20/03/2023
PkMC Adventure Society- 2023/24 কমিটির সবাইকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন । তোমাদের হাত ধরে পিকেএমসিয়ানদের অনেক অধরা স্বপ্ন পূরণ হবে সামনে এই আশাবাদ রইলো । অনেক অনেক শুভকামনা সবার জন্য ।
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from PKMC Adventure Society, Travel Company, .
PkMC Adventure Society- 2023/24 কমিটির সবাইকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন । তোমাদের হাত ধরে পিকেএমসিয়ানদের অনেক অধরা স্বপ্ন পূরণ হবে সামনে এই আশাবাদ রইলো । অনেক অনেক শুভকামনা সবার জন্য ।
পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজের শিশু বিভাগের সহকারী অধ্যাপক, পিকেএমসিয়ানদের প্রিয় অভিভাবক, পিকেএমসি এডভেঞ্চার সোসাইটির শুভাকাঙ্ক্ষী, আমাদের সকলের প্রিয় ডাঃ Wahid Shamim স্যারের শুভ জন্মদিনে পিকেএমসি এডভেঞ্চার সোসাইটির পক্ষ থেকে একটি ছোট্ট আয়োজন 💞💞 💞
আমাদের দেশের ট্রাভেল সেক্টরের সবচেয়ে বড় ঘটনা ঘটে ২০১৫ সালে ৷ একটা অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় নিরাপত্তাজনিত কারণে ভ্রমণপিপাসুরা হারায় বান্দরবানের থানচি এবং রুমার বেশ কিছু স্থানে ভ্রমণের অনুমতি । সেই নিষেধাজ্ঞা এখনও অব্দি জারি ।
২০১৫ সালের পূর্বেও প্রচুর ট্রাভেলারদের আনাগোনা ছিল বাংলাদেশের অন্যতম সুন্দর এই জায়গাগুলোতে ।
এক সময় রাইক্ষং ঝিরি, জাদিপাই, ডাবল ফলস, সুনসান পাড়া, বাংলাদেশের সর্বোচ্চ গ্রাম পাসিং পাড়া, লুৎফের ভা সাইতার, বাংলাদেশের সর্বোচ্চ চুড়া সাফা হাফং, থিনদলতে, তাজিংডং, আন্ধার মানিক, কপিতাল, ফাইপি, তার পি, তার তে, বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ঝর্না বাক্লাই, দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লিলুক ঝর্না, ঝিরিপথে বগালেক ভ্রমণপিপাসুদের জন্য ছিল অভয়ারন্য ।
এই সব রুট খোলা থাকলে হয়তো ঝর্না, পাহাড়ের জন্য পাশের দেশের মেঘালয়, মিজোরামে ছুটতে হতো না আমাদের ।
মহান আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে সকল ভাষা শহীদদের প্রতি রইল বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা।
পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজের নবাগত ৬ষ্ঠ ব্যাচের শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
তোমাদের পদচারণায় মুখরিত হোক আমাদের এই প্রাণের ক্যাম্পাস।
Tour De-"Sajek-Khagrachari-Rangamati"
Our first tour organized by PkMC Adventure Society.
😍😍😍
পটুয়াখালী মেডিকেল কলজে নতুন প্রন্সিপাল হিসেবে যোগদান উপলক্ষে অধ্যাপক ডা.মোঃ গোলাম রহমান স্যারকে PkMC Adventure Society এর পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানানো হয়।
সোসাইটির পক্ষ থেকে সম্মানিত উপদেষ্টা ডা.মোমেন মোল্লাহ স্যার এবং সোসাইটির সদস্যবৃন্দ সহ আমাদের সম্মানিত শিক্ষকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
প্রন্সিপাল স্যার আমাদের PkMC Adventure Society এর উত্তরোত্তর সাফল্য ও উন্নতি কামনা করেছেন।
আজ সন্ধ্যায় "PkMC Adventure Society" এর একটি আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। সভায় সোসাইটির সভাপতি,সহ সভাপতি,সাধারন সম্পাদক,সহকারি সাধারন সম্পাদক,যুগ্ম সাধারন সম্পাদক,সাংগঠনিক সম্পাদক,কোষাধ্যক্ষ,তথ্য ও প্রযুক্তি সম্পাদক, প্রচার ও যোগাযোগ এবং আঞ্চলিক সম্পাদক এর সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সভায় সোসাইটির বিভিন্ন কার্যক্রম ও সামনে একটি ট্যুর আয়োজনের ব্যাপারে আলোচনা করা হয়। সদস্যদের সোসাইটির সাথে থাকার জন্য,সাপোর্ট করার জন্য PkMC Adventure Society এর সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক সদস্যদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
ভ্রমনপিপাসুদের জন্য খুশির খবর।❤
আকুয়াহলিক মূলত একটি দোতলা বাস যার ছাদ খােলা এবং যাতে চড়ে আপনি উপভােগ করবেন কক্সবাজার এর সবচেয়ে বড় আকর্ষক জায়গা মেরিন ড্রাইভ ( দৈর্ঘ্য ৮০ কি . মি . ) এর মনরোম সৌন্দর্য্য । খুব ধীর গতি সম্পন্ন ৩ বাসটি চলবে , আকর্ষণীয় কিছু স্পটে নামাবে এবং এতে আছে আপনার ভ্রমণ কে আরও আরামদায়ক করার মত নানান সুযােগ সুবিধা । বাসটিতে থাকছে রেস্টুরেন্ট ব্যবস্থা , লাইব্রেরি সুবিধা , ওয়াসরুম , ফ্রী ওয়াইফাই , টুরিস্ট গাইড এবং সম্পূর্ণ বাসটি সিসি ক্যামেরা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত । টিকেটের সাথে আপনি পাচ্ছেন সকালের হাল্কা নাস্তা , দুপুরের খাবার , বিকেলে হাল্কা নাস্তা এবং সব আকর্ষণীয় টুরিস্ট স্পটের এন্ট্রি টিকেট সম্পূর্ণ ফ্রী । সাথে থাকছে সাইকেল রাইড , ঘুড়ি উৎসব । বাংলাদেশে এই প্রথম এমন সুযােগ সুবিধা সম্পূর্ণ বাস । চালু করা হয়েছে আপনাদেরই সুবিধার্থে । মূলত আপনার একদিনের মেরিন ড্রাইভ ভ্রমণের জন্য আকুয়াহলিকের বিকল্প নেই ।
এই সব কিছু পাচ্ছেন ২০০০ টাকার বাজেটে এর ভিতরে।
সকাল ৯.০০টা থেকে বিকাল ৬ টা পর্যন্ত।
Good news...
