Khoab Tourism & Event Management

Khoab Tourism & Event Management Your vision, Our Innovation, Event Solution

17/11/2023


Feel free to contact.

একঘেয়েমি জিবনের ক্লান্ত কর্মময় জীবন থেকে ছুটি নিয়ে বেড়িয়ে আসতে পারেন সৌন্দর্যের লীলাভূমি সুন্দরবনে। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় এ ...
27/10/2023

একঘেয়েমি জিবনের ক্লান্ত কর্মময় জীবন থেকে ছুটি নিয়ে বেড়িয়ে আসতে পারেন সৌন্দর্যের লীলাভূমি সুন্দরবনে। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় এ ম্যানগ্রোভ বন গাঢ় সবুজের সমারোহ।শুধু সবুজ আর সবুজের মেলা। হরেক রকমের জীব-জন্তু, পাখ-পাখালি, আর কীট-পতঙ্গ।

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, অ্যাডভেঞ্চার, ভয় ও শিহরণের স্থান সুন্দরবন।জলে কুমির ডাঙ্গায় বাঘ। প্রকৃতির অকৃপণ হাতের সৃষ্টবঙ্গোপসাগর থেকে ছুটে আসা জলভেজা লবণাক্ত বাতাস।

সুন্দরবনের রয়েল বেঙ্গল টাইগার, চিত্রল হরিণ, সাপ, বানর, মাছসহ নানা প্রজাতির বন্যপ্রাণী পৃথিবী বিখ্যাত। পর্যটকদের কাছে সুন্দরবনের আকর্ষণ তাই দুর্ণিবার।

সুন্দরবন ভ্রমন করুন আমাদের বিলাসবহুল ক্রুজ শীপ এ
ভ্রমনের-মাস ও তারিখ :

🌲নভেম্বর ২/৩/৪ , ১০/১১/১২, ১৭/১৮/১৯, ২৩/২৪/২৫

🌲ডিসেম্বর ১/২/৩, ৮/৯/১০, ১৫/১৬/১৭, ২৯/৩০/৩১

🌲জানুয়ারি ৫/৬/৭, ১২/১৩/১৪, ১৯/২০/২১, ২৬/২৭/২৮

🌲ফেব্রুয়ারি ২/৩/৪, ৯/১০/১১, ১৬/১৭/১৮,২৩/২৪/২৫

⭕ভ্রমণ খরচঃ
🛥️ ৬,৯৯৯/- জনপ্রতি
⛴️ ৭,৯৯৯ /- জনপ্রতি
🛳️১০,০০০ /-জনপ্রতি
🚢১২,০০০ /-জনপ্রতি

📢লাক্সারি শিপ ২০,০০০ /-জনপ্রতি

💐প্যাকেজ ট্যুর । ফ্যামিলি ট্যুর । কর্পোরেট ট্যুর 💐

🔆খুলনা - সুন্দরবন - খুলনা 🔆

🔳 ট্যুর সময় সূচি: ২ রাত ৩ দিন

🗾ট্যুর স্পট :
হিরন পয়েন্ট ,দুবলারচর ,কটকা, ওয়াচ টাওয়ার, জামতলা সী-বিচ, টাইগার পয়েন্ট, কচিখালি, ডিমের চর, হারবারিয়া, করমজল।

🛑 বুকিং মানি ৫০%।বিকাশ বা ব্যাংকের মাধ্যমে এ্যাডভান্স করতে হবে।

বিস্তারিত জানতে কল করুন :
01753-260990
01749-482867

25/10/2023

🎉 কম খরচে সুন্দরবন ঘুরে আসি Khoab Tourism and Khoab Tourism & Event Management এর সাথে 🎉
ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃত প্রাপ্ত "সুন্দরবন" বাংলাদেশের অনন্য সৌন্দর্যের একটি বৃহৎ নিদর্শন। যা ম্যানগ্রো বন এবং বৈচিত্র্যময় বন্যপ্রাণীর অনন্য বাস্তুতন্ত্রের জন্য পরিচিত।
বিশ্বের এই অবাক বিষ্ময় সুন্দরবনকে অ্যাডভেঞ্চার হিসেবে ভ্রমণপিপাসুদের উপভোগের লক্ষ্য Khoab Tourism আছে আপনাদের সাথে। এখন আপনার ভ্রমণ উপভোগ করুন আরো স্বাচ্ছন্দে।

👉 আমাদের জাহাজে ২টি ডাবল ইঞ্জিন, ৩টি জেনেরেটর, পানির গভীরতা র্নিনয় করার জন্য ইকো সাউন্ড এবং 𝐆𝐏𝐒 আছে। অন্য জাহাজের সাথে যোগাযোগ করার জন্য ভি,এস,এফ আছে।

🔰 আমাদের ট্যুর প্যাকেজ :

👉ট্যুর-১: নভেম্বর - ৩,৪,৫
👉ট্যুর-২: নভেম্বর - ১০,১১,১২
👉ট্যুর-৩: নভেম্বর - ২৪,২৫,২৬

🔰 আমাদের জাহাজের বৈশিষ্ট্য:

🚢 জাহাজের বেড কেপাসিটি -৭৫ জন। (এসি এবং নন এসি)
🚢 এটাস্ট বাথরুম ১৩ টি(৩৫ জনের)
🚢 কমন বাথরুম ৯ টি।

🌲🌲 ভ্রমণের স্হান সমূহ ‌‌÷
১। করমজল।
২। আনধার মানিক ইকোপার্ক।
৩। কচিখালি কেনেল।
৪। ডিমের চর।
৫।কটকা অফিস পার।
৬। জামতলা সি-বিচ।

➡️𝐅𝐨𝐫 𝐛𝐨𝐨𝐤𝐢𝐧𝐠 𝐜𝐚𝐥𝐥 𝐧𝐨𝐰
Abdullah Al Mamun
Managing Director

📞 𝐏𝐡𝐨𝐧𝐞: 01753260990
📞 𝐇𝐨𝐭 𝐥𝐢𝐧𝐞: 01911686094

আলহামদুলিল্লাহ। আমাদের আরও একটি ট্যুর ফাইনাল হলো। আগামী ২ নভেম্বর থেকে ৪ নভেম্বর পর্যন্ত। ❤️❤️❤️❤️আমাদের পুরো ট্যুর প্লা...
14/10/2023

আলহামদুলিল্লাহ।
আমাদের আরও একটি ট্যুর ফাইনাল হলো। আগামী ২ নভেম্বর থেকে ৪ নভেম্বর পর্যন্ত। ❤️❤️❤️❤️

আমাদের পুরো ট্যুর প্লান।
১ম দিন: 02/11/2023 ইং

সকাল ৭ টায় খুলনা জেলখানা ঘাট হতে জাহাজে উঠে সরাসরি আন্দারমানিক উদ্দেশ্যে রওনা দিব আনুমানিক ৩ টায় হাড়বাড়িয়া পৌছাব, এর পরে আন্দারমানিক দেখে আমরা জাহাজে ফিরে আসব, এর পর কটকার উদ্দেশ্যে রওনা দিব , আনুমানিক রাত্র ১০-১২ টায় কটকাতে পৌছাব
রাত্রে কটকাতে রাত্রি যাপন করব।

২য় দিন : 03/11/2023 ইং

খুব ভোরে ফ্রেস হয়ে চা খেয়ে আমার জামতলা সী- বীচ এর উদ্দেশ্যে রওনা দিব, এর পর জামতলা সী- বীচ , কটকা অফিস পার, টাইগার টিলা, টাইগার পয়েন্ট, দেখব, দেখার পরে জাহাজে ফিরে আসব , জাহাজে এসে সকালের নাস্তা করতে করতে আমরা কচিখালির উদ্দেশ্যে রওনা দিব, , এরপর কচিখালি দেখবো ,দেখার পরে ক্যানেল ক্রুজ করবো,এরপরে ডিমের চর দেখবো দেখার পরে , জোয়ার ধরে করমজল এর উদ্দেশ্য রওনা দিব, রাত্রে করমজল এর কাছে রাত্রি যাপন করব।

৩য় দিন : 04/11/2023 ইং

সকালে নাস্তা করার পর করমজল দেখে খুলনার উদ্দেশ্যে রওনা দিব, আনুমানিক বিকেল ৫-৬ টায় খুলনাতে পৌছাব,রাত্রের ডিনার করে প্রোগ্রাম শেষ করব।

