The Life on Wheel

The Life on Wheel Motorcycle & Traveler Community Welcome to Lifeonwheel & thank you for visiting our simple Motorcycle & Traveler Community.

We’re a group of tour guide & riders who have been more than 10 years experienced in touring & riding around the north of India since 2004 . As per our experienced regarding nature’s lover tourist taste, the most of them are prefer to do the private trip on theirs own tour decide instead of join group package tour.

Mountains inspire us to always be strong. Mountains motivate us to stand tall against all our problems.Warm wishes on In...
11/12/2023

Mountains inspire us to always be strong. Mountains motivate us to stand tall against all our problems.
Warm wishes on International Mountain Day.

13/04/2021

Bhutan on wheels, Self-drive road trip

ভবঘুরের Diary... দ্বিতীয় পর্ব18 Octoberআজ আর কোন তাড়াহুড়ো নেই, গতকাল রাতেই সবাইকে বলে দিয়েছিলাম যে বিগত দুদিন বেশ লম্বা ...
02/01/2021

ভবঘুরের Diary... দ্বিতীয় পর্ব
18 October
আজ আর কোন তাড়াহুড়ো নেই, গতকাল রাতেই সবাইকে বলে দিয়েছিলাম যে বিগত দুদিন বেশ লম্বা লম্বা কিমি মোটরসাইকেল চালানো হয়েছে সুতরাং ভালো ভাবে শরীরকে rest দিয়েই আজ বেড়নো হবে। সেই অনুযায়ী বেড়োতে বেড়োতে প্রায় সকাল সাতটা বেজে গেল।
হাল্কা পাহাড়িয়া ঠান্ডা হাওয়া লাগছে। বেশ একটা তাজা গন্ধ আছে তাতে। গাড়ী চলছে প্রায় জঙ্গলের বুক চিরে। খাতিমা থেকে রাস্তা গেছে ডান দিকে পিথোড়াগড়ের দিকে আমরা সেই রাস্তাই ধরলাম। পুরানপুর থেকে 78 কিমি আসার পর টনকপুর পড়ল এখানে নদীর ধারে এক ছোট্ট ধাবায় সারলাম আমাদের Breakfast বিখ্যাত পাহাড়ি রাজমা চাওল সহযোগে। অসাধারণ তার স্বাদ আর দামও অত্যন্ত কম মাত্র 60 টাকা এবং পেট চুক্তি। সুতরাং মনের সুখে পেট ভরে খেয়ে আবার এগিয়ে চললাম। শুরু হোল পাহাড়ি আঁকা বাঁকা পথ, আর এই পাহাড়ি পথের নেশায় বুঁদ হয়ে গেলাম সবাই মিলে। পিথোড়াগড় পৌঁছাতে পৌঁছাতে প্রায় দুপুর আড়াইটে বেজে গেল বেশ খিদেও পেয়েছে সকলের। আমি প্রথমে ঠিক করেছিলাম যে আজই আরও90 কিমি চালিয়ে ধারচুলা চলে যাবো কিন্তু বাকিরা রাজি না হওয়াতে পিথোড়াগড়ই হবে আজ আমাদের রাতের আস্তানা। আগে খাওয়া না আগে হোটেল খোঁজা সেই নিয়ে কিছুক্ষণ মন কষাকষির পর ঠিক হল আগে খাওয়া হবে। রাওয়াত রেস্টুরেন্ট, অসাধারণ খাবারের মান আর দামও বেশ কম। রেস্টুরেন্টের মালিক আমাদের এক থাকার হোটেলের ঠিকানা দিলেন বেশ সস্তায়ই নাম উল্কা হোটেল। মোটরসাইকেল রাখার বেশ সুন্দর ব্যাবস্থা আর ঘর গুলো বেশ বড়। অবস্থান ঠিক বাজারের উপর। পিথোড়াগড় তাড়াতাড়ি পৌঁছেছিলাম আর খাওয়াও যেহেতু হয়ে গেছিল তাই আর দেরি না করে বেড়িয়ে পড়লাম আশপাশটা দেখতে।
কি কি দেখলাম পিথোড়াগড়ে :-
1) পিথোড়াগড় দুর্গ --- শোনা যায় চাঁদ রাজাদের আমলে তৈরি। আর পুরো পাকাপাকি ভাবে 1789 সালে গোর্খাদের দ্বারা নির্মিত।
