14/04/2023
সবাইকে বাংলা নতুন বর্ষের শুভেচ্ছা।
মেঘালয়ের ট্যুর সংশ্লিস্ট সবধরনের সেবা প্রদানকারী একটি প্রতিস্টান।
(4)
সবাইকে বাংলা নতুন বর্ষের শুভেচ্ছা।
সঠিক চিকিৎসার অভাবে আপনি দীর্ঘদিন যাবত জটিল ও কঠিন রোগে ভুগছেন?ভারতের সুনামধন্য হাসপাতাল ও অভিজ্ঞ চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে চাচ্ছেন?আমরা আপনাকে ভারতের অভিজ্ঞ চিকিৎসক ও হাসপাতালের এপোয়েন্টমেন্ট এবং মেডিকেল ভিসার ফাইল প্রসেস করে সহযোগিতা করতে পারি।
রোগ সমূহঃ
অর্থপেডিক, নিউরো এবং স্পাইন, ক্যান্সার, কার্ডিয়াক (হৃদ রোগ), চক্ষু,
আই ভি এফ, কিডনী / লিভার ট্রান্সপ্লান্ট ।
হাসপাতাল সমুহঃ
Apollo Hospitals (Delhi, Chennai, Bangalore, Kolkata)
>> Fortis Hospitals (Gurgaon, La Femme Delhi, Okhla rd, Kolkata)
>> Artemis Hospital, Gurgaon, Delhi
>> Indian Spinal Injury Centre (ISIC)
>> MGM Healthcare, Chennai
>> Asian Institute of Gastroenterology (AIG Hospital)
>> CMC, Vellore, Chennai
>> Tata Memorial, Mumbai
>> Manipal Hospital, Bangalore
>> Madras Institute of Orthopedics & Traumatology (MIOT)
>> Narayana Health, Bangalore (Dr Devi Shetty)
>> Sankara Nethralaya, Chennai
আপনার প্রয়োজন অনুসারে সঠিক হাসপাতাল ও ডাক্তার পেতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুনঃ Tour Sylhet Bd
Trusted Tour Partner
গার্ডেন টাওয়ার
,শাহ জালাল উপশহর,
সিলেট-৩১০০।
০১৭১১৩৭৬৪২৬,
০১৭১১৩০০১৯৫,
০১৭১৬৮১১৭৬৪
ঈদের পরেই যারা ভারত ভ্রমণ করতে চাচ্ছেন কিন্তু ভিসা আবেদিন করেন নাই তারা দ্রুত ভিসা ফাইল প্রস্তুত করে জমা দিয়ে দিন।
মহান বিজয় দিবস-২০২২
যাদের আত্মত্যাগে আমাদের বিজয়
সেই বীর শহীদদের প্রতি আমাদের
বিনম্র শ্রদ্ধা।
শিলং, চেরাপুঞ্জি ও ডাউকি গ্রুপ ট্যুর
৩ দিন ২ রাত
আগামী ৫ আগস্টের মেঘালয় ট্যুরের মাত্র দুইটি সিট খালি আছে।যেতে আগ্রহীরা দ্রুত যোগাযোগ করুন।
ডাউকি ট্যুরিজম
০১৭১১৩৭৬৪২৬
০১৭১১৩০০১৯৫
০১৭১৬৮১১৭৬৪
০১৭১২১৯৪৩৮০
২২৪, গার্ডেন সিটি, দ্বিতীয় তলা,
শাহজালাল উপশহর,সিলেট।
দেখে নিন আপনি কোথায় যেতে চাইলে কোন পোর্ট দিয়ে ভিসা করবেন??
