City Adventure Travel's

City Adventure Travel's City Tourism,Relax For Next Journey

05/11/2023

চলুন সিটি এডভেঞ্চার ট্রাভেলস এর সাথে ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট ঘুরে আসি.....

26/10/2023
25/10/2023

সিটি এডভেঞ্চার ট্রাভেলস এর রাতে হাওর ভ্রমণ....
২৫ জনের জমকালো আড্ডা।।

বাংলাদেশ ট্যুরিজম ফাউন্ডেশনের সম্মানিত চেয়ারম্যান জনাব মুখলেছুর রহমান সাহেব এর সিটি এডভেঞ্চার ট্রাভেলস অফিসে মধুময় স্মৃত...
23/10/2023

বাংলাদেশ ট্যুরিজম ফাউন্ডেশনের সম্মানিত চেয়ারম্যান জনাব মুখলেছুর রহমান সাহেব এর সিটি এডভেঞ্চার ট্রাভেলস অফিসে মধুময় স্মৃতি।।
উনার অভিজ্ঞতা ও জ্ঞানগর্ব বিশ্লেষণের সাথে সক্রিয়তা অনেক ইতিবাচক ফলাফল তৈরীতে সহায়ক হবে।।

16/10/2023

ভ্রমণের মাঝে সেরা স্থানের একটি-
কচ্ছপিয়া থেকে কুকরী মুকরী যাওয়ার পথে ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট।।
দেশের সুন্দর ও মনোরম স্থানগুলো ভ্রমণ করতে সংযুক্ত থাকুন সিটি এডভেঞ্চার ট্রাভেলসে।।
ভিজিট করুন-
www.waresbabu.com

14/10/2023

সিটি এডভেঞ্চার ট্রাভেলস রোমাঞ্চকর ভ্রমণ প্রিয় পর্যটকদের জন্য অনন্য।।
টিম মেম্বারদের সক্রিয়তায় স্বল্প সময়ে ভ্রমণ পিপাসুদের আস্থা অর্জন করেছে।
শুধুমাত্র ভ্রমণের সাথে ইতিহাস,ঐতিহ্য,তথ্য সমৃদ্ধ করেই নয় সচেতনতার অংশ হিসেবে অন্যান্যদের সাথে সিটি এডভেঞ্চার ট্রাভেলস ব্যতিক্রম কার্যবলী দিয়ে অনন্য হচ্ছে দিন দিন।।

সামনের সময়ে ভ্রমণের রোমাঞ্চকর স্পট-
চর কুকরী মুকরী
নারিকেল বাড়িয়া
তারুয়া বিচ
ঢাল চর
পূর্ব ঢাল চর
কালকিনি
বয়ার চর ও বহুল পরিচিত
মনপুরা।।

যারা নির্জনে,কোলাহল মুক্ত, নির্মোহ ও নির্মল সময়ে আচ্ছাদিত হতে চান,বিশেষ এ স্থানটিতে ভ্রমণ আপনার জন্য।সমুদ্র সৈকত,সুন্দরব...
12/10/2023

যারা নির্জনে,কোলাহল মুক্ত, নির্মোহ ও নির্মল সময়ে আচ্ছাদিত হতে চান,বিশেষ এ স্থানটিতে ভ্রমণ আপনার জন্য।
সমুদ্র সৈকত,সুন্দরবনের ৭৫ ভাগ অনুভব,চরাঞ্চল,মেঘনার মোহনা সবকিছু মিলিয়ে অসাধারণ অঞ্চল-
কুকড়ি মুকড়ি,ঢাল চর,তারুয়া বিচ।

ভ্রমণ টি ব্যয়বহুল হলেও রোমাঞ্চকর অনুভূতি আসবে।

ঢাকা সদরঘাট থেকে বেতুয়া ঘাট,চড়ফ্যাশন, শশিভূষণ হয়ে কচ্ছপিয়া ঘাট।
এরপর স্পিডবোট/লোকাল ট্রলারে মেঘনা নদীর উত্তাল বুক চিরে চর কুকড়ি মুকড়ি ও ঢাল চড়।।

থাকার জন্য চালচরে উৎকৃষ্ট কোন আবাসস্থল নেই,একটি রিসোর্ট আছে টিন সেড ও একটি সরকারি (থাকার জন্য বিনামূল্যে হলেও থাকার জন্য অনুপযোগী।

সিটি এডভেঞ্চার ট্রাভেলস পর্যটকদের সুবিধার কথা চিন্তা করে উৎকৃষ্ট আবাসস্থল ব্যবস্থা করতে যাচ্ছে।

04/10/2023

সাপ্তাহিক ছুটির দিনে,টাঙ্গুয়ার হাওরে শেষ সময়ের ভ্রমণে যুক্ত হতে এখনি বুকিং করুন- 01612 287538

বুকিং এর শেষ সময়ঃ ১০ ই অক্টোবর ২০২৩ ইং রোজ মঙ্গলবার।

ভ্রমণের দিনঃ ১৩ ই অক্টোবর ২০২৩ ইং রোজ শুক্রবার।

ভ্রমণ ক্যাটাগরীঃ ফ্যামিলি

ভ্রমণ ফিঃ মাত্র ১৭৯৯ টাকা (জনপ্রতি)
(কোন প্রকার হিডেন চার্জ বা এন্ট্রি ফি নেই)

(বাচ্চাদের যদি খাবার ও সিট প্রয়োজন হয় তাহলে ভ্রমন ফি ১৭০০/= টাকাই প্রযোজ্য)
(বাইকে দুইজন ভ্রমন করবেন ড্রাইভার এর সাথে)
বাসের সিট বুকিং এর উপর নির্ভর করবে।

