বাস্তব জীবন পরিচালনায় ইসলাম

বাস্তব জীবন পরিচালনায় ইসলাম আমি আল্লাহকে সবচেয়ে বেশি ভয় পাই
তারপর সেই মানুষকে ভয় পাই যে আল্লাহকে মোটেই ভয় পায়না।—শেখ সাদী(র)
(8)

13/08/2024

পুরো একটা পার্লামেন্ট পালিয়ে যাওয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম।

পুলিশ নিজেই নিরাপত্তা চায়! এটাও পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম।

06/08/2024

🚣‍🚣‍♂️- নৌকা আর ধানের শীষ
🌾🌾দুই সাপের একই বিশ, (অতএব) কিসের মুজিব কিসের জিয়া, দেশ চলবে কোরআন দিয়া।📖📖
[🌺ان شاء الله🌺]

05/08/2024

সবার আগে ভারতীয় লোক চাকরি থেকে বাদ দিয়ে,
আমার দেশের মেধাবীদের চাকরির ব্যবস্থা করার জোর দাবি জানাচ্ছি।
০৫/০৮/২৪

11/07/2024

তোমার জীবনে এমন বন্ধু বানাও যে,
পুরো পৃথিবী তোমার বিরুদ্ধে গেলেও,
তোমার বন্ধু তোমার পক্ষে থাকবে!!

15/04/2024

হে প্রিয় তুমি আল্লাহর কাছে মাথা নত করো,
দেখবে তিনি তোমাকে পৃথিবীর কারো কাছে নত হতে দিবেন না ইনশা'আল্লাহ।🙏

08/04/2024
08/04/2024

-বিদায়ের শেষ প্রান্তে..!!🌿
🌙
-রমজান মাস-2024..!!💔

24/03/2024

এবারের রোজা এতটাই আরামদায়ক,
নাই পানির পিপাসা, নাই গরমের কস্ট, নাই কোন ক্লান্তি
আলহামদুলিল্লাহ!!❤️

14/03/2024

মহান আল্লাহ'র উপরে বিশ্বাস রাখুন,
হতে পারে এই রমজানেই আপনার জীবনের মোড় ঘুরে যাবে।
ইনশাআল্লাহ সর্বোচ্চ বিশ্বাস রাখুন।❤️🥀

06/03/2024

যখন তোমার কাছে অনেক টাকা থাকবে, তখন তুমি ভুলে যাবে যে তুমি কে

আর যখন তোমার কাছে টাকা থাকবে না, তখন সমস্ত পৃথিবী ভুলে যাবে তুমি কে

29/02/2024

নিজের সমস্যা গুলোর কথা মানুষকে নয়
আল্লাহকে বলুন তিনি গোপনে শুনে গোপনেই তার সমাধান করে দিবেন।
ইনশাআল্লাহ!!

02/01/2024

হঠাৎ করেই মহান আল্লাহ আপনাকে এতোটা খুশি করবেন যে,
আলহামদুলিল্লাহ বলেই আপনি খুশিতে কে'দে ফেলবেন।
ইনশাআল্লাহ।

31/12/2023

💝🎉আজ বছরের শেষ দিন, আমার ব্যাপারে কোন অভিযোগ থাকলে জানাতে পারেন।💗

সংশোধন করে নিবো ইনশাআল্লাহ🤲

19/12/2023

অতিরিক্ত চিন্তা বাদ দিন, তকদিরে যা আছে তাই হবে ইনশা'আল্লাহ!!
মুচকি হেসে বলে দিন...
আলহামদুলিল্লাহ।

07/12/2023

বেহায়াপনায় ভরপুর শিক্ষা কারিকুলাম বন্ধ হোক।

✅ইশরাকের নামাজ পড়ার সময় ও নিয়ম!!          মঙ্গলবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২২👑ইশরাকের নামাজ পড়ার সময় ও নিয়ম⤵️নফল নামাজ ইশরাক। নফল...
27/12/2022

