Travel Detectives

Travel Detectives Most of us being urban dwellers spending their days in apartments with limited access to parks and e

Congratulations on your recent wedding! or anniversary! Are you ready for the ultimate romantic getaway with your signif...
13/02/2023

Congratulations on your recent wedding! or anniversary! Are you ready for the ultimate romantic getaway with your significant other? Look no further, because Europe is the perfect destination for a honeymoon. This blog post will provide you with a comprehensive itinerary, romantic activities, and an estimated budget for your two-week honeymoon tour of Europe.

Congratulations on your recent wedding! or anniversary! Are you ready for the ultimate romantic getaway with your significant other? Look no further, because Europe is the perfect destination for a honeymoon.

London is one of the world’s most romantic cities, offering a diverse range of experiences for couples. Whether you’re a...
13/02/2023

London is one of the world’s most romantic cities, offering a diverse range of experiences for couples. Whether you’re a local looking to reignite the spark, or a couple visiting London for a romantic getaway, the city has something for everyone. With its picturesque parks, charming markets, stunning skyline views, and tranquil waterways, London is a city steeped in history, culture, and romance. In this guide, we’ll take a look at the top romantic places for couples to visit in London.

London is one of the world's most romantic cities, offering a diverse range of experiences for couples

06/02/2023

Welcome to my channel on online business. Today's topic: "Earn from online from zero."Identify skills/interests.Determine target market.Create portfolio.Util...

06/02/2023

welcome to my travel vlog! Today, I'll share important items to pack when traveling with your family:ID & Travel docsMoney & credit cardsClothing & toiletrie...

06/02/2023

Join us on a six-day adventure through the vibrant city of London, exploring its iconic landmarks and hidden gems.Day 1: Visit Buckingham Palace, Westminster...

Hillingdon:Education: Hillingdon is home to several state and independent schools, as well as universities. There are ap...
05/02/2023

Hillingdon:
Education: Hillingdon is home to several state and independent schools, as well as universities. There are approximately 20 schools in the area.

Transportation: Residents in Hillingdon can easily connect to central London via bus and train transportation. The average cost for a one-way trip to central London is £6-£10.

Shopping: Hillingdon offers a mix of high street chains and local independent stores for shopping.

Accommodation: Residential properties in Hillingdon include apartments and houses, with an average cost of £1,000 pcm for a one-bedroom apartment.

Residents: The community in Hillingdon is diverse and includes families, young professionals, and retirees.

It is difficult to determine the top ten safest places to live in London as safety can vary depending on multiple factors such as crime rates, local amenities, and proximity to transport links. However, some generally considered safe neighborhoods in London are

Beautiful Ceramic pots for indoor plants
08/07/2020

Beautiful Ceramic pots for indoor plants

07/07/2020
আমরা দিচ্ছি আকর্ষণীয় এবং সুন্দর ডিজাইনের কংক্রিট, সিরামিক, মাটি, বাশ, কাঠ প্রভৃতি দ্বারা তৈরি বিভিন্ন রকমের পরিবেশবান্ধ...
07/07/2020

আমরা দিচ্ছি আকর্ষণীয় এবং সুন্দর ডিজাইনের কংক্রিট, সিরামিক, মাটি, বাশ, কাঠ প্রভৃতি দ্বারা তৈরি বিভিন্ন রকমের পরিবেশবান্ধব টব এবং গাছসহ টব । আপনি আপনার বাসা বা অফিস সাজাতে বেছে নিন আমাদের আকর্ষণীয় টবগুলো।

30/06/2020
14/06/2020
শহুরে জীবনযাত্রায় ইট-সিমেন্টের সান্নিধ্য বড্ড বেশি। গাছপালা বা নিসর্গের সান্নিধ্য দিন দিন যেন দুর্লভ হয়ে যাচ্ছে। আজকাল...
13/06/2020

