Alisha Ayas Tour & Travels

Alisha Ayas Tour & Travels We offer in affordable price all brand of mobile and mobile accessories.
(2)

20/06/2024

কলকাতায় ঘুরতে গেলে কাজে লাগবে, গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে দিতে পারেন

► #কলকাতা মেট্রো রেলের A to Z ◄

কলকাতা ঘুরতে গিয়ে সঠিক গাইড লাইনের অভাবে অনেকেই ট্যাক্সি বা ক্যাবের পিছনে অনেক টাকা খরছ করছেন । যারা ওই অতিরিক্ত খরছ কমিয়ে সুন্দর ভাবে ঘুরতে চাচ্ছেন তাদের ভরসার অন্য নাম হতে পারে কলকাতা মেট্রো রেল । এ সম্পর্কে আপনাদের কিছু বিষয় জানাচ্ছি । মেট্রো রেল গুলো প্রতি ৪ মিনিট পর পর সকাল থেকে রাত ১০.২০ মিনিট পর্যন্ত পাওয়া যায় । আপনি যদি টাকা কে পাইলটের মত উড়াতে ভালোবাসেন তবে আমার এই পোস্ট টি আপনাদের জন্য নয় 🙂
অনেকেই বনগাঁ থেকে সরাসরি শিয়ালদাহ স্টেশনে চলে আসেন । এর পর ক্যাবে ১০০ - ১৫০ রুপি দিয়ে পার্ক স্ট্রিট বা মির্জা গালিব স্ট্রীটে । আপনারা সরাসরি বনগাঁ থেকে দমদম জং এ এসে নামবেন ( দম দম জং এবং দম দম ক্যান্টনমেন্ট স্টেশনের মধ্যে প্যাঁচ লাগাবেন না ) । এখান থেকে মাত্র ১০ রুপি দিয়ে মেট্রো রেলে করে পার্ক স্ট্রীট চলে আসতে পারবেন ।

কলকাতা মেট্রো রেলের রুট
=====================
দম দম > বেল গাছি > শ্যাম বাজার > শোভা বাজার > গিরিশ পার্ক > M.G রোড > সেন্ট্রাল > চাঁদনী চক > স্প্লানেড > পার্ক স্ট্রীট > মায়দান > রবিন্দ্র সনদ > নেতাজী ভবন > জতিন দাস পার্ক > কালীঘাট > রবিন্দ্র সরোবর > টলিগঞ্জ > নেতাজি >মাস্টার দা সুর্যসেন > গীতাঞ্জলী > কবি নজরুল > শহীদ ক্ষুদিরাম > কবি সুভাস

ভাড়া ৫, ১০ , ১৫ , ২০ । আপনি যদি দমদম থেকে পার্ক স্ট্রীট আসেন তবে ভাড়া ১০ রুপি আবার পার্ক স্ট্রীট থেকে চাঁদনী চক যান তবে ভাড়া ৫ রুপির মত । চিন্তা করার কোন কারন নেই এই দ্রুত গামী মেট্রো রেলের প্রতিটি স্টেশনে সে স্টেশন থেকে যে স্টেশনে যাবেন সেখানকার ভাড়া লিখা আছে । আপনি টিকিট কেটে উপরের সাইনবোর্ড দেখে বাম বা ডান দিকের প্লাটফর্মের ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করবেন ।
এবার আসুন আলোচনা করি কোন মেট্রো রেলওয়ে স্টেশনের পাশে কি কি আছে ।
=====================================================
╚►ভিক্টরিয়াল মেমোরিয়ালঃ ময়দান মেট্রো স্টেশন
╚►গড়ের মাঠঃ ময়দান মেট্রো স্টেশন
╚►হাওড়া ব্রিজঃ মহত্মা গান্ধী মেট্রো স্টেশন
╚►ইন্ডিয়ান মিউজিয়ামঃ পার্ক স্ট্রীট অথবা ময়দান মেট্রো স্টেশন
╚►জোড়া সাঁকোর ঠাকুর বাড়িঃ গিরিশ পার্ক মেট্রো স্টেশন
╚►রাম মন্দিরঃ মহত্মা গান্ধী মেট্রো স্টেশন
╚►মার্বেল প্লেসঃ মহত্মা গান্ধী মেট্রো স্টেশন
╚►ময়দানঃ ময়দান মেট্রো স্টেশন
╚►কালীঘাট কালী মন্দিরঃ কালীঘাট মেট্রো স্টেশন
╚►ইডেন গার্ডেনঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
╚►কার্জন পার্কঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
╚►নেতাজী সুভাস স্টেডিয়ামঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
╚►মিনেলিয়াম পার্কঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
╚►দ্বিতীয় হুগলী ব্রিজঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
╚►কলকাতা হাইকোর্টঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
╚►বাবুঘাট কলকাতাঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
╚►প্রিন্সেপ ঘাটঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
╚►ফোর্ট উইলিয়ামঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
╚►শহীদ মিনারঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
╚►সেন্ট পল চার্চঃ রবীন্দ্র সদন মেট্রো স্টেশন
╚►চাঁদনী চকঃ চাঁদনী চক মেট্রো
╚►নিউমার্কেটঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
╚►বড় বাজারঃ মহত্মা গান্ধী মেট্রো স্টেশন
╚►রবীন্দ্র সরোবরঃ রবীন্দ্র সরোবর মেট্রো স্টেশন
╚►লায়ন সাফারি পার্কঃ রবীন্দ্র সরোবর মেট্রো স্টেশন

আমরা অনেকেই নিউমার্কেট এরিয়ায় অনেক সময় হোটেল সংকটের কারনে বেশি দামে হোটেল ভাড়া দিয়ে থাকি । আপনারা ইচ্ছে করলেই দমদম বা শোভা বাজার এদিকের হোটেলে থাকতে পারেন । সেক্ষেত্রে মাত্র ১০ বা ৫ রুপি দিয়ে এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশনে চলে আসুন । এখান থেকে মিনিট ২ হাটলেই নিউমার্কেট এরিয়া ।

নোটঃ মেট্রো রেলওয়ে স্টেশন গুলো থেকে ভ্রমনের স্থান গুলো খুব বেশি হলে ১ কিঃ মিঃ এর মধ্যে অবস্থিত, যারা ট্রাভেলার তাদের জন্য এটা কিছুই না 🙂 মেট্রো রেলের স্টেশন গুলোতে ছবি তুলা নিষিদ্ধ এবং এই ট্রেন গুলো তে আপনি বড় বড় বস্তা ক্যারি করতে পারবেন না । সাধারন ব্যাগ , হ্যান্ড ব্যাগ , অফিস ব্যাগ , শপিং ব্যাগ ইত্যাদি বহন করতে পারবেন । ভালো থাকবেন ..... Happy Travelling
সুত্র: সংগ্রহ।

বিদেশীদের (বাংলাদেশী সহ )   ইন্ডিয়ার ট্রেন টিকেট করা অনেক সহজ।  যদি জানা থাকে।  আমাদের বাংলাদেশীদের কলকাতা হয়ে অন্য রাজ্...
03/06/2024

বিদেশীদের (বাংলাদেশী সহ ) ইন্ডিয়ার ট্রেন টিকেট করা অনেক সহজ। যদি জানা থাকে।

আমাদের বাংলাদেশীদের কলকাতা হয়ে অন্য রাজ্যে তে ট্রেন এ যাত্রার একটা বড় সমস্যা দেখা যায়। আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষ জানে না যে বিদেশীদের জন্য ইন্ডিয়ান রেল আলাদা করে টিকেট দিয়ে থাকে যা ফরেন কোটা নাম পরিচিত। ইন্ডিয়ার বড় বড় শহর গুলোতে এই সুবিধা রয়েছে। তবে রেল স্টেশন এ অনেক ক্ষেত্রে এই কাউন্টার পাবেন না। কলিকাতা হলে ট্রেন স্টেশন এ না গিয়ে 8, Fairlie Pl Rd, Fairley Place, B.B.D. Bagh, Kolkata, West Bengal 700001, ভারত এই ঠিকানায় যাবেন। এটা RBI ((Reserve Bank of India) এর কাছে। ট্যাক্সি অথবা গাড়ি নিলে বলবেন RBI ((Reserve Bank of India) এর কাছে নামবো। পাসপোর্ট নিয়ে যাবেন। সকাল ১০ টা থেকে ৫ টা পর্যন্ত টিকেট দেয় ( তবে লাঞ্চ এর আগে যেতে পারলে ভালো। তা না হলে লাঞ্চ এর পর যেমন ২-৩ টার ভিতরে হলে ভালো হয়। ) সাথে সাথে কন্ফার্ম টিকেট পাবেন। ওই দিনেই বিকালের ট্রেন এ ভ্রমণ করতে পারবেন। কোনো এজেন্ট লাগবে না। আরো এক দিন দিল্লী তে কোথায় ফরেন কোটায় ট্রেনের টিকেট করবেন আলোচনা করবো। সবাই কে শেয়ার করে জানিয়ে দিন আমাদের দেশের মানুষের ভারত ভ্ৰমণ যেন সহজ হয়। কাউকে বাড়তি টাকা দিয়ে যেন ওয়েটিং টিকেট নিতে না হয়। ইটা মনে রাখবেন অনলাইন এ কোনো এজেন্ট আপনাকে বিদেশী কোটায় কন্ফার্ম টিকেট দিতে পারবে না। বিদেশী কোটায় টিকেট নিতে গেলে সরাসরি পাসপোর্ট এ ভিসা দেখিয়ে টিকেট নিতে হয়।

It is very easy for foreigners (including Bangladeshis) to get train tickets in India. If known.

