SGC TOUR

SGC TOUR we work for Migration and visa consultation
(2)

বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে কোনও ভিসা ছাড়াই যেতে পারবেন যে দেশগুলিতে (NO VISA REQUIRED or NVR Countries with Bangladeshi Pas...
25/01/2024

বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে কোনও ভিসা ছাড়াই যেতে পারবেন যে দেশগুলিতে (NO VISA REQUIRED or NVR Countries with Bangladeshi Passport)

ভিসা ছাড়াও যে বিশ্বের অনেকগুলো দেশে যাওয়া যায়, তা হয়তো অনেকেই জানেন। তবে বাংলাদেশী পাসপোর্ট থাকলেই আপনি কোনো ধরনের ভিসার ছাড়াই ভ্রমণের সুযোগ পাবেন ২০টি চমৎকার দেশে আর এটি অবশ্যই যেকোনো ট্রাভেলারের জন্য দারুণ সুখবর। তবে ভিসা ছাড়াই তালিকায় থাকা ৪২টি দেশের যেকোনো একটিতে যেতে হলে আপনাকে শুধুমাত্র কয়েকটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে, যেমনঃ

আপনার পাসপোর্টটি অবশ্যই বৈধ হতে হবে। সাধারণত, বেশিরভাগ দেশের ক্ষেত্রেই বাংলাদেশী পাসপোর্টটি ডেস্টিনেশন থেকে এক্সিটের তারিখ , অর্থাৎ দেশটি ছেড়ে আসার তারিখের পর থেকে ৬ মাসের জন্য বৈধ হতে হয় এবং
ট্রাভেল করার আগে যে দেশে যাচ্ছেন সেটির জন্য সঠিক স্বাস্থ্য বীমা (Health Insurance) কিনে রাখা জরুরি। আপনি কোথায় যাচ্ছেন তার উপর নির্ভর করে বীমার ধরন এবং মূল্য ভিন্ন হতে পারে।
সব রিকোয়ারমেন্ট জেনে নেওয়ার পর বাংলাদেশি পাসপোর্ট দিয়ে ভিসা ছাড়া যে ৪২টি দেশে খুব সহজেই যেতে পারেন


এশিয়া - ৬টি দেশ - ভুটান, কম্বোডিয়া, মালদ্বীপ, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, পূর্ব তিমুর।
দক্ষিণ আমেরিকা - ১টি দেশ - বলিভিয়া।
উত্তর আমেরিকা (ক্যারাবিয়ান অঞ্চল) - ১১ টি দেশ - বাহামাস, বার্বাডোস, ব্রিটিশ ভার্জিন দ্বীপসমূহ, ডোমিনিকা, গ্রেনাডা, হাইতি, জামাইকা, মন্টসেরাট, সেন্ট কিটস এবং নেভিস, সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইনস, ট্রিনিডাড ও টোব্যাগো।
ওশিয়ানিয়া - ৮টি দেশ - কুক দ্বীপপুঞ্জ, ফিজি, কিরিবাস বা কিরিবাটি, মাইক্রোনেশিয়া, নিউয়ে, সামোয়া, ভানুয়াটু, টুভালু।
আফ্রিকা - ১৬টি দেশ - লেসোথো, গাম্বিয়া, বুরুন্ডি, কেপ ভার্দে, কমোরো দ্বীপপুঞ্জ, জিবুতি, গিনি-বিসাউ, লেসোথো, মাদাগাস্কার, মৌরিতানিয়া, মোজাম্বিক, রুয়ান্ডা, সেশেল, সিয়েরা লিওন, সোমালিয়া, টোগো।
তথ্যসূত্র: visaguide.world

--------------------------

বাংলাদেশি পাসপোর্ট থাকলে ভিসা অন-অ্যারাইভাল (Visa on Arrival বা VoA) নিয়ে ঘুরে আসতে পারবেন যেসব দেশে


আগে থেকে কোনও প্রকার ভিসা আবেদন ছাড়াই বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে উপভোগ করতে পারবেন অসাধারণ কিছু স্পট- এটা হয়তো অনেক ভ্রমণপ্রেমীরই শুধু কল্পনায় ছিল। ব্যাপারটা এখন পুরোপুরি সত্যি আর তা হয়তো অনেকে জেনেও থাকবেন। কিন্তু বাংলাদেশিদের জন্য অন এরাইভাল ভিসা ঠিক কোন কোন দেশে আছে তা নিয়ে বিভ্রান্তি থাকতে পারে। আজকে একনজরেই দেখে নিতে পারবেন সেই দেশগুলোর তালিকা আর চট করে প্ল্যান করে ফেলতে পারবেন আপনার পরবর্তি ট্রিপ।

বাংলাদেশী পাসপোর্ট থাকলে ভিসা অন-অ্যারাইভাল (VoA) পাবেন যেসব দেশে


এশিয়া - মালদ্বীপ, ভুটান, নেপাল, টিমর-লেস্টে, শ্রীলঙ্কা
আফ্রিকা - কাবো ভার্দে, মৌরিতানিয়া, বুরুন্ডি, কমোরোস, গিনি-বিসাউ, মাদাগাস্কার, রুয়ান্ডা, সিশেলস, সিয়েরা লিওন, সোমালিয়া
দক্ষিণ আমেরিকা - বলিভিয়া
ওশিয়ানিয়া - টুভালু
তথ্যসূত্র: visaguide.world
------------------------------
ভিসা অন-অ্যারাইভাল এমন এক ধরনের ভিসা যেটির মাধ্যমে ডেস্টিনেশনে পৌঁছানোর আগে আপনাকে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে না । অর্থাৎ, আপনাকে আগে থেকে কোনো ডকুমেন্ট সংগ্রহ করার দরকার নেই। আপনি যেই দেশে যাচ্ছেন সেখানে পৌঁছে একটি অনুমোদিত পয়েন্টে প্রয়োজনীয় ফি দিয়েই আপনি আপনার ভিসাটি কালেক্ট করে নিতে পারবেন। এই সম্পূর্ণ প্রসেসটি দেশভেদে কিছুটা পরিবর্তিত হতে পারে, তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আপনি আপনার আবেদন জমা দেওয়ার ১০ মিনিটের মধ্যে আপনার ভিসা হাতে পেয়ে যাবেন। ভিসা অন-অ্যারাইভাল সাধারণত ট্যুরিস্টরাই ব্যবহার করে থাকেন এবং এর মেয়াদ থাকে ১৪ থেকে ৩০ দিন পর্যন্ত। তবে ভিসা অন-অ্যারাইভালের যেকোনো শর্ত উক্ত দেশগুলোর সিধান্ত অনুযায়ী চেঞ্জ হতে পারে।

বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে ভিসা অন-অ্যারাইভালের জন্য আবেদন করার জন্য কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন?


একটি বৈধ পাসপোর্ট
রিসেন্ট ছবি (সাধারণত ৩ মাসের বেশি পুরানো নয়)। ছবির সাইজ নির্ভর করবে যেই দেশে যাচ্ছেন সেখানকার রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী
ভিসা আবেদনপত্র (Visa Application Form)
প্রয়োজনীয় ফি দিতে ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট কার্ড কিংবা ক্যাশ
ফ্লাইট টিকিট এবং হোটেল রিজার্ভেশনের কপি
ভ্রমণসূচী (Travel Itinerary) ইত্যাদি।
বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে ই-ভিসায় ঘুরে আসতে পারবেন যে দেশগুলো থেকে

বর্তমান সময়ে প্রায় সব ট্রাভেলারদের মধ্যেই ই-ভিসা বেশ পরিচিত। ই-ভিসা মূলত সাধারণ ভিসার একটি ইলেক্ট্রনিক ভার্সন । এটি একটি নিয়মিত ভিসার মতোই কাজ করে তবে নিয়মিত ভিসার তুলনায় কিছু এটির সুযোগ-সুবিধা কিছুটা বেশি, কেননা ই-ভিসার আবেদনের জন্য আপনাকে এম্বাসির লম্বা লাইনে মোটেই দাঁড়িয়ে থাকতে হবে না। যেই দেশে যেতে চান, সেখানের এম্বাসির পোর্টালে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস আপলোড করলেই আপনার কাজ শেষ। অর্থাৎ, আপনাকে আর এম্বাসিতে সশরীরে উপস্থিত থাকতে হবে না বা ডকুমেন্টের কোনো হার্ড কপিও জমা দিতে হবে না। তাই বুঝতেই পারছেন, ই-ভিসা প্রক্রিয়াটি কতটা ঝামেলামুক্ত, সহজ এবং সময় সাশ্রয়ী!

