Europe Jatra

Europe Jatra Journey, Reality and Imagine

13/09/2024

বর্তমান পরিস্থতিতে যাদের কারনে সুন্নীরা আজ লজ্জিত,কলঙ্কিত ও প্রশ্নবিদ্ধ।
১.ভন্ডপীর,
২.ভুঁয়া মাজার,
৩.কাল্পনিক মাজার,
৪.মাজারকে পীরকে তাজীমী সিজদাকারী তথা সিজদাপার্টি,
৫.ওরশের নামে চাঁদাবাজি ও ধান্ধাবাজি,পকেটপুজারী ব্যবসায়ী,
৬.ওরসের তাবারুক বিক্রয়কারী,
৭.মাজার তাওয়াফকারী,
৮.দিনের বেলায় মোমবাতি জালানো,
৯.পীরের চৌকি/পালঙ্ক/আসনকে সাজিয়ে সেথায় আতর গোলাপ ফুল দিয়ে সম্মান করা,
১০.কাওয়ালী শ্যমার নাম দিয়ে বাদ্যবাজনাসহ গানবাজনা করা,এতে মদ গান্জা সেবন,নারী-পুরুষের অবাধ সংমিশ্রণ নর্তনকুন্দন করা।
১১.তরিকতের দোহাই দিয়ে শরীয়তকে উপেক্ষা করা।
১২.ভন্ড এলমবিহীন চেহেরা ও আওয়াজ সর্বস্ব ওয়ায়েজ তথা ভুঁয়া ইমোশনাল ভাইরাস বক্তা,যাদেরকে প্রতিপক্ষ সময় সুযোগে ধরলে বাপ বাপ করে আত্মসমর্পণ করে ভাগে- পালায়।

উল্লেখিত কোনটাই ইসলামসমর্থিত নয়।অথচ ওলি দরবেশের নাম ভাঙিয়ে ুসব অপকর্ম সুন্নী তথা মিল্লাতে মোহাজ্জব আহলে সুন্নত ওয়াল জামাত আগেও সাপোর্ট দেয়নি,এখনো দেয়না ভবিষ্যতেও না।
তাই এসব অপকর্মের দায় সুন্নীদের ঘাড়ে চাপানোর কোন মানে হয়না।

12/09/2024

এমন দোয়ার আ‌য়োজন কর‌ছে আওয়ামী শাস‌নের সময় হাস‌তে হাস‌তে পেট ব‌্যাথা হ‌য়ে যা‌বে।

11/09/2024

জামায়াতের টাকার রহস্য! সবচেয়ে অবাক হলাম এই পোস্ট শেয়ার করেছে ঢাবি শিক্ষক শিশির ভট্টাচার্য । অনেক অজানা তথ্য জানা হলো।

