NU Global

NU Global NU Global Limited Provides all Types of Visas, Tours & Travel Related Service.

18/08/2024
01/08/2024

দুর্গম গিরি কান্তার মরু দুস্তর পারাবার হে!
কিন্তু বিশ্বাস করুন আর নাই করুন, স্টাডি বা জবের জন্য ইউরোপ, আমেরিকা এখন আরও সহজ!

টিম মেম্বারগনের কাজের প্রতি আন্তরিকতা এবং উদ্যম আরও বেড়ে যায়, যখন তাদের কাজের মূল্যায়ন টা সন্মানের সাথে করা হয়! আমাদের গ...
14/07/2024

টিম মেম্বারগনের কাজের প্রতি আন্তরিকতা এবং উদ্যম আরও বেড়ে যায়, যখন তাদের কাজের মূল্যায়ন টা সন্মানের সাথে করা হয়!
আমাদের গত মাসের বিদেশী ট্যুরিস্টগন কে নিয়ে ইন-বাউন্ড ট্যুর সেশন টা ছিল সত্যিই চ্যালেঞ্জিং। নানা রকমের প্রতিকূলতা মোকেবেলা করে সব কিছুকে সহজ করার কারিগর ছিলেন এনারা। পুরো সময় ড্রাইভিং এ ছিলেন লিজেন্ডারি ড্রাইভার শরীফ আহমেদ ( ফরেন টুরিস্ট নিয়ে দেশের প্রতিটি প্রান্তে যার গাড়ির চাকার ছাপ সেই ১৯৯৮ সাল হতে!) তাঁর সহযোগিতা সাহস যুগিয়েছিল পদে পদে।

NU Global এর পক্ষ থেকে আন্তরিক অভিনন্দন জানানো হলো তাদের কে এই পোস্টের মাধ্যমে!

ইন্ডিয়ান ট্যুরিস্টের ৬ জনের একটি গ্রুপ ৬ রাত ৭ দিনের ট্যুর সেশন( জুলাই ২০২৪) শেষে ফিরে গেলেন। আন্তরিক অতিথিয়েতার মধ্যে দ...
11/07/2024

ইন্ডিয়ান ট্যুরিস্টের ৬ জনের একটি গ্রুপ ৬ রাত ৭ দিনের ট্যুর সেশন( জুলাই ২০২৪) শেষে ফিরে গেলেন। আন্তরিক অতিথিয়েতার মধ্যে দিয়ে তাদের ভ্রমণ পর্ব সারতে পেরে তাঁরা খুশী। বদলে যাওয়া বাংলাদেশকে তাঁরা মুগ্ধতার চোখে দেখে গেলেন। পুনরায় শীঘ্রই আবার সময় বের করে আরও বড় গ্রুপ নিয়ে আসবে এমন প্রত্যাশা তাদের! তাদের ভাষায়- "যে বাংলাদেশের কথা শুনে এসেছে ছোটবেলা থেকে, যে চিত্র মনে নিয়ে এসেছিল, বাস্তবের বাংলাদেশ তার থেকে অনেক অনেক ভিন্ন কিছু; এখানকার মানুষ, পরিবেশ, রাস্তাঘাট, শপিংমল, রিসোর্ট-হোটেল সবই তাদের এক্সপেকটেশনের চাইতে বেশি কিছু।"
কক্সবাজার, মেরিন ড্রাইভ, টেকনাফ, পতেঙ্গা, হাইওয়ের রেস্টুরেন্টগুলো, ঢাকা সিটি, মাওয়া ঘাট আর ঢাকার শপিং মলগুলো তাদেরকে অবাক করে দিয়েছে!
টাঙ্গাইল শাড়ি কেনা আর পদ্মার পাড়ে বসে ইলিশ ভোজের স্মৃতি তাদের কে নাকি নস্টালজিক করে দিচ্ছে বারে বার।

আবার আসতে চাই তাঁরা। এবার আরও বেশি সময় হাতে নিয়ে, সেন্টমারটিন দ্বীপ, রাঙ্গামাটি, বরিশাল, সীতাকুণ্ড, ময়মনসিংহ, কুস্টিয়া, পাবনা, যশোর সহ কত কিছুই নাকি দেখতে বাকী তাদের!