বাংলাদেশী পাসপোর্টে ই-ভিসা অনুমোদনকারী দেশের তালিকা


এশিয়া: বাহরাইন, কাজাখস্তান, কিরগিজস্তান, মালয়েশিয়া, মায়ানমার, কাতার, তাজিকিস্তান, ভিয়েতনাম
ইউরোপ: আলবেনিয়া
আফ্রিকা: বেনিন, বটসোয়ানা, বুর্কিনা ফাসো, ক্যামেরুন, কঙ্গো জাতীয় প্রজাতন্ত্র, আইভরি কোস্ট (কোট ডিভোয়ার), জিবুটি, ইকুয়েটোরিয়াল গিনি, ইথিওপিয়া, গাবন, গিনি, কেনিয়া, মালাউই, মোজাম্বিক, নাইজেরিয়া, সাও টোমে এবং প্রিন্সিপে, দক্ষিণ সুদান, টোগো, উগান্ডা, জাম্বিয়া, জিম্বাবুয়ে
উত্তর আমেরিকা (ক্যারাইবিয়ান অঞ্চল): অ্যান্টিগুয়া এবং বারবুডা
দক্ষিণ আমেরিকা: সুরিনাম
তথ্যসূত্র: visaguide.world

-----------------------------
বাংলাদেশী পাসপোর্ট থাকলেও যেসব দেশ ভ্রমণ করতে আপনাকে ট্যুরিস্ট ভিসা নিতে হবে


নো-ভিসা, ই-ভিসা এবং ভিসা অন-অ্যারাইভাল নিয়ে সব প্রয়োজনীয় তথ্য জানার পর এবার পালা ভিসাসহ ট্রাভেল নিয়ে জানার। আপনার যদি একটি বৈধ বাংলাদেশী পাসপোর্ট এবং একটি ভিসা থাকে, তাহলে আপনি ঘুরে দেখতে পারেন পৃথিবীর অনন্য ১৬১টি দেশ! প্রকৃতির ভিন্ন ভিন্ন রূপ, চোখ ধাঁধানো আর্কিটেকচারসহ বিভিন্ন জনপ্রিয় স্পটের ছবিগুলো মডার্ন ডিভাইসটিতে ক্যাপচার করতে বেশ ভালোই লাগবে! চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক এই নিয়ে সব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।

বাংলাদেশ থেকে ট্যুরিস্ট ভিসা আবেদনের জন্য কিছু বেসিক ডকুমেন্ট


ভিসা আবেদনপত্র (Visa Application Form)
একটি বৈধ পাসপোর্ট (অন্তত ছয় মাসের বৈধতা) যেখানে পরিদর্শনকারী দেশটির জন্য প্রয়োজনীয় কয়েকটি ফাঁকা পৃষ্ঠা রয়েছে।
পুরানো পাসপোর্ট (যদি থাকে)
রিসেন্ট ছবি (সাধারণত ৩ মাসের বেশি পুরানো নয়)। ছবির সাইজ নির্ভর করবে যেই দেশে যাচ্ছেন সেখানকার রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী
ফ্লাইট টিকিট এবং হোটেল রিজার্ভেশনের কপি
ভ্রমণসূচী (Travel Itinerary) ইত্যাদি
আর্থিক স্বচ্ছলতার প্রমাণ (সাধারণত লাস্ট ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট)
ম্যারেজ সার্টিফিকেট

C

31/08/2023
আসসালামু আলাইকুম, আলহামদুলিল্লা ইউরোপ, আমেরিকা,কানাডা, ইংল্যান্ড, অষ্ট্রেলিয়া ভিসা প্রসেসিংয়ে বাংলাদেশে আমরাই একধাপ এগ...
17/08/2023

আসসালামু আলাইকুম, আলহামদুলিল্লা ইউরোপ, আমেরিকা,কানাডা, ইংল্যান্ড, অষ্ট্রেলিয়া ভিসা প্রসেসিংয়ে বাংলাদেশে আমরাই একধাপ এগিয়ে।

🎉 ✌️ অভিজ্ঞতাই আমাদের সফলতার ম্যাজিক✌️
আমার প্রতিটি ক্লাইন্টের ফাইল দেখে আমরা রিসার্চ করি এবং ভিসা হওয়ার সম্ভাবনা যাচাই করে তবেই ফাইল রিসিভ করি 🤝
অন্যথায় তাকে ভালো পরামর্শ দেই, এটাই আমাদের ভিসার সফলতার মূল মন্ত্র।

🇺🇸 🇨🇦 🇬🇧 🇦🇺🇪🇺🇫🇷🇩🇪🇮🇹🇪🇸🇸🇪🇨🇭 ✈️✈️✈️✈️✅✅✅✅✅✈️✈️✈️✈️

সেনজেন ভিসা করতে হলে আপনাকে মিনিমাম 4-5 টি দেশ ভ্রমন থাকতে হবে, এবং আপনার প্রোফাইল ভালো হতে হবে।
---------------------------

যাদের ফ্রেশ পাসপোর্ট অথবা 2 একটি দেশ ভ্রমন আছে তারা ইউরোপ আমেরিকা, কানাডা ভিজিট ভিসার জন্য ফোন করবেন না। চাইলে থাইল্যান্ড, মালায়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, দুবাই সহ এমন অনেক দেশ আমাদের মাধ্যমে ভ্রমন করতে পারেন।
-----------------------------

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

মৌলিক নথি:-
১. পুরানো পাসপোর্ট সহ ছয় (০৬) মাস মেয়াদী পাসপোর্ট।
২. রঙিন ছবি ২ কপি। ছবির আকার: সাদা ব্যাকগ্রাউন্ডে ৩৫x৪৫
৩. গত ছয় (০৬) মাসের ব্যক্তিগত ব্যাংক সলভেন্সি ব্যাংক স্টেটমেন্ট।
৪. আবেদনকারীর NID কপি।
৫. বিয়ের সার্টিফিকেট ও নিকাহ নামা।
৬. ব্যাংক থেকে সার্টিফিকেট সহ ফিক্সড ডিপোজিট কপি।
৭. সম্পদ মূল্যায়ন (ফ্ল্যাট নথি, বাড়ির নথি, দোকানের নথি, ফিক্সড ডিপোজিট, জমির দলিল, গাড়ির নথি, সঞ্চয়পত্র এবং অন্যান্য আর্থিক নথি)।
৮. আয়কর প্রশংসাপত্র (গত 3 বছর)
৯. টিআইএন সার্টিফিকেট।
১০. ৪ মাসের স্টেটমেন্ট সহ ক্রেডিট কার্ডের কপি (যদি থাকে)
১১. ডাক্তারের জন্য BMDC সার্টিফিকেট।
১২. অ্যাডভোকেটের জন্য বার কাউন্সিলের প্রশংসাপত্র

ব্যবসায়িক ব্যক্তির জন্য:-
১. গত ছয় মাসের কোম্পানির ব্যাংক সলভেন্সি ব্যাংক স্টেটমেন্ট
২. অফিস প্যাডের ফাঁকা পৃষ্ঠা।
৩. নবায়ন ট্রেড লাইসেন্স।
৪. লিমিটেড কোম্পানির জন্য স্মারকলিপি।
৫. ভিজিটিং কার্ড।

