Sikkim Tourist Centres

Sikkim Tourist Centres We, SearchUrHotel Group of companies, organised a spectacular tourism information centre as STC

Sikkim Tourist Centres not only providing guidence to the valued tourists, also organize tour in different segments for all the classes from Home Stay to Super Deluxe hotels based on customer need also providing complete tour pacakage.

DM for Booking
14/03/2023

DM for Booking

Winter booking Started......
16/12/2022

Winter booking Started......

চটকপুর (Chatakpur), দার্জিলিং জেলার কার্শিয়াং মহকুমায় টাইগার হিলের পাশের পাহাড়টায় তন্দ্রাচ্ছন্ন শ্যামল গ্রামটার নাম। সিঞ...
31/10/2022

চটকপুর (Chatakpur), দার্জিলিং জেলার কার্শিয়াং মহকুমায় টাইগার হিলের পাশের পাহাড়টায় তন্দ্রাচ্ছন্ন শ্যামল গ্রামটার নাম। সিঞ্চল অভয়ারণ্যে ৭৭৮৮ ফুট উচ্চতায় চটকপুর এর অবস্থান। জায়গাটির প্রাথমিক আকর্ষণ হ’ল এর দুর্দান্ত পর্বতমালার দৃশ্য এবং একটি শান্ত এবং শান্তিপূর্ণ পরিবেশ। মাত্র ১৯ টি পরিবারের বাস এখানে – জনসংখ্যা ৯০ এর কাছাকাছি। ছোট্ট এই গ্রামটির চারপাশে যেদিকে তাকাবেন শুধু সবুজ আর সবুজ। মাথায় বরফের মুকুট – দিগন্ত জোড়া কাঞ্চনজঙ্ঘা। এ ছাড়াও হিমালয়ের আরও কতগুলি বিখ্যাত শৃঙ্গ দেখা যায়। যদিও আকাশ পরিস্কারের উপর এটি নির্ভর করবে। ঘন জঙ্গলে অপার নৈঃশব্দ্য। মাঝে মাঝে তা ভেঙে যায় বিভিন্ন প্রজাতির পাখির ডাকে। পাহাড় থেকে নীচের দিকে তাকালে দেখা যায় শিলিগুড়ি ও জলপাইগুড়ি শহরের ছবি। যেন ক্যানভাসে আঁকা। চটকপুর এ দেখতে পাবেন স্যালামান্ডার নামক প্রাণীটিকে।

পাহাড়ের ধাপে ধাপে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে কাঠের সুন্দর দেখতে বাড়িগুলি। প্রত্যেক বাড়ির সংলগ্ন সব্জি ও ফুলের বাগান ভারী সুন্দর লাগে দেখতে। রাস্তা দিয়ে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে দেখতে হেটেই পৌঁছে যাওয়া যায় লোকাল হাটে। জনা ২৫ মানুষ তাদের সব্জি, ফল নিয়ে বসে আর প্রায় সমসংখ্যক ক্রেতা। এই হাটে বিক্রেতারাই ক্রেতা। অনেকটা আদান-প্রদান সম্পর্ক। দুপুরে খাওয়া-দাওয়ার পর কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিয়ে বেড়িয়ে পড়তে পারেন স্থানীয় সিংচল স্যাংচুয়ারি পরিদর্শনে। পাইন, বার্চ, জুনিপারে ভরা এই স্যংচুয়ারি। ৭৮০০ ফুট উচ্চতায় ৩৯ স্কোয়ার কিমি বিস্তৃত এখানে নানা ধরনের পাখি, ময়ূর, হরিণ, চিতল, কালো ভাল্লুক, চিতা, বনবিড়াল ইত্যাদির বাস এখানে। প্রায় ঘন্টাখানেক পথ হেঁটে পৌছানো যায় একটা জলাশয়ের কাছে। এখানে বিভিন্ন প্রাণীরা দিনের বিভিন্ন সময় জল খেতে আসে। তাই অপেক্ষায় থাকলে বলগা হরিণ সহ বেশ কিছু বনের প্রাণীর দেখা মিলবে।

