Finding Felu

Finding Felu An initiative of Walk Calcutta Walk - A trail to find out the whereabouts of the best Private Investigator in town.

Yes our very own Feluda might have solved his most famous cases in other cities however he happens to be a out and out Calcutta Boy.

Om Travel-ayeh Namah !! My Blogging Journey Starts.. If interested, do check back, at your leisure :)
09/08/2024

Om Travel-ayeh Namah !! My Blogging Journey Starts.. If interested, do check back, at your leisure :)

But firstly … Who the hell is this guy?? People need that one motivation in life, to struggle through the daily chores, to just survive the...

16/04/2024

Inviting 21 of my ... You show some interest, and I will show more, Promise :) :P

Deep Bhattacharya | Solo Traveller | Currently on my 50th Country | 🇮🇳16/36 🇬🇧62/78 🌍50/197

15/04/2024

If and when I reach 50 (Flags, not Age ! Duh!!) shall I start a page (Agaaain)? Will you guys follow? :) :P

Kuch Toh Logo Kahengey, Logo Ka Kaam Hai Kehna !I think I am finally settling down for this! Good? Bad?রাস্তায় দেখা হলে...
08/03/2024

Kuch Toh Logo Kahengey, Logo Ka Kaam Hai Kehna !
I think I am finally settling down for this! Good? Bad?
রাস্তায় দেখা হলে ও “Living On A Backpack” দা বলেও ডাকতে পারেন 😬🌍❤️

কত কী ঘটে যাহা তাহা 😬🥹Instagram subscribers পাই না কেন আহা!  😫
20/02/2024

কত কী ঘটে যাহা তাহা 😬🥹
Instagram subscribers পাই না কেন আহা! 😫

Anyone interested to join our Travel WhatsApp group, do follow the below link.. for chatters and exchanges on Travel ide...
11/01/2024

Anyone interested to join our Travel WhatsApp group, do follow the below link.. for chatters and exchanges on Travel ideas ✈️🌍❤️

WhatsApp Group Invite

Ever great full to you ALL, on reaching the first milestone of the 500 subs, purely on the “friends qouta🤣”! Now, please...
05/01/2024

Ever great full to you ALL, on reaching the first milestone of the 500 subs, purely on the “friends qouta🤣”! Now, please use the “friends and family quota🥹” for the 1000 subs milestone 😎😉❤️❤️

THANK YOU is an understatement Malay দা 🙌🏻❤️ (“আজকাল” চুরি জোচ্চুরি না করেও খবরের কাগজে নিজের নাম দেখে, আমি যারপরনাই আপ্...
02/01/2024

THANK YOU is an understatement Malay দা 🙌🏻❤️
(“আজকাল” চুরি জোচ্চুরি না করেও খবরের কাগজে নিজের নাম দেখে, আমি যারপরনাই আপ্লুত 🥹😎🤣🤣) 🌍

So... can I get those precious 46 subscribers by '23, to reach the first milestone of 500 :)         Meanwhile, Slovakia...
17/12/2023

So... can I get those precious 46 subscribers by '23, to reach the first milestone of 500 :)
Meanwhile, Slovakia series ongoing; do share your digital footprints .. stories from 14 more awaits, before I restart again (soon) !
Channel link in the comment section

23/07/2020

টিনটিনীয় উপলব্ধি সিরিজ - একটি Finding ফেলু নিবেদন

উপলব্ধি ২ - ড্রাগন ও ছিন্নমস্তা
------------------------------------------
ফেলুবাবু বললেন আজকাল যেমন ওয়েব সিরিজের ট্রেলার, টিজার বেরোয় দর্শকের মনে সুড়সুড়ি দেওয়ার জন্য তেমনি লেখার শুরুতে পাঠকদের একটা প্রশ্ন ছুড়ে দিতে। তা আমার ধারণা এই প্রশ্নটা শুনে বেশির ভাগ পাঠকই মাথা চুলকাবেন .. তবুও
ফেলুবাবুর কথা, তাই জুড়ে দিলাম, বলুন তো দেখি পুন্ডরীক, কোকোনদ আর ইন্দীবর মানে কি?

ভনিতা ছেড়ে আসল কথায় আসি, ল্যান্ড অফ ব্ল্যাক গোল্ড পড়বার পর থেকে, এই বুড়ো বয়সে টিনটিনের গল্প ভালো লাগছে শুনে, তপেশ ভাই ফুল সেট পাঠিয়ে দিয়েছে আমায় ক্যুরিয়ার করে l