১. সিক্কিম/দার্জিলিং/শিলিগুড়ি/ডুয়ার্স/সান্দাকফু/গোচেলা ট্রেক ইত্যাদি যেতে চাইলেঃ
চ্যাংড়াবান্ধা অথবা ফুলবাড়ি দিতে হবে। ফুলবাড়ি দিলে আপনি খুব সহজেই শিলিগুড়ি পৌঁছে যাবেন। তবে এই পোর্টে সুযোগ সুবিধা কম থাকায় বেশির ভাগ ট্যুরিস্ট চ্যাংড়াবান্ধা দিয়ে প্রবেশ করে। চ্যাংড়াবান্ধা দিয়ে প্রবেশ করলে আপনাকে ২ ঘণ্টার মত জার্নি করে শিলিগুড়ি যেতে হবে।
২. মেঘালয়/নাগাল্যান্ড/অরুণাচল প্রদেশ যেতে চাইলেঃ
আপনাকে ডাউকি পোর্ট দিয়ে ভিসা করতে হবে। যা আমাদের সিলেটের তামাবিল দিয়ে প্রবেশ করতে হয়।
৩. ত্রিপুরা যেতে চাইলেঃ
আপনাকে আগরতলা পোর্ট দিয়ে ভিসা করতে হবে।
আগের নিয়মে উপরের যে কোন পোর্ট নিলে এডিশোনাল পোর্ট হিসেবে (বেনাপোল+গেদে+ট্রেন+এয়ার) পাওয়া যায় বিধায় আলাদা করে শুধু বেনাপোল পোর্ট নেওয়া লস।
বিঃদ্রঃ এছাড়া আপনি ভিসা করার পর মাত্র ৩০০ টাকা দিয়ে আরও ২টি পোর্ট সংযুক্ত করতে পারবেন ৭ দিন সময় এর মধ্যে।
সিলেট থেকে দেখা যায় সামনে মাথাউচু করে দাড়িয়ে আছে সুন্দর পাহাড়ের সারী আর সেখান থেকে বয়ে চলে বেশ সুন্দর কিছু ঝর্ণা। বিছানাকান্দি বা পান্থুমাই অথবা জাফলং গেলে দূরে দাড়িয়েই দেখতে হয় এই সৌন্দর্য্য। তাই এবারও দেশের সীমানা পেরিয়ে মেঘালয় চলে যাচ্ছি এইসব প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য নিজ চোখে অবলোকন করতে। যেকেউ আমাদের সাথে জয়েন করতে পারেন।
মাত্র ৪৯০০.০০ টাকায় (১ রাত ২ দিন )
যোগাযোগঃ০১৭১১৩০০১৯৫, ০১৭১১৩৭৬৪২৬
আমাদের মেঘালয় ইভেন্টে আমরা যেসব ঝর্না/দর্শনীয় স্থান ঘুরে দেখবো:
=================================================
◘ উমক্রেম_ফলস্
◘ বপহিল ফলস্ বা #বড়হিল_ফলস্ (আমাদের কাছে পান্থুমাই ঝর্ণা নামে পরিচিত)
◘ নহওয়েত লিভিং রুট ব্রিজ
◘ মাওলিনং_ভিলেজ
◘ ক্রাংসুরি ফলস্
◘ শ্নোনেংপেডেং ভিলেজ
◘ উমগেট রিভার, ঝুলন্ত ব্রীজ
পৃথিবীর সর্বাধিক বৃষ্টিপাতের স্থান চেরাপুঞ্জি। তামাবিল থেকে একেবারেই কাছে ভারতের মেঘালয় রাজ্যে রয়েছে এই চেরাপুঞ্জি। শিলং থেকে ৫৬ কিলোমিটার দূরের এই শহরের উচ্চতা ৪,২৬৭ ফুট। বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে চেরাপুঞ্জি সোজাসুজি কুড়ি কিলোমিটারেরও কম। বাড়ির পাশেই বিশ্বের বৃষ্টিবহুল এই এলাকা, সেখানে আষাঢ় কিংবা শ্রাবণের বৃষ্টি উপভোগ এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা। বৃষ্টির মৌসুমে ঘুরে আসুন চেরাপুঞ্জি থেকে। সাথে মেঘালয়ের রাজধানী ভারতের অন্যতম পর্যটন শহর শিলং। কেউ কেউ বলেন, দার্জিলিং যদি হয় রূপের রানী তা হলে শিলং হচ্ছে রাজা।
