05/02/2024
গ্রাম বাংলা
Kotha Tours & Travels
বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানের ভ্রমণের বিষয়ে পাশে আছি আমরা ইনশাআল্লাহ।
(2)
গ্রাম বাংলা
Kotha Tours & Travels
২০০১ সালের কলাতলী বীচ কক্সবাজার।
Kotha Tours & Travels
একজন সৎ সাংবাদিক যখন রিক্সা চালিয়ে বয়স্ক রিক্সাচালককে সম্মান জানাচ্ছেন।
ভীর ঠেলে এগিয়ে চলার মাঝেও একটু শান্তি চাই। প্রিয় মেট্রোরেল অভিবাদন তোমায়।
লাখো মানুষের স্বপ্নের জায়গা।
অধিকাংশ মানুষের স্বপ্ন পূরণ না হওয়ার জায়গা।
Journey by Metrorail
ফিল (ফীল) আরবি শব্দ। মানে হাতি। আর ফিলখানা মানে হাতিশালা। সময়ের পরিক্রমায় সেটাই হয়ে গেছে পিলখানা। মোগল আমলে ঢাকার আজিমপুরের উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত পিলখানা ছিল রাজকীয় হাতিশাল। শুধু তাই নয় স্থানীয় জমিদাররাও অর্থের বিনিময়ে পিলখানায় ব্যক্তিগত হাতি রাখতে পারতেন।
এখান থেকেই অখন্ড বাংলার বিভিন্ন অংশ থেকে সংগৃহীত হাতিদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দিয়ে ব্রিটিশ ভারতের নানা স্থানে কাজ করানোর জন্য পাঠানো হতো। এমনকি উনিশ শতকের শেষদিকেও এখানে হাতি ধরার কৌশল প্রদর্শিত হতো।
১৮৮১ সালে ঢাকার পিলখানার এই হাতিগুলোর দেখভালের জন্য একজন সুপারিন্টেন্ডেন্ট, একজন হেড অ্যাসিস্ট্যান্ট, দুইজন ভেটেরিনারি সার্জন, তিনজন ক্লার্ক, একজন পশু হিসাবকারী এবং বেশ কয়েকজন মাহুত নিযুক্ত ছিল।
মোগলদের মতো ব্রিটিশ সেনাবাহিনীরও ভারতবর্ষে রসদ, খাদ্য ও অন্যান্য সম্ভার বহনের জন্য হাতির প্রয়োজন হতো। ১৯০০ সালে নিয়মিত হাতি ধরার সংস্থাটি ঢাকা থেকে মায়ানমারে স্তানান্তরিত করা হয়, কেননা অধিক হাতি ধরার ফলে গারো পাহাড়ে হাতির পাল নিঃশেষ হয়ে গিয়েছিল। মোগল আমলে ঢাকার মাহুতটুলিতে পিলখানার হাতির মাহুতরা থাকতেন। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান সৃষ্টির মাত্র কয়েক বছর আগে এ এলাকা থেকে সবগুলো হাতি সরিয়ে নেয়া হয়।
ছবি : ১৯০৪ সালে জার্মান আলোকচিত্রী ফ্রিৎজ কাপের তোলা ছবিতে পিলখানার হাতির পাল। ছবিটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে রঙিন করা হয়েছে।
#মুগল #মোগল #হাতি #পিলখানা
২৫ জানুয়ারি ২০১৯ থেকে যাত্রা শুরু।
Kotha Tours & Travels
৫ বছরে কথা ট্যুরস এণ্ড ট্রাভেলস
