MR Tours & Travels

MR Tours & Travels We provide all your travel needs including Passport & VISA processing

03/09/2024
"জরুরী নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি"সাতক্ষীরাতে অবস্থিত ট্যুরস এন্ড ট্রাভেল কোম্পানিতে একজন সেলস এন্ড মার্কেটিং অফিসার জরুরী ভিত্তিতে...
10/10/2023

"জরুরী নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি"

সাতক্ষীরাতে অবস্থিত ট্যুরস এন্ড ট্রাভেল কোম্পানিতে একজন সেলস এন্ড মার্কেটিং অফিসার জরুরী ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হবে।

পদ: সেলস এন্ড মার্কেটিং অফিসার।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: সর্বনিম্ন এইচএসসি পাশ এবং তদুর্ধ্ব।
বেতন: ৭,০০০ - ৯,০০০/- (৩ মাসের পারফরম্যান্সের উপর বেতন রিভিউ হয়ে ৯,০০০ -১২,০০০। প্রতি বছর পারফরম্যান্স উপর বেতন ইনক্রিমেন্ট হবে। ২টা ফেস্টিভ্যাল বোনাস, মোবাইল বিল এবং অনান্য।
অফিস টাইম: সকাল ৮টা।

কাজের ধরনঃ
আপাতত বিভিন্ন ক্যাটাগরি ইন্ডিয়ান,থাইল্যান্ড সহো বিভিন্ন দেশের ভিসা, প্লেন ও ট্রেনের টিকেট সেল, ট্যুর প্যাকেজ, ইন্ডিয়ান ডাক্তার বুকিং এবং কোম্পানির অনান্য সার্ভিস সেল। প্রতিদিন সকাল ৮ থেকে দুপুর ১২ টা পর্যন্ত ইন্ডিয়ান ভিসা অফিস বিল্ডিংয়ে আসা মানুষের সাথে এ-সব সার্ভিস সম্পর্কে অবহিত করে ক্লায়েন্ট হান্টিং করতে হবে। আপাতত ৩ মাস প্রতি সপ্তাহে দুই দিন বিভিন্ন উপজেলায় ভিজিট করে এজেন্ট নিয়োগ করতে হবে এবং গুরুত্বপূর্ণ অফিস বা ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান ভিজিটিং করতে হবে, এজন্য টিএ বিল আলাদাভাবে দেয়া হবে।

প্রার্থীর জন্য শর্তাবলিঃ
প্রার্থীকে অবশ্যই স্মার্ট ফোন থাকতে হবে এবং অফিসের সিম ব্যবহার করতে হবে। কম্পিউটার জানা ও ইন্টারনেট ব্যবহারে সক্ষম হতে হবে। পূর্বে সেলস এন্ড মার্কেটিং এর অভিজ্ঞতা সম্পূর্ণ ব্যক্তিদেরকে বিশেষ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিবেচনা করা হবে।

বিঃ দ্রঃ সেলস এন্ড মার্কেটিং টার্গেট বেজ জব সুতরাং প্রার্থীকে সেই মানসিকতা মাথায় রেখে অবেদন করার জন্য জানানো হচ্ছে।

আগ্রহী প্রার্থীদের সিভি ১০/১০/২০২৩ তারিখ থেকে ১৫/১০/২৩ তারিখ এর ভিতরে সরাসরি অফিসে জমা অথবা ০১৯৭৭৪০৯৭৩২ নাম্বারে WhatsApp করার অনুরোধ করা যাইতেছে।

যোগাযোগঃ
এম আর ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলস
সম্রাট মার্কেট, বাংগালের মোড়, ইটাগাছ, সাতক্ষীরা।
(ইন্ডিয়ান ভিসা অফিস বিল্ডিংয়ের নিচ তলায়)
মোবাইলঃ ০১৭৫৯-৩৭৭৭০৮

🔴 ভারতীয় ট্যুরিস্ট ভিসার ক্ষেত্রে ভিসার এপ্লিকেশন জমা দেয়ার অ্যাপয়েন্টমেন্টের ডেট পরিবর্তনের বিষয় বিশেষ আপডেট 👇 🟢 যারা ...
07/10/2023

🔴 ভারতীয় ট্যুরিস্ট ভিসার ক্ষেত্রে ভিসার এপ্লিকেশন জমা দেয়ার অ্যাপয়েন্টমেন্টের ডেট পরিবর্তনের বিষয় বিশেষ আপডেট 👇

🟢 যারা ভারতীয় ট্যুরিস্ট ভিসার এপ্লিকেশন ফি পরিশোধ করে ফাইল জমা দেয়ার জন্য যে অ্যাপয়েন্টমেন্ট তারিখ এবং সময় পেয়েছেন সেটা অনেকের পরিবর্তন করে নতুন তারিখ এবং সময় উল্লেখ করে আইভেক থেকে প্রার্থীর ভিসা আবেদন ফাইলে দেয়া মোবাইল নাম্বারে ম্যাসেজ অথবা ইমেইল করে জানানো হচ্ছে।

✅ ফাইল জমা দেয়ার নতুন অ্যাপয়েন্টমেন্টের তারিখ পূর্বের তারিখ থেকে অনেক আগে হওয়ায় প্রার্থীর চয়েজ থাকছে তার সুবিধামতো নতুন অথবা পূর্বের তারিখে ফাইল জমা দেয়ার, আগে দিলে ভিসাও আগে পাওয়া যাবে।

☑️ সুতরাং, অনুগ্রহ করে আবেদন ফর্মে যে মোবাইল নং দেয়া আছে সেটার ম্যাসেজ বুক অথবা যে ইমেইল এড্রেস দেয়া সেটার ইনবক্স চেক করতে থাকবেন হয়তো আপনিও আইভেক নিচে দেয়া ম্যাসেজ পেতে পারেন।

পাসপোর্ট, ভিসা অথবা ভ্রমণ বিষয়ক বিস্তারিত তথ্য ও সহায়তার জন্য কল📞 করুন 👇
০১৭৫৯৩৭৭৭০৮ অথবা ০১৭৫৯৩৭৭৪০৪
অথবা সরাসরি আমাদের অফিসে🏢চলে আসুন, ঠিকানা👇

এম আর ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলস
সম্রাট টাওয়ার, ইটাগাছ, সাতক্ষীরা।
(ইন্ডিয়ান ভিসা অফিস বিল্ডিংয়ের নিচ তলায়)

ধন্যবাদ।।।

টুরিস্ট কিংবা স্টাডি যে পারপাসে বিদেশে যেতে চান, ব্যাংক সলভেন্সি সার্টিফিকেট অথবা ব্যাংক স্টেটমেন্ট দেখানো লাগবেই। আর এখ...
02/10/2023

টুরিস্ট কিংবা স্টাডি যে পারপাসে বিদেশে যেতে চান, ব্যাংক সলভেন্সি সার্টিফিকেট অথবা ব্যাংক স্টেটমেন্ট দেখানো লাগবেই। আর এখানেই থেমে যায় অনেকের বিদেশ যাত্রার স্বপ্ন।

ব্যাংকে যে টাকা দেখাতে হবে তা পাচ্ছেন না❓
বিদেশে অবস্থান করছেন কিন্তু ভিসা রিনিওয়ালের জন্য ব্যাংকে যে টাকা দেখাতে হবে তা পাচ্ছেন না❓
ব্যাংক সাপোর্টের জন্য আমরা আছি আপনার পাশে।

যে কোনো দেশের জন্য স্টুডেন্ট ভিসা, ভিসিট ভিসা, ইমিগ্রেশন ভিসার জন্য ব্যাংক স্পন্সর সাপোর্ট দেওয়া হয়। ব্যাংক স্পন্সর সাপোর্টে নিতে আজই যোগাযোগ করুন।

☎️ ০১৭৫৯৩৭৭৭০৮
☎️ ০১৭৫৯৩৭৭৪০৪

অফিস:
এম আর ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলস
সম্রাট টাওয়ার, বাগালের মোড়, ইটাগাছা, সাতক্ষীরা সদর, সাতক্ষীরা, বাংলাদেশ। (ইন্ডিয়ান ভিসা অফিস বিল্ডিংয়ের নিচতলায়)

প্রিয় সাতক্ষীরাবাসী, আপনারা যারা নতুন ই-পাসপোর্ট অথবা পুরাতন পাসপোর্ট রিনু করতে চাইছেন এবং ইন্ডিয়ান ভিসা প্রসেসিং করার ক...
26/09/2023

প্রিয় সাতক্ষীরাবাসী, আপনারা যারা নতুন ই-পাসপোর্ট অথবা পুরাতন পাসপোর্ট রিনু করতে চাইছেন এবং ইন্ডিয়ান ভিসা প্রসেসিং করার কথা ভাবছেন কিন্তু সময়ের অভাবে এবং এই কাজের জন্য বার বার সাতক্ষীরা আসা-যাওয়ার জন্য বাড়তি খরচ নিয়ে চিন্তিত আছেন‼️

⭕ আর চিন্তা নাই, আমাদের “ফ্রী অনলাইন সার্ভিস” আছে আপনাদের পাশে।

🟢 এখন থেকে আপনারা সাতক্ষীরা অথবা দেশের যেকোন স্থান থেকে পাসপোর্ট ফর্ম পূরণ এবং ইন্ডিয়ান ভিসা ফাইল প্রসেসিং করতে পারবেন “ফ্রী অনলাইন সার্ভিস” পদ্ধতিতে, বাড়তি কোন সার্ভিস চার্চ ছাড়াই দক্ষ অফিসারের সহায়তায় নির্ঝঞ্ঝাট ভাবে পাসপোর্ট এবং ইন্ডিয়ান ভিসা ফাইল প্রসেস করিয়ে নিতে পারবেন এম আর ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলসের মাধ্যমে।

👉“ফ্রী অনলাইন সার্ভিস” পদ্ধতির সুবিধা সমূহ:

✅ যেকোন প্রান্ত থেকে অথবা নিজের ঘরে বসেই পাসপোর্ট এবং ইন্ডিয়ান ভিসা ফাইল প্রসেসিং করা যায়।
✅ আবেদনপত্র বাতিল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।
✅ আবেদনপত্র ভুলের কারণে বাতিল হলে 💯% টাকা ফেরতের গ্যারান্টি।
✅ ফি খুব সহজেই জমা দেয়া যায়।
✅ সময় এবং অযথা যাতায়াতের টাকা খরচ হয় না।