কিভাবে যাবেনঃ-
চটকপুরে যাওয়ার তিনটি আলাদা রাস্তা রয়েছে। একটি পেশোক রোডের তৃতীয় মাইল হয়ে, দ্বিতীয়টি হিল কার্ট রোডের সাথে সংযোগকারী শিলিগুড়ি দার্জিলিংয়ের দিলারামে এবং তৃতীয়টি দার্জিলিংয়ের নিকটে সোনাদা থেকে ডানদিকে (পোস্ট অফিসের পাশ দিয়ে)। আপনি যে কোনও পথ অনুসরণ করেন, মনে রাখবেন এটি বনভূমি এবং বন দফতরের অনুমতি ছাড়া বনে প্রবেশ করা একটি অপরাধ। যদি কেউ বনে যান বা এখানে একটি রাত কাটান তার জন্য বন বিভাগের অনুমতি নিতে হবে যার জন্য ১০০ টাকা লাগবে জন প্রতি এবং গাড়ি প্রতি (অনুমতির কূপনটি যত্ন করে রেখে দেবেন কারন এটি হোম স্টে এবং ফেরার হময় চেকপোস্টে দেখাতে হবে)। তিনটি রুটের মধ্যে সোনদা – চটকপুর রুটটি সবচেয়ে সংক্ষিপ্ত।

কোথায় থাকবেন:-
চটকপুর এ আছে ছবির মতো সব HomeStay ! আন্তরিক আতিথেয়তায় জনা দশেক গ্রামবাসীর ঘরে এখন থাকার ব্যবস্থা। কার্পেটে মোড়া ছিমছাম সুন্দর সব কটেজ।
নিরিবিলিতে চটকপুরে থাকার জায়গা হল চটকপুর ইকো রিসর্ট। বন দপ্তরের ২ ঘরের ২ টি কটেজ। যোগাযোগ করতে পারেন:
6297741703 / 9038079101

24/10/2022
'শীতকাল যে  কবে আসবে? আবার সেই পাহাড়ি ব্যালকনি তে বসে,  শীতের আমেজ গায়ে মেখে, চায়ের চুমুক দিয়ে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখব! কতদিন দ...
17/10/2022

'শীতকাল যে কবে আসবে? আবার সেই পাহাড়ি ব্যালকনি তে বসে, শীতের আমেজ গায়ে মেখে, চায়ের চুমুক দিয়ে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখব! কতদিন দেখিনি চলোনা এবারের শীতে দার্জিলিং ঘুরে আসি।

Sikkim Tourist Centres : ☎️ +91 6297741703
☎️ +91 9038079101
পায়ের তলায় সর্ষে' বাঙালির মনের মধ্যে এই সুপ্ত স্বপ্নটা উঁকি দিচ্ছে মাঝেমধ্যেই। হাসফাঁস করা গরম, বিরক্তিকর ১০-৫টা বা রান্নাঘরের জীবনে একটু ঠাণ্ডা বাতাস আনছে ইউটিউবের ট্রাভেল ব্লগ আর প্ল্যানিং চলছে
#তিন_রাত_চার_দিন বা, #চার_রাত_পাঁচ_দিনের একটা পাহাড়ি ছুটির। পূজোর এই মরশুমে পাহাড়ে ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই রব, নভেম্বরের চাপও বাড়ছে! তবে পড়ে আছে গোটা শীতকাল , নভেম্বরের মাঝামাঝি থেকে সেই মার্চ-এপ্রিল।

💙 এই সময়টায় পাহাড়ের আনাচ-কানাচ থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা, কমলালেবুর বাগান, ম্যাপেল সহ নানা গাছের ফলের রংবাহারি , হোমস্টেগুলোর উঠোনের রঙিন বাহারি মরশুমি ফুল... পাহাড়টা যেন আরো মায়াবী হয়ে ওঠে।

💙 চলুন প্ল্যানটা ছকে নেওয়া যাক। দার্জিলিং-কার্শিয়াং অফবিটকে মোদ্দায় চারটে পার্টে ভাগ করে নেওয়া যায় :

✅ ️ক) সিটং, অহলদাঁড়া, লাটপাঞ্চার, কয়লাগুদাম, তুরুক, মাহালদিরাম, চিমনি, বাগোরা, সেল্পু, সোরেন, শিবখোলা, যোগিঘাট, মংপু ইত্যাদি।