তারই একখানা নিয়ে সবে পাতা ওল্টাতে আরম্ভ করেছি, আর প্রথম ছবিটাই যাকে বলে উফ্... টিনটিন কি শেষমেষ আমাদের এই উত্তর কলকাতাতেও ঘুরে গ্যাছে নাকি মশাই। একটা মন্দিরের ছবি, দেখেতো আমার মনে হল রাজা দিনেন্দ্র স্ট্রিটের জৈন মন্দিরের আদলে আঁকা, এ্যাথেনিয়ামের তুলসী বাবু যখন কলকাতায় থাকতেন ( রিটায়ারমেন্টের পরে তো উনি গোঁসাইপুরে চলে যান) তখন গড়পাড় থেকে প্রায়ই হেঁটে হেঁটে যেতাম ওনার বাসায় ওই চা আর বেগুনি সহযোগে আড্ডার জন্য .. , তা ওই মন্দিরটা পেরিয়েই যেতে হতো তো... বইতে অবশ্য দেখছি জায়গাটার একটা অদ্ভূত নাম দিয়েছেন হার্জ সাহেব... গায়েপাজামা, ( আমি ভ্যাঙ্কুয়ারের ভ্যাম্পায়ার নাম দিলেই ফেলুবাবুর যতো সমস্যা অথচ দেখুন হার্জ সাহেবের নামকরণের স্টাইল ) ওখানকার মহারাজার অতিথি হয়ে রয়েছে টিনটিন l ফেলুবাবু অবশ্য ফোনে বললেন জৈন টেম্পেলগুলোর আর্কিটেক্চারের কিছু কমন ফিচার আছে, আর তাই হয়তো বইয়ের ছবি একই রকম লাগছে। ফেলুবাবু যাই বলুন না কেন, আমি বলছি আপনাদের.. দিস ইজ হাইলি সাসপিসাস... আমার বিশ্বাস হার্জ সাহেব এসেছিলেন আমাদের এই উত্তর কলকাতায়, আপনারা নিজেরাই পারলে দেখুন না ছবি গুলো (হ্যাঁ মশাই জানি এই লকডাউনের মধ্যে, রাজা দিনেন্দ্র স্ট্রিটে যাওয়া মুস্কিল, আর তাই তো Finding ফেলু টিমের ছেলে ছোকরারা ছবি জোগাড় করে এনেছে) ।

পাতা ওলটাতে ওলটাতে চোখ আটকে গ্যালো একটা ছোট্ট ছবিতে। একটা জাহাজের ছবি, টিনটিন উঠবে ওই জাহাজে.. কিমআশ্চর্যম জাহাজের নাম কিনা S S Ranchi , ছবিটা চোখের কাছে এনে দেখলাম হ্যাঁ ঠিকই দেখছি, গন্তব্য বোমবাই! আর সেই জাহাজ ছাড়ার পরেই টিনটিন পড়ল বোমবেটেদের খপ্পরে l বুঝুন ব্যাপারটা.. আমার তো ক্যামন একটা ইয়ে.. মানে ওই আর কি... তা রাঁচির কথায় মনে পড়লো সেবার আমরা থ্রি মাস্কেটিয়ার্স রাঁচির অ্যাম্বার হোটেলে এক রাত কাটিয়ে তারপর গেছিলাম হাজারিবাগ... তারপর তো সেই ছিন্নমস্তা নিয়ে... আপনারা সে খবর ভালো করেই জানেন l কিন্তু বলছি মশাই এ আমার কল্পনা শক্তি না টেলিপ্যাথি, রাঁচির থেকে ছিন্নমস্তার কথা মাথায় যেই এলো ওমনি দেখছি টিনটিনর বইতে ইয়া বড়ো এক তরওয়াল দিয়ে এক বিচ্ছু টিনটিনের মস্তকটাই ছিন্ন করার চেষ্টা করছে, বলে কিনা 'I only have to cut your head off!'... তা টিনটিনেরওতো মগজাস্ত্র ফেলুবাবুর মতোই তীক্ষ্ম, আর কাজেই ছিন্ন মস্তক করা কি এতই সোজা।

আমি তো এদিকে টিনটিন আর আমাদের অ্যাডভেঞ্চারের মিল বের করার খেলায় মেতে উঠেছি, ফ্ল্যাশব্যাকে মনে পড়লো আমাদের কাহিনীর মহেশ চৌধুরীর সংকেতের সাহায্যে কথা বলার অভ্যাস, ওনার ডায়েরির নানান হেঁয়ালি সমাধান করেই তো ফেলুবাবু সেবার কেল্লাফতে করলেন। আর কি কাকতালিও ব্যাপার... গল্পের টিনটিন ও কিন্তু সংকেত উদ্ধার করেই খোঁজ পেয়ে গ্যালো সাংঘাইয়ের কুখ্যাত আফিঙের আড্ডা l

কি এইবারে নিশ্চয়ই বুঝে গেছেন কোন বইটা দেখছি আমি, হে হে ঠিকই ধরেছেন দ্যা ব্লু লোটাস্... তাহলে এই বারে ঝটপট বলে ফেলুন দেখি ফেলুবাবুর দেওয়া ট্রেলারের প্রশ্নখানা।

আর একটা কথা বলে আজকের মতো শেষ করি, আমি কিন্তু আরো কয়েকটা অদ্ভূত মিল খুঁজে পেলাম আমাদের ছিন্নমস্তা অভিযান আর টিনটিনের ইন্দীবর-এ... এই দেখেছেন ছি ছি মুখ ফসকে.. বলেই ফেললাম l

ঠিক আছে আর কোনো কথা নয়.. বাকি মিল গুলো খুঁজে পেলে জানাবেন আমাকে... আর একটা প্রশ্ন ওই যে জাহাজের নামের শুরুতে S S, ওইটা কি কিছু জানেন.. খোঁজ পেলে একটু প্লিজ জানাবেন.. সব কিছু কি আর ওনাকে জিজ্ঞেস করা যায়?