✅ এই সুবিধা গ্রহীতাদের মেম্বারশিপ কার্ড প্রদান করা হয়। যার মাধ্যমে পরবর্তীতে ভিসা প্রসেসিং এবং ট্রাভেল সংক্রান্ত আমাদের যেকোন সার্ভিসে বিশেষ ডিসকাউন্ট উপভোগ করা যায়।

✔️ সর্বোপরি, আপনি "ফ্রী অনলাইন সার্ভিস" দ্বারা ফিলাপ করা ফর্মের সাথে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস সংযুক্ত করে নিয়ে অথবা জমা দেয়ার দিন আমাদের অফিসে আসলে আমরাই আপনার ফাইল সাজিয়ে রেডি করে দিবো আপনি শুধুমাত্র পাসপোর্ট অফিস / ভিসার জন্য হলে ইন্ডিয়ান ভিসা সেন্টারে গিয়ে জমা দিয়ে আসবেন।
#কেননা আপনার ফর্ম অন্য কেউ জমা দিতে পারবে না ইন্ডিয়া ভিসা সেন্টারের নিয়ম অনুযায়ী, ফিংগার ও ছবি বাধ্যতামূল করার কারণে আপনাকেই আবেদনপত্র সরাসরি এসে জমা দিতে হবে।

🟩 অনলাইন সার্ভিসে কাজের পদ্ধতি 👇

✅ আমাদের সুদক্ষ অনলাইন সার্ভিস টিমের একজন সদস্য আপনার সাথে নিয়মিত যোগাযোগ করে আপনার কাঙ্ক্ষিত সেবার প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস এবং তথ্য সংগ্রহ করে আমাদের পাসপোর্ট ও ভিসা অফিসারের মাধ্যমে সঠিক নিয়মে নির্ভুলভাবে অনলাইন আপ্লিকেশন ফর্ম পূরণ করিয়ে, ফাইল চেকিং এক্সপার্ট দিয়ে চেকিং করিয়ে, একাউন্টস থেকে নির্দিষ্ট ফি পেমেন্ট করে ফাইল জমা দেয়ার জন্য অ্যাপয়েন্টমেন্টের তারিখ ও সময় আপনাকে জানিয়ে দিবে এবং ভেরিফাই অনলাইন ফর্ম আপনাকে পঠিয়ে দিবে। আপনাকে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস নির্দেশিত সিরিয়াল অনুযায়ী ফাইলে সংযুক্ত করতে এবং ফাইল জমা দেয়ার আগে পর্যন্ত নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করবে। আর যদি আপনি ফাইল সাতক্ষীরা অফিসে জমা দিতে চান তাহলে অ্যাপয়েন্টমেন্টের কিছু সময় আগে নির্দেশিত প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস নিয়ে আমাদের অফিসে আসলে আপনার ফাইলটি সাজিয়ে পূনরায় চেকিং করে জমা দেয়ার জন্য রেডি করে দেয়া হবে৷ পাসপোর্ট এবং ইন্ডিয়ান ভিসা অফিসের নিয়ম অনুযায়ী অনুযায়ী ফাইল সাবমিট করার অ্যাপয়েন্টমেন্টের দিন আপনাকেই স্বশরীরে উপস্থিত হয়ে ছবি,ফিংগার প্রিন্ট এবং ফাইল জমা দিতে হবে।

✴️ আমাদের সুদক্ষ টিমের সদস্যরা আপনাদের সেবায় সার্বক্ষণিক নিয়োজিত আছেন৷ যেকোনো তথ্য ও সহোযোগিতা এবং ফ্রী অনলাইন সার্ভিসের বিষয় বিস্তারিত জানতে কল করুন আমাদের কাস্টমার সাপোর্ট নাম্বারে ০১৭৫৯৩৭৭৪০৪ অথবা কাস্টমার সার্ভিস নাম্বারে ০১৭৫৯৩৭৭৭০৮।

🇧🇩 পাসপোর্ট এর আবেদনের জন্য আমরা ১দিনেই অনলাইন ফর্ম পূরণ, ফি, ছবি, ফিংগার প্রিন্ট এবং ফাইল জমা দেয়ার সহায়তা করা হয়।

🇮🇳 ভারতীয় ভিসা আবেদনের জন্য নতুন নিয়ম চালু হয়েছে বিস্তারিত নিচে দেখুন👇

🗣️ বর্তমানে ভারতীয় হাইকমিশনের নতুন নিয়ম অনুযায়ী ইন্ডিয়ান ভিসা অবেদন করতে প্রথমে অনলাইনে এপ্লিকেশন ফর্ম পূরণ করে ভিসা ফি পরিশোধের পরে ফাইল জমা দেয়ার জন্য এপয়েন্টমেন্ট ডেট নিতে হয়। সাতক্ষীরা ভিসা অফিসে ট্যুরিস্ট ভিসার জন্য এই ডেট পেতে ইদানীং প্রায় ৫০-৬০ দিন সময় লাগছে এবং মেডিকেল ভিসার জন্য ২০-২৫ দিন। তারপর এপ্লিকেশন জমা হয়ে গেলে ট্যুরিস্ট এর জন্য আরও ৩০/৩৫ দিন এবং মেডিকেলের জন্য ১০/১২ দিন সময় লাগছে পাসপোর্ট ফেরত পেতে।

📆 ভিসা প্রাপ্তিতে ব্যপ্তি কতটা⁉️
👉 বর্তমানে সর্বসাকুল্যে বর্তমানে ইন্ডিয়ান ট্যুরিস্ট ভিসা পেতে সময় লাগছে প্রায় 9️⃣0️⃣ দিনের মতো। সুতরাং আপনারা যারা ডিসেম্বর, জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি মাসেও ঘুরতে যাবেন বলে প্ল্যান করছেন তারাও এখুনি এপ্লাই করে ফেলুন। লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে বর্তমানে বেশিরভাগ ট্যুরিস্ট ভিসা ৬ মাস মেয়াদে দিচ্ছে, ৩ মাস মেয়াদ দিচ্ছে আবার অনেক আবেদন রিজেক্টও হতেও দেখা যাচ্ছে।

🗣️ মনে রাখবেন দক্ষ ভিসা অফিসার দ্বারা ভিসা আবেদনপত্র পূরণ করা না হলে আবেদনপত্রে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে এবং ছোট একটি ভুলের কারণেই আপনার আবেদনপত্রটি বাতিল হয়ে যেতে পারে। তাই কোন প্রতিষ্ঠিত ট্রাভেল এজেন্সির মাধ্যমে আপনার মূল্যবান ইন্ডিয়ান ভিসা আবেদনপত্র পুরন করুন,সময় এবং টাকা দুটোই বাঁচান।

🏬 সাতক্ষীরা অফিস:
এম আর ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলস
সম্রাট টাওয়ার (গ্রাউন্ড ফ্লোর), বাংগালের মোড়, ইটাগাছা, সাতক্ষীরা সদর, সাতক্ষীরা। (ইন্ডিয়ান ভিসা অফিস বিল্ডিং এর নিচ তলায়)

প্রিয় সাতক্ষীরাবাসী, আপনারা যারা প্রতিবেশী দেশ ভারতে বিভিন্ন কাজে অথবা চিকিৎসার জন্য যাতায়াত করেন তাদের বিশেষ অবগতির জন্...
20/09/2023

প্রিয় সাতক্ষীরাবাসী, আপনারা যারা প্রতিবেশী দেশ ভারতে বিভিন্ন কাজে অথবা চিকিৎসার জন্য যাতায়াত করেন তাদের বিশেষ অবগতির জন্য 👇

⭕ বর্তমানে ভারতীয় হাইকমিশনের নতুন নিয়ম অনুযায়ী ইন্ডিয়ান ভিসা অবেদন করতে প্রথমে অনলাইনে এপ্লিকেশন ফর্ম পূরণ করে ভিসা ফি পরিশোধের পরে ফাইল জমা দেয়ার জন্য এপয়েন্টমেন্ট ডেট নিতে হয়। ট্যুরিস্ট ভিসার জন্য এই ডেট পেতে ইদানীং প্রায় ৪০/৪৫ দিন সময় লাগছে এবং মেডিকেল ভিসার জন্য ১৫/২০ দিন। তারপর এপ্লিকেশন জমা হয়ে গেলে ট্যুরিস্ট এর জন্য আরও ৪০/৪৫ দিন এবং মেডিকেলের জন্য ১০/১২ দিন সময় লাগছে পাসপোর্ট ফেরত পেতে (ক্যান্সার, হার্ট এবং অনান্য গুরুতর পেশেন্টের জন্য বিশেষ ইমেইলের মাধ্যমে আরও দ্রুত সময় ভিসা পাওয়া সম্ভব)

👉 মেডিকেল ভিসার জন্য অবশ্যই অরিজিনাল ইন্ডিয়ান হাস্পাতালের ইনভাইটেশন লেটার, অরিজিনাল প্রেসক্রিপশন ও রিপোর্ট এর ফটোকপি জমা দিবেন। এম্বাসী বেশ কড়াকড়ি ভাবে সব ডকুমেন্টস যাচাই-বাছাই করছে ফেক ডকুমেন্টস প্রমাণ পেলে আপানার পাসপোর্ট সিল পড়তে পারে সেক্ষেত্রে আপনি আর যতই অরিজিনাল ডকুমেন্টস দিয়ে আবেদন করেন ভিসা পাবেন না।

✅ সাতক্ষীরা জেলার নাগরিকরা নির্ভুল ভাবে ভিসা প্রসেসিং নিয়ে নিশ্চিন্ত থাকতে চাইলে আমাদের MR Tours & Travels এর ভিসা সার্ভিসের মাধ্যমেও ফাইল প্রসেসিং করতে পারেন। প্রয়োজনে বিস্তারিত জানতে আমাদের হটলাইনে যোগাযোগ করুন অথবা সরাসরি অফিসে চলে আসুন।
📲 ০১৭৫৯৩৭৭৪০৪ অথবা ০১৭৫৯৩৭৭৭০৮ (Call/WhatsApp)

🔸 ভারতীয় ভিসা আবেদনের জন্য আমাদের চলমান প্যাকেজ 👇

👉 ট্যুরিস্ট ভিসাঃ অনলাইন ফর্ম পূরণ এবং ফাইল সাজানো বা প্রসেসিং প্রতি ফাইল ৩০০/- টাকা এবং ভিসা ফি ৮৭০/- টাকা মাত্র।
সর্বমোট ১১৭০/- টাকা।

