K360

K360 Knowledge360 (K360, in short) is an organisation based around connecting and coordinating knowledge
(2)

Knowledge360 (K360, in short) is an organisation based around connecting and coordinating knowledge resources. It has a specialist resource pool capable of catering to a wide range of business needs. And because of the unique organisational structure, K360 is able to provide highly specialised services at an affordable cost. The strength of K360 lies in its highly skilled, diverse and experienced

resource pool. This resource pool, while rare under one roof, is coordinated in such a way that clients can rely on an almost one-stop professional solution. Sector Experience:
Resources working under the K360 platform have many years’ experience working on/with the following sectors:
-Education services
-Human development, including Women and Child development
-Telecom services and marketing
-Marketing and development research
-Consumer goods manufacturing and marketing
-Financial services and accounting
-IT services
-Food and catering
-Photography
-Audio-visual productions
-Event management
-And others. Area of Work
-Corporate houses
-NGOs
-Development agencies
-Small businesses
-Non-profit and voluntary organisations, etc.

পাঁচ বছর আগের একটা লেখা আবারও শেয়ার দেয়া হলো। বিমান বাহিনীর ট্রেনিং এবং ট্রেনিং বিমান নিয়ে সাম্প্রতিক সময়ে যথেষ্ট আলোচনা...
29/11/2023

পাঁচ বছর আগের একটা লেখা আবারও শেয়ার দেয়া হলো। বিমান বাহিনীর ট্রেনিং এবং ট্রেনিং বিমান নিয়ে সাম্প্রতিক সময়ে যথেষ্ট আলোচনা হচ্ছে বিধায় লেখাটা আবারও সামনে নিয়ে আসার প্রয়োজন বোধ হলো।

একটা বিমান বাহিনী কিভাবে তৈরি হয়?

০১ অগাস্ট ২০১৮

একটা বিমান বাহিনী তৈরি হয় তিনটা জিনিসের যোগসূত্রে – ম্যান, মেশিন এবং ডকট্রাইন। রাষ্ট্রের বিমান বাহিনী এই তিনের সমন্বয় ঘটাবে সেই রাষ্ট্রের চিন্তার উপরে ভিত্তি করে। এই পুরো ব্যাপারটার সবচাইতে ভালো উদাহরণ হিসেবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে কয়েকটা বিমান বাহিনীর ভিত কি করে গঠন করা হয়েছিল, তা আলোচনায় আনা যেতে পারে। ......

https://koushol.blogspot.com/2018/07/how-to-build-an-air-force.html

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা ডিটারেন্ট - পাঁচ দশকের অস্তিত্ব রক্ষার সংগ্রাম২৫শে নভেম্বর ২০২৩পাঁচ দশকের কৌশলগত ডিটারেন্ট গঠনের প...
25/11/2023

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা ডিটারেন্ট - পাঁচ দশকের অস্তিত্ব রক্ষার সংগ্রাম

২৫শে নভেম্বর ২০২৩

পাঁচ দশকের কৌশলগত ডিটারেন্ট গঠনের প্রয়াস কতটুকু সফল হয়েছে, সেই প্রশ্নে একেক জনের কাছে একেক উত্তর পাওয়া যাবে। তবে যে ব্যাপারটা একমত হতেই হবে তা হলো, পাঁচ দশক ধরে বাংলাদেশের নীতির প্রকৃতপক্ষে কোন পরিবর্তন হয়নি। কারণ এই রাষ্ট্রের চিন্তার ভিত একই আছে; যা ১৯৪৭ সালের ব্রিটিশদের এঁকে দেয়া বাউন্ডারির প্রতিফলন। বহু সরকার আসা-যাওয়া করলেও রাষ্ট্রীয় সংস্থাগুলি একই রয়েছে; যাদের চিন্তায় পরিবর্তন আসেনি। বাংলাদেশে পাঁচ দশকে যা কিছু ঘটেছে, তার কেন্দ্রে সর্বদাই রয়েছে রাষ্ট্রের স্থায়ী সংস্থাগুলি; যাদের মাঝে রয়েছে সামরিক বাহিনী, সরকারি কর্মকর্তাবৃন্দ এবং তাদের কাঠামো, কূটনীতিক, একাডেমিক ব্যক্তিত্ব, বিভিন্ন চিন্তাবিদ এবং থিঙ্কট্যাঙ্ক, প্রভাবশালী ব্যাবসায়ীবৃন্দ এবং তাদের সংগঠন, এবং এর বাইরেও আরও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ। রাজনৈতিক কর্মকান্ডের সামনে এই মানুষগুলিকে দেখা যায় না; কিন্তু রাষ্ট্রের অতীত, বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ তাদেরকে ঘিরেই আবর্তিত হয়েছে এবং হবে। এটা একটা স্থায়ী রাষ্ট্রীয় কাঠামো; যা ১৯৪৭-কেন্ত্রিক চিন্তাকে ঘিরে আবর্তিত। ১৯৪৭এর ভূতই বাংলাদেশকে চালিয়ে নিচ্ছে; এটা কারুর পছন্দ হোক বা না হোক। বাংলাদেশে যেকোন পরিবর্তনও এই স্থায়ী রাষ্ট্রীয় কাঠামোকে কেন্দ্র করেই হতে হবে; সেটা ১৯৪৭কে মাথায় রেখেই হোক, অথবা ১৯৪৭কে উপেক্ষা করেই হোক। , , , , , , , ,

https://koushol.blogspot.com/2023/11/bangladesh-defence-deterrernt-five-decades-struggle-for-existence.html

অস্তিত্ব সংকটে ইস্রাইল!২০শে অক্টোবর ২০২৩ইস্রাইলের দুর্বলতাগুলি আজ দিনের আলোর মতো পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে। ফিলিস্তিনিদের হামল...
20/10/2023

অস্তিত্ব সংকটে ইস্রাইল!

