16/06/2024
দেশ-বিদেশে অবস্থানরত সবাইকে জানাই পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা,ঈদ মোবারক
We provide UK,USA,CANADA,AUSTRALIA,EU,Dubai Student & Visit visa service.
দেশ-বিদেশে অবস্থানরত সবাইকে জানাই পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা,ঈদ মোবারক
আসসালামু আলাইকুম।
ঈদুল আযহা উপলক্ষে ১৪ জুন ২০২৪ থেকে ২১ জুন ২০২৪ তারিখ পর্যন্ত অফিস বন্ধ থাকবে।
আগামি ২২ জুন ২০২৪ তারিখ থেকে অফিস যথারীতি খোলা থাকবে।
জরুরী প্রয়োজনে
01721 235191
𝐒𝐭𝐮𝐝𝐲 𝐢𝐧 𝐃𝐮𝐛𝐚𝐢
আপনি কি বিদেশে উচ্চশিক্ষা নিয়ে চিন্তিত? Long Study Gap/ Low IELTS score/ Low GPA এর কারনে উচ্চশিক্ষার জন্য আপনার কাঙ্খিত দেশটিতে যেতে পারছেন না? বিভিন্ন দেশে রিফিউজ হয়ে হতাশায় আছেন? No worries!! দুবাই হতে পারে আপনার স্বপ্ন পুরণের দারুণ উপায়।
উচ্চশিক্ষার জন্য কেন দুবাই যাবেন
IELTS প্রয়োজন নেই।
ব্যাংক Statement এর প্রয়োজন নেই।
১০০% ভিসার নিশ্চেয়তা।
স্টাডি গ্যাপ গ্রহনযোগ্য
স্টুডেন্ট রেসিডেন্স ভিসা
SSC পাশ শিক্ষার্থীও আবেদন করতে পারবে।
দুবাই থেকে সরাসরি ক্রেডিট ট্রান্সফার করে ওয়ার্ল্ডের টপ ইউনিভার্সিটি তে পড়ার সুযোগ। যেমন- USA, UK, Canada, Australia, Malta
২সপ্তাহে ভিসা অনুমোদন ১ মাসেই ফ্লাই!!
প্রতি মাসে ইন্টেক থাকায় দ্রুত ভর্তি ও পড়াশুনা শুরু করার সুযোগ।
আরও রয়েছে কাজ করার সুযোগ।
For more details please feel free to contact us:
World Trek
Golden Tower *2nd Floor ,Airport Road, Amberkhana, Sylhet.
Phone: 01721-235191, 01720-232618 (WhatsApp)
[email protected]
www.worldtrek.info
.
ইউরোপের সেনজেনভুক্ত দেশ ️MALTA (মালটা) - IELTS সহ / ছাড়াই উচ্চশিক্ষার সুযোগ। বর্তমানে ভিসা রেশিও অনেক ভালো। ডিপ্লোমা লেভেল 5, ব্যাচেলর লেভেল 6 এবং মাস্টার্স লেভেল 7 এ ভর্তি চলছে। স্টাডি গ্যাপ গ্রহণযোগ্য, Tuition Fee ভিসার আগে / পরে দিতে পারবেন।
আপনি কেন ️ মাল্টায় (MALTA) যাবেন?
Standard & World Recognized Educational System.
Affordable Tuition & Accommodation Fees.
Credit Transfer facilities after 6 months
Part-time Job Facility (Monthly Inc-ome: 500-700 Euro Approx.)
Offer Letter Processing (Only 05 / 07 days).
PR Facility.
No need to Travel to India
Apply with or without IELTS
You can pay your Tuition fee after visa
For more details please feel free to contact us:
World Trek
Golden Tower *2nd Floor ,Airport Road, Amberkhana, Sylhet.
Phone: 01721-235191, 01720-232618 (WhatsApp)
[email protected]
www.worldtrek.info
#মালটাতেপড়াশোনা
"Unlock Your Potential in the UK: Where Education Meets Excellence!"
For more details please contact us.
World Trek
Golden Tower *2nd Floor ,Airport Road, Amberkhana, Sylhet.
Phone: 01721-235191, 01720-232618
[email protected]
www.worldtrek.info
.
ARE YOU PLANNING TO STUDY ABROAD?
Global Admission is a leading UK based student Recruitment Agency.
We are the official representative of over 200 universities of UK, USA, Canada, Australia & European countries.
For more details please contact us.
World Trek
Golden Tower *2nd Floor ,Airport Road, Amberkhana, Sylhet.
Phone: 01721-235191, 01720-232618
[email protected]
www.Worldtrek.info
.
𝑺𝒕𝒖𝒅𝒚 𝑰𝒏 𝑼𝑲
𝗦𝘁𝘂𝗱𝘆 𝗶𝗻 𝗨𝗞 𝘄𝗶𝘁𝗵 𝗜𝗘𝗟𝗧𝗦/𝗢𝗜𝗘𝗧𝗖/𝗠𝗢𝗜/𝗜𝗻𝘁𝗲𝗿𝗻𝗮𝗹 𝗘𝗻𝗴𝗹𝗶𝘀𝗵 𝗧𝗲𝘀𝘁/ 𝗣𝗿𝗲-𝘀𝗲𝘀𝘀𝗶𝗼𝗻𝗮𝗹 𝗘𝗡𝗚𝗟𝗜𝗦𝗛 𝗖𝗼𝘂𝗿𝘀𝗲 (𝗖𝗼𝗻𝗱𝗶𝘁𝗶𝗼𝗻 𝗔𝗽𝗽𝗹𝗶𝗲𝘀)
Admission Open for Foundation, Bachelor, Pre-Masters, Masters & PHD
MOI from any University (Condition Applies)
IELTS/OIETC Fee Refund/cash back opportunity
Scholarship upto £5000
Study Gap Acceptable
No Service Charge before or after visa
Quick Offer Letter
Flexible Entry Requirement
For more details please contact us.
World Trek
Golden Tower *2nd Floor ,Airport Road, Amberkhana, Sylhet.