অনিন্দ্য সৌন্দর্যের লীলাভূমি টাঙ্গুয়ার হাওড় ও মেঘালয়ের প্রান্তে থাকা অপরূপ সুন্দর ভ্রমণ স্থান-
০১) নীলাদ্রি লেক (শহীদ সিরাজ লেক)
০২)টেকেরঘাট (দেশের প্রথম চুনাপাথর খনি)
০৩)লাকমাছড়া (ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঝর্ণার
পানির অবারিত ধারা)
০৪)সাদপাথর
০৫)রাজৈই ঝর্ণা (বৃষ্টি হলে ঝর্ণার পানি প্রবাহ মোহনীয়)
০৬)বারিক্কা টিলা ও যাদুকাটা নদীর স্বচ্ছ রূপ
০৭)শিমুল বাগান (সহস্রাধিক গাছ নিয়ে মনুষ্য সৃষ্ট অরণ্য)
০৮)টাঙ্গুয়ার হাওর,ওয়াচ টাওয়ার ও হিজল বন।

খাবার ও স্ন্যাক্সঃ
০১) সকালের নাস্তা-স্পেশাল খিচুড়ি ও ডিম ভুনা,সালাদ
০২)দুপুরের খাবার-
-সাদা ভাত
-মাছ ভর্তা (হাওড়ের মাছ)
-রুই/বোয়াল/আইড় (হাওড়ের বড় মাছ) তরকারী
-ডাল
-সালাদ
০৩)স্ন্যাক্স- বাটারবন/বিস্কুট,চা,বাদাম
০৪)খেলাধুলা ( লুডু,বেলুন ফুটানো)

বিশুদ্ধ পানি।

ভ্রমণ বিস্তারিতঃ
১২ ই অক্টোবর বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত বারোটায় সিটি ল্যাব অফিস (পৌরসুপার মার্কেট সংলগ্ন) অফিস থেকে স্পেশাল বাস যোগে আমরা রওনা দিব মধ্য নগরের উদ্দেশ্যে।
নেত্রকোনা-মোহনগঞ্জ-ধর্মপাশা-বাদশাগঞ্জ-গাছতলা হয়ে মধ্যনগর পৌছাবো ভোর ০৪ টা ৪৫ এ।

সকালের সুন্দর ঝিরিঝিরি বয়ে যাওয়া বাতাস ও সূর্যের আগমনী দৃশ্য উপভোগের মাধ্যমে "হাওড় বিলাস" জলযানে ভ্রমনের জন্য যাত্রা শুরু করবো।

সকাল ৭.৩০/৮.০০ টায় নাস্তা পরিবেশন হবে।
সকাল ০৯ টায় টাঙ্গুয়ার হাওরের হিজল বন সংলগ্ন ওয়াচ-টাওয়ারে গোসল,হাওরের পানিতে ঝাঁপাঝাপি করার জন্য ৩০/৪৫ মিনিট বিরতি দিব।

দুপুর ১২ টায় টেকেরঘাট পৌঁছাবো।
বাইক/অটোতে করে শিমুল বাগান, বারিক্কা টিলা,যাদুকাটা নদী,রাজৈই,সাদাপাথর,নীলাদ্রি লেক ও লাকমাছড়া ভ্রমণ শেষে ০৩ টায় বোটে চড়বো।

দুপুর ৩.২০ মিনিটের দিকে দুপুরের খাবার পরিবেশন হবে।

হালকা নাস্তা ও বিনোদনের মাঝে বিকাল ০৪ টায় মেঘালয় আর টাঙ্গুয়ার হাওরের অপূর্ব মিলনের সৌন্দর্য উপভোগ ও সন্ধার হাওড়ের সবচেয়ে মোহনীয় দৃশ্য ও নীরবতা উপভোগ করে করে মধ্যনগর পৌছাবো সন্ধা ০৭ টায়।

সন্ধা ০৭ টা ১০ মিনিটে বাস ছেড়ে আমাদের গন্তব্য প্রাণের ময়মনসিংহে ফিরবো রাত ১১/১১.৩০ মিনিটে।।

পূর্বাপর অভিজ্ঞতা ও দীর্ঘ সময়ে সম্মানিত পর্যটক বৃন্দের সুন্দর মতামত ও সাপোর্ট এবারের ট্যুরটিকে আরো ভিন্ন মাত্রা প্রদান করবে।।

নিরাপদ ও সুখকর ভ্রমণে,
আপনার ও আপনার পরিবারের সেরা ভ্রমণের অভিজ্ঞতা/শুভ যাত্রাটি হোক সিটি এডভেঞ্চার ট্রাভেলস এর সাথে।

যোগাযোগ করতে পারেন-
সিটি এডভেঞ্চার ট্রাভেলস
০১৬১২ ২৮৭৫৩৮
০১৭৬৮ ৪৮৬৪৬৬
অথবা ভিজিট করুন
www.citylab.com.bd

আলহামদুলিল্লাহ,সিটি এডভেঞ্চার ট্রাভেলস এর টাঙ্গুয়ার হাওড় ভ্রমনে আমাদের প্যাকেজের সকল সিট বুকড।।সকল প্রশংসাই মহান প্রতিপা...
25/09/2023

আলহামদুলিল্লাহ,
সিটি এডভেঞ্চার ট্রাভেলস এর টাঙ্গুয়ার হাওড় ভ্রমনে আমাদের প্যাকেজের সকল সিট বুকড।।
সকল প্রশংসাই মহান প্রতিপালকের প্রতি।।

পরবর্তী ইভেন্টঃ
০৬ অক্টোবর ২০২৩ ইং
সাপ্তাহিক ছুটির দিন (শুক্রবার)
প্যাকেজ সম্পর্কিত আপডেট ও সুযোগ সুবিধা সমূহ নিয়ে তথ্য পেতে সাথেই থাকুন।।