****** আপনারা কবে যেতে চান পৃথিবীর সর্ববৃহৎ ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট সুন্দরবনে????
যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
01753260990 ( WhatsApp)
01911686094
Abdullah Al Mamun
Managing Director & Founder
Khoab Tourism & Event Management

ইভেন্ট নামঃ সুন্দরবন ভ্রমণ  দুই রাত তিন দিনযাত্রা শুরুঃ ২৮শে সেপ্টেম্বর ,২৯ শে সেপ্টেম্বর ,৩০ সেপ্টেম্বর। জন প্রতি ৭,৯৯৯...
19/09/2023

ইভেন্ট নামঃ সুন্দরবন ভ্রমণ

দুই রাত তিন দিন

যাত্রা শুরুঃ ২৮শে সেপ্টেম্বর ,২৯ শে সেপ্টেম্বর ,৩০ সেপ্টেম্বর।

জন প্রতি ৭,৯৯৯/- টাকা

অগ্রিম বুকিং ২০০০/-

যা যা দেখবোঃ
# মংলা বন্দর
# করমজল
# হাড়বাড়িয়া
# কটকা
# কচিখালি
# দুবলার চর
# ক্যানেল ক্রুজিং
# জামতলা সি বিচ

প্যাকেজে যা যা থাকছেঃ
-/বিলাসবহুল ভ্যাসেলে ২ রাত থাকার কেবিন
-/ টুর চলাকালীন ৮ টা মূল খাবার, ৬ টা স্নাক্স
-/ আনলিমিটেড চা কফি প্রতিদিন
-/ টুর চলাকালীন নিরাপত্তাজনিত সকল খরচ
-/সকল স্পটের প্রবেশ মূল্য, পারমিশন খরচ

ঘুরে আসুন সুন্দরবন থেকে খোয়াব টুরিজম এন্ড ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট এর সাথে ২ রাত ৩ দিন।Sundarban Package/GroupTour 2023Dhaka ...
19/09/2023

ঘুরে আসুন সুন্দরবন থেকে খোয়াব টুরিজম এন্ড ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট এর সাথে ২ রাত ৩ দিন।

Sundarban Package/GroupTour 2023

Dhaka - Khulna - Sundarban-Khulna - Dhaka
2 Night 3 Days

সুন্দরবনে যেকোনো সময় প্যাকেজ ট্যুর,গ্রুপ ট্যুর,স্ট্যাডি ট্যুর,সার্ভে ট্যুর, ফটো সুটিং-ডকুমেন্টারি এবং যে কোন ধরনের সামাজিক অনুষ্ঠানের জন্য বুকিং করতে পারবেন।

যেখানে থাকবে সুন্দরবন বেষ্টিত অনেক দ্বীপ ভিজিট, সম্পূর্ন এ্যাডভেন্চার ম্যানগ্রোভ ফরেষ্ট এর ভিতরে, সাথে নদী, বন্য প্রানী, হরিণ, কুমির, বানর, রয়েল বেঙ্গল টাইগার, দুটি সমুদ্র সৈকত যেখানে একদিকে গভির জঙ্গল আর একদিকে গভির সমুদ্র, রাতে বার্বিকিউ নাইট, নানা ধরনের সামুদ্রিক মাছ চিংড়ি, কাঁকড়া দিয়ে অনেক ধরনের মজার খাবার তো আছেই।

সুন্দরবনের খাঁটি মধু,রাতে নিরাবতার মাঝে ঝিঝি পোকার ঝিঝি শব্দ/ রাতে ঘুমাবার সময় নদীর জ্বলে ছল ছল শব্দ আবার রাতের অন্ধকারে জোনাকি পোকার মিট মিটে আলো, আকাশ ভরা ঝলমলে তাঁরা আর চাঁদ, কারন নদীর বুকেই জাহাজের ভিতরে আমাদের রাত যাপন হবে। আরও অনেক প্রাকৃতিক সৌন্দর্য রয়েছে আমাদের এই ট্রুর প্রোগ্রামে।

সপ্তাহের যেকোনো দিনে সুন্দরবনে গ্রুপ ট্যুর আয়োজন করা সম্ভব সেক্ষেত্রে আপনি 20, জন যাত্রী ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন লঞ্চ হতে শুরু করে 30 ও 50 জন যাত্রী ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন লঞ্চ এর বুকিং দিতে পারবেন ।

সুন্দরবন ভ্রমনের সবচেয়ে জনপ্রিয় সময় হল নভেম্বর, ডিসেম্বর, জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাস। কারণ শীতের এই চার মাস আবহাওয়া শীতল ও শান্ত থাকে। বৃষ্টি-বাদলের সম্ভাবনা ও থাকে অনেক কম। তাই সুন্দরবন যেতে আজই যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।

বিস্তারিত জানতে কল করুন: +88 01749-482867 +8801753-260990 কিংবা চলে আসুন আমাদের ফেসবুক পেজেঃKhoab Tourism & Event Management এবং নক করুন আমাদের ইনবক্সে-এর সাথে সুন্দরবন ভ্রমনের অসাধারন এক অভিজ্ঞতা অর্জন করুন,
সুন্দরবন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ ফরেষ্ট। এখানে আপনি এক সাথে যে সকল সুযোগ-সুবিধাগুলো পাবেন ।

# অনেকগুলো সমুদ্র সৈকত/বিস্
# অনেকগুলো ছোট বড় দ্বীপ ভ্রমন
# ফরেষ্ট ট্রেকিং
# বনের খালে মাছ ধরা
# খেলাধুলা
# তিন বেলা ভিন্ন ভিন্ন সুস্বাদু খাবার
# জাহাজের ক্যাবিনে রাত্রীযাপন
# বাংলা সংস্কৃতিকে সাথে নিয়ে গান-বাজনার ব্যবস্থা
# রাতে বারবিকিউ নাইট
# ফরেষ্ট আর্ম গার্ড
# দক্ষ ট্যুর গাইড
# কেটারিং এর ব্যবস্থা
# অভিজ্ঞ বাবুর্চি/ সেফ
# বিশুদ্ধ খাবার জল
# খালে ঘুরে বেরাবার জন্য ছোট ট্রলার

বাংলাদেশের একমাত্র সুন্দরবনেই নৌযানে করে তিনদিন ভ্রমনের সুযোগ পাচ্ছেন।

সুন্দরবনের প্রকৃতির উপভোগের সাথে সাথে খুব কাছে থেকে বন্যপ্রানী দেখার এক অপূর্ব সুযোগ পাওয়া যাবে। এমন কি ভাগ্য ভালো হলে এই সময় পৃথিবী বিখ্যাত রয়েল বেঙ্গল টাইগারের দেখা মিলতে পারে। এই সময় সমুদ্রকে পাবেন আপনার মনের মত করে।

আর হ্যাঁ সুন্দরবনে আপনাদের জন্য থাকছে বিশেষ আকর্ষণ হিসাবে বার-বি-কিউ নাইট। আরও সাথে থাকছে অভিজ্ঞ ট্যুর গাইড।

আমাদের ভ্রমনের স্থানঃ

- হারবাড়িয়া
- কটকা অফিস
- ওয়াচ টাওয়ার
- জামতলা সী বিচ
- টাইগার টিলা
- ডিমের চর
- কচিখালি
- দুবলার চর
- করমজল

ভ্রমনের সময়: ৩ দিন ২ রাত

খাবারঃ

ওয়েলকাম ড্রিংকস সহ তিন বেলা খাবারের পাশাপাশি থাকছে দুই বেলা স্ন্যাকস এবং প্রতিবেলা খাবারে থাকবে ভিন্নতার ছোয়া। আরও থাকছে সবসময় চা/ কফির ব্যাবস্থা।

নিরাপত্তাঃ আপনাদের নিরাপত্তার জন্য বাংলাদেশ বনবিভাগ থেকে থাকবে দুই জন নিরাপত্তা কর্মী ।

ভ্রমনকালে যা যা সাথে বহন করবেন:

টেলিটক সিম, কেডস, ব্রাশ, পেস্ট, সানব্লক লোশন, রেইনকোট, ছাতা, টর্চ লাইট, প্রয়োজনীয় ওষুধ, এবং অন্য কোন অপরিহার্য ব্যক্তিগত পন্য।

ট্যুরের বিস্তারিত :