Phone: 01721-235191, 01720-232618
[email protected]
www.Worldtrek.info
𝑺𝒕𝒖𝒅𝒚 𝑰𝒏 𝑼𝑲
𝗦𝘁𝘂𝗱𝘆 𝗶𝗻 𝗨𝗞 𝘄𝗶𝘁𝗵 𝗜𝗘𝗟𝗧𝗦/𝗢𝗜𝗘𝗧𝗖/𝗠𝗢𝗜/𝗜𝗻𝘁𝗲𝗿𝗻𝗮𝗹 𝗘𝗻𝗴𝗹𝗶𝘀𝗵 𝗧𝗲𝘀𝘁/ 𝗣𝗿𝗲-𝘀𝗲𝘀𝘀𝗶𝗼𝗻𝗮𝗹 𝗘𝗡𝗚𝗟𝗜𝗦𝗛 𝗖𝗼𝘂𝗿𝘀𝗲 (𝗖𝗼𝗻𝗱𝗶𝘁𝗶𝗼𝗻 𝗔𝗽𝗽𝗹𝗶𝗲𝘀)
Admission Open for Foundation, Bachelor, Pre-Masters, Masters & PHD
MOI from any University (Condition Applies)
IELTS/OIETC Fee Refund/cash back opportunity
Scholarship upto £5000
Study Gap Acceptable
No Service Charge before or after visa
Quick Offer Letter
Flexible Entry Requirement
For more details please contact us.
World Trek
Golden Tower *2nd Floor ,Airport Road, Amberkhana, Sylhet.
Phone: 01721-235191, 01720-232618
[email protected]
www.Worldtrek.info
কানাডার রিফুইজড ফাইল প্রসেসিং সহ আমেরিকা ও অস্ট্রেলিয়ার ভিজিট ভিসা এবং সেনজেন ভিজিট ভিসার প্রসেসিং করছি অল্প খরচে যেতে পারেন ইনশাআল্লাহ
🇦🇪 আপনি কি উচ্চ শিক্ষার জন্য Dubai যেতে ইচ্ছুক !
বিদেশে যাওয়া নিয়ে আর নয় দুশ্চিন্তা- আমরা দিচ্ছি Admission & Visa নিশ্চয়তা। S.S.C/H.S.C এর পরেই করুন বিদেশে উচ্চ শিক্ষার স্বপ্ন পূরণ!
যাদের Study gap আছে, যারা IELTS দিতে চান না এবং এম্বাসি ফেইস করতে চান না তারা দুবাইতে ১ বছর পড়াশোনা করে Dubai থেকে USA, UK, Malta তে campus transfer করে easily move করতে পারছেন।
🔴 Benefits of studying in Dubai:
📍 Visa processed by the institute & No rejection so far
📍 Low Tuition fees
📍 Without IELTS/English Test
📍 2nd safest country in the world
📍 3rd richest country
📍 4th most visited country in the world
📍 9th most competitive economy in the world
📍 Years of gap accepted
📍 Post-study stay-back options
📍 Affordable tuition fees
📍 Credit Transfer to USA / Malta / UK
Study in Dubai, UAE!
আজই চলে আসুন আমাদের অফিসে ।
📍
Unit-6 ,2nd Flor(Level-3)
Golden Tower,Airport Road,Amberkhana,Sylhet.
+880 1720 232618
+880 1721 235191(WhatsApp)
E-Mail: [email protected]
www.worldtrek.info
ভিসা এপ্লিকেশন অফিসার/কনসালটেন্ট হিসেবে যদি চাকরি করতে চান তাহলে যোগাযোগ করুন।
নিম্নের ঠিকানায় সিভি পাঠাতে পারেন
World Trek
01721-235191 (What's App)
[email protected]
আমরা স্বপ্নের দেশ আমেরিকার সব ধরনের ভিসা প্রসেস করে থাকি।
আপনার যে কোন ধরণের ভিসা প্রসেস করতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
আমেরিকার ভিসা পাওয়া খুবই সহজ!!! যদি সঠিক নিয়মে ভিসা প্রসেসিং করা যায়।
বর্তমান সময়ে কিছু ভিসা প্রসেসিং বিষয়টাকে এতটা জটিল করে তুলেছে যা সাধারন মানুষের পক্ষে বোঝা কঠিন।
এজন্য আমরা আপনার আমেরিকার টুরিস্ট ভিসা সঠিকভাবে প্রসেসিং এর সম্পূর্ণ দায়িত্ব নিচ্ছি।
আমরা আমাদের অভিজ্ঞ টিম দ্বারা ভিসা প্রসেসিংয়ের সম্পূর্ণ কাজটি করে থাকি।
আমেরিকান ট্যুরিস্ট ভিসার জন্য আপনাকে যা করতে হবে:
১। একটি এপ্লিকেশন ফর্ম (DS-160 ফর্ম) পুরন করতে হবে।
২। ডেট পাওয়ার পর একটি সংক্ষিপ্ত ইন্টারভিউ দিতে হবে।
সঠিক ও নির্ভুল তথ্য দিয়ে DS-160 ফর্ম পুরন করতে পারলে ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে।
আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:
ভিসা প্রসেসিং করতে আমাদের অফিসঃ
Unit-6 ,2nd Flor(Level-2)
Golden Tower,Airport Road,Amberkhana,Sylhet.