চাকুরীজীবীর জন্য:-
১. NOC / ফরোয়ার্ডিং লেটার। (ভৌত ঠিকানা এবং টেলিফোন নম্বর সহ) ছুটির তারিখ/সময়কাল এবং কোম্পানিতে আবেদনকারীর কাজ/পেশা উল্লেখ করে।
২. অফিস আইডি কার্ডের কপি।
৩. ভিজিটিং কার্ড।
৪. বেতন সার্টিফিকেট।
৫. গত ছয় মাসের বেতন স্লিপ বা বেতন অ্যাকাউন্টের বিবরণী।

ছাত্রদের জন্য:-

১. ছুটির চিঠি
২. স্কুল আইডি কার্ড কপি
———————————-
যেকোন দেশের ভিসা প্রসেস ও এয়ার টিকেট করা হয়।
বিস্তারিত জানতে সরাসরি ভিজিট করুন আমাদের অফিসে।
================= =================

বিস্তারিত জানতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।

☎ +880 1713 711 777

✔️❝টাকা তোমার ঠিকই, কিন্তু সম্পদ সমাজের❞ভারতীয় ধনকুবের রতন টাটাকে জার্মানির এক রেস্তোরাঁয় খাবার নষ্টের অপরাধে ৫০ ইউরো জর...
28/07/2023

✔️❝টাকা তোমার ঠিকই, কিন্তু সম্পদ সমাজের❞

ভারতীয় ধনকুবের রতন টাটাকে জার্মানির এক রেস্তোরাঁয় খাবার নষ্টের অপরাধে ৫০ ইউরো জরিমানা করা হয়। এই সামান্য অর্থ তাঁর জন্য বড় কোনো বিষয় ছিল না। তবে সেদিন রেস্তোরাঁয় গিয়ে তিনি যা শিখেছেন, তিনি তা সত্যিই অনেক গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন।

তিনি লেখেন— “বিশ্বের অন্যতম শিল্পোন্নত দেশ জার্মানি। একবার সহকর্মীকে নিয়ে হামবুর্গে একটি রেস্তোরাঁয় গিয়েছিলাম আমি। যেহেতু আমরা খুব ক্ষুধার্ত ছিলাম, সেজন্য বেশ অনেকটা খাবার অর্ডার করেছিলেন আমার সহকর্মী। কিন্তু শেষ পর্যন্ত প্রায় এক-তৃতীয়াংশ খাবারই ছুঁয়ে দেখা হলো না আমাদের।"

এরপর আমি ও আমার সহকর্মী যখন রেস্তোরাঁ থেকে বের হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম, ওই সময় এক বয়স্ক মহিলা বিরক্ত হয়ে বললেন, “তোমাদের খাবার নষ্ট করা উচিত হয়নি।”

সহকর্মী ওই মহিলাকে উত্তর দিল, “আমরা টাকা দিয়ে খাবার কিনেছি। খাবার খাব না ফেলে দেব এটাতে তোমার মাথা ঘামানোর কী আছে?”

এই উত্তরে বেশ ক্ষেপে গেলেন ওই মহিলা। সঙ্গে থাকা আরেকজন তৎক্ষণাৎ ফোন বের করে কাকে যেন ফোন করলেন। সঙ্গে সঙ্গে সামাজিক নিরাপত্তা সংস্থার পোশাক পরা এক ব্যক্তি এসে হাজির হলেন।

ওই ব্যক্তি সবকিছু শুনে আমাকে এবং সহকর্মীকে ৫০ ইউরো জরিমানা করে বসলেন।

ঘটনার আকস্মিকতায় হতভম্ব হয়ে যাই আমি।

তারপর সেই কর্মকর্তা রাগান্বিত সুরে বললেন: "তুমি যা খেতে পারবে, শুধুমাত্র তাই অর্ডার কর। ❝টাকা তোমার ঠিকই, কিন্তু সম্পদ সমাজের❞

এই পৃথিবীতে এমন অনেকেই আছে যারা খাবারের অভাবে ভুগছে। সম্পদ নষ্ট করার কোনো অধিকার তোমার নেই।"

#সংগৃহীত

26/07/2023
দীর্ঘ অপেক্ষার পর আবার যখন রোমানিয়ার ভিসা দিচ্ছে, 🇷🇴🇪🇺দয়া করে এখন যারা ভিসা পাচ্ছেন এবং পাবেন কেউ গেম দিবেন না 🙏🇪🇺আপনা...
26/07/2023

দীর্ঘ অপেক্ষার পর আবার যখন রোমানিয়ার ভিসা দিচ্ছে, 🇷🇴🇪🇺
দয়া করে এখন যারা ভিসা পাচ্ছেন এবং পাবেন কেউ গেম দিবেন না 🙏🇪🇺

আপনাদের উপর নির্ভর করে পরবর্তী ইউরোপ স্বপ্নবাজদের ভবিষ্যৎ!
দয়া করে এই শ্রমবাজার টা কেউ নষ্ট করবেন না, স্বপ্নবাজদের স্বপ্নগুলো নষ্ট করবেন না, আস্তে আস্তে সকলের স্বপ্নগুলো পূরণ হোক!🇷🇴🇪🇺

রোমানিয়াতে যান ছয় মাস এক বছর স্টে করুন! আপনি চেষ্টা করলে লিগ্যাল ভাবে ওয়ার্ক পারমিটে/ টুরিস্ট এ রোমানিয়া থেকে সেনজেনে যেতে পারবেন! অবৈধ পথ বেছে নিবেন না, একটু ধৈর্য্য ধরুন সফলতা পাবেন!✅🇪🇺

রোমানিয়াতে গিয়ে ৬/১২ মাস রোমানিয়াকে উপভোগ করুন, সৌন্দর্যে ভরপুর রোমানিয়া! রোমানুয়ার পাহাড় পর্বত গ্রাম শহর গুলোর সৌন্দর্য আপনাকে মুগ্ধ করবে! 💃🇪🇺

অনেকেই বলতে পারেন ভাই কাজ না পেলে থাকবো কিভাবে?
আগে আপনি বলুন আপনি কি মাগনা আসতেছেন রোমানিয়া? এজেন্টকে টাকা দিবেন না? কিসের জন্য টাকা দেবেন? লিগ্যাল ভাবে বৈধ ভিসায় এসে কেন অবৈধ হবেন?✍🤷‍♂️✅

আর হ্যাঁ গেম দেওয়ার আগে অবশ্যই ভেবেচিন্তে গেম দিবেন ধরতে পারলে সোজা শ্বশুরবাড়ি পাঠিয়ে দিবে ✈️🫶😊

এজেন্টের টাকা পরিশোধ করার আগে তার সাথে ভালোভাবে এগ্রিমেন্ট করুন স্ট্যাম্পে! আপনাকে রোমানিয়াতে পৌঁছে দেওয়া কোম্পানিতে কাজ দেওয়া এবং টিআরসি করে দেওয়া পর্যন্ত! যদি তার আপনাকে কাজ এবং টিআরসি করে না দিতে পারে, তাহলে পরে আইনি ব্যবস্থা নিতে পারবেন এমন ভাবে এগ্রিমেন্ট করেন ! আপনারা কেউ মাগনা বা চুরি করে রোমানিয়া যাইতেছেন না, টাকা দিয়ে বৈধভাবে যাইতেছেন! ✅🇪🇺🇷🇴

সর্বশেষ একটাই অনুরোধ সবাই রোমানিয়াতে থাকবেন রোমানিয়ার শ্রমবাজার টা ধরে রাখবেন! আপনাদের উপর নির্ভর করে রোমানিয়া এবং বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ সুসম্পর্ক কতটা সুন্দর হবে তা !
আস্তে আস্তে সকলের ইউরোপ স্বপ্ন পূরণ করতে সহায়তা করুন!