#জামায়াতের_টাকার_উৎস
ছাত্রজনতার আন্দোলনে শহীদ, আহতদের পাশে কোটি কোটি টাকা খরচ করছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। একই সাথে বন্যাদূর্গতদের মাঝে প্রথমদিন থেকেই সহযোগিতা নিয়ে পাশে দাঁড়িয়েছে দলটির নেতাকর্মীরা। শুধু এবারই নয়, দেশের যে কোন প্রাকৃতিক দূর্যোগেও তারা মানুষের পাশে পৌঁছে যায় সবার আগে।
এটা নিয়ে অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগে, জামায়াতের এত বিপুল অর্থের উৎস কী? এই প্রশ্নটি আমিও করেছিলাম, এক উপজেলা আমীরের কাছে। সভাপতিকে এরা ইসলামী পরিভাষায় আমির বলে।
সেই উপজেলা আমির আমাকে একটি প্রোগ্রামে ডেকেছিলেন। সম্ভবতঃ সেটি মাসের ৫/৭ তারিখ ছিলো। অনেক বছর আগের কথা। আমি ব্যাপক কৌতুহল নিয়ে সেই প্রোগ্রামে গিয়েছিলাম। আমাকে সামনের দিকে একটি কোণায় বসতে দেওয়া হলো। উনাদের প্রোগ্রাম শুরু হলো। তারা মাসে কে কতদিন কোরআন পড়েছেন, কোন কোন সূরার তাফসীর পড়েছেন, নোট করেছেন সেগুলো জানালেন। হাদীস, সাহিত্য, পত্রিকা বিষয়েও একইভাবে বললেন। তাদের একটি রিপোর্ট বই দেখলাম। ডায়েরীর মতো। প্রতিদিনের হিসাব লেখা। ৩০ দিনের হিসাব যোগ করে বলছেন দেখলাম। কত ওয়াক্ত জামায়াতে নামাজ পড়েছেন, কয় ঘন্টা সাংগঠনিক কাজ করেছেন, কতজনকে নামাজ এবং ইসলামের দাওয়াত দিয়েছেন, কতটি জানাজায় উপস্থিত হয়েছেন এসব একে একে সব পড়ে শোনালেন। একজনের রিপোর্ট পড়া শেষ হলে, অন্যরা মৃদু রিমান্ডে নিলেন তাকে। কেউ জিজ্ঞেস করলো, জামায়াতে নামাজ ছুটে গেছে ৫ ওয়াক্ত! কেন ছুটলো? কেউ বললো, মাত্র ৩০০ পৃষ্ঠা বই পড়েছেন এক মাসে! কেন?
এই প্রশ্নগুলো যাকে করা হলো, তিনি কাঁচুমাচু হয়ে জবাব দিচ্ছিলেন। অবশেষে তাকে সবাই মিলে পরামর্শ দিলেন, আপনাকে অমুক অমুক দিকে উন্নতি করতে হবে। এভাবে উপস্থিত প্রত্যেকে তাদের ব্যক্তিগত রিপোর্ট পেশ করলো এবং সবাইকেই জবাবদিহিতার মধ্যে পড়তে হলো। কেউ মন খারাপ করলো না। বরং তাকে সমালোচনা করার জন্য সবাইকে তিনি কৃতজ্ঞতা জানালেন। আমি অভিভূত হচ্ছিলাম সেটা দেখে।
এবার ঘটলো মজার ঘটনা। একজন মুরুব্বি ২৩০ টাকা বের করে আমিরের পাশের লোকটিকে দিলেন। তিনি খাতায় লিখে নিচ্ছিলেন। আরেকজন দিলেন ৫০০/- কেউ দিলেন ৫০০০/-। সবার থেকে ওখানে ২০-২৫ টাকা কালেকশান হতে দেখলাম। আমি চুপচাপ দেখছিলাম।
আমির সাহেবকে জিজ্ঞেস করলাম, এরা কেন টাকা দিচ্ছে।
তিনি বললেন, "দল চালানোর জন্য। আপনারা যেটাকে চাঁদা বলেন, এটা অনেকটা সেরকম।"
আমি জিজ্ঞেস করলাম, "কোন প্রোগ্রাম আছে?"
তিনি বললেন, "প্রতিটা দিনই তো আমাদের প্রোগ্রাম। কোন বিশেষ জনসভা নয়। এটা আমাদের প্রতিদিনের কাজ।"
- তাহলে একেকজন একেক পরিমাণ টাকা দিলেন কেন?
- সবাই সমান টাকা দিয়েছেন।
আমি একটু অবাক হলাম। বললাম, "তা কেন হবে! আমি তো দেখলাম একজন ২৩০ টাকা দিলেন আবার একজন ৫০০০ টাকা দিলেন। "
আমির সাহেব বললেন, " সবাই তার আয়ের সমান দিয়েছেন। যিনি ২৩০ টাকা দিলেন উনি রিক্সা চালান। উনার এই মাসে যা আয় হয়েছে তার ৫% সংগঠনের ফান্ডে দিলেন। যিনি ৫০০০ টাকা দিলেন, উনি ব্যবসায়ী। উনার আয়ের ৫% উনি দিয়েছেন। আমাদের কাছে ঐ ২৩০ টাকা আর ৫০০০ টাকা দুটোই সমান।"
আমি জিজ্ঞেস করলাম, "যিনি ২৩০ টাকা দিলেন উনি তো খুব বয়স্ক মানুষ। এতো কম আয়। উনি তো রিক্সাও চালাতে পারেন বলে মনে হলো না। তাছাড়া এতো কম আয়ে উনার নিজেরই চলতে পারার কথা নয়!"
আমির সাহেবের চোখ ছলছল করে উঠলো। বললেন, "ঐ চাচা কোন মাসে টাকা বাকি রাখেন না। কোনদিন তার অভাবের কথা বলেননা। প্রত্যেক প্রোগ্রামে সবার আগে টাকা জমা দেন।"
আমি আমার উত্তর পেয়ে গেলাম। তারপরও বললাম, "তাহলে আপনাদের উপজেলায় প্রতিমাসে এই ২৫-৩০ হাজার টাকা আয়?"
আমির সাহেব এবার হাসলেন। বললেন, "এটা শুধু সদস্যদের আয় দেখলেন৷ এরকম আমাদের সংগঠনের চারটি স্তর আছে। প্রথমে সমর্থক, এরপর কর্মী, তারপর অগ্রসর কর্মী। সবশেষে সদস্য। সমর্থক আর কর্মীরা ইচ্ছা মতো টাকা দেয়। অগ্রসর কর্মী আর সদস্যরা ৫% দেওয়া বাধ্যতামূলক। সেগুলো আমাদের বিভিন্ন ইউনিট কালেকশান করে আরেকটি প্রোগ্রামে পৌঁছে দিবে।"
আমি এবার জিজ্ঞেস করলাম, "এতো আয় হয়। হিসেবে ভুলভ্রান্তি হয় না?"
তিনি বললেন, "আমাদের আয় এবং ব্যয় হয় রিসিট ভাউচারের মাধ্যমে। বছরের বেশ কয়েকবার প্রতিটি ইউনিট, উপজেলা, জেলা, কেন্দ্র অডিট হয়। ভুল হওয়ার কোন সুযোগ নেই।"
শেষ প্রশ্ন করলাম, "এই টাকাগুলো আপনারা নিজেরা খরচ করেন?"
তিনি বললেন, "না। আমাদের একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা কেন্দ্রে পাঠাতে হয়। আমাদের ইউনিট যেমন আমাদের কাছে দেয়, তেমনিভাবে আমরা জেলাকে পৌঁছে দিই। জেলা আবার একইভাবে কেন্দ্রে পাঠিয়ে দেয়। এগুলোই কেন্দ্রের আয়।"
আমি মনে মনে হিসাব করার চেষ্টা করলাম। একটি উপজেলায় যদি এরকম আয় হয় তাহলে পুরো দেশে উনাদের লক্ষ লক্ষ সদস্যদের থেকে কত আয় হয়!
অন্য দলের ক্ষেত্রে দেখা যায়, কেন্দ্র নীচের ইউনিটগুলোতে টাকা পাঠায় আর এরা উল্টো। নীচ থেকে এরা কেন্দ্রকে টাকা পাঠায়। কী অদ্ভূত ব্যাপার!
আমি রাজনৈতিক বই পড়তে পছন্দ করি জেনে, একজন আমাকে অধ্যাপক গোলাম আযমের লেখা "জীবনে যা দেখলাম" নামে একটি বই উপহার দিয়েছিলেন। সেখানের একটি অংশ আমার এখন মনে পড়ছে। তিনি লিখেছেন-
"বাংলাদেশের অন্য দলগুলো হলো ধনীলোকের গরীব পার্টি আর জামায়াতে ইসলামী হলো গরীব লোকের ধনী পার্টি।"

