Munna N Academia

Munna N Academia বিসিএস এবং অন্যান্য চাকরির প্রস্তুতি সহ বিভিন্ন বিনোদন জগতে আপনাকে স্বাগতম।

পূর্ণতা পেলো বিশ্বকাপ! সবাইকে ধন্যবাদ 💢💢
19/12/2022

পূর্ণতা পেলো বিশ্বকাপ! সবাইকে ধন্যবাদ 💢💢

প্রেম ধীরে মুছে যায়, নক্ষত্রের ও একদিন মরে যেতে হয়"। বিদায় বন্ধু বিদায়!!সেই ২০০৬ বিশ্বকাপ থেকে ২০২২ কাতার বিশ্বকাপে দলকে...
18/12/2022

প্রেম ধীরে মুছে যায়,
নক্ষত্রের ও একদিন মরে যেতে হয়"।
বিদায় বন্ধু বিদায়!!

সেই ২০০৬ বিশ্বকাপ থেকে ২০২২ কাতার বিশ্বকাপে দলকে চ্যাম্পিয়ান করে বিদায় নিলেন ফুটবল জাদুকর

16/12/2022

সফলতার জন্য যা মনে রাখা দরকারঃ
১। নিজের সবলতা ও দুর্বলতা সম্পর্কে জানা।
২। কোনো কিছু শুরু করার জন্য সময়ক্ষেপণ না করা।
৩। দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য ঠিক করা।
৪। লক্ষ্যকে ছোট ছোট ভাগে ভাগ করে তা অর্জনের জন্য কাজ করা।
৫। নিজের সীমাবদ্ধতার কথা না ভেবে কি অর্জন করতে চাই তাতে ফোকাস করা।
৬। সফলদের কাছ থেকে শেখা।
৭। নিজের কাজকে মূল্যায়ণ করা ও আত্মসমালোচনা করা।
৮। সফল না হওয়া পর্যন্ত লেগে থাকা।
৯। মেন্টর ঠিক করা।

আজকে ব্রাজিলের প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য হইলেও মেসি রা জিততে চায়। শুভ কামনা কিং মেসি। তুমি সেরাদের সেরা।।
13/12/2022

আজকে ব্রাজিলের প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য হইলেও মেসি রা জিততে চায়। শুভ কামনা কিং মেসি। তুমি সেরাদের সেরা।।

13/12/2022

আসুন কিছু ইংরেজী শব্দের মাধ্যমে আপনাকে মজা দেই।
1. “a quick brown fox jumps over the lazy dog” বাক্যটিতে
ইংরেজি ২৬টি অক্ষর আছে।
2. “ i am” সবচেয়ে ছোট ইংরেজি বাক্য।
►“Education” ও “Favourite” শব্দে সবগুলো vowel আছে।
3. “Abstemious ও Facetious ” শব্দে সবগুলো vowel আছে।
মজার ব্যাপার হল শব্দের vowel গুলো ক্রমানুসারে ( a-e-i-o-
u)
আছে।
4. ইংরেজি Q দিয়ে গঠিত সকল শব্দে Q এর পরে u আছে।
5. Rhythm সবচেয়ে দীঘ ইংরেজি শব্দ যার মধ্যে vowel নাই।
6. Floccinaucinihilipilification সবচেয়ে বেশি vowel সমৃদ্ধ শব্দ
যাতে ১৮টি vowel আছে।
7. vowel যুক্ত সবচেয়ে ছোট শব্দ হল A (একটি) ও I (আমি) ।
8. vowel বিহীন সবচেয়ে ছোট শব্দ হল By।
9. University লেখার সময় v এর পরে e ব্যবহৃত কিন্তু Varsity
লেখার সময় v এর পরে a ব্যবহৃত হয়।
10. “Uncomplimentary” শব্দে সবগুলো vowel আছে। মজার
ব্যাপার হলশব্দের vowel গুলো উল্টো ক্রমানুসারে ( u-o-i-e-
a) আছে।
11. ”study, hijak, nope, deft” শব্দগুলোর প্রথম ৩ টি অক্ষর
ক্রমানুসারে আছে।
12. “Executive ও Future“এমন দুটি শব্দ যাদের এক অক্ষর পর পর
vowel আছে।
13. ইংরেজিতে ৩টি শব্দ আছে যাদের শেষে ceed আছে ।
সেগুলো হলঃ proceed , exceed , succeed
14. Lollipop হল সবচেয়ে বড় ইংরেজি শব্দ যা কিবোর্ডে
লিখতে শুধু ডান হাত ব্যবহৃত হয়।
15. Underground এমন একটি শব্দ যা প্রথম ৩টি অক্ষর und যা
শেষেও রয়েছে।
16. therein এমন একটি শব্দ যা থেকে কোন রকম সাজানো
ছাড়াই ১০টি নতুন শব্দ তৈরী করা যায়। সেগুলো হলঃ the,
there, he, in, rein, her, here, ere, therein, herein
17. Typewriter সবচেয়ে বড় ইংরেজি শব্দ যা কিবোর্ডে
লিখতে শুধু উপরের সারি ব্যবহৃত হয়।
18. indivisibility এমন একটি শব্দ যাতে একটি মাত্র vowel i ৬
বার আছে।
19. Bookkeeper শব্দে ৩ জোড়া অক্ষর oo,kk,ee পাশাপাশি
আছে।
20. understudy এমন একটি শব্দ যাতে ৪টি ক্রমিক অক্ষর rstu
আছে।
21. queue একমাত্র ইংরেজি শব্দ যার শেষের ৪ অক্ষর বাদ
দিলেও একই উচ্চারণ হয়!!

13/12/2022

ব্যর্থতায় অন্যের কটূ সমালোচনায়, অন্যের অনাস্থায় রাতে গোপনে চোখের পানি ফেলে নয়; শোককে শক্তিতে পরিণত করুন। জেগে উঠুন আপন শক্তিতে। মহান আল্লাহ তায়লা আপনার সাথে আছে। বলে উঠুন; মন্ত্রের সাধান, কিংবা শরীর পাতন।
পৃথিবীতে #সফলতার_দুটি_নিয়ম আছে; ১. তুমি যা ভালবাস তাই কর; কেউ তোমাকে স্টার হওয়া থেকে ঠেকাতে পারবে না। আর ২. তা যদি না পার; তবে যা করছ তাকে ভালবাসা শুরু কর। সেটিও তোমাকে সফল করে তুলবে।।

13/12/2022

#সকলের #অপরিহার্য #কিছু #তথ্য: না জানলেই নয়!

#মুঘল ও #অটোমান সাম্রাজ্য প্রায় ৬০০ বছর ধরে মুসলিম ঐতিহ্য ধরে রেখেছিল। কিন্তু আমরা এদের অনেক কিছুই না জানার কারণে ইতিহাস ও আন্তর্জাতিক রাজনীতি এবং আমাদের ঐতিহ্যের কিছুই বুঝতে পারিনা। এতে অতি কট্টোর পশ্চিমা-বামপন্থি-নাস্তিকরা মুসলমানদের শুধু জঙ্গি বলেই প্রচার করার প্রয়াস পায়। আমাদের মুসলমানদের রাজনৈতিক-ঐতিহাসিক-সাম্রাজ্য বিকাশের মূল সংযোগ রেখা ছিল #তৈমুর লং। কারণ মোঙ্গল সরদার #চেঙ্গিস খান ও #হালাকুর বংশধর তৈমুর মুসলমান ছিল। তৈমুরের নাতির ছেলে জহিরউদ্দিন মুহাম্মদ #বাবুর এদেশে মুঘল সাম্রাজ্য স্থাপন করেছিলেন। মুঘল সামাজ্য আমাদের উপমহাদেশে ২০০ বছর টিকে ছিল। এই সাম্রাজ্য আমাদের অনেক কিছুই দিয়েছে।

তৈমুর লংয়ের নাম শোনেনি এমন মানুষ আজকের পৃথিবীতে বিরল। তৈমুর তুর্কি শব্দ। অর্থ লৌহ। আর লং কথাটি এসেছে বাংলা 'ল্যাংড়া' থেকে। তরুণ বয়সে এক যুদ্ধে শত্রুপক্ষের বর্শার আঘাতে নিতম্বের হাড্ডি প্রচণ্ড ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পর আজীবন তাকে চলতে হয়েছে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে।

তৈমুরের জন্ম ৮ এপ্রিল ১৩৩৬, মৃত্যু ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৪০৫ সাল, আয়ুষ্কাল ৬৯ বছর। যোদ্ধা মানুষ। সৈনিক জীবনে তরবারির জোরে জয় করেছেন পশ্চিম, দক্ষিণ আর মধ্য এশিয়ার বিশাল এলাকা। প্রতিষ্ঠা করেছেন নিজস্ব আইন-কানুনসংবলিত তৈমুরের সাম্রাজ্য। অবশ্য আমরা তাকে চিনি আরও একটি পরিচয়ে। ভারতে বিখ্যাত মোগল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা সম্রাট বাবরের দাদার দাদার দাদা ছিলেন কালজয়ী দুর্ধর্ষ এ সেনাপতি।

ইতিহাস মূল্যায়নে তৈমুর সর্বাধিক স্বীকৃতি পেয়ে থাকেন মুসলিম ইতিহাসে। এখানে তাকে দেখানো হয় ইসলামের প্রতি সমর্পিত ধর্মপ্রাণ এক বীর যোদ্ধা হিসেবে। অথচ ভারতে তার মূল্যায়ন ঠিক এর উল্টো। এখানকার একাধিক শহরে তৈমুর রেখেছেন তার নৃশংসতার নজির। দিলি্ল দখলের উদ্দেশ্যে তৈমুর তার অভিযান শুরু করেন ১৩৯৮ সালে। মসনদে তখন শাসন করছেন তুঘলক বংশের সুলতান নাসির উদ্দীন মেহমুদ। সেপ্টেম্বর মাসের ৩০ তারিখ তৈমুরের রক্তপিপাসু বাহিনী পার হলো সিন্ধু নদ। প্রায় বিনাবাধায় দখল করে নেয় মুলতান।

