Srija Tours

Srija Tours SRIJA TOURS is always trying to engage and promote the offbeat destination of tourist spot, we are o

20/05/2024

প্রত্যেক বছরের মত, এবছর ও, সিকিমে ভরা পর্যটনের মরশুমে, গাড়ি ভাড়া লাগামছাড়া । ব্যাক্তিগত ভাবে, সিকিমের ক্যাব owners association এবং সিকিম পর্যটন বিভাগে, সিকিম পুলিশে,অভিযোগ জানিয়ে কোনও সুরাহা হয় নি । অনেক রকম ভাবে চেষ্টা করেও কোনও লাভ হয় নি ।
সম্প্রতি, কেন্দ্রীয় সরকারের এক উচ্চপদস্থ আমালা , উনার ফ্যামিলি নিয়ে সিকিম ভ্রমণে এসেছিলেন ব্যাক্তিগত ভাবে । ( সরকারি ভাবে অথবা প্রভাব খাটিয়ে এলে, অবশ্যই কিছু বুঝতে পারতেন না )

যাইহোক , উনি , নাথুলা, নর্থ সিকিম , জিরো পয়েন্ট ঘুরতে গিয়ে বুঝেছেন, সিকিমের গাড়ির কত ধানে কত চাল । খালি এক্সট্রা payment করতে করতে, উনার পকেট ফাঁকা । সঙ্গে এটাও বুঝেছেন , রাস্তার কি হাল। রাস্তা বন্ধ হলে, ঘুরে গেলে চালকরা কত বেশি টাকা দাবি করেন ।

অগত্যা , উনি দিল্লিতে বাড়ি ফিরে, পর্যটন মন্ত্রক কে সবটা লিখিত ভাবে জানিয়েছেন । কেন্দ্রীয় পর্যটন মন্ত্রক সিকিম সরকারকে , বেশ কড়া ভাষায় জানিয়েছে গাড়ির ভাড়া সংক্রান্ত সমস্যা , এবং সমাধান করতে বলেছে ।
এখন দেখার বিষয় কবে, কিভাবে সিকিম সরকার এবং পর্যটন বিভাগ এই বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করে । না হলে আগামী দিনে, সিকিমের গাড়ি ভাড়া, নিউইয়র্কের গাড়ি ভাড়া কে অতিক্রম করে, গ্রিনিজ বুকে নাম তুলবে , এবং পর্যটক কমতে থাকবে ।
পর্যটক প্রেমি মানুষেরা সবাই এক হয়ে সিকিম কে একবার বয়কট না করলে ওখানকার ড্রাইভার ভাইদের ও কিছু মানুষের অত্যাচার বন্ধ হবে না।
কিছু হোটেল ব্যবসায়ি সাময়িক অসুবিধায় পরলেও সুদূর ফল ভালো পাওয়া যাবে বলে আমার মনে হয়।
আমার বিপক্ষে কিছু মানুষের আওয়াজ উঠবে যেনও লিখতে বাধ্য হলাম, কারণ সিকিমের ড্রাইভার ভাইদের এটা স্বভাবে পরিণত হয়েছে - সিজিন এলেই ভ্রমণ প্রিয় মানুষদের লোটুপুটে নেওয়ার।
এখানে সকল ড্রাইভার ভাইদের কথা বলা হয় নি, তবে বেশিরভাগ ড্রাইভারদের চরিত্র ভ্রমণ প্রিয় ও ট্রাভেল এজেন্সি গুলোকে বিপদে ফেলার। রাস্তা একটাই এক বার সিজিনে সিকিম বয়কট।

16/05/2024

Amazing Darjeeling. Experience the beauty of Darjeeling with Srija Tours. For Booking please call 093308 96110 | 7980435214 | 6290696110

TEA - ট্যুরিজিম  ১) কোঠিধুরা  ২) *লপচু পেশক চা বাগান* ৩) গোপালধারা চা বাগান দার্জিলিং জেলার  সবুজ পাহাড়ের ঢালে একের পর ...
15/05/2024

TEA - ট্যুরিজিম ১) কোঠিধুরা ২) *লপচু পেশক চা বাগান*
৩) গোপালধারা চা বাগান

দার্জিলিং জেলার সবুজ পাহাড়ের ঢালে একের পর এক চায়ের বাগান,সেই চা বাগানের টানে আজও ভ্রমণ পিপাসুদের আনাগোনা - তারই কথা মাথায় রেখে সাজানো হচ্ছে চা ট্যুরিজিমকে। চা বাগানের দৃশ্য নিজের চোখে দেখে মোহিত হয় না এমন মানুষ বিরল। চা বাগানের ঢালে নেপালী মহিলাদের পিঠে ঝুড়ি নিয়ে চা পাতা তোলা – পাহাড়ের এক অতি চেনা দৃশ্য। আর যদি এমন কোনো চায়ের বাগানে বসে সে বাগানেরই চা পান করার সুযোগ হয়, সে তো সোনায় সোহাগা। আবার যদি এমনই কোনো রূপসী চা বাগানের কোলে নিরিবিলি প্রকৃতির মাঝে ছোট্ট একটা রিসর্টে / হোমস্টেতে কাটানো যায় কয়েকটা দিন – সে তো পরম প্রাপ্তি। এই নিয়েই দার্জিলিং পাহাড়। শহুরে কোলাহল থেকে মাত্র ৭০ - ৮০ কিলোমিটার দূরে নির্জন প্রকৃতির কোলে লুকিয়ে আছে উত্তরবঙ্গের স্বল্প পরিচিত তিন তিনটি নিঝুম গ্রাম।
*কুঠিধারা - লপচু - গোপালধারা......*

পর্যটকদের কাছে একটু অফবিট ঠিকই। কিন্তু যাঁরা প্রকৃতি ভালোবাসেন, তাঁদের কাছে স্বর্গরাজ্য এই গ্ৰামগুলি । সঙ্গে থাকবে স্থানিয় মানুষের হাতের সুস্বাদু খাবার আর উষ্ম আতিথিয়তা।
এই সকল গ্রামের ভোরবেলা যে কি সুন্দর নিজে সকাল বেলা প্রিয়'জনের সাথে গ্রামের রাস্তায় মর্নিং ওয়াকে না গেলে অনুভব করতে পারবেন না।
ঘুরে এসে হোমস্টের ব্যালকনিতে বসে চায়ের কাপে চুমুক দিতে দিতে ছবির মতন যদি ভিউ পেয়ে যান তাহলে মোন তো টানবেই দার্জিলিঙয়ের এই চা বগান ট্যুরিজিম......
এছাড়া এই জায়গা গুলির একটিতেও যদি আপনি থাকেন তা হলে অনায়াসে দেখে নিতে পারবেন - লেপচাজগৎ - তাবাকোশি - জোরপোখরি - লামাহাটা - তিনচুলে - তাকদা - ঘুমভঙ্জ - ছোটা মাঙ্গুয়া আর যেটা না দেখলে নয় সেই দার্জিলিং শহর। সবই ৩০ - ৪৫ কিলো মিটার ব্যাসার্ধের মধ্যে।
এক জায়গায় ভালো ভাবে থেকে রোজ রোজ লাগেজ না গুছিয়ে হোমস্টে না পাল্টে অনায়াসে কাটিয়ে আসুন যে কোন একটি TEA ট্যুরিজিম স্থানে।

অফবিট কালিম্পঙের কিছু  নতুন জায়গার সন্ধান দেবো আজকে টাংতাভ্যালি, মারেয়াবস্তি, দ্বারখোলা, সামথার, কাফের গাঁও, খারকা গাঁ...
14/05/2024