+880 1720 232618
+880 1721 235191(WhatsApp)
E-Mail: [email protected]
যদি ফোন এ নেটওয়ার্ক জনিত কারনে আমাদের কে পাওয়া না যায় তবে
Whatsapp এ ম্যাসেজ করে রাখুন, আমারাই আপনার সাথে যোগাযোগ করব।
দুবাই থেকে স্পেন ভিজিট ভিসা পাওয়ার জন্য আপনাকে নিচের ধাপগুলি অনুসরণ করতে হবে:
১. আবেদনপত্র পূরণ:
- ভিসার আবেদনপত্রটি স্পেন দূতাবাস বা ভিসা সেন্টার থেকে সংগ্রহ করুন অথবা তাদের ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করুন।
- সঠিক তথ্য দিয়ে ফর্মটি পূরণ করুন।
২. প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস সংগ্রহ:
- পূরণকৃত আবেদনপত্র।
- পাসপোর্ট (যা কমপক্ষে ৬ মাসের জন্য বৈধ হতে হবে)।
- সম্প্রতি তোলা পাসপোর্ট সাইজ ছবি (২ কপি)।
- রিটার্ন এয়ার টিকেট।
- হোটেল বুকিং অথবা থাকার ব্যবস্থার প্রমাণ।
- ভ্রমণের উদ্দেশ্য বর্ণনা করা চিঠি।
- ভ্রমণের ইন্সুরেন্স (কমপক্ষে €৩০,০০০ কভারেজ সহ)।
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট (শেষ ৩-৬ মাসের) যা আপনার আর্থিক ক্ষমতা প্রমাণ করবে।
- যদি প্রযোজ্য হয় তবে চাকরির প্রমাণপত্র বা ব্যবসায়িক নথি।
৩. অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুকিং:
- স্পেন দূতাবাস বা তাদের অনুমোদিত ভিসা সেন্টারে অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করুন।
- এটি অনলাইনে বা টেলিফোনের মাধ্যমে করতে পারেন।
৪. ভিসা ফি প্রদান:
- নির্ধারিত ভিসা ফি জমা দিন।
- এটি দূতাবাস বা ভিসা সেন্টারে জমা দিতে হবে।
৫. বায়োমেট্রিক ডাটা প্রদান:
- ভিসা সেন্টারে উপস্থিত হয়ে আপনার আঙ্গুলের ছাপ ও ছবি প্রদান করুন।
৬. ইন্টারভিউ (যদি প্রয়োজন হয়):
- যদি দূতাবাস বা কনসুলেট ইন্টারভিউয়ের জন্য ডাকে, তবে নির্দিষ্ট দিনে উপস্থিত থাকুন এবং প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তর দিন।
৭. প্রসেসিং ও সিদ্ধান্ত:
- আপনার ভিসা আবেদন প্রক্রিয়াকরণ সম্পন্ন হলে, আপনাকে ফলাফল জানানো হবে।
- সাধারণত ভিসা প্রক্রিয়াকরণ সময় ১৫ দিন হতে পারে তবে এটি ভিন্ন হতে পারে।
৮. ভিসা সংগ্রহ:
- ভিসা অনুমোদিত হলে, আপনার পাসপোর্ট নিয়ে এসে ভিসা সংগ্রহ করুন।
স্পেন ভিজিট ভিসা পাওয়ার জন্য সবসময় সর্বশেষ তথ্য ও প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে স্পেন দূতাবাসের ওয়েবসাইট বা অনুমোদিত ভিসা সেন্টার থেকে নিশ্চিত হওয়া উচিত।
[ বিঃদ্রঃ আমরা Work Permit এর কোন কাজ করি না ]
কম বাজেটে ইউরোপ
কম বাজেটে ইউরোপ
১. সার্বিয়া
২. নর্থ মেসিডোনিয়া
৩. আলবেনিয়া
একটু বেশি বাজেট যাদের
৪. রোমানিয়া
৫. বুলগেরিয়া
আরেকটু বেশি বাজেট যাদের
৬. গ্রিস
৭. পোল্যান্ড
আরও বেশি বাজেট
৮. ক্রোয়েশিয়া
৯. পর্তুগাল /ইতালি
১০. ফ্রান্স
যারা বলেন ভিসা হয়না তাদের বলি ভালো কোম্পানিতে চাকরি পাইলে কোন দেশের ভিসাই রিজেক্ট হয় না।
বাজেট অনুযায়ী স্বপ্ন পুরন। আপনার মতামত দিতে পারেন।
[ বিঃদ্রঃ আমরা Work Permit এর কোন কাজ করি না ]
কাতার থেকে রোমানিয়ার ভিসা
কাতার থেকে রোমানিয়ার ভিসা রেশিও খুবই ভালো। অল্প সময়ে ভিসা হচ্ছে। পরিচিত ও বিশ্বস্ত এজেন্সির মাধ্যমে আবেদন করতে পারেন।
[ বিঃদ্রঃ আমরা Work Permit এর কোন কাজ করি না ]
সৌদি আরব থেকে সহজে যাওয়া যায় ইউরোপের ১০টি দেশ:
সৌদি আরব থেকে সহজে যাওয়া যায় ইউরোপের ১০টি দেশ:
1. জার্মানি: উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা।
2. ইতালি: পর্যটন ও ব্যবসার সুযোগ।
3. ফ্রান্স: বিখ্যাত পর্যটন গন্তব্য।
4. স্পেন: আকর্ষণীয় শহর ও সৈকত।
5. নেদারল্যান্ডস: সচ্ছল পরিবহন ব্যবস্থা।
6. সুইজারল্যান্ড: পর্যটন ও ব্যাংকিং।
7. অস্ট্রিয়া: প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও সংস্কৃতি।
8. বেলজিয়াম: ইউরোপীয় ইউনিয়নের কেন্দ্র।
9. গ্রিস: ঐতিহাসিক স্থান ও দ্বীপপুঞ্জ।
10. তুরস্ক: প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য।
এই দেশগুলিতে সরাসরি ফ্লাইট ও সহজ ভিসা প্রক্রিয়া রয়েছে। তবে এই দেশগুলোর ভিসা পাওয়ার জন্য নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করতে হয়। এম্বাসি কর্তৃক যেই শর্ত দেওয়া হয় তা পূরণ করলেই পাওয়া যায় ভিসা।
[ বিঃদ্রঃ আমরা Work Permit এর কোন কাজ করি না ]
ওমান থেকে ইউরোপের বেশ কয়েকটি দেশে যাওয়া সহজ
