Travelers Network Bngladesh

Travelers Network Bngladesh আমাদের ভ্রমন বিষয়ক অফিশিয়াল গ্রুপ জয়? আমাদের ভ্রমন বিষয়ক অফিশিয়াল গ্রুপ জয়েন করে এক্টিভ থাকুন।
https://www.facebook.com/groups/travelersnetworkbd
(2)

12/09/2022
সীজনের শুরুতে ঘুরে আসুন সুন্দরবন !বুক করুনঃ 01742032311আমাদের পরবর্তী সুন্দরবন প্যাকেজ ট্যুর ৭,৮ ও ৯ অক্টোবর ২০২২।রুটঃ খ...
29/08/2022

সীজনের শুরুতে ঘুরে আসুন সুন্দরবন !
বুক করুনঃ 01742032311
আমাদের পরবর্তী সুন্দরবন প্যাকেজ ট্যুর ৭,৮ ও ৯ অক্টোবর ২০২২।
রুটঃ খুলনা-সুন্দরবন-খুলনা।
(ঢাকা থেকে যারা যাবেন তাদের বাস ও ট্রেন টিকেট প্রাপ্তি তে সহযোগিতা করা হবে। বাস/ট্রেন থেকে নামলে, আমাদের জাহাজ ঘাট ৫ মিনিটের দূরত্ব। সেখানে আমাদের গাইড আপনাকে রিসিভ করবেন।)
জাহাজঃ এম.ভি. খেয়াপার
সময়ঃ ৩ দিন ২ রাত।
ভ্রমনের তারিখ: ৭,৮ ও ৯ অক্টোবর ২০২২।
আনুমানিক প্ল্যানঃ
১ম দিন সকালে খুলনা থেকে রওনা দিয়ে হাড়বাড়িয়া ইকোপার্ক পরিদর্শন এবং ক্যানেল ক্রুজ। পরিশেষে কটকার উদ্দেশে রওনা এবং রাতে কটকায় পৌছে রাত যাপন।
২য় দিন ভোর বেলা কটকা ও টাইগার পয়েন্ট, জামতলা সী বীচ ও টাইগার টিলা স্পট পরিদর্শন করে জাহাজ এ উঠে নাস্তা করা এবং কটকা থেকে কচিখালী এর উদ্দেশে রওনা করা। চলার পথে দুপুরের খাবার শেষ করে কচিখালী ও ডিমের চর পরিদর্শন। পরিশেষে রাত্রে রওনা দিয়ে করমজলে পৌছানো এবং করমজলে রাএি যাপন।
৩য় দিন সকালে নাস্তা খেয়ে করমজল মিনি জু পরিদর্শন করা। পরিশেষে খুলনার উদ্দেশে রওনা দেওয়া, সন্ধার পূর্বে অথবা পরে খুলনায় পৌছানো, রাতে ডিনার করে নিজ নিজ গন্তব্যে ফেরা।
প্যাকেজের খাবারের মেন্যুঃ
প্রথম দিনঃ
সকালের নাস্তা(৭.৩০ মিঃ থেকে ৮:৩০মিঃ)- পরাটা,সবজ্বি,ডিম,মধু ও চা।
সকালের স্ন্যাক্স (১০.৩০মিঃ থেকে ১১.৩০ মিঃ)- পেয়ারা মাখা/কেক ও চা।
দুপুরের খাবারঃ(১.৩০ মিঃ থেকে ২.৩০ মিঃ)- সাদা ভাত,সবজি,ভেটকী মাছ,মুরগীর কারি,ডাল,রসগোল্লা, ও সালাদ।
বিকালের স্ন্যাক্সঃ(৪.০০ মিঃ থেকে ৪.৩০ মিঃ)- সবজি পাকুরা ও চা/কফি।
রাতের খাবার(৮.৩০ মিঃ থেকে ৯:৩০ মিঃ)- এগ ফ্রাইড রাইস,চাইনিজ ভেজিটেবল,মাছ, চিকেন ও সফট ড্রিংকস।
দ্বিতীয় দিনঃ
সকালের নাস্তা(৭.৩০ মিঃ থেকে ৮.৩০ মিঃ)- ভুনা খিচুরি,বেগুন ভাজা, ডিম,আচার,সালাদ ও চা।
সকালের স্ন্যাক্সঃ (১০.৩০ মিঃ থেকে ১১.৩০ মিঃ)- আপেল,পানি হাফ লিঃ ও চা।
দুপুরের খাবার(১.৩০ মিঃ থেকে ২.৩০ মিঃ)- সাদা ভাত,লাউ চিংড়ি,রুই মাছ ,খাশি/গরু,ডাল ভুনা,সালাদ ও রসমালাই।
বিকালের স্ন্যাক্সঃ(৪.০০ মিঃ থেকে ৪.৩০ মিঃ)- বিস্কুট ও চা।
রাতের খাবার(৮.৩০ মিঃ থেকে ৯.৩০ মিঃ)- লুচি,চিকেন বার-বি-কিউ,ফিস বার-বি-কিউ, কলিজা ভুনা,মুগ ডাল ভুনা,রাসিয়ান সালাদ ও সফট ড্রিংকস্।
তৃতীয় দিনঃ
সকালের নাস্তা(৭.৩০ মিঃ থেকে ৮.৩০ মিঃ)- পরাটা,ডিম ভাজি,সবজী ও চা।
সকালের স্ন্যাক্স(১০.৩০ মিঃ থেকে ১১.৩০ মিঃ)- কেক ও চা।
দুপুরের খাবার(১:৩০ মিঃ থেকে ২.৩০ মিঃ)- পোলাও, চিকেন রোষ্ট,চিংড়ি, মুড়ি ঘন্ট,দই ও সালাদ।
বিকালের স্ন্যাকস(৪.০০ মিঃ থেকে ৪.৩০ মিঃ)- নুডুলস্ ও চা।
রাতের খাবার(৮.৩০ মিঃ থেকে ৯:৩০ মিঃ)- সাদা ভাত,সবজি,মাছ, ছোট মাছ ফ্রাই ,ডাল, সালাদ, মিষ্টি।
প্যাকেজের অন্তর্ভুক্তঃ
তিন দিনের জন্য (খুলনা- সুন্দরবন- খুলনা) অভিজ্ঞ মাস্টার দ্বারা পরিচালিত সার্ভিস জাহাজ, অভিজ্ঞ রাধুনী দ্বারা তৈরি প্রত্যেক বেলার খাবার ও ক্যানেল ক্রুজের এর জন্য সাইলেন্ট বোট।
তিন বেলা রকমারি বিভিন্ন আইটেম খাবারের পাশাপাশি থাকছে দুই বেলা স্ন্যাকস এবং প্রতিবেলা খাবারে থাকবে ভিন্নতার ছোঁয়া। আরও থাকছ চা এবং কফির ব্যবস্থা। বিশেষ আকর্ষণ হিসাবে বার- বি- কিউ নাইট। আরও সাথে থাকছে অভিজ্ঞ গাইড সার্ভিস।
নিরাপত্তাঃ