👉 মেডিকেল ভিসাঃ ভারতীয় হাস্পাতালের ইনভাইটেশন লেটার এবং অনান্য যাবতীয় খরচসহো ফটোকপি বিল বাদে সর্বমোট ফাইল প্রতি পেশেন্ট ১৫০০/- টাকা এবং এটেন্ডেন্ট প্রতি ১২০০/- টাকা সর্বোচ্চ ৩ জন এটেন্ডেন্ট হওয়ার সুযোগ আছে। শুধুমাত্র পেশেন্ট ফাইল হলে ১৮০০/- টাকা।
(মেডিকেল ভিসার ক্ষেত্রে পেশার কাগজ যদি কোনটাই না থাকে তাহলে বিশেষ কান্ডিশনে রুগীর উন্নত চিকিৎসার জন্য আমাদের অন্য প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে তার দায়িত্ব নিয়ে ডকুমেন্টস এর ব্যবস্থা করে থাকি)

🏢 সাতক্ষীরা অফিসের ঠিকানাঃ এম আর ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলস, সম্রাট টাওয়ার (নিচ তলা), ইটেগাছা, সাতক্ষীরা সদর, সাতক্ষীরা। [ভারতীয় ভিসা অফিস ২য় তলায় এবং আমাদের অফিস তার ঠিক নিচ তলায়] অফিস টাইম প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৫টা)

যেকোনো তথ্য এবং সেবার জন্য কল করুন আমাদের হটলাইন নাম্বারে :- কাস্টমার সাপোর্ট অফিসার ☎️০১৭৫৯৩৭৭৪০৪ এবং কাস্টমার সার্ভিস অফিসার ☎️ ০১৭৫৯৩৭৭৭০৮

01/09/2023

Learn more about their products & services

31/08/2023
প্রিয় সাতক্ষীরাবাসী, আপনারা যারা নতুন ই-পাসপোর্ট অথবা পুরাতন পাসপোর্ট রিনু করতে চাইছেন এবং ইন্ডিয়ান ভিসা প্রসেসিং করার ক...
23/08/2023

প্রিয় সাতক্ষীরাবাসী, আপনারা যারা নতুন ই-পাসপোর্ট অথবা পুরাতন পাসপোর্ট রিনু করতে চাইছেন এবং ইন্ডিয়ান ভিসা প্রসেসিং করার কথা ভাবছেন কিন্তু সময়ের অভাবে এবং এই কাজের জন্য বার বার সাতক্ষীরা আসা-যাওয়ার জন্য বাড়তি খরচ নিয়ে চিন্তিত আছেন‼️

⭕ আর চিন্তা নাই, আমাদের “ফ্রী অনলাইন সার্ভিস” আছে আপনাদের পাশে।

🟢 এখন থেকে আপনারা সাতক্ষীরা অথবা দেশের যেকোন স্থান থেকে পাসপোর্ট ফর্ম পূরণ এবং ইন্ডিয়ান ভিসা ফাইল প্রসেসিং করতে পারবেন “ফ্রী অনলাইন সার্ভিস” পদ্ধতিতে, বাড়তি কোন সার্ভিস চার্চ ছাড়াই দক্ষ অফিসারের সহায়তায় নির্ঝঞ্ঝাট ভাবে পাসপোর্ট এবং ইন্ডিয়ান ভিসা ফাইল প্রসেস করিয়ে নিতে পারবেন এম আর ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলসের মাধ্যমে।

👉“ফ্রী অনলাইন সার্ভিস” পদ্ধতির সুবিধা সমূহ:

✅ যেকোন প্রান্ত থেকে অথবা নিজের ঘরে বসেই পাসপোর্ট এবং ইন্ডিয়ান ভিসা ফাইল প্রসেসিং করা যায়।
✅ আবেদনপত্র বাতিল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।
✅ আবেদনপত্র ভুলের কারণে বাতিল হলে 💯% টাকা ফেরতের গ্যারান্টি।
✅ ফি খুব সহজেই জমা দেয়া যায়।
✅ সময় এবং অযথা যাতায়াতের টাকা খরচ হয় না।

✅ এই সুবিধা গ্রহীতাদের মেম্বারশিপ কার্ড প্রদান করা হয়। যার মাধ্যমে পরবর্তীতে ভিসা প্রসেসিং এবং ট্রাভেল সংক্রান্ত আমাদের যেকোন সার্ভিসে বিশেষ ডিসকাউন্ট উপভোগ করা যায়।

✔️ সর্বোপরি, আপনি "ফ্রী অনলাইন সার্ভিস" দ্বারা ফিলাপ করা ফর্মের সাথে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস সংযুক্ত করে নিয়ে অথবা জমা দেয়ার দিন আমাদের অফিসে আসলে আমরাই আপনার ফাইল সাজিয়ে রেডি করে দিবো আপনি শুধুমাত্র পাসপোর্ট অফিস / ভিসার জন্য হলে ইন্ডিয়ান ভিসা সেন্টারে গিয়ে জমা দিয়ে আসবেন।
#কেননা আপনার ফর্ম অন্য কেউ জমা দিতে পারবে না ইন্ডিয়া ভিসা সেন্টারের নিয়ম অনুযায়ী, ফিংগার ও ছবি বাধ্যতামূল করার কারণে আপনাকেই আবেদনপত্র সরাসরি এসে জমা দিতে হবে।

🟩 অনলাইন সার্ভিস টিমের কাজের পদ্ধতি 👇

✅ আমাদের সুদক্ষ অনলাইন সার্ভিস টিমের একজন সদস্য আপনার সাথে নিয়মিত যোগাযোগ করে আপনার কাঙ্ক্ষিত সেবার প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস এবং তথ্য সংগ্রহ করে আমাদের পাসপোর্ট ও ভিসা অফিসারের মাধ্যমে সঠিক নিয়মে নির্ভুলভাবে অনলাইন আপ্লিকেশন ফর্ম পূরণ করিয়ে, ফাইল চেকিং এক্সপার্ট দিয়ে চেকিং করিয়ে, একাউন্টস থেকে নির্দিষ্ট ফি পেমেন্ট করে ফাইল জমা দেয়ার জন্য অ্যাপয়েন্টমেন্টের তারিখ ও সময় আপনাকে জানিয়ে দিবে এবং ভেরিফাই অনলাইন ফর্ম আপনাকে পঠিয়ে দিবে। আপনাকে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস নির্দেশিত সিরিয়াল অনুযায়ী ফাইলে সংযুক্ত করতে এবং ফাইল জমা দেয়ার আগে পর্যন্ত নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করবে। আর যদি আপনি ফাইল সাতক্ষীরা অফিসে জমা দিতে চান তাহলে অ্যাপয়েন্টমেন্টের কিছু সময় আগে নির্দেশিত প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস নিয়ে আমাদের অফিসে আসলে আপনার ফাইলটি সাজিয়ে পূনরায় চেকিং করে জমা দেয়ার জন্য রেডি করে দেয়া হবে৷ পাসপোর্ট এবং ইন্ডিয়ান ভিসা অফিসের নিয়ম অনুযায়ী অনুযায়ী ফাইল সাবমিট করার অ্যাপয়েন্টমেন্টের দিন আপনাকেই স্বশরীরে উপস্থিত হয়ে ছবি,ফিংগার প্রিন্ট এবং ফাইল জমা দিতে হবে।

✴️ আমাদের সুদক্ষ টিমের সদস্যরা আপনাদের সেবায় সার্বক্ষণিক নিয়োজিত আছেন৷ যেকোনো তথ্য ও সহোযোগিতা এবং ফ্রী অনলাইন সার্ভিসের বিষয় বিস্তারিত জানতে কল করুন আমাদের হটলাইন নাম্বারে ০১৭৫৯৩৭৭৭০৮, ০১৭৫৯৩৭৭৪০৪

🇧🇩 পাসপোর্ট এর আবেদনের জন্য আমরা ১দিনেই অনলাইন ফর্ম পূরণ, ফি, ছবি, ফিংগার প্রিন্ট এবং ফাইল জমা দেয়ার ব্যাবস্থা করে থাকি।

🇮🇳 ভারতীয় ভিসা আবেদনের জন্য নতুন নিয়ম চালু হয়েছে বিস্তারিত নিচে দেখুন👇
🗣️ বর্তমানে ভারতীয় হাইকমিশনের নতুন নিয়ম অনুযায়ী ইন্ডিয়ান ভিসা অবেদন করতে প্রথমে অনলাইনে এপ্লিকেশন ফর্ম পূরণ করে ভিসা ফি পরিশোধের পরে ফাইল জমা দেয়ার জন্য এপয়েন্টমেন্ট ডেট নিতে হয়। সাতক্ষীরা ভিসা অফিসে ট্যুরিস্ট ভিসার জন্য এই ডেট পেতে ইদানীং প্রায় ২০/২৫ দিন সময় লাগছে এবং মেডিকেল ভিসার জন্য ৩/৫ দিন। তারপর এপ্লিকেশন জমা হয়ে গেলে ট্যুরিস্ট এর জন্য আরও ৪০/৪৫ দিন এবং মেডিকেলের জন্য ১০/১২ দিন সময় লাগছে পাসপোর্ট ফেরত পেতে।

📆 ভিসা প্রাপ্তিতে ব্যপ্তি কতটা⁉️
👉 বর্তমানে সর্বসাকুল্যে বর্তমানে ইন্ডিয়ান ট্যুরিস্ট ভিসা পেতে সময় লাগছে প্রায় 6️⃣0️⃣ দিনের মতো। সুতরাং আপনারা যারা নভেম্বর, ডিসেম্বর, জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি মাসেও ঘুরতে যাবেন বলে প্ল্যান করছেন তারাও এখুনি এপ্লাই করে ফেলুন। লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে বর্তমানে বেশিরভাগ ট্যুরিস্ট ভিসা ৬ মাস মেয়াদে দিচ্ছে, ৩ মাস মেয়াদ দিচ্ছে আবার অনেক আবেদন রিজেক্টও হতেও দেখা যাচ্ছে।

🇮🇳 ভারতীয় ভিসা আবেদনের জন্য আমাদের চলমান প্যাকেজ 👇

🏝️ ট্যুরিস্ট ভিসাঃ অনলাইন ফর্ম পূরণ এবং ফাইল সাজানো বা প্রসেসিং প্রতি ফাইল ৩০০/- টাকা এবং ভিসা ফি ৮৭০/- টাকা মাত্র।
সর্বমোট ১১৭০/- টাকা।