There is a big problem for our Bangladeshis traveling by train to other states via Kolkata. Most of the people in our country do not know that Indian Railways gives separate tickets for foreigners which is known as Foreign Quota. Major cities of India have this facility. However, you will not find this counter in many cases at the railway station. Calcutta Hall Train Station 8, Fairlie Pl Rd, Fairley Place, B.B.D. Bagh, Kolkata, West Bengal 700001, India. It is near RBI (Reserve Bank of India). If you take a taxi or car, tell them to get off at RBI (Reserve Bank of India). Take your passport. Tickets are issued from 10 am to 5 pm (but it is better if you go before lunch. If not, it is better if it is in 2-3 Let everyone know that traveling to India is easy. Remember that no agent will be able to give you a ticket in a foreign quota You have to show the visa in the passport to get the ticket.

ভারতে যাওয়ার সময় ইমিগ্রেশনে কেউ না কেউ আপনাকে বা আপনি হয়তো কাউকে বলবেন এই ফর্মটা পুরণ করে দিতে। এই ফরমটি এখন নিজেই পুরণ ...
03/06/2024

ভারতে যাওয়ার সময় ইমিগ্রেশনে কেউ না কেউ আপনাকে বা আপনি হয়তো কাউকে বলবেন এই ফর্মটা পুরণ করে দিতে। এই ফরমটি এখন নিজেই পুরণ করুন এভাবে।

03/06/2024

বাংলাদেশি পর্যটকদের জন্য ভ্রমণ ফি কমাল ভুটান

 #সহজে_কলকাতা_ভ্রমনবেনাপোল থেকে বনগাঁ তারপর শিয়ালদা স্টেশনে কম খরচে কিভাবে যাবেন? মাত্র ৭০ রুপিতে _ তাহলে চলুন একটু ভেংগ...
25/05/2024

#সহজে_কলকাতা_ভ্রমন
বেনাপোল থেকে বনগাঁ তারপর শিয়ালদা স্টেশনে কম খরচে কিভাবে যাবেন? মাত্র ৭০ রুপিতে _ তাহলে চলুন একটু ভেংগেচুরে বলছি (নতুনদের জন্য)।

যারা ভারতে যাওয়ার জন্য ভিসা পেয়েছেন এবং কম খরচে কিভাবে কলকাতা যাবেন ভাবছেন বা জানতে চাচ্ছেন তাদের জন্য আজকের এই গাইডলাইন।

প্রথমে #বেনাপোল বর্ডার পর্যন্ত আসুন তারপর সোনালি ব্যাংকে ১০৫৫ টাকা জমা দিয়ে ভ্রমণ ট্যাক্স ও বর্ডার উন্নয়ন ফি কপি নিয়ে নিন আর নতুন যে বিল্ডিং হয়েছে ওই বিল্ডিং এর একদম নিচে মানে আপনি যেখানে দিয়ে প্রবেশ করবেন ঠিক তার পাশেই টাকা জমা নেওয়ার কাউন্টার।

আপনি চাইলে ভ্রমণের ১ সপ্তাহ আগে আগে ঘরে বসে
অনলাইনের মাধ্যমে ট্যাক্স জমা দিতে পারবেন বিকাশ বা নগদ বা রকেটের মাধ্যমে। নিচের লিংক থেকে:

https://sbl.com.bd:7070/nbrTravelTax/Collection/Create
ফি জমা দেওয়ার পরে ভ্রমণ ট্যাক্স কপি প্রিন্ট করুন, যাত্রার দিন ওই কপি বেনাপোল বর্ডারে দেখালেই হবে।

এবার গেট দিয়ে ভিতরে প্রবেশ করুন আর ব্যাগ স্ক্যানিং হয়ে গেলে (যদিও স্ক্যানার (গত ১ মাস ধরে নষ্ট দেখেছি) ব্যাগ নিয়ে সামনে এগিয়ে যান তারপর সিকিউরিটি অফিসারকে ট্রাভেল ট্যাক্স ও এক্সট্রা উন্নয়ন ফি স্লিপের কপি দেখান তারপর এগিয়ে যান সামনের দিকে। আবার আর একটি বিল্ডিং এর ভিতর প্রবেশ করে লাইনে দাঁড়িয়ে আপনার পাসপোর্ট এ ডিপার্চার সিল ও সাইন দিয়ে দিবে সেটার জন্য ভিড় থাকলে লাইনে দাড়ান আর ইমিগ্রেশন অফিসারের ডেস্কে আপনার পাসপোর্ট জমা দিন আর সব ঠিক থাকলে সিল ও সাইন করে দিয়ে দিবে। আর হয়তো জিজ্ঞেস করতে পারে কোথায় যাবেন আর কেন যাবেন -- সেগুলোর সঠিক উত্তর দিন।

এবার পাসপোর্ট ও ব্যাগ নিয়ে বের হয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যান আর সেখানেও পাসপোর্ট চেকিং করে দ্রুত ছেড়ে দিবে তারপর সামনে এগিয়ে গেলেই ভারতের সিমানার মধ্যে প্রবেশ করলেন তারপর দেখবেন অসংখ্য নীল/লাল জামা পরিধান করা কুলি ভাইয়েরা আছেন।

এই এরিয়াকে বলা হয় "নো ম্যান্স ল্যান্ড" (no mans land) অর্থাৎ ভারত বা বাংলাদেশ কারো যায়গা না, ইমিগ্রেশন এর জন্য ব্যবহার করা হয়। যাইহোক ওখানে লাইনে দাঁড়িয়ে যান আর ভারতের অফিসাররা পাসপোর্ট চেক করে আপনাকে একটি স্লিপ দিবে আর সেই স্লিপটি পাসপোর্ট এর ভিতরে রেখে দিবেন তারপর সামনে এগিয়ে যেতে থাকেন, আরো একবার পাসপোর্ট + ব্যাগ স্ক্যানিং হবে আর জিজ্ঞেস করবে যে, ভারতের রুপি আছে কিনা, এটা অফিসারের ইচ্ছা, কি জিজ্ঞেস করবে, তবে ভয়ের কিছু নেই, আমি এই পর্যন্ত ১০০ বার এর উপরে ভারত ভ্রমণ করেছি।

এখানে বলে রাখা ভালো যে, ভারতের রুপি নেওয়া যাবে না। আপনি শুধু টাকা আর ডলার নিতে পারবেন। ইমিগ্রেশন ও ব্যাগ স্ক্যানিং শেষ করে সামনে এগিয়ে গেলেই আপনাকে ২/৩ জন লোক ধরবে আর বলবে যে স্লিপ পূরন করে দিবে মানে ওই যে একটা স্লিপ দিয়েছিল যা পাসপোর্ট এর ভিতর রেখেছেন সেটা + পাসপোর্ট টা ওদের কাছে দিন আর ওরা দ্রুত ফিলাপ করে দিবে তবে তাদেরকে প্রতি পাসপোর্ট অনুযায়ী ২০ টাকা করে দিতে হবে আর এটাই ওখানে নিয়ম তবে আপনি যদি নিজে পূরন করতে পারেন তাহলে লাগবে না। তবে নিজের কাছে একটি কলম থাকতে হবে আর কোথায় কি পূরন করবেন তা জানা থাকতে হবে। যদিও ফর্ম ফিলাপ একদম সহজ যেমন নাম, পাসপোর্ট নং, বয়স, এরাইভ্যাল তারিখ, ভারতের হোটেল/রিলেটিভ এর ঠিকানা, বাংলাদেশি ফোন নং ইত্যাদি।

যাইহোক ব্যাগ স্ক্যানিং শেষে সামনে এগিয়ে যান, অফিসার আপনার ছবি তুলে রাখবে এবং সিল দিয়ে আপনাকে পাসপোর্ট দিবে তবে আপনার নাম, বাবার নাম জিজ্ঞেস করতে পারে, কোথায় যাবেন এসব আর কি।

যাইহোক আপনি এবার ফ্রি মানে আর কোথাও বাধা নেই। এবার আপনি সামনে এগিয়ে গেলেই দেখবেন ডলার/টাকা চেঞ্জ করার জন্য ভিতরে ১টি এজেন্সি আছে তাদের কাছ থেকে রুপি করে নিতে পারেন বা ডলার চেঞ্জ করে নিতে পারেন অথবা বাইরে গিয়েও করে নিতে পারেন। এবার মেইন গেট দিয়ে বাইরে বের হলেই ভারতের পিচের রাস্তা পাবেন আর ওখান থেকেই আপনাকে যাত্রা শুরু করতে হবে।

গেট দিয়ে বের হয়ে মেইন রাস্তার বাম পাশেই টেম্পু স্ট্যান্ড অবস্থিত। একটি হলুদ টেম্পুতে ৫ জন করে যেতে পারে আর ভাড়া ৫০ রুপি নিবে (করোনার আগে ৩০ রুপি ছিল) অর্থাৎ বর্ডার টু বঁনগা রেল স্টেশন পর্যন্ত ভাড়া প্রতিজন ৫০ রুপি নিবে আর স্টেশনে পৌঁছাতে সময় লাগবে মাত্র ১৫/২০ মিনিটস। আর ৫ মিনিটের মধ্যে টেম্পুতে যাত্রী হয়ে যাবে।