বনবিভাগ থেকে থাকবে সশস্ত্র দুই জন নিরাপত্তা কর্মী।
প্যাকেজে যা অন্তর্ভুক্ত নয়ঃ
ঢাকা টু খুলনা লঞ্চঘাট ও খুলনা টু ঢাকা যাতায়াত ও কোন প্রকার ঔষধের খরচ।
প্যাকেজে উল্লেখ হয়নি, এমন কোন খরচ।
📢কনফার্মেশন সিস্টেম :
মৌখিক কনফার্মেশন কোনো ভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। আসন কনফার্ম করার জন্য আপনাকে অগ্রিম প্রদান করে আসন কনফার্ম করতে হবে (অফেরত যোগ্য)। আপনি চাইলে সরাসরি আমাদের অফিসে এসেও টাকা জমা দিতে পারেন।
শিশু পলিসি :
০-৩ বছরের শিশুদের জন্য কোন টাকা লাগবে না।
শিশু ০৪-০৭ বছর প্যাকেজ প্রাইস ৳৪,৫০০/- ( শুধু অভিভাবকদের সাথে রুম/বেড শেয়ার করবে ,বাকী সকল সুবিধা পাবে )।
০৭ বছরের উপর শিশুদের প্যাকেজ প্রাইস দিতে হবে।
সুন্দরবন ভ্রমণের করনীয়ঃ
১. উজ্জল রঙ্গের কাপড় ( যা অনেক দূর থেকে চোখে পড়ে ) পরিহার করা। হালকা রঙের এবং ঢিলে ঢালা ফুল স্লিব পোশাক পরা।
২. কোন প্রকার সুগন্ধি ব্যবহার না করা।
৩. পিছনে বেল্ট আছে এবং পানিতে ভিজলে নষ্ট হবে না এমন সেন্ডেল / কেডস সাথে নিতে হবে। সু/ হাই হিল নিবেন না।
৪. এডভেঞ্চার ট্যুরে লাগেজের সাইজ ছোট হওয়াই ভালো।
৫. জঙ্গলে নামার পর কোন অবস্থাতে উচ্চ স্বরে কথা বলা যাবে না এবং খুব প্রয়োজন না হলে কথা না বলেই ট্রাকিং করতে হবে।
৬. যেহেতু সমস্ত প্রয়োজনীয় সব কিছু আমাদের খুলনা থেকে নিয়ে উঠতে হবে তাই পানি অপচয় না করা (নদীর পানি নোনা) এবং খাবার পানি অন্য কোন কাজে ব্যবহার না করা।
৭. জঙ্গলে নামার পর সু-শৃক্ষল ভাবে হাটতে হবে এবং কোন অবস্থাতে দল ছুট হওয়া যাবে না।গাছের ডাল, পাতা বা লতায় হাত দেওয়া বা ছেড়া যাবে না।
৮. পরিবেশের ক্ষতি হয় এমন কোন কাজ করা যাবে না। যেমন: পলিথিন বা প্যাকেজিং বস্তু যত্রতত্র ফেলা যাবে না।
৯. স্থানীয় এবং অন্য ভ্রমণকারী দলের সদস্যদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা।
১০.গাইড এবং নিরাপত্তা রক্ষীদের নির্দেশনা মেনে চলা।আমাদের সমস্ত প্রচেষ্টা আপনাদের নিরাপত্তা এবং আনন্দদায়ক ভ্রমণের জন্য তাই আপনাদের সহযোগিতা আমাদের কাম্য।
সাথে কি কি নিবেন:
১. প্রয়োজনীয় ঔষধ।
২. টুথ ব্রাশ ও পেস্ট।
৩. ক্যাপ,সান গ্লাস সানস্ক্রিন লোশন।
৪. ক্যামেরা,মেমরি কার্ড ও পাওয়ার ব্যাংক।
৫. সাবান,শ্যাম্পু।
৬. রেইন কোর্ট বা ছাতা।
৭. ব্যাক্তিগত অভ্যাসের সামগ্রী।
বি. দ্রঃ জাহাজে উঠার পরে কোন প্রকার কেনাকাটার সুযোগ নেই এবং বনের গভীরে কিছু যায়গায় শুধু টেলিটক মোবাইল অপারেটরের নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে।
দ্রুত আপনার বুকিং টি কনফার্ম করে ফেলুন। আসন সংখ্যা সীমিত ।
প্যাকেজ টি বুকিং সংক্রান্ত আরো তথ্য জানতে যোগাযোগ করুনঃ 01742 032 311 (Whats App)
আপনার প্রতিষ্ঠান এর কর্পোরেট গ্রুপ ট্যুর সহ যে কোন ট্যুর এর আয়োজন এর ব্যাপারে আস্থা রাখুন আমাদের উপর।
সুন্দরবন এ এসি বা নন এসি জাহাজ এ ফ্যামিলি ট্রিপ , কর্পোরেট ট্রিপ , স্টাডি ট্যুর , গ্রুপ ট্যুর এর জন্য স্পেশাল প্যাকেজ করে দেয়া হবে আলোচনা সাপেক্ষে । সুন্দরবন এ গ্রুপ ট্যুর, স্টাডি ট্যুর , কর্পোরেট ট্যুর ও ফ্যামিলি নিয়ে সুন্দরবন সহ দেশ এর ভেতর ও বাইরে যে কোন স্থানে ভ্রমনের জন্য যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে । আমরা স্বল্প খরচে আপনাদের বাস টিকেট, জাহাজ রিজার্ভেশন, হোটেল /রিসোর্ট , খাওয়া দাওয়া সকল কিছুর ব্যাবস্থা করে দেবো । সম্পূর্ণ ভ্রমনের নির্ঝঞ্জাট ভাবে ব্যাবস্থা করবো ।
সুন্দরবন ভ্রমণ বিষয়ক সকল তথ্যের জন্য সংযুক্ত থাকুন এই গ্রুপে Sundarban Tour Package & Ship Booking । সাথে বন্ধু বান্ধব ও পরিচিত সকল কে এড করুন।
(গ্রুপে মেম্বার এড করে, এখন বা ভবিষ্যতে আমাদের যে কোন সার্ভিসে আকর্ষণীয় ডিসকাউন্ট বুঝে নিন।)