২০শে অক্টোবর ২০২৩

ইস্রাইলের দুর্বলতাগুলি আজ দিনের আলোর মতো পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে। ফিলিস্তিনিদের হামলা প্রমাণ করেছে যে, ইস্রাইল কোন অজেয় শক্তি নয়; যা ইস্রাইলকে নিরাপত্তা দিতে মার্কিন বিমানবাহী যুদ্ধজাহাজ মোতায়েনের মাধ্যমে প্রমাণিত। মার্কিনীরা বিপদ বুঝেই আলোচনার মাধ্যমে ব্যাপারটা মিটমাট করে ফেলতে চাইছে; কারণ চীন ও রাশিয়ার সমান্তরালে আরেকটা ফ্রন্ট খোলার সামর্থ নেই যুক্তরাষ্ট্রের। একইসাথে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলির নেতৃবৃন্দ পড়েছে বিপাকে। কারণ তাদেরকে ইস্রাইল ও যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ক্ষেপে যাওয়া মুসলিম জনগোষ্ঠীকে সামাল দিতে হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র চায় না এই দেশগুলিতে বড় কোন পরিবর্তন আসুক, যা কিনা যুক্তরাষ্ট্রের বৈশ্বিক অবস্থানকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলবে। ২০২১ সালের গাজা যুদ্ধ যেমন প্রমাণ করেছিলো যে, সংঘাত নিরসনে ইস্রাইল আঞ্চলিক প্রতিবেশীদের উপর আরও বেশি নির্ভরশীল হয়েছে; তেমনি ২০২৩ সালের যুদ্ধ প্রমাণ করলো যে, ইস্রাইল সংঘাত নিরসনে যাদের উপর নির্ভর করছে, তারাও তাদের মুসলিম জনগণের আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করতে হিমসিম খাচ্ছে। মোটকথা যুক্তরাষ্ট্র, ইস্রাইল এবং ইস্রাইলের প্রতিবেশী পশ্চিমাদের অনুগত দেশগুলির কেউই মুসলিম ভূখন্ডগুলির বাস্তবিক পরিবর্তনকে না পারছে নিয়ন্ত্রণ করতে, না পারছে এড়িয়ে যেতে। বাস্তবতা হলো, এই গন্তব্য একমুখী। আর এটা একদিকে যেমন যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্বব্যাপী নিয়ন্ত্রণকে আরও দুর্বল করছে, তেমনি ইস্রাইলকে অস্তিত্ব সংকটের দিকে ধাবিত করছে।

https://koushol.blogspot.com/2023/10/israel-existential-crisis.html?m=1

ভারত মিয়ানমারকে শক্তিশালী করছে কেন?০৮ই সেপ্টেম্বর ২০২৩বাংলাদেশেও অনেকেই বিদেশী মিডিয়ার রিপোর্টিংএর সাথে তাল মিলিয়ে বলছেন...
08/09/2023

ভারত মিয়ানমারকে শক্তিশালী করছে কেন?

০৮ই সেপ্টেম্বর ২০২৩

বাংলাদেশেও অনেকেই বিদেশী মিডিয়ার রিপোর্টিংএর সাথে তাল মিলিয়ে বলছেন যে, ভারত মিয়ানমারকে অস্ত্র দিচ্ছে চীনকে ব্যালান্স করার জন্যে। কিন্তু তারা পুরোপুরিভাবে এড়িয়ে যাচ্ছেন যে, এই অস্ত্র কাদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হবে। মিয়ানমারকে ভারত চোরাচালান ও সন্ত্রাস দমনে অত্যাধুনিক রাডার, সোনার, টর্পেডো এবং সাবমেরিন সরবরাহ করছে - এই কথাগুলি বিশ্বাস করা উন্মাদীয়। একইসাথে যখন মিয়ানমারের সামরিক সরকারকে অস্ত্র সরবরাহ করার জন্যে ভারতের বিরুদ্ধে পশ্চিমাদের কোন উচ্চবাচ্য নেই, তখন পশ্চিমারা বাংলাদেশের কক্সবাজারে অবস্থানরত মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত মুসলিম শরণার্থীদেরকে ফেরত পাঠাতে ‘বাংলাদেশের সাথে আছে’ - এই কথাগুলি শুধু হাস্যকরই নয়, বরং কপটতার স্বাক্ষর। ভারতের মতোই বঙ্গোপসাগরে পশ্চিমা প্রতিটা দেশের ভূরাজনৈতিক স্বার্থ রয়েছে। আর সেই স্বার্থের কেন্দ্রে রয়েছে বঙ্গোপসাগর তথা ভারত মহাসাগরে ভারত ব্যাতীত কোন সামরিক শক্তি, বিশেষ করে নৌশক্তির আবির্ভাবকে নিয়ন্ত্রণ করা। সেই লক্ষ্যে তারা একদিকে যেমন চীনা নৌবাহিনীর ভারত মহাসাগরে বিচরণ নিয়ন্ত্রণ করতে চায়, ঠিক তেমনি বাংলাদেশ নৌবাহিনীর ডেভেলপমেন্ট নিয়ন্ত্রণ করতে চায়। এই দুই লক্ষ্য একত্র হচ্ছে মিয়ানমারের রাখাইনে; যেখানে রয়েছে চীনা গভীর সমুদ্র বন্দর, মুসলিম জনগোষ্ঠী এবং বাংলাদেশের সমুদ্রতট ও সমুদ্রবন্দরের নৈকট্য। বাংলাদেশকে মিয়ানমারের সাথে সামরিক সংঘাতে জড়িয়ে বঙ্গোপসাগরে একটা নৌশক্তির উত্থান ঠেকাতে চাইছে ভারত এবং তার পেছনে থাকা পশ্চিমা শক্তিশালী রাষ্ট্রগুলি। মিয়ানমারে বাংলাদেশ সংঘাতে জড়ালে নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের সাথে চীনের সম্পর্ক খারাপ হবে এবং চীন বাংলাদেশের শত্রু রাষ্ট্রে পরিণত হবে। এহেন পরিস্থিতিতে ভারত এবং পশ্চিমারা বাংলাদেশের কাছে অস্ত্র বিক্রিতে এগিয়ে আসবে, যাতে করে বাংলাদেশী সেনারা নিজেদের বুকের তাজা রক্ত দিয়ে ভারত মহাসাগরে চীনের প্রভাব নিয়ন্ত্রণকে নিজেদের লক্ষ্য হিসেবে ঠিক করে নেয়। মিয়ানমারের তথাকথিত মানবাধিকারের ধোঁয়াশা ভেদ করে শক্তিশালী রাষ্ট্রগুলির এই ভূরাজনৈতিক উদ্দেশ্য বেরিয়ে আসছে; যা এখন এড়িয়ে যাবার কোন পদ্ধতিই নেই।