ভ্রমণ হোক আনন্দময়
অপরূপ কাপ্তাই 💙
আজকে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৮° সেলসিয়াস যা ছিলো টেকনাফে।
ময়মনসিংহের আজকের তাপমাত্রা ১১° সেলসিয়াস।
এখন
#কক্সবাজার
#টেকনাফ
#সেন্টমার্টিন
এসব জায়গায় যারা এখন ভ্রমণ করতে চাচ্ছেন তাদেরকে বলবো খুবই সঠিক সময়ে আপনারা সঠিক সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। কারন গরমও নয় শেষ তও নয় এমন আবহাওয়ায় সব সময়ই ঘুরেফিরে মজা।
Kotha Tours & Travels
গতি বেশি নয়, পাঁচ কামরার ট্রেন
কালো ধোঁয়া ছাড়তে ছাড়তে কারও বাগান বা কারও উঠোনের সামনে দিয়ে চলত। নড়তে নড়তে পাতিপুকুর, কেষ্টপুর, বাগুইআটি, হাতিয়ারা, রাজারহাট, লাঙলপোতা, হাড়োয়াখোল, খড়িবেড়ি, আমিনপুর, বেলেঘাটা জংশন হয়ে ট্রেন পৌঁছত হাসনাবাদ।
গ্রামের মেয়েরা নাকি এই রেললাইনে সিঁদুর মাখিয়ে দিয়ে ছড়া কাটত— “রেল রেল রেল তোমার পায়ে দিই দেল”। কোনও চাষি হয়তো চলার পথে ড্রাইভারকে অনুরোধ করলেন গাড়ি থামাতে। পার্শ্ববর্তী কোনও পরিচিতের বাড়িতে রেখে আসতেন তাঁর মাচার লাউ। পুকুরের মাছও গাড়ি দাঁড় করিয়ে তুলে দেওয়া হত গার্ডের কামরায়। অর্থাৎ সামাজিক ইতিহাসের অন্যতম উপাদান যে লোকবাহিত গল্পগাছা, মার্টিন রেল নিয়ে সেই পরম্পরাও খুব একটা কম নেই।বেশ কিছু চলচ্চিত্রে মার্টিন রেলের সিকোয়েন্স আছে। ১৮৯০ থেকে ১৯৪৭-এর স্বাধীনতা পর্যন্ত এই প্রাইভেট কোম্পানির অজস্র ছোট রেলগাড়ির স্বর্ণযুগ হয়ে ওঠে ভারতবর্ষ। এদের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে ‘মার্টিন রেল’।
© ধ্রুবতারাদের খোঁজে
১৮৫৪ সালের ১৫ অগস্ট, প্রথম পরীক্ষামূলক ভাবে হাওড়া থেকে হুগলি পর্যন্ত বাংলায় রেল চলে। এর পর হাওড়া থেকে পাণ্ডুয়া, পরে হাওড়া থেকে রানিগঞ্জ পর্যন্ত নিয়মিত ট্রেন চালু হয়। প্রথমে পণ্য পরিবহণের জন্য চালু হলেও অচিরেই আরও বহু রেললাইন বসে এবং মানুষের যাতায়াতের অঙ্গ হয়ে ওঠে রেলগাড়ি।
বসিরহাটের ভূমিপুত্র স্যার রাজেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়। ক্ষুরধার ব্যবসায়িক বুদ্ধিসম্পন্ন বাঙালি সন্তান। সম্পূর্ণ নিজের চেষ্টায় এই কঠোর পরিশ্রমী ও সৎ বাঙালি এক জন শীর্ষস্থানীয় সফল ব্যবসায়ীতে পরিণত হয়েছিলেন।