✅ইশরাকের নামাজ পড়ার সময় ও নিয়ম!!
মঙ্গলবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২২

👑ইশরাকের নামাজ পড়ার সময় ও নিয়ম⤵️

নফল নামাজ ইশরাক। নফল এ নামাজ নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজে পড়তেন এবং অন্যদেরকেও পড়তে বলতেন। ইশরাকের নামাজের ফজিলত ও মর্যাদা অন্য নফল নামাজের তুলনায় বেশি। কিন্তু ইশরাকের নামাজ পড়ার সময় কখন এবং তা পড়ার নিয়মই বা কী?

ইশরাক নামাজ পড়ার সময় হচ্ছে, সূর্য উদিত হওয়ার পর থেকে এক বর্শা পরিমাণ উদিত মধ্যাকাশে আসার আগ পর্যন্ত এই সময়ের মধ্যে আদায় করলে ইশরাকের নামাজ আদায় হয়ে যাবে। তবে নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সূর্য উদিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এই নামাজ আদায় করতেন না। তিনি এক বর্শা পরিমাণ সূর্য ওঠার অপেক্ষা করতেন।

নবিজি যখন ইশরাক পড়তেন

একদল ইসলামিক স্কলার বলেছেন, বর্শা মানে দেড় মিটারের মতো, আবার কেউ কেউ বলেছেন, এক মিটারের মতো। এটি সময়ের সঙ্গে পরিমাপ করলে দাঁড়ায়, সূর্য উদিত হওয়ার ১০ থেকে ১২ মিনিট পর শুরু হয়। ইশরাক নামাজ পড়া প্রসঙ্গে হাদিসের একাধিক বর্ণনা রয়েছে। তাহলো-

১. হজরত আনাস ইবনে মালেক রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি ফজর নামাজ জামাতে আদায় করার পর সূর্য উঠার আগ পর্যন্ত ওখানে বসে বসেই আল্লাহর জিকির করে। তারপর দুই রাকাত নামাজ আদায় করে। তার জন্য পূর্ণাঙ্গ হজ ও ওমরার সমান সাওয়াব রয়েছে।’ (তিরমিজি, মিশকাত)

২. রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি জামাতের সঙ্গে ফজরের নামাজ পড়লো। এরপর সূর্য উঠা পর্যন্ত সেখানে বসে আল্লাহর জিকির করলো; অতপর দাঁড়িয়ে দুই রাকাত নামাজ পড়লো; সে একটি হজ ও ওমরাহ করার সওয়াব নিয়ে ফিরে গেল।’ (তাবারানি, আত-তারগিব)

৩. অন্য বর্ণনায় এসেছে, ‘সূর্য উঠার আগে আল্লাহর জিকির, তাকবির, তাহমিদ ও তাহলিল পাঠ করা আমার কাছে ইসমাঈল বংশের দুইজন গোলাম আজাদ করার চেয়েও অধিক প্রিয়।’ (মুসনাদে আহামদ)

হাদিসের দিকনির্দেশনা অনুসারে ফজর নামাজ পড়ে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে সূর্য উঠার পর এ নামাজ আদায় করতে হয়। এ ক্ষেত্রে ইসলামিক স্কলারদের কেউ কেউ বলেছেন সূর্য উঠার ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর; আবার কেউ কেউ বলেছেন ২০ থেকে ২৫ মিনিট পর এ নামাজ পড়তে হয়। আর সূর্য এক বর্শা পরিমাণ (দেড় মিটারের মতো) মধ্যাকাশের দিকে উঠা পর্যন্ত এ নামাজের ওয়াক্ত থাকে।

👑ইশরাক নামাজের নিয়ম...