https://koushol.blogspot.com/2023/09/why-india-strengthening-myanmar.html?m=1

মিয়ানমার নৌবাহিনীর লক্ষ্য কি?০৪ঠা সেপ্টেম্বর ২০২৩পশ্চিমা দেশগুলি মিয়ানমারকে নামে বেনামে বিভিন্নভাবে অস্ত্র, ইলেকট্রনিক্স...
05/09/2023

মিয়ানমার নৌবাহিনীর লক্ষ্য কি?

০৪ঠা সেপ্টেম্বর ২০২৩

পশ্চিমা দেশগুলি মিয়ানমারকে নামে বেনামে বিভিন্নভাবে অস্ত্র, ইলেকট্রনিক্স এবং অন্যান্য সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহ করেছে। অনেক ক্ষেত্রে পশ্চিমাদের তৈরি করা আন্তর্জাতিক ব্যবস্থার সুবিধা নিয়েই মিয়ানমার এগুলি করেছে। মিয়ানমারকে অস্ত্র সরবরাহ করার জন্যে কাউকেই যুক্তরাষ্ট্রের অবরোধের সন্মুখীন হতে হয়নি। অথচ যুক্তরাষ্ট্র জানে যে, মিয়ানমারের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্র সরবরাহকারী দেশ এখন ভারত। এহেন দ্বিমুখী নীতির মূল উদ্দেশ্য হলো মিয়ানমারে চীনের প্রভাবকে নিয়ন্ত্রণ করা ও রাখাইনে চীনের গভীর সমুদ্রবন্দরের জন্যে প্রতিবন্ধকতা তৈরি; এবং একইসাথে বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশের নৌ-উত্থান নিয়ন্ত্রণ করা, যাতে অত্র অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্র এবং তার বন্ধু রাষ্ট্র ভারতের নৌ-আধিপত্য চ্যালেঞ্জের মুখে না পড়ে। যুক্তরাষ্ট্রের সবচাইতে কাছের বন্ধু দক্ষিণ কোরিয়া চুপিসারে মিয়ানমারের জন্যে সাড়ে ১২ হাজার টনের বিশাল ডক ল্যান্ডিং শিপ তৈরি করে দিয়েছে; যা এখন রাখাইনে গণহত্যায় মিয়ানমার সেনাবাহিনীর রসদ সরবরাহ করছে। এবং একইসাথে এই জাহাজের মাধ্যমে মিয়ানমার প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের সেন্ট মার্টিনস দ্বীপের উপর সত্যিকারের হুমকি তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে। এই জাহাজের কমিউনিকেশন যন্ত্রপাতি এসেছে অস্ট্রেলিয়া, ইতালি, জাপান এবং চীন থেকে। মিয়ানমার নৌবাহিনীর বড় যুদ্ধজাহাজগুলির বেশিরভাগই এখন ইতালিতে তৈরি ৭৬মিঃমিঃ কামান, ভারতে তৈরি রাডার, সোনার ও টর্পেডো এবং ব্রিটেনে তৈরি স্যাটেলাইট কমিউনিকেশন যন্ত্রপাতি দ্বারা সজ্জিত। ভারত আবার এই রাডার তৈরি করেছে ডাচ কোম্পানি ‘সিগনাল’ (বর্তমানে থালেস)এর লাইসেন্স নিয়ে। অথচ বাংলাদেশ চীন থেকে সাবমেরিন কেনার পর সারা দুনিয়ার মিডিয়ায় যেন ভূমিকম্প হয়ে গিয়েছিল! চীনের সহায়তায় কক্সবাজারের পেকুয়াতে বাংলাদেশের ‘সাবমেরিন ফ্লীট হেডকোয়ার্টার্স’ তৈরিও ভারত ও পশ্চিমারা পছন্দ করেনি। কারণ বাংলাদেশের হাতে ‘সাবমেরিন ফ্লীট’ বা শক্তিশালী নৌবাহিনী পশ্চিমাদের বঙ্গোপসাগর নিয়ন্ত্রণ-চেষ্টার বিরুদ্ধে। এখন তারা চাইছে মিয়ানমারকে প্রক্সি হিসেবে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ব্যবহার করতে; যাতে করে কোন একটা সময় মিয়ানমারের সাথে বাংলাদেশের যুদ্ধ লাগিয়ে বাংলাদেশের সামরিক শক্তিকে নিঃশেষ করে ফেলা যায়। একারণেই তারা রাখাইনের মুসলিম শরণার্থীদের নিজেদের ভূমিতে ফেরত যাবার বিরোধী। তারা চাইছে এই মানুষগুলিকে কক্সবাজারের শরণার্থী শিবিরে অমানুষিক পরিবেশে রেখে দিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে সাবভার্সনে ব্যবহার করতে এবং মিয়ানমারের সাথে সংঘর্ষে জ্বালানি হিসেবে পোড়াতে। চিন্তাহীন মিয়ানমারও না বুঝেই সেই পথেই হাঁটছে। ১৯৯১ সাল থেকে মিয়ানমার নৌবাহিনীর একটাই কাজ - বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে চ্যালেঞ্জ করা; যা কিনা বঙ্গোপসাগরে পশ্চিমা আদর্শিক শক্তিদের লক্ষ্যের বাস্তবায়নে একটা অধ্যায়।

https://koushol.blogspot.com/2023/09/what-is-aim-of-myanmar-navy.html?m=1

পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালি থেকে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী সরিয়ে নেবার ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপট০৮ই জুলাই ২০২৩ব্রিটিশ থিংকট্যা...
08/07/2023

পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালি থেকে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী সরিয়ে নেবার ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপট

০৮ই জুলাই ২০২৩

ব্রিটিশ থিংকট্যাংক ‘চ্যাটহ্যাম হাউজ’এর গবেষক পল মেলি ‘আল জাজিরা’কে বলছেন যে, শান্তিরক্ষীরা চলে যাবার ফলে মালির কিছু অঞ্চলে সরকার বিভিন্ন সার্ভিস দিতে ব্যর্থ হবে এবং বিদ্রোহীদের সাথে সরকারের নতুন করে সংঘাত হতে পারে। কিন্তু পল মেলি এড়িয়ে গেছেন যে, এক দশকেও জাতিসংঘ মালিতে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়নি। মালি থেকে শান্তিরক্ষী বাহিনী সরিয়ে ফেলার ক্ষেত্রে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত হয়েছে। অর্থাৎ ফ্রান্স, যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, রাশিয়া এবং চীন সেই প্রস্তাবে সমর্থন দিয়েছে। যা প্রমাণ করে যে, শক্তিশালী দেশগুলির স্বার্থ ছিল মালি থেকে সেনা প্রত্যাহারের পিছনে; যার ঠিক উল্টোটা ছিল মালিতে সেনা মোতায়েনের সময়। শান্তিরক্ষী মিশন যে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারছে না, সেই বাস্তবতাটা এক দশক ধরেই ছিল; কিন্তু ২০২৩ সালে শক্তিশালী দেশগুলির স্বার্থ একত্রিত হওয়ায় মিশনের সমাপ্তি ঘটছে। শান্তিরক্ষী মিশনের অর্থায়ন অনেক ক্ষেত্রেই মার্কিন কংগ্রেসের মর্জির উপরে নির্ভরশীল; যা আবার যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের সাথে জড়িত। অর্থাৎ শক্তিশালী দেশগুলির ভূরাজনৈতিক স্বার্থ এবং তাদের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের বলি হয়েছে তৃতীয় বিশ্বের ৩ শতাধিক সেনা; যারা অর্থের বিনিময়ে মালির মরুভূমিতে শক্তিশালী দেশগুলির স্বার্থরক্ষা করেছে।

https://koushol.blogspot.com/2023/07/geopolitical-context-of-mali-un-mission-termination.html?m=1

‘ব্রিকস’এর সম্প্রসারণের সম্ভাব্য ভূরাজনৈতিক ফলাফল০৩রা জুলাই ২০২৩নিজেদের অর্থনৈতিক স্বার্থে অনেক দেশ ‘ব্রিকস’এর সদস্য হতে...
03/07/2023

‘ব্রিকস’এর সম্প্রসারণের সম্ভাব্য ভূরাজনৈতিক ফলাফল

০৩রা জুলাই ২০২৩

নিজেদের অর্থনৈতিক স্বার্থে অনেক দেশ ‘ব্রিকস’এর সদস্য হতে চাইলেও পশ্চিমা বিশ্বব্যবস্থার বিকল্প হয়ে ওঠার মতো অবস্থান ‘ব্রিকস’ তৈরি করতে পারেনি। ভারত এবং চীনের মতো কৌশলগত প্রতিদ্বন্দ্বী দু’টা দেশ ‘ব্রিকস’এর সদস্য হওয়ায় সংস্থার লক্ষ্যের দৃঢ়তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। সংস্থার রাজনৈতিক কর্মকান্ড এখনও কিছু বিবৃতির মাঝেই সীমাবদ্ধ। তথাপি অর্থায়নের জন্যে চীনের উপর নির্ভরশীলতা এবং মার্কিন ডলার-কেন্দ্রিক পশ্চিমা পুঁজিবাদী আর্থিক ব্যবস্থাকে বাইপাস করতে না পারাটাও সংস্থার বড় দুর্বলতা। ‘ফিনানশিয়াল টাইমস’ বলছে যে, ‘ব্রিকস’এর ব্যাংক ‘এনডিবি’ এবং চীনা নেতৃত্বের ‘এশিয়ান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক’ বা ‘এআইআইবি’ ইতোমধ্যেই পশ্চিমা ক্রেডিট রেটিং এজেন্সির চাপে পড়ে অর্থায়নের খরচ কমাতে রাশিয়াতে তাদের বিনিয়োগ কার্যক্রমকে স্থগিত করেছে। ডলার-ভিত্তিক ঋণ নেয়াকে সহজ করতেই ‘এনডিবি’র নীতিতে পরিবর্তন আনতে হয়েছে। এতে প্রমাণিত হয় যে, পশ্চিমা বিশ্বব্যবস্থার বিকল্প হিসেবে আবির্ভাবের কথা বললেও মার্কিন ডলারের উপরে নির্ভরশীলতাকে এড়াতে পারেনি ‘ব্রিকস’।

https://koushol.blogspot.com/2023/07/possible-geopolitical-impact-of-brics-expansion.html?m=1

ফ্রান্সে আবারও বিক্ষোভ… সামাজিক অবিচার, নাকি দুর্বল রাষ্ট্রের উদাহরণ?০১লা জুলাই ২০২৩‘দ্যা গার্ডিয়ান’এর এক লেখায় ফরাসি সা...
01/07/2023

ফ্রান্সে আবারও বিক্ষোভ… সামাজিক অবিচার, নাকি দুর্বল রাষ্ট্রের উদাহরণ?