🩺 মেডিকেল ভিসাঃ ভারতীয় হাস্পাতালের ইনভাইটেশন লেটার, ভিসা ফি, অনলাইন ফর্ম পূরণ, ফাইল সাজানো, চেকিং এবং অনান্য যাবতীয় খরচসহো সর্বমোট ফাইল প্রতি পেশেন্ট এর জন্য ১৮০০/- টাকা এবং এটেন্ডেন্ট ১৬০০/- টাকা।

🗣️ মনে রাখবেন দক্ষ ভিসা অফিসার দ্বারা ভিসা আবেদনপত্র পূরণ করা না হলে আবেদনপত্রে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে এবং ছোট একটি ভুলের কারণেই আপনার আবেদনপত্রটি বাতিল হয়ে যেতে পারে। তাই কোন প্রতিষ্ঠিত ট্রাভেল এজেন্সির মাধ্যমে আপনার মূল্যবান ইন্ডিয়ান ভিসা আবেদনপত্র পুরন করুন,সময় এবং টাকা দুটোই বাঁচান।

🏬 সাতক্ষীরা অফিস:
এম আর ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলস
সম্রাট টাওয়ার (গ্রাউন্ড ফ্লোর), বাংগালের মোড়, ইটাগাছা, সাতক্ষীরা সদর, সাতক্ষীরা। (ইন্ডিয়ান ভিসা অফিস বিল্ডিং এর নিচ তলায়)

⭕ অনলাইনে ই-পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম (স্ট্যাটাসের অর্থ ও ব্যাখ্যা)🟩 ই-পাসপোর্টের জন্য আবেদন করলে ১০ টি ধাপ অতিক্রম করে একট...
21/08/2023

⭕ অনলাইনে ই-পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম (স্ট্যাটাসের অর্থ ও ব্যাখ্যা)

🟩 ই-পাসপোর্টের জন্য আবেদন করলে ১০ টি ধাপ অতিক্রম করে একটি পাসপোর্ট ডেলিভারির জন্য প্রস্তুত হয়। আপনার পাসপোর্টটি বর্তমানে কোন ধাপে আছে তা জানতে, www.epassport.gov.bd ওয়েবসাইটে ভিজিট করে, সেখানে আবেদনের সময় প্রাপ্ত অ্যাপ্লিকেশন আইডি (Application ID) ও জন্ম তারিখ দিয়ে আপনি নিজেই অনলাইনে ই-পাসপোর্ট চেক করতে পারবেন।

🟧 ই পাসপোর্ট স্ট্যাটাসের অর্থ ও ব্যাখ্যা 👇

✅ পেমেন্ট ভেরিফিকেশন রেজাল্ট – নেম মিসম্যাচ (Payment Verification Result- Name Mismatch)
ব্যাংক বা চালানোর মাধ্যমে ই পাসপোর্ট ফি পরিশোধ করলে, চালানের নাম বা নামের বানান এবং পাসপোর্ট আবেদনের নামের বানানে অমিল রয়েছে। এ সমস্যা সমাধানে, পাসপোর্ট ডেলিভারি স্লিপ ও এনআইডি/জন্ম নিবন্ধন সহ দ্রুত পাসপোর্ট অফিসে যোগাযোগ করুন।

✅ অ্যাপ্লিকেশন পেন্ডিং অন পেমেন্ট ইনভেস্টিগেশন (Your application is pending on payment investigation)
পাসপোর্ট ফি পরিশোধের চালানে টাকার পরিমাণ ও নির্ধারিত পাসপোর্ট ফি এর পরিমাণে ভিন্নতা রয়েছে। এ সমস্যা সমাধানে, পাসপোর্ট ডেলিভারি স্লিপ ও চালানের কপি নিয়ে দ্রুত পাসপোর্ট অফিসে যোগাযোগ করুন।

✅ পেন্ডিং ফর পুলিশ অ্যাপ্রুভাল (Pending for Police Approval)
পাসপোর্ট করাতে চাইলে অবশ্যই পুলিশ ভেরিফিকেশনের প্রয়োজন আছে। এ প্রক্রিয়ায় পুলিশ আপনার সার্বিক কার্যক্রম যাচাই করে একটি রিপোর্ট করবে। আপনি কোনো অনৈতিক বা জঙ্গি কার্যক্রমে লিপ্ত থাকলে পুলিশ ভেরিফিকেশনে আটকে যাবেন। পেন্ডিং ফর পুলিশ অ্যাপ্রুভাল এর মানে হলো আপনার ই-পাসপোর্ট আবেদনটি পুলিশ ভেরিফিকেশন সম্পন্ন ও প্রতিবেদন প্রাপ্তির জন্য অপেক্ষমান রয়েছে। আবেদনের বর্তমান ঠিকানা ও স্থায়ী ঠিকানা আলাদা হলে পুলিশ ভেরিফিকেশনে বেশি সময়ের প্রয়োজন হয়।

✅ পেন্ডিং ফর ডিরেক্টর অ্যাপ্রুভাল (Pending of Assistant Director/ Deputy Director Approval)
একজন এসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর (Assistant Director) বা ডেপুটি ডিরেক্টর (Deputy Director) পদমর্যাদার অফিসার পাসপোর্টের আবেদনটি চেক করবেন। এই স্টেপে সাধারণত ৫/৭ দিন সময় লাগে। পুলিশ ভেরিফিকেশনের প্রতিবেদন প্রাপ্তির পর তিনি এপ্রোভ (Approve) করলে পরবর্তী ধাপে যায়।

✅ পেন্ডিং ফর ব্যাকএন্ড ভেরিফিকেশন (Pending for Backend Verification)
পাসপোর্ট ঢাকার প্রিন্টিং অফিসে প্রেরণের পূর্বে পুনরায় সকল তথ্য যাচাই করা হয়। এক্ষেত্রে, ২/৩ দিন সময় লাগে। তবে, Pending for Backend Verification- ধাপে বিভিন্ন সমস্যা হলে, যেমন-
আবেদনের সময় জাতীয় পরিচয় পত্র অনুযায়ী নাম, পিতা-মাতার নামে ভিন্নতা থাকলে। পূর্বের এমআরপি পাসপোর্ট থাকলে, সে অনুযায়ী তথ্য না মিললে। অনলাইনে ই পাসপোর্ট চেক করার এই স্টেপে ৪/৫ দিন সময় লেগে গেলে আপনার ডকুমেন্টের পরিবর্তিত তথ্যের প্রমাণ পত্র নিয়ে পাসপোর্ট অফিস যোগাযোগ করুন।

✅ পেন্ডিং ফর পাসপোর্ট পারসোনালাইজেশন (Pending for Passport Personalization)
ই পাসপোর্ট এর টেকনিক্যাল কাজগুলো, যেমন- লেজার ইনগ্রেভিং (Laser Engraving),সিকিউরিটি লেমিনেশন (Security Lamination), ইনলাইন কোয়ালিটি কন্ট্রোল (Inline Quality Control), আর এফ আই টি এনকোডিং (RFID Encoding) ইত্যাদি সম্পন্ন করা হয়।

✅ ইন প্রিন্টার কিউ (In Printer Queue)
পাসপোর্টটি প্রিন্টিং শাখায় প্রিন্ট করা হচ্ছে।

✅ প্রিন্টিং সম্পন্ন (Printing Succeeded)
পাসপোর্টটি সফলভাবে প্রিন্টিং সম্পন্ন হয়েছে। তারপর, কোয়ালিটি কন্ট্রোল শাখায় পাঠানো হয়েছে।

✅ কিউ সি সাকসিডেড, রেডি ফর ডিসপ্যাচ (QC Succeed, Ready for Dispatch)
অনলাইনে ই পাসপোর্ট চেক করলে এই ধাপে কোয়ালিটি কন্ট্রোল (Quality Control) শাখায় পাসপোর্ট এর সকল ত্রুটি যাচাই করা হয়। তারপর আপনার জেলা পাসপোর্ট অফিসে প্রেরনের জন্য প্রস্তুত করা হয়।

✅ পাসপোর্ট ইজ রেডি, পেন্ডিং ফর ইস্যুয়েন্স (Passport is Ready, Pending for Issuance)
পাসপোর্টটি সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত হয়েছে। জেলা পাসপোর্ট অফিসে আসতে ৪/৫ দিন সময় লাগতে পারে। পাসপোর্ট অফিসে পৌঁছালে আপনার আবেদনের সময় প্রদানকৃত মোবাইল নাম্বারে এসএমএস (SMS) এর মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হয়।

🟦 পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে পাসপোর্ট চেকিং 👇

পাসপোর্ট সংগ্রহ করার পর পরবর্তীতে তা অনলাইনে যাচাই করার জন্য পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে পাসপোর্ট চেক করার কোন উপায় রাখা হয়নি। তবে, বিএমইটি (BMET) রেজিস্ট্রেশন করে থাকলে পাসপোর্ট এর তথ্য স্ক্যান করে চেক করতে পারবেন।

💠 শেষকথা 👇

ই-পাসপোর্টের আবেদনের সময় তথ্য সঠিকভাবে পূরণ এবং রিভিশন দিয়ে সাবমিট করুন। আবেদন করে থাকলে অনলাইনে ই পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম অনুযায়ী স্ট্যাটাস চেক করে প্রতিটি ধাপ পর্যবেক্ষণ করুন। কোন ধাপে আপনার পাসপোর্টের ধীরগতি বা সমস্যা দেখা দিলে তা যাচাই করে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস নিয়ে পাসপোর্ট অফিসে যোগাযোগ করুন।

⁉️ অনবরত জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী এবং উত্তর 👇

🔴 ই-পাসপোর্ট পেতে কতদিন সময় লাগে?
✔️ ই-পাসপোর্ট আবেদনের ধরন অনুযায়ী পাসপোর্ট পেতে সময় কম বেশি লাগতে পারে। ১০ বছর মেয়াদসম্পন্ন ই-পাসপোর্ট পেতে রেগুলার ডেলিভারি= ২১ দিন, এক্সপ্রেস ডেলিভারি= ১০দিন এবং সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারি= ২-৩ দিন সময় লাগে।

🔴 এমআরপি (MRP) পাসপোর্ট রিনিউ করলে কি ই-পাসপোর্ট করতে হয়?
✔️ হ্যা, বর্তমানে ডিজিটাল বাংলাদেশ ই-পাসপোর্ট কার্যক্রম চালু রয়েছে। তাই নতুন পাসপোর্টের জন্য আবেদন করলে কিংবা পুরাতন এমআরপি (MRP) পাসপোর্ট রিনিউ করতে চাইলে ই-পাসপোর্ট করতে হয়।