শহুরে জীবনযাত্রায় ইট-সিমেন্টের সান্নিধ্য বড্ড বেশি। গাছপালা বা নিসর্গের সান্নিধ্য দিন দিন যেন দুর্লভ হয়ে যাচ্ছে। আজকাল ছুটির দিন বা বড় অবকাশ ছাড়া শহর ছাড়িয়ে প্রকৃতির সংস্পর্শে যাওয়ার সুযোগ কোথায়? তাই চার দেয়ালের মধ্যেই যদি রাখা যায় জীবন্ত উদ্ভিদ, তাতে গৃহসজ্জায় নান্দনিকতার পাশাপাশি প্রশান্ত এক পরিবেশও তৈরি হয়। ইচ্ছা আর আন্তরিক চেষ্টা থাকলে আপনিও নিজের ঘরটিকে সাজিয়ে তুলতে পারেন বাহারি উদ্ভিদ দিয়ে।
প্রত্যেকের ঘর আলাদা, সেইসাথে ঘরের ডেকোরেশনও হয় বিভিন্ন রকমের। আপনার ঘরটিকে প্রকৃতির নান্দনিকতায় সজ্জিত করতে যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।

11/06/2020

ঘর সাজানোর অন্যতম উপাদান হতে পারে ক্যাকটাস:

যতই কাঁটা থাকুক না কেন, ক্যাকটাসের প্রতি আকর্ষণ কিন্তু সকলেরই। আর ক্যাকটাসে রোজ পানি দেওয়ার ঝামেলাও খুব একটা থাকে না। অল্প পানিতেই সে তুষ্ট। ফলে বাড়ির ভিতরে বা বাইরে ক্যাকটাস রাখাই যায়। শুষ্ক (এরিড) অঞ্চলে, বিশেষত মরুভূমিতে সাকিউলেন্টস জন্মায়। এদের পাতা ও ডালের গঠন চ্যাপ্টা ও মাংসল হয়, যাতে পানি অনেকক্ষণ পর্যন্ত ধরে রাখতে পারে।

মাটি তৈরি করবেন কী ভাবে
► অন্যান্য গাছ যে মাটিতে হয়, সে রকম মাটিতে কিন্তু ক্যাকটাস হবে না। ঝুরঝুরে বালি মাটিতেই ক্যাকটাস বাড়ে ভাল।
► ক্যাকটাসের মাটি তৈরি করতে লাগবে ১০ শতাংশ বালি, ৪০ শতাংশ মাটি আর ৫০ শতাংশ পারলাইট। এর মধ্যে খানিকটা রক ডাস্ট মিশিয়ে নিন। এ বার এই মাটি টবে ঢেলে অল্প পানি দিয়ে তৈরি করুন ক্যাকটাসের মাটি।
► টবের উপরের দিকের মাটিতে ছোট ছোট পাথর, নুড়ি বা অ্যাকোয়ারিয়াম স্টোন রাখতে পারেন।
মাটিতে অ্যাসিডিটি বাড়াতে
► পাঁচ গ্যালন পানিতে এক টেবিল চামচ ভিনিগার মিশিয়ে অল্প অল্প করে রোজ ক্যাকটাসের টবে দিতে পারেন।
► ক্যাকটাসের জন্য ভাল পানিনিকাশির প্রয়োজন। তাই ক্যাকটাসের টবের নীচে একাধিক ছিদ্র করে দিতে হবে, যাতে গাছের গোড়ায় জল জমে না যায়।
► ক্যাকটাসের টবের নীচের ছিদ্র দিয়ে যদি ক্যাকটাসের শিকড় বেরিয়ে আসে, তা হলে সেই টব পালটে ফেলুন। এমনিতেও তিন বছর অন্তর অন্তর ক্যাকটাসের টব বদলে দেওয়াই ভাল।