দূরত্ব কুড়ি কিলোমিটারের কম হলেও সীমান্তের যেখানে ইমিগ্রেশন অফিস আছে, সেই তামাবিল থেকে চেরাপুঞ্জি যেতে আপনাকে ঘুরতে হবে প্রায় ৬০ কিলোমিটার পাহাড়ি পথ। আর এটুকু পথ পেরুতে সময় লাগবে অন্তত দুই ঘণ্টা। শিলংয়ের দূরত্ব এর চেয়ে সামান্য বেশি, সময়ও কিঞ্চিত্ বেশি লাগতে পারে। তবে সীমান্ত পার হয়ে যখন পাহাড়চূড়ার আঁকাবাঁকা পথে চলতে থাকবেন তখন মনে হবে এই দূরত্ব আরও বেশি হলেই বোধহয় ভালো ছিল। চলার পথে আপনাকে সঙ্গ দেবে চারপাশের অসাধারণ সুন্দর সব পাহাড়। কখনও আপনাকে চারপাশ থেকে ঢেকে দেবে মেঘ। প্রকৃতির মধ্যে নিজেকে মনে হবে বিশ্বভ্রমণে বেরিয়ে পড়া যাযাবর। কখনওবা পাহাড়ের ঢালে সরু রাস্তার আরেক পাশেই গভীর খাদ। এ এক ‘ভয়ঙ্কর সুন্দর’ দৃশ্য।
আগামীকাল থেকে শুরু হচ্ছে শিলিগুড়ি-কাঠমান্ডু-শিলিগুড়ি সরাসরি বাস পরিষেবা। ভারতের ট্রানজিট ভিসা নিয়ে এই পথে বাংলাদেশীরা নেপাল ভ্রমণ করতে পারবে।
শিলিগুড়ি শহরের Tenzing Norgay bus terminus থেকে এর যাত্রা শুরু হবে। এখানেই রয়েছে অগ্রিম বুকিং কেন্দ্র। প্রাথমিকভাবে সপ্তাহে ৩ দিন-- সোম, বুধ, শুক্রবার বিকেল ৩ টায় যাত্রা করবে এটি। পরদিন সকাল আটটা নাগাদ পৌঁছবে কাঠমান্ডু।
৪৫টি আসন বিশিষ্ট আধুনিক বাসগুলি ৪৮০ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করতে সময় নেবে মোটামুটি ১৬-১৭ ঘন্টা ইমিগ্রেশন সহ।
ডাওকি ব্রিজ ও সিলেটের একজন কৃতি সন্তান।
সংগৃহীত
সিলেটের জাফলং বেড়াতে গিয়ে
অদূরে ভারতের যে পাহাড়ী শহরটি দেখা যায় সেটার নাম ডাওকি।আর ডাওকির পাশে পাহাড়ী উমগট নদীর উপর
দুই পাহাড়ে ঝুলে থাকা দৃষ্টি নন্দন যে ব্রিজটি সবার দৃষ্টি কাড়ে সেটাই ডাওকি ব্রিজ।জাফলং ভ্রমনকারীদের কাছে ডাওকি ব্রিজের রয়েছে আলাদা আকর্ষন।
কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা এই ব্রিজ তৈরীর ইতিহাস।এর সাথে জড়িয়ে আছে
সিলেটের অনেক কৃতি মানুষের নাম।
ব্রিটিশ আমলে নির্মিত এই সেতুটি এখনো
সবার কাছে আকর্ষনীয়।যারা এই পথ দিয়ে শিলং বা ভারতে গেছেন তারা কাছ থেকে দেখেছেন চমৎকার এই ব্রিজটি। কিন্তু হয়ত জানেন না এই ব্রিজটির স্থপতি সিলেটের এক কৃতি সন্তান।
