চলো ঘুরে আসি

চলো ঘুরে আসি Traveling leaves you speechless, and then it turns you into a story teller." চলো ঘুরে আসি Tours and Travels" would like to help you create your stories.
(13)

দিউ ।।রহস্যময় সিকিমকে আমরা কতটুকুই বা চিনি আর কতটুকুই বা জানি। পাহাড়ের পাইনঘেরা সর্পিল পথ ধরে হাঁটতে-হাঁটতে রোজ নতুন ক...
15/11/2022

দিউ ।।
রহস্যময় সিকিমকে আমরা কতটুকুই বা চিনি আর কতটুকুই বা জানি। পাহাড়ের পাইনঘেরা সর্পিল পথ ধরে হাঁটতে-হাঁটতে রোজ নতুন করে চেনা যায় পাহাড়কে। ইট-বালি-সিমেন্টের জঙ্গল থেকে দূরে লুকিয়ে পড়ার সাধ যাদের। শুধু সবুজ আর নিঃস্দ্ধতাকে যারা সঙ্গী করতে চান কয়েকটা দিন, তাদের জন্য ভ্রমণ ডাইরির আগামী ডেস্টিনেশন হতেই পারে পাইন আর রবোড্রেনডন এ ঘেরা এক ছোট্ট পাহাড়ী হ্যামলেট, দক্ষিণ সিকিমের দিউ। বিস্তৃত মেঘেদের সারির ছবি এখানকার আকাশে যেন রং-তুলি দিয়ে আঁকা থাকে। পাহাড় ঘেরা সবুজের আড়ালে নিজেকে যদি লুকিয়ে ফেলতে চান দুটো দিন, কিম্বা পাহাড়ী কোন পাখির ডাকে ঘুম ভেঙে চোখ কচলাতে কচলাতে দেখতে চান মোহময়ী সূর্যোদয়, দিউ হতে পারে আপনার ঠিকানা। যারা হিমালয়ান বার্ডের খোঁজ করেন তাদের জন্য ও এক আদর্শ লোকেশন এই দিউ। এখান থেকে ট্রেক করে যাওয়া যায় টেনডং ইকো ডাইভারসিটি পার্কের পিকে। নানা ধরনের হিমালয়ান বার্ডের দেখা মেলে। বিশেষ করে যারা পাখি দেখবার আশায় ক্যামেরা হাতে ঘুরে বেড়ান পাহাড়ের এপ্রান্ত থেকে ও প্রান্ত, একবার আসুন। কোন কুয়াশা মোড়া সকালে প্রিয় সঙ্গীর হাতে হাত রেখে হেঁটে যেতে পারেন আঁকাবাঁকা পথ ধরে। হারিয়ে যাবেন এক অদ্ভুৎ ভালোলাগার দেশে। পথে দেখা মেলা পাহাড়ী মানুষেরা হাসিমুখে আপনাকে স্বাগত জানাবে। এখানকার মানুষদের উষ্ণ আতিথিয়তা, হোমস্টেতে নিজের বাড়ীতে থাকার মতো আনন্দ দেবে। এই হোমস্টেতে বসে গরম চায়ের সাথেই কেটে যাবে ঘন্টার পর ঘন্টা। এক কথায় আপনার দুদিনের ছুটি কাটানোর এই আস্তানা আপনার মনের কোণে জায়গা করে নেবেই।
দিউর আশেপাশে দর্শনীয় স্থান অনেক- টেমি টি গার্ডেন, সম্পদ্রুপ্সে মনাস্ট্রি, নামচি চারধাম, তারে ভিড়, রাভাংলা বুদ্ধ পার্ক ইত্যাদি সবই দিনে দিনে ঘুরে আসা যায়। আর যারা ট্রেক পছন্দ করেন তারা ছোট্ট ট্রেকে ঘুরে আসতে পারেন টেনডং থেকে থেকে। তবে যে সমস্ত ট্রাভেলাররা টুরিস্ট স্পটের ভীড়, সাইটসিনের দৌড়াদৌড়ি পছন্দ করেন না, শুধুমাত্র প্রকৃতির নির্জনতাকে উপলব্ধি করতে চান তাদের জন্য সেরা ঠিকানা হবে এই গ্রাম।
এছাড়া, বার্ডিং, ট্রেকিং, ক্যাম্পফায়ার, লোকাল ওয়াইন এর স্বাদও নিতে পারেন।
নিউ জলপাইগুড়ি থেকে দিউর এর দূরত্ব ১১৫ কিমি। গাড়ীতে সময় লাগে আনুমানিক ৫ ঘন্টা।
নিউ জলপাইগুড়ি জংশন থেকে দিউর বড় গাড়ী ভাড়া ৫০০০-৫,৫০০/- টাকা, ছোট গাড়ী ভাড়া ৪,৫০০-৫,০০০/- টাকা। এছাড়া শেয়ারে এলে নামচি হয়েও আসতে পারেন দিউ।
হোমস্টেতে থাকার খরচ- ১৫০০/- জনপ্রতি প্রতিদিন সমস্ত মিল সহ (নূন্যতম দুজন)।
Ask: +91 96125 41941

