Sun Trips

Sun Trips সম্মানিত সুধী

যে কোনো ডমেস্টিক এবং ইন্টারন্যশনাল টিকেট এপ্রতিদিন সর্বোচ্চ ১২% পর্যন্ত কমিশন উপভোগ।

This page represents for Higher Studies in abroad and Travel .....We process for Russia,Japan, Sweden, Poland, Cyprus, Lithuania,Hungary, South Korea & Malaysia. We process Student Visa, Tourist Visa, Family Visa, Spouse Visa & Migration Visa....

30/09/2024

বিদেশে পড়তে যাওয়ার ১ বছর আগে থেকেই কি কি করণীয়:

১ :আপনার নাম এবং আপনার পিতামাতার নামের সাথে মিল রেখে সার্টিফিকেটে কোনো ভুল থাকলে তা সংশোধন করবেন, হতে পারে নামের বানানে ভুল বা অন্য কিছু, এ সময়ে একটা জিনিস খেয়াল রাখবেন আপনার পিতামাতার ভোটার আইডিতে যে নাম আছে ঔ নাম ই যেন সার্টিফিকেটে থাকে, মোট কথা আপনার জন্মসনদ, সার্টিফিকেট এবং বাবামার এনআইডিতে যেন সেম নাম থাকে
,
২ পাসপোর্ট তৈরি ঃ পাসপোর্ট তৈরির সময় পূর্বের সার্টিফিটের মতো নাম এবং স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানার দিকে খেয়াল রাখবেন, এমন যেন না হয় জন্মসনদে আছে বর্তমান ঠিকানা বরিশাল কিন্তু পাসপোর্টে কোনোভাবে এসে গেছে নোয়াখালী
,
( ১,২ নং পয়েন্টে কোনোভাবে ভুল হলে এগুলো সংসোধন বিদেশে পরতে যান বা না যান এমনিতেই জরুরি এবং সংসোদন একটু সময় সাপেক্ষ বিষয়)
,
,
৩ SSC, HSC এর নম্বরপএ এবং সার্টিফিকেট বোর্ড থেকে সংগ্রহ করা এবং মাস্টার্সে যেতে চাইলে অনার্সের সার্টিফিকেট বিশব্বিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অফিস থেকে সংগ্রহ করে রাখা
,
৪ সার্টিফিকেট সংগ্রহের পর এগুলো শিক্ষা, এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত করা
,
৫ IELTS preparation :আইইএলটিএস পরীক্ষার প্রিপারেশন টা একটু আগে থেকেই নেওয়া ভালো, কারন অনেকের কাঙ্খিত স্কোর তুলতে অনেক বেশি সময় লেগে যায় এবং এই সময়ের কারণে, অনেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সেশন মিস করে ফেলে, যার জন্য এডুকেশন গ্যাপ বেড়ে যায় যার জন্য ভিসা পাওয়া কঠিন হয়ে যায়
,
৬ স্কলারশিপ নিয়ে পড়াশোনা করার ইচ্ছা থাকলে আন্ডার-গ্র্যাজুয়েটের স্টুডেন্টদের জন্য SAT/ ACT পরীক্ষা এবং স্নাতকোত্তর ছাত্রীদের জন্য GRE/ GMAT পরীক্ষার প্রস্তুতিতে আগে থেকে নেওয়া ভালো
,
৭ আপনার পরিচিত বা যে সকল শিক্ষকরা আপনাকে ভালো জানে, এই সকল শিক্ষকদের মধ্য থেকে দুইজন টিচারের রেকমেন্ডেশন লেটার সংগ্রহ করে রাখা
,
৮ SOP লেখার প্রিপারেশন ঃ বিদেশে স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার জন্য SOP লেখা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি প্রিপারেশন অনেক আগে থেকেই নেওয়া ভালো, যে কিভাবে আপনি এটাকে লিখবেন, এর জন্য অভিজ্ঞ ভাইদের সহযোগিতা নেওয়া বা বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপ বা অন্য কোথা থেকে সহযোগিতা নেওয়া এবং নিজের মতো করে এটাকে প্রস্তুতি নেওয়া যাতে SOP ভাষাটা নিজের মতো করে হয়
,
৯ ব্যাকগ্রাউন্ড এর সাথে মিল রেখে আপনি যে দেশে পড়তে যেতে চাচ্ছেন ওই দেশের মিনিমাম পাঁচটা বিশ্ববিদ্যালয় খুঁজে বের করে রাখা এবং যে সাবজেক্টে পড়তে যেতে চাচ্ছেন ওই সাবজেক্টটা যেন আপনার পূর্বের পড়া সাবজেক্ট এর সাথে মিল খায়,ধরেন ধরেন আপনি সায়েন্স থেকে এইচএসসি পাশ করছেন সুতরাং আপনাকে এমন কোন সাবজেক্টই পরবর্তীতে চয়েজ করতে হবে যেটা সায়েন্স ব্যাকগ্রাউন্ড এর সাথে মিল খায় বা ব্যবসা শিক্ষা বিষয় থেকে আগে পড়াশোনা করে থাকলে এমন সাবজেক্ট পছন্দ করতে হবে যেটা যেন ব্যাবসা শিক্ষার সাথে মিল থাকে
,
১০ আপনার বাজেট, আপনার পছন্দের শহর সহ সব কিছু বিষয় মাথায় রেখে মিনিমাম পাঁচটা বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজ আগে থেকে পছন্দ করে রাখা
,
১১ আপনি যে সকল বিশ্ববিদ্যালয় পছন্দ করবেন সে সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদনের ডেডলাইনের দিকে খেয়াল রাখা এবং সে অনুযায়ী আগে থেকেই আবেদন করা
,
১২ ভলেন্টিয়ার সংগঠনে যুক্ত ঃআপনি যদি খুব সহজেই বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন করে সিলেক্ট হতে চান বা স্কলারশীপ পেতে চান এবং সহজেই ভিসা পেতে চান তাহলে কিছু ভলেন্টিয়ার সংগঠনের সাথে যুক্ত থাকা এবং তার যথেষ্ট প্রমাণ সংগ্রহ করে রাখা
,
১৩ বিদেশে গেলে বেশিরভাগ সময় আপনাকে নিজেকে নিজের রান্না করে খেতে হবে সুতরাং আগে থেকেই দেশ থেকে রান্না শিখে যাওয়া টা ভালো
,
১৪ যদি সম্ভব হয় ড্রাইভিং শেখা তাহলে শিখে ফেলুন, ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরি করে রাখুন এবং যদি আরও সম্ভব হয় তাহলে ইন্টারন্যাশনাল ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরি করে রাখতে পারেন
,
১৫ যদি সম্ভব হয় তাহলে কম্পিউটারে নিজের স্কিল দেশ থেকে আপগ্রেড করে যান যেমন microsoft-office, মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, মাইক্রোসফট পাওয়ারপয়েন্টের কাজ শেখা এবং সার্টিফিকেট সংগ্রহ করে রাখতে পারেন এটা বিদেশে আপনাকে অনেক সাপোর্ট দিবে
,
আমার কাছে এই ১৫ টা পয়েন্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়ছিল, আশা করি অনেকের কাজে আসবে ।