আর কোনও প্রশ্ন নয়। খালি একটা কথা, তপেশ ভাই বলছিল ছিন্নমস্তা নাকি ওয়েব সিরিজ হচ্ছে, তা কবে দেখাবে জানেন নাকি আপনারা? ইশ দেখেছেন আবার প্রশ্ন করে ফেললাম.. ছি ছি.. তবে কি জানেন ফেলুবাবু কে নিয়ে প্রশ্ন করাই যায়, কি বলেন আপনারা?

19/07/2020

Happy Birthday আক্কেল গুড়ুম
জটায়ু

সত্যি বলতে কি ঘটনাটা জানতে পারার পরে, আমার বেশ অভিমান হল ফেলুবাবুর ওপর। এত বছরের সম্পর্ক, কত অভিজ্ঞতা এক সাথে.. আর এই বিষয়ে কথা হয় নি, সেরকমও নয়.. উনি নিজেই তো প্রসঙ্গ তুলেছেন.. কিন্ত এ কথা তো কোনোদিন জানাননি, তবে কি ইয়ে মানে .. আচ্ছা তপেশ ভাই কে একবার জিজ্ঞেস করে দেখতে হবে তাহলে আমার সঙ্গে আলাপ হওয়ার বছর দু তিন আগেই তো উনি অল ইন্ডিয়া রাইফেল কম্পিটিশনে ফার্স্ট হয়েছিলেন, আর তার পর থেকেই ওনার আছে ওই জিনিসটা। সেবার পোখরান স্টেশন এ রাত্রি বেলা ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করছি আমরা তিন জন, উনি প্রখর রুদ্র ভোজালি ব্যবহার করে কিনা জিজ্ঞেস করে আমায় খোঁচা দিলেন, আর আমিও মশাই দিলুম বলে ঠাঁই ঠাঁই ঠাঁই ঠাঁই ঠাঁই ঠাঁই... আর তার পরেই তো উনি পকেট থেকে বের করে আমার মুখের সামনে ধরে দেখালেন ওনার সেই কোল্ট .৩২ খানা । আপনারা তো জানেন সে কথা, আমায় দেখালেন কোনটা ট্রিগার কোনটা হ্যামার.. উপদেশও দিলেন বোর, ক্যালিবার, মেক, মডেল এই সব সমন্ধে জেনে তবেই লিখতে হবে।

পুলক (ঘোষাল) র ভাইঝি, তৃণা থাকে আমার বাড়ির দুটো বাড়ি পরে, ফিল্ম স্টlডিজ পড়ে, বেশ চট পটে চালাক চতুর টাইপ বলেই তো মনে হয় , অনেক বই পত্র পড়ে ( আমার সবকটা বই পড়েছে ) , নানান জিনিসের খোঁজ খবর ও রাখে। গতকাল এসেছিল আমার এখানে, ওর মা সর্ষে ইলিশ বানিয়ে পাঠিয়েছিলেন ওর হাতে, কথায় কথায় বললো পুলকের নতুন ওয়েব সিরিজ 'বন্দুক আপনা আপনা' রিলিজ করেছে। সেই প্রসঙ্গেই বললো ওরা দুই বন্ধু মিলে একটা ছোট্ট ডকুমেন্টারি বানাবে রিভলভার নিয়ে, তাই নিয়ে রিসার্চ করছে।

আর সেখানে আসবে স্যামুএল কোল্টের কথা , যার নামে এই রিভলভার। তৃণাও দেখলাম ওর কাকা পুলকের মতোই নাটুকে, আমায় জিজ্ঞেস করে কিনা বলুন দেখি লাফিং গ্যাসের সঙ্গে আপনার ঠাঁই ঠাঁই ঠাঁই এর কি সম্পর্ক? নেহাত হাতে করে ইলিশ মাছ এনেছে নাহলে তো আমি তখনই পত্রপাঠ বিদায় করে দিতাম মশাই.. আমার সঙ্গে মশকরা?

কিন্তু এর পর ও যা সব খবর দিলো তাতে তো আমার ওই যাকে বলে আইজ পুরো গন স্ট্রেইট আপ টু কপাল.. বলে কিনা স্যামের যখন ষোলো বছর বয়েস তখন ইস্কুল থেকে তাড়িয়ে দেয় (গুণধর ছেলে আর কি) , আর বাপ ছেলেকে জীবনের শিক্ষা দেওয়ার জন্য জাহাজ কোম্পানি তে চাকরি করে দিলো। সালটা ১৮৩০, কর্ভো নামের এক জাহাজ ছাড়ল বস্টন থেকে, গন্তব্য কলকাতা.. ভায়া লিভারপুল লন্ডন.. তাতে রয়েছে সদ্য পাতলা দাড়ি ওঠা স্যাম কোল্ট। ছোকরার মাথায় বারুদ, বন্দুকের ভূত আগেই ছিল.. ওই সব করতে গিয়েই নাকি ইস্কুল থেকে তো তারালো। তা যাই হোক জাহাজের দীর্ঘ যাত্রাপথেই নাকি এই ঘোরানো রিভলভারের কথা প্রথম মাথায় আসে কোল্টের.. জাহাজের কল কব্জা, চাকা আর ক্লাচ দেখে। আর তারপর আমেরিকা ফিরে বানিয়ে ফেললো কাঠের মডেল রিভলভার, কয়েক বছর বাদেই নিলো পেটেন্ট আর তার ও পরে শুরু হল কারখানাতে তৈরি হওয়া। সেই কোম্পানি আজ এত বছর পরেও বানিয়ে চলেছে ঠাঁই ঠাঁই ঠাঁই ঠাঁই... ভাবুন ব্যাপারটা...

