DREAM TOUR & Travels

DREAM TOUR & Travels OFFICE:-
KEOTA G.T.ROAD BOTTALA. (Opp Keota Uzzwal Sangha )
SAHAGANJ.HOOGHLY.712104
Ph - 8777679372

অক্টোবরের ৮ এবং ১৮ এর কাশ্মীরের দুটো ট্যুরে সেঞ্চুরি পার হয়ে যাওয়ায় আমরা বুকিং ক্লোজ করতে বাধ্য হয়েছি ৷ কিন্তু এছাড়া আমা...
25/06/2024

অক্টোবরের ৮ এবং ১৮ এর কাশ্মীরের দুটো ট্যুরে সেঞ্চুরি পার হয়ে যাওয়ায় আমরা বুকিং ক্লোজ করতে বাধ্য হয়েছি ৷ কিন্তু এছাড়া আমাদের বাকি ট্যুর যাতে এখনও বুকিং নেওয়া হচ্ছে তার তালিকা নীচে দেওয়া রইল ৷ বুকিং করতে চাইলে দ্রুত যোগাযোগ করুন 070038 29180 নম্বরে ৷

এর মধ্যে যে ট্যুরের ব্যাপারে জানতে চান সেটা লিখে পাঠান, আমরা ডিটেইলস ট্যুর আইটেনারী আপনাকে পাঠিয়ে দেবো —

১. ট্যুর - রাঁচি ধানবাদ ( AC হোটেল ও গাড়ি সহ )
যাত্রা শুরু —২৫ শে জুলাই, ২০২৪
ঘরে ফেরা - ২৮ শে জুলাই, ২০২৪
জনপ্রতি খরচ - ডবল শেয়ারিং- ৬৫০০/-
ট্রিপল শেয়ারিং—৬০০০/-

২. ট্যুর - রাঁচি ধানবাদ ( AC হোটেল ও গাড়ি সহ )
যাত্রা শুরু —১৪ই আগষ্ট, ২০২৪
ঘরে ফেরা - ১৭ই আগষ্ট, ২০২৪
জনপ্রতি খরচ - ডবল শেয়ারিং- ৬৫০০/-
ট্রিপল শেয়ারিং—৬০০০/-

৩. সিমলা-কুলু-মানালি-মনিকরন
যাত্রা শুরু —৭ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪
ঘরে ফেরা - ১৭ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪
জনপ্রতি খরচ - ডবল শেয়ারিং- ১৫০০০/-
ট্রিপল শেয়ারিং—১৪০০০/-

৪. কাশ্মীর (বৈষ্ণদেবী সহ)
যাত্রা শুরু —১৭ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪
ঘরে ফেরা - ২৯শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪
জনপ্রতি খরচ - ডবল শেয়ারিং- ১৭০০০/-
ট্রিপল শেয়ারিং—১৬০০০/-

৫. দার্জিলিং-মিরিক ( তৎসহ তাকদা, তিনচুলে ও লামাহাটা )
যাত্রা শুরু —১লা নভেম্বর, ২০২৪
ঘরে ফেরা - ৬ই নভেম্বর, ২০২৪
জনপ্রতি খরচ - ডবল শেয়ারিং- ৭৫০০/-
তাকদা তিনচুলে লামাহাটা সহ - ৮৫০০/-

৬. সিমলা কুলু মানালী মনিকরন
যাত্রা শুরু —৮ই নভেম্বর, ২০২৪
ঘরে ফেরা - ১৮ই নভেম্বর, ২০২৪
জনপ্রতি খরচ - ডবল শেয়ারিং- ১৫৫০০/-
ট্রিপল শেয়ারিং—১৪৫০০/-

৭. রাজস্থান
যাত্রা শুরু —২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৪
ঘরে ফেরা - ৯ ই জানুয়ারী, ২০২৫
জনপ্রতি খরচ - ডবল শেয়ারিং- ২৪০০০/-
ট্রিপল শেয়ারিং—২৩০০০/-
সিঙ্গল শেয়ারিং - ৩০০০০/-

৮. কেরল কন্যাকুমারী
যাত্রা শুরু —১৫ ই জানুয়ারী, ২০২৫
ঘরে ফেরা - ২৭ শে জানুয়ারী, ২০২৫
জনপ্রতি খরচ - ডবল শেয়ারিং- ২৪০০০/-
ট্রিপল শেয়ারিং—২৩০০০/-
সিঙ্গল শেয়ারিং - ৩০০০০/-

৯. সিমলা কুলু মানালী মনিকরন
যাত্রা শুরু —২৮ শে ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
ঘরে ফেরা - ৯ ই মার্চ, ২০২৫
জনপ্রতি খরচ - ডবল শেয়ারিং- ১৫৫০০/-
ট্রিপল শেয়ারিং—১৪৫০০/-

১০. কাশ্মীর (বৈষ্ণদেবী সহ)
যাত্রা শুরু - ১৮ ই মার্চ, ২০২৫
ঘরে ফেরা - ৩০ শে মার্চ, ২০২৫
জনপ্রতি খরচ - ডবল শেয়ারিং- ১৭০০০/-
ট্রিপল শেয়ারিং—১৬০০০/-

১১. কাশ্মীর (বৈষ্ণদেবী সহ)
যাত্রা শুরু — ২৭ শে মার্চ, ২০২৫
ঘরে ফেরা - ৮ ই এপ্রিল, ২০২৫
জনপ্রতি খরচ - ডবল শেয়ারিং- ১৭০০০/-
ট্রিপল শেয়ারিং—১৬০০০/-

১২. কাশ্মীর (বৈষ্ণদেবী সহ)
যাত্রা শুরু — ৫ ই এপ্রিল, ২০২৫
ঘরে ফেরা - ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৫
জনপ্রতি খরচ - ডবল শেয়ারিং- ১৭০০০/-
ট্রিপল শেয়ারিং—১৬০০০/-

১৩. আন্দামান ( AC )
সেপ্টেম্বর, ২০২৪ থেকে মার্চ ২০২৫ পর্যন্ত
জনপ্রতি খরচ -১৭৮০০/- ( পোর্টব্লেয়ার থেকে )
( নূন্যতম ৬ জন )

১৪. সুন্দরবন ( ইলিশ উৎসব )
জুলাই আগষ্ট সেপ্টেম্বর
শুক্র থেকে রবি
জনপ্রতি খরচ -
ডবল শেয়ারিং- ৪৫০০/- ( নন এসি )/ ৫৫০০/-(এসি) ট্রিপল শেয়ারিং—৪০০০/-( নন এসি )/ ৫০০০/-( এসি)

এছাড়াও ভারতবর্ষের যে কোনো জায়গায় কাষ্টমাইজড ট্যুর করতে চাইলে আমরা তার প্যাকেজ করিয়ে দিতে পারি ৷

কাঞ্চনজঙ্ঘার সেরা ভিউ পেতে চলুন আমাদের সাথে গ্রুপ ট্যুরে দার্জিলিং ৷ ১ লা নভেম্বর ৷ আধুনিক সজ্জায় সজ্জিত প্রত্যেক রুম থে...
21/06/2024

কাঞ্চনজঙ্ঘার সেরা ভিউ পেতে চলুন আমাদের সাথে গ্রুপ ট্যুরে দার্জিলিং ৷ ১ লা নভেম্বর ৷ আধুনিক সজ্জায় সজ্জিত প্রত্যেক রুম থেকেই কাঞ্চনজঙ্ঘা ভিউ ৷ প্রতিটা রুমের সাথেই থাকছে প্রাইভেট ব্যালকনি, যেখানে পিওর দার্জিলিং টি এর কাপ হাতে নিয়ে কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ রূপ দেখতে দেখতেই কেটে যাবে আপনার অবসর সময় ৷ কেভেন্টার্সের একদম কাছেই আমাদের হোটেল ৷ যখন খুশি দুপা হেটেই চলে যেতে পারবেন ম্যাল, চকবাজার, স্টেশন যে কোনো দিকেই ৷ লোকেশন এতটাই ভালো ৷ আর খাবার থাকবে একদম ঘরোয়া বাঙালির ৷ ব্রেকফাষ্ট, লাঞ্চ, ইভিনিং স্ন্যাক্স ও ডিনার ৷ আমাদের ফেসবুক একাউন্টে দেখে নিতে পারেন আমাদের সাথে ঘুরে আসা দার্জিলিং ট্যুরের পর্যটকদের রিভিউ ৷ ১০০% সন্তুষ্ট গেষ্টরা ৷

দ্রুত বুকিং করুন

( যারা ট্রেনের টিকিট আমাদের মাধ্যমে কাটাবেন তাদের জন্য বুকিং এর শেষ দিন ১৬ ই জুন, যারা নিজেরা টিকিট কাটবেন তাদের বুকিং এ...
14/06/2024

( যারা ট্রেনের টিকিট আমাদের মাধ্যমে কাটাবেন তাদের জন্য বুকিং এর শেষ দিন ১৬ ই জুন, যারা নিজেরা টিকিট কাটবেন তাদের বুকিং এর শেষ দিন ২১ শে জুন )

অক্টোবরে পুজোর মরশুমে কাশ্মীর

"হর্ সোকতা জান্-এ কি বা কাশ্মীর দর্ আ-য়াদ ৷
গর্ মুরগি কাবাব অস্ত্ বা বল্ ও পর্ আ-য়াদ ৷৷" !