দিলি্লর প্রতি রোষের পেছনে তৈমুরের রাজনৈতিক অজুহাত ছিল এটিই যে, সেখানকার মুসলিম সুলতানরা তাদের হিন্দু প্রজাকুলের ব্যাপারে 'মাত্রাতিরিক্ত' উদার। যদিও দিলি্লর ঐশ্বর্য দখল করাই ছিল তার মূল লক্ষ্য। দিলি্ল অভিমুখে তৈমুরের এ অভিযান খুব একটা সহজ হয়নি। পথিমধ্যে তার বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিরোধ গড়ে তোলেন মিরাটের গভর্নর। কিন্তু তৈমুরের বাহিনীর অগ্রযাত্রায় প্রবল স্রোতের সামনে খড়কুটার মতো ভেসে গেল সে প্রতিরোধ। সালতানাতের মালিকানা নিয়ে প্রাসাদ ষড়যন্ত্রে এমনিতেই টালমাটাল ছিল মসনদ। ডিসেম্বরের ১৭ তারিখ তৈমুরের বশ্যতা স্বীকার করে নিল সুলতানের বাহিনী।

এ যুদ্ধে উপস্থিত বুদ্ধির জোরে জয় নিশ্চিত করেন তৈমুর। যুদ্ধের প্রস্তুতি হিসেবে সুলতান সাজিয়েছিলেন ১২০টি রণহস্তী। এরপর তাদের শুঁড়ে মাখিয়ে দিলেন মারাত্মক বিষ। গুপ্তচর মারফত পাওয়া এ সংবাদে তাতার বাহিনীর মধ্যে ছড়িয়ে পড়ল আতঙ্ক। মনে মনে প্রমাদ গুনল তারা। তৈমুরের নির্দেশে বুদ্ধি করে ফ্রন্টলাইনের সামনে দীর্ঘ ট্রেঞ্চ খোঁড়া হলো। তাতার বাহিনীর হাতি না থাকলেও পর্যাপ্ত উট ছিল। শিবিরের যেখানে যত খড়কুটা ছিল সব জড়ো করে চাপানো হলো উটের পিঠে।

শত্রুপক্ষ হামলা চালানো মাত্র উঠের পিঠে খড়ের বোঝায় আগুন লাগিয়ে নিতম্বে বল্লমের খোঁচা দিয়ে তাড়া দিলেন সুলতানের সৈনিকদের উদ্দেশে। হাতি বাহিনী যখন আক্রমণ শুরু করল, তারা দেখল তাদের দিকে ঝাঁকে ঝাঁকে ছুটে আসছে আগুনের লেলিহানের মধ্যে নৃত্যরত এক উষ্ট্রবাহিনী। এই আধিভৌতিক দৃশ্য দেখে ভয়ানক আতঙ্কিত হয়ে পড়ল হাতিগুলো। বাহ্যজ্ঞান হারিয়ে পালাতে গিয়ে নিজেদের সৈন্যের ওপর চড়াও হলো তারা। উন্মত্ত হস্তীবাহিনীর পায়ের তলে পিষ্ট হয়ে পিছটান দিল দিলি্লর সৈন্যরা। দিলি্ল পদানত হলো তৈমুরের। আর এর নগরবাসীর কপালে জুটল চরম পরিণতি।

ঐতিহাসিক সূত্রমতে, দিলি্ল পতনের পর এক সপ্তাহ ধরে চলতে থাকা হত্যাযজ্ঞে প্রায় এক লাখ তথাকথিত বিধর্মীর শিরশ্ছেদ করেন তৈমুর। তাজক-কি-তৈমুরী বা তৈমুর স্মৃতিকথনে নিজের ভাষায় দিলি্লর ঘটনার বয়ান করেছেন এভাবে_ 'মাসের ষোড়শ দিবসে এমন কয়েকটা ঘটনা ঘটল যার পরিণতিতে ধ্বংস হলো দিলি্ল। তরবারির নিচে কাটা পড়ল অনেক বিধর্মীর মস্তক। ভয়ানক একদল তুর্কি সৈন্য নগরীর কোনো এক ফটকের কাছাকাছি ঘুরে বেড়াচ্ছিল আর ফুর্তি করছিল। এ সময় তাদের কেউ কেউ কাছের লোকজনের ঘরবাড়িতে হামলা চালায়, তাদের নারী এবং সম্পদ লুটপাটের চেষ্টা করে। খবর কানে আসামাত্র আমি শৃঙ্খলা বিধানের নিমিত্তে একদল সৈন্য পাঠাই সেখানে।

এরপর আমার হারেমের কতিপয় মেয়েছেলে দিলি্লর সম্রাজ্ঞী #মালিকি_জৌনার দুর্গ জাহান-পানাহ দর্শনের সাধ প্রকাশ করে। আমি একদল সৈন্যের পাহারায় তাদের নগরে পাঠাই। এরপর জালাল আহমেদ ও তার লোকজন নগরে গিয়ে সেখানকার বিজিত অধিবাসীদের ওপর আরোপিত কর আদায়ের কাজ শুরু করে। এছাড়া খাদ্যশস্য, তৈল, চিনি এবং ময়দা জোগাড়ের লক্ষ্যে আরও এক সহস্র সৈন্য নগরে প্রবেশ করে। এছাড়া আমার কাছে সংবাদ এলো, আশপাশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে পালিয়ে বিপুল পরিমাণ ধনসম্পদ এবং স্ত্রী-পুত্র-পরিজনসহ একদল অভিজাত হিন্দু আশ্রয় নিয়েছে শহরে। তাদের ধরে আনার জন্য আরও কিছু সৈন্যসহ বেশ কয়েকজন সেনাপতিকে পাঠালাম নগরে।

এতগুলো কাজ সম্পাদনের জন্য পর্যাপ্ত তুর্কি সৈনিক তখন অবস্থান করছিল ভেতরেই। পলাতক হিন্দুদের ধরার জন্য সৈন্যরা যখন অগ্রসর হলো সে মুহূর্তে বিধর্মীদের কেউ কেউ তরবারি হাতে আক্রমণ করল তাদের। মুহূর্তের ভেতর জ্বলে উঠল সংঘাতের আগুন। সম্রাজ্ঞীর আদরের মহল থেকে শুরু করে পুরনো দিলি্লর প্রতিটি দুর্গ নেচে উঠল লকলকে আগুনের শিখায়। খুন আর ধ্বংসের নেশায় মাতোয়ারা হলো বর্বর তুর্কি দল। সর্বনাশ থেকে পরিত্রাণের পথ নেই দেখে বিধর্মীরা নিজের হাতেই আগুন দিল নিজের ঘরবাড়িতে। শত্রুর হাতে অবমাননার ভয়ে নিজেরাই পুড়িয়ে মারল নিজের বিবি-বাচ্চাদের। এরপর তরবারি হাতে ছুটে এলো যুদ্ধে আর মারা পড়ল মাছির মতো।

হিন্দু বিধর্মীরা যথেষ্ট শৌর্যের পরিচয় দিয়ে লড়াই করে গেল। সারাদিন ধৈর্যসহকারে নগর ফটক পাহারা দিল সেনাপতিরা। সৈনিকদের নিবৃত্ত করল শহরে ঢুকতে। ওইদিন ছিল বুধবার। পরদিন বৃহস্পতিবার সারাদিন এবং সারারাত পর্যন্ত চলতে থাকা এই লুটপাট, ধর্ষণ, হত্যা আর ধ্বংসযজ্ঞে অংশ নেয় প্রায় ১৫ হাজার তুর্কি সৈনিক। শুক্রবার ভোর এলো। সৈন্যদের মধ্যে কোনো শৃঙ্খলা নেই। আমার নির্দেশ ছাড়াই তারা সব ছুটে চলে গেছে নগর অভ্যন্তরে। প্রতিটি সৈন্যের হাতে খোলা তরবারি, চোখে খুন আর ধ্বংসের নেশা। যাদের খুন করা হলো না, তাদের ধরে আনা হলো বন্দি হিসেবে।

পরদিন শনিবারও চলল এই জের। দিনশেষে প্রতিটি সৈন্যের ভাগে পড়ল নারী-শিশু মিলিয়ে শতাধিক বন্দি। এমনকি বাবুর্চির ভাগেও পড়ল কমপক্ষে কুড়িজন বন্দি। লুণ্ঠিত দ্রব্যের মধ্যে পাওয়া গেল বিপুল পরিমাণ রুবি, হীরা, চুনি, মুক্তা ও অন্যান্য দ্যুতি ছড়ানো দামি পাথর; সোনা-রুপার অলঙ্কার, আশরাফি বা বাদশাহি মুদ্রা, টাকা আর অমূল্য সিল্ক। দিলি্লর বাসিন্দাদের মধ্যে হাতেগোনা কয়েকজন ওলামা, মাওলানা আর সাঈদী ছাড়া সব নাগরিককে কতল করা হলো। দুর্ভাগ্যের লিপি মাথায় নিয়ে এভাবেই ধ্বংস হলো এ নগর। আমার কী কসুর, আমি তো তাদের বাঁচাতেই চেয়েছিলাম; কিন্তু আল্লাহর ইচ্ছা, এভাবেই ধ্বংস হবে দিলি্ল।