ভরা পুর্নিমায় মেঘের রাজ্য ভ্রমন !! (প্রিমিয়াম প্যাকেজ)সাজেক বাংলাদেশের রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার অন্তর্গত সাজ...
28/08/2022

ভরা পুর্নিমায় মেঘের রাজ্য ভ্রমন !! (প্রিমিয়াম প্যাকেজ)
সাজেক বাংলাদেশের রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার অন্তর্গত সাজেক ইউনিয়নের একটি বিখ্যাত পর্যটন আকর্ষণ । সাজেক রাঙামাটি জেলার সর্বউত্তরের মিজোরাম সীমান্তে অবস্থিত। সাজেকের উত্তরে ভারতের ত্রিপুরা , দক্ষিণে রাঙামাটির লংগদু , পূর্বে ভারতের মিজোরাম , পশ্চিমে খাগড়াছড়ির দীঘিনালা অবস্থিত । সাজেক হচ্ছে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ইউনিয়ন ; যার আয়তন ৭০২ বর্গমাইল । এখানে সাজেক বিজিবি ক্যাম্প অবস্থিত । সাজেকের বিজিবি ক্যাম্প বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উঁচুতে অবস্থিত বিজিবি ক্যাম্প।
সাজেক রুইলুইপাড়া এবং কংলাক পাড়া এই দুটি পাড়ার সমন্বয়ে গঠিত। ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত রুইলুই পাড়ার উচ্চতা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১৭২০ ফুট। আর ১৮০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত কংলাক পাহাড়-এ কংলাক পাড়া অবস্থিত। সাজেকে মূলত লুসাই ,পাংখোয়া এবং ত্রিপুরা আদিবাসী বসবাস করে। সাজেকের কলা ও কমলা বেশ বিখ্যাত। সাজেক নামকরণ করা হয়েছে সাজেক নদীর নামে।
যাত্রার তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০২২ রাত ১০.০০ সায়েদাবাদ ঢাকা থেকে
ফেরার তারিখ ১১ সেপ্টেম্বর ২০২২ সকাল ৬.০০
ভ্রমনের খরচঃ
সিঙ্গেল সদস্য : ৫৫০০/- প্রতি জন (৪/৫ জন রুম শেয়ারিং থাকতে হবে, ৩ জন শেয়ারিং রুমে ৬০০০/- করে জনপ্রতি)
কাপল : ১৪,০০০/- (২ জন)
এই প্যাকেজে যা যা থাকছেঃ
নন এসি বাসে যাওয়া আসার টিকিট।
মোট ৪ বেলা খাবার , ২ বেলা নাস্তা।
সাজেকে প্রিমিয়াম রিসোর্ট ।
সাজেক যাওয়া আসা রিজার্ভ (সাদা রঙের) চান্দের গাড়ি ১২/১৩ জন করে।
আলুটিলা গুহা এন্ট্রি ফি।
ব্যক্তিগত খরচ ছাড়া সব খরচই আমাদের।
অভিজ্ঞ গাইড ।
এই প্যাকেজে যা যা নেইঃ
যাওয়া ও আসার সময় হাইওয়ে রেষ্টুরেন্টে খাবার খরচ।
বিস্তারিত ট্যুর প্ল্যানঃ
ডে- ০০ রাতে রওনা করে পরদিন ভোরবেলা খাগড়াছড়ি পৌছাবো
ডে- ০১ সকালের নাস্তা করে সরাসরি চলে যাবো সাজেক। সবাই রুমে ফ্রেশ হয়ে দুপুরের লাঞ্চ করে আস্তে ধীরে রওনা দিবো কংলাক পাহাড়ে। কংলাক পাহাড়ে বিকেলটা কাটিয়ে এরপর চলে আসবো হ্যালিপ্যাডে। হ্যালিপ্যাডে সন্ধ্যাটা কাটিয়ে রাতে চলে আসবো মনটানায় বারবিকিউ করতে। এখানে আড্ডা আর বারবিকিউ শেষে চলে যার যার রুমে।
ডে- ০২ পরদিন ভোরে সূর্যোদয় দেখার জন্য উঠতে হবে ভোর ৫টায়। রেডি হয়ে চলে যাবো হেলিপ্যাড এর সাথের পার্কে, দেখবো মিজোরামের সুউচ্চ পাহাড়ের পিছন থেকে উকি দেওয়া নতুন দিনের শুরু। সেখান থেকে আমরা এরপর চলে আসবো সকালের নাস্তা খেতে মনটানায়। সকালের নাস্তা করে সবাই রেডি হয়ে সাজেক থেকে চেকআউট করবো। চান্দের গাড়িতে উঠে রওনা দিবো খাগড়াছড়ির উদ্দেশ্যে। খাগড়াছড়ি এসে প্রথমেই দুপুরের খাবার খেয়ে নিবো। এরপর একে একে আলুটিলা গুহা,তারেং, ঝুলন্ত ব্রীজ ঘুরে দেখবো। সময় পেলে রিসাং ঝর্ণাও দেখবো। এরপর সন্ধ্যার মধ্যে খাগড়াছড়ি এসে রাতের খাবার খেয়ে বাসে উঠে পড়বো।
বিশেষভাবে লক্ষণীয় : আবহাওয়া / প্রকৃতিগত/ এক্সিডেন্টাল সহ যে কোন কারনে প্লানের পরিবর্তন হলে নিজেদের নিরাপত্তার সার্থে তা মেনে নিতে হবে। যানবাহনের শিডিউলে কোথাও যদি সময়ক্ষেপন হয়, তার জন্য আলাদা থাকা খাওয়ার খরচ সবাইকে বহন করতে হবে।
দ্রুত আপনার বুকিং টি কনফার্ম করে ফেলুন। আসন সংখ্যা সীমিত ।প্যাকেজ টি বুকিং সংক্রান্ত আরো তথ্য জানতে যোগাযোগ করুনঃ 01742 032 311 (Whats App)
আপনার প্রতিষ্ঠান এর কর্পোরেট গ্রুপ ট্যুর সহ যে কোন ট্যুর এর আয়োজন এর ব্যাপারে আস্থা রাখুন আমাদের উপর।
অফিসঃ ২৭৯, হাদি প্লাজা, মাজার রোড, মিরপুর, ঢাকা ।