সিটি এডভেঞ্চার ট্রাভেলস এর সাথে আপনাদের ভ্রমণ নিরাপদ ও সুখকর হোক।।

প্রতিটি মানুষের টাঙ্গুয়ার হাওড় ভ্রমণ করা উচিৎ বলে আমরা মনে করি-কি কি কারণে আপনি টাঙ্গুয়ার হাওড় ভ্রমনে যেতে পারেন নি,কমেন...
07/09/2023

প্রতিটি মানুষের টাঙ্গুয়ার হাওড় ভ্রমণ করা উচিৎ বলে আমরা মনে করি-
কি কি কারণে আপনি টাঙ্গুয়ার হাওড় ভ্রমনে যেতে পারেন নি,
কমেন্ট সেকশন কিংবা ইনবক্সে আমাদের জানান।।

সিটি এডভেঞ্চার ট্রাভেলস করে দিবে সে কাঙ্খিত সুযোগ-
অবিশ্বাস লাগছে?
স্রেফ যোগাযোগ করুন।।

আর হ্যাঁ ২৭ শে সেপ্টেম্বর ২০২৩ এর অফারটি দেখুন-

মাত্র ১৩৯৯ (একহাজার তিনশত নিরানব্বই)

এ পাচ্ছেন সকল ধরনের এন্ট্রি ফি সহ,যাতায়াত,সকালের নাস্তা,দুপুরের খাবার,বিকালের নাস্তার মত এক্সক্লুসিভ অফার।।

ভাবছেন সার্ভিস কেমন হবে?
মধ্যনগর থেকে চলমান সবচেয়ে বড়, আধুনিক ও নিরাপদ বাহন "হাওর বিলাস"- স্টিলবডি ও " জলপদ্ম" ট্রেডিশনাল বোট নির্ধারিত আপনার জন্য,শুধুমাত্র সিটি এডভেঞ্চার ট্রাভেলস থেকে।

ময়মনসিংহ থেকে মধ্যনগর যাবেন নান্দনিক বাসে,ঘুরবেন সকল স্পটগুলো অটো/বাইক/সিএনজিতে।।

এখন ভাবছেন খাবার কেমন হবে?
সকালের নাস্তায় থাকবে শেরপুর জেলা ব্র্যান্ডিং পণ্য তুলসীমালা চাল দিয়ে স্পেশাল খিচুড়ি ও ডিম ভুনা।
দুপুরের খাবারে চিকেন বিরিয়ানি।
বিকালে হালকা নাস্তা।

এখন ভাবছেন কেন এমন দূর্দান্ত অফার দিচ্ছে সিটি এডভেঞ্চার ট্রাভেলস? ইভ্যালির মত নাতো!!
না,এমনটা ভাবার অবকাশ নেই।সিটি ল্যাব এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান এটি।ময়মনসিংহে শ্রেষ্ঠ দক্ষতা উন্নয়ন প্রতিষ্ঠান সিটি ল্যাব (একবার ভিজিট করুন-তাহলে আপনার ধারণা আপনিই যাচাই করতে পারবেন- www.citylab.com.bd) যেখানে দেশের সবচেয়ে কম বাজেট (নির্ধারিত) সবচেয়ে উন্নত প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করা হয়।।

আর হ্যাঁ- ট্যুর এর সাথে সিটি ল্যাব থেকে জাতীয় পর্যায়ের একজন দক্ষ প্রশিক্ষক আপনাদের ই-ট্যুরিজম এর উপর বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রদান করবেন।
কোনরূপ ফি ব্যতিত।।

প্রশ্ন উঠতেই পারে,কেন এমন অফার গুলো?
আমরা ময়মনসিংহের ভ্রমণ পিপাসু মানুষদের একদিকে যেমন ভ্রমনের পাশাপাশি ভ্রমণ স্থানের ঐতিহ্য ও ইতিহাস তুলে ধরছি পাশাপাশি বাংলাদেশের পর্যটন উন্নয়নে কাজ করছি।

বাংলাদেশ হয়ে উঠুক পর্যটনের উৎকৃষ্ট উদাহরণ আপনার আমার অংশগ্রহণে।।

বুকিং করতে ভিজিট করুন - www.citylab.com.bd এর City Adventure Travels প্যানেলে
অথবা সরাসরি চলে আসুন
City Lab
EPI Center,13/1,Bisesshori Devi Road,Mymensingh City Corporation
(সাবেক ব্রহ্মপুত্র কলেজ ও পৌর সুপার মার্কেট সংলগ্ন)

