Trails & Tales

31/01/2024

Only 4 seats are left

07/01/2024

This month come join us to witness nature at its best.....
Winter snow trek Kedarkantha trek expedition

Call 9830577002 to know more

12/11/2023

Happy diwali everyone

06/09/2023

Let the adventure begins.....

16/08/2023

Kedarkantha is a majestic peak located in Govind wildlife sanctuary in Uttarakhand. The trek gives your the thrill of reaching a summit to the peak at the height of 3800 meters.

If you want to experience nature at it's best, snow capped mountains, picturesque views...then this winter snow trek is absolutely for you.

For booking details call/WhatsApp on 9830577002
Follow us on Facebook: Trails & Tales

15/08/2023

There is nothing more beautiful than the Tricolor fluttering triumphantly in the wind.

24/11/2021

কোথাও ঘুরতে যাবার ছবি পোস্ট করলেই যেসব কমেন্ট আসে তার মধ্যে বেশ কিছু কমেন্ট থাকে "আমায় নিয়ে চলো", "আগে বললে আমিও যেতাম" ধরণের।

তাই এবার সকলের জন্য ছোট বড়, কাছে দূরে মিলিয়ে আটখানা ট্রিপ প্ল্যান করেছে .

তাহলে আর দেরি কিসের, চটপট জানাও কোন কোন ট্রিপে একসঙ্গে যাচ্ছি আমরা!!

Contact - 7439957028

17/11/2021

A surprise for our guests...
Breakfast in Keventer's

04/11/2021

Final call

02/09/2021

দুর্গাপুজো, কালীপুজো, ভাইফোঁটা সবকিছু কাটিয়ে ব্যাগপত্তর গুছিয়ে নিয়ে পাহাড়ে ছুট ছুট ছুট। উৎসবের আলো এক এক করে নিভতে শুরু করলেও আপনাদের মনের আলোগুলো ঝকঝক করবে বেড়াতে যাওয়ার আনন্দে।
পাহাড়ের কোলে পাঁচরাত ছদিনের অবকাশ যাপন এর সঙ্গে।

☘️ছোট্ট নদী, চা বাগান আর আপনি পাশাপাশি,
প্রথম দিনের নিভৃতবাসের ঠিকানা তাবাকোশী।☘️

Day 1: নভেম্বরের তেরো তারিখ সকালে আপনাকে পৌঁছে যেতে হবে এন জে পি, শিলিগুড়ি বা বাগডোগরা। সেখানেই সকালের ব্রেকফাস্ট সেরে গাড়ি করে আমরা রওনা দেব তাবাকোশির দিকে। যাওয়ার পথে দেখে নেবো মিরিক লেক। সেখানে খানিক ঘোরাঘুরি করে দুপুরের মধ্যে তাবাকোশি পৌঁছে যাবো। ফ্রেশ হয়ে দুপুরের খাওয়া দাওয়া সেরে বেরিয়ে পড়বো পাহাড়ি জঙ্গলের পথে পথে, হারিয়ে যেতে মানা নেই চা বাগানের সবুজের ভেতর। সন্ধে নামতে গুটি গুটি পায়ে ফিরে আসা হোমস্টে তে। চা এর সাথে টা, আর এর সঙ্গেই জমে উঠবে আড্ডা। রাতের খাওয়া সেরে পাড়ি সোজা ঘুমের দেশে।

☘️কাঞ্চনজঙ্ঘাকে মুঠোয় এনে
লেপচাজগৎ দ্বিতীয় দিনে☘️

Day 2: পরের দিন মানে 14th নভেম্বর সকালে ব্রেকফাস্ট সেরে মালপত্র গাড়িতে তুলে অল্প সময়ের মধ্যেই পৌঁছে যাব লেপচাজগত। সেখানে মেঘ গাভীর মতো চড়ে। আর মেঘ সরে গেলেই চোখ ধাঁধানো কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্কেবারে আপনার মুঠোয় ধরা দেয়। মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকা পাইন গাছের সারি, তারই বুক চিরে চলে গেছে কালো মসৃণ রাস্তা। এইসব নিয়েই তৈরি ছোট্ট গ্রাম লেপচাজগতে কিভাবে যে আপনার দুপুর গড়িয়ে বিকেল হয়ে ঝিঁঝি ডাকা রাত হয়ে যাবে আপনি টের ও পাবেন না।

