Bangladesh Travel Holidays Ltd.

Bangladesh Travel Holidays Ltd. ভ্রমনে আপনার এক ধরণের মানসিক প্রশান্তী?

উড়াল  স্বপ্ন,
28/01/2024

উড়াল স্বপ্ন,

28/01/2024

ই-ভিসায় ভিয়েতনাম ভ্রমণের আমার অভিজ্ঞতা শেয়ার করছি। যদি আপনার হাতে যথেষ্ট সময় থাকে তাহলে এক পলক দেখে নিতে পারেন। আশা করছি অথেন্টিক এবং নির্ভুল তথ্য পেয়ে আপনি উপকৃত হবেন। ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য ভিয়েতনাম থাইল্যান্ডের চাইতেও অনেক বেশি উপভোগ্য হতে পারে যদি আপনি চান। যারা থাইল্যান্ড ভ্রমণ করছেন বা করবেন তাদের জন্য বলছি, থাইল্যান্ড থেকে স্বল্প খরচে ভিয়েতনাম ভিজিট করা যায়। ভিয়েতনামের ই ভিসা পৃথিবীর যেকোনো স্থান থেকে ৩ থেকে ৫ দিনের মধ্যে করা যায়। তাছাড়া থাইল্যান্ড থেকে ভিয়েতনামের স্টিকার ভিসা সংগ্রহ করা যায়।
বর্তমানে ই-ভিসায় ভিয়েতনাম যেতে কোন ধরনের সমস্যা হয় না। বরং এপ্রুভাল নিয়ে স্টিকার ভিসা পেতে কিছু সমস্যা হয়। কিন্তু ই-ভিসায় ভ্রমণে কোন ধরনের সমস্যা হয় না। প্রথমত এয়ারপোর্টে অবতরণ করার পর ইমিগ্রেশনে প্রবেশ করার আগে এপ্রুভাল পেপার জমা দিয়ে স্টিকার ভিসা সংগ্রহ করতে হয়। সে ক্ষেত্রে ইমিগ্রেশন ফ্লাটফর্মে প্রবেশ করার সময় হাতের বাম পাশে ভিসা লোডিং ইমিগ্রেশন বোথ থেকে ভিসা ফরম সংগ্রহ করতে হয়। স্পিকার ভিসা ফরম ফিলাপ করে এক কপি ছবি সহ এপ্রুভাল লেটার ও পাসপোর্ট সাথে জমা দিতে হয়। তারপর পাসপোর্ট এ স্টিকার ভিসা স্ট্যাম্পিং করার জন্য কিছু সময় অপেক্ষা করতে হয়। ভিসা স্ট্যাম্পিং হয়ে গেলে আপনাকে কল করবে। তখন আপনাকে ২৫ ডলার ক্যাশ জমা দিয়ে পাসপোর্ট ডেলিভারি নিতে হবে। তারপর আপনাকে ইমিগ্রেশন ফেস করতে হবে। আপনি যে কদিনের জন্য এপ্রুভাল পেয়েছেন সে কদিনের জন্যই ভিসা পাবেন। ভিসা স্টাম্পিং এর পুরো কাজটি প্রসেস করতে আপনাকে ১ ঘন্টা থেকে ২ ঘণ্টার মতো সময় ব্যয় হতে পারে। অপরদিকে আপনার ই-ভিসার ক্ষেত্রে আপনি সর্বোচ্চ তিন মাসের ভিসা পাবেন এবং ভিসা ভেলিডিটি পর্যন্ত ভ্রমণ করতে পারবেন। আপনার অ্যাপ্রভাল থেকে ভিসা লোড করার ঝামেলা নেই। সরাসরি ইমিগ্রেশন কমপ্লিট করতে পারবেন। আমার অভিজ্ঞতা থেকে নিচের বিষয়গুলো পর্যবেক্ষণ করেছি।