সুন্দরবন এর কটকা সাধারনত একটি কমন ট্যুরিস্ট স্পট সুন্দরবন এর মধ্যে । মংলা থেকে দুপুরে বোট চালিয়ে কটকা অবধি যেতে রাত হয়ে ...
17/08/2022

সুন্দরবন এর কটকা সাধারনত একটি কমন ট্যুরিস্ট স্পট সুন্দরবন এর মধ্যে । মংলা থেকে দুপুরে বোট চালিয়ে কটকা অবধি যেতে রাত হয়ে যায় । তাই বেশীর ভাগ বোট গুলো এখানে নোঙর করে থাকে ।
কটকা তে মোবাইল এর ফোর জি নেটওয়ার্ক পাওয়া যায় । শুধু মাত্র টেলিটক সিম এ। কটকা তে দুই পাশে নামা যায় । এক পাশে আছে অফিস পাড়া , এখানে ফরেস্ট অফিস , রেস্ট হাউজ , পুরোনো একটি তিমি মাছ এর কংকাল আলাদা করে এক রুমে সংরক্ষন করা আছে । এই পাশে ট্রেইল ধরে হেটে বেশ ভেতরে দিকে যাওয়া যায় । যদিও সিডরে ব্যাপক ক্ষয় ক্ষতি হয়েছে এখানকার , যা এখনো লক্ষ্যনীয় । এখানে বিকাল বেলা প্রচুর হরিন , হরিনের পাল দেখা যায় ।
কটকায় রয়েছে টাইগার টিলা নামে একটি জায়গা। বনের দক্ষিণে কিছুক্ষণ হাঁটলে চোখে পড়বে পরপর তিনটি টিলা। জোয়ারের সময় চারদিক যখন পানিতে ডুবে যায় তখন হরিণের আশ্রয় কেন্দ্র হয় এই টিলা। আর হরিণ শিকারে আসে বাঘ। সেখান থেকে জায়গাটি টাইগার টিলা । এখানে বাঘ এর পা এর তাজা ছাপ দেখা যায় ।
এছাড়া কটকা তে আছে বাদাম তলা সমুদ্র সৈকত । বেশ সুন্দর একটি সমুদ্র সৈকত । এছাড়া কটকা থেকে বাদামতলা সী বীচ অবধি হেটে যেতে ঘন্টা খানেক সময় লাগে । এই জায়গা টায় গা ছম ছম করে । কারন এখানে মাঝে মধ্যেই হরিন এর হাড় গোড় পাওয়া যায় । তার মানে হচ্ছে বাঘ এদিকে আসে । এছাড়া কটকার জামতলা তে একটি কাঠের ওয়াচ টাওয়ার আছে । যার উপরে বিকেল এ নীরবে চড়ে বসে থাকলে, প্রচুর বুনো হরিন দেখা যায় ।
সচেতনতাঃ সুন্দরবন ভ্রমনে সাইলেন্স বা নীরব থাকুন , বন্য প্রানীদের উত্যাক্ত করবেন না । যেখানে সেখানে ময়লা বা অপচনশীল দ্রব্য ফেলবেন না , সাথে করে নিয়ে এসে ডাস্টবিন এ ফেলুন ।

প্রতিটি সাপ্তাহিক ছুটিতেই টাঙ্গুয়ার হাওড় ভ্রমন করুন লাক্সারি হাউসবোট এ!সুনামগঞ্জ থেকে সুনামগঞ্জ ১ রাত ২ দিন। কেউ ঢাকা থে...
16/08/2022

