অরণ্যের অভিযাত্রী

অরণ্যের অভিযাত্রী এটি একটি ভ্রমণবিষয়ক গ্রুপ
আমাদের সাথে ভ্রমণ করতে গ্রুপে জয়েন করুন
facebook.com/share/g/H8Qvr8S6CHGUqqse

হিমালয়ের যে নদী মাউন্ট এভারেস্টকে ঠেলে ওপরে তুলে দিচ্ছেবিশ্বের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্টের যত উচ্চতা হওয়ার কথা, তা...
28/12/2024

হিমালয়ের যে নদী মাউন্ট এভারেস্টকে ঠেলে ওপরে তুলে দিচ্ছে
বিশ্বের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্টের যত উচ্চতা হওয়ার কথা, তার থেকে উচ্চতা বেশি হচ্ছেছবির উৎস,Reuters
ছবির ক্যাপশান,বিশ্বের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্টের যত উচ্চতা হওয়ার কথা, তার থেকে উচ্চতা বেশি হচ্ছে
Article information
Author,নভীন সিং খাডকা
Role,পরিবেশ সংবাদদাতা, বিবিসি ওয়ার্ল্ড সার্ভিস
২ অক্টোবর ২০২৪
মাউন্ট এভারেস্টের পাদদেশ দিয়ে বয়ে যাওয়া একটি নদীতে ভূমিক্ষয়ের কারণে বিশ্বের উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গটির উচ্চতা ১৫ থেকে ৫০ মিটার পর্যন্ত বেড়ে গেছে বলে নতুন একটি গবেষণাপত্রে জানা গেছে।

ওই নদীতে ভূমিক্ষয় হয়ে যে পাথর ও মাটি সরে যাচ্ছে নদীবক্ষ থেকে, তারই চাপে মাউন্ট এভারেস্টের উচ্চতা বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে গবেষকরা জানাচ্ছেন।

ইউনিভার্সিটি কলেজ অফ লন্ডনের বিজ্ঞানীরা বলছেন, এভারেস্ট থেকে প্রায় ৭৫ কিলোমিটার দূরে অরুণ নদী অববাহিকার ভূমি-ক্ষয়ের ফলেই প্রতিবছর মাউন্ট এভারেস্টের উচ্চতা দুই মিলিমিটার পর্যন্ত বাড়ছে।

“এটা অনেকটা পণ্যবাহী জাহাজ থেকে মালপত্র ফেলে দেওয়ার মতো ব্যাপার,” বিবিসিকে জানাচ্ছিলেন ওই গবেষণাপত্রের সহ-লেখক অ্যাডাম স্মিথ।

তার ব্যাখ্যা, “জাহাজ থেকে পণ্য ফেলে দেওয়া হলে জাহাজটি কিছুটা ওপরে ভেসে থাকতে পারে, তাই ভূ-ত্বকের ক্ষরণ হলে পর্বতশৃঙ্গটিও কিছুটা ওপরে উঠে যাবে।“

বিবিসি বাংলার খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল অনুসরণ করুন।

বিবিসি বাংলায় আরও পড়তে পারেন

আমাদের মেঘচূড়া ছবি কারিগর Minar
28/12/2024

আমাদের মেঘচূড়া ছবি
কারিগর Minar

27/12/2024
Age is just a number and here is our inspiration. ইনাম ভাইয়ের  ১৯৯৭ সালে অ্যান্টার্কটিকা ভ্রমণের সময় ছবিটি তুলেছিলেন আম...
26/12/2024

Age is just a number and here is our inspiration.

ইনাম ভাইয়ের ১৯৯৭ সালে অ্যান্টার্কটিকা ভ্রমণের সময় ছবিটি তুলেছিলেন আমেরিকান নাগরিক ডরোথি অ্যাংগারলাইডার।

আর আজ ২০২৪ সালে ৮০ বছরের চিরতরুণ ইনাম ভাইয়ের ছবিটি তুললেন Tanmoy Kairy

একই স্থান, একই মানুষ, সবচেয়ে বড় কথা একই মানসিক উদ্দীপনা।

Salute to all adventurous soul.