ওহ ভালো কথা, পিচের রাস্তার ওই পারে গিয়ে দেখবেন ছোট একটি মোবাইল/সিমের দোকান আছে সেখান থেকে এয়ারটেল সিম কিনে নিবেন আর বলবেন যে অল ইন্ডিয়া সিম প্যাকেজ নিবেন, যাতে বাংলাদেশে প্রতি মিনিটে ২ টাকার কমে কথা বলতে পারেন৷ আর ২০০/৩০০ টাকা একবারই টপ আপ করে নিবেন আর পারলে ১৪৯ বা ১৯৯ রুপি টপ আপ করে নিলে প্রতিদিন ১ বা ১.৫ জিবি ডাটা পাবেন আর ২৮ দিন মেয়াদ পাবেন। ২৮ জিবি ডাটা পাবেন এই ১৪৯ রুপির মধ্যে। এটা আপনার ইচ্ছা আপনি কি ধরণের প্যাকেজ নিবেন।

এখন টেম্পুতে উঠে পড়ুন তারপর বঁনগা রেল স্টেশনে নেমে রেল স্টেশনের কাউন্টারে গিয়ে ভিড় থাকলে লাইনে দাঁড়িয়ে শিয়ালদাহ স্টেশনের টিকিট কেটে নিন, ভাড়া নিবে মাত্র ২০ রুপি।

বঁনগা টু শিয়ালদা যেতে ট্রেনে সময় লাগবে মাত্র ২ ঘন্টা ১০ মিনিটের মতো বা আরো কম সময়। টিকিট কাটার সময় ২০ রুপি ভাংতি দিবেন বা ৫০ রুপির নোট বা ১০০ রুপির নোট দিবেন কারণ ৫০০/২০০০ রুপির নোট দিলে টিকিট পাবেন না। তাই রুপি যখন নিবেন তখন ১০০ রুপি/৫০ রুপির কিছু নোট অবশ্যই নিবেন নতুবা বিপদে পড়বেন। ট্রেন কোন প্লাটফর্ম থেকে ছাড়বে বা আসবে সেটা কাউন্টার থেকে টিকিট নেওয়ার সময় জেনে নিবেন৷ যদি ১ নং প্লাটফর্ম থেকে বলে তাহলে আপনি যেখান থেকে টিকিট কিনলেন ওটাই ১ নং প্লাটফর্ম আর যদি বলে ২ নং প্লাটফর্ম থেকে ছাড়বে বা আসবে তাহলে ২ নং প্লাটফর্ম এ চলে যাবেন ওভারব্রীজ ব্যবহার করে আর ৩ নং বললে ওই ২ নং এর পাশের টাই ৩ নং প্লাটফর্ম। বঁনগা রেল স্টেশনে ৩ টি প্লাটফর্ম থাকে। তো এবার ট্রেন আসলে সাথে সাথে দেরি না করে উঠে পড়বেন আর চেয়ারে বসে পড়বেন কারণ দেরি হলেই ট্রেন মিস করবেন আর সিটও পাবেন না কারণ ট্রেন মাত্র ৫/১০ মিনিট অপেক্ষা করে, এর বেশি নয়। টিকিট নেওয়ার সময় যদি কোন ট্রেন দাঁড়ানো দেখেন, ওটাই শিয়ালদা যাওয়ার লোকাল ট্রেন, উঠে পড়ুন।

আপনি ২ ঘন্টা ১০ মিনিটের মধ্যে শিয়ালদাহ স্টেশনে পৌঁছে যাবেন। এই লোকাল ট্রেনটি ৩/৪ মিনিট অন্তর স্টেশনে থামে, মিনিমাম ২০/২২ টি স্টেশন আছে শিয়ালদাহ স্টেশন পর্যন্ত।

ট্রেন যখন বঁনগা স্টেশন থেকে ছাড়বে তখন অনেক গুলো স্টেশন হয়ে শিয়ালদাহ স্টেশন পৌঁছাবে কারণ এটি লোকাল ট্রেন আর ৪০/৫০ মিনিট পর পর ট্রেন পাবেন। বারাসাত স্টেশন, গুমা স্টেশন, দমদম ক্যান্টনমেন্ট স্টেশন, দমদম স্টেশন তারপর ই শিয়ালদাহ স্টেশনে পৌঁছাবে।

তো শিয়ালদাহ স্টেশন তো নামলেন এবার কি করবেন? এবার একটু হাটলেই মেইন গেট পাবেন বাইরের মেইন রাস্তা যাওয়ার জন্য তারপর দেখবেন অনেক ট্যাক্সি/টেম্পু। আপনি যদি হাওড়া স্টেশনে যেতে চান তাহলে একটা ট্যাক্সি ভাড়া করলে ২৫০/৩০০ রুপি নিবে, যেতে সময় লাগবে ৩৫/৪০ মিনিটস আর যদি টেম্পু ভাড়া করেন তবে ১৭০/২০০ রুপি পর্যন্ত নিবে তবে নতুন দেখলেই ওরা ভাড়া বেশি চাইবে এটা নিশ্চিত থাকুন তবে দামাদামি করে নিবেন।

যদি বাসে যেতে চান তাহলে পাশেই মেইন রাস্তা আছে আর হাওড়া স্টেশনে যাওয়ার অনেক বাস পাবেন যেমন ৪১ নং গাড়ি তাছাড়া যে কাউকে জিজ্ঞেস করলেই দেখিয়ে দিবে কোন বাস হাওড়া যাবে সো টেনশনের কোন কারণ নেই। শিয়ালদা থেকে হাওড়া স্টেশনে যেতে ১৫ রুপি ভাড়া নিবে লোকাল বাসে আর সময় লাগবে ৫০ মিনিট থেকে ১ ঘন্টা যেহেতু হালকা জ্যাম তো থাকবেই আর নামিয়ে দিবে হাওড়া স্টেশনের একদম কাছেই। যেখানে নামিয়ে দিবে সেখান থেকে মাটির নিচে রাস্তা আছে সেই আন্ডার পাস রাস্তা ব্যবহার করে এগিয়ে গিয়ে উঠলেই আপনি সরাসরি হাওড়া স্টেশনের প্লাটফর্মে গিয়ে পৌঁছাবেন, জেনে নিবেন কোন প্লাটফর্ম থেকে আপনার কাংখিত ট্রেনটি ছাড়বে অর্থাৎ আপনি যদি ভেলর বা চেন্নাই বা দিল্লি যান। তবে দিল্লিতে যদি রাজধানী এক্সপ্রেসে করে যান সেক্ষেত্রে ৮/৯ নং প্লাটফর্ম থেকে ছাড়বে আর চেন্নাই যেতে চাইলে ২২/২৩ নং প্লাটফর্ম থেকে ছাড়ে। তবুও ডিজিটাল ডিসপ্লে থেকে জেনে নিবেন বা দেখে নিবেন বিস্তারিত।

#কিছু প্রশ্ন ও তার উত্তর জানুন:
-----------------------------------------------
#আমি শিয়ালদা স্টেশন থেকে কলকাতা নিউমার্কেট কিভাবে যাবো?

উত্তরঃ খুবই সহজ। শিয়ালদা স্টেশন নেমে একটা ট্যাক্সি/অটো ভাড়া করুন আর সরাসরি নিউমার্কেট এরিয়া বা মারকুইস স্ট্রিট/গালিব স্ট্রিট এর ঠিকানা ড্রাইভারকে দেখিয়ে ভাড়া ঠিক করে চলে যাবেন তবে ভাড়া নিবে ২৫০/৩০০ রুপি আর ৪ জন পর্যন্ত যেতে পারবেন, সময় লাগবে ৪০/৪৫ মিনিটের মতো। যদি ওই এরিয়ার দিকে #হোটেল ঠিক করা থাকে তাহলে সেই ঠিকানা ড্রাইভারকে দেখিয়ে নিন সেক্ষেত্রে উনি আপনাকে ওই হোটেলে নামিয়ে দিবে।

#আমি তো এয়ারপোর্টে যেতে চাচ্ছি কিন্তু কিভাবে?

উত্তরঃ আপনি বঁনগা স্টেশন গিয়ে ট্রেনের টিকিট কেটে উঠবেন আর দমদম স্টেশন অথবা দমদম ক্যান্টনমেন্ট রেল স্টেশনের যে কোন একটি স্টেশনে নেমে যাবেন তবে দম দম ক্যান্টনমেন্ট স্টেশন খুব কাছে। ওখান থেকে এয়ারপোর্ট মাত্র ২ কি.মি. দূরে অবস্থিত। সেক্ষেত্রে ওখানে নেমে একটা ট্যাক্সি ভাড়া নিলে মাত্র ২০০/২৫০ রুপি নিবে এর বেশি দিবেন না বা চাইলে দামাদামি করবেন কারণ ট্যাক্সিতে যেতে মাত্র ১০/১২ মিনিট সময় লাগবে। আর কোন অটো এয়ারপোর্ট এর মেইন এরিয়াতে প্রবেশ করতে দিবেনা।

#অতো ঝামেলার ভিতর যেতে চাচ্ছিনা সেক্ষেত্রে এয়ারপোর্ট যাওয়ার সহজ উপায় কি?

