বাঁকুড়া

বাঁকুড়া Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from বাঁকুড়া, Tourist Information Center, Bankura.

☘️ দালানগোড়া 🏢🏯ভারত তখন স্বাধীন হয়নি ,১৮৯০ এর দশক বা ১৯০০ সালের প্রথম দিকে , দক্ষিণ বাঁকুড়ার বেশির ভাগ ছিলো ঘন শাল জঙ্...
05/11/2024

☘️ দালানগোড়া 🏢🏯
ভারত তখন স্বাধীন হয়নি ,১৮৯০ এর দশক বা ১৯০০ সালের প্রথম দিকে , দক্ষিণ বাঁকুড়ার বেশির ভাগ ছিলো ঘন শাল জঙ্গলে ভরা । গ্রাম বাংলার তাঁত বস্ত্র বিক্রিবাটার জন্য খুলামুড়ির জনৈক চ্যাটার্জী ব্রাহ্মণ দক্ষিণ বাঁকুড়ার জঙ্গলের রাস্তার পাশে চুন সুরকি নির্মিতো একটি দ্বিতল অট্টালিকা স্থাপন করে । আশেপাশে সাঁওতাল অধিবাসী দের কিছু ঝুপড়ি ঘর ছিল।
শোনা যায় আশেপাশের তাঁত বস্ত্র নির্মাতারা এখানে জড় হয়ে বস্ত্রের বিক্রিবাটা করতো । ধীরে ধীরে জমে উঠেছিলো ব্যবসা । হাটের নির্দিষ্ট দিনে আরো বিভিন্ন ব্যবসায়ীরা জড়ো হতে থাকে।জঙ্গলের রাস্তার প্রান্তে হওয়ায় ক্লান্ত নিত্যযাত্রী বা পথচারী রা এখানে বিশ্রাম স্থল হিসেবে ও ব্যবহার করতে থাকে । বিশালাকায় দালান থাকায় জায়গাটি “দালানগোড়া” নামেই পরিচিত লাভ করে । শোনা যায় বার বার ডাকাতির কারনে একসময় এই ব্যবসা বন্ধ করতে বাধ্য হয়।
সময়ের ব্যবধানে আজ ধ্বংসপ্রাপ্ত হতে চলেছে । দালানগোড়ার ইতিহাস অনেক অজানা । কোনো মানুষ যদি সঠিক ইতিহাস জানেন , অবশ্যই share করুন।

17/10/2024

গ্রাম - নারায়নপুর , বাঁকুড়া

যারা এখনো দেখেন নি , অবশ্যই দেখুনআমি প্রতিদিন যে স্বপ্ন টা দেখি একটি বিষমুক্ত পরিবেশ, কলমকাঠি যেন আমাদের সবার চোখ খুলে দ...
16/10/2024

যারা এখনো দেখেন নি , অবশ্যই দেখুন

আমি প্রতিদিন যে স্বপ্ন টা দেখি একটি বিষমুক্ত পরিবেশ, কলমকাঠি যেন আমাদের সবার চোখ খুলে দিয়েছে । সবাই অনুভব করুন ।

This gripping new drama delivers a captivating tale on Farming. KALAMKATHI - FULL MOVIE Dir.Biplab Das. Emotion, family legacy, and surprising twists at eve...

Incredible Series of Thooli Art by Mithu MondalMedium-Pen on PaperThooli art একটি ভারতীয় কলম শিল্প, যাকে line art ও বলা ...
20/03/2024

Incredible Series of Thooli Art by Mithu Mondal
Medium-Pen on Paper

Thooli art একটি ভারতীয় কলম শিল্প, যাকে line art ও বলা যেতে পারে । এই painting তৈরি করতে কালি দিয়ে সূক্ষ্ম রেখা আঁকা হয় ।
এই শিল্প মূলত দেবত্বের, বিশেষ করে ভারতীয় দেব দেবীর চিত্রকর্ম তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়।কালি দিয়ে সূক্ষ্ম রেখা তৈরি করতে এই শিল্পের প্রচুর অনুশীলন প্রয়োজন ।
থুলি আর্ট পেইন্টিং এ মেয়েলি সত্তার সৌন্দর্য প্রদর্শন করতে ,মহিলার বড় সুন্দর চোখ প্রকৃতির প্রতি তার ভালোবাসাকে প্রতিফলিত করে।অলংকার গুলি খুব সূক্ষ্ম কারুকার্য এবং যত্নশীল ভাবে তৈরি করা হয়ে থাকে,যা thooli art গুলির বৈশিষ্ট্য।



