Neel Nirjane

Neel Nirjane Tours and Trekking information of tours and travels

27/06/2024

সব তীর্থ একবার
গঙ্গাসাগর হাজার বার
গরম আর সহ্য হচ্ছিল না। চাতক পাখির মতো তাকিয়ে ছিলাম আগুন ঝরানো আকাশের দিকে। ছিটে ফোটা মেঘের ও দেখা নেই। গরম মাথায় নিয়ে কতদিন আর বাড়ীতে বসে থাকা যায়। ২১ জুন আকাশ কালো করে, ঝরঝরিয়ে বৃষ্টি পড়লো। আর বাড়িতে বেঁধে রাখা যাবে না। ইসকনের ডিলাক্স AC room বুক করে ফেল লাম। বুক করলে তো হলো না। তীর্থের কাকের মতো অনেকেই ওত পেতে বসে ছিল। হরে দরে পাঁচটি ফ্যামিলির পরপর পাঁচটি ঘর অনলাইন বুক করা হলো একদিন আগে।
যাত্রা শুরু হলো ২২ জুন। সকাল সাড়ে পাঁচটার নামখানা লোকাল ধরে কাকদ্বীপ, সেখান থেকে Lot No-8 গিয়ে ভেসেলে পার হলাম কচূবেড়িয়া। কচু বেড়িয়া থেকে ৩৫ কি.মি. দুরে বঙ্গোপসাগরের উপকুলে অবস্থিত কপিল মুনির আশ্রম।

সাগর সৈকত

সাগর সৈকত সাগরদ্বীপের প্রান্তে অবস্থিত, যা সারা বিশ্বের অধিকাংশ তীর্থযাত্রীদের কাছে গঙ্গাসাগর নামে পরিচিত। গঙ্গায় পবিত্র স্নানের জন্য সাগরদ্বীপে যাওয়ার সময় সমুদ্র সৈকতটি প্রতি বছর লক্ষাধিক পর্যটকে প্লাবিত হয়। একটি আইকনিক ধর্মীয় তীর্থযাত্রার অংশ হওয়া ছাড়াও, আদিম সমুদ্র সৈকতটি সূর্যাস্ত উপভোগ করার জন্য একটি শান্ত, প্রশান্তিদায়ক জায়গা।

সাগর লাইটহাউস

সাগরদ্বীপে সমুদ্রসৈকতের কাছেই একটি লাইটহাউস আছে। পর্যটকদের প্রবেশের জন্য উন্মুক্ত এই বাতিঘর থেকে চারপাশের চমৎকার দৃশ্য দেখা যায়। বিশেষত যারা ফোটোগ্রাফি ভালবাসেন তাদের জন্য এই স্থানটি বড়ই লোভনীয়।

ভারত সেবা আশ্রম

ভারত সেবা আশ্রম গঙ্গাসাগরে অবস্থিত একটি এনজিও চালিত আশ্রম। এই আশ্রমে একটি মন্দির আছে এবং এই আশ্রমে পুণ্যযাত্রীদের ও অতিথিদের থাকবার ব্যবস্থা আছে। গঙ্গাসাগর মেলা চলাকালীন অতিথিদের থাকবার জন্য এই আশ্রম একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।


ওঙ্কারনাথ মন্দির

গঙ্গাসাগরের আরেকটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মন্দির ওঙ্কারনাথ মন্দির। মন্দিরটি ভগবান ওঙ্কারনাথ দেবের উদ্দেশ্যে উৎসর্গীকৃত। সাগরদ্বীপের সবুজ প্রকৃতির মাঝে অবস্থিত এই মন্দিরটির পরিবেশ অত্যন্ত শান্তিপূর্ন। এই মন্দিরে ততটা ভিড় হয় না তাই যেকোন ব্যক্তি এখানে এসে শান্তিতে উপাসনা করতে পারে।

ইসকন মন্দির
গঙ্গা সাগরের নতুন সংযোজন ইসকন মন্দির। নির্মীয়মান মন্দির দেখলে চোখ জুড়িয়ে যায়। ওদের নিজস্ব গেষ্ট হাউজ রয়েছে ; মাত্র ৯৯৯ টাকায় পাবেন A C Deluxe room . অন্য জায়গায় তার দাম
হ ওয়া উচিত ৩০০০/- টাকা।

Annapurna base camp trekking, trekked by Benugopal Mitra ,benoy karmakar.
23/04/2024

Annapurna base camp trekking, trekked by Benugopal Mitra ,benoy karmakar.