প্রতিটি সাপ্তাহিক ছুটিতেই টাঙ্গুয়ার হাওড় ভ্রমন করুন লাক্সারি হাউসবোট এ!
সুনামগঞ্জ থেকে সুনামগঞ্জ ১ রাত ২ দিন। কেউ ঢাকা থেকে আসতে চাইলে আগের দিন আমাদের টিম এর সাথে এড হতে পারবেন। বাস ভাড়া আলাদা পে করতে হবে।
🎴দর্শনীয় স্থানসমূহঃ
* টাঙ্গুয়ার হাওর
* ওয়াচ টাওয়ার
* হিজল/ করচের বন
* টেকেরঘাট
* নীলাদ্রি লেক / শহীদ সিরাজ লেক
* লাকমাছড়া ।
* বারিক্কা টিলা
* শিমুল বাগান
* যাদুকাটা নদী
** এছাড়া যাওয়া ও আসার পথে সুরমা নদী, খরচার হাওড় ও শনির হাওড় এর ভিউ।
✔️ হাউসবোট এ যে সকল ফ্যাসিলিটি পাবেনঃ
** রাতে ঘুমানোর জন্য প্যাকেজ অনুযায়ী ২/৩ জন শেয়ারিং কেবিন অথবা ৫ জন শেয়ারিং শেয়ার্ড স্পেস । বিশাল জানালা দিয়ে হাওড় উপভোগ।
** সু পরিসর বসার ও আড্ডা দেয়ার লাউঞ্জ ।
** ছেলে ও মেয়েদের জন্য আলাদা সুপরিসর হাওড় ভিউ আধুনিক ওয়াশ রুম।
** ছাদ এ উঠে হাওড় ভিউ।
** ফ্যান , লাইট ও মোবাইল চার্জ দেয়ার ব্যাবস্থা ।
** বোট এ বহু বছরের দক্ষ মাঝি , হাওড়ের বেস্ট বাবুর্চি সহ ৪ জন স্টাফ সর্বদা নিয়োজিত থাকবে।
✔️ যা যা থাকছে ইভেন্ট ফি এর মধ্যেঃ
- হাউসবোট এ থাকার ব্যাবস্থা।
- দুই দিনই সকালের খাবার, মধ্যাহ্ন ও নৈশভোজ সাথে থাকবে সকাল ও বিকেলের হাল্কা নাস্তা।
-লাইফ জ্যাকেট
- সকল প্রকার টিকেট মূল্য
💵 ইভেন্ট ফি:
কাপল প্যাকেজ (2 pax cabin)- ৫৫০০/- (জনপ্রতি)।
ফ্যামেলি প্যাকেজ (3 pax cabin)- ৫০০০/- (জনপ্রতি)।
রেগুলার প্যাকেজ (shared space)- ৪৫০০/- (জনপ্রতি)।
বুকিং এর জন্য যোগাযোগঃ
01742 032 311 (What's App/ Call)
01920 395 600
আপনার প্রতিষ্ঠান এর গ্রুপ ট্যুর সহ যে কোন ট্যুর এর আয়োজন এর ব্যাপারে আস্থা রাখুন আমাদের উপর। আমাদের নিজস্ব হাউসবোট সহ ট্র‍্যাডিশনাল বোট ও রয়েছে। প্রতি সপ্তাহেই ট্যুর প্যাকেজ থাকছে নিয়মিত। এছাড়া আপনার বাজেট অনুযায়ী আমাদের নিজস্ব নৌকা ও হাউস বোট ভাড়া নিতে পারবেন আমাদের কাছে। এছাড়া আমরা বিভিন্ন নৌকা নিয়ে বি২বি তেও কাজ করে থাকি।
টাংগুয়ার হাওড় কেন্দ্রিক ট্যুর প্যাকেজ, ক্লাসিক বোট ও হাউজ বোট গুলো সম্পর্কে A 2 Z জানতে ফলো করতে পারেন পেইজ টি ।

ধুপপানি ঝর্ণা বাংলাদেশের রাঙ্গামাটি জেলার বিলাইছড়ি উপজেলার একটি ঝর্ণা যা ফারুয়া ইউনিয়নের ওড়াছড়ি নামক স্থানে অবস্থিত...
15/08/2022

