Team World

Team World We will continue endlessly

12/05/2022
সুন্দরবন ভ্রমণ প্যাকেজ(২ রাত ৩ দিন) ভ্রমণ তারিখ জানতে মেসেজ করুণ"সুন্দরবন"-এর আক্ষরিক অর্থ "সুন্দর জঙ্গল" বা "সুন্দর বনভ...
19/03/2022

সুন্দরবন ভ্রমণ প্যাকেজ
(২ রাত ৩ দিন)
ভ্রমণ তারিখ জানতে মেসেজ করুণ
"সুন্দরবন"-এর আক্ষরিক অর্থ "সুন্দর জঙ্গল" বা "সুন্দর বনভূমি"। সুন্দরী গাছ থেকে সুন্দরবনের নামকরণ হয়ে থাকতে পারে, যা সেখানে প্রচুর জন্মায়। অন্যান্য সম্ভাব্য ব্যাখ্যা এরকম হতে পারে যে, এর নামকরণ হয়তো হয়েছে "সমুদ্র বন" বা "চন্দ্র-বান্ধে (বাঁধে)" (প্রাচীন আদিবাসী) থেকে। তবে সাধারণভাবে ধরে নেয়া হয় যে সুন্দরী গাছ গাছ থেকেই সুন্দরবনের নামকরণ হয়েছে।
প্যাকেজ প্রাইস:
* এক রুমে চারজন শেয়ারিংঃ ৮,৮০০ টাকা জনপ্রতি
* এক রুমে তিনজন শেয়ারিংঃ ৯,৫০০ টাকা জনপ্রতি
* এক রুমে দুইজন শেয়ারিং/কাপলঃ ১১,০০০ টাকা জনপ্রতি
শিশু পলিসি: ০-২ বছর পরযন্তত ফ্রি, ০২-১২ বছর পরযন্ত পরিবারের সাথে বেড শেয়ার করলে ৪,২৫০/- জনপ্রতি, আলাদা বেডে থাকলে ৮,৫০০/-
ট্যুর প্যাকেজের সেবাসমুহঃ
• প্রত্যেকের জন্য বেড প্রতি জাহাজে থাকার ব্যাবস্থা
• সুন্দরবনে প্রবেশের পাস
• অভিজ্ঞ গাইড
• বন বিভাগ থেকে আর্মস সিকিউরিটি
• বনের ভেতরে প্রবেশের ও ভ্রমণের জন্য ছোট নৌকা
• কুক এর ফিস
• খাবার পানি (জার সিস্টেম)
• একদিন বার-বি-কিউ আয়োজন
• আসন সংখ্যাঃ ৬৫ জন
• নৌযানঃ এমভি অবসর (৬৫ ক্যাপাসিটি)
• খাবারঃ প্রতিদিন ২ বেলা স্নাক্স সহ ডবল মেনুর খাবার থাকবে। চা এবং কফির ব্যাবস্থা থাকবে পর্যাপ্ত।
প্যাকেজে অন্তর্ভুক্ত নয়:
• ঢাকা – খুলনা - ঢাকা বাস/ট্রেন টিকেট (এসি বাস ২,০০০/- নন এসি বাস ১,০০০/-)
দর্শনীয় স্থানসমূহঃ ৬ অদিক
• হাড়বাড়িয়া
• জামতলা সী-বীচ
• কটকা অফিস পাড়া
• বাদামতলি সী বিচ/কচিখালী
• করমজল
• দুবলার চর
ভ্রমণ বিস্তারিতঃ
১ম দিন -
সকাল ৭:৩০ খুলনা জেলখানা ঘাট থেকে আমাদের গাইড আপনাদের রিসিভ করে শীপে নিয়ে যাবে। রুপসা এবং পশুর নদী ধরে খুলনা শিপইয়ার্ড,রুপসা ব্রিজ,রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং মংলা বন্দর পাশে রেখে আমাদের শীপ চলবে হাড়বাড়িয়ার উদ্দেশ্যে।
দুপুরের খাবার খেয়ে নামবো "হাড়বাড়িয়া ইকো-ট্যুরিজম কেন্দ্রে । আগে পিছনে গান ম্যান রেখে সারিবদ্ধ ভাবে যাবো নির্ধারিত ফুট ট্রেইল ধরে। মিষ্টি পানির পুকুর পার হয়ে ঢুকবো গভীর বনে৷ দু,পাশে থাকবে ঘন শ্বাসমূল যুক্ত ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদ। সুন্দরী, গোলপাতা,গেওয়া গাছ এই বনে বেশী। প্রচুর হরিণের পায়েরছাপ এবং নিশ্চুপ থাকলে হরিণের পাল দেখা যাবে। কাকড়ার পাল ছুটে লুকাবে আপনার চলার শব্দে।প্রায় ১ মাইল ট্রেইল ঘুরে পুকুরের উপর নির্মিত কাঠের রেষ্ট হাউজে বিশ্রাম নিয়ে শীপে ফিরে আসবো। শীপে ফিরে বিকালের নাস্তা খাবো।
শীপ চলবে সাগরের মোহনায় অবস্থিত "কটকা অভয়ারণ্যে।
* ২য় দিন -
খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে দেশী নৌকায় ক্যানেল ক্রুজিং এবং চুপ থেকে বনের নিস্তব্ধতা উপভোগ করবো৷ সেখান থেকে টাইগার ট্রি'র ঝোপ,হরিণের বিচরণের মাঠ এবং গভীর বন পেরিয়ে আড়াই কিলো দূরের বাদামতলা সী বীচে যাবো। উপভোগ করবো বাংলাদেশর দুই গর্ব "সুন্দরবন" এবং 'বঙ্গপোসাগর " এর মিলন স্থান।
এরপর শীপে ফিরে সকালের নাস্তা করে যাবো টাইগার টিলার উদ্দেশ্যে। কাঁদা,শ্বাস মূল আর ভয়ংকর গড়ান বন পেরিয়ে টাইগার টিলার অবস্থান।যাওয়ার পথে খুব কাছ থেকে হরিণের পাল দেখা যাবে।
এরপর ফিরবো শীপে৷ শীপ যাবে বাঘের টাইনিং বলে খ্যাত "কচিখালির" উদ্দেশ্যে। "কচিখালিতে" গা,ছমছমে ছন বনের ভিতর দিয়ে হাটবো। হরিণের পাল মাথা উচু করে আপনাকে দেখেই ছুটে পালাবে এবং আপনি বুঝবেন কেনো এখানকে বাঘের ডাইনিং বলা হয়। ছমছমে ভাব নিয়েই ফিরবো শীপে। দুপুরের খাবার পর আমরা যাবো কচিখালি
মনরম সুন্দর সী বীচে থাকবো সন্ধার আগ পর্যন্ত। তারপর ফিরবো শীপে। শীপ চলবে করমজলের উদ্দেশ্যে।
৩ য় দিন :
করমজলে নোনা পানির বাংলাদেশের একমাত্র কুমির প্রজনন কেন্দ্র। ছোট বড় কুমির,বিলুপ্ত প্রায় প্রজাতির কচ্ছপ,বানরের পালের বাদরামি এবং হরিণকে হাত থেকে ঘাস খাইয়ে শীপে ফিরে খুলনা/মংলার উদ্দেশ্যে যাত্রা করবো।
খাবার মেন্যু:
১ম দিন :
সকালঃ (৭.৩০ থেকে ৮.৩০)
প্লেইন পরাটা, মিক্স সবজি, ডাল, ডিম, হালুয়া, চা/কফি
সকালঃ (১০.৩০ থেকে ১১.০০)
প্লেইন কেক, ফল, চা/কফি
দুপুরঃ (২.০০ থেকে ২.৩০)
সাদা ভাত, লাউ চিংড়ি, ভর্তা, মাছ, চিকেন, ডাল, সালাদ, ডেজারট।
বিকালের নাস্তাঃ (৪.০০ থেকে ৪.৩০)
নুডুলস/ভেজিটেবল পাকুরা, চা/কফি
রাতের খাবারঃ (৯.০০ থেকে ১০.০০ টা)
প্লেইন পুলাও, মুড়িঘন্ট, মাছ ভাজা, খাসীর মাংস, দই, সালাদ, কোল্ড ড্রিংস।
২য় দিন (১৯ ডিসেম্বর, ২০২০):
সকালঃ (৭.৩০ থেকে ৮.৩০)
খিচুড়ী, ডিম ভুনা/ ডিম ভাজি, বেগুন ভাঁজি, আচার, চা/কফি
স্ন্যাকস: গ্রীন কুকুনাট, বিসকিট, চা/কফি
দুপুরঃ (২.০০ ঠেকে ২.৩০)
সাদা ভাত, গলদা চিংড়ি, ভর্তা, মিক্সড সব্জি, চিকেন, ডাল, সালাদ, ডেজারট।
বিকালের নাস্তাঃ (৪.০০ থেকে ৪.৩০)
সীজোনাল পিঠা, চা/কফি
রাতের খাবারঃ (৯.০০ থেকে ১০.০০ টা)
ফ্রাইড রাইস, মুরগীর বার বি কিউ, ভেটকি মাছের বার বি কিউ, হাসের মাংসের রেজেলা, রাশিয়ান সালাদ, কোল্ড ড্রিংস।
৩ য় দিন (২০ ডিসেম্বর, ২০২০):
সকালঃ (৭.৩০ থেকে ৮.৩০)
প্লেইন পরাটা, মিক্স সব্জি, লটপটি, ডিম, চা/কফি
সকালঃ (১০.৩০ থেকে ১১.০০)
বিস্কিট, ফল, চা/কফি
দুপুরঃ (২.০০ থেকে ২.৩০)
সাদা ভাত, মাছ, ভর্তা, মিক্সড সব্জি, গরুর গোশত, ডাল, সালাদ, ডেজারট।
বিকালের নাস্তাঃ (৪.০০ থেকে ৪.৩০)
ছুলা মুড়ি/ ভেজিটেবল পাকুরা, চা/কফি
রাতের খাবারঃ (৯.০০ থেকে ১০.০০ টা)
সাদা ভাত, ডাল, সবজী, ভর্তা, চিকেন, সালাদ
জেনে রাখা ভালঃ
নিরাপত্তা:
নিরাপত্তার ব্যাপারে আমাদের কোন আপোস নেই। আপনাদের নিরাপত্তার জন্য সার্বক্ষনিক নিয়োজিত থাকবে বাংলাদেশ বনবিভাগের সশস্ত্র নিরাপত্তা কর্মী । আবহাওয়া এবং অন্য যে কোন প্রয়োজনে VSF এর মাধ্যমে ফরেস্ট, কোষ্ট গার্ড এবং নৌ-বাহিনীর সাথে সার্বক্ষনিক যোগাযোগ এবং প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা গ্রহন।
ভ্রমণ বিষয়ে আরও জানতে মেসেজ করুণ
#ভ্রমণ
#সুন্দরবন
#ট্যুরে