'১৩৯৮-এর ডিসেম্বরে #মিরাটের উদ্দেশে দিলি্ল ছাড়েন তৈমুর। পরের বছর যান হরিদ্বার, যথারীতি লুটপাট, হত্যাযজ্ঞ শেষে শহরটি মিশিয়ে দেন ধুলোর সঙ্গে। একই বছর আগের অভিযান স্থগিত রেখে ফিরে যান আমু দরিয়ার পাড়ে তার রাজধানীতে। সঙ্গে নিয়ে যান লুণ্ঠিত বিপুল সম্পদ আর হাজার হাজার ক্রীতদাস। এসব মালামাল বহন করতে কাজে লাগানো হয় শতাধিক রাজকীয় হাতি। ঐতিহাসিক সূত্রমতে, ভারতবর্ষ থেকে লুণ্ঠিত এ সম্পদ দিয়েই গড়ে উঠেছে সমরখন্দের নয়নলোভা বিখ্যাত মসজিদ_ বিবি খানমের মসজিদ।

যুদ্ধই যার নিয়তি সে তো আর যুদ্ধ বিনা থাকতে পারে না। ১৩৯৯ সাল শেষ হওয়ার আগেই অটোমান সুলতান #প্রথম_বায়েজিদ এবং মিসরের সুলতান #মামলুকের সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত হন তৈমুর। তুর্কমেন এবং আনাতোলিয়া রাজ্যের মুসলিম শাসকদের বিরুদ্ধে সৈন্য পরিচালনা করলেন রাজা বায়েজিদ। বিপন্ন তুর্কমেন রাজার পাশে এসে দাঁড়ালেন তৈমুর। সসৈন্যে ঢুকে দখল করে নিলেন সিরিয়া। আরও এগিয়ে মুখোমুখি হলেন মামলুক বাহিনীর। তুমুল যুদ্ধে তাদের হটিয়ে দখল নিলেন সোনার শহর বাগদাদ। এখানেও দেখা গেল সেই হত্যাযজ্ঞের পুনরাবৃত্তি। খ্রিস্টান-মুসলিম নির্বিশেষে শহরের সাধারণ নাগরিক সবাইকে কতল করা হলো। সৈন্যদের ওপর নির্দেশ জারি করলেন তৈমুর, প্রত্যেক সৈন্যকে অন্তত দুটি করে শত্রুসৈন্যের কাটা মাথা দেখাতে হবে।

এই বিভীষিকা থেকে বেঁচে গেল শুধু তারা, যারা কোনো না কোনো শিল্পকর্মের কাজে জড়িত। কারুশিল্পীরা প্রাণে রেহাই পেলেও তাদের ধরে পাঠিয়ে দেওয়া হলো সমরখন্দ, রাজধানী বিনির্মাণের কাজে। ১৪০০ সালে তিনি অভিযান চালান খ্রিস্টান অধ্যুষিত আর্মেনিয়া এবং জর্জিয়ায়। এখানেও শেষ পর্যন্ত যারা টিকে গেল তাদের মধ্যে ৬০ হাজার বন্দিকে ক্রীতদাস হিসেবে বিক্রি করে দেওয়া হলো বিভিন্ন দাসবাজারে। ১৪০২ সালে আঙ্কারার যুদ্ধে অটোমান সুলতান #বায়েজিদের মুখোমুখি হলেন তৈমুর।বায়েজিদ এই সময় ইউরোপের কেন্দ্র ভূমি কন্সটান্টিনোপল দখলের জন্য যুদ্ধ করছিল। পিছন দিক থেকে তৈমুর কাপুরুষের মত বায়েজিদকে হামলা করে।যুদ্ধে বিপুল ক্ষতিসহ পরাজয় মেনে নিলেন বায়েজিদ। শত্রুর হাতে বন্দি অবস্থাতেই মৃত্যু ঘটে তার।

ঈর্ষণীয় সামরিক প্রতিভার অধিকারী ছিলেন তৈমুর। রণক্ষেত্রে হাজিরার বহু বছর আগে থেকেই যুদ্ধজয়ের নিখুঁত পরিকল্পনা করে রাখতেন। সম্ভাব্য যুদ্ধক্ষেত্রের আশপাশে ঘোড়ার দানা-পানির জন্য দু'বছর আগে থেকেই শস্য বুনতে পাঠিয়ে দিতেন লোকজন। রণকৌশলের অংশ হিসেবে মূল যুদ্ধের আগে শুরু হতো প্রচারণা যুদ্ধ। শত্রুরাজ্যে পাঠিয়ে দিতেন শত শত গুপ্তচর। শত্রুপক্ষের সংবাদ পাচারের পাশাপাশি তাদের কাজ ছিল গুজব রটানো। তৈমুর বাহিনী সম্পর্কে ভয়াবহ গল্প তৈরি করে জনমনে ছড়িয়ে দেওয়া, বাহিনীর নিষ্ঠুরতা আর বিশালতা সম্পর্কে ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে বলা, যাতে লড়াইয়ের আগে থেকেই আধমরা হয়ে যায় মানুষ।

অবাক হওয়ার কথা, তৈমুরের প্রতি এই শর্তহীন আনুগত্যের বিনিময়ে কী পুরস্কার পেত তার সৈনিকরা? কিছুই না। বেতন ছিল না তাদের। লুটের মাধ্যমে অর্জিত সম্পদই ছিল তাদের একমাত্র বেতন। যেমন ঘোড়া, নারী, মূল্যবান পাথর এবং অলঙ্কার। বিজিতকে চিরকালের জন্য নিজের ক্রীতদাস করে রাখতে চাইলে তাও রাখতে পার! অনেক ভাষাভাষী এলাকা তার পদানত হলেও তৈমুরের রাজ্যের সর্বত্র সরকারি ভাষা ছিল ফার্সি।

মুসলিম যোদ্ধা হিসেবে খ্যাতিমান তৈমুর খ্রিস্টান অধ্যুষিত ইউরোপেও এক সময় বেশ জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। কারণ মুসলিম ঘরানার অটোমান রাজার বিরুদ্ধে তার যুদ্ধ এবং পরবর্তী বিজয়। এর আগে অটোমান রাজা আগ্রাসন চালিয়েছিলেন ইউরোপের পূর্বাঞ্চলীয় দেশগুলোর ওপর। কিন্তু 'শত্রুর শত্রু মিত্র'-এর সূত্রে তৈমুর তখন হয়ে ওঠেন ইউরোপের লোকনায়ক। ৬শ' বছর পার হয়েছে তৈমুরের পর। অনেক গড়িয়েছে ইতিহাসের চাকা। সব সময় সমান আদর জোটেনি তার ভাগ্যে।

সমাজতান্ত্রিক রাশিয়ায় তাকে দেখা হতো অত্যাচারী হিসেবে। অথচ স্বাধীন উজবেকিস্তানে তিনি আজ জাতীয় বীরের মর্যাদায় আসীন। তাসখন্দ শহরের প্রাণকেন্দ্রে আগে যেখানে শোভা পেত কার্ল মার্কসের মূর্তি, সেখানে এখন দোর্দণ্ড গৌরবে দাঁড়িয়ে থাকেন তৈমুর লং। বসন্তকাল বরাবরই ছিল তৈমুরের প্রিয়। এ সময়টিতেই তিনি বেরিয়ে পড়তেন যুদ্ধে। সেনাবাহিনীর জন্য আবহাওয়া হতো অনুকূল। কিন্তু যেবার তার পতন হয় সেবার তিনি যুদ্ধে রওনা হন এক ভয়ঙ্কর শীতে। যুদ্ধ চীনের মিং রাজবংশের বিরুদ্ধে। প্রচণ্ড শীতে চরম বিপর্যয়ের মুখে পড়ল সৈন্যরা। এমন বরফপাত হলো, পাঁচ হাত বরফ খুঁড়ে পানি তুলতে হলো সৈন্যদের। এই যুদ্ধই তার জীবনে ডেকে আনে চরম পরিণতি।

বিশাল সাম্রাজ্যের অধিকারী হলেও তৈমুর রাজ্যের সর্বত্র সুশাসন ছিল না। একেক এলাকায় ছিল একেক পরিস্থিতি। কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ ছিল না কোনো। মধ্যএশিয়ার বিস্তীর্ণ অঞ্চলের মানুষ যখন তৈমুরের সুশাসনে বাস করছে পরম শান্তি নিয়ে, অন্যদিকে প্রায় একই সময় আরব, পারস্য আর সমৃদ্ধ নগর বাগদাদ, দামেস্ক এবং দিলি্লতে তার সৈনিকরা কায়েম করেছে উন্মত্ত খুনাখুনি আর রক্তের হোলিখেলা। নারী-শিশু নির্বিশেষে কচুকাটা করেছে শহরের প্রতিটি মানুষকে।তৈমুরের বিজিত এলাকার এ সীমানা বিস্তৃত ছিল দক্ষিণ-পূর্বে তুরস্ক, সিরিয়া, ইরাক, কুয়েত, ইরান, মধ্যএশিয়ায় কাজাখস্তান, আফগানিস্তান, আর্মেনিয়া, আজারবাইজান, জর্জিয়া, তুর্কমেনিস্তান, উজবেকিস্তান, কিরঘিজস্তান, পাকিস্তান, ভারতের উত্তর-পশ্চিমাংশ এবং চীনের কাশগড় পর্যন্ত।

শিল্পকলার পৃষ্ঠপোষক হিসেবে খ্যাতিমান ছিলেন তৈমুর। নজরকাড়া শারীরিক বৈশিষ্ট্যের অধিকারী ছিলেন তৈমুর। দীর্ঘদেহী এবং প্রশস্ত বক্ষের অধিকারী। উচ্চতা প্রায় ৬ ফুট। বিশাল সাম্রাজ্যের অধিকারী হলেও ছোট্ট এক সমাধিতে তিনি শায়িত আছেন শেষ বিশ্রামে। একটি জেড পাথর দিয়ে সুরক্ষিত রয়েছে সমাধি। গায়ে আরবিলিপিতে উৎকীর্ণ আছে এই কয়েকটি কথা : 'আমি জেগে উঠলে ভয়ে থরথর কেঁপে উঠবে পৃথিবী।'