ব্রিটিশ আমলে জেলা থেকে কলকাতায় আসা-যাওয়া ছিল মহা ঝক্কির। যাতায়াতের এই সমস্যার বিষয়টি তিনিই ব্রিটিশ সরকারের গোচরে আনেন। স্বতন্ত্র একটি রেলপথ তৈরির পরিকল্পনাও গ্রহণ করেন। ব্রিটিশ-বাঙালি যৌথ মালিকানায় গড়ে উঠেছিল মার্টিন লাইট রেলওয়ে। ইংরেজ ব্যবসায়ী টমাস অ্যাকুইনাস মার্টিনের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে এই রেল-পরিষেবা গড়ে তুলেছিলেন বাঙালি উদ্যোগপতি স্যর রাজেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়। ১৮৯০ সালে তাঁরা গড়ে তোলেন তাঁদের কোম্পানি ‘মার্টিন অ্যান্ড কোং’। সেই মতো একে একে তৈরি হতে থাকে মার্টিন কোম্পানির ন্যারো গেজ রেলপথ। তুমুল জনপ্রিয়তা পায় রাজেন্দ্রনাথের এই পদক্ষেপ। তারই ফলশ্রুতিতে ১ ফেব্রুয়ারি ১৯০৫, বারাসত থেকে বসিরহাট, ২৬ মাইল দীর্ঘ এই রেলপথের সূচনা হয়। এর পর টাকি এবং ইছামতী-তীরবর্তী হাসনাবাদ পর্যন্ত দু’টি এক্সটেনশন লাইন খোলা হয়েছিল। যাত্রীর সংখ্যা অতি দ্রুত বৃদ্ধির কারণে ১৯০৮ সালে এই লাইনেই শ্যামবাজার শাখা খোলা হয়। গোটা উত্তর এবং পূর্ব কলকাতাকে ছুঁয়ে চলত এই মার্টিন রেল।
দ্রুত বৃদ্ধি পেতে থাকে যাত্রীর সংখ্যা।
© ধ্রুবতারাদের খোঁজে
স্যার রাজেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়ের প্রয়াণের পর তাঁর পুত্র বীরেন মুখোপাধ্যায় ব্যবসার হাল ধরেন এবং ১৯৪৬ সালে যখন ‘মার্টিন অ্যান্ড বার্ন’ কোম্পানি প্রতিষ্ঠিত হয়, তিনি তার ম্যানেজিং ডিরেক্টর হন। তাঁর প্রচেষ্টায় ১৯৪৫ সালে মার্টিন কোম্পানির ট্রেনের জন্য উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন ডিজেল ইঞ্জিন চালু হয়। হাওড়া-আমতা, হাওড়া-শিয়াখালা, বারাসত-বসিরহাট— সব ক’টি শাখারই ডিরেক্টর ছিলেন স্যর বীরেন মুখোপাধ্যায়।
মার্টিন রেলের হাওড়া-আমতা এবং হাওড়া-শিয়াখালা শাখার গভীর প্রভাব পড়েছিল তখনকার সামাজিক জীবনে। পঞ্চাশের দশক পর্যন্ত হাওড়া-হুগলি-চব্বিশ পরগনার সামাজিক ইতিহাসে এই রেলের ভূমিকা বিরাট। এই রেললাইনের স্টেশনগুলোয় হাটবাজার, স্কুল, কলেজ, জনবসতি গড়ে ওঠে। কৃষিজাত পণ্য এবং গ্রামীণ কুটিরশিল্পে উৎপন্ন দ্রব্য খুব সহজেই মার্টিন ট্রেনের মাধ্যমে শহরের বাজারে চলে আসতে লাগল। মার্টিন রেলের দৌলতে গ্রামগঞ্জের বিস্তীর্ণ অঞ্চলের শ্রমজীবী মানুষ এই মার্টিন রেল ধরেই হাওড়া এবং কলকাতা শিল্পাঞ্চলে নিয়মিত যাতায়াত করতেন।