15/03/2024

শ্রী্শ্রীরামকৃষ্ণের ১৮৯তম জন্মদিনে কামারপুকুর।

15/03/2024

যুগাবতার শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণের ১৮৯ তম জন্মদিনে কামারপুকুরে পদযাত্রা।

মা সর্বমঙ্গলা """"""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""বর্ধমান শহরের উপর দিয়ে প্রায়ই আমাকে যাতায়াত করতে হয়, কিন্ত...
14/03/2024

মা সর্বমঙ্গলা
""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""
বর্ধমান শহরের উপর দিয়ে প্রায়ই আমাকে যাতায়াত করতে হয়, কিন্তু ঐতিহ্যপূর্ণ এবং ইতিহাস প্রসিদ্ধ, প্রাণোচ্ছল এই গুরুত্বপূর্ণ শহরের অভ্যন্তরে মনোঃসংযোগ করার মতো তেমন সুযোগ আমার আসেনি।
কিন্তু সেই সুযোগ ও মাহেন্দ্রক্ষণ আনয়নের কারিগর , যার আবেদনে সাড়া না দিয়ে আমরা তিনটি প্রাণী নিমরাজিতে ও রাজি হয়ে গেলাম, সে হলো আমাদের সর্বজনবিদিত ,অবসরপ্রাপ্ত, মিষ্টভাষী সুব্রত মান্না। সাড়া দিয়েছিলাম বর্ধমানে জি,টি রোড়ের ওর পৈতৃক বাড়িতে একবার ঘুরতে যাবার জন্য। ভ্রমণ পিপাসু হিসেবে রজতদা,সুশান্তদা ও আমার যতটা খ্যাতি থাকুক না কেন অতিথি আপ্যায়ণে সুব্রত মান্নার যে কতখানি সুনাম তা ওর বর্ধমানের বাড়িতে পদার্পণ না করলে কখনোই অনুভব করার সুযোগ পেতাম না।
আমাদের তো আবার "উঠলো বাই তো কটক যাই।"
মান্নার নির্দেশ মতো যথা সময়ে স্টেশনে ৬ নং প্লাটফর্মে হাজির হয়েছিলাম তিনজন।
মান্না টিকিট কেটেই রেখেছিল। মান্নাকে নিয়ে আমরা চারজন বিখ্যাত "সীতাভোগ"আর "মিহিদানার" শহর বর্ধমানের দিকে রওনা দিলাম। লোক্যাল ট্রেনের জানালার কাছে বসেই চারজন শুরু করলাম অফিস পাড়ার সেই স্মৃতি রোমন্থন।
একঘন্টা ও কাটেনি হঠাৎ মান্না ব্যাগ থেকে সকালের জলখাবার বের করতে আরম্ভ করলো। কাগজের প্লেট, টিস্যুপেপার আর ফুলকো ফুলকো লুচি তরকারী । আঃ কি স্বাদ ! মান্নার মিসেসের হাতের রান্নার তুলনা করতে হলে তাহলে ভজহরি মান্নাকে টেনে আনতে হবে। মান্নার মেয়েরাও নাকি খাবার বানাতে হাত লাগিয়েছিল। মা, আর মেয়েরা মিলে আমাদের জন্য যে উপাদেয় খাবার বানিয়েছিল , তার জন্য তাদের অবর্তমানে ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করতে চাই না। ভবিষ্যতে একদিন ওদের হাওড়ার বাড়িতে গিয়ে ওদের ধন্যবাদ দেবার ইচ্ছে আছে।
বর্ধমান স্টেশনে যখন নামলাম তখন ঘড়িতে কাঁটায় কাঁটায় এগারোটা। একটা অটো নিয়ে চারজন চলে এলাম ওর বাড়ীর কাছাকাছি ছোটো একটা সুন্দরী বৌদির চায়ের দোকানে,যে চায়ের স্বাদ আজ ও আমার মুখে লেগে আছে। উঠে চলে এলাম মান্নার দোতলা বাড়ির সামনে। বাড়ি বললে ভুল বলা হবে; ছোট খাঁটো একটা রাজপ্রাসাদ বলা যায়। আর সেই রাজপ্রাসাদে সাধারণ
মানুষের প্রবেশাধিকার যে সহজে হয় না,তা কিছুক্ষণের মধ্যেই বুঝতে পারলাম। বিরাট কোলাপসিপল গেট,তারপর দরজা,তারপর আবার গেট; তারপর আবার দরজা; আবার ঘরে ঢোকার দরজা। মোট দশখানা তালাচাবি। ঢোকার মুখেই বড়ো ধাক্কা। রাজবাড়ীতে অত সহজে ঢোকা যায় নাকি?