সাজেক আমার এত ভালো লেগেছে যে বলে বোঝাতে পারব না সাজেক গিয়ে অনেকের মতোই মুগ্ধ হয়েছেন কণ্ঠশিল্পী জিনিয়া জাফরিন লুইপা। গত ব...
01/03/2022

সাজেক আমার এত ভালো লেগেছে যে বলে বোঝাতে পারব না

সাজেক গিয়ে অনেকের মতোই মুগ্ধ হয়েছেন কণ্ঠশিল্পী জিনিয়া জাফরিন লুইপা। গত বছর সেখানে বেড়াতে যাওয়ার স্মৃতির ভাগ দিতে গিয়ে তিনি জানালেন, সুযোগ পেলে আবারও তিনি উঠতে চান কাংলাক পাহাড়ে। সম্প্রতি পূর্ণ উদ্যমে কনসার্টে গাইতে শুরু করেছেন লুইপা। নিজের ইউটিউব চ্যানেল ‘লুইপা অফিশিয়াল’-এর জন্য একক মৌলিক গান প্রকাশেরও প্রস্তুতি নিচ্ছেন এই শিল্পী। ভালোবাসা দিবসে সংগীতচিত্রসহ গানটি প্রকাশ করবেন তিনি।

২০১০ সালে চ্যানেল আই সেরা কণ্ঠ প্রতিযোগিতার সেরা চার-এ ছিলেন লুইপা। সংগীতকে নিয়েছেন ক্যারিয়ার হিসেবে। হারানো দিনের গানের পাশাপাশি তিনি গাইছেন মৌলিক গানও। কনসার্টে গাইতে অনুরোধ পান চলচ্চিত্রের গানের। জানালেন, রাজধানীর বেশ কয়েকটি জায়গায় আয়োজিত ঘরোয়া কয়েকটি অনুষ্ঠানে গাইবেন তিনি। কনসার্টে গাইতে গিয়ে তাঁর কি মনে হয় যে মহামারি চলছে? লুইপা বলেন, ‘লকডাউন শিথিল হওয়ার ঠিক পর যে অনুষ্ঠানে গাইলাম, দেখলাম শ্রোতারা সবাই মাস্ক পরে আছেন, একটা করে আসন ফাঁকা রেখে বসেছেন। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের অনুষ্ঠানেও সে রকম দেখলাম। বাদবাকি জায়গাগুলোতে খুব একটা করোনাভীতি দেখিনি। আসলে মানুষ একটু হাঁপ ছেড়ে বাঁচতেই ঘর থেকে বের হচ্ছেন। সেখানে কি আর এত কিছু মেনে চলার কথা মাথায় থাকে?

সিনেমা দেখতে ও ঘুরে বেড়াতে ভালোবাসেন এই তরুণ শিল্পী। সম্প্রতি বেশ কিছু সিনেমা দেখেছেন তিনি। জানালেন, নেটফ্লিক্সে দেখা ‘বুলবুল’-এর আবহসংগীত ভীষণ ভালো লেগেছে, আর ভালো লেগেছে প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার ‘দ্য স্কাই ইজ পিঙ্ক’ ছবিটি। এরই মধ্যে সিনেমা হলে গিয়ে উপভোগ করেছেন ‘ঊনপঞ্চাশ বাতাস’ ছবিটি। সিনেমা দেখার মতো বেড়াতেও ভালোবাসেন লুইপা। তিনি বলেন, 'শিল্পী হওয়ার সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে শো করতে গেলে ঘোরাটাও হয়ে যায়। গত বছর একটা জায়গায় শো করতে গিয়েছিলাম। সেখান থেকে মিউজিশিয়ানসহ পুরো টিম মিলে সাজেক যাই। জায়গাটা খুব সুন্দর। করোনাকালে মানুষ বিদেশ যেতে পারেনি, কিন্তু দেশটা ঘুরেছে। আমার মনে হয়েছে, করোনা না এলে জানতাম না, দেশটা এত সুন্দর। সাজেক আমার এত ভালো লেগেছে যে বলে বোঝাতে পারব না। আমার আরও একবার সাজেক যাওয়ার ইচ্ছা আছে।