ভিয়েতনাম ই-ভিসা আপডেট ইনফরমেশন :
১. ই-ভিসা থাকলে ৩ মাসের স্টে পারমিট পাবেন।
২. ই-ভিসা থাকলে ইমিগ্রেশন এন্ট্রি ইজি।
৩. ই-ভিসা নিয়ে থাকলে স্টিকার ভিসা কোন ভাবেই নিতে পারবেন না।
৪. স্টিকার ভিসা নিতে হলে অবশ্যই আপনাকে এপ্রুভাল নিতে হবে। যে কয় দিনের এপ্রুভাল নিবেন সেই কয় দিনের ভিসা পাবেন।
৫. স্টিকার ভিসা নিতে হলে অবশ্যই মনে করে এক কপি ছবি নিবেন। যা স্টিকার ভিসা এপ্লিকেশন এ লাগবে। ছবি ছাড়া কোনো ভাবেই আপনার ফাইল জমা নিবে না। প্রয়োজনে ইমিগ্রেশন আপনার ছবি উঠাবে এবং তা প্রিন্ট করে এপ্লিকেশনে এড করে ফাইল জমা নিবে। কিন্তু তার জন্য আপনাকে অনেক ঝামেলা পোহাতে হবে।
৬. ই-ভিসা খরচ শুধু ২৫ ডলার। কিন্তু স্টিকার ভিসা খরচ ২৫ ডলার সাথে এপ্রুভাল কস্ট যোগ হবে।

কল করুন: 01314875087 (WhatsApp)
মালয়েশিয়া, সিংগাপুর, থাইল্যান্ড, ডুবাই, কাতার, চায়না, ইন্দোনেশিয়া, ভিয়েতনাম, সৌদি আরব, ইটালি, গ্রীস, ভিসা প্রসেস্ করা হয়
Malaysia, Singapore, Thailand, Dubai, Qatar, China, Indonesia, Vietnam, Saudi Arabia, Italy, Greece VISA available
8801724000630
------------------------------------------------------------------------------

ভারতের ট্যুরিস্ট ভিসায় আবেদনকারীদের জমা দেয়ার তারিখ পেতে এখন ২০ দিন লাগলেও জমা দেয়ার পর ৭ দিনেই ডেলিভারি ডেট দিচ্ছে।  আজ...
26/01/2024

ভারতের ট্যুরিস্ট ভিসায় আবেদনকারীদের জমা দেয়ার তারিখ পেতে এখন ২০ দিন লাগলেও জমা দেয়ার পর ৭ দিনেই ডেলিভারি ডেট দিচ্ছে।
আজকে যারা যমুনায় পাসপোর্ট নিতে আসছিলো তারা ৭-১০ দিনের মধ্যেই ডেলিভারি নিচ্ছে।

যারা ইন্ডিয়া ট্যুর প্লান করছেন,কিন্তু ভিসা করা নেই,তারা দ্রুত ভিসার আবেদন করে করে ফেলুন।

ভিসা প্রসেসিং সংক্রান্ত সহযোগিতার জন্য ইনবক্স করতে পারেন অথবা যোগাযোগ করুনঃ 01724000630

19/01/2024

I got 7 reactions and 1 reply on my recent top post! Thank you all for your continued support. I could not have done it without you. 🙏🤗🎉