রালং ।।রাভাংলার নাম তো অনেকেই শুনেছেন। মোটামুটি বাঙালীর ভ্রমণ তালিকায় দীঘা-পুরী-গ্যাংটক- দার্জিলিং এর মতোই রাভাংলাও আজক...
17/10/2022

রালং ।।
রাভাংলার নাম তো অনেকেই শুনেছেন। মোটামুটি বাঙালীর ভ্রমণ তালিকায় দীঘা-পুরী-গ্যাংটক- দার্জিলিং এর মতোই রাভাংলাও আজকের দিনে বেশ কমন। তবে রাভাংলা থেকে মাত্র ৭ কিমি দূরে রালং এর নাম অনেকেই প্রায় শোনেননি। রাভাংলা থেকে মৈনামের পথ ধরে বোরং যাওয়ার পথে এক ছোট্ট পবিত্র গ্রাম রালং। রালং মূলতঃ পরিচিত রালং মোনাস্ট্রির জন্য, ওল্ড এবং নিউ। তবে নিউ রালং মনাস্ট্রী টি চোখ ধাঁধিয়ে দেওয়ার মতো সুন্দর। অনেকেই রুমটেক মনাস্ট্রি গেছেন। দেখে অবাক হয়ছেন। তাদের বলতে পারি আকারে সৌন্দর্য্যে এই মনাস্ট্রিও কিছু কম নয়। এছাড়া রালং এর হট ওয়াটার স্প্রিং ও বেশ বিখ্যাত। লোকাল ভাষায় যাকে বলে 'চা-ছু'। তবে রালং এর নিঃস্তব্ধ নিরিবিলি প্রকৃতিই এখানকার মূল ইউএসপি । যারা একেবারে চুপচাপ জন মানসহীন প্রকৃতিকে উপলব্ধি করতে চান তাদের জন্য রালং এক নিশ্চিন্ত ঠিকানা। রালং থেকে মাউন্ট নরসিং এর ভিউ অসাধারণ, তুষারাবৃত এই পর্বতশ্রেণীকে আপনি যেন ঘর থেকেই ছুঁয়ে ফেলতে পারেন। নানা পাখির আস্তানা এই রালং। হোমস্টেটিও চমৎকার। হোমস্টের বারান্দায় বসেই দেখা মিলবে মাউন্ট নরসিং কিম্বা নাম না জানা কোনো অজানা পাখির। লিমিটেড রিসোর্সের মধ্যে পাহাড়ী আতিথিয়তা আপনাকে মুগ্ধ করবে। তবে বড় রিসর্টের আতিশয্য যারা চান বা দোকানপাট যারা চান তাদের জন্য এ জায়গা নয়।
কাছেপিঠে দেখার জায়গা অনেক। দিনে দিনেই ঘুরে আসা যায় টেমি টি গার্ডেন, নামচি চারধাম, সম্পদ্রুপসে মোনাস্টি, রাভাংলা বুদ্ধপার্ক প্রভৃতি স্থান। এছাড়া বোরং এর ঝড়না, বোরং মোনাস্ট্রি, পেপার ফ্যাক্টরি, হট ওয়াটার স্প্রিং, টাইটানিক ভিউ পয়েন্ট ও অবশ্যই দেখবেন। আর রালং মনাস্ট্রি তো থাকলোই মাস্ট ভিসিট লিস্টে। এছাড়া এখান থেকে ট্রেকিং প্রিয় মানুষরা মৈনাম ট্রেক ও করতে পারেন জঙ্গল ও পাহাড়ী পথে।
নিউ জলপাইগুড়ি থেকে দূরত্ব ১৩২ কিমি। সময় লাগে ৫ ঘন্টা।
ছোট গাড়ী ভাড়া ৫০০০/-, বড় গাড়ি ভাড়া ৬০০০/- আনুমানিক।
হোমস্টে খরচ-
জনপ্রতি ১৬০০ সমস্ত মিল সহ (গ্রাউন্ড ফ্লোর রূমে)
জনপ্রতি ১৭০০/- সমস্ত মিল সহ (প্রথম ফ্লোর রূমে)
+91 9612541942

12/10/2022

It is in fact a part of the function of education to help us escape,not from our own time,for we are bound by that.

11/10/2022

" #চলো_ঘুরে_আস
"May this world become a safer and happier place for a girl child to live happily in. Happy International Girl Child Day.

 #চলো_ঘুরে_আসঘোন্ডে-কালুক৫৫৮০ ফিট উচ্চতায় পাহাড়ী জনপদটি এখন মোটামুটি বেশ পরিচিত এর প্রাকৃতিক সৌন্দয্য এবং কাঞ্চনজঙ্ঘার...
02/10/2022

#চলো_ঘুরে_আস

ঘোন্ডে-কালুক

৫৫৮০ ফিট উচ্চতায় পাহাড়ী জনপদটি এখন মোটামুটি বেশ পরিচিত এর প্রাকৃতিক সৌন্দয্য এবং কাঞ্চনজঙ্ঘার ভিউ এর জন্য। শুধু যে প্রাকৃতিক সৌন্দয্য তা নয়, এই অঞ্চল ঐতিহাসিক ভাবেও বেশ গুরুত্বপূর্ণ। তবে অনেক ট্রাভেলার আছেন যারা পাহাড়ে আসলে একবার মন ভরে কাঞ্চনজঙ্ঘা কে দেখে নিতে চান। তাদের জন্য এর চেয়ে ভালো ঠিকানা আর কিছু হতে পারে না। যেন সকাল থেকে রাত 'কফি উইথ কাঞ্চন'।
এই প্রিমিয়াম রিসর্টটি সিকিমের পশ্চিম অংশে কালুকে। গ্রামটি যেন একটি পোস্টকার্ডে আঁকা ছবির মতো, যারা কোলাহল এবং ভিড় থেকে দূরে থাকতে পছন্দ করেন তাদের জন্য একটি আদর্শ ঠিকানা। অবস্থানের কারণে, এটি কাঞ্চনজঙ্ঘার অপূর্ব শোভা এই রিসর্টকে ভ্রমণ পিপাসুদের কাছে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে। আধুনিক এবং আতিশয্যে মোড়া এই রিসর্টটিতে যারা থেকেছেন তারা যেন সেই স্মৃতিতে বারবার ফিরে যেতে চান।
দ্য ঘোন্ডে ভিলেজ রিসোর্ট স্টার ক্যাটাগরির কক্ষে গরম এবং ঠান্ডা জল, রুম হিটার, শীতকালে পরিপূরক হট ব্যাগ এবং বিছানা চা, ইন্টারনেট, লন্ড্রি, প্রতিটি কটেজের সামনে লন, রেস্তোরাঁ, 24 ঘন্টা রুম সার্ভিস, টিভি, শিশু পার্ক স্থানীয় সংস্কৃতি প্রোগ্রাম (চাহিদা অনুযায়ী) এবং স্থানীয় খাবার এবং পরিপূরক পানীয় সহ উষ্ণ সিকিমিজ ঐতিহ্য নিয়ে অতিথিদের স্বাগত জানায়।
খুব কাছেই রাবডেনটসে রুইনস্, আপনি পাবেন ফেলা আসা ভগ্নপ্রায় সভ্যতার পুরনো নিদর্শন। এছাড়া পেলিং, প্রেমায়েন্সি মনাস্ট্রি, কাঞ্চনজঙ্ঘা ফল্স, রিম্বি ফলস, দরাপ ভিলেজ, চাঙ্গে ওয়াটার ফলস্, সিংসোর ব্রিজ, খেচিপেরি লেক সবই প্রায় এখান থেকে ঘুরে আসা যায়। পেলিং এর স্কাইওয়াক এখন টুরিস্টদের অন্তম আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। ১৩৭ ফুটের দৈত্যাকার চেনরিজ স্ট্যাচু ও দেখবার মতো। এখান থেকে অনায়াসেই দেখে আসতে পারেন। ছায়াতাল লেক, শ্রীজুঙ্ঘা টেম্পল, হি ওয়াটার গার্ডেন ইত্যাদিও ঘোরা যায়। রিনচেনপং এ দুটি আঠারোশো শতকের মনাস্ট্রি রয়েছে। গুরুং ও রিশম মনাস্ট্রি। রিসম মনাস্ট্রি থেকে পাহাড়ের দৃশ্য ও অসাধারণ। এই জায়গাটির নাম ম্যাগি দাড়া। কালুক থেকে পয়সন লেক অবশ্যই ঘুরে আসুন। কথিত আছে এই লেক হন্টেড, আঠারোশো শতকে ব্রিটিশরা এই লেকের জল পান করতো তাই লোকাল মানুষরা তাদের অত্যাচারে অতিষ্ট হয়ে এই লেকের জলে বিষ মিশিয়ে দেন। এখানে থাকলে ঘোরার জায়গার অভাব নেই। তাই বেশ কিছুটা সময় হাতে নিয়ে এখানে আসাই ভালো।
NJP থেকে কালুক 130 কিমি, গাড়ী ভাড়া ছোট গাড়ী ৪৫০০-৫০০০/-, বড় গাড়ী ৫৫০০-৬০০০/- আনুমানিক।
রিসর্টে বিভিন্ন ধরণের রুম রয়েছে, মোটামুটি রুমের ভাড়া শুরু ৩৫০০/- টাকা থেকে। ডিটেলস জানতে ফোন বা ওয়াট্স্যাপ করুন।
+91 96125 41941

 #চলো_ঘুরে_আসপেডং।।কালিম্পং জেলার এক ছোট্ট সাজানো গ্রাম পেডং। কালিম্পং থেকে আলাগাড়া হয়ে যে রাস্তা সিকিম যায় সেই রাস্ত...
21/09/2022

#চলো_ঘুরে_আস
পেডং।।
কালিম্পং জেলার এক ছোট্ট সাজানো গ্রাম পেডং। কালিম্পং থেকে আলাগাড়া হয়ে যে রাস্তা সিকিম যায় সেই রাস্তাতেই এই ছোট্ট জনপদ। যারা সিল্করুট ঘুরতে যান, তারা নিরিবিলিতে এক দুদিন কাটানোর জন্য ঘুরে যেতে পারেন পেডং এ। তেমন পরিচিত না হলেও এই জনপদকে প্রকৃতি যেন ঢেলে দিয়েছে তার রূপ। সবুজে ঘেরা নিঃস্তদ্ধ নৈসর্গিক পরিবেশ এখানে। মাঝে মাঝে ডেকে যায় নাম না জানা পাহাড়ী পাখি। আর মেঘেদের দল এসে তাদের উপস্থিতি জানান দেয় আপনার জানলায়। ওয়েদার ভালো থাকলে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখার সৌভাগ্য হয়ে যাবে আপনার, হোমস্টে থেকে নয় তবে পেডং এর বিভিন্ন অংশ থেকে দেখা যায়। পেডং থেকে দার্জিলিং, সিকিম, ভুটান এবং টিবেটের পাহাড়ের অংশ দেখা যায়। রাতের বেলা আলো জ্বলে উঠলে ঝিকিমিকি আলোয় এক স্বর্গীয় দৃশ্য তৈরী হয় পাহাড়ের বুকে। ১৮০° ভিউতে আপনি দেখতে পাবেন গ্যাংটক, দার্জিলিং, কালিম্পং প্রভৃতি শহরকে। এছাড়া নিভৃতে- নির্জনে তিস্তার বয়ে যাওয়া যেন পেডংকে করে তুলেছে আরও মোহময়ী। ইউরোপিয়ান কটেজের স্টাইলের হোমস্টেতে আতিথিয়তা আর সুস্বাদু খাবার আপনাকে হোম অ্যাওয়ে ফ্রম হোমের অনুভূতি দেবে। লিমিটেড সামর্থের মধ্যে ওদের সবটুকু উজার করে আপনার ভ্রমণ অভিজ্ঞতা কে আরও সুন্দর করার চেষ্টা করে ওরা।
কাছে পিঠে দর্শনীয় বলতে দিনে দিনেই ঘুরে আসা যায় দূর্পিন, ডেলো, কালিম্পং, লাভা, লোলেগাও প্রভৃতি জায়গা।পেডং থেকে কোলাখাম, লুংচু প্রভৃতি গ্রামগুলি কাছেই। চাইলে ছাঙ্গে ফলসও দেখে আসা যায়। এছাড়া রিকিসুম ভিউ পয়েন্ট যেখান থেকে রিশপ ও দেখা যায়, পেডং মনাস্টী যা ১৮৭৩ সালে তৈরী এবং ভুটানীস বুদ্ধিস্টরারা অত্যন্ত হোলি বলে মনে করেন, ডামসাং ফোর্ট এর ধ্বংসের স্মৃতি চিহ্ন যেখান থেকে পাহাড়ের ভিউ দারুণ, ক্রশহিল যেখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা কে আরও কাছ থেকে দেখতে পাবেন প্রভৃতি স্থান দিনে দিনে ঘুরে আসা যায়। পেডং এলে তাই আপনি আপনার ভ্রমণ অভিজ্ঞতাকে পরিপূর্ণ করে ফিরবেন একথা বলতেই পারি।
নিউ জলপাইগুড়ি থেকে পেডং এর দূরত্ব ৯২ কিমি। গাড়ী ভাড়া ৩৫০০-৪০০০/-
হোমস্টেতে খরচ- ১৫০০/- টাকা জনপ্রতি প্রতিদিন সমস্ত মিল সহ।
+91 96125 41941

 #চলো_ঘুরে_আসিগ্যাংচুং।সিকিম মানেই রহস্য। না, এই রহস্য প্রকৃতির গুপ্তধন খুঁজে বেড়ানোর। ফেলু মিত্তির 'গ্যাংটকে গন্ডগোল' ...
15/09/2022

#চলো_ঘুরে_আসি
গ্যাংচুং।
সিকিম মানেই রহস্য। না, এই রহস্য প্রকৃতির গুপ্তধন খুঁজে বেড়ানোর। ফেলু মিত্তির 'গ্যাংটকে গন্ডগোল' এর রহস্য সমাধান করলেও গ্যাংচুং এর রহস্য সমাধান করে প্রকৃতির সবুজ গুপ্তধনের সুলুক সন্ধান এখনও করতে পারেননি ট্রাভেলররা। এক নতুন ঠিকানায় চিঠি লেখা যেন, পোস্টম্যান খোঁজ নিয়ে এলো দক্ষিণ সিকিমের ছোট্ট এই আস্তানার। লুকোনো গুপ্তধন বলতে পারেন। চোখ মেললে কাঞ্চনজঙ্ঘা আর চোখ বন্ধ করলে শান্ত প্রকৃতির নিঃস্তদ্ধ নিঃশ্বাস। একদিকে কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ শোভা অন্যদিকে পাহাড়ী ঢালে সবুজে মোড়া বিস্তৃত চা বাগান, নানা রকম পাখির ডাক আর নিঃস্তব্ধ প্রকৃতি। শীতকালে এই শোভা আরও বেড়ে যায় যখন বাগানের মাঝে মাঝে চেরি ব্লসমরের ফুল গুলি ফুটে ওঠে। আর সঙ্গে যদি থাকেন কোন প্রিয়জন আপনার ছুটির আমেজ যেন কয়েক গুণ বেড়ে যাবে। হোমস্টে থেকে সূর্যোদয় দেখাও কিন্তু আপনার ভ্রমণ অভিজ্ঞতার এক পরম প্রাপ্তি হতে পারে। সঙ্গে থাকবে হোমস্টের সুস্বাদু খাবার আর উষ্ম আতিথিয়তা। ভোরবেলা বেড়িয়ে পড়ুন গ্রামের রাস্তা ধরে মর্নিং ওয়াকে। আপনার সাথে পায়ে পা মিলিয়ে চলবে পাহাড়ী সুগন্ধ আর নৈঃসর্গিক প্রকৃতির রহস্যময় সব ভালোলাগারা। সবমিলিয়ে গ্যাংচুংয়ের আঁকাবাঁকা পাহাড়ী পথ আর সবুজে মোড়া পাহাড়ের রহস্য এখনও কোলাহলমুক্ত, আপনি একবার রহস্যের খোঁজে আসতেই পারেন উন্মুক্ত প্রকৃতিকে আরও কাছ থেকে পেতে।
গ্যাংচুংয়ের আশেপাশে দর্শনীয় স্থান অনেক- টেমি টি গার্ডেন, সম্পদ্রুপ্সে মনাস্ট্রি, নামচি চারধাম, তারে ভিড়, রাভাংলা বুদ্ধ পার্ক ইত্যাদি সবই দিনে দিনে ঘুরে আসা যায়। এখান থেকে পায়ে হেঁটে ঘুরে নিতে পারেন পাবুং মনাস্ট্রি, দুশো বছরের পুরোনো রায় বাহাদুরের কুঠি। আর যারা ট্রেক পছন্দ করেন তারা ছোট্ট ট্রেকে ঘুরে আসতে পারেন হ্যাঙ্গিং ব্রীজ ও টেমি ফলস থেকে। তবে যে সমস্ত ট্রাভেলাররা টুরিস্ট স্পটের ভীড়, সাইটসিনের দৌড়াদৌড়ি পছন্দ করেন না, শুধুমাত্র প্রকৃতির নির্জনতাকে উপলব্ধি করতে চান তাদের জন্য সেরা ঠিকানা হবে এই গ্রাম।
নিউ জলপাইগুড়ি থেকে গ্যাংচুংয়ের দূরত্ব ১২৫ কিমি। আনুমানিক ছোট গাড়ী ভাড়া ৪৫০০/- টাকা, বড় গাড়ি ৫৫০০/- টাকা। রাভাংলা থেকে দূরত্ব ২৩ কিমি।
হোমস্টের খরচ- ১৫০০/- জনপ্রতি প্রতিদিন সমস্ত মিল সহ।

+91 96125 41941

 #চলো_ঘুরে_আসিমঙ্গলবাড়েছোট্ট একটা পাহাড়ী গ্রাম। কেউ চেনেনা-কেউ জানেনা, যেখানে পায়ের প্রতিটা পদক্ষেপ শোনা যায়, ভোরের ...
13/09/2022

#চলো_ঘুরে_আসি
মঙ্গলবাড়ে

ছোট্ট একটা পাহাড়ী গ্রাম। কেউ চেনেনা-কেউ জানেনা, যেখানে পায়ের প্রতিটা পদক্ষেপ শোনা যায়, ভোরের পাখি নিশ্চিন্তে গান গেয়ে চলে, ভ্রূক্ষেপও করেনা পথচারীর। সেখানেই তো আপনার মনের আনাগোনা প্রতিনিয়ত। একটা সবুজ ঘেরা পাহাড় আর একটা ছোট্ট সাজানো পাহাড়ী ঘর। আর কি চাই বলুন তো? আর চাই সকালবেলার চা প্রিয় মানুষের সাথে, কিম্বা প্রিয় কোন লেখকের উপন্যাস আর আপনি একটা লম্বা দুপুরে পাহাড়ের সাথে। ল্যাপটপে টুং শব্দে মেইলের আনাগোনা নেই যেখানে- নেক্সট মান্থের সেলস প্রোজেকশন নেই যেখানে, সেরকম এক ছোট্ট বাড়ীর ঠিকানা পশ্চিম সিকিমের এই নাম না জানা গ্রাম। না, এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা যায় না, গুগল মিলিয়ে সাইটসিংয়ের লম্বা লিস্টও নেই। আছে নিরবতা, শান্তি আর আছে কিছু সহজ সরল মানুষের হাসি মুখে প্রকৃতিকে ভালোবেসে যাওয়ার গল্প। সত্যি বলতে সবুজ যারা ভালোবাসেন, নিঃস্তদ্ধতা যারা পছন্দ করেন আর একটু ভালো থাকা সঙ্গে লোকাল কুইসিনের স্বাদ যারা নিতে চান তারা এসে দুদিন কাটিয়ে যেতে পারেন ছোট্ট এই আপনার বাড়ীতে। পাহাড়ে আপনার এই বাড়ীর ঠিকানা জানবে শুধু মেঘ-কুয়াশা আর পাহাড়ের পাখির দল।
মঙ্গলবাড়ে থেকে সহজেই দিনে দিনে রিংচেনপং, কালুক, সোরেং এমনকি পেলিংও ঘুরে আসা যায়। আবার অন্যদিকে রাভাংলা, নামচিও ঘুরে আসা যায়। তবে মঙ্গলাবাড়েতে এলে, ভিলেজ ওয়াক, বার্ডিং এবং একদম অবসর দিন কাটানোর জন্যই রাখুন। সঙ্গে হোমস্টেতে লোকাল কুইজিনের স্বাদ নিন।
নিউজলপাইগুড়ি থেকে জোড়থাং হয়ে মঙ্গলবাড়ের দূরত্ব ১১১ কিমি। যেতে সময় লাগে ৪ ঘন্টা মতো।
গাড়ী ভাড়া
ছোট গাড়ী ৪৫০০/-(আনুমানিক)
বড় গাড়ী ৫৫০০/- (আনুমানিক)
হোমস্টেতে থাকার খরচ- ১৫০০/- জনপ্রতি প্রতিদিন সব মিল সহ।
+91 96125 41941

 #চলো_ঘুরে_আসি।।দার্জিলিং জেলার পূর্বে ছোট্ট একটি পাহাড়ী গ্রাম । নেপালী ভাষাভাষী মানুষের বাস এই গ্রামে। ঘুম থেকে নীচে উ...
12/09/2022