ওমান থেকে ইউরোপের বেশ কয়েকটি দেশে যাওয়া সহজ, তবে শেনজেন ভিসা পাওয়া তুলনামূলক সহজ যেসব দেশে সেগুলো হল:
1. পর্তুগাল: পর্যটকদের জন্য সহজ ভিসা প্রক্রিয়া।
2. স্পেন: উচ্চ গ্রহণযোগ্যতার হার।
3. গ্রিস: ভিসা প্রক্রিয়া সহজ।
4. ইতালি: পর্যটকদের জন্য জনপ্রিয়।
5. ফ্রান্স: সহজ ভিসা প্রক্রিয়া।
প্রক্রিয়া:
1. শেনজেন ভিসা আবেদন: আবেদন ফর্ম পূরণ করুন।
2. প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস:
- পাসপোর্ট
- ফ্লাইট টিকিট
- হোটেল বুকিং
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট
- ভ্রমণ বীমা
3. বায়োমেট্রিক্স: আঙ্গুলের ছাপ ও ছবি দিন।
4. ফি প্রদান: ভিসা ফি প্রদান করুন।
ভিসা পাওয়ার পর সরাসরি ফ্লাইটে ইউরোপের এসব দেশে যেতে পারেন।
[ বিঃদ্রঃ আমরা Work Permit এর কোন কাজ করি না ]
দুবাই থেকে মেক্সিকো ভ্রমণ ভিসা
দুবাই থেকে মেক্সিকো ভ্রমণ ভিসা পাওয়ার জন্য আপনার যে ডকুমেন্টস গুলো লাগবে তাহল:
১. অরিজিনাল পাসপোর্ট এবং প্রথম ও শেষ পাতার ফটোকপি
২. আপনি যে দেশ থেকে মেক্সিকোর এম্বাসিতে জমা দিবেন সেদেশের ভিসার কপি
৩. ভিসা আবেদন ফর্ম পূরণ ও স্বাক্ষর
৪. পাসপোর্ট সাইজ ছবি এক কপি
৫. অরিজিনাল কাভার লেটার
৬. তিন মাসের পে স্লিপ
৭. অরিজিনাল পার্সোনাল কাভার লেটার
৮. অরিজিনাল পার্সোনাল ব্যাংক স্টেটমেন্ট (৪৫০০ ডলার ব্যালেন্স)
[ বিঃদ্রঃ আমরা Work Permit এর কোন কাজ করি না ]
বাংলাদেশ থেকে জার্মানির ভিসা প্রসেসিং:
বাংলাদেশ থেকে জার্মানির ভিসা প্রসেসিং:
জার্মানির ভিসার জন্য বাংলাদেশ থেকে আবেদন করতে নিম্নলিখিত ধাপগুলো অনুসরণ করতে হবে:
১. ভিসার ধরন নির্ধারণ:
কোন ভিসার জন্য আবেদন করবেন তা নির্ধারণ করুন (যেমন: ট্যুরিস্ট, স্টুডেন্ট, ওয়ার্ক ভিসা)।
২. অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুকিং:
জার্মান দূতাবাসের ওয়েবসাইটে গিয়ে ভিসা অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করুন।
৩. প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস:
- পূরণকৃত ভিসা আবেদন ফর্ম
- বৈধ পাসপোর্ট (কমপক্ষে ৬ মাসের মেয়াদ থাকতে হবে)
- পাসপোর্ট সাইজের ছবি
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট (সর্বশেষ ৩ মাসের)
- ভ্রমণ বীমা
- ফ্লাইট টিকিট রিজার্ভেশন
- হোটেল বুকিং বা থাকার প্রমাণ
- কাজের অফার লেটার (ওয়ার্ক ভিসার জন্য)
- শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণপত্র (স্টুডেন্ট ভিসার জন্য)
৪. আবেদন জমা:
নির্দিষ্ট দিনে দূতাবাসে গিয়ে আবেদন ফর্ম ও ডকুমেন্টস জমা দিন।
৫. বায়োমেট্রিক্স:
আঙ্গুলের ছাপ ও ছবি দিন।
৬. ভিসা ফি প্রদান:
নির্ধারিত ভিসা ফি জমা দিন।
৭. ভিসা প্রসেসিং:
ভিসা প্রসেসিং সাধারণত ১৫-৩০ কার্যদিবস লাগে। দূতাবাস আপনার আবেদন পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত জানাবে।
৮. ভিসা সংগ্রহ:
ভিসা অনুমোদিত হলে, দূতাবাস থেকে পাসপোর্ট এবং ভিসা সংগ্রহ করুন। দূতাবাস আপনাকে ইমেল বা ফোনের মাধ্যমে ভিসা প্রস্তুতির তথ্য জানাবে।
৯. ভ্রমণের প্রস্তুতি:
ভিসা পাওয়ার পর, জার্মানিতে যাত্রার জন্য প্রস্তুতি নিন। ফ্লাইট টিকিট কনফার্ম করুন এবং যাত্রার দিন নির্ধারণ করুন।
অতিরিক্ত টিপস:
- ডকুমেন্টস যাচাই: সব ডকুমেন্টস সঠিকভাবে যাচাই করে নিশ্চিত করুন।
- প্রাথমিক যোগাযোগ: দূতাবাসের ওয়েবসাইট এবং হেল্পলাইন থেকে প্রাথমিক তথ্য সংগ্রহ করুন।
- ভিসা পরামর্শদাতা: প্রয়োজনে অভিজ্ঞ ভিসা পরামর্শদাতার সাহায্য নিতে পারেন।
সাধারণ প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস তালিকা:
- পূরণকৃত ভিসা আবেদন ফর্ম
- বৈধ পাসপোর্ট (কমপক্ষে ৬ মাসের মেয়াদ থাকতে হবে)
- ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট (সর্বশেষ ৩ মাসের)
- ট্রাভেল বীমা (শেনজেন ভিসার জন্য €৩০,০০০ কভারেজ)
- রিটার্ন ফ্লাইট টিকিট রিজার্ভেশন
- হোটেল বুকিং বা থাকার প্রমাণপত্র
- কাজের অফার লেটার (ওয়ার্ক ভিসার জন্য)
- শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট (স্টুডেন্ট ভিসার জন্য)
আবেদন ফি:
ভিসা ফি সাধারণত ৬০-৮০ ইউরো (ট্যুরিস্ট ভিসার জন্য), এবং স্টুডেন্ট বা ওয়ার্ক ভিসার জন্য ফি ভিন্ন হতে পারে।
সংক্ষেপে:
বাংলাদেশ থেকে জার্মানির ভিসা প্রক্রিয়া বেশ সরল, তবে সময়সাপেক্ষ। সঠিক ডকুমেন্টস এবং তথ্য প্রদান নিশ্চিত করলে ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়। যেকোনো ধরণের বিভ্রান্তি বা প্রশ্নের ক্ষেত্রে জার্মান দূতাবাসের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট বা হেল্পলাইনের মাধ্যমে যোগাযোগ করুন।
[ বিঃদ্রঃ আমরা Work Permit এর কোন কাজ করি না ]
বাংলাদেশ থেকে গ্রিসের চাকরির ভিসা প্রসেসিং পদ্ধতি নিম্নরূপ:
বাংলাদেশ থেকে গ্রিসের চাকরির ভিসা প্রসেসিং পদ্ধতি নিম্নরূপ:
১. চাকরি খোঁজা:
প্রথমে গ্রিসের একটি কোম্পানির কাছ থেকে চাকরির অফার পেতে হবে। আন্তর্জাতিক চাকরি পোর্টাল, লিংকডইন, এবং রিক্রুটমেন্ট এজেন্সির মাধ্যমে কাজের সন্ধান করতে পারেন।
২. স্পন্সরশিপ এবং ওয়ার্ক পারমিট:
নিয়োগকর্তা গ্রিসের ইমিগ্রেশন অফিসে আপনার জন্য ওয়ার্ক পারমিটের আবেদন করবে। ওয়ার্ক পারমিটের অনুমোদন পেলে তারা আপনাকে নোটিফাই করবে।
৩. প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস:
- পূরণকৃত ভিসা আবেদন ফর্ম
- বৈধ পাসপোর্ট (মেয়াদ কমপক্ষে ৬ মাস থাকতে হবে)
- পাসপোর্ট সাইজের ছবি
- চাকরির অফার লেটার
- ওয়ার্ক পারমিট অনুমোদন
- শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণপত্র
- কাজের অভিজ্ঞতার প্রমাণ
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট (সর্বশেষ ৬ মাসের)
- পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট
- মেডিকেল রিপোর্ট
- ট্রাভেল বীমা
৪. ভিসা আবেদন:
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসসহ গ্রিসের ঢাকায় অবস্থিত দূতাবাস বা কনস্যুলেটে ওয়ার্ক ভিসার জন্য আবেদন করুন।
৫. বায়োমেট্রিক্স:
আঙ্গুলের ছাপ ও ছবি প্রদান করুন।
৬. ভিসা ফি:
নির্ধারিত ভিসা ফি প্রদান করুন। ভিসা ফি সাধারণত ৬০-১০০ ইউরো হতে পারে।
৭. ভিসা প্রসেসিং:
আবেদন জমা দেওয়ার পর, সাধারণত ১৫-৩০ কার্যদিবসের মধ্যে ভিসা প্রসেসিং হয়। দূতাবাস আপনার আবেদন পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত জানাবে।
৮. ভিসা সংগ্রহ:
ভিসা অনুমোদিত হলে, আপনাকে পাসপোর্টে ভিসা সিলযুক্ত করে ফেরত দেওয়া হবে।
অতিরিক্ত টিপস:
- ডকুমেন্টস যাচাই: সমস্ত ডকুমেন্টস সঠিকভাবে যাচাই করে জমা দিন।
- প্রাথমিক যোগাযোগ: দূতাবাসের ওয়েবসাইট এবং হেল্পলাইন থেকে প্রাথমিক তথ্য সংগ্রহ করুন।
এই ধাপগুলো অনুসরণ করলে আপনি বাংলাদেশ থেকে গ্রিসের চাকরির ভিসা পেতে পারেন।
[ বিঃদ্রঃ আমরা Work Permit এর কোন কাজ করি না ]
ইতালির ওয়ার্ক পারমিট ভিসা প্রসেসিং পদ্ধতি নিম্নরূপ:
ইতালির ওয়ার্ক পারমিট ভিসা প্রসেসিং পদ্ধতি নিম্নরূপ:
১. চাকরি খোঁজা:
প্রথমে ইতালির একটি কোম্পানির কাছ থেকে চাকরির অফার পেতে হবে। আন্তর্জাতিক চাকরি পোর্টাল, লিংকডইন, এবং রিক্রুটমেন্ট এজেন্সির মাধ্যমে কাজের সন্ধান করতে পারেন।
২. নিয়োগকর্তার দায়িত্ব:
নিয়োগকর্তা ইতালির ইমিগ্রেশন অফিসে আপনার জন্য Nulla Osta (ওয়ার্ক পারমিট) এর আবেদন করবে। এটি ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ থেকে অনুমোদন পেলে নিয়োগকর্তা আপনাকে নোটিফাই করবে।
৩. প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস:
- পূরণকৃত ভিসা আবেদন ফর্ম
- বৈধ পাসপোর্ট (মেয়াদ কমপক্ষে ৬ মাস থাকতে হবে)
- পাসপোর্ট সাইজের ছবি
- চাকরির অফার লেটার
- Nulla Osta এর অনুমোদন কপি
- শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণপত্র
- কাজের অভিজ্ঞতার প্রমাণপত্র
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট (সর্বশেষ ৬ মাসের)
- পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট
- মেডিকেল রিপোর্ট
- ট্রাভেল বীমা
৪. ভিসা আবেদন:
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসসহ ঢাকায় ইতালির দূতাবাস বা ভিসা আবেদন কেন্দ্রে ওয়ার্ক ভিসার জন্য আবেদন করুন। আবেদন জমা দিতে আগে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে।
৫. বায়োমেট্রিক্স:
আঙ্গুলের ছাপ ও ছবি প্রদান করুন।
৬. ভিসা ফি:
নির্ধারিত ভিসা ফি প্রদান করুন। ভিসা ফি সাধারণত ৬০-১০০ ইউরো হতে পারে।
৭. ভিসা প্রসেসিং:
আবেদন জমা দেওয়ার পর, সাধারণত ১৫-৩০ কার্যদিবসের মধ্যে ভিসা প্রসেসিং হয়। দূতাবাস আপনার আবেদন পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত জানাবে।
৮. ভিসা সংগ্রহ:
ভিসা অনুমোদিত হলে, আপনাকে পাসপোর্টে ভিসা সিলযুক্ত করে ফেরত দেওয়া হবে।
৯. ইতালিতে যাত্রা:
ভিসা পাওয়ার পর, আপনার ভ্রমণের প্রস্তুতি নিন। ফ্লাইট টিকিট বুক করুন এবং যাত্রার দিন নির্ধারণ করুন।
অতিরিক্ত টিপস:
- ডকুমেন্টস যাচাই: সমস্ত ডকুমেন্টস সঠিকভাবে যাচাই করে জমা দিন।
- প্রাথমিক যোগাযোগ: দূতাবাসের ওয়েবসাইট এবং হেল্পলাইন থেকে প্রাথমিক তথ্য সংগ্রহ করুন।
এই ধাপগুলো অনুসরণ করলে আপনি ইতালির ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে পারেন। তবে আরও বিস্তারিত জানতে ইতালির এম্বাসি ওয়েব সাইটে ভিজিট করুন।
[ বিঃদ্রঃ আমরা Work Permit এর কোন কাজ করি না ]
দুবাই থেকে পর্তুগালের এগ্রিকালচার ভিসা
দুবাই থেকে পর্তুগালের এগ্রিকালচার ভিসা (কৃষি ভিসা) পাওয়ার জন্য নিম্নলিখিত ধাপগুলো অনুসরণ করতে হবে:
১. চাকরি খোঁজা:
প্রথমে পর্তুগালের একটি কৃষি কোম্পানির কাছ থেকে চাকরির অফার পেতে হবে। আন্তর্জাতিক চাকরি পোর্টাল, লিংকডইন, এবং রিক্রুটমেন্ট এজেন্সির মাধ্যমে কাজের সন্ধান করতে পারেন।
২. নিয়োগকর্তার দায়িত্ব:
নিয়োগকর্তা পর্তুগালের ইমিগ্রেশন অফিসে আপনার জন্য ওয়ার্ক পারমিটের আবেদন করবে। ওয়ার্ক পারমিটের অনুমোদন পেলে তারা আপনাকে নোটিফাই করবে।
৩. প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস:
- পূরণকৃত ভিসা আবেদন ফর্ম
- বৈধ পাসপোর্ট (মেয়াদ কমপক্ষে ৬ মাস থাকতে হবে)
- পাসপোর্ট সাইজের ছবি
- চাকরির অফার লেটার
- ওয়ার্ক পারমিট অনুমোদন কপি
- শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণপত্র
- কাজের অভিজ্ঞতার প্রমাণপত্র
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট (সর্বশেষ ৬ মাসের)
- পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট
- মেডিকেল রিপোর্ট
- ট্রাভেল বীমা
৪. ভিসা আবেদন:
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসসহ দুবাইতে অবস্থিত পর্তুগালের দূতাবাস বা ভিসা আবেদন কেন্দ্রে ওয়ার্ক ভিসার জন্য আবেদন করুন। আবেদন জমা দিতে আগে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে।
৫. বায়োমেট্রিক্স:
আঙ্গুলের ছাপ ও ছবি প্রদান করুন।
৬. ভিসা ফি:
নির্ধারিত ভিসা ফি প্রদান করুন। ভিসা ফি সাধারণত ৬০-১০০ ইউরো হতে পারে।
৭. ভিসা প্রসেসিং:
আবেদন জমা দেওয়ার পর, সাধারণত ১৫-৩০ কার্যদিবসের মধ্যে ভিসা প্রসেসিং হয়। দূতাবাস আপনার আবেদন পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত জানাবে।
৮. ভিসা সংগ্রহ:
ভিসা অনুমোদিত হলে, আপনাকে পাসপোর্টে ভিসা সিলযুক্ত করে ফেরত দেওয়া হবে।
৯. পর্তুগালে যাত্রা:
ভিসা পাওয়ার পর, আপনার ভ্রমণের প্রস্তুতি নিন। ফ্লাইট টিকিট বুক করুন এবং যাত্রার দিন নির্ধারণ করুন।
অতিরিক্ত টিপস:
- ডকুমেন্টস যাচাই: সমস্ত ডকুমেন্টস সঠিকভাবে যাচাই করে জমা দিন।
- প্রাথমিক যোগাযোগ: দূতাবাসের ওয়েবসাইট এবং হেল্পলাইন থেকে প্রাথমিক তথ্য সংগ্রহ করুন।
এই ধাপগুলো অনুসরণ করলে আপনি দুবাই থেকে পর্তুগালের এগ্রিকালচার ভিসা পেতে পারেন। আরও বিস্তারিত তথ্য জানতে পর্তুগালের এম্বাসির ওয়েব সাইটে ভিজিট করুন।
[ বিঃদ্রঃ আমরা Work Permit এর কোন কাজ করি না ]
আয়ারল্যান্ডে কাজের সুযোগ
আয়ারল্যান্ডে কাজের সুযোগ। এই ধাপগুলো অনুসরণ করলে আপনি বাংলাদেশ থেকে আয়ারল্যান্ডে চাকরি পেতে পারেন।
বাংলাদেশ থেকে আয়ারল্যান্ডে চাকরি পাওয়ার পদ্ধতি নিম্নরূপ:
১. চাকরি খোঁজা:
প্রথমে আয়ারল্যান্ডে একটি কোম্পানির কাছ থেকে চাকরির অফার পেতে হবে। আন্তর্জাতিক চাকরি পোর্টাল, লিংকডইন, এবং রিক্রুটমেন্ট এজেন্সির মাধ্যমে কাজের সন্ধান করতে পারেন।
২. আবেদন:
যে কাজের জন্য আপনি আবেদন করতে চান, তার জন্য আপনার সিভি ও কাভার লেটার প্রস্তুত করুন এবং কোম্পানির কাছে পাঠান। সিভি ও কাভার লেটারে আপনার অভিজ্ঞতা ও যোগ্যতা ভালোভাবে তুলে ধরুন।
৩. নিয়োগ প্রক্রিয়া:
যদি আপনার আবেদন নির্বাচিত হয়, তবে কোম্পানি আপনাকে ইন্টারভিউর জন্য আমন্ত্রণ জানাবে। ইন্টারভিউয়ের জন্য প্রস্তুতি নিন এবং সময়মত অংশগ্রহণ করুন।
৪. চাকরির অফার:
ইন্টারভিউ সফলভাবে সম্পন্ন হলে, কোম্পানি আপনাকে চাকরির অফার লেটার দেবে। এই লেটারে কাজের শর্তাবলী ও অন্যান্য বিবরণ উল্লেখ থাকবে।
৫. ওয়ার্ক পারমিটের জন্য আবেদন:
চাকরির অফার পাওয়ার পর, আপনার নিয়োগকর্তা আয়ারল্যান্ডের ইমিগ্রেশন অফিসে আপনার জন্য ওয়ার্ক পারমিটের আবেদন করবে। এ জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস হল:
- পূরণকৃত ওয়ার্ক পারমিট আবেদন ফর্ম
- পাসপোর্ট কপি
- চাকরির অফার লেটার
- শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণপত্র
- কাজের অভিজ্ঞতার প্রমাণপত্র
৬. ভিসার জন্য আবেদন:
ওয়ার্ক পারমিট অনুমোদিত হলে, আপনি আয়ারল্যান্ডের ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন। এর জন্য প্রয়োজন:
- পূরণকৃত ভিসা আবেদন ফর্ম
- বৈধ পাসপোর্ট (মেয়াদ কমপক্ষে ৬ মাস থাকতে হবে)
- ওয়ার্ক পারমিটের কপি
- পাসপোর্ট সাইজের ছবি
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট
- পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট
- মেডিকেল রিপোর্ট
- ট্রাভেল বীমা
৭. ভিসা ফি প্রদান:
নির্ধারিত ভিসা ফি প্রদান করুন। সাধারণত ৬০-১০০ ইউরো হতে পারে।
৮. ভিসা প্রসেসিং:
আবেদন জমা দেওয়ার পর, সাধারণত ১৫-৩০ কার্যদিবসের মধ্যে ভিসা প্রসেসিং হয়। দূতাবাস আপনার আবেদন পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত জানাবে।
৯. ভিসা সংগ্রহ:
ভিসা অনুমোদিত হলে, আপনাকে পাসপোর্টে ভিসা সিলযুক্ত করে ফেরত দেওয়া হবে।
১০. আয়ারল্যান্ডে যাত্রা:
ভিসা পাওয়ার পর, আপনার ভ্রমণের প্রস্তুতি নিন। ফ্লাইট টিকিট বুক করুন এবং যাত্রার দিন নির্ধারণ করুন।
এই ধাপগুলো অনুসরণ করলে আপনি বাংলাদেশ থেকে আয়ারল্যান্ডে চাকরি পেতে পারেন।
[ বিঃদ্রঃ আমরা Work Permit এর কোন কাজ করি না ]
দুবাই থেকে বসনিয়া ও হার্জেগোভিনায় যাওয়া এবং ভিসা প্রাপ্তির পদ্ধতি নিম্নরূপ:
দুবাই থেকে বসনিয়া ও হার্জেগোভিনায় যাওয়া এবং ভিসা প্রাপ্তির পদ্ধতি নিম্নরূপ:
১. ভিসার ধরন নির্ধারণ:
আপনার ভ্রমণের উদ্দেশ্য অনুযায়ী ভিসার ধরন নির্ধারণ করুন। সাধারণত পর্যটন, ব্যবসা, বা কাজের জন্য ভিসার আবেদন করা হয়।
২. প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস সংগ্রহ:
নিম্নলিখিত ডকুমেন্টস প্রস্তুত রাখুন:
- পূরণকৃত ভিসা আবেদন ফর্ম
- বৈধ পাসপোর্ট (মেয়াদ কমপক্ষে ৬ মাস থাকতে হবে)
- পাসপোর্ট সাইজের ছবি
- ফ্লাইট টিকিটের কপি
- হোটেল বুকিং কনফার্মেশন বা থাকার প্রমাণ
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট (সর্বশেষ ৬ মাসের)
- ট্রাভেল বীমা
- কাজের ভিসার জন্য চাকরির অফার লেটার এবং ওয়ার্ক পারমিট
৩. ভিসা আবেদন:
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসসহ দুবাইতে অবস্থিত বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার দূতাবাস বা কনস্যুলেট অফিসে ভিসার জন্য আবেদন করুন। আবেদন জমা দিতে আগে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে।
৪. ভিসা ফি প্রদান:
নির্ধারিত ভিসা ফি প্রদান করুন। ভিসা ফি সাধারণত ৫০-১০০ ইউরো হতে পারে।
৫. বায়োমেট্রিক্স:
আঙ্গুলের ছাপ ও ছবি প্রদান করুন।
৬. ভিসা প্রসেসিং:
আবেদন জমা দেওয়ার পর, সাধারণত ১০-১৫ কার্যদিবসের মধ্যে ভিসা প্রসেসিং হয়। দূতাবাস আপনার আবেদন পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত জানাবে।
৭. ভিসা সংগ্রহ:
ভিসা অনুমোদিত হলে, আপনাকে পাসপোর্টে ভিসা সিলযুক্ত করে ফেরত দেওয়া হবে।
৮. বসনিয়া ও হার্জেগোভিনায় যাত্রা:
ভিসা পাওয়ার পর, আপনার ভ্রমণের প্রস্তুতি নিন। ফ্লাইট টিকিট বুক করুন এবং যাত্রার দিন নির্ধারণ করুন।
অতিরিক্ত টিপস:
- ডকুমেন্টস যাচাই: সমস্ত ডকুমেন্টস সঠিকভাবে যাচাই করে জমা দিন।
- প্রাথমিক যোগাযোগ: দূতাবাসের ওয়েবসাইট এবং হেল্পলাইন থেকে প্রাথমিক তথ্য সংগ্রহ করুন।
এই ধাপগুলো অনুসরণ করলে আপনি দুবাই থেকে বসনিয়া ও হার্জেগোভিনায় যেতে পারবেন।
[ বিঃদ্রঃ আমরা Work Permit এর কোন কাজ করি না ]
দুবাই এর ভিসা থাকলে ইউরোপের জর্জিয়া ভিসা ছাড়াই যাওয়া যায়।
দুবাই এর ভিসা থাকলে ইউরোপের এই দেশে ভিসা ছাড়াই যাওয়া যায়। সহজ শর্ত প্রযোজ্য।
দুবাই থেকে জর্জিয়া ভ্রমণ একটি চমৎকার অভিজ্ঞতা। দুবাইয়ের আধুনিক আকাশচুম্বী ভবন এবং বিলাসবহুল জীবনযাপনের পর জর্জিয়ার মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্য, ঐতিহাসিক স্থাপনা এবং সমৃদ্ধ সংস্কৃতি মনোমুগ্ধকর। দুবাই থেকে ফ্লাইটে জর্জিয়া পৌঁছাতে মাত্র ৩-৪ ঘণ্টা সময় লাগে। ত্বিলিসি, কুটাইসি বা বাটুমি শহরগুলি পর্যটকদের জন্য আকর্ষণীয় গন্তব্য। জর্জিয়ার পাহাড়ি অঞ্চল, আঙ্গুরের খেত এবং ঐতিহ্যবাহী খাবার ভ্রমণকে আরও আনন্দদায়ক করে। স্থানীয় আতিথেয়তা এবং সংস্কৃতি পরিদর্শনকারীদের মুগ্ধ করে। এ ভ্রমণ দুবাইয়ের দ্রুত জীবনযাত্রা থেকে এক শান্তিপূর্ণ বিরতি প্রদান করে।