☘️আমি জানি জানি জানি
সে-ই পাহাড়ের রানী।
নস্ট্যালজিক ছাদের ধারের রেলিং
ভালোবাসা আর আদরে মোড়া বাঙালির দার্জিলিঙ।☘️

Day 3: 15th নভেম্বর, সকালে ঘুম ভাঙবে পাখির ডাকে। চা জলখাবার খেয়ে আমরা বেরিয়ে পড়বো দার্জিলিংয়ের দিকে। দার্জিলিংয়ে আমাদের দুদিনের আস্তানায় ঢুকে হাত মুখ ধুয়ে দুপুরের খাবার খেতে খেতেই আমাদের গাড়ি অপেক্ষা করবে হোটেলের নীচে। চড়ে বসতেই গাড়ি চলবে দার্জিলিংয়ের রাস্তা ধরে চিড়িয়াখানার দিকে। নানান পশুপাখি বিশেষতঃ রেড পান্ডার পাণ্ডামি দেখে মন ভরলে ফিরে আসবো ম্যালে। তারপর বাকি সন্ধেটুকু অলসভাবে ঘুরে বেড়ানো, টুকটাক কেনা কাটার জন্য বরাদ্দ। হোটেলে ফিরে রাতের খাবার খেয়ে গুডনাইট বলার পালা কারণ আগামীকাল ভীষণ এক্সসাইটিং হতে চলেছে।

Day 4: 16th নভেম্বর, সক্কাল সক্কাল ব্রেকফাস্ট সেরে বেরিয়ে পড়বো আমরা সাইট সিয়িং এ। একে একে দেখে নেব পিস প্যাগোডা, জাপানিজ টেম্পল, ঘুম মনাস্ট্রি, বাতাসিয়া লুপ, দালি মনাস্ট্রি, রক গার্ডেন, হ্যাপি ভ্যালি টি এস্টেট, জামুনির মতো সব জায়গা। এর মাঝেই সময় করে লাঞ্চ সেরে ফেলবো। তারপর আবার চলে আসবো ম্যালে। আগেরদিন যেসব জিনিসপত্র দরদাম করে কেনা যায়নি সেগুলো আরো একবার দরদাম করার চেষ্টা করা যাবে। ইচ্ছে হলে ঢুঁ মারা যেতেই পারে কেভেন্টার্স বা গ্লেনারিসে, চটপট সেলফি তুলে আপলোডানো যাবে ফেসবুকে।

☘️মেঘ পিওনের ডাকে এলো ঘরে ফেরার চিঠি,
ফেরার আগে শেষ দিনটা তিনচুলেতে উঠি?☘️

Day 5: 17th নভেম্বর, সকাল বেলা ব্রেকফাস্ট করে রওনা হবো। আজকের গন্তব্য তিনচুলে। যাওয়ার পথে দেখবো তাকদা অর্কিড গার্ডেন, রংলি রংলিয়াট টি গার্ডেন, গুমবাদাড়া ভিউ পয়েন্ট, লামহাট্টা, পেশক টি গার্ডেন, লাভার্স মিট ভিউ পয়েন্ট। দুপুর গড়ানোর আগেই পৌঁছে যাবে তিনচুলের হোমস্টেতে। খাওয়া দাওয়া সেরে আলসে মেজাজে পায়ে হেঁটে ঘুরে দেখবো আশপাশ। সন্ধে বেলায় আজ রয়েছে স্পেশাল ব্যবস্থা বনফায়ারের। আগুনের তাপে হাত পা সেঁকতে সেঁকতে চা স্ন্যাকস এর সাথে জমবে আড্ডা। আজ আমাদের বেড়ানোর শেষ রাত। তাই রাতের খাওয়া সেরে একটু দেরী করে শুলেও ক্ষতি নেই।

Day 6: 18th নভেম্বর, সকালে বিছানা ছাড়বো একটু গড়িমসি করে। ব্রেকফাস্ট সেরে দেখতে যাবো তিনচুলে মনাস্ট্রি, তিনচুলে ভিউ পয়েন্ট। ফিরে এসে দুপুরের খাওয়া সেরে বেড়িয়ে পড়বো এন জে পির উদ্দেশ্যে। ব্যাগভর্তি সুন্দর সুন্দর অভিজ্ঞতা নিয়ে আমাদের এই বেড়ানো শেষ হবে এখানেই।

সঙ্গী হতে চাইলে যোগাযোগ করুন চটপট। একবার ভরসা করে দেখুন না, বাকি বিশ্বাসটুকু আমরা অর্জন করে নিতে পারি কিনা!!!

