Shokh Travels & Tours

Shokh Travels & Tours আমরা নতুন পাসপোর্ট ও পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের ভিসা টিকেট যত্ন সহকারে করে থাকি।

বিমানের টিকেট প্রসেসিং এর জন্য আর নয় ঢাকা সিলেট এই প্রথম আমরা হবিগঞ্জে নিয়ে আসছি😍🥳এখানে সকল প্রকার বিমানের টিকেট প্রসে...
04/08/2023

বিমানের টিকেট প্রসেসিং এর জন্য আর নয় ঢাকা সিলেট এই প্রথম আমরা হবিগঞ্জে নিয়ে আসছি😍🥳
এখানে সকল প্রকার বিমানের টিকেট প্রসেসিং করা হয় ওমরা হজ্ ,কাতার, দুবাই ,মালয়েশিয়া ,সৌদি আরব ,থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, চায়না সহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের ভিসা ও টিকেট প্রসেসিং করা হয়,
আজমীর শরীফ জিয়ারত ভিসা ও হিন্দুদের বিভিন্ন তীর্থস্থান ভ্রমণের ভিসা করা হয়।
অনলাইনে ই পাসপোর্ট এর ফরম পূরণ করা হয়।
ভিসা সংক্রান্ত যেকোনো সমস্যা সমাধানের জন্য আজই যোগাযোগ করুন।
আমাদের পেইজ এর দেওয়া নাম্বার এ 👉 01788-883861

30/07/2023

আগরতলা রাজবাড়ী আমাদের গ্রুপ টুর। পরবর্তী ট্যুর ভূস্বর্গ কাশ্মীর এবং চির বসন্তের শহর চায়নার কুন মিন।
আপনারা কেউ যেতে চাইলে যোগাযোগ করুন ,০১৭৮৮৮৮৩৮৬১

সাই বাবা হাসপাতালে কেন আসবেন।ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে এই হাসপাতালের অনেকগুলি শাখা রয়েছে যেখানে সম্পুর্ন বিনামূল্যে চিকিৎসা ...
16/07/2023

সাই বাবা হাসপাতালে কেন আসবেন।
ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে এই হাসপাতালের অনেকগুলি শাখা রয়েছে যেখানে সম্পুর্ন বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয় যে কোন বড় ধরনের অপারেশন যেমন হূদযন্ত্রের বাইপাস সার্জারি মেরুদন্ডের বিভিন্ন সার্জারি গাইনোলজি নাক,কান গলা সহ বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা করা হয় আমার প্রয়োজনে গেলাম হাসপাতালে গিয়ে দেখলাম খুবই সুন্দর ব্যবস্তাপনা প্রথম আমার ধারনা ছিল যেহেতু বিনামূল্যে চিকিৎসা তাই হয়তো ডাক্তার নার্স কর্মকর্তা কর্মচারীদের ব্যবহার খারাপ হবে কিন্তু তা মোটেও অনুভুত হল না বরং উল্টা চিত্র দেখলাম ডাক্তার এবং কর্মকর্তা কর্মচারীরা খুবই আন্তরিক সাহায্যের জন্য খুবই চেস্টা করে কিন্তু আমাদের বাংলাদেশিদের জন্য একটা সমস্যা হল ভাষাগত সমস্যা এদের সাথে ইংরেজি এবং হিন্দিতে কথা বলতে হয় সবাই শিক্ষিত খুব ভাল ইংরেজি বলতে পারে হাসপাতালের ভিতর কেন্টিনের ব্যবস্থা আছে এখানে মাত্র ২০ রুপির বিনিময়ে খুবই সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যসম্মত খাবার পরিবেশন করে আপনারা ইচ্ছা করলে বিনামূল্যে এই চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করতে পারেন।আপনারা হয়তো ভাবতে পারেন আমি ভারতের চিকিৎসা ব্যবস্তা নিয়ে কেন লিখছি আমার লেখার উদ্দেশ্য যারা মধ্যবিত্ত আছেন তাদের জন্য কারন ভারত আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ বাংলাদেশ থেকে যাতায়ত খরচ ও খুবই কম। আমি আমার জিবনে অনেকগুলি উন্নত দেশে চিকিৎসার সুজোগ পেয়েছি যেমন হংকং,সিংগাপুর,চীন, দক্ষিন কোরিয়া,থাইল্যান্ড, এবং মালয়েশিয়াতে আমার মনে হল এইসকল দেশে চিকিৎসার খরচ খুবই ব্যায় বহুল কিন্তু ভারতে কমকরছে বিশ্বমানের চিকিৎসা প্রদান করে থাকে আমি বর্তমানে ভারতে আছি তাই আমার এই লেখা যদি আপনাদের সামান্য উপকারে আসে তাহলে নিজেকে ধন্য মনে করব।১৯৯০ সালের নভেম্বর মাসে এই হাসপাতাল ভবন নির্মাণের জন্য ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়। তার ঠিক এক বছর পরেই অর্থাৎ ১৯৯১ সালের নভেম্বর মাসে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী পি.ভি. নরসিমহা রাও হাসপাতালটির উদ্বোধন করেন। ওই দিনই হাসপাতালে ওপেন হার্ট সার্জারি করা হয়। সব থেকে আশ্চর্যের বিষয় হল নির্মাণকার্য শুরু হওয়ার মাত্র ৬ মাসের মধ্যে সব কাজ শেষ হয় এবং হাসপাতাল সর্বসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয়। এই হাসপাতালে কপর্দকশূণ্য মানুষ থেকে শুরু করে উচ্চবিত্ত শ্রেণির মানুষ জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশিষে সমস্ত মানুষের চিকিৎসা এবং জটিল অস্ত্রপচার করা হয় সম্পূর্ণ বিনামূল্যে। সেখানে সমাজের নিম্নবিত্ত শ্রেণির মানুষের জন্য ৫০ শতাংশ শয্যা সংরক্ষণ করা আছে। এই ৫০ শতাংশের মধ্যে ১০ শতাংশ শয্যা সংরক্ষণ করা আছে যাঁদের বার্ষিক আয় ৫০০০ টাকারও কম। যে বিভাগগুলো এই হাসপাতালে নিয়মিতভাবে চলছে সেগুলো হচ্ছে কার্ডিওলজি, কার্ডিওথোরাসিক এবং ভাসকুলার সার্জারি বিভাগ, ইউরোলজি, প্ল্যাসটিক সার্জারি ও অপথ্যার্মোলজি বিভাগ।