🔴 ব্যাকএন্ড ভেরিফিকেশন (Backend Verification) কি?
✔️ ই পাসপোর্টের আবেদন ডেপুটি ডাইরেক্টর (Deputy Director) কর্তৃক অনুমোদিত হওয়ার পর পাসপোর্ট প্রিন্টিং অফিসে পাঠানোর পূর্বে পুনরায় যাচাই করা হয়, একে ব্যাকএন্ড ভেরিফিকেশন (Backend Verification) বলে। অনলাইনে ই পাসপোর্ট চেক করে এ সময় তথ্য যাচাইয়ে অমিল দেখা দিলে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস নিয়ে পাসপোর্ট অফিসে যোগাযোগ করতে হয়।

🔴 ই পাসপোর্ট সংশোধন ফি কত টাকা?
✔️ ই পাসপোর্ট করার পর তথ্য পরিবর্তনের প্রয়োজন হলে সংশোধন ফি সর্বনিম্ন ৪,০২৫ ৳ থেকে সর্বোচ্চ ১০,৩৫০ ৳ প্রদান করতে হয়। সংশোধনের তথ্যের ধরন অনুযায়ী ফি কম-বেশি নির্ধারিত।

বাংলাদেশ থেকে অসংখ্য মানুষ ভারতে ভ্রমণে যান। এদের মধ্যে কেউ কেউ দেশটির সৌন্দর্য উপভোগ করতে যান। কেউবা চিকিৎসার জন্য। ব্য...
19/08/2023

বাংলাদেশ থেকে অসংখ্য মানুষ ভারতে ভ্রমণে যান। এদের মধ্যে কেউ কেউ দেশটির সৌন্দর্য উপভোগ করতে যান। কেউবা চিকিৎসার জন্য। ব্যবসা-বাণিজ্য কিংবা দাপ্তরিক কাজেও ভারত ভ্রমণ করেন অনেকে। ভারতে অবস্থানকালে বাংলাদেশি পার্সপোর্ট হারিয়ে বিড়ম্বনায় পড়েন। জানুন ভারতে গিয়ে পাসপোর্ট হারালে কী করবেন?

⭕ ভারতে গিয়ে পাসপোর্ট হারালে করনীয় এবং খরচ👇

✅ প্রথম ধাপ: প্রথমেই আপনি ভারতের যেই হোটেলে অবস্থান করছেন, আপনার পুরো তাদের বিষয়টি খুলে বলবেন। তারা একটি লেটার দিবে। যেখানে আপনার পাসপোর্ট এর নাম্বার আপনি যে এই হোটেলে আছেন তার প্রমাণ পত্র সহ আপনাকে একটি লেটার হাতে দিবে।

✅ দ্বিতীয় ধাপ : আপনি ভারতের যে এলাকায় আছেন সেই এলাকার সংশ্লিষ্ট থানায় গিয়ে একটি সাধারণ জিডি করতে হবে। অবশ্যই আপনার পাসপোর্টের এবং আপনার ভিসার একটি করে কপি সেখানে লাগবে।

✅ তৃতীয় ধাপ : জিডি করার পরে সেখানকার পুলিশ কর্মকর্তারা আপনাকে জানিয়ে দিবে পরবর্তীতে আপনার লোকেশন হচ্ছে বাংলাদেশ দূতাবাস। বাংলাদেশ দূতাবাসে যাওয়ার সময় আপনার ✔️একটি পাসপোর্ট ফটোকপি ✔️একটি ভিসার কপি এবং ✔️আপনার দুই কপি ছবি এবং সাথে 💵 ইন্ডিয়ান রুপিতে দুই হাজার রুপি বা এর কিছু বেশি রুপি আপনার লাগবে। সেখানে তারা আপনার আবেদনটি গ্রহণ করবে এবং আপনাকে কয়েক ঘণ্টা অপেক্ষা করার জন্য বলবে। এ সময়কালে আপনার পাসপোর্ট যে হারিয়েছে এই বিষয়টি তারা বাংলাদেশ ইমিগ্রেশন এবং পাসপোর্ট অফিসে কন্টাক করে জানিয়ে দিবে। অতঃপর আপনার হাতে একটি লেটার ধরিয়ে দিবে। লেটারটিতে আপনার যাবতীয় পরিচয়পত্র কলকাতার এবং ইন্ডিয়ার সমস্ত কিছু উল্লেখ থাকবে এবং এই লেটারটি নিয়ে আপনার একটি কম্পিউটারের দোকানে যেতে হবে। লেটারটি নিয়ে কম্পিউটারের দোকানে গিয়ে আপনাকে এফ আর ও অফিসের উদ্দেশ্যে ✔️একটি অনলাইন আবেদন করতে হবে। এ আবেদনে আপনাকে উল্লেখ করতে হবে আপনি কেন পাসপোর্ট রিনিউ না করে আপনি ইমারজেন্সি বাংলাদেশে যেতে যাচ্ছেন এবং কতদিনের ভিতরে যেতে যাচ্ছেন।

✅ চতুর্থ ধাপ : অনলাইন আবেদন পেপারটি সংগ্রহ করে আপনাকে এফআরও অফিসের উদ্দেশ্যে রওনা দিতে হবে এবং সেই অফিসে আপনার একটি সাধারণ জিজ্ঞাসাবাদ হবে। কিভাবে পাসপোর্ট হারালো আপনি কেন ইন্ডিয়া এসেছিলেন। (ভুল করেও বলবেন না আমি কোন দালালের চক্রান্তে পড়েছি বা আমি বিদেশে যাওয়ার জন্য এদেশে আসছিলাম এখন দালাল আমার সাথে দুই নাম্বারি করতেছে। সে ক্ষেত্রে তারা তাদের দেশের মানুষকে বেশি প্রাধান্য দিবে।)

✅ পঞ্চম ধাপ : এফআরও অফিস থেকে আপনার জিজ্ঞাসাবাদ এবং আপনার অনলাইন আবেদনটি সংগ্রহ করে তারা একটি সময় নির্ধারণ করে দিবে সেই সময় আপনি আপনার 📧 ইমেইলে এক্সিট পারমিট পেয়ে যাবেন। সেখানে উল্লেখ থাকবে যে এই কয়েক দিনের ভেতরে আপনার ইন্ডিয়া ছেড়ে বাংলাদেশে চলে যেতে হবে। আপনি 📧 ইমেইলে মেসেজ পাওয়ার পরে দেখবেন সেখানে একটি ছবি আসছে সেটি হচ্ছে আপনার এক্সিট পারমিট।

✅ ষষ্ঠ ধাপ : এক্সিট পারমিট পাওয়ার পরেও শান্তি নেই আপনি যেভাবেই যান বাসে করে অথবা বিমানে করে। প্রত্যেকটা ধাপে ধাপে আপনাকে প্রশ্ন করা হবে। কেন পাসপোর্ট হারালেন কেন এসেছিলেন ইন্ডিয়া। (তবে এফ আরো অফিসের এক্সিট পারমিট পেয়ে গেলে আর পরবর্তীতে কোন সমস্যা হবে না- শুধু বুদ্ধিমত্তার সাথে তাদের প্রশ্নগুলোর সঠিক উত্তর দিতে পারলেই হবে।)

✅ সপ্তম ধাপ : ইন্ডিয়া থেকে আপনার জিডি করার কাগজটা সাথে নিয়ে আসবেন অবশ্যই। সেই জিডির কাগজটি নিয়ে আপনার এলাকার সংশ্লিষ্ট থানায় গিয়ে আরো একটি জিডি করবেন সেই জিডির কাগজটি নিয়ে পরবর্তীতে আপনার নতুন করে পাসপোর্ট রিইস্যু করে নেবেন।

🟥 এতো কিছু জানার পর সর্বশেষ আমাদের পরামর্শ হচ্ছে ‘ভারতে কেন, দেশের বাইরে কোথাও গেলে সব সময় পাসপোর্টসহ প্রয়োজনীয় কাগজ ১/২ সেট ফটোকপি করে রাখা বিভিন্ন ব্যাগে রাখবেন এবং আপনার স্মার্ট ফোনে pdf. ফাইল করে রেখে দিবেন। সেই সঙ্গে যাবতীয় নথি যাতে হারিয়ে না যায় সেদিকেও লক্ষ্য রাখবেন। আপনার নিরাপদ বিদেশ ভ্রমণের জন্য শুভ কামনা।

⭕ প্রিয় সাতক্ষীরাবাসী, ই-পাসপোর্ট বিষয়ক বিভিন্ন তথ্যের জন্য  প্রতিনিয়ত অনেকেই আমাদের সাথে যোগাযোগ করছেন এজন্য আপনাদের সক...
18/08/2023

⭕ প্রিয় সাতক্ষীরাবাসী, ই-পাসপোর্ট বিষয়ক বিভিন্ন তথ্যের জন্য প্রতিনিয়ত অনেকেই আমাদের সাথে যোগাযোগ করছেন এজন্য আপনাদের সকলের জানার সুবিধার্থে ই-পাসপোর্টের জরুরী কিছু বিষয় নিম্মে শেয়ার করা হলো।👇

🟢 পাসপোর্টের প্রকারভেদ📍
১) হাতে লেখা পাসপোর্ট
২) এমআরপি (MRP) তথা মেশিন-রিডেবল পাসপোর্ট (Machine Readable Passport)
৩) ই-পাসপোর্ট (E-Passport)

🟢 ২০২৩ সালে থেকে ই-পাসপোর্ট করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র 📎
১) ই-পাসপোর্ট আবেদন এর প্রিন্ট কপি
২) পাসপোর্ট সাইজের ছবি ২ কপি
৩) জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্ম সনদ
৪) শিক্ষাগত সনদ
৫) এপয়েন্টমেন্ট এর প্রিন্ট কপি
৬) আগের যদি পাসপোর্ট থাকে, তাহলে তার ডাটা পেইজ এর ফটোকপি
৭) পেশাগত সনদের সত্যায়িত ফটোকপি (যদি থাকে)
৮) নাগরিক সনদ