সবার জন্য শুভকামনা রইল!🇪🇺🇷🇴

USA admission process:World এর Top Rank বেশিরভাগ University আপনি USA তে পাবেন।USA university  Admission process অনেক Eas...
26/07/2023

USA admission process:

World এর Top Rank বেশিরভাগ University আপনি USA তে পাবেন।

USA university Admission process অনেক Easy.

USA University এর Admission Process তাদের University গুলোর Website-এ এমনভাবে Program করা,চাইলে আপনি নিজে নিজে apply করতে পারেন।

Intro:
আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে আপনি কি GRE দিয়ে যাবেন নাকি GRE ছাড়া যাবেন।

IELTS, Tofel or Duolingo দিতে হবে।

English proficiency skill মাস্ট থাকতে হবে।

GRE, GMAT থাকলে, যেকোন, University তে Master's, PHD তে admission সুযোগ নিতে পারবেন with fund and scholarship.

Admission process:

Step 1:
1st এ আপনাকে university select করতে হবে।
State or Public university গুলোর cost private university এর তুলনায় কম।

Step 2:
যে university তে যেতে চান, সেই university এর website এ গিয়ে apply option এ যাবেন।

Facebook, Tiktok এ যেভাবে account create করেন same as একটা নিউ account create করবেন।

Then আপনি আপনার Personal details, Academic profile,CV uplaod করবেন।

খুবি সোজা।

Step 3:
Recommend letter.
আপনি আপনার ২ অথবা ৩ জন Teacher এর কাছ থেকে Recommendation letter নিবেন।

Letter এর scan copy আপনার admission portal এ upload করবেন.
কিন্তু USA এর top rank, even সাধারণ university গুলো, professor দেরকে email করে।

তাই আপনারা আপনাদের Teacher দের informed করে রাখবেন, যেন email গেলে recommend করে দেয়।

Step 4:

Test score upload করে দিবেন I
Official IELTS test score চাইলে, আপনি IELTS test center এর সাথে contact করবেন।

Step 5:

onek university আপনার transcript evaluted করতে বলবে।
WES এর মাধ্যমে evaluate korte paren.

step 6:
admission fee payment:
admission fees $35- $93 পর্যন্ত হতে পারে।
অনেক গুলাতে free apply করা যায়।

Credit card or Ebl dual currency card দিয়ে pay করতে পারবেন।
Now Visa processing

USA student visa processing অনেক easy.
First of all, আপনাকে One year এর Living expense,Tuition fees and Health insurance এর টাকা দেখাতে হবে।

এটা অনেক ক্ষেত্রে University, State অনুযায়ী vary করে।

আর আপনি Scholarship Funding পেলে, অনেক কম টাকা দেখাতে হয়।
University আপনাকে একটা "Financial statement form "দিবে সেটাতে আপনার এবং আপনার Sponsor এর Signature দিতে হবে।

সবকিছু টিক মত scan করে আপনার University advisor কে দিতে পারলে I-20 পেয়ে যাবেন।

এর পর DS- 160 fill up করবেন, CGI portal-এ গিয়ে আপনার profile update করে,Appointment Schedule নিবেন।

USA student visa appointment পাওয়া কিন্তু কঠিন।



Visa Processing করার সময় SEVIS fee $350 Dollar আর ভিসা Appointment fee $185 Dollar pay করতে হবে।

তারপর Interview date পাবেন।

N:B আমি এখানে অনেক সাধারণ ভাবে বিষয় গুলো, বলছি।

#আমেরিকান #আমেরিকা
#স্পেন_ভিসা #সিলেটি #জার্মান_ভিসা #সুইডেন_ভিসা #সংযুক্ত_আরব_আমিরাত_ভিসা #অষ্ট্রিয়া_ভিসা

দুবাই ভিসা ৩০ দিনঃ ১৪,৯০০ টাকা (সিঙ্গেল এন্ট্রি)দুবাই ভিসা ৬০ দিনঃ ২২,৯০০ টাকা (সিঙ্গেল এন্ট্রি)------------------------...
22/07/2023

দুবাই ভিসা ৩০ দিনঃ ১৪,৯০০ টাকা (সিঙ্গেল এন্ট্রি)
দুবাই ভিসা ৬০ দিনঃ ২২,৯০০ টাকা (সিঙ্গেল এন্ট্রি)
--------------------------------------------------------------------------
ভারত: ৫০০/-(শুধু প্রসেসিং ১ কর্ম দিবস)
মালয়েশিয়া : 8,৫০০/- (ই- ভিসা ৭-১০ কর্ম দিবস আনুমানিক)
সিঙ্গাপুর : ৩,৫৫০/- (ইনভাইটেশন ছাড়া) (৪-৫ কর্ম দিবস আনুমানিক)
থাইল্যান্ড : ৪,৯৯৯/- (ট্যুরিস্ট ভিসা - ৩ মাসের সিঙ্গেল এন্ট্রি) (৭ কর্ম দিবস আনুমানিক)
থাইল্যান্ড : ২০,০০০/- (ট্যুরিস্ট ভিসা - ৬ মাসের মাল্টিপল এন্ট্রি) -
*পূর্বে ৪/৫ বার থাইল্যান্ড যাওয়া থাকতে হবে।
চায়না ভিসা : ৯,৫০০/- (পূর্বে চায়না যাওয়া থাকতে হবে )
চায়না ভিসা : ৯,৯০০/- (থাইল্যান্ড ,সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া এর মত ৩ দেশ যাওয়া থাকতে হবে )
চায়না ভিসা (৬ মাসের এর ডাবল এন্ট্রী ভিসা ) : ১২,০০০/-
চায়না ভিসা : ( ১ বৎসর এর মাল্টীপল ভিসা ): ২০,৫০০/-(পূর্বে ২ বার চায়না যাওয়া থাকতে হবে )
ভিয়েতনামঃ ৬,৯৯৯/-(ই- ভিসা ৭-১০ কর্ম দিবস আনুমানিক)
হংকং ভিসাঃ ৯,৫০০/-টাকা
কম্বোডিয়াঃ ৪,৮০০/ (ই-ভিসা) (৩ কর্ম দিবস আনুমানিক)
শ্রীলঙ্কা : ৩,৫০০/- (ই-ভিসা) (৩ কর্ম দিবস আনুমানিক)
ফিলিপাইন : ৭,৫০০/- (৩০ কর্ম দিবস এর অধিক আনুমানিক)
দুবাই ভিসা ৩০ দিনঃ ১৪,৯০০ টাকা (সিঙ্গেল এন্ট্রি)
দুবাই ভিসা ৬০ দিনঃ ২২,৯০০ টাকা (সিঙ্গেল এন্ট্রি)
কাতার ৩০ দিনের ভিসা: ৫,৫০০ ( সিঙ্গেল এন্ট্রি ভিসা)
কাতার ১ বছর এর ভিসা : ১১,০০০ (মাল্টিপলএন্ট্রি ভিসা)
মিশর : ১,৫০০/- প্রসেসিং ফি (১ কর্ম দিবস আনুমানিক )
তুরস্ক : ১,০০০/- প্রসেসিং ফি (১ কর্ম দিবস আনুমানিক )
তুরস্ক ই- ভিসা: ৮,৫০০ /- (১ কর্ম দিবস আনুমানিক )
উজবেকিস্তান : ৪,০০০/- (ই-ভিসা ৩ কর্ম দিবস আনুমানিক)
ইথিওপিয়া : ৮,৫০০/- (ই-ভিসা ৭-১০ কর্ম দিবস আনুমানিক)
জাপান: ৩,৫০০/- প্রসেসিং ফি (৩ কর্ম দিবস আনুমানিক)
সাউথ কোরিয়া : ৩,৫০০/- প্রসেসিং ফি (৩ কর্ম দিবস আনুমানিক)
কেনিয়া: ৭,০০০/- (ই-ভিসা) (৩ কর্ম দিবস আনুমানিক)
আমেরিকা : ৬,০০০/- প্রসেসিং ফি
কানাডা : ৭,০০০/- প্রসেসিং ফি
ইংল্যান্ড : ৬,০০০/- প্রসেসিং ফি
অস্ট্রেলিয়া : ৬,০০০/- প্রসেসিং ফি
সেনজেন ( ইতালি, গ্রীস, ফ্রান্স, পর্তুগাল, স্পেন, সুইডেন, বেলজিয়াম সহ ২৬ টি কান্ট্রির ভিসা): ৪,০০০/- প্রসেসিং ফি
---------------------------------------------------------------
বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন (আমাদের এক্সপার্টদের সাথে)
📲+8801713711777 📲+8801322073011
-------------------------------------------