কিংবা কল করুন-
০১৬১২২৮৭৫৩৮
০১৭৬৮৪৮৬৪৬৬

09/08/2023

নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আধার মেঘালয় ও টাঙ্গুয়ার হাওরের মিলন মেলা সহ (ট্যাকেরঘাট,নীলাদ্রি-শহীদ সিরাজ লেক,লাকমাছড়া,রাজৈই ঝর্ণা,বারিক্কা টিলা,যাদুকাটা নদী,শিমুল বাগান, ওয়াচ-টাওয়ার)
ঘুরে আসুন মাত্র ১৮৯৯ টাকায়......
ট্যুর ক্যাটাগরীঃ ফ্যামিলি/সিঙ্গেল/চাকুরী জীবি (ডে ট্যুর)
ভিডিও চিত্রটি গত সপ্তাহে ডকুমেন্টারি তৈরী করতে গিয়ে অনেকগুলো ফুটেজ থেকে একটি ফুটেজ ব্যবহৃত হয়েছে।
শ্রীপুর ঘাট থেকে টাঙ্গুয়ার হাওড় ও মেঘালয়ের মিলনমেলা হিসেবে।
সত্যি বলতে বাজেট ও সময়ের সাথে সমন্বয় করে ময়মনসিংহ জোন থেকে ভ্রমনের জন্য এর চেয়ে উৎকৃষ্ট আর কিছু হতে পারে না।
ভ্রমণ পিপাসু পর্যটকদের অপার সৌন্দর্য মন্ডিত ভ্রমণ স্পট ও সমৃদ্ধ ইতিহাস দেখানো ও জানানোর ভিন্ন প্রয়াস নিয়ে ব্যতিক্রম ধর্মী উদ্যোগ সিটি এডভেঞ্চার ট্রাভেলস এর।
ভ্রমণের সময়ঃ
আগামী ২৩ ই আগষ্ট ও ২৯ শে আগষ্ট ২০২৩ (দুইটি ইভেন্ট,যে কোন একটির জন্য বুকিং করতে পারেন)
ভ্রমণের স্থানঃ
০১) টাঙ্গুয়ার হাওড়
০২) ওয়াচ-টাওয়ার ও হিজল বন
০৩)ট্যাকেরঘাট চুনাপাথর খনি
০৪)শহীদ সিরাজ লেক (নীলাদ্রি লেক ও পাহাড়)
০৫)লাকমাছড়া
০৬)রাজৈই ঝর্ণা
০৭)সাদা পাথর
০৮)বারিক্কা টিলা
০৯)যাদুকাটা নদী
১০)শিমুল বাগান।
পরিবহনঃ
স্পেশাল বাস ও স্পেশাল বুট ও মটর বাইক/অটোরিক্সা
খাবারঃ
সকালের নাস্তা-
স্পেশাল খিচুরি ও ডিম ভুনা/মাংস,সালাদ,মধু চা,মিনারেল ওয়াটার
দুপুরের খাবারঃ
ভাত (নাজির শাইল)
স্পেশাল সবজি
টাকি মাছ ভর্তা (হাওড়ের মাছ)
রুই/কালো বাঊশ/বোয়াল (হাওড়ের মাছ)
ডাল
সালাদ
মিনারেল ওয়াটার
মধু চা
বিকালের নাস্তাঃ
স্পেশাল বাটার বন ও চা
অন্যদের চেয়ে কেন ব্যতিক্রম আমরা-
অন্যান্য সুযোগ সুবিধা সমূহঃ
★বিজনেস টু ই-বিজনেস ও ই-ট্যুরিজম দুটি বিষয়ে স্কিল
ডেভেলপমেন্ট
★ভ্রমণ স্থানের ইতিহাস ও স্থানীয় জনপদ সম্পর্কে জানা
★প্রতি পর্যটক এর জন্য একটি করে লাইফ জ্যাকেট
★ই-ট্যুরিজম থেকে,ভ্রমণ থেকেই আয়ের ব্যবস্থা করার
নিশ্চয়তা
★খেলাধুলা ও র্যাফেল ড্র থেকে পুরষ্কার
ভ্রমণ শিডিউলঃ
নির্ধারিত তারিখে ঠিক ১২/১২.৩০ এর মাঝে ময়মনসিংহের নির্ধারিত স্থানে উপস্থিত হওয়া,
ঠিক রাত ১ টায় বাস ছাড়বে গন্তব্যের উদ্দেশ্যে,
ময়মনসিংহ-নেত্রকোনা-ঠাকরাকোণা,বারহাট্টা,মোহনগঞ্জ-ধর্মপাশা-বাদশাগঞ্জ-গাছতলা-শোনই ব্রীজ/মধ্যনগর
ভোর ০৫ টায় বোট ছাড়বে ট্যাকেরঘাটের উদ্দেশ্যে-
সকাল ৭.৩০/৮.৩০ এর মাঝে নাস্তা পরিবেশন
সকাল ১০ টায় ওয়াচ-টাওয়ার ও হিজল বনের মাঝে গোছল,নৌ-ভ্রমন
১১ থেকে ০২ টার অন্তবর্তী সময়ে ট্যাকেরঘাট,শিমুল বাগান,বারিক্কা টিলা,যাদুকাটা নদী,রাজৈই ঝর্ণা,সাদা পাথর,নীলাদ্রি লেক,লাকমাছড়া ভ্রমণ।
লাকমাছড়ার শীতল ও স্রোতস্বিনী ছড়াতে গোছলে অন্যরকম অনুভূতি আসবে।।
০৩ টায় মধ্যাহ্নভোজন।
চারটায় নির্মল পরিবেশে মেঘালয় ও টাঙ্গুয়ার হাওরের মিলনমেলার শুভ্র সৌন্দর্য দেখতে দেখতে স্কিল ডেভেলপমেন্ট সেশন,আড্ডা,খেলাধুলা ও বাদাম খাওয়া।
বিকাল ৫.৩০ এ স্পেশাল বাটার বন ও চা
৬ টায় মধ্যনগর কিংবা শোনই ব্রীজ ঘাট থেকে বাসে করে রাত ১০/১১ টায় মাঝে ময়মনসিংহে পৌঁছানো।
ভ্রমণে যা করা যাবে নাঃ
পরিবেশ নোংরা কোনভাবেই করা যাবে না
পানিতে কোন ধরনের বস্তু ফেলা যাবেনা
স্থানীয় কালচারকে উপেক্ষা করা যাবে না
বিনয় ও ভদ্রতা ছাড়া যাবে না
সময়কে উপেক্ষা করা যাবে না।।
সকল বিষয় যদি আপনার সাথে মিলে যায় ও ভ্রমণে কাঙ্ক্ষিত সেবাগুলো পরিযাচিত হয় তাহলে আগামী
১৬/১৭ ই আগষ্টের মাঝে বুকিং মানি দিয়ে আপনার আসন নিশ্চিত করুন।
বুকিং মানি/রেজিষ্ট্রেশন ফিঃ ১১০০
বিকাশ নং- 01722066435
বিকাশ নং- (পেমেন্ট)
অথবা
সিটি ল্যাব,ইপিআই সেন্টার,ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশন (পৌর সুপার মার্কেট সংলগ্ন সাবেক ব্রহ্মপুত্র কলেজ) এ সরাসরি প্রদান করতে পারবেন।
★কোনভাবে ভ্রমণ না করা হলে বুকিং মানি অফেরতযোগ্য
সিটি এডভেঞ্চার ট্রাভেলস
পাবলিক রিলেশনশিপ অফিসার
তাফান্নুম খানম
০১৬১২২৮৭৫৩৭
www.citylab.com.bd