29/06/2024

বাংলাদেশে পাসপোর্ট করার পুরো প্রক্রিয়া নিম্নরূপ:

১. আবেদন ফরম পূরণ ✍️
- **অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ**: প্রথমে পাসপোর্ট বিভাগের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে (e-passport.gov.bd) গিয়ে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে।
- **আবেদন ফরম প্রিন্ট**: ফরম পূরণের পর আবেদন ফরম প্রিন্ট করতে হবে।

২. প্রয়োজনীয় কাগজপত্র 📄
- **জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি**: ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি।
- **জন্ম নিবন্ধন সনদের ফটোকপি**: জন্ম নিবন্ধন সনদের ফটোকপি।
- **পাসপোর্ট সাইজ ছবি**: ৪ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি।
- **পূর্বের পাসপোর্টের ফটোকপি** (যদি থাকে)।
- **অন্যান্য ডকুমেন্ট**: যদি আবেদনকারী সরকারী চাকুরিজীবী হন, তবে এনওসি (NOC) প্রয়োজন হতে পারে।

৩. ফি জমা 💰
- **ফি**: পাসপোর্ট ফি অনলাইনে বা নির্দিষ্ট ব্যাংকের মাধ্যমে জমা দিতে হবে।
- **ফি রসিদ**: ফি জমা দেওয়ার পর রসিদটি সংরক্ষণ করতে হবে।

৪. আবেদন জমা 📬
- **আবেদন জমা**: নিকটস্থ পাসপোর্ট অফিসে নির্দিষ্ট সময়ে গিয়ে আবেদন ফরম ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে।

৫. বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদান 🖐️
- **ফিঙ্গারপ্রিন্ট এবং ছবি**: পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে আঙ্গুলের ছাপ এবং ছবি তোলা হবে।
৬. পাসপোর্ট সংগ্রহ 🛂
- **এসএমএস বা ইমেইল**: আবেদন গৃহীত হলে এবং পাসপোর্ট প্রস্তুত হলে এসএমএস বা ইমেইল পাওয়া যাবে।
- **সংগ্রহ**: নির্দিষ্ট পাসপোর্ট অফিস থেকে পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে হবে।

এছাড়া আরও বিস্তারিত তথ্যের জন্য পাসপোর্ট অফিসের ওয়েবসাইট দেখতে পারেন অথবা সরাসরি পাসপোর্ট অফিসে যোগাযোগ করতে পারেন।

#পাসপোর্ট

21/06/2024

কলকাতায় ঘুরতে গেলে কাজে লাগবে, গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে দিতে পারেন

► #কলকাতা মেট্রো রেলের A to Z ◄

কলকাতা ঘুরতে গিয়ে সঠিক গাইড লাইনের অভাবে অনেকেই ট্যাক্সি বা ক্যাবের পিছনে অনেক টাকা খরছ করছেন । যারা ওই অতিরিক্ত খরছ কমিয়ে সুন্দর ভাবে ঘুরতে চাচ্ছেন তাদের ভরসার অন্য নাম হতে পারে কলকাতা মেট্রো রেল । এ সম্পর্কে আপনাদের কিছু বিষয় জানাচ্ছি । মেট্রো রেল গুলো প্রতি ৪ মিনিট পর পর সকাল থেকে রাত ১০.২০ মিনিট পর্যন্ত পাওয়া যায় । আপনি যদি টাকা কে পাইলটের মত উড়াতে ভালোবাসেন তবে আমার এই পোস্ট টি আপনাদের জন্য নয় :)
অনেকেই বনগাঁ থেকে সরাসরি শিয়ালদাহ স্টেশনে চলে আসেন । এর পর ক্যাবে ১০০ - ১৫০ রুপি দিয়ে পার্ক স্ট্রিট বা মির্জা গালিব স্ট্রীটে । আপনারা সরাসরি বনগাঁ থেকে দমদম জং এ এসে নামবেন ( দম দম জং এবং দম দম ক্যান্টনমেন্ট স্টেশনের মধ্যে প্যাঁচ লাগাবেন না ) । এখান থেকে মাত্র ১০ রুপি দিয়ে মেট্রো রেলে করে পার্ক স্ট্রীট চলে আসতে পারবেন ।

কলকাতা মেট্রো রেলের রুট
=====================
দম দম > বেল গাছি > শ্যাম বাজার > শোভা বাজার > গিরিশ পার্ক > M.G রোড > সেন্ট্রাল > চাঁদনী চক > স্প্লানেড > পার্ক স্ট্রীট > মায়দান > রবিন্দ্র সনদ > নেতাজী ভবন > জতিন দাস পার্ক > কালীঘাট > রবিন্দ্র সরোবর > টলিগঞ্জ > নেতাজি >মাস্টার দা সুর্যসেন > গীতাঞ্জলী > কবি নজরুল > শহীদ ক্ষুদিরাম > কবি সুভাস