2) মস্তামানু মন্দির --- এখানকার লোককথা অনুযায়ী নেপালের মস্তমানব নামে এক সন্ন্যাসী এখানে এসে বাস করতে থাকেন তিনিই এই মন্দির স্থাপনা করেন। আরও বিশ্বাস আছে যে উনি ছিলেন বৃষ্টির দেবতা। August - September মাসে এখানে বিরাট মেলা বসে।
আরও অনেক ছোট ছোট মন্দির আছে এখানে কিন্তু আমার তাতে উৎসাহ কম বলে আর যাওয়া হয়নি। আজকের পাড় করা দূরত্ব 225 কিমি। যারা মোটরসাইকেল নিয়ে পুরানপুর থেকে পিথোড়াগড় আসবেন অবশ্যই জঙ্গলের রাস্তা ধরবেন। আমরা পথে প্রচুর বন্যপ্রানী দেখেছিলাম।
হোটেল উল্কা প্রিয়দর্শনী
Mahatma Gandhi Marg, Gandhi Nagar, Pithoragarh, Uttarakhand 262501. ভাড়া :- 450 টাকা Double bed room.
19 October
আজ পথ বেশি নয় কিন্তু বেশ কঠিন। সকাল সকাল সাতটায় বেড়িয়ে পড়লাম পিথোড়াগড় থেকে, যাবো দুগতু গ্রাম। দূরত্ব প্রায় 160 কিমি।
ভোরের শান্ত শীতল হিমালয় চারিদিকে সবুজের সমারোহ আর অাঁকা বাঁকা পাহাড়ী পথ সাথে কুলকুল করে বয়ে যাওয়া নদী, আর কিচ্ছু চাইনা আমি। হারিয়ে যেতে চাই এখানেই। 60 কিমি পার করার পর আমাদের প্রথম বিরতি জৌলজিবিতে রাস্তার পাশের এক ছোট্ট ধাবাতে। পাহাড়ে আসব আর ম্যাগী খাবো না তা কি হয়। কালি নদীর ধারে বসে গরম গরম ম্যাগী আর উল্টো দিকে নেপালের পাহাড়। এই জন্যই তো সারা বছর অপেক্ষা করে থাকি। এখান থেকে তাওয়াঘাট অবধি পুরো রাস্তাতেই কালি নদী আমাদের সাথে কুলকুল করে বয়ে চলল। পথে কত ছোট্ট ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম, সুন্দর করে সাজানো ঘরবাড়ী আমাদের সঙ্গ দিতে দিতে চলতে থাকল। এই তাওয়াঘাট অবধি পুরো রাস্তাটাই পিচের। এখান থেকে ডান দিকের রাস্তা গেছে মানস কৈলাশ আর বাম দিকের রাস্তা গেছে দুগতু।
শুরু হল ভাঙাচোরা কাঁচা রাস্তা আর চড়াই। পথে পড়লো কত নাম না জানা ঝর্ণা।
দুপুর তখন তিনটে পেটে ছুঁচোয় ডন মারছে। সোবলা নামে এক ছোট্ট গ্রাম পড়ল গুটি কয়েক ধাবা আছে কিন্তু কোথাও খাবার নেই।
একটি ধাবাতে অনুরোধ করাতে বলল যে একটু বসতে হবে বানিয়ে দেবে, আমরা রাজি। আমিও হাত লাগালাম ধাবার দিদির সাথে। মেনু ভাত, রাজমা, আলু পেঁয়াজের চচ্চড়ি। আধঘন্টার মধ্যেই সব তৈরি হয়ে গেলো। আহা কি স্বাদ সেই খাবারের।খাওয়া সেরে দোকানিকে ধন্যবাদ জানিয়ে এগিয়ে চললাম দুগতুর দিকে। এই দুগতু যাওয়ার পথে রাস্তায় পড়ে গোরি নদী, কালি আর গোরি দুই নদী এসে মিশেছে তাওয়াঘাটে।
দুগতু পৌঁছলাম তখন বিকেল পাঁচটা বেশ ঠান্ডা আছে। ছোট্ট একটা পাহাড়ি গ্রাম অল্প কয়েকটি বাড়ি, আর রাস্তার আরেক পাড়ে কিছুটা দূরে আরেকটি গ্রাম নাম দাতু। এই দুগতু গ্রামের মাহাত্ম্য হল এখান থেকেই পঞ্চচুল্লীর Trekking শুরু হয়। এখানে কোন হোটেল নেই সবই হোমস্টে। তারই মধ্যে একটাতে আমরা থেকে গেলাম। রাতের খাওয়া, সকালের Breakfast আর থাকা নিয়ে750 টাকা জন প্রতি। সারাদিনের খারাপ রাস্তার ধকলে সবাই ক্লান্ত ছিলাম তা ছাড়া কাল খুব ভোরে উঠতে হবে, যাবো পঞ্চচুল্লী Base camp. সবাই ঘুমোনোর তোড়জোড় করছি ঠিক সেই সময় আমাদের হোমস্টে মালিক বলল বাইরে আসতে। ওই ঠান্ডায় জবুথবু হয়ে বাইরে বেরিয়ে আমরা সকলেই বাকরুদ্ধ হয়ে পড়লাম। আকাশে দেখা যাচ্ছে কোটি কোটি তারা। সত্যিই জীবন সার্থক।
আজকের পাড় করা দূরত্ব 162 কিমি, সময় লেগেছে 10 ঘন্টা।
রাতের আস্তানা :- GYAN SINGH HOME STAY, DUGTU, 9456364427