26/12/2024

মেলখুম (Melkhum) হলো বাংলাদেশের চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড-মিরসরাই রেঞ্জের একটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত স্থান। এটি মূলত একটি সংরক্ষিত বনের গিরিখাতের অংশবিশেষ।যা কিনা পাহাড় থেকে বয়ে আসা প্রবাহিত পানির রাস্তা। যাকে আমরা পাহাড়ি ভাষায় ঝিরি বলে চিনি জানি। এই ঝিরি এখন অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় মানুষদের জন্য ট্রেকিং স্পট হিসেবে পরিচিত এবং প্রকৃতিপ্রেমীদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয়।

মেলখুম নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:

অবস্থান:

স্থান: মেলখুম সীতাকুণ্ড-মিরসরাই রেঞ্জের পাহাড়ি সংরক্ষিত বনাঞ্চলের এক অংশ।

কীভাবে পৌঁছাবেন:

প্রথমে চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলা বা সীতাকুণ্ড উপজেলায় পৌঁছাতে হবে।

সেখান থেকে স্থানীয় গাইডের মাধ্যমে পাহাড়ি পথ ধরে হাইকিং করে মেলখুমে পৌঁছানো যায়।

বৈশিষ্ট্য:

1. গিরিখাত বা জলপ্রবাহের ঝিরি: মেলখুম ঝিরি সরু উঁচু রক ওয়ালের গিরিখাতের জন্য বিখ্যাত।পাহাড় থেকে বয়ে আসা পানি এই ঝিরির যৌবন ধরে রেখেছে।এই ঝিরির মূল আকর্ষণ সূর্যের আলো-ছায়ার খেলা।যা কিনা এই ঝিরিটিকে আরো মনোমুগ্ধকর করে তুলেছে।

উঁচু থেকে পানি প্রবাহিত হয়, যা অত্যন্ত মনোমুগ্ধকর।

2. প্রকৃতি: ঘন বন, কাদা,বালু,ও পাথুরে রাস্তা,এবং পাহাড়ি পথ মেলখুমকে একটি চ্যালেঞ্জিং কিন্তু উপভোগ্য ট্রেকিং স্পট করে তুলেছে।

3. ট্রেকিং: এটি ট্রেকিংপ্রেমীদের জন্য অন্যতম আকর্ষণীয় স্থান। তবে পথে চলার জন্য সাবধানে থাকা জরুরি কারণ পথটি বেশ পিচ্ছিল এবং কঠিন হতে পারে অনেকের জন্য ।

প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি:

গাইড: একটি অভিজ্ঞ গাইড সঙ্গে নেয়া ভালো।

সামগ্রী: আরামদায়ক পোশাক, ট্রেকিং জুতো, পানি, শুকনো খাবার এবং প্রাথমিক চিকিৎসার সরঞ্জাম সঙ্গে রাখতে হবে।

সময়: মেলখুমে পৌঁছাতে এবং ফিরে আসতে হাফ দিন লাগতে পারে,অনেকের কাছে আবার এর চাইতে অনেক কম। এটা ট্র্যাকিং অভিজ্ঞতার উপর ডিপেন্ড করে। তাই সকাল সকাল যাত্রা শুরু করা ভালো।

নিরাপত্তা:

মেলখুমে যাওয়ার পথে পাহাড়ি পথ ও জঙ্গলে সাবধান থাকতে হবে।কারণ এটি সংরক্ষিত এবং নিষিদ্ধ বন। বর্ষাকালে রাস্তাগুলো বেশি পিচ্ছিল হয় বা পানিতে ভরা থাকে/এবং আকস্মিক বন্যা হওয়ার সম্ভাবনাও থাকে। , ফলে এ সময়ে ট্রেকিং এড়িয়ে চলা উত্তম।

মেলখুম প্রকৃতির এক অপার রহস্যময় স্থান, যা এডভেঞ্চারপ্রেমীদের জন্য এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা প্রদান করে।
লেখায় অরণ্যের অভিযাত্রী / ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন

আমাের মেঘচূড়ার কালু...
25/12/2024

আমাের মেঘচূড়ার কালু...