কপি © #জামায়াতেইসলামী

11/09/2024

এই সঙ্গী‌তে দেশ‌প্রেম, মা‌টি ও মানুষ নি‌য়ে কথা আ‌ছে। এই সঙ্গীত‌টি হ‌লো জাতীয় সঙ্গী‌তের জন‌্য সব‌চে‌য়ে উপযুক্ত সঙ্গীত। রবীন্দ্রনা‌থের ‌লেখা মূ‌র্তিকে মা স‌ম্বোধন ক‌রে লেখা ক‌বিতা বাংলা‌দে‌শের জাতীয় সঙ্গীত হ‌তে পা‌রেনা।

মু‌হিব খা‌নের এই গান‌টি‌কে জাতীয় সঙ্গীত কর‌া হোক।
10/09/2024

মু‌হিব খা‌নের এই গান‌টি‌কে জাতীয় সঙ্গীত কর‌া হোক।

09/09/2024

শয়তানের গিট্টা ছাড়া‌নোর উপায়।

09/09/2024

গোটা এক মাসের আন্দোলনের কোথাও রবীন্দ্রনাথ আসেননি। আন্দোলনের পর শহরের দেয়ালে দেয়ালে যত গ্রাফিতি আঁকা হয়েছে, তার একটিতেও রবি ঠাকুরের দু লাইন কবিতা বা গান আমার চোখে পড়েনি। অনেক খুঁজেছি, পাইনি। আপনাদের কারো চোখে পড়লে জানাবেন।