22/07/2023

দুবাই ভিসা ৩০ দিনঃ ১৪,৯০০ টাকা (সিঙ্গেল এন্ট্রি)
দুবাই ভিসা ৬০ দিনঃ ২২,৯০০ টাকা (সিঙ্গেল এন্ট্রি)
--------------------------------------------------------------------------
ভারত: ৫০০/-(শুধু প্রসেসিং ১ কর্ম দিবস)
মালয়েশিয়া : 8,৫০০/- (ই- ভিসা ৭-১০ কর্ম দিবস আনুমানিক)
সিঙ্গাপুর : ৩,৫৫০/- (ইনভাইটেশন ছাড়া) (৪-৫ কর্ম দিবস আনুমানিক)
থাইল্যান্ড : ৪,৯৯৯/- (ট্যুরিস্ট ভিসা - ৩ মাসের সিঙ্গেল এন্ট্রি) (৭ কর্ম দিবস আনুমানিক)
থাইল্যান্ড : ২০,০০০/- (ট্যুরিস্ট ভিসা - ৬ মাসের মাল্টিপল এন্ট্রি) -
*পূর্বে ৪/৫ বার থাইল্যান্ড যাওয়া থাকতে হবে।
চায়না ভিসা : ৯,৫০০/- (পূর্বে চায়না যাওয়া থাকতে হবে )
চায়না ভিসা : ৯,৯০০/- (থাইল্যান্ড ,সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া এর মত ৩ দেশ যাওয়া থাকতে হবে )
চায়না ভিসা (৬ মাসের এর ডাবল এন্ট্রী ভিসা ) : ১২,০০০/-
চায়না ভিসা : ( ১ বৎসর এর মাল্টীপল ভিসা ): ২০,৫০০/-(পূর্বে ২ বার চায়না যাওয়া থাকতে হবে )
ভিয়েতনামঃ ৬,৯৯৯/-(ই- ভিসা ৭-১০ কর্ম দিবস আনুমানিক)
হংকং ভিসাঃ ৯,৫০০/-টাকা
কম্বোডিয়াঃ ৪,৮০০/ (ই-ভিসা) (৩ কর্ম দিবস আনুমানিক)
শ্রীলঙ্কা : ৩,৫০০/- (ই-ভিসা) (৩ কর্ম দিবস আনুমানিক)
ফিলিপাইন : ৭,৫০০/- (৩০ কর্ম দিবস এর অধিক আনুমানিক)
দুবাই ভিসা ৩০ দিনঃ ১৪,৯০০ টাকা (সিঙ্গেল এন্ট্রি)
দুবাই ভিসা ৬০ দিনঃ ২২,৯০০ টাকা (সিঙ্গেল এন্ট্রি)
কাতার ৩০ দিনের ভিসা: ৫,৫০০ ( সিঙ্গেল এন্ট্রি ভিসা)
কাতার ১ বছর এর ভিসা : ১১,০০০ (মাল্টিপলএন্ট্রি ভিসা)
মিশর : ১,৫০০/- প্রসেসিং ফি (১ কর্ম দিবস আনুমানিক )
তুরস্ক : ১,০০০/- প্রসেসিং ফি (১ কর্ম দিবস আনুমানিক )
তুরস্ক ই- ভিসা: ৮,৫০০ /- (১ কর্ম দিবস আনুমানিক )
উজবেকিস্তান : ৪,০০০/- (ই-ভিসা ৩ কর্ম দিবস আনুমানিক)
ইথিওপিয়া : ৮,৫০০/- (ই-ভিসা ৭-১০ কর্ম দিবস আনুমানিক)
জাপান: ৩,৫০০/- প্রসেসিং ফি (৩ কর্ম দিবস আনুমানিক)
সাউথ কোরিয়া : ৩,৫০০/- প্রসেসিং ফি (৩ কর্ম দিবস আনুমানিক)
কেনিয়া: ৭,০০০/- (ই-ভিসা) (৩ কর্ম দিবস আনুমানিক)
আমেরিকা : ৬,০০০/- প্রসেসিং ফি
কানাডা : ৭,০০০/- প্রসেসিং ফি
ইংল্যান্ড : ৬,০০০/- প্রসেসিং ফি
অস্ট্রেলিয়া : ৬,০০০/- প্রসেসিং ফি
সেনজেন ( ইতালি, গ্রীস, ফ্রান্স, পর্তুগাল, স্পেন, সুইডেন, বেলজিয়াম সহ ২৬ টি কান্ট্রির ভিসা): ৪,০০০/- প্রসেসিং ফি
---------------------------------------------------------------
বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন (আমাদের এক্সপার্টদের সাথে)
📲+8801713711777 📲+8801322073011
-------------------------------------------

we work for Migration and visa consultation

👉তৈরি হয়ে নিন! যে ৫টি দেশ খুব সহজে কাজের জন্য ভিসা দেয়, শুধু থাকতে হবে পাসপোর্টসহ ৪টি ডকুমেন্টস্। ⛳Work Visa Countries ...
22/07/2023

👉তৈরি হয়ে নিন! যে ৫টি দেশ খুব সহজে কাজের জন্য ভিসা দেয়, শুধু থাকতে হবে পাসপোর্টসহ ৪টি ডকুমেন্টস্।

⛳Work Visa Countries : অনেক দেশ আছে যেখানকার ভিসা পেতে বেশ নাকাল হতে হয়। আবার এমন কিছু দেশ আছে যারা সেই দেশে কাজ করার জন্য সহজেই ভিসা দেয়। শুধু সেদেশে কাজে যোগ দেওয়ার আগে কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি জমা দিতে হবে। সেইসঙ্গে পাস করতে হবে বেশ কয়েকটি মানদণ্ড।

বিদেশে গিয়ে বসবাস কিংবা বেড়ানোর স্বপ্ন বাঙালীদের মধ্যে অত্যন্ত প্রকট।
প্রতি বছর হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ বাংলাদেশি বিদেশ যাওয়ার স্বপ্ন দেখেন। ভ্রমণ হোক বা সেখানে কাজের সুযোগ পেতে জীবনে একবার বিদেশ যাওয়ার সুযোগ পেলে নেহাত মন্দ হয় না। কিন্তু অসম্পূর্ণ তথ্যের কারণে আমাদের মধ্যে অনেকের স্বপ্ন শুধু স্বপ্নই থেকে যায়।
কিছু দেশ আছে যেখানকার ভিসা পেতে বেশ বেগ পোহাতে হয়।
আবার.......আপনি জানেন কি এমন ৫টি দেশও আছে যারা সেই দেশে কাজ করার জন্য সহজেই ভিসা দেয়?
আজ্ঞে হ্যাঁ, সেই দেশগুলি অফার লেটার না দিয়ে কর্মপ্রার্থীদের কাজের ভিসা দেয়।
যারা কাজের জন্য বিদেশ যাওয়ার সুযোগের সন্ধানে থাকেন,তাদের জন্য সেই ৫টি দেশ হতে পারে সঠিক গন্তব্য। যেখানে অফার লেটার ছাড়াই কাজের ভিসা দেওয়া হয় সেই ৫ টি দেশ হলো.......................