০১লা জুলাই ২০২৩

‘দ্যা গার্ডিয়ান’এর এক লেখায় ফরাসি সাংবাদিক রোখায়া দিয়াল্লো বলছেন যে, ফ্রান্সের দারিদ্র্যপীড়িত শহরাঞ্চলে পুলিশের দ্বারা অপরাধগুলি দেশটার অনেকগুলি দাঙ্গার মূল কারণ। বহু বছর ধরে মিছিল, প্রতিবাদপত্র, অনুরোধ-আহ্বানে কোন কাজ না হওয়ায় একজন যুবকের সামনে সহিংসতা ছাড়া কোন পথ খোলা থাকে না। প্রশ্ন করতেই হয় যে, এতটা সহিংসতা না হলে নাহেলের হত্যাকান্ডকে নিয়ে কেউ কোন কথা বলতো? রোখায়া দিয়াল্লোর কথাগুলি ফ্রান্সের গভীরের এমন এক সমস্যার কথা তুলে ধরে, যা কিনা ফরাসি রিপাবলিকের সেকুলার স্তম্ভকেই প্রশ্নবিদ্ধ করে। সাম্প্রতিক সময়ে ফ্রান্সে ‘ইয়েলো ভেস্ট’ আন্দোলন এবং পেনশন সংস্কারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভের পর এবারের বর্ণবাদ-বিরোধী বিক্ষোভ শুধুমাত্র সামাজিক অবিচারকেই তুলে ধরে না, রাষ্ট্রের দুর্বলতাকেও সামনে নিয়ে আসে।

https://koushol.blogspot.com/2023/07/violence-in-france-again-social-injustice-or-example-of-weakening-state.html?m=1

‘ওয়াগনার’-কান্ডের ভূরাজনৈতিক ফলাফল কি হতে পারে?২৭শে জুন ২০২৩‘পলিটিকো’ বলছে যে, পুতিন তার ভাষণে ‘ওয়াগনার’এর বিদ্রোহকে ১৯১...
27/06/2023

‘ওয়াগনার’-কান্ডের ভূরাজনৈতিক ফলাফল কি হতে পারে?

২৭শে জুন ২০২৩

‘পলিটিকো’ বলছে যে, পুতিন তার ভাষণে ‘ওয়াগনার’এর বিদ্রোহকে ১৯১৭ সালের রুশ গৃহযুদ্ধের সাথে তুলনা দিয়েছেন, যখন বিশ্বযুদ্ধের মাঝে ছিল রাশিয়া। তবে এখানে আরও ভালো উদাহরণ ছিল ১৯৯১ সালের অগাস্টে সোভিয়েত নেতা মিখাইল গরবাচেভের বিরুদ্ধে অভ্যুত্থানের প্রচেষ্টা; যখন কট্টরপন্থীরা গরবাচেভের সংস্কারের বিরোধিতা করেছিল। তবে সেই অভ্যুত্থান প্রচেষ্টায় সমাজতান্ত্রিক সরকারের উপর জনগণের আস্থা নিঃশেষ হয়ে গিয়েছিল; যার ফলশ্রুতিতে কয়েক মাসের মাঝে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙ্গে যায়। জ্যাক ওয়াটলিং বলছেন যে, ‘ওয়াগনার’এর একদিনের বিদ্রোহ হয়তো রুশ নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিদের উপর ভ্লাদিমির পুতিনের নিয়ন্ত্রণ বাড়িয়ে দিয়েছে; কিন্তু তা ইউক্রেনের যুদ্ধক্ষেত্রের সমস্যার সমাধান দেয়নি। সেখানে যথেষ্ট সক্ষম একটা বাহিনীর অভাব থেকেই যাচ্ছে; যা কিনা যুদ্ধক্ষেত্রে রাশিয়ার জয়লাভ করাকে চ্যালেঞ্জের মাঝে ফেলছে। পুতিন ‘ওয়াগনার’এর বিদ্রোহকে ১৯১৭ সালের গৃহযুদ্ধের সাথে তুলনা করেছেন। ১৯১৭ সালের সেই গৃহযুদ্ধ শুরু হয়েছিল যুদ্ধক্ষেত্র থেকেই; এবং তা গৃহযুদ্ধে রূপ নিতে বেশ কয়েক মাস লেগেছিলো। যেটা এখন দেখতে হবে তা হলো, আগামী কয়েক মাসের মাঝে ‘ওয়াগনার’কে উদাহরণ ধরে রুশ বাহিনীর অন্যান্য অংশ থেকে কি কি দাবি উত্থাপিত হয়।

https://koushol.blogspot.com/2023/06/possible-geopolitical-impact-of-wagner-rebellion.html?m=1

BREAKING NEWS: Wagner chief says he ordered his Russian mercenaries to halt march on Moscow and return to UkraineThe hea...
24/06/2023

BREAKING NEWS: Wagner chief says he ordered his Russian mercenaries to halt march on Moscow and return to Ukraine

The head of the private Russian military force Wagner said Saturday he has ordered his mercenaries to halt their march on Moscow and retreat to their field camps in Ukraine to avoid shedding Russian blood.

The announcement from Yevgeny Prigozhin appeared to defuse a dramatically escalating crisis that represented the most significant challenge to President Vladimir Putin’s leadership in his more than two decades in power.

Moscow had braced for the arrival of a private army led by the rebellious mercenary commander by erecting checkpoints with armored vehicles and troops on its southern edge. Red Square was shut down, and the mayor urged motorists to stay off some roads.