উত্তরঃ ওকে, তাহলে বেনাপোল বর্ডার পার হলে পাশেই ট্যাক্সি/প্রাইভেট কার স্ট্যান্ড পাবেন সেখান থেকে হলুদ ট্যাক্সি সরাসরি এয়ারপোর্টের দোতলা পর্যন্ত ভাড়া নিবে ১৮০০/২০০০ রুপি আর একটু প্রাইভেট টাইপের ভালো কার নিবে ২৩০০/২৫০০ রুপি, এসি সহ নিলে ভাড়া নিবে ২৫০০/২৮০০ রুপি, সময় লাগবে প্রায় ৩ ঘন্টার মতো। চাইলে যাওয়ার সময় কোন এক হোটেলে খাওয়া দাওয়া করে নিতে পারবেন তারজন্য ড্রাইভার ২০/২৫ মিনিট অপেক্ষা করবে হোটেলের সামনে। আপনাকে ঠিক যায়গা নামিয়ে দিবে বা এয়ার টিকিট দেখালেই হবে।

#নিউ মার্কেট এরিয়ার কোথায় মিডিয়াম ও ভালো মানের হোটেল পাবো?

উত্তরঃ আপনি ওই এরিয়াতে গিয়ে Marquis street or Mirza galib street or Park street এরিয়াতে ভালো মানের হোটেল পাবেন। এছাড়া নিউমার্কেট এর পাশে প্রচুর হোটেল পাবেন। এই সব স্থান থেকে নিউ মার্কেট হাটার দূরত্ব যা আপনি হেটেই যাতায়াত কর‍তে পারবেন।

ভালো মানের এসি রুম প্রতিরাত ২০০০ থেকে ২৫০০ রুপির মধ্যে পেয়ে যাবেন। ভালোর কোন শেষ নেই কারণ কারো কাছে ৩০০০ বা ৩৫০০ রুপির রুমও ভালো আবার কারো কাছে ১২০০/১৫০০ রুপির রুমও ভালো।

ধর্মতলা এরিয়াতে গেলে অনেক কমের মধ্যে হোটেল রুম পাবেন যেমন ৫০০/৬০০/৮০০ রুপির মধ্যে পেয়ে যাবেন কিন্তু পরিস্কার পরিচ্ছন্ন পাবেন না। তবে খুজলে হয়তো পেয়ে যাবেন।

#আচ্ছা, আমি ভারতে যাওয়ার সময় কি রুপি নিয়ে যেতে পারবো?

উত্তরঃ মোটেও না। আপনি যখন ভারতে যাবেন তখন শুধু টাকা আর আমেরিকান ডলার নিতে পারবেন। এছাড়া আর কোন কারেন্সি নেওয়া ১০০% বেআইনি বা অবৈধ।

#তাহলে কি পরিমান ডলার বা টাকা নিতে পারবো?

উত্তরঃ একজন প্রতি বছর ১২০০০ ডলার পর্যন্ত নিতে পারবেন অথবা তবে ডলারের সংকট থাকলে ৫/৬ হাজার ডলারের বেশি পাবেন না।

বাংলাদেশি টাকা ১০০০০ টাকার বেশি নয়। বাকি টাকা ব্যাংক থেকে ডলার করে সাথে নিয়ে যেতে পারবেন। তবে ভারত/শ্রীলঙ্কা /ভুটান এসব দেশে ৫০০০ ডলার করে কিন্তু আমেরিকা/ইংল্যান্ড/থাইল্যান্ড /সিংগাপুর/চীন এসব দেশে ১২০০০ ডলার পর্যন্ত নিতে পারবেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ২০২৩ সালের রুলস অনুযায়ী।

#কিন্তু অনেকেই তো শুনি ৩০০০০ বা ৪০০০০ বা ৫০০০০ টাকা এমনকি ১/২ লাখ টাকাও সাথে করে নিয়ে যায়?

উত্তরঃ জি, এটা ঠিকই শুনেছেন। কিন্তু ১০০০০ টাকার বেশি নেওয়া বৈধ নয়। ইমিগ্রেশন অফিসার ১০০% যাত্রীর মধ্যে দেহ ও ব্যাগ তল্লাশি করে হয়তো ২০/২৫% মানুষদের, এটা আপনি যখন ইমিগ্রেশন অফিস অতিক্রম করবেন তখন বুঝবেন বা দেখবেন। তাই অনেকে ডলারের ঝামেলা এড়াতে রিস্ক নিয়ে থাকে।

তবে ধরা পড়লে নিশ্চিত ভাবে টাকা রেখে দিতে পারে তবে মেডিকেল ভিসাতে অনেক সময় রিকোয়েষ্ট করলে তারা ছেড়ে দিতে পারে কিন্তু সেটা অফিসারের মনের উপর ডিপেন্ড করছে। আশা করছি উত্তর পেয়েছেন।

#কিন্তু ডলার কিভাবে নিবো বা ট্রাভেল কার্ড করে নিলে কি হবে?

উত্তরঃ যে কোন ব্যাংকের বৈদেশিক শাখাতে যাবেন আর ন্যাশনাল আইডি কার্ড, ২ কপি ছবি এবং পাসপোর্ট সাথে করে নিয়ে যাবেন সেই সাথে কত হাজার টাকা থেকে ডলার কিনবেন সেই পরিমাণ টাকা নিয়ে যাবেন। ডলারের রেট এখন ১২০ টাকা = ১ ডলার বা কম বেশি হতে পারে যা জেনে নিবেন।

ব্যাংকের অফিসারকে গিয়ে বলুন, এতো ডলার লাগবে, তারাই আপনাকে করে দিবে অথবা ২০০/৩০০/৫০০ ডলার ট্রাভেল কার্ড করে নিয়ে যেতে পারেন। ট্রাভেল কার্ডে লোড করে নিয়ে গিয়ে ভারতের হাসপাতাল, শপিং মলে খরচ করতে পারবেন, এমনকি বুথ থেকে উঠাতে পারবেন।

#আমি কি বেনাপোল থেকে আরো সহজে যেতে পারবো কলকাতা?

উত্তরঃ জি পারবেন। বেনাপোল বর্ডার পার হয়ে পিচের রাস্তায় গেলেই দেখবেন অসংখ্য বাস কোম্পানি যেমন গ্রীনলাইন/দেশ ট্রাভেলস/শ্যামলী পরিবহণ। আপনি কাউন্টারে গিয়ে কখন বাস ছাড়বে জেনে নিবেন। যে বাস আগে ছাড়বে তাদের কাছ থেকে টিকিট কেটে নিবেন। টিকিটের দাম ৩৫০ রুপি প্রতিজন, এসি বাস।

তবে কাউন্টার বাদে বাইরে থেকে নিলে ৩০০ বা ৩২০ রুপিতে পাবেন। কাউন্টারে গিয়ে জিজ্ঞেস করে নেওয়াই বেটার হবে। বাসে যেতে সময় লাগবে প্রায় ৪ ঘন্টা আর ডিরেক্ট মারকুইস স্ট্রিটের পাশেই নামিয়ে দিবে যা নিউ মার্কেট এর পাশে। তবে কেউ এয়ারপোর্টে নামতে চাইলে ১ নং গেটের কাছে নামিয়ে দিতে বলবেন, ওখান থেকে ৩/৫ মিনিট হেটে গেলেই এয়ারপোর্টের ২য় তলাতে যেতে পারবেন।

#আচ্ছা, বনগাঁ থেকে শিয়ালদা স্টেশন যাওয়ার Local ট্রেন কখন কখন ছাড়ে?

উত্তর: বেনাপোল থেকে বনগাঁ স্টেশন এর দূরত্ব প্রায় ৮ কি.মি। এই স্টেশন থেকে প্রতিদিন অনেক ট্রেন যাতায়াত করে নিচে আপডেট সময়সূচি দেওয়া হলো:

** ছাড়ার সময়: বনগাঁ স্টেশন থেকে...

√ সকাল ৮ টা ০৮ মিনিটে
√ সকাল ৮ টা ৩২ মিনিটে
√ সকাল ৯ টা ০৫ মিনিটে
√ সকাল ৯ টা ৫০ মিনিটে
√ সকাল ১০ টা ২৮ মিনিটে
√ সকাল ১১ টা ৩০ মিনিটে

** ছাড়ার সময়: শিয়ালদা স্টেশন থেকে..
(পৌঁছানোর সময় ২ ঘণ্টা)

√ রাত ৩ টা ১৫ মিনিটে
√ রাত ৪ টা ১৫ মিনিটে
√ রাত ৪ টা ৫৫ মিনিটে
√ ভোর রাত ৫ টা ৫৪ মিনিটে
√ সকাল ৭ টা ১২ মিনিটেজ
√ সকাল ৮ টা ১০ মিনিটে

দিল্লি বহুদ্দূর...?না, এখন আর দিল্লি খুব একটা দূর নয়। দক্ষিণ দিনাজপুরের হিলির সীমান্তে বালুরঘাট মহকুমা থেকে চালু হলো দিল...
13/05/2024

দিল্লি বহুদ্দূর...?
না, এখন আর দিল্লি খুব একটা দূর নয়। দক্ষিণ দিনাজপুরের হিলির সীমান্তে বালুরঘাট মহকুমা থেকে চালু হলো দিল্লিগামী সরাসরি ট্রেন।
গত ১৬ এপ্রিল ভারতীয় রেল চালু করেছে 'ফারাক্কা এক্সপ্রেস'। এই ট্রেন বালুরঘাট স্টেশন থেকে যাবে সরাসরি রাজধানী দিল্লি। ফলে কেবল দিল্লিই নয়, ভারতের পশ্চিমাঞ্চলে যারা ভ্রমণে বা কাজে যান, তাদের সুবিধা হলো। সপ্তাহে সাতদিনই মিলবে পরিষেবা। দু’টি ট্রেনের একটি চারদিন অন্যটি সপ্তাহে তিনদিন চলবে।
যারা পশ্চিম ভারত, দিল্লি,রাজস্থান,হিমাচল, পাঞ্জাব কিংবা জম্মু-কাশ্মীরে যাওয়ার প্ল্যান করেছেন, চাইলে ব্যবহার করতে পারবেন এই ট্রেনই।
এখন বলেন, 'দিল্লিকা লাড্ডু' খেতে চাইলে দিল্লি কতদূর?