[ বিঃদ্রঃ আমরা Work Permit এর কোন কাজ করি না ]
জার্মানির স্কিল্ড ওয়ার্কার অপর্চুনিটি কার্ড
জার্মানির স্কিল্ড ওয়ার্কার অপর্চুনিটি কার্ড (Chancenkarte) জার্মানির নতুন অভিবাসন নীতির একটি অংশ, যা অ-ইউরোপীয় ইউনিয়ন দেশের দক্ষ কর্মীদের আকর্ষণ করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এখানে আবেদন প্রক্রিয়ার একটি সারাংশ দেওয়া হলো:
১. যোগ্যতা যাচাই
নিম্নলিখিত মৌলিক যোগ্যতার মানদণ্ড পূরণ করুন:
- পেশাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত যোগ্যতা বা সমমানের পেশাগত অভিজ্ঞতা।
- ভাষা দক্ষতা: মৌলিক জার্মান ভাষার দক্ষতা (কমপক্ষে A1 স্তর)।
- কর্ম অভিজ্ঞতা: আপনার ক্ষেত্রে প্রাসঙ্গিক পেশাগত অভিজ্ঞতা।
- বয়স: আদর্শভাবে ৪৫ বছরের নিচে।
- পয়েন্ট সিস্টেম: যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, ভাষা দক্ষতা এবং অন্যান্য বিষয়ের উপর ভিত্তি করে পয়েন্ট প্রয়োজন পূরণ করুন।
২. প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সংগ্রহ
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টগুলি প্রস্তুত করুন, যার মধ্যে রয়েছে:
- বৈধ পাসপোর্ট
- স্বীকৃত যোগ্যতার সার্টিফিকেট
- কর্ম অভিজ্ঞতার প্রমাণ
- ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট (যেমন, গোয়েথ ইনস্টিটিউট)
- আপনার থাকার জন্য প্রয়োজনীয় অর্থের প্রমাণ
- স্বাস্থ্য বীমা কভারেজ
- জীবনবৃত্তান্ত (CV)
- চাকরির প্রস্তাব (যদি পাওয়া যায়)
৩. যোগ্যতার স্বীকৃতি
আপনার বিদেশী যোগ্যতাগুলি জার্মানিতে স্বীকৃত কিনা তা নিশ্চিত করুন। এর জন্য জার্মান কর্তৃপক্ষ বা সংশ্লিষ্ট শিল্প সংস্থার দ্বারা একটি মূল্যায়নের প্রয়োজন হতে পারে। Recognition in Germany পোর্টাল আপনাকে এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে গাইড করতে পারে।
৪. অপর্চুনিটি কার্ডের জন্য আবেদন
আপনার আবেদন জার্মান ফেডারেল এমপ্লয়মেন্ট এজেন্সিতে (Bundesagentur für Arbeit) জমা দিন। এটি প্রায়ই আপনার দেশের জার্মান কনস্যুলেট বা দূতাবাসের মাধ্যমে করা যায়।
৫. আবেদন প্রক্রিয়া
- আবেদন জমা দিন: আবেদন ফর্ম পূরণ করুন এবং প্রয়োজনীয় সমস্ত ডকুমেন্ট জমা দিন।
- সাক্ষাৎকার (যদি প্রয়োজন হয়): জার্মান কনস্যুলেট বা দূতাবাসে একটি সাক্ষাৎকারে অংশগ্রহণ করুন।
- প্রক্রিয়াকরণ: প্রক্রিয়াকরণের সময় পরিবর্তিত হতে পারে, তবে সাধারণত কয়েক সপ্তাহ থেকে কয়েক মাস সময় লাগে।
- সিদ্ধান্ত গ্রহণ করুন: আপনার আবেদন সম্পর্কে সিদ্ধান্ত জানানো হবে।
৬. অনুমোদনের পরের ধাপগুলি
যদি অনুমোদিত হয়:
- ভিসার জন্য আবেদন করুন: জার্মানিতে প্রবেশের জন্য একটি ভিসার জন্য আবেদন করুন (যদি আপনি ইতিমধ্যে জার্মানিতে না থাকেন)।
- বাসস্থান নিবন্ধন: আগমনের পর, স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সাথে আপনার বাসস্থান নিবন্ধন করুন।
- বাসস্থান পারমিটের জন্য আবেদন করুন: স্থানীয় অভিবাসন অফিসে (Ausländerbehörde) একটি বাসস্থান পারমিটের জন্য আবেদন করুন।
গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ
- Recognition in Germany পোর্টাল: [www.anerkennung-in-deutschland.de](https://www.anerkennung-in-deutschland.de/html/en/index.php)
- জার্মান ফেডারেল এমপ্লয়মেন্ট এজেন্সি: [www.arbeitsagentur.de](https://www.arbeitsagentur.de)
- **জার্মান মিশনস অ্যাব্রোড:** [http://www.auswaertiges-amt.de/.../laenderinformationen](https://www.auswaertiges-amt.de/.../laenderinformationen)
সর্বশেষ তথ্য এবং নির্দেশিকা জার্মান সরকারের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে চেক করতে ভুলবেন না কারণ নীতিমালা এবং পদ্ধতি পরিবর্তিত হতে পারে।
[ বিঃদ্রঃ আমরা Work Permit এর কোন কাজ করি না ]
কম খরচে ইউরোপের এই চার দেশ
কম খরচে ইউরোপের এই চার দেশ
১. আলবেনিয়া
২. বসনিয়া
৩. মন্টিনেগ্রো
৪. নর্থ মেসিডোনিয়া
[ বিঃদ্রঃ আমরা Work Permit এর কোন কাজ করি না ]
Golden Tower (2nd Floor), Amberkhana, Airport Road
Sylhet
3100
Be the first to know and let us send you an email when World Trek posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.