অফবিট কালিম্পঙের কিছু নতুন জায়গার সন্ধান দেবো আজকে
টাংতাভ্যালি, মারেয়াবস্তি, দ্বারখোলা, সামথার, কাফের গাঁও, খারকা গাঁও।

১. টাংতা ভ্যালি
টাংতাভ্যালি হল তোদেই অঞ্চলের অন্তর্গত একটি ছোট্ট পাহাড়ি জনপদ | সবুজাবৃত পাহাড়, আর নীল আকাশে মেঘের খেলা | গ্রামের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সিকিম ও ভুটানের নানান অংশ দৃশ্যমান |
হাতে গোনা কিছু হোমস্টে আছে এখানে।
👉 কিভাবে পৌঁছবেন : New Mal Jn. থেকে ৫৫কিমি
চালসা, চাপরামারি, ঝালং এর পথ ধরে | প্রায় ২ ঘণ্টা লাগে |
👉 নিকটবর্তী দ্রষ্টব্য : ঝালং, বিন্দু, দাবাই খোলা, সীমানা খোলা, ডালগাঁও, রঙগো, সামসিং
👉 থাকা-খাওয়ার খরচ: জনাপ্রতি প্রত্যাহ ১৪০০ টাকা থেকে ১৬০০ টাকার মধ্যে।

২ মারেয়া বস্তি
মারেহা বস্তি হল পেডং ছাড়িয়ে একটি প্রান্তিক গ্রাম | এখানে প্রচুর হিমালয়ান হুইলথ্রাশ, মোহনচূড়া, হানি বাজার্ড ইত্যাদি পাখির দেখা মেলে | মাটি খুবই উর্বর, ঔষধি গাছ ও ফলের জন্য জায়গাটি প্রসিদ্ধ |
হোমস্টের সংখ্যা মাত্র ৩ টি আমরা যখন গিয়েছিলাম তখন।
👉 কিভাবে পৌঁছবেন : NJP থেকে ১০০কিমি
সেবক, কালিংপং, রংপো, পেডং এর পথ ধরে সময় লাগবে প্রায় ৪ ঘণ্টা |
👉 নিকটবর্তী দ্রষ্টব্য : পেডং, কাগেই, মুসলেরি দারা মনেস্ট্রি, তাম ফলস, ধামি ফলস |
👉 থাকা-খাওয়ার খরচ: জনাপ্রতি প্রত্যাহ ১২০০ টাকা থেকে শুরু - সিজিনে কিছু অতিরিক্ত দিতে হতে পারে।

৩ দ্বারখোলা
দ্বারখোলা হলো ঝান্ডিদ্বারার খুব কাছাকাছি একটি গ্রাম | জায়গাটি পাইনের জঙ্গলের জন্য বিখ্যাত, খুব সুন্দর কাঞ্চনজঙ্ঘার ভিউ পাওয়া যায় | কিছুটা হেঁটে নিচে নামতে পারলে দারুন ঝরনা আছে সময় কাটানোর মতো |
হোমস্টের চল শুরু হয়েছে এখানে।
👉 কিভাবে পৌঁছবেন :
New Mal Jn. থেকে ৪০কিমি - গরুবাথান, ফাগু
NJP থেকে ৯০ কিমি - ওদলাবাড়ি, গরুবাথান, ফাগু হয়ে।
👉 নিকটবর্তী দ্রষ্টব্য : গীতখোলা, ঝান্ডি ভিউ পয়েন্ট, রিসিকুম, দুরখোলা, সামাবিয়ং চা বাগান
👉 থাকা-খাওয়ার খরচ: জনাপ্রতি প্রত্যাহ ১৪০০ টাকা থেকে শুরু।

৪ সামথার
পানবুদারার খুব কাছেই অবস্থিত | চারখোল যাওয়ার পথেই পড়ে | আকর্ষণ একদিকে কাঞ্চনজঙ্ঘা আর আরেকদিকে তিস্তা নদী | পাহাড়ের ফাঁক দিয়ে তিস্তা নদীর সুদীর্ঘ গতিপথ উপভোগ করার মত |
হোমস্টে রয়েছে।
👉 কিভাবে পৌঁছবেন : NJP থেকে ৬০কিমি
সেবক, কালিঝোরা, পানবু প্রায় আড়াই ঘন্টার পথ |
👉 নিকটবর্তী দ্রষ্টব্য : চারখোল, পানবু ভিউ পয়েন্ট, মাকুম পখরী, রামিটেই, কালিঝোরা ড্যাম
👉 থাকা-খাওয়ার খরচ: জনাপ্রতি প্রত্যাহ ১৪০০ টাকা

৫ কাফের গাঁও
লোলেগাঁওয়ের খুব কাছে নেওরা ভ্যালি জঙ্গলের অন্তর্গত একটি গ্রাম | পাখির ডাকে ঘুম ভেঙে জানালা দিয়ে কাঞ্চনজঙ্ঘার চোখজুড়ানো সৌন্দর্য । রাত আরো মায়াময়, পাহাড়ের আলো জোনাকির মতো ঝিকমিক করে ফুটে ওঠে চখের সামনে।
গ্রামের চারিপাশে নানান মাপের নানান দামের হোমস্টে পেয়ে যাবেন এখানে।
👉 কিভাবে পৌঁছবেন : NJP থেকে ১০০কিমি
কালিঝোরা, কালিংপং, লোলেগাঁও প্রায় ৪ঘণ্টার পথ।
👉 নিকটবর্তী দ্রষ্টব্য : লাভা, লোলেগাঁও, রিশপ, ছাঙ্গে ফলস, নকদাড়া, ডেলো, চারখোল, রেলী
👉 থাকা-খাওয়ার খরচ: জনাপ্রতি প্রত্যাহ ১২০০ টাকা থেকে শুরু।

৬ খারকা গাঁও
ডেলো থেকে ১০ কিমি দুরে নির্জন সবুজের সমারোহ কিছু গ্রাম্য বাড়ি, পথে পরবে পঞ্চমী ফলস্, ১৯৭৬ সালে তৈরী বুদ্ধা গুম্ফা, সুন্দর একটি চার্চ, আকাশ পরিস্কার থাকলে দেখতে পাবেন কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরুপ সৌন্দর্য্য।
👉 NJP থেকে কালিংপঙ ডেলো প্রায় ৩ ঘণ্টার পথ, আর ডেলোপার্ক থেকে ২০ মিনিটের পথ খারকা গাঁও।
👉 নিকটবর্তী দ্রষ্টব্য : লাভা, লোলেগাঁও, রিশপ, ছাঙ্গে ফলস, ডেলো, ইচ্ছে গাঁও, ফকিলে গাঁও।
👉 থাকা-খাওয়ার খরচ: জনাপ্রতি প্রত্যাহ ১২০০ টাকা থেকে শুরু।

আমরা থাকছি, আপনাদের উপস্থিতি একান্ত ভাবে কাম্য
10/05/2024

আমরা থাকছি, আপনাদের উপস্থিতি একান্ত ভাবে কাম্য

10/05/2024
09/05/2024

এই গরমে পকেট আর মন যদি বলে চলো ঘুরে আসি - পাশের পাড়া থেকে মানে নর্থ বেঙ্গলে, যত দিন যাচ্ছে নর্থ বেঙ্গলের প্রতিটা গ্রাম প্রকৃতির দেওয়া রুপকে মেলে ধরছে ভ্রমণ পিপাসুদের কাছে, তারই একটি নাম খারকা গাঁও, এটি কালিম্পং জেলায় ডেলোর থেকে ১০ কিমি দূরে সম্পূর্ণ কোলাহল বিহীন এক পাহাড়ি গ্রাম।
এখন প্রচুর ভ্রমণ প্রিয় মানুষের আজানা এই গ্রাম - যদি মনে হয় এই গ্রাম্য পরিবেশের মানুষ গুলির কাছে কটা দিন কাটাতে চান তাহলে আমাদের সাথে পা মেলান। এই গ্রামেই রয়েছে কালিম্পং এর অন্যতম পঞ্চমী ঝরনা আর দেখতে পাবেন ১৯৭৬ সালে তৈরি পুরানো জাঙ ধক পারলী মনাস্ট্রি ও এক অপরুপ সুন্দর র্চাচ।