যত্ন নেবেন কী ভাবে
ক্যাকটাসের শিকড় পোক্ত হতে কম করেও চার-পাঁচ মাস সময় লাগে। এই সময়ে ক্যাকটাসের যত্ন প্রয়োজন। খেয়াল রাখতে হবে, ক্যাকটাসের শিকড় যেন পচে না যায়। রোজ এই গাছে পানি দেওয়ার প্রয়োজন নেই। সপ্তাহে এক থেকে দু’দিন পানি দিলেই যথেষ্ট।
খেয়াল রাখুন ক্যাকটাসের টবের মাটি শুকিয়ে যাচ্ছে কি না। এ ক্ষেত্রে কেক চেক করার পদ্ধতি প্রয়োগ করতে পারেন। একটা লম্বা কাঠি নিয়ে টবের মাটিতে ঢুকিয়ে আবার বার করে নিন। কাঠির শেষ প্রান্তে যদি মাটি লেগে থাকে, তা হলে বুঝবেন গোড়ায় পানি আছে। সে ক্ষেত্রে আর পানি দেওয়ার প্রয়োজন নেই। কিন্তু কাঠির আগা যদি শুকনো হয়, ঝুরঝুরে মাটি লেগে থাকে, তা হলে বুঝবেন আরও পানি প্রয়োজন। ক্যাক আলোও খুব জরুরি। তাই বারান্দায় বা ছাদে যেখানে আলো বা রোদ পাবে, এমন জায়গায় ক্যাকটাস রাখুন। তবে খেয়ালও রাখতে হবে। কারণ কিছু ক্যাকটাস রোদে পুড়ে মরচে রঙা হয়ে যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে রোদ থেকে সরিয়ে ছায়ায় রাখতে পারেন।
ইনডোর প্ল্যান্ট হিসেবে ক্যাকটাস রাখলেও মাঝেমধ্যে অর্থাৎ সপ্তাহে দু’-তিন বার রোদে দিন।
পোকামাকড়মুক্ত রাখতে বাড়িতে এক টেবিল চামচ ভিনিগার, বেকিং সোডা ও পানি মিশিয়ে ক্যাকটাসে স্প্রে করতে পারেন। মাসে এক বার স্প্রে করলেই যথেষ্ট।

Welcome to our cacti world where we list many varieties of cacti.
10/06/2020

Welcome to our cacti world where we list many varieties of cacti.

 ঘরের ভিতরের গাছ বা ঘরোয়া গাছ সেগুলোই যেসব গাছ কম আলোতে বাঁচে। কিন্তু এর মানে এই নয় যে এসব গাছ সম্পূর্ণ ভাবেই রোদ ছাড়...
10/06/2020


ঘরের ভিতরের গাছ বা ঘরোয়া গাছ সেগুলোই যেসব গাছ কম আলোতে বাঁচে। কিন্তু এর মানে এই নয় যে এসব গাছ সম্পূর্ণ ভাবেই রোদ ছাড়া বাঁচে, সপ্তাহে অন্তত একদিন এইসব ইনডোর প্লান্ট গুলোকে রোদে দিতে হয়। তবে দুপুরের কড়া রোদে নয় সকালের হালকা রোদে এইসব গাছ রাখতে হয়। তাছাড়া প্রতি সপ্তাহে একবার এসব গাছের মাটি খুঁচিয়ে আলগা করে দিতে হয়। ঘরোয়া গাছে অল্প পানি দিলেই চলে, খুব বেশি পানি দিতে হয় না। মাসে একবার এসব গাছের মাটিতে সার দিলে গাছ ভালো থাকবে, গাছের পাতা গুলো সজিব দেখাবে। অনেক সময় গাছের পাতা হলুদ হয়ে আসে, তখন এই হলুদ বা পঁচা পাতা বা বিবর্ণ পাতা গাছে জমিয়ে রাখবেন না, ফেলে দিন। এসব পদ্ধতি অনুসরণ করলে ইনডোর প্লান্ট বা ঘরোয়া গাছ ভালো থাকবে।
সূর্যের আলো কম লাগে এমন কতগুলো ঘরোয়া গাছের মধ্যে আইভি লতা, পাতাবাহার, মানিপ্ল্যান্ট, বাহারি কচু, পাম, স্পাইডার প্লান্ট, চায়নিজ এভারগ্রিন, স্নেক প্লান্ট, বস্টন ফার্ন, ফিকাস, ইংলিশ আইভি অন্যতম।
নিচের এইগুলো সব ইনডোর প্লান্টস:

 #স্টেভিয়াডায়াবেটিস রুগীদের চিনির বিকল্প । চিনি অপেক্ষা ৪০ গুন মিষ্টি এই স্টেভিয়া গাছ। ৪/৫ টি গাছ থাকলে সারা বছর চা খা...
09/06/2020

#স্টেভিয়া
ডায়াবেটিস রুগীদের চিনির বিকল্প । চিনি অপেক্ষা ৪০ গুন মিষ্টি এই স্টেভিয়া গাছ। ৪/৫ টি গাছ থাকলে সারা বছর চা খাবার চিনি কেনা লাগবে না ।

এটি মিষ্টি গুল্ম জাতীয় ভেষজ গাছ। এটি কষ্টসহিষ্ণু বহু বর্ষজীবী এবং ৬০-৭৫ সেন্টিমিটার পর্যন্ত লম্বা হয়। পাতা বর্ষাকৃতি, ফুল সাদা এবং বীজ ক্ষুদ্রাকৃতি। পাতাগুলো বিপরীত দিকে অবস্থিত, খাজকাটা, আঁশালো ও গাঢ় সবুজ। ফুলগুলো সাদা, নলাকৃতি এবং উভয়লিঙ্গ। পৃথিবীতে ২৪০টির মতো প্রজাতি এবং ৯০টির মতো জাত আছে। গাছটির অনেক শাখা-প্রশাখা হয়। মোটা মূল মাটির নিচের দিকে যায় এবং চিকন মূলগুলো মাটির উপরে থাকে। গাছগুলো সুগন্ধ ছড়ায় না কিন্তু পাতাগুলো মিষ্টি। স্টেভিয়ার পাতা চিনি অপেক্ষা ৩০-৪০ গুণ এবং পাতার স্টেভিয়াসাইড চিনি অপেক্ষা ৩০০ গুণ বেশি মিষ্টি। এটি স্বল্পদীর্ঘ দিবস উদ্ভিদ। স্টেভিয়ার গাছ সহজে চাষ করা যায়। চিনির বিকল্প হিসেবে জিরো ক্যালরি স্টেভিয়ার পাতা ব্যবহার করা যায়।

ইতিহাস: স্টেভিয়ার আদি নিবাস প্যারাগুয়ে। ১৯৬৪ সালে প্যারাগুয়েতে প্রথম বাণিজ্যিক চাষাবাদ শুরু। জাপানে শুরু হয় ১৯৬৮ সালে। তখন থেকে বিভিন্ন দেশে বিশেষত ব্রাজিল, কলম্বিয়া, পেরু, চীন, কোরিয়া, আমেরিকা, কানাডা, ইসরাইল, মেক্সিকো, থাইল্যান্ড, মালেশিয়াসহ প্রভৃতি দেশে এটি ফসল হিসেবে চাষাবাদ শুরু হয়। ১৮৮৭ সালে সুইজারল্যান্ডের উদ্ভিদ বিজ্ঞানী ড. এম এস বার্টনি স্টেভিয়াকে প্রথম পরিচয় করিয়ে দেন। খাবার মিষ্টি করতে জাপানে ৪০ বছর ধরে স্টেভিয়া ব্যবহার হচ্ছে। দক্ষিণ আমেরিকায়ও দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার হচ্ছে। ২০১১ সালে ইউরোপীয় ইউনিয়ন স্টেভিয়া ব্যবহারের ছাড়পত্র দিয়েছে। প্যারাগুয়ের গুরানি ইন্ডিয়ান নামক উপজাতি একে বলে ‘কা-হি-হি’ অর্থাৎ ‘মধু গাছ’। আফ্রিকায় এটি ‘মধু পাতা’ বা ‘চিনি পাতা’ নামে পরিচিত। এছাড়া থাইল্যান্ডে ‘মিষ্টি ঘাস’, জাপানে ‘আমাহা সুটেবিয়া’ ও ভারতে ‘মধু পারানি’ নামে অভিহিত। সম্প্রতি বাংলাদেশে ব্র্যাক নার্সারি ‘ব্র্যাক ওষুধি-১১’ নামে এর টিস্যু কালচার চারা বাজারজাত করছে।

