসে আড্ডা দেওয়ার জন্য, কিছু ভলো ছবি তোলার জন্য বা কিছু ভালো মানের খাবার উপভোগ করার জন্য এই রুফটপ সবসময় ই বেস্ট লাগবে।
Location: https://shorturl.at/chwCR
০৮. Chaap Ghor-Signature Branchঃ একটু ক্লাসিক রেস্টুরেন্ট গুলোর মধ্যে চাপঘর ওয়ান অফ দা বেস্ট। অসাধারণ গ্রিনারি ডেকোরেশন এর সাথে বিভিন্ন ধরনের চাপ এবং অন্যান্য ফুডের টেস্ট নিতে হলে আপনার জন্য চাপঘর বেস্ট। গুলশান ১ এবং ২ এর মাঝামাঝি আজাদ মসজিদের একটু আগেই এটি অবস্থিত। রেস্টুরেন্টের ভিতরে ঢুকলেই আপনার মনের মধ্যে অন্যরকম প্রশান্তি কাজ করবে।
Location: https://shorturl.at/jDGMW
০৯. Lake Terraceঃ অসাধারণ লেক ভিউ এর সাথে নিচে সবুজে ঘেরা রেস্টুরেন্টে প্রিয় জনদের নিয়ে আড্ডা দেওয়ার জন্য একটি অসাধারণ জায়গা। উত্তরার ৭ নম্বর সেক্টরের লেক ড্রাইভ রোড এর পাশেই অবস্থিত রেস্টুরেন্টটি। বিকেলের লাল সূর্যটি এর সৌন্দর্য কয়েক গুণ বাড়িয়ে দেয়।
Location: https://shorturl.at/bprJN
১০. Segretoঃ এশিয়ান বিভিন্ন ফুড ট্রাই করার জন্য যেতে হয় বনানী গুলশানের নামিদামি রেস্টুরেন্ট গুলোতে, যেগুলোতে খাওয়ার প্রাইস মোটামুটি অনেক। জমিয়ে আড্ডা মারা সাথে ভিন্ন রকমের এশিয়ান ফুড ট্রাই করতে হলে এখনই যেতে পারেন মিরপুরের ঈদগাহ মাঠের পাশেই অবস্থিত Segreto রেস্তোরায়। খুবই সুন্দর রুপ টপ ভিউ এবং ফাইন ডাইনিং নিয়ে এই রেস্তোরাঁটি মোটামুটি ভালই সাড়া ফেলেছে।
Location: https://shorturl.at/fPV79
এ ছাড়াও আরো রয়েছে Crush Station , Pizzaburg Mirpur, Sony Square Food court সহ অনেক গুলো রেস্তোরা।
Howladar

কলকাতাঃ দ্য সিটি অফ জয়কলকাতা, 350 বছর পুরানো ভারতের দ্বিতীয় বৃহত্তম মহানগর, অন্যান্য মেট্রোশহর  থেকে নিজেকে আলাদাভাবে ...
20/05/2023