2/6/2024 আমরা হাওড়ায় সবাই মিলে একসাথে যাত্রা শুরু করবো নিউ জলপাইগুড়ি র দিকে, পরের দিন অর্থাৎ
3/6/24 সকালে নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনে নেমে একটু ফ্রেশ হয়ে টিফিন সেরে নিজেদের রির্জাভ গাড়িতে উঠে এগিয়ে যাবো তিস্তার পার ধরে কালিম্পং পাহাড়ের দিকে, গরমের থেকে মুক্তি ও প্রকৃতির চালানো এ সির মজা উপভোগ করতে। পথে দেখে নেবো ডেল পার্ক, ভাগ্য ও প্রকৃতি সাথ দিলে দেখতে পাবো কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরুপ সৌন্দর্য্য এই পার্কের মাঠ থেকে, তারপর হনুমান টক, বুদ্ধ পার্ক ও দূর্গামন্দির। দূপুর গরিয়ে আসবে ততক্ষণে - পেটপূজার সময়ে আমরা পৌঁছে যাবো আমাদের খারকা গাঁও তে, তাড়াতাড়ি ফ্রেশ হয়ে নেপালি রান্নার স্বাদ চেখে নেবো। বিকেলটা কাটাবো পায়ে হেঁটে গ্রামের পথে, সন্ধ্যায় চায়ের আড্ডায় হোমস্টের দিদির থেকে জেনে নেবো খারকা গাঁও এর ইতিকথা, তারপর প্রথা মেনে রাতের খাবার খেয়ে ঠান্ডায় লেপমুড়ি দিয়ে একঘুমে পরের সকাল।
4/6/2024 আজকে সকাল সকাল উঠে পাহাড়ের অপরুপ সূর্য্যদ্বয় ও কাঞ্চনজঙ্ঘার দর্শন ( যদি ভাগ্য সদয় হয়) দিয়ে দিনের শুরু, টিফিন সেরে আমরা বেরিয়ে পরবো কালিম্পং এর ইতিহাসের খোঁজে, সঙ্গী গাড়ি চালক ভাই। সেই পরিচয় করিয়ে দেবে কালিম্পং শহরের সাথে - কি কি দেখবো সেটা গিয়েই না হয়.....
দুপুরের খাবার - সন্ধ্যায় চা আর টার সাথে একটু গানের আসরে...... সাথে যদি একটু কাঠ জ্বালানো হয় তা হলে কথা হবে না....
আড্ডার শেষে রাতের খাবার খেয়ে এই ঠান্ডায় লেপমুড়ি.....
5/6/ 2 0 2 4 লম্বা যাত্রা আজকে তাড়াতাড়ি টিফিন সেরে চায়ের কাপে চুমুক দিতে দিতে বেরিয়ে পরবো আমরা সকলে লাভার দিকে সাথে রিশপ দেখে - আর মেঘেদের রাজ্যে কিছুক্ষণ কাটিয়ে হোমস্টে ফিরে আসা, আজ আর আড্ডা নয় শুধুই বারান্দায় দাঁড়িয়ে প্রকৃতির রুপ দেখার পালা। তারপর যথারীতি রাতে খেয়ে নিজের নিজের ঘরে লেপের তলায় শুয়ে স্বপ্ন দেখা - কাঞ্চন দা তুমি কোথায় এতো দূর থেকে এলাম দেখা দাও একবার।
6/6/2024 রোজ রোজ কি একই জায়গায় ভালো লাগে - পরিবর্তনই ঘোরাঘুরির আসল মজা তাই আমরা চলে যাবো কাঞ্চন দাকে বাই বাই করে নদীর তিরে নদীর নামটা নাহয় গিয়েই শুনবো তবে থাকবো নদীর তিরে কথা দিলাম। দুপুর থেকে রাত্রি থাকার ও খাওয়ার ব্যবস্থা নদীর পারের গ্রামের মানুষের বাড়িতে।
7 - 6 - 2 0 2 4 - বাড়ি ফেরার পালা - আবার জীবন শুরু গতানুগতিক - তাই তো দেখা করে যাবো ওদের সাথে, সেবকের ধারে বেঙ্গল সাফারির - ঘেরাটোপে থাকা হরিণ - বাঘের সঙ্গে।
রাস্তায় দুপুরের খাবার খেয়ে, শিলিগুড়ির পথে গরমে মনে পরে গেল ঠান্ডায় লেপমুড়ি.....
সন্ধ্যায় ভারতীয় রেলের শরণাপন্ন... বাড়ি নিয়ে চলো গো আমাদের.....
আমাদের দেখা হবে নিশ্চয়ই আবারও কোথায় না কোথায়.......

08/05/2024

2/6/24 to 8/6/24 HWH to HWH
Kalimpong Offbeat with Lava Rishop 6N/7D
Only Rs 7999/- Train Extra
ph - 093308 96110 / 62906 96110

Upcoming Tour
29/04/2024

Upcoming Tour

29/04/2024

30-5-2024 to 7-6-2024
8 night - 9 Days
Darjeeling - Pelling - Namchi -Ravangla Tour
Rs 14555/- HWH to HWH Call 9330896110/ 6290696110

29/04/2024

পছন্দ আপনার হোমস্টে আমাদের - Booking এর সময় বলে দিন কিসে আপনার সুবিধা AP / MAP / CP - অতিরিক্ত টাকা কেনই বা দেবেন ঘুরতে গিয়ে।

26/04/2024

পূজা ২০২৪ - হোটেল / হোমস্টে প্রয়োজন
পুরী - দার্জিলিং - সিকিম - গৌহাটি - শিলং -কাজিরাঙা
ত্রিপুরা - অরুণাচল
৯৩৩০৮৯৬১১০/৬২৯০৬৯৬১১০

26/04/2024

পূজা ২০২৪
আমরা যাচ্ছি
অরুণাচল, ত্রিপুরা, রাজস্থান
৯৩৩০৮৯৬১১০ ৬২৯০৬৯৬১১০

অরুণাচল ভ্রমণের অভিজ্ঞতার বর্ণনা শেষ পর্যায়ে, অন্তরা সুন্দর ভাবে বর্ণনাকরা অরুণাচল অনেকের ভ্রমণের সময় কাজে আসবে বলে মনে ...
23/04/2024

অরুণাচল ভ্রমণের অভিজ্ঞতার বর্ণনা শেষ পর্যায়ে, অন্তরা সুন্দর ভাবে বর্ণনাকরা অরুণাচল অনেকের ভ্রমণের সময় কাজে আসবে বলে মনে হয়,
ভবিষ্যতে অন্তরা ও অভিজিৎ দের নিয়ে যেন কোন কাজ ( ভ্রমণ - ট্যুর) করতে পারি, এরা নতুন প্রজন্মের কান্ডারী........