ভাড়া ৫, ১০ , ১৫ , ২০ । আপনি যদি দমদম থেকে পার্ক স্ট্রীট আসেন তবে ভাড়া ১০ রুপি আবার পার্ক স্ট্রীট থেকে চাঁদনী চক যান তবে ভাড়া ৫ রুপির মত । চিন্তা করার কোন কারন নেই এই দ্রুত গামী মেট্রো রেলের প্রতিটি স্টেশনে সে স্টেশন থেকে যে স্টেশনে যাবেন সেখানকার ভাড়া লিখা আছে । আপনি টিকিট কেটে উপরের সাইনবোর্ড দেখে বাম বা ডান দিকের প্লাটফর্মের ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করবেন ।
এবার আসুন আলোচনা করি কোন মেট্রো রেলওয়ে স্টেশনের পাশে কি কি আছে ।
=====================================================
╚►ভিক্টরিয়াল মেমোরিয়ালঃ ময়দান মেট্রো স্টেশন
╚►গড়ের মাঠঃ ময়দান মেট্রো স্টেশন
╚►হাওড়া ব্রিজঃ মহত্মা গান্ধী মেট্রো স্টেশন
╚►ইন্ডিয়ান মিউজিয়ামঃ পার্ক স্ট্রীট অথবা ময়দান মেট্রো স্টেশন
╚►জোড়া সাঁকোর ঠাকুর বাড়িঃ গিরিশ পার্ক মেট্রো স্টেশন
╚►রাম মন্দিরঃ মহত্মা গান্ধী মেট্রো স্টেশন
╚►মার্বেল প্লেসঃ মহত্মা গান্ধী মেট্রো স্টেশন
╚►ময়দানঃ ময়দান মেট্রো স্টেশন
╚►কালীঘাট কালী মন্দিরঃ কালীঘাট মেট্রো স্টেশন
╚►ইডেন গার্ডেনঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
╚►কার্জন পার্কঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
╚►নেতাজী সুভাস স্টেডিয়ামঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
╚►মিনেলিয়াম পার্কঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
╚►দ্বিতীয় হুগলী ব্রিজঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
╚►কলকাতা হাইকোর্টঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
╚►বাবুঘাট কলকাতাঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
╚►প্রিন্সেপ ঘাটঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
╚►ফোর্ট উইলিয়ামঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
╚►শহীদ মিনারঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
╚►সেন্ট পল চার্চঃ রবীন্দ্র সদন মেট্রো স্টেশন
╚►চাঁদনী চকঃ চাঁদনী চক মেট্রো
╚►নিউমার্কেটঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
╚►বড় বাজারঃ মহত্মা গান্ধী মেট্রো স্টেশন
╚►রবীন্দ্র সরোবরঃ রবীন্দ্র সরোবর মেট্রো স্টেশন
╚►লায়ন সাফারি পার্কঃ রবীন্দ্র সরোবর মেট্রো স্টেশন

আমরা অনেকেই নিউমার্কেট এরিয়ায় অনেক সময় হোটেল সংকটের কারনে বেশি দামে হোটেল ভাড়া দিয়ে থাকি । আপনারা ইচ্ছে করলেই দমদম বা শোভা বাজার এদিকের হোটেলে থাকতে পারেন । সেক্ষেত্রে মাত্র ১০ বা ৫ রুপি দিয়ে এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশনে চলে আসুন । এখান থেকে মিনিট ২ হাটলেই নিউমার্কেট এরিয়া ।

নোটঃ মেট্রো রেলওয়ে স্টেশন গুলো থেকে ভ্রমনের স্থান গুলো খুব বেশি হলে ১ কিঃ মিঃ এর মধ্যে অবস্থিত, যারা ট্রাভেলার তাদের জন্য এটা কিছুই না :) মেট্রো রেলের স্টেশন গুলোতে ছবি তুলা নিষিদ্ধ এবং এই ট্রেন গুলো তে আপনি বড় বড় বস্তা ক্যারি করতে পারবেন না । সাধারন ব্যাগ , হ্যান্ড ব্যাগ , অফিস ব্যাগ , শপিং ব্যাগ ইত্যাদি বহন করতে পারবেন ।

26/05/2024

# Sun Trips চীনের ভিসা প্রসেসিং হবে ঝটপট Sun Trip-এর ভিসা প্রসেসিং সার্ভিসের মাধ্যমে চীনের ট্যুরিস্ট ভিসা প্রসেসিং করুন ঝামেলাহীন। আমাদের এক্সপার্ট ভিসা অ্যাসিস্ট্যান্স টিম আপনার ভিসা প্রসেসিংয়ের প্রতিটি ধাপে সার্বক্ষণিক সহযোগিতা দিতে প্রস্তুত। তাই আর দেরী কেন? সেরা রেটে ভিসা প্রসেসিং শুরু করুন এখনই 👉

📌 চীনের ট্যুরিস্ট স্টিকার ভিসা প্রসেস করুন জন প্রতি মাত্র ১১,০০০ টাকায়।

ভিসা অ্যাপ্লিকেশন সম্পর্কে আপনার কোনো প্রশ্ন বা অনুরোধ থাকলে আমাদের জানাতে পারেন সহজেই; আর আমাদের এক্সপার্ট টিম সকল সহযোগিতা ও উত্তর নিয়ে আপনার সাথে যোগাযোগ করবে অতি শীঘ্রই
*শর্ত প্রযোজ্য

বিস্তারিত জানতে:
📞 কল করুন: 01711-312919 (সকাল ৯:০০ টা - রাত ১:০০ টা)
📧 ইমেইল করুন: [email protected]
💬 মেসেজ দিন:01711312919

25/05/2024
25/05/2024

বাংলাদেশ থেকে ফ্রান্সের ভিসার জন্য আবেদন করার প্রক্রিয়া বেশ কিছু ধাপ ও ডকুমেন্টেশনের প্রয়োজন হয়। ফ্রান্সের ভিজিট ভিসা (শেঞ্জেন ভিসা) ৯০ দিনের কম সময়ের জন্য ভ্রমণকারীদের জন্য হয়। নিচে বিস্তারিত প্রক্রিয়া তুলে ধরা হলো:

ধাপ ১: ভিসার ধরন নির্ধারণ
আপনার ভ্রমণের উদ্দেশ্য এবং সময়কাল অনুযায়ী, আপনি কোন ধরনের ভিসার জন্য আবেদন করবেন তা নির্ধারণ করুন। সাধারণত, ফ্রান্সের জন্য শেঞ্জেন ভিজিট ভিসা (শর্ট স্টে) পর্যটন, ব্যবসা, বা পরিবার ও বন্ধুদের সাথে দেখা করার জন্য হয়ে থাকে।

ধাপ ২: আবেদন ফর্ম পূরণ
ফ্রান্সের শেঞ্জেন ভিজিট ভিসার জন্য আবেদন ফর্ম পূরণ করতে হবে। এটি অনলাইনে পাওয়া যেতে পারে [France-Visas ওয়েবসাইটে](https://france-visas.gouv.fr/)।

ধাপ ৩: প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস সংগ্রহ
নিম্নলিখিত ডকুমেন্টসগুলি সাধারণত ফ্রান্সের ভিজিট ভিসার জন্য প্রয়োজন হয়:

1. পাসপোর্ট: আপনার পাসপোর্টটি ভিসার আবেদন জমা দেওয়ার তারিখ থেকে কমপক্ষে তিন মাস পর পর্যন্ত বৈধ হতে হবে এবং এতে অন্তত দুটি খালি পৃষ্ঠা থাকতে হবে।

2. আবেদন ফর্ম: সম্পূর্ণ পূরণ করা এবং স্বাক্ষর করা শেঞ্জেন ভিসা আবেদন ফর্ম।

3. ফটো: সাম্প্রতিক পাসপোর্ট সাইজের ছবি (বায়োমেট্রিক ফটো)।

4. ফ্লাইট বুকিং: ফ্রান্সে আসা-যাওয়ার নিশ্চিত ফ্লাইট টিকেট।

5. হোটেল রিজার্ভেশন: ফ্রান্সে থাকার সময়কালীন হোটেল বুকিং বা থাকার ব্যবস্থা।

6. বীমা: ভ্রমণ স্বাস্থ্য বীমা, যা শেঞ্জেন অঞ্চলে আপনার পুরো থাকার সময়কালের জন্য অন্তত ৩০,০০০ ইউরো পর্যন্ত কভার করবে।

7. আর্থিক ক্ষমতার প্রমাণ: আপনার ভ্রমণ এবং ফ্রান্সে থাকার সময়কালের জন্য পর্যাপ্ত অর্থের প্রমাণ। এটি ব্যাংক স্টেটমেন্ট, চাকরির সার্টিফিকেট, বা স্পনসরশিপ লেটার হতে পারে।

8. কাভার লেটার: আপনার ভ্রমণের উদ্দেশ্য এবং বিস্তারিত বিবরণ সহ একটি চিঠি।

9. ভিসা ফি: নির্ধারিত ভিসা ফি জমা দেওয়া।

ধাপ ৪: ভিসা আবেদন জমা
ফ্রান্সের ভিসা আবেদন গ্রহণের জন্য নির্ধারিত ভিসা আবেদন কেন্দ্র (VFS Global) বা ফ্রান্সের দূতাবাসে ভিসা আবেদন জমা দিতে হবে। VFS Global বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে অবস্থিত।

ধাপ ৫: বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদান
ভিসা আবেদন জমা দেওয়ার সময়, আপনাকে আপনার বায়োমেট্রিক তথ্য (ফিঙ্গারপ্রিন্ট এবং ছবি) প্রদান করতে হবে।

ধাপ ৬: সাক্ষাৎকার
কিছু ক্ষেত্রে, ভিসা অফিসার সাক্ষাৎকারের জন্য আপনাকে ডাকতে পারেন। এই সময় আপনার ভ্রমণের উদ্দেশ্য এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্য সম্পর্কে প্রশ্ন করা হতে পারে।

ধাপ ৭: ভিসা প্রসেসিং সময়
ভিসা আবেদন জমা দেওয়ার পর সাধারণত ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে ফলাফল জানা যায়। তবে, কিছু ক্ষেত্রে এটি আরও বেশি সময় নিতে পারে।

ধাপ ৮: পাসপোর্ট সংগ্রহ
ভিসা অনুমোদিত হলে, আপনাকে ভিসা স্ট্যাম্প করা পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে হবে। আপনি VFS Global বা দূতাবাস থেকে এটি সংগ্রহ করতে পারেন।

এটি ফ্রান্সের ভিজিট ভিসার জন্য বাংলাদেশ থেকে আবেদন করার সাধারণ ধাপ। সঠিক এবং আপডেটেড তথ্যের জন্য ফ্রান্সের দূতাবাস বা VFS Global এর ওয়েবসাইট পরিদর্শন করা উচিত।

পর্তুগালের ভিসা আবেদন করার জন্য আপনাকে কিছু নির্দিষ্ট ধাপ অনুসরণ করতে হবে। এখানে পর্তুগালের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়ার একটি ...
24/05/2024

পর্তুগালের ভিসা আবেদন করার জন্য আপনাকে কিছু নির্দিষ্ট ধাপ অনুসরণ করতে হবে। এখানে পর্তুগালের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়ার একটি সাধারণ ধারণা দেওয়া হলো:

1. ভিসার ধরন নির্ধারণ করুন: প্রথমেই আপনাকে ঠিক করতে হবে কোন ধরনের ভিসার জন্য আবেদন করবেন। সাধারণত ট্যুরিস্ট ভিসা, শিক্ষার্থী ভিসা, কাজের ভিসা ইত্যাদি রয়েছে।

2. প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস সংগ্রহ করুন:
- পূর্ণাঙ্গ ভিসা আবেদন ফর্ম
- পাসপোর্ট (কমপক্ষে ছয় মাসের মেয়াদ থাকতে হবে)
- পাসপোর্ট সাইজের ছবি
- ফ্লাইটের বুকিং ডিটেইলস
- হোটেল বুকিং অথবা থাকার ব্যবস্থার প্রমাণ
- ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স
- ফাইনান্সিয়াল সাপোর্টের প্রমাণ (ব্যাংক স্টেটমেন্ট, স্পন্সর লেটার ইত্যাদি)

3. ভিসা ফি পরিশোধ করুন: ভিসা ফি পরিশোধ করতে হবে যা আবেদন করার সময় নির্ধারিত থাকে।

4. ভিসা আবেদন জমা দিন:
- আপনি নিজে কনস্যুলেট বা ভিসা এজেন্টের মাধ্যমে আবেদন জমা দিতে পারেন।
- নির্দিষ্ট তারিখে ভিসা ইন্টারভিউতে উপস্থিত থাকুন (যদি প্রয়োজন হয়)।

5. ভিসা প্রক্রিয়াকরণের জন্য অপেক্ষা করুন: সাধারণত ১৫-৩০ কর্মদিবস সময় লাগে। তবে এটি আপনার ভিসার ধরন এবং অন্যান্য বিষয়ের উপর নির্ভর করতে পারে।

6. ভিসা অনুমোদন পেলে পাসপোর্ট সংগ্রহ করুন: আপনার ভিসা প্রক্রিয়া সফল হলে, আপনার পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে হবে যেখানে আপনার ভিসা স্ট্যাম্প করা থাকবে।