11/01/2024

আপনি যদি 🇧🇩 বাংলাদেশ থেকে 🇺🇸 আমেরিকায় টুরিস্ট ভিসা নিয়ে যেতে চান, তাহলে কথাগুলো আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। হয়তো কেউ আগে বিষয়গুলো নিয়ে এত খোলামেলা কথা বলেনি যা আজকে আমরা বলতে যাচ্ছি। তাই ধৈর্য সহকারে পুরো পোস্টটি পড়বেন আশা করি। যা আপনার ভিসা পাওয়ার পূর্বশর্ত হিসেবে কাজ করবে, আর আপনি পেতে পারেন আমেরিকার পাঁচ বছরের মাল্টিপল টুরিস্ট ভিসা ইনশাল্লাহ।
আমেরিকার ভিসা নিয়ে আমাদের অনেক কৌতূহল থাকে। আবার আমাদের অনেকের ড্রিম কান্ট্রি আমেরিকা। সবার একবার হলেও আমেরিকা যাওয়ার ইচ্ছা থাকে। তাই হয়তো আমাদের সবার চেষ্টা থাকে আমেরিকা যাওয়ার। আর সত্যি কথা হচ্ছে আমরা চাইলেই আমেরিকা যেতে পারি, হ্যাঁ আমরা সত্যি বলছি, চাইলে আপনিও যেতে পারেন। এখন আপনি বলতে পারেন এতই কি সহজ আমেরিকা যাওয়া? আমরা বলবো হ্যাঁ আসলেই সহজ আমেরিকা যাওয়া। যদি আপনি আমেরিকা যাওয়ার একজন যোগ্য ব্যক্তি হন। আমরা কিন্তু আমেরিকার টুরিস্ট ভিসার কথা বলছি।
এখন বলি সঠিক যোগ্যতার মাপকাঠি কি? আসলে এই ব্যাপারে কোন দিক নির্দেশনা নেই, ইউএস এম্বাসির ওয়েবসাইটেও এর কোন চেকলিস্ট বা ক্রাইটেরিয়াও নেই। যেইটা দেখে আপনি বুঝতে পারবেন যে এই এই ক্রাইটেরিয়া ও চেকলিস্ট গুলো ফুলফিল করলে আমেরিকার টুরিস্ট ভিসা পেয়ে যাবেন। তাহলে আপনি বলতে পারেন আমি তাহলে কোন যোগ্যতার কথা বলছি? আসলে যোগ্যতার কোন মাপকাঠি নেই এই ক্ষেত্রে আমি আপনাকে দীর্ঘ দিনের অভিজ্ঞতার আলোকে বলছি যেহেতু আমরা অনেক ফাইল প্রসেস করেছি তাই কেন ভিসা পেয়েছে বা রিফিউজ হয়েছে তা বুঝতে পারছি, তাই একজন ব্যক্তি বা একটি পরিবার যে বিষয় গুলো মেনে তার প্রোফাইল গুলো ঘুছাতে পারলে তার কাঙ্খিত ভিসাটি পেতে পারে, তার একটি বিস্তর ধারণা দিচ্ছি।
আর হ্যাঁ, মাঝখানে ছোট করে একটি কথা বলি আমেরিকার টুরিস্ট ভিসাটি মূলত ইন্টারভিউ নির্ভর একটি ভিসা। ৫ থেকে ৭ মিনিটের ছোট একটি ইন্টারভিউ এর মাধ্যমে ভিসাটি হয়ে থাকে। অন্যান্য দেশের মতো ডকুমেন্ট ভিত্তিক ভিসা নয়। ইন্টারভিউটি আপনি বাংলা অথবা ইংলিশে দিতে পারবেন।
যাক আগের কথায় আসি, আমরা প্রথমেই যে ভুল কাজটি করে থাকি সেটি হলো সঠিক যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও আমেরিকার ভিসার জন্য আবেদন করে ফেলি। যে কারণে রিফিউজও হয়ে যাই। তাহলে অল্প করে ধারণা দিচ্ছি কি কি যোগ্যতা না থাকার কারণে ভিসা রিফিউজ হয়।