১৯৯১ সালে হাসপাতালের প্রথম দ্বারোদঘাটনের পর থেকে ২০২১ সালের জুন মাস পর্যন্ত ১৪,০০৭টি কার্ডিয়াক সার্জারি করা হয়। ১৪,২৪৫টি কার্ডিয়াক ক্যাথ প্রসিডিওরস করা হয়। ২৩,৬১৩টি ইউরোলজিক এবং প্ল্যাসটিক সার্জারি হয়েছে আর ২৩,৫৯০টি অপথ্যালমিক সার্জারি হয়েছে। এই পর্যন্ত ১০ লক্ষ ৩২ হাজার ৪৭ জন রোগী হাসপাতালের বর্হিবিভাগে চিকিৎসা এবং পরীক্ষা করিয়েছেন। আমাদের বাংলাদেশে এমন অনেক লোক আছে যারা ইচ্ছা করলে সমাজের অবহেলিত মানুষের সেবায় এগিয়ে আসতে পারে আশা করি কেউ একজন মহৎ কাজের জন্য লোকদেখানো না হয়ে প্রকৃত সেবার মন নিয়ে এগিয়ে আসবেন, মানুষ মন ভরে দোয়া করবে।আপনারা যারা যেতে চান শখ ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস আপনাদের সেবায় নিয়োজিত আছে এখান থেকে আপনারা ইন্ডিয়ার মেডিকেল ভিসার অ্যাটেনডেন্ট ভিসা যেকোনো ধরনের বিচার ব্যবস্থা করে দেওয়া হয় এবং ডাক্তারের এপয়েন্টমেন্ট ও সম্ভাব্য খরচ হিসাব করে দেওয়া হয় আপনাদের পাসপোর্ট ও জরুরিভাবে করার ব্যবস্থা আছে তাই দেরি না করে আজই যোগাযোগ করুন।[email protected] phone number India +919742743410 Bangladesh 01788883861

21/06/2023

রাতের সিঙ্গাপুর

06/06/2023

দুবাই শহর।

আপনার বিদেশে চিকিৎসা জার্নিতে , শখ ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস থাকে সবসময় পাশে।বিদেশে সহজে চিকিৎসা নিতে শুধু আপনার ডায়াগনোসিস...
30/05/2023