ইশরাক অন্যান্য নামাজের মতোই দুই রাকাত করে আদায় করতে হয়। ইশরাকের নামাজের জন্য সুস্পষ্ট আলাদা কোনো নিয়ম ও নিয়ত নেই। শুধু ‘আল্লাহু আকবার’ বলে শুরু করা। আর দুই দুই রাকাত করে ৪ রাকাত নামাজ পড়া।

ইশরাকের নামাজের সুনির্দিষ্ট রাকাত সংখ্যারও উল্লেখ না থাকলেও কেউ কেউ দুই রাকাত থেকে শুরু করে আট রাকাত পর্যন্ত পড়ে থাকেন। আবার ইসলামিক স্কলারদের কেউ কেউ বলেছেন, ইশরাকের নামাজ দুই রাকাত করে ১২ রাকাত পর্যন্ত পড়া যায়।

তবে নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দুই দুই রাকাত করে ৪ রাকাত ইশরাক পড়তেন। এটি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আমল দ্বারা প্রমাণিত।

সুতরাং মুমিন মুসলমানের উচিত, ফজরের নামাজের পর সূর্য উঠার ১৫ থেকে ২৫ মিনিট পর ‘আল্লাহু আকবার’ বলে দুই দুই রাকাত করে ৪ রাকাত নামাজ আদায় করা। নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুন্নাতের অনুসরণ করা।

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে নির্ধারিত সময়ে সুন্নাত নিয়মে নিয়মিত ইশরাক নামাজ পড়ার তাওফিক দান করুন। হাদিসের ওপর আমল করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

04/10/2022

আজকের আয়াত/হাদীস

আসওয়াদ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন,

আমি ‘আয়িশা (রাঃ) কে জিজ্ঞেস করলাম, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ঘরে থাকা অবস্থায় কী করতেন? তিনি বললেন, ঘরের কাজ-কর্মে ব্যস্ত থাকতেন। অর্থাৎ পরিবারবর্গের সহায়তা করতেন। আর সালাতের সময় হলে সালাতের জন্য চলে যেতেন।

রেফারেন্সঃ
সহিহ বুখারী ৬৭৬

ঘরের কাজ-কর্মে ব্যস্ত থাকা অবস্থায় ইক্বামাত হলে, সালাতের জন্য বের হয়ে যাবে ।

12/07/2022

বিদ্বানের কলমের কালি শহীদের রক্তের চেয়েও পবিত্র ।
— আল হাদিস

12/07/2022

যশোরের কৃতি সন্তান প্রিয় কবির বিন সামাদ ভাইয়ের অসাধারণ পরিবেশনা।
যতবার শুনি ততোবারই যেন নিজের বিবেকের কাছে ধরা খেয়ে যাই!!👌

10/07/2022

কুরবানির পশুর চামড়া দিয়ে কী করব?

আসুন চামড়াগুলো মাদরাসার এতিমখানায় দান করি

কুরবানির পশুর চামড়া কেউ যদি চায় শুকিয়ে প্রকৃয়াজাত করে নিজে ব্যবহার করতে পারবে। পশুর চামড়া খাওয়াও হালাল। গরুর চামড়া প্রসেসিং করে ভূড়ির মত করে এটাকে খাওয়ায় যায়। কেউ চাইলে এটা খেতেও পারে। কিন্তু চামড়া বিক্রি করলে সেই টাকা নিজে ব্যবহার করতে পারবে না, বরং গরিবদেরকে দান করে দিতে হবে।