কলকাতাঃ দ্য সিটি অফ জয়
কলকাতা, 350 বছর পুরানো ভারতের দ্বিতীয় বৃহত্তম মহানগর, অন্যান্য মেট্রোশহর থেকে নিজেকে আলাদাভাবে প্রকাশ করে। ব্রিটিশ ভারতের প্রাক্তন রাজধানী হওয়ায়, কলকাতায় এখনও ট্রাম এবং স্থাপত্যের আকারে ঔপনিবেশিক যুগের প্রভাব রয়েছে। শহরটিকে সর্বদা ভারতের বুদ্ধিবৃত্তিক, শৈল্পিক এবং সাংস্কৃতিক রাজধানী হিসাবে বিবেচনা করা হয়েছে। এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই যে এটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, সি.ভি. এর মত বেশ কিছু নোবেল বিজয়ী তৈরি করেছে। রমন ও অমর্ত্য সেন প্রমুখ। ভারতের অন্যান্য মেট্রোপলিসের চেয়ে বন্ধুত্বপূর্ণ, এটি এমন একটি শহর যা আপনি কেবল পরিদর্শন করার চেয়ে 'অনুভূত' করেন। আপনি কাজের জন্য বা অবসরে বেড়াতে যান না কেন, আনন্দের শহর আপনাকে এর অসামান্য চরিত্র এবং বিশেষত্ব দিয়ে মুগ্ধ করবে যা আপনি শুধুমাত্র কলকাতাতেই পেতে পারেন। এখানে কলকাতার দশটি দর্শনীয় স্থান রয়েছে-
১. হাওড়া ব্রিজ : আইকনিক ল্যান্ডমার্ক সেতুটি হুগলি নদীর মধ্য দিয়ে বিস্তৃত হয়েছে যা হাওড়া এবং কলকাতা দুটি শহরকে সংযুক্ত করেছে। বিশ্বের এই ষষ্ঠ-দীর্ঘতম বিম ব্রিজটি সত্যিই একটি প্রকৌশলী বিস্ময় - এতে নাট এবং বোল্ট নেই এবং পুরো কাঠামোটি রিভেটিং করে তৈরি করা হয়েছে। এটি রবীন্দ্র সেতু নামে পরিচিত। সেতুর এক প্রান্তে রয়েছে কলকাতার পাইকারি বড়বাজার এবং অন্য প্রান্তে রয়েছে বিখ্যাত হাওড়া রেলওয়ে স্টেশন। ১৮০ বছরের পুরনো রেলওয়ে স্টেশনটি ভারতের সবথেকে বড় এবং সবথেকে ব্যস্ততম রেলওয়ে স্টেশন নামে অপরিচিত।
২. দক্ষিণেশ্বর কালী মন্দিরঃ হুগলি নদীর তীরে অবস্থিত এই মন্দিরটি সর্বদা ধার্মিক এবং আধ্যাত্মিক অনুসারীদের কাছে খুবই প্রিয় । বাঙালি আধ্যাত্মিক নেতা রামকৃষ্ণ পরমহংস এই ভিন্ন হিন্দু তীর্থস্থান থেকে তার অসাধারণ আধ্যাত্মিক যাত্রা শুরু করেছিল। মন্দিরের আশ্রয় দ্বীপে অবস্থিত অনেকগুলো শিব দেবতার মূর্তির উপাসনা স্থল রয়েছে।
৩. ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল ঃ কলকাতার আইকনিক ল্যান্ডমার্ক ভবনটি পূর্ব এবং পশ্চিম স্থাপত্যের একটি সুন্দর মিলন। মনে করুন ইউএস ক্যাপিটল তাজমহলের সাথে মিলিত হয়েছে। ১৯০১ সালে রানী ভিক্টোরিয়ার মৃত্যুকে স্মরণ করার জন্য ভারতের ভাইসরয় লর্ড কার্জন কর্তৃক বিশাল মার্বেল ভবনটি চালু করা হয়েছিল, কিন্তু তার মৃত্যুর ২০ বছর পর পর্যন্ত এটি সম্পূর্ণ হয়নি। সাদা মার্বেলের মোড়ানোর এই সুন্দর ভবনটির আশেপাশে ৬৪ একর জায়গা জুড়ে রয়েছে বিভিন্ন রকমের সবুজ গাছপালা, সেই সাথে পাবেন কাঠবিড়ালি সহ বিভিন্ন ধরনের পাখির দেখা।
৪. ভারতীয় জাদুঘর ( Indian Museum) : কলকাতা নিউমার্কেটের কোলঘেঁষে অবস্থিত ভারতীয় মিউজিয়াম। ভারতের সবচেয়ে বড় এবং প্রাচীনতম এই মিউজিয়ামে বিস্তৃত সংগ্রহে রয়েছে ১ লক্ষ টির বেশি ক্ষুদ্র চিত্রকর্ম , প্রাচীন জিনিস পত্র, মমি, জীবাশ্ম কঙ্কাল, মুদ্রা ছাড়াও আর অনেক কিছু। উল্লেখযোগ্য কিছু প্রদর্শনীর মধ্যে রয়েছে খ্রিস্টপূর্ব ২য় শতকের ভারতীয় গেটওয়ে, হরপ্পা ও মহেঞ্জদারো প্রাচীন সিন্ধু উপত্যকার সভ্যতার ধ্বংসাবশেষ, তিমির কঙ্কাল। আরও রয়েছে প্রাচীন বিভিন্ন মূর্তি ,প্রত্নতত্ত্ব , নিতত্ত্ব , ভূতত্ত্ব , প্রাণিবিদ্যা এবং অর্থনৈতিক উদ্ভিদবিদ্যার অনেক নিদর্শন ।