মহান প্রতিপালকের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করে সিটি এডভেঞ্চার ট্রাভেলস এর যাত্রা শুরু।শুরুর ১ম দিন ই প্রথম ট্যুর-ক্যাটাগরীঃ ...
03/08/2023

মহান প্রতিপালকের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করে সিটি এডভেঞ্চার ট্রাভেলস এর যাত্রা শুরু।
শুরুর ১ম দিন ই প্রথম ট্যুর-

ক্যাটাগরীঃ ফ্যামিলি ট্যুর (ডে ট্যুর)
পর্যটক গ্রুপঃ লাইসেন্স শাখা, ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশন
পর্যটক সংখ্যাঃ ৫২ জন
ভ্রমন এলাকাঃ ট্যাকেরঘাট,শ্রীপুর,তাহিরপুর,সুনামগঞ্জ
ভ্রমণ স্পটঃ মধ্যনগর,ওয়াচ টাওয়ার, টাঙ্গুয়ার হাওড়, ট্যাকেরঘাট, শহীদ সিরাজ লেক( নীলাদ্রি লেক),সাদা পাথর,রাজৈই ঝর্ণা,শিমুল বাগান,যাদুকাটা নদী,বারিক্কা টিলা,লাকমাছড়া।।

ভ্রমণ তারিখঃ ০৪/০৮/২০২৩
ভ্রমণ সমাপ্তের তারিখঃ ০৫/০৮/২৩

বাহনঃ বাস,হাউসবোট (ট্রলার),বাইক,অটোরিক্সা

খাবার তালিকাঃ
সকালের নাস্তাঃ
০১) স্পেশাল বাটারবন ও চা
০২)খিচুড়ি ও ডিম ভুনা

দুপুরের খাবারঃ
০১) ভাত (নাজির শাইল/বাসমতী চাল)
০২)স্পেশাল সবজি
০৩)টাকি মাছ ভর্তা
০৪)স্পেশাল বেগুন ভর্তা
০৫)রুই/কালো বাউশ (হাওড়ের বড় সাইজের মাছ) এর তরকারী
০৬)দেশী/কর্ক মুরগী
০৭)ডাল ও সালাদ

বিকালের নাস্তাঃ
০১)স্পেশাল নুডলস ও মধু চা
০২)বিস্কুট

সকলের আন্তরিকতা ও সাপোর্ট নিয়ে শতভাগ সার্ভিস বেইজড ভ্রমণের অঙ্গীকার নিয়ে পথচলা।।
সকল প্রশংসাই মহান প্রতিপালকের প্রতি।।

সিটি এডভেঞ্চার ট্রাভেলস এডমিন প্যানেল।।
www.citylab.com.bd
বিভিন্ন অঞ্চলের ভ্রমণ বিষয়ক তথ্য জানতে ভিজিট করুন
www.waresbabu.com
পর্যটন নিয়ে ক্যারিয়ার কিংবা স্কিল ডেভেলপ করতে-
www.bdyes.net

ছবিগুলো শ্রীপুর,শহীদ সিরাজ লেক (নীলাদ্রি),বারিক্কা টিলা ও টাঙ্গুয়ার হাওড়ে আমার হাতে তোলা।।সত্যি বলতে ভ্রমন কিংবা কাজে এজ...
30/07/2023

ছবিগুলো শ্রীপুর,শহীদ সিরাজ লেক (নীলাদ্রি),বারিক্কা টিলা ও টাঙ্গুয়ার হাওড়ে আমার হাতে তোলা।।

সত্যি বলতে ভ্রমন কিংবা কাজে এজেন্সির চেয়ে নিজে উদ্যমী হয়ে মাঠে নামুন পরিপূর্ণ আনন্দে ভ্রমণ কিংবা কাজ সম্পন্ন হবে।
একদিকে ব্যয় হবে কম ভ্রমণ হবে বেশী,ইচ্ছেমতো প্রকৃতির স্পর্শে পূর্ণ স্বাধীনতায়।।

ট্যাকেরঘাটে ভ্রমনের এ সময়টা মূখ্য,যদি কেও ভ্রমণে যেতে চান কিন্তু ভালভাবে রাস্তাঘাট চিনেন না বলে সংশয় তাহলে লিখাটি বিস্তারিত পড়ুন-

ময়মনসিংহ থেকে সকাল ০৮ টার মাঝে নেত্রকোনার উদ্দেশ্যে রওনা দিন-
সিএনজি ভাড়া-১০০
বাস ভাড়া-৭০
নেত্রকোনা পারলার/ঢাকা বাস স্ট্যান্ডে গাড়ি আপনাকে নামিয়ে দিবে।
বাসস্ট্যান্ড থেকে অটো রিক্সা যোগে চলে যাবেন রাজুর বাজার মোড়ে,ভাড়া পড়বে ২০ টাকা।
রাজু’র বাজার মোড় থেকেই কলমাকান্দা সিএনজি স্টেশন থেকে সিএনজিতে চলে যাবেন কলমাকান্দা।
সিএনজি ভাড়া ১২০।
বাস ও মটর বাইকেও যেতে পারেন।
সেখান থেকে অটোরিকশায় করে যাবেন পুবের বাজার,ইটের ভাটা সংলগ্ন ট্যাকেরঘাট ট্রলার ঘাটে।
প্রতিদিন ১ টি ট্রলার ছেড়ে যায় তাই সময় নিয়ে আপনার গুরুত্ব দিতে হবে।
প্রতিদিন দুপুর ১ টায় ট্রলার ছাড়বে ফলে আপনাকে ১২ টা কিংবা ১২.৩০ এর মাঝে ঘাটে থাকা গুরুত্বপূর্ণ।
কলমাকান্দা থেকে ট্যাকেরঘাট ট্রলার ভাড়া ২০০ টাকা।