তৈমুরের মৃত্যর পর অটোমান সুলতান বায়েজিদের পুত্রদের নেতৃত্বে অটোমান তুর্কিরা তৈমুর এর বংশধরদের হামলা করে এবং পরাজিত করে। তৈমুরের রাজধানী সমরকন্দের শাসক ছিল তার নাতি মির্জা মুহাম্মদ (বাবুরের পিতা) মির্জা মুহাম্মদ অটোমানদের আক্রমণে পরাজিত হন। মির্জা মুহাম্মদের ছেলে বাবুর ভারত আফগানিস্তানে পালিয়ে আসেন। বাবুর আফগানিস্তান থেকে ১৫২৫ এ পাকিস্তান দখল করে, ১৫২৬ সালে পানিপথে যুদ্ধে দৌলত খান লৌদিকে পরাজিত করে মুঘল সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন।

ওদিকে অটোমানরা ক্ষমতা বৃদ্ধি করে ১৪৫৩ খ্রি: সুলতান ুহাম্মদ বাইজান্টাইন সাম্রাজ্যের রাজধানী কন্সটান্টিনোপল আক্রমণ ও দখল করলে ইউরোপের খ্রিস্টানদের সকল প্রতিরোধ ভেঙ্গে যায়। এরপর ১৫২৬ খ্রি: হামলা সুরু করে তুর্কি সুলতান #সুলেমান_দি_ম্যাগনিফিসেন্ট সমগ্র পূর্ব, মধ্য ও পশ্চিম ইউরোপের অনেক অংশ, উত্তর আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য দখল করেন। এই অটোমান সাম্রাজ্য ৬০০+ অর্থাৎ ২য় বিশ্বযুদ্ধ পর্যন্ত টিকে ছিল।

13/12/2022

#ক্যাডার_হওয়ার_মন্ত্র: ( #একটি_মজার_গল্প) :

বিশ্বের সকল জীবিত মানুষের মধ্যে, সবচেয়ে বেশি আই কিউ ছিল আলবার্ট আইনস্টাইনের। একদিন তাঁর গ্রামের এক মূর্খ বন্ধু তার বাড়িতে বেড়াতে এসে, এক অদ্ভুত দৃশ্য দেখলেন। আইনস্টাইনের ঘরের দরজায় দুটি ফুটো; একটি একটু বড় এবং আরেকটি একটু ছোট। ডিনারের সময় তাঁর মূর্খ্ বন্ধুটি আইনস্টাইনকে প্রশ্ন করলেন: বন্ধু তোমার দরজায় দুটো ফুটো কেন???

আইনস্টাইন জবাব দিলেন: বন্ধু আমিতো সকল সময় দরজা বন্ধ রেখে গবেষণা করি। কেউ এসে আমাকে ডিসটার্ব করুক আমি চাই না। কেবল মাত্র আমার প্রিয় বিড়ালটি ছাড়া। বিড়ালটি যাতে আসতে পারে তাই আমি একটি বড় ফুটো করেছি। কিন্তু কয়েকদিন পূর্বে বিড়ালটি কয়েকটি বাচ্চা দিয়েছে। তাই তার বাচ্চাটি যাতে আসতে পারে সেই কারণে আরেকটি একটি ছোট ফুটো করেছি।

অশিক্ষিত বন্ধুটিতো হেসে খুন। তিনি বললেন: বন্ধু তুমি এই বিশ্বের শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী!!!! যে ফুটো দিয়ে বড় বিড়াল আসতে পারে, সেই ফুটো দিয়ে ছোট বিড়ালও আসতে পারবে; তোমার এই বুদ্ধি টুকু নাই??!!!!!আইনস্টাইন খুব লজ্জা পেয়ে বললেন; বন্ধু আমিতো এভাবে ভাবিনি। আর আমি এভাবে ভাবলে আইনস্টাইনও হতে পারতাম না।

সত্যিই তাই; আইনস্টাইনের নিজের বাড়ির টেলিফোন নং, বাড়ির ঠিকানাও মুখস্ত ছিলনা। তিনি বলতেন পৃথিবীতে মুখস্ত করার অনেক জিনিস আছে। নিজের বাড়ির টেলিফোন নং এর মত তুচ্ছ জিনিস মুখস্ত করে ব্রেনের সেলগুলোকে ভরিয়ে ফেলতে চাই না।

আসলেই তাই। আপনি সিরিয়্যাল দেখবেন, বন্ধুদের সাথে আড্ডাও দিবেন, পার্টিতেও যাবেন, রান্নাও করবেন, আইপিএল-চ্যাম্পিয়ন্স লিগও দেখবেন; আবার ক্যাডারও হবে !!!!! তাহলে অন্য যারা দিন-রাত সবকিছু ভুলে পড়াশুনা করছে, তারা ক্যাডার না হয়ে কি ঘোড়ার ঘাস কাটবে????

আপনার অনেকগুলো সামাজিক পরিচয় আছে; আপনি কারও বন্ধু, কারও সন্তান, কারও বয় ফ্রেন্ড, কারও গার্লফ্রেন্ড আরও অনেক কিছু। কিন্তু সত্য কথা এই যতক্ষন পর্যন্ত আপনার একমাত্র পরিচয় হবে; আপনি ক্যাডার প্রত্যাশী.. ততক্ষন পর্যন্ত আপনার ক্যাডার হওয়া প্রায় অসম্ভব। সব মেধাবী মানুষরাই অ্যাব-নরমাল হয়। কারণ আমরা তাদের অ্যাব-নরমাল ভাবি। কারণ তারা আমাদের মত তুচ্ছ সামাজিকতা, তুচ্ছ বুদ্ধির চর্চা করেনা। তাই তাদের সাথে আমাদের চিন্তা যায় না। কারণ আমরা তাদের মত ব্রিলিয়ান্ট না।

উসাইন বোল্ট বলেছিলেন, আমি দৌড়ানো ছাড়া আর কিছু পারিনা। মাইকেল ফেলপস বলেছিলেন, আমার কেবল মাত্র ১ টি গুণ আছে আমি সাঁতার কাটতে পারি। এলভিস প্রিসলি বলেছেন, গান গাওয়া আমার একমাত্র কাজ। আর তাঁরা একটি কাজ করতেন এবং পারতেন, বলেই তারা গ্লোবাল স্টার হয়েছিলেন।

ম্যারাডোনার মত ফুটবলার হওয়ার জন্য কি করা দরকার??? ছোট্ট লিওনেল মেসি এই কথার জবাবে, বার্সার কোচিং চিফ অব স্টাফ বলেছিলেন, ছোট্ট একটি কাজ করতে হবে। আর তা হচ্ছে;
football,
football,
football,
football,
football,
football,
football,
football,
football,
football,
football,
football,
football.

অর্থাৎ তোমার সারা অস্তিত্ব জুড়েই থাকবে ফুটবল। ফুটবল নিয়ে তুমি ফানা হয়ে যাবে।

তাই আজ থেকে আপনি বলে উঠেন; আজ থেকে আমার কাজ
Eat BCS,
drink BCS,
fell BCS
sleep BCS
play BCS
practice BCS
love BCS,
passion BCS,
emotion BCS,
mission BCS,
vision BCS,
destination BCS,
goal BCS.
সুতরাং তোমার সকল অস্তিত্ব জুড়েই থাকবে ক্যাডার হওয়ার চিন্তা। আর এই চিন্তার তোমাকে সফল করবে।।

13/12/2022

্যাডার প্রত্যাশীদের জন্য :

মনেহয় এই মুহুর্তে আপনি একটি বিরাট বড় অপরাধ করে ফেলেছেন; আর সেটি হচ্ছে মাস্টার্স পাশ করা। এই অপরাধের জন্য ইদানিং হটাৎ করেই আপনি সকলের চোখে অবাঞ্চিত হয়ে গেছেন!! হাতি খাদে পড়লে যেমন চামচিক্কাতে লাথি মারে; তেমনই ছাত্র-ছাত্রী মাস্টার্স পাশ করলে নিরক্ষর লোকেরাও তাঁকে উপদেশ দেওয়া শুরু করে।বাবা-মার সবচেয়ে প্রিয় সন্তানটিও মাস্টার্স পাশ করার পরে পরিবারের গলগ্রহ হয়ে পড়ে।

হটাৎ করেই পিতা-মাতা কন্যা দ্বায়গ্রস্থের পিতা-মাতার মত; এই সন্তানটিকে নিয়ে চাকুরি দ্বায়গ্রস্থ পিতা-মাতা সাজে। মনে হয় ছেলে/মেয়েটি আর বাড়িতে মানায় না,খাবার টেবিলেও অবাঞ্চিত হতে শুরু করে। এই অবস্থায় সমাজ তার পিঠ একটি হ্যাসট্যাগ লাগিয়ে দেয় তা হচ্ছে “বেকার”। অথচ এই অবস্থাতে সবচেয়ে সম্ভাবনাময়; সবচেয়ে বড় সম্পদ মানব সম্পদটিকে মানুষ সবচেয়ে বড় আপদ ভাবতে শুরু করে।

সমস্যাকে সম্ভাবনা এবং সম্ভাবনাকে সমস্যা ভাবা আমাদের জাতির অতি পুরাতন অভ্যাস।ভয় নাই; যে জাতি সবচেয়ে বড় সম্পদ মানব সম্পদ বা জনসম্পদকেই, দেশে এক নম্বর সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত করেছে। তারা আপনাকে মূল্যায়ণ করতে পারবেন না এটাই স্বাভাবিক। সুতরাং এই আবাল মানুষগুলোর কথা না শুনে নিজেকে প্রমাণ করার জন্য মরিয়া হয়ে উঠুন।