এটাই পৃথিবীর সর্বোচ্চ সেতু! চীনের বেইপানজিয়াং সেতু, বেইপান নদীর উপরে 565 মিটার (1,854 ফুট) বিস্তৃত, আধুনিক প্রকৌশলের এক...
24/12/2024

এটাই পৃথিবীর সর্বোচ্চ সেতু! চীনের বেইপানজিয়াং সেতু, বেইপান নদীর উপরে 565 মিটার (1,854 ফুট) বিস্তৃত, আধুনিক প্রকৌশলের একটি কীর্তি যা নির্মাণে 5 বছর সময় লেগেছে!

এই সেতুটি, প্রত্যন্ত গুইঝো এবং ইউনান প্রদেশের সাথে সংযোগ স্থাপন করে, দেশটির অন্যতম চ্যালেঞ্জিং পার্বত্য অঞ্চল অতিক্রম করে, এটা শ্বাসরুদ্ধকর এক দৃশ্য!

 #আমার_সোনার_বাংলা_আমি_তোমায়_ভালোবাসি
21/12/2024

#আমার_সোনার_বাংলা_আমি_তোমায়_ভালোবাসি

 #ঢাকার_লালবাগ_কেল্লা, যা ফরহাদ কেল্লা নামেও পরিচিত, মুঘল স্থাপত্যশৈলীর একটি অনন্য নিদর্শন। এটি ১৭ শতকে মুঘল আমলে নির্মি...
20/12/2024

#ঢাকার_লালবাগ_কেল্লা, যা ফরহাদ কেল্লা নামেও পরিচিত, মুঘল স্থাপত্যশৈলীর একটি অনন্য নিদর্শন। এটি ১৭ শতকে মুঘল আমলে নির্মিত হয়েছিল এবং ঐতিহাসিকভাবে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিরক্ষা দুর্গ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। কেল্লার নির্মাণ কাজ শুরু করেছিলেন মুঘল সুবাদার প্রিন্স আজম শাহ ১৬৭৮ সালে। কিন্তু কাজটি শেষ করার আগেই তাকে দিল্লিতে ফিরে যেতে হয়। পরে সুবাদার শাইস্তা খাঁ নির্মাণ কাজ শেষ করার দায়িত্ব গ্রহণ করেন।

মূল স্থাপত্য:

লালবাগ কেল্লার মধ্যে তিনটি প্রধান স্থাপনা রয়েছে:

1. কেল্লার প্রবেশপথ: একটি বৃহৎ প্রবেশদ্বার যা মুঘল স্থাপত্যের দৃষ্টিনন্দন উদাহরণ।

2. শাহী মসজিদ: একটি তিন গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদ।

3. পরী বিবির সমাধি: এটি শাইস্তা খাঁর কন্যার সমাধি, যিনি অল্প বয়সে মারা গিয়েছিলেন।

ঐতিহাসিক গুরুত্ব:

লালবাগ কেল্লা ছিল ঢাকার মুঘল প্রশাসনের কেন্দ্রবিন্দু।

কেল্লাটি প্রতিরক্ষা দুর্গ হিসেবেও ব্যবহৃত হতো। এর চারদিকে ঘেরা দেওয়াল এবং প্রাচীন জলাধার প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার সাক্ষী।

তবে কেল্লাটি কখনো সম্পূর্ণ নির্মিত হয়নি। পরী বিবির মৃত্যুর পর শাইস্তা খাঁ নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দেন।

বর্তমান অবস্থা:

বর্তমানে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যটনকেন্দ্র এবং বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এটি সংরক্ষণ করছে। কেল্লাটি ঢাকার ইতিহাসের স্মারক হিসেবে শিক্ষার্থীদের এবং দর্শনার্থীদের জন্য আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু।

আপনি যদি লালবাগ কেল্লা ঘুরে দেখতে চান, তাহলে এর বাগান, পুকুর, এবং মুঘল স্থাপত্যশৈলীর সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন।

তৈন খালের নির্জনে ক্যাম্পিংয়ে অরণ্যের অভিযাত্রী পদ্মার চরে ক্যাম্পিংয়ে অরণ্যের অভিযাত্রী

