Travel Station

Travel Station Travel Station is determine to help you with all kinds of visa related queries ,support,Air ticketi

বিমান চলার সময় ওয়াই-ফাই কীভাবে কাজ করেকখনও ভেবেছেন কি ৩৬,০০০ ফুট উঁচুতে থাকা চলন্ত বিমানে কীভাবে ইন্টারনেট ব্যবহার করা য...
19/01/2024

বিমান চলার সময় ওয়াই-ফাই কীভাবে কাজ করে

কখনও ভেবেছেন কি ৩৬,০০০ ফুট উঁচুতে থাকা চলন্ত বিমানে কীভাবে ইন্টারনেট ব্যবহার করা যাচ্ছে? বা বিমানে থাকা ওয়াই-ফাই কীভাবে আপনাকে ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত রাখে?

বিমানে চলার সময় যাত্রীদেরকে মোবাইল ফোন বা ডিভাইসগুলি এয়ারপ্লেন মোডে রাখতে হয়, নয়ত একেবারে বন্ধ করে দিতে হয়। এটা অনেকের কাছেই বিরক্তিকর।

অনেকের জরুরি কাজে ভূমিতে থাকা অফিসের সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখতে হয়। আবার লম্বা বিমান যাত্রায় ইন্টারনেটে অভ্যস্তদের কাছে ইন্টারনেট ছাড়া সময় কাটানো বিরক্তিকর লাগতে পারে। যদি উড়ন্ত বিমানে সব সময় ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায়, তা নিঃসন্দেহে দারুণ বিষয়। কিন্তু বিমানে কি ওয়াই-ফাই সুবিধা পাওয়া যায়?

সুখবর হচ্ছে, প্রতিদিন নতুন নতুন এয়ারলাইনস তাদের বিমানে ওয়াই-ফাই সুবিধা চালু করছে যার মাধ্যমে আকাশে থাকা অবস্থায়ও ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায়।

কিন্তু মাটি থেকে ৩৬,০০০ ফুট উঁচুতে আকাশে কীভাবে ইন্টারনেট পাওয়া যাচ্ছে? আর ওয়াই-ফাই বলতে এখানে আসলে কী বোঝানো হচ্ছে? এই প্রশ্নের সহজ উত্তরে বলতে হয়: এতদিন আসলে আমরা বিমানে এই ওয়াই-ফাই এর সুবিধা পুরাপুরি কাজে লাগাতে পারিনি। ভবিষ্যতে বিমান ভ্রমণে আপনার কাজে লাগতে পারে এমন কিছু তথ্য জানা যাক।

# বিমানে কি ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায়?

এই প্রশ্নের উত্তর নির্ভর করছে কোন এয়ারলাইনসে যাচ্ছেন, যাত্রার রুট অর্থাৎ কোথা থেকে যাচ্ছেন এবং আপনাকে বহনকারী বিমানটি কোন মডেলের।

সবকিছু বিবেচনা করে বলা যায় হ্যাঁ, এখন অনেক এয়ারলাইনসের বিমানে ইন্টারনেট চালাতে পারবেন আপনি, ইন ফ্লাইট ওয়াই-ফাই এর সাহায্যে। যাত্রীদের চাহিদার কথা চিন্তা করে এখন অনেক এয়ারলাইনসই এই সুবিধা দিচ্ছে। ধীরে ধীরে ওয়াই-ফাই সেবা প্রদানকারী এয়ারলাইনসের সংখ্যা আরো বাড়ছে।

আপনাকে এজন্য এয়ারলাইনসে বুকিং করতে হবে। কিছু অপারেটর সিংগেল ইউজ পাস বা একবার ব্যবহারের জন্য ওয়াই-ফাই এর পাস দেয়। আবার কিছু কোম্পানির কাছ থেকে প্যাকেজও নিতে পারবেন।

তবে বেশি ব্যান্ডউইথের জন্য বেশি টাকা গুনতে হবে। তবে যদি বিমানে অবস্থানের সময়ে অফিস বা ব্যবসার কাজের মধ্যে থাকতে চান, এতটুকু খরচ করতেই পারেন। নতুবা আপনাকে বই পড়ে, ঘুমিয়ে, নয়ত জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে সময় কাটাতে হবে।

