04/05/2024
⛰️⛰️এবার পুজোতে যাচ্ছি কল্পা-কিন্নর ও লাহুল-স্পিতি ঘুরতে হিমাচলে⛰️⛰️
(সিমলা - 1রাত, সরাহান - 1রাত, সাংলা - 1রাত, কলপা - 2রাত, টাবো - 1রাত, কাজা - 2 রাত, মানালি - 2 রাত)
14 রাত্রি 15 দিন
আমরা যাচ্ছি : 04/10/2024
আমরা ফিরছি : 18/10/2024
মাথা পিছু খরচ : 23500/-
(CREDIT CARD এ EMI ব্যবস্থা করা হয়ে থাকে)
✍️প্রথম দিন :- রাত 9.55তে হাওড়া থেকে নেতাজি এক্সপ্রেস ধরে রওনা হবো চণ্ডীগড় এর উদ্দেশ্যে।
✍️দ্বিতীয় দিন :- আজ সারাদিন ট্রেনেই কাটবে।
✍️তৃতীয় দিন :- ভোর রাতে পৌঁছে যাবো চণ্ডীগড়। চণ্ডীগড় রেলওয়ে স্টেশনে পৌঁছে আমরা সিমলার উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করব। সিমলা হোটেলে পৌঁছানোর পরে হোটেল চেক ইন করে এবং কিছুক্ষন বিশ্রামের পরে বিখ্যাত মল রোড, রিজ, খ্রিস্ট চার্চ, লক্কর বাজার, স্ক্যান্ডাল পয়েন্টে হাঁটুন (গাড়ি প্রবেশ নিষিদ্ধ)। কালী বাড়ি ইত্যাদি। সিমলা হোটেলে রাত্রি যাপন।
✍️ চতুর্থ দিন :- সকালের নাস্তার পর হোটেল থেকে চেক আউট করে এবং সাংলা যাওয়ার পথে কুফরি দেখে নেবো, এটি হিমালয়ান ন্যাশনাল পার্ক, ইয়াক রাইডের জন্য বিখ্যাত এবং কুফরি থেকে অবিরাম হিমালয় প্যানারোমিক ভিউ দেখতে পারেন, ফাগু ভ্যালি এবং সন্ধ্যায় সারাহান পৌঁছে ভীম কালী মন্দির দর্শন করে নেবো। সারাহান হোটেলে রাত্রি যাপন।
✍️পঞ্চম দিন :- প্রাতঃরাশের পরে, তিব্বতি বৌদ্ধ মঠ সাংলা এর উদ্দেশ্যে রওনা দেব এবং সাংলা পৌঁছে পায়ে হেঁটে ঘুরে নেবো হোটেলের বাইরে অ্যাপেল বাগান গুলো। পাহাড়ি নদী বাস্পার ধারে গিয়েও বেশ কিছুটা সময় কাটিয়ে নিতে পারেন। আজ রাতটা সাংলা হোটেলে থাকবো।
✍️ষষ্ঠ দিন :- সকালে ব্রেকফাস্টের পরে বেরিয়ে পড়বো ছিতকুলের উদ্দেশ্যে। ছিটকুলের মনোরম দৃশ্য উপভোগ করে নেবো বাস্পা নদীর ধারে ধীরে ধীরে আরোহণের মধ্য দিয়ে রাখছাম 10,000 - 12000 ফুট উচ্চতার ছিতকুলের চারণভূমিতে পৌছে যাবো। চারপাশে পাহাড়, আপেল বাগান, স্থানটি থাকার জন্য একটি স্বর্গরাজ্য এবং এর শান্তি ও প্রশান্তি এর সৌন্দর্যকে আরও বাড়িয়ে তোলে। ছিটকুলে পৌঁছে উপত্যকার দৃশ্য উপভোগ করে নেবো। ফিরে এসে দুপুরের লাঞ্চ সেরে আমরা রওনা দেব কল্পার উদ্দেশ্যে। আজকের রাতটা আমরা কল্পতে কাটাব।
✍️সপ্তম দিন :- আজ কল্পা হোটেল থেকেই দর্শন করবো কিন্নর কৈলাশের মহাদেবকে। দিনে সাত বার রং পরিবর্তন করে এই কৈলাশ। আজ সকালের নাস্তার পর্ব সেরে নিয়ে কল্পার স্থানীয় দর্শনীয় স্থান রোঘি গ্রাম ও sucide ভিউ point ভ্রমণের জন্য বেরিয়ে পড়বো, এটি কল্পা থেকে প্রায় 6-7 কিমি দূরে এবং আপেল বাগান দ্বারা ঘেরা হিমাচলের ঐতিহ্যবাহী জীবনধারার জন্য পরিচিত, একটি ছোট হাইক বা কাল্পা থেকে গ্রাম জুড়ে হাঁটার জন্য খুব সুন্দর জায়গা। আপনি প্রায় অনুভব করবেন যে আপনি টাইম মেশিনে আছেন এবং অতীতে কোথাও, যদি আপনি সত্যিই এই গ্রামে কিছু সময় কাটান। গ্রামবাসীদের স্থান, এর উদ্ভিদ এবং প্রাণীজগত সম্পর্কে একটি দুর্দান্ত জ্ঞান রয়েছে এবং আপনি যদি কিন্নর উপত্যকা এবং এই অঞ্চল সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হন তবে আপনি তাদের কাছ থেকে গ্রামে বেশ শালীন জ্ঞান পেতে পারেন। স্থানীয় স্কুল এবং নারায়ণ নাগিনী মন্দির কমপ্লেক্স পরিদর্শন করুন, যেখানে হিন্দু, বৌদ্ধ এবং স্থানীয় দেব-দেবী, বৌদ্ধ মঠ, কল্পা গ্রাম ইত্যাদির মন্দির রয়েছে। কাল্পার হোটেলে আজকে রাত্রিবাস।