আর লাফিং গ্যাস বলছি মশাই.. তা পেটেন্ট নিতে তো টাকা লাগবে, সেই টাকা জোগাড় করার জন্য তরুণ তুর্কি কোল্ট সারা আমেরিকা ও কানাডা ঘুরে ঘুরে শুরু করেছিলো লাফিং গ্যাস নিয়ে প্রদর্শনী ও সভা সমিতি... ওই এখন যাকে বলে ফান্ড রেইসিং আরকি.. আর সে সব প্রদর্শনী তে ভিড় ভালই হত, তখন সবে বাজার এ এসেছে এই লাফিং গ্যাস.. আর সেই সব সভার বিজ্ঞাপনে নাম যেত ডঃ কোল্ট অফ ক্যালকাটা!

এই সব শুনে তো মশাই আমার কি রকম একটা ইয়ে ইয়ে হচ্ছে.. আর ফেলুবাবুর ওপরে অভিমান.. আমায় যতোই খোঁচা দিন কম জানি বলে... কিন্তু ওনার তো আগেই আমায় বলা উচিৎ ছিল এই ব্যাপারটা.. তাই নয় কি বলুন আপনারা? তৃণা বাড়ি যাওয়ার আগে বললো আজ নাকি কোল্ট সাহেবের Happy Birthday!

কৃতজ্ঞতা :
Museums Victoria
https://collections.museumsvictoria.com.au/articles/2444
আবহসঙ্গীত - চার্লি কুক
https://youtu.be/Bt8h-4dZI6Q

টিনটিনীয় উপলব্ধি সিরিজ - একটি Finding ফেলু নিবেদনউপলব্ধি ১ - টিনটিন ও টেলিপ্যাথি----------------------------------------...
04/07/2020

টিনটিনীয় উপলব্ধি সিরিজ - একটি Finding ফেলু নিবেদন

উপলব্ধি ১ - টিনটিন ও টেলিপ্যাথি
------------------------------------------
আপনারাতো সব্বাই জানেন আমার মাথা জোড়া টাকটা কেন? ইয়েস ঠিক ধরেছেন স্রেফ গল্পের প্লট খুঁজতে গিয়ে মাথার চুল ছিঁড়ে ছিঁড়ে। তা এই গৃহবন্দি থাকতে থাকতে বেশ এক গাল দাড়ি গজিয়ে উঠেছিল জানেন তো, কিন্তু আজকে সকালে উঠেই একেবারে সব ক্লিন করে নিয়েছি.. উফ বাবা.. এখন নিশ্চিন্ত.. কেন হঠাৎ দাড়ি কাটলাম? সে কথাই তো বলছি মশাই শুনুন না..

ফেলু বাবু যতোই বলুন আমার লেখা গুলো থোড় বড়ি খাড়া, উনি এটাও স্বীকার করেছেন গপ্পোগুলো কিন্তু মশলা আর পরিপাকের গুনে রীতিমত উপাদেয় হয় আর তা যদি না হত তাহলে কি আর মশাই এই এতো গুলো এডিশন... থাক্‌ নিজের বইয়ের স্যাটিস্টিক্স নিজে দিয়ে আর কাজ নেই...

আর ওই একটু বাইরে ঘোরাঘুরি না করলে আবার ফ্রেশ প্লট ঠিক মাথায় খেলে না, তা এই লকডাউনে তো ঘোরাঘুরি সব ভার্চুয়াল হয়ে গ্যাছে তাই একটু বিদেশী থ্রিলার থেকে ইয়ে মানে.. বুঝতেই পারছেন... হে হে..
বই এর আলমারি ঘাটতে ঘাটতে সেদিন পেলাম এক খানা টিনটিন, হয়তো তপেশ ভাইয়ের দেওয়া আগে ভালো করে দেখা হয় নি... তা মশাই যা পেলাম তা তো একেবারে থ্রিলিং।

সেই প্রথমবার রাজস্থানের অভিযানে মনে হয় তপেশ ভাই এই ল্যান্ড অফ ব্ল্যাক গোল্ডটাই পড়ছিল। মরু অভিযানের প্রস্তুতির জন্যেই হয়তো ওই বইটা সঙ্গে নিয়েছিলো। বই তে টিনটিন পুরো খেমেডের মরুভূমি চষে ফেলেছিল কালো সোনার রহস্য সমাধান করতে, আর ভাবুন আমরা থ্রি মাস্কেটিয়ার্স পুরো থর-ও-হরি-কম্প করলাম রাজস্থান জুড়ে সোনার কেল্লা টা খুঁজতে, আর টেলিপ্যাথির এমনি জোর সেই বছরই প্রকাশিত দুর্ধর্ষ দূষমনে আমি প্রখর রুদ্রকে ফেলেছিলাম গোবি মরুভূমিতে। গোবি, সাহারা , থর.. মানে থর-এ থর-এ সব মরুভূমি একসাথে সাজানো... আবার ভাবুন আমরা এদিকে ছোট্ট মুকুলকে উদ্ধার করছি, ওদিকে টিনটিন আবার শেখের ছেলে ছোট্ট আবদুল্লা কে খুঁজে বেড়াচ্ছে।