ভবঘুরের Diaryঅনেক দিন ধরেই মোটরসাইকেলটা আমাকে ফিসফিস করে বলছিল ‌"আমার তো বাপু জং লেগে যাবার জোগাড় হয়েছে আর কতদিন এভাবে ফ...
01/01/2021

ভবঘুরের Diary
অনেক দিন ধরেই মোটরসাইকেলটা আমাকে ফিসফিস করে বলছিল ‌"আমার তো বাপু জং লেগে যাবার জোগাড় হয়েছে আর কতদিন এভাবে ফেলে রাখবে? আমরা কি আর পাহাড়ে যাবো না"?
আমারও এই Lockdown একই অবস্থা বাড়িতে থেকে থেকে পচে যাচ্ছিলাম। বসে পড়লাম Google মানচিত্র নিয়ে। অনেক ঘাঁটাঘাঁটির পরে ঠিক করলাম উত্তরাখন্ড যাবো। যদিও বেশ কিছু বছর আগে একবার গিয়েছিলাম সেখানে তবুও আবার যেতে ইচ্ছা করছে।
কাজ কর্ম সব সব শিকেয় তুলে দিয়ে October এর16 তারিখ আমরা তিন বন্ধু, আমার ভাই আর তিনটে মোটরসাইকেল নিয়ে বেড়িয়ে পড়লাম হিমালয়ের উদ্দেশ্যে। শরতের আকাশটাই যেন বাঙালী রক্তে উত্তেজনা জাগিয়ে তোলে। আর পাহাড়ের হাতছানি আমাকে যেন সম্মোহিত করে। এমনিতেই বাড়ির লোকে আমাকে পাহাড় পাগল বলে। তা বলুক আমার কিন্তু এই পাগলামিটা বেশ ভালোই লাগে।
16 OCTOBER 2020
আমার মোটরসাইকেলে আমি আর নিতাই, ভাইয়ের মোটরসাইকেলে আমাদের তিনজনের মালপত্র আর অরুনাভর গাড়িতে ও আর ওর মালপত্র।
আমাদের প্রথমদিনের গন্তব্য বেনারস, দূরত্ব 640 কি.মি.
সকাল চারটে নাগাদ আমরা রওনা দিলাম চুঁচুড়া থেকে। পথের ধারের কাশফুল মায়ের আগমনী বার্তা দিচ্ছে।
পথে কত গ্রাম শহর কত ভিন্ন ভাষার মানুষ। যত বারই খাওয়া বা মোটরসাইকেলে পেট্রোল ভরার জন্য দাঁড়িয়েছি তত বারই মাটি,মানুষ ও ভাষার চরিত্রে বদল লক্ষ্য করেছি, আর ভেবেছি কি বিচিত্র এই দেশ। এক সময় ভাবতাম কবে আমার এই মোটরসাইকেল নিয়ে বিদেশ পাড়ি দেব। কিন্তু বয়স যত বাড়ছে নিজের দেশকে যত দেখছি তত বিদেশের মোহ কেটে যাচ্ছে। হয়তো জীবদ্দশায় নিজের দেশটাকেই পুরো দেখা হয়ে উঠবে না।
এই চুঁচুড়া থেকে বেনারসের রাস্তার আলাদা করে বিবরন দেওয়ার মত কিছু নেই। অসাধারণ ভাবে বানানো বড় বড় রাজপথ কিলোমিটারের পর কিলোমিটার, 150 থেকে100 কিমি অন্তর একটা করে বিরতি একটু জল অথবা চা পান, এক টুকরো ছোট্ট আড্ডা আবার এগিয়ে চলা।
এভাবেই চলতে চলতে বিকেল সাড়ে চারটে নাগাদ বেনারসের Highway এর উপর এক হোটেলে ঠিক করা হল আমাদের রাতের আস্তানা, নাম পালকি। আমরা এর আগেও এই Route অনেক বার এসেছি এবং বেনারসের ঘাটের কাছের হোটেল গুলোয় থেকেছি। কিন্তু আজকাল আর মানুষের কোলাহল ভালো লাগে না, তার থেকে ভারী ভারী ট্রাকের টায়ারের আওয়াজ আমি বেশি উপভোগ করি।
সবাই বেশ ক্লান্ত, আসলে প্রথমদিনটা বরাবরই এরকম হয়।
এবার আসি সারাদিনের শেষে রাতের খাওয়ার কথায়। এখানকার ভেজ থালির স্বাদ আজও আমার মুখে লেগে আছে যদি কখনো কেউ থাকেন তাহলে অবশ্যই একবার চেখে দেখবেন।খাওয়া দাওয়া করে সন্ধ্যে সাড়ে আটটার মধ্যে জোর ঘুম। কাল যাবো টনকপুর, উত্তরাখন্ড।