এর অর্থ হল, মৃত মানুষও কাশ্মীরে এলে নতুন প্রান পায় ৷ কাবাব হয়ে যাওয়া মুরগিও ডানা মেলে উড়ে যায় ৷

অতুলনীয় সৌন্দ্যর্যের অপর নামই কাশ্মীর ৷ কিন্তু এই কাশ্মীর ঋতুর সাথে নিজের রূপ বদলায় ৷ মার্চ-এপ্রিলের সাদা বরফের কাশ্মীর, জুন-জুলাইতে সবুজ কাশ্মীর, আর অক্টোবর-নভেম্বরে লাল কাশ্মীর ৷ চিনার গাছের পাতা লাল হয়ে যখন পুরো কাশ্মীরই লাল হয়ে ওঠে ঠিক তখনই ড্রীম ট্যুর এন্ড ট্রাভেলসের ব্যবস্থাপনায় কাশ্মীর ভ্রমনের এক আকর্ষনীয় প্যাকেজ নিয়ে আমরা হাজির হলাম আপনাদের কাছে ৷ পূজোর মধ্যেই উৎসবের আমেজেই আমরা দেখতে যাবো 'জন্নত' ৷ ঐ সময়ের বাড়তি পাওনা গাছ ভর্তি লাল টুকটুকে আপেল আর সারা বছরে শুধুমাত্র ঐ সময়ই দেখা যায় কেশরের চাষ ৷

ট্যুর প্ল্যান:

যাত্রা শুরু — ১৮ ই অক্টোবর, শুক্রবার, ২০২৪
ঘরে ফেরা— ৩০ শে অক্টোবর, বুধবার, ২০২৪

১৮ই অক্টোবর, শুক্রবার:—
কলকাতা স্টেশন থেকে জম্মু-তাওয়াই এক্সপ্রেসে যাত্রা শুরু ৷

১৯শে অক্টোবর, শনিবার:—
ট্রেনেই কাটবে সারাদিন ৷

২০শে অক্টোবর, রবিবার :—
সকালে পৌছাবো জম্মু স্টেশনে ৷ সেখান থেকে ২/২ ডিলাক্স নন এসি বাসে রওনা হবো কাটরা শহরের উদ্দেশ্যে ৷ ৪৮ কিলোমিটার রাস্তা দেড় ঘন্টায় পৌছোবো শহরের প্রানকেন্দ্রে ৷ বিকালে ঘুম থেকে উঠে পায়ে হেটে ঘুরে নেবো কাটরা শহর ৷ টুকিটাকি কেনাকাটি ও সেরে নিতে পারবেন ৷ ঐ দিন হোটেলে পৌছনোর পর থেকে আপনার খাওয়া দাওয়ার দ্বায়িত্ব আমাদের ৷ বাঙালি রাঁধুনির দল থাকবে আমাদের সাথেই ৷ যারা বৈষ্ণদেবী দর্শণ করতে চান, তারা ঐ দিনই যোগাযোগ সেরে নিতে পারেন৷

( সরাসরি ট্রেনে টিকিট না পেলে প্রথম দিন হাওড়া থেকে পূর্বা এক্সপ্রেস বা অন্য কোনো ট্রেনে দিল্লী এবং দ্বিতীয় দিন দিল্লী থেকে উত্তর সম্পর্কক্রান্তি বা শিবশক্তি এক্সপ্রেস ধরে সোজা কাটরা ৷ দিল্লী হয়ে টিকিট কাটলে ট্রেনের বাড়তি ভাড়া টুকু প্যাকেজে যুক্ত হবে৷ )

২১শে অক্টোবর, সোমবার—
এদিনটা বৈষ্ণদেবী দর্শনের জন্যই বরাদ্দ রাখা আছে ৷ হেলিকপ্টার, ঘোড়া, পালকি, ব্যাটারি চালিত গাড়ি বা পায়ে হেঁটেই দর্শন সেরে আসতে পারবেন আপনি ৷ একদিকে ১৬ কিলোমিটার রাস্তা ৷ আর হ্যাঁ, পূন্য শহর কাটরাতে আমাদের নিরামিশ বিভিন্ন পদই খেতে হবে ৷

২২শে অক্টোবর, মঙ্গলবার—
সকাল সকাল ব্রেকফাষ্ট সেরেই গাড়িতে রওনা দেবো শ্রীনগরের উদ্দেশ্যে ৷ অসাধারন প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে ভরা রাস্তার দু'ধারে দেখার শেষ নেই ৷ ডালিম, লেবু, আখরোট আর আপেলের গাছে ভরা কখনও সমতল কখনও পাহাড়ি পথ ৷ তবে এসময়ে সেরা আকর্ষণ অবশ্যই কেশর চাষ ৷সারা বছরে মধ্যে শুধুমাত্র ঐ সময়ই পম্পোরে রাস্তার দুধারে দেখবেন জমি ভরা কেশর ফুল ৷ অনন্তনাগ হয়ে ২৩৬ কিলোমিটার রাস্তা পৌছতে আমাদের বিকাল হয়ে যাবে ৷ লাঞ্চ সেরে নেবো রাস্তাতেই ৷ রাস্তাতেই দেখে নেবো কাশ্মীরি ব্যাটের কারখানা ৷ বিকালে ঠিক সময়ে পৌছলে হোটেলে ফ্রেস হয়ে নিয়ে চাইলেই সন্ধ্যাটা কাটিয়ে আসতে পারবেন ডাললেকের ধারে ৷ শ্রীনগরে এই হোটেলেই আমরা থাকবো আরও তিনদিন ৷

২৩শে অক্টোবর, বুধবার:—
আগের দিন যেহেতু সারাদিন রোড জার্নি হয়েছে তাই এদিন আর দূরে যাবো না ৷ এদিনটা রইল শ্রীনগরে লোকাল সাইটসিনের জন্য ৷ হজরতবল দরগা, চশমে শাহী, শালিমার গার্ডেন, নিশাত বাগ সহ ডাললেকে শিকারাতে ঘুরে দেখে নেবো চারচিনার, নেহেরু পার্ক, মীনাবাজার সহ আরও অনেক কিছু ৷

২৪ শে অক্টোবর, বৃহষ্পতিবার:—
সকালে ব্রেকফাষ্ট সেরে আমরা রওনা দেবো ৮০ কিলোমিটার দূরে সোনমার্গের উদ্দেশ্যে ৷ শহর ছেড়ে বেরোনোর পরই আপনার যাত্রা সঙ্গী সিন্ধু নদীর পাশে অল্প ঢালের রাস্তায় আপনি মুগ্ধ হয়ে যাবেন ৷ কাশ্মীরে পৌছে এই প্রথম বরফ দেখবেন আপনারা ৷ তাই বেশ কয়েকঘন্টা সেখানে কাটিয়ে তারপর আমরা বিকালে ফিরবো হোটেলে ৷ সন্ধ্যাবেলাতে চাইলেই ডাললেকে কাটাতে পারবেন আপনি ৷

২৫ শে অক্টোবর, শুক্রবার:—
এদিন সকালে ব্রেকফাষ্ট সেরে আমরা বেড়িয়ে পরবো ৫৫ কিলোমিটার দুরে গুলমার্গের উদ্দেশ্যে ৷ প্রথম চল্লিশ কিলোমিটারে তনমার্গ পৌছতে আমাদের বাংলার মতই সমতল ৷ কিন্তু শেষ বারো কিলোমিটারে পাহাড়ি রাস্তার প্রতিটা বাঁকেই থাকবে আপনার জন্য চমক ৷ দুপাশের পাহাড়ি নৈস্বর্গিক সৌন্দর্য্য আপনাকে অন্য জগতে নিয়ে যাবে ৷ হিলটপে পৌছে আপনি দেখবেন এ তো আপনার খুব চেনা জায়গা ! কাশ্মীরের এই পাহাড় আপনি বহুবার দেখেছেন ছবিতে সিনেমায় ৷ মন্দির, স্কী পয়েন্ট, গল্ফ কোর্স দেখতে দেখতে আপনার সারা বেলা কেটে যাবে ৷ আপনি চাইলেই টিকিট কেটে চেপে পড়তে পারেন গন্ডোলায় (উচ্চতম কেবলকার) ৷ প্রায় ৪০মিনিট ধরে মিডিল স্টেশন পার করে যখন আপার স্টেশনে পৌছবেন তখন মনে হবে পৃথিবীর সব জায়গাই আপনার থেকে নীচে ! বরফে ঢাকা পাহাড় চূড়াতেও আপনি স্কী করতে পারবেন, স্লেজ গাড়িতে চাপতে পারবেন ৷ তবে লাইন ও সময় বাঁচাতে অনলাইনে আগেই টিকিট কেটে নেওয়া ভালো ৷গুলমার্গ থেকে কিছুতেই ফিরতে মন চাইবে না আপনার ৷