আপনার বিদেশে চিকিৎসা জার্নিতে , শখ ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস থাকে সবসময় পাশে।বিদেশে সহজে চিকিৎসা নিতে শুধু আপনার ডায়াগনোসিস এর রিপোর্ট নিয়ে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন,এরপর হাসপাতাল বুকিং, ডাক্তার সিলেকশন,ও এপয়েন্টমেন্ট, ভিসা প্রসেসিং এবং সবশেষে চিকিৎসা গ্রহণ করে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফেরা পুরো প্রসেসেই
সমাধান দিতে আমরা সবসময় থাকবো সাথেই।
৬ বছর ধরে বিদেশে ট্রিটমেন্ট নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে শখ ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস।ইন্ডিয়া,সিঙ্গাপুর,ও থাইল্যান্ড সহ বিশ্বসেরা সব হাসপাতালের যে কোন রোগের যেকোনো ট্রিটমেন্ট ,আমরা জানি একজন পেশেন্ট কি চায়, রোগ অনুযায়ী তার কোন হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়া প্রয়োজন সে অনুযায়ী প্রত্যেক পেশেন্টের সমস্যা এনালাইসিস করে তাকে কম খরচে আন্তর্জাতিক মানের সেবা দেওয়াটাই আমাদের মূল লক্ষ্য।
আমরা যেকোনো জরুরি অবস্থায় দ্রুততম সময়ে ভিসা প্রসেসিং করে এয়ার টিকেট ও ইন্ডিয়া রেলের টিকেটিং এর কাজ সম্পন্ন করে যে কোন রোগীকে বিদেশি হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা প্রদান করতে পারি।
দ্রুততম সময়ে ই পাসপোর্ট ও করে দেওয়া হয়।
ইন্ডিয়ার ভিসিট ভিসা,মেডিকেল ভিসা ও ডাবল এন্ট্রি ভিসা করা হয়।
যোগাযোগের ঠিকানা
শখ ট্রাভেলস অ্যান্ড ট্যুরস
শায়েস্তানগর , পইল রোড হবিগঞ্জ ৩৩০০
মোবাইল নাম্বার ০১৭৮৮৮৮৩৮৬১
E-mail [email protected]