যাদের জন্ম পঞ্চাশের দশকে, তারা ছেলেবেলার স্মৃতি হিসেবে আজও রোমন্থন করেন এই ট্রেনে চড়ার কাহিনি। ষাটের দশকের শেষ অবধি মার্টিন রেল চলেছিল। সত্তর দশকের গোড়ায় পৌঁছে আস্তে আস্তে উঠে যায় এই লাইট ট্রেন।
প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গাঁধী এই লাইট রেলওয়ে পুনরায় চালু করার প্রতিশ্রুতি দেন। ধীরে ধীরে কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্যোগে এই মিটার গেজ রেলওয়ের বদলে ব্রড গেজ রেলওয়ে চালু হয়। দায়িত্ব নেয় ভারতীয় রেল মন্ত্রক। মার্টিন রেলের বেশির ভাগ কর্মচারীদের রেল দফতরের বিভিন্ন বিভাগে চাকরি দেওয়া হয়। ক্রমে সমস্ত রেলপথটি ভারতীয় রেলের দক্ষিণ-পূর্ব শাখার অন্তর্ভুক্ত হয়। মার্টিন রেল আর নেই। কিন্তু আজও মানুষের স্মৃতিতে এর অস্তিত্ব অম্লান।
© ধ্রুবতারাদের খোঁজে
তথ্য ঋণ ও কৃতজ্ঞতা স্বীকার আজও স্মৃতিপথে এই ট্রেনের আসা-যাওয়া , আনন্দবাজার পত্রিকায় অর্ণব সাহার নিবন্ধ
Immage courtesy - Pinterest
আমরা যাচ্ছি সেন্টমার্টিনে
আপনিও যাচ্ছেন তো?
রোজ গার্ডেন প্রাসাদ যা সংক্ষেপে রোজ গার্ডেন নামে সমধিক পরিচিত, বিংশ শতাব্দীর বাংলাদেশের একটি ঐতিহাসিক প্রাচীন ভবন। এটি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহরের টিকাটুলি এলাকায় অবস্থিত একটি অন্যতম স্থাবর ঐতিহ্য। এ প্রাচীন ভবনটি বাংলাদেশের ঐতিহাসিক পুরাকীর্তি হিসাবে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক সংরক্ষিত। বাংলাদেশের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ ১৯৮৯ সালে রোজ গার্ডেনকে সংরক্ষিত ভবন ঘোষণা করে। দেশী-বিদেশী পর্যটকদের নিকট এটি ঢাকার অন্যতম একটি দর্শনীয় স্থান। রোজ গার্ডেন ১৯৭০ থেকে নাটক ও টেলিফিল্ম শুটিং স্পট হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে এসেছে।
জামালপুর থেকে এত এত যাত্রী নিয়ে গতকাল চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে ছেড়ে গিয়েছিলো বিজয় একপ্রেস।
#ময়মনসিংহ_জংশন_রেলওয়ে_স্টেশন #একটা_ট্রেনের_অপমৃত্যু
ইছাখালী ট্যুরের বন্ধুরা দুপুর ২ টায় পল্লীবিদ্যুৎ অফিসের সামনে থেকে আমাদের গাড়ি ছাড়বে ইনশাআল্লাহ। সকলে যথা সময়ে উপস্থিত থাকবেন।
ধন্যবাদান্তে
Kotha Tours & Travels