যেহেতু আমাদের দেশে কেউ সাধারণত নিজে চামড়া প্রকৃয়াজাত করে ব্যবহার করে না। তাই সাধারণত এটা বিক্রি করে এর মূল্য দান করা হয় গরিব-মিসকিনদেরকে। চামড়ার মূল্য দান করার খাত যাকাতের অর্থ দান করার খাতের অনুরূপ। অর্থাৎ যারা যাকাতের অর্থ খাওয়ার অধিকার রাখে তারাই কুরবানির পশুর চামড়ার মূল্য পাওয়ার অধিকার রাখে। বেশির ভাগ সময় সবাই চেষ্টা করে কুরবানির পশুর চামড়া কোন মাদরাসায় দান করে দিতে। কেননা মাদরাসায় অনেক এতিম ও দরিদ্র শিক্ষার্থী থাকে যাদের ভরণ-পোষণের দায়িত্ব মাদরাসাগুলো নিয়ে থাকে। বলে রাখা ভালো, উক্ত চামড়ার টাকা মসজিদে দান করা যাবে না। অথবা রাস্তা-ঘাট নির্মাণ ইত্যাদিতেও ব্যবহার করা যাবে না। শুধুমাত্র গরিব মানুষদেরকে দেয়া যাবে যারা যাকাতের অর্থ নিতে পারেন।

সম্ভবত ২০১৮-২০১৯ সাল থেকে সিন্ডিকেট করে চামড়ার দাম কমিয়ে রাখা হয়েছে। বিগত বছরগুলোতে দেখা গিয়েছে অনেকেই চামড়া ডাস্টবিনে ফেলে গিয়েছে বা মাটিতে পুতে ফেলেছে। মাদরাসা ও এতিমখানাগুলোর আয়ের বড় একটা উৎস এই কুরবানির চামড়া। কাচা চামড়ার এই অস্বাভাবিক কম মূল্যের জন্য মাদরাসাগুলো সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয় বলে মনে করছি। তাই অনুরোধ থাকবে, আপনার পশুর চামড়া এলাকার মাদরাসার এতিমখানা বা লিল্লাহ ফান্ডে দান করে দিবেন। যেন এর বিক্রয়লব্ধ অর্থ গরিব-মিসকিন ছাত্রদের কল্যানে ব্যয় করা যায়।

কুরবানির দিন এলাকায় কিছু সিজনাল চামড়া ব্যবসায়ীদের আনাগোনা দেখা যায়। যারা সাধারনত হয় ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মী। যারা এলাকায় ত্রাসের সৃষ্টি করে কুরবানির চামড়া খুব কম মূল্য দিয়ে জোর পূর্বক কিনে নেয়। গত কয়েক বছরে চামড়ার দাম পড়ে যাওয়ার কারণে এই সন্ত্রাসী বাহিনীর দৌরাত্ম হয়ত আগের মত দেখা যায় না। আগে এক সময় দেখা যেত অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ঈদের দিন এরা মহড়া দিত। যাদের মূল উদ্দেশ্য থাকত মাদরাসার কোনো ছাত্র যেন চামড়া কিনতে বা দান হিসাবে নিতে না পারে। এটা খুবই লজ্জাজনক একটা কাজ। যেই চামড়া বিক্রির টাকা গরিব-মিসকিনদের হক্ব। সেখানে তাদেরকে বঞ্চিত করে এই রাজনৈতিক সিজনাল চামড়া ব্যবসায়ীরা।

অনেক সময় দেখা যায় মাদরাসার ছাত্ররা গরুর একটি চামড়া কেনার জন্য ২০০ টাকা দিতে চায়। অপর পক্ষে অন্যান্য ব্যবসায়ীরা বা উপরে উল্লেখিত সোনার ছেলেরা হয়ত ৫০০ টাকা দিতে চায়। এক্ষেত্রে আমি ২০০ টাকার বিনিময়ে মাদরাসার ছাত্রের কাছেই চামড়াটি বিক্রি করব। কারণ মাদরাসা ঐ চামড়াটি ২০০ টাকায় কিনে হয়ত ১০০০ টাকায় বিক্রি করবে। ফলে মাদরাসা ৮০০ টাকা লাভ করতে পারবে। ফলে গরিবের হক্ব আদায় হবে এই ৮০০ টাকা এবং আমার হাতে পাওয়া ২০০ টাকা। কারণ এই ২০০ টাকাও আমাকে কোনো না কোনো গরিবকে দান করতে হবে। এতে করে গরিবরা দান হিসাবে মোট ১০০০ টাকা পাবে। অপর দিকে আমি যদি ৫০০ টাকায় চামড়াটি কোনো ব্যবসায়ীর কাছে বিক্রি করি। তাহলে এই ৫০০ টাকা আমি গরিবদের দান করতে পারব। আর ঐ ব্যবসায়ী চামড়াটি ১০০০ টাকায় বিক্রি করে ৫০০ টাকা লাভ করতে পারবে। এতে ঐ ব্যবসায়ী বেশি লাভবান হলো। গরিবের হক্ব আদায় হলো মাত্র ৫০০ টাকা।