🔴 প্রথমত আমরা একেবারে সাদা পাসপোর্টে কোন দেশ ট্রাভেল করা ছাড়া ইউএস ভিজিট ভিসার জন্য দাঁড়িয়ে যাই, যেই ভুলটি আমরা অনেকে করে থাকি। আবার অনেকে আপনার ফাইল প্রসেস করার জন্য বলে, সাদা পাসপোর্টে ভিসা হয় এটি একবারে ভুল কথা। আপনি ভিসা অফিসারের কাছে একজন ট্রাভেলার হিসেবে কিভাবে প্রমাণ করবেন যে আপনি আমেরিকা গিয়ে আবার ফিরে আসবেন? যেহেতু এটি একটি টুরিস্ট ভিসা আপনাকে প্রমাণ করতে হবে আপনি একজন ট্রাভেলার। আর প্রমাণ করার একটি ভালো মাধ্যম হলো আমাদের দেশের পার্শ্ববর্তী দেশগুলো টুরিস্ট ভিসায় ভিজিট করা। আপনি নিজেকে প্রশ্ন করুন আপনি আপনার পার্শ্ববর্তী দেশগুলো ট্রাভেল না করে আমেরিকার মতো প্রথম সারির দেশে কেন ঘুরতে যাবেন? হয়তো আপনি উত্তরটি পেয়ে গেছেন।
তবে আপনার যদি বয়স বেশী থাকে বা নিজ পরিবার ও আত্মীয়র মধ্যে কেউ যদি আমেরিকায় থাকে সেক্ষেত্রে তেমন একটা ভিজিট না থাকলেও হবে, যেমন ধরেন আপনার বাবা-মা, ছেলে-মেয়ে, ভাই-বোন, চাচা-চাচি, কাজিন কেউ যদি আমেরিকায় থাকেন সেখানে ওনাদের দেখতে যাবেন বা ওনারা কোন প্রোগ্রাম এরেঞ্জ করেছেন সেখানে আপনি উপস্থিত থাকার কারণ দেখিয়ে আমেরিকা ভিজিট ভিসায় যেতে পারেন যদিও তার যুক্তিযুক্ত কারণ থাকতে হবে।
অনেকে বলে আমেরিকা থেকে আপনার জন্য ইনভাইটেশন এনে ভিসা করিয়ে দিবে, এটিও ভুল কথা। আপনি চিন্তা করে দেখেন অচেনা লোক বা দূর সম্পর্কের কেউ কেন আপনাকে ইনভাইটেশন দিবেন? যদি দিয়েও দেন সেই ইনভাইটেশনে কোন কাজে আসবে না। আর ইনভাইটেশন ব্যাপারটি শুধুমাত্র মেডিকেল ইমারজেন্সি, বিজনেস, কনফারেন্স, বিয়ে, জন্মদিন এবং ট্রেড ফেয়ার এর ক্ষেত্রে কিছুটা কার্যকর হয়।
🔴 দ্বিতীয়ত আপনি আপনার দেশে প্রতিষ্ঠিত, প্রতিষ্ঠিত মানে হচ্ছে আপনি বাংলাদেশে একজন ব্যবসায়ী বা ভালো কোন জব করেন, আর্থিকভাবে যথেষ্ট সচ্ছল আপনার আমেরিকাতে গিয়ে টাকা পয়সা খরচ করার মতো সামর্থ্য আপনার আছে, এর মানে আপনি আমেরিকাতে যাবেন এবং ফিরে আসবেন। আমার এই কথাটি পড়ে হয়তো চিন্তা করছেন অনেক টাকা থাকলে বা অনেক টাকা ইনকাম করলে হয়তো আমেরিকায় যেতে পারব। তাই না? কথাটি যদিও সত্য, কিন্তু আমরা যারা ভালো কোন দেশে যাওয়ার চিন্তা করি, তখনি যখন এটলিস্ট কিছু ভালো পরিমাণ টাকা আমাদের কাছে থাকে। তাহলেই আমেরিকার ভিসা নিয়ে চিন্তা করি। সেক্ষেত্রে আমরা ভালো জব বা ভালো ব্যবসা দেখাতে পারি। হয়তো আমি কি বুঝাতে চেয়েছি বুঝতে পারছেন।
যাইহোক প্রতিষ্ঠিত হওয়ার গল্পটি এই কারণেই বললাম। বলার কারণ কি জানেন? ভিসা অফিসার চিন্তা করেন আপনি আপনার দেশে যে পরিমাণ টাকা উপার্জন করেন, হয়তো সেখানে গিয়ে আরো ভালো পরিমাণ টাকা উপার্জন করলে আপনি দেশে ফিরবেন না। এটা চিন্তা করে ভিসা অফিসার আপনাকে ভিসাটি নাও দিতে পারে। ইউএস এম্বাসির ওয়েবসাইটে লেখা আছে আপনি যখন নন ইমিগ্রেন্ট তথা টুরিস্ট ভিসায় (B1/B2) আবেদন করেন, ইন্টারভিউর আগের সময় পর্যন্ত ভিসা অফিসার ধরে নেন আপনি আমেরিকাতে গিয়ে আর ফিরে আসবেন না।