বিশেষ পরামর্শ:
- সব ডকুমেন্টস সঠিকভাবে পূরণ করুন এবং প্রয়োজনীয় সকল প্রমাণাদি প্রদান করুন।
- ভিসা আবেদন প্রক্রিয়ায় কোনো ধরনের ভুয়া তথ্য প্রদান করা থেকে বিরত থাকুন।

আপনি পর্তুগালের কনস্যুলেট বা দূতাবাসের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে আরো বিস্তারিত তথ্য ও সর্বশেষ আপডেট জানতে পারেন।

#
Sun Trips #

24/05/2024

সিঙ্গাপুর থেকে বাংলাদেশি হিসেবে কীভাবে পাবেন কানাডার ওয়ার্ক পারমিট ভিসা

কানাডার ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সিঙ্গাপুর থেকে বাংলাদেশি হিসেবে পেতে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করতে হবে:

১. কানাডিয়ান নিয়োগদাতার কাছ থেকে চাকরির প্রস্তাব
- চাকরির প্রস্তাব: একটি কানাডিয়ান নিয়োগদাতার কাছ থেকে চাকরির প্রস্তাব পান। নিয়োগদাতার আপনাকে নিয়োগ দিতে একটি লেবার মার্কেট ইমপ্যাক্ট অ্যাসেসমেন্ট (LMIA) পেতে হতে পারে, যা প্রমাণ করে যে একটি বিদেশী কর্মীর প্রয়োজন এবং সেই কাজের জন্য কোনও কানাডিয়ান উপলব্ধ নেই।

২. ওয়ার্ক পারমিটের ধরন নির্ধারণ
- নিয়োগদাতার-নির্দিষ্ট ওয়ার্ক পারমিট: যদি আপনার নির্দিষ্ট নিয়োগদাতার কাছ থেকে চাকরির প্রস্তাব থাকে।
- ওপেন ওয়ার্ক পারমিট: সাধারণত এটি পাওয়া কঠিন এবং নির্দিষ্ট কোনও চাকরির সাথে যুক্ত নয়। কিছু ক্যাটাগরি, যেমন দক্ষ কর্মীদের বা আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জীবনসঙ্গী, এটির জন্য যোগ্য হতে পারেন।

৩. আপনার আবেদন প্রস্তুত করুন
- প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:
- একটি বৈধ পাসপোর্ট
- চাকরির প্রস্তাবপত্রের কপি
- চাকরির প্রস্তাবের বৈধতার প্রমাণ এবং LMIA (যদি প্রযোজ্য হয়)
- আপনার যোগ্যতা এবং কাজের অভিজ্ঞতার প্রমাণ (CV, শিক্ষাগত সার্টিফিকেট, ইত্যাদি)
- আপনার নিজের সমর্থনের জন্য তহবিলের প্রমাণ
- আপনি যে ওয়ার্ক পারমিট ক্যাটাগরিতে আবেদন করছেন তার নির্দিষ্ট প্রয়োজনীয় অন্যান্য কাগজপত্র

৪. আপনার আবেদন জমা দিন
- অনলাইন আবেদন: বেশিরভাগ ওয়ার্ক পারমিট আবেদন IRCC (ইমিগ্রেশন, রিফিউজিস, অ্যান্ড সিটিজেনশিপ কানাডা) ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইনে জমা দেওয়া হয়। একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন এবং আপনার আবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশাবলী অনুসরণ করুন।
- বায়োমেট্রিকস: আপনাকে নির্ধারিত সংগ্রহ পয়েন্টে বায়োমেট্রিক্স (ফিঙ্গারপ্রিন্ট এবং ছবি) দিতে হতে পারে।

৫. আবেদন ফি পরিশোধ করুন
- প্রয়োজনীয় আবেদন ফি পরিশোধ করুন। ফি ওয়ার্ক পারমিটের ধরন এবং বায়োমেট্রিক্স দেওয়ার প্রয়োজনীয়তার উপর ভিত্তি করে পরিবর্তিত হতে পারে।

৬. প্রসেসিংয়ের জন্য অপেক্ষা করুন
- প্রসেসিং সময়: প্রসেসিং সময় ভিন্ন হতে পারে। IRCC ওয়েবসাইটে বর্তমান প্রসেসিং সময়গুলি পরীক্ষা করুন।
- মেডিকেল পরীক্ষা: আপনাকে IRCC অনুমোদিত চিকিৎসকের দ্বারা মেডিকেল পরীক্ষা করতে বলা হতে পারে।

৭. অতিরিক্ত ধাপ
- ইন্টারভিউ: কিছু ক্ষেত্রে, আপনাকে কানাডিয়ান কনস্যুলেট বা দূতাবাসে ইন্টারভিউয়ের জন্য ডাকা হতে পারে।
- পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট: আপনাকে ছয় মাসের বেশি সময় ধরে যেখানে বসবাস করেছেন সেই দেশগুলির পুলিশের ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট প্রদান করতে হতে পারে।

৮. আপনার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করুন
- অনুমোদন: যদি আপনার আবেদন অনুমোদিত হয়, আপনি একটি পোর্ট অফ এন্ট্রি (POE) পরিচয়পত্র পাবেন। কানাডায় পৌঁছানোর সময় আপনাকে এই পরিচয়পত্রটি ইমিগ্রেশন অফিসারকে দেখাতে হবে।
- ওয়ার্ক পারমিট ইস্যু: প্রকৃত ওয়ার্ক পারমিটটি কানাডায় প্রবেশের সময় আপনাকে ইস্যু করা হবে।

৯. কানাডায় ভ্রমণ করুন
- আগমনের জন্য প্রস্তুত করুন: নিশ্চিত করুন যে আপনার কাছে প্রয়োজনীয় সমস্ত কাগজপত্র রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে আপনার POE পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট এবং IRCC দ্বারা নির্দিষ্ট কোনও অন্যান্য কাগজপত্র।
- কানাডায় প্রবেশ: আগমনের সময়, একজন ইমিগ্রেশন অফিসার আপনার কাগজপত্র যাচাই করবেন এবং আপনার ওয়ার্ক পারমিট ইস্যু করবেন।

এই ধাপগুলি অনুসরণ করলে সিঙ্গাপুর থেকে বাংলাদেশি হিসেবে কানাডার ওয়ার্ক পারমিট পাওয়ার প্রক্রিয়াটি সহজ হবে।