আমাদের ব্যবসায় যেহেতু আল্লাহর সাথে। তাই আসুন, কোন দিক দিয়ে হিসাব করলে গরিবের বেশি লাভ হবে সেটা নিয়ে ভাবি। কিভাবে মাদরাসা বা এতিমখানাকে একটু বেশি লাভবান করা যায় সেদিকে লক্ষ্য রাখি। ভাল হয় যদি কোন মাদরাসায় পুরো চামড়াটা দান করে দিতে পারি। অথবা মাদরাসার কাছে নাম মাত্র মূল্যে বিক্রি করি। আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করা উচিত, দরিদ্রদের এই হকটা তারাই যেন পায়।

আমার নামাজ, আমার কুরবানি, আমার জীবন ও আমার মরন বিশ্ব-প্রতিপালক আল্লাহরই জন্যে। (সূরা আন'আম - ১৬২)

কুরবানির মাসআলা, করণীয় ও বর্জনীয় বিষয়ে জানতে এই লেখাটি পড়তে পারেনঃ
https://hellohasan.com/2016/09/02/কুরবানি-ফজিলত-আমল-মাসআলা

আল্লাহ আমাদের সকলকে কুরবানি করার তৌফিক দিন। আমাদের সকলের কুরবানি কবুল করুন। আমীন।

 #কুরবানির_দিন_হাস-মুরগি জবাই কি নিষেধ?জেনে নিন সমাজে বহুল প্রচলিত একটি ভুল ধারণা সম্পর্কেআমাদের দেশের অনেক এলাকায় কুরবা...
09/07/2022

#কুরবানির_দিন_হাস-মুরগি জবাই কি নিষেধ?

জেনে নিন সমাজে বহুল প্রচলিত একটি ভুল ধারণা সম্পর্কে

আমাদের দেশের অনেক এলাকায় কুরবানির ঈদের দিন বাড়িতে হাস-মুরগি জবাই করা কঠিন ভাবে নিষেধ। তারা মনে করে থাকেন "কুরবানির দিন দো পায়া জানোয়ার জবাই করা নিষেধ"। কারণ হিসেবে তারা মনে করেন ইসমাঈল (আঃ) মানুষ ছিলেন, তাঁর ছিল দুই পা। আর হাস-মুরগিরও দুই পা। তাই হাস-মুরগি জবাই করলে তা ইসমাঈল (আঃ) এর দিকেই ধাবিত হয় (নাউযুবিল্লাহ)। এই ধারনাটা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও বানোয়াট। কুরআন-হাদীসের কোথাও এরকম বিশ্বাস ও নিষেধাজ্ঞার কথা উল্লেখ নাই।

কোথাও কোথাও প্রচলিত আছে এর বিপরীত আরেকটা ভয়ংকর রেওয়াজ। যারা গরিব বা কুরবানির সামর্থ নাই, তারা কুরবানির নিয়তে মোরগ জবাই দিয়ে থাকে। এটাও সম্পূর্ণ নাজায়েজ একটি কাজ। কুরবানির নিয়তে গরু, ছাগল, উট, দুম্বা, ভেড়া, মহিষ ব্যাতিত অন্য কোন পশু কুরবানি জায়েজ নাই।