#জার্মান_ভিসা
প্রয়োজনীয় যোগ্যতা : জার্মানিতে কজের জন্য যেতে চাইলে কর্মপ্রার্থীর বয়স ১৮ বছরের বেশি হতে হবে। শিক্ষাগত যোগ্যতা কমপক্ষে স্নাতক, এবং কমপক্ষে পাঁচ বছরের কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। এছাড়াও প্রার্থীকে অবশ্যই নিজের আর্থিক স্থিতিশীলতার প্রমাণ দিতে হবে, যার অর্থ হল জার্মানিতে চাকরি খোঁজার সময় প্রয়োজনীয় খরচ বহন করতে পারবেন কিনা। এর জন্য, প্রার্থীরর অ্যাকাউন্টে প্রায় ৪,৯৪,১০৫ টাকা থাকতে হবে বা স্পনসরের জন্য অবলিগেশন লেটার দেখাতে হবে।

প্রয়োজনীয় নথি : প্রার্থীর সঙ্গে গত ১০ বছরে জারি করা এবং কমপক্ষে ১২ মাসের বৈধ পাসপোর্ট থাকতে হবে, তিনটি পাসপোর্ট সাইজের ছবি, একটি কভার লেটার, শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণ, ডিগ্রির প্রমাণ, সিভি, স্বাস্থ্য বীমা এবং NID কার্ড বা জন্ম সনদ থাকতে হবে।

#অষ্ট্রিয়া_ভিসা
অস্ট্রিয়াতে উচ্চ যোগ্যতা সম্পন্ন কর্মী নিয়োগ করা হয় (এঁদের শীর্ষ-স্তরের কর্মী হিসেবে নিয়োগ করা হয়, যেমন বিজ্ঞানী এবং সিনিয়র শীর্ষ-স্থানীয় ম্যানেজার)।
থাকার সময়- ৬ মাস
প্রয়োজনীয় যোগ্যতা : অস্ট্রিয়ার শীর্ষ স্তরে তালিকায় প্রথম ১০০ জনের মধ্যে থাকতে গেলে কমপক্ষে ৭০ শতাংশ স্কোর করতেই হবে। এতে প্রার্থীর দক্ষতা এবং যোগ্যতা যেমন পুরষ্কার, গবেষণা এবং উদ্ভাবন, অ্যাকাডেমিক ডিগ্রি, মোট বেতন এবং ভাষার দক্ষতা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
প্রয়োজনীয় নথি : সেদেশে যেতে গেলে দরকার প্রার্থীর বৈধ পাসপোর্ট, ছবি, স্থানীয় বসবাসের প্রমাণ, স্বাস্থ্য বীমা এবং সেইসঙ্গে শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং প্রাপ্ত নম্বরের নথি।

#সংযুক্ত_আরব_আমিরাত_ভিসা

থাকার সময় : ৬০, ৯০ বা ১২০ দিন
প্রয়োজনীয় যোগ্যতা : ব্যক্তিকে অবশ্যই বৈজ্ঞানিক, প্রযুক্তিগত বা মানবিক ক্ষেত্রে একটি উচ্চপদস্থ কর্মী বা ম্যানেজারতুল্য পদে থাকতে হবে। এই যোগ্যতা থাকলে চাকরি সজেই মেলে। দেশের শিক্ষা মন্ত্রণালয় অনুমোদিত যে কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক হতে হবে। তবেই প্রার্থীকে কাজের অনুমোদন দেওয়া হবে। স্নাতকের শেষ দুই বছরের সময় বিবেচনা করা হবে, প্রার্থীকে অবশ্যই স্নাতক ডিগ্রিধারী হতে হবে এবং নিজের আর্থিক গ্যারান্টিও দেখাতে হবে।
প্রয়োজনীয় নথি : একটি বৈধ পাসপোর্ট, রঙিন ছবি এবং যোগ্যতার শংসাপত্র।

#স্পেন_ভিসা
আপনি যদি স্পেনে আপনার বিশ্ববিদ্যালয় স্তরের শিক্ষা শেষ করে থাকেন, তাহলে এই দেশ আপনাকে চাকরি পেতে বা ব্যবসা শুরু করার জন্য ভিসা দেবে।
থাকার সময় : ১২ থেকে ২৪ মাস
প্রয়োজনীয় নথি : স্পেনে উচ্চশিক্ষা লাভ করলে, এখানে থাকতে চাইলে অবশ্যই প্রাইভেট পাবলিক মেডিক্যাল বিমা এবং পর্যাপ্ত পরমাণ অর্থ থাকতে হবে। ইউরোপীয় যোগ্যতা ফ্রেমওয়ার্ক অনুযায়ী, বিশ্ববিদ্যালয়ে রেজাল্টে অবশ্যই ৬ বা তার বেশি শতাংশ নম্বর অর্জন করেছেন।

#সুইডেন_ভিসা
উচ্চ শিক্ষিত ব্যক্তিরা সুইডেনে গিয়ে কাজ খোঁজার বা নিজের ব্যবসা শুরু করার জন্য আবাসিক অনুমতি পেতে পারেন।

সময় : তিন থেকে নয় মাস
প্রয়োজনীয় নথি : এক্ষেত্রে প্রার্থীর অবশ্যই উচ্চ শিক্ষার ডিগ্রি থাকতে হবে। মানে 60-ক্রেডিট মাস্টার্স ডিগ্রি, 120-ক্রেডিট মাস্টার্স ডিগ্রি, 60-330-ক্রেডিট পেশাদার ডিগ্রি বা কোনও পোস্ট গ্র্যাজুয়েট বা পিএইচডি স্তরের ডিগ্রি থাকতে হবে। এছাড়াও নিজের খরচ চালানোর মতো অর্থ আছে কিনা তারও পরীক্ষা করা হবে।

#সিলেটি

👉অভিবাসন প্রত্যাশীদের কাছে বিশ্বের পঞ্চম জনপ্রিয় ও নিরাপদ দেশ হচ্ছে জার্মানি। এর পেছনের কারণ হচ্ছে ইউরোপের এই দেশটির শক...
20/07/2023

👉অভিবাসন প্রত্যাশীদের কাছে বিশ্বের পঞ্চম জনপ্রিয় ও নিরাপদ দেশ হচ্ছে জার্মানি। এর পেছনের কারণ হচ্ছে ইউরোপের এই দেশটির শক্তিশালী অর্থনীতি, অভিবাসীদের জন্য উন্নত শিক্ষা ব্যবস্থা এবং চাকুরি ও কর্মসংস্থার ব্যাপক সুযোগ-সুবিধা। এজন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের স্বপ্ন থাকে জার্মানিতে স্থায়ী বাসিন্দা হওয়ার। জেনে নেয়া যাক কী উপায়ে ঐতিহ্যবাহী জার্মানি যেতে হবে, ভিসার খরচ কেমন হবে এবং ভিসা পেতে কী কী কাগজ-পত্র (ডকুমেন্ট) লাগবে। সেই সঙ্গে দেশটির সাধারণ অভিবাসন নীতিমালা সম্পর্কেও জানা যাবে.......
🔹🔹🔹🔹🔹🔹🔹🔹🔹🔹🔹🔹🔹🔹🔹🔹

জার্মানির ভিসা আবেদনের নিয়ম▪️
শিক্ষা-সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যপূর্ণ এই দেশটিতে যেতে হলে অবশ্যই যৌক্তিক কারণ ও বৈধ ভিসা থাকতে হবে। বৈধ ভিসা ছাড়া কেউই জার্মানিতে যেতে পারবেন না। জার্মানি যাওয়ার কয়েক ধরনের ভিসা রয়েছে। এদের মধ্যে ট্যুরিস্ট ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা ও ওয়ার্ক পারমিট ভিসা (কাজের ভিসা)। কর্মসংস্থানের সুযোগ, শিক্ষা, উদ্যোক্তা, পরিবারের সঙ্গে মিলিত হওয়া এবং বাসিন্দা হওয়া এসব কারণে মূলত দেশটিতে যেতে চায় অভিবাসন প্রত্যাশীরা। ভিসা প্রত্যাশীর অর্থনৈতিক সক্ষমতা, হেলথ ইন্সুরেন্স ও জার্মান ভাষায় ন্যূনতম দক্ষতা থাকতে হবে।
পাঁচ ধরনের ভিসার আবেদনের পদ্ধতি আলাদা। প্রথমত, আপনাকে নির্দিষ্ট করতে হবে ভিসার ধরণ, অর্থাৎ কোন ভিসার মাধ্যমে আপনি যেতে চান।

ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ▪️
আপনি যদি দক্ষ কর্মী হয়ে থাকেন তবে জার্মানির উদ্যোক্তা বা চাকরিদাতা আপনাকে স্পন্সরের মাধ্যমে স্বপ্নের দেশটিতে নিয়ে যেতে পারেন। এভাবে আপনি মর্যাদাকর ‘জার্মান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা’র মাধ্যমে দেশটিতে যেতে পারবেন। জার্মানিতে ব্যবসা পরিচালনা করে এমন কোম্পানিতে কাজ করার সুযোগ পাবেন আপনি। এই ভিসার আওতায় সেই দেশটিতে থাকা ও কাজ করার অনুমতি পাবেন আপনি। এই ক্ষেত্রে ওই কোম্পানির দেয়া অফার লেটারটা সঙ্গে থাকা ভীষণ জরুরি। জার্মানিতে প্রায়ই দক্ষ অভিবাসী কর্মীর প্রয়োজন হয়৷ তাই জার্মান সরকার এই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা চালু করে। বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত এজেন্সির মাধ্যমে বাংলাদেশি নাগরিক দেশটিতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মাধ্যমে যেতে পারেন।

জার্মানিতে ভালো বেতনের পাশাপাশি ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব। ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা নিচে দেয়া হলো। জার্মানিতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যাওয়ার আগে নির্দিষ্ট কাজের ওপর দক্ষতা থাকতে হবে। জাতীয় পরিচয় পত্রের (এনআইডি কার্ড) ফটোকপি থাকতে হবে।

ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা যাচাই পরীক্ষা আইএলটিএসে ভালো স্কোর থাকতে হবে। নির্দিষ্ট কাজের উপরে প্রশিক্ষণ সনদ থাকতে হবে।

বিভাগীয় চেয়ারম্যানের সাক্ষরিত সনদপত্র ও বাবা-মায়ের জাতীয় পরিচয় পত্রের (এনআইডি কার্ড) ফটোকপি লাগবে।
জার্মানিতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে এই সব ডকুমেন্ট/ নথিপত্র প্রয়োজন হয়। তাছাড়া, আপনি যদি জার্মানিতে ওয়ার্ক পারমিট বা ওয়ার্ক ভিসা পেতে চান তাহলে আপনাকে ন্যূনতম সেকেন্ডারি স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পাস হতে হবে। তাছাড়া জার্মান ভাষায় দক্ষতা অর্জনের পর জার্মানিতে যেতে হবে। এই সব যৌগ্যতার সমন্বয়ে আপনি হাতে পেয়ে যেতে পারবেন স্বপ্নের ওয়ার্ক পারমিট ভিসাটি।

চাকরিপ্রার্থী ভিসা (জব সিকার ভিসা)▪️
চাকরিপ্রার্থী ভিসার (জব সিকার ভিসা) মাধ্যমে দক্ষতাসম্পন্ন ব্যক্তি জার্মানিতে এসে চাকরি/কাজ খোঁজার অনুমতি পেয়ে থাকে। এই বিশেষ ভিসার মেয়াদ ৬ মাস। এই নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তিনি যদি চাকরি বা কর্মসংস্থান করে ফেলতে পারেন তবে তাহলে জব সিকার ভিসাটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় উন্নীত হবে। অন্যদিকে, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যদি তিনি কর্মসংস্থান খুঁজে নিতে ব্যর্থ হন তাহলে তাকে নিজ দেশে ফিরে যেতে হবে।

স্টুডেন্ট ভিসা▪️
জার্মান সরকার বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য স্টুডেন্ট ভিসা সুবিধা দিয়ে থাকে। কেউ যদি দেশটিতে পড়তে যেতে চান, তাহলে তারা সরাসরি জার্মানির স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন। স্টুডেন্ট ভিসায় গিয়ে সেখানে পড়াশোনার পাশাপাশি ভালো অর্থ আয় করা যায়।

স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করলে, ভিসা ২৫ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে পাওয়া যেতে পারে। জার্মানির স্টুডেন্ট ভিসার মেয়াদ মাত্র তিন মাস। এর পর এটি বৈধতা হারাবে। তবে ওই শিক্ষার্থী জার্মানিতে আসার পর যদি আরও বেশি সময় তার শিক্ষা কার্যক্রম সেখানে চালিয়ে যেতে চায় তবে তাকে আলাদাভাবে রেসিডেন্স পারমিটের (বসবাসের অনুমতি) জন্য আবেদন করতে হবে। এর পর সেই নির্ধারিত কোর্সের (শিক্ষা কার্যক্রম) মেয়াদ শেষ হবার পর চাকরি খোঁজার জন্য রেসিডেন্স পারমিটে উল্লেখিত নির্দিষ্ট সময় জার্মানিতে অবস্থান করা যাবে। চাকরি পাওয়ার পর ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করা যাবে।

স্টুডেন্ট ভিসা পেতে হলে জার্মানির যে ইউনিভার্সিটিতে আপনি ভর্তি হয়েছেন তাদের দেয়া ‘অ্যাডমিশন লেটার’ হাতে থাকতে হবে। সেই সঙ্গে পড়াশোনা চালানোর মতো যথেষ্ট আর্থিক সামর্থ্যের প্রমাণপত্র থাকতে হবে।

উদ্যোক্তা হিসেবে অভিবাসন ভিসা▪️
আপনার যদি অভিনব ও দুর্দান্ত ব্যবসায়িক আইডিয়া/প্রস্তাব থাকে তবে আপনি এন্ট্রাপ্রেনিউর ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন। এ ক্ষেত্রে সেই ব্যবসাকে জার্মানিতে চালু করার মতো অর্থনৈতিক সামর্থ্য ও নগদ অর্থ থাকতে হবে। এর সর্বনিম্ন পরিমাণ হচ্ছে ১০ লাখ ইউরো। শুরুতে অন্তত ১০ জার্মান নাগরিককে আপনার নতুন প্রতিষ্ঠানে চাকরি দিতে হবে।


ফ্যামিলি স্পন্সরশিপ ভিসা▪️
আপনি যদি জার্মান বাসিন্দার পরিবারের সদস্য অথবা তার ওপর নির্ভরশীল (স্পাউজ বা সন্তান) হয়ে থাকেন তবে ফ্যামিলি স্পন্সরশিপ ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। জার্মানিতে বসবাসরত পরিবারের মূল সদস্যের সঙ্গে থাকার আবেদন করতে হলে সন্তানদের বয়স ১৬ বছরের নীচে হতে হবে। তবে এমন নির্ভরশীল সদস্যের বয়স ১৬ এর বেশি হলে তাকে জার্মান ভাষার ওপর দক্ষতা প্রমাণ করতে হবে।

ট্যুরিস্ট ভিসা▪️
যারা জার্মানি পর্যটক হিসেবে ভ্রমণ করতে চান তাদের অবশ্যই জার্মানির ট্যুরিস্ট ভিসা (পর্যটক) নিতে হবে। জার্মানির ট্যুরিস্ট ভিসাকে অনেকেই ভিজিট ভিসা বলে থাকেন। জার্মান ট্যুরিস্ট ভিসা পেতে প্রায় ১৫ দিন সময় লাগে৷ জার্মান দূতাবাস থেকে সরাসরি এই ভিসার জন্য আবেদন করা যেতে পারে।