১ম দিন :

ঢাকা থেকে খুলনাগামী বাসে করে খুলনা শহরের রয়েল মোড় কিংবা ট্রেনে করে খুলনা রেল স্টেশন এ পৌছাতে পারেন। ভ্রমণের শুরুর দিন ভোর ৭ টার মধ্যে আপনাকে পৌঁছাতে হবে খুলনার রুপসা ঘাটে । সেখান থেকে আপনাকে আমাদের ট্যুর গাইড রিসিভ করে ট্রলারে শীপে নিয়ে আসবে। তারপর ফ্রেশ হয়ে সকালের নাস্তা পরিবেশন। জাহাজ মংলা পোর্টে পৌঁছানোর পূর্বে রুপসা ব্রীজ, খুলনা শীপ ইর্য়াড ও রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র দেখা যাবে। দুপুর ১ টা থেকে ২:৩০ মিনিটের মধ্যে আমরা চাঁদপাই ফরেস্ট অফিস পৌছাবো। বন বিভাগের অনুমোদনপত্র ও গার্ড নিয়ে বিকাল ৩:৩০- ৪ টার মধ্যে হাড়বাড়িয়ায় পৌছানো যেখানে বন বিভাগের ইকো ট্যুরিজম স্পট দেখতে পাওয়া যাবে। এরপর বনের ভিতর দিয়ে ছোট ছোট ক্যানেল পার হয়ে কটকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে রাত ১ টায় পৌছানো এবং রাতে জাহাজে অবস্থান।

২য় দিন :

ভোরে কটকার আশেপাশে ক্যানেল ক্রসিং। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে গভীরভাবে উপলব্দি করার জন্যে ট্রলার বন্ধ করে বিভিন্ন প্রকার প্রানী যেমন হরিন,মাছরাঙা, বানর, বনমোরগ, হরিণ, বন্য শূকর এবং বিভিন্ন প্রজাতির পাখির কলকাকলী উপভোগ করা হবে। ওয়াচ টাওয়ার, কটকার অফিস পার, জামতলা সী বীচে নেমে ঘু্রাঘুরি করব এবং হেঁটে টাইগার টিলাতে যাব। টাইগার টিলাতে প্রচুর হরিণ দেখতে পাওয়া যাবে এবং ভাগ্য সুপ্রসন্ন থাকলে বাঘ ও দেখা যেতে পারে। দুপুরের খাবারের পূর্বে ডিমের চর ও বিকাল ৪ টায় ভয়ংকর কিন্তু সুন্দর কচিখালীতে ঘুরাঘুরি করে বিকাল নাগাদ ট্যুরিষ্ট শীপে চলে আসব। রাতে বার-বি-কিউ ডিনার করে জাহাজে রাত্রি যাপন।

রাতে দুবলার চরে ঐতিহ্যবাহী রাশ মেলা উপভোগ ও সকালে পূর্নস্নান তো থাকছেই।

৩য় দিন :

সকালে চ্যানেল ক্রুজিং ও সকালের নাস্তা খেয়ে করমজল ইকো ট্যুরিজম স্পট পরিদর্শন। সকালে ১০ টায় করমজলে নেমে প্রচুর বানর, হরিন, কুমিরের প্রজননকেন্দ্র দেখতে পাওয়া যাবে। দুপুরের দিকে খুলনার উদ্দেশ্যে রওনা। আনুমানিক বিকাল ৫/৬ টা নাগাদ খুলনা আসা এবং ডিনার করে রাতের বাসে/ ট্রেনে করে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়া হবে।
করোনা পরবর্তী স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও বন বিভাগ কতৃক প্রদত্ত স্বাস্থ্য বিধি ও দিক নির্দেশনা অনুযায়ী সুন্দরবন ভ্রমনে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়েছে। বিস্তারিত জানতে কল করুন আমাদের নাম্বারে কিংবা আমাদের ফেসবুক পেজে এসে নক করুন আমাদের ইনবক্সে।

বুকিং মানি জমা দেওয়ার পদ্ধতিঃ

১. সরাসরি অফিসে এসে জমা দেওয়া যাবে।
২. বিকাশ করা যাবে।

বিঃ দ্রঃ

১। বুকিং করতে হলে সকল ভ্রমন সদস্যদের ভোটার আইডি কার্ড অথবা জন্ম-নিবন্ধন এর ফটোকপি বুকিং এর সাথে জমা দিতে হবে।
২। ১ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
৩। বুকিং এর সময় ভ্রমন খরচ ৫০% টাকা জমা দিতে হবে। এবং বাকি ৫০% ভ্রমন শুরুর পূর্বে জাহাজে ওঠার সময় জমা দিয়ে জাহাজে উঠতে হবে।

বুকিং এর সাথে পাচ্ছেন প্রতিটি ভ্রমন সদস্যদের জন্য খোয়াব টুরিজম এর পক্ষ থেকে একটি করে ভ্রমন টি-শার্ট ফ্রি।

Contact:
Mobile: +8801749-482867
(Booking Bkash Number)
Khulna http ://www.facebook.com/Khoab-Tourism-Event-Management-1035339245300

প্রকৃতির এক অপার রহস্য সুন্দরবন। সুন্দরবন ভ্রমন করুন আমাদের বিলাসবহুল ক্রুজ শীপ এ । #ভ্রমনের_তারিখ : মার্চ ০৭-০৯ | ২০২২ম...
17/02/2022

প্রকৃতির এক অপার রহস্য সুন্দরবন। সুন্দরবন ভ্রমন করুন আমাদের বিলাসবহুল ক্রুজ শীপ এ ।
#ভ্রমনের_তারিখ :

মার্চ ০৭-০৯ | ২০২২
মার্চ ১৪-১৬ | ২০২২
মার্চ ২১-২৩ | ২০২২

প্যাকেজ ট্যুর । ফ্যামিলি ট্যুর । কর্পোরেট ট্যুর ।

খুলনা - সুন্দরবন - খুলনা ।

🔳 ট্যুর সময় সূচি: ২ রাত ৩ দিন

#ট্যুর_স্পট :
কটকা, ওয়াচ টাওয়ার, জামতলা সী-বিচ, টাইগার পয়েন্ট, কচিখালি, ডিমের চর, হারবারিয়া, করমজল।

বিস্তারিত জানতে কল করুন :
01753-260990
01749-482867

14/02/2022
স্বপ্নের  #দার্জিলিং নিয়ে যারা প্লান করছেন তাদের জন্য শেয়ার করলাম। আশা করি কাজে লাগবে!মাত্র ৫৫০০ টাকায় খরচে ৩ দিন ৪ রাতে...
02/02/2022

স্বপ্নের #দার্জিলিং নিয়ে যারা প্লান করছেন তাদের জন্য শেয়ার করলাম। আশা করি কাজে লাগবে!

মাত্র ৫৫০০ টাকায় খরচে ৩ দিন ৪ রাতে ঘুরে আসতে পারেন হিমালয় কন্যার শহর #দার্জিলিং থেকে।

১ম দিনঃ ঢাকার কল্যাণপুর থেকে ৯০০ টাকায় (নন এসি) রাত ৮.৪৫ মিনিটে SR ট্রাভেলসে পরের দিন ভোর ৭ টায় চলে আসুন লালমনিরহাটের বুড়িমারি বর্ডারে।

কেউ যদি পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা-ফুলবাড়ি বর্ডার দিয়ে ঢুকতে চান তাও আসতে পারেন। (এতে ২ ঘন্টা সময় বাঁচবে)
তবে ভিসা আবেদন করার সময় যে ল্যান্ডপোর্ট উল্লেখ করবেন ঐ জায়গা থেকেই ঢুকতে হবে এবং বের হতে হবে।

বুড়ির হোটেল থেকে সকালের নাস্তা শেষে সকাল ৯ টায় ইমিগ্রেশনের জন্য লাইনে দাড়িয়ে যান বুড়িমারি স্থলবন্দর অফিসে।

যদি ট্রাভেল ট্যাক্স ৫০০ টাকা আগে পরিশোধ না করেন তবে যে কোন গাড়ি কাউন্টারের ম্যানেজার বা দালালের সাথে কথা বলুন।

তারাই আপনাকে ট্রাভেল ট্যাক্স ও ইমিগ্রেশন পার হতে সাহাজ্য করবে। বিনিময়ে ১৫০/২০০ টাকা বকশিশ দিতে হবে।