অথচ গোটা আন্দোলনে বারবার ধ্বনিত হয়েছে নজরুল:
বল বীর,
কারার ঐ লৌহকপাট,
মোরা ঝঞ্ঝার মতো উদ্দাম,
দুর্গম গিরি কান্তার মরু,
চল চল চল

নজরুল যেন আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে রেখেছেন আমাদের। নজরুলের প্রাসঙ্গিকতা কোনোভাবেই শেষ হবে না আমাদের জাতীয় জীবনে।

এছাড়াও এসেছেন দ্বিজেন্দ্রলাল, জহির রায়হান, মোহিনী চৌধুরী, হেলাল হাফিজ, সিকান্দার আবু জাফর, ফররুখ আহমদ, রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্সহ সমসাময়িক তরুণ আরও অনেক কবি। কিন্তু রবিবাবুকে কোথাও পেলাম না। পেলাম না মানে পেলামই না। একেবারে ঠুঁটোজগন্নাথ!

এখন দুঃখ নিয়েই বলতে হয়, যে রবিবাবু আমাদের দ্রোহে বিপ্লবে জাগরণে কোনোভাবেই নিজের উপস্থিতি জানান দিতে পারেন না এবং যাকে শিক্ষিতশ্রেণির ড্রয়িং রুমের রোমান্টিক আবহ ছাড়া আমাদের খুব একটা প্রয়োজনও হয় না, তার গানকে... 😴

বাদবাকি আপনারা যা ভালো মনে করেন!

লিখেছেন
সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর ভাই

একজন পু‌লি‌শের মে‌য়ের লেখা চি‌ঠি‌তে ম‌নের ভাব প্রকাশ
29/07/2024

একজন পু‌লি‌শের মে‌য়ের লেখা চি‌ঠি‌তে ম‌নের ভাব প্রকাশ

এ দেশ ছাড়বি কিনা বলনইলে কিলের চোটে হাড় করিব জল।মোরা মারের চোটে ভূত ভাগাবমন্ত্র দিয়ে নয়মোরা জীবন ভর মার খেয়েছিআর প্রাণে ন...
29/07/2024

এ দেশ ছাড়বি কিনা বল
নইলে কিলের চোটে হাড় করিব জল।
মোরা মারের চোটে ভূত ভাগাব
মন্ত্র দিয়ে নয়
মোরা জীবন ভর মার খেয়েছি
আর প্রাণে না সয়।”

....কাজী নজরুল ইসলাম...

27/07/2024

প্রবাসী‌দের উপর চাপ না দি‌য়ে‌ যে দূর্নী‌তিবাজরা হাজার বি‌লিয়ন কো‌টি টাকা বি‌দে‌শে পাচার করেছে তা‌দের টাকাগু‌লো ফেরত এ‌নে দে‌শের মেরামত কা‌জে লাগান।

23/07/2024

বাংলা‌দে‌শে ছাত্র সমা‌জের উপর সরকারি দ‌লের নির্যাতন নি‌পিড়‌নের প্রতিবা‌দে কলকাতার জনগন বি‌ক্ষে‌াভ ক‌রেন

19/07/2024

অন‌্যা‌য়ের বিরু‌দ্ধে প্রতিবাদ করা, লড়াই করা একটা দে‌শের জা‌তির জন‌্য ফরজ। এই মূহু‌র্তে স্বৈরাচা‌রের বিরু‌দ্ধে লড়াই ক‌রে অ‌ধিকার আদায় করা প্রত্যেকের জন‌্য অপ‌রিহার্য কর্তব‌্য।

18/07/2024
18/07/2024

আন্তর্জা‌তিক রি‌পো‌র্টে সুন্দরভা‌বে তু‌লে ধরা হ‌য়ে‌ছে বাংলা‌দে‌শের কোটা‌বি‌রোধী আ‌ন্দোল‌নে ছাত্রসমা‌জের উপর অত‌্যাচার অ‌বিচার।

10/07/2024

ঢাকা থেকে ইন্সপেক্টর এসেছে গ্রামের একটা স্কুল পরিদর্শনে। তিনি প্রথমে অষ্টম শ্রেণীর কক্ষে ঢুকলেন।

এক ছাত্রীকে প্রশ্ন করলেনঃ

পরিদর্শকঃ আমাদের দেশের রাষ্ট্রপতি কে?

ছাত্রীঃ শেখ হাসিনা।

পরিদর্শকঃ আমি তোমাকে জিজ্ঞাসা করছি, প্রেসিডেন্ট কে?