06/05/2024
আজকে আপনাদের কলকাতায় কমদামে শপিংকরার আইডিয়া দিব । আশা করি আপনাদের কেনাকাটা একটু হলেও সহজ হবে । কলকাতাকে বলা হয় “The City...
06/05/2024

আজকে আপনাদের কলকাতায় কমদামে শপিংকরার আইডিয়া দিব । আশা করি আপনাদের কেনাকাটা একটু হলেও সহজ হবে ।

কলকাতাকে বলা হয় “The City of Joy” . কলকাতায় বিভিন্ন রাস্তা/আলিগলি ঘুরে ঘুরে কেনাকাটা করতে আপনার কখনও বিরক্ত লাগবে না । কলকাতা ঘুরতে গেছেন আর কেনাকাটা করবেন না এমনটা হতেই পারে না। অনেকেই আবার শুধু কেনাকাটা করতেই কলকাতা (Shopping at Kolkata) যান। সস্তায় ভালো মানের পোশাক, জুতা আর গয়নার জন্য কলকাতা অতুলনীয়। কলকাতায় কোথায় কি পাবেন সেটা জানা না থাকলে পকেটের টাকা খরচ হবে ঠিকই কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হবেনা, মনের সাধ মিটবে না। তাই জেনে নিন কলকাতায় কোথায় কেনাকাটা করবেন, কোথায় কম দামে ভালো জিনিস পাওয়া যায় ইত্যাদি বিস্তারিত।

কলকাতায় কোথায় কেনাকাটা করবেন:
কেনাকাটা করতে কম বেশি সবাই পছন্দ করে। আর সেটা যদি হয় কলকাতা তাহলে তো কোথায়ই নেই। এখানে কম দামে ভালো জিনিস পাওয়া যায়। তাইত বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর প্রচুর লোকজন ছুটে যায় কলকাতায়। রোজার ঈদের আগে এর সংখ্যা বাড়ে বহুগুন। সব কিছু সস্তায় পাব এটা ভেবে আমিও যাই কলকাতা। কিন্তু যেয়ে দেখি ব্যাপারটা আসলে সেরকম নয়। লোকমুখে যে গল্প শুনেছি তার সাথে বাস্তবতার মিল নেই অনেক ক্ষেত্রেই। একটু খটকা লাগল? চলুন বিষয়টা একটু ক্লিয়ার করি।

কলকাতার লোকজন একটু হিসাবি। এরা টাকা পয়সা খরচ করা থেকে জমাতে পছন্দ করে। পক্ষান্তরে বাংলাদেশের লোকজন পুরাই উল্টা। আমরা কামে অকামে প্রচুর টাকা খরচ করি। আমাদের কাছে প্রচুর টাকা আছে, আমরা টাকা খরচ করতে জানি, আর এখানে খরচ করার জন্যই এসেছি এটা কলকাতার লোকজন বুঝে গেছে। তাই অনেক সময়ই উল্টা পাল্টা দাম চায়। আমরা না জেনে, না বুঝে অনেক সময়ই তাদের খপ্পরে পরে যাই, আর বেশি টাকা দিয়ে আসি। তাই প্রতারণার হাত থেকে বাঁচতে সঠিক ট্রিপ্স গুলো জেনে রাখা জরুরী। আসুন জেনে নেই আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে তেমন কিছু দরকারি টিপস।

কলকাতা নিউ মার্কেটঃ
কলকাতা নিউ মার্কেট সম্বন্ধে নতুন করে বলার আর কিছু নেই। যারা শপিং ভালবাসে কলকাতায় এলে তারা সবাই এই এখানে একবার হলেও আসে। এমনকি বিদেশ থেকে আশা লোকজন ও এই ঐতিহ্যবাহী এলাকায় একবার হলেও আসে।এখানে আপনে মোটামোটি যা চাইবেন তার সবই পাবেন। ছেলে মেয়েদের শৌখিন ও সুন্দর জামা থেকে শুরু করে জুতা, রুমাল, সুঁচ, শাড়ি ইত্যাদি সব কিছুই পাবেন এখানে। তবে এখানে টাউট লোকের অভাব নাই। আপনে যদি সঠিক দাম না জানেন, আর বাংলাদেশ থেকে এসেছেন ওরা বুজতে পারে তাহলে খবর আছে। অনেক বেশি আর উল্টাপাল্টা দাম হাঁকাবে। তাই একটু সাবধানে থাকবেন।

ট্রেজার আইল্যান্ডঃ
কম বাজেটে হালকা সাজে তাক লাগানো শাড়ী, হাতের কাজ করা জিনিস পাবেন এখানে। বাচ্চাদের পার্টি ড্রেস, ছেলেদের ভাল মানের পাঞ্জাবী এখানে কম দামে পাওয়া যায়। এখানে এমন কিছু দোকান আছে যাদের পাঞ্জাবি আমাদের দেশের নামিদামি মার্কেটের দোকানে বিক্রি হয়, কয়েকগুন বেশি দামে। আমি ১৮০০ রুপি দিয়ে যে পাঞ্জাবি নিয়েছিলাম ঢাকায় ওটা কম করে হলেও ৮০০০ – ১০,০০০ টাকা হবে।

মিলন /নিউ মিলনঃ
নিউ মার্কেটের কাছে ট্রেজার আইল্যান্ড এর বিপরীত পাশে এই দুই দোকানে আপনে ইন্ডিয়ান বিভিন্ন নামি দামি ব্রান্ডের মেয়েদের ভালমানের অরজিনাল থ্রী পিস্ জামা পাবেন। এখানে একদমে সব কিছু বিক্রি হয়। তবে আপনে বললে তারা ৫-১০% ছাড় দিবে। এরা মোটামোটি কমই দাম রাখে। আর এখানে আসলে সফ্ট ড্রিঙ্কস ফ্রি। নিউ মার্কেটে প্রতারিত না হতে চাইলে এখানে একবার ঘুরে যেতে পারেন।

(ভারতীয় অভ্যন্তরীণ রেল/বিমান টিকিট/হোটেল বুকিং সর্বনিম্ন মূল্যে আমাদের থেকে ঘরে বসেই সংগ্রহ করতে পারবেন । CMC/Apollo/Fortis/Manipal/Narayana/Sankara Netralaya সহ ভারতীয় যে কোন হসপিটালের Appointment ও টিকিটের জন্য আমাদের পেজে যোগাযোগ করুন)

শ্রী লেদারঃ
শ্রী লেদার এ সস্তায় ভালমানের ব্যাগ, জুতা পাওয়া যায়। ইন্ডিয়ায় আসলে একবার হলেও এখানে ঘুরে যাবেন। বাচ্চা, ছেলে, মেয়েদের চামড়ার জুতা, স্যান্ডেল, হাত ব্যাগ, কাঁধ ব্যাগ, মানি ব্যাগ, লাগেজ, বেল্ট, মোজা, জ্যাকেট, ইত্যাদি সব কিছুই অনেক সস্তায় এখানে পাবেন। বিশাল বড় শোরুম। একবার ঢুকলেই মাথা নষ্ট। প্রচুর কালেকশন্। আমাদের বাটা, এপেক্স এখানে জিরো। আর দাম আমাদের দেশের থেকে কয়েকগুন কম। এক বাটা জুতার দাম দিয়ে কয়েক জোড়া কিনতে পারবেন।

বিগবাজারঃ
বিগবাজার একধরণে সুপার শপ। আমাদের দেশের স্বপ্ন, আগোরার মতো। তবে এখানে রান্নাবান্নার জিনিসপত্র ছাড়াও দরকারি প্রায় সব কিছুই পাওয়া যায়। আর আকারে আসলেই অনেকেই বিগ। এক জায়গায় আপনে জামাকাপড়, ব্যাগ, প্যান্ট, খাবার আইটেম, কসমেটিকস ইত্যাদি সব কিছুই পাবেন। আর এখানে সব সময়ই বিভিন্ন অফার চলতে থাকে। ইন্ডিয়া আসলে একবার হলেও এখানে ঘুরে যাবেন। কলকাতা নিউ মার্কেটের কাছেই এর একটি আউটলেট রয়েছে।