এক থেকে দের ঘন্টায় বাংলাদেশ-ভারত বর্ডারের ফর্মালিটিস শেষ করে চেংড়াবান্ধা বর্ডার থেকেই সাথে থাকা বাংলা টাকা বা ডলার গুলো রুপিতে কনভার্ট করে নিন।

কারো সাথে কথা না বলে একটা অটোতে ৩০ রুপি দিয়ে চলে আসুন চেংড়াবান্ধা বাইপাস মোড়ে।

এখান থেকে ১৫ মিনিট অন্তর অন্তর শিলিগুড়ির বাস পাবেন, ৭০ রুপি করে নিবে।
সরকারি বাস মানে আমাদের দেশের লক্কর ঝক্কর বাস না।

দুপুর ১ টার মধ্যে শিলিগুড়ি পৌসে ১০০/১২০ টাকা দিয়ে পেট যাপন দিয়ে শিলিগুড়ি টু দার্জিলিং শেয়ার জিপে উঠে পরুন ১৫০ রুপিতে।

শিলিগুড়িতে এতো এতো দালাল আছে আপনার মাথা খারাপ করে দেবে তাই কারো সাথে কথা না বলে শেয়ার জীপ স্টান্ড থেকে জীপে উঠে পরুন।

চা বাগান আর পাহাড়ী আকা বাঁকা পথ ধরে ৪ ঘন্টায় পৌছে যান হিমালয় কন্যার স্বপ্নের দার্জিলিং শহরে।

শিলিগুড়িতে শীত টের না পেলেও দার্জিলিং পৌছে টের পাবেন ঠান্ডা কাহাকে বলে!

জীপে আপনাকে চক বাজারে নামিয়ে দেবে।
কাউকে জিজ্ঞাস করে বিগ বাজারের আশে পাশে দর দাম করে ১০০০/১২০০ রুপিতে ভাল মানের একটা হোটেল নিয়ে নিন, ২৪ ঘন্টা WIFI ও গরম পানির ব্যবস্থা যেন থাকে।

হোটেলে গিজার / গরম পানির ব্যবস্থা না থাকলে, ওয়াস রুমে গিয়ে ফিরে আসতে পারবেন কিনা সেটার গ্যারান্টি দিতে পারছি নাহ।🙄

ফ্রেস হয়ে কাউকে জিজ্ঞাস করে ইসলামিয়া হোটেলে চলে যান রাতের খাবারের জন্য।
১৬ আনা বাঙালি বা ঘরের স্বাদ পাবেন কথা দিলাম।
১০০/১২০ রুপিতে রাতের খাবার শেষে আগামিকালের জন্য একটা ট্যাক্সি ভাড়া করে রাখতে হবে সারা দিনের জন্য।

৪ জনের গ্রুপের জন্য ৩,০০০/- রুপিতে সারা দিনের জন্য গাড়ি পেয়ে যাবেন।

বিগ বাজারের আশে পাশে বা রাস্তায় হাজারো ট্যাক্সি / জীপ পাবেন।
ড্রাইভারের সাথে কথা বলে মোবাইল নাম্বার বিনিময় করে হোটেলের ঠিকানা দিয়ে আসুন।

ড্রাইভার সাহেব ভোর রাতে আপনাকে ডেকে তুলে নিয়ে যাবে টাইগার হিল দেখতে যাওয়ার জন্য।

অথবা হোটেল ম্যানেজারের সাথে কথা বলে শেয়ার জীপ ম্যানেজ করে নিতে পারেন।

গ্রুপে লোক বেশি থাকলে আপনারা নিজেরাই রাস্তায় গিয়ে গাড়ি ম্যানেজ করতে পারবেন, নো টেনসন।

রাতে ঠান্ডায় কাঁপতে কাঁপতে কম্বল মুরি দিয়ে ঘুমিয়ে পরুন।

২য় দিনঃ ভোর রাত ৪ টায় আপনাদের গাড়ির ড্রাইভারের হাক ডাকে উঠে দ্রুত ফ্রেস হয়ে বের হয়ে পরুন টাইগার হিলের উদ্যেশ্যে পৃথীবির ৩য় সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ #কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখার জন্য।

মনে রাখবেন টাইগার হিলে যাওয়ার সময় গরম পোশাক নিয়ে কিপ্টামি করেছেন তো মরেছেন!
এমন হিম ঠান্ডা বাতাস বাপের জন্মেও গায়ে লাগে নাই!

মেঘের ভেলায় সূর্যোদয়, আর কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরুপ সৌন্দর্যে বিমহিত হয়ে যান।
শরীর চাঙ্গা রাখতে ২০ রুপিতে এ কাপ গরম কফি মেরে দিতে পারেন!

কাঞ্চনজঙ্ঘা দর্শন শেষে ড্রাইভার আবার আপনাকে হোটেলে নিয়ে আসবে।
১ ঘন্টার বিরতি!

সকালের নাস্তা শেষে ভারি গরম পোশাক খুলে আবার বের হয়ে পরুন অন্যান্য জায়গা দেখার জন্য।

প্রথমে নিয়ে যাবে জাপানিজ ট্যাম্পেল ও পিচ প্যাগোডা, এর পরে একে একে বাতাশিয়া লুপ, রক গার্ডেন, টি গার্ডেন, রক ক্লাইমবিং, জু, রোপ ওয়ে।

টি গার্ডেন থেকে ১০০/১২০ রুপিতে দুপুরের খাবার খেয়ে নিন সাথে চা বাগানে বসে ফ্রেস চা পাতার এক কাপ চা!

রোপ ওয়ে বা ক্যাবেল কারে উঠতে চাইলে ২০০ রুপি গুনতে হবে আর জু/চিড়িয়াখানা ঢুকতে চাইলে ৬০ রুপি।

সারা দিন ঘোরাঘুরি শেষে সন্ধায় হোটেলে ফিরে ফ্রেস হয়ে বের হয়ে পরুন চক বাজারে চক্কর দেয়ার জন্য।

যদি কিছু কেনাকাটা করতে চান তবে চক বাজারেই সস্তায় পেয়ে যাবেন।

চক বাজারে ভাল কিছু স্ট্রিট ফুড পাওয়া যায়, খেতে ভুলবেন না।
তবে যাদের পেটের ইঞ্জিন অপেক্ষাকৃত দূর্বল তারা স্ট্রিট ফুডের ধারে কাছেও যাবেন না টুরে বসে।
কারন গ্রুপের এক জনের অসুস্থতা মানে সবার টুর মাটি হয়ে যাওয়া।

রাতের দার্জিলিং এর অন্যরকম সৌন্দর্য আছে ঘুরে ঘুরে দেখে নিন।

৩য় দিনঃ ভোরে উঠে চকবাজার থেকে শেয়ার জীপে একই ভাবে ১৫০ রুপি দিয়ে শিলিগুড়ি সেখান থেকে বাসে চেংড়াবান্ধা বাইবাস হয়ে বর্ডার ক্রস করে বুড়িমারি দিয়ে রাতের গাড়িতে ঢাকা।

☞মনে রাখতে হবেঃ
১/ভিসা আবেদেন করার যে ল্যান্ডপোর্ট উল্লেখ করবেন ঐ জায়গা থেকেই ঢুকতে হবে। (বুড়িমারি-চেংড়াবান্ধা বা বাংলাবান্ধা-ফুলবাড়ি)

২/শীতের পোশাক পর্যাপ্ত নিতে হবে নয়তো টাইগার হিলে দাতে দাতে ঠোকাঠুকি করতে হবে।

৩/সব সিজনেই যাওয়া যায় তবে ডিসেম্বর-ফেব্রুয়ারি বেশি শীত পাবেন সস্তায় থাকতে পরবেন।

৪/ শিলিগুড়ি দালালে ভরা আপনাকে প্যাকেজ+হোটেল ধরিয়ে দেয়ার জন্য, এদের এড়িয়ে যান।
৫/প্রাথমিক ঔষধ পত্র সাথে রাখুন।

হিসাব সহ ঢাকা টু দার্জিলিং এর ভিডিও দেখতে চাইলে আমার প্রফাইল ঘুরে আসতে পারেন।
--------------------------
খরচের হিসাবঃ
গ্রুপে কমপক্ষে ৪ জন।
১ম দিনঃ ঢাকা-বুড়িমাড়ি ৯০০/- টাকা(নন এসি)
ট্রাভেল ট্যাক্স ৫০০/- টাকা
চেংড়াবান্ধা বর্ডার-বাইপাস মোর-৩০/-(অটো)রুপি
চেংড়াবান্ধা বাইপাস-শিলিগুড়ি ৭০/-(বাস)
শিলিগুড়ি-দার্জিলিং-১৫০/-(শেয়ার জীপ)
হোটেল- ২৫০/- (৪ জনে ১০০০ রুপি)
খাবার -২৫০/- (সকাল ৫০, দুপুর ও রাত ১০০+১০০) ১০০ রুপি মানে বাংলা ১২০ টাকা সেই হিসাবে ভাল খাবারই খেতে পারবেন টেনশন নাই,
আলালের ঘরের দুলালদের আলাদা হিসাব!