বইটা উল্টে পাল্টে তো আগে দেখিনি, এখন দেখলাম টিনটিন সাহারাতে ঘোড়া এ চড়ে পুরো একটা ডেসার্ট চেজ করলো দুষ্টু লোকেদের ধরতে আর আমরাও কি কম যাই নাকি .. দুষ্টু লোকেরা আমাদের কে রাজস্থানের ডেসার্টে ডেসার্টেড করবে ভাবলো, তো ফেলুবাবু নিয়ে এলেন উট, তারপর আমাদের সেই ফেমাস ব্যাপারটা.. এখনো এত বছর বাদে ভাবলেও মশাই গায়ে কাঁটা দেয়..

এখনও ভাবছেন তো সাত সকালে দাড়ি কেন কাটলাম..

বলছি শুনুন... সবচেয়ে রোমহর্ষক যেটা দেখলুম মশাই সেটা হল গিয়ে ল্যান্ড অফ ব্ল্যাক গোল্ডে দুষ্টু লোকটাকে দেখে, আরে বাবা বইয়ের প্রচ্ছদটা একবার বার করে নিজেই দেখুন না লাল রঙের জীপে টিনটিনের পাশেই বসে আছে, চকচকে টাক মাথা আর এক মুখ কালো দাড়ি... কি, কিরকম একটা অদ্ভূত মিল না আমাদের কেল্লা ভিলেন দুষ্টু নকল ডক্টর হাজরার সাথে.. পাতা উল্টে দেখি এর নাম নাকি আবার ডক্টর মুলার... বলছি মশাই একেই কি বলে টেলিপ্যাথি!

টাক মাথা প্লাস মুখে দাড়ি ইজ ইকিউলটু দুষ্টু লোক, এর পরেও দাড়ি না কেটে থাকা যায় নাকি মশাই!

আমার তো ওই যাকে বলে আইজ পুরো ফোরহেড এ উঠে গ্যাছে এই সব দেখে, আপনাদেরও কি তাই?

অনুপ্রেরণা (ছবি)
---------------------
রাজিব দাস (সোনার কেল্লা ফ্যান আর্ট)
ফেলুদা, লালমোহন (সত্যজিৎ রায় - বিভিন্ন ফেলুদা গল্প)
টিনটিন (হার্জ - Tintin in America, Land of Black Gold)

Lalmohan Ganguly (জটায়ু)Author,Gorpar, Calcutta 9----------------------------------------~~~~~~ঝড়  জলে আমরা~~~~~~~~আপনা...
24/06/2020