ভালোবাসা দিবসে লুইপার নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত হচ্ছে ‘মন ভালো হয়ে যায়’ শিরোনামে এই গানের একটা ভিডিও। এ ছাড়া একটা শর্টফিল্মের জন্যও ‘ময়না ছলাৎ ছলাৎ’ শিরোনামে একটি গান করেছেন তিনি। লুইপা জানান, তাঁর গাওয়া গানটি আগে প্রকাশিত হবে, তারপর শর্টফিল্ম। নিজের চ্যানেলের জন্য ভিডিও নির্মাণ খরচসাপেক্ষ কাজ। এটা কীভাবে করছেন? জানতে চাইলে লুইপা বলেন, ‘স্টেজ শো করে যে সম্মানী পেয়েছি, সেখান থেকে অল্প অল্প করে জমিয়ে কাজটা করছি। নিজের জন্য কিছু করার কাজে খরচের কথা ভাবতে ইচ্ছা করে না।’

পূর্ণ উদ্যমে কনসার্টে গাইতে শুরু করেছেন লুইপা। নিজের ইউটিউব চ্যানেল ‘লুইপা অফিশিয়াল’-এর জন্য একক মৌলিক গান প্রক....

11/08/2020
১৬৭৮ সালে মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের পুত্র সুবাদার মুহাম্মদ আজম শাহ এই কেল্লার নির্মাণ কাজ শুরু করেন। তিনি বাংলায় ১৫ মাস ছ...
28/05/2020

১৬৭৮ সালে মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের পুত্র সুবাদার মুহাম্মদ আজম শাহ এই কেল্লার নির্মাণ কাজ শুরু করেন। তিনি বাংলায় ১৫ মাস ছিলেন। দুর্গের নির্মাণকাজ শেষ হবার আগেই মারাঠা বিদ্রোহ দমনের জন্য পিতা সম্রাট আওরঙ্গজেব তাকে দিল্লি ডেকে পাঠান। এসময় একটি মসজিদ ও দরবার হল নির্মাণের পর দুর্গ নির্মাণের কাজ থেমে যায়। সুবাদার শায়েস্তা খাঁ ১৬৮০ সালে পুনরায় বাংলার সুবাদার হিসেবে ঢাকায় এসে দুর্গের নির্মাণকাজ পুনরায় শুরু করেন। ১৬৮৪ সালে এখানে শায়েস্তা খাঁর কন্যা ইরান দুখত রাহমাত বানুর (পরী বিবি) মৃত্যু ঘটে। কন্যার মৃত্যুর পর শায়েস্তা খাঁ এ দুর্গটিকে অপয়া মনে করেন এবং ১৬৮৪ খ্রিষ্টাব্দে অসমাপ্ত অবস্থায় এর নির্মাণকাজ বন্ধ করে দেন।

লালবাগের কেল্লার তিনটি প্রধান স্থাপনার একটি হল পরী বিবির সমাধি। এই ছবিটি পরী বিবির সমাধির সামনে তোলা।

Takkabalallahu minna wa minkum. Stay home, safe and blessed.Enjoy this unusual Eid with your family at home.Eid Mubarak....
24/05/2020

Takkabalallahu minna wa minkum. Stay home, safe and blessed.Enjoy this unusual Eid with your family at home.
Eid Mubarak...

15/05/2020

নতুন কাপড় ছাড়াও ঈদ হবে।
কিন্তু পরিবারের একজনের করোনা হলে কারও ঈদ হবে না
তাই, ভীড়ে নয়,
নীড়ে থাকুন...

02/05/2020
27/04/2020

পাহাড়, সমুদ্র, নদী, ঝর্ণা, বন, ঐতিহাসিক স্থান অথবা প্রকৃতির কাছাকাছি।

কোথায় যেতে চান?

ঢাকার খুব কাছে গ্রীন ভিউ রিসোর্টআপনি যদি হটাৎ কর্মব্যস্ত নাগরিক জীবনে হাঁপিয়ে ওঠেন। আর নগরের যান্ত্রিক কোলাহল থেকে নিরিব...
27/04/2020

ঢাকার খুব কাছে গ্রীন ভিউ রিসোর্ট

আপনি যদি হটাৎ কর্মব্যস্ত নাগরিক জীবনে হাঁপিয়ে ওঠেন। আর নগরের যান্ত্রিক কোলাহল থেকে নিরিবিলি ছায়াঘেরা পরিবেশে কিছু সময় কাটিয়ে আসতে চান। ঝেড়ে ফেলতে চান আপনার মন আর মগজের মরিচাগুলো। তবে চাইলেই ঘুরে আসতেন পারেন ঢাকার খুব কাছে গ্রীন ভিউ রিসোর্ট থেকে। প্রচুর গাছপালা আর প্রাকৃতিক পরিবেশে ছাওয়া এই রিসোর্টটি খুবই সুন্দর।

রাজধানী ঢাকার খুব কাছেই উত্তরখানের মৈনারটেক বাজারের পাশেই অবস্থিত নয়ানভিরাম এই রিসোর্টটি। আব্দুল্লাহপুর থেকে মৈনারটেক বাজারের দুরত্ব ৬ কিলোমিটার আর আপনি যদি আজমপুর হয়ে যেতে চান তবে দুরত্ব হবে মাত্র সাড়ে সাত কিলোমিটার। বাহন হিসেবে পাবেন রিক্সা, সিএনজি ও ইজিবাইক। এছাড়া ব্যক্তিগতভাবে মোটরসাইকেল, প্রাইভেটকার নিয়েও যাওয়া যায়। সেখানে পার্কিংয়ের সুব্যবস্থা আছে।