২য় দিনঃ দার্জিলিং সাইট সিয়িং/সিটি টুর ৭৫০/- রুপি শেয়ার জীপ (সারা দিন-রেট করা)
(টাইগার হিল ২৫০ রুপি
রক গার্ডেন ২৫০ রুপি
আর অন্যান্য জায়গা ২৫০ রুপি-মোট ৭৫০ রুপি।
(কোন একটা স্পট বাদ দিলে ২৫০ করে বাদ যাবে )
ক্যাবেল কার ২০০/-
বাতাসিয়া লুপ এন্ট্রি ফি ২০/-
জু এন্ট্রি ফি ৬০/-
হোটেল ২৫০/-
খাবার ২৫০/-

৩য় দিনঃ দার্জিলিং-শিলিগুরি ১৫০/-(শেয়ার জীপ)
শিলিগুড়ি-চেংড়াবান্ধা বাইপাস ৭০/-(বাস)
বাইপাস-চেংড়াবান্ধা বর্ডার-৩০/- (অটো)
বুড়িমারড়ি-ঢাকা- ৯০০/- (বাস SR)

মোট খরচঃ
১ম দিন- টাকা ১৪০০+ রুপি ৭৫০*১.১৬=৮৭০= ২,২৭০ টাকা
২য় দিন- রুপি ১৫৩০*১.১৬=১,৭৭৪ টাকা
৩য় দিন-রুপি ২৫০*১.১৬=২৯০+টাকা ৯০০= ১,১৯০/- টাকা
★★★ দালাল ও অন্যান্য-২৬৬ টাকা

মোট- ২,২৭০+১,৭৭৪+১,১৯০+২৬৬= ৫,৫০০/-টাকা

ঘুরে আসুন সুন্দরবন থেকে খোয়াব টুরিজম এন্ড ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট এর সাথে ২ রাত ৩ দিন।Sundarban Package/GroupTour 2021Dhaka ...
29/01/2022

ঘুরে আসুন সুন্দরবন থেকে খোয়াব টুরিজম এন্ড ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট এর সাথে ২ রাত ৩ দিন।

Sundarban Package/GroupTour 2021

Dhaka - Khulna - Sundarban-Khulna - Dhaka

2 Night 3 Days

সুন্দরবনে যেকোনো সময় প্যাকেজ ট্যুর,গ্রুপ ট্যুর,স্ট্যাডি ট্যুর,সার্ভে ট্যুর, ফটো সুটিং-ডকুমেন্টারি এবং যে কোন ধরনের সামাজিক অনুষ্ঠানের জন্য বুকিং করতে পারবেন।

যেখানে থাকবে সুন্দরবন বেষ্টিত অনেক দ্বীপ ভিজিট, সম্পূর্ন এ্যাডভেন্চার ম্যানগ্রোভ ফরেষ্ট এর ভিতরে, সাথে নদী, বন্য প্রানী, হরিণ, কুমির, বানর, রয়েল বেঙ্গল টাইগার, দুটি সমুদ্র সৈকত যেখানে একদিকে গভির জঙ্গল আর একদিকে গভির সমুদ্র, রাতে বার্বিকিউ নাইট, নানা ধরনের সামুদ্রিক মাছ চিংড়ি, কাঁকড়া দিয়ে অনেক ধরনের মজার খাবার তো আছেই।

সুন্দরবনের খাঁটি মধু,রাতে নিরাবতার মাঝে ঝিঝি পোকার ঝিঝি শব্দ/ রাতে ঘুমাবার সময় নদীর জ্বলে ছল ছল শব্দ আবার রাতের অন্ধকারে জোনাকি পোকার মিট মিটে আলো, আকাশ ভরা ঝলমলে তাঁরা আর চাঁদ, কারন নদীর বুকেই জাহাজের ভিতরে আমাদের রাত যাপন হবে। আরও অনেক প্রাকৃতিক সৌন্দর্য রয়েছে আমাদের এই ট্রুর প্রোগ্রামে।

সপ্তাহের যেকোনো দিনে সুন্দরবনে গ্রুপ ট্যুর আয়োজন করা সম্ভব সেক্ষেত্রে আপনি 20, জন যাত্রী ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন লঞ্চ হতে শুরু করে 30 ও 50 জন যাত্রী ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন লঞ্চ এর বুকিং দিতে পারবেন ।

সুন্দরবন ভ্রমনের সবচেয়ে জনপ্রিয় সময় হল নভেম্বর, ডিসেম্বর, জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাস। কারণ শীতের এই চার মাস আবহাওয়া শীতল ও শান্ত থাকে। বৃষ্টি-বাদলের সম্ভাবনা ও থাকে অনেক কম। তাই সুন্দরবন যেতে আজই যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।

বিস্তারিত জানতে কল করুন: +88 01749-482867 +8801753-260990 কিংবা চলে আসুন আমাদের ফেসবুক পেজেঃKhoab Tourism & Event Management এবং নক করুন আমাদের ইনবক্সে-এর সাথে সুন্দরবন ভ্রমনের অসাধারন এক অভিজ্ঞতা অর্জন করুন,
সুন্দরবন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ ফরেষ্ট। এখানে আপনি এক সাথে যে সকল সুযোগ-সুবিধাগুলো পাবেন ।

# অনেকগুলো সমুদ্র সৈকত/বিস্
# অনেকগুলো ছোট বড় দ্বীপ ভ্রমন
# ফরেষ্ট ট্রেকিং
# বনের খালে মাছ ধরা
# খেলাধুলা
# তিন বেলা ভিন্ন ভিন্ন সুস্বাদু খাবার
# জাহাজের ক্যাবিনে রাত্রীযাপন
# বাংলা সংস্কৃতিকে সাথে নিয়ে গান-বাজনার ব্যবস্থা
# রাতে বারবিকিউ নাইট
# ফরেষ্ট আর্ম গার্ড
# দক্ষ ট্যুর গাইড
# কেটারিং এর ব্যবস্থা
# অভিজ্ঞ বাবুর্চি/ সেফ
# বিশুদ্ধ খাবার জল
# খালে ঘুরে বেরাবার জন্য ছোট ট্রলার

বাংলাদেশের একমাত্র সুন্দরবনেই নৌযানে করে তিনদিন ভ্রমনের সুযোগ পাচ্ছেন।

সুন্দরবনের প্রকৃতির উপভোগের সাথে সাথে খুব কাছে থেকে বন্যপ্রানী দেখার এক অপূর্ব সুযোগ পাওয়া যাবে। এমন কি ভাগ্য ভালো হলে এই সময় পৃথিবী বিখ্যাত রয়েল বেঙ্গল টাইগারের দেখা মিলতে পারে। এই সময় সমুদ্রকে পাবেন আপনার মনের মত করে।

আর হ্যাঁ সুন্দরবনে আপনাদের জন্য থাকছে বিশেষ আকর্ষণ হিসাবে বার-বি-কিউ নাইট। আরও সাথে থাকছে অভিজ্ঞ ট্যুর গাইড।

আমাদের ভ্রমনের স্থানঃ

- হারবাড়িয়া
- কটকা অফিস
- ওয়াচ টাওয়ার
- জামতলা সী বিচ
- টাইগার টিলা
- ডিমের চর
- কচিখালি
- দুবলার চর
- করমজল

ভ্রমনের সময়: ৩ দিন ২ রাত

খাবারঃ

ওয়েলকাম ড্রিংকস সহ তিন বেলা খাবারের পাশাপাশি থাকছে দুই বেলা স্ন্যাকস এবং প্রতিবেলা খাবারে থাকবে ভিন্নতার ছোয়া। আরও থাকছে সবসময় চা/ কফির ব্যাবস্থা।