# বিমানে ওয়াই-ফাই কীভাবে কাজ করে?

বিমানে ওয়াই-ফাই চালানোর জন্য দুই ধরনের অপারেটিং সিস্টেম আছে। একটা হচ্ছে গ্রাউন্ড বেইজড, অর্থাৎ ভূমি থেকে নিয়ন্ত্রিত সিস্টেম বা Air-to-Ground (ATG) Wi-Fi, আর অন্যটি স্যাটেলাইট নিয়ন্ত্রিত সিস্টেম বা Satellite Wi-Fi।

মাটি থেকে আকাশে যে ওয়াই-ফাই কাজ করে তার ধরন অনেকটা মোবাইল ফোন সংযোগের মত। এখানে বিমানের মূল কাঠামোর নিচে থাকা একটা অ্যান্টেনা মোবাইল টাওয়ারের সঙ্গে সার্বক্ষণিক সংযোগ রক্ষা করে চলে। বিমান যখন চলে, তখন এই অ্যান্টেনা একটার পর একটা নিকটবর্তী মোবাইল টাওয়ারের ট্রান্সমিটারের সাথে সংযুক্ত হতে থাকে।

মোবাইল ট্রান্সমিটারের সাথে সক্রিয় যোগাযোগ থাকার কারণে পুরো বিমানই ওয়াই-ফাই হটস্পট হয়ে ওঠে। তখন যাত্রীরা স্বাভাবিক ভাবে ইন্টারনেট ব্যবহার করে তাদের সব কাজ করতে পারে—যেমন ইমেইল পাঠানো, ফোন কল করা এবং সিনেমা স্ট্রিম করা। তবে বিমান যখন বিশাল জলরাশির ওপর দিয়ে যায় তখন এই ব্যবস্থা কাজ করে না। যেমনটা হয় ট্রান্সআটলান্টিক পথে যাওয়ার সময়। তখন তখন বিমানে ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য স্যাটেলাইটের ওপর নির্ভর করতে হয়।

পৃথিবীর কক্ষপথে ঘূর্ণায়মান অসংখ্য স্যাটেলাইট বা কৃত্রিম উপগ্রহ আছে। এসব স্যাটেলাইটের সাহায্য নিয়েই স্যাটেলাইট ওয়াই-ফাই কাজ করে। এই ক্ষেত্রে বিমানের ওপরে থাকা নির্দিষ্ট অ্যান্টেনা দিয়ে স্যাটেলাইটের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে বিমান। বিমান আকাশে ওড়ার সময় সবচেয়ে কাছে যে কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট খুঁজে পায়, সেটার সঙ্গে বিমানের ওপরে থাকার অ্যান্টেনার যোগাযোগ ঘটে।

স্যাটেলাইট ওয়াই-ফাই দুই ধরনের ব্যান্ডউইথ নিয়ে কাজ করে। ন্যারোব্যান্ড এবং ব্রডব্যান্ড। দুই ধরনের ব্যান্ডউইথেই যাত্রীরা পূর্ণ ইন্টারনেট সেবা পায়, তবে মুভি স্ট্রিম করার জন্য ন্যারোব্যান্ড কম উপযোগী।

# কীভাবে বিমানে ওয়াই-ফাই ব্যবহার করবেন?

বিমানে ওয়াই-ফাই সুবিধা থাকলে সচরাচর এয়ারলাইনস কর্তৃপক্ষ টিকেট কেনার সময়, বিমান ওঠার সময় ও বিমান চলাকালে যাত্রীদের এই সুবিধার কথা জানিয়ে দেয়।

এই সুবিধা ব্যবহার করার জন্য মোবাইল বা ডিভাইসে এয়ারপ্লেন মোড চালু করতে হবে। এরপর ওয়াই-ফাই সেটিংসে গিয়ে In-Flight Wi-Fi খুঁজতে হবে।

তবে বিমানযাত্রায় সব সময় ওয়াই-ফাই সংযোগ যথেষ্ট শক্তিশালী নাও থাকতে পারে। তখন ইন্টারনেটে ঢোকা বা স্ট্রিম করা কঠিন হতে পারে। এছাড়া কিছু বিমানে ওয়াই-ফাই এর জন্য প্রয়োজনীয় অ্যান্টেনা নাও থাকতে পারে।