24/05/2023

আমার বাবার চাকুরীর সুবাদে বাংলাদেশের প্রায় সব জেলা ই আমার দেখার সৌভাগ্য হয়েছে,বাকি ছিল শুধু রাজশাহী বিভাগের কিছু জেলা এইবার সেই সুযোগ এসে গেল তাই আর হাতছাড়া করিনি ,
বিদেশ থেকে ডেলিগেট কল করেছে উনি রাজশাহীতে আসবেন সেখানে জিরো পয়েন্টে ফাইভ স্টার হোটেল রয়েল রাজে মিটিং হবে তাই আমিও যোগ দিলাম শায়েস্তাগঞ্জ থেকে শ্যামলী পরিবহনে রাজশাহী গেলাম,
রাতে মিটিং শেষে হোটেলে ই খাওয়ার ব্যবস্থা হল আমার ভ্রমণ বিলাসী মন দেশ বিদেশের যেকোন জায়গায় কথা বললেই নতুন কিছু জানার জন্য মনে আগ্রহ জাগে।
এবারের যাত্রায় রাজশাহী, নাটোর,আর কুষ্টিয়া দেখা হয়ে গেল নাটোরের কাঁচাগোল্লা বনলতা সেনের কথা বিভিন্ন বই পত্র বা বিভিন্ন মাধ্যমে জানতাম তখন থেকেই আমার নাটোরের প্রতি আগ্রহ ছিল বেশি ।
রাজশাহী চমতকার সাজানো গোছানো শহর যা সিঙ্গাপুর , মালয়েশিয়ায় কে ও হার মানাবে।
যাই হোক নাটোর অনেক ইতিহাস সমৃদ্ধ নগর এখানে এসে আমার মন প্রাণ জুড়িয়ে যায় খুবই ভালো লাগে তাই নাটোরের কিছু ইতিহাস সংগ্রহ করে আপনাদের জন্য তুলে ধরলাম
নাটোরশহর থেকে ৩ কিলোমিটার উত্তরে এক মনোরম পরিবেশে ইতিহাস খ্যাত দিঘাপতিয়ারাজবাড়ী তথা উত্তরা গণভবন অবস্থিত। নাটোরের রাণী ভবানী তাঁর নায়েব দয়ারামেরউপরে সন্তুষ্ট হয়ে তাঁকে দিঘাপতিয়া পরগনা উপহার দেন। ১৯৪৭ সালে তৎকালীনপাকিস্তান সরকার জমিদারী প্রথা বিলুপ্ত করার পর ১৯৫২ সালে দিঘাপতিয়ার শেষরাজা প্রতিভানাথ রায় সপরিবারে রাজপ্রাসাদ ত্যাগ করে কলকাতায় চলে যান।পরবর্তীতে ১৯৬৫ সাল পর্যন্ত রাজ প্রাসাদটি পরিত্যাক্ত থাকে।
১৯৬৬ সালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান সরকারের নিয়ন্ত্রণে আসে এবং সরকারি ভবন হিসেবে সংস্কার হয়। ১৯৭২ সালে এটিকে উত্তরা গণভবন হিসেবে অভিহিত করা হয়। চারিদিকে মনোরম লেক, সুউচ্চ প্রাচীর পরিবেষ্টিত ছোট বড় ১২টি কারুকার্যখচিত ও দৃষ্টিনন্দন ভবন নিয়ে উত্তরা গণভবন ৪১.৫১ একর জমির উপর অবস্থিত। অভ্যন্তরে রয়েছে ইতালী থেকে সংগৃহীত মনোরম ভাস্কর্যে সজ্জিত বাগান, যেখানে রয়েছে বিরল প্রজাতির নানা উদ্ভিদ।
বাংলার রাজা-জমিদারদের মধ্যে দিঘাপতিয়া রাজবংশ একটি উল্লেখযোগ্য স্থান অধিকার করে আছে। দয়ারাম রায় এই রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা। ১৬৮০ সালে নাটোরের প্রখ্যাত কলম গ্রামের এক তিলি পরিবারে দয়ারাম রায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম নরসিংহ রায়। নাটোর রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা রামজীবন যখন পুঠিয়ার রাজা দর্পনারায়ণের অধীনে চাকুরী করতেন, সে সময়ে তিনি কাজ উপলক্ষ্যে চলনবিল এলাকার কলম গ্রামে পৌছেন। রামজীবন যখন পুঠিয়ার রাজা দর্পনারায়ন ঠাকুরের অধীনে সাধারণ একজন কর্মচারী তখন দয়ারাম তাঁর মাসিক ৮ আনা বেতনে চাকুরী করতেন। পরে সামান্য লেখাপড়া করে জমা খরচ রাখার মত যোগ্যতা অর্জন করেন এবং রামজীবন তাকে মাসিক ৮ আনার পরিবর্তে ৫ টাকা বেতনের মহুরী নিযুক্ত করেন। পরবর্তীতে পুঠিয়ার রাজা দর্পনারায়নের স্নেহ, ভালবাসা ও সহানুভুতি, নবাব সরকারের ভ্রাতা রঘুনন্দনের প্রভাব-প্রতিপত্তি এবং বাংলার নবাব দেওয়ান মুর্শিদকুলী খানের নেক-নজর সবকিছু মিলে যখন রামজীবন জমিদারী লাভ করেন তখন তারও ভাগ্য খুলতে থাকে। তিনি প্রথমে রাজা রামজীনের একজন সাধারণ কর্মচারী থাকলেও প্রতিভা, দক্ষতা আর বিশ্বস্ততা দিয়ে নাটোর রাজের দেওয়ান পর্যন্ত হয়েছিলেন। রাজা রামজীবন তাকে অত্যন্ত বিশ্বাস করতেন এবং প্রচুর অর্থ-সম্পদ তার কাছে গচ্ছিত রাখতেন। রাজা সীতারাম রায়ের পতনের পর দয়ারাম রায় নাটোর রাজ্যের একজন পরাক্রমশালী ব্যক্তিত্বে পরিণত হন।
যশোহরের রাজা সীতারাম রায় বিদ্রোহী হলে নবাব মুর্শিদকুলী খাঁ নাটোর রাজের দেওয়ান দয়ারাম এর সাহায্যে তাকে দমন ও পরাজিত করে নাটোর কারাগারে বন্দি করে রাখেন। সীতারাম রায়কে পরাজিত করায় নবাব সরকারের দয়ারামের প্রভাব বেড়ে যায় এবং তিনি ‘‘রাই রাইয়া’’ খেতাবে ভুষিত হন। সীতারাম রায়কে পরাজিত করে তিনি মূল্যবান সম্পদসমূহ লুন্ঠন করেন। কিন্তু সীতারামের গৃহদেবতা কৃষ্ণজীর মূর্তি ছাড়া সব রামজীবনের হাতে অর্পন করেন। দয়ারামের এহেন ব্যবহারে রামজীবন খুশি হয়ে দয়ারামকে কৃষ্ণজীর মূর্তি স্থাপনের জন্য পুরস্কার স্বরূপ দিঘাপতিয়ায় একখন্ড জমি দান করেন এবং বর্তমান বগুড়া জেলার সারিয়াকান্দির চন্দনবাইশা এলাকার নওখিলা পরগনা দান করেন। এটাই দিঘাপতিয়া রাজবংশের প্রথম জমিদারী। পরে তিনি লাভ করেন পরগনা ভাতুরিয়া তরফ নন্দকুজা, যশোহরের মহল কালনা ও পাবনা জেলার তরফ সেলিমপুর। এইভাবে দিঘাপতিয়া রাজবংশের ও জমিদারীর গোড়াপত্তন হয় ১৭৬০ সালে।