২৬ শে অক্টোবর, শনিবার:—
সকালে ঘুম থেকে চা জলখাবার সেরে বেরিয়ে পড়বো ৮৮ কিলোমিটার দুরে পহেলগাঁও এর উদ্দেশ্যে ৷ অনন্তনাগ থেকে অমরনাথ যাত্রার এই রাস্তার দুধারে আখরোট আর আপেলের বাগানে ভরা ৷ লোকমুখে এর নামই হয়ে গেছে আপেলভ্যালী ৷ আপেলভ্যালী পার হতে না হতেই আপনার সঙ্গী হবে লিডার নদী ৷ এই নদীই পহেলগাঁও কে আলাদা মাত্রায় পৌছে দেয় ৷ ছোটবেলায় পাহাড়ের মাঝে আঁকা বাকা নদীর যে অপটু হাতে আমরা ছবি আঁকতাম তাই যদি কোনো পটু শিল্পী একে ফেলে তবে তা পহেলগাঁও ই হবে ৷ সাথে বাড়তি সংযোজন বরফে ঢাকা সাদা পাহাড়ের চূড়া গুলো যা আপনার হোটেলের রুম থেকেও দেখা যাবে ৷ ভারতবর্ষে এর চাইতে সুন্দর ট্যুরিষ্ট ডেষ্টিনেশন আছে কি না বলা কঠিন ৷ দুপুরের মধ্যে পহেলগাঁও তে পৌছে লাঞ্চ সেরে বিকাল বেলায় ঘোড়ার পিঠে চড়ে আপনি ঘুরে আসতে পারেন বাইসরন ৷ লোকাল নাম, মিনি সুইজারল্যান্ড ! আশাকরি নাম শুনেই বুঝতে পারছেন জায়গাটি কেমন ৷

২৭ শে অক্টোবর, রবিবার:—
সকালে ব্রেকফাষ্ট সেরে একটা লোকাল ট্যাক্সি নিয়ে ( পহেলগাঁও এর সাইটসিনে বাইরের গাড়ি প্রবেশ নিষেধ) চলে যেতে পারেন অমরনাথ যাত্রায় হাঁটা পথ যেখান থেকে শুরু হয় সেই চন্দনওয়াড়িতে ৷ বরফে ঢাকা চন্দনওয়াড়ী আপনার বেশ ভালো লাগবে ৷ সেখান থেকে ফেরার পথেই দেখে আসুন বেতাব ভ্যালী ৷ সাজানো এই বেতাব সিনেমা খ্যাত পার্কে অদ্ভুত ভাবে লিডার নদীর এক অন্য রূপ দেখবেন ৷ তারপরই চলে যান আরু ভ্যালীতে ৷ যাত্রাপথ থেকে উপত্যাকার সৌন্দর্য্য সবটাই আপনার সারাজীবনের স্মৃতি হয়ে থাকবে ৷ ফিরে এসে বিকালে সেরে ফেলুন আপনার স্মৃতিতে রাখার মত কেনাকাটা ৷ কাশ্মীরি শাল থেকে স্টোল, ড্রাই ফ্রুট সহ নানা দোকান পাবেন পহেলগাঁও মেন মার্কেটে ৷
নয়তো গিয়ে বসুন শহরের গাঁ ঘেসে বয়ে চলা লিডার নদীর তীরে ৷ সময় কি ভাবে কেটে যাবে বুঝতেও পারবেন না ৷ আর হ্যাঁ, আগেরদিন যারা বাইসরন যাননি তাদের কিন্তু যারা গেছিলেন তাদের অভিজ্ঞতা শোনার পর যেতেই হবে ঐ মিনি সুইজারল্যান্ডে ৷

২৮শে অক্টোবর, সোমবার:—
খুব সকাল সকালই আমরা রওনা দেবো সেই চেনা পথেই আবার জম্মুর উদ্দেশ্যে ৷ চেনা পথও আপনার অচেনা লাগবে এ রাস্তার সৌন্দর্য্যে ৷ রাস্তাতেই সেড়ে নেবো ব্রেকফাষ্ট ও লাঞ্চ ৷ বিকাল বিকাল আমরা পৌছোবো জম্মু স্টেশনে ৷ রাতে আবার জম্মু-তাওয়াই এক্সপ্রেসে রওনা দেবো বাংলার উদ্দেশ্যে ৷

২৯শে অক্টোবর, মঙ্গলবার:—
সারাদিন ট্রেনেই অলস সময় কাটবে আমাদের ৷ আর আনমনে ভাবতে থাকবো কি দেখলাম ! আবার কবে আসবো ৷

৩০শে অক্টোবর, বুধবার:—
আমরা কলকাতা পৌছবো জীবনভরের কিছু ভালো অভিজ্ঞতা নিয়ে ৷ একবার যে কাশ্মীর গেছে সে কবি আমির খসরুর ভাষাতেই বলতে বাধ্য হবে —

"অগর ফিরদৌস বার রু এ জমিন অস্ত
হমিন অস্ত, হমিন অস্ত, হমিন অস্ত "

অর্থাৎ , পৃথিবীতে যদি কোথাও জন্নত থাকে তবে তা এখানেই, তা এখানেই, তা এখানেই ৷

( এ ক্ষেত্রেও সরাসরি ট্রেনে টিকিট না পেলে দিল্লী হয়ে ফিরে আসতে হবে )


কি কি পাবেন :—

১) সমস্ত ডিলাক্স ক্যাটাগরির হোটেল ৷
২) ২/২ ডিলাক্স বাস(জম্মু থেকে কাটরা), বাকি দিন গুলোতে টেম্পো ট্রাভেলার ৷
৩) কাটরা পৌছনোর পর থেকে ফেরার দিন লাঞ্চ পর্যন্ত বাঙালি খাবার ৷ সকালে চা ও জলখাবার, দুপুরে মাছ, মাংস,ডিম, ডাল,তরকারী সহ ভাত৷ রাতে চাইলে রুটি ৷ কাটরাতে সব নিরামিশ পদ ৷
৪) প্রতিটি জায়গায় ও স্পটে আমাদের নিঃস্বার্থ গাইড ৷
৫) সবচাইতে মূল্যবান জিনিস যেটা পাবেন সেটা হল, আমাদের অভিজ্ঞতা, বিশ্বাস আর ভরসা ৷

কি কি পাবেন না:—
১) মিনারেল ওয়াটার
২) কুলির খরচ, দর্শনীয় স্থানের এণ্ট্রি ফী, পহেলগাঁওতে লোকাল গাড়ির খরচ,ঘোড়ায় চাপার খরচ, কেবলকারের টিকিট
৩) আর যেটা একদমই পাবেন না সেটা হল চিটিংবাজি ৷

খরচ কত ????

ডবল শেয়ারিং এ ১৭৯৯৯/-
ট্রিপল শেয়ারিং এ ১৬৯৯৯/-

(ট্রেনের টিকিট নিজেরা কেটে নিলে জনপ্রতি ১৫০০/- টাকার সাথে অতিরিক্ত আরও ১০০০ টাকা অর্থাৎ মোট ২৫০০ টাকা করে প্যাকেজ থেকে কমে যাবে ৷)

( ৫ থেকে ১০বছরের নীচের বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ৪০% ছাড় ৷ পাঁচ বছরের নীচে বিনামূল্যে )

#বুকিং এর জন্য জনপ্রতি স্লিপারে জনপ্রতি ৫০০০/- এসি থ্রি-টায়ারের জন্য ৭০০০/- অগ্রিম জমা দিতে হবে ৷
# # ২০শে আগষ্টের মধ্যে জনপ্রতি আরও ৫০০০/- জমা দিতে হবে ৷
# # # বাকি টাকা প্রথমদিন হোটেলে পৌঁছে দিতে হবে ৷

( বুকিং এর পর বাকি টাকা চাইলে মাসিক কিস্তিতেও দিতে পারবেন )

যোগাযোগ :—
ড্রীম ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস
গোপাল চাকী — 7003829180/ 9433510348
সুদীপ্ত চক্রবর্তী — 9830861386 / 7980756933

অফিস— কেওটা জি.টি.রোড বটতলা
( কেওটা উজ্বল সংঘের বিপরীতে )
সাহাগঞ্জ, হুগলী, ৭১২১০৪
অফিসে থাকবেন সুজিত বিশ্বাস - 8777679374

দূর্গাপুর শাখা —হাডকো, বিধাননগর, দূর্গাপুর, ৭১৩২১২
অভিজিৎ চক্রবর্তী
8900769074

উৎসবের মরশুমে সিমলা-কুলু-মানালি-মণিকরনহিমাচল প্রদেশ এর প্রায় সবটাই দেখার মত সুন্দর ৷ কিন্তু হিমাচলের কথা উঠলেই প্রথম যে ...
10/06/2024