ভবিষ্যতে বিমানের ওয়াই-ফাই সংযোগ সুবিধা আরও উন্নত হতে যাচ্ছে। এর প্রভাবে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক উভয় ধরনের ফ্লাইটে আরো বেশি সংখ্যক এয়ারলাইন্স ওয়াই-ফাই চালু করার উদ্যোগ গ্রহণ করছে।

# বিমানগুলির কি নিজস্ব ওয়াই-ফাই আছে?

কিছু এয়ারলাইনস নিজস্ব ব্র্যান্ডের ওয়াই-ফাই এর কথা বললেও, আসলে বিষয়টা ঠিক তা নয়। কারণ বিমান চলাকালে ওয়াই-ফাই এর জন্য মোবাইল টাওয়ার বা স্যাটেলাইটের ওপর নির্ভর করতে হয়। যে উৎসটি কাছে থাকে বিমান সেখান থেকে ইন্টারনেট সুবিধা নেয়। বিমান এখানে কেবল হটস্পট হিসাবেই কাজ করে থাকে।

# বিমানের ওয়াই-ফাই কি বিনামূল্যে ব্যবহার করা যায়?

এটা নির্ভর করে এয়ারলাইনসের ওপর। কিছু এয়ারলাইনস, যেমন জেটব্লু কর্পোরেশন, ফ্রি ওয়াই-ফাই সেবা দেয়, তারা এটিকে বলে ফ্লাই-ফাই (Fly-Fi)। অন্যদিকে কিছু এয়ারলাইনস নির্দিষ্ট ফি এর বিনিময়ে ওয়াই-ফাই সেবা দিয়ে থাকে।

অল্প কিছু এয়ারলাইনস তাদের অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটে বিনামূল্যে ওয়াই-ফাই সেবা দেয়। অন্যদিকে কিছু এয়ারলাইনস কেবল টেক্সট করার জন্য ফ্লাইটে ওয়াই-ফাই ব্যবহার করার সুযোগ দেয়।

কিছু এয়ারলাইনস প্রতিবার ফ্লাইটে ওয়াই-ফাই ব্যবহারের জন্য নির্দিষ্ট অংকের টাকা চার্জ করে। আবার কেউ কেউ ফ্রি ওয়াই-ফাই এর পরীক্ষামূলক সেবা দেয়। তাদের উদ্দেশ্য ভবিষ্যতে যাত্রীদের জন্য এই সুবিধা সম্পূর্ণ ফ্রি করে দেওয়া।

আপনি যদি বিমানযাত্রার সময় উন্মুক্ত ওয়াই-ফাই ব্যবহার করার পরিকল্পনা করে থাকেন, তবে এর ঝুঁকি এবং কীভাবে তা ব্যবহার করতে হয়, এসব বিষয়ে সঠিক ভাবে জেনে নিন। বিমানে থাকার সময়ে সহজে ইন্টারনেট ব্যবহার করা গেলেও কিছু সময় ওয়াই-ফাই বন্ধ করার নির্দেশনাও শুনতে হতে পারে।

আশা করা যাচ্ছে, এক সময় বিমানযাত্রায় ওয়াই-ফাই একটা সাধারণ বিষয় হয়ে উঠবে। তবে বিমানে ওয়াই-ফাই ব্যবহারের নিয়ম, সংযোগ ও ফি এর ক্ষেত্রে পরিবর্তন আসতে পারে।

13/09/2023
06/09/2023

আগামী ১৫ নভেম্বরের পর...

24/08/2023
05/08/2023
হেনলি পাসপোর্ট সূচকের ২০২৩ সালের তৃতীয় কোয়ার্টারে বাংলাদেশের পাসপোর্ট ১৯৯টি দেশের মধ্যে ৯৭তম অবস্থানে রয়েছে
03/08/2023

হেনলি পাসপোর্ট সূচকের ২০২৩ সালের তৃতীয় কোয়ার্টারে বাংলাদেশের পাসপোর্ট ১৯৯টি দেশের মধ্যে ৯৭তম অবস্থানে রয়েছে

স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশের পাসপোর্টের বৈশ্বিক অবস্থান খুব ভালো জায়গায় আছে সেটি বলা যাবে না। হেনলি পাসপোর্ট স....