Lalmohan Ganguly (জটায়ু)
Author,
Gorpar, Calcutta 9
----------------------------------------

~~~~~~ঝড় জলে আমরা~~~~~~~~

আপনারা সব্বাই জানেন আমার কল্পনাশক্তিটা চিরকালই সাধারন লোকের থেকে একটু বেশি । তা আপনারা বলছেন সুপার সাইক্লোন, আর আমি দেখছি এক বিভীষিকাময় গোরিলার গোগ্রাসে দাঁত খিঁচিয়ে এগিয়ে আসা । আমিতো এই গড়পারে এই গড়াগড়ি - ও দিকে পুরো দেশ জুড়ে শিহরণ, হাহাকার আর এসব সামলাতে সব্বাই হিমশিম - আমিতো বলি দ্যা ব্ল্যাকেস্ট লেটার নাইট । তাও বলতেই হবে থ্যাঙ্কস টু বিজ্ঞানের অগ্রগতি, হাওয়া অফিস আগে থেকে প্রেডিকশন টা - না হলে তো আমার মাস্টার মশাই বৈকুণ্ঠ বাবুর কথাই ফলে যেত । ভদ্রলোকের বয়স হয়েছে, সুপার সাইক্লোনের খবর পেয়ে নিজের আগাম স্বর্গপ্রাপ্তি র কবিতা লিখে ফেলেছিলেন -

আম্পানি স্বর্গ
-----------------

এলো আম্পান, ঘনিয়ে আঁধার
ঝিরি ঝিরি বারি ঝরিয়ে।
এত সবে শুরু, শুনছি যেমন
পরে নিয়ে যাবে উড়িয়ে।

ভাবছি শোবনা খাটের ওপর
সেঁধোবত তার তলায়
বেঁচে যেতে পারি, ঝড় যদি শুধু
খাট তুলে নিয়ে পালায়।

আচ্ছা, আসছেত ঝড়
একশ'পঁচাশি বেগে!
আহা বলিই শোননা
কেন আগে যাও রেগে!

মুক্তকচ্ছ দৌড়‌ই যদি,
উড়ে যদি যাই দু'শ!
তাও আম্পান ধরবে আমাকে?
কি শুনছ কানাঘুষো!

সত্যিই তেড়ে এলে পরে আম্পানে
প্রশ্নটা হল দৌড়ব কোন পানে?
সব থেকে ভাল, গঞ্জিকা টেনে,
স্বপ্নের শাম্পানে,
নয়তো দৌড়ে, উড়ে, ভেসে ভেসে
ওপর দিকেই যাব।
ইন্দ্রের পাশে আয়েশেতে বসে
জমিয়ে গুড়ুক খাব;
উড়ে যেতে হলে, স্বর্গেই তবে যাব।

তা স্বর্গে উনি যাবেন বললেই তো হবে না, আমরা থ্রি মাস্কেটিয়ার্স থাকতে । ঝড় জল তো আমরা ও কম দেখলাম না সে কলকাতা ই হোক বা পাহাড়, জঙ্গল ই হোক বা সমুদ্র - তবে সব দুর্যোগ ই ঠান্ডা হয়েছে ওই তীক্ষ্ম মগজাস্ত্র কাছে ।

এই সেবার বৈকুণ্ঠ পুরে নবকুমার বাবুর সাথে পোড়া ইটের কাজ করা মন্দির দেখতে গিয়ে কি কান্ডটাই না হল । পশ্চিমের আকাশ ঘন কালো করে মেঘ, আর বজ্রপাতের সঙ্গে নামলো তুমুল বৃষ্টি, ওরকম ড্রামাটিক বৃষ্টি আমি তো মশাই দেখিনি । সেই দুর্যোগের সন্ধ্যায় আর কলকাতা এ ফেরা গ্যালো না । আর ভাগ্যিস আটকে পড়লাম নাহলে ভাবুন তো টিনটরেত্তর যীশু র কি হতো?

তারপর সেবার ডুয়ার্স র সেই ভয়ংকর রাত । মহিতোশ সিংহরায় র বাড়ি র পশ্চিম দিকে কালবুনির জঙ্গল । সে রাতে চোখ ধাঁধানো বিদ্যুৎ র সাথে সাথে কানফাটা বাজের আওয়াজ র মধ্যে ই একটা টর্চের আলোও জঙ্গলে র মধ্যে ঘোরাফেরা করছিল । সেই টর্চের মালিক তড়িত বাবু শেষটায় তড়িতপৃষ্ঠ হয়ে... সেই বারেও মগজাস্ত্র র খেলায় উদ্ধার হল নারায়নী মুদ্রা ।

আর সেবার টুয়েন্টি ফোর্থ জুনের ঝড় ( উইন্ড ভেলোসিটি ওয়ান হান্ড্রেড অ্যান্ড ফর্টি ফাইভ কিলোমিটার পার আওয়ার)। তখন ফেলু বাবুর মাথায় পুরনো কলকাতার ভূত... আর আমার সদ্য কেনা গ্রিন অ্যাম্বাসেডর এ চড়ে আমরা তিন মূর্তি গেছি সেন্ট জনস চার্চ -এ জব চার্ণক এর সমাধি দেখতে । ওখানেই এলো সেই প্রলয়ঙ্কর ঝড়, ধুলোর ঝড় এ শহীদ মিনার টাও কোথায় জানি হারিয়ে গেল। গাড়ির মধ্যে থেকেই দেখলাম চানাচুরওয়ালা দের একটা সরু লম্বা বেতের মোড়।র স্ট্যান্ড শূন্যে পাক খেতে খেতে কার্জন পার্কের দিকে হারিয়ে গেল ।

সেদিন তো আমাদের আর প্ল্যান মাফিক গোরস্থানে যাওয়াই হল না, পরদিন কাগজে ছিয়াত্তরটা গাছ ভেঙে পড়ার, সঙ্গে সাউথ পার্ক স্ট্রিট গোরস্থানে নরেন্দ্র নাথ বিশ্বাস নামের এক ভদ্রলোকের জখম হওয়ার খবর ও বেরিয়ে ছিল । সেদিন দুপুরে খিচুড়ি খেয়ে বিকেলের দিকে যাওয়া হয়েছিল গোরস্থানে । আর জল কাদা ঘেঁটে তার পরের গল্প তো তপেশ ভাই আপনাদেরকে বলেইছে ।

তা এইবারের এই গোগ্রাসে দাঁত বের করা আম্ফান আমাদের সুন্দরবনের যা ক্ষতি টা করলো.. ভাবছি ফেলু বাবু কে নিয়ে একবার ঘুরে আসবো ওদিকে..হরিপদ বাবুর ভায়রাভাই র বাড়ি আছে । শুনলাম সেই গ্রামের অবস্থা বেশ খারাপ, সঙ্গে কিছু শুকনো খাবার, চাল, ডাল, আলু, ত্রিপল নিয়ে যাওয়ার ইচ্ছে... যদি ওনাদের কোনো ইএ মানে কোনো উপকারে আসতে পারি আরকি ... আপনারাও চাইলে এগিয়ে আসতে পারেন...