উৎসবের মরশুমে সিমলা-কুলু-মানালি-মণিকরন

হিমাচল প্রদেশ এর প্রায় সবটাই দেখার মত সুন্দর ৷ কিন্তু হিমাচলের কথা উঠলেই প্রথম যে রুটটার কথা ছবির মত মনে ভেসে ওঠে সেটা অবশ্যই 'সিমলা-কুলু-মানালী' ৷ সিমলা কুলু মানালীর চোখ ধাঁধানো সৌন্দর্য্য যে কোনো পর্যটকের মনে স্বপ্নের মায়াজাল বুনে দিতে সক্ষম ৷ হিমের আঁচল হিমাচলে প্রিয়জনকে সাথে নিয়ে স্বর্গসুখে গা এলিয়ে হিমশীতল আবহাওয়ায় রোমাঞ্চিত হয়ে বাবুই পাখির মত বরফের ঘর বানাতে স্বপ্ন বুনতে কার না আসা জাগে ৷ ড্রীম ট্যুর এন্ড ট্রাভেলসের উদ্যোগে আমরা বেড়িয়ে পরছি এই জনপ্রিয় রুটে আমাদের ট্যুর প্ল্যান নিয়ে ৷

যাত্রা শুরু — ৮ই নভেম্বর, ২০২৪, শুক্রবার
ঘরে ফেরা — ১৭ই নভেম্বর, ২০২৪, রবিবার

দিন ১ :— ডিনার সেরে রাত্রি ৯:৫৫ মিনিটে হাওড়া থেকে নেতাজী এক্সপ্রেসে আমরা রওনা দেবো ৷ আপনি চাইলে রাত্রি ১১ টায় বর্দ্ধমান বা ১২ টায় দূর্গাপুর অথবা ১২:৩০ মিনিটে আসানসোল থেকেও উঠতে পারেন ৷

দিন ২:— এদিনটা আমাদের কাটবে ট্রেনেই ৷ গয়া মূঘলসরাই এলাহাবাদ দিল্লী হয়ে এগিয়ে চলবো আমরা হিমাচলের পথে ৷

দিন ৩: — ভোর রাতেই আমরা নেমে পড়বো কালকা বা চন্ডিগড় স্টেশনে ৷ ভোরের প্রথম আলোর সাথেই সেখান থেকে আমাদের রিজার্ভ করা গাড়িতে আঁকাবাঁকা পথ ধরে অপরূপ পাহাড়ি সৌন্দর্য দেখতে দেখতে ৮৬ কিলোমিটার দুরে আমরা পৌছে যাবো একসময়ে ব্রিটিশদের গ্রীষ্মকালীন দেশের রাজধানী, এখনকার হিমাচলপ্রদেশের রাজধানী সিমলায় ৷ কাছাকাছি পৌছে পথের বাঁকে বাঁকে যখন দেখবেন পাহাড়ের পর পাহাড় জুড়ে এতবড় শহর তখন আপনি অবাক হবেনই ৷ আপনি চাইলেই এই পথটা যেতে পারেন বিলাসবহুল ভিষ্টাডম ট্রয়ট্রেন শিবালিক ডিলাক্সে (সেক্ষেত্রে সামান্য কিছু বাড়তি খরচ আপনাকেই দিতে হবে) ৷ ব্রেকফাষ্ট সারতে সারতে রিভলবিং সোফায় বসে ১০৮ টি টানেল পার করে পৌছে যাবেন সিমলা স্টেশনে ৷

এতটা জার্নির পর দুপুরে একটু রেষ্ট নিয়ে চলে যেতে পারেন সিমলা ম্যাল রোডে স্ক্যান্ডাল পয়েন্টে ৷ স্ক্যান্ডাল পয়েন্ট থেকে চারদিকে চলে যাওয়া চাররাস্তার ওপরই আছে দেখার অজস্র জায়গা ৷ বাঁদিকের ওপরের রাস্তা ধরে ১৫০ মিটার এগোলে ঐতিহ্যবাহী রিজ ৷ এই ১৫০ মিটারের মধ্যেই হিমাচল ট্যুরিষ্ট ইনফর্মেশন সেন্টার, ললিত কলা একাডেমি, চার্চ আর আইসকেটিং রিং ৷ রিজে দাড়িয়ে আপনার ঘোড়ায় উঠে বা হিমাচলী পোষাক পড়ে ছবি তুলতে তুলতে মনে হবে কতদিনের পরিচিত, কত চেনা এ জায়গা ৷ আইসকেটিং রিং এর পাশথেকে আপনি চলে যেতে পারেন বিখ্যাত লক্করবাজারে ৷ স্ক্যান্ডাল পয়েন্টের ডানদিকের রাস্তাই শিমলা ম্যাল রোড ৷ শিমলা ম্যালরোড ধরে হাটতে হাটতেই আপনি চলে যেতে পারেন শহরের সবচাইতে বড় স্থানীয় বাজার লোয়ার বাজারে ৷ অথবা সোজা চলে যেতে পারেন সিমলা মিউজিয়াম ৷ স্ক্যান্ডাল পয়েন্ট থেকে রিজের যাওয়ার রাস্তায় অপজিট দিকে এগোলেই আপনি সিমলা ডাকঘরের সামনে থেকে হিমাচল ইউনিভার্সিটির ইভিনিং ক্যাম্পাস, শতাব্দী প্রাচীন গ্রান্ড হোটেলের সামনে থেকে ঐ ২০০ মিটার হেটেই পৌছে যাবেন শিমলা কালীবাড়ি ৷ অথবা ম্যালরোড ধরে পিছনদিকে কিছুটা এগোলেই ইন্ডিয়ান কফি হাউজ ৷ ধীরে সুস্থে সারা বিকাল সন্ধ্যা জুড়ে আপনি দেখে নিতে পারবেন এই শহরটা সেরা জায়গাগুলো ৷

দিন ৪ :— এদিন সকাল সকাল ব্রেকফাষ্ট সেড়ে আমরা বেড়িয়ে পরবো সারাদিনের সাইটসিনে ৷ ফাগু, কুফরির মত বিখ্যাত স্পট গুলোতে আমরা ঘুরে দেখবো ৷ ফেরার পথে ঝাঁকু মন্দির দেখে ম্যাল রোড হয়ে ফিরে আসবো হোটেলে ৷ সন্ধ্যেটা আপনি চাইলে ম্যালেই কাটাতে পারেন ৷

দিন ৫ :— এদিন সকালে আমরা ব্রেকফাষ্ট সেরে রওনা দেবো কুলু হয়ে মানালীর পথে ৷ সিমলা শহর থেকে বেড়িয়ে অপরূপ পাহাড়ি রাস্তায় প্রায় অর্ধেকটা পথ আপনাকে সঙ্গ দেবে শতদ্রু নদী ৷ পাহাড়ি রাস্তায় আপনার সাথে সমান্তরাল ভাবে যদি নদীও চলে তবে সে যাত্রাপথের আনন্দ ভাগ করা যায় না, শুধুই উপভোগ করা যায় ৷ এই অভিজ্ঞতা আরও ভালো হবে বিপাশার সঙ্গে ৷ প্যান্ডো ড্যাম ও জলবিদ্যুৎ প্রকল্প জলবিদ্যুৎ প্রকল্প হয়ে মান্ডি সুন্দরগড় হয়ে তারপর আমাদের সঙ্গ দেবে বিপাশা নদী ৷ এই পথে আমরা দেখে নেবো মান্ডি গুরুদ্বোয়ারা ( যেখানে রয়েছে গুরু গোবিন্দ সিং এর পালঙ্ক ), হুঙ্গি মাতার মন্দির আর সুন্দরগড় লেক ও জলবিদ্যুৎ প্রকল্প ৷ দুপুর গড়িয়ে বিকেল হতে হতে আমরা পৌছে যাবো কুলুতে ৷ কুলুর বিখ্যাত ব্যাট আর শাল কারখানা দেখে আমরা বিপাশা নদীর কোলে কিছুক্ষন জিরিয়ে নেবো ৷ এরপর লাল টুকটুকে আপেল দেখতে দেখতে কিছুক্ষনের মধ্যেই আমরা প্রায় ২৪৫ কিলোমিটার পার করে পৌছে যাবো মানালীতে ৷ সন্ধ্যেবেলায় আপনি চাইলে রেষ্ট নিতে পারেন হোটেলের ঘরে, চাইলে ঘুরে দেখতে পারেন মানালীর ম্যাল ৷

দিন ৬ :— এদিন সকালে ব্রেকফাষ্ট সেরে আমরা বেড়িয়ে পরবো রোটাং পাসের উদ্দেশ্যে ( নিজ খরচে)৷ মারি, রাল্হা ফলস, নেহেরু কুন্ড, বিহাসনালা, সোলাং ভ্যালী হয়ে রোটাং পাসের গোটা পথই আপনাকে মূগ্ধ করবে ৷ অনেক রকম এডভেঞ্চার রাইড ও আপনি করতে পারবেন এই দিন ৷ বিকেলে ফিরে সন্ধ্যাটা আপনার ৷

দিন ৭ :— এদিনে আমরা দেখে নেবো মানালীর লোকাল সাইটসিন ৷ ফরেষ্ট মিউজিয়াম, হিরিম্বা মন্দির, তিব্বতিয়ান মনেষ্ট্রি, ক্লাব হাউজ, উষ্ণপস্রবন, মন্দির, বনবিহার দেখে নেবো আমরা ৷ বিকেলটা সম্পুর্নই ফাঁকা থাকবে কেনাকাটার জন্য ৷