More on artbengal.com

বাঁকুড়া টাউনশিপ সংস্কারের প্রস্তাবভাবনা: ব্রিটিশ শাসন শেষ। স্বাধীনতার 75 বছর পেরিয়ে গেলেও এখনও কেন একজন সরকারী অধিকারী...
08/03/2024

বাঁকুড়া টাউনশিপ সংস্কারের প্রস্তাব
ভাবনা: ব্রিটিশ শাসন শেষ। স্বাধীনতার 75 বছর পেরিয়ে গেলেও এখনও কেন একজন সরকারী অধিকারীর বসবাসের জন্য শহরের কেন্দ্রে এতো জমি প্রয়োজন?

সমস্যা:
1) বাঁকুড়া শহরের কেন্দ্রস্থলে বিশাল সরকারি জমি অব্যবহৃত
2) বিশাল যানজট
3) ফুটপাথ বিক্রেতাদের দখলে
4) নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি

প্রস্তাবনা/সমাধান :
1) সরকারী দখলকৃত জমির সীমানা প্রাচীর 20 ফুট পিছিয়ে যাবে
2) এই জমিতে মার্কেটিং স্টল (এক বা দুই তলা) নির্মাণ করা হবে
3) এই জমিতে পার্কিং এরিয়া (গাড়ি ও বাইক) নির্মাণ করা হবে
4) সরকারি/বেসরকারি কিয়স্ক স্থাপন করা হবে
5) মার্কেটিং স্টল দীর্ঘমেয়াদী লিজ / পিপিপি মডেলে জনসাধারণের কাছে হস্তান্তর করা হবে

সরকার কেন এই প্রস্তাব গ্রহণ করবে?
1) সরকারী অর্থ বিনিয়োগ প্রায় শূন্য / দীর্ঘমেয়াদী লিজ / পিপিপি মডেল
2) বিশাল নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি
3) সরকারি অব্যবহৃত জমির যথাযথ ব্যবহার
4) বিপুল সরকারি রাজস্ব আয়

Pen Art by Mithu Mondal, Bankura কুঞ্জে নীরব পাখি পুচ্ছ মেলেনা শিখিপবন থাকি থাকি দীর্ঘ নিঃশ্বাস ফেলেএসো গো মানিনী, মাধবী...
31/01/2024

Pen Art by Mithu Mondal, Bankura
কুঞ্জে নীরব পাখি পুচ্ছ মেলেনা শিখি
পবন থাকি থাকি দীর্ঘ নিঃশ্বাস ফেলে
এসো গো মানিনী, মাধবী মোহিনী
এসো বিরোহিনী ,এসো বঁধু গলে
“শ্যাম শ্যাম” বলে

09/12/2023

Since the birth of the city of Bankura, I have rarely seen such a large and spontaneous protest silent march by ordinary citizens.

16/09/2023

জলঘর 💧
স্থান ;রতনপুর, বাঁকুড়া।
ভিডিওগ্রাফি: সুদীপ্ত মন্ডল।

শুভ নববর্ষ ১৪৩০
15/04/2023

শুভ নববর্ষ ১৪৩০

দার্জিলিং এর হাইড্রেনজিয়া বাঁকুড়ার মাটিতে
17/03/2023

দার্জিলিং এর হাইড্রেনজিয়া বাঁকুড়ার মাটিতে

দার্জিলিং থেকে নিয়ে এসেছিলাম (হাইড্রেনজিয়া )এক বছর আগে, আমাকে নিরাশ করে নি, মা ও গিন্নির যত্নে বাঁকুড়ার গরম সহ্য করে ন...
08/03/2023