সন্দ্বীপ বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলার একটি প্রাচীন দ্বীপ। এটি বঙ্গোপসাগরের কোল ঘেঁষে কর্ণফুলী নদীর মোহনার কাছে অবস্থিত। সন...
20/12/2024

সন্দ্বীপ বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলার একটি প্রাচীন দ্বীপ। এটি বঙ্গোপসাগরের কোল ঘেঁষে কর্ণফুলী নদীর মোহনার কাছে অবস্থিত। সন্দ্বীপের আবহাওয়া এবং প্রকৃতি সম্পর্কে কিছু তথ্য নিচে দেওয়া হলো:

আবহাওয়া:

1. গ্রীষ্মকাল:

গরম এবং আর্দ্র থাকে। তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত উঠতে পারে।

মার্চ থেকে জুন পর্যন্ত গ্রীষ্মকাল।

2. বর্ষাকাল:

জুন থেকে অক্টোবর পর্যন্ত চলে। বৃষ্টিপাত বেশি হয় এবং আবহাওয়া স্যাঁতসেঁতে থাকে।

নদী এবং সাগরের জলস্তর বাড়ে।

3. শীতকাল:

নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।

শীতল এবং আরামদায়ক আবহাওয়া থাকে। তাপমাত্রা ১৫-২০ ডিগ্রির মধ্যে থাকে।

প্রকৃতি:

1. বিস্তীর্ণ চরের সৌন্দর্য:

সন্দ্বীপের বিশাল চরের এলাকা সাগরের জোয়ার-ভাটার সঙ্গে মিশে যায়।

ম্যানগ্রোভ বনও কিছু এলাকায় দেখা যায়।

2. সাগরের নৈসর্গিক দৃশ্য:

বঙ্গোপসাগরের ঢেউ এবং সমুদ্রের বিশালতা মনোমুগ্ধকর।

3. জীববৈচিত্র্য:

বিভিন্ন প্রজাতির পাখি, কাঁকড়া এবং সামুদ্রিক জীব দেখতে পাওয়া যায়।

কৃষিজমি এবং সবুজ ক্ষেত্র সন্দ্বীপের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।

ক্যাম্পিং-এর জন্য টিপস:

শীতকাল ক্যাম্পিংয়ের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত সময়।

পর্যাপ্ত খাবার ও পানির ব্যবস্থা রাখুন।

নদীর কাছাকাছি ক্যাম্প করার সময় জোয়ার-ভাটার দিকে খেয়াল রাখুন।

পরিবেশের প্রতি দায়িত্বশীল থাকুন এবং আবর্জনা ফেলে আসবেন না।

সন্দ্বীপের প্রাকৃতিক পরিবেশ আপনাকে অবশ্যই মুগ্ধ করবে।

পদ্মার চরে ক্যাম্পিংয়ে অরণ্যের অভিযাত্রী তৈনখালের নির্জনে ক্যাম্পিং করবে অরণ্যের অভিযাত্রী  টেকনাফ টু কক্সবাজার হাইকিং এ...
19/12/2024

পদ্মার চরে ক্যাম্পিংয়ে অরণ্যের অভিযাত্রী
তৈনখালের নির্জনে ক্যাম্পিং করবে অরণ্যের অভিযাত্রী
টেকনাফ টু কক্সবাজার হাইকিং এবং ক্যাম্পিংয়ে অরণ্যের অভিযাত্রী

সাঙ্গু মাতামুহুরি রিজার্ভ ফরেস্ট...ঙাসাই হুং অভিযান দুই প্রান্তের দুইটি মানুষ আমরা,আর এই মানুষ গুলোর জীবন বৈচিত্র্যময় বল...
18/12/2024

সাঙ্গু মাতামুহুরি রিজার্ভ ফরেস্ট...ঙাসাই হুং অভিযান
দুই প্রান্তের দুইটি মানুষ আমরা,আর এই মানুষ গুলোর জীবন বৈচিত্র্যময় বলেই। এটি কখনো সুখে, কখনো দুঃখে ভরপুর। আমাদের জীবনকে ঘিরে আছে নানা রকম অভিজ্ঞতা, অনুভূতি এবং ঘটনা। এই বৈচিত্র্যের কারণেই জীবন একদিকে যেমন চ্যালেঞ্জিং, অন্যদিকে তেমনই রঙিন ও অর্থবহ।