বলে রাখা ভাল,ট্রলারটি লোকাল হওয়ায় ২০,২৫ টি ঘাটে থামবে।যদিও ১/২ ঘন্টা বেশী লাগবে কিন্তু আপনি পর্যটক হিসেবে অতিরিক্ত আনন্দ ও সুন্দর স্থানগুলো অবলোকনের স্বাদ পাবেন।
যা অন্য কোনভাবেই সম্ভবপর নয়।।

কলমাকান্দা ঘাট থেকেই স্পষ্ট মেঘালয় দৃশ্যমান।
বিশরপাশা,জয়পুর,শ্রীপুর,নতুনবাজার এরকম অনেক সুন্দর সুন্দর স্থান আপনার চোখে ভাসবে।
জয়পুর থেকে শ্রীপুর পুরো পথটিতে টাঙ্গুয়ার হাওরের বিশাল জলরাশি আপনাকে সমুদ্র ভ্রমণের আনন্দে ভাসাবে।
মেঘালয় আর টাঙ্গুয়ার হাওরের মিলন মেলার সবচেয়ে ভালো সময় বিকাল ৫ টায়।
আর আপনার ট্রলার ঠিক এ সময়টাতে বিশেষ পথটুকু পাড়ি দিবে।

সন্ধা ৬.৩০ কিংবা ৭ টায় আপনি ট্যাকেরঘাটে নামবেন,এটাই শেষ ঘাট।।
এরপর জনপ্রতি ২০/৩০ টাকা দিয়ে বড়ছড়া বাজারে চলে যাবেন।
কিংবা ক্লান্ত না হলে প্রায় ১ কিলোমিটার হেঁটে যাবেন।
যাত্রা পথে দেশের প্রথম ট্যাকেরঘাট চুনা পাথর খনি প্রকল্প,শহীদ সিরাজ লেক( নীলাদ্রি লেক),মেঘালয়ের পাদদেশ চোখের দৃষ্টিতে অপরূপ সৌন্দর্য ফুটিয়ে তুলবে।

বড়ছড়াতে কয়েকটি হোটেল আছে,তারমাঝে হোটেল নীলাদ্রি বেশ সুন্দর ও আন্তরিক।
৫০০,১০০০ এর মাঝে আপনি ভাল মানের রুম পেয়ে যাবেন।
রুম থেকে রাতে সোডিয়াম লাইটের আলোতে ভেসে থাকা মেঘালয়ের দৃশ্য, ঘন মেঘ বিশিষ্ট দৃশ্য, পাথর ভাঙ্গার দৃশ্য অবলোকন করতে পারবেন।

রাতে,সকালে ও দুপুরে বড়ছড়া শামীম ভাইয়ের হোটেলে খেতে পারবেন।
খুব ভালো সার্ভিস ও ফ্রেশ খাবার পাবেন।
সকালের নাস্তায়-৩০/৫০ টাকা
দুপুরে খাবার অনুযায়ী ৭০/১০০/১৫০/২০০ এর মাঝে খেতে পারবেন,রাতের বেলার খাবারও একই পর্যায়ের।।

পরদিন চেষ্টা করবেন ভোর ৭ টায় নাস্তা করে শিমুল বাগান,যাদুকাটা নদী,বারিক্কা টিলা,রাজৈই ঝর্ণা,সাদা পাথর দেখা শেষ করে সরাসরি চলে যাবেন লাকমাছড়াতে।মানে নীলাদ্রিতে থামবেন না।
লাকমাছড়া শেষ করে নীলাদ্রিতে এসে গোসল করতে পারেন।
অবশ্যই মনে রাখতে হবে ভাল সাঁতার না জানলে নীলাদ্রিতে লাফ জাফ করা আপনার বড় ধরনের বিপদের কারণ হতে পারে।
নীলাদ্রির গভীরতা অনেক বেশী।।
তবে কোমড় কিংবা বুক পানিতে গোসল করাটা স্বাভাবিক।।

এরপর ২.৩০ এ দুপুরের খাবার খাবেন,হোটেলে হালকা বিশ্রাম করবেন।
৪ টা থে ৬/৭ টা কিংবা তারও বেশী সময় নীলাদ্রীর পাড়ে আপনি সময় ব্যয় করুন,এখানে কয়েকটি সবুজ টিলা রয়েছে এগুলো নীলাদ্রির পাড় ঘেঁষেই অবস্থান।।

এরপর বড়ছড়াতে রাতের খাবার খেয়ে ব্যাগ ঘুছিয়ে ঘুম দিন।।
ভোর ৫ টা ৩০/৪৫ এ ঘুম থেকে উঠে হোটেল ছাড়ুন ভোর ৬ টার মাঝেই।
নিচে এসে ট্যাকেরঘাট ট্রলার ঘাট,যেখানে আপনি নেমেছিলেন সেখানে পৌঁছান।
ঠিক ৭ টায় ট্রলার ছাড়বে।
১ টি কলমাকান্দা আরেকটি মোহনগঞ্জ এর উদ্দেশ্যে।।
ময়মনসিংহ টু কলমাকান্দা রাস্তা অনেক ভাল হওয়ায় এ রাস্তাটি ব্যবহারে আমি পরামর্শ দিব।
১২.৩০ এ কলমাকান্দা রুটের ট্রলার আপনাকে নামিয়ে দিবে ফলে কলমাকান্দায় দুপুরের খাবার খেয়ে চন্দ্রডিঙ্গা,পাঁচগাঁও টুরিস্ট প্লেস অনায়াসে ঘুরে এসে ৭/৮ টার মাঝে ময়মনসিংহে ফিরতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।