৩৮তম বিসিএস সার্কুলার চলে এসেছে; কয়েক মাস পরে পরীক্ষাও শুরু হয়ে যাবে। তবে আত্মবিশ্বাস তো দূরের কথা আপনি টেনশন-ভয়ে আত্মহারা। কিন্তু এই অবস্থায় একটু মাথাঠান্ডা করে সঠিক সিদ্ধান্ত নিলেই আপনি প্রিলিতে টিকে যেতে পারেন। মনে রাখবেন ২/৩মাস কম সময় নয়।

এই অবস্থায় আপনি প্রথমে আপনার দায়িত্বগুলো অন্যেও ওপর ছেড়ে দেন। নিজে হালকা হয়ে শুধুমাত্র পড়াশুনা করতে থাকুন। আপনার প্রথম দায়িত্ব্ হচ্ছে ফর্ম ফিলাপ করা; কিন্তু অনুরোধ করব রাজু’ভাইসহ অন্যান্য স্পেশালিস্টদের সেমিনার ছাড়া কোন ভাবেই ফর্ম খুলে দেখবেন না। তাদের পরমার্শ নেন এবং কাজে লাগান। তাদের অভিজ্ঞতার ঝুলিতে হাজার হাজার ক্যাডারদের সফলতার ইতিকথা লুকিয়ে আছে।

আন্তর্জাতিকের বিষয়ে আমার অ্যাসাইন ব্রাঞ্চগুলোতে আমি ক্লাসগুলো কমপক্ষে ২বার রিভাইস দিয়েছি। এখন সলভ ক্লাস নিচ্ছি। ইনশাল্লাহ প্রতি বছরের মত কিছু দিনের মধ্যেই আমি আন্তর্জাতিক ও ভূগোল বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিকের ৩০ মার্কসের সাজেশান ফেসবুকে পোস্ট করব। ইনশাল্লাহ এটা আপনার চুড়ান্ত প্রস্তুতির জন্য ব্যাপকভাবে কাজে দিবে।

তাই চাকুরির বয়স শেষ বা এক্সপায়ারের পূর্বেই ইন্সপায়ার হওয়ার চেষ্টা করুন। টেনশন করবেন না। প্রিলিতি টিকতে গেলে আপনাকে ১০০% মার্কস পেতে হবে না। নতুন সিলেবাসে বিগত কয়েকটি পরীক্ষাতে প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ মার্কসেই টিকিয়েছে। সুতরাং কিছু ভুল করবেন এবং অধীকাংশ সঠিক করবেন; তাহলেই আপনি প্রিলিতে টিকবেন।

মনে রাখবেন আপনি অনেক পড়া ভুলে গেছেন; এটা ভয় পাওয়ার মত বিষয় না। কারণ আপনাকে উত্তর করতে হবেনা; উত্তর চিনতে হবে। প্রশ্নও দেওয়া থাকবে; সাথে দেওয়া থাকবে উত্তর। আর থাকবে আপনার বাবা-মা ও আমাদের দোআ। আরও সাথে থাকবে আপনার ২৫/২৬ বছরের প্রস্তুতি ও ২/৩ বছরের বিসিএস প্রস্তুতি।
তাই বলে উঠুন:

পরীক্ষা হতে আর কত দেরি পাঞ্জেরি??
আর সহে না দেরি।।

কারণ একটা গাছের অক্সজেন দিয়েই আপনি শ্বাসকাজ চালি নিতে পারেন। এই অবস্থায় সেটি মরুভূমি না বন ভুমি আপনার দেখার দরকার নাই। আপনার প্রয়োজনীয় অক্সজেন আছে কিনা সেটাই বড় কথা। তাই এই অবস্থায় আপনার প্রথম ও প্রধান কথা আমি এখন কিভাবে প্রিলিতে টিকব??; কিভাবে ক্যাডার হব সেটি নয়।

কচুরডগা!যার আন্তর্জাতিক মূল্য ৭.৯৯ ডলার (প্রায় ৯০০ টাকা)। তবে স্থানবদলের মধ্যে দিয়ে আপনিও রাস্তার মোড়ে পড়ে থাকা কচুরডগার...
11/12/2022

কচুরডগা!
যার আন্তর্জাতিক মূল্য ৭.৯৯ ডলার (প্রায় ৯০০ টাকা)। তবে স্থানবদলের মধ্যে দিয়ে আপনিও রাস্তার মোড়ে পড়ে থাকা কচুরডগার মতো মূল্যহীন, যদি সুপ্তথাকা প্রতিভা সঠিক স্থানে প্রদর্শন করতে না পারেন!

বর্তমানে যে স্থানে আছেন তাতে যদি মূল্যহীন হয়ে থাকেন, অথবা আপনার যোগ্যতার অবমূল্যায়ন হচ্ছে বলে মনে করেন তাহলে সুযোগ বুঝে স্থান পরিবর্তন করে ফেলুন। তবেই সুপার শপের কচুরডগার মতো মূল্য বেড়ে যাবে।
©

07/12/2022

বাংলাদেশের সকল কিছুর সংখ্যা এবং আন্তর্জাতিক :
______________________________
০১. বিভাগ - ৮ টি
০২. জেলা - ৬৪ টি
০৩. সিটি কর্পোরেশন - ১২ টি
০৪. উপজেলা - ৪৯২টি (সর্বশেষ- শায়েস্তাগঞ্জ, হবিগঞ্জ)
০৫. পৌরসভা - ৩২৯ টি (সর্বশেষ- তাড়াশ, সিরাজগঞ্জ)
০৬. থানা - ৬৫০ টি (সর্বশেষ- হাতিরঝিল)
০৭. ইউনিয়ন - ৪৫৬২ টি
০৮. গ্রাম - ৮৭১৯১ টি
০৯. শিক্ষা বোর্ড - ১১ টি
১০. শিক্ষা স্তর - ৪ টি
১১. সরকারি (পাবলিক) বিশ্ববিদ্যালয় - ৪৫ টি
১২. সরকারি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় - ১০ টি (সর্বশেষ- বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বি.)
১৩. সরকারি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় - ৪ টি (সর্বশেষ- সিলেট মেডিকেল বি.)
১৪. টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় - ১ টি
১৫. কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় - ৫ টি (সর্বশেষ- খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়)
১৬. নদী বন্দর - ৩২ টি (সর্বশেষ- রূপপুর নদীবন্দর)
১৭. সমুদ্র বন্দর - ৩ টি (সর্বশেষ- পায়রা সমুদ্র বন্দর)
১৮. স্হল বন্দর - ২৩ টি (সর্বশেষ - বাল্লা, হবিগঞ্জ)
১৯. গ্যাস ক্ষেত্র - ২৭ টি
২০. সার কারখানা - ১৫ টি
২১. সরকারি সার কারখানা - ৮ টি
২২. সরকারি বস্ত্র কল - ১৮ টি
২৩. সরকারি চিনি কল - ১৫ টি
২৪. চা বাগান - ১৬৭ টি
২৫. সরকারি পাটকল - ২৬ টি, চালু - ১৮ টি
২৬. পরিবেশ আদালত - ৩ টি
২৭. আবহওয়া কেন্দ্র - ৪ টি
২৮. আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর - ৪ টি
২৯. মোট তফসিলি ব্যাংক- ৫৯টি (সর্বশেষ- কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড)
৩০. বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের বর্তমান ক্যাডার সংখ্যা - ২৬ টি (১৫ নভেম্বর '১৮ ইকোনমিক ক্যাডার বিলুপ্ত করা হয়)।

গুরুত্বপূর্ণ ২৮টি টেকনিক★যা আপনাকে বানাবে অসাধারণ!

