✌️করোনা ভাইরাস যেভাবে সংক্রমিত হয়✌️
ইভটিজিং নিয়ে অসাধারণ একটি প্রতিযোগীতা ।
ভালো লাগলে শেয়ার শেয়ার এবং শেয়ার হবে । মানুষকে সচেতনের জন্য শেয়ার করুন ।
#Stop_Eve_teasing
এ সপ্তাহের চাকরির খবর ——০৯/১২/২০১৬
কোথায় আছি আমরা — ট্রাফিক আইন বলতে জানি ২০০/৫০০/১০০০/২০০০ ইত্যাদি
ট্রাফিক আইন ভাঙাসহ বিভিন্ন কারণে পুলিশ গাড়ি আটক করে করে থাকে। গাড়ি আটক হলে অনেকেই ঘাবড়ে যান, মনে করেন গাড়ি ছাড়িয়ে আনা বেশ ঝামেলার কাজ। অনেকে আবার উৎকোচ দিয়ে কাল্পনিক ঝামেলার হাত থেকে বাঁচার চেষ্টা করেন।
পুলিশ বিভিন্ন কারণে আপনার গাড়ি আটক করতে পারে, যেমন, সঠিক জায়গায় গাড়ি পার্ক না করা, বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালানো, চলতে গিয়ে পুলিশের নির্দেশনা না মানা, গাড়ির ফিটনেস সংক্রান্ত কাগজপত্র নবায়ন না করা, ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন না করা ইত্যাদি।
গাড়ি আটক করার সময় পুলিশ একটি বা দু’টি কাগজ জব্দ করবে এবং আপনাকে একটি রশিদ দেবে। পুলিশের দেয়া রশিদের পেছনেই লেখা থাকবে কোন জোনের ট্রাফিক পুলিশ আপনার গাড়িটি আটক করলো। আপনাকে সেই জোনের অফিসে গিয়ে যোগাযোগ করতে হবে। রশিদের পেছনে জোন ভিত্তিক উপস্থিতির সময়ও লেখা থাকে। কাজেই সে অনুয়ায়ী গেলে আপনার সময় বাঁচবে। তবে অন্তত চার-পাঁচদিন পরে যাওয়াই ভালো, কারণ কাগজপত্র সংশ্লিষ্ট অফিসে পৌঁছাতে সাধারণত তিন-চারদিন সময় লাগে।
কোথায়, কি অপরাধে জরিমানা করা হল, কে জরিমানা করলেন, কত তারিখের মধ্যে হাজির হতে হবে সব কিছুই লিখে দেয়া হয় রশিদটিতে। সংশ্লিষ্ট জোনের ডেপুটি কমিশনার জরিমানা নির্ধারণের মাধ্যমে বিষয়টির নিষ্পত্তি করে থাকেন। এসব ক্ষেত্রে আপনি আপনার অনুকূলে বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরতে পারেন। ডেপুটি কমিশনার পূর্ণ জরিমানার চার ভাগের এক ভাগ পর্যন্ত জরিমানা নির্ধারন পারেন, এমনকি জরিমানা মওকুফও করে দিতে পারেন। তবে আপনার ড্রাইভারকে রশিদসহ পাঠিয়ে জরিমানা দিয়ে আসাটাই বেটার অপশন বলা যায়। জরিমানা দেবার জন্য ডেপুটি পুলিশ কমিশনার অফিস থেকে আরেকটি রশিদ দেয়া হবে আপনাকে।
বিভিন্ন অপরাধে জরিমানার হার জানতে ‘যানবাহনের মামলা’ প্রতিবেদনটি পড়তে পারেন।
তবে জরিমানা না দিলে বা যথাসময়ে হাজির না হলে অপরাধের ধরন, ঘটনাস্থল ইত্যাদির প্রতিবেদন সহকারে মামলাটি আদালতে প্রেরণ করা হবে ওয়ারেন্ট ইস্যু করার জন্য। এসব ক্ষেত্রে জরিমানা নির্ধারনের পর আপনি যদি মনে করেন আপনার ওপর অন্যায় করা হয়েছে তবে আদালতেও যেতে পারেন। সামান্য জরিমানার জন্য আদালতে গিয়ে আর্থিক বিচারে আপনার কোন ফায়দা হবে না, তবে রায় আপনার অনুকূলে গেলে সেটি আপনার জন্য একটি নৈতিক বিজয় হবে। বলাহুল্য এত ঝামেলা করে কেউ সাধারণত জরিমানা চ্যালেঞ্জ করতে আদালতে যায় না।