গড়িয়াহাটঃ
মেয়েদের যেকোনো ধরণের সিল্ক, জামদানি, কাতান, সুতি ইত্যাদি নানা ধরণের শাড়ি সহ ভাল দামে ব্র্যান্ডেড ও সাধারণ জামাকাপড় পাবেন এখানে। নিউ মার্কেট এর পরে যদি এমন কোনো জায়গা থাকে যেখানে খুব ভালো দামে ব্র্যান্ডেড ও সাধারণ জামাকাপড় কিনতে পাওয়া যায়, তাহলে এই গড়িয়াহাট মার্কেটই হল তার যোগ্য। দোকান বা ফুটপাথ যেকোনো জায়গায় কেনাকাটা করে মজা।

মেট্রো প্লাজাঃ
হো চি মিন সরণীর ওপর এই শপিং মলে ব্র্যান্ডেড পোশাক যেমন পাওয়া যায়, তেমনই পাবেন নন-ব্র্যান্ডেড । এছাড়া জুতো, ব্যাগ, নানা অ্যাক্সেসরিজ ও পাবেন।

শ্রীরাম আর্কেডঃ
কলকাতার প্রথম সারির শপিং মল এর মধ্যে এটি একটি। আধুনিক ডিজাইনের পোশাক যেটি চাইবেন, তাই এখানে পাবেন। ফিশ-নেট স্টকিংস ও নানা কাজের জামাও যেমন পাবেন তেমনি সাংঘাতিক সুন্দর ও তাক লাগানো লেহেঙ্গা ও শরারা পেয়ে যাবেন।

বড় বাজারঃ
পাইকারি দরে জিনিস কিনতে গেলে বড় বাজার সেরা। শহরের সবচেয়ে পুরোনো বাজার এটি। বাজার শুরু ঙয় অষ্টাদশ শতকে। প্রায় ৫০০ বিঘা জমির উপর বাজার গড়ে উঠেছিল। একেবারে সংলগ্ন আরেকটি ৪০০ বিঘা বাজার ছিল আবাসিক এলাকায়। শেঠ, বসাক, সোনার বণিক, মল্লিক এবং তাদের সমমর্যাদার ব্যবসায়ীরা এখানে ব্যবসা শুরু করেন। তুলনামূলক কম স্বচ্ছলতার বণিকরাও ছিলেন এখানে।সেই চল এখনও আছে। শাড়ি, জামা, ইলেক্ট্রনিক জিনিসপত্র, প্রসাধনী, ঘরের জিনিসপত্র, গয়না সবই এখানে পাবেন পাইকারি দরে। কলকাতা তো বটেই বাংলা এমনকি সংলগ্ন রাজ্যের ব্যবসায়ীরাও এখান থেকে পাইকারি দরে জিনি কিনে নিয়ে যান। বহু ছোটো-বড়, নামী-অনামী সংস্থার নিজেদের কাঁচামাল এখান থেকে কেনে। সকাল ১০টা থেকে সন্ধে সাড়ে ৭টা পর্যন্ত এখানে ক্রেতা বিক্রেতার ভিড়ে তিল ধারণের জায়গা থাকে না। উৎসবের মরশুমে ভিড় আরও বাড়ে।

কলেজ স্ট্রিটঃ
সকাল ৯টা থেকে রাত ৯টা। যে কোনও বই চান কলেজস্ট্রিটে চলে যান। শুধু বইয়ের নাম, লেখকের নাম আর প্রকাশনা সংস্থার নামটি বলে দিন। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করলেই সেই বই আপনার হাতে চলে আসবে। দেশি হোক বা বিদেশি, সব প্রকাশনা সংস্থার বইই পেয়ে যাবেন এখান। আর সবচেয়ে বড় কথা বইয়ের দাম এতই সস্তা যে বিদেশি পর্যটকরা শুনে অবাক হয়ে যান। এটি বিশ্বের বৃহত্তম বইয়ের বাজার। শুধু নতুন বই নয়, এখানে পেয়ে যাবেন পুরোনো বইও। মানে সেকেন্ড হ্যান্ড বই। আর জেনে রাখা ভালো, এটি বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম সেকেন্ড হ্যান্ড বইয়ের বাজার।

চাঁদনিচকঃ
নিউ মার্কেট থেকে খানিকটা হেঁটে গেলেই চাঁদনি চক মার্কেট। সস্তায় দারুণ সব জিনিস পাবেন এখানে। অনেকে বলেন নিউ মার্কেটের থেকেও চাঁদনির বাজারের জিনিসের দাম কম। আর এই বাজারের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ হল নানা ইলেক্ট্রনিক যন্ত্রপাতি। অনেকে মজা করে বলেন, বিশ্বের কোথাো নাকি এত যন্ত্রপাতি পাওয়া যায় না। মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ, ফ্যান, লাইট, এসি, ফ্রিজ সহ যাবতীয় ইলেক্ট্রনিক জিনিস এবং তার যন্ত্রপাতি এখানে পেয়ে যাবেন নামমাত্র দামে। এই বাজারও খোলে সকাল ১০টায়। বন্ধ হয় রাত ৮টায়। কিছু কিছু পণ্য বাংলাদেশের তুলনায় অবিশ্বাস্য দামে পাবেন । যেমন একটা হচ্ছে IPS/ইনভার্টার বাংলাদেশী দামের তুলনায় অর্ধেক মূল্যে পেয়েছিলাম ।

সময়ে নিয়ে পড়ার জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ। আশা করি খুব উপভোগ করেছেন। আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াস আপনার কেমন লাগলো তা কমেন্টস করে জানালে ভালো হয়। আর ভালো লেগে থাকলে ওয়ালে শেয়ার করে বন্ধুদের জানার সুযোগ করে দিন।

(ভারতীয় অভ্যন্তরীণ রেল টিকেট সর্বনিম্ন মূল্যে আমাদের থেকে ঘরে বসেই সংগ্রহ করতে পারবেন টিকিটের জন্য আমাদের পেজে যোগাযোগ করুন)

সর্বনিম্ন রেটে যে কোন ভারতীয় রেল টিকিট এর জন্য যোগাযোগ করুন।
টাকা চেঞ্জ ও বিকাশের সহায়তা পেতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।

সবাইকে অগ্রিম ঈদের শুভেচ্ছা
08/04/2024

সবাইকে অগ্রিম ঈদের শুভেচ্ছা

চালু হতে চলেছে নতুন বন্দে ভারত স্লিপার ট্রেন!
06/04/2024

চালু হতে চলেছে নতুন বন্দে ভারত স্লিপার ট্রেন!

ইন্ডিয়ান ট্যুরিস্ট ভিসামেডিকেল ভিসা আপনার ইন্ডিয়ান ভিসা প্রসেসিং সঠিক ও নির্ভুল ভাবে করাই আমাদের লক্ষ্য।বিস্তারিত জানতে ...
02/04/2024

ইন্ডিয়ান ট্যুরিস্ট ভিসা
মেডিকেল ভিসা
আপনার ইন্ডিয়ান ভিসা প্রসেসিং সঠিক ও নির্ভুল ভাবে করাই আমাদের লক্ষ্য।

বিস্তারিত জানতে Inbox করুন অথবা ফোন করুন এখনই
01948329511

--------------------------------------------------------------------------






#ইন্ডিয়া_ভিসা_প্রসেসিং
#ভারত_ভিসা

01/04/2024

শেনজেন জোনে যুক্ত হলো রোমানিয়া-বুলগেরিয়া

কোলকাতা টু লন্ডনের বাস রুট ছিলো বিশ্বের দীর্ঘতম বাস রুট। 1957 সাল থেকে1976 সাল পর্যন্ত চালু ছিলো এই রুট। আলবার্ট ট্রাভেল...
30/03/2024

কোলকাতা টু লন্ডনের বাস রুট ছিলো বিশ্বের দীর্ঘতম বাস রুট। 1957 সাল থেকে1976 সাল পর্যন্ত চালু ছিলো এই রুট। আলবার্ট ট্রাভেল নামে একটা কোম্পানী এটা পরিচালনা করতো। এই রুটের দুরুত্ব ছিলো প্রায় 32669 কি.মি.। কোলকাতা থেকে লন্ডন পৌছাতে সময় লাগতো প্রায় 50 দিন। লন্ডন থেকে বেলজিয়াম, যুগস্লাভিয়া, তুরস্ক, ইরান, আফগানিস্থান ও পাকিস্থান হয়ে কোলকাতায় পৌছাতো। থাকা খাওয়াসহ বাসের টিকেটের মূল্য ছিলো 145 পাউন্ড। এই বাসে বই পড়ার ব্যবস্থা ছিলো, রেডিও ও গান শোনার ব্যবস্থা ছিলো। ছিলো ঘুমানোর জন্য বাঙ্কার, খাবারের জন্য ছিলো সুসজ্জিত কিচেন। যাত্রাপথে তাজমহলসহ বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান ঘুরে দেখার জন্য বিরতি দেওয়া হতো। এছাড়া ও শপিং করার জন্য ভিয়েনা, ইস্তানবুল, কাবুল ও তেহেরানে বিরতী দেওয়া হতো।
Ref. https://en.m.wikipedia.org/wiki/London%E2%80%93Calcutta_bus_service

13/03/2024

তারিখঃ১৪-০৩-২০২৪ ইং
👉রোজ-বৃহস্পতিবার
👉 তৃতীয় রমজান
👉সেহরির শেষ সময়ঃ ৪.৪৯
👉ইফতারঃ৬.১১