দিন ৮ :— সকালে ব্রেকফাষ্ট সেরে আমরা রওনা দেবো ৮০ কিলোমিটার দুরে মণিকরনের উদ্দেশ্যে ৷ কুল্লু জেলার ভুন্টুর থেকে আজ আমাদের যাত্রাপথের সাথী হবে পার্বতী নদী ৷ এই নদীর তীরেই কাসোল পার করেই আসবে মনিকরন ৷ এখানে পরপর বেশ কিছু মন্দির, গুরুদ্বোয়ারা, উস্র প্রসবন দেখে আমরা রওনা দেবো কালকা/চন্ডিগড়ের পথে ৷ প্রায় ২৫০ কিলোমিটার পথ ৷ গোটা পথ জুড়েই থাকবে নৈসর্গিক দৃশ্য ৷ রাত্রি ১১:৫৫ মিনিটে আমরা ডিনার সেরে ঘরে ফেরার জন্য উঠে পড়ব আবার নেতাজী এক্সপ্রেসে ৷

দিন ৯ :— এদিনটা কাটবে ট্রেনেই ৷

দিন ১০ :— সকাল ৮ টায় আমরা হাওড়া স্টেশনে পৌছে ফিরে যাবো ঘরে ৷

খরচ কত ??
ডলব শেয়ারিং এ জনপ্রতি — ১৫৫০০/-
ট্রিপল শেয়ারিং এ জনপ্রতি — ১৪৫০০/-

( বুকিং এর জন্য অগ্রিম ৪০০০/- দিতে হবে ৷ এরপর ১০ই সেপ্টেম্বরের মধ্যে আরও ৫০০০/- দিতে হবে ৷ অবশিষ্ট টাকা প্রথমদিন শিমলা পৌছে দিতে হবে )

কি কি পাবেন না —
১) ট্রেনের খাবার
২) এন্ট্রি ফী
৩)কুলি ও নিজস্ব খরচ
৪) মিনারেল ওয়াটার
৫) চিটিংবাজী
আর, ফোনের ক্যামেরায় তোলা এত ছবি স্টোরের জন্য স্পেস

কি কি পাবেন—
১) স্লিপার ক্লাস ট্রেনের টিকিট ( এসি এর ক্ষেত্রে শুধুমাত্র ডিফারেন্স অফ ফেয়ার লাগবে)
২) ডিলাক্স হোটেল
৩) টেম্পো ট্রাভেলার গাড়ি
৪) তিন বেলা বাঙালি খাবার আর দুবেলা চা
৫) অভিজ্ঞ ট্যুর গাইড
৬) ভরসা
আর, চোখের ক্যামেরায় তোলা ছবি মনের স্পেসে স্টোর করার জায়গা

যোগাযোগ :—
# ড্রিম ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস( গোপাল চাকী) 9433510348 / 7003829180
# সুদীপ্ত চক্রবর্তী — 7980756933 / 9830861386

অফিস :— কেওটা জি.টি.রোড বটতলা
( উজ্বল সংঘের বিপরীতে )
পো: সাহাগঞ্জ, হুগলী, ৭১২১০৪
অফিসে থাকবেন সুজিত বিশ্বাস - 8777679374

দূর্গাপুর শাখা —হাডকো, বিধাননগর, দূর্গাপুর, ৭১৩২১২
অভিজিৎ চক্রবর্তী
8900769074

দার্জিলিং যাবেন ভাবছেন ? ঘরে বসে কাঞ্চণজঙ্ঘা দেখতে চান ? ম্যালের কাছে রুম লাগবে ? চার বেলা বাঙালি খাবারের সাথে আনলিমিটেড...
09/06/2024

দার্জিলিং যাবেন ভাবছেন ? ঘরে বসে কাঞ্চণজঙ্ঘা দেখতে চান ? ম্যালের কাছে রুম লাগবে ? চার বেলা বাঙালি খাবারের সাথে আনলিমিটেড দার্জিলিং টি লাগবে ? একই সাথে অফবিটও ঘুরবেন ?

কেভেন্টার্স থেকে মাত্র ৫০ মিটার দুরত্বে প্রত্যেকটা কাঞ্চণজঙ্ঘা ভিউ রুম সাথে প্রাইভেট ব্যালকনি ৷ প্রতিটা রুমই স্পেসিয়াস এবং আধুনিক রূপে সজ্জিত ৷ আর সাথে থাকবো আমি, ট্যুর গাইড হিসাবে ৷

গতবছর নভেম্বরে এই ট্যুরে আমার ফোনে তোলা হোটেলের এবং ব্যালকনী থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার ছবিও দেওয়া রইল ৷ তাই আর দেরী করবেন না ৷ দ্রুত বুক করে নিন ৷ ডবল বেড, ট্রিপল বেড, ফোর বেড এবং ফাইভবেড রুম আমাদের বুক করা আছে ৷

বুকিং এর জন্য কল বা হোয়াটসআপ করুন 070038 29180 .

দ্রুত আপনার বুকিং সেরে নিন ৷ বুকিং এর জন্য কল বা হোয়াটসআপ করুন 070038 29180
08/06/2024

দ্রুত আপনার বুকিং সেরে নিন ৷ বুকিং এর জন্য কল বা হোয়াটসআপ করুন 070038 29180

প্রিয় পর্যটক,উৎসবের মরশুমে কাশ্মীর যেতে চান ? এখনও সিদ্ধান্ত নেন নি ! ভারতীয় রেলের বদান্যতায় আর দেরী করলে কিন্তু পারবেন ...
08/06/2024

প্রিয় পর্যটক,
উৎসবের মরশুমে কাশ্মীর যেতে চান ? এখনও সিদ্ধান্ত নেন নি ! ভারতীয় রেলের বদান্যতায় আর দেরী করলে কিন্তু পারবেন না ৷ ওপেনিং ডেটে ভারতীয় রেল টিকিটই ছাড়বে মাত্র ১০—১৫%, যেটা কয়েক সেকেন্ডেই ( মিনিটে নয়) নিঃশেষিত হয়ে যাবে ৷ তখন ইচ্ছে থাকলেও আর উপায় থাকবে না ৷

তাই আপনার যাওয়া আসাকে নিশ্চিত করতে দ্রুত বুকিং সেরে নিন ৷ বুকিং এর জন্য যোগাযোগ করুন 070038 29180

প্রিয় পর্যটক,পূজোর সময় কাশ্মীর যেতে চান ? এখনও সিদ্ধান্ত নেন নি ! ভারতীয় রেলের বদান্যতায় আর দেরী করলে কিন্তু পারবেন না ৷...
05/06/2024

প্রিয় পর্যটক,
পূজোর সময় কাশ্মীর যেতে চান ? এখনও সিদ্ধান্ত নেন নি ! ভারতীয় রেলের বদান্যতায় আর দেরী করলে কিন্তু পারবেন না ৷ ওপেনিং ডেটে ভারতীয় রেল টিকিটই ছাড়বে মাত্র ১০—১৫%, যেটা কয়েক সেকেন্ডেই ( মিনিটে নয়) নিঃশেষিত হয়ে যাবে ৷ তখন ইচ্ছে থাকলেও আর উপায় থাকবে না ৷

তাই আপনার যাওয়া আসাকে নিশ্চিত করতে দ্রুত বুকিং সেরে নিন ৷

Call or Whatsapp 070038 29180
03/06/2024

Call or Whatsapp 070038 29180

Call or Whatsapp 070038 29180
02/06/2024

Call or Whatsapp 070038 29180

আমাদের পরবর্তী সিমলা-কুলু-মানালি ট্যুর ৷ আপনার পছন্দ অনুযায়ী বুকিং করে ফেলুন দ্রুত ৷ প্রস্তাবিত ভ্রমণসূচী প্রত্যেকটি ট্য...
29/05/2024

আমাদের পরবর্তী সিমলা-কুলু-মানালি ট্যুর ৷ আপনার পছন্দ অনুযায়ী বুকিং করে ফেলুন দ্রুত ৷ প্রস্তাবিত ভ্রমণসূচী প্রত্যেকটি ট্যুরের পোষ্টারের ক্যাপশনে সংযোজিত আছে ৷ পোষ্টারটিতে ক্লিক করে দেখে নিতে পারেন অথবা ট্যুরের তারিখটা হোয়াটসআপ করুন 070038 29180 নম্বরে, আমরা পাঠিয়ে দেবো আপনাকে ৷

আমাদের পরবর্তী কাশ্মীর ট্যুর ৷ আপনার পছন্দ অনুযায়ী বুকিং করে ফেলুন দ্রুত ৷ প্রস্তাবিত ভ্রমণসূচী প্রত্যেকটি ট্যুরের পোষ্ট...
29/05/2024

আমাদের পরবর্তী কাশ্মীর ট্যুর ৷ আপনার পছন্দ অনুযায়ী বুকিং করে ফেলুন দ্রুত ৷ প্রস্তাবিত ভ্রমণসূচী প্রত্যেকটি ট্যুরের পোষ্টারের ক্যাপশনে সংযোজিত আছে ৷ পোষ্টারটিতে ক্লিক করে দেখে নিতে পারেন অথবা ট্যুরের তারিখটা হোয়াটসআপ করুন 070038 29180 নম্বরে, আমরা পাঠিয়ে দেবো আপনাকে ৷