কোন কাজে কত বেতন▪️
জার্মানিতে একজন কর্মীকে কত বেতন দেয়া হয়ে থাকে তা জানার আগ্রহ অনেকেরই আছে। জার্মানিতে একজন কর্মী মাসে সর্বনিম্ন দুই থেকে ৫ লাখ টাকার সমপরিমাণ বেতন পান। অর্থাৎ সেখানে ন্যূনতম মাসিক বেতন বাংলাদেশি মুদ্রায় দুই লাখ টাকা। জার্মানিতে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা খণ্ডকালীন কাজ (পার্টটাইম) করেও মাসে এক লাখ টাকার বেশি আয় করতে পারেন।
জার্মানিতে মোট কাজের সময় ৮ ঘণ্টা এবং অনেকেই এই সময়ে দুই থেকে তিন লাখ টাকা আয় করতে পারেন।

যেসব কাজের চাহিদা বেশি▪️
বর্তমানে অনেক বাংলাদেশি এই দেশটিতে কাজ করছেন। সেখানে দক্ষ শ্রমিক ও কর্মীর চাহিদা সবচেয়ে বেশি। বর্তমানে বেশি চাহিদা রয়েছে এমন কিছু উল্লেখযোগ্য চাকরি হলো সিকিউরিটি গার্ড, ফুড প্যাকেজিং, শপিং মল, ড্রাইভিং, মেকানিক্যাল, নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ার, পরিচ্ছন্নতা কর্মী ও ক্লিনিং ম্যানের।
অন্যদিকে আপনি যদি জার্মানিতে যেয়ে থাকেন, আপনাকে প্রথমে এই সমস্ত কাজে প্রশিক্ষণ থাকা জরুরি। আপনি ভাল অর্থ উপার্জন করতে পারেন যদি আপনি নির্দিষ্ট কিছু চাকরি বা কর্মে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হন।


জার্মানিতে কোন ভিসায় যাওয়া সহজ▪️
অনেকেই জানতে চান কোন ভিসায় দ্রুততম সময়ে জার্মানিতে যাওয়া যায় এবং কোন ভিসা সহজে পাওয়া যায়। বর্তমানে, জার্মানিতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়া সময়ের সঙ্গে সঙ্গে খুব কঠিন হয়ে উঠেছে। তবে বাংলাদেশ থেকে সহজেই স্টুডেন্ট ভিসা বা জব সিকার ভিসার মাধ্যমে জার্মানিতে যেতে পারেন।

অনার্স বা মাস্টার্স শেষ করার পর আপনি সহজেই স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করে জার্মানিতে যেতে পারেন। তবে জার্মানিতে যাওয়ার আগে আপনার ইংরেজি এবং জার্মান ভাষায় ভালো অভিজ্ঞতা থাকতে হবে, তাহলে সেখানে ভালো করতে পারবেন। শিক্ষার্থীরা চাইলে স্টুডেন্ট ভিসায় জার্মানিতে পার্ট-টাইম কাজ করে ভালো অর্থ উপার্জন করতে পারেন।

বাংলাদেশ থেকে জার্মানি যাওয়ার উপায়▪️
বাংলাদেশ থেকে আগে জার্মানি যেতে হলে অনেক কষ্ট করতে হতো। কিন্তু এখন ট্যুরিস্ট ভিসা, ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ও স্টুডেন্ট ভিসায় যে কেউ সহজেই জার্মানিতে যেতে পারেন। তবে এর জন্য আপনাকে জার্মান দূতাবাসে কিছু ডকুমেন্ট জমা দিতে হবে এবং তারপর ভিসা পেতে পারেন।

আপনার পাসপোর্ট, জাতীয় পরিচয়পত্র, ব্যাংক স্টেটমেন্টসহ সমস্ত তথ্য নিয়ে সরাসরি জার্মান দূতাবাসে যেতে হবে এবং আপনি যে ধরণের ভিসা চান সে সম্পর্কে তাদের জানাতে হবে। তারপর তাদের শর্তানুযায়ী সব কাজ শেষ করে কিছু দিনের মধ্যেই পেয়ে যেতে পারেন আপনার কাঙ্খিত জার্মান ভিসা। এতো ঝামেলার মধ্যে দিয়ে যেতে না চাইলে বাংলাদেশে অনেক ভিসা এজেন্সি আছে তাদের কাছে যেতে পারেন যারা গ্রাহকদের কোনো ঝামেলা ছাড়াই যেকোনো দেশের ভিসা দিয়ে থাকে।

আপনি সরাসরি সেই প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করে জার্মানির ভিসা পেতে পারেন।


জার্মানির ভিসা পেতে লাগে যেসব প্রয়োজনীয় কাগজপত্র▪️
জার্মানি ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে অর্থাৎ জব ভিসার মাধ্যমে জার্মানি যেতে হলে কিছু কাগজপত্র জমা দিতে হবে।
এই কাগজপত্রগুলো জার্মান দূতাবাসে জমা দেওয়ার পরে তারা কোম্পানির কাছে পাঠাবে এবং সবকিছু যাচাই করার পরে কোম্পানি আপনাকে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য যোগ্য বিবেচনা করলে ভিসা ইস্যু করবে।

জার্মানি ভ্রমণের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের মধ্যে রয়েছে দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি, নির্দিষ্ট কাজের উপর দক্ষতার সার্টিফিকেট, ছয় মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট এবং চেয়ারম্যানের সত্যায়িত সনদ। জার্মান দূতাবাসে সত্যায়িত করা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পাঠাতে হবে।

সর্বনিম্ন ছয় মাস মেয়াদ রয়েছে এরকম একটি বৈধ পাসপোর্ট থাকতে হবে। নিজের এনআইডি কার্ডের ফটোকপি ছাড়াও বাবা-মার এনআইডি কার্ডের ফটোকপি লাগবে। জার্মান দূতাবাস থেকে আবেদন ফরম সংগ্রহ করে সেটি পূরণ করতে হবে। উপরে উল্লিখিত সমস্ত কাগজপত্র সংগ্রহ করার পরে, জার্মান ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। আর কোন কিছুতে ভুল থাকলে তা সংশোধন করে নিতে হবে।

জার্মানির ভিসা প্রসেসিং হতে কতদিন সময় লাগে
জার্মানির ভিসা প্রক্রিয়াকরণে সাধারণত ২৫ থেকে ৩০ দিন সময় লাগে। তবে কারো কারো জন্য সময় বেশি লেগে যেতে পারে।

জার্মানি যেতে কত টাকা লাগতে পারে▪️
জার্মানিতে যেতে কত খরচ হয় বা জার্মানিতে ভিসার জন্য বর্তমানে কত টাকা নেওয়া হচ্ছে সে সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা থাকা জরুরি। যারা ওয়ার্ক ভিসা বা ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মাধ্যমে জার্মানি যেতে চান তাদের খরচ হবে ৮ থেকে ১২ লাখ টাকা। কেউ স্টুডেন্ট ভিসার মাধ্যমে জার্মানিতে যেতে চাইলে প্রায় ৫ লাখ টাকা খরচ হবে।

আপনি জার্মানিতে থাকার সময় প্রতি মাসে ৩০০ থেকে ৪০০ ইউরো অতিরিক্ত খরচ হবে৷ খাবার এবং বাসস্থানসহ মাসে খরচ হতে পারে সর্বোচ্চ ৪০০ ইউরো।

ঢাকার জার্মান সাংস্কৃতিক সেন্টার গ্যেটে ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটসহ বিভিন্ন সংস্থায় জার্মান ভাষা শেখার পর্যাপ্ত সুযোগ রয়েছে।
#সিলেট #সিলেটি #জার্মান_ভিসা

Address

Sylhet
3100

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when SGC TOUR posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to SGC TOUR:

Videos

Share

Nearby travel agencies


Other Passport & Visa Services in Sylhet

Show All