আমারাও অপেক্ষায় রইলাম; আরও অনেকের জন্য.........
আসুন বাংলাদেশের মাটিতে আপনাকে স্বাগতম!!

প্রাচীন অনুরাধাপুরা (সিংহল বা অধুনা শ্রীলংকা) নামক রাজ্য শাসন করত ধাতুসেনা নামের এক রাজা। তাঁর ছিল তিন সন্তান। দুই ছেলে ...
26/05/2024

প্রাচীন অনুরাধাপুরা (সিংহল বা অধুনা শ্রীলংকা) নামক রাজ্য শাসন করত ধাতুসেনা নামের এক রাজা। তাঁর ছিল তিন সন্তান। দুই ছেলে ও এক মেয়ে। বড় ছেলের নাম ক্যশপ, ছোট ছেলের নাম মোজ্ঞালানা।

বয়সের বিচারে ক্যশপ সিংহাসনের দাবীদার হলেও, রাজ হারেমের রক্ষিতার গর্ভে জন্ম হয়েছিল বলে তাঁকে স্বীকৃতি না দিয়ে রাজ মাতার গর্ভে জন্মে নেয়া ছোট ছেলে মোজ্ঞালানাকে যুবরাজ হিসেবে ঘোষনা করে ধাতুসেনা। অন্যদিকে ক্যশপকে রাজ কর্মচারি হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। ক্যশপকে ছোটবেলা থেকে এভাবেই প্রস্তুত করা হয়েছে। সে খুশি খুশি রাজার আদেশে রাজসভার কাজ দেখভাল করতে লাগল। সমস্যা শুরু হল ধাতুসেনা যখন তাঁর মেয়ের বিয়ে ঠিক করল।

আজ থেকে প্রায় ১৫০০ বছর আগের কথা। মহা ধুমধাম করে সিংহলে মৌর্য্য বংশের স্থপতি মহান রাজা ধাতুসেনার একমাত্র কন্যার বিয়ে হয় তাঁরই আপন বোনের ছেলে মিগারার সাথে। যে ছিল অনুরাধাপুরা রাজ্যের সেনাবাহিনীর বীর জেনারেল, এক দুর্ধষ ক্ষত্রিয়। ধাতুসেনা তাঁর মেয়েকে অন্ধের মত ভালোবাসত। মেয়ের বিয়ের পর তাঁর শাশুড়ির সাথে কোন এক বিষয় নিয়ে একদিন ঝগড়া লাগল। রাজকন্যা এসে তার বাবার কাছে বিচার দিলে ধাতুসেনা তাঁর বোন ও মেয়ের শাশুড়িকে দরবারে তলব করে। ভালো মন্দ কোন কিছু জিজ্ঞেস না করে ধাতুসেনা তার বোনের শিরচ্ছেদের নির্দেশ দিয়ে দেয়। ভরা মজলিসে তার জামাতা মিগারার চোখের সামনে রাজার হুকুম তামিল করা হয়।

মিগারার মনে তখন প্রতিশোধের আগুন জ্বলছে। রাগের মাথায় উলটা পালটা কিছু না করে ধূর্ত মিগারা রাজনীতির মাধ্যমে রাজাকে ঘায়েল করার সিদ্ধান্ত নিল। এরপর শুরু হল তাঁর প্রাসাদ ষড়যন্ত্র, গেইম অফ থ্রোনস।

কিছুদিনের মধ্যেই মিগারা রক্ষিতা পুত্র ক্যশপের সাথে বন্ধুত্ব পাতিয়ে ফেলল। মদ পান করিয়ে ক্যশপের মাথায় রাজ জামাতা সিংহাসনের ভুত ঢুকিয়ে দিল। ‘তুমিই যোগ্য, তুমিই রাজা, সিংহাসন তোমার অধিকার’- দুলাভাইয়ের এমন এহেন কানপড়া তথা মোটিভেশনাল স্পিচ শুনে ক্যশপ তাঁর পিতাকে একদিন রাজবাগানে জ্যান্ত পুঁতে হত্যা করে রাজ সিংহাসন দখন করে নেয়। প্রাণের ভয়ে ছোট ভাই মোজ্ঞালানা ভারতে পালিয়ে যায়।