ছাত্রীঃ খালেদা জিয়া।

পরিদর্শকঃ তুমি ক্লাস এইটে উঠেছো কিভাবে, আমি তোমার নাম কেটে দিব।

ছাত্রীঃ আমারতো স্কুলের খাতায় নামই নেই, আপনি কাটবেন কেমনে ?

পরিদর্শকঃ নাম নেই মানে?

ছাত্রীঃ আমি স্কুলের মাঠে গরু নিয়া আইছিলাম, স্যারে কইলো তোরে দশ টাকা দিমু তুই ক্লাসে আইসা বইসা থাক।

পরিদর্শকঃ ছিঃ মাষ্টার সাহেব আপনার লজ্জা করে না,শিক্ষা নিয়া ব্যবসা করতেছেন ? আমি আপনাকে বরখাস্ত করবো।

ক্লাস শিক্ষকঃ আরে আপনি আমায় বরখাস্ত করতে পারবেন না, আমি মাস্টার না। সামনে যে মুদি দোকানটা দেখছেন ঐটা আমার। মাস্টার সাবে আমারে কইলো শহর থেকে এক বেটা আইবো আমি হাঁটে গেলাম তুই একটু ক্লাস ঘড়ে যাইয়া বইসা থাকবি।

পরিদর্শকঃ (রেগে হেড স্যারের রুমে গিয়ে) আপনি হেড স্যার ?

হেড স্যারঃ হ্যা,কোনো সমস্যা ?

পরিদর্শকঃ কি করছেন আপনারা, এইসব নকল ছাত্র--শিক্ষক দিয়া স্কুল চালান?

হেড স্যারঃ আমি না,আমার মামা এই স্কুলের হেড স্যার। উনি জমি কেনা-বেচার দালালি করেন। কাস্টমার নিয়া অন্য গ্রামে গেছেন।
আমারে কইলো ইন্সপেক্টর আইলে এক হাজার টাকার এই বান্ডিল টা দিয়া দিছ।

পরিদর্শকঃ এই যাত্রায় আপনারা বেঁচে গেলেন। আসলে আমিও ইন্সপেক্টর না, আমার দাদা ইন্সপেক্টর। উনি ঠিকাদারির কাজ ও করেন। টেন্ডারজমা দিতে সিটি কর্পোরেশনে গেছেন। আমাকে বললেন তুই আমার হয়ে পরিদর্শন করে আয়--------!!!

আর হে ! এভাবেই চলে প্রিয় বাংলাদেশ...!

(সংগৃহীত)

04/07/2024

"-তোমার মধ্যে বিষ নেই,, তাই তুমি অত্যন্ত দূর্বল।"
সাপ ইঁদুরকে ফিসফিস করে বললো।

"-যার মধ্যে যতো বিষ রয়েছে,, পৃথিবীতে সে ততো সম্মান পেয়ে থাকে।"

"-বিষ থাকলে,, তবেই ক্ষমতা দখল করতে পারবে। মনে রেখো,, তোমার বিষ তোমার জন্য অমৃত স্বরূপ।"

ইঁদুর মনোযোগ সহকারে শুনে চলেছে।

-"তোমার মধ্যে বিষ থাকতে হবে। তবেই তুমি সম্মান পাবে। তবেই তোমাকে সকলে ভয় করবে।"

সাপ মোহময়ী সুরে বলে চলেছে।

বিষয়টি ইঁদুর অনুধাবন করে,, সে বুঝতে পারে,, বিষ নাহলে জীবন অপূর্ণ।

-"তাহলে আমার কি করা উচিত ?"
নিরীহ ইঁদুর প্রশ্ন করে।

-"একেবারে সহজ উপায়.....তোমার অন্তরে বিষ তৈরী করতে হবে।"

- "সে নাহয় হলো। কিন্তু,, নিজের ভিতরে বিষ তৈরী করবো কিভাবে?"

ইঁদুর অতি-উৎসাহী হয়ে পড়ে। যেভাবেই হোক বিষ তৈরী করতে হবে।

-"তুমি চাইলে আমি তোমাকে সাহায্য করতে পারি!"
সাপ সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করে।

-" কিভাবে ?"