১৮৮০-র দশকে তোলা ছবিতে বড় কাটরার দক্ষিণ প্রবেশদ্বার। ১৬৪৪ সালে শাহ সুজার দেওয়ান মীর আবুল কাসিম একটি বিশাল ইমারত নির্মাণ করেন, যা বড় কাটরা নামে পরিচিত। বর্তমান চকবাজারের দক্ষিণ প্রান্তে এবং বুড়িগঙ্গা নদীর তীর সংলগ্ন ব্যবসায়ী, অতিথিদের কল্যাণ ও থাকার সুবিধার জন্য ব্যবহৃত হতো এবং সেই কারণে কাটরা নামে অভিহিত হয়।
সংগৃহীত
রেলওয়ের ডিজির একটা বাজে সিদ্ধান্তের কারনে বাংলাদেশ রেলওয়ের অন্যতম লাভজনক ট্রেন বিজয় এক্সপ্রেস আজ মাত্র ৬ ঘন্টা লেটে চট্টগ্রাম গিয়ে পৌঁছায়। এরকম চলতে থাকলে এ ট্রেনটি অন্যতম একটি অলাভজনক ট্রেন হিসেবে পরিচিত হবে। তখন জামালপুর বা ময়মনসিংহ কারোরই কাঙ্ক্ষিত সেবা বিজয় দিতে পারবেনা। বিজয় ময়মনসিংহ থেকে ছেড়ে যাওয়ার এত বছরে এমন সিডিউল বিপর্যয় দেখিনি আমি। যেখানে দেশের বিভিন্ন রোটে নতুন নতুন ট্রেন চালু হচ্ছে সেখানে ময়মনসিংহ ও জামালপুর বাসীর মধুর সম্পর্ক কৌশলে নষ্ট করে দিতেই বিজয় নিয়ে রাজনীতি হয়ে গেলো আর আমরা নেচে গেলাম।
বিজয় নিয়ে এলাকায় এলাকায় এমন গোলমাল বাজিয়ে এবং বহু লোকাল কমিউটার ট্রেন বন্ধ করে রেলের বর্তমান ডিজি প্রমাণ করে দিয়েছে সে অযোগ্য অপদার্থ।
আমরা ময়মনসিংহ জামালপুর এক আছি এক থাকবো ইনশাআল্লাহ।
হোটেল টাইড ওয়াটার
কক্সবাজার
Kotha Tours & Travels
#ময়মনসিংহ_জংশন_রেলওয়ে_স্টেশন হচ্ছে বাংলাদেশের ময়মনসিংহ বিভাগের ময়মনসিংহ জেলার ময়মনসিংহ সদর উপজেলায় অবস্থিত একটি জংশন স্টেশন।
অবস্থান - ময়মনসিংহ সদর, ময়মনসিংহ জেলা, ময়মনসিংহ বিভাগ,বাংলাদেশ।
স্থানাঙ্ক - ২৪°৪৫′১২″ উত্তর ৯০°২৪′৩৭″ পূর্ব।
মালিকানাধীন - বাংলাদেশ রেলওয়ে।
পরিচালিত - বাংলাদেশ রেলওয়ে পূর্বাঞ্চল।
লাইন - নারায়ণগঞ্জ–বাহাদুরাবাদ ঘাট
ময়মনসিংহ–গৌরীপুর–মোহনগঞ্জ।
ইতিহাস - ১৮৮৫ সালে ময়মনসিংহের সঙ্গে ঢাকার সংযোগ স্থাপন করে নারায়ণগঞ্জ-বাহাদুরাবাদ ঘাট রেলপথ স্থাপিত হয়। এই রেলপথ ১৮৯৪ সালে জামালপুর পর্যন্ত, ১৮৯৯ সালে সরিষাবাড়ী উপজেলার জগন্নাথগঞ্জ পর্যন্ত সম্প্রসারিত হয়।১৯১২ সালে জামালপুর থেকে বাহাদুরাবাদ ঘাট পর্যন্ত রেলপথ সম্প্রসারণ করা হয়। ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৮৮৬ তারিখে ময়মনসিংহে রেলওয়ে জংশনটি যাত্রা শুরু করে।২০২১ সালে রেলপথ মন্ত্রী ২০০ কোটি টাকা ব্যয়ে রেলওয়ে জংশনটিকে আধুনিকায়নের ঘোষণা দেন।