৫. ঠাকুর বাড়িঃ উত্তর কলকাতার অবস্থিত এই প্রাচীন বাড়িটি “জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ি” নামেও বেশ পরিচিত। ১৭৮৪ সালের রাজকীয় এই পৈত্রিক বাড়িটি নোবেল বিজয়ী রবীন্দ্রনাথের জীবন এবং কাজের জন্য নিবেদিত একটি মন্দিরের মতো জাদুঘরে পরিণত হয়েছে। এখানে রয়েছে কবির চিত্র কর্মের বিশাল গ্যালারী, জাপানের সাথে তার সাহিত্যিক, শৈল্পিক লিংকের প্রদর্শনী, তার মতাদর্শ এবং দর্শনের একটি বিশাল সমারহ।
৬. মল্লিক ফুলের বাজারঃ হাওড়া ব্রিজের দক্ষিণ পূর্ব প্রান্তের একটি সিঁড়ি আপনাকে নিয়ে যাবে ফুলের এক রঙিন জগতে। ১৩০ বছরের পুরনো মল্লিকা ঘাট ফুলের বাজার এশিয়ার বৃহত্তম ফুলের বাজার গুলোর মধ্যে একটি। সব থেকে মজার বিষয় হলো পুরো দেশের অন্যান্য ফুলের বাজারের মতো এটি মাত্র কয়েক ঘন্টার জন্য বসে না। এটি সকাল ৩ টায় শুরু হয় এবং রাত ১০ টায় বন্ধ হয় । তবে ফুলের মার্কেটি দেখার সব থেকে ভালো সময় হলো ভোর বেলা।
৭. ভারতীয় কফি হাউসঃ মান্নাদের সেই বিখ্যাত কফি হাউজের গানটি শুনেন নাই এমন বাঙালি খুব কম পাওয়া যাবে। প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির ঠিক পাশেই কলেজস্ট্রিট এলাকায় ইন্ডিয়ান কফি হাউস অবস্থিত, তবে এটিকে অনেকেই কফি হাউজ নামে জানেন। মোটামুটি ১০০ বছরের পুরনো কফি হাউস টি এখনো পর্যটকদের কাছে বেশ জনপ্রিয় এবং কলেজ ইউনিভার্সিটি পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের আড্ডার কেন্দ্রস্থল। আর তার সামনেই রয়েছে ভারতীয় উপমহাদেশের সব থেকে পুরনো বইয়ের বাজার।
৮. ইকো ট্যুরিজম পার্কঃ কলকাতার নিউ টাউনে অবস্থিত ইকোপার্কটি পর্যটকদের জন্য একটি পপুলার জায়গা। ২০১১ সালে ১৯০ হেক্টর জায়গার উপরে গঠিত এই পার্কটি। এখানে রয়েছে বিশ্বের সপ্তাশ্চর্য আদলে তৈরি ভবনগুলো। সবুজে ঘেরা বিশাল এই পার্কে রয়েছে বোট ড্রাইভের বিশেষ ব্যবস্থা।
৯. বেলুর মঠঃ হুগলি নদীর তীরে হাওড়ার হাতের তালু এবং সুগন্ধি লন এর মধ্যে অবস্থিত পুরানো এই সুবিশাল মন্দিরটি। এই বিশাল ধর্মীয় মন্দিরটি রামকৃষ্ণ মিশনের সদর দপ্তর হিসেবে ব্যবহৃত হয়। বলা হয়ে থাকে এটি এমন একটি মিশন যা ১৯ শতকে ভারতীয় ঋষি রামকৃষ্ণ পরম হংশনের দর্শন অনুসরণ করে সকল ধর্মের ঐক্যের প্রচার করেছিলেন এবং একই ঐক্য এই বিশাল স্থাপনার মধ্যে বিদ্যমান যা হিন্দু খ্রিস্টান এবং ইসলামিক স্থাপত্য শৈলির একটি বিস্ময়কর সংমিশ্রণ যা সমস্ত ধর্মের ঐক্যের প্রতীক।
১০. বোটানিক্যাল গার্ডেনঃ শহরের কোলাহল আর অবিরাম শব্দ থেকে একটু দূরে হাওড়ার শিবপুরে অবস্থিত বোটানিক্যাল গার্ডেন। ১৭৮৬ সালে প্রথম বাগানটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১০৯ হেক্টর জায়গার উপরে। সারা পৃথিবী থেকে সংগ্রহীত ১২ হাজার গাছ সহ এখানে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ফুলের সমরহ। এখানে রয়েছে পৃথিবীর দ্বিতীয় সর্বাধিক বিস্তীর্ণ জায়গা নিয়ে গঠিত বিশাল এক বটবৃক্ষ।
এছাড়াও আরো রয়েছে কলকাতার নিউ মার্কেট, মার্বেল হাউস, সেন্ট পাউল ক্যাথেডাল সহ মুখরোচক বিভিন্ন স্ট্রীটফুড।

Address

Taltola, Agargaon
Dhaka
1207

Telephone

8801777753118

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when NH Travel posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Category

Nearby travel agencies