প্রত্যন্ত এলাকায় মনোরম দৃশ্যমাখা গ্রামীণ পরিবেশ ও ঢাকার খুব কাছে হওয়ায় প্রকৃতিপ্রেমী ও ভ্রমণপিপাসুদের আনাগোনা থাকে সবসময়। শুধু রাজধানী নয়, দেশের সব শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে জনপ্রিয় এই রিসোর্টটি।

ডে লং ট্যুর বা রাত্রি যাপনের জন্যে গ্রীন ভিউ রিসোর্টে সুন্দর ব্যবস্থা রয়েছে। প্রবেশ মূল্য জনপ্রতি ১০০ টাকা। তবে রুম বা কটেজ ভাড়া নিলে প্রবেশ মূল্য দিতে হবে না। রাত্রি যাপনের ক্ষেত্রে ডুপ্লেক্স কটেজ থেকে শুরু করে ডিলাক্স, সুপার ডিলাক্স রুম এমনকি বিলাসবহুল সুইটেরও ব্যবস্থা আছে। খরচ পড়বে চার হাজার থেকে আঠারো হাজার টাকা পর্যন্ত প্রতি রাত। তবে বিভিন্ন উৎসবে প্যাকেজের মাধ্যমে নানান অফার দিয়ে থাকে রিসোর্ট কর্তৃপক্ষ।

রিসোর্টে আসা অতিথিদের জন্য রয়েছে বিভিন্ন ধরনের বিনোদন ব্যবস্থা। ডিজে পার্টি, খোলা লেকে বোটিং এবং সুইমিংপুলে সাতার কাটার সুযোগ রয়েছে এখানে। এজন্যে অবশ্য কিছু এক্সট্রা টাকা গুনতে হবে আপনাকে। বোটিং এর জন্যে ঘন্টা প্রতি ১০০ টাকা এবং সুইমিং করার জন্যে ২০০ টাকা। এছাড়া ঘাটবাঁধা পুকুরে বসে সময়টা খারাপ কাটবে না আপনার।

বাচ্চাদের জন্য রয়েছে কিডস জোন এবং মিনি চিড়িয়াখানা। যেখানে রয়েছে বেশকিছু হরিণ এবং ময়ুর। রয়েছে খেলার মাঠ, দল বেধে গেলে চাইলেই সেই মাঠে খেলাও করতে পারবেন।

ডে লং ট্যুর এর জন্য রয়েছে আকর্ষনীয় প্যাকেজ। জনপ্রতি মাত্র ১৮০০ টাকার এই প্যাকেজে থাকছে রিসোর্টে এন্ট্রি থেকে শুরু করে সকালের নাস্তা, স্ন্যাক্স, দুপুরের খাবার, বিকালের নাস্তা। আনলিমিটেড বোটিং এবং সুইমিংপুল ব্যবহারের সুবিধা। তবে ডে লং ট্যুরের ক্ষেত্রে রিসোর্ট কর্তৃপক্ষ দর্শনার্থীদের জন্য রেখেছে আরো একটি বিশেষ অফার। একসাথে ১০ জনের গ্রুপ ট্যুরের জন্য ফ্রি দেয়া হয় একটি ডিলাক্স রুম। চাইলে সেখানে দল বেধে দেয়া যাবে আড্ডা, নেয়া যাবে বিশ্রাম।

রিসোর্টের অতিথিদের খাওয়া দাওয়ার জন্য রয়েছে নান্দনিক ডিজাইনের একটি রেস্তোরাঁ। সকালের নাস্তা থেকে শুরু করে দুপুর এবং রাতের খাবার পাওয়া যাবে এখানে। মেনুতে থাই, চায়নিজ, ইন্ডিয়ান এবং দেশীয় সব খাবার পাবেন। লাইভ কিচেনে রান্না করে পরিবেশন করা হয়। দাম একেবারে সস্তাও নয় আবার খুব বেশিও না। খাবারের মানও বেশ ভালো।

সব কিছু মিলিয়ে গ্রীন ভিউ রিসোর্টটি খুবই সুন্দর। পরিবেশও খুবই নির্জন। এককথায় বন্ধুবান্ধব ও পরিবারের সাথে সময় যাপনের চমৎকার জায়গা হতে পারে এই সবুজ রিসোর্টটি।

27/04/2020
27/04/2020
কেন ভ্রমন প্রয়োজন জেনে নিন শত ব্যস্ততার  মাঝেও কার না ভালো লাগে একটু ঘুরে বেড়াতে । আমরা কেন ভ্রমণ করি? ঘুরে বেড়াতে ইচ্ছা...
27/04/2020