🔴 তৃতীয় কথাটি খুব গুরুত্বপূর্ণ আমেরিকান এম্বাসির একটি অনলাইন ফর্ম আছে ফর্ম টিকে বলা হয় DS-160, ভিসা অফিসারের সামনে নিজেকে প্রেজেন্ট করার সবথেকে বড় একটি মাধ্যম, তবে একটি দুঃখের বিষয় কি জানেন? আমরা DS-160 ফর্মটিকে নিয়ে অবহেলা করি। যেমন অনভিজ্ঞ কাউকে দিয়ে DS-160 ফর্মটি পূরণ করানো এবং অনভিজ্ঞ কারো সাথে পরামর্শ নেওয়া। অনেকেই এই ক্ষেত্রে খরচ কমানোর জন্য যেখানে সেখানে মোটামুটি ব্রাউজ করতে পারে বা কোন এক কম্পিউটার দোকান থেকে DS-160 ফর্মটি পূরণ করে। এমন কারো কাছ থেকে পরামর্শ নেয় সে হয়তো আমেরিকা টুরিস্ট ভিসা সম্পর্কে তেমন অভিজ্ঞ নন, হয়তো বা তিনি একবার ভিসা পেয়েছে, কিন্তু ভিসা পাওয়ার মানে এই নয় যে তিনি সব ব্যাপারে জেনে গেছেন। তাই এরকম অনেকের পরামর্শ নিয়ে ভিসা আবেদন ফর্ম পূরণ করে বা ইন্টারভিউ দিয়ে অনেকেই রিফিউজ হয়েছে। কেননা DS-160 ফর্মটি ওভাবেই ডিজাইন করা হয়েছে যাতে করে ভিসা অফিসার আপনার সম্পর্কে যা জানার বা ডিসিশন নেওয়ার দরকার তা সব ইনফরমেশন DS-160 ফর্মটি থেকে পেয়ে যান।
🔴 চতুর্থ যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি সেটি হলো ইন্টারভিউ, যেহেতু আমেরিকার টুরিস্ট ভিসা একটি ইন্টারভিউ নির্ভর ভিসা সে ক্ষেত্রে আপনার ইন্টারভিউতে ভিসা অফিসারকে কনভেন্স করতে হবে যে আপনি যাবেন আবার ফিরে আসবেন, এজন্য অবশ্যই আপনার একটি বিশ্বাসযোগ্য গল্প থাকতে হবে। এটির মাধ্যমে ভিসা অফিসারকে বোঝাতে হবে -আমি বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত, -আমেরিকা যাওয়ার আমার যৌক্তিক কারণ আছে এবং -আমি আমেরিকাতে গিয়ে ঘুরে ফিরে আসবো।
এই যে আমি বললাম আপনি যে ফিরে আসবেন, এটা কনভেন্স করতে হবে, এটা কনভেন্স করার উপায় কি? কাজ হচ্ছে DS-160 ফর্মটি সুন্দর ভাবে, নির্ভুল ভাবে পূরণ করা। অনেকেই (DS-160 ফর্ম ও ইন্টারভিউ) এই গুরুত্বপূর্ণ দুইটি বিষয়কে আলাদাভাবে পার্সেন্টেজ করে। আমরা এই কাজটি করব না কারণ এই দুইটির কম্বিনেশনে কাঙ্খিত ভিসাটি আপনার হবে।
আমরা আরেকটা বড় ভুল করি ডকুমেন্টকে মাত্রাতিরিক্ত গুরুত্ব দেওয়া ও প্রচুর ডকুমেন্ট রেডি করা, যেগুলো আসলে ইন্টারভিউতে ধরেও দেখবেন না, তবে কিছু ডকুমেন্ট ভিসা ইন্টারভিউর সময় নিয়ে যেতে হবে। অনেক ক্ষেত্রে হয়তো কোন যুক্তি সঙ্গত কারণ থাকলে ভিসা অফিসার দেখতে চাইবে। অনেকের মাথায় চিন্তাটি থাকে ব্যাংক ব্যালেন্স কত থাকতে হবে, ট্রানজেকশন কেমন করতে হবে, ব্যাংকে কত টাকা রাখতে হবে। এই প্রশ্নের আসলে কোন উত্তরই নেই, ডকুমেন্ট এর মতো আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট বা ব্যাংক ব্যালেন্সও ভিসা অফিসার ধরেও দেখবেন না। যদিও দেখে খুব রেয়ার কেসে। আমাদের কথাটি হয়তো বুঝতে পেরেছেন ইউএস টুরিস্ট ভিসা ক্ষেত্রে এইসব ডকুমেন্টারি ইস্যু আপনার জন্য কোন ধরনের ভ্যালু রাখে না।