🟢 ই-পাসপোর্ট ফরম পূরণের নির্দেশাবলী 📄
১) ই-পাসপোর্টের আবেদনপত্র অনলাইনে পূরণ করা যাবে অথবা পিডিএফ (PDF) ফরম্যাটে ডাউনলোড করেও পূরণ করা যাবে।
২) ই-পাসপোর্ট আবেদনের ক্ষেত্রে কোন কাগজপত্র অথবা ছবি সত্যায়িত করার প্রয়োজন হবে না।
৩) আবেদনের সময় নাম, জন্মতারিখসহ সকল তথ্যাবলী জাতীয় ‍পরিচয়পত্র (NID) অথবা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন (BRC) সনদ অনুযায়ী পূরণ করতে হবে।
➡️১৮ বছরের নিম্নে হলে অনলাইন জন্ম নিবন্ধন (BRC) সনদ অনুযায়ী।
➡️১৮-২০ বছর হলে জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) অথবা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন (BRC) সনদ অনুযায়ী।
➡️২০ বছরের উর্ধ্বে হলে জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) আবশ্যক। আপনি যদি আইডি কার্ড না পেয়ে থাকেন তবে, জাতীয় পরিচয় পত্রের অনলাইন কপি ডাউনলোড করে জমা দিলেও হবে। এছাড়াও বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশন থেকে আবেদনের ক্ষেত্রে অনলাইন জন্ম নিবন্ধন (BRC) সনদ গ্রহণযোগ্য হবে।
৪) ১৮ বছরের কম অর্থাৎ অপ্রাপ্তবয়স্ক আবেদনকারী যার জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) নেই, তাকে তার পিতা অথবা মাতার জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) নাম্বার অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে।
৫) তারকা চিহ্নিত ক্রমিক নম্বরগুলো অবশ্যই পূরণীয়।
৬) অপ্রাপ্তবয়স্ক (১৮ বছরের নিচে) এবং ৬৫ বছরের উর্ধ্বে আবেদনকারীর জন্য পাসপোর্টের মেয়াদ হবে ৫ বছর।

🟢 ই-পাসপোর্ট আবেদনের ৫ টি ধাপ🖋️
ধাপ ১ঃ বর্তমানে বসবাসরত জেলাতে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রম শুরু হয়েছে কি না তা পরীক্ষা করা। (সাতক্ষীরাতে শুরু হয়েছে)
ধাপ ২ঃ অনলাইনে ই-পাসপোর্ট আবেদন ফরম পূরণ করা।
ধাপ ৩ঃ পাসপোর্ট ফি পরিশোধ করা।
ধাপ ৪ঃ ছবি তোলা ও ফিঙ্গার প্রিন্ট প্রদানের জন্য পাসপোর্ট অফিসে উপস্থিত হওয়া।
ধাপ ৫ঃ পাসপোর্ট অফিস থেকে ই-পাসপোর্ট সংগ্রহ করা।

🟢 বিভিন্ন পাসপোর্টের ফি সমূহ💵
পাসপোর্টের ধরণ ও দ্রুততার ওপর ভিত্তি করে পাসপোর্টের ফি নির্ধারিত হয়। নিম্নে পাসপোর্টের জন্য নির্ধারিত ফি সমূহ দেওয়া হলোঃ
👉৫ বছরের মেয়াদ সম্বলিত ৪৮ পাতার পাসপোর্ট
➡️নিয়মিত পাসপোর্ট- ১৫ কর্মদিবসের মাঝে প্রদানঃ ৪,০২৫ টাকা
➡️জরূরী পাসপোর্ট- ৭ কর্মদিবসের মাঝে প্রদানঃ ৬,৩২৫ টাকা
➡️অতি জরুরী পাসপোর্ট- ২ কর্মদিবসের মাঝে প্রদানঃ ৮,৬২৫ টাকা
👉১০ বছরের মেয়াদ সম্বলিত ৪৮ পাতার পাসপোর্ট
➡️নিয়মিত পাসপোর্ট- ১৫ কর্মদিবসের মাঝে প্রদানঃ ৫,৭৫০ টাকা
➡️জরূরী পাসপোর্ট- ৭ কর্মদিবসের মাঝে প্রদানঃ ৮,০৫০ টাকা
➡️অতি জরুরী পাসপোর্ট- ২ কর্মদিবসের মাঝে প্রদানঃ ১০,৩৫০ টাকা
👉৫ বছরের মেয়াদ সম্বলিত ৬৪ পাতার পাসপোর্ট
➡️নিয়মিত পাসপোর্ট- ১৫ কর্মদিবসের মাঝে প্রদানঃ ৬,৩২৫ টাকা
➡️জরূরী পাসপোর্ট- ৭ কর্মদিবসের মাঝে প্রদানঃ ৮,৩২৫ টাকা
➡️অতি জরুরী পাসপোর্ট- ২ কর্মদিবসের মাঝে প্রদানঃ ১২,০৭৫ টাকা
👉১০ বছরের মেয়াদ সম্বলিত ৬৪ পাতার পাসপোর্ট
➡️নিয়মিত পাসপোর্ট- ১৫ কর্মদিবসের মাঝে প্রদানঃ ৮,০৫০ টাকা
➡️জরূরী পাসপোর্ট- ৭ কর্মদিবসের মাঝে প্রদানঃ ১০,৩৫০ টাকা
➡️অতি জরুরী পাসপোর্ট- ২ কর্মদিবসের মাঝে প্রদানঃ ১৩,৮০০ টাকা
প্রত্যেক ব্যক্তিকে পাসপোর্ট আবেদন পত্র জমা দেয়ার জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ ফি পরিশোধ করতে হয়। পাসপোর্ট ভেদে তা ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। পাসপোর্টের ফি পাসপোর্টের ধরণ অনুযায়ী স্বয়ংক্রিয়ভাবে নির্ধারিত হয়ে থাকে। চাইলে খুব সহজেই অনলাইনে ফি পরিশোধ করা সম্ভব। তবে কেউ চাইলে স্ব-শরীরে ব্যাংকে গিয়েও ফি পরিশোধ করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে ওয়ান ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক, সোনালী ব্যাংক, ট্রাস্ট ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া এবং ঢাকা ব্যাংকে নির্ধারিত ফি জমা দেওয়া যাবে। অনলাইনে ফি পরিশোধের পরে আপনার অনলাইন আবেদনের সারাংশতে পরিশোধকৃত টাকার পরিমাণ যোগ হয়ে যাবে। যদি সারাংশতে পরিমাণটি যুক্ত না হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই অনলাইনে চালানের কপি অথবা যার মাধ্যমে ফি পরিশোধ করেছেন তার কাছ হতে ‘পেমেন্ট স্লিপ’ (Payment slip) সংগ্রহ করে রাখবেন। ব্যাংকের মাধ্যমে ফি পরিশোধ করলে ব্যাংক হতে স্লিপ সংগ্রহ করে রাখবেন এবং বায়োমেট্রিক আবেদনের সময় তা পাসপোর্ট অফিসে জমা দেবেন।

🟢পাসপোর্ট অফিসে বায়োমেট্রিক জন্য উপস্থিত হওয়া 📸
নির্ধারিত ফী পরিশোধ পরে নির্ধারিত দিন তারিখ ও সময় অনুযায়ী আপনাকে নির্দিষ্ট পাসপোর্ট অফিসে উপস্থিত হতে হবে।

👉এ সময় যেসকল কাগজপত্র আপনার সাথে রাখতে হবেঃ
১) আবেদনপত্রের সারংশের প্রিন্ট কপি (অ্যাপয়েন্টমেন্টসহ)
২) শনাক্তকরণ নথির প্রিন্ট কপি (জাতীয় পরিচয় পত্র/ জন্ম নিবন্ধন নং)
৩) পেমেন্ট স্লিপ।
৪) পূর্ববর্তী পাসপোর্ট এবং ডাটা পেজের প্রিন্ট কপি (যদি থাকে)
৫) তথ্য সংশোধনের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র (যদি থাকে)
৬) আবেদনপত্রের প্রিন্ট কপি (ঐচ্ছিক)
এ সকল কাগজপত্রই সঠিকভাবে নিতে হবে। কোন কমতি রাখা চলবে না। পাসপোর্ট অফিসে গেলে যথাক্রমে আপনার কয়েকধরনের ছবি তোলা হবে, আপনার চোখের আইরিশের ছবি তোলা হবে। আপনার দুই হাতের দশটি আঙ্গুলের ছাপ বা বায়োমেট্রিক ফিঙ্গার প্রিন্ট নেওয়া হবে। বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে আবেদন শেষ হলে আপনাকে ‘ডেলিভারি স্লিপ’ (Delivery Slip) নামক একটি স্লিপ দেওয়া হবে। এটির তথ্যগুলো ভালোভাবে পড়ে নিশ্চিত হয়ে নিন এবং সাবধানে সংরক্ষণ করুন। কারণ এটি ছাড়া কোনভাবেই পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে পারবেন না।

🟢 পুলিশ ভেরিফিকেশনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ নিয়মাবলী👮‍♂️
১) আবেদন পত্রে আবেদনকারীর বর্তমান ঠিকানা যেই মেট্রোপলিটন/জেলা পুলিশের অধীনে পরে সেই মেট্রোপলিটন/জেলাতেই পুলিশ ভেরিফিকেশন ফরম পূরণ করে আবেদন করতে হবে।
২) যদি কেউ বিদেশ থেকে পুলিশ ভেরিফিকেশনের জন্য আবেদন করে তাহলে তার বর্তমান ঠিকানা হবে তিনি দেশে থাকা অবস্থায় যেই ঠিকানায় থাকতেন সেই ঠিকানা।
৩) বিদেশ থেকে কোন বাংলাদেশী পুলিশ ভেরিফিকেশন এর জন্য আবেদন করলে তার আবেদনপত্র অবশ্যই সে দেশে নিয়োজিত বাংলাদেশী হাইকমিশন দ্বারা সত্যায়িত হতে হবে।
৪) এ প্রক্রিয়ায় দেশে অথবা বিদেশে থাকা বাংলাদেশী ও একইসাথে একবার বাংলাদেশে থেকে যাওয়া বিদেশীও পুলিশ ভেরিফিকেশন এর জন্য আবেদন করতে পারবেন।
৫) উল্লেখ্য যে, অভ্যন্তরীণ নানা কাজেও অনেকসময় পুলিশ ভেরিফিকেশন এর প্রয়োজন হয়। সেক্ষেত্রে জেলা বা শহরের স্পেশাল ব্রাঞ্চ পুলিশের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।
৬) যেকোনো সমস্যার মুখোমুখি হলে স্পেশাল ব্রাঞ্চ পুলিশের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

★অনলাইন আবেদনপত্রে যদি বর্তমান ঠিকানা ও স্থায়ী ঠিকানা ভিন্ন দিয়ে থাকেন, তাহলে দুই স্থানেই ভেরিফিকেশন হবে। যদি একই দিয়ে থাকেন, তাহলে এক স্থানে ভেরিফিকেশন করালেই চলবে।