বাংলাদেশ থেকে ভিসা ছাড়া  ৪১ টি দেশে যেতে পারবেন। #এশিয়ার মধ্যে রয়েছে-৫ টি১। ভুটান ২। মালদ্বীপ ৩।নেপাল ৪। শ্রীলঙ্কা ৫। প...
30/07/2023

বাংলাদেশ থেকে ভিসা ছাড়া ৪১ টি দেশে যেতে পারবেন।

#এশিয়ার মধ্যে রয়েছে-৫ টি
১। ভুটান ২। মালদ্বীপ ৩।নেপাল ৪। শ্রীলঙ্কা ৫। পূর্ব তিমুর।
#আফ্রিকার মধ্যে রয়েছে-১৬ টি
৭। বেনিন ৮। কেপ ভার্দ ৯। কমোরো দ্বীপপুঞ্জ ১০। জিবুতি ১১। গাম্বিয়া ১২। গিনি বিসাউ ১৩। কেনিয়া ১৪। লেসোথো ১৫। মাদাগাস্কার ১৬। মৌরিতানিয়া ১৭। মোজাম্বিক ১৮। রুয়ান্ডা ১৯। সিসিলি ২০। সোমালিয়া ২১। টোগো ২২। উগান্ডা।
#আমেরিকার মধ্যে রয়েছে-১ টি
২৩। বলিভিয়া
#ওশেনিয়া অঞ্চলের মধ্যে রয়েছে-৭ টি
২৪। কুক আইল্যান্ডস ২৫। ফিজি ২৬। মাইক্রোনেশিয়া ২৭। নিউই ২৮। সামাউ ২৯। ত্রিভালু ৩০। ভানুয়াতু।
#ক্যারিবীয় অঞ্চলের মধ্যে রয়েছে-১২ টি
৩১। বাহামা ৩২। বার্বাডোজ ৩৩। ব্রিটিশ ভার্জিনিয়া আইল্যান্ডস ৩৪। ডোমিনিকা ৩৫। গ্রেনাডা ৩৬। হাইতি ৩৭। জামাইকা ৩৮। মন্টসেরাত ৩৯। সেন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিস ৪০। সেন্ট ভিনসেন্ট
৪১। ত্রিনিদাদ ৪২। টোব্যাগো।

29/07/2023

সাম্প্রতিক এ সূচকের তথ্য বলছে, বাংলাদেশের পাসপোর্টধারী ব্যক্তিরা এখন আগাম ভিসা ছাড়া বিশ্বের ৪০টি দেশ ও অঞ্চলে ভ্...

সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ৯৬তম। গতবছর এই সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১০৪তম। বর্তমানে বাংলাদেশের পাসপোর্টধারী ৪০টি দেশে ভ...
20/07/2023

সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ৯৬তম। গতবছর এই সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১০৪তম। বর্তমানে বাংলাদেশের পাসপোর্টধারী ৪০টি দেশে ভিসামুক্তভাবে কিংবা অন-অ্যারাইভাল ভিসা নিয়ে ভ্রমণ করতে পারেন।

গতবছর এই সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১০৪তম।

দীর্ঘ ৫৬ বছর পর গত বছরের ১ জুন মিতালী এক্সপ্রেস এই রুটে যাত্রা শুরু করেছে। দ্রুতই দার্জিলিং ও সিকিমগামী যাত্রীদের কাছে জ...
15/07/2023

দীর্ঘ ৫৬ বছর পর গত বছরের ১ জুন মিতালী এক্সপ্রেস এই রুটে যাত্রা শুরু করেছে। দ্রুতই দার্জিলিং ও সিকিমগামী যাত্রীদের কাছে জনপ্রিয়তা পেয়েছে ট্রেনটি।

একজন সর্বোচ্চ চারটি টিকিট কিনতে পারেন। পরিবারের অন্য সদস্যদের পাসপোর্ট নিয়ে একজনই অন্যদের জন্য টিকিট কাটতে পার.....

14/07/2023
ঢাকায় এবার ইউরোপের দেশ গ্রিসের ভিসাকেন্দ্র চালু হয়েছে। ভ্রমণ, কর্মসংস্থান, ফ্যামিলি, শিক্ষার্থী ও ডিজিটাল যাযাবরের (নোম...
09/07/2023

ঢাকায় এবার ইউরোপের দেশ গ্রিসের ভিসাকেন্দ্র চালু হয়েছে। ভ্রমণ, কর্মসংস্থান, ফ্যামিলি, শিক্ষার্থী ও ডিজিটাল যাযাবরের (নোম্যাড) মতো সব ধরনের ক্যাটাগরিতে বাংলাদেশের নাগরিকরা ঢাকায় এ ভিসা কেন্দ্রে আবেদন করতে পারবেন।

ঢাকার বোরাক মেহনুর (৮ম তলা), ৫১/বি, কামাল আতাতুর্ক অ্যাভিনিউয়ের ভিএফএস গ্লোবাল জয়েন্ট ভিসা অ্যাপ্লিকেশন সেন্টারে (জেভিএসি) গ্রিসের ভিসা আবেদন জমা দিতে এবং সেখানে বায়োমেট্রিক নিবন্ধন করতে হবে। তার আগে অনলাইনে (লিংক: https://bd-gr.gvcworld.eu/en/online-visa-application) অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে।

19/05/2023

চালু হয়েছে ঢাকা- কায়রো সরাসরি ফ্লাইট! দেয়া হবে অন অ্যারাইভাল ভিসা

16/03/2023
10/02/2023
মনযোগ দিয়ে পড়ুন অথবা টাইমলাইনে শেয়ার করে রেখে দিন:আপনি যদি আমেরিকা যেতে আগ্রহী হোন বা আমেরিকা যদি আপনার স্বপ্নের দেশ হয়ে...
12/11/2022

মনযোগ দিয়ে পড়ুন অথবা টাইমলাইনে শেয়ার করে রেখে দিন:

আপনি যদি আমেরিকা যেতে আগ্রহী হোন বা আমেরিকা যদি আপনার স্বপ্নের দেশ হয়ে থাকে তাহলে এই লেখাটি কেবলই আপনার জন্য।

আমরা সাধারণত আমেরিকান ভিসার কথা শুনলেই ভয় পেয়ে যাই, ভয় পেয়ে আর চেষ্টাই করি না। অথচ বাস্তবতা হলো , অন্যান্য দেশের ভিসার তুলনায় আমেরিকান টুরিস্ট ভিসা পাওয়া টা অনেক সহজ। ভয় পাওয়ার মানসিকতা থেকে বের হয়ে আপনাকে সঠিক উপায়ে চেষ্টা করতে হবে, তাহলেই আপনার ভিসা পাওয়ার সফলতা আসবেই ইনশাআল্লাহ।

কি কি করলে আপনি খুব সহজেই আমেরিকার টুরিস্ট ভিসা পেতে পারেন এ ব্যাপারে একটি স্বচ্ছ ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করছি। আমেরিকান টুরিস্ট ভিসা সাধারণতো ৫ বছরের মাল্টিপোল ভিসা এবং এই ভিসাটি মূলতো ২ টা জিনিস এর উপর ভিত্তি করে হয়ে থাকে।

১. DS -160 ফর্ম অর্থাৎ এপ্লিকেশন ফর্ম এর উপর।
২. ছোট একটি ইন্টারভিউ এর উপর।

আপনাকে অবশ্যই আমেরিকা যাওয়ার যৌক্তিক কারন দেখাতে হবে। আপনি যদি ইন্টারভিউ এর সময় ভিসা অফিসারদের বুঝাতে পারেন,আপনার আমেরিকা যাওয়ার যথেষ্ট যৌক্তিক কারণ আছে এবং আপনি আমেরিকায় যাবেন এবং ফিরে আসবেন, তাহলেই আপনার ভিসা হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।

কিছু কিছু কান্ট্রি ভিজিট করা থাকলে সেটা নিঃস্বন্দেহে ভিসা পাওয়ার ক্ষেত্রে একটা সহায়ক ভূমিকা পালন করে কিন্তু এর মানে এই নয় যে ভিজিট করা থাকলেই আপনি আমেরিকার ভিসা পেয়ে যাবেন । আপনাকে সঠিক পলিসি টা জানতে হবে। আমেরিকার ভিসা সাদা পাসপোর্টেও হয়ে থাকে।

ক্লায়েন্ট আমাদের সবচেয়ে বেশি যেসব প্রশ্ন করেন সেসব প্রশ্নের উত্তর নিম্নে দেওয়া হলো :

১. আমেরিকার ভিসা কি সাদা পাসপোর্ট হয়?