চালু - ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৮৮৬; ১৩৭ বছর আগে।
পরিষেবা - পূর্ববর্তী স্টেশন বাংলাদেশ রেলওয়ে পরবর্তী স্টেশন
কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জয়দেবপুর জংশন নারায়ণগঞ্জ–বাহাদুরাবাদ ঘাট ময়মনসিংহ রোড থেকে জামালপুর টাউন জংশন টার্মিনাস ময়মনসিংহ–গৌরীপুর–ভৈরব শম্ভুগঞ্জ থেকে গৌরীপুর জংশন।
সমালোচনা - ময়মনসিংহ জংশন রেলওয়ে স্টেশন অপরিচ্ছন্ন ও ছিনতাইকারীদের আঁখড়া হিসেবে পরিচিত। এছাড়াও স্টেশনটি টিকেট কালোবাজারিদের দখলে আছে বলে অভিযোগ আছে।
যাত্রীবাহী ট্রেন সেবা-
জামালপুর কমিউটার
জামালপুর -ঢাকা।
তিস্তা এক্সপ্রেস
দেওয়ানগঞ্জ কমিউটার
ব্রহ্মপুত্র এক্সপ্রেস
ভাওয়াল এক্সপ্রেস
ঢাকা–দেওয়ানগঞ্জ।
অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস/যমুনা এক্সপ্রেস
ঢাকা - তারাকান্দি।
জামালপুর এক্সপ্রেস-
ঢাকা–জামালপুর।
মহুয়া এক্সপ্রেস-
ঢাকা-মোহনগঞ্জ।
হাওর এক্সপ্রেস-
ঢাকা–মোহনগঞ্জ।
মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস-
ঢাকা- মোহনগঞ্জ।
বলাকা কমিউটার-
জারিয়া ঝাঞ্জাইল - ঢাকা।
বিজয় এক্সপ্রেস-
চটগ্রাম–জামালপুর জংশন।
ময়মনসিংহ এক্সপ্রেস-
চট্রগ্রাম-ময়মনসিংহ–বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব জংশন।
ধলেশ্বরী এক্সপ্রেস।
ময়মনসিংহ -বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব।
বিঃদ্র - ময়মনসিংহ জংশন থেকে বিভিন্ন গন্তব্যের লোকাল ট্রেন সার্ভিস চালু আছে।
আরও বিভিন্ন তথ্য পেতে আমাদের পেইজটিকে লাইক ফলো শেয়ার করে পাশে থাকুন। ধন্যবাদ।
আগামী ২৫ জানুয়ারি ২০২৪ বৃহস্পতিবার ৩ রাত ২ দিন ৬৫০০ টাকায় সেন্টমার্টিন দ্বীপ ভ্রমণে নতুন আরেকটি টিম নিয়ে আমাদের Kotha Tours & Travels এর ৪০ জন মেম্বার যাত্রা করবো ইনশাআল্লাহ।
আমরা যাচ্ছি
আপনি যাচ্ছেন তো?
আমাদের সেন্টমার্টিন ট্রীপের ২১ ডিসেম্বর থেকে ২৩ ডিসেম্বর ৩ রাত ২ দিনের ট্যুর রাজনৈতিক অস্থিরতার কারনে নির্বাচনের পরে হবে। অনাঙ্ক্ষিতভাবে ট্যুর পিছিয়ে দেওয়ার জন্য আমরা আন্তরিক ভাবে দুঃখিত। আমাদের ট্যুর জানুয়ারি ২০২৪ সালের শেষে অনুষ্ঠিত হবে ইনশাআল্লাহ।
ধন্যবাদান্তে
আয়োজক
কথা ট্যুরস এণ্ড ট্রাভেলস
টুরে যাচ্ছেন না কেনো ?
১.টাকা নেই ?
২.অনুমতি নেই ?
৩. সঙ্গী নেই ?
৪.নাকি হরতাল অবরোধ?