এটি হল জং ফলস। অনেকে নুরাং ফলসও বলে। অরুণাচল প্রদেশের তাওয়াং জেলায় অবস্থিত। রাস্তায় যাবার পথে তাওয়াং আর বোমডিলার মধ্যবর্তী স্থানে দেখা যাবে।

ট্রাভেলার বা বড় গাড়ি নিচে নামে না। অনেক উঁচুতে মূল রাস্তাতেই তারা দাঁড়িয়ে যায়। কারণ নিচে সরু রাস্তা তাই গাড়ি ঘোরানোর পজিসন নেই। ঢোকার আগে টিকিট কাটতে হয়। অনেকটা রাস্তা হেঁটে, বেশ অনেকগুলো সিঁড়ি দিয়ে নিচে নামলে তবে এই জলপ্রপাতের দেখা মেলে।

আমরা সবাই লাফাতে লাফাতে নেমে তো গেছিলাম কিন্তু ওঠার সময় কেঁদে ফেলেছি। বেশ কষ্ট হয়েছে। তবে তাড়াহুড়ো না করে বেশ ধীরে ধীরে দুটো করে সিঁড়ি উঠে একটু করে দাঁড়িয়ে আবার উঠলে কষ্টটা কম হয়। সাথে অবশ্যই জলের বোতল রাখা উচিত কারণ গলা শুকাবে শ্বাসকষ্টও হতে পারে। তখন জল ভরসা। পুরোটাই সেনাদের এলাকা। ওরা বেশ দৌড়ে নামছে দৌড়ে উঠছে কোন ব্যাপার নয় ওদের কাছে।

যাইহোক কষ্ট করে নামলেও কষ্ট সার্থক। হেঁটে হেঁটে সামনে গেলাম জলপ্রপাতের। বিশাল বেগ তার। ঠান্ডা জলের ছিটে গায়ে এসে লাগল। নিচে একটি দোকানে ম্যাগি মোমো চা কফি বিয়ার সবই বিক্রি হচ্ছে। কিন্তু অত্যধিক দাম। একটা ম্যাগি ৬০টাকা কফি ৫০টাকা। তাই ম্যাগি দিয়ে কাজ সারলাম। মোমোর দিকে আর ভয়ে তাকাই নি। বেশ খানিকটা সময় কাটালাম শুধু জলপ্রপাতের দিকে তাকিয়ে বসে থেকে।

তারপর আর কি, উঠে এলাম ওপরে।

দিরাং অরুণাচলছবি - সুপ্রিয় ঘোষগ্রুপ ট্যুর - ৭ ই এপ্রিল ২০২৪সৃজা ট্যুরস্ ও সোল ওফ ট্রিপ
23/04/2024

দিরাং অরুণাচল
ছবি - সুপ্রিয় ঘোষ
গ্রুপ ট্যুর - ৭ ই এপ্রিল ২০২৪
সৃজা ট্যুরস্ ও সোল ওফ ট্রিপ

অরুণাচল প্রদেশ - তাওয়াং থেকে বুমলা পাস অন্তরার কলমে....... সহযোগিতা - উৎপল - সুপ্রিয় - সোমনাথ এটা চীন আর ভারতের সীমান্ত ...
22/04/2024

অরুণাচল প্রদেশ - তাওয়াং থেকে বুমলা পাস
অন্তরার কলমে.......
সহযোগিতা - উৎপল - সুপ্রিয় - সোমনাথ

এটা চীন আর ভারতের সীমান্ত বুমলাপাস।

নর্থ সিকিমের কালা পাত্থর নেহাতই শিশু এর কাছে। বিস্তৃত ভূমি শুধু পুরু সাদা বরফে আচ্ছাদিত।

বুমলা যেহেতু হাই অলটিটিউড তাই বেশিরভাগ মানুষেরই শ্বাসকষ্টের প্রবলেম হয়। আমার অবশ্য কিছু হয় নি। পুরো ফিট ছিলাম। এমনিতেও সারাদিনে তিনলিটার জল খাই। বেড়াতে গিয়ে তার কোন অন্যথা করিনি। বুমলাতে যাবার আগে হোটেলেই একলিটার জল শেষ করেছিলাম। দু লিটার ইলেকট্রল গুলে জল নিয়েছিলাম। একলিটার এমনি জল। গোটা রাস্তাতে একটু একটু করে খেয়ে গেছি। সাথে আর এক বন্ধুর কাছে উষ্ণগরম জল ছিল। শ্বাসকষ্ট শুরু হলে গরমজল একটু করে খেতে হয় সাথে চকলেট। এই ফর্মুলাটুকু মেইনটেন করলে কোন শরীর খারাপ হয় না। কারণ শরীর হাইড্রেট থাকে। Arka Kar অর্কর অবশ্য শ্বাসকষ্ট যথেষ্টই হয়েছিল। তবে কর্পুর শুকিয়ে, জল খাইয়ে খানিকটা ধাতস্ত করা গেছিল।

যাইহোক, বুমলাতে গিয়ে আর্মিদের তৈরি গরম গরম ম্যাগি খেলাম। তারপর ভিতরে প্রবেশ করলাম। বরফ ছাড়া কিছু আর দেখা যাচ্ছে না চারিপাশে। সবাইকে এক জায়গাতে জড়ো করে ওখানকার এক আর্মি সব ইতিহাসটা বলল। ভাবলাম আজ প্রযুক্তি উন্নত হয়েছে। আজ থেকে অনেকগুলো বছর আগেও এত উন্নত ছিল না। তখন এই সেনারা দিরাং থেকে ভারী অস্ত্র নিয়ে হেঁটে তাওয়াং পৌঁছাত তারপর বুমলাতে। কি ভয়ঙ্কর কষ্ট করেছে।

সব শেষ করার পর চারিপাশটা একটু ঘুরে দেখলাম। কিন্তু যথারীতি পেল আমার টয়লেট। জলের এফেক্ট। বাইরে টয়লেট ছিল সেখানে গিয়ে দেখি লম্বা লাইন তারওপর জল নাই। কি করি। যে আর্মি ইতিহাস বলছিলেন তাকে অগত্যা গিয়ে বললাম। তিনি একদম ওনাদের কোয়াটার্রের ভিতরে আর্মিদের বাথরুমে নিয়ে গেল। যেতে যেতে জিগালাম আপনি যে আমায় ভিতরে নিয়ে আসলেন আপনার ওপরওয়ালা বকবে না আপনাকে। হেসে বলল না না একদম নয়। তারপর জিগালাম এই যে পেপারে রোজ বেরোয় চীন অরুণাচলের খানিকটা দখল করে নিয়েছে। উনি আমার পিঠ চাপড়ে বললেন নিশ্চিন্তে ঘুমাও আমরা আছি তো। পেপারওয়ালা কি এখানে আসে যে তারা জানবে কি হচ্ছে কি হচ্ছে না। হয়তো অভয় দিল উনি। সত্যি মিথ্যে তো সরকার জানবে একমাত্র।

কথা বলে টয়লেট সেরে বেরিয়ে এলাম। ফিরে এলাম হোটেলে। বুমলা স্মৃতি হয়ে থাকবে আমার কাছে।

21/04/2024

সৃজা - ব্লু নতুন হোমস্টে কালিম্পংয়ের খারকাগাঁওতে
শুভ উদ্বোধন
১ লা মে ২০২৪

*সুন্দরবন ইং* *১৫,১৬* , এবং *১৭/০৬/* ২০২৪১৪/০৯/২৪ থেকে  ১৬/০৯/২০২৪ ও ২৮,২৯,৩০/১২/২০২৪ *২ রাত্রি ৩ দিন* আসুন মেতে উঠি ইলি...
21/04/2024

*সুন্দরবন ইং* *১৫,১৬* , এবং *১৭/০৬/* ২০২৪
১৪/০৯/২৪ থেকে ১৬/০৯/২০২৪ ও ২৮,২৯,৩০/১২/২০২৪
*২ রাত্রি ৩ দিন*
আসুন মেতে উঠি ইলিশ উৎসব নিয়ে বাঘ - কুমিরের আস্তানায়, দেখে আসি গ্রম্য জীবন যাপন সুন্দরবনের প্রতন্ত গ্রামের মানুষের।
হোটেলে থাকা (AC Room) লঞ্চে ঘোরাঘুরি সুস্বাদু খাবার

যখন ইলিশ পাওয়া যাবেনা তখন পাবদা - পার্শে - ভেটকি আছেতো চিন্তা কিসের....