উত্তরঃ হে আমেরিকার ভিসা সাদা পাসপোর্ট ও হয়। ব্যাপারটা এমন না যে ৫ টা বা ৭ টা কান্ট্রি ভিজিট থাকলেই আমেরিকার ভিসা আপনি পেয়ে যাবেন। আপনাকে পলিসিটা জানতে হবে।

২. ব্যাংক স্টেটমেন্ট বা ব্যাংক সল্ভয়েন্সি কতো থাকা লাগবে?

উত্তরঃ ব্যাংক স্টেটমেন্ট বা ব্যাংক সল্ভয়েন্সি এই ভিসার ক্ষেত্রে একদম ই ইম্পরট্যান্ট না। এসব ডকুমেন্ট দেখে আমেরিকা ভিসা হয় না।

৩. এপ্লাই করলে ইন্টারভিউ কবে দিতে পারবেন?

উত্তরঃ এখন তো এম্বাসি ডেট অনেক দেরিতে পাওয়া যাচ্ছে। আমাদের সাথে কাজ করলে ডেট রিশিডিউল করে ম্যাক্সিমাম ৬ মাসের মধ্যে এম্বাসি ডেট নিয়ে দিবো।

৪. আপনারা ইন্ভাইটেশন আনেন কি না?

উত্তরঃ ইন্ভাইটেশন ব্যাপারটা সবার জন্য না। যাদের জন্য ইন্ভাইটেশন প্রয়োজন তাদের জন্য ইন্ভাইটেশন আনা হয়।

অনেকেই বলেন ভাই আমি কয়েকটা দেশ ভিসিট করে এসে এপলাই করতে চাই।
আমাদের পরামর্শ হলো আপনি এপলাই করে গিয়ে ভিজিট করে আসেন। তাতে করে আপনি খুব সহজেই এম্বাসি ডেট পেয়ে যাবেন।

বেশির ভাগ মানুষের ধারণা এই ভিসা করতে অনেক কাগজপত্রের প্রয়োজন হয় বা অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়, এই ধারণাটিও সঠিক না, অন্যান্য দেশের মতো এটি ডকুমেন্ট বেইসড ভিসা না, এটি সম্পূর্ণ ইন্টারভিউ এর উপর নির্ভর করে ভিসা হয়ে থাকে। অনেকেই প্রশ্ন করেন, ভাই ডকুমেন্ট না দেখলে উনারা কি ভাবে বুঝবে আমি আমেরিকা যাওয়ার যোগ্য বা আমেরিকা গিয়ে আমি ফেরত আসবো? এটা বিচার করবে প্রথমতো আপনার এপ্লিকেশন ফর্ম অর্থাৎ DS 160 ফর্ম দেখে, তারপর আপনার সাথে ইন্টারভিউ এর সময় কথা বলে।

ইন্টারভিউ বাংলাদেশে সাধারণতো দুই ভাষায় হয়ে থাকে, বাংলা এবং ইংরেজী। আপনি চাইলে বাংলাতেও ইন্টারভিউ দিতে পারবেন। ইন্টারভিউ সাধারণতো ২ থেকে ১০ মিনিটের হয়ে থাকে।

আপনি আমেরিকা যাওয়ার যোগ্য সেটা এম্বাসিকে কি করে বুঝাবেন? সেটা বুঝাবেন আপনার এপ্লিকেশন ফর্ম এর মাধ্যমে অর্থাৎ Ds-160 এর ফর্ম এর মাধ্যমে। আমেরিকান এম্বাসির একটি অনলাইন ফর্ম আছে যার নাম DS-160 ফর্ম। এই এপ্লিকেশন ফর্ম অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এই ফর্ম এর উপর আপনার ভিসা অনেকাংশ নির্ভর করে। তাই অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তি দ্বারা ফর্মটি পূরণ করা উচিত। মূলত এই ফর্মটি আপনার ভিসা পাওয়ার পূর্ব শর্ত হিসাবে বিবেচিত হয়। আপনি বলতে পারেন ৭০% চান্স নির্ভর করে এই DS-160 ফর্ম এর উপর, বাকি ৩০% নির্ভর করে আপনার ইন্টারভিউ এর উপর।