ধুপপানি ঝর্ণা বাংলাদেশের রাঙ্গামাটি জেলার বিলাইছড়ি উপজেলার একটি ঝর্ণা যা ফারুয়া ইউনিয়নের ওড়াছড়ি নামক স্থানে অবস্থিত। স্থানীয় শব্দে ধুপ অর্থ সাদা আর পানি যুক্ত করে এটিকে সাদা পানির ঝর্ণাও বলা হয়।
ঝর্ণাটি লোক চক্ষুর অন্তরালে ছিলো। ২০০০ সালের দিকে এক বৌদ্ধ সন্ন্যাসী গভীর অরণ্যে দুপপানি ঝর্ণার নিচে ধ্যান শুরু করেন। পরে স্থানীয় লোকজন জেনে ঐ বৌদ্ধ ধ্যান সন্ন্যাসীকে দিনের নির্দিষ্ট কিছু সময় বা উপলক্ষ্যে সেবা করতে গেলে এই ঝরনাটি জন সম্মুখে পরিচিতি লাভ করে। তঞ্চঙ্গ্যা ভাষায় ধুপ অর্থ সাদা। পানিকে পানিই বলা হয় তঞ্চংগা ভাষায়। ধুপপানি অর্থ সাদা পানির ঝর্ণা। ঝর্ণার পানি স্বচ্ছ এবং যখন অনেক উচু থেকে তার জল আছড়ে পড়ে তখন তা শুধু সাদাই দেখা যায়। তাই একে ধুপ পানির ঝর্ণা বলা হয়। সমতল থেকে এর উচ্চতা প্রায় ১৫০ মিটার। ঝর্ণা থেকে পানি আছড়ে পড়ার শব্দ প্রায় ২ কিলোমিটার দুর থেকে শোনা যায়।
এই ঝর্ণার ওপরে যে সাধু ধ্যান করেন। স্থানীয় ভাষায় এই ধর্মযাজক সাধুকে বলা হয় ‘ভান্তে’। তিনি সপ্তাহের ছয় দিন ধ্যান করে শুধু রোববারে খাবার খাওয়ার জন্য নিচে নেমে আসেন; এই ছয় দিনে ভান্তে কোনো চিৎকার-চেঁচামেচি পছন্দ করেন না। তাই শুধু রোববারেই ঝর্ণাটায় লোকজনের যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়। তবে বর্তমানে এটি ভ্রমণ পিপাসুদের আগ্রহের স্থান হওয়ায় ঝর্ণার স্থানে অতিরিক্ত শব্দ না করার শর্তে স্থানটিতে সপ্তাহের অন্যান্য দিনও প্রবেশের অনুমতি দেয়া হয়।
বিলাইছড়ি উপজেলাটি পার্বত্য অঞ্চলের অংশ হওয়ায় স্থানটিতে বাংলাদেশের অন্য অঞ্চলের মানুষ প্রবেশের ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত জাতীয় পরিচয়পত্র, কিংবা পাসপোর্টের ফটোকপি, কিংবা যে কোন পরিচয়পত্র সাথে থাকতে হয়, যা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিভিন্ন ক্যাম্পে প্রদর্শন সাপেক্ষে ওই সকল এলাকায় প্রবেশের অনুমতি দেয়া হয়।
ঝর্ণা প্রেমিদের জন্য বিলাইছড়ি এক আশীর্বাদের নাম। তুলনামুলক সহজ ট্রেকিং হওয়ায় মনোমুগ্ধকর ঝর্ণাগুলোর বুনো রূপ দেখতে যেকেউ যেতে পারে। আমরা ঘুরব মুপ্পছড়া, ন-কাটা ছড়া ও ধুপ্পানিছড়া ঝর্ণা। উইকএন্ডে ট্যুর আয়োজন করা হয়েছে যেন আপনাদের অফিস বা ক্লাস মিস না হয়।
যাত্রার সময়: ৮ সেপ্টেম্বর রাত ১০.০০ টা
ফেরার সময়: ১১ সেপ্টেম্বর ভোর ৫.০০ টা
ইভেন্ট ফি: ৪৮০০/- প্রতি জন ।
ভ্রমণের স্থান:
-মুপ্পোছড়া ঝর্না
-ন-কাটা ঝর্না
-ধুপপানি ঝর্না
-কাপ্তাই লেক
-বিলাইছড়ি
*** যা যা থাকবে এই ট্যুরে:
* আপ ডাউন নন-এসি বাস টিকেট (কনফার্মেশন ভিত্তিতে সিট বরাদ্দ হবে)
* সকল ধরনের যাতায়াত খরচ (ট্রলার/ বাস)।
* খাবার খরচ। ট্রেকিংরত অবস্থায় দুপুরের খাবারের ব্যাবস্থা হবে না। তবে শুকনো খাবার এর ব্যাবস্থা থাকবে। নিজ উদ্যোগ এও কিছু শুকনো খাবার নিবেন।
* থাকার খরচ।
* গাইড খরচ
** এই টাকার মধ্যে যা থাকছে নাঃ
- যাওয়া রাতের বাস বিরতির খাবার
- কোন প্রকার ব্যক্তিগত খরচ।
- কোন প্রকার ব্যক্তিগত ঔষধ (যদিও ফার্স্ট এইডের ব্যবস্থা থাকবে) ।
বিশেষভাবে লক্ষণীয় : আবহাওয়া/প্রকৃতিগত/এক্সিডেন্টাল সহ যে কোন কারনে প্লানের পরিবর্তন হলে নিজেদের নিরাপত্তার সার্থে তা মেনে নিতে হবে। যানবাহনের শিডিউলে কোথাও যদি সময়ক্ষেপন হয়, তার জন্য যদিআলাদা খরচ হয়, তা সবাইকে বহন করতে হবে।
দ্রুত আপনার বুকিং টি কনফার্ম করে ফেলুন। আসন সংখ্যা সীমিত ।প্যাকেজ টি বুকিং সংক্রান্ত আরো তথ্য জানতে যোগাযোগ করুনঃ 01742 032 311 (Whats App)।
আপনার প্রতিষ্ঠান এর কর্পোরেট গ্রুপ ট্যুর সহ যে কোন ট্যুর এর আয়োজন এর ব্যাপারে আস্থা রাখুন আমাদের উপর।

চলুন সীজনের প্রথম ট্যুর ঘুরে আসি বিশ্বের সব চেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন থেকে । যাকে বলা হয় বাংলাদেশের ফুসফুস/অক্সিজ...
15/08/2022