✍️অষ্টম দিন :- সকালের ব্রেকফাস্ট সেরে নিয়ে আজ বেরিয়ে পড়বো টাবো র উদ্দেশ্যে। পথে যেতে যেতে দেখে নেবো নাকো লেক, নাকো মণেস্ট্রি এবং গিউ গ্রাম সঙ্গে মজেস্ট্রি (দেখে নেবো তিব্বত সন্যাসির মমি)। আপেল বাগানে ঘেরা টাবো পুরনো ও নতুন মনেষ্ট্রি। টাবো হোটেলে আজ রাত্রিবাস।
✍️নবম দিন :- সকালের নাস্তার পর হোটেল থেকে চেক আউট করে কাজা এর উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়বো।কাজা পৌঁছানোর আগে দেখে নেবো ধনকার মণেস্ট্রি ও কিং valley। পথে স্পিতি নদী আর হিমালয়ের অপরূপ সৌন্দর্য কে উপভোগ করতে করতে আমরা পৌঁছে যাবো কাজাতে। সন্ধায় কাজা মার্কেট টা গিয়ে ঘুরে আসতে পারেন। আজ রাতটা এই কাজা হোটেলে থাকবো।
✍️দশম দিন :- সকালের ব্রেকফাস্ট সেরে বেরিয়ে পড়বো স্পিতি Valley ঘুরে দেখতে। একে একে দেখে নেবো কাজা মণেস্ট্রি, হিককিম গ্রাম বিশ্বের সব থেকে উঁচু পোস্ট অফিস, এশিয়ার সব থেকে উচু গ্রাম কমিক গ্রাম, লাংজা গ্রাম, কি মনেস্ট্রী, কিব্বের Village, এশিয়ার উচ্চতম ঝুলন্ত সেতু ছিচাম ব্রিজ। আবার ফিরে আসবো কাজা হোটেলে।
✍️একাদশ দিন :- আজ সকাল সকাল ব্রেকফাস্ট সেরে নিয়ে বেরিয়ে পড়বো লোসার, কুঞ্জম পাশ ও অটল টানেল হয়ে মানালি র উদ্দেশ্যে। পথে দেখে নেবো লাহুল উপত্যকার চন্দ্রতাল লেক। মানালি পৌঁছে আজ রাতটা মানালি হোটেলে রাত্রি কাটাবো।
✍️দ্বাদশ দিন :- সকালে ব্রেকফাস্ট সেরে আজ বেরিয়ে পড়বো মানালির লোকাল সাইট সেইনিং এর জন্য। একে একে দেখে নেবো হিরিম্বা টেম্পল, বশিষ্ঠ আশ্রম, ক্লাব হাউস ইত্যাদি দেখে ফিরে আসবো হোটেলে। সন্ধ্যায় ঘুরে দেখে নিন মানালি ম্যাল। আজকের রাত্রিবাস মানালি হোটেলেই।
✍️ত্রয়োদশ দিন :- সকালে ব্রেকফাস্ট সেরে আজ বেরিয়ে পড়বো কালকা মেল ধরতে চন্ডিগড় এর উদ্দেশ্যে। আজ রাতে আমাদের কলকাতা ফেরার ট্রেন।
✍️চতুর্দশ দিন :- আজ সারা দিন ট্রেনেই কাটবে।
✍️ পঞ্চোমদশ দিন :- আজ সকালে আমরা লাহুল স্পিতির মধুর স্মৃতি গুলো আওড়াতে আওড়াতে ট্রেন থেকে নেমে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দেবো। ভ্রমণ সমাপ্ত
⛰️⛰️প্যাকেজ অন্তর্ভুক্ত: -
😲ট্রেন টিকেট স্লিপার ক্লাসে পরিবহন।
😲টোল ট্যাক্স পার্কিং,
ড্রাইভার ভাতা। উপরের প্রোগ্রাম অনুযায়ী সমস্ত দর্শনীয় স্থান।
😲পরিবার অনুযায়ী হোটেল থাকার ব্যবস্থা।
সমস্ত কর, পরিষেবা চার্জ।
😲প্রাতঃরাশ, দুপুরের খাবার, রাতের খাবার।
⛰️⛰️প্যাকেজ বহির্ভূত:
😞অল রাইডিং এবং রাফটিং
😞ট্রেনের খাবার
😞এন্ট্রি ফি যদি কিছু লাগে।
😞Package এ উল্লেখ নেই এমন কোনো খরচ।
😞ক্যামেরা চার্জ এবং কুলি চার্জ।
😌 Khupri valley এর ঘোরার খরচ।
😌 AC class ট্রেন টিকেট extra।
😌 Mineral water, Soft এবং Hard Drinks
😌 উল্লেখ করা নেই এমন খরচ।
🌟 প্রাকৃতিক কারণে বা পাহাড়ি কোনো অবস্থার অবনতির কারণে ভ্রমণসূচি পরিবর্তন করা হতে পারে।
⭐আমরা সমস্ত রকম কার্ড পেমেন্ট নিয়ে থাকি।
বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন :
বেড়ানোর সাথী (IRCTC AUTHORISED)
Khardah, Kolkata -700119
Phone : 9830820021/9836028890