কেন ভ্রমন প্রয়োজন জেনে নিন

শত ব্যস্ততার মাঝেও কার না ভালো লাগে একটু ঘুরে বেড়াতে । আমরা কেন ভ্রমণ করি? ঘুরে বেড়াতে ইচ্ছা হয় বলেই। শরীর এবং মনের প্রফুল্লতা অর্জনের জন্যও। যেহেতু রোমাঞ্চকর স্থানে সময় কাটানো ভালোলাগার বিষয়। মনে স্বস্তিও আনে। কেননা ভ্রমণেও আছে নানান রকমের উপকারিতা। সেটা স্বাস্থ্যের জন্যও।

মানবজীবন একটি অনন্ত ভ্রমণের অংশবিশেষ। মানুষ অনন্ত সফরের যাত্রী। এই ভ্রমণের সূচনা হলো আমলে আরওয়াহ বা রুহের জগৎ থেকে। এর দ্বিতীয় ধাপ হলো আলমে দুনিয়া তথা দুনিয়ার জীবন। তৃতীয় সোপান হলো আলমে বারজাখ বা অন্তর্বর্তীকালীন জীবন, যা মৃত্যুর পর থেকে কিয়ামত পর্যন্ত বিস্তৃত। এরপর আখিরাত বা পরকালের অনন্ত জীবন।

ভ্রমণের আরবি হলো সফর, ছায়ের, রেহলাত ইত্যাদি। ইসলামের পঞ্চ স্তম্ভের অন্যতম হজ্ব ,
হজ্বআরবি শব্দ। অর্থ নিয়ত করা, দর্শন করা,
সঙ্কল্প করা, এরাদা করা, গমন করা, ইচ্ছা করা,
প্রতিজ্ঞা করাসহ , কোনো মহৎ কাজে
ইচ্ছা করা। আর শরিয়তের পরিভাষায় নির্দিষ্ট
দিনে নিয়তসহ ইহরামরত অবস্থায় আরাফার
ময়দানে অবস্থান করা এবং বায়তুল্লাহ শরীফ
তাওয়াফ করা।

আসুন জেনে নেই ভ্রমণে কী কী উপকারিতা আছে-

#মানসিক চাপ কমানো

ভ্রমণ মানসিক চাপ কমানো এবং নিজেকে পুনরুজ্জীবিত করার জন্য ভালো উপায়। ছুটির সময়টা বাড়ির বাইরে গিয়ে কাটান। দেখবেন আপনি দৈনন্দিন ঝামেলা থেকে দূরে থাকবেন। ছুটি শেষে যখন ঘরে ফিরবেন; তখন একটা সতেজ বোধ এবং অনুপ্রেরণা কাজ করবে।

# #সামাজিক দক্ষতা
ভ্রমণে বিভিন্ন ধরনের মানুষের সঙ্গে মেশার সুযোগ হয়। আপনার পাশে বসা মানুষটির সঙ্গে আলাপ হতে পারে। এতে আপনার সামাজিক দক্ষতা বাড়বে। অনেকেই আবার নতুন পরিবেশে উদ্বিগ্ন হয়ে ওঠেন। এমন সমস্যায় ভ্রমণ হতে পারে ভালো সমাধান।

#ধৈর্যশীলতা

ঘোরাঘুরি করতে গেলে আপনাকে আরো বেশি ধৈর্যশীল হতে হবে। চাওয়ামাত্রই সব হয়তো হাতের কাছে চলে আসবে না। কেননা বের হলেই দেখবেন, কোনো কিছুর জন্য অপেক্ষা করতে হচ্ছে। খাবারের জন্য রেস্টুরেন্টে অপেক্ষা করতে হচ্ছে। এসব পরিস্থিতি আপনাকে সামাল দিতে হবে।

#ইতিবাচক চিন্তা

ভ্রমণ আপনাকে লক্ষ্য অর্জনেও সাহায্য করবে। ভ্রমণ করলে আপনি কিছুটা ইতিবাচক চিন্তার অধিকারী হবেন। মনে করুন, পাহাড়ে ওঠার লক্ষ্য অর্জন করলে আপনি হয়তো আবার একটি লক্ষ্য ঠিক করে নিবেন। এভাবে লক্ষ্য অর্জন আপনাকে দিতে পারে আত্মবিশ্বাস এবং সফলতা।

#মানসিকতা

বেড়াতে গেলে মানসিকতা বাড়ে। খারাপ আবহাওয়ায় তারিখ পরিবর্তন হতে পারে। তখন নতুন কোনো সিদ্ধান্ত নিতে হয়। এসবই আপনাকে অনেক নমনীয় করে তুলবে। আরো বেশি মুক্তমন তৈরি করে দেবে। এসবই আপনার দৈনন্দিন জীবনে কাজে লাগবে।

#এবার_জানবো_ইসলামকি_বলে_ভ্রমণ_নিয়ে

মানবজীবন একটি অনন্ত ভ্রমণের অংশবিশেষ। মানুষ অনন্ত সফরের যাত্রী। এই ভ্রমণের সূচনা হলো আমলে আরওয়াহ বা রুহের জগৎ থেকে। এর দ্বিতীয় ধাপ হলো আলমে দুনিয়া তথা দুনিয়ার জীবন। তৃতীয় সোপান হলো আলমে বারজাখ বা অন্তর্বর্তীকালীন জীবন, যা মৃত্যুর পর থেকে কিয়ামত পর্যন্ত বিস্তৃত। এরপর আখিরাত বা পরকালের অনন্ত জীবন।