সাত বীরশ্রেষ্ঠ দের নাম মনে রাখার সহজ উপায়ঃ
#সাত হাজার মোম আনো।
সাত= বীরশেষ্ঠ সাত জন
হা= হামিদুর রহমান
জা= জাহাঙ্গীর
র= রুহুল আমীন
মো= মোস্তফা কামাল
ম= মতিউর রহমান
আ= আঃ রউফ
ন= নূর মোহাম্মদ শেখ।
👉মুক্তিযুদ্ধ প্রাসঙ্গিক :
মুক্তিযুদ্ধের খেতাব মনে রাখার সহজ কৌশল:
শ্রেষ্ঠ তুমি উত্তম তুমি বীপ্রদা।
=> বীরশ্রেষ্ঠ ৭ জন
=> বীরউত্তম ৬৯ জন
=> বীরবিক্রম ১৭৫ জন
=> বীরপ্রতীক ৪২৬ জন
মোবাইল নম্বর : ০১ ৭ ৬৯ ১৭৫ ৪২৬
১। মোট খেতাব প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ৬৭৭ জন
২। মোট বীরাঙ্গনা মুক্তিযোদ্ধা ১৮৮ জন
২। মোট শব্দসৈনিক মুক্তিযোদ্ধা ৫৮ জন
👉 বাংলাদেশের সর্বচ্চ সম্মাননা হচ্ছে "বাংলাদেশ স্বাধীনতা সম্মাননা"। এটি এখন পর্যন্ত দেয়া হয়েছে ১ জন কে (ইন্দিরা গান্ধী)।
=> "বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা" দেয়া হয়েছে ১৭ জন কে।
=> "মুক্তিযুদ্ধ মৈত্রী সম্মাননা" দেয়া হয়েছে ৩২৯ জন ব্যাক্তি ও ১১ টি আন্তর্জাতিক সংগঠন কে।
👉৭ জন বীরশ্রেষ্ঠ কে কোন সেক্টরে যুদ্ধ করেছেন-
ছন্দ>>> াজারো_মোম_এর_নূর_জ্বলে ।
সেক্টর>>>১,৪,৭,১০,২,০,৮
বি.দ্র: বাংলাদেশের আয়তন ১ লক্ষ ৪৭ হাজার............ এর সাথে মিল রেখে।
উপরের সংখ্যাটিকে মনে রাখতে পারেন ১ কোটি ৪৭ লক্ষ ১০ হাজার ২০৮।
=>
আজ=আব্দুর রউফ (১)
হা=হামিদুর রহমান(৪),
জা=জাহাঙ্গীর(৭),
রো=রুহুল আমিন(১০),
মো=মোস্তফা কামাল(২),
ম=মতিউর রহমান(০-কোন সেক্টরে যুদ্ধ করেননি),
নূ=নূর মোহাম্মদ(৮),
:
★ মৌলিক রঙ মনে রাখার কৌশল:
টেকনিক (আসল)
★অা = আসমানী(নীল)
★স = সবুজ
★ল = লাল
যে সকল দেশের মূদ্রার নাম “ডলার”
সেগুলা মনে রাখার উপায়ঃ
টেকনিকঃ- 1 (গনী মাঝির জামাই HSC
পাশ করে BBA পড়তে আস্ট্রেলিয়া গেল)
★ গ- গায়ান
★ নি- নিউজিল্যান্ড
★ মা- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
★ ঝি- জিম্বাবুয়ে
★ জা-জামাইকা
★ H- হংক
★ S- সিংগাপুর
★ C- কানাডা
★ B- বেলিজ
★ B- ব্রুনাই
★ A- এন্টিগুয়া অস্ট্রেলিয়া ও বারমুডা
★ গেল-গ্রানাডা।
-
👉মধ্যপ্রাচ্যের দেশসমূহ মনে রাখার সহজ
কৌশল.....
টেকনিকঃঃ-2 [ সুমি তুই আজ ওই বাম
সিলিকা -র কুলে ]
★ সু – সুদান/সৌদিআরব
★ মি – মিশর
★ তু – তুরস্ক/তিউনিসিয়া
★ ই – ইরাক/ইসরাইল
★ আ – আলজেরিয়া, আরব আমিরাত
★ জ – জর্ডান
★ ও – ওমান
★ ই – ইরান/ইয়েমেন
★ বা – বাহরাইন
★ ম – মরক্কো
★ সি – সিরিয়া
★ লি – লিবিয়া
★ কা – কাতার
★ কু – কুয়েত
★ লে – লেবানন
-
👉ভারতের ছিটমহল গুলো (১১১টি)
বাংলদেশের যে সকল জেলায় অবস্থিত
টেকনিকঃ -3 (“লাল’ নীল’ পাঁচ’ কুড়ি”)
★ লা — লালমনিরহাট (৫৯টি)
★ নী — নীলফামারী (৪টি)
★ প —পঞ্চগড় (৩৬টি)
★ কু—কুড়িগ্রাম (১২টি)
-
পারমাণবিক সাবমেরিন আছেঃ ৬টি দেশে
টেকনিকঃ- 4 (UNR BF CI)(উনার BF চাই)
★UN=যুক্তরাষ্ট্র
★R=রাশিয়া
★B=ব্রিটেন
★F=ফ্রান্স
★C = চীন
★I=ভারত
-
👉বাংলাদেশে সর্বমোট নিরক্ষর মুক্ত জেলা-৭টি।
(প্রথম নিরক্ষর মুক্ত জেলা-মাগুরা)
টেকনিকঃ- 5
(সিরাজ_চুমা_লাগা)
★১। সি – সিরাজগন্জ
★২। রা -রাজশাহী
★৩। জ – জয়পুরহাট
★৪। চু – চুয়াডাঙ্গা
★৫। মা- মাগুরা (১ম)
★৬। লা – লালমনিরহাট
★৭। গা – গাইবান্ধা
-
👉GCC ভুক্ত দেশগুলোঃ উপসাগরীয়
সহযোগিতা পরিষদ।
টেকনিকঃ-6[“ওমা সৌদি বেয়াইন
আমারে কাতুকুতু”দেয়।]
★ওমা= ওমান
★সৌদি = সৌদি আরব
★বেয়াইন = বাহরাইন
★আমারে = সংযুক্ত আরব আমিরাত
★কাতু = কুয়েত
★কুতু = কাতার
-
👉দূরপ্রাচ্যের দেশগুলোঃ
টেকনিকঃ-7 [চীনতা কর মফিজ]
★চীন = চীন
★তা = তাইওয়ান
★কর= কোরিয়া (উত্তর/ দক্ষিন)
★ম = মঙ্গোলিয়া
★ফি = ফিলিপাইন
★জ = জাপান
-
👉OPEC ভুক্ত দেশগুলোঃ
টেকনিকঃ -8 [ইরান, ইরাকের, ইক্ষু, আম,
আলু ও লেবুতে ভেজাল নাই। সৌদি, আমারে,
কাতু’কুতু দেয়।]
★এখানেঃ ইরান, ইরাক, ইকুয়েডর,
অ্যঙ্গোলা, আলজেরিয়া, লিবিয়া,
ভেনেজুয়েলা, নাইজেরিয়া,
সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব
আমিরাত, কাতার, কুয়েত।
-
👉CIRDAP এর অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোঃ
টেকনিকঃ-9 [ NIPAI MTV FILM BS ]
[(নিপা’ই MTV FILM BS(ভালোবাসে)]
★ N-Nepal,
★ I-Iran,
★ P-Pakistan,
★ A-Afganistan,
★ I-India.
★ M-Malaysia,
★ T-Thailand,
★ V-Vietnam,
★ F-Filipine,
★ I-Indonesia,
★ L-Laos,
★ M-Mayanmar,
★ B-Bangladesh,
★ S-Srilanka,
-