Sun Trips
01711-312919

24/05/2024

সুইডেন এম্বাসি ঢাকায় সহজে সেনজেন ভিসার বিশাল সুযোগ,
সুইডেন এম্বাসি ঢাকা নতুন করে একটি অসাধারণ সুযোগ দিচ্ছে যেখানে ইন্টারভিউ এবং অ্যাপয়েন্টমেন্ট ছাড়াই খুব কম সময়ে সেনজেন ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।

সুইডেন, সেনজেন কান্ট্রির সদস্য হিসেবে, আরও ৮টি সেনজেন দেশের প্রতিনিধিত্ব করে। এই দেশগুলো হলো: ফিনল্যান্ড, আইসল্যান্ড, বেলজিয়াম, স্লোভেনিয়া, পোল্যান্ড, লাটভিয়া, লুক্সেমবার্গ এবং নেদারল্যান্ডস। এই ৮টি দেশের যে কোনো একটিতে ভ্রমণের জন্য আপনাকে সুইডেন এম্বাসির মাধ্যমে ভিসার আবেদন করতে হবে।

আবেদন প্রক্রিয়া সহজীকরণ:
এই নতুন সুবিধা ইন্টারভিউ এবং অ্যাপয়েন্টমেন্টের ঝামেলা ছাড়াই দ্রুত ভিসা পাওয়ার সুযোগ করে দিচ্ছে। যেকোনো সময় আপনি আবেদন করতে পারবেন এবং এতে সময়ের সাশ্রয় হবে।

প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস:
সেনজেন ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে কিছু নির্দিষ্ট ডকুমেন্টস প্রয়োজন হয়। এই ডকুমেন্টসগুলো হলো:
- পূর্ণাঙ্গভাবে পূরণকৃত ভিসা আবেদন ফর্ম।
- দুই কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি।
- বর্তমান পাসপোর্ট এবং পূর্বের সব পাসপোর্ট।
- ভ্রমণের উদ্দেশ্য সম্পর্কিত বিবরণ এবং স্পন্সর লেটার (যদি থাকে)।
- ভ্রমণ স্বাস্থ্য বীমা যা সেনজেন এলাকায় বৈধ।
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট (সর্বশেষ ৬ মাসের)।
- কর্মসংস্থান প্রমাণপত্র বা শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণপত্র।

ভ্রমণ ইতিহাস:
সেনজেন ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে সাধারণত পূর্বে কিছু দেশের ভ্রমণ ইতিহাস থাকতে হয়। এতে আপনার ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়। তবে প্রথমবারের আবেদনকারীরাও আবেদন করতে পারেন, কেবল যথাযথ ডকুমেন্টস প্রদান নিশ্চিত করতে হবে।

সময়সীমা:
সাধারণত, সেনজেন ভিসা প্রক্রিয়াকরণের সময় ১৫ দিন থেকে ৩০ দিন পর্যন্ত হতে পারে। তবে সুইডেন এম্বাসি ঢাকা থেকে নতুন সুবিধার আওতায় এই সময় আরও কম হতে পারে।

Sun Trips

fans

Today Group fare Update.
20/05/2024

Today Group fare Update.

20/05/2024

#মালেশিয়া_ভিসা করা এখন খুবই সহজ। যদি আপনার ডকুমেন্টসগুলো সঠিকভাবে উপস্থাপন করা যায়, ভিসা তাহলে সুনিশ্চিত। যদিও সহজে ভিসা পাওয়ার পুরো ব্যাপারটা নির্ভর করছে উপস্থাপনের উপর। অভিজ্ঞতা ছাড়া এ উপস্থাপনা অসম্ভব।
আমরা নিয়মিত #মালেশিয়া_ট্যুরিস্ট_ভিসা_প্রসেসিং করে যাচ্ছি। ভিসা সফলতা ৯৯.৯%।

যোগাযোগ-
01711-312919 wa.me/01711312919
01619191918 wa.me/01619191918

অফিস-
TA 95 middle Badda
A. k khandokar Road
(3rd floor) .
Gulshan link Road
Dhaka 1212.

Take your Service with Smile 🙂



#

20/05/2024

থাইল্যান্ড ভিসায় চলছে ৫০০/- ডিস্কাউন্ট। ৬০০০/- 💥

প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসঃ
১। পাসপোর্ট (নূন্যতম ৬ মাস মেয়াদ থাকতে হবে)।
২। ব্যাংক ব্যালেন্স নূন্যতম এক লক্ষ টাকা(জন প্রতি) সহ বিগত ৬ মাসের ব্যাংক ষ্টেটম্যান্ট এবং ব্যাংক সলভেন্সী/ সার্টিফিকেট ।
৩। ব্যবসায়ীদের জন্যে ট্রেড লাইসেন্স ইংরেজীতে অনুবাদ সহ নোটারী কপি, কোম্পানী প্যাড ও ভিজিটিং কার্ড ইংরেজিতে ।
৪। চাকুরীজীবীদের জন্যে অফিস থেকে এনওসি লেটার, ভিজিটিং কার্ড ও অফিসের আইডি কার্ডের কপি।
৫। ছবি ২ কপি ৩৫x৪৫ সাইজ রঙ্গিন, সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড, ম্যাট প্রিন্ট।
৬। সাথে স্পাউস থাকলে তার, পাসপোর্ট, ছবি, ন্যাশনাল আইডি কার্ডের কপি, ম্যারিজ সার্টিফিকেট।
৭। বেতন সার্টিফিকেট এবং পেস্লিপ
৮। সাথে বাচ্চা থাকলে তাদের পাসপোর্ট, ছবি, জন্ম সনদ ও স্কুলের আইডি কার্ড।

বিস্তারিত জানতে অথবা বুকিং দিতে আমাদের কল করুন 01711-312919

কুয়ালালামপুর TO ঢাকা "May" মাসে কম দামের বিমান টিকেট আছে, প্রয়োজন হলে হোয়াটসঅ্যাপ করুন। 01711-312919 whatsapp.
19/05/2024

কুয়ালালামপুর TO ঢাকা
"May" মাসে কম দামের বিমান টিকেট আছে, প্রয়োজন হলে হোয়াটসঅ্যাপ করুন।
01711-312919 whatsapp.