এই দুইটির সঠিক সফল কম্বিনেশন ই আপনার ভিসা পাওয়া চান্স নিশ্চিত করবে ইনশাআল্লাহ।

DS-160 ফর্ম এর তথ্য এবং আপনার ইন্টারভিউ এর তথ্য এই দুই এর মধ্যে চমৎকার একটা মিল থাকতে হবে। অদক্ষ লোক দ্বারা ভিসা ফর্ম পূরণ করলে আপনার ভিসা হওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।

আবার অনেকেই মনে করেন আমেরিকার ভিসা কন্ট্রাক্ট এ করা যায়। আমেরিকার ভিসা কন্টাক্ট এ হয় না, ভুলেও এই কন্টাক্ট এ যাবেন না, কারণ আমেরিকা এম্বাসির সাথে কারও লিংক বা লবিং থাকার কোন প্রশ্নই আসে না। কেউ যদি বলে থাকে আমেরিকা এম্বাসির সাথে লিংক আছে, তার মানে তিনি আপনাকে মিথ্যা তথ্য দিয়েছে।

নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস তৈরী করুন, সঠিক গাইড লাইন ফলো করুন, সঠিক তথ্য দিয়ে DS -160 ফর্ম ফিলাপ করুন, ইন্টারভিউ এর জন্য প্রস্তুতি নিন ইনশাআল্লাহ আপনার ভিসা কেউ আটকাতে পারবে না।

আমেরিকান টুরিস্ট ভিসা নিয়ে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন, যেটা ম্যাক্সিমাম ক্লায়েন্ট করে থাকেন সেটা হলো ভাই আমেরিকা যেতে কতো টাকা লাগে?

আমেরিকার টুরিস্ট ভিসার ফী ১৬০ ডলার যা বাংলাদেশ এর টাকায় কনভার্ট করলে আসে ১৬,৮০০ টাকার মতো। এটাই আমেরিকান টুরিস্ট ভিসার মূল খরচ। এই টাকা শুধুমাত্র EBL অর্থাৎ ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড এ জমা দিতে হয়। এই টাকা জমা দিয়ে ইন্টারভিউ এর ডেট নিতে হয়। বাকি চার্জ একেক এজেন্সী একেক রকম নিয়ে থাকেন। যারা এ বিষয়ে স্পেশালিস্ট , তাঁদের ভিসা হওয়ার পার্সেন্টেজ ও অনেক বেশি। তাই আমাদের পরামর্শ হলো এজেন্সী সিলেক্ট করার আগে খোঁজ খবর নিয়ে,ভালো ভাবে যাচাই বাছাই করে সিদ্ধান্ত নিন। দরকার হলে ১০টা এজেন্সী ঘুরে সিদ্ধান্ত নিন, একটা কথা মনে রাখবেন, যে ডাক্তার সকল রোগের ট্রিটমেন্ট করে সে ডাক্তার কিন্তু খুব বেশি একটা ভালো হয় না, তাই যেসব এজেন্সী সব দেশের ভিসা নিয়ে কাজ করে থাকেন তার কাছে না গিয়ে, যে এজেন্সী শুধুমাত্র আমেরিকা নিয়ে কাজ করে তাদের কাছেই কাজ করানোটাই উত্তম।

অনেকেই আমাদের ফোন দিয়ে জিজ্ঞাসা করে থাকেন ব্যাংক স্টেটমেন্ট বা ব্যাংক সলভেনসি লাগবে কি না? এসব ডকুমেন্ট আপনি ইন্টারভিউ এর সময় নিয়ে যেতে পারেন, ইন্টারভিউ অফিসার এসব ডকুমেন্ট দেখতেও পারে নাও দেখতে পারে।

পরিশেষে ৩ টি কথা মাথায় রাখবেন, আপনার ভিসা তখন ই হবে যখন আপনি -

১. DS -160 সঠিক ও চমৎকার ভাবে পূরণ করবেন।
২. ইন্টারভিউ এর সময় আপনার আমেরিকা যাওয়ার যথেষ্ট যৌক্তিক কারণ দেখাতে পারবেন।
৩. আপনার আমেরিকা থেকে ফেরত আসার যথেষ্ট ভালো কারণ দেখাতে পারবেন।