Booking open
Call/ whatsapp @7439957028


Once the festive mood gets over.....Let's seek serenity at the Stream of Tabakoshi, the beautiful Kanchenjunga from Lepcha jagat, the Rock Garden of Darjeeling and lastly Tinchuley View Point...

Day 1: All you need to do is reach at NJP, Siliguri or Bagdogra Airport at 13th November, 2021 early morning. After breakfast our destination will be Tabakoshi, while on the way we will get a view of Mirik Lake and by noon we will reach out destination. After lunch you can roam around the tea garden as long as you wish. Later the evening snacks and dinner will be provided at the Homestay.

Day 2: On 14th November, after breakfast we will leave behind the tea garden of Tabakoshi for the one and only Kanchenjunga... After reaching Lepcha jagat, you will feel lost within the valley of pine trees and Kanchenjunga... well of course it will be waiting for you playing hide and seek with the clouds....

Day 3: Are you bored of your alarm clock! Well on 15th November, 2021 you will wake up from the chirping of the birds of Lepcha jagat... After breakfast again we will leave for our next destination, Darjeeling; our stay at Darjeeling is for two days, after lunch, your ride will be waiting for you to make a quick visit at the Darjeeling zoo, well if you are at Darjeeling, how can we miss out the mall visit! On your return, you can take a peek at the mall and after returning to the Hotel dinner will be served...

Is it sounding exciting! Well there's more....

Day 4: Well on 16th November, 2021 after breakfast we will be out for sightseeing, Peace Pagoda, Japanese Temple, Ghoom Monastery, Batasia Loop, Dali Monastery, Rock Garden, Happy Valley Tea Estate, and Jamunia, you must be thinking so much to see and that too at such a short time, when will we have lunch? Don't worry, it's all sorted, and then what!! Well again back to the bargaining at mall or maybe some selfies at Glenary's and Keventer's to upload at Facebook and Instagram...

Day 5: On 17th November, 2021, after breakfast again we will seek out our new destination Tinchuley, on our way we will do few sightseeing like, Takda Orchid Garden, Gumbadara View Point, Lamahatta, and many more... After reaching our home stay, lunch will be provided, since we are almost at the end of our short trip, today we have something special for the evening, how about enjoying some bonfire with a feel of winter!!

Day 6: After breakfast we will leave for Tinchuley View Point and Tinchuley Monastery. On returning to the home stay, after lunch we will be packing our bags with loads of memories and leave for NJP...

If you want to be a part of this solitary retreat, contact us at:
Call/ whatsapp @7439957028
Booking open

15/08/2021

Trails & Tales wish you all a very happy Independence Day

15/04/2021

05/03/2021

ট্রেন টিকিট ফুরিয়ে আসছে,
ফ্লাইটের টিকিটের দাম বাড়ছে,
তাই ভাবনা চিন্তা যা করার, এবার একটু তাড়াতাড়ি করে ফেলতে হবে।

Ticket availability is decreasing
Flight fare is increasing
So make it fast.

11/02/2021

NOSTALGIC DARJEELING ALONG WITH OFFBEAT TABAKOSHI, LEPCHAJAHAT, TAKDAH TINCHULEY

8th to 13th May


For details contact 7439957028

08/02/2021

**TOUR ALERT**

This holi, embrace yourself with colours....

Howrah to Howrah only 2200/-
27th to 29th March

BOOKING OPEN

06/02/2021

** TOUR ALERT **

27/01/2021

নানা রঙের রংবুল

ছাদের ধারের রেলিংটায় দাঁড়িয়ে শৈশবে দেখা দার্জিলিং - বাঙালি মাত্রেই এই নস্টালজিয়ায় বুঁদ। বারবার গিয়েও যেন কখনোই পুরোনো হয় না পাহাড়ের রানী। আমাদের মধ্যে কমবেশি সকলেরই পাহাড়ের প্রেমে পড়ার শুরুটা এখান থেকেই। এর মধ্যে কিছু মানুষ অবশ্য আছেন যারা পাহাড়ে গিয়ে শুধু পাহাড়কেই পেতে চান ..... লোকজন, ভিড়ভাট্টা, কেনাকাটার হুজুগের ছোঁয়াচ বাঁচিয়ে দূরে থেকে আরো নিবিড় করে খুঁজে নিতে চান পাহাড়কে।