হোটেলের নাম পালকি।
ফোন:- 08177001587 Ramnagar, Tengra Mod Bus Stop, Varanasi, Uttar Pradesh 221008. 4 Beded AC Room ভাড়া - 1700 টাকা।
ভেজ থালি 180 টাকা।
17 OCTOBER
সকাল সাড়ে তিনটে ঘুম ভাঙ্গল মুঠোফোনের Alarm এ, একে একে সকলে তৈরি হয়ে নিলাম। এত সকালে কোন খাবারের দোকান খুলবে না আগেই জানতাম সেই কারনেই এবারে একটা ছোট্ট Stove আর খান দুয়েকButane Gas এরcylinder সাথে করে নিয়েই এসেছিলাম। সামান্য কফি আর Oatmeal দিয়ে সকলে Breakfast করে নেমে পড়লাম পথে। মোটরসাইকেল নিয়ে বেড়োতে বেড়োতে প্রায় 5 টা বেজে গেল। হাল্কা অন্ধকার, ঠান্ডা ঠান্ডা শরতের হাওয়া,আস্তে আস্তে সূর্যের আলোর রঙ বদল, ফাঁকা রাজপথ আর আমি, উফফ এই অনুভুতিটার কোন ভাষা নেই। মোটরসাইকেল নিয়ে ভ্রমনের আনন্দটাই অন্য রকম।
অসাধারণ সব রাস্তা কিলোমিটারের পর কিলোমিটার চালালেও মন ভরে না।
আমি সাধারণত লম্বা দূরত্ব পাড় করার জন্য প্রতি 150 কিমি অন্তর একবার করে বিরতি দিয়ে থাকি কিন্তু রাস্তা এতো সুন্দর যে কখন বেনারস থেকে 250 কিমি পথ চলে এসেছি খেয়ালই করিনি। মোহ ভাঙ্গলো অরুনাভর horn এর আওয়াজে। ওর আবার খিদে পেয়ে গেছে আর তাছাড়া পেট্রোলও ভরতে হবে গাড়িতে, নেওয়া হল বিরতি। এক পেট্রোল পাম্প লাগোয়া ধাবাতে। আলুর পরোটা আর চা সহযোগে পেট পুজো করে আবার এগিয়ে চললাম। 400 কিমি এসেছি শুরু হয়ে গেলো অসম্ভব জ্যাম, রাস্তার কাজ চলছে। আমাদের গতি গেল অনেক কমে সবে লখনউ পাড় করে সীতাপুর ঢুকছি অরুনাভর break liver গেল ভেঙ্গে। লরি থেকে পাথর ছিটকে এসে সোজা break liver এ লেগেছে। কপাল ভালো major কিছু breakdown হয়নি। ওর কাছে যদিও একটা extra liver ছিল তাই আমাদের অপটু হাতেই সেটা লাগিয়ে ফেললাম কিন্তু বেশ খানিকটা সময় লেগে গেলো। তখন বাজে বিকেল সাড়েতিনটে।
সকলে মিলে ঠিক করলাম আজ আর না এগিয়ে আগামি এক দেড়শো কিলোমিটারের মধ্যে যেখানে হোটেল পাব থেকে যাব।
সন্ধ্যে সাড়ে ছটা নাগাদ পৌছলাম পুরানপুর।
সুন্দর একটা ছোট্ট শহর এই পুরানপুর, সাজানো গোছানো পরিচ্ছন্ন। স্থানীয় মানুষ জন বেশ ভালো, তারাই আমাদের রাতের আস্তানা খুঁজে দিয়েছিল, নাম বৃজবাসী।হোটেলের মালিকেরও আমাদের মত মোটরসাইকেল নিয়ে ঘোরার শখ আর সেই কারনেই আমাদের Special Discount ও করে দিলেন। এই পুরানপুর কে বলা হয়Little Punjub তার কারন দেশ ভাগের সময় প্রচুর শিখ ধর্মের মানুষ এখানে এসে বসতি গড়ে তোলে। আমরা স্নান সেরে নিয়ে diner করে শুয়ে পড়লাম। কাল যাবো পিথোড়াগড়।
আজকের দূরত্ব পাড় করলাম 573 কিমি.
হোটেল বৃজবাসী
Old SBI Rd, Puranpur, Uttar Pradesh 262122. ভাড়া :- 700 টাকা Double bed room. ফোন - 87556 18004
চলবে..........