জীবনের এই বৈচিত্র্যই আমাদের শেখায় কীভাবে খারাপ সময়কে মোকাবিলা করতে হয় এবং ভালো সময়কে উপভোগ করতে হয়। প্রতিটি দিন নতুন কিছু শিখতে এবং নতুন অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ দেয়।
পান ঝিরি পাড়া থানচি বড় মদক বান্দরবান... 🥰🌿

বাংলাদেশের বিজয় দিবস প্রতি বছর ১৬ই ডিসেম্বর পালিত হয়। এটি বাংলাদেশের জন্য এক বিশেষ দিন, কারণ ১৯৭১ সালের এই দিনে দীর্ঘ ...
15/12/2024

বাংলাদেশের বিজয় দিবস প্রতি বছর ১৬ই ডিসেম্বর পালিত হয়। এটি বাংলাদেশের জন্য এক বিশেষ দিন, কারণ ১৯৭১ সালের এই দিনে দীর্ঘ নয় মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করি।

বিজয় দিবসের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট:

👉. মুক্তিযুদ্ধের শুরু: ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ রাতে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ‘অপারেশন সার্চলাইট’ নামে বাঙালিদের উপর বর্বর হামলা চালায়। এর প্রতিক্রিয়ায় স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়।

👉. মুক্তিযুদ্ধের গতি:

প্রায় ৩০ লক্ষ মানুষের জীবন উৎসর্গ, ২ লক্ষ নারীর সম্ভ্রমহানি এবং কোটি মানুষের শরণার্থী জীবনের বিনিময়ে এই যুদ্ধ সংঘটিত হয়।

মুক্তিযোদ্ধারা এবং সাধারণ মানুষ পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করেন। ভারতও এই যুদ্ধে সহযোগিতা করে।

👉. ১৬ই ডিসেম্বর: ১৯৭১ সালের এই দিনে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) আত্মসমর্পণ করে। পাকিস্তানি জেনারেল আমির আবদুল্লাহ খান নিয়াজি ভারতীয় ও মুক্তিবাহিনীর যৌথ কমান্ডের কাছে আত্মসমর্পণের দলিলে সই করেন।

বিজয় দিবস উদযাপন:

জাতীয় কর্মসূচি: বিজয় দিবস উপলক্ষে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ এবং শহীদদের স্মরণে বিশেষ প্রার্থনা করা হয়।

স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন: সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে লাখো মানুষ মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানায়।

প্যারেড ও কুচকাওয়াজ: ঢাকার জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে সামরিক কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়।

সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান: সারাদেশে আলোচনা সভা, কনসার্ট, নাটক এবং মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র প্রদর্শনী হয়।

বিজয় দিবসের তাৎপর্য:

বিজয় দিবস বাংলাদেশের ইতিহাসে গৌরবের প্রতীক। এটি আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রামের বীরত্ব, আত্মত্যাগ এবং ঐক্যের কথা স্মরণ করি
অরণ্যের অভিযাত্রী অরণ্যের অভিযাত্রী (Oronner ovijatri)

টেকনাফ থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত বিচ হাইকিং (টেকনাফ টু কক্সবাজার সি বিচ হাইকিং) বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় অ্যাডভেঞ্চার অ্য...
15/12/2024

টেকনাফ থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত বিচ হাইকিং (টেকনাফ টু কক্সবাজার সি বিচ হাইকিং) বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় অ্যাডভেঞ্চার অ্যাক্টিভিটি। এটি বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকতের ৮০-৯০ কিলোমিটার পথজুড়ে হাইকিং করার সুযোগ দেয়। এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেওয়া হলো:

হাইকিংয়ের পথ

শুরুর স্থান: টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ বা টেকনাফ সমুদ্র সৈকত।