ঈদের দিন সকলেই ভাল খাবার খেতে চায়। সে হিসেবে হাস-মুরগি জবাই করে খাওয়া যেতেই পারে। কিন্তু মনের মধ্যে এই নিয়ত রাখা যাবে না যে "আমি যেহেতু কুরবানি দিতে পারছি না, তাই মুরগি জবাই করি আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য"।

অতএব কুরবানির ঈদের দিন আমরা হাস-মুরগি-কবুতর ইত্যাদি জবাই করে খাওয়াকে নিষেধ বা খারাপ কাজ মনে করব না। প্রয়োজন হলে অবশ্যই ঈদের দিন এগুলো জবাই করে খাওয়া যাবে। এতে কোনো গুনাহ নাই। অপর পক্ষে, কুরবানি করার সামর্থ্য না থাকলে কুরবানির নিয়তে মোরগ জবাই করার কাজ থেকে বিরত থাকব। কারণ গরু-ছাগল-মহিষ-ভেড়া ইত্যাদি ব্যতিত হাস-মুরগি জাতীয় কোনো প্রাণী দিয়ে কুরবানি করা জায়েজ নেই।

আল্লাহ আমাদেরকে ভিত্তিহীন বানোয়াট রেওয়াজ রসম থেকে বেঁচে থাকার তাওফিক দান করুন। আমীন।

কুরবানির মাসআালা, করণীয় ও বর্জনীয় বিষয়গুলো সম্পর্কে জানা যাবে নিচের লিংক থেকেঃ
https://hellohasan.com/2016/09/02/কুরবানি-ফজিলত-আমল-মাসআলা।

জ্বিলক্বদ মাসের আইয়ামে বীজের রোজা রাখছেন তো?এ মাসের রোজা ১৪, ১৫ ও ১৬ জুন ২০২২ ইংচলছে জ্বিলক্বদ মাস। আগামী চান্দ্র মাসের ...
08/06/2022

জ্বিলক্বদ মাসের আইয়ামে বীজের রোজা রাখছেন তো?

এ মাসের রোজা ১৪, ১৫ ও ১৬ জুন ২০২২ ইং

চলছে জ্বিলক্বদ মাস। আগামী চান্দ্র মাসের ১০ তারিখে উদযাপন হবে পবিত্র ঈদুল আযহা। চলতি মাসের আইয়ামে বীজের নফল রোজাগুলো রাখতে হবে যথাক্রমে ১৪, ১৫ ও ১৬ জুন রোজ মঙ্গল, বুধ ও বৃহস্পতিবার। অর্থাৎ সোমবার দিবাগত রাতে সাহরি খেয়ে মঙ্গলবার রোজা শুরু করতে হবে। এর ধারাবাহিকতায় বুধ ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখতে হবে। যে কোনো রোজার জন্য সাহরি খাওয়া উত্তম একটি সুন্নাহ। রোজা রাখার সুবিধার্থে মোবাইলে এখনি রিমাইন্ডার সেট করে রাখতে পারেন।

আইয়ামে বীজ আরবি দু’টি শব্দের সমন্বয়ে গঠিত। আইয়ামে অর্থ দিবসসমূহ, আর বীজ অর্থ শুভ্র, সাদা, শ্বেত, খাঁটি, নির্ভেজাল। প্রতি চন্দ্র মাসের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখকে আইয়ামে বীজ বলা হয়। অনেকগুলো সহীহ হাদীস দ্বারা এই তিন দিন রোজা রাখার জন্য উৎসাহিত করার প্রমাণ পাওয়া যায়। নবীজি (সা) নিয়মিত আইয়ামে বীজের রোজা রাখতেন এবং সাহাবীগণকে (রা) এ রোজা রাখতে উৎসাহ দিতেন। নিয়মিত প্রতি চান্দ্র মাসের ৩দিন রোজা রাখা সারা বছর রোজা রাখার সওয়াবের সমতুল্য। কোনো কারণে উক্ত ৩ দিন রোজা রাখতে না পারলে মাসের যে কোনো ৩ দিন অন্তত রোজা রাখি। তাহলেও ইনশাআল্লাহ আমরা সারা মাস রোজা রাখার সওয়াব লাভ করব।

