মা ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলস

  • Home
  • India
  • Bandel
  • মা ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলস

মা ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলস welcome Friends,
Hotel Booking for Darjeeling, Gangtok, Kalimpong, Pelling, Ravangla. Complete package tours are done here.
(3)

জয় মা বড়ো মা 🙏🙏সকলের মঙ্গল করো মা ।
07/10/2023

জয় মা বড়ো মা 🙏🙏
সকলের মঙ্গল করো মা ।

15/08/2023

ভারত মায়ের বীর সন্তানদের জনাই প্রনাম 🙏

পাহাড়ের অপরূপ সৌন্দর্য।আমার কাছে পাহাড় মানেই.. প্রশান্তি আর স্নিগ্ধতার পরশ! আমার কাছে পাহাড় মানেই জীবন।পাহাড়ের মতোই ...
11/06/2023

পাহাড়ের অপরূপ সৌন্দর্য।
আমার কাছে পাহাড় মানেই.. প্রশান্তি আর স্নিগ্ধতার পরশ! আমার কাছে পাহাড় মানেই জীবন।
পাহাড়ের মতোই বিশাল হতে হবে!! তাহলেই পূর্ণতা পাবে সকল তৃষ্ণা।

08/04/2023
 #𝚍𝚒𝚐𝚑𝚊
20/03/2023

#𝚍𝚒𝚐𝚑𝚊

সংগৃহীত পোস্ট, মা ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলস
16/03/2023

সংগৃহীত পোস্ট,
মা ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলস

ভেঙে পড়ছে  যোশীমঠ।বামাপদ গঙ্গোপাধ্যায়।যোশীমঠের সাথে আমার পরিচয় অনেক দিনের। কতটা গভীর তার একটা ছোট্ট গল্প বলি। আমার বাব...
18/01/2023

ভেঙে পড়ছে যোশীমঠ।
বামাপদ গঙ্গোপাধ্যায়।

যোশীমঠের সাথে আমার পরিচয় অনেক দিনের। কতটা গভীর তার একটা ছোট্ট গল্প বলি। আমার বাবার বন্ধু ছিলেন নিমাই চাঁদ অধিকারী। আমাদের হালিশহর রামপ্রসাদ লাইব্রেরীর একমাত্র সাধক। তুমি আমাকে হিমালয়ের পথে হাত ধরে ঘুরিয়েছিলেন। তিনি আর আমি গেছি যোশীমঠে। তার মাথায় ছিল একটা ভাবনা।সেই ভাবনাকে দেখার জন্য আমাকে সঙ্গী করে নিয়ে গিয়েছিলেন যোশীমঠে। ভাবনাটা কি? লক্ষণকে বাঁচানোর জন্য হনুমান গিয়েছিলেন বিশল্যকরণীর খোঁজে। বিশল্যকরণী গাছকে চিনতে না পেরে হনুমান পাহাড়ের মাথা কেটে তুলে নিয়ে গিয়েছিলেন। পর্বতটার নাম কি? সেই পর্বতের নাম দ্রোনাগিরি। রাত বাড়লে দ্রোনাগিরির মাথায় নানারকম আলো দেখা যায়। এই গুলো কিসের আলো? এই কিসের আলো,দেখার জন্য নিমাইদা আমায় নিয়ে গিয়েছিলেন যোশীমঠে।

দ্রোনাগিরির মাথাকাটা এটা ঠিক।,কিন্তু হনুমান নিয়ে এসেছিলেন কিনা আমি জানিনা। বিশল্যকরণী গাছ থেকেই কি আলো দেখা যায়? আমার জানা নেই। নিমাইদা আমায় বললেন,আমাদের যেতে হবে মালারি গ্রামে। কেন না সেখানে গেলেই দ্রোনাগিরির পাদ দেশে চলে যাওয়া। তার আগে আছে দ্রোনাগিরি ভিউ পয়েন্ট,সেখান থেকে দেখলে নাকি সবটা দেখা হবে না । যোশীমঠ থেকে প্রায় ৬৪ কিলোমিটার দূরে মালারি । সারাদিনে একটি বাস যায়। সেই বাসে করে আমাদের যেতে হবে। সকালবেলা আমরা যোশীমঠের বাসস্ট্যান্ডে গিয়ে পৌঁছলাম। গিয়ে শুনলাম বাস যাবে কিন্তু আমাদের নিয়ে যাবে না। কেন? কেননা মালারি গ্রামে যারা থাকেন তাদের একটা করে কার্ড আছে। তাদের পরিচয় পত্র।সেই গ্রামে অন্য কোন মানুষের প্রবেশ নিষেধ। গ্রামটা পুরোপুরি সেনাবাহিনীদের অধীনে। গ্রামে ঢোকার আগে চেক পোস্টে পরিচয় পত্র দেখিয়ে গ্রামে ঢুকতে হবে। বাসের চালক আমাদের বললেন,আমি যদি আপনাকে নিয়ে যাই তাহলে আমাকেই ওরা গ্রেফতার করবে। আপনাদেরও গ্রেপ্তার করে জেলে পুড়ে দেবে। তিন দিন ধরে আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি। সেই সময় যোশীমঠের এমন কোন গলি ছিল না যা আমরা চিনি না। এমন কী হাতি - ঘোড়া পর্বতের শিরা উপশিরা গুলোও হয়তো আমাদের চিনে গিয়েছিল। যোশীমঠে বসে শুনতাম পঞ্চ প্রয়োগের এক প্রয়াগ বিষ্ণু প্রয়াগ যোশীমঠে বসেই দেখা যেতো। এখন নদীর পথ পরিবর্তন করা হয়েছে। রোজ বাস গুমটিতে যাই আর বাসের চালক একই কথা বলে যাচ্ছেন। কিছুতেই কিছু হওয়ার নয়। পুলিশের কাছেও গেছি, মিলিটারি ক্যাম্পেও গেছি। সকলেরই একই কথা আপনারা যেতে পারবেন না। আমাদের প্রতিদিনের অনুরোধ দেখে শেষ পর্যন্ত বাস চালক আমাদের একটা বুদ্ধি দিলেন। নিমাই দা ধুতি পড়তেন। নিমাই দাকে পড়তে হবে ছেঁড়া প্যান্ট। আমাকে পড়তে হবে রংবেরঙের কালি ঝুলি মাখা একটা জামা। বাসের কর্মী হিসেবে আমাদের নিয়ে যেতে রাজি হলেন বাসের চালক। বাসের চালকের কথা আমরা রাজি হয়ে গেলাম। সেই করেই অনেকের চোখে ধুলো দিয়ে আমরা পৌঁছেছিলাম মালারি গ্রামে। তার মধ্যে অনেক ঘটনা ঘটেছিল সেনাবাহিনীদের জিজ্ঞাসাবাদের মধ্যে আমাদের পড়তে হয়েছিল কিন্তু বাস চালক নিজে থেকেই সবটা সামাল দিয়েছিলেন।

পৌঁছেতো গেলাম। থাকবো কোথায়? বাসের চালক বললেন আপনারা রাতে আমার বাসে থাকবেন। সে কি? অনেক চেষ্টা করে একটা চায়ের দোকানে ঢুকে পড়লাম। চায়ের দোকানে ঢুকতেও আমাদের বারণ করেছিলেন ড্রাইভার। কেননা এরা বাইরের লোক দেখে সেনাবাহিনীকে খবর দিয়ে দিতে পারে। আমি ভয়ে একদম গুটিয়ে গেছি। মনে হচ্ছে এখান থেকে পালাতে পারলে বাঁচি। খাবার হোটেল বলতে কিছু ছিল না। গ্রামের কোন মানুষ আমাদের থাকতে দেবেনা। চারিপাশে বরফ আর বরফ। অসম্ভব ঠান্ডা। খাবার কিছু নেই। রাত জেগে আমরা আলোর খেলা দেখতে শুরু করলাম। আমরা কয়েকদিন ধরে দূর যে আলো দেখেছি, সেগুলোর সামনে থেকে দেখলাম। আসলে ওগুলো ছিল ভারতীয় সেনাবাহিনীদের অস্ত্র বাজির আলো। আর কি কি দেখেছি সেগুলো আমি লিখিতভাবে বলতে চাই না। বিষয়টা খুব স্পর্শকাতর। দেশের গোপন সুরক্ষার বিষয় না কথা বলাই ভালো। যাহোক করে পরের দিন আমরা সেই বাসে ফিরে আসি যোশীমঠে। সে দিন যোশীমঠে ফিরে মনে হয়েছিল জীবনটা জেলে বসে পচে মরার জন্য নয়।

সেই প্রথম আমার যোশীমঠের সাথে পরিচয়। তখনো রাজ্য ভাগ হয়নি। যোশীমঠে ছিল উত্তর প্রদেশের মধ্যে। সেই সময় অনেক বার যেতে হয়েছিল যোশীমঠে বিভিন্ন কাজে। তার মধ্যে একটা কাজের কথা বলি সেই সময় যতদূর মনে পড়ছে উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন নারায়ণ দত্ত তেওয়ারি। উদ্বোধন করতে এসেছিলেন আউলির রোপ ওয়ে। সেই অনুষ্ঠানে আমিও ছিলাম।

পুরানো আছে বদ্রিনারায়ণ একদিন নাকি ধ্বংস হয়ে যাবে। বদ্রিনারায়ণ পুজো পাবেন অন্য কোন স্থানে। বদ্রিনারায়ণ যাবার সময় অনেক বার মনে হয়েছে কথা গুলো। নর ও নারায়ণ দুপাশের পাহাড় গুলো এমন সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে আছি মনে হয় যেন যে কোনদিন ভেঙে পড়তে পারে। আজ যখন খবরে দেখছি যোশীমঠে আস্তে আস্তে নদীগর্ভে চলে যাচ্ছে তখনই মনে হচ্ছে কিভাবে যাওয়া হবে বদ্রিনারায়ণ? বদ্রি বিশাল নাকি পুজো পাবেন অন্য কোন মন্দিরে? কিন্তু কোথায় সেটা? সেটার খুঁজে একবার গিয়েছিলাম যোশীমঠে।

যোশিমঠের ওপরের রাস্তায় রয়েছে বাস সিন্ডিকেটের ঘর। সে বছর আমরা যখন গিয়েছিলাম তখন বাস চালু হয়নি। আমাদের জিপ ভাড়া করতে হল। ভোরবেলা জিপেরও সন্ধান পাওয়া মুশকিল। জিপ পাওয়া গেল কিন্তু তারা সালদার গ্রাম পর্যন্ত যাবে না। সালদার গ্রাম দিয়ে যেতে হবে আধবদ্রী এবং ভবিষ্যবদ্রী। তপোবন পর্যন্ত জিপ যাবে, সেখান থেকে হেঁটে সালদার প্রায় ৫ কি.মি.। সালদারের উদ্দেশে হাঁটতে হাঁটতে পথে পড়ল দুটি উষ্ণপ্রস্রবণ। ৪৩০ মিটার গর্ত থেকে ৯০ ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণ প্রতি মিনিটে ৫০০ লিটার জল বেরিয়ে আসছে। জলে হাত দিলে পুড়ে যাবার সম্ভাবনা। সামনে রাস্তা ধরে যত এগিয়ে চলছি তত শীত বাড়ছে। চারদিকে বরফ আর বরফের পাহাড়। পাশ দিয়ে হু-হু করে চলে যাচ্ছে মিলিটারি গাড়ি। এই পথ দিয়ে যেতে হয় কুঁয়ারিপাস। এত বরফ দেখে ভয় লাগছিল, শেষপর্যন্ত আমরা এই বরফের রাজ্যে যেতে পারব কিনা। সালদার যাবার আগে রাস্তায় কোনও দোকান নেই, ধৌলিগঙ্গা ছাড়া আমাদের কেউ সঙ্গী নেই।সামনের ,দ্রোনাগিরি চৌখাম্বা দূরে মনে হচ্ছে নন্দাদেবী নন্দাঘুন্টিরা দাঁড়িয়ে আছে । জিপচালক বলেছিল, যেখানে একটা চায়ের দোকান দেখবেন সেখানে থামলেই দেখতে পাবেন একটি ছোট তোরণে লেখা আছে ভবিষ্যবদ্রী যাবার রাস্তা।

যোশিমঠ ১৮৯০ মিটার। উঠতে হবে ২৭৪৪ মিটারে। গভীর জঙ্গলের ভেতর দিয়ে এতটা যাব, ভাবলেই ভয় লাগে। কয়েক ধাপ এগিয়ে যাবার পরই সালদার গ্রাম। গ্রামের বাড়ির ভেতর দিয়ে রাস্তা। কোনও দোকানপাট নেই। জঙ্গলের ভেতর দিয়ে ৮ কি.মি. হাঁটা শুরু হল। বড় বড় ঝাউগাছ, পাইনের জঙ্গল, পাখির ডাকে ভরে আছে বনভূমি। বনমুরগি, ময়ূর রয়েছে। আর মাঝে মাঝে জলের ধারা নেমে এসেছে। রাস্তা খুবই খারাপ। চলতে হয় পা গুনে গুনে। এর মধ্যে সুবাই গ্রাম থেকে গরু চরাতে যাচ্ছে মেয়েরা। যত ওপরে উঠছি দোনাগিরি ভেসে উঠছে। সুবাই গ্রামে যখন পৌঁছলাম তখন দেহ অবসন্ন, হাঁটার ক্ষমতা আর নেই। কিন্তু অসাধারণ পরিবেশ দেহের ক্লান্তিকে মুছে দিচ্ছে। সুবাই গ্রামে রয়েছে আধবদ্রী মন্দির। গ্রামবাসীরা এটাকে ভবিষ্যবদ্রী বলে থাকেন। মন্দিরের স্থাপত্যরীতি গাড়োয়ালের নিজস্ব ঘরানার। প্রতিটি বদ্রীর মন্দিরের চেহারা একইরকমের। মন্দিরে বিষ্ণুনারায়ণের মূর্তি। পূজারী গিরিধারী প্রসাদ ডিমরি সকালবেলা এখানে চলে আসেন। যোশিমঠে বাড়ি। মন্দিরের পাশেই রয়েছে আরেকটি ছোট মন্দির। মন্দিরটি যেদিক থেকে দেখা যায় সেদিক থেকে মনে হয় বরফের চূড়া তার মাথায় মিশে গেছে।
আধবদ্রী দেখে শুরু করলাম হাঁটা ভবিষ্যবদ্রীর দিকে। ভবিষ্যবদ্রী ১১৫০০ ফুট ওপরে। আধবদ্রী থেকে প্রায় ২ কি.মি. পথ। পাকদণ্ডি ভাঙতে ভাঙতে যাওয়া। বড় কঠিন এ-রাস্তা। চির আর দেবদারুর জঙ্গল। দু-একটি স্থানে গাছ কাটার ছাপ। জঙ্গলের ভেতর চলতে চলতে একটি ছোট মন্দির দেখা গেল।

মন্দিরে লেখা ভবিষ্যবদ্রী। মন্দিরে মূর্তি বলে তেমন কিছু নেই। এক খণ্ড পাথর ভেতরে প্রাকৃতিক নিয়মে তৈরি হয়েছে। একটি মূর্তি। এটিই ভবিষ্যবদ্রীর মূর্তি। পুরাণে লেখা আছে, একদিন বদ্রীবিশাল নষ্ট হয়ে যাবে, পরবর্তীকালে বদ্রী পুজো পাবেন এখানেই। ভবিষ্যবদ্রীর প্রাকৃতিক দৃশ্য বর্ণনা করার মতো ভাষা আমার জানা নেই। শান্ত, নির্জন। মানুষ বলতে কয়েকটি মানুষ যারা বনে পাতা কুড়োতে যায়। তারাই এখানে পুজো করে। পুরোহিত পর্যন্ত আসেন না। একসময় প্রচুর আপেল হত এখানে। এখনও
আপেলগাছ রয়েছে প্রচুর। আখরোটগাছও। থুবায়ন গ্রামের মানুষ এখন আখরোটের ওপর অর্থনৈতিকভাবে নির্ভরশীল।
এত ভ্রমণ কাহিনী বলার একটাই কারণ উত্তরাখণ্ডের প্রকৃতি কি আর কত সুন্দর সেটা বোঝানোর জন্যেই এইসব ভ্রমণ কাহিনী অবতারণা করলাম।

হিমালয়ে ভাগীরথী নদীর ওপর তেহরি বাঁধটি নির্মান করা হয়েছিল এবং এই তেহরি বাঁধ কে কেন্দ্র করে ভারতের সবচেয়ে দীর্ঘকালীন আন্দোলন বা বিরোধীতা সংঘটিত হয়েছিল। সেই সময় বীরেন্দ্র দত্ত সাকলানির নেতৃত্বে তেহরি বাঁধ বিরোধী সংঘর্ষ সমিতি প্রতিষ্ঠিত হয়। তখন সুন্দরলাল বহুগুনারা প্রায় এক দশক ধরে এই বাঁধ নির্মানের বিরোধিতা করেন। আমরাও দেখা করতে গিয়েছিলাম সুন্দরলাল বহুগুনার সাথে। তার কথাবার্তা আমার যথেষ্ট যুক্তিগ্রাহ্য মনে হয়েছিল। পাহাড়ে বড় বাঁধ দিলে পাহাড় ধ্বংস হবেই । আর নদীর জলের যদি পথ পরিবর্তন করা হয় সেটা হচ্ছে সবচেয়ে ভয়ংকর ঘটনা। আজ পাহাড়ে পাহাড়ে জলবিদ্যুৎ উৎপাদন করতে গিয়ে যেভাবে নদীর পথ পরিবর্তন করা হচ্ছে,যেভাবে হুর মুড় করে নদীর পথ পরিবর্তন করে টানেল বানানো হচ্ছে তাতে যোশীমঠের মত ঘটনা সব পাহাড়ে ঘটে যাবে। শান্ত নিরীহ অসহায় মানুষগুলো আবার জলের তলায় তলিয়ে যাবে। আর সুন্দরলার বহুগুনার মত মানুষেরা পদ্মবিভূষণ পাবেন!! বড় অসহায় লাগে এই সমস্ত নেতা মানুষগুলোর রূপ পাল্টানো দেখে।
কৃতজ্ঞতা স্বীকার বামাপদ গঙ্গোপাধ্যায়।🙏
(সংগৃহীত)

Cheers to a new year and another chance for us to get it right.মা ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলস ভ্রমণ পরিবার Bhromon Poribar
01/01/2023

Cheers to a new year and another chance for us to get it right.
মা ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলস ভ্রমণ পরিবার Bhromon Poribar

"25 december 2022"আলোরসাজে গ্যাংটকের এম.জি.মার্গ
26/12/2022

"25 december 2022"
আলোরসাজে গ্যাংটকের এম.জি.মার্গ

    ভ্রমণ পরিবার Bhromon Poribarমা ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলস Ph.no :- 9875695009
25/12/2022



ভ্রমণ পরিবার Bhromon Poribar
মা ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলস
Ph.no :- 9875695009

💁‍♂️ 𝙈𝙤𝙧𝙚 𝙙𝙚𝙩𝙖𝙞𝙡𝙨 𝙥𝙡𝙚𝙖𝙨𝙚 𝙘𝙖𝙡𝙡 𝙊𝙧 𝙒𝙝𝙖𝙩𝙨𝘼𝙥𝙥  : 9875695009 #ভ্রমণ_পরিবার
18/12/2022

💁‍♂️ 𝙈𝙤𝙧𝙚 𝙙𝙚𝙩𝙖𝙞𝙡𝙨 𝙥𝙡𝙚𝙖𝙨𝙚 𝙘𝙖𝙡𝙡 𝙊𝙧 𝙒𝙝𝙖𝙩𝙨𝘼𝙥𝙥 : 9875695009
#ভ্রমণ_পরিবার

বিস্তারিত জানতে আজই যোগাযোগ করুন
11/12/2022

বিস্তারিত জানতে আজই যোগাযোগ করুন

বুকিং এর জন্য তাড়াতাড়ি যোগাযোগ করুন, কারণ টিকিট সংখ্যা খুবই সীমিত। এখন ১০০০/-  টাকা- জনপ্রতি দিয়ে বুকিং করতে হবে। ফেব...
11/12/2022

বুকিং এর জন্য তাড়াতাড়ি যোগাযোগ করুন, কারণ টিকিট সংখ্যা খুবই সীমিত।
এখন ১০০০/- টাকা- জনপ্রতি দিয়ে বুকিং করতে হবে।
ফেব্রুয়ারি মাসের ১০ তারিখে আরো ১৫০০/- টাকা জনপ্রতি দিতে হবে, এবং যাত্রা শুরুর ১ সপ্তাহ আগে বাকি ২৭৫০/- টাকা পেমেন্ট করতে হবে।
বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন আমার সাথে।

20/11/2022


নর্থ সিকিম ভ্রমণের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন আমাদের সাথে মা ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলস 9875695009

#মা_ট্যুর_অ্যান্ড_ট্রাভেলস

11/11/2022
04/11/2022

নর্থ সিকিমের একটি ছোট্টো ভিডিও।
আপনার যদি আমাদের সাথে সিকিম, দার্জিলিং ও অন্যান্য জায়গায় ভ্রমণ করতে চান তবে অবশ্যই যোগাযোগ করতে পারেন মা ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলস 9875695009

Music by PavelYudin from Pixabay

26/10/2022

মাতা মহিষখাগী মায়ের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস ও বিসর্জনের ভিডিও :-
----------------------------------------------------------

শান্তিপুরের এক অতি বিখ্যাত কালী হল মাতা মহিষখাগী। এটিও তান্ত্রিকমতে পূজিত এক অতি জাগ্রত কালী। আনুমানিক ৫৫০ বছর পূর্বে কোনও এক তান্ত্রিক পঞ্চমুণ্ডির আসনে বসে সাধনা করতে করতে মায়ের রূপ দেখতে পান, সেই থেকেই এই পুজোর সূচনা। কিন্তু সেই তান্ত্রিকের নাম আজও জানা যায়নি। বহু পূর্বে এখানে মহিষ বলি হত, সেই থেকেই এই মায়ের নাম মহিষখাগী। একবার রাজা কৃষ্ণচন্দ্র আটটি মহিষ বলি দিতে এসেছিলেন এই মায়ের কাছে এবং তা সম্পন্ন করতে পরের দিন ভোর হয়ে যায়, সেই থেকেই এই পুজো দুই পর্যায়ে ভাগ হয়ে গিয়েছিল। পুজো বলির আগে পর্যন্ত প্রথম অংশ এবং দ্বিতীয় ভাগ বলিদান পরবর্তী সময়ে হত। কিন্তু এখন বলির প্রথা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এক আসনে পুজো সম্পন্ন হয়।
পরবর্তীকালে একটি ব্রাহ্মণ পরিবার এই পুজো চালিয়ে নিয়ে যেতে থাকেন এই পরিবারের একমাত্র কন্যারও মৃত্যু হয়। তারপর এলাকাবাসীই এই পুজো চালিয়ে নিয়ে চলেছেন আজও। অজস্র লোককথা জড়িয়ে এর সঙ্গে। এমনকী অতীতে এই ঠাকুর বা বিগ্রহগুলি মশালের আলোয় নিয়ে যাওয়া হত। সকালবেলা এখানে মাকে এখনো পান্তা ভাত ও খয়রা মাছ ভোগ দেওয়া হয়। এখন বিকেলবেলা সূর্যের আলো থাকতে থাকতেই মাকে কাঁধে নিয়ে বিসর্জনের পথে বেরোনো হয়। লক্ষাধিক ভক্তের উলুধ্বনির সঙ্গে এবং সমবেত ভক্তের আবেগে বিসর্জন দেওয়া হয়। এই যাত্রা শান্তিপুর বাসির কাছে অত্যন্ত আবেগ ও উৎসাহের।
(Collected....)
#মহিষখাগী_কালী_মা।

25/10/2022

     #শুভদীপাবলীমা ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলস ভ্রমণ পরিবার Bhromon Poribar
24/10/2022


#শুভদীপাবলী
মা ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলস
ভ্রমণ পরিবার Bhromon Poribar

 #শুভ_ধনতেরাস। সকলকে জানাই ধনতেরাসের শুভেচ্ছা। 🙏 #মাট্যুরঅ্যান্ডট্রাভেলসভ্রমণ পরিবার Bhromon Poribar 9875695009
23/10/2022

#শুভ_ধনতেরাস।
সকলকে জানাই ধনতেরাসের শুভেচ্ছা।
🙏
#মাট্যুরঅ্যান্ডট্রাভেলস
ভ্রমণ পরিবার Bhromon Poribar
9875695009

শুভ যাত্রা :- ২/১২/২০২২ফেরা :- ৪/১২/২০২২যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে:-মা ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলস :- 9875695009
20/10/2022

শুভ যাত্রা :- ২/১২/২০২২
ফেরা :- ৪/১২/২০২২
যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে:-
মা ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলস :- 9875695009

 #শুভ_লক্ষীপূজো
09/10/2022

#শুভ_লক্ষীপূজো

 #শুভ_বিজয়া_দশমী যাও নীলকণ্ঠ,                     খবর দাও তারে। ফিরছে উমা কৈলাসে,                      তারই সংসারে........
06/10/2022

#শুভ_বিজয়া_দশমী

যাও নীলকণ্ঠ,
খবর দাও তারে।
ফিরছে উমা কৈলাসে,
তারই সংসারে.....
----------------------------------------------------------------------------
----------------------------------------------------------------------------

//শুভ বিজয়ার প্রীতি ও শুভেচ্ছা//
গুরুজনদের জানাই প্রনাম🙏
ও ছোটোদের জানাই স্নেহ-ভালোবাসা।
মায়ের করুণায় জগৎ সংসারের সকলের মঙ্গল হোক।

 #শুভ_মহানবমী
04/10/2022

#শুভ_মহানবমী

Address

New Kazidanga
Bandel
712123

Telephone

+919875695009

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when মা ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলস posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to মা ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলস:

Videos

Share

Category

Nearby travel agencies


Other Bandel travel agencies

Show All

You may also like