শেষ স্থান: কক্সবাজারের লাবণী পয়েন্ট।

দূরত্ব: প্রায় ৮০-৯০ কিলোমিটার, যা আপনার রুট এবং গতি অনুসারে পরিবর্তিত হতে পারে।

সময় লাগবে: সাধারণত ৩-৫ দিন সময় লাগে।

পথে গুরুত্বপূর্ণ স্থানসমূহ

🌿. শাহপরীর দ্বীপ

🌿. সাবরাং ও মেরিন ড্রাইভের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য

🌿. ইনানী সৈকত

🌿. হিমছড়ি পাহাড় ও ঝর্ণা

🌿. কক্সবাজারের প্রান্তিক সৈকত অঞ্চল

প্রস্তুতি ও করণীয়

🍁. পরিকল্পনা:

পথের দৈর্ঘ্য এবং সময় সম্পর্কে জানুন।

দলবদ্ধভাবে যাওয়া ভালো।

🍁. সামগ্রী:

আরামদায়ক জুতা।

পর্যাপ্ত পানি এবং শুকনো খাবার।

সূর্যের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা পেতে সানস্ক্রিন ও সানগ্লাস।

হালকা ব্যাগে প্রয়োজনীয় ওষুধ এবং প্রাথমিক চিকিৎসার সরঞ্জাম।

🍁. কথা বলুন স্থানীয় গাইডের সঙ্গে:

তারা পথ এবং সম্ভাব্য ঝুঁকি সম্পর্কে ভালো ধারণা দিতে পারে।

🍁. সুরক্ষা:

প্লাবন বা হঠাৎ আবহাওয়ার পরিবর্তনের জন্য সতর্ক থাকুন।

কক্সবাজার ও টেকনাফের নিকটস্থ কোস্টগার্ড বা প্রশাসনকে পরিকল্পনার কথা জানালে সুরক্ষা বাড়বে।

সেরা সময়

শীতকালে (অক্টোবর থেকে ফেব্রুয়ারি) হাইকিংয়ের জন্য সবচেয়ে ভালো সময়। এ সময় আবহাওয়া ঠাণ্ডা এবং আরামদায়ক থাকে।

বিশেষ অভিজ্ঞতা

ঢেউয়ের শব্দ শুনতে শুনতে দীর্ঘ হাইকিং।

বিভিন্ন প্রজাতির পাখি এবং সামুদ্রিক প্রাণীর দেখা পাওয়া।

জেলেদের জীবনযাত্রা এবং তাদের সঙ্গে সংক্ষিপ্ত সময় কাটানোর সুযোগ।

আপনি যদি এই হাইকিং নিয়ে আরও পরিকল্পনা করেন বা বিস্তারিত জানতে চান, জানাবেন!

আমাদের বিছ হাইকিং এবং ক্যাম্পিং সম্পর্কে জানতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন টেকনাফ টু কক্সবাজার বিচ হাইকিং এবং ক্যাম্পিং(৪)

15/12/2024

চতুর্থ বারের মতো বিচ হাইকিং ক্যাম্পিং এ আবারো যাচ্ছে অরণ্যের অভিযাত্রী পূর্ণিমাতে উদযাপন করতে ইনশাল্লাহ.. বিস্তারিত কমেন্ট বক্সে /যেকোনো বিষয়ে যোগাযোগ করতে পারেন এই নাম্বারে 01680-330422

মেঘচূড়া হিল রিট্রিট-Meghchura Hill Retreat
13/12/2024

মেঘচূড়া হিল রিট্রিট-Meghchura Hill Retreat

13/12/2024

১৯ তারিখে আমাদোর থানকোয়াইন,পালংখিয়্যাং,আন্ধারমানিক, নংক্ষ পাহাড় ও মাতামুহুরি রিজার্ভ ফরেস্ট অভিযানে যাচ্ছি আমাদের সাথে অংশগ্রহণ করতে পারেন। বিস্তারিত জানতে ০১৬৮০৩৩০৪২২
আমাদের পালংখিয়্যাং ট্রিপের খানাদানা...

13/12/2024

শুভসকাল পালংখিয়্যাং...

Address

College Road, House Building
Gazipur
1711

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when অরণ্যের অভিযাত্রী posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to অরণ্যের অভিযাত্রী:

Videos

Share

Category