বর্তমানে এই রাজপ্রাসাদ থেকে হারিয়ে যাওয়া রাজা-রাণীর ব্যবহৃত ঐতিহাসিক দ্রব্যসামগ্রী উদ্ধার করে একটি সংগ্রহশালা নির্মাণের প্রক্রিয়া চলছে।
সকাল ৯:০০টা থেকে বিকাল ৫:০০টা পর্যন্ত ২০ টাকা মুল্যের টিকেট ক্রয় করে গণভবনের আঙিনায় প্রবেশ করা যায়। আপনারা ইচ্ছা করলে বেড়িয়ে আসতে পারেন তবে এখন প্রচণ্ড গরম শীতের সময় যাওয়াই ভাল মনে হয়।
হারুন,২৪ মে ২০২৩ ইং
E-mail [email protected]

আগরতলা রাজা বীর বিক্রমের বাড়িতে একদিন। ত্রিপুরা আগরতলা ঐতিহ্য ঘেরা একটি শহর। ত্রিপুরা হচ্ছে প্রাচীন রাজাদের আদি নিবাস। ...
02/05/2023

আগরতলা রাজা বীর বিক্রমের বাড়িতে একদিন।


ত্রিপুরা আগরতলা ঐতিহ্য ঘেরা একটি শহর। ত্রিপুরা হচ্ছে প্রাচীন রাজাদের আদি নিবাস। সুগন্ধি আগর গাছের নাম থেকেই ত্রিপুরা আগরতলা নামকরণ করা হয়।এই ত্রিপুরা শহরজুড়েই রয়েছে রাজাদের বিভিন্ন নিদর্শন। পুরো আগরতলা ঘুরে দেখতে পারবেন এক দিনে। আগরতলা শহরটি খুব সুন্দর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন বেশ চওড়া রাস্তা। বেড়ানো জন্য অত্যন্ত আকর্ষণীয় জায়গা তাই পুরো পরিবার নিয়ে এক সপ্তাহের ছুটিতে ঘুরে আসতে পারেন ত্রিপুরা রাজ্যটিতে।আমি ও ঈদ পরবর্তী আনন্দ ভ্রমনে আগরতলা এসেছি আমার ছোট মেয়ের এটা প্রথম বিদেশ সফর তাই সে খুবই আনন্দ পেয়েছে,বড় মেয়েকে নিয়ে অনেক দেশ ভ্রমণ করেছি। আগরতলা এসে আমার যে অভিজ্ঞতা হয়েছে তাই আপনাদের জন্য তুলে ধরছি আশা করছি আপনাদের কিছুটা হলে উপকারে আসবে।

ত্রিপুরা আগরতলা ইতিহাস

১৯৪৭ সালে ভারতের অন্তর্ভূক্ত হওয়ার আগ পর্যন্ত এই ত্রিপুরা শাসন করত মানিক্য রাজবংশ। প্রায় আড়াই হাজার বছর ধরে এই রাজবংশের ১৮৬ জন রাজা ত্রিপুরা শাসন করেন ।