✅ ️খ) তাকদা, তিনচুলে, রামপুরিয়া, কোলবং, নয়া বস্তি, ছোটা মাঙ্গয়া, বড় মাঙ্গয়া, লামাহাট্টা, পেশক, রঙ্গারুণ, দাওয়াইপানি, চটকপুর, তিস্তা ভ্যালি, রংলি-রংলিয়ট, রঞ্জু ভ্যালি, ছয় মাইল ইত্যাদি।

✅ ️গ) দার্জিলিং, লেপচাজগৎ, ঘুমভঞ্জং, সিংতাম, গুমতিগাঁও, লেবং, সোনাদা, রংবুল, খোরসং, বিজনবাড়ি, ঝেঁপি, সুখিয়া, গুরাস, তাবাকোশি, রংভঙ, মিরিক ইত্যাদি।

✅️ ঘ) মানেভঞ্জন, ধোত্রে, টংলু, টুমলিং, কালিপোখরি, সান্দাকফু, ফালুট, গোর্খে, সামানদিন, রিম্বিক ইত্যাদি।

☑️এখানে আলোচনা করবো প্রথম তিনটে পার্ট নিয়ে। শেষ পার্টটা নিয়ে আসছি অন্য পোষ্টে। চলুন, দিন অনুযায়ী প্ল্যানটা সাজিয়ে নিই।

🔵 #প্রথম_দিন:

আগের দিন রাতেই তো কথা হয়ে গেছে
আমাদের এর ড্রাইভার দাদার সাথে, ট্রেন থেকে নেমে ফ্রেশ হয়ে, চা খেয়ে উঠে পড়ুন গাড়িতে। ব্রেকফাস্ট রাস্তায় করে নেওয়া যাবে। সেভক কালিবাড়ি, করোনেশন ব্রিজ, বিরিকদাঁড়া ভিউ পয়েণ্ট ইত্যাদি দেখতে দেখতে পৌঁছে যান দার্জিলিং-কার্শিয়াং অফবিটের প্রথম পর্বের (ক) হট কেক সিটং। চেক ইন করে নিন #আমাদের হোমষ্টে এ। স্নান সেরে, লাঞ্চ করে ছোট্ট ভাতঘুম। তারপর পায়ে হেঁটে ঘুরে দেখুন পাহাড়ি জনপদটি। সিটং থেকে সন্ধ্যে নামা দেখতে অদ্ভুত সুন্দর লাগে। মন হঠাৎ করেই গুনগুনিয়ে ওঠে,
' ঠিক সন্ধ্যে নামার মুখে
তোমার নাম ধরে কেউ ডাকে,
মুখ লুকিয়ে কার বুকে
তোমার গল্প বলো কাকে?'

🔵 #দ্বিতীয়_দিন:

ধোঁয়া ওঠা চা-এ চুমুক আর পাহাড় দেখতে দেখতে শুরু হোক দিনটা। এরপর ব্রেকফাস্ট করে বেড়িয়ে পড়ুন আশপাশটা ঘুরে দেখতে। প্রথমেই চলে আসুন অহলদাঁড়া ভিউ পয়েণ্ট। চেকপোস্ট পেরিয়ে খানিক দূর অব্দি গাড়ি পৌঁছে যাবে। শেষের দু'-তিন মিনিট পদযুগল-ই ভরসা। অহলদাঁড়াকে বলা হয় ৩৬০ ডিগ্রি ভিউ পয়েণ্ট। এখান থেকে দেখা যায় কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরুপ রুপ, তিস্তা ভ্যালি, ত্রিবেণী, কালিম্পং ইত্যাদি। আছে একটা ছোট্র দোকান। রৌদ্রজ্বল দিনে, চা বাগানের মধ্যে বসে এক কাপ চা আর কাঞ্চনজঙ্ঘা... জমে যাবে!
এবার একে একে দেখে নিন পাখিদের স্বর্গরাজ্য লাটপাঞ্চার, বিলুপ্তপ্রায় সালামাণ্ডারদের ব্রিডিং গ্রাউন্ড নামথিং পোখরি লেক, লেপচা ফলস্, লেপচা মনেস্ট্রি, মাহালদিরাম টি এসেস্ট ইত্যাদি। হাতে সময় থাকলে ঘুরে নেওয়া যায় মংপু (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাড়ি), যোগিঘাট। হোমস্টেতে ফিরে লাঞ্চ, তারপর বিকালের পায়ে হেঁটে ঘোরাঘুরি। পরেরদিন সকালে এখান থেকে চেক আউট করে চলে আসুন তাকদা-তিনচুলে সার্কিটে।