~~~~~~~রথকথা~~~~~~~~অন্য বছর গুলোতে এই দিনে বিকেল চারটে বাজতে না বাজতেই রজনী সেন রোডে ভিড় জমে যায়।রোদের তোয়াক্কা না করে...
23/06/2020

~~~~~~~রথকথা~~~~~~~~

অন্য বছর গুলোতে এই দিনে বিকেল চারটে বাজতে না বাজতেই রজনী সেন রোডে ভিড় জমে যায়।রোদের তোয়াক্কা না করেই ভালো জামা পরা পাড়ার বাচ্চাগুলোই রথের দিন রাস্তার মূল দ্রষ্টব্য থাকে।জানলার কাছে দাঁড়িয়ে ওদের গতবছরের রথটানার কথাই ভাবছিলাম।

ফেলুদা টিভি দেখছিলো ... অনেক তর্ক বিতর্কের পর পুরীর রথ বেরিয়েছে ... এবছর রথ না বেরোলে আগামী বারো বছর পুরীর রথযাত্রা হতো না, মুঘলরা আগে একবার রথযাত্রা হতে দেয় নি ... এমন হাজার এক খবর দেখাচ্ছিলো নিউজ চ্যানেলগুলো ।

হঠাৎ করে ফেলুদা জিজ্ঞাসা করলো ... " বলতো তালধ্বজ, দর্পদলন আর নন্দীঘোষ বললে কি মনে হয়?"

উত্তরটা জানা ছিলো ।ঝটপট বললাম...." পুরীতে বলরাম , সুভদ্রা আর জগন্নাথের রথের নাম।"

তারপরে মনের মধ্যে অনেকদিন ধরে জমে থাকা প্রশ্নটা করেই ফেললাম।"আচ্ছা ফেলুদা ....রথ তো উড়িষ্যার উৎসব।তাই না..!! জগন্নাথ দেবের বাড়িতে জল জমে তাই সাতদিনের জন্য মাসির বাড়ি যাওয়া ... কিন্তু এটা তো একদমই গল্প। এই রথের ইতিহাসটা কি..ঠিক কিভাবে শুরু হয়েছিলো এই রথযাত্রার উৎসব..?"

ফেলুদা প্রশ্নটা শুনে একটু চুপ করে থাকলো .. সম্ভবত ঝালিয়ে নিলো তথ্যগুলো নিজের মনের মধ্যে।একটা চারমিনার ধরিয়ে নিয়ে শুরু করলো...

"ওড়িশার কিছু প্রাচীন পুঁথি থেকে জগন্নাথদেবের রথযাত্রার প্রসঙ্গে যেটুকু জানা যায় তা হলো প্রায় সত্যযুগে আজকের ওড়িশার নাম ছিল মালবদেশ। আর ছিলেন ইন্দ্রদ্যুম্ন নামে এক সূর্যবংশীয় রাজা স্বপ্নাদেশ পেয়ে রথযাত্রা শুরু করেন।

তবে মাইথোলজি যাই বলুক , ইতিহাস বলছে চৈতন্যদেবের সময়ে উড়িষ্যার সিংহাসনে বসেন গজপতিরাজা প্রতাপরুদ্র ...রথযাত্রা নিয়ে এখন যে রমরমা দেখিস সেটা কিন্তু ঐ সময় থেকেই ।"

আমি বললাম "আমরাই যে শুধু রথযাত্রা নিয়ে হৈচৈ দেখছি তা কিন্তু নয় .. বাবার থেকেও গল্প শুনেছি যে বাবাদের ছোটবেলাতেও খুব ধূমধাম হতো রথে... অনেক লোক তীর্থ করতে এই সময়টাতেই পুরী যেতেন।"

ফেলুদা বললো .." হ্যাঁ... রথযাত্রার উৎসব বাংলাতেও বরাবরই ধুমধাম করে হয়।মাহেশের রথ তো রীতিমতো বিখ্যাত। পুরীর রথযাত্রা ভারতে প্রাচীনতম .. তারপরেই এই মাহেশের রথ।বঙ্কিমচন্দ্রের রাধারাণীতেও এই মাহেশের রথের কথা আছে.. সেটা তো জানিসই।"

আমি মন দিয়ে শুনছিলাম। প্রয়োজনমতো কিছু পয়েন্ট লিখেও নিচ্ছিলাম মোবাইলে। প্রশ্ন করলাম "কোলকাতার অনেক বনেদী বাড়িতেও তো ধুমধাম করে রথ যাত্রা হয় ... তাই না..?"

ফেলুদা মনে হয় এতক্ষণ একটানা কথা বলে হাঁপিয়ে গিয়েছিলো। বোতল থেকে খানিকটা জল গলায় ঢেলে বললো .." হ্যাঁ। আর প্রত্যেকটা রথ দেখার মতো সুন্দর...উত্তর কোলকাতার প্রামাণিক বাড়ির পিতলের রথ , জানবাজারের রাণী রাসমনির রুপোর রথ যে রথযাত্রা এখন হয় দক্ষিণেশ্বরে ,বউবাজারের পাঁচ চূড়োর রথ ... হরেক এক রথের গল্প জড়িয়ে আছে কোলকাতার আনাচে কানাচে। "

ডুবে গিয়েছিলাম গল্পগুলোর মধ্যেই ।শ্রীনাথ এসে চায়ের ট্রেটা রাখতে বাস্তবে ফিরে এলাম।দেখি চায়ের সঙ্গে ডালমুটের বদলে আজ গরমাগরম পাঁপড় ভাজা।পাঁপড়ভাজা মুখে পুরে চায়ের কাপটা হাতে তুলেছি কি তুলি নি হঠাৎই বাইরে থেকে একটা হইহল্লা ভেসে আসায় জানলা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে দেখি আশেপাশের বাড়ির বাচ্ছাগুলো সব ছাদেই রথ টানছে আর সম্ভবত রথযাত্রার সব থেকে সুন্দর নিষ্পাপ গল্পটা লেখা হচ্ছে... চিরকালীন।

সবাই ভালো থাকবেন ... ফেলুদা আর আমার তরফ থেকে শুভ রথযাত্রার শুভেচ্ছা।