ত্রিপুরার সীমানা বিস্তৃত ছিল গারো পাহাড় থেকে বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত। ১২৬৮ থেকে ১২৮১ সাল পর্যন্ত বাংলার শাসক ছিলেন তুগরল খান। তিনিই সর্বপ্রথম ত্রিপুরার একটি অংশ জয় করে বাংলার সঙ্গে যুক্ত করেন। সুলতান হুসনে শাহ ১৫১৩ সালে ত্রিপুরার সমভূমি অঞ্চলের বৃহত্তর অংশ অধিকার করেন
বাংলার মুঘল সুবাদার ইব্রাহিম খান ১৬৮৯, ১৬৯৮ ত্রিপুরাকে মুঘল সাম্রাজ্যের একটি করদ রাজ্যে পরিণত করেন। মুর্শিদ কুলি খানের শাসনকালে ত্রিপুরার সমভূমি অঞ্চলের নতুন নামকরণ হয় রওশনাবাদ পরগনা। ত্রিপুরা রাজকে সে অঞ্চলের জমিদার ঘোষণা করা হয়। সে সময় ত্রিপুরার মানিক্য রাজারা পাহাড়ি ত্রিপুরার অধীনস্থ রাজা হিসেবে পরিচিত ছিলেন।

বর্তমান বাংলাদেশের হবিগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কুমিল্লা ও ফেনী জেলা সমন্বয়ে গঠিত হয় এই রওশনাবাদ পরগনা। কুমিল্লা ছিল রাজার জমিদারির সদর দপ্তর। ১৭৯০ সালে গঠিত নতুন ত্রিপুরা জেলার মূল অংশ ছিল ত্রিপুরা রাজার জমিদারি এলাকা।

ব্রিটিশ ভারতে ত্রিপুরা হয় স্বাধীন করদ রাজ্য। তৎকালীন দক্ষিণ ত্রিপুরা উদয়পুর ছিল স্বাধীন রাজতান্ত্রিক ত্রিপুরার রাজধানী। আঠারো শতকে মহারাজ মানিক্য পুরাতন আগরতলায় রাজধানী স্থানান্তর করেন। ঊনবিংশ শতাব্দীতে রাজধানী স্থানান্তরিত হয় অধুনা আগরতলায়। ১৮৩৮ সালে আগরতলার পত্তন হয় মহারাজা কিশোর মানিক্যর হাতে। সূচনা হয় ত্রিপুরার আধুনিক যুগের। পরে ব্রিটিশ শাসনব্যবস্থার অনুকরেণ ত্রিপুরার প্রশাসন পুনর্গঠন করেন মহারাজ বীরচন্দ্র মানিক্য বাহাদুর দেববর্মা।

যা দেখবেন।
আগরতলা প্রাণকেন্দ্র অবস্থিত রাজবাড়িটি। যা উত্তর-পূর্ব ভারতের সবচেয়ে সমৃদ্ধ উজ্জয়ন্ত প্রাসাদ জাদুঘর এটি।এই রাজবাড়িটি প্রায় ২০ একর জমির ওপর অবস্থিত।

১৯০১ সালে দিকে তৎকালীন রাজা রাধা কিশোর মানিক্য এই বাড়িটি তৈরে করেন। রাজ প্রাসাদটি খুব পরিস্কার ও পরিচ্ছন্ন। প্রাসাদের বাইরে দিকে দুইটি বড় বড় দিঘি রয়েছে। রাজবাড়ি নিচে আর উপরে রয়েছে সুন্দর পরিপাটি সাজানো জাদুঘর। জাদুঘরটিতে আছে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যগুলো প্রত্নতত্ত্ব, চারুশিল্পের অনেক নির্দশন।

জাদুঘরের প্রত্নতত্ত্ব বস্তর পাশে লেখা আছে ত্রিপুরা জাতির নিজস্ব ভাষা ককবরক, বাংলা ও ইংরেজি বিবরণ। একই সাথে বিভিন্ন গ্যালারিতে সাজানো রয়েছে দেবদেবীর মূর্তি, মৃৎশিল্প, পোড়া মাটি ও ব্রোঞ্জ নির্মিত মূর্তি। সোনা-রুপা ও তামার মুদ্রাসহ তৈলচিত্র, বস্ত্র, অলঙ্কারও আছে। আদিম যুগের বেশ কিছু শিলালিপি ও সাজানো আছে সাথে বিভিন্ন মানচিত্রও।