https://www.jagonews24.com/m/country/news/528333?fbclid=IwAR0QntIo8PYYgyvN4pATopTfskN7flHYYCOnJ0SE2AfywtT7vfsL9Kd_NAc
৫৪ বছর পর আগামী জুলাই মাসে চিলাহাটি-হলদিবাড়ি ট্রেন চলাচল আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হবে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ...
তাঁকে বলা হয় বাংলাদেশের অ্যাডভেঞ্চার গুরু। ❤বাংলা চ্যানেলের আবিষ্কারক, কীর্তিমান আণ্ডারওয়াটার ফটোগ্রাফার ও বরেণ্য স্কুবা ডাইভার কাজী হামিদুল হক। ❤
সেই যে যৌবনে সাগর টেনেছিল কাজী হামিদুল হককে, সেই টান ছিল আমৃত্যু। দেশে ফেরার পর ছুটে যান সমুদ্রে। চষে বেড়িয়েছেন কক্সবাজার, টেকনাফ, সেন্ট মার্টিন এলাকার বঙ্গোপসাগর। বঙ্গোপসাগরের এই পথে নৌকায় ঘুরে বেড়াতে বেড়াতে তাঁর মাথায় খেলা করে সাঁতারে সাগর পাড়ি দেওয়ার একটা রুট। সঙ্গে ছিলেন কামাল আনোয়ার। কামাল বললেন, ‘টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ থেকে ভাটার সময় সেন্ট মার্টিন পর্যন্ত সাঁতরে পার হওয়া যাবে, এটা হামিদ ভাই বের করলেন। কখন কোথায় স্রোত কোন দিকে যায়, তা-ও আমরা বের করে ফেলি বিভিন্ন রঙের বোতল ভাসিয়ে। এই পথে স্রোতের দুটি ধারা আছে, এর একটা যায় আরাকানের দিকে। হামিদ ভাই সঠিক রুটটা বের করে ফেলেন।’
নৌকা চালিয়ে সেন্ট মার্টিনে যাওয়ার পরই সাঁতারের এই রুট বের করার দিকে মন দেন তিনি। ‘ওরা যেমন ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দেয়, আমরাও এমন একটা সাঁতার চালু করতে পারি।’ বলতেন কাজী হামিদুল হক।
২০০৬ সালে প্রথম সাঁতারের আয়োজন করা হয়। সে দলে সাঁতারু হিসেবে ছিলেন লিপটন সরকার, ফজলুল কবির ও সালমান সাইদ। দলে বয়সে সবচেয়ে ছোট সালমান সাইদ। তিনি বলেন, ‘দলে আমিই ছিলাম অনভিজ্ঞ সাঁতারু। কিন্তু হামিদ ভাই মানসিকভাবে এত শক্তি জোগাতেন যে কোনো ভয়ই লাগেনি।’
২০০৬ সালের জানুয়ারির মাঝামাঝি এই দলটি শাহপরীর দ্বীপ থেকে বঙ্গোপসাগরে ১৪ দশমিক ৪ কিলোমিটার সাঁতার কেটে পৌঁছায় সেন্ট মার্টিনে। তখনো সাঁতারের এ পথের নামকরণ হয়নি। পরে ঢাকায় কাজী হামিদুল হক এর নাম দেন বাংলা চ্যানেল।
২০০৪ সালের ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহ। বুড়িগঙ্গা নদী থেকে একটি নৌকা পাড়ি জমায় বঙ্গোপসাগরের উদ্দেশে। শুনলে অবাকই হতে হয়, নৌকাটি দৈর্ঘ্যে মাত্র ২১ ফুট আর প্রস্থে নয় ফুট। সেই নৌকায় ছিল না কোনো স্নানঘর বা রান্নাঘর। স্টোভ জ্বালিয়ে রান্নার ব্যবস্থা। কাজী হামিদুল হকের নেতৃত্বে এই নৌকায় অভিযাত্রী ছিলেন ১৩ জন। সে যাত্রায় অংশ নেন বাংলাদেশের পর্বতারোহী মুসা ইব্রাহীম। তাঁর কাছ থেকে জানা যায় সেই যাত্রার বৃত্তান্ত।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের জাহাজ ভাঙার জায়গা থেকে একটা লাইফ বোট (বড় জাহাজের সঙ্গে এগুলো বাঁধা থাকে) কিনে আনেন। এরপর ঢাকায় নিয়ে এসে সেটায় ইঞ্জিন লাগানো হয়। নৌকাকে নদী-সমুদ্রে চলাচলের উপযোগী করতে নানা কারিগরি ফলানো হয়। এসব কাজ নিজেই করেন হামিদুল হক।