নিজের সঙ্গে মিল খুঁজে পাচ্ছেন??
তাহলে আর একটু কষ্ট করে বাকি লেখাটাও পড়ে ফেলুন। কারণ যেই জায়গার সন্ধান দেবো সেটা একদম আপনার জন্যই খুঁজে আনা।

দার্জিলিং থেকে কাছে, ঘুম থেকে তো আরও কাছে.... চা বাগানের সবুজ গালচে বিছানো ছোট্ট একটা জনপদ। যেখানে থাকবেন শুধু আপনি....আর আপনাকে সঙ্গ দেবে প্রাকৃতিক নিস্তব্ধতা।

সাইটসিংয়ের এর লম্বা লিস্ট হয়তো থাকবে না আপনার হাতে, কিন্তু নীল সবুজের প্যালেটে চোখ রেখে আপনি উপভোগ করবেন একটা আলসে সকাল কিভাবে নিজ্ঝুম দুপুরকে ছুঁয়ে চুপিচুপি আলতো বিকেল থেকে নিকষ কালো রাত হয়ে যায়।

দার্জিলিং থেকে 15 কিমি, আর ঘুম থেকে মাত্র 5 কিমি দূরের রংবুলে আছে ছবির মতো সুন্দর থাকার ঠিকানা, আন্তরিকতা যাদের আসল মূলধন।

রংবুল থেকে আশেপাশে দেখার জায়গা অনেক, পায়ে হেঁটেই দেখে আসতে পারেন রেনবো ফলস।
ঘুরে আসতে পারেন টপ দাড়া, হেলিপ্যাড। রংবুল থেকে বাতাসিয়া লুপ, জাপানিজ টেম্পল ঘুরে কেভেন্টারে গিয়ে ব্রেকফাস্ট করে দার্জিলিং জু, হ্যাপি ভ্যালি টি এস্টেট ঘুরে, খানিক ম্যালে ঘোরাঘুরি করে পেট খালি হলে আবার ঢুকে পড়ুন কুঙ্গা বা গ্লেনারিজে। তাতে করে আপনার শৈশবের নস্ট্যালজিয়াটাকেও আরেকবার ঝালিয়ে নিতে পারবেন। পেটপুজো সেরে গাড়িতে উঠে আবার ফেরৎ চলে আসুন রংবুলে আপনার নিভৃত ঠিকানায়। যদি ভোর ভোর উঠে সানরাইজ দেখতে চান চলে যেতে পারেন এখান থেকে 10 কিমি দূরের টাইগার হিলে। হাঁটতে হাঁটতে চলে যেতে পারেন 1869 সালে তৈরি হেরিটেজ টি ফ্যাক্টরি দেখতে, সঙ্গে উপরি পাওনা হিসেবে পেয়ে যাবেন হ্যাংগিং ব্রিজ। পাখি দেখতে ভালোবাসলে হাটতে হাটতে চলে যান বালাসুন নদীর ধারে, দেখা পেয়ে যাবেন নানা প্রজাতির পাখির।

সব মিলিয়ে দু তিনদিনের ছুটি কাটানোর জন্য একটা পিকচার পারফেক্ট ডেস্টিনেশন হতেই পারে রংবুল। এখানে আপনি বছরের যেকোনো সময়ে চলে আসতে পারেন।

নিউ জলপাইগুড়ি থেকে পৌঁছে যাবেন 2.5 থেকে 3 ঘন্টার মধ্যে। গাড়ি ভাড়া পড়বে 3000 এর আশেপাশে।

থাকা খাওয়ার খরচ জনপ্রতি প্রতিদিন 1500/- থেকে শুরু।

তবে এর দেরী কেন? কবে আসছেন মনস্থির করে ফোন করুন 7439957028 এ।

18/01/2021

UPCOMING TOUR ALERT!!!

11/01/2021

Mousuni : 9th & 10th Jan

ঘুরে এলাম মৌসুনী থেকে। দলে ছিলাম 22 জন। যত বড় দল, তত বেশি মজা। কতটা মজা করেছি????
ছবিগুলোই তার প্রমাণ।

মিস করে গেছেন এবারের ঘুরতে যাওয়া টা?? তাহলে পরের ট্রিপে চলুন একসাথে যাওয়া যাক!!

06/01/2021

Final call...
Last 2 seats are vacant due to last moment cancellation...

Are u free on this weekend??? Let's join us

21/12/2020

সামনের মাসে যাচ্ছি yaত্তো বড় টিম নিয়ে। তাই যাওয়ার আগে একবার সবটা দেখে না নিলে হয়??