Prigozhin said that while his men were just 200 kilometers (120 miles) from Moscow, he decided to turn them back to avoid “shedding Russian blood.”

He didn’t say whether Moscow has responded to his demand to oust Defense Minister Sergei Shoigu. There was no immediate comment from the Kremlin.

The announcement followed a statement from the office of Belarusian President Alexander Lukashenko saying that he had negotiated a deal with Prigozhin after discussing the issue with Putin. Prigozhin agreed to halt the advance in a proposed settlement that contains security guarantees for Wagner troops, Lukashenko’s office said. It didn’t elaborate.

Putin had vowed harsh consequences for organizers of the armed uprising led by his onetime protege, who brought his forces out of Ukraine, seized a key military facility in southern Russia and advanced toward Moscow.

In a televised speech to the nation, Putin called the rebellion a “betrayal” and “treason.”

“All those who prepared the rebellion will suffer inevitable punishment,” Putin said. “The armed forces and other government agencies have received the necessary orders.”

Authorities declared a “counterterrorist regime” in the capital and its surrounding region, enhancing security and restricting some movement.

On the southern outskirts, troops erected checkpoints, arranged sandbags and set up machine guns.

Moscow Mayor Sergei Sobyanin warned that traffic could be restricted in parts of the capital and declared Monday a non-working day for most residents.

Crews dug up sections of highways to slow the march of the Wagner mercenary army. Access to Red Square was closed, two major museums were evacuated and a park was shut.

Prigozhin’s private army appeared to control the military headquarters in Rostov-on-Don, a city 660 miles (over 1,000 kilometers) south of Moscow that runs Russian operations in Ukraine, Britain’s Ministry of Defense said.

Wagner troops and equipment also were in Lipetsk province, about 360 kilometers (225 miles) south of Moscow, where authorities “are taking all necessary measures to ensure the safety of the population,” said regional Gov. Igor Artamonov, via Telegram. He did not elaborate.

The dramatic developments came exactly 16 months after Russia launched its full-scale invasion of Ukraine, Europe’s largest conflict since World War II, which has killed tens of thousands, displaced millions and reduced cities to rubble.

Ukrainians hoped the Russian infighting would create opportunities for its army to take back territory seized by Russian forces.

Ukrainian President Volodymyr Zelenskyy said Moscow was suffering “full-scale weakness” and that Kyiv was protecting Europe from “the spread of Russian evil and chaos.”

The Federal Security Service, or FSB, called for Prigozhin’s arrest Friday night after he declared the armed rebellion.

Prigozhin said earlier Saturday that his fighters would not surrender, as “we do not want the country to live on in corruption, deceit and bureaucracy.”

“Regarding the betrayal of the motherland, the president was deeply mistaken. We are patriots of our homeland,” he said in an audio message on his Telegram channel.

Prigozhin’s private army has been fighting alongside regular Russian troops in Ukraine. His goals weren’t immediately clear, but the rebellion marks an escalation in his struggle with Russian military leaders, whom he accused of botching the war in Ukraine and hobbling his forces in the field.

“This is not a military coup, but a march of justice,” Prigozhin said.

Prigozhin said he had 25,000 troops under his command and urged the army not to offer resistance.

He posted video of himself at the military headquarters in Rostov-on-Don and claimed his forces had taken control of the airfield and other military facilities in the city. Other videos on social media showed military vehicles, including tanks, on the streets.

“We didn’t kill a single person on our way,” Prigozhin said in one of his several messages posted as the day went on, adding that his forces seized the military headquarters “without a single gunshot.” His claims could not be independently verified. The Russian authorities haven’t reported any casualties so far, either.

The rebellion came as Russia is “fighting the toughest battle for its future,” Putin said, with the West piling sanctions on Moscow and arming Ukraine.

“The entire military, economic and information machine of the West is waged against us,” Putin said.

A Muscovite who gave only his first name of Khachik called the situation “scary.” Another man who didn’t want to be identified at all denounced Prigozhin’s move as a betrayal and said he supports the Defense Ministry.

State-controlled TV networks led their newscasts with Putin’s statement and reported the tense situation in Rostov-on-Don. Some showed social media videos of residents denouncing Wagner troops.

Broadcasters also carried statements from top officials and lawmakers voicing support for Putin and condemning Prigozhin.

In announcing the rebellion, Prigozhin said he wanted to punish Defense Minister Sergei Shoigu after he accused Russian government forces of attacking Wagner field camps in Ukraine with rockets, helicopter gunships and artillery. He claimed that “a huge number of our comrades got killed.”

Prigozhin said his forces shot down a Russian military helicopter that fired on a civilian convoy, but there was no independent confirmation.

He alleged that Gen. Valery Gerasimov, chief of the General Staff, ordered the attacks following a meeting with Shoigu, where they decided to destroy the military contractor.

The Defense Ministry denied attacking the Wagner camps.

The 62-year-old Prigozhin, a former convict, has long ties to the Russian leader and won lucrative Kremlin catering contracts that earned him the nickname “Putin’s chef.”

He gained attention in the U.S. when he and a dozen other Russian nationals were charged with operating a covert social media campaign aimed at fomenting discord ahead of Donald Trump’s 2016 presidential election victory. He formed the Wagner mercenary group, which sent military contractors to Libya, Syria, several African countries and eventually Ukraine.

After Putin’s address, in which he called for unity, officials sought to reiterate their allegiance to the Kremlin and urged Prigozhin to back down.

Vyacheslav Volodin, speaker of the lower house of parliament, said lawmakers “stand for the consolidation of forces″ and support Putin.

Foreign Ministry spokeswoman Maria Zakharova echoed that, saying in a Telegram post that “we have one commander in chief. Not two, not three. One.″

Ramzan Kadyrov, the strongman leader of the Chechnya region who used to side with Prigozhin in his criticism of the military, also expressed his full support of Putin’s “every word.”