আইয়ামে বীজের রোজা সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে এখানেঃ
https://hellohasan.com/2021/05/16/আইয়ামে-বীজ-রোজা-কবে-ফজিলত

আগামী চান্দ্র মাস জ্বিলহজ্জ। যাতে অনুষ্ঠিত হবে হজ্জ এবং ঈদুল আযহা তথা কুরবানি। আসুন আমাদের সাধ্য মত আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য কুরবানির জন্য প্রস্তুতি গ্রহন করি। প্রস্তুতি মানেই কেবল টাকার ব্যবস্থা করা নয়। বরং কুরবানি সংক্রান্ত মাসআলা জানা, কুরবানির ক্ষেত্রে করণীয় ও বর্জনীয় সম্পর্কে জ্ঞানার্জন করাও এই প্রস্তুতির অংশ হওয়া উচিত। তাই আসুন ঈদুল আযহা আসার আগেই কুরবানি সংশ্লিষ্ট মাসআলা ও বিবিধ বিষয় আলেমদের থেকে জেনে নিই।

ঈদুল আযহা ও কুরবানির মাসআলা এবং করণীয়-বর্জনীয় কাজ সম্পর্কে ব্যাসিক একটি ধারনা পাওয়া যাবে নিচের লিংক থেকেঃ
https://hellohasan.com/2016/09/02/কুরবানি-ফজিলত-আমল-মাসআলা

আল্লাহ আমাদের সকলকে বেশি বেশি নফল রোজা রাখার তাওফিক দান করুন। আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য কুরবানি করার তাওফিক দান করুন। আমীন।

01/06/2022

আজকের আয়াত/হাদীস

আম্মার ইবনু ইয়াসার (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন,

‘তিন শ্রেণীর মানুষ কখনো জান্নাতে যাবে না। (১) যে ব্যক্তি তার পরিবারে বেহায়াপনার সুযোগ দেয়। (২) পুরুষের বেশধারী নারী। (৩) নিয়মিত নেশাদার দ্রব্য পানকারী’

রেফারেন্সঃ
সহিহ তারগিব ৩৩৮১
http://ihadis.com/books/upodesh/hadis/76

31/05/2022

আজকের আয়াত/হাদীস

নু’আয়ম মুজমির (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, আমি আবূ হুরায়রা (রাঃ)-এর সঙ্গে মসজিদের ছাদে উঠলাম। অতঃপর তিনি উযূ করে বললেনঃ ‘আমি আল্লাহ্‌র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছি, ক্বিয়ামাতের দিন আমার উম্মাতকে এমন অবস্থায় আহ্বান করা হবে যে, উযূর প্রভাবে তাদের হাত-পা ও মুখমন্ডল উজ্জ্বল থাকবে। তাই তোমাদের মধ্যে যে এ উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে নিতে পারে, সে যেন তা করে।’

রেফারেন্সঃ
সহিহ বুুখারী ১৩৬
http://ihadis.com/books/bukhari/hadis/136

30/05/2022

আজকের আয়াত/হাদীস।

ইব্‌ন উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ রাসূলুল্লাহ (সাল্লালাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ

যে ব্যক্তি পৃথিবীতে শরাব পান করে মারা যাবে এবং সে সর্বদা পান করতো এবং তা থেকে তাওবা করে নি, আখিরাতে সে পবিত্র পানীয় পান করতে পাবে না; নাউজুবিল্লাহ্।