🟢 পাসপোর্টের স্ট্যাটাস চেক (Status Check)🔎
পাসপোর্টের স্ট্যাটাস চেক বা অবস্থা নির্ধারণ করাটা বেশ স্বস্তিদায়ক একটি প্রক্রিয়া। এর সাহায্যে আপনি আপনার পাসপোর্ট আবেদন প্রক্রিয়ার সম্পূর্ণ অবস্থা সম্পর্কে জানতে পারবেন। পাসপোর্টের স্ট্যাটাস চেক করতে আবারো ই-পাসপোর্ট এর ওয়েবসাইটে যান। সেখানেই মেনুবারের ডান দিকে ‘STATUS CHECK’ নামক একটি অপশন পাবেন। স্ট্যাটাস চেক করতে অনলাইন রেজিস্ট্রেশন আইডি অথবা বায়োমেট্রিক আবেদনের সময় স্লিপে দেওয়া ‘অ্যাপ্লিকেশন আইডি’ প্রয়োজন হবে। পাসপোর্ট তৈরি হলে তা আপনি এই ওয়েবসাইটের সাহায্যে সহজেই জানতে পারবেন। এছাড়াও আপনার মোবাইল নাম্বারে এ সংক্রান্ত একটি ম্যাসেজ যাবে।

🟢 পাসপোর্ট সংগ্রহ 🪪
অবশেষে পাসপোর্ট সংগ্রহের পালা। পাসপোর্ট সংগ্রহের জন্য আবারো সেই পাসপোর্ট অফিসে যান। (তবে অতি জরুরী পাসপোর্টে শুধুমাত্র রাজধানীর আগারগাঁও অফিস থেকেই সংগ্রহ করা যাবে) অবশ্যই সাথে করে ‘ডেলিভারি স্লিপ’ টি নেবেন। অতঃপর ডেলিভেরি স্লিপ দেখিয়ে আপনার আরাধ্য পাসপোর্টটি সংগ্রহ করুন। মনে রাখবেন, পাসপোর্ট সংগ্রহের জন্য স্ব-শরীরে যাওয়াটাই উত্তম। নিতান্তই অপারগ হলে আপনার হয়ে একজন সত্যায়িত প্রতিনিধি পাঠাতে পারেন। পাসপোর্ট সংগ্রহের পরে দেখে নিন পাসপোর্টের সবকিছু ঠিক আছে কিনা।

⭕ পাসপোর্টের আবেদন প্রক্রিয়ায় সমস্যা হলে তার প্রতিকার✔️
⚠️নাম বা অন্য তথ্য ভুল হলে করনীয়👇
পাসপোর্টের আবেদন করার সময় খুবই সাবধানে আবেদন করা উচিত। তবুও মানুষ মাত্রই ভুল হতে পারে। সেক্ষেত্রে আপনার অনলাইন আবেদনের সারাংশ নিয়ে পাসপোর্ট অফিসে দ্রুত যোগাযোগ করুন। পাসপোর্ট অফিসের এনরোলমেন্ট অফিসারের সহায়তায় ভুল সংশোধন করে নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। এমনকি নাম ভুল করলেও তা ঠিক করে নেওয়া সম্ভব। তবে নাম বা অন্যান্য তথ্যের শুদ্ধতা প্রমাণের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দাখিল করতে হবে। যেমন জাতীয় পরিচয় পত্র বা জন্ম নিবন্ধন সনদ। উল্লেখ্য, ফি পরিশোধের পরেও ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকে। তবে নাম ভুল করলে ছাড়পত্রের প্রয়োজন হবে যার জন্য অতিরিক্ত সময় অপেক্ষা করতে হবে।
⚠️অ্যাপয়েন্টমেন্টে উপস্থিত না থাকতে পারলে করণীয়👇
অনলাইনে আবেদনের পরে আপনাকে পাসপোর্ট অফিসে যাওয়ার নির্ধারিত সময় দেওয়া হবে। যদি কোন কারণে সেই সময়ে উপস্থিত থাকতে অপারগ হন তাহলে নিজের একাউন্টে লগইন করুন। সেখানে অনলাইন নিবন্ধনের ‘Re-schedule/Cancel’ বাটনে ক্লিক করে আপনি আপনার অ্যাপয়েন্টমেন্টের সময় পরিবর্তন করতে পারবেন। বা কোন কারণে যদি পরিবর্তন না করেও অ্যাপয়েন্টমেন্ট মিস করে ফেলেন তাহলেও পরে আবার নতুন অ্যাপয়েন্টমেন্টের জন্য আবেদন করতে পারবেন। কিন্তু পরামর্শ থাকবে একবার অ্যাপয়েন্টমেন্ট পেলে তা কোনভাবেই না হারানো।
⚠️আবেদন করেও অ্যাপয়েন্টমেন্ট না পেলে করণীয়👇
সত্যি বলতে এ মুহূর্তে এর কোন প্রতিকার নেই। অ্যাপয়েন্টমেন্ট পাওয়ার একটাই উপায় আছে। তা হলো অনলাইন আবেদন করে অপেক্ষা করা। অ্যাপয়েন্টমেন্ট পেলেন কিনা তা জানতে ঘন ঘন একাউন্ট চেক করতে পারেন। মূলত আঞ্চলিক অফিস গুলোতে এই সমস্যাটা বেশি হয়ে থাকে। অফিসের সক্ষমতা না বাড়ালে এই সমস্যা সমাধানের আর কোন উপায় নেই। তাই এই সমস্যা এড়াতে ‘অফ সিজন’ এ আবেদন করুন। কারণ বিদেশ যাওয়ার মৌসুমে অফিসে প্রচুর চাপ থাকে।
⚠️পূর্বের পাসপোর্টের সাপেক্ষে বর্তমানে কোন তথ্য পরিবর্তন হলে করণীয়👇
অনেক সময়ই পূর্বের পাসপোর্টের সাপেক্ষে আপনার বর্তমান তথ্যাবলী নাও মিলতে পারে। যেমনঃ বর্তমান ঠিকানা, পেশা, বৈবাহিক অবস্থা। এসব তথ্য পরিবর্তন যোগ্য। অনলাইন আবেদনের সময় বর্তমান তথ্যাবলী সহকারেই আবেদন পূরণ করুন। তবে পাসপোর্ট অফিসে আবেদনের সময় পেশা পরিবর্তনের প্রমাণ দেখাতে হবে। যেমনঃ বর্তমান পেশার প্রশংসাপত্র। শিক্ষার্থী হলে প্রতিষ্ঠানের আইডি কার্ড দেখাতে হবে। বৈবাহিক অবস্থা পরিবর্তিত হলে অবশ্যই বিয়ের সনদ দাখিল করতে হবে। এছাড়াও বর্তমান ঠিকানা পরিবর্তন হলে নতুন ঠিকানায় আবারো পুলিশ ভেরিফিকেশন করতে হবে। নাহলে আবেদন বাতিল হবে এবং পরিশোধিত ফি আর ফেরত দেওয়া হবে না।
⚠️অনলাইন আবেদনে ব্যবহৃত মোবাইল নাম্বার বা ইমেইল পরিবর্তন করতে চাইলে করণীয়👇
অনলাইন আবেদনের পরে কোন কারণে এই দুটি তথ্যের পরিবর্তনের প্রয়োজন দেখা দিলে শুধু মোবাইল নাম্বার পরিবর্তনের ক্ষেত্রে সফল হবেন। একাউন্টে লগইন করে ‘একাউন্ট ডাটা’ (Account Data) সিলেক্ট করুন। সেখান থেকে এসএমএস নোটিফিকেশন ডিএক্টিভেট করে নতুন নাম্বার প্রবেশ করান যেখানে নতুন এসএমএস সমূহ যাবে। উল্লেখ্য, যে একটি মোবাইল নাম্বার শুধুমাত্র একটি একাউন্ট তৈরিতেই ব্যবহার করতে পারবেন। ইমেইল পরিবর্তনের ক্ষেত্রে এমন কোন সু্যোগ নেই।

🇧🇩 আপনি যদি নির্ঝঞ্ঝাট, কম খরচ এবং দ্রুত সময়ের ভিতরে পাসপোর্ট অনলাইন ফর্ম পূরণ, ফি এবং অনান্য বিষয়ের সহায়তা গ্রহণ করতে চান তাহলে আমাদের MR Tours & Travels এর পাসপোর্ট সার্ভিসের মাধ্যমে করিয়ে নিতে পারেন। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন। 📱০১৭৫৯৩৭৭৭০৮, ০১৭৫৯৩৭৭৪০৪📱

⭕পাসপোর্ট বিষয় কিছু সাধারন জিজ্ঞাসা👇
১) আমার ইমেইল এড্রেস নেই, আমার পক্ষে কি অনলাইনে আবেদন করা সম্ভব?
উত্তরঃ না। অনলাইনে আবেদনের জন্য ইমেইল এড্রেস অপরিহার্য। এটি ছাড়া আপনি কোনভাবেই অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন না। তাই অনলাইনে আবেদন করতে একটি ইমেইল এড্রেস খুলে ফেলুন। এক্ষেত্রে ‘Google’ এর ‘Gmail’ নামক ইমেইল পরিষেবাটি ব্যবহার করতে পারেন।

২) অনলাইন আবেদনের পাসওয়ার্ড ভুলে গেছি; এক্ষেত্রে কী করণীয়?
উত্তরঃ এক্ষেত্রে আপনার ইমেইলটি আপনার একমাত্র ভরসা। একাউন্ট উদ্ধার করতে

একাউন্ট লগইন এর স্থানে যান।
‘Forgot Password’ লেখা লিংকে ক্লিক করুন।
এবার আবেদনের একাউন্টের সাথে সংযুক্ত ইমেইল একাউন্টে লগ ইন করুন।
একটি ইমেইল এসেছে। তাতে নতুন পাসওয়ার্ড পেয়ে যাবেন।
৩) একাউন্ট খোলার সময় ইমেইল এড্রেস প্রবেশ করালেও একাউন্ট কনফারমেশনসহ ইমেইল পাই নি; এক্ষেত্রে কী করণীয়?
উত্তরঃ প্রথমেই ইমেইলটি সঠিকভাবে দিয়েছেন নাকি কোন বানান ভুল হয়েছে তা নিশ্চিত হয়ে নিন। বানান সম্পর্কে নিশ্চিত থাকলে ইমেইল একাউন্টে লগ ইন করে ইনবক্সের ‘Spam’ নামক ফোল্ডারে যান। অনেক সময় অজানা ইমেইলকে গুগল বা অন্যান্য ইমেল সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান অপ্রয়োজনীয় হিসেবে চিহ্নিত করে স্প্যাম নামক ফোল্ডারে জমা করে রাখে।