চলুন সীজনের প্রথম ট্যুর ঘুরে আসি বিশ্বের সব চেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন থেকে । যাকে বলা হয় বাংলাদেশের ফুসফুস/অক্সিজেন ভান্ডার। বাংলাদেশের যেকোন ট্যুরিষ্ট স্পট থেকে সুন্দরবন ভ্রমনে সব সময়ই থাকে এক ভিন্নতার ছোয়া এবং সুন্দরবন ভ্রমন একটি এডভেঞ্চার ট্যুর । এখানে আপনি পাবেন এক সাথে চারটি সৌন্দর্য।
১) নৌ বিহার।
২) ওয়াইল্ড লাইফ।
৩) প্রকৃতি।
৪) সাগর।
বাংলাদেশের আর কোথাও নৌযানে করে তিন দিন ভ্রমনের সুযোগ নাই একমাত্র সুন্দরবন ছাড়া, আপনি এখানে সেই সুযোগ পাচ্ছেন । এই সময় বনে পর্যটক এর সংখ্যাও থাকে কম আর সেই সুযোগে খুব কাছে থেকে বন্যপ্রানী দেখার এক অপূর্ব সুযোগ পাওয়া যায়। এমন কি এই সময় পৃথিবী বিখ্যাত রয়েল বেঙ্গল টাইগারও দেখা যাবার সম্ভবনা খুব বেশী।
এই সময় সমুদ্রকে পাবেন আপনার মনের মত করে।
আর হ্যাঁ সুন্দরবনে আপনাদের জন্য থাকছে বিশেষ আকর্ষণ হিসাবে বার-বি-কিউ নাইট। আরও সাথে থাকছে অভিজ্ঞ গাইড।
আমাদের ভ্রমন রুটঃ খুলনা - সুন্দরবন - খুলনা।
ঢাকা থেকে যারা আসবেন তাদের বাস / ট্রেন টিকেট প্রাপ্তি তে সহায়তা করা হবে।
ভ্রমণের তারিখ: ২ থেকে ৪ সেপ্টেম্বর ২০২২।
ভ্যাসেলঃ এম এল কটকা এক্সপ্রেস
খুলনা - সুন্দরবন - খুলনা রুট এর সুন্দরবনের দর্শনীয় স্থান সমূহ:
করমজল
হাড়বাড়িয়া
কটকা অভয়ারন্য
জামতলা-ওয়াচ টাওয়ার
বাদামতলা-সী-বিচ
কচিখালী
এই প্যাকেজের মধ্যে যা যা পাচ্ছেন :
ট্যুরিস্ট ভ্যাসেলে ২ রাত ৩ দিন কেবিনে থাকা।
বনের ভেতরে প্রবেশের ও ভ্রমণের জন্য ছোট নৌকা ।
জঙ্গল ট্রেকিং
সুন্দরবনে প্রবেশের পাস
গাইড সার্ভিস
বন বিভাগ থেকে সিকিউরিটি গার্ড
জেনারেটর ব্যাবস্থা ।
ঘরোয়া পরিবেশে সুস্বাদু, সুরুচি ও পরিচ্ছন্নভাবে সকাল,দুপুর ও রাতের খাবার পরিবেশন। এছাড়া প্রতিদিন দুই বার নাস্তা এর ব্যবস্থা । চা,কফি,মিনারেল ওয়াটার ও ফল এর সু-ব্যবস্থা।
যা যা সাথে নিতে পারেনঃ
ছোট সাইজের ট্রাভেল ব্যাগ
তোয়ালে বা গামছা
স্যান্ডেল, কেডস
ক্যামেরা, মেমোরী কার্ড, ব্যাটারী ও চার্জার
টর্চ লাইট + অতিরিক্ত ব্যাটারী
ওডোমস ক্রিম
সানক্রিম ও লোশন
সানগ্লাস ও সানক্যাপ বা হ্যাট
টুথপেষ্ট+ ব্রাশ+ সাবান+শ্যাম্পু
ব্যক্তিগত ঔষধপত্র
বিচে খেলার জন্য ফুটবল
পানির বোতল।
আগ্রহীরা যত দ্রুত সম্ভব আপনার বুকিংটি কনফার্ম করতে কল করুন।

ফোনঃ 01742032311 (Whats App/Call)
সু্ন্দরবন এ গ্রুপ ট্যুর, স্টাডি ট্যুর , কর্পোরেট ট্যুর ও ফ্যামিলি নিয়ে ভ্রমণ সহ দেশ এর ভেতর ও বাইরে যে কোন স্থানে ভ্রমনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭৪২ ০৩২৩১১ এই নম্বরে । আমরা স্বল্প খরচে আপনাদের এয়ার টিকেট, ট্রেন টিকেট, বাস টিকেট, জাহাজ টিকেট, হোটেল , খাওয়া দাওয়া, লোকাল ট্রান্সপোর্ট সহ সকল কিছুর ব্যাবস্থা করে দেবো । সম্পূর্ণ ভ্রমনের নির্ঝঞ্জাট ভাবে ব্যাবস্থা করবো ।
সুন্দরবন ভ্রমণ বিষয়ক সকল তথ্যের জন্য সংযুক্ত থাকুন এই গ্রুপে Sundarban Tour Package & Ship Booking

দুবলার চর বাংলাদেশ অংশের সুন্দরবনের দক্ষিণে, কটকার দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং হিরণ পয়েন্টের দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত একটি দ্বীপ যা...
08/08/2022

