15/01/2024
ঘুরে আসুন বগালেক ও কেওকারাডং ১ থেকে ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
এখনই বুকিং দিন
অনেক প্রতিক্ষার পরে ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য উন্মুক্ত করা হল বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উচু পাহাড় গুলোর মধ্যে অন্যতম কিওক্রাডাং।
প্যাকেজ অন্তর্ভুক্ত : #ঢাকা টু বান্দরবান টু ঢাকা নন-এসি(চাইলে এসি বা বিজনেস ক্লাস নিতে পারেন বা বান্দরবান থেকে যুক্ত হতে পারবেন আলোচনা সাপেক্ষে)
#৫ বেলা খাবার #১ রাত্রিযাপন # কুইজ প্রোগ্রাম
দর্শনীয় স্থান : শৈল্যপ্রপাত, চিম্বুক, ওয়াই জংশন, রুমা, মুনলাই পাড়া, বগালেক (বাংলাদেশের সবচাইতে উঁচু লেক), দার্জিলংপাড়া, এক সময়ের বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উচু পাহাড় কিওক্রাডাং।
❑ যোগাযোগ :
🔸 ভ্রমনের সময়ঃ 1st - 3rd February 2024
🔸ভ্রমণের খরচ: জনপ্রতি 5900 টাকা Non Ac Bus
হাউস - ৪৯, রোড-১৩, ডি আই টি প্রজেক্ট মেরুল বাড্ডা, বাড্ডা, ঢাকা-১২১২
কল করুন : ০১৫৩৩৮৫২৩৮৬
Email: [email protected]
website: arntours.com
ভ্রমণের বৃত্তান্ত :
🔸 ১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪: আরামবাগ থেকে রাত ৯.০০/১০:০০ টাই বান্দরবনের উদ্দেশ্যে যাত্রা
🔸 ২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪: সকাল ৬ টায় বান্দরবান পৌঁছে হোটেলে ফ্রেশ হয়ে সকালের নাস্তা সেরে জীপে করে যাত্রা করবো রুমা বাজারের দিকে। রুমা পৌঁছে বিজিবি চেকপোস্টে নিজেদের নামের তালিকা জমা দিয়ে জীপে করে রওনা দিব, পথে বগালেক কিছু সময় কাটিয়ে ছুটব কেওক্রাডং উদ্দেশ্যে। কেওক্রাডং পৌঁছে আমরা উঠবো আদিবাসী কটেজে। কটেজে উঠার পর বিশ্রাম ও নিজের মত সময় কাটানো। সন্ধার পর থাকছে জমজমাট ভ্রমন আড্ডা। রাতের খাবের পর কটেজে রাত্রিযাপন।
🔸 ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪: কেওক্রাডং এর চুড়া থেকে মনোমুগ্ধকর ভোর উপভোগ করে সকালের নাস্তার পর আমরা বগালেকের উদ্দেশ্যে যাত্রা করবো। জাত্রাপথে দার্জেলিং পাড়াতে কিছু সময় কাটিয়ে চলে আসবো বগালেক। যাত্রাপথে আমরা রিজুক ঝর্না ঘুরে দুপুরের খাবার সেরে বান্দরবানের উদ্দেশ্যে যাত্রা করবো। সন্ধ্যায় বান্দরবান পৌঁছে নিজের মত সময় কাটিয়ে রাতের খাবারের পর ঢাকার উদ্দেশ্যে যাত্রা।
খাবার মেন্যু-
১ম দিনের খাবার
❑ সকালের নাস্তা: রুটি/পরোটা, ডাল/ভাজি, ডিমভাজি, চা, পানি ।