মহাকাব্য সংগ্রহে আছে এখানে। ত্রিপুরা রাজা মানিক্য রাজবংশের চিত্র ও ইতিহাস। উপজাতির সংস্কৃতি পেইন্টিং ভারতীয় বিভিন্ন সংস্কৃতির নিদর্শন। আরো আছে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথের বিভিন্ন বই রবীন্দ্র গ্যালারিতে

এই রাজবাড়ি জাদুঘর মন্দির দীঘি ঘুরে খুব ভালো লাগবে। জাদুঘরটিতে দুষ্পাপ্য অনেক জিনিস দেখেত পারবেন। পুরো রাজবাড়ি ঘুরে সাথে জাদুঘরে বিভিন্ন জিনিস দেখে ভারতের বিভিন্ন সংস্কৃতি সম্পর্কে জানতে পারবেন।

রাজবাড়ির বাহিরে যত ছবি তোলা তুলতে পারবেন কিন্তু ভিতরে ছবি তোলার উপায় নেই। রাজবাড়িতে প্রবেশ মূল্য ভারতীয়দের জন্য ২০রুপি বিদেশি পর্যটকদের জন্য ২৫০ রুপি দিতে হবে।

ভিসা

ভারতের ভিসার সব ডকুমেন্ট, ন্যাশনাল আইডি, ব্যাংক স্টেটমেন্ট, ডলার এনডোর্স, ক্রেডিট কার্ড, লেটার অব ইন্ট্রোডাকশনসহ ইত্যাদি লাগবে। বাংলাদেশ ও ভারতের আখউড়া স্থলবন্দর দিয়ে যেতে পারবেন আপনি।

কখন যাবেন

ত্রিপুরা আগরতলা আবহাওয়া আমাদের দেশের ম তো সারা বছরই যেতে পারবেন। তবে পূজার সময় গেলে খুব বেশি ভিড় থাকে। আর বর্ষার সময় না যাওয়া ভালো ।

কোথায় থাকবেন

আগরতলা শহরে মধ্যে বেশ কিছু ভালো মানের হোটেল আছে। আপনাকে দেখেশুনে রুম বুকিং দিতে হবে। হোটেল ভাড়া এক হাজার রুপির মধ্যে। গ্রুপ করে বেড়াতে গেলে ভালো। কারণ এখানকার হোটেলগুলোতে দুই বেডে চারজন থাকার ব্যবস্থা আছে।

কোথায় খাবেন

আগরতলা শহরে অনেক খাবার হোটেল আছে। সেখানে মাছ-ভাত, মাংসসহ বিভিন্ন ভর্তা খেতে পারবেন। জনপ্রতি ১৫০ রুপি থেকে ২৫০ রুপি খরচ হবে।

হারুন,আগরতলা, ত্রিপুরা ইন্ডিয়া
মোবাইল নাম্বার ইন্ডিয়া+9173490 43514
বাংলাদেশ ০১৭৮৮৮৮৩৮৬১
E-mail [email protected]