নিরাপত্তাঃ আপনাদের নিরাপত্তার জন্য বাংলাদেশ বনবিভাগ থেকে থাকবে দুই জন নিরাপত্তা কর্মী ।

ভ্রমনকালে যা যা সাথে বহন করবেন:

টেলিটক সিম, কেডস, ব্রাশ, পেস্ট, সানব্লক লোশন, রেইনকোট, ছাতা, টর্চ লাইট, প্রয়োজনীয় ওষুধ, এবং অন্য কোন অপরিহার্য ব্যক্তিগত পন্য।

ট্যুরের বিস্তারিত :

১ম দিন :

ঢাকা থেকে খুলনাগামী বাসে করে খুলনা শহরের রয়েল মোড় কিংবা ট্রেনে করে খুলনা রেল স্টেশন এ পৌছাতে পারেন। ভ্রমণের শুরুর দিন ভোর ৭ টার মধ্যে আপনাকে পৌঁছাতে হবে খুলনার রুপসা ঘাটে । সেখান থেকে আপনাকে আমাদের ট্যুর গাইড রিসিভ করে ট্রলারে শীপে নিয়ে আসবে। তারপর ফ্রেশ হয়ে সকালের নাস্তা পরিবেশন। জাহাজ মংলা পোর্টে পৌঁছানোর পূর্বে রুপসা ব্রীজ, খুলনা শীপ ইর্য়াড ও রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র দেখা যাবে। দুপুর ১ টা থেকে ২:৩০ মিনিটের মধ্যে আমরা চাঁদপাই ফরেস্ট অফিস পৌছাবো। বন বিভাগের অনুমোদনপত্র ও গার্ড নিয়ে বিকাল ৩:৩০- ৪ টার মধ্যে হাড়বাড়িয়ায় পৌছানো যেখানে বন বিভাগের ইকো ট্যুরিজম স্পট দেখতে পাওয়া যাবে। এরপর বনের ভিতর দিয়ে ছোট ছোট ক্যানেল পার হয়ে কটকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে রাত ১ টায় পৌছানো এবং রাতে জাহাজে অবস্থান।

২য় দিন :

ভোরে কটকার আশেপাশে ক্যানেল ক্রসিং। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে গভীরভাবে উপলব্দি করার জন্যে ট্রলার বন্ধ করে বিভিন্ন প্রকার প্রানী যেমন হরিন,মাছরাঙা, বানর, বনমোরগ, হরিণ, বন্য শূকর এবং বিভিন্ন প্রজাতির পাখির কলকাকলী উপভোগ করা হবে। ওয়াচ টাওয়ার, কটকার অফিস পার, জামতলা সী বীচে নেমে ঘু্রাঘুরি করব এবং হেঁটে টাইগার টিলাতে যাব। টাইগার টিলাতে প্রচুর হরিণ দেখতে পাওয়া যাবে এবং ভাগ্য সুপ্রসন্ন থাকলে বাঘ ও দেখা যেতে পারে। দুপুরের খাবারের পূর্বে ডিমের চর ও বিকাল ৪ টায় ভয়ংকর কিন্তু সুন্দর কচিখালীতে ঘুরাঘুরি করে বিকাল নাগাদ ট্যুরিষ্ট শীপে চলে আসব। রাতে বার-বি-কিউ ডিনার করে জাহাজে রাত্রি যাপন।

রাতে দুবলার চরে ঐতিহ্যবাহী রাশ মেলা উপভোগ ও সকালে পূর্নস্নান তো থাকছেই। (Covid-19 করোনার কারনে সরকারের বিধিনিষেধ মেনে এই রাশ মেলা বন্ধ ঘোষনা হতে পারে)

৩য় দিন :

সকালে চ্যানেল ক্রুজিং ও সকালের নাস্তা খেয়ে করমজল ইকো ট্যুরিজম স্পট পরিদর্শন। সকালে ১০ টায় করমজলে নেমে প্রচুর বানর, হরিন, কুমিরের প্রজননকেন্দ্র দেখতে পাওয়া যাবে। দুপুরের দিকে খুলনার উদ্দেশ্যে রওনা। আনুমানিক বিকাল ৫/৬ টা নাগাদ খুলনা আসা এবং ডিনার করে রাতের বাসে/ ট্রেনে করে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়া হবে।
করোনা পরবর্তী স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও বন বিভাগ কতৃক প্রদত্ত স্বাস্থ্য বিধি ও দিক নির্দেশনা অনুযায়ী সুন্দরবন ভ্রমনে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়েছে। বিস্তারিত জানতে কল করুন আমাদের নাম্বারে কিংবা আমাদের ফেসবুক পেজে এসে নক করুন আমাদের ইনবক্সে।

বুকিং মানি জমা দেওয়ার পদ্ধতিঃ

১. সরাসরি অফিসে এসে জমা দেওয়া যাবে।
২. বিকাশ করা যাবে।

বিঃ দ্রঃ

১। বুকিং করতে হলে সকল ভ্রমন সদস্যদের ভোটার আইডি কার্ড অথবা জন্ম-নিবন্ধন এর ফটোকপি বুকিং এর সাথে জমা দিতে হবে।
২। ১ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
৩। বুকিং এর সময় ভ্রমন খরচ ৫০% টাকা জমা দিতে হবে। এবং বাকি ৫০% ভ্রমন শুরুর পূর্বে জাহাজে ওঠার সময় জমা দিয়ে জাহাজে উঠতে হবে।

বুকিং এর সাথে পাচ্ছেন প্রতিটি ভ্রমন সদস্যদের জন্য মেরিয়ান সুন্দরবন ট্রাভেলস এর পক্ষ থেকে একটি করে ভ্রমন টি-শার্ট ফ্রি।

Contact:
Mobile: +8801749-482867
(Booking Bkash Number)
Khulna http ://www.facebook.com/Khoab-Tourism-Event-Management-103533924530010/

যারা খুলনার ভেতরে একদিনের ট্যুর করতে চাচ্ছেন কিন্তু কোথায় যাবেন বুঝতে পারছেন না তাদের জন্য আজকের খোয়াবের ডে ট্যুর প্যাকে...
27/01/2022

যারা খুলনার ভেতরে একদিনের ট্যুর করতে চাচ্ছেন কিন্তু কোথায় যাবেন বুঝতে পারছেন না তাদের জন্য আজকের খোয়াবের ডে ট্যুর প্যাকেজঃ-

বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবন খ্যাত খুলনা ‍বিভাগের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে অগনত দর্শনীয় স্থান। দেশের অন্যান্য বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্র থেকে খুলনার অবদান সব থেকে বেশি। নিচে এসব দর্শনীয় স্থান ও জেলার নাম গুলোন নাম দেওয় হলোঃ-

⭕বাগরেহাটঃ ষাট গম্বুজ মসজিদ, খানজাহান আলীর(রহঃ) মাজার, বিবি গেনী মসজিদ, চুনখোলা মসজিদ, সিঙ্গাাইর মসজিদ, এক গম্বজ মসজিদ, পীর আলী মুহুম্মদ তাহেরের সমাধী, সাবেক ডাঙ্গা পুরাকীর্তি, নয় গম্বজ মসজিদ, রলবিজয়পুর মসজিদ, জিন্দাপীর মসজিদ, রেজা খোদা মসজিদ, খানজাহানে বসতভিটা, ঢিবি, কোদলা মঠ, ইংরেজ শাসনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহী শহীদ কৃষক রহিমুল্লাহর বাড়ি, শাহ আউলিয়াবাগ মাজার, হজরত খানজাহান আলীর (রহঃ) সহচর পীর শাহ আউলিয়ার মজার, রামজয় দত্তের কাছারিবাড়ী, নাটমন্দির, গোপাল জিউর মন্দির, লাউপালা, যাত্রপুর, দুবলারব চর, কটকা, কচিখালি, সুন্দরবন ইত্যাদি ।