*ক্যানিং থেকে গদখালি*
বন্ধুদের অনুরোধ এই সুযোগ হাতছাড়া.... বোটেই লাটারির মাধ্যমে একজন ভাগ্যবান বন্ধু পেয়ে যাবেন.....
আমাদের যে কোন একটি হোমস্টে ২ জনের ১ রাত্রি থাকা ও খাওয়া সুযোগ।

*B2C Rs 4999/-*

*খাদ্য তালিকায় আছে*

প্রতিদিন জল খাবারের নতুনত্ব।
বাঙালি খাদ্য - রসিক তাই লঞ্চ চালু তো খাবার চালু
লঞ্চে ১ দিন আমোদি ভাজা তো আরাক দিন চিকেন পকোড়া।
দুপুরের খাবারে প্রতিদিন দু - রকমের মাছ( ইলিশ থাকবেই চিন্তা করবেন না - চিংড়ি না থাকলে মারবে লোকে) ভাত, ডাল, ভাজা, সবজি, চাটনি, পাঁপড়।
সন্ধ্যায় ১ দিন গ্রামের মুড়ি - চপ সাথে চা
পরের দিন ডিমের ডেভিল দিয়ে কফি।
রাত্রে থাকছে এক দিন ফ্রায়েড রাইস - চিলি চিকেন। চিকেন না খেলে পনির তো আছেই।
আর একদিন রাতে গরম গরম ভাতের সাথে কচি পাঠার ঝোলা ও টমেটোর টক।
ফেরার দিন লঞ্চে দুপুরে পুরানো দিনের বাসন্তী পোলাও আর কষা আলুরদম আর সাথে যদি হয় কাঁকড়ার ঝাল।
আসছেন তো আপনার দলবলসমেত

*2 nights 3 days Sundarban*
*Canning to Gadkhali*


# *প্রথমদিন* গদখালি থেকে "অথিতি বরণ" করে যাত্রা শুরু হবে - প্রথমে আমরা বোটে করে চলে যাবো গোসাবা। দেখে নেবো হ্যামিলটন বাংলো এবং বেকন বাংলো। এরপর আবার বোটে ফিরে এসে এগিয়ে যাবো পাখীর জঙ্গলের দিকে। এর মাঝে বোটেই সেরে নেবো ব্রেকফাস্ট এবং লাঞ্চ। এরপর বিকেলে হোটেলে পৌঁছে ফ্রেশ হয়ে অপেক্ষা ঝুমুর নাচের আসরের। রাতে হোটেলে থাকা ও খাওয়া।
# # *দ্বিতীয়দিন* ব্রেকফাস্টের পর সকালে এক এক করে দেখে নেবো সজনেখালি, সুধন্য খালি, পিরখালি, গাজীখালী, নবাকি,দোবাকি বোটেই দুপুরের খাবার খেয়ে তারপর হোটেলে ফিরে এসে মেতে উঠবো বাউলগানের আসরে। রাতে হোটেলে থাকা ও খাওয়া ।
# # # *শেষদিন* সকালে হোটেল থেকে চেক-আউট করে বোটে উঠবো এবং পথেই সেরে নেবো ব্রেকফাস্ট এবং লাঞ্চ। এরপর আমরা আমাদের যাত্রা শেষ করবো গদখালিতে।
শেষ দিনের যাত্রা পথে কি দেখবো সেটা না গেলে জানা মুশকিল।

অরুণাচল পর্বে আজ দিরাং থেকে TAWANG অন্তরার কলমে........ দিরাং থেকে তাওয়াং যাবার পথে দেখতে দেখতে গেছিলাম হট স্প্রিং, দিরা...
20/04/2024

অরুণাচল পর্বে আজ দিরাং থেকে TAWANG

অন্তরার কলমে........

দিরাং থেকে তাওয়াং যাবার পথে দেখতে দেখতে গেছিলাম হট স্প্রিং, দিরাং মনেস্ট্রি, আর্মিদের ক্যান্টিন বৈশাখীতে, pts লেক, মাধুরি লেক, সেলাপাস, সেলা লোক, যশবন্ত গড় ওয়ার মেমোরিয়াল।

যশবন্তগড় ওয়ার মেমোরিয়ালে ওখানে কর্মরত একজন বিগ্রেডিয়ার যশবন্ত সিং এর ঘটনাটা বলছিল কেন জানি না চোখে জল চলে এসেছিল। কষ্ট হচ্ছিল মানুষটার জন্য।

সেলাপাসে একটা আর্মিদের দোকান আছে যেখানে গরমজল দিয়ে রাম বিক্রি হয় ৫০টাকা করে। খেলে পুরো শরীর গরম হয়ে চাঙ্গা হয়ে যাবে। খেয়ে ফিট হয়ে গেলাম পুরো।

এসব দেখে তাওয়াং ঢুকলাম সন্ধ্যেতে।

ছবির ক্যাপশান নিচে দিলাম

অরুণাচল পর্ব ২অন্তরার কলমে অরুণাচলের ভা লু ক পং  2 Dirangভালুকপং থেকে দিরাং যাত্রাভালুকপং এর হোটেল থেকে আমরা বেরোলাম প্র...
19/04/2024

অরুণাচল পর্ব ২

অন্তরার কলমে অরুণাচলের ভা লু ক পং 2 Dirang

ভালুকপং থেকে দিরাং যাত্রা

ভালুকপং এর হোটেল থেকে আমরা বেরোলাম প্রায় আটটা নাগাদ। মূল হোটেলে এলাম। মূল হোটেলে এসে আমরা প্রথমে একটু ব্রেকফাস্ট করে নিলাম লুচি আর সুন্দর করে রান্না করা আলুর তরকারি আর সাথে ছিল, ডিম সেদ্ধ। সময়ের অভাবে আমি লুচিটা আর একটু বেশি সাঁটাতে পারলাম না। মূল হোটেলে যারা ছিল সবার খাওয়া-দাওয়া হয়ে গেছিল অলরেডি শুধু আমাদের এই ১৮ জনের বাকি ছিল যে ১৮ জন আলাদা সাব হোটেলে ছিলাম। নটা নাগাদ গাড়ি ছাড়ল। যাত্রা শুরু দিরাং এর উদ্দেশ্যে। ১৩০কিমি পথ পাড়ি দিতে হবে।

দিরাং যাবার পথে প্রথমেই পড়ল টিপি অর্কিড হাউস। গাড়ি থামিয়ে সোমনাথদা সবাইকে ধরে অর্কিড হাউসে ঢুকিয়ে দিল অর্কিড দেখানোর জন্য। সত্যি সুন্দর। কত রকমের গাছপালা চারিদিকে। বেশ হালকা ঠান্ডা আবহাওয়া বিরাজ করছে চারিপাশে। অর্কিড মিউজিয়ামটা দেখে গেলাম কামেং নদীর ধারে। হু হু গতিতে নদী নিচ দিয়ে বয়ে চলেছে। এখানে একটি গ্রুপ ফটো তোলা হল।