এই মুহুর্তে আমাদের মাধ্যমে কাষ্টমাইজড করে দেওয়া গরমের ছুটির ট্যুরে কাশ্মীর, সিল্করুট এবং পেলিং-রাবাংলা-নামচি ট্যুরে রয়েছ...
27/05/2024

এই মুহুর্তে আমাদের মাধ্যমে কাষ্টমাইজড করে দেওয়া গরমের ছুটির ট্যুরে কাশ্মীর, সিল্করুট এবং পেলিং-রাবাংলা-নামচি ট্যুরে রয়েছেন পর্যটকরা ৷ তাদের পাঠানো কিছু ছবি রইল সকলের জন্য ৷

বর্ষা মানেই ইলিশ আর বর্ষা মানেই অপরূপ রূপে ঝরনা ৷ তাই বর্ষা আসার আগেই বুক করে নিন আমাদের বর্ষার ট্যুর ৷ যেতে পারেন সুন্দ...
27/05/2024

বর্ষা মানেই ইলিশ আর বর্ষা মানেই অপরূপ রূপে ঝরনা ৷ তাই বর্ষা আসার আগেই বুক করে নিন আমাদের বর্ষার ট্যুর ৷ যেতে পারেন সুন্দরবনে ইলিশ উৎসবে অথবা ঝাড়খন্ডের ওয়াটার ফলসে ৷ তাই আর দেরী না করে আসন থাকতেই বুক করে নিন ৷

পূজোর আগে পর্যন্ত আমাদের গ্রুপ ট্যুর গুলোতে যারা যেতে চান তারা দ্রুত বুকিং সেরে নিন ৷ এখনও অল্প কিছু আসন ফাঁকা আছে ৷
22/05/2024

পূজোর আগে পর্যন্ত আমাদের গ্রুপ ট্যুর গুলোতে যারা যেতে চান তারা দ্রুত বুকিং সেরে নিন ৷ এখনও অল্প কিছু আসন ফাঁকা আছে ৷

▪️সুন্দরবন ইলিশ উৎসব ২০২৪ ( ২ রাত্রি ৩ দিন )▪️আমরা "ড্রিম ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস" বিগত বছরের অভিজ্ঞতাকে সাথে নিয়ে আরও নিখুত...
21/05/2024

▪️সুন্দরবন ইলিশ উৎসব ২০২৪ ( ২ রাত্রি ৩ দিন )▪️

আমরা "ড্রিম ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস" বিগত বছরের অভিজ্ঞতাকে সাথে নিয়ে আরও নিখুত ও উন্নততর পরিষেবার সাথে আয়োজন করতে চলেছি দুই রাত্রি তিন দিনের সুন্দরবন ইলিশ উৎসবের ৷ বর্ষায় সুন্দরবনের অপরূপ রূপ দেখতে আপনাকে আসতেই হবে, তার সাথে উপরি পাওনা বাঙালিয়ানায় ভরপুর ইলিশে, চিংড়ি,খাসি ও মুরগীর নানাবিধ পদ। তবে আধিক্য থাকবে ইলিশেরই ৷

জুলাই ও আগষ্টে আমাদের ফিক্সড ডেট গুলি হল—

ট্যুর ১:— ১২ই জুলাই থেকে ১৪ ই জুলাই
ট্যুর ২:— ১৯শে জুলাই থেকে ২১ শে জুলাই
ট্যুর ৩:— ৯ ই আগষ্ট থেকে ১১ ই আগষ্ট

( এ ছাড়াও জুলাই, আগষ্ট ও সেপ্টেম্বরের যে কোনো শুক্র থেকে রবিবার আপনি চাইলেই যেতে পারেন )

🔸দিন —১
ঘোরাঘুরি—
এদিন সকাল সকাল আমরা ক্যানিং স্টেশনে নেমে অটোতে যাবো সোনাখালি বা গদখালি ঘাটে ৷ সেখান থেকে আমাদের বুক করা প্রাইভেট লঞ্চে যাবো গোসাবা ৷ সেখানে আমরা সুন্দরবনের সবচাইতে বড় হাট দেখতে দেখতে চলে যাবো রবীন্দ্রনাথের বাংলো, হ্যামিলটন সাহেবের বাংলো ও পার্ক ৷ এরপর আবার লঞ্চে উঠে চলে আসবো পাখিরালয়ে ৷ আমাদের রাত্রিবাস পাখিরালয়েই ৷ সন্ধ্যায় ঘুরে দেখবো পর্যটকদের জন্য আকর্ষনীয় মার্কেট ৷ কিনে নিতে পারবেন সুন্দরবনের বিখ্যাত মধু, গামছা সহ আরও অনেককিছু ৷ সন্ধ্যের পর হোটেলেই বসবে স্থানীয় শিল্পীদের লোকনৃত্য বা লোকগানের আসর ৷

খাওয়া দাওয়া—
▪️জলখাবার :-
লুচি,আলুরদম,মিষ্টি এবং চা।

▪️দুপুরে :-
ভাত, ভেজডাল, আলুভাজা, ইলিশ মাছের মাথা দিয়ে কচুশাক,দই ইলিশ,ইলিশ ভাঁপা, চাটনি, পাঁপড়।

▪️সন্ধ্যায় :-
চিকেন পকোড়া, স্যালাড।
চা/কফি।

▪️রাতে :-
ভাত,ডাল,ভাজা,খাসির মাংস।

🔸দিন ২:—
ঘোরাঘুরি—
এদিন আমরা সকাল সকাল রেডি হয়ে সারাদিনের জন্য বেরিয়ে পরবো সুন্দরবনের অপরূপ সৌন্দর্য্যকে উপভোগ করতে ৷ প্রথমেই যাবো সজনেখালি ৷ গোটা অভয়ারন্য ঘুরে দেখবো বিভিন্ন বন্যপ্রানী আর ওয়াচ টাওয়ারে উঠে দেখে নেবো পাখির চোখে সুন্দরবন ৷ সেখান থেকে আবার লঞ্চে চলে যাবো সুদন্যখালী ৷ একই ভাবে ঘুরে দেখে নেবো সুদন্যখালিও ৷ এরপর পীরখালি, গাজীখালি, সুন্দরখালি, দেউলভরানী দেখতে দেখতে চলে যাবো পঞ্চনদীর সঙ্গমে ৷ অসাধারন এক অভিজ্ঞতা হবে সেখানে ৷ এরপর আমরা যাবো দোবাঁকী ক্যাম্পে ৷ বেলা শেষে আবার ফিরে আসবো পাখিরালয়ে হোটেলে ৷

খাওয়া দাওয়া—
▪️ভোরে :-
চা, বিস্কুট

▪️জলখাবার :-
পুরি, সব্জি, মিষ্টি/ডিম সেদ্ধ, চা।

বেলায় :—
আমুদে মাছ ভাজা ও চা।

▪️দুপুরে :-
ভাত,মাছের মাথা দিয়ে ডাল,আলু ভাজা/বেগুনি,ইলিশ মাছের মাথা দিয়ে পুঁইশাক, ইলিশ পাতুরি, গলদা/বাগদা চিংড়ির মালাকারি,চাটনি, পাঁপড়।

▪️সন্ধ্যায় :-
চাউমিন, স্যালাড, চা।

▪রাতে :-
ফ্রায়েড রাইস, চিলিচিকেন, স্যালাড।

🔸দিন ৩—
ঘোরাঘুরি—
এদিন আমাদের ঘরে ফেরার পালা ৷ সকালে আমরা বেরিয়ে পরবো প্রথমেই দয়াপুরের পথে ৷ দয়াপুর ঘুরে আমরা দেখে নেবো বনবিবির মন্দির ও লোকনাথ ব্রক্ষ্মচারীর মন্দির ৷ তারপর বিদ্যা ফরেষ্ট দেখতে দেখতে চলে আসবো আবার সোনাখালি বা গদখালি ঘাটে ৷ সেখান থেকে অটোতে আমরা চলে আসবো ক্যানিং স্টেশনে ৷

খাওয়া দাওয়া—
▪️ভোরে :-
চা ও বিস্কুট

▪️জলখাবার :-
কচুরি,সব্জি, ডিম সেদ্ধ, চা/কফি।

▪️দুপুরে :-
ইলিশ বিরিয়ানি, চিকেন কষা, চাটনি, পাঁপড়।

*প্যাকেজ মূল্য*
নন এসি রুমে
@ 3999/ ( হোটেলে রাত্রি বাস একটি রুমে 3 জন )
@4499/( একটি রুমে 2জন)
এসি রুমে
@ 4999/ ( হোটেলে রাত্রি বাস একটি রুমে 3 জন )
@5499/( একটি রুমে 2জন)

বুকিং এর জন্য অগ্রিম জমা দিতে হবে নন এসির ক্ষেত্রে জনপ্রতি ১৫০০/- এবং এসির ক্ষেত্রে জনপ্রতি ২০০০/- ৷ বাকিটা ওখানে পৌছে দিলেই হবে ৷