যাতে থাকার টেন্টগুলোর সামনের zip খুললেই সমুদ্র আদর করতে হাত বাড়ায়, আর যখনই রঙ বেরঙের ছাতার তলায় সবাই খেতে বসবে, পেট ভরার সঙ্গে সঙ্গে যাতে মনটাও ভরে সেইটা একটু যাচাই করে এলাম আর কি।

সবকিছু দেখে শুনে ঠিকঠাক করে চলে এসেছি, এবার শুধু সবাই মিলে হুলাবিলা করার অপেক্ষা।

মন খারাপ হয়ে গেল এবারের ট্রিপ টা মিস করেছেন বলে??

No চাপ..... পরের ট্রিপটা খুব শিগগির announce করবো পেজ থেকে। তাই চোখ রাখুন পেজ-এ পরের আপডেটের জন্য। ঘুরতে নিয়ে যাবো আপনাকে খুব শিগগির।

18/12/2020

এক পেয়ালা কাঞ্চনজঙ্ঘা - কোলাখাম

ধরুন, আপনি নিরিবিলি একটা কটেজের বারান্দায় বসে সবেমাত্র চায়ের কাপটা হাতে নিয়েছেন চুমুক দেবেন বলে। ঠিক সেই সময়েই এক ঝাঁক মেঘ ছুটে এসে ঘিরে ধরলো আপনাকে। সঙ্গে সঙ্গে আপনি হয়তো এক ঝটকায় হাত বাড়িয়ে ধরে ফেললেন এক মুঠো মেঘ। আর আপনার ঠিক সামনেই দাঁড়িয়ে থাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা, কাবরু, পান্ডিমদের বললেন "ম্যাজিক"...

"রোজ কত কি ঘটে যাহা তাহা, এমন কেন সত্যি হয় না আহা"....

ঝকঝকে কাঞ্চনজঙ্ঘাকে সাক্ষী রেখে যদি মেঘ ছোঁয়ার স্বপ্নকে সত্যি করতে চান, তবে একবার ঘুরে আসতেই পারেন কোলাখাম। এই নিস্তব্ধ পাহাড়ি গ্রামের সৌন্দর্য্য আপনাকে ভুলিয়ে দেবেন শহুরে কোলাহল, পার্থিব চাওয়া পাওয়ার হিসেব।

এখানকার নেপালি রাই সম্প্রদায়ের মানুষজনের আতিথেয়তা আর সারল্য আপনাকে মুগ্ধ করবেই।
পায়ে হেঁটে ঘুরে আসতে পারেন ছাঙ্গে ফলস। 300 ফুট উঁচু থেকে রুপোলি জলধারা ঝাঁপিয়ে পড়ছে সবুজের বুক চিরে।

কোলাখাম থেকে যে রাস্তাটা লাভার দিকে গেছে তার প্রায় পুরোটাই নেওড়া ভ্যালি জঙ্গলের ভেতর দিয়ে। নিঃঝুম জঙ্গলের পথ ধরে যদি এগিয়ে চলেন তবে আপনার চোখে পড়বে অজস্র নাম না জানা পাখি। কোলাখামে দুটো দিন থাকলে সেখান থেকেই আপনি ঘুরে নিতে পারেন লাভা-লোলেগাঁও-রিশপ।

তাহলে আর দেরি কেন? নির্ভেজাল প্রকৃতির মাঝে দুদিনের ছুটি কাটাতে চলে আসুন কোলাখাম।

কিভাবে যাবেন? কোথায় থাকবেন?

নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন / বাগডোগরা এয়ারপোর্ট থেকে ভাড়া গাড়িতে খরচ পড়ে সাড়ে তিন থেকে চার হাজার টাকা। তবে শেয়ার গাড়িতে লাভা বা কালিম্পং পৌঁছে যেতে পারলে খরচ কমে যাবে বেশ খানিকটা।

হোমস্টের খরচ জনপ্রতি প্রতিদিন থাকা খাওয়া নিয়ে এক হাজার একশো টাকা থেকে শুরু (কতজন যাচ্ছেন, কোনঘরে থাকছেন – তার ওপর বাকিটা নির্ভর করছে )।

তবে আর দেরি কিসের? ডেটটা ঠিক করে ফোন / হোয়াটসঅ্যাপ করুন 7439957028

17/12/2020

Adieu 2020 & Welcome 2021 witnessing Kanchenjunga

Call/ Whatsapp: 7439957028

16/12/2020

*** FINAL CALL ***

15/12/2020

Get flawlessly tanned at the shore of the sea beach...
Get entertaied by the mind blowing waves...
Lastly, enjoy your lazy weekend with a campfire by the shore of Mousuni...
So what are you waiting for!!! Pack your bags for 9th and 10th January, 2021 ASAP....