অন্যায়ভাবে পিতাকে হত্যা করে রাজ্য দখল করার পর ক্যশপের মনে ভয় ঢুকে গেল। প্রতি রাতে তাঁর পিতার ভুত দেখতে লাগল। সেই সাথে সে আতঙ্কিত থাকত যে এই বুঝি তার ছোটভাই ভারতীয় তামিল বা পান্ডবদের নিয়ে হামলা করতে আসছে। নিজেকে আরও সুরক্ষিত করতে সে তার রাজ প্রাসাদ নতুন করে গড়ে তোলার জন্য নির্দেশ জারি করল। রাজ্যের সব প্রতিভাবান স্থপতি, শিল্পী ও রাজ করিগরদের সন্নিবেশ ঘটানো হল। প্রাচীন জ্ঞান বিজ্ঞান প্রজ্ঞা কলা কৌশলের এক অভুতপূর্ব ক্যামেস্ট্রির পর তৈরি হল, ‘সিগিরিয়া’- প্রাচীন স্থাপত্যকলার এক অভূতপূর্ব নিদর্শন, একটা ইঞ্জিনিয়ারিং মার্ভেল! বর্তমানে ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট।

হাজার ফুট উঁচু বিশালকায় এক পাথর কেউ যেন সমতলে বসিয়ে দিয়েছে। এই পাথরের উপরেই তৈরি করা হয়েছিল রাজা ক্যশপের নতুন প্রাসাদ ও দুর্গ, সিগিরিয়া বাংলা করলে এর অর্থ দাঁড়ায় সিংহ পাথর। বিশালকায় এই পাথরকে ঘিরে বানানো হয়েছিল বিশাল সব পরিখা। পরিখা পেড়িয়ে পৌঁছানো যেত পাথরের গোড়ায়। এরপর কারিগরেরা পাথর খোদাই করে বানিয়েছে একের পর এক সিঁড়ি। হাজার ফিট সিঁড়ির পর বানানো হয়েছিল বিশালকায় এক সিংহ তোড়ন। সেই তোরণের নিচের অংশ সিংহের পাঞ্জা দুটি আজও টিকে আছে। এরপর রাজ পরিবারদের জন্য মনোরম প্রাসাদ, প্রমোদের জন্য উদ্যান, ফল ফলাদির বাগান, আয়নার মত চকচকে পাথরের দেয়াল, দেয়ালে দেয়ালে আঁকা অনিন্দ্য সুন্দর অপ্সরাদের পেইন্টিং...

ভাবতে যতটা সহজ, আদতে কিন্তু কাজটা অনেক কঠিন ছিল। পাথরের পাহাড়ের উপর জলের ব্যবস্থা কি হবে? জলের ব্যবস্থা ছাড়া দুর্গের তো প্রশ্নই উঠে না। প্রাচীন স্থপতিরা এই সমস্যা সমাধানের জন্য তৈরী করল সারফেস/ সাব সারসেফ হাইড্রলিক সিস্টেম। রেইন ওয়াটার হারভেস্টিং ও হারনেসের জন্য বানানো হল একুয়াডাক্ট ও একুইফার। পুরো দুই হ্যাক্টর পাথর জুড়ে বানানো হল ওয়াটার চ্যানেল, কাটা হল বিশালকায় পুকুর ও অনিন্দ্য সুন্দর ফোয়ারা। পানির চ্যানেলগুলো ঘিরে বানানো হল গুচ্ছ বন ও উদ্যান। এ ইডেন অন দ্যা রক।