যদি ট্রেন এ সময় মত টিকেট পান তাহলে মোহনগঞ্জ রুট ব্যবহার করতে পারেন যারা ঢাকা থেকে আসবেন।

আপনি কে বা কি করেন সেটা বড় কথা নয়,
কোনক্রমেই পরিবেশ নস্ট করবেন না,
স্থানীয় কালচারকে সম্মান করবেন,
আন্তর্জাতিক সীমারেখা অতিক্রম করার ইচ্ছা মনে পোষণ করবেন না।।
সময়কে প্রাধান্য দিয়ে ইচ্ছে মতো প্রকৃতি উপভোগ করবেন,
সাথে পানি ও শুকনো খাবার রাখতে পারেন,
অবশ্যই সাথে বড় দেখে একটি ছাতা রাখবেন।।

তাহলে প্রকৃতি আর সৌন্দর্য আপনার চতুর্মূখী আনন্দে ভাসাবে।

লিখাঃ এম এ ওয়ারেছ বাবু (ভ্রমণ পিপাসুদের একজন)
১৮/১৯ বার ট্যাকেরঘাটে চতুর্মূখী স্থান দিয়ে ভ্রমণের অভিজ্ঞতা আছে সকল ঋতু কেন্দ্রীক।

গ্রীষ্ম কালে হাওড়ের মাঝ দিয়ে বাইক চালিয়ে অসম্ভব একটি ভ্রমণ,
শীত,বর্ষা,গ্রীষ্মে পাঁচগাঁও,মহিশখলা,বাগলী হয়ে ভ্রমণ,
সিলেট, সুনামগঞ্জ দিয়ে ভ্রমণ,
মধ্যনগর থেকে ট্রলার স্পীড বোটে ভ্রমণ,
মোহনগঞ্জ থেকে ট্রলারে ভ্রমন।।
স্থানীয়দের সাথে একটা সুবিশাল আন্তরিকতা সৃষ্টি হয়েছে যা আমার ভ্রমণকে আরো সুবিশাল করেছে।।

ট্যাকেরঘাটে ভ্রমণে কোনরূপ বিভ্রান্তি কিংবা সমস্যা হলে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
গাইডলাইন কিংবা সহযোগিতা করার চেষ্টা করবো।।
ভ্রমণ শেষ করে ময়মনসিংহে এসে City Lab এ এসে চা,নাস্তা করে যাবেন।
হয়তো ভালো একটা আড্ডা হবে।।
যোগাযোগ করার প্রয়োজন হলে ভিজিট করুন-
www.waresbabu.com এ।।

City Adventure Travel's Admin Panel

বিঃদ্রঃ লিখা ও ছবি কেও ব্যবহার করলে লেখক ও ছবি শিকারীর নাম কিংবা ম্যানশন করে দিবেন এটা যাচিত ভদ্রতা।
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।।

15/03/2023

Beauty of the Bay of Bangle...
Saint Martin Island..

07/02/2023

শুভ অপরাহ্ন

23/10/2022

ট্যুর নিয়ে সুন্দরবনের সকাল,
প্রবেশদ্বার শরণখোলা রেঞ্জ।।

টাঙ্গুয়ার ভ্রমন, আসল নাকি নকল?= = = = = = = = = = = = = = =প্রতি বছর বর্ষা ও শরৎকালে প্রায় অর্ধলক্ষাধিক পর্যটক টাঙ্গুয়ার...
03/09/2022

টাঙ্গুয়ার ভ্রমন, আসল নাকি নকল?
= = = = = = = = = = = = = = =

প্রতি বছর বর্ষা ও শরৎকালে প্রায় অর্ধলক্ষাধিক পর্যটক টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমন করেন। যদি বলি যে, এই পর্যটকদের ৯৫% টাঙ্গুয়ার হাওর না গিয়েই টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমন সম্পন্ন করে ফেলেন, কথাটি কি বিশ্বাস করবেন? জ্বী, দূর্ভাগ্যজনক হলেও এটাই সত্য। টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমন নামে যা চলে তার প্রায় সবই “ফলস সামিট”।

একটু বিস্তারিত বলি।
সুনামগঞ্জ ও নেত্রকোনা জেলায় হাওর, বাওর ও বিলের সংখ্যা কয়েক শত। সুনামগঞ্জের তাহিরপুর থেকে মধ্যনগর এর মধ্যবর্তী এলাকার উল্লেখযোগ্য হাওর-বিল গুলো হলো, শনির হাওর, মতিয়ান বিল, বানুয়ার হাওর, পালাইর বিল, বটকাই বিল, সংসার বিল, রাউয়ার বিল, নাবাই বিল, ঘড়িয়াকুরি বিল, পচাশোল বিল, পাকেরতলা বিল, সোনার বিল, খাজুয়াউরি বিল, শৈলদিঘা বিল, টাঙ্গুয়ার হাওর ইত্যাদি। অর্থাৎ তাহিরপুর থেকে মধ্যনগর পর্যন্ত যে বিস্তীর্ণ জলরাশি, তা পুরোটাই টাঙ্গুয়ার হাওর নয়। এই পোস্টের সাথে সংযুক্ত তাহিরপুর এলাকার জলাভূমির ম্যাপ দেখলে বুঝতে পারবেন যে, টাঙ্গুয়ার হাওরের অবস্থান ওয়াচ টাওয়ারের উত্তর-পশ্চিম দিকে।