13/03/2024

২য় রমজানে সৃষ্টিকর্তা রোজাদারদের
মা বাবাকে মাফ করে দেন।
হে আল্লাহ্ আমার মা-বাবা সহ পৃথিবীর সকল মা-বাবাকে মাফ করে দিন,আমিন।

আপনার কি ভারতীয় ভিসা প্রয়োজন?আমরা  ভিজিট ভিসা, মেডিকেলে ভিসা, ডাবল এন্ট্রি  ভিসা প্রসেসিং এ যাবতীয় সহায়তা প্রদান করে থাক...
25/02/2024

আপনার কি ভারতীয় ভিসা প্রয়োজন?
আমরা ভিজিট ভিসা, মেডিকেলে ভিসা, ডাবল এন্ট্রি ভিসা প্রসেসিং এ যাবতীয় সহায়তা প্রদান করে থাকি.
আমাদের অন্যান্য সেবা সমূহ:
# ভিসা প্রসেসিং 🛂
# এয়ার টিকিট বুক ✈️
# হোটেল বুকিং 🏨
# ভারতীয় ট্রেন এবং অন্যান্য দেশের ট্রেন টিকেট।
# ডাক্তার এপ্যারমেন্ট
# যে কোন ধরনের ইন্টারন্যাশনাল পেমেন্ট পরিশোধ।

ভারতীয় টুরিস্ট, মেডিকেল, কিংবা ডাবল-এন্ট্রি ভিসা প্রসেসিংয়ের ক্ষেত্রে আমাদের হেল্প নিতে পারেন। আমরা খুবই দক্ষতার সাথে ভারতীয় ভিসা প্রসেসিং করে থাকি।সেই সাথে রয়েছে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক এয়ার টিকেটের ব্যাবস্থা। ভারতে উন্নত চিকিৎসার ক্ষেত্রে-পরামর্শ, ডক্টরের ইনভাইটেশন লেটার, মেডিকেল ভিসার আবেদন ও আসা-যাওয়ার এয়ার টিককেটের পুরো দায়িত্বটা আমরা নিয়ে থাকি।

🌟🌍 আপনার ভ্রমন কে সহজ করতে আমরা আছি আপনার পাশে।
🔗 আজই আপনার স্বপ্নের ট্রিপ বুক করুন ! ➡️

📩 আরও তথ্যের জন্য আজই আমাদের কল করুন!
✪যোগাযোগ✪
✆+8801793413405
✆+8801948329511

Happy Customer
08/02/2024

Happy Customer

ভারতীয় টুরিস্ট, মেডিকেল, কিংবা ডাবল-এন্ট্রি ভিসা প্রসেসিংয়ের ক্ষেত্রে আমাদের হেল্প নিতে পারেন। আমরা খুবই দক্ষতার সাথে ভা...
01/02/2024

ভারতীয় টুরিস্ট, মেডিকেল, কিংবা ডাবল-এন্ট্রি ভিসা প্রসেসিংয়ের ক্ষেত্রে আমাদের হেল্প নিতে পারেন। আমরা খুবই দক্ষতার সাথে ভারতীয় ভিসা প্রসেসিং করে থাকি।সেই সাথে রয়েছে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক এয়ার টিকেটের ব্যাবস্থা। ভারতে উন্নত চিকিৎসার ক্ষেত্রে-পরামর্শ, ডক্টরের ইনভাইটেশন লেটার, মেডিকেল ভিসার আবেদন ও আসা-যাওয়ার এয়ার টিককেটের পুরো দায়িত্বটা আমরা নিয়ে থাকি।

ইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসার জন্য আপনার যা যা লাগবেঃ-
০১। পাসপোর্ট (সকল)
০২। 2x2 ছবি ২ কপি
০৩। জাতীয় পরিচয় পত্র অথবা জন্মনিবন্ধন
০৪। ব্যাংক স্টেটমেন্ট
০৫। ট্রেড লাইসেন্স অথবা এনওসি -যে প্রতিষ্ঠানে চাকুরী
করেন সেই প্রতিষ্ঠানের ছুটির লেটার
০৬। বিৎদুত বিলের কপি বা মিটারের প্রিপেইড কার্ড
০৬। লাস্ট ভিসার কপি

প্রয়োজনে কল দিন।-01948329511

বিশ্ব ইজতেমা ২০২৪ উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আগত সম্মানিত মুসল্লীগনের জন্য জেলাভিত্তিক খিত্তা ম্যাপ।            প্র...
31/01/2024

বিশ্ব ইজতেমা ২০২৪ উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আগত সম্মানিত মুসল্লীগনের জন্য
জেলাভিত্তিক খিত্তা ম্যাপ।

প্রথম পর্ব : ০২, ০৩,ও ০৪ ফেব্রুয়ারী,
রোজ : শুক্রবার শনিবার ও রবিবার।

👉ভারতের বিভিন্ন স্থানে আমাদের প্রতিনিয়ত ভ্রমণ ভারত এবং ভারতীয় ভিসা সম্পর্কে আমাদের রয়েছে অভিজ্ঞা।👉প্রতিদিন পঞ্চাশোর্ধ ভি...
29/01/2024

👉ভারতের বিভিন্ন স্থানে আমাদের প্রতিনিয়ত ভ্রমণ ভারত এবং ভারতীয় ভিসা সম্পর্কে আমাদের রয়েছে অভিজ্ঞা।

👉প্রতিদিন পঞ্চাশোর্ধ ভিসা প্রসেসিং করার মাধ্যমে আমরা দক্ষতার সাথে কাজ করে থাকি।

👉ট্যুরিস্ট /মেডিকেল/ডাবল-এন্ট্রি/এন্ট্রি/কনফারেন্স/ষ্টুডেন্ট/বিজনেস/ট্রানজিট কোন ভিসা ঠিক কিভাবে আবেদন করলে পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে, কোন ডকুমেন্টস আপনার ভিসা আবেদনকে আরো ষ্ট্রং করে তুলবে, আমরা ঠিক ওই ভাবেই, আপনার ফাইল রেডি করে দিবো। ইনশাআল্লাহ।

👉ভারতীয় ভিসা সম্পর্কিত যে কোনো প্রশ্ন থাকলে জিজ্ঞাসা করতে পারেন। 📞01948329511

whatsapp নাম্বার। 📞 +8801948329511

বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে কোনও ভিসা ছাড়াই যেতে পারবেন যে দেশগুলিতে (NO VISA REQUIRED or NVR Countries with Bangladeshi Pas...
23/01/2024

বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে কোনও ভিসা ছাড়াই যেতে পারবেন যে দেশগুলিতে (NO VISA REQUIRED or NVR Countries with Bangladeshi Passport)

ভিসা ছাড়াও যে বিশ্বের অনেকগুলো দেশে যাওয়া যায়, তা হয়তো অনেকেই জানেন। তবে বাংলাদেশী পাসপোর্ট থাকলেই আপনি কোনো ধরনের ভিসার ছাড়াই ভ্রমণের সুযোগ পাবেন ২০টি চমৎকার দেশে আর এটি অবশ্যই যেকোনো ট্রাভেলারের জন্য দারুণ সুখবর। তবে ভিসা ছাড়াই তালিকায় থাকা ৪২টি দেশের যেকোনো একটিতে যেতে হলে আপনাকে শুধুমাত্র কয়েকটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে, যেমনঃ

আপনার পাসপোর্টটি অবশ্যই বৈধ হতে হবে। সাধারণত, বেশিরভাগ দেশের ক্ষেত্রেই বাংলাদেশী পাসপোর্টটি ডেস্টিনেশন থেকে এক্সিটের তারিখ , অর্থাৎ দেশটি ছেড়ে আসার তারিখের পর থেকে ৬ মাসের জন্য বৈধ হতে হয় এবং
ট্রাভেল করার আগে যে দেশে যাচ্ছেন সেটির জন্য সঠিক স্বাস্থ্য বীমা (Health Insurance) কিনে রাখা জরুরি। আপনি কোথায় যাচ্ছেন তার উপর নির্ভর করে বীমার ধরন এবং মূল্য ভিন্ন হতে পারে।
সব রিকোয়ারমেন্ট জেনে নেওয়ার পর বাংলাদেশি পাসপোর্ট দিয়ে ভিসা ছাড়া যে ৪২টি দেশে খুব সহজেই যেতে পারেন


এশিয়া - ৬টি দেশ - ভুটান, কম্বোডিয়া, মালদ্বীপ, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, পূর্ব তিমুর।
দক্ষিণ আমেরিকা - ১টি দেশ - বলিভিয়া।
উত্তর আমেরিকা (ক্যারাবিয়ান অঞ্চল) - ১১ টি দেশ - বাহামাস, বার্বাডোস, ব্রিটিশ ভার্জিন দ্বীপসমূহ, ডোমিনিকা, গ্রেনাডা, হাইতি, জামাইকা, মন্টসেরাট, সেন্ট কিটস এবং নেভিস, সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইনস, ট্রিনিডাড ও টোব্যাগো।
ওশিয়ানিয়া - ৮টি দেশ - কুক দ্বীপপুঞ্জ, ফিজি, কিরিবাস বা কিরিবাটি, মাইক্রোনেশিয়া, নিউয়ে, সামোয়া, ভানুয়াটু, টুভালু।
আফ্রিকা - ১৬টি দেশ - লেসোথো, গাম্বিয়া, বুরুন্ডি, কেপ ভার্দে, কমোরো দ্বীপপুঞ্জ, জিবুতি, গিনি-বিসাউ, লেসোথো, মাদাগাস্কার, মৌরিতানিয়া, মোজাম্বিক, রুয়ান্ডা, সেশেল, সিয়েরা লিওন, সোমালিয়া, টোগো।
তথ্যসূত্র: visaguide.world