আমেরিকার ভিসার ব্যাপারে কোনভাবে আপনারা কন্ট্রাকে কারো সাথে যোগাযোগ করবেন না। কোনভাবে কন্ট্রাকে আমেরিকার ভিসা নিবেন এই বিষয়টি মন থেকে একেবারে ঝেড়ে ফেলে দিন। আমেরিকার ভিসা কন্ট্রাকে বা টাকা পয়সা দিয়ে কোনভাবে নেওয়া যায় না। সঠিকভাবে আবেদন করে ও সঠিকভাবে ইন্টারভিউ দিয়ে আপনি পেতে পারেন আমেরিকার টুরিস্ট (B1/B2) ভিসা।
💲 আমেরিকার টুরিস্ট ভিসার বর্তমান এম্বাসি ফি ১৮৫$ ডলার যা বাংলাদেশ এর টাকায় কনভার্ট করলে আসে ২১,০৯০/- টাকা। এই টাকা শুধুমাত্র EBL অর্থাৎ ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড এ জমা দেওয়া যায়। এই টাকা জমা দিয়ে ইন্টারভিউ এর ডেট নিতে হয়।
🔷 সর্বপরি একটা কথা বলবো, আমেরিকার টুরিষ্ট ভিসার ক্ষেএে যদি DS-160 ফর্মটি একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তি দ্বারা পূরণ করাতে পারেন, কারণ এই ফর্ম এর উপর আপনার ভিসা অনেকাংশ নির্ভর করে ও আমেরিকা যাওয়ার যথেষ্ট যৌক্তিক কারণ দেখাতে পারেন। এবং ইন্টারভিউতে ভিসা অফিসারকে সন্তুষ্ট করতে পারলে, আপনার ভিসাটি হবে ইনশাল্লাহ।
আপনারা যারা ধৈর্য সহকারে পুরো পোস্টটি পড়েছেন তাদের অসংখ্য ধন্যবাদ। ❤️
🟢 আচ্ছা এখন বলি আমাদের কাজ কি। আমরা আপনাকে আমেরিকার টুরিস্ট ভিসা (B1/B2) প্রসেসিং এর ক্ষেত্রে সহায়তা প্রদান করে থাকি। যেমনঃ-
১। DS-160 ফর্ম সঠিক ও সুন্দর ভাবে পূরণ করে দিবো।
২। ইন্টারভিউ ডেট রিশিডিউল করে এগিয়ে নিয়ে আসবো।
৩। ইন্টারভিউ এর জন্য ট্রেনিং দিয়ে পুরোপুরি তৈরী করবো।
৪। ইন্টারভিউ এর জন্য যে সকল ডকুমেন্টস প্রয়োজন তার সঠিক গাইড লাইন দিবো।
🟢 এম্বাসি ফী জমা দেয়ার জন্যঃ-
১। পাসপোর্টের ইনফরমেশন কপির ছবি
২। ১টি ইমেইল এড্রেস
৩। ২টি ফোন নাম্বার
এই ৩টি ইনফরমেশন দিলে এম্বাসি ফী টি জমা দিতে পারবেন।
🟢আবেদন করার জন্য আপনার যা প্রয়োজনঃ-
১। পাসপোর্ট এর কালার ফটোকপি।
২। ছবি সফট কপি ই-মেইলে দিতে হবে (২x২ সাইজ) সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড
৩। জাতীয় পরিচয়পত্র
৪। মা বাবার নাম ও জন্মতারিখ।
৫। বিবাহিত হলে স্বামী/স্ত্রীর নাম ও জন্ম তারিখ এবং জন্মস্থান।
৬। আপনি চাকরিজীবী/ব্যবসায়ি হলে প্রতিষ্ঠানের নাম, ঠিকানা,পদবী এবং ফোন নাম্বার।
৭। শিক্ষাগত যোগ্যতা শেষ যে পর্যন্ত লেখা পড়া করেছেন- শুধু প্রতিষ্ঠানের নাম, ঠিকানা, শুরুর ও পাশের তারিখ।
৮। যে সকল দেশ ভ্রমণ করেছেন সে সকল দেশের নাম।
৯। ইউএসএ কোন রিলেটিভ/ফ্রেন্ডস থাকলে তাদের নাম, ঠিকানা, ফোন নাম্বার, ইমেইল এড্রেস
১০। আপনার সাথে অন্য কেউ যেতে চাইলে তার তথ্য। পুরো চেকলিস্টটি পেতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।