১৯১৯ সাল, অবিভক্ত ব্রিটিশ ভারতবর্ষ । কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বেড়াতে আসলেন উত্তর-পূর্ব ভারতের শৈলশহর শিলং'এ । শ্রীহট্টে এই খবর শুনে শুরু হলো গুরুদেবকে নিয়ে আসার তোড়জোর । বাঁধা হয়ে দাড়ালো শিলং-শ্রীহট্ট সড়ক ।কারন সরাসরি কোন সড়ক যোগাযোগ ছিলো না। চেরাপুঞ্জি হয়ে মানুষের পিঠে চড়ে পাহাড় থেকে নামতে হতো। এদিকে গুরুদেব মানুষের পিঠে চড়ে আসতে রাজি নন । যাই হোক্ অবশেষে গুয়াহাটি-বদরপুর-লাতু-কুলাউড়া আন্তঃসংযোগ রেলওয়েতে দীর্ঘপথ পাড়ি দিয়ে কবিগুরু শ্রীহট্টে পদার্পণ করলেন ।
এই ঘটনার পর পর শিলং শ্রীহট্র সরাসরি সড়ক যোগাযোগের বিষয়টি প্রথমে সবার দৃষ্টিতে নিয়ে আসেন কংগ্রেস নেতা ও আসাম প্রাদেশিক শিক্ষা ও অর্থমন্ত্রী শ্রীহট্টের মৌলভীবাজারের সন্তান খানবাহাদুর সৈয়দ আবদুল মজিদ ওরফে কাপ্তান মিয়া । কিছুদিন পর কাপ্তান মিয়া প্রয়াতঃ হোন । তখন থেকেই রাজ্যের নীতিনির্ধারকদের মধ্যে প্রশ্ন উঠেছিল শিলং-ডাউকি-তামাবিল-শ্রীহট্ট সড়ক নিয়ে । বিংশ শতাব্দীর ত্রিশের দশক । কংগ্রেস নেতা ও আসাম প্রাদেশিক সরকারের প্রভাবশালী মন্ত্রী(প্রথমে পার্লামেন্ট স্পীকার, পরবর্তীতে মন্ত্রী) শ্রীহট্টের বরগঙ্গা গ্রামের(অধুনা বুরুঙ্গা) সন্তান বসন্ত কুমার দাসকে বিষয়টি যথেষ্ট ভাবিয়ে তুলে । তিনি উদ্যোগ নেন রাস্তাটি নির্মাণের । মন্ত্রী বসন্ত কুমার দাসের অকৃত্রিম প্রচেষ্টায় অর্থবাজেটে সেটি বরাদ্দও হয়ে যায় । এগিয়ে আসে ভারতবর্ষের ব্রিটিশ সরকার । কিন্তু বাঁধা হয়ে দাড়ায় খাসি ও জৈন্তিয়া পাহাড়কে বিভক্তকারী খরস্রোতা 'উমগট নদী'। বসন্ত বাবু প্রমাদ গুনলেন । এদিকে শ্রীহট্টের করিমগঞ্জের লাতুর (অধুনা, বড়লেখার শাহবাজপুর, পরবর্তীতে শহরের জিন্দাবাজারের কাজী ইলিয়াস এলাকার বাসিন্দা ) তরুণ ছেলে আবিদ রেজা চৌধুরী তখন 'বেঙ্গল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ' শিবপুর পশ্চিমবঙ্গ থেকে প্রকৌশল শিক্ষা নিয়ে সবেমাত্র চাকুরীতে যোগ দিয়েছেন । সেটা ১৯২৯ সালের কথা, এই আবিদ রেজা চৌধুরীই শ্রীহট্টের প্রথম মুসলিম প্রকৌশলী । আবিদ রেজার ডিজাইন ও নির্দেশনায় ১৯৩২ সালে পূর্ণতা পেল ডাউকির দর্শনীয় ঝুলন্ত সেতু
আর তার মধ্য দিয়ে চালু হলো শ্রীহট্র শিলং সরাসরি সড়ক যোগাযোগ।উল্লেখ্য