রাজা কশ্যপ খুব বেশিদিন তাঁর এই ইনভিন্সিবল ফোর্ট্রেস ভোগ করতে পারেনি। ৪৯৫ খ্রিষ্টাব্দে ভারতে পালিয়ে যাওয়া মোজ্ঞালানা তাঁর পিতৃভূমি অনুরাধাপুরায় ফিরে আসে ও সৎ ভাই ক্যশপের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করে বসে। পুরাণে পাওয়া যায়, সম্মুখ যুদ্ধে এডভান্টেজ নেয়ার জন্য হাতির উপর বসে থাকা রাজা ক্যশপ একটু ঘুরে আক্রমন করার সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু রাজার হাতি যুদ্ধক্ষেত্র থেকে হঠাৎ বামে চলে যাচ্ছে দেখে কশ্যপের সৈন্য বাহিনী ভেবে বসে রাজা বোধ হয় যুদ্ধ থেকে পালাচ্ছে। এহেন ভুল বোঝাবুঝির মধ্যে পুরো সৈন্য বাহিনী রাজাকে রেখে আত্মসমার্পন করে বসে। রাগে দুঃখে ক্ষোভে রাজা ক্যশপ ছুড়ি বের করে নিজের গলা কেটে আত্মহত্যা করে। মোজ্ঞালানা সিংহাসনে বসে অনুরাধাপুরার রাজধানী আবার আগের জায়গায় নিয়ে যান ও সিগিরিয়াকে বৌদ্ধ ভিক্ষুদের আশ্রমে পরিণত করেন।

এরপর ধীরে ধীরে একসময় সিগিরিয়া পরিত্যক্ত নগরী হয়ে যায়। বিশালকায় বন পুরো অঞ্চল ঢেকে ফেলে। লোক চক্ষুর আড়ালে চলে যায় প্রাচীন এই নগরী। এর বহু বছর পর ১৮৩১ সালে ব্রিটিশ এক্সপ্লোরার জোনাথান ফোর্বস খুঁজে বের করেন শ্রীলঙ্কার এই অষ্টম আশ্চর্য। সে এক ভিন্ন গল্প।

#ইতিহাসের_পাতা_থেকে

ঢাকা স্পেশাল ট্যুর প্যাকেজ আসছে!
08/05/2024

ঢাকা স্পেশাল ট্যুর প্যাকেজ আসছে!

07/05/2024

ইন্ডিয়ান আরজেন্ট মেডিকেল ভিসা, টুরিস্ট,অথবা ডাবল-এন্ট্রি ভিসা প্রসেসিং করতে চাইলে আমাদের সেবা নিতে পারেন। আমাদের এক্সপার্ট টিমের মাধ্যমে দক্ষতার সাথে ভারতের যে কোন ক্যাটাগরির ভিসা প্রসেস করে থাকি।
এছাড়া জিডি/ লস্ট পাসপোর্ট/ রিফিউসাল ইত্যাদি থাকলেও, ইন্ডিয়ার ভিসা প্রসেসিং করতে চাইলে আমাদের সহযোগিতা নিতে পারেন। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ 01511623867, 01818-640249
অফিসের ঠিকানা :
ফ্ল্যাট # ৪/এ (৪রথ তলা), প্লট # ৩/১( লাইসিয়াম বিল্ডিং) ব্লক # এফ, লালমাটিয়া মহিলা কলেজের বিপরীতে, ঢাকা -১২০৭
অফিসের সময়: শনিবার - বৃহস্পতিবার,প্রতিদিন সকাল ১০:০০ থেকে বিকাল ৬:৩০

আমাদের নিয়মিত সেবা সমূহ
21/04/2024

আমাদের নিয়মিত সেবা সমূহ

: “৪ কোটি টাকার স্কলারশিপ?! HSC এর আগেই?! কিভাবে সম্ভব? বলো তো কিভাবে কি শুরু করলা?”: বলছি -আব্বু আম্মু ছোটবেলায় ছবি আঁ...
16/04/2024