উপরোক্ত দু'দিন সিটং ছাড়াও স্টে করা যায় অহলদাঁড়া, লাটপাঞ্চার, তুরুক, মাহালদিরাম, যোগিঘাট (নদীর পাশে), মংপু (ফার্ম স্টে) ইত্যাদি জায়গায়।

🔵 #তৃতীয়_ও_চতুর্থ_দিন:

সকাল সকাল ব্রেকফাস্ট করে বেড়িয়ে পড়ুন দার্জিলিং-কার্শিয়াং অফবিটের দ্বিতীয় পর্বের (খ)-এ। এখানে থাকার অপশন অনেকগুলো, তাকদা, তিনচুলে, রামপুরিয়া, কোলবং, নয়া বস্তি, ছোটা মাঙমায়া, বড় মাঙমায়া, রঙ্গারুণ, দাওয়াইপানি, চটকপুর, লামাহাট্টা, পেশক, রংলি-রংলিয়ট টি গার্ডেন, রঞ্জু ভ্যালি, ছয় মাইল ইত্যাদি... এ 'বলে আমায় দেখ তো ও বলে আমায় দেখ অবস্থা!' প্রতিটা জায়গাতেই আছে আমাদের নিজস্ব বা এসোসিয়েটেড স্টে, যার প্রায় প্রতিটা থেকেই উপভোগ করা যায় কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরুপ শোভা। আপনার পচ্ছন্দ অনুযায়ী কোন একটা জায়গায় দু'রাত বা দু'টো জায়গায় একটা করে রাত স্টে করুন। এখানের সাইটসিন পয়েণ্টগুলো অর্থাৎ গুম্বাদ্বারা ভিয় পয়েণ্ট, তিনচুলে মনেস্ট্রি, পেশক টি গার্ডেন, লাভার্স ভিউ পয়েণ্ট, লামাহাট্টা ইকো পার্ক, তাকদা অর্কিড গার্ডেন, তাকদা কলোনিয়াল ভিলেজ, হ্যাংগিং ব্রিজ, রংলি-রংলিয়ট টি গার্ডেন ইত্যাদি যে কোন স্টে অপশন থেকেই ঘুরে নেওয়া যায়।

অথবা,

🔵 #তৃতীয়_দিন,
তাকদা-তিনচুলে সার্কিটের কোন একটা জায়গায় এক রাত স্টে করে #চতুর্থ_দিন, এই সার্কিটের সাইটসিন করতে করতে চলে আসতে পারেন দার্জিলিং-কার্শিয়াং অফবিটের তৃতীয় পর্বের (গ) পাইন-জঙ্গলের মায়াজগৎ লেপচাজগৎ-এ/ কাঞ্চনজঙ্ঘা গ্রাম গুরাস/ লেবং টি এস্টেট/ ঘুমভঞ্জং/ মিরিক। বিকেলটা কাটুক পাহাড়ি গ্রামের নির্জনতায় নিজেকে খুঁজে নেওয়ার মূহুর্তে।
পাহাড়ে শেষ রাত, মনখারাপ, রাত বাড়ছে, দূরের পাহাড়ে টিমটিমে কয়েকটা আলো, একটা ঠাণ্ডা বাতাস... কংক্রিটের জঙ্গলে মিশে যাওয়ার আগে আর একটু বেঁচে নেওয়ার তীব্র ইচ্ছে নিয়েই জুড়িয়ে আসবে চোখের পাতা...