অর্কিড হাউস থেকে বেরিয়ে গাড়িতে চাপলাম আবার যাত্রা শুরু। ধীরে ধীরে সমতল থেকে ওপরে উঠছি এবার। বেশ শিরশিরানি অনুভব করছি শরীরে। হঠাৎ করে চারিপাশের পরিবেশ বদলাতে শুরু করল। কিরকম কুয়াশা আর মেঘ ঘিরে ধরল আমাদের গাড়িকে। অন্ধকার হয়ে গেল। সামনে রাস্তা না খাদ কিছু দেখতে পাচ্ছি না। গাড়ির হেডলাইটটুকু ছাড়া কিছু দেখা যাচ্ছে না তখন। মনে হল অন্য এক জগৎ-এ এসে পরেছি। জানলা দিয়ে বাইরের দিকে দেখছি বারবার। বুঝতে পারছি না কি ঘটছে।

ঘ্যাচ করে গাড়ি দাঁড়িয়ে গেল রাস্তার পাশে। দেখি সোমনাথদা অন্য গাড়ি থেকে নেমে এসে আমাদের নামতে বলছে গাড়ি থেকে। প্রথমে ভেবেছি কিছু ঘটেছে সামনে। কিন্তু নামার পর এক অভূতপূর্ব দৃশ্যর সাক্ষী হলাম। রাস্তার পাশে এক পাহাড়ের গা বেয়ে বিশাল এক ঝরনা অশান্ত বেগে নেমে আসছে সমতলে। দু চোখ ভরে দেখলাম। কুয়াশা মেঘ আমাদের শরীর ছুঁয়ে চলে যাচ্ছে। বেশখানিকক্ষণ ওখানে কাটিয়ে আবার গাড়িতে উঠলাম। পরবর্তী গন্তব্য সাসপেনসন ব্রীজ এবং সাংতি রিভার।

অনেকেটা রাস্তা যাবার পর সেই কুয়াশাঘেরা অদ্ভুত পরিবেশটা কেটে গিয়ে স্বাভাবিক পরিবেশে এসে পরলাম। অবশেষে গাড়ির জানলা দিয়ে দেখতে পেলাম ওই দুরে রাস্তার অনেক নিচ দিয়ে বয়ে চলেছে সাংতি রিভার। একটা জায়গাতে গাড়ি থামল। সাসপেনসন ব্রীজে প্রথমে যাব। ব্রীজের গায়ে লেখা আছে বহু পুরোনো ১০জনের বেশি যেন না যায়। দোদুল্যমান এক কাঠের ব্রীজ, দুপাশে যে লোহা দিয়ে কাঠের পাটাতনগুলোকে ধরে রেখেছে তাতে মরচে পরে গেছে। এই ব্রীজ পেরিয়ে ওপারে ভিসুম ভিলেজ। এটা অবশ্য ওখানে একটি দোকানে যখন চা খাচ্ছিলাম তখন দোকানের মালিককে জিগাতে সে কথাটা বলল। ব্রীজে খানিকটা হাঁটচলা করে নেমে এলাম সাংতি রিভারের জলে পা ডোবাতে। জুতো খুলে ঠান্ডা জলে পা ডুবিয়ে একটা বড় পাথরের ওপর বসে রইলাম। ঠান্ডা বাতাস এসে শরীরে লাগছে। কুলকুল করে বয়ে চলেছে নদীর জল। চোখ বন্ধ হয়ে আসছিল। কিন্তু উপায় নাই রাস্তার ওপর থেকে বাকিরা ডাকাডাকি শুরু করেছে গাড়ি ছাড়বে বলে। আমাদের গাড়ির ১৮জনই অনিচ্ছা সত্বেও উঠে এলাম। মনে হচ্ছিল চিৎকার করে বলি এখানে আরও এক ঘন্টা বসতে চাই। প্রকৃতিতে অনুভব করতে চাই। আমাদের খিদে পেলে দোকান থেকে বাপুজি কেক কিনে খেয়ে পেট ভরিয়ে নেব। কিন্তু গ্রুপে এসেছি কিছু করার নেই। সত্যি বলছি হেবি রাগ হয়েছিল। আমরা যখন রিষিখোলা গেছিলাম দু ঘন্টা চুপ করে রিষি নদীতে বসেছিলাম। কোথায় যে মনটা চলে গেছিল কে জানে।

আবার লাঞ্চ রাস্তায়। মাংস ভাত চাটনি। ধুর তখনও তো খিদে পায় নি। চা সিগারেট খুচখাচ খেয়ে খেয়ে গ্যাস চেম্বার হয়ে গেছিলাম ততক্ষণে। কিন্তু তবুও খেয়ে নিলাম কারণ আমরা লাস্ট ব্যাচ। আমরা খেলে তবে রান্নার দাদারা, সোমনাথদা সুপ্রিয়দা বাকিরা খেতে পারবে। তারপর বাসন পরিষ্কার করবে। গুছিয়ে সব গাড়িতে রাখবে আবার যাত্রা শুরু করবে। মানুষগুলো কি পরিশ্রম করেছিল সত্যি। ওত তাড়াতাড়ি টাইমে সব কাজ করছে মেশিনের মতো। আচ্ছা ওদেরও তো বেড়াতে ইচ্ছে করে আমাদের মতো? আমাদের মতই ওদের কি সাংতি রিভারে পা ডুবিয়ে বসে থাকতে ইচ্ছে করে না? এই জন্য ঠিক করেছি পরের টুরে দিনেরবেলাতে কিনে খাব দোকান থেকে খাবার যা পাব। এত কষ্ট করতে হবে না ওই মানুষগুলোকে আমাদের জন্য।

যাইহোক নেক্সট ডেস্টিনেশন ছিল নাগমন্দির। গাড়ি থেকে নেমে সবার সাথে বকতালি দিলাম নিচে দাঁড়িয়ে কিন্তু গাদা সিঁড়ি ভেঙে নাগমন্দিরে উঠিনি আমরা কয়েকজন। এমনিতেই পাপী মানুষ আমি ওসব দেব-ডিজে পোষায় না আমার।

অবশেষে নাগ মন্দির থেকে গাড়িতে চলতে চলতে দিরাং এর হোটেলে এসে পৌঁছালাম। এখানেও দারুণ হোটেল ছিল। নিরিবিলি এলাকাতে। দুটো হোটেল। একটা মূল একটা সাব। সাবেতে আমরা ১৮জন ঢুকে গেলাম। মূল হোটেল থেকে চা চলে এল কিছুক্ষণের মধ্যে। তারপর ডিনার যথারীতি যেটা আমরা সম্পন্ন করেছি রাত বারোটায় সবাই যখন ঘুমাচ্ছে।

একটা কথা বলব সোমনাথদা সুপ্রিয়দার কাছ থেকে খুব হেল্প পেয়েছি। টিটেনাস ইনজেকশনের দরকার ছিল সেটা মার্জেট থেকে এনে দিয়েছে ওনারা। আর যে কি কি দাবী করেছিলাম আমরা যে ব্যবস্থা করে দিতে হবে সেটা ওরা দুজনই একমাত্র জানে, থাক ওপেন পোষ্টে আর বললাম না। তবে হ্যাঁ মানুষদুটোর ভিতরে বিরক্তি ছিল না কোন।

তালে আর কি যাই শুয়ে পড়ি, রাত প্রায় দুটো বাজে। কাল আবার তাওয়াং- এর জন্য বেরোনো।

🎉𝐏𝐮𝐣𝐚 𝐁𝐨𝐨𝐤𝐢𝐧𝐠 🎉Puja Booking now open for our enchanting 𝐓𝐫𝐢𝐩𝐮𝐫𝐚 𝐭𝐨𝐮𝐫! Dive into the cultural richness and natural beauty...
18/04/2024

🎉𝐏𝐮𝐣𝐚 𝐁𝐨𝐨𝐤𝐢𝐧𝐠 🎉

Puja Booking now open for our enchanting 𝐓𝐫𝐢𝐩𝐮𝐫𝐚 𝐭𝐨𝐮𝐫! Dive into the cultural richness and natural beauty of this Northeastern gem.