👉পারস্য উপসাগরীয় দেশ- GCC+ ইরাক,
ইরান। আরব উপদ্বীপ- GCC+ ইয়েমেন। পূর্ব
এশিয়ার দেশগুলোঃ
টেকনিকঃ10 [ তাজাকোচি।]
★তা = তাইওয়ান
★জা = জাপান
★কো = কোরিয়া (উত্তর, দক্ষিণ)
★চি = চীন
-
👉দূরপ্রাচ্যের দেশগুলোঃ
টেকনিকঃ-11 [তাজাকোচিফিম]
★তা = তাইওয়ান
★জা = জাপান
★কো = কোরিয়া (উত্তর, দক্ষিণ)
★চি = চীন
★ফি = ফিলিপাইন
★ম = মঙ্গোলিয়া
-
👉SUPER SEVEN দেশঃ
টেকনিকঃ-12 [ থামাই সিতাদহ”]
★থা = থাইল্যান্ড
★মা = মালেয়েশিয়া
★ই = ইন্দনেশিয়া
★সি = সিঙ্গাপুর
★তা = তাইওয়ান
★দ = দক্ষিণ কোরিয়া
★হ = হংকং
-
👉FOUR IMAGINE TIGERS দেশঃ
টেকনিকঃ- 13 [ সিতাদহ ]
★সি = সিঙ্গাপুর
★তা = তাইওয়ান
★দ = দক্ষিণ কোরিয়া
★হ = হংকং
-
👉7 SISTERS: ভারতের ৭টি অঙ্গরাজ্য।
টেকনিকঃ-14 [“ আমি অমেত্রি মনা”]
★আ = আসাম ( গোয়াহাটি )
★মি = মিজরাম ( আইজল )
★অ = অরুনাচল ( ইন্দিরাগিরি )
★মে = মেঘালয় ( শিলং )
★ত্রি = ত্রিপুরা ( আগরতলা )
★ম = মনিপুর ( ইম্ফল )
★না = নাগাল্যান্ড ( কোহিমা )
(বিঃ দ্রঃ – বন্ধনির ভিতর সংশ্লিষ্ট
প্রদেশের রাজধানী)
-
স্কেন্ডেনেভিয়ান রাষ্ট্র ৫ টিঃ
টেকনিকঃ 15 [“ফিডে আসুন“]
★ফি = ফিনল্যান্ড
★ডে = ডেনমার্ক
★আ =আইসল্যান্ড
★সু = সুইডেন
★ন = নরওয়ে
-
বাল্টিক রাষ্ট্র ৩ টিঃ
টেকনিকঃ-16 “ALL”
★A = এস্তনিয়া
★L = লাটভিয়া
★L =লিথুনিয়া
D-8 ভুক্ত দেশঃ
টেকনিকঃ17 [“ মা বাপ নাই তুমিই” সব]
★মা =মালেয়েশিয়া
★বা =বাংলাদেশ
★পা =পাকিস্তান
★না =নাইজেরিয়া
★ই =ইরান
★তু =তুরস্ক
★মি =মিশর
★ই =ইন্দনেশিয়া
-
👉ASEAN ভুক্ত ১০টি দেশঃ
টেকনিকঃ-18 [ MTV এর FILM দেখলে BCS হবেনা ”]
★M =মালেয়েশিয়া ( কুয়ালালামপুর )
★T = থাইল্যান্ড( ব্যাংকক )
★V = ভিয়েতনাম ( হ্যানয় )
★F = ফিলিপাইন ( ম্যানিলা )
★I = ইন্দোনেশিয়া ( জাকার্তা )
★L = লাওস ( ভিয়েন তিয়েন )
★M = মায়ানমার ( নাইপিদ )
★B = ব্রুনাই ( বন্দর সেরি বেগাওয়ান )
★C = কম্বোডিয়া( নমপেন )
★S = সিঙ্গাপুর ( সিঙ্গাপুর সিটি )
( বিঃ দ্রঃ – বন্ধনির ভিতর সংশ্লিষ্ট দেশের রাজধানী)
বিভিন্ন (Golden Cresent)
-
মাদক উৎপাদক অঞ্চল।
টেকনিক :- 19 [″আপাই’’]
আ=আফগানিস্থান ,
পা= পাকিস্থান ,
ই=ইরান
-
(Golden Ways)
মাদক চোরাচালানের জন্য বিখ্যাত
৩টি দেশ।“
★টেকনিক:-20 [“নেভাবা”]
নে= নেপাল ,
ভা= ভারত ,
বা= বাংলাদেশ
-
(Golden Triangle)
মাদকের জমজমাট আসর ৩টি দেশ।“
★টেকনিক: 21 [″মাথাল”]
মা= মায়ানমার
থা=থাইল্যন্ড
ল= লাওস
“”Golden Village”””
বাংলাদেশের কুষ্টিয়া জেলার
২৬টি গাজা উৎপাদনকারী অঞ্চল..
-
বিজ্ঞানীদের মধ্যে কার পর কে এসেছে
টেকনিকঃ-22 (SPAA) (স্পা পানির নাম
মনে রাখলে হবে)
S=Socretice (সক্রেটিস)
P=Pleto (প্লেটো)
A=Aristritol (এরিস্টটল) A=Alekgender(আলেকজান্ডার)
-
মোগল সম্রাটদের মধ্যে কার পরে কে এসেছে
★টেকনিক:23(বাবার-হয়েছিল-একবার-
জ্বর-সারিল ঔষধে)
বাবার= বাবর।
হয়েছিল= হুমায়ুন।
একবার= আকবর।
জ্বর= জাহাঙ্গীর।
সারিল= শাহাজাহান।
ঔষধ= আওরঙ্গজেব।
-
যে সব রাষ্ট্রের আইন সভার নাম “কংগ্রেস”-
টেকনিকঃ-24 (কলি BBA পড়তে নেপাল থেকে চীনে চলিয়া গেল।)
★ক-কলম্বিয়া
★লি-লিবিয়া
★B-ব্রাজিল
★B-বলিভিয়া
★A-আমেরিকা
★নেপাল-নেপাল
★চীনে-চীন
★চলিয়া-চিলি
-
★★বিদেশি শব্দ মনে রাখার অসাধারণ টেকনিকঃ
টেকনিক-25 জাপানি শব্দঃ
“[জাপানিরা জুডো, কম্ফু, কারাতে
খেলে হারিকেনসহ রিক্সায় করে
হাসনাহেনা ফুল নিয়ে প্যাগোডায়
যায়, সুনামির ভয়ে সামপানে চড়ে
হারিকিরি করে “]
(জাপানি শব্দঃ জুডো, কম্ফু, কারাতে,
হারিকেন, রিক্সা, হাসনাহেনা,
প্যাগোডা, সুনামি,সামপান,
হারিকিরি )
-
টেকনিক-26
গুজরাটি শব্দঃ
[ গুজরাটিরা হরতাল এর দিন কোন
জয়ন্তী হলে খদ্দর পরে ]
(গুজরাটি শব্দঃ হরতাল,জয়ন্তী, খদ্দর
পরে।)
-
টেকনিক-27
[ এক তুর্কি উজবুক দারোগা তোপের
বসে তার কুলি ও চাকরকে মুচলেকা দিয়ে বলল
যদি জঙ্গলে গিয়ে চাকু ও কাচি দিয়ে লাশ
কাটতে পার তবে আমার বাবুর্চি তোমাদের চকমক
কোর্মা রেধে খাওয়াবে ]
(তুর্কি শব্দঃ উজবুক, দারোগা, তোপ,
কুলি, চাকর, মুচলেকা, জঙ্গল, চাকু,
কাচি, লাশ, বাবুর্চি, চকমক, কোর্মা ।)
-
টেকনিক-28
[ ফরাসি বুর্জোয়ারা আঁতাত করলেও
কুপন ছাড়া ফিরিঙ্গির মত কার্তুজ
নিয়ে রেস্তোরা, ক্যাফে ডিপোতে
প্রবেশ করে না ]
(ফরাসি শব্দঃ বুর্জোয়া, আঁতাত, কুপন,
ফিরিঙ্গি, কার্তুজ, রেস্তোরা,
ক্যাফে, ডিপো)