বৃটিশ ভারতে শ্রীহট্র ছিলো আসাম প্রদেশের একটি জেলা শহর আর শিলং ছিলো আসামের রাজধানী। ডাওকির উমগট নদীর উপর নির্মিত দৃষ্টি নন্দন এই
ব্রিজটি তখন বলা হতো Gateway Of Shillong. এই ব্রিজ নির্মানের মধ্য দিয়ে সংযুক্ত হলো খাসি ও জৈন্তিয়া পর্বতমালা।উন্মোচিত হলো শ্রীহট্র শিলং যোগাযোগের নতুন দ্বার।
এখানে বলা সমীচীন যে, শ্রীহট্টে সুরমা নদীর উপর নির্মিত 'কীন্ ব্রিজ' তৈরী হয়েছিল ১৯৩৬ সালে ।
এই ডাওকি ব্রিজের স্থপতি ও ডিজাইনার
আবিদ রেজা চৌধুরী হলেন সদ্যপ্রয়াত
সিলেটের কৃতি সন্তান প্রকৌশলী অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরীর পিতা। আজ ডাউকির ঝুলন্ত সেতুকে দেখতে হাজারো পর্যটকের ভীড়ে হয়তো কেউ
জানেন না এই দৃষ্টি নন্দন সেতু তৈরীর ইতিহাস আর প্রকৌশলী আবিদ রেজা চৌধুরীর নাম । আবিদ রেজা চৌধুরীর পৈতৃক নিবাস ছিলো আসামের কাছাড় জিলার হাইলাকান্দিতে, যা এখন ভারতের
আসাম রাজ্যের বরাক ভ্যালীর অন্তর্গত ।
ঘরে বসে ভারতীয় ভিসা প্রসেসিং এর সুবর্ণসুযোগ!
বিস্তারিত জানতে ইনবক্স করুন।
আপনি কী ভারতীয় ট্যুরিস্ট বা মেডিকেল ভিসার জন্য আবেদন করতে চাচ্ছেন?
দীর্ঘ প্রায় ২ বছর পর চালু হলো বাই রোডে ভারতীয় ট্যুরিস্ট ভিসা।প্রচুর পর্যটক ভারতীয় ট্যুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদন করছে কিন্তু ভিসা প্রসেসিং কার্যক্রম যথাযতভাবে না করায় অনেকেরই ভিসা আবেদন ভারতীয় দূতাবাস রিজেক্ট করে দেয় যা একজন পর্যটকের ট্যুর প্লানকে নস্ট করে ফেলে যা মোটেই কাম্য নয়।তাই ভিসা প্রসেসিং সার্ভিস চার্জ সেইভ করতে গিয়ে অনেকেই যেনতেন ভাবে ভিসা এপ্লিকেশন সাবমিট না করে ভিসা প্রসেসিং কার্যক্রমে এক্সপার্ট একজনের সহযোগিতা নেয়া প্রয়োজন।
আমাদের রয়েছে ভারতীয় ভিসা প্রসেসিং কার্যক্রমে এক্সপার্ট একটি টীম।যারা আপনাকে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত।
অফিসঃ
Dawki Tourism
Let`s Enjoy The Nature
01711300195
01711376426
01671131245
ডাউকি ট্যুরিজম
গার্ডেন সিটি, শাহজালাল উপশহর,সিলেট।
ডাউকি থেকে ৪ কিলোমিটার দূরে, নির্সুলা সাব-ডিস্ট্রিক্ট এর উমক্রেম ভিলেজের কাছাকাছি উমক্রেম কে পথ থেকে দেখা যায়। ডাউকি থেকে মাউলিনং ভিলেজের দিকে পৌছানোর আগ পর্যন্ত হাতের ডানে পড়বে আরো অনেক অনেক ঝর্ণা আর বামে থাকবে সিলেটের জাফলং, যার মধ্যে সবচেয়ে সুন্দর আর বিশাল আকৃতিসদৃশ ঝর্ণা গুলোর মধ্যে উমক্রেম ফলসটি অন্যতম।