Sunset at Kalimpong
29/11/2020

Sunset at Kalimpong

Road trip
22/11/2020

Road trip

Chinsurah to Panchachulli base camp by motorcycle
20/10/2020

Chinsurah to Panchachulli base camp by motorcycle

Roadtrip : way to baranasi
16/10/2020

Roadtrip : way to baranasi

Beautiful Chinsurah
27/03/2020

Beautiful Chinsurah

Hello Friends, We promised here is the part 1 of the series in the BIRDS EYE VIEW. This video is a film made by The Life on Wheel. This is also entire Chinsu...

নতুন নতুন বেড়ানোর জায়গা খোঁজাটা একপ্রকার নেশাতেই পরিনত হয়ে গেছে, আর সেই নেশার খোরাক জোগানোর জন্যই দিনরাত গুগুল ঘাঁটাঘাঁট...
12/02/2020

নতুন নতুন বেড়ানোর জায়গা খোঁজাটা একপ্রকার নেশাতেই পরিনত হয়ে গেছে, আর সেই নেশার খোরাক জোগানোর জন্যই দিনরাত গুগুল ঘাঁটাঘাঁটি। এবারে এক নতুন জায়গা আর সেটা কোলকাতার খুব কাছেরই এক সমুদ্র সৈকত নাম দাগাড়া। হয়ত বা এই সমুদ্র সৈকত অনেকেরই পরিচিত কিন্তু যারা এখনো পরিচিত নন এই গল্প তাদের জন্য।
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে চার বন্ধু আর তিনটে মোটরসাইকেল নিয়ে সকাল সকাল বেড়িয়ে পড়লাম আবার এক অচেনার উদ্দেশ্যে। বেশ ঠাণ্ডা আছে এখনো। সকালে Breakfast এর জন্য প্রথম বিরতি কোলাঘাটে বেশ জমিয়ে খাওয়া দাওয়া করে আবার পথ চলা। বামদিকে দিঘা ঢোকার রাস্তা ছেড়ে দিয়ে সোজা পথে পাড়ি দিলাম দাগাড়ার উদ্দেশ্যে। পথ মসৃণ, চওড়া খুব সুন্দর। আমরা গুগুল বাবার উপর ভরসা করেই এগোতে থাকলাম। রাত্রে থাকার আদৌ কোন জায়গা আছে কিনা সে বিষয়ে যথেষ্ট সংশয় ছিল বলেই সাথে করে তাঁবু আর সামান্য কিছু বাসন, ষ্টোভ ও রেশন সঙ্গে নিয়ে নিয়েছিলাম। দাঁতন, জলেশ্বর, বালিপাল পার করার পর এসে পড়লাম এক গ্রামের মধ্যে। একটা ছোট্ট গ্রাম্য বাজার নাম কালিপদ বাজার। এইখান থেকেই গ্রাম্য বাঁকা চোরা রাস্তা আমাদের নিয়ে গিয়ে ফেলল দাগাড়া সমুদ্রতটে।
আহা অপূর্ব এই দাগাড়া সৈকত, যে দিকে চোখ যায় শুধু জল আর জল আর সাথে আছে দিগন্ত বিস্তৃত বালু রাশি। রহস্যময়ী ঝাউবন হাতছানি দিয়ে আবার আদিমতার আবেদন জানায়। বলতে চায় এসো হে মানব হারিয়ে যাও আমার এ বুকে। সত্যি বলছি ঠিকঠাক কথায় লিখে হয়ত আমি প্রকাশ করতে পারবো না।
দাগাড়া বিচের আগেই ডানহাতে আছে সেচ দপ্তরের বাংলো কিন্তু সেখানে আমাদের থাকতে দিলো না। যেহেতু আমারা কেউই সরকারি চাকর নই কিন্তু এখানকার কেয়ার টেকার বাংলো চত্বরে আমাদের তাঁবু খাটানোর ও রান্না করার অনুমতি দিলেন। পরে অবশ্য আমরা গুটি কয়েক হোটেলর খোঁজ পেয়েছিলাম, তার বিবরণ এখানে দেওয়া রইল। যারা ট্রেনে আসতে চান তাদের উদ্দেশ্যে বলি কাছাকাছি বড় রেল ষ্টেশন জলেশ্বর যেখান থেকে দাগাড়ার দূরত্ব মাত্র ৩৬ কি.মি, হোটেলে বলে দিলে গাড়ী এসে আপনাকে নিয়ে যাবে।
~ দাগাড়া , উড়িষ্যা
কিছু ছবি আর আমাদের অপটু হাতে তোলা কিছু VIDEO এর Link