সুনামগঞ্জ বা তাহিরপুর কেন্দ্রিক পর্যটকবাহী বিভিন্ন ট্রলার ও হাউজবোটগুলির তথাকথিত টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমনের রুট হলো সুনামগঞ্জ বা তাহিরপুর থেকে ছেড়ে শনির হাওর, মতিয়ান বিল, বটকাই বিল প্রভৃতি পার হয়ে বওলাই নদীর পারের হিজল বনের ধারে ওয়াচ টাওয়ার। এখানে পর্যটকরা গোছল করে, ওয়াচ টাওয়ারে উঠে হাওর দেখে। এরপর পর্যটকদের নিয়ে যাওয়া হয়, পালাইর বিল, বড়্গপ বিল প্রভৃতি পার হয়ে টেকেরঘাটে। সেখানে তারা শহীদ সিরাজ লেক (নিলাদ্রী লেক) ও লাকমাছড়া ভ্রমন করে টেকেরঘাটে রাত যাপন করে। পরদিন সকালে মূলত নদী ও খাল দিইয়ে তাদের নিয়ে যাওয়া হয় যাদুকাটা নদীতে। ভারতের সীমান্ত সংলগ্ন বারিক্কা টিলা ও শিমুল বাগান দেখে পর্যটকদের তথাকথিত টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমন শেষ হয়। লক্ষ্যনীয় বিষয় হলো এই দুই দিনে বিভিন্ন হাওর বিল ঘুরলেও ওয়াচ টাওয়ার পার হয়ে টাঙ্গুয়ার হাওরে তাদের আর যাওয়া হয়না। ওয়াচ টাওয়ার থেকে উত্তর-পশ্চিম দিকে অল্প কিছুসময় গেলেই টাঙ্গুয়ার হাওর পাওয়া যায়। কিন্তু সুনামগঞ্জ/ তাহিরপুর কেন্দ্রিক ট্রলার ও হাউজবোটগুলির প্রায় কোনোটিই এই দিকে আর বোট নেয় না, কারন টুরিস্টরা জানে না, টাঙ্গুয়ার হাওর কোনটি। খুবই অল্প কিছু বোট ওয়াচ টাওয়ারে যাওয়ার সময় সামান্য একটু সময় টাঙ্গুয়ার হাওরে ঢোকে।

এখন কথা হলো ৯৫% পর্যটকের কথা কেন বলা হয়েছে? ৫% পর্যটক কারা যারা টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমন করে? উত্তর হলো, যারা মধ্যনগর দিয়ে টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমন করেন তাদের বেশিরভাগই টাঙ্গুয়ার হাওর দেখতে পায়। মধ্যনগরের বোট গুলো ওয়াচ টাওয়ার বা টেকেরঘাট গেলে তাদেরকে কয়েক ঘন্টা ধরে টাঙ্গুয়ার হাওরের উপর দিয়েই যেতে হয়। এই পথটা সৌন্দর্যের দিক থেকেও তাহিরপুর রুটের চেয়ে অনেক অনেক বেশি সুন্দর। টাংগুয়ার হাওরের চমৎকার সৌন্দর্য, জলজ ইকোসিস্টেম, জলতলের জলজ উদ্ভিদরাজির দেখা পাওয়া যায় টাংগুয়ার স্বচ্ছ জলের নিচে। এই পথে টাঙ্গুয়ার ভ্রমন করলে বোঝা যাবে, বাংলাদেশের আর দশটা বিল হাওরের পরিবর্তে টাঙ্গুয়াকেই কেন ইউনেস্কো 'ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ রামসার সাইট' ঘোষনা করেছে।

প্রতিবছর অর্ধলক্ষাধিক পর্যটক, কয়েক কোটি টাকা খরচ করে “টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমন” করলেও তাদের ৯৫% পর্যটকই টাঙ্গুয়ার হাওর এর দেখাই পান না? টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমন এর নামে অন্য কিছু বিল হাওর দেখে, আরও কিছু তথাকথিত “স্পট কাভার” করে, পেট ভরে খেয়ে তারা ফিরে যান। তারা জানতেও পারেন না টাঙ্গুয়ার হাওরের রুপ, রঙ, রস ও কেমন।

Credit:- tanvir hussain

❝প্রকৃতি  কি চমৎকার ❞
29/08/2022

❝প্রকৃতি কি চমৎকার ❞

15/08/2022

Sunderban...

নির্জন গহীন সুন্দরবনে....ধন্যবাদ শরণখোলা রেঞ্জ,সুপতি স্টেশন,কচিখালী স্টেশন,কটকা অফিসার ইনচার্জ,আলীবান্দা ইকো ট্যুরিজম সে...
14/08/2022

নির্জন গহীন সুন্দরবনে....
ধন্যবাদ শরণখোলা রেঞ্জ,
সুপতি স্টেশন,
কচিখালী স্টেশন,
কটকা অফিসার ইনচার্জ,
আলীবান্দা ইকো ট্যুরিজম সেন্টার।।
সবগুলো যোগ করে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা সুফল রয়,ফরেস্ট রেঞ্জার,শরণখোলা রেঞ্জ,সুন্দরবন পূর্ব বিভাগ।।

ই-ট্যুরিজম সুন্দরবনের প্রতিটি পয়েন্ট আপনাদের দৃষ্টিসীমায় নিয়ে আসতে বদ্ধ পরিকর।।

11/08/2022

স্মরণখোলা, কচিখালী,কটকা,সুমতি,আলিবান্দা..

Tour at Sunderban..E-Tourism..10/08/2022...to 14/10/2022....
10/08/2022

Tour at Sunderban..
E-Tourism..
10/08/2022...to 14/10/2022....

Address

City Adventure Travel's , City Lab, EPI Center
Mymensingh
2200

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when City Adventure Travel's posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share


Other Eco Tours in Mymensingh

Show All