যোগাযোগ -------
ড্রীম ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস
গোপাল চাকী — 7003829180/ 9433510348
সুদীপ্ত চক্রবর্তী — 9830861386 / 7980756933
অফিস— কেওটা জি.টি.রোড বটতলা
( কেওটা উজ্বল সংঘের বিপরীতে )
সাহাগঞ্জ, হুগলী, ৭১২১০৪
অফিসে থাকবেন সুজিত বিশ্বাস - 8777679374

দূর্গাপুর শাখা —হাডকো, বিধাননগর, দূর্গাপুর, ৭১৩২১২
অভিজিৎ চক্রবর্তী
8900769074

বুকিং এর জন্য দ্রুত যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে ৷ প্রতিটি ট্যুরের প্রস্তাবিত বিস্তারিত বিবরনী ট্যুর পোষ্টার গুলির ক্যাপশনে ...
20/05/2024

বুকিং এর জন্য দ্রুত যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে ৷ প্রতিটি ট্যুরের প্রস্তাবিত বিস্তারিত বিবরনী ট্যুর পোষ্টার গুলির ক্যাপশনে দেওয়া আছে ৷ দরকারে কল বা হোয়াটসআপ করুন আমাদের৷

যোগাযোগ :—
————————
ড্রিম ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস
গোপাল চাকী — 7003829180 / 9433510348
সুদীপ্ত চক্রবর্তী — 7980756933 / 9830861386

অফিস— কেওটা জি.টি.রোড বটতলা
( কেওটা উজ্বল সংঘের বিপরীতে )
সাহাগঞ্জ, হুগলী, ৭১২১০৪
অফিসে থাকবেন সুজিত বিশ্বাস - 8777679374

দূর্গাপুর শাখা — হাডকো, বিধাননগর, দূর্গাপুর,৭১৩২১২
অভিজিৎ চক্রবর্তী
8900769074

৷৷ পূজোর ভীর এড়িয়ে, আপেলের ভরা মরশুমে এই ট্যুর ৷ টিকিট কাটা হবে ২০শে মে, তার আগেই বুকিং করে নিন ৷৷"হর্ সোকতা জান্-এ কি ব...
14/05/2024

৷৷ পূজোর ভীর এড়িয়ে, আপেলের ভরা মরশুমে এই ট্যুর ৷ টিকিট কাটা হবে ২০শে মে, তার আগেই বুকিং করে নিন ৷৷

"হর্ সোকতা জান্-এ কি বা কাশ্মীর দর্ আ-য়াদ ৷
গর্ মুরগি কাবাব অস্ত্ বা বল্ ও পর্ আ-য়াদ ৷৷" !

এর অর্থ হল, মৃত মানুষও কাশ্মীরে এলে নতুন প্রান পায় ৷ কাবাব হয়ে যাওয়া মুরগিও ডানা মেলে উড়ে যায়

অতুলনীয় সৌন্দ্যর্যের অপর নামই কাশ্মীর ৷ কিন্তু এই কাশ্মীর ঋতুর সাথে নিজের রূপ বদলায় ৷ মার্চ-এপ্রিলের সাদা বরফের কাশ্মীর, জুন-জুলাইতে সবুজ কাশ্মীর, আর সেপ্টেম্বরে আপেলে ভরা কাশ্মীর ৷ ঠিক তখনই ড্রীম ট্যুর এন্ড ট্রাভেলসের ব্যবস্থাপনায় কাশ্মীর ভ্রমনের এক আকর্ষনীয় প্যাকেজ নিয়ে আমরা হাজির হলাম আপনাদের কাছে ৷ প্রাক পূজোর এই আমেজেই আমরা দেখতে যাবো 'জন্নত' ৷ দেখবো গাছ ভর্তি লাল টুকটুকে আপেল ৷

ট্যুর প্ল্যান:

যাত্রা শুরু — ১৭ ই সেপ্টেম্বর, মঙ্গলবার, ২০২৪
ঘরে ফেরা— ২৯শে সেপ্টেম্বর , রবিবার, ২০২৪

দিন ১ :—
কলকাতা স্টেশন থেকে জম্মু-তাওয়াই এক্সপ্রেসে বা হাওড়া থেকে হিমগিরি এক্সপ্রেসে যাত্রা শুরু ৷

দিন ২:—
ট্রেনেই কাটবে সারাদিন ৷

দিন ৩ :—
সকালে বা দুপুরে পৌছাবো জম্মু স্টেশনে ৷ সেখান থেকে ২/২ ডিলাক্স নন এসি বাসে রওনা হবো কাটরা শহরের উদ্দেশ্যে ৷ ৪৮ কিলোমিটার রাস্তা দু ঘন্টায় পৌছোবো শহরের প্রানকেন্দ্রে ৷ বিকালে ঘুম থেকে উঠে পায়ে হেটে ঘুরে নেবো কাটরা শহর ৷ টুকিটাকি কেনাকাটি ও সেরে নিতে পারবেন ৷ ঐ দিন হোটেলে পৌছনোর পর থেকে আপনার খাওয়া দাওয়ার দ্বায়িত্ব আমাদের ৷ বাঙালি রাঁধুনির দল থাকবে আমাদের সাথেই ৷ যারা বৈষ্ণদেবী দর্শণ করতে চান, তারা ঐ দিনই যোগাযোগ সেরে নিতে পারেন৷

দিন ৪:—
এদিনটা বৈষ্ণদেবী দর্শনের জন্যই বরাদ্দ রাখা আছে ৷ হেলিকপ্টার, ঘোড়া, পালকি, ব্যাটারি চালিত গাড়ি বা পায়ে হেঁটেই দর্শন সেরে আসতে পারবেন আপনি ৷ একদিকে ১৬ কিলোমিটার রাস্তা ৷ আর হ্যাঁ, পূন্য শহর কাটরাতে আমাদের নিরামিশ বিভিন্ন পদই খেতে হবে ৷

দিন ৫: —
সকাল সকাল ব্রেকফাষ্ট সেরেই গাড়িতে রওনা দেবো শ্রীনগরের উদ্দেশ্যে ৷ অসাধারন প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে ভরা রাস্তার দু'ধারে দেখার শেষ নেই ৷ ডালিম, লেবু, আখরোট আর আপেলের গাছে ভরা কখনও সমতল কখনও পাহাড়ি পথ ৷ অনন্তনাগ হয়ে ২৩৬ কিলোমিটার রাস্তা পৌছতে আমাদের বিকাল হয়ে যাবে ৷ লাঞ্চ সেরে নেবো রাস্তাতেই ৷ রাস্তাতেই দেখে নেবো কাশ্মীরি ব্যাটের কারখানা ৷ বিকালে ঠিক সময়ে পৌছলে হোটেলে ফ্রেস হয়ে নিয়ে চাইলেই সন্ধ্যাটা কাটিয়ে আসতে পারবেন ডাললেকের ধারে ৷ শ্রীনগরে এই হোটেলেই আমরা থাকবো আরও তিনদিন ৷

দিন ৬ :—
আগের দিন যেহেতু সারাদিন রোড জার্নি হয়েছে তাই এদিন আর দূরে যাবো না ৷ এদিনটা রইল শ্রীনগরে লোকাল সাইটসিনের জন্য ৷ হজরতবল দরগা, চশমে শাহী, শালিমার গার্ডেন, নিশাত বাগ সহ ডাললেকে শিকারাতে ঘুরে দেখে নেবো চারচিনার, নেহেরু পার্ক, মীনাবাজার সহ আরও অনেক কিছু ৷

দিন ৭ :—
সকালে ব্রেকফাষ্ট সেরে আমরা রওনা দেবো ৮০ কিলোমিটার দূরে সোনমার্গের উদ্দেশ্যে ৷ শহর ছেড়ে বেরোনোর পরই আপনার যাত্রা সঙ্গী সিন্ধু নদীর পাশে অল্প ঢালের রাস্তায় আপনি মুগ্ধ হয়ে যাবেন ৷ কাশ্মীরে পৌছে এই প্রথম বরফ দেখবেন আপনারা ৷ তাই বেশ কয়েকঘন্টা সেখানে কাটিয়ে তারপর আমরা বিকালে ফিরবো হোটেলে ৷ সন্ধ্যাবেলাতে চাইলেই ডাললেকে কাটাতে পারবেন আপনি ৷