⭕যশোরঃ মীর্জানগর হাম্মমখানা, হাজী মুহম্মদ মহসিনের ইমামবাড়ী, ভরত ভয়না, ভাতভিটা, মাইকেল মধুসূদন দত্তের বাড়ী, গাজী -কালু-চম্পাবতীর কবর, ঘোপে মসজিদ, শুক্কুর মাল্লিকের মসজিদ, নুনুগোল মসজিদ, পূজামন্দির, দশ মহাবিদ্যামন্দির, ভুবনেশ্বরী দেবীর মন্দির, লক্ষ্মীনারায়ণের মন্দির, মুড়লি শিবমন্দির, চড়ো মন্দির ইত্যাদি।

⭕খুলনাঃ সুন্দরবন, দক্ষিণড়িহি, পিঠাভোগ, রাড়ুলী, শেরোমণি, বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিনের সমাধি সৌধ, রেলস্টেশনের কাছে মিস্টার চার্লির কুটিবাড়ী, চুকনগর, মহিম দাশের বাড়ী, খানজাহান আলী কর্তৃক খননকৃত বড় দীঘি, খলিশপুর সত্য আশ্রম ইত্যাদি।

⭕চুয়াডাঙ্গাঃ আলমডাঙ্গা রেলস্টেশন, ঘোলদাড়ি জামে মসজিদ, হজরত খাজা মালিক উল গাউসের (রহঃ) মাজার, দর্শনা রেু অ্যান্ড কোং লি, নাটুদহ, আটকরব, নাটুহহ, স্মৃতিস্তম্ভ, চারুলিয়া, দত্তনগর কৃষি খামার, কার্পাসডাঙ্গা, তালাসারি, কাশিপুর জমিদারবাড়ী, ধোপাখালী শাহী মসজিদ ইত্যাদি।

⭕মাগুরাঃ রাজা সীতারাম রায়ের রাজধানী ধ্বংসাবশেষ, সিদ্ধেশ্বরী মঠ, শ্রীপুর জমিদারবাড়ী, শত্রুজিৎপুর মদনমোহন মন্দির,সুলতানী আমলে প্রতিষ্ঠিত মাগুরা আঠারখাদা মঠবাড়ী, ইত্যাদি।

⭕ঝিনাইদহঃ গোড়ার মসজিদ, মিয়ার দালান, নলডাঙ্গা মন্দির, কেপি বসুর বাড়ী, জোড়বাংলা মসজিদ, গলাকাটা মসজিদ, জাহাজঘাটা হাসিলবাগ গাজী-কালু চম্পবতীর মাজার, সাতগাছিয়া মসজিদ, দত্তনগর কৃষি খামার, শৈলকুপা শাহী সমজিদ ও মাজার, সিরাজ সাঁইয়ের মাজার, ঢোসম্রদ্র দীঘি ইত্যাদি।

⭕কুষ্টিয়াঃ জর্জবাড়ী, কালীদেবী মন্দির, শিলাইদহ, লালন শাহের মাজার, শিলাইদহের রবীন্দ্রনাথের কুঠিবাড়ী, মীর মশাররফ হোসেরন বসতভিটা, ঝাউদিয়া শাহী সমজিদ, হার্ডিঞ্জ ব্রিজ, কুষ্টিয়ার মহিষের দুধের দই ইত্যাদি।

⭕সাতক্ষীরাঃ সুন্দরবন, মান্দারবড়ীয়া সমুদ্র সৈকত, যশোরেশ্বরী মন্দির, হরিচরণ, রায়চৌধুরীল জমিদারবড়ী ও জোড়া শিবমন্দির, যিশুর গির্জা, মেজাফপর গার্ডেন অ্যান্ডে রিসোর্ট, মায়ের মন্দির, মায়ি চম্পার দরগা, হাম্মামখানা, মৌতলাব জাহাজঘাটা নৌদুর্গ, দেবহাটার নীলকুঠি,কালিগঞ্জের খানবাহাদুর, বিলাতিকুল, ওল এবং নদী সমূহ নুনা, ইচ্ছামতি, কপোতাক্ষ, খোলপেটুযা সোনাই, বেতনা, রায়মঙ্গল,মরিচচাপ ইত্যদি।

⭕নড়াইলঃ বাধাঘাট, নিরিবিরি পিকনিক স্পট, চিত্রা রিসোর্ট, বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ নূর মোহাম্মদ শেখ কমপ্লেক্স, অরুনিমা ইকো পার্ক।

⭕মেহেরপুরঃ ঐতিহাসিক আম্রকানান, মুজিবনগর মুক্তিযুদ্ধ স্মৃুত কমপ্লেক্স, মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ, পৌর ঈদগাহ্ , মেহেরপুর কবরস্থান, আমদহ গ্রামেরর স্থাপত্য নিদর্শন, সিদ্বশ্বরী কালীমন্দির, সাহারবাটি, নীলকুঠি, ভবানন্দপুর মন্দির ইত্যাদি।

ধন্যবাদন্তে
খোয়াব।

ঘুরে আসুন সুন্দরবন থেকে খোয়াব টুরিজম এন্ড ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট এর সাথে ২ রাত ৩ দিন।Sundarban Package/GroupTour 2020Dhaka ...
20/11/2020

ঘুরে আসুন সুন্দরবন থেকে খোয়াব টুরিজম এন্ড ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট এর সাথে ২ রাত ৩ দিন।

Sundarban Package/GroupTour 2020

Dhaka - Khulna - Sundarban-Khulna - Dhaka

2 Night 3 Days

সুন্দরবনে যেকোনো সময় প্যাকেজ ট্যুর,গ্রুপ ট্যুর,স্ট্যাডি ট্যুর,সার্ভে ট্যুর, ফটো সুটিং-ডকুমেন্টারি এবং যে কোন ধরনের সামাজিক অনুষ্ঠানের জন্য বুকিং করতে পারবেন।

যেখানে থাকবে সুন্দরবন বেষ্টিত অনেক দ্বীপ ভিজিট, সম্পূর্ন এ্যাডভেন্চার ম্যানগ্রোভ ফরেষ্ট এর ভিতরে, সাথে নদী, বন্য প্রানী, হরিণ, কুমির, বানর, রয়েল বেঙ্গল টাইগার, দুটি সমুদ্র সৈকত যেখানে একদিকে গভির জঙ্গল আর একদিকে গভির সমুদ্র, রাতে বার্বিকিউ নাইট, নানা ধরনের সামুদ্রিক মাছ চিংড়ি, কাঁকড়া দিয়ে অনেক ধরনের মজার খাবার তো আছেই।

সুন্দরবনের খাঁটি মধু,রাতে নিরাবতার মাঝে ঝিঝি পোকার ঝিঝি শব্দ/ রাতে ঘুমাবার সময় নদীর জ্বলে ছল ছল শব্দ আবার রাতের অন্ধকারে জোনাকি পোকার মিট মিটে আলো, আকাশ ভরা ঝলমলে তাঁরা আর চাঁদ, কারন নদীর বুকেই জাহাজের ভিতরে আমাদের রাত যাপন হবে। আরও অনেক প্রাকৃতিক সৌন্দর্য রয়েছে আমাদের এই ট্রুর প্রোগ্রামে।

সপ্তাহের যেকোনো দিনে সুন্দরবনে গ্রুপ ট্যুর আয়োজন করা সম্ভব সেক্ষেত্রে আপনি 20, জন যাত্রী ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন লঞ্চ হতে শুরু করে 30 ও 50 জন যাত্রী ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন লঞ্চ এর বুকিং দিতে পারবেন ।

সুন্দরবন ভ্রমনের সবচেয়ে জনপ্রিয় সময় হল নভেম্বর, ডিসেম্বর, জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাস। কারণ শীতের এই চার মাস আবহাওয়া শীতল ও শান্ত থাকে। বৃষ্টি-বাদলের সম্ভাবনা ও থাকে অনেক কম। তাই সুন্দরবন যেতে আজই যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।

বিস্তারিত জানতে কল করুন: +88 01749-482867 +8801753-260990 কিংবা চলে আসুন আমাদের ফেসবুক পেজেঃKhoab Tourism & Event Management এবং নক করুন আমাদের ইনবক্সে-এর সাথে সুন্দরবন ভ্রমনের অসাধারন এক অভিজ্ঞতা অর্জন করুন,
সুন্দরবন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ ফরেষ্ট। এখানে আপনি এক সাথে যে সকল সুযোগ-সুবিধাগুলো পাবেন ।