🔵 #পঞ্চম_দিন:
আজ বাড়ি ফেরার পালা। ব্রেকফাস্ট সেরে শিলিগুড়ি ফিরতে পারেন কার্শিয়াং বা মিরিক যে কোন রাস্তাতেই।

এবার আসি, পাহাড়ের রাণী দার্জিলিং নিয়ে। এই প্ল্যানে দার্জিলিং শহর-কে জুড়ে নেওয়া যায় দু'ভাবে :
১) তিনরাত অফবিটে থেকে শেষ রাতে চলে আসুন দার্জিলিং। ম্যালে সন্ধ্যেতে ঘোরাঘুরি-কেনাকাটা, রাতটা কাটুক হুলোড়ে বা একান্তে নিজের সাথে।
২) দার্জিলিং-এর লোকাল সাইটসিন (টাইগার হিল, বাতাসিয়া, ঘুম ইত্যাদি) করতে চাইলে থাকতে হবে দু'টো রাত। সেক্ষেত্রে দু'রাত অফবিট আর দু'রাত দার্জিলিং-এর প্ল্যান করতে হবে।

এছাড়াও কাস্টোমাইজড নানা অপশন তো রইলই। যেমন, হাতে একটা রাত অতিরিক্ত থাকলে সেটআ কাটাতে পারেন নদীর ধারে বিজনবাড়ি/ তাবাকোশি/ ঝেঁপি/ শিবখোলাতে। থাকা যায় রেনবো ফলস্- এর জন্য বিখ্যাত রংবুলে কিংবা গুমতিগাঁও অথবা খোরসং/ রঙভঙ।
অথবা , অফবিট এর এক গুচ্ছ অপশন রইলো নিচে :

#তাকদা, #তিনচুলে, #রামপুরিয়া #চটকপুর, #লামাহাট্টা, #পেশক, #সিতং, #অহলদারা, #মাহালদিরাম_টি_এস্টেট_এরিয়া, #নামথিং, #সোনাদা, #লেপচাজগৎ, #পোখরিবং, #তাবাকোশি, #ছোট_মাঙ্গয়া, #বড়মাঙ্গয়া , #বিজনবাড়ি, #তুরুক , #বঙ্কুলুং ,

এতক্ষণে নিশ্চিত মনে মনে প্ল্যানটা বানিয়ে নিয়েছেন। তবে আর কি! প্ল্যানিং থেকে বুকিং, সবরকম সাহায্যের জন্য ফোন করুন Search Ur Hotel Coordinator দের।

Search Ur Hotel আপনাদের অপেক্ষায়..

➡️ Search Ur Hotel
Jonaki Apartment, Sukanta Sarani By Lane, Near Milan Samiti Club, Milan Pally, Siliguri 734005.
Dist- Darjeeling.

Booking :
☎️ +91 6297741703
☎️ +91 9038079101
✉️ [email protected]
[email protected] [email protected]

দাও চেতনা দাও প্রেরণা,কালের আঁধার মুছিয়ে দাও মা,বাজুক কাঁসার, জমুক আসার,কাটুক তমসা,সংকট নাশিনী অভয় দায়িনীতুমি ভরসা মা।শু...
02/10/2022

দাও চেতনা দাও প্রেরণা,
কালের আঁধার মুছিয়ে দাও মা,
বাজুক কাঁসার, জমুক আসার,
কাটুক তমসা,
সংকট নাশিনী অভয় দায়িনী
তুমি ভরসা মা।

শুভ মহাসপ্তমী...

Address

Jonaki Apartment, Sukanta Sarani, Near Milan Samiti Club, Milanpally
Siliguri
734005

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sikkim Tourist Centres posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

We Serve Passion On A Plate!

The influence of having a team of experienced chefs (specialized in authentic Bengali, Continental, Goan, Chinese & Indian Tandoor cuisines ), can be seen in the menu which is inspired from different countries' specialties which will surely appeal to a diverse clientele.

Mr. Nag envisioned to make “A Date With Me” a specialty restaurant for Bengali cuisine that will serve authentic Bengali delicacies from Bangladesh which will truly justify his motto of “East Meets West” – serving an array of vintage Bengali dishes with a modern fusion!

“A Date With Me” aims to gift a great dining experience to all our guests by providing a perfect combination of delicious multi-cuisine dishes, an intriguing atmosphere and top notch service. The mission is not only to have great tasting food, but also to have efficient and cordial service because customer satisfaction is of paramount importance to us. We want “A Date With Me” to be the restaurant of choice for all – families, couples and singles across all age group! Visit “A Date With Me” today with your family and friends for a great dining experience with an intriguing atmosphere and top notch service.

We are ready to enthrall you with our signature dishes and allure your taste buds!

Nearby travel agencies


Other Tourist Information Centers in Siliguri

Show All