দার্জিলিং থেকে নিয়ে এসেছিলাম (হাইড্রেনজিয়া )এক বছর আগে, আমাকে নিরাশ করে নি, মা ও গিন্নির যত্নে বাঁকুড়ার গরম সহ্য করে নিয়েছে।

শুভ সপ্তমীর প্রীতি ও শুভেচ্ছানবপত্রিকা বাংলার দুর্গাপূজার একটি বিশিষ্ট অঙ্গ। নবপত্রিকা শব্দটির আক্ষরিক অর্থ নয়টি গাছের ...
02/10/2022

শুভ সপ্তমীর প্রীতি ও শুভেচ্ছা
নবপত্রিকা বাংলার দুর্গাপূজার একটি বিশিষ্ট অঙ্গ। নবপত্রিকা শব্দটির আক্ষরিক অর্থ নয়টি গাছের পাতা। তবে বাস্তবে নবপত্রিকা নয়টি পাতা নয়, নয়টি উদ্ভিদ। রম্ভা কচ্চী হরিদ্রাচ জয়ন্তী বিল্ব দাড়িমৌ। অশোক মানকশ্চৈব ধান্যঞ্চ নবপত্রিকা। অর্থাৎ: কদলী বা রম্ভা (কলা), কচু, হরিদ্রা (হলুদ), জয়ন্তী, বিল্ব (বেল), দাড়িম্ব (ডালিম), অশোক, মানকচু ও ধান।
একটি সপত্র কলাগাছের সঙ্গে অপর আটটি সমূল সপত্র উদ্ভিদ একত্র করে একজোড়া বেল সহ শ্বেত অপরাজিতা লতা দিয়ে বেঁধে লালপাড় সাদা শাড়ি জড়িয়ে ঘোমটা দেওয়া বধূর আকার দেওয়া হয়; স্ত্রীরূপের জন্য দু’টি বেল দিয়ে করা হয় স্তনযুগল। তারপর সিঁদুর দিয়ে সপরিবার দেবীপ্রতিমার ডান দিকে দাঁড় করিয়ে পূজা করা হয়। প্রচলিত ভাষায় নবপত্রিকার নাম কলাবউ।
নয়টি উদ্ভিদের অধিষ্টাত্রী দেবী
নবপত্রিকার নয়টি উদ্ভিদ আসলে দেবী দুর্গার নয়টি বিশেষ রূপের প্রতীকরূপে কল্পিত হয়ঃ

কদলী বা রম্ভা (কলা গাছ): কদলি গাছ এর অধিষ্টাত্রী দেবী ব্রহ্মাণী;
কচু (সাধারন): কচু গাছের অধিষ্টাত্রী দেবী কালিকা;
হরিদ্রা (হলুদ গাছ): হরিদ্রা গাছের অধিষ্টাত্রী দেবী উমা;
জয়ন্তী: জয়ন্তী গাছের অধিষ্টাত্রী দেবী কার্তিকী;
বিল্ব (বেল গাছ): বিল্ব গাছের অধিষ্টাত্রী দেবী শিবা;
দাড়িম্ব (ডালিম/বেদানা গাছ): দাড়িম্ব গাছের অধিষ্টাত্রী দেবী রক্তদন্তিকা;
অশোক: অশোক গাছের অধিষ্টাত্রী দেবী শোকরহিতা;
মানকচু: মানকচু গাছের অধিষ্টাত্রী দেবী চামুণ্ডা;
ধান: ধান গাছের অধিষ্টাত্রী দেবী লক্ষ্মী।
এই নয় দেবী একত্রে "নবপত্রিকাবাসিনী নবদুর্গা" নামে নবপত্রিকাবাসিন্যৈ নবদুর্গায়ৈ নমঃ মন্ত্রে পূজিতা হন।

“ রম্ভাধিষ্ঠাত্রী ব্রহ্মাণী, কচ্বাধিষ্ঠাত্রী কালিকা, হরিদ্রাধিষ্ঠাত্রী উমা, জয়ন্ত্যাধিষ্ঠাত্রী কার্তিকী, বিল্বাধিষ্ঠাত্রী শিবা,
দাড়িম্বাধিষ্ঠাত্রী রক্তদন্তিকা, অশোকাধিষ্ঠাত্রী শোকরহিতা, মানাধিষ্ঠাত্রী চামুণ্ডা ও ধান্যাধিষ্ঠাত্রী লক্ষ্মী


আচার
মহাসপ্তমীর দিন সকালে নিকটস্থ নদী বা কোনো জলাশয়ে (নদী বা জলাশয়ে না থাকলে কোনো মন্দিরে) নিয়ে যাওয়া হয়। পুরোহিত নিজেই কাঁধে করে নবপত্রিকা নিয়ে যান। তার পিছন পিছন ঢাকীরা ঢাক বাজাতে বাজাতে এবং মহিলারা শঙ্খ ও উলুধ্বনি করতে করতে যান। শাস্ত্রবিধি অনুযায়ী স্নান করানোর পর নবপত্রিকাকে নতুন শাড়ি পরানো হয়। তারপর পূজামণ্ডপে নিয়ে এসে নবপত্রিকাকে দেবীর ডান দিকে একটি কাষ্ঠসিংহাসনে স্থাপন করা হয়। পূজামণ্ডপে নবপত্রিকা প্রবেশের মাধ্যমে দুর্গাপূজার মূল অনুষ্ঠানটির প্রথাগত সূচনা হয়। নবপত্রিকা প্রবেশের পর দর্পণে দেবীকে মহাস্নান করানো হয়। এরপর বাকি দিনগুলিতে নবপত্রিকা প্রতিমাস্থ দেবদেবীদের সঙ্গেই পূজিত হতে থাকে।বিশেষভাবে লক্ষণীয় হল, নবপত্রিকা প্রবেশের পূর্বে পত্রিকার সম্মুখে দেবী চামুণ্ডার আবাহন ও পূজা করা হয়। পত্রিকাস্থ অপর কোনো দেবীকে পৃথকভাবে পূজা করা হয় না।

গবেষকদের মতে, নবপত্রিকার পূজা প্রকৃতপক্ষে শস্যদেবীর পূজা।ডঃ শশিভূষণ দাশগুপ্ত লিখেছেন, "এই শস্যবধূকেই দেবীর প্রতীক গ্রহণ করিয়া প্রথমে পূজা করিতে হয়, তাহার কারণ শারদীয়া পূজা মূলে বোধহয় এই শস্য-দেবীরই পূজা। পরবর্তীকালের বিভিন্ন দুর্গাপূজার বিধিতে এই নবপত্রিকার বিভিন্ন ব্যাখ্যা দেওয়া হইয়াছে। ... বলাবাহুল্য এই সবই হইল পৌরাণিক দুর্গাদেবীর সহিত এই শস্যদেবীকে সর্বাংশে মিলাইয়া লইবার একটা সচেতন চেষ্টা। এই শস্য-দেবী মাতা পৃথিবীরই রূপভেদ, সুতরাং আমাদের জ্ঞাতে-অজ্ঞাতে আমাদের দুর্গাপূজার ভিতরে এখনও সেই আদিমাতা পৃথিবীর পূজা অনেকখানি মিশিয়া আছে।" ডঃ জিতেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতে, “Another important aspect of the Devi is her concept as the personification of vegetation spirit, which is emphasised by her name Sākambhari already noted. This finds clear corroboration in the present day Navapatrikāpraveśa ceremony in autumnal worship of Durgā in Bengal.” তবে হংসনারায়ণ ভট্টাচার্য দুর্গাপূজার সঙ্গে শস্যদেবীর পূজার অনুষঙ্গটি স্বীকার করলেও, শাকম্ভরী তত্ত্বটিকে নবপত্রিকার উৎসরূপে মানেননি। যোগেশচন্দ্র রায় বিদ্যানিধি লিখেছেন, “আমি নবপত্রিকার উৎপত্তি ও প্রয়োজন বিন্দুমাত্র বুঝিতে পারি নাই। নবপত্রিকা নবদুর্গা, ইহার দ্বারাও কিছুই বুঝিলাম না। দেবীপুরাণে নবদুর্গা আছে, কিন্তু নবপত্রিকা নাই।... নবপত্রিকা দুর্গাপূজার এক আগন্তুক অঙ্গ হইয়াছে।... বোধ হয় কোনও প্রদেশে শবরাদি জাতি নয়টি গাছের পাতা সম্মুখে রাখিয়া নবরাত্রি উৎসব করিত। তাহাদের নবপত্রী দুর্গা-প্রতিমার পার্শ্বে স্থাপিত হইতেছে।”উল্লেখ্য, মার্কণ্ডেয় পুরাণে নবপত্রিকার উল্লেখ নেই। কালিকাপুরাণে নবপত্রিকার উল্লেখ না থাকলেও, সপ্তমী তিথিতে পত্রিকাপূজার নির্দেশ রয়েছে। কৃত্তিবাস ওঝা বিরচিত রামায়ণে রামচন্দ্র কর্তৃক নবপত্রিকা পূজার উল্লেখ রয়েছে – “বাঁধিলা পত্রিকা নব বৃক্ষের বিলাস