14/12/2020

সোনালী বালুতটের হাতছানি......
মৌসুনী আইল্যান্ড।।

ক্রিসমাস নিউ ইয়ারের উপচে পড়া ভিড় টা যখন আস্তে আস্তে হালকা হতে শুরু করবে ঘুরতে নিয়ে যাচ্ছে ঠিক সেই সময়টায়।

জানুয়ারির দ্বিতীয় শনি রবি, মানে 9 আর 10, আমরা যাচ্ছি ।

কি!! এই অব্দি পড়েই নিশ্চয়ই একবার ক্যালেন্ডার টা চেক করে নিতে ইচ্ছে হচ্ছে আপনি ওই দুটো দিন ফাঁকা আছেন কিনা, তবে আবার এটাও হয়তো মনে হচ্ছে এই কোভিড পরিস্থিতিতে যাওয়া কতো টা সেফ???

আচ্ছা ব্যাপার টা সহজ করে দিচ্ছি ডিসিশন নেওয়ার জন্য।

আমরা কি কি দিতে পারব আপনাকে ওই দুটো দিন??

কোলকাতা থেকে প্রাইভেট ট্রান্সপোর্টে আপনাকে নিয়ে যাবো আমরা, কিন্তু এই জার্নি টা দারুণ ইন্টারেস্টিং হবে। কারণ আপনি এই জার্নি টায় গাড়ি তে যেমন চড়বেন তেমনি ফেরি করে নদী পেরোনোর আনন্দ ও পাবেন।

ঘুরতে গিয়ে হোটেলের রুমে তো থাকেনই। কিন্তু সোনালী নরম বালির ওপর পিচ করা রং বেরঙের টেন্ট গুলো যদি হয়ে ওঠে আপনার এক রাতের আস্তানা.... Sounds interesting??? এই অব্দি পড়েই যেতে ইচ্ছে করছে??? তাহলে বাকিটাও পড়ে ফেলুন।

সন্ধে বেলায় যখন বনফায়ারের আগুনের আঁচে হাতে বারবিকিউ চিকেনের টুকরো নিয়ে আড্ডা জমতে থাকবে আপনার সঙ্গে যাওয়া বাকি টিম মেম্বারদের, ঠিক তখনই গল্পের ঝুলি খুলবে . কারণ আমরা বিশ্বাস করি সব জায়গারই একটা নিজস্ব গল্প থাকে।

আপনি সাক্ষী থাকবেন সোনাগলা সূর্যাস্ত আর অপার্থিব সূর্যোদয়ের।

আমরা আলাদা করে খেয়াল রাখছি sanitization, thermal screening এর মতো ব্যাপারগুলো। কারণ ঘুরতে গেলেও করোনাকে অবজ্ঞা করার মতো বেপরোয়া নই আমরা।

যেতে যেতেই সেরে ফেলবো ব্রেকফাস্ট। চা খাওয়ার জন্য দাঁড়ানো যেতেই পারে হুজ্জতির ঘাটে। পরের দিন দুপুরের খাওয়া দাওয়া মৌসুনীতে সেরে তবেই আমরা কলকাতায় ফেরার পথে পা বাড়াবো।

এত অব্দি পড়ে যদি আপনার আমাদের ওপর এত টুকুও বিশ্বাস জন্মায় তবে বলবো একবার আমাদের সঙ্গে গিয়েই দেখুন না, আপনার বাকি ভরসা টুকু অর্জন করার দায়িত্ব Trails & Tales এর।

খরচ 2600 টাকা জনপ্রতি।

যাওয়ার জন্য ফোন বা হোয়াটস অ্যাপ করুন 7439957028 নম্বরে।

তাহলে ওই কথাই রইলো..... দেখা হচ্ছে 9 জানুয়ারি ঠিক সকাল 6.30 টায় কালীঘাট মেট্রোর সামনে।

11/12/2020

Booking is open now......

09/12/2020

বালুচরে রোদ পোহানো দুপুরবেলা...
সাগরপাড়ে উথাল পাতাল ঢেউয়ের খেলা...
সন্ধেবেলা আগুন জ্বেলে আড্ডা হবে...
জানুয়ারির নয়-দশ, কে কে যাচ্ছো তবে???