চলুন তাজা রূপচাঁদা খেয়ে আসি সেন্টমার্টিন থেকে।
যাওয়া আসা থাকা খাওয়া সব মিলে ৬৫০০ টাকায় ইনশাআল্লাহ।
েন্টমাটিন_দ্বীপ
#৬৫০০ টাকায় সেন্টমার্টিন_ও_ছেড়াদ্বীপ_ভ্রমণ।
[৩ রাত ২ দিন]
যাওয়া আসা থাকা খাওয়া সব।
🌏 ভ্রমণের তারিখ:- ২১ ডিসেম্বর ২০২৩ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রওনা করে ২৩ ডিসেম্বর রবিবার ভোরে এসে পৌছাবো ইনশাআল্লাহ।
______________________________________
যা যা দেখবো:-🏝️🏝️
1️⃣ টেকনাফ।
2️⃣ নাফ নদী।
3️⃣ সেন্টমার্টিন দ্বীপ।
4️⃣ছেঁড়াদ্বীপ।
5️⃣ হুমায়ুন আহমেদের বাড়ি।
6️⃣ নারিকেল বাগান।
_______________________________________
প্যাকেজে যা যা থাকছে:-
★ 🚍 মুক্তাগাছা থেকে টেকনাফ যাওয়া আসা বাস সার্ভিস।
★ 🚢 টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন যাওয়া আসা শিপ টিকেট।
★ 🛖 রুম সার্ভিস ১ রুমে ৪ জন।
★ 🍜 ৫ বেলা খাবার।
১. শুক্রবার সকাল
২. শুক্রবার দুপুর
৩. শুক্রবার রাত
৪. শনিবার সকাল
৫. শনিবার দুপুর
_______________________________________
খাবার মেনু:-
#প্রথম_দিন।
√√ #সকাল: ডিম খিচুড়ি / পরটা, সবজি ও ডিম ভাজি।
√√ #দুপুর: সামুদ্রিক_মাছ / মুরগীর মাংশ, ডাল, ভাত, সবজি।
√√ #রাত: বারবিকিউ, /ভাত /পরটা, সালাদ।
#দ্বিতীয়_দিন।
√√ #সকাল: ডিম খিচুড়ি।
√√ #দুপুর: মুরগির মাংশ/মাছ, ডাল, ভাত ও ভর্তা।
________________________________________
প্যাকেজে যা যা থাকছেনা:-
◾ ম্যানুর বাহিরে খাবার খরচ।
◾দ্বীপে লোকাল খরচ।
◾হাইওয়ে যাত্রা বিরতির রাতের খাবার।
◾সার্ভিস চার্জ।
________________________________________
_______________________________________
🚌🚌 বাসের সিটগুলো অবশ্যই বুকিং ভিত্তিতে দেওয়া হবে, এ ব্যাপারে কোনো প্রকার অনুরোধ করা যাবে না।
👩❤️👩 #কাপলপ্যাকেজ এ যাওয়ার সুযোগ আছে।
________________________________________
#বুকিং_পলিসি:-
সিট খালি থাকা স্বাপেক্ষে আমাদের বুকিং কনফার্ম করতে হবে। বুকিং কনফার্ম করতে জনপ্রতি নু্ন্যতম ২৫০০/- টাকা (অফেরতযোগ্য) জমা দিতে হবে।
❌ মৌখিক বুকিং গ্রহণযোগ্য নয় )❌
★ #বিকাশ : (Personal) 01911582688 (শিমুল)
👨👨👦>> ০ থেকে ৩ বছরের বাচ্চাদের ক্ষেত্রে কোন ফি লাগবে না এবং ৩ বছরের বেশি বয়সি বাচ্চাদের ক্ষেত্রে আলোচনা সাপেক্ষে।
(বিঃ দ্রঃ যেকোনো পরিস্থিতিতে পরিবেশ ও সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত কথা ট্যুরস এণ্ড ট্রাভেলস 🇧🇩 কর্তৃপক্ষ কর্তৃক সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে )
ট্যুর ইভেন্ট সমন্বয়ক
শিমুল (01911582688)
সিদ্দিক (01711711638)
খোকন (01820806999)
#সেন্টমাটিন_দ্বীপ
0231, Polash Baug, Muktagachha
Mymensingh
2210
Be the first to know and let us send you an email when Kotha Tours & Travels posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
Send a message to Kotha Tours & Travels: