Let's Go Burdwan

Let's Go Burdwan Travel agency which take care all about you and you families.
(16)

গরমে আর নয় দিঘা-পুরী! সামান্য খরচে ঘুরে আসুন বাংলার এই হিল স্টেশন থেকে, মিলবে স্বস্তি❤সেখানে সারাদিন রিমঝিম, নদীর নীলে ও...
01/07/2024

গরমে আর নয় দিঘা-পুরী! সামান্য খরচে ঘুরে আসুন বাংলার এই হিল স্টেশন থেকে, মিলবে স্বস্তি❤

সেখানে সারাদিন রিমঝিম, নদীর নীলে ও উপত্যকার সবুজে চোখের শান্তি, মনের আরাম। পাহাড়ের ঘেরাটোপে প্রিয়জনের সঙ্গে শখ করে অজ্ঞাতবাস, আহা, এমন দিন জীবনে খুব বেশি আসে না। নদীর নাম রিয়াংখোলা, জায়গার নাম যোগীঘাট। ভ্রমণপিপাসুদের কাছে এই যোগীঘাট যেন সাক্ষাৎ স্বর্গ। শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের ‘তখনও রিয়াংখোলা থেকে’ কবিতার সার্থক রূপ যেন দেখা যায় যোগীঘাটে। দু’পারের চোখজুড়নো নৈসর্গিক সৌন্দর্য দেখে প্রকৃতির প্রেমে পড়ে যাবেন আপনিও। বছরের যে কোনও সময়েই দুদিনের ছুটি নিয়েই রিয়াং নদীর শব্দ শোনার জন্য যেতে পারে যোগীঘাট। এককথায় বলা যায়, যোগীঘাট কিন্তু ভারী রোমান্টিক একটা জায়গা। পাখির কলতান, নদীর জলের স্রোতের শব্দ আর সামনে সবুজ জঙ্গল-এই তিনের মিশেল যেন এক দুর্দান্ত রূপ দিয়েছে রিয়াং নদীর পাড়ে গড়ে ওঠা এই ছোট্ট গ্রামটিকে। পথের পাশে জঙ্গলের শোভাও এককথায় অসাধারণ। আলো-ছায়ার আল্পনা আঁকা পার্বত্যভূমি। বর্ষায় ঘন সবুজ হয়ে থাকা এই যোগীঘাট শীতে যেন অন্য রূপ ধারণ করে। আপনাদের জানিয়ে রাখি, সাড়ে ৩ হাজার ফুট উঁচুতে অবস্থিত এই জায়গাটিতে ঘুরতে গেলে আপনি একই সঙ্গে স্যালামান্ডারের বাসভূমি নামথিং পোখরি, কার্শিয়াং, মংপুতে রবীন্দ্রতীর্থ দেখে আসতে পারবেন।

🔹কী ভাবে যাবেন?
✅নিউ জলপাইগুড়ি ও শিলিগুড়ি থেকে গাড়ি ভাড়া করে দু’টি রাস্তায় যোগীঘাট যাওয়া যায়। ১) রোহিনী রোড, কার্শিয়াং, দিলারাম হয়ে, ২) সেবক রোড, রম্ভি, মংপু, লাবদা হয়ে। দুই রাস্তাতেই দূরত্ব শিলিগুড়ি থেকে ৭০-৭৫ কিমি। কার্শিয়াং ৩০-৩২ কিমি।

🔹তাহলে আর দেরি না করে এক্ষুনি যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
কবে কতজন যাবেন আর কত দিনের জন্য থাকবেন সেই তথ্য আমাদের জানালেই আমরা সমস্ত ব্যবস্থা করে দেব।
📞Call: 081164 77706 / +91 9647245245
📧 [email protected]
🌐 https://letsgoburdwan.co.in

🟣এই রকম আরো অজানা জায়গার সন্ধান পেতে পেজ টিকে ফলো করে See First অপশন টি অন করে রাখুন।
Follow: Let's Go Burdwan

বর্ষায় অফবিট শৈল শহরের খোঁজ করছেন? তাহলে "অন্ধ্রের কাশ্মীর" থেকে ঘুরে আসুন😍আরাকু উপত্যকা, আরাকু নামে পরিচিত, অন্ধ্র প্রদ...
29/06/2024

বর্ষায় অফবিট শৈল শহরের খোঁজ করছেন? তাহলে "অন্ধ্রের কাশ্মীর" থেকে ঘুরে আসুন😍

আরাকু উপত্যকা, আরাকু নামে পরিচিত, অন্ধ্র প্রদেশের বিশাখাপত্তনম জেলার একটি মনোরম হিল স্টেশন। তুলনামূলকভাবে কম পরিচিত, হিল স্টেশনটি তার আদিম আকর্ষণ ধরে রেখেছে।

প্রায় 3200 ফুট উচ্চতায়, আরাকু সুন্দর বাগান, স্রোত, জলপ্রপাত এবং সবুজ বনে আচ্ছাদিত উপত্যকায় ঘেরা কফির বাগানের জন্য বিখ্যাত। পূর্ব ঘাটে অবস্থিত, হিল স্টেশনটি বিশাখাপত্তনম থেকে প্রায় 112 কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত।

এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যই সারা বিশ্বের পর্যটকদের হিল স্টেশনে আকৃষ্ট করে। অনন্তগিরি সংরক্ষিত বন এবং সানক্রিমেটা সংরক্ষিত বন আরাকু উপত্যকার একটি অংশ। রক্তকোন্ডা, সানক্রিমেট্টা, চিতামোগোন্দি এবং গালিকোন্ডা পর্বত উপত্যকার চারপাশে একটি সুরক্ষা প্রাচীর তৈরি করেছে। হিল স্টেশনের কাছে 5000 ফুট উচ্চতায় গালিকোন্ডা পর্বতটি সমগ্র অন্ধ্র প্রদেশের সর্বোচ্চ পর্বত।

আরাকু উপত্যকায় পৌঁছানো যায় রাস্তা দিয়ে যা ঘন বনের মধ্য দিয়ে যায় যা নিজের মধ্যেই একটি দুঃসাহসিক কাজ। এখানে সরকারি রেশম খামারের মতো অনেক আকর্ষণীয় স্থান রয়েছে, যা তার তুঁত বাগান এবং উপজাতীয় জাদুঘরের জন্য বিখ্যাত। অঞ্চলটি অনেক উপজাতির আবাসস্থল এবং এলাকাটি উপজাতীয় সংস্কৃতিতে সমৃদ্ধ।

একটি পার্বত্য অঞ্চল হওয়ায়, ট্রেকিং একটি জনপ্রিয় কার্যকলাপ এবং এলাকাটি বেশ কয়েকটি আকর্ষণীয় ট্রেইল অফার করে। সর্বাধিক পরিচিত এবং জনপ্রিয় ট্রেকিং ট্রেইলগুলি ঘন বনের মধ্য দিয়ে চূড়ায় যায়

🔹আরাকু উপত্যকা দেখার সেরা সময়
✅আপনি যদি সবুজ ল্যান্ডস্কেপ এবং নাটকীয় দৃশ্যের ভক্ত হন তবে বর্ষাকাল আপনার জন্য। জুলাই থেকে শুরু হয় এবং অক্টোবরের শুরু পর্যন্ত স্থায়ী হয়, এই সময়টি মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাত নিয়ে আসে, যা আরাকু উপত্যকাকে একটি মনোমুগ্ধকর স্বর্গে রূপান্তরিত করে। তাপমাত্রা 22°C থেকে 28°C পর্যন্ত, তাই অন্বেষণ করার সময় শুষ্ক থাকার জন্য আপনার বৃষ্টির গিয়ার প্যাক করতে ভুলবেন না। মেঘলা আকাশ ল্যান্ডস্কেপে মুগ্ধতার একটি অতিরিক্ত স্তর যোগ করে, এটি ফটোগ্রাফারের স্বপ্নে পরিণত হয়।

🔹কী কী দেখবেন
✅পদ্মপুরম উদ্যান
✅উপজাতীয় যাদুঘর
✅অনন্তগিরি কফি বাগান
✅গালিকোন্ডা ভিউপয়েন্ট
✅বোরা গুহা
✅কাটিকি জলপ্রপাত

🔹কীভাবে যাবেন?
✅ভারতের যেকোনো মেগাসিটি থেকে বিমান, এক্সপ্রেস ট্রেন এবং সড়কপথে অন্ধ্র প্রদেশের বিশাখাপত্তনম বা ভাইজাগে যাওয়া যায়। ভাইজাগ থেকে কিরুণ্ডুল এক্সপ্রেস ট্রেন অথবা সড়কপথেও গাড়ি ভাড়া করে আরাকু উপত্যকায় যাওয়া যাবে।

🔹তাহলে আর দেরি না করে এক্ষুনি যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
কবে কতজন যাবেন আর কত দিনের জন্য থাকবেন সেই তথ্য আমাদের জানালেই আমরা সমস্ত ব্যবস্থা করে দেব।
📞Call: 081164 77706 / +91 9647245245
📧 [email protected]
🌐 https://letsgoburdwan.co.in

🟣এই রকম আরো অজানা জায়গার সন্ধান পেতে পেজ টিকে ফলো করে See First অপশন টি অন করে রাখুন।
Follow: Let's Go Burdwan

বৃষ্টিতেই হয়ে ওঠে অপরূপা, বর্ষায় ঘুরে আসুন মুনথুম ভ্যালি! পূর্ণিমার রাত মায়াময়😍বর্ষা মানেই কিন্তু পাহাড়ে বেড়াতে যাওয়া ...
28/06/2024

বৃষ্টিতেই হয়ে ওঠে অপরূপা, বর্ষায় ঘুরে আসুন মুনথুম ভ্যালি! পূর্ণিমার রাত মায়াময়😍

বর্ষা মানেই কিন্তু পাহাড়ে বেড়াতে যাওয়া নিষেধ এমন নয়। বর্ষায় আবার পাহাড় অন্যরকম হয়ে ওঠে। বর্ষাস্নাত পাহাড়ে যাঁরা ঘুরতে ভালবাসেন তাঁদের জন্য অপেক্ষা করছে মুনথুম ভ্যালি। কালিম্পং থেকে মাত্র ১৪ কিলেমিটার দূরে এই মুনথুম ভ্যালি। একেবারে কমবাজেটে বেড়ানোর অন্যতম সেরা ডেস্টিনেশন।
কালিম্পং থেকে ১৪ কিলোমিটার দূরে রয়েছে মুনথুম ভ্যালি। উত্তরবঙ্গের একেবারে অফবিট জায়গা বললে ভুল হবে না। পাহাড়ের কোলে ঝকঝকে ছোট্ট একটা গ্রাম। খুব বেশি হলে ১০ থেকে ১২ ঘরের বাস সেখানে। একেবারে শান্ত পরিবেশ। পাহাড়ের গা বেয়ে উঠে গিয়েছে রাস্তা। কালো পিচের রাস্তা এঁকে বেঁকে ঢুকে গিয়েছে মুনথুম ভ্যালির মধ্য দিয়ে এঁকে বেঁকে চলে গিয়েছে রাস্তা। পাহাড়, জঙ্ল, ঝরনা, সঙ্গে পাখি পাহাড়ে মেঘেদের আনাগোনা দেখা যাবে।

🔹কালিম্পংয়ে ১৮০ ডিগ্রি ভিউ
এই মুনথুম থেকে কালিম্পং শহরের ১৮০ ডিগ্রি ভিউ পাওয়া যায়। দিনের থেকেও একানকার রাতের সৌন্দর্য মোহময়। বেশি সুন্দর দেখায় রাতের ভিউ। দূরে গোটা কালিম্পং শহরকে অসাধারণ সুন্দর দেখায় এখান থেকে। কালিম্পং শহরকে দেখলে মনে হয় সহস্র আলো ঝলমল করছে এখানে। আকাশ কোনও ভাবে একবার পরিষ্কার হলে তো কথাই নেই। কাঞ্জনজঙ্ঘার পাশাপাশি একেবারে ১৮০ ডিগ্রি ভিউ পাওয়া যায় এখানে।

🔹ধোঁয়া ওঠা মোমো আর স্যুপে চুমুক বর্ষাকালে পাহাড়ে বেড়ানোর আরেকটা মজা মোমো। বর্ষাস্নাত আবহাওয়ায় গরম কিছু খাওয়ার মজাই আলাদা। সেটা গরম গরম মোমো হলে তো কথাই নেই। বর্ষাস্নাত মুনথুম ভ্যালিতে বেড়ানোর ফাঁকে গরম গরম মোমোয় কামড় দিন আর একবাটি স্যুপ নিয়ে বসুন। আর হোম স্টের বারান্দায় বসে দূরের বৃষ্টি নিয়ে আসা মেঘেদের খেলা উপভোগ করুন। একদিন হলেও মনটা ভাল হয়ে যাবে।

🔹তাহলে আর দেরি না করে এক্ষুনি যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
কবে কতজন যাবেন আর কত দিনের জন্য থাকবেন সেই তথ্য আমাদের জানালেই আমরা সমস্ত ব্যবস্থা করে দেব।
📞Call: 081164 77706 / +91 9647245245
📧 [email protected]
🌐 https://letsgoburdwan.co.in

🟣এই রকম আরো অজানা জায়গার সন্ধান পেতে পেজ টিকে ফলো করে See First অপশন টি অন করে রাখুন।
Follow: Let's Go Burdwan

সুন্দরী ডুয়ার্সের ছোট্ট এক গ্রাম, এখানে গেলে কুয়াশা মাখা কিছু সময় উপহার হিসেবে পেয়ে যাবেন❤‘টাপুর টুপুর’ বৃষ্টি পড়ে। পাহ...
26/06/2024

সুন্দরী ডুয়ার্সের ছোট্ট এক গ্রাম, এখানে গেলে কুয়াশা মাখা কিছু সময় উপহার হিসেবে পেয়ে যাবেন❤

‘টাপুর টুপুর’ বৃষ্টি পড়ে। পাহাড়ে যাওয়া বারণ? বেশ তবে তাই হোক। বেশি উঁচু পাহাড়ে যদি যাওয়ার ইচ্ছে না থাকে তাহলে তার কাছে ডুয়ার্স তো রয়েছে। সেখানেই আবার রয়েছে পাপরখেতি। চা বাগানের ওপর দিয়ে পিচ ঢালা মসৃণ রাস্তা এঁকেবেঁকে উঠে গিয়েছে ছোট্ট এই পাহাড়ি গ্রামে। বর্ষায় এখানে সবুজের রাজত্ব। পাপরখেতি। নাম শুনলেই কেমন একটা অবাক লাগবে। পাপরখেতি সে আবার কেমন নাম। উত্তরবঙ্গের একটি ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম। যার রূপ মুগ্ধ করে পর্যটকদের। যদিও খুব কম লোকেই সেখানে যান। নিরিবিলি শান্ত একটা জায়গা। খুব বেশি উঁচুতে নয়। কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখার মোহ নেই সেখানে ঠিকই কিন্তু রয়েছে এক নিষ্পাপ সরল সৌন্দর পবিত্রত। যার টানেই এক বার যাঁরা গিয়েছেন তাঁরা বারবার সেখানে ছুটে যান। শিলিগুড়ির কাছে গজোলডোবার রয়েছে এই এই ছোট্ট পাহাড়িগ্রাম পাপরখেতি। পাহাড়ের সবুজ হাতছানি দিয়ে ডাকবে। তার সঙ্গে পাহাড়ি ঝোরার কুলুকুলু বেগে বয়ে যাওয়া। গ্রামের পথে ঘুরতে ঘুতেই পেয়ে যাবেন চা-বাগান। একান্তে অবসর যাপনের আদর্শ জায়গা এটি। কোনও তাড়া নেই। নেই কোনও যান্ত্রিকতা। চেল নদীর গা ঘেসে উঠে গিয়েছে গরুবাথানের পাহাড়। বর্ষায় এই জায়গাটি আরও সুন্দর হয়ে ওঠে। পাহাড়ি পথে যেতেই অসাধারণ লাগবে। রংবেরংয়ের অর্কিড ভিড় করে থাকে প্রতিটি বাড়ির ব্যালকনিতে। লাভা-রিশপ এখান থেকে খুব বেশি দূরে নয়। কাজেই এখানে থেকে অনায়াসে অনেকেই যেতে পারেন। পাথরখেতিতে উত্তরবঙ্গের অনেকেই পিকনিক করতে আসেন। কাছেই রয়েছে একটি বিশালাকৃতির পাথর খণ্ড। তার উপরে ছোট্ট একটি হনুমানজির মন্দির। পাহাড়ি লোকেরা বিশ্বাসভরে এখানে পুজো করতে আসেন। মন্দিরের ঠিক পিছন দিয়েই কুলকুল করে বয়ে চলেছে পাহাড়ি নদী। সেই নদীর পাড়ে অনেকক্ষণ বসে থাকা যায়। পাথরখেতি থেকে অসাধারণ দেখায় চেল নদী। পাপরখেতিতে এলে নিখাদ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন সকলে। বর্ষাকালে অসম্ভব সুন্দর দেখতে লাগে এখানে পাহাড়। বর্ষার জল পেয়ে আরও সবুজ হয়ে ওঠা পাহাড়। অসাধারণ এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। যা মুগ্ধ করেবেই সকলকে। বর্ষায় নিরিবিলিতে কাটানোর একটা সেরা জায়গা।

🔹তাহলে আর দেরি না করে এক্ষুনি যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
কবে কতজন যাবেন আর কত দিনের জন্য থাকবেন সেই তথ্য আমাদের জানালেই আমরা সমস্ত ব্যবস্থা করে দেব।
📞Call: 081164 77706 / +91 9647245245
📧 [email protected]
🌐 https://letsgoburdwan.co.in

🟣এই রকম আরো অজানা জায়গার সন্ধান পেতে পেজ টিকে ফলো করে See First অপশন টি অন করে রাখুন।
Follow: Let's Go Burdwan

উত্তবঙ্গের মালদ্বীপ, পাহাড়-নদী, চা বাগান, সুইমিং পুল🤯চা বাগানের বাঁক ধরে ধরে চলে গিয়েছে রাস্তা। বৃষ্টিেত ভিজে চা বাগান আ...
25/06/2024

উত্তবঙ্গের মালদ্বীপ, পাহাড়-নদী, চা বাগান, সুইমিং পুল🤯

চা বাগানের বাঁক ধরে ধরে চলে গিয়েছে রাস্তা। বৃষ্টিেত ভিজে চা বাগান আরও সবুজ আর সতেজ হয়ে ওঠে। বর্ষায় চা পাতা তোলা হয় না। কাজেই তখন আরও সবুজ হয়ে ওঠে চা বাগানগুলি। পাহাড়ের ঢালগুলি তখন দেখলে মনে হয় কেউ যেন সবুজ গালিচা বিছিয়ে দিয়েছে। কার্শিয়াংয়ের কাছে এমনই একটি গ্রামে কাটিয়ে যান কয়েকটা দিন। জায়গাটির নাম বেলতার। অজানা অচেনা নাম। তেমনই অচেনা এখানকার পরিবেশ। আনকোড়া বললে ভুল হবে না। কার্শিয়াংয়ের মার্গারেট হোপ মোড় থেকে যে রাস্তাটি বেঁকে গিয়েছে নীচের দিকে সেই রাস্তাটি ধরে চলে আসতে হয় এই বেলতারে। পথে পড়বে টুং স্টেশন। দার্জিলিংয়ের বিখ্যাত টয় ট্রেনের স্টেশন এই টুং। এখান থেকেও যাওয়া যায় বেলতার।কার্শিয়াংয়ের একেবারেই অফবিট জায়গা এটি। চারিদিকে কেবল চা-বাগান। তার মাঝে ছোট্ট একটা পাহাড়ি গ্রাম। গুটি কয়েক লোকের বাস। সেখানে রয়েছে হোমস্টে। তাতে আবার রেস্তরাঁও রয়েছে। মূলত চা বাগানকে কেন্দ্র করেই এই পর্যটন কেন্দ্রটি তৈরি করা হয়েছে। চা বাগানের মাঝে ছোট ছোট কটেজে রয়েছে থাকার জায়গা। বেলতারে যে থাকার জায়গাটি রয়েছে সেটা ইউনিক কারণ এই রিসর্টের মাঝে রয়েছে একটা ছোট্ট সুইমিং পুল। যেটিকে দূর থেকে দেখলে মনে হয় যেন একটা হ্রদ। আর তার চারপাশে রয়েছে চোট ছোট কটেজ। অসম্ভব সুন্দর একানকার প্রাকৃতিক শোভা। পাহাড়ের কোলে একেবারে নিঝুম-নিরিবিলি একটা জায়গা। কাছাকাছি একটা ঝোরাও রয়েছে। বর্ষায় তার জল বেড়ে যায়। প্রয়োজনে টেন্টে থাকার ব্যবস্থাও রয়েছে। কাছেই রয়েছে চা-বাগান। সকালে সূর্যোদয় দেখে পায়ে পায়ে ঘুরে নিতে পারেন গোটা গ্রাম।

🔹বেলতার দেখার সেরা সময়
✅এলাকাটি একটি মনোরম জলবায়ু এবং মনোরম পরিবেশে আশীর্বাদপ্রাপ্ত। বেলতার নিঃসন্দেহে স্বর্গের এক টুকরো। ভ্রমণকারীরা সুন্দর আবহাওয়া এবং মাঝারি তাপমাত্রা উপভোগ করবে। মনোরম আবহাওয়ার কারণে বছরের যে কোনো সময় গ্রামটি পরিদর্শন করা যেতে পারে। বেলতার ভ্রমণের সেরা সময়গুলি হল মার্চের শেষ থেকে মে মাসের শুরুর মধ্যে এবং আবার আগস্টের শেষ থেকে অক্টোবরের শুরুর মধ্যে।

🔹বেলতার কীভাবে পৌঁছাবেন
🛩আকাশপথে: বাগডোগরা এর নিকটতম বিমানবন্দর। পশ্চিমবঙ্গের পাশাপাশি ভারতের বেশিরভাগ প্রধান শহর থেকে এই বিমানবন্দরে ফ্লাইট পাওয়া যায়।
🚂ট্রেনে: নিউ জলপাইগুড়ি জংশন প্রায় 55 কিমি দূরত্বে এর নিকটতম রেলওয়ে স্টেশন। এই রেলওয়ে স্টেশনটি পশ্চিমবঙ্গের সমস্ত প্রধান রেলস্টেশনের সাথে সংযুক্ত।
🚗সড়কপথে: আপনি হয় বাগডোগরা বিমানবন্দর বা নিউ জলপাইগুড়ি রেলওয়ে স্টেশন থেকে একটি সরাসরি যান নিতে পারেন, অথবা আপনি শিলিগুড়ি যেতে পারেন এবং তারপরে সেখান থেকে বেলতারে যান।

🔹তাহলে আর দেরি না করে এক্ষুনি যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
কবে কতজন যাবেন আর কত দিনের জন্য থাকবেন সেই তথ্য আমাদের জানালেই আমরা সমস্ত ব্যবস্থা করে দেব।
📞Call: 081164 77706 / +91 9647245245
📧 [email protected]
🌐 https://letsgoburdwan.co.in

🟣এই রকম আরো অজানা জায়গার সন্ধান পেতে পেজ টিকে ফলো করে See First অপশন টি অন করে রাখুন।
Follow: Let's Go Burdwan

কাগে – পাহাড়ে কোলে ছোট্ট একটি গ্রাম❤কাগে (Kagay) কালিম্পং জেলার কাগে খসমহলের মধ্যে অবস্থিত একটি ছোট গ্রাম। কালিম্পং শহর ...
24/06/2024

কাগে – পাহাড়ে কোলে ছোট্ট একটি গ্রাম❤

কাগে (Kagay) কালিম্পং জেলার কাগে খসমহলের মধ্যে অবস্থিত একটি ছোট গ্রাম। কালিম্পং শহর থেকে কাগের দুরত্ত প্রায় ২৬ কিলোমিটার এবং শিলিগুড়ি ও এনজেপি থেকে এর দূরত্ব প্রায় ৯৩ কিলোমিটার। এই কাগে জায়গাটির মূল আকর্ষণ হলো এখানকার হোমস্টের অবস্থান। পাহাড়ের একদম চূড়াতে অবস্থিত এই হোমস্টে থেকে দারুন সুন্দর পাহাড়ের ভিউ পাওয়া যায়, যেখান থেকে সূর্যোদয় সূর্যাস্ত এবং মন ভরে কাঞ্চনজঙ্ঘাকে উপভোগ করতে পারবেন। এমনকি আকাশ পরিষ্কার থাকলে এই হোমস্টের ভিউ পয়েন্ট থেকে দূরে সিকিম এর রেহনক ও ঋষি শহরও দেখতে পাবেন। যারা শান্ত নিরিবিলি পাহাড়ী গ্রামে বসে কাঞ্চনজঙ্ঘাকে উপভোগ করতে চান তারা অবশ্যই কাগেতে আসতে পারেন। শুধু কাঞ্চনজঙ্ঘার ভিউই নয়, সাথে পেয়ে যাবেন পাহাড়ী উপত্যকার দারুন সব ভিউ।
এখান থেকে ঘুরে নেয়া যায় লাভা, লোলেগাঁও, কোলাখাম, রিশপ, সিলেরি গাঁও, পেডং ও ঋষিখোলা। আর একটু দূরে গেলেই ডুয়ার্স। ট্রেকিংয়ের জন্য বিশেষ আকর্ষণীয় কাগে। নেচার স্টাডির জন্যও বটে। প্রচুর বিরল জাতের গাছগাছালি রয়েছে জঙ্গলে। আর আছে পাখি ও প্রজাপতি, বন্যজন্তুর মধ্যে লেপার্ড।

🔹কাগে ভ্রমণের সেরা সময়
✅পরিষ্কার আকাশ ও কাঞ্চনজঙ্ঘা উপভোগ করার জন্য অক্টোবর থেকে মার্চ এই সময় পর্যন্ত কাগে ভ্রমণের সেরা সময়। তবে গ্রীষ্মের গরমে অতিষ্ঠ হয়ে একটু খানি প্রশান্তির খোঁজে ঘর থেকে বের হলে চোখ বন্ধ করে কাগে চলে যেতে পারেন।

🔹কাগে যাওয়ার উপায়
✅নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন, বাগডোগড়া এয়ারপোর্ট, শিলিগুড়ি তেনজিং নোরগে বাসস্ট্যান্ড থেকে কালিম্পং পর্যন্ত শেয়ার গাড়িতে চেপে যেতে পারবেন। তেনজিং নোরগে থেকে বাসও পাবেন। কালিম্পং থেকে পেডং হয়ে কাগে। সরাসরি গাড়ি রিজার্ভ করেও যেতে পারেন, সেই অপশন তো সব সময়ের জন্যেই খোলা রয়েছে। তাতে খরচ একটু বেশি পড়ে, এই আরকি।
এছাড়া কাগে যাওয়ার জন্য সব থেকে কাছের রেলস্টেশন হল নিউ মাল জংশন। এখান থেকে কাগের দুরত্ত হল প্রায় ৮০ কিমি। এই নিউ মাল জংশন থেকে সরসরি গাড়ি ভাড়া করে কাগে যাওয়া যাবে।

🔹তাহলে আর দেরি না করে এক্ষুনি যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
কবে কতজন যাবেন আর কত দিনের জন্য থাকবেন সেই তথ্য আমাদের জানালেই আমরা সমস্ত ব্যবস্থা করে দেব।
📞Call: 081164 77706 / +91 9647245245
📧 [email protected]
🌐 https://letsgoburdwan.co.in

🟣এই রকম আরো অজানা জায়গার সন্ধান পেতে পেজ টিকে ফলো করে See First অপশন টি অন করে রাখুন।
Follow: Let's Go Burdwan

মেঘবালিকার ঠিকানায়😍পথের ধারে ধারে পাইনের সারি। চোখ জুড়ানো পাহাড়। হাওয়ায় উড়ছে রঙিন পতাকা। তার মাঝেই দু’হাত বাড়িয়ে স্ব...
23/06/2024

মেঘবালিকার ঠিকানায়😍
পথের ধারে ধারে পাইনের সারি। চোখ জুড়ানো পাহাড়। হাওয়ায় উড়ছে রঙিন পতাকা। তার মাঝেই দু’হাত বাড়িয়ে স্বাগত জানায় ইয়াকসমপথের ধারে ধারে পাইনের সারি। চোখ জুড়ানো পাহাড়। হাওয়ায় উড়ছে রঙিন পতাকা। তার মাঝেই দু’হাত বাড়িয়ে স্বাগত জানায় ইয়াকসম।

17 শতকের মাঝামাঝি সময়ে, তিনজন পবিত্র ব্যক্তিকে একজন নেতা খুঁজে বের করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল, ডেনজং বা হিমালয়ের 'লুকানো দেশ'-এ পৌঁছেছিলেন, 'বরফের পাঁচটি ধন' দ্বারা পরিচালিত। মহান লামা, উত্তরে তিব্বত থেকে এসেছিলেন এবং অন্য দুই পবিত্র পুরুষ দক্ষিণ ও পশ্চিম থেকে এসেছিলেন। তারা নরবুগাং-এ অপেক্ষা করেছিল – যেটিকে 9ম শতাব্দীতে পদ্মসম্ভব বা গুরু রিনপোচে দ্বারা আশীর্বাদ করা হয়েছিল বলে বিশ্বাস করা হয়েছিল – সঠিক মানুষ খুঁজে পেতে। অতঃপর ফুন্টসক নামে একজন জ্ঞানী যুবক পূর্ব দিক থেকে এলে তিন লামা তাকে নেতা হিসেবে বেছে নেন। তারা অনেক আচার-অনুষ্ঠান সম্পাদন করেছিল এবং তাকে দেশের রাজা বা চোগিয়াল হিসাবে মুকুট পরিয়েছিল। যে স্থানে এই ঘটনা ঘটেছিল সেটি ইউকসোম বা 'তিন লামাদের মিলনস্থল' নামে পরিচিত।

ইউকসোম, সিকিমের প্রথম রাজধানী, পশ্চিম সিকিমের গ্যাংটক থেকে 124 কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। প্রথম ধর্ম রাজাকে ইউকসোমে তিনজন বিদ্বান তিব্বতি সন্ন্যাসী দ্বারা মুকুট দেওয়া হয়েছিল, যা 1641 খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং সিকিমের পূর্ববর্তী রাজধানী হিসাবে কাজ করেছিল। Yuksom এখনও বিগত বয়সের লোভ exudes এবং মাউন্ট Kabrue একটি শ্বাসরুদ্ধকর ভিস্তা প্রস্তাব. গুরু পদ্মসম্ভব যে চারটি পবিত্র স্থানকে আশীর্বাদ করেছিলেন তার মধ্যে ইউকসোম একটি; এই সাইটগুলিকে মানবদেহের চারটি প্লেক্সাসের প্রতিনিধিত্বকারী হিসাবে দেখা হয় এবং ইউকসোম হল "তৃতীয় চোখের" প্রতীক। কাঞ্চনজঙ্ঘা জাতীয় উদ্যানের প্রবেশপথে অবস্থানের কারণে, ইউকসোম সারা বিশ্বের ট্রেকারদের জন্য একটি জনপ্রিয় শুরুর স্থান হয়ে উঠেছে। যদিও ইউকসোম একটি জনপ্রিয় ট্রেকিং গন্তব্য, এটি আধুনিকায়নের দ্বারা প্রভাবিত হয়নি, এটি যারা নির্জনতা খুঁজছেন তাদের জন্য এটি একটি পশ্চাদপসরণ করে তুলেছে।

🔹ইউকসোম দেখার সেরা সময় কখন?
✅যদিও শহরটির সৌন্দর্য সারা বছর ধরে থাকে, আপনি মার্চ থেকে জুন মাসের মধ্যে বা সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর মাসের মধ্যে শহরটিতে যেতে পছন্দ করতে পারেন। মাঝারি উচ্চতায় অবস্থিত হওয়ায় এই মাসগুলোতে আবহাওয়া মনোরম থাকে। আপনি যদি অত্যন্ত ঠান্ডা আবহাওয়া পছন্দ না করেন তবে ডিসেম্বর এবং ফেব্রুয়ারিতে জায়গাটি পরিদর্শন করা এড়িয়ে চলুন।

🔹
অন্যান্য পর্যটন আকর্ষণ
✅খংচেন্দজোঙ্গা জাতীয় উদ্যান
✅নরবুগাং পার্ক
✅তাশি টেনকা
✅দুবদি গোম্পা
✅গোয়েচালা ট্রেক
✅করহক ভোদাসালিন গোম্পা
✅দুবদি মঠ
✅কাঞ্চনজঙ্ঘা জলপ্রপাত
✅নরবুগাং কর্নেশন সিংহাসন
✅কার্তোক মঠ
✅ফামরং ফলস
✅তাশিদিং মঠ

🔹কিভাবে ইউকসোমে পৌঁছাবেন?
🚗সড়কপথে: গিজিং থেকে একটি ব্যক্তিগত বা ভাগ করা জীপ নিন এবং 5 ঘন্টার মধ্যে ইউকসোমে পৌঁছান। যদিও কোন বাস নেই, আপনি গিজিং, তাশিডিং, পেলিং এবং গ্যাংটক থেকে ট্যাক্সি নিতে পারেন।
🚂রেলপথে : নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনটি ইউকসোম থেকে প্রায় 150 কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। আপনি সেখানে জন্য একটি ট্যাক্সি বুক করতে পারেন. ইউকসোম পৌঁছাতে প্রায় 6 থেকে 7 ঘন্টা সময় লাগে।
🛩আকাশপথে : বাগডোগরা হল নিকটতম বিমানবন্দর এবং ইউকসোম থেকে প্রায় 170 কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।

🔹তাহলে আর দেরি না করে এক্ষুনি যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
কবে কতজন যাবেন আর কত দিনের জন্য থাকবেন সেই তথ্য আমাদের জানালেই আমরা সমস্ত ব্যবস্থা করে দেব।
📞Call: 081164 77706 / +91 9475245245
📧 [email protected]
🌐 https://letsgoburdwan.co.in

🟣এই রকম আরো অজানা জায়গার সন্ধান পেতে পেজ টিকে ফলো করে See First অপশন টি অন করে রাখুন।
Follow: Let's Go Burdwan

দার্জিলিংয়ের অদূরেই 'লামাগাঁও' - অনন্য সাজে প্রকৃতি🥺❤উত্তরবঙ্গে (North Bengal) আনাচে কানাচে এখন ছড়িয়ে আছে নানান অফবিট ...
22/06/2024

দার্জিলিংয়ের অদূরেই 'লামাগাঁও' - অনন্য সাজে প্রকৃতি🥺❤

উত্তরবঙ্গে (North Bengal) আনাচে কানাচে এখন ছড়িয়ে আছে নানান অফবিট লোকেশন। তবুও বহু জায়গা সম্পর্কেই এখনও পর্যন্ত ভ্রমণপিপাসুদের ভালোভাবে আইডিয়া নেই। কিন্তু, দক্ষিণবঙ্গের হাঁসফাঁস করা গরম থেকে মুক্তি পেতে আপনি কয়েকদিনের জন্য উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন অফবিট লোকেশন থেকে ঘুরে আসতেই পারেন।পাহাড়ের কোলে লুকিয়ে রয়েছে তেমনই এক অফবিট ডেস্টিনেশন লামাগাঁও (Lamagaon)। বিজনবাড়ি থেকে কয়েক কিলোমিটার দূরত্বে রয়েছে এই পাহাড়ি গ্রামটি। দার্জিলিং জেলার শান্ত, সুন্দর গ্রাম লামাগাঁও । মূল দার্জিলিং শহর থেকে দূরত্ব ৩৪ কিলোমিটারে। ৫,২০০ ফুট উচ্চতার লামাগাঁও থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার দৃশ্য এককথায় অসাধারণ।লামাগাঁও হল লামাদের গ্রাম অর্থাৎ এই গ্রামে বৌদ্ধ সন্ন্যাসী বা বৌদ্ধ ভিক্ষুকদের বসবাস। তাছাড়া, লামাগাঁও থেকে ছবির মত সুন্দর দার্জিলিং শহরটাকেও দেখা যায়‌। এই জায়গাটি স্থানীয়ভাবে জন্মানো উদ্ভিদ ‘ইস্কুস’ এর জন্য বিখ্যাত যা উপত্যকার অন্যতম প্রধান চাষ। ইস্কাস ছাড়াও এলাচ লামাগাঁওয়ের স্থানীয় কৃষকরা চাষাবাদ করেছেন। পরিষ্কার দিনে লামাগাঁওয়ের পাহাড় থেকে দার্জিলিংয়ের বিস্তৃত চা বাগান দেখা যায়। রাতের দার্জিলিংয়ের আলোর মালা এক রোমান্টিক দৃশ্য এঁকে দেয়। আর মাথার উপরে থাকবে তারকাখচিত আকাশ। সকালে লামাগাঁওয়ের রাস্তায় বেরিয়ে পড়ুন। পাখির ডাকে চমৎকৃত হবেন। পাহাড়ি ফুলের রঙের বাহার মন ভালো করে দেবে। চোখে পড়তে পারে অর্কিডগুচ্ছ।

🔹কিভাবে লামাগাঁও পৌঁছাবেন
✅নিকটতম প্রধান রেলওয়ে স্টেশন হল NJP এবং নিকটতম বিমানবন্দর হল বাগডোগরা। পৌঁছানোর পরে, আপনি লামাগাঁও দার্জিলিং পৌঁছানোর জন্য একটি ভাড়া করা গাড়ি বেছে নিতে পারেন এবং আনুমানিক 113 কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করতে প্রায় 5 ঘন্টা সময় লাগবে। আলপাইন বন দ্বারা সুরক্ষিত লামাগাঁওয়ের দিকে যাত্রা একটি স্মরণীয় হতে চলেছে।

🔹লামাগাঁও দার্জিলিং দেখার সেরা সময়
✅এপ্রিল থেকে জুন এবং তারপর আবার সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর লামাগাঁও ভ্রমণের সেরা সময়। এই মাসগুলিতে, আবহাওয়া বেশ কমনীয় থাকে এবং আকাশ বেশিরভাগ পরিষ্কার থাকে। যাইহোক, বর্ষার মাসগুলিতে এই গ্রামে যাবেন না কারণ রাস্তাগুলি কর্দমাক্ত এবং দুর্গম হয়ে যায়।

🔹তাহলে আর দেরি না করে এক্ষুনি যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
কবে কতজন যাবেন আর কত দিনের জন্য থাকবেন সেই তথ্য আমাদের জানালেই আমরা সমস্ত ব্যবস্থা করে দেব।
📞Call: 081164 77706 / +91 9475245245
📧 [email protected]
🌐 https://letsgoburdwan.co.in

🟣এই রকম আরো অজানা জায়গার সন্ধান পেতে পেজ টিকে ফলো করে See First অপশন টি অন করে রাখুন।
Follow: Let's Go Burdwan

True😶‍🌫️
22/06/2024

True😶‍🌫️

মাত্র ৩,৯৯৯ টাকায় সুন্দরবন ইলিস উৎসব🫣ভ্রমন প্রিয় মানুষের ভোজন প্রিয় উৎসব। বিগত বছরের ন্যায় এবারও আয়োজন করেছি সুন্দরব...
21/06/2024

মাত্র ৩,৯৯৯ টাকায় সুন্দরবন ইলিস উৎসব🫣

ভ্রমন প্রিয় মানুষের ভোজন প্রিয় উৎসব। বিগত বছরের ন্যায় এবারও আয়োজন করেছি সুন্দরবন 🐟🐟🐟🦐 ইলিশ উৎসব। সাথে রকমারী ইলিশের রান্নার স্বাদ নিতে চলুন দক্ষিনরায় 🐆এর বাসভূমিতে।

🔹যাত্রার দিন
✅জুলাই, অগাস্ট, সেপ্টেম্বর 2024

🔹দর্শনীয় স্থান
✅গোসাবা(হ্যামিল্টন ও বেকন বাংলো), দূর্গা দুয়ানী নদী,সুধন্যখালী চর হয়ে পাখির জ়ঙ্গল,পাখীরালয়, সজনেখালী়*, সুধন্য খালি, সুন্দর খালী,বনবিবি ভারানী, পীর খালি, গাজী খালি, পঞ্চমুখানী ,দোবাঁকি ,দয়াপুর,আই-ল্যান্ড ,বিদ্যাফরেষ্ট / ঝড়খালী ও আরো অন্যান্য দ্বীপ ও জঙ্গল যা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর।

🔖আমাদের প্যাকেজের সুবিধা:-
👉হাউসবোটে / লঞ্চে জঙ্গল ভ্রমণ
👉অভিজ্ঞ ট্যুর ম্যানেজার
👉 আদিবাসী নৃত্য / বাউল গান
👉গ্ৰামীন ও বন্য জীবনের আকর্ষন
👉হোটেল / রিসর্টে রাত্রিযাপন

🔹তাহলে আর দেরি না করে এক্ষুনি যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
📞Call: 081164 77706 / +91 9475245245
📧 [email protected]

🌐 https://letsgoburdwan.co.in
Follow: Let's Go Burdwan

#সুন্দরবন

মেঘের দেশ কোলাখাম🏔❤️কোলাখাম (Kolakham) আরেক অবাক পৃথিবীর নাম যা লাভা থেকে আট কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। মাত্র ৬০টি ঘর নেপাল...
20/06/2024

মেঘের দেশ কোলাখাম🏔❤️

কোলাখাম (Kolakham) আরেক অবাক পৃথিবীর নাম যা লাভা থেকে আট কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। মাত্র ৬০টি ঘর নেপালি 'রাই' সম্প্রদায়ের মানুষের বসতি গড়ে উঠেছে এখানে। তারই ফাঁকে ফাঁকে কয়েকটি রিসর্ট নেওড়া ভ্যালি ফরেস্টের ঠিক গা ঘেঁষে। বনের ভেতরে ঢোকার ব্যাপারে বন বিভাগের বারণ আছে। তবু অল্পবিস্তর হাঁটাহাঁটি চলতে পারে। কাছেই আছে ছাঙ্গে ফলস এবং চেল নদী। অপার নীল আকাশে উন্মুক্ত কাঞ্চনজঙ্ঘা, কাবরু, পান্ডিম, সিনিয়লচু ইত্যাদি। সময় এখানে থমকে আছে। ব্যস্ত পৃথিবী থেকে কয়েকটা দিন ছুটি নিয়ে এখানে ঢুকে পড়া যায় এক অনন্ত সৌন্দর্যখনির ভেতরে।
কোলাখাম তার অপূর্ব নিসর্গ নিয়ে পর্যটকদের স্বাগত জানাতে তৈরি। চোখ মেললে সামনে দেখবেন তুষারধবল কাঞ্চনজঙ্ঘা। কোলাখাম থেকে
যে রাস্তাটি চলে গেছে লাভার দিকে, তার প্রায় সবটাই গিয়েছে নেওড়া ভ্যালি জঙ্গলের ভিতর দিয়ে। এই রাস্তা ধরে এগোলে চোখে পড়ে অজস্র
পাখি। ডার্ক সাইডেড ফ্লাই ক্যাচার, রুফাস সিবিয়া, গ্রিন-ব্যাকড টিট ইত্যাদি। সন্ধেবেলা কোলাখাম থেকে দেখবেন আলো ঝলমলে রিশপ। মনে
হয় অন্ধকার পাহাড়ের গায়ে অজস্র উজ্জ্বল হীরকখণ্ড। ছাঙ্গে ঝর্ণার উদ্দেশ্যে যেতে হবে ঘন জঙ্গল চিরে। কানে আসবে জলপ্রপাতে প্রবল শব্দ। ৩০০ ফুট উঁচু থেকে ঝাঁপ দিয়েছে জলধারাটি। যদি
বাংলোর চৌহদ্দিতেও গা এলিয়ে বসে থাকেন, তবুও ঝকঝকে নীল আকাশের গায়ে চকচকে কাঞ্চনজঙ্ঘাকে দেখে মন জুড়িয়ে যাবে।

🔹কীভাবে যাবেন---
✅শিয়ালদহ বা হাওড়া থেকে নিউ জলপাইগুড়ি বা নিউ মাল জংশনে আসতে হবে। সেখান থেকে গাড়িতে পৌঁছতে হবে লাভা। লাভা থেকে ৮ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত কোলাখাম।

নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে লাভার দূরত্ব ১১৭ কিলোমিটার। নিউ মাল জংশন থেকে ৫২ কিমি।

🔹তাহলে আর দেরি না করে এক্ষুনি যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
কবে কতজন যাবেন আর কত দিনের জন্য থাকবেন সেই তথ্য আমাদের জানালেই আমরা সমস্ত ব্যবস্থা করে দেব।
📞Call: 081164 77706 / +91 9475245245
📧 [email protected]
🌐 https://letsgoburdwan.co.in

🟣এই রকম আরো অজানা জায়গার সন্ধান পেতে পেজ টিকে ফলো করে See First অপশন টি অন করে রাখুন।
Follow: Let's Go Burdwan

সামনেই গরমের ছুটি, রইল উত্তরবঙ্গের অফবিট গ্রাম 'মুনসোং'😍5CC0 ফুট উচ্চতায় অবস্থিত, মুনসোং বা মানসোং হল কালিম্পং সংলগ্ন এক...
19/06/2024

সামনেই গরমের ছুটি, রইল উত্তরবঙ্গের অফবিট গ্রাম 'মুনসোং'😍

5CC0 ফুট উচ্চতায় অবস্থিত, মুনসোং বা মানসোং হল কালিম্পং সংলগ্ন একটি মনোরম গ্রাম। বিলাসবহুল বন এবং প্রাণবন্ত সিনকোনা বাগান দ্বারা বেষ্টিত, মুনসোং কালিম্পং থেকে মাত্র 20 কিমি দূরে। শহরের জীবনের তাড়াহুড়ো থেকে দূরে, মুনসোং মাউন্ট কাঞ্চনজঙ্ঘার একটি আশ্চর্যজনক দৃশ্য এবং চারপাশের মনোরম দৃশ্যের সাথে ঝিলমিল তিস্তা নদীর মনোমুগ্ধকর দৃশ্য দেখায়।

🔹মুনসোং এর কাছাকাছি আকর্ষণ:
✅আপনি কালিম্পং শহরে যেতে পারেন যা প্রায় 22 কিমি দূরে অবস্থিত। মুনসোং থেকে 85 কিমি দূরে শিলিগুড়ি শহরে একদিনের ট্রিপ করাও একটি দিন কাটানোর একটি ভাল উপায়। দর্শনীয় স্থানগুলির মধ্যে লাভা, লোলেগাঁও, কোলাখাম, রিশ্যাপ এবং অন্যান্য কাছাকাছি গন্তব্যগুলি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। আপনি দার্জিলিং এবং গ্যাংটক ভ্রমণ করতে পারেন, কারণ তারা এই জায়গা থেকে খুব বেশি দূরে নয়। সিকিমের রংপোও কাছেই।

🔹মুংসোং-এ করণীয়:
✅মুংসং-এ আপনি যেটা করতে পারেন, তা হল বিশ্রাম নেওয়া এবং সমগ্র মাউন্ট কাঞ্চনজঙ্ঘা রেঞ্জের চমৎকার দৃশ্যের সাথে প্রকৃতির আনন্দ উপভোগ করা। আপনি কিছু পয়েন্টে ট্রেকিং করতে যেতে পারেন, বা তিস্তা নদীর চারপাশে ঘুরে বেড়াতে পারেন। এছাড়াও আপনি সিনকোনা বাগান পরিদর্শন করতে পারেন যার জন্য মুনসন বিখ্যাত। এই জায়গায় প্রচুর উদ্ভিদ এবং প্রাণী রয়েছে যা আপনি দেখতে যেতে পারেন।

🔹মুনসোং ভ্রমণের সেরা সময়:
✅গ্রীষ্মকাল মুনসোং ভ্রমণের আদর্শ সময়। এইভাবে আপনি কলকাতার গরমকে পরাস্ত করতে পারেন এবং মুংসোঙের শীতল এবং নির্মল পরিবেশে আরাম করতে পারেন। পাহাড় পর্বতমালা দেখার জন্য শীতকাল চমৎকার।

🔹কিভাবে মুনসোং পৌঁছাবেন:
✅মুনসোং-এর নিকটতম বিমানবন্দর হল শিলিগুড়ির বাগডোগরা, যা 102 কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এবং নিকটতম রেলওয়ে স্টেশনগুলি হল নিউ জলপাইগুড়ি রেলওয়ে জংশন। নিউ জলপাইগুড়ি রেলওয়ে জংশন থেকে আপনি কালিম্পং এবং দেওলো হয়ে মুংসন যাওয়ার জন্য একটি গাড়ি ভাড়া করতে পারেন।

🔹তাহলে আর দেরি না করে এক্ষুনি যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
কবে কতজন যাবেন আর কত দিনের জন্য থাকবেন সেই তথ্য আমাদের জানালেই আমরা সমস্ত ব্যবস্থা করে দেব।
📞Call: 081164 77706 / +91 9475245245
📧 [email protected]
🌐 https://letsgoburdwan.co.in

🟣এই রকম আরো অজানা জায়গার সন্ধান পেতে পেজ টিকে ফলো করে See First অপশন টি অন করে রাখুন।
Follow: Let's Go Burdwan

লোনাভালা মহারাষ্ট্রের জনপ্রিয় হিল স্টেশন😍❤পুনে এবং মুম্বাইয়ের মতো মেগাসিটিগুলির কাছাকাছি, লোনাভলা পশ্চিমঘাটের সহ্যাদ্রি...
17/06/2024

লোনাভালা মহারাষ্ট্রের জনপ্রিয় হিল স্টেশন😍❤

পুনে এবং মুম্বাইয়ের মতো মেগাসিটিগুলির কাছাকাছি, লোনাভলা পশ্চিমঘাটের সহ্যাদ্রি রেঞ্জে অবস্থিত এবং এটি মহারাষ্ট্রের অন্যতম দর্শনীয় হিল স্টেশন। জায়গাটির চারপাশে প্রচুর জলপ্রপাত, আদিম হ্রদ এবং পাহাড়ের আধিক্য সহ, লোনাভালা একটি বর্ষার গন্তব্য ক্যাম্পিং, ট্রেকিং এবং অন্যান্য মজাদার ক্রিয়াকলাপের জন্য জনপ্রিয়।
আপনি যদি প্রকৃতিপ্রেমী হন, তাহলে লোনাভালা আপনার জন্য জায়গা। এটি সবুজ বন, জলপ্রপাত এবং হ্রদ দ্বারা বেষ্টিত। এটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে 634 মিটার উঁচু লোনাভালা এবং খান্ডালা নামে দুটি পাহাড়ি স্টেশন নিয়ে গঠিত। লোনাভালার কিছু প্রধান আকর্ষণ হল বুশি ড্যাম, ভাজা গুহা, রাজমাছি ফোর্ট, কার্লা গুহা, রাইউড লেক এবং অন্যান্য। লোনাভালা আন্ধারবন ট্রেকের মতো অনেক বিখ্যাত ট্রেকের বাড়ি যা পিম্পরি গ্রাম থেকে শুরু হয় এবং ভিরা গ্রামে শেষ হয়।
আপনার যদি মিষ্টি দাঁত থাকে তবে আপনি অবশ্যই লোনাভালাকে পছন্দ করবেন কারণ এটি চিক্কি নামক গুড় এবং বাদাম দিয়ে তৈরি একটি শক্ত ক্যান্ডি তৈরির জন্যও জনপ্রিয়। লোনাভালা পুনে এবং সংযোগকারী রেললাইনের একটি প্রধান স্টপ মুম্বাই.

🔹সেরা পর্যটন স্থান লোনাভালায় দেখার জন্য
✅টাইগারস লিপ
✅কার্লা গুহা এবং ভাজা গুহা
✅ভূশি ড্যাম
✅ডিউকের নাক
✅পাওনা হ্রদ
✅রাজমাছি ফোর্ট
✅নারায়ণী ধাম মন্দির
✅সুনীলের সেলিব্রিটি ওয়াক্স মিউজিয়াম
✅কুনে জলপ্রপাত
✅টুঙ্গারলি লেক
✅টিকোনা ফোর্ট
✅লোহাগড় ফোর্ট
✅রাইউড পার্ক
✅ভালভান বাঁধ

🔹লোনাভালা দেখার সেরা সময়
✅ডিসেম্বর এবং ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যে লোনাভালা দেখার সেরা সময়। এই সময়ে, তাপমাত্রা মনোরম এবং দর্শনীয় স্থান দেখার জন্য উপযুক্ত থাকে। বর্ষা মৌসুমে, এই অঞ্চলে জুন থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে ভারী বৃষ্টিপাত হয়। আপনি যদি বৃষ্টির শিশু হন, তবে বর্ষাকালকে লোনাভালা দেখার জন্য একটি দুর্দান্ত সময় হিসাবে বিবেচনা করা হয় কারণ ভারী বৃষ্টিপাত চারপাশকে অত্যন্ত সুন্দর করে তোলে

🔹কিভাবে পৌছব
✅লোনাভালার নিকটতম বিমানবন্দর হল লোহেগাঁও বিমানবন্দর, পুনে যেখানে প্রধান এয়ারলাইন্স ক্যারিয়ার আসে। আপনি হিল স্টেশনে পৌঁছানোর জন্য বিমানবন্দর থেকে একটি ক্যাব বা ট্যাক্সি ভাড়া করতে পারেন।
✅লোনাভালা পৌঁছানোর সবচেয়ে ভালো উপায় হল রাস্তা। স্টেট বাস, প্রাইভেট ট্যাক্সি, ব্যক্তিগত গাড়িগুলি পুনে-লোনাভালা এক্সপ্রেস পথের মাধ্যমে দ্রুত লোকেশনে পৌঁছানো সহজ করে তোলে।
✅লোনাভালার নিজস্ব রেলওয়ে স্টেশন রয়েছে বিভিন্ন আন্তঃনগর ট্রেন বা একটি যাত্রীবাহী ট্রেন লোনাভালা এবং পুনেকে মুম্বাইয়ের সাথে সংযুক্ত করে।

🔹তাহলে আর দেরি না করে এক্ষুনি যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
কবে কতজন যাবেন আর কত দিনের জন্য থাকবেন সেই তথ্য আমাদের জানালেই আমরা সমস্ত ব্যবস্থা করে দেব।
📞Call: 081164 77706 / +91 9475245245
📧 [email protected]
🌐 https://letsgoburdwan.co.in
Follow : Let's Go Burdwan

😿
16/06/2024

😿

ঘোর বর্ষার অস্থায়ী আস্তানা হোক উত্তররাখণ্ডের ভ্যালি অফ ফ্লাওয়ার্স🥹🌷‘ভ্যালি অব ফ্লাওয়ার্স’ উত্তরখণ্ডের চমোলি জেলায় অবস্থি...
15/06/2024

ঘোর বর্ষার অস্থায়ী আস্তানা হোক উত্তররাখণ্ডের ভ্যালি অফ ফ্লাওয়ার্স🥹🌷

‘ভ্যালি অব ফ্লাওয়ার্স’ উত্তরখণ্ডের চমোলি জেলায় অবস্থিত একটি জাতীয় উদ্যান। এটি ইউনেস্কোর ‘ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট’ও বটে। সমুদ্রপৃষ্ঠের থেকে প্রায় সাড়ে তিন হাজার ফুট উঁচু এই উপত্যকা বিরল সব উদ্ভিদ ও প্রাণীর বাসস্থান। বিভিন্ন প্রজাতির ফুলের পাশাপাশি এখানে এশিয় কালো ভল্লুক, স্নো লেপার্ড, লাল শেয়াল ও বিভিন্ন বিরল প্রজাতির হরিণের সন্ধান মেলে। পুষ্পবতী নদী লাগোয়া পায়ে হাঁটা পথে পৌঁছে যাওয়া যায় হেমকুণ্ড সাহিবে। এই পায়ে হাঁটা পথে হিমালয়ের উপত্যকা ঘুরে দেখতে বহু মানুষ ট্রেক করতে আসেন এখানে। শুধু ফুল নয়, ভ্যালি অফ ফ্লাওয়ার্স এর যত্রতত্র ছড়িয়ে আছে নানা ধরণের ঔষধির গাছ। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য- বিরচ, রডোডেনড্রন এবং ব্রহ্ম কমল। প্রচলিত আছে, রাম-রাবণের যুদ্ধের সময় যখন লক্ষণ আহত হয়ে পড়েন তখন হনুমান সঞ্জীবনীর খোঁজ করতে এখানে এসেছিলেন। হনুমান এখানকার পাহাড় থেকে সঞ্জীবনী নিয়ে গিয়েছিলেন।
ভ্যালি অব ফ্লাওয়ার্স জাতীয় উদ্যানের কাছাকাছি চারটি নতুন ট্রেক রুট খুলে দেওয়া হয়েছে। তার মধ্যে একটি হল কুন্থখাল-হনুমানচট্টি ট্রেক রুট। ৪৫ বছর বন্ধ থাকার পর এটি ২০১৫ সালে খুলে দেওয়া হয়েছে। দ্বিতীয়টি হল লতা গ্রাম থেকে ডিব্রুঘেতা ট্রেক রুট। জোশীমঠ থেকে ১৫ কিমি দূরে লতা গ্রাম আসা যায় গাড়িতে। তৃতীয় রুটটি হলো দ্রোণগিরির পাথুরে পথ ধরে ১৩ কিমি। এখানে ট্রেকাররা কাক ভূষণ্ডি তালের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন। আর চতুর্থ ট্রেকিং রুটটি ৩২০০ মিটার থেকে ৪০০০ মিটার উচ্চতায় চেনাব উপত্যকা দিয়ে

🔹ভ্যালি অফ ফ্লাওয়ার্স ট্রেকের সেরা সময়
✅ভ্যালি অফ ফ্লাওয়ার্স ট্রেকের সেরা সময়- জুন থেকে সেপ্টেম্বর। জুনের শুরুতে ভ্যালির গেট খুলে দেয়।

🔖টিকিট মূল্য
ভ্যালী অফ ফ্লাওয়ার্স এ ঢোকার সময় একটা পারমিট নিতে হয়, সেটা গাইডরা করিয়ে দেয়, ছবি ও ভোটার কার্ডের ফটোকপি লাগে। এখানে জনপ্রতি ১৫০ টাকার টিকিট কেটে উপত্যকায় ঢুকতে হয়।

🔹কাছাকাছি দেখার জায়গা
✅বদ্রীনাথ
✅জোশীমঠ
✅গোবিন্দঘাট
✅পাণ্ডুকেশ্বর
✅আউলি
✅মানা গ্রাম
✅হেমকুন্ড সাহেব
✅নন্দা দেবী জাতীয় উদ্যান

🔹তাহলে আর দেরি না করে এক্ষুনি যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
কবে কতজন যাবেন আর কত দিনের জন্য থাকবেন সেই তথ্য আমাদের জানালেই আমরা সমস্ত ব্যবস্থা করে দেব।
📞Call: 081164 77706 / +91 9475245245
📧 [email protected]
🌐 https://letsgoburdwan.co.in
Follow : Let's Go Burdwan

লিংটাম সিকিমের প্রথম গ্রাম🤯লিংটাম হল পূর্ব সিকিমের রংলি ব্লকে অবস্থিত একটি গ্রাম। লিংটামের ছোট্ট গ্রামটি বখুটার খোলা নাম...
13/06/2024

লিংটাম সিকিমের প্রথম গ্রাম🤯

লিংটাম হল পূর্ব সিকিমের রংলি ব্লকে অবস্থিত একটি গ্রাম। লিংটামের ছোট্ট গ্রামটি বখুটার খোলা নামক একটি ছোট নদী দ্বারা সুরক্ষিত ঝকঝকে আবহাওয়া সহ শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ঘেরা। লিংটাম সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে 5000 ফুট উপরে অবস্থিত এবং এটি সিল্ক রুটের প্রথম গ্রাম। লিংটামের দুটি মঠ রয়েছে - পুরানো মঠের দেয়ালে কিছু সুন্দর ম্যুরাল রয়েছে যেখানে নতুন মঠটি আরও প্রশস্ত এবং একটি চটকদার ধ্যান হল রয়েছে। লিংটাম তার প্রাকৃতিক মনোরম ল্যান্ডস্কেপ এবং মাউন্ট কাঞ্চনজঙ্ঘা এবং অন্যান্য হিমালয়ের চূড়ার অপূর্ব দৃশ্যের জন্য সুপরিচিত। এটি পূর্ব সিকিমের সবচেয়ে অফবিট গন্তব্যগুলির মধ্যে একটি, হিমালয় পর্বতমালা এবং শান্ত আবাস ছাড়াও কাছাকাছি কিছু জায়গা রয়েছে যেখানে পর্যটকরা ঘুরে দেখতে পারেন। পাখিপ্রেমীরা এই জায়গাটিকে আদর্শ বলে মনে করতে পারেন, ব্লাড ফিজ্যান্ট, ওরিয়েন্টওয়াল হানি বুজার্ড, হোয়াইট ক্রেস্টেড লাফিং থ্রাস্ট, খালিজ ফিজ্যান্ট এবং আরও অনেক পাখি এখানে পাওয়া যায়।

🔹দর্শনীয় স্থান:
✅লিংটাম নিজেই সিকিমের সেরা অফবিট পর্যটন গন্তব্যগুলির মধ্যে একটি, যা পাহাড়, বন এবং নদী সহ এর শান্তিপূর্ণ পরিবেশ দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। এটি পুরানো সিল্ক রুটের প্রবেশদ্বার, যা ভারতকে তিব্বত এবং চীনের সাথে সংযুক্ত করেছিল। লিংটাম ট্যুরের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থানগুলির মধ্যে রয়েছে অরিতার লেক, ঘামবাড়ি জলপ্রপাত, রংলি, কেউখোলা জলপ্রপাত, ফাদেমচেন, দারা এবং জুলুক।

🔹লিংটাম দেখার সেরা সময়
✅গ্রীষ্মে লিংটাম পরিদর্শন করা বুদ্ধিমানের কাজ হবে। মে-জুন মাসে তাপমাত্রা 10-12 ডিগ্রি পর্যন্ত বৃদ্ধি পায় যেখানে বর্ষাকালে এবং শীতকালে আবহাওয়া মাইনাস হয়ে যায়। শীতকালে তাপমাত্রা -17 ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে যায়। তাই শীতকালে গ্রামে যাওয়া একটু ঝুঁকিপূর্ণ হবে কারণ হিম কামড়ের সম্ভাবনা হতে পারে।

🔹লিংটাম দেখার সেরা সময়
✅গ্রীষ্মে লিংটাম পরিদর্শন করা বুদ্ধিমানের কাজ হবে। মে-জুন মাসে তাপমাত্রা 10-12 ডিগ্রি পর্যন্ত বৃদ্ধি পায় যেখানে বর্ষাকালে এবং শীতকালে আবহাওয়া মাইনাস হয়ে যায়। শীতকালে তাপমাত্রা -17 ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে যায়। তাই শীতকালে গ্রামে যাওয়া একটু ঝুঁকিপূর্ণ হবে কারণ হিম কামড়ের সম্ভাবনা হতে পারে।

🔹তাহলে আর দেরি না করে এক্ষুনি যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
কবে কতজন যাবেন আর কত দিনের জন্য থাকবেন সেই তথ্য আমাদের জানালেই আমরা সমস্ত ব্যবস্থা করে দেব।
📞Call: 081164 77706 / +91 9475245245
📧 [email protected]
🌐 https://letsgoburdwan.co.in

🟣এই রকম আরো অজানা জায়গার সন্ধান পেতে পেজ টিকে ফলো করে See First অপশন টি অন করে রাখুন।
Let's Go Burdwan

Address

10 R. B Ghosh Road, Khoshbagan, Burdwan
Bardhaman
713101

Opening Hours

Monday 10am - 8pm
Tuesday 10am - 8pm
Wednesday 10am - 8pm
Thursday 10am - 8pm
Friday 10am - 8pm
Saturday 9am - 8pm
Sunday 10am - 8pm

Telephone

+918116477706

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Let's Go Burdwan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Let's Go Burdwan:

Videos

Share

Category