গুণাবলি: স্টেভিয়ায় অ্যাসপার্টেম, সেকারিন, সুক্রলস বা কৃত্রিম মিষ্টি জাতীয় কোন জিনিস নেই। স্টেভিয়ার মধ্যে কোন কার্বোহাইড্রেট কিংবা ক্যালরি নেই। তাই এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য চিনির সবচেয়ে ভালো প্রাকৃতিক বিকল্প। এছাড়া এরমধ্যে রয়েছে ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস বিনষ্টকারী প্রাকৃতিক রাসায়নিক উপাদান।

উপকারিতা: ক্যালরিমুক্ত এ মিষ্টি ডায়াবেটিস রোগী সেবন করলে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ পরিবর্তন হয় না। উচ্চরক্তচাপ প্রতিরোধ করে। যকৃত, অগ্ন্যাশয় ও প্লীহায় পুষ্টি উপাদান সরবরাহ করে। স্টেভিওসাইড অগ্ন্যাশয় থেকে ইনসুলিন নিঃসরণে সহায়তা করে। ত্বকের ক্ষত নিরাময় ও দাঁতের ক্ষয় রোধ করে। ই.কলিসহ বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া দমন করে। খাদ্য হজমে সহায়তা করে। স্টেভিয়ায় কোন ক্যালরি না থাকায় স্থূলতা রোধ করে। শরীরের ওজন কমাতে সহায়তা করে। মিষ্টি জাতীয় খাবারে চিনির বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা যায়। খাবারের গুণাগুণ বাড়ায় ও সুগন্ধ আনে। সুস্থতা ও সতেজতাবোধ সৃষ্টি করে। ব্যাকটেরিয়া সাইডাল এজেন্ট হিসেবে কাজ করে। স্কিন কেয়ার হিসেবে কাজ করে, বিধায় ত্বকের কোমলতা এবং লাবণ্য বাড়ায়। স্বাদ বৃদ্ধিকারক হিসেবে কাজ করে।

ব্যবহার: এটি চা, কফি, মিষ্টি, দই, বেকড ফুড, আইসক্রিম, কোমল পানীয় ইত্যাদি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। এটি ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। স্টেভিয়ার সবুজ ও শুকনো পাতা সরাসরি চিবিয়ে কিংবা চায়ের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যায়। পাতা শুকিয়ে গুঁড়ো করে বোতলে সংরক্ষণ করা যায়। পাতার গুঁড়ো দিয়ে মিষ্টান্ন তৈরি করে ডায়াবেটিস রোগীরা খেতে পারেন। দীর্ঘদিন ব্যবহৃত এ ওষুধি গাছের কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া জানা যায়নি। জাপানে হালকা পানীয় কোকাকোলায় ব্যবহার করা হয়। এছাড়া কনফেকশনারি, ক্যান্ডিসহ বিভিন্ন খাবারে চিনির বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হয়। চা-কফিতে স্টেভিয়ার ব্যবহার বিশ্বব্যাপী।