আলহামদুলিল্লাহ্, আমাদের সবধরনের প্রস্তুতি প্রায় সম্পুর্ণ। ইনশা আল্লাহ আগামীকাল সকাল ৬.৩০ এ আমাদের গার্ডেন টাওয়ারস্থ অফিস থেকে যাত্রা শুরু হবে।
👉আমাদের পরবর্তী ট্যুর ১১ জুলাই২০২২ইং।
সোনাংপেডেং- ক্রাংশুরি-ডাউকি ট্যুর
২ দিন ১ রাত
ভ্রমন তারিখ: ১০ জুন ২০২২
বর্ডার থাকতে হবে: ডাউকি
পাকেজ মাত্র: ৪,৫০০.০০ টাকা
বুকিং মানি: ২,০০০ টাকা মাত্র (অফেরতযোগ্য)
বিকাশে বুক করতে পারবেন এই নাম্বারে: ০১৭১১৩০০১৯৫ (পার্সোনাল)
আমাদের মেঘালয় ইভেন্টে আমরা যেসব ঝর্না/দর্শনীয় স্থান ঘুরে দেখবো:
=================================================
◘ উমক্রেম_ফলস্
◘ বপহিল ফলস্ বা #বড়হিল_ফলস্ (আমাদের কাছে পান্থুমাই ঝর্ণা নামে পরিচিত)
◘ নহওয়েত লিভিং রুট ব্রিজ
◘ মাওলিনং_ভিলেজ
◘ ক্রাংসুরি ফলস্
◘ শ্নোনেংপেডেং ভিলেজ
◘ উমগেট রিভার, ঝুলন্ত ব্রীজ
অফিসঃ
Dawki Tourism
Let`s Enjoy the nature
01711300195
01711376426
ডাউকি ট্যুরিজম
গার্ডেন সিটি, শাহজালাল উপশহর,সিলেট।
এই অরণ্যে গাছেরা নিজেই বানিয়েছে সেতু
মেঘালয়ের খাসি ও জয়ন্তিয়া পাহাড়-সংলগ্ন এই অরণ্য এক প্রাকৃতিক বিস্ময়।
প্রকৃতির নিজস্ব সেতুবন্ধ।
মেঘালয়ের পূর্ব খাসি হিলস এবং জয়ন্তিয়া হিলস জেলায় ‘লিভিং রুটস ব্রিজ’ একটা কমন ব্যাপার। স্নোংপেডং, নংবারেহ্, খোংলা, কুদেং রিম অত্যাদি গ্রামে ছড়িয়ে থাকা জঙ্গলগুলিতে কবে থেকে গছেরা তাদের শিকড় চারিয়ে সেতু তৈরির কাজ শুরু করেছেল, কেউই বলতে পারেন না। ১৮৪৪ সালে লেফটেন্যান্ট এইচ ইউল ‘জার্নাল অফ এশিয়াটিক সোসাইটি’-তে প্রথম এই অরণ্যের কথা সবিস্তারে লেখেন। ছোট-খাটে সেতুর বাইরে এই অরণ্যে রয়েছে ৫০ মিটার দীর্ঘ একটি ‘রুট ব্রিজ’। খাসি পাহাড়ের পাইনুর্সলা নামের একটি ছোট শহরের কাছে এই সেতুটি একটি দ্রষ্টব্য বিষয়। এটি ছাড়াও রয়েছে একটি ‘দোতলা’ এবং একটি ‘তিন তলা’ সেতু।
শিলংএর মাওলিনং এশিয়ার সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন গ্রাম
এশিয়ার সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন গ্রাম মাত্তলিনং। এখানে থাইলং নদী শীর্ণ জলধারা নিয়ে পাথরের খাঁজে তৈরি করছেন অপূরূপ শিল্পকর্ম। গ্রামাটির প্রাণকেন্দ্রে রয়েছে অপূর্ব সুন্দর একটা চার্চ। নানা বর্ণের বোগেনভিলিয়া ও বিভিন্ন ধরনের দুম্প্রাপ্য অর্কিডে মোড়া মাওলিনংয়ের পথঘাট। প্রত্যেকটি রাস্তার মোড়ে মোড়ে বেতের তৈরি কৌণিক আকৃতির ডাস্টবিন চোখে পড়ে।