: “৪ কোটি টাকার স্কলারশিপ?! HSC এর আগেই?! কিভাবে সম্ভব? বলো তো কিভাবে কি শুরু করলা?”
: বলছি -
আব্বু আম্মু ছোটবেলায় ছবি আঁকা শিখিয়েছিল যেনো সায়েন্স এর প্রাকটিক্যাল গুলোতে ছবি আঁকা নিয়ে কোনো ঝামেলা না হয়। ক্লাস ৩ এর কথা, ছবি আঁকার প্রতি আমার আগ্রহ ও উৎসাহ দেখে কাজল স্যার আমাকে একটা প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে শিল্পকলা একাডেমি তে নিয়ে যায়। আসে পাশে এত এত কম্পিটিটর দেখে রীতিমতো ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। কোনরকম সাহস যুগিয়ে আমার ড্রয়িং আঁকা শেষ করে প্রাইজ পাওয়ার কোনো আশা না রেখেই বসে ছিলাম এক পাশে। কিছুক্ষণ পর এক বিচারক এসে রেজাল্ট অ্যানাউন্স করতে তৈরি হচ্ছিল। চারপাশে অনেক ভিড় এবং প্রতি বিজয়ীর নাম বলার পর উল্লাস এবং হাততালির আওয়াজ। হঠাৎ আমার নাম ডাকলো ঐ বিচারক! খুবই অপ্রত্যাশিত ভাবে সেদিন সেকেন্ড হয়েছিলাম। ঐদিন থেকেই আমার এক্সট্রা কারিকুলার এক্টিভিটিস এর শুরু!
ক্লাস ৫ এ কুমিল্লার সেরা বিদ্যাপিঠ কুমিল্লা জিলা স্কুলে পড়ার সুযোগ হয়। ছোটবেলা থেকেই গণিত এবং কম্পিউটার এর উপর অনেক ভালো লাগা কাজ করতো। সেই ভালো লাগা থেকেই বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নিতাম। তৎকালীন প্রধান শিক্ষক, রাশেদা আপা এবং চারুকলার শিক্ষক সাইদুজ্জামান স্যার অনেক উৎসাহ দিতেন আমাকে। খুবই মজার ব্যাপার হলো, যখনই কোনো প্রতিযোগিতা (বিশেষ করে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা) এর নোটিশ ক্লাসে আসত, সব ক্লাসমেট এবং উপস্থিত টিচার আমার দিকে তাকায় থাকতো! এমনকি আমি কিছু বলার আগেই আমার নাম ঐ নোটিশ এর ইচ্ছুক শিক্ষার্থীর তালিকার প্রথমে থাকতো! ক্লাস ১০ পর্যন্ত বিভিন্ন বিভাগীয় ও জাতীয় প্রতিযোগিতায় ফার্স্ট, সেকেন্ড হয়ে নিজ জেলা এবং স্কুলকে রিপ্রেজেন্ট করার অনুভূতি লিখে বুঝানো সম্ভব নয়! সেই সময় তৎকালীন কুমিল্লার ডিসি, কামরুল স্যার ও আমাকে অনেক উৎসাহ জুগিয়েছেন, অনেক ভাবে সাহায্যও করেছেন।
উল্লেখযোগ্য কিছু কম্পিটিশন হলো - গুগল কোড ইন ২০১৯, সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ (গণিত ও কম্পিউটার), ন্যাশনাল হাই স্কুল প্রোগ্রামিং কনটেস্ট, শেখ রাসেল পদক (ক্ষুদে প্রোগ্রামার), গ্লোকাল টীন হিরো ইত্যাদি! আমার উল্লেখযোগ্য ECA গুলো ছিল - বন্ধুদের নিয়ে স্কুল লাইফে তৈরি করা ননপ্রফিট ইয়ুথ অর্গানাইজেশন - অরুদ্ধ একাত্তর, সমাজের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে ইনোভেটিভ প্রজেক্ট, গ্রাফিক ডিজাইনিং, বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন ও স্কুল ক্লাবে কাজ করা ইত্যাদি।