রাতে বুড়িগঙ্গা থেকে নৌকা ছাড়ার কথা, কিন্তু যাত্রা শুরু হলো ভোরে। এই অভিযাত্রায় সে সময় অংশ নিয়েছিলেন হামিদুল হক, মুসা ইব্রাহীম, ইমরান, ফজলুল কবির, কামাল আনোয়ার, রফিক, রবিউল হুসাইন, একুশে টিভির দুই সাংবাদিক এবং আরও কয়েকজন। রুট চেনার কারণে সারেং আনা হয়েছিল সীতাকুণ্ড থেকে।
মুসা বলছিলেন, ‘ভোরে রওনা দিয়ে সেদিনই পৌঁছাই চাঁদপুরে। আমাদের হিসাব ছিল দুই দিনে সেন্ট মার্টিনে যাব। কিন্তু দেখা গেল, সন্দ্বীপ পর্যন্ত পৌঁছাতেই লেগে গেল পাঁচ-ছয় দিন। কারণ, নৌকার গতি ছিল খুব ধীর। সন্দ্বীপ থেকে পরের দিন যাচ্ছিলাম চট্টগ্রামের দিকে। কর্ণফুলীতে নৌকা যখন পৌঁছাল, তখন দেখি কর্ণফুলী চ্যানেল থেকে সব জাহাজ মিছিল করে গভীর সমুদ্রে যাচ্ছে। আমাদের নৌকায় জিপিএস, কম্পাস ছিল, কিন্তু রেডিও ছিল না। তাই আমরা কোনো খবরই পাচ্ছিলাম না। কিছুক্ষণের মধ্যে দেখি সমুদ্র পুরো উত্তাল। ১৫ থেকে ২০ ফুট উঁচু একেকটা ঢেউ। হামিদ ভাই সবাইকে নৌকার পেছনে জড়ো হয়ে থাকতে বললেন। নিজেদের জান হাতে নিয়ে আমরা তা-ই করলাম।’
সমুদ্রের তাণ্ডব থামার পর কাজী হামিদুল হকের নৌকা কর্ণফুলী জেটিতে পৌঁছাল। তখন জানা গেল, সেই দিনটিতে ইন্দোনেশিয়ায় ভারত মহাসাগরে ঘটে প্রলয়ংকরী সুনামি।
চট্টগ্রামে গিয়ে সারেং তাঁর বাড়িতে ঘুরতে যান, কিন্তু তিনি আর ফেরেননি। হামিদুল হক নিজে আবার সীতাকুণ্ডে গিয়ে আরেকজন সারেং নিয়ে আসেন। এরপর মহেশখালী হয়ে টেকনাফ, তারপর সেন্ট মার্টিনে পৌঁছায় হামিদুল হকের নৌকা। হামিদুল হক ও আরও কয়েকজন নৌকা চালিয়েই আবার ফিরে আসেন ঢাকা।
সত্তরের দশকের মাঝামাঝি সময়ে নিউইয়র্কে এক প্রবীণ স্কুবা ডাইভারের (ডুবুরি) সঙ্গে পরিচয় ঘটে কাজী হামিদুল হকের। তাঁর কাছেই হাতেখড়ি ডুবসাঁতারে। এরপর তাঁর আগ্রহ তৈরি হয় অতল জলের বিচিত্র-বর্ণিল জগতের প্রতি। এ সময়টাতেই জলের নিচে ছবি তোলার কৌশল শিখে ফেলেন। ডুব দেওয়া আর জলের নিচে ছবি তোলাই হয়ে ওঠে হামিদের পেশা। তিনি সাগরের ২০০ ফুট নিচ পর্যন্ত ডুব দেওয়ার জন্য লাইসেন্সধারী ছিলেন।
১৯৪৯ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর আসামে জন্মগ্রহণ করেছিলেন কাজী হামিদুল হক।
আজ বাংলাদেশের অ্যাডভেঞ্চারের মহারথীর জন্মদিন। বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই তাঁর প্রতি। ❤
(Collected)
Be the first to know and let us send you an email when PKMC Adventure Society posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
Want your business to be the top-listed Travel Agency?