ভ্রমণের আরবি হলো সফর, ছায়ের, রেহলাত ইত্যাদি। ইসলামের পঞ্চ স্তম্ভের অন্যতম হজ অর্থও ভ্রমণ এবং ওমরাহ অর্থও ভ্রমণ।

ভ্রমণ একটি আনন্দময় ইবাদত এবং জ্ঞান-প্রজ্ঞা ও অভিজ্ঞতার উৎস। সফর বা ভ্রমণের অন্যতম প্রধান উদ্দেশ্য হলো পূর্ববর্তীদের কীর্তি ও পরিণতি সম্বন্ধে জানা ও শিক্ষা গ্রহণ করা। এ সম্পর্কে পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তারা কি পৃথিবীতে ভ্রমণ করে না এবং তাদের পূর্ববর্তীদের কী পরিণাম হয়েছিল তা কি দেখে না? যারা মুত্তাকি তাদের জন্য পরলোকই শ্রেয়; তোমরা কি বোঝো না?’ (সুরা-১২ ইউসুফ, আয়াত: ১০৯)।

এরা কি পৃথিবীতে ভ্রমণ করে না? করলে দেখত এদের পূর্ববর্তীদের পরিণাম কী হয়েছিল। পৃথিবীতে তারা ছিল এদের অপেক্ষা শক্তিতে ও কীর্তিতে প্রবলতর। অতঃপর আল্লাহ তাদিগকে শাস্তি দিয়েছিলেন তাদের অপরাধের জন্য এবং আল্লাহর শাস্তি হতে তাদিগকে রক্ষা করার কেউ ছিল না।’ (সুরা-৪০ মুমিন, আয়াত: ২১)। ‘তারা কি পৃথিবীতে ভ্রমণ করে না ও দেখে না তাদের পূর্ববর্তীদের কী পরিণাম হয়েছিল? পৃথিবীতে তারা ছিল এদের অপেক্ষা সংখ্যায় অধিক এবং শক্তিতে ও কীর্তিতে অধিক প্রবল। তারা যা করত তা তাদের কোনো কাজে আসেনি।’ (সুরা-৪০ মুমিন, আয়াত: ৮২)।

ভ্রমণ বা সফরের বিশেষ উদ্দেশ্য হলো আল্লাহ তাআলার সৃষ্টি-রহস্য অবলোকন করে জ্ঞানার্জন করা এবং তাঁর কুদরত ও শক্তির প্রতি অনুগত হওয়া। এ বিষয়ে পবিত্র কোরআনে নির্দেশনা রয়েছে, ‘তারা দেশ ভ্রমণ করে না? তা হলে তারা জ্ঞানবুদ্ধিসম্পন্ন ও শ্রুতিশক্তিসম্পন্ন হতে পারত। বস্তুত চক্ষু তো অন্ধ নয়, বরং অন্ধ হচ্ছে হৃদয়।’ (সুরা-২২ হজ, আয়াত: ৪৬)। বলো, ‘তোমরা পৃথিবীতে পরিভ্রমণ করো এবং অনুধাবন করো, কীভাবে তিনি সৃষ্টির সূচনা করেছেন? অতঃপর আল্লাহ সৃজন করবেন পরবর্তী সৃষ্টি। আল্লাহ তো সর্ব বিষয়ে সর্বশক্তিমান।’ (সুরা-২৯ আনকাবুত, আয়াত: ২০)।

যাতায়াতব্যবস্থা, রাস্তাঘাট, যানবাহন ও পরিবহন আল্লাহর কুদরতেরই অংশ এবং তা-ও ভ্রমণের নিমিত্তে। কোরআনের ভাষায়, ‘তাদের ও যেসব জনপদের প্রতি আমি অনুগ্রহ করেছিলাম, যেগুলোর মধ্যবর্তী স্থানে বহু জনপদ স্থাপন করেছিলাম এবং ওই সব জনপদে ভ্রমণের যথাযথ ব্যবস্থা করেছিলাম এবং তাদিগকে বলেছিলাম, “তোমরা এসব জনপদে নিরাপদে ভ্রমণ করো দিবস ও রজনীতে।”’ (সুরা-৩৪ সাবা, আয়াত: ১৮)।