৪) অনলাইন হতে পিডিএফ নামিয়ে তা হাতে লিখে পূরণ করে আবেদন করা যাবে কি?
উত্তরঃ না। অনলাইন হতে পিডিএফ নামিয়ে তা আবার পিডিএফ ফরম্যাটেই এডিট করে সমস্ত তথ্যাবলী বসাতে হবে। পিডিএফ এডিট করার জন্য ‘Adobe Acrobat Reader DC’ ব্যবহার করতে পারেন। তবে পিডিএফ এর প্রিন্ট কপিতে হাতে লিখে আবেদন করলে তা গ্রহণযোগ্য হবে না। ই-পাসপোর্টের আবেদনে সবকিছু ডিজিটালি করতে হবে, এখানে হাতে লেখার কোন স্থান নেই।

৫) পিডিএফ নামিয়ে প্রিন্ট করে আবেদনের ক্ষেত্রে কি অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট পাওয়া সম্ভব?
উত্তরঃ না। অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট শুধুমাত্র অনলাইন আবেদনকারীদেরই দেওয়া হয়। প্রিন্ট কপির মাধ্যমে আবেদন করতে চাইলে আপনাকে পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে অ্যাপয়েন্টমেন্টের জন্য আবেদন করতে হবে।

৬) আমার এসএসসি/এইচএইচসি এর সার্টিফিকেটে নামের বানান এবং জন্ম নিবন্ধনে নামের বানান ভিন্ন; এক্ষেত্রে কী করণীয়?
উত্তরঃ এক্ষেত্রে আপনার জন্ম নিবন্ধনের বানান অনুযায়ী সকল তথ্যাবলী পূরণ করতে হবে। কারণ পাসপোর্ট জন্ম নিবন্ধন অনুযায়ীই হয়।

৭) জন্ম নিবন্ধনে আমার নাম/ বাবার নাম/ মায়ের নাম ভুল আছে। ঠিক না করে আবেদন করা উচিত হবে কি?
উত্তরঃ অবশ্যই না। যদি এই অবস্থায় আবেদন করেন তাহলে এই নামই সারাজীবন বয়ে বেড়াতে হবে। বর্তমানে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করার প্রক্রিয়া চালু হয়েছে। তাই অতি দ্রুত জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করুন।

৮) জাতীয় পরিচয় পত্র না থাকলে কি পাসপোর্টের জন্য আবেদন করা যাবে?
উত্তরঃ ২০ বছরের নিচে হলে যাবে। কিন্তু বয়স সার্টিফিকেট অনুযায়ী ২০ বছরের বেশি হলে অবশ্যই জাতীয় পরিচয় পত্র লাগবে।

৯) নিয়মিত ই-পাসপোর্টের জন্য আবেদন করার পর কি তা জরুরী আবেদনে পরিবর্তন করা যাবে?
উত্তরঃ হ্যাঁ যাবে। আপনার আবেদন চূড়ান্তভাবে অনুমোদিত হওয়ার আগ অবধি পারবেন। সেক্ষেত্রে অতিরিক্ত ফী অনলাইনে বা ব্যাংকে গিয়ে আবার পরিশোধ করতে হবে ও স্লিপ সংরক্ষণ করতে হবে।

১০) পাসপোর্টের তথ্যাবলী কি সত্যায়িত করার প্রয়োজন আছে?
উত্তরঃ না। এমআরপি পাসপোর্টে সত্যায়িত করতে হলেও ই-পাসপোর্টে সত্যায়িত করার প্রয়োজন নেই।

১১) ইউটিলিটি বিল বা ছাত্র আইডি কার্ড কি প্রয়োজন?
উত্তরঃ পাসপোর্ট আবেদনের ক্ষেত্রে এর প্রয়োজন নেই। তবে পুলিশ ভেরিফিকেশন করতে গেলে অনেক সময়ই এসব চায়। তাই সাথে রাখা ভাল।

১২) পুলিশ ভেরিফিকেশনের সময় কী পুলিশ আমার বাসায় আসবে নাকি আমার থানায় যেতে হবে?
উত্তরঃ যেকোনোটিই হতে পারে। হয়তো আপনার বাসায় আসবে অথবা আপনাকে থানায় যেতে বলবে। দুটির জন্যই প্রস্তুত থাকা ভালো।

১৩) ই-পাসপোর্টের জন্য কি আগের এমআরপি পাসপোর্টের প্রিন্ট করা ফরম ব্যবহার করা যাবে?
উত্তরঃ অবশ্যই না। আলাদা করে ই-পাসপোর্টের জন্য ফরম ডাউনলোড করে প্রিন্ট করাতে হবে।

১৪) আমার একটি এমআরপি পাসপোর্ট আছে। আমি কি স্বাভাবিকভাবেই আবেদন করবো?
উত্তরঃ জ্বী, আবেদনের সময় আগের পাসপোর্টের কোন তথ্যই এখানে স্বয়ংক্রিয়ভাবে যুক্ত হবে না। নিজে থেকে তথ্যাবলী দিতে হবে। তবে তথ্যাবলীর আগের পাসপোর্টের সাথে মিল থাকলে নতুন করে পুলিশ ভেরিফিকেশন করাতে হবে না।

১৫) অনলাইনে আবেদন করার পর কোন তথ্য কি অফিসে না গিয়ে অনলাইনেই পরিবর্তন করা সম্ভব?
উত্তরঃ না। একবার আবেদন জমা দিয়ে ফেললে তা অপরিবর্তনীয়। আপনি তথ্য সংশোধন করতে চাইলে উপযুক্ত কাগজপত্রসহ পাসপোর্ট অফিসে যোগাযোগ করতে হবে।

১৬) আমি পাসপোর্টের জন্য আবেদন করে ফেলেছি কিন্তু তা এখন বাতিল করতে চাই। এক্ষেত্রে কী করণীয়?
উত্তরঃ এক্ষেত্রে আপনি আবেদন ও একাউন্টটি মুছে ফেলতে পারেন। যদি আপনি ফি পরিশোধ না করে থাকেন সেক্ষেত্রে তিন সপ্তাহ পরে আপনার আবেদনের মেয়াদ স্বয়ংক্রিয়ভাবে শেষ হয়ে যাবে। পরবর্তীতে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার এবং জন্মসনদের নাম্বার দ্বারা আবার আবেদন করতে পারবেন। যদি আপনি ফী পরিশোধ করে থাকেন তাহলে প্রমাণসহ নিকটস্থ পাসপোর্ট অফিসে যোগাযোগ করুন।

১৭) একাউন্ট মুছে ফেলার পরে কি আমি আবার অ্যাপয়েন্টমেন্ট পেতে পারবো?
উত্তরঃ আপনার যদি ইতোমধ্যে অ্যাপয়েন্টমেন্ট থেকে থাকে তাহলে আপনি অনলাইন নিবন্ধকরণ আইডি সহকারে অ্যাপয়েন্টমেন্টে উপস্থিত হয়ে আপনার আবেদন পুনরুদ্ধার করতে পারেন। যদি না থেকে থেকে থাকে তাহলে আর অ্যাপয়েন্টমেন্ট পাবেন না।

১৮) পাসপোর্ট অফিসে দালালের উৎপাতে পড়লে কি করতে পারি?
উত্তরঃ দালাল সমস্যা কেমন হবে তা এলাকার উপর নির্ভর করে। সব পাসপোর্ট অফিসের পরিস্থিতি এক না। তবে সাধারণত দালালরা ই-পাসপোর্টের ক্ষেত্রে ১২০০-১৫০০ টাকা চেয়ে থাকে। যদি আপনার কাগজপত্র শতভাগ নিখুঁত থাকে তাহলে দালাল চক্র আপনাকে বিপদে ফেলতে পারবে না।

১৯) পুলিশ ভেরিফিকেশনের সময় সমস্যার পড়লে কি করতে পারি?
উত্তরঃ এ ক্ষেত্রেও আপনার সকল কাগজপত্র নিখুঁত থাকা চাই। এরপরেও কোন সমস্যা হলে সরাসরি স্পেশাল ব্রাঞ্চের পুলিশের সাথে কথা বলতে পারেন।

২০) ছবির আকার ও ব্যাকগ্রাউন্ড কিরকম হবে?
উত্তরঃ প্রাপ্ত বয়ষ্ক আবেদনকারীদের জন্য কোন ছবি নেওয়ার প্রয়োজন নেই। ৬ বছরের ছোট বাচ্চা হলে ধূসর ব্যাকগ্রাউন্ডসহ বাচ্চার ছবি জমা দিতে হবে। যে সকল আবেদনকারীর বয়স ১৫ বছরের কম তাদের সকলের পিতা-মাতা বা অভিভাবকের ধূসর ব্যাকগ্রাউন্ডের ছবি জমা দিতে হবে। সকল ছবির আকার পাসপোর্ট সাইজ অর্থাৎ ‘3R’ আকারের হতে হবে।

যেকোনো ভ্রমণ বিষয়ক তথ্য এবং সহায়তার জন্য সরাসরি চলে আসেন আমাদের অফিসে অথবা যোগাযোগ করুন আমাদের হটলাইন নাম্বারে 📱০১৭৫৯৩৭৭৭০৮, ০১৭৫৯৩৭৭৪০৪📱

সাতক্ষীরা অফিসের ঠিকানা 👇
এম আর ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলস
সম্রাট টাওয়ার,বাংগালের মোড়,ইটাগাছা,সাতক্ষীরা সদর,সাতক্ষীরা।
(ইন্ডিয়ান ভিসা অফিস বিল্ডিং এর নিচতলা)

Address

Shomrat Tower, Etagacha, Satkhira Sador, Satkhira
Satkhira
9400

Opening Hours

Monday 08:00 - 20:00
Tuesday 08:00 - 20:00
Wednesday 08:00 - 20:00
Thursday 08:00 - 20:00
Saturday 10:00 - 17:00
Sunday 08:00 - 20:00

Telephone

+8801759377404

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when MR Tours & Travels posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to MR Tours & Travels:

Videos

Share

Nearby travel agencies


Other Passport & Visa Services in Satkhira

Show All