-" তুমি চাইলে আমার কাছ হতে বিষ নিতে পারো।আমি তোমাকে বিষ দিতে প্রস্তত।"

শক্তি-ক্ষমতা-সম্মানের জন্য লালায়িত ইঁদুর তৎক্ষণাৎ রাজী হয়ে পড়ে। সাপ ইঁদুরের সম্মতি দেখে মনে মনে হেসে ওঠে।

এরপর ইঁদুরের সম্মতিক্রমে তার শরীরে সাপ নিজের বিষ ছড়িয়ে দেয়। রক্তের সঙ্গে মিশ্রিত বিষ,, ইঁদুরের শিরায় শিরায় ছড়িয়ে পড়ে। যন্ত্রণায় সে কাতরাতে থাকে। তার পুরো শরীর বিষের কারনে নীল হয়ে পড়ে। ইঁদুর চিরতরে শান্ত হয়ে গেলো।

ইঁদুরের ডেডবডি মুখে নিয়ে সাপ জনসভার দিকে এগিয়ে চলে। সেখানে হাজার হাজার সাপ অপেক্ষা করে চলেছে। সকলে মিলে সাপকে হর্ষ-উল্লাসে স্বাগত জানাতে থাকে।

ইঁদুরের ডেডবডি দেখে সমস্ত সাপ আনন্দিত,, সম্মিলিত ভাবো আকাশ বাতাস মুখরিত হয়ে পড়েছে সাপেদের শ্লোগানে।

সভা শুরু হলো।

-" বন্ধুগণ ,, আমার প্রিয় বন্ধুগণ ।"
সমস্ত সাপ মনোযোগ সহকারে শুনে চলেছে।। চারিদিক নিস্তব্ধ,, কোথাও কোনো শোরগোল নেই।

-"বন্ধুরা ,, আমি যেভাবে আপনাদের কাছে কথা দিয়েছি,, ঠিক সেভাবেই নিজের কার্য সম্পন্ন করেছি।"

ইঁদুরের ডেডবডি সকলের উদ্দেশ্যে দেখিয়ে বলে - "দেখুন,, রেজাল্ট আপনাদের সামনে। কেউ অস্বীকার করতে পারবেন না।"

সমস্ত সাপ ফোঁস ফোঁস করে তাকে সমর্থন জানিয়ে দিলো।

সাপ বলতে থাকে - "বন্ধুরা ,, আমরা আগে থেকেই অনেক বদনাম হয়ে রয়েছি। নতুন করে আর বদনামের ভাগীদার হতে চাইছি না। দেখুন বন্ধুরা ,, আমি এই কাজ গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে সম্পন্ন করেছি।"

-- "আমার উপরে কেউ দোষারোপ করতে পারবে না। কারণ,, ইঁদুর নিজেই আমার কাছে বিষ চেয়েছে,, আমি তার চাহিদা পুরণ করে দিয়েছি।"

একথা বলে সাপ নিজের লকলকে জিভ বের করে নানারকম অঙ্গভঙ্গি করতে থাকে।

সমস্ত সাপ দীর্ঘক্ষণ ধরে ফোঁস ফোঁস শব্দে তাকে সম্মতি জানিয়ে চলে।

-"বন্ধুরা ,, প্রথমে লক্ষ্যবস্তুর হৃদয়ে বিষাক্ত করে তুলতে হবে।"

- "সেই বিষ ধীরে ধীরে মস্তিষ্কে পৌঁছে যাবে। মস্তিষ্ক হতে শিরায় শিরায় বিষ ছড়িয়ে পড়বে। সে অস্থির হয়ে উঠবে।"

সমস্ত সাপের দল মনোযোগ সহকারে শুনে চলেছে।

- "আমরা স্বপ্ন এবং ভয়,, দুটো হাতিয়ার একসাথে প্রয়োগ করে যাবো। "ভালো দিনের স্বপ্ন দেখাতে হবে,, সঙ্গে সঙ্গে " ভয়ঙ্কর বিপদের " ভয় দেখিয়ে যেতে হবে।"

-"বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন নন-ইস্যু গুলো,, ইস্যু হিসেবে তুলে ধরতে হবে। যাতে তারা আসল ইস্যু হতে মুখ ফিরিয়ে রাখতে পারে।"

সাপ নিজের মুখে ইঁদুরের ডেডবডি তুলে নিয়ে বলে - "দেখুন,, কিভাবে স্বেচ্ছায় সে আমাদের রঙে নিজেকে রাঙিয়ে নিয়েছে। কিভাবে সে নিজের শরীর নীল করে ফেলেছে।"

সমস্ত সাপ ইঁদুরের নীল রঙের মৃতদেহ দেখে উৎফুল্ল হয়ে পড়ে। তারা নিজেদের মধ্যে অজানা এক রোমাঞ্চ অনুভব করতে থাকে।

সাপ বলে চলেছে - "বিষ ভরতে থাকুন। বিষাক্ত করে দিন সমস্ত শরীর। কিন্তু,, গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে,, উপদেশের ছলে,, শান্তির পক্রিয়ার মাধ্যমে। ধীরে ধীরে,, একটু একটু করে বিষ ভরে দিন......"