--------------------------

বাংলাদেশি পাসপোর্ট থাকলে ভিসা অন-অ্যারাইভাল (Visa on Arrival বা VoA) নিয়ে ঘুরে আসতে পারবেন যেসব দেশে


আগে থেকে কোনও প্রকার ভিসা আবেদন ছাড়াই বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে উপভোগ করতে পারবেন অসাধারণ কিছু স্পট- এটা হয়তো অনেক ভ্রমণপ্রেমীরই শুধু কল্পনায় ছিল। ব্যাপারটা এখন পুরোপুরি সত্যি আর তা হয়তো অনেকে জেনেও থাকবেন। কিন্তু বাংলাদেশিদের জন্য অন এরাইভাল ভিসা ঠিক কোন কোন দেশে আছে তা নিয়ে বিভ্রান্তি থাকতে পারে। আজকে একনজরেই দেখে নিতে পারবেন সেই দেশগুলোর তালিকা আর চট করে প্ল্যান করে ফেলতে পারবেন আপনার পরবর্তি ট্রিপ।

বাংলাদেশী পাসপোর্ট থাকলে ভিসা অন-অ্যারাইভাল (VoA) পাবেন যেসব দেশে


এশিয়া - মালদ্বীপ, ভুটান, নেপাল, টিমর-লেস্টে, শ্রীলঙ্কা
আফ্রিকা - কাবো ভার্দে, মৌরিতানিয়া, বুরুন্ডি, কমোরোস, গিনি-বিসাউ, মাদাগাস্কার, রুয়ান্ডা, সিশেলস, সিয়েরা লিওন, সোমালিয়া
দক্ষিণ আমেরিকা - বলিভিয়া
ওশিয়ানিয়া - টুভালু
তথ্যসূত্র: visaguide.world
------------------------------
ভিসা অন-অ্যারাইভাল এমন এক ধরনের ভিসা যেটির মাধ্যমে ডেস্টিনেশনে পৌঁছানোর আগে আপনাকে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে না । অর্থাৎ, আপনাকে আগে থেকে কোনো ডকুমেন্ট সংগ্রহ করার দরকার নেই। আপনি যেই দেশে যাচ্ছেন সেখানে পৌঁছে একটি অনুমোদিত পয়েন্টে প্রয়োজনীয় ফি দিয়েই আপনি আপনার ভিসাটি কালেক্ট করে নিতে পারবেন। এই সম্পূর্ণ প্রসেসটি দেশভেদে কিছুটা পরিবর্তিত হতে পারে, তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আপনি আপনার আবেদন জমা দেওয়ার ১০ মিনিটের মধ্যে আপনার ভিসা হাতে পেয়ে যাবেন। ভিসা অন-অ্যারাইভাল সাধারণত ট্যুরিস্টরাই ব্যবহার করে থাকেন এবং এর মেয়াদ থাকে ১৪ থেকে ৩০ দিন পর্যন্ত। তবে ভিসা অন-অ্যারাইভালের যেকোনো শর্ত উক্ত দেশগুলোর সিধান্ত অনুযায়ী চেঞ্জ হতে পারে।

বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে ভিসা অন-অ্যারাইভালের জন্য আবেদন করার জন্য কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন?


একটি বৈধ পাসপোর্ট
রিসেন্ট ছবি (সাধারণত ৩ মাসের বেশি পুরানো নয়)। ছবির সাইজ নির্ভর করবে যেই দেশে যাচ্ছেন সেখানকার রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী
ভিসা আবেদনপত্র (Visa Application Form)
প্রয়োজনীয় ফি দিতে ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট কার্ড কিংবা ক্যাশ
ফ্লাইট টিকিট এবং হোটেল রিজার্ভেশনের কপি
ভ্রমণসূচী (Travel Itinerary) ইত্যাদি।
বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে ই-ভিসায় ঘুরে আসতে পারবেন যে দেশগুলো থেকে

বর্তমান সময়ে প্রায় সব ট্রাভেলারদের মধ্যেই ই-ভিসা বেশ পরিচিত। ই-ভিসা মূলত সাধারণ ভিসার একটি ইলেক্ট্রনিক ভার্সন । এটি একটি নিয়মিত ভিসার মতোই কাজ করে তবে নিয়মিত ভিসার তুলনায় কিছু এটির সুযোগ-সুবিধা কিছুটা বেশি, কেননা ই-ভিসার আবেদনের জন্য আপনাকে এম্বাসির লম্বা লাইনে মোটেই দাঁড়িয়ে থাকতে হবে না। যেই দেশে যেতে চান, সেখানের এম্বাসির পোর্টালে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস আপলোড করলেই আপনার কাজ শেষ। অর্থাৎ, আপনাকে আর এম্বাসিতে সশরীরে উপস্থিত থাকতে হবে না বা ডকুমেন্টের কোনো হার্ড কপিও জমা দিতে হবে না। তাই বুঝতেই পারছেন, ই-ভিসা প্রক্রিয়াটি কতটা ঝামেলামুক্ত, সহজ এবং সময় সাশ্রয়ী!

বাংলাদেশী পাসপোর্টে ই-ভিসা অনুমোদনকারী দেশের তালিকা


এশিয়া: বাহরাইন, কাজাখস্তান, কিরগিজস্তান, মালয়েশিয়া, মায়ানমার, কাতার, তাজিকিস্তান, ভিয়েতনাম
ইউরোপ: আলবেনিয়া
আফ্রিকা: বেনিন, বটসোয়ানা, বুর্কিনা ফাসো, ক্যামেরুন, কঙ্গো জাতীয় প্রজাতন্ত্র, আইভরি কোস্ট (কোট ডিভোয়ার), জিবুটি, ইকুয়েটোরিয়াল গিনি, ইথিওপিয়া, গাবন, গিনি, কেনিয়া, মালাউই, মোজাম্বিক, নাইজেরিয়া, সাও টোমে এবং প্রিন্সিপে, দক্ষিণ সুদান, টোগো, উগান্ডা, জাম্বিয়া, জিম্বাবুয়ে
উত্তর আমেরিকা (ক্যারাইবিয়ান অঞ্চল): অ্যান্টিগুয়া এবং বারবুডা
দক্ষিণ আমেরিকা: সুরিনাম
তথ্যসূত্র: visaguide.world

-----------------------------
বাংলাদেশী পাসপোর্ট থাকলেও যেসব দেশ ভ্রমণ করতে আপনাকে ট্যুরিস্ট ভিসা নিতে হবে


নো-ভিসা, ই-ভিসা এবং ভিসা অন-অ্যারাইভাল নিয়ে সব প্রয়োজনীয় তথ্য জানার পর এবার পালা ভিসাসহ ট্রাভেল নিয়ে জানার। আপনার যদি একটি বৈধ বাংলাদেশী পাসপোর্ট এবং একটি ভিসা থাকে, তাহলে আপনি ঘুরে দেখতে পারেন পৃথিবীর অনন্য ১৬১টি দেশ! প্রকৃতির ভিন্ন ভিন্ন রূপ, চোখ ধাঁধানো আর্কিটেকচারসহ বিভিন্ন জনপ্রিয় স্পটের ছবিগুলো মডার্ন ডিভাইসটিতে ক্যাপচার করতে বেশ ভালোই লাগবে! চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক এই নিয়ে সব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।

বাংলাদেশ থেকে ট্যুরিস্ট ভিসা আবেদনের জন্য কিছু বেসিক ডকুমেন্ট


ভিসা আবেদনপত্র (Visa Application Form)
একটি বৈধ পাসপোর্ট (অন্তত ছয় মাসের বৈধতা) যেখানে পরিদর্শনকারী দেশটির জন্য প্রয়োজনীয় কয়েকটি ফাঁকা পৃষ্ঠা রয়েছে।
পুরানো পাসপোর্ট (যদি থাকে)
রিসেন্ট ছবি (সাধারণত ৩ মাসের বেশি পুরানো নয়)। ছবির সাইজ নির্ভর করবে যেই দেশে যাচ্ছেন সেখানকার রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী
ফ্লাইট টিকিট এবং হোটেল রিজার্ভেশনের কপি
ভ্রমণসূচী (Travel Itinerary) ইত্যাদি
আর্থিক স্বচ্ছলতার প্রমাণ (সাধারণত লাস্ট ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট)
ম্যারেজ সার্টিফিকেট

Address

East Gopalpur, Hol No: 366, Tongi
Gazipur
1710

Opening Hours

Monday 09:00 - 00:00
Tuesday 09:00 - 00:00
Wednesday 09:00 - 00:00
Thursday 09:00 - 00:00
Saturday 09:00 - 00:00
Sunday 09:00 - 00:00

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Alisha Ayas Tour & Travels posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share


Other Passport & Visa Services in Gazipur

Show All