দুবলার চর বাংলাদেশ অংশের সুন্দরবনের দক্ষিণে, কটকার দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং হিরণ পয়েন্টের দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত একটি দ্বীপ যা চর নামে হিন্দুধর্মের পূণ্যস্নান, রাসমেলা জন্য বহুল পরিচিত।
কুঙ্গা ও মরা পশুর নদের মাঝে এটি একটি বিচ্ছিন্ন চর। এই চরের মোট আয়তন ৮১ বর্গমাইল। আলোরকোল, কোকিলমনি, হলদিখালি, কবরখালি, মাঝেরকিল্লা, অফিসকিল্লা, নারকেলবাড়িয়া, ছোট আমবাড়িয়া, মেহের আলির চর এবং শেলার চর নিয়ে দুবলার চর গঠিত।
চাঁদপাই রেঞ্জের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গা দুবলার চর। কুঙ্গা ও মরা পশুর নদের মাঝে দুবলা একটি বিচ্ছিন্ন দ্বীপ। এখানে লাল বুক মাছরাঙা, মদনটাক পাখির দেখা মেলে। এখানকার সৌন্দর্যের একটি দিক হচ্ছে হরিণের ঘাস খাবার দৃশ্য। দুবলার চর মূলত জেলে গ্রাম। মাছ ধরার সঙ্গে চলে শুঁটকি শোকানোর কাজ। বর্ষা মৌসুমের ইলিশ শিকারের পর বহু জেলে চার মাসের জন্য সুদূর কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, বাগেরহাট, পিরোজপুর, খুলনা, সাতক্ষীরা থেকে ডেরা বেঁধে সাময়িক বসতি গড়ে সেখানে।
মেহেরআলীর খাল, আলোরকোল, মাঝেরচর, অফিসকেল্লা, নারিকেলবাড়িয়া, মানিকখালী, ছাফরাখালী ও শ্যালারচর ইত্যাদি এলাকায় জেলে পল্লী স্থাপিত হয়। এই চার মাস তারা মাছকে শুঁটকি বানাতে ব্যস্ত থাকেন। এখান থেকে আহরিত শুঁটকি চট্টগ্রামের আসাদগঞ্জের পাইকারী বাজারে মজুদ ও বিক্রয় করা হয়।
সুন্দরবনের পূর্ব বিভাগের সদর দপ্তর বাগেরহাট থেকে মাছ সংগ্রহের পূর্বানুমতিসাপেক্ষে বহরদার ও জেলেরা দুবলার চরে প্রবেশ করে থাকেন। দুবলার চর থেকে সরকার নিয়মিত হারে রাজস্ব পেয়ে থাকে। প্রতি বছর বিএলসি বা বোট লাইসেন্স সার্টিফিকেট, ডিএফসি বা ডেইলি ফুয়েল (জ্বালানি কাঠ) কঞ্জামশন ইত্যাদি প্রক্রিয়ায় বন বিভাগকে রাজস্ব প্রদান করে মৎস্য ব্যবসায়ীগণ সুন্দরবনে ঢোকার অনুমতি পান, এছাড়া আহরিত শুঁটকি মাছ পরিমাপ করে নিয়ে ফিরে আসার সময় মাছভেদে প্রদান করেন নির্ধারিত রাজস্ব।
প্রতি বছর কার্তিক মাসে (খ্রিস্টীয় নভেম্বর) হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের রাসমেলা এবং পূণ্যস্নানের জন্যও দ্বীপটি বিখ্যাত। যদিও বলা হয়ে থাকে, ২০০ বছর ধরে এ রাসমেলা হয়ে চলেছে , তবে জানা যায়, ১৯২৩ খ্রিস্টাব্দে হরিচাঁদ ঠাকুরের এক বনবাসী ভক্ত, নাম হরিভজন (১৮২৯—১৯২৩), এই মেলা চালু করেন। প্রতিবছর অসংখ্য পুণ্যার্থী রাসপূর্ণিমাকে উপলক্ষ করে এখানে সমুদ্রস্নান করতে আসেন। দুবলার চরে সূর্যোদয় দেখে ভক্তরা সমুদ্রের জলে ফল ভাসিয়ে দেন। কেউবা আবার বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে ভজন-কীর্তন গেয়ে মুখরিত করেন চারপাশ। দুবলার চরের রাসমেলায় স্থানীয় লোকজন ছাড়াও দূর-দূরান্তের শহরবাসী এমনকি বিদেশি পর্যটকেরাও স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নিয়ে থাকেন। তিনদিনব্যাপী এ মেলায় অনেক বিদেশী পর্যটকেরও সমাগম হয়। তবে এই মেলাটি গত বছর থেকে স্থায়ী ভাবে বন্ধ করে দেয়ার আদেশ দিয়েছে বন বিভাগ।
কিভাবে যাওয়া যায়: নদী পথে : খুলনা লঞ্চঘাট খেকে লঞ্চযোগে সুন্দরবনের দুবলার চর যাওয়া যাবে। তবে সেটা অবশ্যই কোন ট্যুর প্যাকেজ এ। আমাদের অক্টোবর এর শেষ ও নভেম্বর এর শুরু থেকে যে প্যাকেজ গুলো আসবে সব গুলোতে দুবলার চর ইনক্লুড থাকবে।
ছবিঃ আরিফুল আলম জন ।

হিরণ পয়েন্ট, বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে অবস্থিত পৃথিবীর সর্ববৃহৎ লোনাবন (mangrove forest) সুন্দরবনের দক্ষিণাংশের একটি সংরক...
06/08/2022

হিরণ পয়েন্ট, বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে অবস্থিত পৃথিবীর সর্ববৃহৎ লোনাবন (mangrove forest) সুন্দরবনের দক্ষিণাংশের একটি সংরক্ষিত অভয়ারণ্য। এর আরেক নাম নীলকমল। প্রমত্তা কুঙ্গা নদীর পশ্চিম তীরে, খুলনা রেঞ্জে এর অবস্থান। হিরণ পয়েন্ট, ইউনেস্কো ঘোষিত অন্যতম একটি বিশ্ব ঐতিহ্য ।
নীলকমল নদীর আশপাশের জঙ্গলে এখনো হরিণের আধিক্য চোখে পড়ে। এদত অঞ্চলে হরিণের অবাধ বিচরণের জন্যই এ স্থানকে হিরণ পয়েন্ট নামে অভিহিত করা হয়
হিরন পয়েন্ট এর এই কাঠের ট্রেইল টির শুরু থেকে হাঁটা শুরু করলে মাঝখানে একটি কনক্রিট এর ওয়াচ টাওয়ার রয়েছে । যা ৪ তলা বিশিষ্ট । এটি একটি জঙ্গল পর্যবেক্ষণ টাওয়ার। এই টাওয়ার উঠে উপর থেকে জঙ্গলের সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। এই ট্রেইল ধরে আরেক টু হাটলেই ট্রেইল টি অন্য-প্রান্তে একটি ছোট খাল এর পারে এসে শেষ হবে । সুন্দরবন এ এই খাল গুলো কে বলে " ভাড়ানি " ।
সচেতনতাঃ সুন্দরবন ভ্রমনে সাইলেন্স বা নীরব থাকুন , বন্য প্রানীদের উত্যাক্ত করবেন না । যেখানে সেখানে ময়লা বা অপচনশীল দ্রব্য ফেলবেন না , সাথে করে নিয়ে এসে ডাস্টবিন এ ফেলুন ।
সুন্দরবন ট্যুর প্যাকেজ সম্পর্কে জানতে লাইক ও ফলো করুন

Address

Mazar Road
Mirpur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Travelers Network Bngladesh posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Travelers Network Bngladesh:

Videos

Share

Our Story

আমাদের ভ্রমন বিষয়ক অফিশিয়াল গ্রুপ এ জয়েন করে এক্টিভ থাকুন। https://www.facebook.com/groups/travelersnetworkbd/