📅 Departure: 23rd October 2024
🕊️ Duration: 6N/7D
💵 Cost: Rs 17,999/-

🏞️ Destinations:

2 Nights in Agartala
2 Nights in Udaipur
1 Night in Narkelkung
1 Night in Jampui Hill

🍛 Includes:

Deluxe Room Accommodation
Bengali Food
Tempo Traveller Car

Don't miss out on this incredible journey! Book your spot now. Booking opens on 14th May 2024! Contact us now at 093308 96110 | 79804 35214 | 62906 96110.

Let's make unforgettable memories in Tripura this Puja! 🌄✨

18/04/2024

আমার এক ভ্রমণ প্রিয় বন্ধুর বাস্তবিক চোখে দেখা আসা ঘটনার বিবরণ - প্রকৃতি কত সুন্দর আমরা কিছু মানুষ তাঁর যথাযথ.........
বন্ধু - অন্তরা রাউত

অরুণাচল পর্ব এক

ভালুকপং

৬ই এপ্রিল হাওড়া থেকে বিকেল ৩.৫০এর সরাইঘাট এক্সপ্রেসে বসলাম। উদ্দেশ্য গুয়াহাটি পৌঁছাতে হবে। গ্রুপে ছিল আমাদের ২৩জন। সবাই বন্ধু আমরা। চার পাঁচজনে মিলে আমরা গ্রুপ তৈরি করেছিলাম একটা বেড়ানো আর গল্প করার জন্য। বিভিন্ন জায়গাতে বেড়ানোর জন্য যখন লোক দরকার হয় তখন ফেসবুকের বিভিন্ন গ্রুপে লিখি সেখান অনেককে পেয়েছি যাদের সাথে মেন্টালিটি ম্যাচ করে গেছে ধীরে ধীরে গ্রুপটাও আমাদের বড় হয়েছে। আসলে একটা গ্রুপ ট্যুরে মূল বিষয় হল এডজাস্টমেন্টটা। কেন টাইমে এটা হল না ওটা হল না সবসময় ঘরের পরিবেশ খুঁজে পেলাম না এসব করলে গ্রুপ ট্যুর না করা বেস্ট। আমরা গ্রুপে যাই কারণ বাজেট কমবে সেই কারণে। তবে আমরা বেড়াতে যাই রিল্যাক্সশেসনের জন্য। নতুন কিছু দেখতে, নতুন শিখতে জানতে। বেড়াতে গিয়ে আমাদের খাওয়ার কোন টাইম থাকে না। রাত একটায় ডিনার করি। আমরা একজায়গাতে বসে ড্রিংকস করি এবং বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করি। মদ খেলে কখনো চরিত্রহীন হয় না কেউ। তাই সেম মেন্টালিটির মানুষজন না হলে গ্রুপ ট্যুর করে প্রবলেম হয়।

যাইহোক, আমাদের কিছুজনের টিকিট স্লিপারে ছিল কিছুজনের এসিতে। ভয়ঙ্কর গরম ছিল ৬তারিখে। সেই গরম সহ্য করেই স্লিপারে বসলাম। সবার সিট পাশাপাশি ছিল। বসে দেখলাম এটা স্লিপার না জেনারেল কমপার্টমেন্ট। হাওড়া থেকে টিটি চালান কেটে যত পেরেছে লোককে তুলেছে। মালপত্র নিয়ে সব দাঁড়িয়ে। বাথরুমের দরজার সামনেও মাল রাখা। বাথরুম চেপে বসে আছি ঘন্টাখানেক হয়ে গেল। অবশেষে গ্রুপের এক দাদা রেলে কমপ্লেন করল। মিনিট খানেকের মধ্যে রেলের পুলিশ এসে বাথরুমের সামনে থেকে সবাইকে সরালো। আমাদের বলল এটুকুই সীমাবদ্ধতা তাদের। কাউকে নামাতে পারবে না কারণ চালান কেটে টিটি-ই ওদের তুলেছে। আমরা কমপ্লেনটা যেন তুলে নিই এবার।

কমপ্লেন তুলতে যাব ঠিক সেইসময় একটি লোক বাজে মন্তব্য করল আমাদের উদ্দেশ্যে। তারও আবার টিকিটই কনফার্ম নয় সেও ওই একই প্রসেসে উঠে বসে আছে। এক দু কথা মারামারি লাগে লাগে তার সাথে আমাদের এক বন্ধুর। ব্যাস গোটা টিম ঝাঁপিয়ে দাঁড়িয়ে গেল তার পাশে। দেখে ভালো লাগল যে ফেসবুক থেকেই এদেরকে পেয়েছিলাম কিছু ঘন্টা আগেও কেউ কাউকে চিনতাম না অথচ বিপদের সময় একে অপরের পাশে দাঁড়িয়ে গেল। কি দরকার বাবা পরের ঝামেলাতে জড়িয়ে আমি কেন খারাপ হবো এই ভাবনাটা কারোর ভিতরে এল না। যাইহোক ওই লোকটি হুমকি দিল আমাদের যে ফারাক্কা এলে দেখে নেবে উনি দাদা ওখানকার। ব্যাস আবার রেলে কমপ্লেন। আবার পুলিশ ছুটে এল। ওনাকে বলল দাদাগিরি এসব করবেন না এখানে পিছনে হুড়কো ভরে দেব। আমাদের বলল ছেড়ে দিন এবার আর সমস্যা হবে না। বলে চলে গেল সে। যাক রেল পুলিশ হেল্প করেছে আমাদের।

সারারাত ট্রেনে কেউ ঘুমায়নি। প্রতি স্টেশনে নেমে নেমে দৌরাত্ম্য করেছে। যদিও বা চোখ লেগেছিল আমার ছোট্টু এসে রাত দুটোর সময় ঠেলে দিয়ে বলছে ঘুমাচ্ছ কেন বেড়াতে এসে। ব্যাস ঘুমের দফারফা

পরেরদিন একদম সঠিক টাইমে ট্রেন ঢুকল গুয়াহাটিতে। স্টেশনের সামনেই আমাদের ট্রাভেলার দাঁড়িয়ে ছিল। টুক করে উঠে পরলাম। আমাদের টিমের বাকী ২৫জন আগেরদিন চলে গেছিল কামাখ্যাতে পুজো দেবে বলে। তারা যে হোটেলে ছিল সেখানে এসে দাঁড়াল আমাদের গাড়ি। গাড়ি থেকে নেমে দেখি আমাগো টিম লিডার Abhijit Dey অভি, Supriyo Ghosh দা, Somnath Ghosal দা সাথে ম্যানেজার দাদা Biswajit Das দাদা, রান্নার দাদারা সব রেডি হয়ে দাঁড়িয়ে টিফিনের প্যাকেট হাতে নিয়ে। সবার হাতে খাবারের প্যাকেট দিল সাথে চা। চা খেয়ে সবার সাথে গল্প করে যাত্রা শুরু করলাম ভালুকপং-এর দিকে। পথ মধ্যে অনেকবার দাঁড়িয়েছি টয়লেটের জন্য। কারণ আমি কোন পরিস্থিতিতে নিজের টয়লেটের সাথে কোনকিছুকে কম্প্রোমাইজ করি না। সারাদিনে তিনলিটার জল খাই তাই বারবার টয়লেট ছুটতে হয় আমাকে। তার জন্য যদি ট্রেন ফেল হয় হয়ে যাক আফশোষ নেই। আর এই বিষয়ে বড় সহায়ক ব্যক্তি হল আমাদের গ্রুপের গৌতমদা। একবার শুধু বলেছি গৌতমদা নামব। সঙ্গে সঙ্গে সিট ছেড়ে উঠে ড্রাইভারের কাছে গিয়ে বলে পেট্রোল পাম্প দেখে গাড়ি দাঁড় করিয়েছে।