দিন ৮ :—
এদিন সকালে ব্রেকফাষ্ট সেরে আমরা বেড়িয়ে পরবো ৫৫ কিলোমিটার দুরে গুলমার্গের উদ্দেশ্যে ৷ প্রথম চল্লিশ কিলোমিটারে তনমার্গ পৌছতে আমাদের বাংলার মতই সমতল ৷ কিন্তু শেষ বারো কিলোমিটারে পাহাড়ি রাস্তার প্রতিটা বাঁকেই থাকবে আপনার জন্য চমক ৷ দুপাশের পাহাড়ি নৈস্বর্গিক সৌন্দর্য্য আপনাকে অন্য জগতে নিয়ে যাবে ৷ হিলটপে পৌছে আপনি দেখবেন এ তো আপনার খুব চেনা জায়গা ! কাশ্মীরের এই পাহাড় আপনি বহুবার দেখেছেন ছবিতে সিনেমায় ৷ মন্দির, স্কী পয়েন্ট, গল্ফ কোর্স দেখতে দেখতে আপনার সারা বেলা কেটে যাবে ৷ আপনি চাইলেই টিকিট কেটে চেপে পড়তে পারেন গন্ডোলায় (উচ্চতম কেবলকার) ৷ প্রায় ৪০মিনিট ধরে মিডিল স্টেশন পার করে যখন আপার স্টেশনে পৌছবেন তখন মনে হবে পৃথিবীর সব জায়গাই আপনার থেকে নীচে ! বরফে ঢাকা পাহাড় চূড়াতেও আপনি স্কী করতে পারবেন, স্লেজ গাড়িতে চাপতে পারবেন ৷ তবে লাইন ও সময় বাঁচাতে অনলাইনে আগেই টিকিট কেটে নেওয়া ভালো ৷গুলমার্গ থেকে কিছুতেই ফিরতে মন চাইবে না আপনার ৷

দিন ৯ :—
সকালে ঘুম থেকে চা জলখাবার সেরে বেরিয়ে পড়বো ৮৮ কিলোমিটার দুরে পহেলগাঁও এর উদ্দেশ্যে ৷ অনন্তনাগ থেকে অমরনাথ যাত্রার এই রাস্তার দুধারে আখরোট আর আপেলের বাগানে ভরা ৷ লোকমুখে এর নামই হয়ে গেছে আপেলভ্যালী ৷ আপেলভ্যালী পার হতে না হতেই আপনার সঙ্গী হবে লিডার নদী ৷ এই নদীই পহেলগাঁও কে আলাদা মাত্রায় পৌছে দেয় ৷ ছোটবেলায় পাহাড়ের মাঝে আঁকা বাকা নদীর যে অপটু হাতে আমরা ছবি আঁকতাম তাই যদি কোনো পটু শিল্পী একে ফেলে তবে তা পহেলগাঁও ই হবে ৷ সাথে বাড়তি সংযোজন বরফে ঢাকা সাদা পাহাড়ের চূড়া গুলো যা আপনার হোটেলের রুম থেকেও দেখা যাবে ৷ ভারতবর্ষে এর চাইতে সুন্দর ট্যুরিষ্ট ডেষ্টিনেশন আছে কি না বলা কঠিন ৷ দুপুরের মধ্যে পহেলগাঁও তে পৌছে লাঞ্চ সেরে বিকাল বেলায় ঘোড়ার পিঠে চড়ে আপনি ঘুরে আসতে পারেন বাইসরন ৷ লোকাল নাম, মিনি সুইজারল্যান্ড ! আশাকরি নাম শুনেই বুঝতে পারছেন জায়গাটি কেমন ৷

দিন ১০:—
সকালে ব্রেকফাষ্ট সেরে একটা লোকাল ট্যাক্সি নিয়ে ( পহেলগাঁও এর সাইটসিনে বাইরের গাড়ি প্রবেশ নিষেধ) চলে যেতে পারেন অমরনাথ যাত্রায় হাঁটা পথ যেখান থেকে শুরু হয় সেই চন্দনওয়াড়িতে ৷ বরফে ঢাকা চন্দনওয়াড়ী আপনার বেশ ভালো লাগবে ৷ সেখান থেকে ফেরার পথেই দেখে আসুন বেতাব ভ্যালী ৷ সাজানো এই বেতাব সিনেমা খ্যাত পার্কে অদ্ভুত ভাবে লিডার নদীর এক অন্য রূপ দেখবেন ৷ তারপরই চলে যান আরু ভ্যালীতে ৷ যাত্রাপথ থেকে উপত্যাকার সৌন্দর্য্য সবটাই আপনার সারাজীবনের স্মৃতি হয়ে থাকবে ৷ ফিরে এসে বিকালে সেরে ফেলুন আপনার স্মৃতিতে রাখার মত কেনাকাটা ৷ কাশ্মীরি শাল থেকে স্টোল, ড্রাই ফ্রুট সহ নানা দোকান পাবেন পহেলগাঁও মেন মার্কেটে ৷
নয়তো গিয়ে বসুন শহরের গাঁ ঘেসে বয়ে চলা লিডার নদীর তীরে ৷ সময় কি ভাবে কেটে যাবে বুঝতেও পারবেন না ৷ আর হ্যাঁ, আগেরদিন যারা বাইসরন যাননি তাদের কিন্তু যারা গেছিলেন তাদের অভিজ্ঞতা শোনার পর যেতেই হবে ঐ মিনি সুইজারল্যান্ডে ৷

দিন ১১:—
খুব সকাল সকালই আমরা রওনা দেবো সেই চেনা পথেই আবার জম্মুর উদ্দেশ্যে ৷ চেনা পথও আপনার অচেনা লাগবে এ রাস্তার সৌন্দর্য্যে ৷ রাস্তাতেই সেড়ে নেবো ব্রেকফাষ্ট ও লাঞ্চ ৷ বিকাল বিকাল আমরা পৌছোবো জম্মু স্টেশনে ৷ রাতে আবার জম্মু-তাওয়াই এক্সপ্রেসে রওনা দেবো বাংলার উদ্দেশ্যে ৷

দিন ১১ :—
সারাদিন ট্রেনেই অলস সময় কাটবে আমাদের ৷ আর আনমনে ভাবতে থাকবো কি দেখলাম ! আবার কবে আসবো ৷

দিন ১৩ :—
আমরা কলকাতা পৌছবো জীবনভরের কিছু ভালো অভিজ্ঞতা নিয়ে ৷ একবার যে কাশ্মীর গেছে সে কবি আমির খসরুর ভাষাতেই বলতে বাধ্য হবে —

"অগর ফিরদৌস বার রু এ জমিন অস্ত
হমিন অস্ত, হমিন অস্ত, হমিন অস্ত "

অর্থাৎ , পৃথিবীতে যদি কোথাও জন্নত থাকে তবে তা এখানেই, তা এখানেই, তা এখানেই ৷

( এ ক্ষেত্রেও সরাসরি ট্রেনে টিকিট না পেলে দিল্লী হয়ে ফিরে আসতে হবে )


কি কি পাবেন :—

১) সমস্ত ডিলাক্স ক্যাটাগরির হোটেল ৷
২) ২/২ ডিলাক্স বাস(জম্মু থেকে কাটরা), বাকি দিন গুলোতে টেম্পো ট্রাভেলার ৷
৩) কাটরা পৌছনোর পর থেকে ফেরার দিন লাঞ্চ পর্যন্ত বাঙালি খাবার ৷ সকালে চা ও জলখাবার, দুপুরে মাছ, মাংস,ডিম, ডাল,তরকারী সহ ভাত৷ রাতে চাইলে রুটি ৷ কাটরাতে সব নিরামিশ পদ ৷
৪) প্রতিটি জায়গায় ও স্পটে আমাদের নিঃস্বার্থ গাইড ৷
৫) সবচাইতে মূল্যবান জিনিস যেটা পাবেন সেটা হল, আমাদের অভিজ্ঞতা, বিশ্বাস আর ভরসা ৷

কি কি পাবেন না:—
১) মিনারেল ওয়াটার
২) কুলির খরচ, দর্শনীয় স্থানের এণ্ট্রি ফী, পহেলগাঁওতে লোকাল গাড়ির খরচ,ঘোড়ায় চাপার খরচ, কেবলকারের টিকিট
৩) আর যেটা একদমই পাবেন না সেটা হল চিটিংবাজি ৷

খরচ কত ????

ডবল শেয়ারিং এ ১৬৯৯৯/-
ট্রিপল শেয়ারিং এ ১৫৯৯৯/-

( ৫ থেকে ১০বছরের নীচের বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ৪০% ছাড় ৷ পাঁচ বছরের নীচে বিনামূল্যে )

#বুকিং এর জন্য জনপ্রতি স্লিপারে জনপ্রতি ৫০০০/- এসি থ্রি-টায়ারের জন্য ৭০০০/- অগ্রিম জমা দিতে হবে ৷
# # ২০শে জুলাই এর মধ্যে জনপ্রতি আরও ৫০০০/- জমা দিতে হবে ৷
# # # বাকি টাকা প্রথমদিন হোটেলে পৌঁছে দিতে হবে ৷

যোগাযোগ :—
ড্রীম ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস
গোপাল চাকী — 7003829180/ 9433510348
সুদীপ্ত চক্রবর্তী — 9830861386 / 7980756933

মেইন অফিস— কেওটা জি.টি.রোড বটতলা
( কেওটা উজ্বল সংঘের বিপরীতে )
সাহাগঞ্জ, হুগলী, ৭১২১০৪
অফিসে থাকবেন সুজিত বিশ্বাস - 8777679374

দূর্গাপুর শাখা —হাডকো, বিধাননগর, দূর্গাপুর, ৭১৩২১২
অভিজিৎ চক্রবর্তী
8900769074

Address

Keota Bottala
Chinsurah
712104

Telephone

+917003829180

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when DREAM TOUR & Travels posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to DREAM TOUR & Travels:

Videos

Share

Category