-" দেখবেন,, উপদেশ উন্মাদনা হয়ে উঠবে। এভাবেই আমাদের নিজের নিজের দায়িত্ব পালন করে যেতে হবে। দেখবেন,, গোটা দেশ সর্পময় হয়ে উঠেছে। সেদিন অত্যন্ত সন্নিকটে,, যেদিন দেশের মধ্যে কেবলমাত্র সাপ ছাড়া অন্য কিছু থাকবে না।"

এক বৃদ্ধ সাপ উত্তেজিত হয়ে ফোঁস ফোঁস করে বলে - "বুঝেছি,, আমাদের গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে গণতন্ত্র-কে খতম করে,, সাপের রাজ্য সাপত্ব কায়েম করতে হবে।"

-'মুরুব্বী ঠিক বলেছেন। আমিও ঠিক এটাই বোঝাতে চাইছি।"
সাপ সম্মতির সুরে মাথা নেড়ে বলে।

দ্বিমত পোষণকারী এক যুবক সাপ উঠে বললো - "দেখুন,, ইঁদুর মায়াজালে ফেঁসে গেছে,, কিন্তু,, সকলে এভাবে ফেঁসে যাবে তার গ্যারান্টি কোথায় ??"

-"ভেরী গুড কোয়েশ্চন।।"
একথা বলে সাপ বেশ কিছুক্ষণ নিশ্চুপ হয়ে পড়ে।

এরপর মাথা ঝাঁকিয়ে বলে - "যতক্ষণ নিজেদের মধ্যে আধিপত্যবাদের অনুভূতি বিরাজমান থাকবে,, ততক্ষণ কোনো সমস্যা হবে বলে মনে করছি না। বর্তমান সময় আমাদের জন্য এক গোল্ডেন-পিরিয়ড। বর্তমান সময়ে সবাই একে অপরের উপর আধিপত্য কায়েম করতে চাইছে।। আমাদের সুযোগ কাজে লাগিয়ে,, এগিয়ে যেতে হবে।"

এই কথা শুনে সমস্ত সাপের মধ্যে খুশীর লহর বয়ে গেলো।

-"বন্ধুগণ ,, কেবলমাত্র গর্ব বিক্রি করতে হবে। শ্রেষ্ঠত্বের স্বপ্ন দেখিয়ে যেতে হবে। শ্রেষ্ঠ হওয়ার স্বপ্ন তাদের ধ্বংস করে দেবে। একদিন সবাই ধ্বংস হয়ে যাবে। আমাদের প্রথম টার্গেট হলো ইঁদুর। আপাতত ইঁদুর শেষ করতে হবে। আমরা ছুঁচো,, নেউল,, বেঁজী,, গোসাপ,, ব্যাঙ,, বিচ্ছু,, সকলকে সাথে নিয়ে এগিয়ে যাব। প্রথম টার্গেট শেষ হলে দ্বিতীয়,, তারপর তৃতীয়,, চতুর্থ,, পঞ্চম,, এভাবে সকলকে শেষ করে দেবো।"

চারিদিকে হর্ষধ্বনিতে উত্তাল গোটা জনসভা। সবাই সাপের নামে ধন্য ধন্য করে চলেছে।

সাপের স্বপ্ন,, সর্পরাজ্য গঠন করা। যে রাজ্যে বিষহীন ছোটজাতের সাপের কোনো জায়গা থাকবে না। কেবলমাত্র বেশকিছু বিষধর সাপ নিজেদের রাজত্ব,, নিজেদের প্রভুত্ব কায়েম রেখে যাবে। যেখানে অন্য কারো জায়গা থাকবে না।

সর্বসম্মতিক্রমে সাপেদের নেতা নির্বাচিত হয়ে গেলো। বড়ো ফুলের মালা পরে,, ইঁদুর মারা বুদ্ধিমান সাপ বলে ওঠে -
"বন্ধুগণ, পথ দেখিয়ে দিলাম,, আর বসে থাকা চলবে না। এখনই কাজে লেগে যেতে হবে।গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে,, গণতন্ত্র হত্যা করার কাজ।
সংগৃহীত