ইসলামি আইনবিদদের মতে, সব মুসলমানের জন্য আল্লাহর নির্দেশ পালনার্থে সামর্থ্য অনুযায়ী সফর করা ও ভ্রমণ করা কর্তব্য। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমাদের পূর্বে বহু বিধান-ব্যবস্থা গত হয়েছে, সুতরাং তোমরা পৃথিবী ভ্রমণ করো এবং দেখো মিথ্যাশ্রয়ীদের কী পরিণাম!’ (সুরা-৩ আলে ইমরান, আয়াত: ১৩৭)। বলো, ‘তোমরা পৃথিবীতে পরিভ্রমণ করো, অতঃপর দেখো, যারা সত্যকে অস্বীকার করেছে তাদের পরিণাম কী হয়েছিল!’ (সুরা-৬ আনআম, আয়াত: ১১)। ‘সুতরাং পৃথিবীতে পরিভ্রমণ করো এবং দেখো, যারা সত্যকে মিথ্যা বলেছে তাদের পরিণাম কী হয়েছে?” (সুরা-১৬ নাহল, আয়াত: ৩৬)। ‘পৃথিবীতে পরিভ্রমণ করো এবং দেখো, অপরাধীদের পরিণাম কীরূপ হয়েছে।’ (সুরা-২৭ নমল, আয়াত: ৬৯)। ‘এরা কি পৃথিবীতে ভ্রমণ করে না? করলে দেখত এদের পূর্ববর্তীদের কী পরিণাম হয়েছিল। পৃথিবীতে তারা ছিল এদের অপেক্ষা শক্তিতে ও কীর্তিতে প্রবলতর। অতঃপর আল্লাহ তাদের শাস্তি দিয়েছিলেন তাদের অপরাধের জন্য এবং আল্লাহর শাস্তি হতে তাদিগকে রক্ষা করার কেউ ছিল না।’ (সুরা-৪০ মুমিন, আয়াত: ২১)। ‘তোমরা পৃথিবীতে পরিভ্রমণ করো এবং দেখো তোমাদের পূর্ববর্তীদের পরিণাম কী হয়েছে’! তাদের অধিকাংশই ছিল মুশরিক।’ (সুরা-৩০ রুম, আয়াত: ৪২)।

শীত, বসন্ত ও গ্রীষ্মকাল ভ্রমণের আদর্শ সময়। কোরআনের বর্ণনায়, ‘কুরাইশদের অনুরাগ, তাদের আসক্তি শীতকালীন ও গ্রীষ্মকালীন ভ্রমণ। সুতরাং তাদের উচিত এই (কাবা) ঘরের প্রভুর ইবাদত করা। যিনি ক্ষুধায় তাদের অন্ন দিয়েছেন; ভয়ে দিয়েছেন নিরাপত্তা।’ (সুরা-১০৬ কুরাইশ, আয়াত: ১০৪)।

যেহেতু সফর একটি বিধিবদ্ধ ইবাদত, তাই সফরের রয়েছে বিশেষ কিছু বিধিবিধান। ইসলামি শরিয়তে ফিকহি পরিভাষায় সফর বলা হয়: আপন বাসস্থান থেকে বা কর্মস্থল থেকে আটচল্লিশ মাইল বা সত্তর কিলোমিটার দূরত্বে যাওয়ার উদ্দেশ্যে মহল্লা বা গ্রাম থেকে বের হওয়া। গন্তব্যে পৌঁছার আগ পর্যন্ত সফর অবস্থা বহাল থাকে। সফর বা ভ্রমণকারীকে মুসাফির বলা হয়। গন্তব্য যদি নিজ বাড়ি বা কর্মক্ষেত্র হয়, তবে সেখানে পৌঁছার পর আর মুসাফির থাকবেন না। আর গন্তব্য যদি নিজ বাড়ি বা কর্মক্ষেত্র না হয় এবং সেখানে অন্তত ১৫ দিবস রজনী থাকার নিয়ত বা ইচ্ছা না থাকে, তাহলে সফর অবস্থা বহাল থাকবে।

সফরে দোয়া কবুল হয়। সফরকালীন চার রাকাতবিশিষ্ট ফরজ নামাজ কছর, অর্থাৎ দুই রাকাত পড়তে হয় এবং সুন্নত নামাজ নফল পর্যায়ভুক্ত হয়। সফর অবস্থায় প্রয়োজনে ফরজ রোজা পরে রাখা যায়। সফর অবস্থায় ঈদের নামাজ ও জুমার নামাজ এবং কোরবানি ওয়াজিব হয় না। তবে সুযোগ থাকলে আদায় করা উত্তম।

তাই জীবনের কিছুটা অংশ থাক না রাখা ভ্রমনের জন্য ।

Address

Ramna
1000

Telephone

+8801717383124

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Team World posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Team World:

Videos

Share

Category

জীবনের কিছুটা অংশ থাক না রাখা ভ্রমনের জন্য

আসুন জেনে নেই ভ্রমণে কী কী উপকারিতা আছে-

#মানসিক চাপ কমানো

ভ্রমণ মানসিক চাপ কমানো এবং নিজেকে পুনরুজ্জীবিত করার জন্য ভালো উপায়। ছুটির সময়টা বাড়ির বাইরে গিয়ে কাটান। দেখবেন আপনি দৈনন্দিন ঝামেলা থেকে দূরে থাকবেন। ছুটি শেষে যখন ঘরে ফিরবেন; তখন একটা সতেজ বোধ এবং অনুপ্রেরণা কাজ করবে।

##সামাজিক দক্ষতা ভ্রমণে বিভিন্ন ধরনের মানুষের সঙ্গে মেশার সুযোগ হয়। আপনার পাশে বসা মানুষটির সঙ্গে আলাপ হতে পারে। এতে আপনার সামাজিক দক্ষতা বাড়বে। অনেকেই আবার নতুন পরিবেশে উদ্বিগ্ন হয়ে ওঠেন। এমন সমস্যায় ভ্রমণ হতে পারে ভালো সমাধান।