“The mutiny needs to be suppressed,” Kadyrov said.

While the outcome of the confrontation was still unclear, it appeared likely to further hinder Moscow’s war effort as Kyiv’s forces probed Russian defenses in the initial stages of a counteroffensive.

Wagner forces have played a crucial role, capturing the eastern city of Bakhmut, an area where the bloodiest and longest battles have taken place. But Prigozhin has increasingly criticized the military brass, accusing it of incompetence and of starving his troops of munitions.

Zelenskyy noted the rebellion in his Telegram channel and said “anyone who chooses the path of evil destroys himself.”

“For a long time, Russia used propaganda to mask its weakness and the stupidity of its government. And now there is so much chaos that no lie can hide it,” he said.

Prigozhin’s actions could have significant implications for the war. Orysia Lutsevych, the head of the Ukraine Forum at the Chatham House think tank in London, said the infighting will create confusion and potential division among Russian military forces.

“Russian troops in Ukraine may well now be operating in a vacuum, without clear military instructions, and doubts about whom to obey and follow,″ Lutsevych said. “This creates a unique and unprecedented military opportunity for the Ukrainian army.”

Ukrainian soldier Andrii Kvasnytsia, attending a funeral for a comrade, said Prigozhin’s intentions toward Ukraine might be worse than Putin’s, but that the infighting would still benefit the country.

Prigozhin, whose feud with the Defense Ministry dates back years, had refused to comply with a requirement that his forces sign contracts with the ministry before July 1. He said Friday he was ready for a compromise but “they have treacherously cheated us.”

In Washington, the Institute for the Study of War said “the violent overthrow of Putin loyalists like Shoigu and Gerasimov would cause irreparable damage to the stability of Putin’s perceived hold on power.”

Western countries monitored developments closely. U.S. Secretary of State Antony Blinken spoke with his counterparts in the other G7 countries and the European Union’s foreign affairs representative, his spokesman said, adding that Blinken “reiterated that support by the United States for Ukraine will not change.”

Latvia and Estonia, two NATO countries that border Russia, said they were increasing security at their borders.

The Kremlin said Putin spoke by phone with the leaders of Turkey, Belarus, Kazakhstan and Uzbekistan about the events.

Although there was speculation that Putin had left Moscow, his spokesman Dmitry Peskov denied it.

https://apnews.com/article/russia-ukraine-wagner-prigozhin-9acbdf1eda849692ca0423a4116058d1

BREAKING NEWS: Moscow mayor tells people to stay home, as Russia's Wagner mercenary troops nearing the capitalMoscow's M...
24/06/2023

BREAKING NEWS: Moscow mayor tells people to stay home, as Russia's Wagner mercenary troops nearing the capital

Moscow's Mayor Sergey Sobyanin has issued a statement telling residents in the capital to avoid unnecessary travel and also declared that Monday would not be a working day for most people — except for core services, security services, the military and so forth.

"In order to minimize risks, I, within the framework of the operational headquarters, decided to declare Monday a non-working day," Sobyanin said on the Telegram website.

He urged residents to refrain from unnecessary travel around the city and told them to report emergency situations to the emergency services hotline (112 in Russia) as quickly as possible.

These steps come as Wagner troops reportedly entered the Lipetsk region some 300 kilometers south of Moscow, as they move rapidly north along the M4 highway towards the capital.

Wagner mercenaries enter Lipetsk

Mercenaries from the Wagner Group have entered the Lipetsk region some 300 kilometers (250 miles) south of Moscow, the governor said on Saturday afternoon.

"Hardware of the Wagner mercenary group is moving across the territory of the Lipetsk region," Governor Igor Artamonov said on Telegram.

"I remind you that residents are strongly recommended not to leave their houses or to make trips on any mode of transport."

Earlier, Wagner claimed to occupy a military headquarters in Rostov-on-Don and mercenaries were also spotted further north in the Voronezh region.

https://www.dw.com/en/live-updates-moscow-mayor-tells-people-to-stay-home-as-wagner-forces-move-north/a-66018647

BREAKING NEWS: Putin vows to punish ‘armed uprising’ by Wagner militiaJune 24, 2023Russian President Vladimir Putin warn...
24/06/2023

BREAKING NEWS: Putin vows to punish ‘armed uprising’ by Wagner militia

June 24, 2023

Russian President Vladimir Putin warned that those on “path of treason” or armed rebellion will be “punished” after the head of the Wagner paramilitary group said his troops had taken control of military facilities in two Russian cities, plunging the country into crisis.

“Renegade actions against those fighting in the front is a stab in the back of our country,” Putin said in an address to the nation, pledging a harsh response and punishment to those who plan “an armed rebellion.”

Putin was speaking after militia chief and once close ally Yevgeny Prigozhin dramatically escalated his feud with Moscow’s security establishment over their handling of the war in Ukraine.

Prigozhin, who heads private military group Wagner, pledged to blockade the southern Russian city of Rostov-on-Don and move on to Moscow if Defence Minister Sergei Shoigu and Russia’s top general Valery Gerasimov did not meet with him in the city, where Russia’s Southern Military District is headquartered.

In his remarks Putin described events in Rostov as an insurrection.

“The situation in Rostov-on-Don remains difficult during the armed uprising. In Rostov, the work of civil and military administration is basically blocked,” Putin said.

Prigozhin’s actions come after he accused Russian forces of striking a Wagner military camp and killing “a huge amount” of his fighters – a claim Russia’s Ministry of Defense has denied and called an “informational provocation.”

Prigozhin, whose forces have played a key role in Russia’s invasion of Ukraine, warned of retribution in a series of Telegram messages Friday and Saturday, where he announced his forces were moving into the Rostov region neighboring Russian-occupied Ukraine, ready to “destroy everything” in their way.