পাতা শুকানো: স্টেভিয়া পাতা সংগ্রহের পর সূর্যালোকে বা ড্রায়ারের মাধ্যমে পাতা শুকাতে হবে। পাতা শুকানোর জন্য কমপক্ষে ১২ ঘণ্টার সূর্যালোক প্রয়োজন হয়। পাতা শুকানোর পর ক্রাশ করে পাউডারে পরিণত করা হয়। এক্ষেত্রে কফি গ্রাইন্ডার কিংবা ব্লেন্ডার মেশিন ব্যবহার করা যেতে পারে। গরম পানিতে এক চতুর্থাংশ পাউডার মিশিয়ে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে স্টেভিয়া সিরাপ তৈরি করা যায়। এ সিরাপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে হয়।

টবে চাষ: বাসা-বাড়িতে টবে বা পটে সহজেই স্টেভিয়া চাষ করা যায়। তবে গাছের টব রোদযুক্ত বারান্দায় বা ছাদে রাখতে হবে। টিস্যু কালচারের মাধ্যমে উৎপাদিত স্টেভিয়ার ছোট চারা নিষ্কাশনযুক্ত দো-আঁশ মাটিতে অথবা দো-আঁশ ও জৈব সার মিশ্রিত ৮-১০ ইঞ্চি মাটির টবে সারা বছর রোপণ করা যায়। এ গাছের চারা রোপণের ২৫-৩০ দিন পর পাতা সংগ্রহ করা যায়। গাছে ফুল আসার ২৫-৩০ দিন পর থেকে উপরের অংশ ধীরে ধীরে শুকিয়ে যায়। পরে গাছের গোড়া থেকে একসঙ্গে অনেক চারা বের হতে থাকে এবং ২০-২৫ দিন পর পুনরায় পাতা সংগ্রহ করা যায়।

সম্ভাবনা: পাউডার প্রায় ৪,০০০ টাকা কেজি। স্টেভিয়া চাষ করে হেক্টরপ্রতি বছরে ৬-৮ লাখ টাকা আয় করা সম্ভব। ভারতে বিভিন্ন কোম্পানি চুক্তিভিত্তিক চাষিদের চারা সরবরাহ করে থাকে এবং তাদের কাছ থেকে ন্যায্যমূল্যে স্টেভিয়া পাতা কিনে নেয়। আমাদের দেশে উত্তরাঞ্চলের বৃহত্তর রংপুরে একই পদ্ধতিতে তামাক চাষ করা হয়। এসব অঞ্চলে ক্ষতিকর তামাক চাষের পরিবর্তে স্টেভিয়া চাষ হতে পারে একটি লাগসই বিকল্প। বিশ্বব্যাপী ব্যাপক চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে স্টেভিয়া চাষ করে প্রচুর পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা আয় করা সম্ভব।

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদের ফসল উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আশরাফুজ্জামান বলেন, ‘আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বল্প পরিসরে শিক্ষা ও গবেষণার জন্য স্টেভিয়ার চাষ করা হচ্ছে। এটি ওষুধিগুণ সম্পন্ন একটি উদ্ভিদ, যা চিনির চেয়ে অনেকগুণ মিষ্টি। ডায়বেটিসসহ বিভিন্ন রোগে এবং চিনির বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। বাজার সৃষ্টি না হওয়ায় কৃষকরা লাভবান হচ্ছে না। কর্তৃপক্ষ যথাযথ পদক্ষেপ নিলে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব।’

ড. মো. আমজাদ হোসাইন আরও বলেন, ‘আমাদের দেশ স্টেভিয়া চাষের জন্য উপযুক্ত। রোগবালাই তেমন হয় না। প্রতি শতক জমি থেকে দুই কেজি পাউডার উৎপাদন সম্ভব। প্রতিকেজির পাউডারের বাজারমূল্য প্রায় ৪ হাজার টাকা। কৃষকের দ্বোরগোড়ায় না পৌঁছা এবং বাজার সৃষ্টি না হওয়ায় আমাদের দেশে এটি এখনো জনপ্রিয় হয়ে ওঠেনি।
স্টেভিয়া চাষ বা চারা নিতে চাইল ইনবক্স করুন।

Address

London

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Travel Detectives posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Travel Detectives:

Share

Category