29/06/2024

পদ্মা নদীর উপকূ‌লের অঞ্চলগু‌লো‌তে রা‌সেলস ভাইপার সা‌পের উপদ্রব। ভি‌ডিওটা দেখ‌লে অনুভব করা যা‌বে। মানুষ‌কে খুবই সচেতনভা‌বে চলা‌ফেরা কর‌তে হ‌বে।

আসসালামু আলাইকুম। ঈদুল আযহার নামাজ প‌ড়ে আস‌ছি। সবাই‌কে "ঈদ মোবারক"
16/06/2024

আসসালামু আলাইকুম। ঈদুল আযহার নামাজ প‌ড়ে আস‌ছি। সবাই‌কে "ঈদ মোবারক"

সবাই‌কে প‌বিত্র ঈদুল আযহার শু‌ভেচ্ছা ও ঈদ মোবারক।
15/06/2024

সবাই‌কে প‌বিত্র ঈদুল আযহার শু‌ভেচ্ছা ও ঈদ মোবারক।

20/05/2024

Versailles, France রাজার বা‌ড়ির সাম‌নে থে‌কে ঘু‌রে আসলাম।

ভার‌তের ৫২৭‌টি খাদ‌্য প‌ন্যে  ক‌্যান্সা‌রের উপাদান পাওয়া গে‌ছে। ক‌য়েক‌টি দে‌শে নি‌শিদ্ধ করা হ‌য়ে‌ছে।
30/04/2024

ভার‌তের ৫২৭‌টি খাদ‌্য প‌ন্যে ক‌্যান্সা‌রের উপাদান পাওয়া গে‌ছে। ক‌য়েক‌টি দে‌শে নি‌শিদ্ধ করা হ‌য়ে‌ছে।

29/04/2024

ইউ‌রো‌পের গ্রা‌মে বাচ্চা‌দের জন‌্য কি সুন্দর খেলার মাঠ এবং রাস্তাঘাটের প‌রি‌বেশ কত সুন্দর।

24/04/2024

ভারতীয় মশলায় ক‌্যান্সা‌রের উপাদান। সকল বাংলা‌দেশী নাগ‌রি‌কের ভারতীয় পণ‌্য বয়কট করা অ‌তীব জরুরী। দেশীয় পণ‌্য ব‌্যবহা‌রে আমরা স‌চেষ্ট হই এবং সকল ব‌্যবসায়ী ও উৎপাদনশীল‌দের প্রতি অনু‌রোধ আপনারা দয়া ক‌রে কোন খাবা‌রে ফরমা‌লিন জাতীয় বিশ বা কোন ধর‌নের মোটাতাজা কর‌নের বিশ মিশ্রণ করি‌বেন না। দয়া ক‌রে এইসব বিশ মি‌শি‌য়ে আপনার চো‌খের সাম‌নে বা অ‌গোচ‌রে আপনার বংশধর বা সহজাত বংশধর‌দের ধ্বংস কর‌বেন না।

24/04/2024

ভারতীয় মসলা অসাস্থ‌্যকর এবং ভারতীয় মসলায় গোবর ও গোমূত্র মিশা‌নো হয়। তাই এইগু‌লে‌া সা‌স্থ্যের জন‌্য খুবই ক্ষ‌তিকর। আমা‌দের সবাইকে ভারতীয় সকল পণ‌্য বয়কট কর‌তে হ‌বে।

08/04/2024

ইজরাইলী পণ‌্য বয়কট ক‌রে দেশীয় পণ‌্য ব‌্যবহা‌রে উৎসাহী হোন। কারন ইজরাইলী পণ‌্য ক্রয় করা মা‌নে আপ‌নি ইহুদী‌দেরকে সহ‌যো‌গিতা কর‌তে‌ছেন।

Adresse

Paris

Téléphone

+33745922674

Site Web

Notifications

Soyez le premier à savoir et laissez-nous vous envoyer un courriel lorsque Europe Jatra publie des nouvelles et des promotions. Votre adresse e-mail ne sera pas utilisée à d'autres fins, et vous pouvez vous désabonner à tout moment.

Contacter L'entreprise

Envoyer un message à Europe Jatra:

Vidéos

Partager


Autres Agence de voyage à Paris

Voir Toutes