“There are 25,000 of us and we are going to find out why there is such chaos in the country. There are 25,000 of us waiting as a tactical reserve and a strategic reserve. It’s the whole army and the whole country, everyone who wants to, join us. We must end this debacle,” he said, in a radical escalation of a longstanding feud with Russia’s military leaders.

Russia’s domestic intelligence service, Federal Security Service (FSB), responded on Friday, urging Wagner fighters to detain their leader and opening a criminal case against the militia boss accusing him of “calling for an armed rebellion.” Authorities in the capital Moscow, meanwhile, tightened its security measures.

Russian intelligence official, Lt. Gen. Vladimir Alekseev, posted a video about Prigozhin’s actions that day, describing it as a coup attempt.

“Only the president has the right to appoint the top leadership of the armed forces, and you are trying to encroach on his authority. This is a coup d’etat. There is no need to do this now, because there is no greater damage to the image of Russia and to its armed forces,” he added.

Prigozhin denied his acts were a coup, saying instead they were a “march of justice” that would “not interfere with the troops in any way.”

Russia on alert
Prigozhin has asserted that his forces would receive wide backing from Russian soldiers, claiming they were given a hero’s welcome when they entered the Rostov region and that by Saturday morning 60-70 had already joined up with his fighters.

“The border guards came out to meet and hugged our fighters,” he said.

Military activity became obvious in Rostov-on-don Saturday morning, when images began emerging on social media of military vehicles going through the streets of Rostov-on-don and helicopters ahead Saturday morning, though it was not clear whose control they were in.

Rostov region Governor Vasily Golubev earlier Saturday asked residents to stay calm and not leave their homes in a Telegram post. The Rostov region is about 1,000 kilometers (620 miles) from Moscow. Its capital Rostov-on-Don has a population of around 1 million.

In the first suggestion of open armed conflict between the two sides Saturday morning, Prigozhin on Saturday said his units were hit by a helicopter on a highway. It’s unclear exactly where the units were.

“The Wagner units are intact, the helicopter is destroyed and is burning in the forest,” Prigozhin said, adding “we will take it as a threat and destroy everything around us.”

Prigozhin also claimed a second helicopter was downed after it attacked civilians. CNN has been unable to verify any of Prigozhin’s claims.

Prigozhin also said the alleged Wagner take-over of military facilities in Rostov would not impede military operations, saying his men are not stopping the officers from carrying out their duties.

In Moscow, Mayor Sergei Sobyanin said Saturday on Telegram that “anti-terrorist” measures to strengthen security were being carried out in the capital as a result of “incoming information.”

“Additional control on the roads has been introduced. Limitations on holding the public events are possible,” he added.

Social media posts showed military vehicles were seen driving around the main streets of the Russian capital in the early hours of Saturday.

https://amp.cnn.com/cnn/2023/06/23/europe/russia-mod-wagner-yevgeny-prigozhin-intl/index.html

‘আইএমএফ’এর ছোবলে দিশেহারা নাইজেরিয়ার জনগণ১৭ই জুন ২০২৩উপনিবেশ না হয়েও ঔপনিবেশিক নীতি যেন ছাড়ছে না নাইজেরিয়াকে। রেকর্ড মূল...
17/06/2023

‘আইএমএফ’এর ছোবলে দিশেহারা নাইজেরিয়ার জনগণ

১৭ই জুন ২০২৩

উপনিবেশ না হয়েও ঔপনিবেশিক নীতি যেন ছাড়ছে না নাইজেরিয়াকে। রেকর্ড মূল্যে জ্বালানি তেল রপ্তানি করলেও দেশটা এখন ব্যাপকভাবে ঋণগ্রস্ত। পরিশোধিত জ্বালানি এলপিজি রপ্তানি করে নাইজেরিয়রা নিজেদের বাসাবাড়িতে রান্নার জন্যে আমদানি করা পরিশোধিত কেরোসিন তেল ব্যবহার করে। শিল্পায়ন না হওয়ায় বেকারত্বের হার আকাশচুম্বী। ‘আফ্রিকা নিউজ’ বলছে যে, নতুন প্রেসিডেন্ট বোলা তিনুবু দেশের অর্থনীতিকে ঘোরাবার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতায় এসেই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর গডউইন এমেফিয়েল এবং অর্থনৈতিক ও আর্থিক দুর্নীতি দমন সংস্থার প্রধান আব্দুলরশীদ বাওয়া-কে পদচ্যুত ও গ্রেপ্তার করেছেন, এবং জ্বালানির উপর থেকে ভর্তুকি সরিয়ে নিয়েছেন। এতে ‘আইএমএফ’ খুশি হলেও পরিবহণ খরচ এবং বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যবহৃত জেনারেটরের খরচ ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এখন পশ্চিমা প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী বিদেশী বিনিয়োগ বাড়াতে জাতীয় মুদ্রা নাইয়ারাকে বাজারের উপরে ছেড়ে দেয়ার কারণে জনগণকে আমদানি করা খাদ্য বহুগুণ বেশি মূল্যে ক্রয় করতে হবে। ফলস্বরূপ, ‘আইএমএফ’এর উপদেশ মেনে নাইজেরিয়ার ব্যবসা-বান্ধব সরকার এখন জনগণকে কষ্ট সহ্য করতে বলছে। পশ্চিমা ঋণের শর্তে নিষ্পেষিত পশ্চিম আফ্রিকার বৃহত্তম দেশ নাইজেরিয়ার অর্থনৈতিক দৈন্যতা আঞ্চলিক ভূরাজনীতিকে প্রভাবিত করবে নিঃসন্দেহে।

https://koushol.blogspot.com/2023/06/nigerian-people-suffer-due-to-imf-prescription.html?m=1

Address

Sir Sayed Ahmed Road, Mohammadpur
Dhaka
1207

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when K360 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Nearby travel agencies