ট্যুর সিলেট বিডি আগামী ১০ জুন যাচ্ছে এই সুন্দর ও পরিচ্ছন্ন গ্রামটির সৌন্দর্য্য উপভোগ করতে।
সিলেট থেকে দেখা যায় সামনে মাথাউচু করে দাড়িয়ে আছে সুন্দর পাহাড়ের সারী আর সেখান থেকে বয়ে চলে বেশ সুন্দর কিছু ঝর্ণা। বিছানাকান্দি বা পান্থুমাই অথবা জাফলং গেলে দূরে দাড়িয়েই দেখতে হয় এই সৌন্দর্য্য। তাই এবারও দেশের সীমানা পেরিয়ে মেঘালয় চলে যাচ্ছি এইসব প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য নিজ চোখে অবলোকন করতে। যেকেউ আমাদের সাথে জয়েন করতে পারেন।
সোনাংপেডেং- ক্রাংশুরি-ডাউকি ট্যুর
২ দিন ১ রাত
ভ্রমন তারিখ: ১০ জুন ২০২২
বর্ডার থাকতে হবে: ডাউকি
পাকেজ মাত্র: ৪,৫০০.০০ টাকা
বুকিং এর শেষ সময়: ৫জুন ২০২২
বুকিং মানি: ২,০০০ টাকা মাত্র (অফেরতযোগ্য)
বিকাশে বুক করতে পারবেন এই নাম্বারে: ০১৭১১৩০০১৯৫ (পার্সোনাল)
আমাদের মেঘালয় ইভেন্টে আমরা যেসব ঝর্না/দর্শনীয় স্থান ঘুরে দেখবো:
=================================================
◘ উমক্রেম_ফলস্
◘ বপহিল ফলস্ বা #বড়হিল_ফলস্ (আমাদের কাছে পান্থুমাই ঝর্ণা নামে পরিচিত)
◘ নহওয়েত লিভিং রুট ব্রিজ
◘ মাওলিনং_ভিলেজ
◘ ক্রাংসুরি ফলস্
◘ শ্নোনেংপেডেং ভিলেজ
◘ উমগেট রিভার, ঝুলন্ত ব্রীজ
অফিসঃ
Dawki Tourism
Trusted tour partner
01711300195
01711376426
ডাউকি ট্যুরিজম
গার্ডেন সিটি, শাহজালাল উপশহর,সিলেট।
ডাউকি ট্যুরিজম-এ আপনাকে স্বাগতম।
ডাউকি সহ মেঘালয়ের ট্যুর সংক্রান্ত যে কোন ধরনের সেবার জন্য Dawki Tourism এর সেবা গ্রহন করতে পারেন।ডাউকি ট্যুরিজম আন্তরিকতা ও বিশ্বস্থতার সহিত পর্যটন সংশ্লিস্ট সব ধরনের সেবা দিয়ে থাকে ।
👉পারিবারিক ট্যুর🚐🚐
👉স্টাডি ট্যুর👑👑
👉কর্পোরেট ট্যুর🏄♀️🏄♀️
👉গ্রুপ ট্যুর🙆♂️🙆♂️
👉প্যাকেজ ট্যুর🎤🎤
👉ভ্রমণ গাইড🛳️🛳️
👉হোটেল বুকিং🕌🕌
👉বাস/রেল/বিমান টিকেটিং🚎✈️⛵
👉ট্রান্সপোর্ট ও ভিসা প্রসেসিং ইত্যাদি।
1st Floor, 224 Garden Tower, Shahjalal Upashahar
Sylhet
Be the first to know and let us send you an email when Dawki Tourism posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
Send a message to Dawki Tourism:
Shila Noor Travel & Tour sylhet bd
No Abdul Goni Supar Mrkit Subid Bazar