যাইহোক এইভাবে চলতে চলতে বিশাল ব্রক্ষ্মপুত্র নদী পেরিয়ে দুপুর দুটো নাগাদ একটি বিশাল মন্দির চত্তর এলাকাতে গাড়ি দাঁড়াল। গাছগাছালি, বড় বড় রাজহাঁস, বাঁদর, সাদা পায়রাতে জায়গাটি পরিপুর্ণ। বেশ নিস্তব্ধ শান্ত এলাকা। তপ্ত রোদের তাপে শরীর মন যে এতক্ষণ ধরে পুড়ে গেছিল সেটা এই জায়গাতে এসে জুড়িয়ে ঠান্ডা হয়ে গেল। খানিকক্ষণের মধ্যে প্লেটে খাবার চলে এল ফ্রায়েডরাইস আর চিলিচিকেন। সুন্দর রান্না করেছিল রান্নার দাদারা। পেট পুরে খেয়ে একটু এদিক ওদিক ঘুরে ছাগলছানার পিছনে দৌড়ে আবার গাড়িতে চেপে বসলাম। গাড়িতে বসেই ঠিক হল এবার চিল বিয়ার চাই নইলে খাবার হজম হবে না। গাড়ির দুদিকের জানালা দিয়ে তৃষ্ণার্ত নয়নে সবাই তখন রাস্তার দু দিক দেখতে দেখতে যাচ্ছে কোথায় লিকার শপ পাবে। হেল্প করেছে সোমনাথদা, বলেছিল আসাম বর্ডার পেরিয়ে গেলেই লিকারের দাম কমে যাবে। ব্যাস যেমন বলা তেমনি কাজ। আমরা ওয়েট করে করে আসাম বর্ডার পেরোলাম দোকানও পেয়ে গেলাম। যে যার মতো কিনে চুপচাপ খেয়ে আবার যাত্রা শুরু করলাম। মাঝপথে চা-ও খেয়েছি।

আমাদের দুটো হোটেল ছিল। মূল হোটেলে পৌঁছাতে পৌঁছাতে প্রায় সন্ধ্যে সাড়ে ছটা তখন। বাকি তিনটে গাড়ি থেকে সবাই নেমে মূল হোটেলে ঢুকল আর আমাদের ১৮জনের জন্য আলাদা হোটেল ছিল মূল হোটেল থেকে একটু দুরে। আমাদের গাড়ির ড্রাইভারদাকে বলে দেওয়া হয়েছিল সেই হোটেলের নাম। কিন্তু সেই হোটেলে যেতে গিয়ে ড্রাইভারদা করল রাস্তা ভূল। অনেকটা ভিতর সাইডে ঢুকে গেল এবং রাস্তার দু পাশে ঘন জঙ্গল। এই রাস্তা ভুল করাটা আমাদের গাড়ির জন্য আর্শিবাদ হয়ে নেমে এল। রাস্তার দু পাশে কোন ল্যাম্প পোস্টও ছিল না শুধু গাড়ির হেডলাইটটুকু ছাড়া। হঠাৎ দেখলাম ড্রাইভারদা গাড়ির স্পিড একদম কমিয়ে দিয়ে দাঁড়িয়ে গেল। সামনে একজন ফরেস্টের লোক এসে দাঁড়াল, জানালো সামনে হাতির পাল দাঁড়িয়ে। তারা ওয়েট করছে রাস্তা পার হবে বলে। ততক্ষণে অবশ্য আমাদের ড্রাইভারদাও বুঝে গেছে ভুল রাস্তায় চলে এসেছে কিন্তু এগিয়ে গিয়ে তবে গাড়ি ঘুরিয়ে আবার ফিরে আসতে পারবে। গাড়ির ভিতরের সব লাইট অফ করে সবাই সাইলেন্ট হয়ে বসে থাকল। খুব আস্তে আস্তে গাড়ি এগিয়ে গেল। দেখলাম একপাল হাতির দল রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে ছানা সমেত। কে শুঁড় নাড়ছে কে কান নাড়াচ্ছে। মনে হচ্ছিল গাড়ি থেকে নেমে দুচোখ ভরে ওদের দেখি শুধু। গাড়ি খানিকটা এগিয়ে গিয়ে ঘুরিয়ে নিয়ে আবার আস্তে আস্তে ফিরে এল তখনও হাতির পাল ওখানেই দাঁড়িয়ে।

সমস্ত ক্লান্তি আমাদের কেটে গেল ওই বন্য প্রকৃতি দেখতে পেয়ে। অবশেষে নিজ হোটেলেই এসে উঠলাম। ঘর সব সেট করাই ছিল। যে যার মতো রুমে ঢুকে ফ্রেশ হয়ে চলে গেলাম আর একটি অন্য ঘরে যেটা আমাদের আড্ডার ঘর। অনেক রাত পর্যন্ত সবাই মিলে চুটিয়ে গল্প করলাম। তারপর গাড়ি করে গেলাম মূল হোটেলে খেতে। ততক্ষণে ওই হোটেলের সবার খাওয়া হয়ে গেছিল। সোমনাথদারা অপেক্ষা করছিল আমাদের জন্য। যাবার সাথে সাথে গরম ভাত পরিবেশন করল। পেট ভরে খেয়ে নিয়ে খানিক বকবক করে আবার বেরিয়ে এলাম, ফিরে এলাম আমাদের হোটেলে। অলরেডি রাত একটা বাজে তখন। কিন্তু আমাদের এর্নাজ্জী তাতে কমেনি।

তবুও শুতে গেলাম। কাল সকালে বেরোনো আবার দিরাং এর উদ্দেশ্যে।

🎉𝐏𝐮𝐣𝐚 𝐁𝐨𝐨𝐤𝐢𝐧𝐠 🎉Get ready for an unforgettable Puja vacation with our Arunachal tour package! 🌄✨📅 Departure: 12th October...
17/04/2024

🎉𝐏𝐮𝐣𝐚 𝐁𝐨𝐨𝐤𝐢𝐧𝐠 🎉

Get ready for an unforgettable Puja vacation with our Arunachal tour package! 🌄✨

📅 Departure: 12th October 2024
🕊️ Duration: 10 Nights / 11 Days
🚆 From Howrah to Howrah
💵 Cost: Rs 23,555/-

🏞️ Destination Highlights:

2 Nights in Guwahati
1 Night in Bhalukpong
1 Night in Dirang
3 Nights in Tawang
1 Night in Bomdila
1 Night in Kaziranga

🍛 Inclusive of:

Deluxe Room Accommodation
Bengali Food
Tempo Traveller Car
Sleeper Class Train Ticket

Booking opens on 14th May 2024! Don't miss out on this incredible journey. Reserve your spot now! 📞 Call: 093308 96110 | 79804 35214 | 62906 96110

🌟

15/04/2024

Srija Lopchu Homestay 🙂🙂

11/04/2024

Today At Bumla pass with our guest.

Arunachal_Group_Tour.

Address

Howrah
711202

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Srija Tours posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Srija Tours:

Videos

Share

Category