এগুলো থাকলেই আপনি আমেরিকার টুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদনটি করতে পারেন।
🟢 আমরা আমেরিকার যেসব ভিসা প্রসেসিং করে থাকিঃ-
১। ভিজিট ভিসা (B1/B2)
২। মেডিকেল ভিসা (B2)
৩। বিজনেস ভিসা (B1)
৪। ড্রপ বক্সের মাধ্যমে ভিসা রিনিউ।
🔷 পরিশেষে বলবো আপনি যদি কিছু দেশ ভিজিট করে থাকেন এবং উপরে আমরা যা লিখেছি সে অনুযায়ি আপনার প্রোফাইলটির মিল থাকে তাহলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। আপনি একটু সময় করে ফোন দিয়ে বিস্তারিত আলাপ করে দেখেন, আশাকরি আমরা আমেরিকার টুরিস্ট ভিসার জন্য আপনাকে সহজ সমাধান দিতে পারবো। ইনশাল্লাহ। আপনার মূল্যবান ফোনের অপেক্ষায় রইলাম। ধন্যবাদ।
আমাদের ফোন নাম্বার
01724000630
গৌরিপুর বাজার দাউদকান্দি কুমিল্লা

AAS travel

I have reached 200 followers! Thank you for your continued support. I could not have done it without each of you. 🙏🤗🎉
11/01/2024

I have reached 200 followers! Thank you for your continued support. I could not have done it without each of you. 🙏🤗🎉

08/11/2023

Address

এ. এ. এস ট্রভেল ঔষুধ মার্কেট পাশে গৌরিপুর বাজার দাউদকান্দি কুমিল্লা।
Gouripur
3517

Telephone

+8801724000630

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bangladesh Travel Holidays Ltd. posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Bangladesh Travel Holidays Ltd.:

Videos

Share

Category

Nearby travel agencies


Other Travel Agencies in Gouripur

Show All