  🇭🇰বাংলাদেশ থেকে কিভাবে হংকং এর ভিসার জন্য আবেদন করবেন।হংকংয়ের যেকোনো ক্যাটাগরির ভিসাএখন অনলাইন সিস্টেম।আপনার প্রথমে g...
19/05/2024

🇭🇰

বাংলাদেশ থেকে কিভাবে হংকং এর ভিসার জন্য আবেদন করবেন।হংকংয়ের যেকোনো ক্যাটাগরির ভিসাএখন অনলাইন সিস্টেম।

আপনার প্রথমে govt Hong Kong immigration
Website গিয়ে আবেদন করতে হবে।

https://www.gov.hk/en/nonresidents/visarequire/visasentrypermits/applyvisit_transit.htm

তবে কানাডা অস্ট্রেলিয়া নিউজিল্যান্ডের মতো
অনলাইনে কোন প্রকার একাউন্ট খুলতে হবে না।
আপনি সরাসরি আবেদন ফরম ফিলাপ করে।
ডকুমেন্টস আপলোড করতে পারবেন।মাঝপথে যদি কোন কারনে time out হয়ে যায়।সে ক্ষেত্রে ইমেইল পাবেন with reference number যদিও সাথে সাথে আছে না কিছুক্ষণ পরে আসে।তখন reference number and জন্ম তারিখ দিয়ে পুনরায় আবেদন কন্টিনিউ করতে পারবেন।

Required documents

1)Applicant’s valid travel document containing personal particulars, date of issue, date of expiry and/or details of any re-entry visa held (if applicable)

2)Applicant’s recent photograph passport size

3)Proof of the applicant's financial standing, e.g. bank statements, savings accounts passbooks, tax receipts, etc. and proof of employment (if any), e.g. company leave letter, salary slips, etc.

4)Ticket booking slip

Note not required e-ticket or invitation letter

5) Travel itinerary and hotel reservation

6)Cover letter

7)Hotel reservation

হংকং ইমিগ্রেশন খুব ভালো করে কাগজপত্র দেখে

বিশেষ করে যারা জব করেন তারা অবশ্যই

Certificate of employment,NOC,Staff ID card

If Student:Certificate of Enrollment, Student ID card.

Source of income স্পষ্ট করে কভার লেটারে দিতে হবে।ছাত্রদের ক্ষেত্রে হংকংয়ের ভিসা পাওয়া সুবিধা।
Source of income family কারো দিয়ে দেখাতে পারবেন।

আমি ওদের রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী সবগুলা ডকুমেন্টস আপলোড করেছিলাম।কিন্তু আমাকে দুই সপ্তাহ পরে।২০২১ সালের ভ্রমণ করা দেশের কিছু ছবি।এবং আমি আপলোড করি।এবং পজিটিভ রেসপন্স পাই।

Photos taken in your previous trips to Taiwan and Maldives,Guam in 2021.

Online Supplementary Documents Submission (for Applications Relating to a Visa/Entry Permit)

নিচের দেওয়া লিংকে আবেদন নাম্বার এবং জন্ম তারিখ দিয়ে আপলোড করতে হবে।

https://www.gov.hk/en/residents/immigration/nonpermanent/applyextensionstay/submitsupplementdoc.htm

Visa processing time 4 weeks তবে আমার পাঁচ সপ্তাহ এর মত লেগেছিল।

Supplementary documents আপলোড করার জন্য দুই সপ্তাহের সময় দিয়েছিল।

Payment system International debit card or credit card.Total 31 USD

আপনার আবেদন করার সময় পেমেন্ট করতে হয় না
ভিসা হওয়ার পর পেমেন্ট করতে হয়।যদি কোন
কারণে রিফিউজ করে।সে ক্ষেত্রে পেমেন্টের প্রয়োজন নেই।রিফিউজ লেটারে তেমন কিছু লিখে না।

Having taken into consideration the documents and information made available as well as all the circumstances of the application, I regret to inform you that the application is refused.

Travel experience

আমি মাকাও থেকে ferry দিয়ে Hong Kong এ entry করি।রিটার্ন টিকেট এবং হোটেল রিজার্ভেশন দেখতে চেয়েছিল।

Note Macao and Hong Kong passport a no stamps entry or exit.Just একটা পেপারস দিয়েছিল।ওইখানে যদিও entry date এবং ডিটেলস লিখা ছিল বারকোড ও ছিল।

যাদের হংকং ভ্রমণের ইচ্ছা আছে।আমার সাজেস্ট থাকবে হংকং থেকে মাকাও ভিসা নিয়ে মাকাও
সঙ্গে টুর দেওয়া।মাকাও ও অনেক কিছু দেখার মত আছে।বাংলাদেশ থেকে মাকাও ভিসা নিতে
Invitation letter required তাই হংকং থেকে নেওয়া ভালো।

কমন প্রশ্ন

১)টিকেট বুকিং কোথা থেকে করব।

যেহেতু কনফার্ম টিকেট লাগতেছে না।তাই ইচ্ছেমতো নিতে পারেন।ভাই আপনি কোথা থেকে টিকেট করেন

Booking slip হলে পরিচিত কোন ট্রাভেল এজেন্সি থেকে নিয়ে নেই।(Free) Te

If e-ticket required

1)হয়তো ক্রেডিট কার্ড দিয়ে ফ্রি ক্যান্সলেশন পলিসি রেখে নেই।অথবা

18 USD payment করে অনলাইন থেকে নিয়ে নেই

Hotel reservation কোথায় থেকে নিব।

Trip dot kom best.slip পাওয়ার পর ক্যান্সেল করে দিবেন।

Strong Tour plan and Cover letter কিভাবে তৈরি করব

আপনার টুর প্লানে Hong Kong Disneyland একটি কনফার্ম টিকিট দিতে পারেন।

Note Travel date দুই থেকে আড়াই মাস পর দিবেন।

Obaiead_bd

Copy - Mohammad Obaiead 🇧🇩
Sonargaon, Narayanganj

You can make online application for entry for visit / transit in Hong Kong. Find out more about the online service here.

19/05/2024

কানাডার ১০ বছরের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিজিট ভিসা আবেদন করার নিয়ম!!