৯-১০ এ উঠে বায়োলজি এবং কেমিস্ট্রি আমার একদমই ভালো লাগতো না। ছোটবেলা থেকেই স্বপ্ন ছিল প্রোগ্রামার হবো, গুগলে জব করবো! সমাজ বললো তার আগে বুয়েট এ চান্স পেতে হবে, ভালো গণিত জানা লাগবে ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু আমি কোনোভাবেই এটা বুঝতে পারছিলাম না, প্রোগ্রামার হতে বা কম্পিউটার সায়েন্স নিয়ে পড়তে হলে আমাকে বায়োলজি কিংবা কেমিস্ট্রি ভালো পারা লাগবে কেনো? আবার এইসব সাবজেক্ট এ নম্বর কম আসলে বুয়েট এ নাকি চান্স ও পাবো না! এইসব ভাবনার মাঝেই কয়েকজন সিনিয়র এর কথপোকথন শুনে বুঝতে পারলাম ওর বিদেশে পড়াশুনা নিয়ে কথা বলছে। সেই থেকে আমারও এই বিষয় নিয়ে ঘাঁটাঘাটি শুরু! জানতে পারলাম, US admission process, বাংলাদেশের এডমিশন প্রসেস থেকে একদম আলাদা এবং আমি যেইসব এক্সট্রা কারিকুলার এক্টিভিটিস করেছি এতদিন, এইসব US এ অনেক গুরুত্ব দিয়ে দেখা হয় এডমিশন এর সময়।
অনেক অনলাইন গ্রুপে বিভিন্ন বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করা শুরু করেছিলাম এবং ইউনিভার্সিটি অফ মিশিগানের দীপ্র প্রত্যয় ভাইয়ার গাইডলাইন অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল এই জার্নিতে। আমি অনেক ভাগ্যবান ছিলাম কারণ আমি গত এক বছরে অনেক মেন্টর পেয়েছিলাম যারা আমার সকল প্রশ্নের উত্তর দিত, স্পেশালি শুভ ভাইয়া, ফারহান ভাইয়া এবং সাবাবা আপু। অনেক বন্ধুও পেয়েছিলাম যাদের স্বপ্ন আমার স্বপ্নের মতই বড়!
আব্বু আম্মু সবসময়ই আমাকে এবং আমার স্বপ্নকে সাপোর্ট করতো, আমার উপর বিশ্বাস করতো! অ্যাপ্লিকেশনের ৬-৭ মাস আগে থেকে essay লেখা, LOR কালেক্ট করা, কমন অ্যাপ সাজানো, পোর্টফোলিও বানানো ইত্যাদি কাজে মাসের পর মাস নির্ঘুম রাত কাটিয়েছি। শুরুতে আব্বু আম্মুকে বুঝাতে একটু কষ্ট হয়েছিল সত্য, তবে আমার কিছু ক্লাসমেট এবং টিচারের কাছে আমি ছিলাম হাসির পাত্র। তাদের মতে "বাংলাদেশে এত বড় স্বপ্ন দেখা বোকামি", "বেশি বড় স্বপ্ন দেখা ভালো না", "কলেজের পর পরই বিদেশ যাওয়া যায় না", "HSC না দিয়েই?!", "তোমাকে দিয়ে হবে না", "বুয়েটেই ফোকাস করো, ওটা বড়!" - ইত্যাদি কথায় ওরা নিরুৎসাহিত করেছিল। এরপরেও আমি থেমে থাকি নি, নিজের উপর আত্মবিশ্বাসই আমার শক্তি ছিল।
আমি ৫০+ US ইউনিভার্সিটিতে অ্যাপ্লাই করেছি। শুরুতে অল্প কয়েকটা জায়গা থেকে এক্সেপ্টেন্স আসলেও এফোর্ডেবল ছিল না। Acceptance থেকে রিজেকশনের পরিমাণই সবচেয়ে বেশি ছিল কারণ আমি SAT optional ছিলাম আর EFC ও কম ছিল! অনেক অনেক রিজেকশনের পর, অবশেষে ১৪ ফেব্রুয়ারি ভোর ৬ টায় ফ্রাঙ্কলিন এন্ড মার্শাল কলেজ থেকে একটা লেটার পেলাম। এটা আমেরিকার finest liberal arts college গুলোর মধ্যে একটি। ঐ মুহুর্তে আমার মনে ব্যর্থ হবার ভয়, উৎসাহ, ইত্যাদি ইমোশন একসাথে কাজ করতেছিল, হাত কাপতেছিল রীতিমতো! কিন্তু অবশেষে, আমার মুখে হাসি ফুটলো! একসেপ্টেন্স লেটার না পড়েই আম্মুকে জড়িয়ে ধরলাম। আলহামদুলিল্লাহ, আমি ফ্রাঙ্কলিন এন্ড মার্শাল কলেজ থেকে মেরিট স্কলারশিপ, লিডারশিপ স্কলারশিপ ও এইড মিলিয়ে প্রায় ৪ কোটি টাকার স্কলারশিপ পেয়েছি! এই কঠিন জার্নি অবশেষে শেষ হলো এবং সেই সকল সিনিয়র, মেন্টর, আমার কিছু বন্ধু এবং আব্বু আম্মুর প্রতি আমি চির কৃতজ্ঞ!
Name: Mohtashim Monowar
Franklin & Marshall College,
Class of 2028
#35 in National Liberal Arts Colleges,
#25 in Best Undergraduate Teaching