~~~~~~~ইনকাচক্র~~~~~~~~গত কয়েকদিন ধরেই টিনটিনে মজে ছিলাম আমি। আজও সকাল থেকেই Prisoners of the Sun নিয়ে বসেছিলাম আর এতটাই...
20/06/2020

~~~~~~~ইনকাচক্র~~~~~~~~

গত কয়েকদিন ধরেই টিনটিনে মজে ছিলাম আমি। আজও সকাল থেকেই Prisoners of the Sun নিয়ে বসেছিলাম আর এতটাই মগ্ন হয়ে গিয়েছিলাম যে ফেলুদা কখন সামনের সোফাটায় এসে বসেছে খেয়াল করিনি।

চমক ভাঙলো ফেলুদার কথায় - "জানিস তো ইনকারা ছিলো সূর্যের পূজারী।"

আমি বললাম, "ভাগ্যিস, আর তাই তো কাগজের টুকরো থেকে আসন্ন সূর্যগ্রহণের তারিখ আর সময়টা সংগ্রহ করে, ইনকাদের বোকা বানিয়ে, সকলের প্রাণ বাঁচাতে পেরেছিল টিনটিন।"

"একদম ঠিক বলেছিস।" সূর্যগ্রহণ টিনটিনের প্রাণ বাঁচিয়েছিলো যেমন ঠিক সেরকমই এক ভারতীয় মহাকাব্যের চরিত্রকেও বাঁচিয়েছিলো আত্মহত্যা থেকে ... বলতে পারবি কোন মহাকাব্য আর কোন চরিত্র?" প্রশ্নটা ছুঁড়ে দিয়ে চারমিনারে টান দিয়ে রিঙ বানাতে ব্যস্ত বয়ে পড়লো ফেলুদা।

বেশ খানিক্ষণ ভেবেও যখন কিছু মাথায় এলো না ফেলুদাকে বললাম, "তুমিই বলো..!!"

ফেলুদা বললো, "মহাভারতে জয়দ্রথ বধ মনে পড়ে?"
"সে তো কৃষ্ণ সুদর্শন চক্র দিয়ে সূর্য ঢেকে দিয়েছিলেন..." আমতা আমতা করে বলে উঠলাম আমি।

"আচ্ছা এই সুদর্শনচক্র দিয়ে সূর্য ঢেকে দেওয়া - এটা একটা অবাস্তব কল্পনা নয় কি? এটাকে রূপক হিসেবে যদি ধরা যায়, তাহলে আমরা ধরে নিতে পারি ঐ সময়ে একটা পূর্ণগ্রাস সূর্য গ্রহণ হয়েছিল। আর কৃষ্ণ সেই খবরটা আগাম জানতেন। তাঁর সুদর্শন দিয়ে সূর্য ঢাকা আর সূর্যের পূর্ণগ্রাস গ্রহণ মিলিয়ে দে। দেখবি , দুয়ে দুয়ে চার।" - ফেলুদা বলে উঠলো। "পৃথিবীর প্রত্যেক পুরাণেই সূর্যগ্রহণ নিয়ে কিছু কিছু গল্প পাবি ... বুঝলি তোপসে ....!!! নর্স পুরাণ অনুসারে, ক্ষুধার্ত একটি নেকড়ে এসে সূর্যকে খেয়ে ফেলে। আবার কোরিয়ান মাইথোলজিতে এই নেকড়ের বদলে কুকুর, এসে আকাশ থেকে সূর্যটাকে চুরি করে নিয়ে যায়। কিন্তু আসলে তো সূর্যগ্রহণ মানে পৃথিবীর উপরে চাঁদের ছায়া।যেমনটা কাল হতে চলেছে।"

ফেলুদা আর আমি তো কাল সূর্যগ্রহণ দেখার জন্য তৈরী... আপনারা....???

Address

Kolkata

Opening Hours

Saturday 7am - 5pm
Sunday 9am - 5pm

Telephone

+919073920427

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Finding Felu posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Finding Felu:

Videos

Share

Category

Finding Felu - #DetectingTheDetective trail !!

An initiative of “Walk Calcutta Walk” - A trail to find out the whereabouts of the best Private Investigator in town. Yes our very own Feluda might have solved his most famous cases in other cities however he happens to be a out and out Calcutta Boy.