কিভাবে কানাডার ভিসার জন্য আবেদন করবেন।

প্রথমে আপনাকে Immigration,Refugees and Citizenship Canada(IRCC)

ওয়েবসাইটে গিয়ে GCKey তে একাউন্ট খুলতে হবে।তারপর আপনি আপনার একাউন্টে প্রবেশ করার পর। Start an application
এ যাবেন। Apply to come to Canada
ক্লিক করবেন। অপশন দেখাবে ভিসার ক্যাটাগরি
যেমন:

1)Visitor visa,Study and/Work permit
2)Express Entry(EE)
3)International experience Canada(IEC)

আপনি যে ক্যাটাগরির ভিসার জন্য আবেদন করতে চান সেই অপশনে ক্লিক করুন।

What is your current country/territory of residence? এখানে Bangladesh সিলেক্ট করুন।

তারপর আপনাকে একটা ডকুমেন্টস রিকোয়ারমেন্ট এর তালিকা দেওয়া হবে ভিসার ক্যাটাগরী অনুযায়ী।

ঐ অনুযায়ী আপনাকে আপলোড করতে হবে।

কানাডার ভিসার ক্ষেত্রে অন্যান্য দেশের তুলনায় মোটামুটি সহজ। আবেদন ফরম ফ্যামিলি ইনফর্মেশন ফর্ম। ইলেকট্রনিক সিস্টেম। আবেদন ফরম ডাউনলোড করে। টাইপিং করে ফিলাপ করে আপলোড করে দিন।

1)Application from (IMM5257)
2)Family Information (IMM5245)
3)Schedule 1(IMM5227)

★ Required Documents:

Note It’s depends on visa catagory

1)Application from
2)Travel history visa and Immigration entry exit stamps.
3)Passport copy
4)Bank statement bank solvency.

If student Certificate of enrollment and Student ID card.

Certificate of employee.Satff ID card,NOC

5)Digital photo.
6)Purpose of Travel/flight booking,hotel reservation/Travel itinerary
If invitation or sponsorship
7)family information
8)Schedule 1 from
9)Client information/Cover lettter

সবগুলা ডকুমেন্টস।স্ক্যান কপি আপলোড করতে হবে অরজিনাল কোন ডকুমেন্টস লাগবে না। আপলোড করার পর পেমেন্ট অপশন আসবে।ক্রেডিট কার্ড অথবা ইন্টারন্যাশনাল ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে পেমেন্ট করতে পারবেন।

আবেদন ফি।100 CAD Biometrics fee (VFS) global 85 CAD total 185 CAD

পেমেন্ট করার পর biomimetic request
আসবে। তারপর VFS global এ ফিঙ্গারপ্রিন্ট এবং ছবি তুলে রাখবে।অরজিনাল পাসপোর্ট বায়োমেট্রিক্স নেওয়ার পর সাথে সাথেই রিটার্ন করবে।

প্রসেসিং টাইম।কারও ক্ষেত্রে দেখা যায় 10 দিনের মধ্যে রেজাল্ট আবার কারো দুই মাস সময় লেগে যায়।মোটামুটি ভাবে তিন সপ্তাহের মত সময় লাগে।

বাংলাদেশ থেকে আবেদন করলে সিঙ্গাপুর অথবা ইন্ডিয়া থেকে ভিসা ইস্যু হয়।যদি Visa Application approved করে তাহলে পাসপোর্ট রিকুয়েস্ট করবে।তখন আবার VFS global এ পাসপোর্ট সাবমিশন করতে হবে। দশ দিন থেকে দুই সপ্তার মধ্যে হাতে ভিসা সহকারে পাসপোর্ট পাবেন।যদি কোন কারণে রিজেক্ট করা হয়।তাহলে GCkey একাউন্টে রিজেকশন লেটার দেওয়া হবে।

ওয়ার্ক পারমিট ভিসা এবং স্টুডেন্ট ভিসার ক্ষেত্রে মেডিকেল টেস্টের প্রয়োজন হয়।
তবে আগে থেকে করতে হয় না ircc থেকে যখন মেডিকেল রিকুয়েস্ট করবে তখনই করতে হবে।

একবার বায়োমেট্রিক্স দিলে 10 বছর মেয়াদ থাকে।কোন কারণে যদি রিজেক্ট হন। দ্বিতীয়বার অর্থাৎ reapply এর সময় বায়োমেট্রিক্স ফি দিতে হবে না।

18/05/2024

থাইল্যান্ডে যাওয়া এখন কক্সবাজার যাওয়া থেকেও সহজ ব্যাপার!

২০২৪ এ থাইল্যান্ড এ সহজেই ট্যুরিস্ট ভিসা পাওয়া, কম মূল্যে ফ্লাইট এবং এফোর্ডেবল হোটেলস এর জন্য থাইল্যান্ড ভ্রমণপিপাসুদের মাঝে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। হানিমুন, ফ্যামিলি ট্যুর কিংবা ব্যাচেলর ট্যুরের জন্য একদম পার্ফেক্ট একটি ডেস্টিনেশন।

থাইল্যান্ড এর কিছু জনপ্রিয় স্পটঃ ফি ফি আইল্যান্ড, ফুকেট, ব্যাংকক, মায়া বে, পাতং বিচ, লাড কোহ পয়েন্ট।

আমাদের এজেন্সি থেকে থাইল্যন্ডের ভিসা সাকসেস ১০০% , প্রতিদিনই ভ্রমণপিপাসুরা আমাদের অফিসে আসছেন থাইল্যান্ড ভিসার জন্য। বিশেষ করে ঈদ উল আজহার ছুটিতে আমাদের অসংখ্য ক্লায়েন্ট যাচ্ছেন থাইল্যান্ডে তাদের ফ্যামিলি এন্ড ফ্রেন্ডস নিয়ে।

আপনি যাচ্ছেন তো?

আমাদের ভিসা অফিসার আপনার কলের অপেক্ষায়ঃ 01711-312919 ,01619191918.

#থাইল্যান্ড #ব্যাংকক #ফিফিআইল্যান্ড #ফুকেট #

18/05/2024

কম দামে যেকোনো দেশের ✈️✈️ বিমান টিকেট ক্রয় করতে বা টুরিস্ট ভিসা করতে এখনই Sun Trips পেজ ভিজিট করুন আবার ফেজ এ লাইক ফলো করতে ভুলবেন কিন্তু 🤭

18/05/2024

২৪/৭ সেবা নিয়ে Sun Trips ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলস আছে আপনার পাশে
ট্রাভেল হোক লিমিটলেস...
✅ভিসা প্রসেসিং
✅এয়ার টিকেট
✅হোটেল বুকিং
✅ট্যুর প্যাকেজ
✅উমরাহ প্যাকেজ
যেকোনো ইনফরমেশন জানতে যোগাযোগ করুন―
☎ +880 01711-312919 (WhatsApp)
☎ +8801619191918

Address

Kalabaga

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sun Trips posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Sun Trips:

Videos

Share

Category