ইসলামিক ট্যুরিজম এর কন্সেপ্ট নিয়ে আমরা কাজ শুরু করেছিলাম বছর কয়েক পূর্বে । নতুন আঙ্গিকে আবারো শুরু করতে যাচ্ছি ২০২৪ এর ঈ...
19/03/2024

ইসলামিক ট্যুরিজম এর কন্সেপ্ট নিয়ে আমরা কাজ শুরু করেছিলাম বছর কয়েক পূর্বে ।
নতুন আঙ্গিকে আবারো শুরু করতে যাচ্ছি ২০২৪ এর ঈদ উল ফিতর এর প্যাকেজ দিয়ে। সাথেই থাকুন।

আজ ৩য় রমযান , ১৪ ই মার্চ ২০২৪ ,
14/03/2024

আজ ৩য় রমযান , ১৪ ই মার্চ ২০২৪ ,

ইন্ডিয়ান আরজেন্ট মেডিকেল ভিসা, টুরিস্ট,অথবা ডাবল-এন্ট্রি ভিসা প্রসেসিং করতে চাইলে আমাদের সেবা  নিতে পারেন। আমাদের এক্সপা...
10/03/2024

ইন্ডিয়ান আরজেন্ট মেডিকেল ভিসা, টুরিস্ট,অথবা ডাবল-এন্ট্রি ভিসা প্রসেসিং করতে চাইলে আমাদের সেবা নিতে পারেন। আমাদের এক্সপার্ট টিমের মাধ্যমে দক্ষতার সাথে ভারতের যে কোন ক্যাটাগরির ভিসা প্রসেস করে থাকি।
এছাড়া জিডি/ লস্ট পাসপোর্ট/ রিফিউসাল ইত্যাদি থাকলেও, ইন্ডিয়ার ভিসা প্রসেসিং করতে চাইলে আমাদের সহযোগিতা নিতে পারেন। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ 01511623867, 01841378422

আমাদের অফিসের ঠিকানা :

ফ্ল্যাট # ৪/এ (৪রথ তলা), প্লট # ৩/১( লাইসিয়াম বিল্ডিং) ব্লক # এফ, লালমাটিয়া মহিলা কলেজের বিপরীতে, ঢাকা -১২০৭

অফিসের সময়: শনিবার - বৃহস্পতিবার,প্রতিদিন সকাল ১০:০০ থেকে বিকাল ৬:৩০

Ramadan Mubarak
08/03/2024

Ramadan Mubarak

Big shout out to my newest top fans! 💎 Khan Mohammad Kawsar Aziz
21/02/2024

Big shout out to my newest top fans! 💎 Khan Mohammad Kawsar Aziz

Address

Flat/4F, House/3/1, Block/F, (Lyceum Building) Opposite Of Lalmatia Mohila Collage. Lalmatia Dhaka
Dhaka
1207

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when NU Global posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to NU Global:

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share