মান্না কিছুতেই চাবি খুলতে পারলো না। আধা ঘন্টা চেষ্টার পর মান্না কোলকাতায় ফোন লাগালো। ইতিমধ্যেই চাবি হাত নিলাম আমি ; বর্ধমান আমাকে ঠিক চিনতে পেরেছে।অতি সহজেই খুলে গেল চাবি।
ঘরের ভিতরে ঢুকে অবাক হয়ে গেলাম ; দুখানা পেল্লাই সাইজের শোবার ঘর। সামনে লম্বা বারান্দা, পাশে কিচেন, দুখানা বাথরুম। Fresh হয়ে চারজন বেরিয়ে পড়লাম কোর্ট চত্বরে; ওখানে মান্নার বহু দিনের পরিচিত হোটেল এ হোটেল মালিক, জামাই আদর করে আমাদের বসালো। পাতে পড়লো,ডাল,বেগুনি, দই কাতলা, পোস্তবড়া,পাপড়,চাটনি, মিষ্টি। দুপুরে এতটা ভুরিভোজ হয়েছে যে, বিছানায় দেহ না রাখা পর্যন্ত স্বস্তি মিলেনি।
আমাদের জন্য অটোর ব্যবস্থা করাই ছিল; বেলা তিনটে নাগাদ বেরিয়ে পড়লাম বর্ধমান শহর ঘুরতে।
বর্ধমান পশ্চিমবঙ্গের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত একটি সুন্দর শহর।
এটি তার ধান ক্ষেত, “সীতাভোগ বা মিহিদানা” এর মতো মিষ্টান্ন এবং বিখ্যাত প্রতিষ্ঠানের জন্য পরিচিত।
এছাড়াও বর্ধমানে প্রচুর আকর্ষণীয় পর্যটন কেন্দ্র রয়েছে যা ঘুরে দেখতে আমরা চারজন বরিষ্ঠ নাগরিক আনন্দে উদ্বেল হয়ে উঠলাম।
বর্ধমান শহরের নবাবহাটের ১০৮ শিব মন্দির কমপ্লেক্স একটি উল্লেখযোগ্য তীর্থস্থান যা সারা বিশ্বের মানুষকে আকর্ষণ করে।
বলে রাখা ভালো যে বর্ধমানে এরকম দুটি ১০৮টি শিব মন্দির কমপ্লেক্স রয়েছে, একটি নবাবহাটে এবং অন্যটি কালনায়।
নবাবহাট অঞ্চলে অবস্থিত মন্দিরগুলো একটি আয়তাকার আকৃতি করে রয়েছে। কালনা কমপ্লেক্সে একটি কেন্দ্রীভূত প্যাটার্নে ১০৮টি শিবমন্দির গুলি রয়েছে।
নবাবহাট কমপ্লেক্সে একটি প্যাভিলিয়ন এবং কয়েকটি সুন্দর ভবনও রয়েছে।
শ্রী বিজয় চাঁদ মহাতাবের রাজ্যাভিষেক উপলক্ষে, বর্ধমানের মহারাজা ১৯০৩ সালে জিটি রোড এবং বিসি রোডের সংযোগস্থলে এই বিশাল তোরণটি তৈরি করেছিলেন। ১৯০৪ সালে তৎকালীন ভাইসরয় লর্ড কার্জনের সফরের সময় তোরণটি “কার্জন গেট” নামকরণ হয়। স্বাধীনতার পরবর্তী যুগে, এর নামকরণ করা হয়েছিল “বিজয় তোরণ”। সুব্রত মান্না অত্যন্ত ভাগ্যবান, কেননা ওর পৈতৃক বাড়ি ঠিক এই তোরণের কাছাকাছি।
এ ছাড়াও আমরা ঘুরলাম সর্বমঙ্গলা মন্দির।
১৭০২ সালে মহারাজা কীর্তিচাঁদ দ্বারা সর্বমঙ্গলা মন্দিরটি নির্মিত হয়েছিল, যেটি বর্ধমানের ডিএন সরকার রোডে অবস্থিত। মাতা সর্বমঙ্গলার মূর্তিটি প্রায় ১০০০ বছর পুরনো। এটি অবিভক্ত বাংলার প্রথম নবরত্ন মন্দির।
অটোওয়ালার বদান্যতায় আমরা রেল লাইন ছাড়িয়ে চলে এলাম কাঞ্চন নগরে।
কঙ্কালেশ্বরী মন্দিরটি বর্ধমান শহরের কাঞ্চন নগরে অবস্থিত। ১৭০০ খ্রিস্টাব্দে দামোদরের পাশের নদীতে মন্দিরের কালী প্রতিমাটি পাওয়া গিয়েছিল। মন্দিরে নয়টি শৃঙ্গ রয়েছে যার ফলে “নবরত্ন মন্দির” নামে পরিচিত। এটি পূর্ব বর্ধমানের দ্বিতীয় নবরত্ন মন্দির।
এর পর আমরা দেখতে এলাম খাজা আনোয়ার বেড়।
খাজা আনোয়ার বেড় নবাব বাড়ি বর্ধমানের দক্ষিণ অংশের দিকে অবস্থিত এবং প্রায় তিনশত বছরের পুরানো। এই নির্মাণটি চারদিকে উঁচু দেয়াল দ্বারা বেষ্টিত এবং এই ভবনের স্থাপত্য শৈলীটি ইন্দো-সিরিয়ান স্থাপত্যের নিখুঁত মিশ্রণ। বিল্ডিংয়ের ভিতরে একটি উইন্ড-হলের বা হাওয়াঘর এর মাঝখানে একটি গভীর পুকুর রয়েছে।
বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে
বর্ধমানের গোলাপব্যাগ বা গোলাপের বাগান, একটি প্রিয় পর্যটন স্থান। এটি ১৮৮৩ সালে রাজা বিজয় চাঁদ মাহাতাব প্রতিষ্ঠিত বোটানিকাল এবং প্রাণিবিদ্যা সম্পর্কিত উদ্যান। বিখ্যাত উদ্ভিদবিজ্ঞানী ডালটন হুকার এখানে এসে ১২৮ ধরণের গাছ তালিকাভুক্ত করেছেন। বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় কমপ্লেক্সে ক্লাসও নেয়। দুর্ভাগ্যবশত আমরা পারমিশন পেয়ে ও অনেক খানি হেঁটে যাওয়ার ভয়ে গোলাপ বাগ আমরা দেখতে পেলাম না। অটো চলাচল ওখানে নিষিদ্ধ ছিল।
বর্ধমানের দৈত্যাকার চার-লেনের কেবল-স্থিত রেলওয়ে ওভার ব্রিজটি দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম হিসাবে বিবেচিত হয়। ১৮৮.৪৩ মিটার কেবল স্থিত রবটির লেনের সমান্তরাল প্রতিটি পক্ষের ১.৫ মিটার-প্রশস্ত ফুটপাথ রয়েছে চার লেনে যান চলাচলের জন্য আরওবিটির প্রস্থের ২৭.৭ মিটার রয়েছে। সেতুটি ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরে উদ্বোধন করা হয়েছিল।
পরের দিন সকাল আটটার বর্ধমান লোকাল ধরে ফেরার আগে অন্তরে কেমন যেন একবেদনা অনুভূত হলো। ছেড়ে চলে যাওয়ার বেদনা। বর্ধমান শহরটাই আমার কাছে মায়ের মতো মনে হল। মাকে ছেড়ে যেতে সন্তানের যেমন বেদনা অনুভূতি হয়, তেমনি আমার ও মনে বিযোগ ব্যাথা অনুভূত হলো। চোখে জল এলো। চশমা ঝাপসা হয়ে উঠলো। মনে হলো আর একবার নেমে গিয়ে মাতৃমন্দির দর্শন করি। মনে হলো মান্নার সেই নিচের ঘরটাতে আর একটা রাত কাটিয়ে আসি । মা সর্বমঙ্গলার কাছে আর একটা দিন কাটাই। পা দুটো ট্রেন থেকে নেমে আসার সংকেত দিচ্ছে। একবার মনে হলো নেমে যাই। কিন্তু ততক্ষণে ট্রেন ছেড়ে দিয়েছে। ফিরে যাওয়ার উপায় নেই।
""''কলমে -নিতাই""'"""

শুশুনিয়া পাহাড় ও মুকুট মনিপুর ভ্রমণ
10/10/2023

শুশুনিয়া পাহাড় ও মুকুট মনিপুর ভ্রমণ

12/07/2023

Tour at keonjhar, kiriburu& meghatuburu

Our most preferable tour at keonjhar , Kiriburu, meghatuburu
06/07/2023

Our most preferable tour at keonjhar , Kiriburu, meghatuburu

Ranchi, patratu and Netarhat
07/06/2023

Ranchi, patratu and Netarhat

We visited satkosia,Orissa on 28.032.2023 along with the members of  Bom retirees Association , 26 members attended in t...
15/03/2023

We visited satkosia,Orissa on 28.032.2023 along with the members of Bom retirees Association , 26 members attended in the tour.

11/03/2023

Bonfire at satkosia

Satkosia tour of Bom Retirees Association
10/03/2023

Satkosia tour of Bom Retirees Association

Address

2 No Middle Block Garia Nabagram
Kolkata
700152

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Neel Nirjane posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Category