রেফারেন্সঃ
সুনানে আন-নাসায়ী ৫৬৭৩
http://ihadis.com/books/nasayi/hadis/5673

30/05/2022

আজকের আয়াত/হাদীস

আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

প্রতি রাতে নবী (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বিছানায় যাওয়ার প্রাক্কালে সূরা ইখ্‌লাস, সূরা ফালাক ও সূরা নাস পাঠ করে দু’হাত একত্র করে হাতে ফুঁক দিয়ে যতদূর সম্ভব সমস্ত শরীরে হাত বুলাতেন। মাথা ও মুখ থেকে আরম্ভ করে তাঁর দেহের সম্মুখ ভাগের উপর হাত বুলাতেন এবং তিনবার এরূপ করতেন।

রেফারেন্সঃ
সহিহ বুখারী ৫০১৭
http://ihadis.com/books/bukhari/hadis/5017

28/05/2022

আজকের আয়াত/হাদীস

আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ নবী করীম (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন,

যে ব্যক্তি মানুষের মাল (ধার) নেয় পরিশোধ করার উদ্দেশ্যে আল্লাহ তা’আলা তা আদায়ের ব্যবস্থা করে দেন। আর যে তা নেয় বিনষ্ট করার নিয়্যাতে আল্লাহ তা’আলা তাকে ধ্বংস করেন।

রেফারেন্সঃ
সহিহ বুখারী ২৩৮৭
http://ihadis.com/books/bukhari/hadis/2387

26/05/2022

আজকের আয়াত/হাদীস

আবূ সা’ঈদ আল খুদরী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ

তিনজন লোক একত্রিত হলে তাদের একজনকে তাদের ইমাম বা নেতা হতে হবে। আর তাদের মধ্যে ইমামত বা নেতৃত্বের সবচাইতে বেশী হাক্বদ্বার সেই ব্যক্তি যে সবচেয়ে বেশী কুরআন মাজীদ অধ্যয়ন করেছে।

রেফারেন্সঃ
সহিহ মুসলিম ১৪১৫
http://ihadis.com/books/muslim/hadis/1415

24/05/2022

আজকের আয়াত/হাদীস

আবূ যার (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন,

সুতরাং আল্লাহ তা‘আলা যার ভাইকে তার অধীন করে দেন সে নিজে যা খায়, তাকেও যেন তা খাওয়ায়। সে নিজে যা পরে, তাকেও যেন তা পরায়। আর তার উপর যেন এমন কোন কাজ না চাপায়, যা তার শক্তির বাইরে। আর যদি তার উপর এমন কোন কঠিন ভার দিতেই হয়, তাহলে সে নিজেও যেন তাকে সাহায্য করে।

রেফারেন্সঃ
সহিহ আল বুখারী ৬০৫০
http://ihadis.com/books/bukhari/hadis/6050

Address

আবদুল্লাহ্ আল-মাছুম, বাড়ি-১৫/২৩, আদর্শবাগ, , ডগাইর, যাত্রাবাড়ী ঢাকা-১৩৬২, +8801615 70 40 70
Jatrabari
1362

Telephone

+8801615704070

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বাস্তব জীবন পরিচালনায় ইসলাম posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to বাস্তব জীবন পরিচালনায় ইসলাম:

Videos

Share

Category

বিশুদ্ধ পণ্যের এক বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান

আপনি অবশ্যই এখানে পাবেন আপনার পছন্দের প্রয়োজনীয় কিছু পণ্য যা সম্পূর্ণ নির্ভেজাল।

আর শুধুমাত্র আমারাই আমাদের সকল পন্য আপনার হাতে তুলে দিচ্ছি সম্পূর্ণরূপে গ্যারান্টি সহকারে এবং চ্যালেঞ্জ এর সাথে,, যা অবশ্যই আপনি এবং আপনার পার্শ্ববর্তী সকলের সাথে চ্যালেঞ্জ করে আমার এই পণ্য আপনি ব্যবহার করবেন এবং অন্যকে ব্যবহার করতে উৎসাহিত করতে পারবেন।

Nearby travel agencies


Other Travel Agencies in Jatrabari

Show All