# অনেকগুলো সমুদ্র সৈকত/বিস্
# অনেকগুলো ছোট বড় দ্বীপ ভ্রমন
# ফরেষ্ট ট্রেকিং
# বনের খালে মাছ ধরা
# খেলাধুলা
# তিন বেলা ভিন্ন ভিন্ন সুস্বাদু খাবার
# জাহাজের ক্যাবিনে রাত্রীযাপন
# বাংলা সংস্কৃতিকে সাথে নিয়ে গান-বাজনার ব্যবস্থা
# রাতে বারবিকিউ নাইট
# ফরেষ্ট আর্ম গার্ড
# দক্ষ ট্যুর গাইড
# কেটারিং এর ব্যবস্থা
# অভিজ্ঞ বাবুর্চি/ সেফ
# বিশুদ্ধ খাবার জল
# খালে ঘুরে বেরাবার জন্য ছোট ট্রলার

বাংলাদেশের একমাত্র সুন্দরবনেই নৌযানে করে তিনদিন ভ্রমনের সুযোগ পাচ্ছেন।

সুন্দরবনের প্রকৃতির উপভোগের সাথে সাথে খুব কাছে থেকে বন্যপ্রানী দেখার এক অপূর্ব সুযোগ পাওয়া যাবে। এমন কি ভাগ্য ভালো হলে এই সময় পৃথিবী বিখ্যাত রয়েল বেঙ্গল টাইগারের দেখা মিলতে পারে। এই সময় সমুদ্রকে পাবেন আপনার মনের মত করে।

আর হ্যাঁ সুন্দরবনে আপনাদের জন্য থাকছে বিশেষ আকর্ষণ হিসাবে বার-বি-কিউ নাইট। আরও সাথে থাকছে অভিজ্ঞ ট্যুর গাইড।

আমাদের ভ্রমনের স্থানঃ

- হারবাড়িয়া
- কটকা অফিস
- ওয়াচ টাওয়ার
- জামতলা সী বিচ
- টাইগার টিলা
- ডিমের চর
- কচিখালি
- দুবলার চর
- করমজল

ভ্রমনের সময়: ৩ দিন ২ রাত

খাবারঃ

ওয়েলকাম ড্রিংকস সহ তিন বেলা খাবারের পাশাপাশি থাকছে দুই বেলা স্ন্যাকস এবং প্রতিবেলা খাবারে থাকবে ভিন্নতার ছোয়া। আরও থাকছে সবসময় চা/ কফির ব্যাবস্থা।

নিরাপত্তাঃ আপনাদের নিরাপত্তার জন্য বাংলাদেশ বনবিভাগ থেকে থাকবে দুই জন নিরাপত্তা কর্মী ।

ভ্রমনকালে যা যা সাথে বহন করবেন:

টেলিটক সিম, কেডস, ব্রাশ, পেস্ট, সানব্লক লোশন, রেইনকোট, ছাতা, টর্চ লাইট, প্রয়োজনীয় ওষুধ, এবং অন্য কোন অপরিহার্য ব্যক্তিগত পন্য।

ট্যুরের বিস্তারিত :

১ম দিন :

ঢাকা থেকে খুলনাগামী বাসে করে খুলনা শহরের রয়েল মোড় কিংবা ট্রেনে করে খুলনা রেল স্টেশন এ পৌছাতে পারেন। ভ্রমণের শুরুর দিন ভোর ৭ টার মধ্যে আপনাকে পৌঁছাতে হবে খুলনার রুপসা ঘাটে । সেখান থেকে আপনাকে আমাদের ট্যুর গাইড রিসিভ করে ট্রলারে শীপে নিয়ে আসবে। তারপর ফ্রেশ হয়ে সকালের নাস্তা পরিবেশন। জাহাজ মংলা পোর্টে পৌঁছানোর পূর্বে রুপসা ব্রীজ, খুলনা শীপ ইর্য়াড ও রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র দেখা যাবে। দুপুর ১ টা থেকে ২:৩০ মিনিটের মধ্যে আমরা চাঁদপাই ফরেস্ট অফিস পৌছাবো। বন বিভাগের অনুমোদনপত্র ও গার্ড নিয়ে বিকাল ৩:৩০- ৪ টার মধ্যে হাড়বাড়িয়ায় পৌছানো যেখানে বন বিভাগের ইকো ট্যুরিজম স্পট দেখতে পাওয়া যাবে। এরপর বনের ভিতর দিয়ে ছোট ছোট ক্যানেল পার হয়ে কটকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে রাত ১ টায় পৌছানো এবং রাতে জাহাজে অবস্থান।

২য় দিন :

ভোরে কটকার আশেপাশে ক্যানেল ক্রসিং। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে গভীরভাবে উপলব্দি করার জন্যে ট্রলার বন্ধ করে বিভিন্ন প্রকার প্রানী যেমন হরিন,মাছরাঙা, বানর, বনমোরগ, হরিণ, বন্য শূকর এবং বিভিন্ন প্রজাতির পাখির কলকাকলী উপভোগ করা হবে। ওয়াচ টাওয়ার, কটকার অফিস পার, জামতলা সী বীচে নেমে ঘু্রাঘুরি করব এবং হেঁটে টাইগার টিলাতে যাব। টাইগার টিলাতে প্রচুর হরিণ দেখতে পাওয়া যাবে এবং ভাগ্য সুপ্রসন্ন থাকলে বাঘ ও দেখা যেতে পারে। দুপুরের খাবারের পূর্বে ডিমের চর ও বিকাল ৪ টায় ভয়ংকর কিন্তু সুন্দর কচিখালীতে ঘুরাঘুরি করে বিকাল নাগাদ ট্যুরিষ্ট শীপে চলে আসব। রাতে বার-বি-কিউ ডিনার করে জাহাজে রাত্রি যাপন।

রাতে দুবলার চরে ঐতিহ্যবাহী রাশ মেলা উপভোগ ও সকালে পূর্নস্নান তো থাকছেই। (Covid-19 করোনার কারনে সরকারের বিধিনিষেধ মেনে এই রাশ মেলা বন্ধ ঘোষনা হতে পারে)

৩য় দিন :

সকালে চ্যানেল ক্রুজিং ও সকালের নাস্তা খেয়ে করমজল ইকো ট্যুরিজম স্পট পরিদর্শন। সকালে ১০ টায় করমজলে নেমে প্রচুর বানর, হরিন, কুমিরের প্রজননকেন্দ্র দেখতে পাওয়া যাবে। দুপুরের দিকে খুলনার উদ্দেশ্যে রওনা। আনুমানিক বিকাল ৫/৬ টা নাগাদ খুলনা আসা এবং ডিনার করে রাতের বাসে/ ট্রেনে করে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়া হবে।
করোনা পরবর্তী স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও বন বিভাগ কতৃক প্রদত্ত স্বাস্থ্য বিধি ও দিক নির্দেশনা অনুযায়ী সুন্দরবন ভ্রমনে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়েছে। বিস্তারিত জানতে কল করুন আমাদের নাম্বারে কিংবা আমাদের ফেসবুক পেজে এসে নক করুন আমাদের ইনবক্সে।

বুকিং মানি জমা দেওয়ার পদ্ধতিঃ

১. সরাসরি অফিসে এসে জমা দেওয়া যাবে।
২. বিকাশ করা যাবে।

বিঃ দ্রঃ

১। বুকিং করতে হলে সকল ভ্রমন সদস্যদের ভোটার আইডি কার্ড অথবা জন্ম-নিবন্ধন এর ফটোকপি বুকিং এর সাথে জমা দিতে হবে।
২। ১ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
৩। বুকিং এর সময় ভ্রমন খরচ ৫০% টাকা জমা দিতে হবে। এবং বাকি ৫০% ভ্রমন শুরুর পূর্বে জাহাজে ওঠার সময় জমা দিয়ে জাহাজে উঠতে হবে।

বুকিং এর সাথে পাচ্ছেন প্রতিটি ভ্রমন সদস্যদের জন্য মেরিয়ান সুন্দরবন ট্রাভেলস এর পক্ষ থেকে একটি করে ভ্রমন টি-শার্ট ফ্রি।

Contact:
Mobile: +8801749-482867
(Booking Bkash Number)
page: Khoab Tourism &Event Management Khulna.

Address

Satkhira Highway Road
Khulna
9100

Telephone

+8801749482867

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Khoab Tourism & Event Management posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Khoab Tourism & Event Management:

Videos

Share

Category

Nearby travel agencies


Other Travel Companies in Khulna

Show All

You may also like