Picture drawing : Mithu Mondal

সরা পেইন্টিং: গণেশ ( সংস্কৃত : गणेश ), গণপতি, বিনায়ক এবং পিল্লায়ারশিল্পী : Mithu Mondalসরা মানে মাটির তৈরি গোলাকার এক ...
19/09/2022

সরা পেইন্টিং: গণেশ ( সংস্কৃত : गणेश ), গণপতি, বিনায়ক এবং পিল্লায়ার
শিল্পী : Mithu Mondal

সরা মানে মাটির তৈরি গোলাকার এক ধরনের ঢাকনা বা পাত্র। তার উপরের অংশে ঘসে মসৃণ করে খড়ি মাটির প্রলেপ দিয়ে, নানা উজ্জ্বল রঙের ব্যবহারেফুটিয়ে তোলা হয় দেবদেবীর চিত্র। সেই প্রাচীনকাল থেকেই বৈষ্ণব, শাক্ত এবং শৈবরা ধর্মীয় প্রয়োজনে সরা ব্যবহার করে এসেছেন।

07/09/2022

Ghagar, Bankura

সবার আমি ছাত্রআকাশ আমায় শিক্ষা দিলউদার হতে ভাই রে;কর্মী হবার মন্ত্র আমিবায়ুর কাছে পাই রে।পাহাড় শিখায় তাহার সমানহই যে...
05/09/2022

সবার আমি ছাত্র

আকাশ আমায় শিক্ষা দিল
উদার হতে ভাই রে;
কর্মী হবার মন্ত্র আমি
বায়ুর কাছে পাই রে।
পাহাড় শিখায় তাহার সমান
হই যেন ভাই মৌন-মহান্,
খোলা মাঠের উপদেশে—
দিল্-খোলা হই তাই রে।

সূর্য আমায় মন্ত্রণা দেয়
আপন তেজে জ্বলতে,
চাঁদ শিখালো হাসতে মেদুর,
মধুর কথা বলতে।
ইঙ্গিতে তার শিখায় সাগর,—
অন্তর হোক রত্ন-আকর;
নদীর কাছে শিক্ষা পেলাম
আপন বেগে চলতে।

মাটির কাছে সহিষ্ণুতা
পেলাম আমি শিক্ষা,
আপন কাজে কঠোর হতে
পাষাণ দিল দীক্ষা।
ঝরনা তাহার সহজ গানে
গান জাগালো আমার প্রাণে,
শ্যাম বনানী সরসতা
আমায় দিল ভিক্ষা।

বিশ্ব-জোড়া পাঠশালা মোর,
সবার আমি ছাত্র,
নানান ভাবের নতুন জিনিস,
শিখছি দিবারাত্র;
এই পৃথিবীর বিরাট খাতায়
পাঠ্য যে-সব পাতায় পাতায়,
শিখছি সে-সব কৌতূহলে
সন্দেহ নাই মাত্র॥

Address

Bankura
722101

Telephone

+918327656214

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বাঁকুড়া posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to বাঁকুড়া:

Videos

Share