#চলো_ঘুরে_আসি
।।
দার্জিলিং জেলার পূর্বে ছোট্ট একটি পাহাড়ী গ্রাম । নেপালী ভাষাভাষী মানুষের বাস এই গ্রামে। ঘুম থেকে নীচে উপত্যকা বরাবর ২২ কিমি দূরে বিজনবাড়ী গ্রামের অবস্থান। উচ্চতা ২৫০০ ফিট। পাহাড়ি উপত্যকার অপরুপ সৌন্দয্য আর আঁকা বাঁকা পথে হারিয়ে যেতে চাইলে চলে আসুন বিজনবাড়ী। ঘুম থেকে আসবার পথে দেখা মিলবে ছোট বড় অনেকগুলি চা বাগানের। পথে দাঁড়িয়ে সেল্ফি ও তুলে নিতে পারেন। মেরিবং, রিশিহাট, চংটং প্রভৃতি চা বাগান গুলি বিজনবাড়ী যাওয়ার রাস্তাতেই মিলবে। এছাড়া হিমা ফলস্, বিশ্বম্ভর রক তো আজকের দিনে ট্রাভেলারদের কাছে বেশ জনপ্রিয় দর্শনীয় জায়গা। বিজনবাড়ীর খুব কাছেই পুলবাজার হাট। এই অঞ্চলের সব্জি এবং ফার্মের পশু বিক্রির জায়গা। দার্জিলিং জেলার সবচেয়ে পুরনো বাজার ও এই পুলবাজার। বিজনবাড়ী থেকে চমৎকার ভিউ পাওয়া যায় দার্জিলিং শহরের। রাতে সেই সৌন্দর্য যেন আরও বেড়ে যায়। পাশ দিয়ে বয়ে চলা রঙ্গীত নদী অসাধারণ সুন্দর এক সিনারি এঁকেছে যেন। এই নদীর পাড় বরাবার অরেঞ্জ, অ্যাপেল প্রভৃতি গার্ডেন রয়েছে অনেকগুলি। এক কথায় বিজনবাড়ী শিল্পীর তুলিতে আঁকা এক চিত্রপট যেন।
শহুরে আতিশয্য মিলবে না বিজনবাড়ীতে। তবে বিজনবাড়ীর এই রিসর্টে, দার্জিলিং এর কোলাহল থেকে দূরে যারা কয়েকটা দিন শান্তিতে কাটাতে চান তাদের জন্য আদর্শ হতে পারে বাঁশের তৈরী আস্তানা। সঙ্গে পেয়ে যাবেন অসাধারন আতিথিয়তা এবং সম্পূর্ণ অর্গানিক ফুড। যারা সুইমিং পুল এর মজা নিতে চান তাদের জন্যে তো যেন স্বর্গীয় ঠিকানা। এছাড়া বার্ডিং,ফিসিং, ফার্মিং, সাইকেল রাইডিং তো রয়েইছে। তাই দুটো দিন প্রকৃতির কাছে কাটিয়ে যান রোজকার নাগরিক ক্লান্তি দূর করতে।এখানে দুটি বড় এবং ছোট দুধরনের কটেজ রয়েছে। প্রচুর হিমালয়ান পাখির দেখা মেলে এখানে। তাই বার্ডারদের জন্য এই অঞ্চল যেন এক অবাধ বিচরণ ভূমি।
আশেপাশে দেখার জায়গা অনেক। দার্জিলিং, ঘুম, কার্শিয়াং সব ঘুরে আসা যায়। এছাড়া টাইগারহিল, বাতাসিয়া লুপ, জাপানিজ টেম্পল, জু, হ্যাপি ভ্যালি টি এস্টেট ইত্যাদি সব একদিনে ঘোরা যায়।
নিউ জলপাইগুড়ি থেকে দূরত্ব- ৯৫ কিমি।
গাড়ী ভাড়া আনুমানিক ৪৫০০-৫০০০/- টাকা।
হোমস্টেতে থাকার খরচ ২১০০/- টাকা জনপ্রতি প্রতিদিন সমস্ত মিল সহ।
একটি কটেজে ৫ জন বা অতিরিক্ত গ্রূপ হলে ১৮০০/- জন প্রতি প্রতিদিন সমস্ত মিল সহ।
Ask: +91 96125 41941
whatsapp: +9612541941

Address

GB Bazar, 79 Tilla, Near Cancer Hospital
Agartala
799006

Opening Hours

Monday 10am - 8:30pm
Tuesday 10am - 8:30pm
Wednesday 10am - 8:45pm
Thursday 10am - 8:30pm
Friday 10am - 8:30pm
Saturday 10am - 8:30pm
Sunday 9am - 9am

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when চলো ঘুরে আসি posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share


Other Tourist Information Centers in Agartala

Show All

You may also like