❑ দুপুরের খাবার: সাদা ভাত, দেশি মুরগি তরকারি/ মাছের তরকারি/ মাংস, সবজি, ভর্তা, ডাল, পানি।
❑ রাতের খাবার: সাদা ভাত, বেম্বু চিকেন, সবজি, ভর্তা, ডাল ও পানি ।
২য় দিনের খাবার
❑ সকালের নাস্তা: : খিচুড়ি, ডিম ভুনা, সালাদ পানি ।
❑ দুপুরের খাবার: সাদা ভাত, দেশি মুরগি তরকারি, সবজি, ডাল, ভর্তা, পানি ।
❑ রাতের খাবার: বার-বি-কিউ ডিনার (৩ পিছ পরোটা, ১ পিছ চিকেন, সালাদ) পানি
৩য় দিনের খাবার
❑ সকালের নাস্তা: খিচুড়ি, ডিম ভুনা, সালাদ পানি ।
❑ দুপুরের খাবার: সাদা ভাত, দেশি মুরগির তরকারি, সবজি, ভর্তা, ডাল, পানি ।
❑ রাতের খাবার: সাদা ভাত, সবজি ,ভর্তা , মাছ / মুরগীর মাংস, ডাল, পানি ।
🔸🔸 যা সাথে নেওয়া উচিতঃ
-ন্যাশনাল আইডি কার্ড'এর ফটোকপি
- প্রয়োজনীয় কাপড়
- সানগ্লাস, হ্যাট, সানস্ক্রিন
- চার্জের জন্য পাওয়ার ব্যাংক
- মশা থেকে বাঁচার জন্য অডোমস
- ব্রাশ
- প্রয়োজনীয় ঔষধ ও টর্চ লাইট
- ক্যমেরা এবং এর এক্সট্রা ব্যাটারি
🔸🔸 ভ্রমণ খরচে যা অন্তর্ভুক্তঃ
- সকল প্রকার যাতায়াত খরচ (বাস, নৌকা, চান্দের গাড়ি)
- খাবার খরচ
- গাইড খরচ
- পার্মিশন খরচ
- রাত্রিযাপন
🔸🔸 ভ্রমণ খড়চে যা যা অন্তর্ভুক্ত নাঃ
• যাত্রা বিরতির খাবার
• ব্যক্তিগত খরচ যেমন লন্ড্রি, টেলিফোন কল, মিনারেল ওয়াটার , নরম ও হার্ড ড্রিংকস
• উল্লিখিত ভ্রমণপথের তুলনায় অতিরিক্ত ঘুরে বেড়ানো
• প্রাকৃতিক দুর্যোগ, ভূমিধস , রাস্তা অবরোধের , রাজনৈতিক গোলযোগ ( ধর্মঘট ), সড়ক দুর্ঘটনা ইত্যাদি কারণে উদ্ভূত কোন খরচ ক্রেতা ও ভোক্তাকে সরাসরি ঘটনাস্থলেই বহন করতে হবে।
• বিভিন্ন স্পট এর টিকেট
• বিভিন্ন রাইড এর খরচ
•কোন ঔষধ
•কোন রকম দূর্ঘটনাজনীত ব্যক্তিগত বীমা
• কোন ব্যক্তিগত খরচ
======বুকিং পলিসি======
বিশেষ দ্রষ্টব্য :
১। বুকিং-এর টাকা অফেরত যোগ্য
২। ভ্রমণের ৩দিন আগে পুরো টাকা পরিশোধ করতে হবে।.
কনফার্ম করার আগে যে ব্যাপার গুলো অবশ্যই বিবেচনা করতে হবেঃ
* এই ট্রিপ কোনভাবেই আরামের কোন ট্রিপ নয়।
* এই ট্রিপে পার্মিশন নিয়ে আর্মি আর বিজিবি খুব ঝামেলা করে, অনেক ক্ষেত্রে গালাগালও শুনতে হয়।
* নিজের ব্যাগ, পানির বোতল, খাবার সবকিছু নিজেদেরকেই বহণ করতে হবে।
* যেহেতু ইহা একটি আরামদায়ক ট্যুর নয় সেহেতু খাওয়াদাওয়া এই ট্যুরে ঠিক সময়ে সরবরাহ করা নাও হতে পারে। যথাসাধ্য চেষ্টা করবে সব ঠিকঠাক রাখার।
আপনার ভ্রমণ হোক নিরাপদ ও আনন্দময়।
#বগা_লেক
#দাজিলিংপাড়া
#কিওক্রাডাং
#বান্দরবান
বি:দ্র: কাপলদের অতিরিক্ত ৬০০ টাকা প্রদান করতে হবে।