আমরা আপনাকে যে সকল সেবা দিয়ে থাকবোঃ

১. আপনার DS-160 ফর্ম সঠিক ও চমৎকার ভাবে পূরণ করে দিবো।
২. আপনাকে ইন্টারভিউ এর জন্য ট্রেনিং দিয়ে পুরোপুরি তৈরী করবো।
৩. ইন্টারভিউ এর জন্য যে সকল ডকুমেন্টস প্রয়োজন তা আমরা গুছিয়ে দিবো।

আপনি কি ড্রেস পড়ে যাবেন, কিভাবে যাবেন, কি পেপার নিয়ে যাবেন, এই ব্যাপারে আপনাকে সঠিক গাইড লাইন দিবো।

প্রসেসিং শুরু করতে যেসব ডকুমেন্ট লাগে (চাইলে এসব ডকুমেন্ট আপনি হোয়াটস্যাপ করে পাঠিয়ে ও কাজ শুরু করতে পারেন )

১. পাসপোর্ট এর রঙিন কপি
২. দুইটা ফোন নাম্বার
৩. একটা ইমেইল আইডি।

আপনি ঢাকার বাহিরে থেকে কাজ করতে চাইলে আমাদের হোয়াটস্যাপ নাম্বারে এই ৩ টা জিনিস দিলেই আমরা আপনার সাথে কাজ শুরু করতে পারবো।

আমরা আমেরিকার যেসব ভিসা প্রসেসিং করে থাকিঃ

১. ভিজিট ভিসা (B1/B2)
২. মেডিকেল ভিসা (B2)
৩. বিজনেস ভিসা (B1)
৪. ড্রপ বক্সের মাধ্যমে ভিসা রিনিউ।


যারা এম্বাসি ফী দিয়েছেন কিন্তু আইডি, পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন বা আপনাদের কাছে কোন এক্সসেস নাই বা এম্বাসি ডেট কতো তারিখ জানেন না তারাও চাইলে আমাদের হেল্প নিতে পারেন।

আমাদের ফোন নাম্বারঃ

খুব দ্রুত রেসপন্স পেতে সরাসরি ফোন করুন অথবা whatsapp এ knock করুন।

বিঃদ্রঃ যারা ইন্টারভিউ ডেট আগাতে চাচ্ছেন তারা আমাদের সাথে যোগাযোগ korun .

+880 16 8231 7669 (WhatsApp)

26/08/2022

হাঙ্গেরির স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়া অন্য ইউরোপীয় দেশের তুলনায় তুলনামূলকভাবে সহজ। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে, ছাত্রদের আই...

Bangladeshi nationals will be able to avail on-arrival visa in Egypt.Egyptian government has introduced on-arrival visa ...
25/08/2022

Bangladeshi nationals will be able to avail on-arrival visa in Egypt.

Egyptian government has introduced on-arrival visa for Bangladeshi citizens, but only those who have valid used visas or residence permits from Japan, Canada, Australia, New Zealand, the United States, the United Kingdom and European countries of the Schengen area on their passports are eligible for the on-arrival visa at any port of entry in Egypt.

Recently, Bangladesh Embassy in Cairo received an official circular from the Office of the Assistant Foreign Minister for Asia under the Egyptian Foreign Ministry.

Source: https://www.thedailystar.net/life-living/travel/news/egypt-introduces-conditional-arrival-visa-bangladeshis-3099231

20/08/2022

কয়েকটি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় বাদে নরওয়েতে পড়ালেখার খরচ একদম ফ্রি। প্রতি সেমিস্টারের শুরুতে যে রেজিস্ট্রেশন ফ....

Address

BASHUNDHARA Road
Dhaka
1229

Opening Hours

Monday 09:00 - 19:00
Tuesday 09:00 - 19:00
Wednesday 09:00 - 19:00
Thursday 09:00 - 19:00
Friday 15:00 - 19:00
Saturday 09:00 - 19:00
Sunday 09:00 - 19:00

Telephone

+8801682317669

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Travel Station posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Travel Station:

Share

Category