http://bit.ly/Dagara

দিলাম দেখুন আশাকরি ভালো লাগবে।
HOTEL DETAILS
CROWN OF INDIA
DAGARA SEA BEACH,BALIPAL, ODISHA
CONTACT – 9986610640/9583956422
4 DOUBLE BED ROOM @ 500/-
সারাদিনের খাওয়ার খরচ – 400/-(Non Veg)
এছাড়াও আশেপাশে আরও দু তিনটি হোটেল আছে তবে এদের খাবার ও অবস্থান বেশ ভালো।

06/02/2020

Adventure Motorcycle Trip ODISHA

Rishop
29/07/2019

Rishop

16/05/2016

Life on Wheel

Yumthang & Gurudongmer Lake Complited by The Life On Wheel.

16/05/2016

Yumthang & Gurudongmer Lake Complited by The Life On Wheel.

16/04/2016

Great opportunity for amateur Riders to Explore North Sikkim with us.( If you are pro rider not to participate ).

14/04/2016

Life on Wheel

শুভ নববর্ষে সকল Rider ও বন্ধু দের জানাই The Life On Wheel এর পক্ষ থেকে প্রীতি ও শুভেচ্ছা এবং যে সকল অভিজ্ঞ মোটরসাইকেল আরোহীদের আমরা হারিয়েছি তাদের আত্মার শান্তি কামনা করি ।

14/04/2016

শুভ নববর্ষে সকল Rider ও বন্ধু দের জানাই The Life On Wheel এর পক্ষ থেকে প্রীতি ও শুভেচ্ছা এবং যে সকল অভিজ্ঞ মোটরসাইকেল আরোহীদের আমরা হারিয়েছি তাদের আত্মার শান্তি কামনা করি ।

28/03/2016

Life on Wheel

Gangtok,Yumthang & Gurudongmer by Motorcycle from 06/05/2016 to 14/05/2016 Contact 9830036869

28/03/2016

Gangtok,Yumthang & Gurudongmer by Motorcycle from 06/05/2016 to 14/05/2016 Contact 9830036869

05/03/2016

খুবই দুঃখের সাথে সবাই কে জানাচ্ছি যে আমরা সিকিম ও দার্জিলিং এর যে মোটরসাইকেল অভিযান করতে চলেছিলাম সেটি Election এর কারনে স্থগিত রাখতে হচ্ছে । পরবর্তী অভিযান খুব শীঘ্রই জানানো হবে।

03/03/2016

Darjeeling & Sikkim Motorcycle Expedition.

26/02/2016

Timeline Photos

Address

Hooghly-Chinsurah
712101

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when The Life on Wheel posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to The Life on Wheel:

Videos

Share


Other Hooghly-Chinsurah travel agencies

Show All