28/04/2023

ভ্রমণ মানুষের জ্ঞানের ভান্ডার কে সমৃদ্ধ করে, কিন্তূ ভ্রমণ করতে হলেতো সামর্থ্য থাকতে হয় আমার সেই সামর্থ্য নেই তবুও আমি চেষ্টা করে অজানাকে জানা অচেনাকে চেনার জন্য চেষ্টা করি ,বরাবরই আমার ভ্রমণ বিলাসী মন ছোটবেলা থেকেই আমার পাহাড়,সাগর ,অরণ্য খুব ভাল লাগত ,
আল্লাহ আমাকে সেই সুযোগ ও করে দিয়েছিল কারন আমার বাবা ছিলেন একজন ফরেস্ট অফিসার উনার সাথেই আমার জীবনের অনেক সময় কেটেছে, বাংলাদেশের সুন্দরবন , পার্বত্য চট্টগ্রাম, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, বান্দরবান আর সিলেটের পাহাড়ে আর গভীর অরণ্যে ঘেরা উপকূলে।
বাবা পেনশনের আসার পরে আমি মনোযোগ দেই দেশের গন্ডি পেরিয়ে বিদেশের প্রতি,আমার কিছু বন্ধু আছে তারা আমেরিকা কানাডার মত দেশে ভ্রমণ করে কিনতু আমার সেই সামর্থ্য না থাকায় এশিয়ার সমৃদ্ধশালী দেশ হংকং,কোরিয়া,সিংগাপুর,মালয়েশিয়া, জাপান,চায়না,থাইল্যান্ড সহ এশিয়ার ১৮ টা দেশ আমি ভ্রমণ করেছি কোন কোন দেশে ২০/২৫ বার ও গেছি তখন আমার ভ্রমণ সঙ্গী ছিল তাদের সাথে বেশ ভাল সময় কাটত,কিন্তু আমার সেই পথের সাথীরা একেক জন একেক কাজে ব্যস্ত তাই এখন আমাকে একাই ভ্রমণ করতে হয় ,দেশে আমার মন একেবারেই টিকেনা আল্লাহ রিযিক রাখলে এখন ইংল্যান্ড আমেরিকায় যাওয়ার প্রসেস করছি। বর্তমানে আমি ইন্ডিয়াকে প্রাধান্য দিচ্ছি বেশি কারন ইন্ডিয়া পর্যটন শিল্প খুবই সমৃদ্ধশালী চিকিৎসা বিশ্বমানের, রাস্তাঘাট, নিরাপত্তা, জিনিসপত্রের দাম সবকিছুই খুবই সহজ লভ্য ।আর সবচেয়ে বড় যে সুবিধা থা হল বিমান ,ট্রেন ,ও বাস ভাড়া তুলানমুলকভাবে খুবই কম
ঈদ পরবর্তী আমার ভ্রমণের তালিকায় ছিল আগরতলা আগরতলা আমাদের খুবই নিকটবর্তী একটি শহর আজ থেকে আমি আরো ৮-১০ বছর আগে গিয়েছিলাম তখন এত সুন্দর ছিল না এখন খুবই জমজমাট রাস্তাঘাট খুব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন মানুষজন কম ,রাস্তায় কোন যানজট নেই এখানে বেড়াতে এসে আমার খুব ভালো লাগছে আশা করি আপনারা যদি আসেন আপনাদের খুব ভালো লাগবে আপনারা কিভাবে আসবেন কোথায় থাকবেন কোথায় খাবেন আমি সব কিছু লিখে দেবো তাতে আপনার অনেক উপকার হবে।
হারুন,আগরতলা,ত্রিপুরা,ইন্ডিয়া
মোবাইল নং ইন্ডিয়া +৯১৭৩৪৯০৪৩৫১৪
মোবাইল বাংলাদেশ+০১৭৮৮৮৮৩৮৬১
Email [email protected]

ফেসবুকের কল্যাণে পাওয়া ,যখন দক্ষিন কোরিয়া ছিলাম, সাথে আমার ছোট ভাই শাওন।
19/04/2023

ফেসবুকের কল্যাণে পাওয়া ,যখন দক্ষিন কোরিয়া ছিলাম, সাথে আমার ছোট ভাই শাওন।

ফেসবুকের কল্যাণে পাওয়া,যখন দক্ষিণ কোরিয়া ছিলাম,সাথে আমার ছোট ভাই শাওন।
19/04/2023

ফেসবুকের কল্যাণে পাওয়া,যখন দক্ষিণ কোরিয়া ছিলাম,সাথে আমার ছোট ভাই শাওন।

আমরা নতুন পাসপোর্ট ও পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের ভিসা টিকেট যত্ন সহকারে করে থাকি।

16/04/2023

আসসালামু আলাইকুম,
সুপ্রভাত।

আসসালামু আলাইকুম।
16/04/2023

আসসালামু আলাইকুম।

আমরা নতুন পাসপোর্ট ও পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের ভিসা টিকেট যত্ন সহকারে করে থাকি।

আসসালামু আলাইকুম,সুপ্রভাত।
16/04/2023

আসসালামু আলাইকুম,সুপ্রভাত।

আসসালামু আলাইকুম সুপ্রভাত।
16/04/2023

আসসালামু আলাইকুম সুপ্রভাত।

আমরা নতুন পাসপোর্ট ও পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের ভিসা টিকেট যত্ন সহকারে করে থাকি।

16/04/2023
16/04/2023
16/04/2023
16/04/2023

Address

Shayestanogor, Habiganj Sadar
Habiganj
3300

Telephone

+8801788883861

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Shokh Travels & Tours posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Shokh Travels & Tours:

Videos

Share


Other Habiganj travel agencies

Show All