২১৫টি বইয়ের নাম যা বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসে!

১। পুতুল নাচের ইতিকথা- মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
২। জোছনা ও জননীর গল্প- হুমায়ুন আহমেদ
৩। পথের পাঁচালি- বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
৪। লোটা কম্বল- সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
৫। পদ্মা নদীর মাঝি- মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
৬। একাত্তরের দিনগুলি- জাহানারা ইমাম
৭। দিবারাত্রির কাব্য- মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
৮। কবি- তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়।
৯। আরন্যক- বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
১০। চরিত্রহীন – শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১১। লালশালু- সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ
১২। অপরাজিত – বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
১৩। শ্রীকান্ত -শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১৪। চোখের বালি- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১৫। গণদেবতা – তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
১৬। আলালের ঘরের দুলাল- প্যারিচাঁদ মিত্র
১৭। হুতোম পেঁচার নকশা- কালী প্রসন্ন সিংহ
১৮। দৃষ্টিপ্রদীপ – বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
১৯। সূর্যদীঘল বাড়ি- আবু ইসহাক
২০। নিষিদ্ধ লোবান- সৈয়দ শামসুল হক
২১। জননী- শওকত ওসমান
২ 2। খোয়াবনামা – আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
২৩। হাজার বছর ধরে- জহির রায়হান
২৪। তেইশ নম্বর তৈলচিত্র – আলাউদ্দিন আল আজাদ
২৫। চিলেকোঠার সেপাই- আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
২৬। সারেং বউ- শহীদুল্লাহ কায়সার
২৭। আরোগ্য নিকেতন- তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
২৮। প্রদোষে প্রাকৃতজন – শওকত আলী
২৯। খেলেরাম খেলে যা- সৈয়দ শামসুল হক
৩০। রাইফেল রোটি আওরাত- আনোয়ার পাশা
৩১। গঙ্গা- সমরেশ বসু
৩২। শঙ্খনীল কারাগার- হুমায়ুন আহমেদ
৩৩। নন্দিত নরকে- হুমায়ুন আহমেদ
Raisul Islam Hridoy
৩৪। দীপু নাম্বার টু- মুহম্মদ জাফর ইকবাল
৩৫। মা- আনিসুল হক
৩৬। আট কুঠরি নয় দরজা- সমরেশ মজুমদার
৩৭। কড়ি দিয়ে কিনলাম- বিমল মিত্র
৩৮। মধ্যাহ্ন- হুমায়ূন আহমেদ।
৩৯। উত্তরাধিকার- সমরেশ মজুমদার
৪০। কালবেলা- সমরেশ মজুমদার
৪১। কৃষ্ণকান্তের উইল- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
৪২। সাতকাহন- সমরেশ মজুমদার
৪৩। গর্ভধারিণী – সমরেশ মজুমদার
৪৪। পূর্ব-পশ্চিম- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
৪৫। প্রথম আলো- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
৪৬। চৌরঙ্গী – শঙ্কর
৪৭। নিবেদিতা রিসার্চ ল্যাবরেটরি – শঙ্কর
৪৮। দূরবীন – শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
৪৯। শুন বরনারী- সুবোধ ঘোষ।
৫০। পার্থিব- শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
৫১। সেই সময়- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
৫২। মানবজমিন – শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
৫৩। তিথিডোর – বুদ্ধদেব বসু
৫৪। পাক সার জমিন সাদ বাদ- হুমায়ুন আজাদ
৫৫। ক্রীতদাসের হাসি- শওকত ওসমান
৫৬। শাপমোচন – ফাল্গুনী মুখোপাধ্যায়
৫৭। মাধুকরী- বুদ্ধদেব গুহ
৫৮। দেশে বিদেশে- মুজতবা আলী
৫৯। আরেক ফাল্গুন – জহির রায়হান
৬০। কাশবনের কন্যা- শামসুদ্দিন আবুল কালাম
৬১। বরফ গলা নদী- জহির রায়হান
৬২। গাভী বৃত্তান্ত- আহমদ ছফা
৬৩। বিষবৃক্ষ – বঙ্কিম চট্টোপাধ্যায়
৬৪। দৃষ্টিপাত- যাযাবর
৬৫। তিতাস একটি নদীর নাম- অদৈত মল্লবর্মন
৬৬। কাঁদো নদী কাঁদো- সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ
৬৭। শিবরাম গল্পসমগ্র
৬৮। জীবন ও রাজনৈতিক বাস্তবতা – শহীদুল জহির
৬৯। আনন্দমঠ – বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
৭০। নিশি কুটুম্ব- মনোজ বসু।
৭১। একাত্তরের যীশু- শাহরিয়ার কবির
৭২। প্রজাপতি – সমরেশ বসু
৭৩। নীলকণ্ঠ পাখির খোঁজে – অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়
৭৪। মাধুকরী – বুদ্ধদেব গুহ
৭৫। হুযুর কেবলা- আবুল মনসুর আহমেদ
৭৬। ওঙ্কার- আহমদ ছফা
৭৭। আমার দেখা রাজনীতির ৫০ বছর- আবুল মনসুর আহমদ
৭৮। কত অজানারে- শঙ্কর
৭৯। ভোলগা থেকে গঙ্গা- রাহুল সাংকৃত্যায়ন
৮০। টেনিদা- নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়
৮১। বিষাদ সিন্ধু- মীর মোশাররফ হোসেন।
৮২। বিবর- সমরেশ বসু
৮৩। তারাশঙ্করের সব গল্প
৮৪। বুদ্ধদেব বসুর সব গল্প
৮৫। বনফুলের সব গল্প
৮৬। পরশুরামের সব গল্প
৮৭। কবর- মুনীর চৌধুরী
৮৮। কোথাও কেউ নেই- হুমায়ুন আহমেদ
৮৯। হিমু অমনিবাস – হুমায়ুন আহমেদ
৯০। মিসির আলী অমনিবাস- হুমায়ুন আহমেদ
৯১। আমার বন্ধু রাশেদ- মুহম্মদ জাফর ইকবাল
৯২। অসমাপ্ত আত্মজীবনী – জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান
৯৩। শঙ্কু সমগ্র- সত্যজিৎ রায়
৯৪। মাসুদ রানা- কাজী আনোয়ার হোসেন।
৯৫। ফেলুদা সমগ্র- সত্যজিৎ রায়
৯৬। তিন গোয়েন্দা- সেবা প্রকাশনী
৯৭। কিরীটী সমগ্র- নীহাররঞ্জন গুপ্ত
৯৮। কমলাকান্তের দপ্তর- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
৯৯। পথের দাবি- শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১০০। গোরা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১০১। শবনম- মুজতবা আলী
১০২। নৌকাডুবি – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১০৩। আদর্শ হিন্দু হোটেল- বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
১০৪। বহুব্রীহি – হুমায়ুন আহমেদ
১০৫। দেবদাস – শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১০৬। মধ্যাহ্ন- হুমায়ুন আহমেদ
১০৭। বাদশাহ নামদার- হুমায়ুন আহমেদ
১০৮। বিজ্ঞানী সফদর আলীর মহা মহা আবিস্কার- মুহম্মদ জাফর ইকবাল
১০৯। হাসুলিবাকের উপকথা – তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
১১০। গল্পগুচ্ছ- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১১১। শেষ নমস্কার- সন্তোষ কুমার ঘোষ
১১২। হাঙ্গর নদী গ্রেনেড- সেলিনা হোসেন
১১৩। আবু ইব্রাহিমের মৃত্যু- শহীদুল জহির
১১৪। সাহেব বিবি গোলাম- বিমল মিত্র
১১৫। আগুনপাখি- হাসান আজিজুল হক
১১৬। কেয়া পাতার নৌকো- প্রফুল্ল রায়
১১৭।পুষ্প ও বিহঙ্গ পিরাণ- আহমদ ছফা
১১৮। আনোয়ারা- নজীবর রহমান
১১৯। চাপাডাঙ্গার বউ- তারাশঙ্খর বন্দ্যোপাধ্যায়
১২০। চাঁদের অমাবস্যা – সৈয়দ ওয়ালী উল্লাহ
১২১। কপালকুণ্ডলা – বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১২২। প্রথম প্রতিশ্রুতি – আশাপূর্ণা দেবী
১২৩। মরুস্বর্গ- আবুল বাশার
১২৪। রাজাবলী – আবুল বাশার
১২৫। কালো বরফ- মাহমুদুল হক
১২৬। নিরাপদ তন্দ্রা- মাহমুদুল হক
১২৭। সোনার হরিণ নেই- আশুতোষ মুখোপাধ্যায়
১২৮। যদ্যপি আমার গুরু- আহমদ ছফা।
১২৯। মৃতুক্ষুধা- কাজী নজরুল ইসলাম
১৩০। প্রদোষে প্রাকৃতজন’ – শওকত আলী।
১৩১। শেষের কবিতা- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
১৩২। লৌহকপাট -জরাসন্ধ(চারুচন্দ্র চক্রবর্তী)
১৩৩। অন্তর্লীনা- নারায়ণ সান্যাল।
১৩৫। হাজার চুরাশির মা- মহাশ্বেতা দেবী
১৩৬। যাও পাখি -শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
১৩৭।তবুও একদিন- সুমন্ত আসলাম।
১৩৮। অন্তর্জলী যাত্রা- কমলকুমার মজুমদার
১৩৯। ব্যোমকেশ সমগ্র- শরদিন্দু
১৪০। অন্য দিন- হুমায়ূন আহমেদ
১৪১। কালপুরুষ- সমরেশ মজুমদার
১৪২। মেমসাহেব – নিমাই ভট্টাচার্য
১৪৩। বিন্দুর ছেলে- শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১৪৪। নামগন্ধ – মলয় রায় চৌধুরী
১৪৫। মতিচূর – বেগম রোকেয়া
১৪৬। সুলতানার স্বপ্ন- বেগম রোকেয়া
১৪৭। চাঁদের পাহাড়- বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
১৪৮। অপুর সংসার- বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
১৪৯। কারুবাসনা – জীবনানন্দ দাশ
১৫০। বেনের মেয়ে- হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
১৫১। আবদুল্লাহ – কাজী ইমদাদুল হক
১৫২। সূবর্ণলতা- আশাপূর্ণা দেবী
১৫৩। ঢোঁড়াই চরিত মানস- সতিনাথ ভাদুরী
১৫৪। উপনিবেশ – নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়
১৫৫। সাহেব বিবি গোলাম- বিমল মিত্র
১৫৬। পদ্মার পলিদ্বীপ – আবু ইসহাক
১৫৭। নারী- হুমায়ুন আজাদ
১৫৮। বিত্ত বাসনা- শংকর
১৫৯। সংশপ্তক- শহিদুল্লা কায়সার
১৬০! জীবন আমার বোন- মাহমুদুল হক
১৬১।ক্রাচের কর্নেল- শাহাদুজ্জামান
১৬২।১৯৭১- হুমায়ূন আহমেদ
১৬৩।দেয়াল- হুমায়ূন আহমেদ
১৬৪।পরিনীতা- শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১৬৫।উত্তম পুরুষ-রশীদ করীম
১৬৬।ঈশ্বর পৃথিবী ভালোবাসা- শিবরাম চক্রবর্তী
১৬৭।শতকিয়া-সুবোধ ঘোষ
১৬৮। তিস্তাপারের বৃত্তান্ত- দেবেশ রায়
১৬৯। নীল দংশন – সৈয়দ শামসুল হক
১৭০। কুকুর সম্পর্কে দু একটি কথা যা আমি জানি- সন্দীপন চট্টোপাধ্যায়
১৭১। অর্ধেক নারী অর্ধেক ঈশ্বরী- আহমদ ছফা
১৭২। ছাপ্পান্নো হাজার বর্গমাইল – হুমায়ুন আজাদ
১৭৩। শুভব্রত ও তার সম্পর্কিত সুসমাচার, রাজনীতিবিদগণ -হুমায়ুন আজাদ
১৭৪। ১০,০০০, এবং আরো একটি ধর্ষণ – হুমায়ুন আজাদ
১৭৫। নভেরা- হাসনাত আবদুল হাই
১৭৬। দুচাকার দুনিয়া- বিমল মুখার্জী
১৭৭। চাকা- সেলিম আল দীন
১৭৮। হার্বাট- নবারুণ ভট্টাচার্য
১৭৯। নীলকন্ঠ পাখির খোঁজে- অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়
১৮০। ন হন্যতে – মৈত্রেয়ী দেবী।
১৮১। কেরী সাহেবের মুন্সী- প্রমথনাথ বিশী
১৮২। আগুনপাখি- হাসান আজিজুল হক
১৮৩। পঞ্চম পুরুষ- বাণি বসু
১৮৫। অলীক মানুষ- সৈয়দ মুস্তফা সিরাজ
১৮৬। আমি বীরাঙ্গনা বলছি- নীলিমা ইব্রাহিম
১৮৭। পুত্র পিতাকে – চানক্য সেন
১৮৮। দোজখনামা- রবি শংকর বল
১৮৮। মাতাল হাওয়া- হুমায়ূন আহমেদ
১৮৯।বিষাদবৃক্ষ – মিহিরসেন গুপ্ত
১৯০। অলৌকিক নয়,লৌকিক – প্রবীর ঘোষ
১৯১। সৃষ্টি রহস্য – আরজ আলী মাতুব্বর।
১৯২। ফালি ফালি ক’রে কাটা চাঁদ – হুমায়ুন আজাদ
১৯৩। নিমন্ত্রণ – তসলিমা নাসরিন
১৯৪। বসুধারা- তিলোত্তমা মজুমদার
১৯৫।উপকণ্ঠ – গজেন্দ্র কুমার মিত্র
১৯৬। অসাধু সিন্ধার্থ- জগদীশ গুপ্ত
১৯৭। কুহেলিকা- কাজী নজরুল ইসলাম
১৯৮। সৃষ্টি ও বিজ্ঞান – পূরবী বসু
১৯৯। ঈশ্বরের বাগান- অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়
২০০। আয়না- আবুল মনসুর আহমদ
২০১। ক্রান্তিকাল- প্রফুল্ল রায়
২০২। কেয়া পাতার নৌকা- প্রফুল্ল রায়
২০৩। গেরিলা থেকে সম্মুখ যুদ্ধে – মাহবুব আলম
২০৪। একাত্তরের ডায়েরী- বেগম সুফিয়া কামাল
২০৫। রাজাকারের মন (১ম ও ২য় খন্ড) – মুনতাসীর মামুন
২০৬। ভিনকোয়েস্ট জেনারেল – মুনতাসীর মামুন
২০৭। যাপিত জীবন – সেলিনা হোসেন
২০৮।খেলারাম খেলে যা-সৈয়দ শামসুল হক
২০৯। সোনালী হরিণ নেই- আশুতোষ মুখোপাধ্যায়
২১০। চতুষ্পাঠী- স্বপ্নময় চক্রবর্তী।
২১১। কালকূট – সতীনাথ ভাদুড়ী।
২১২। অরণ্যের দিনরাত্রি – সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
২১৩। দেবী – হুমায়ূন আহমেদ
২১৪। ন হন্যতে- মৈত্রেয়ী দেবী
২১৫। ঢোঁড়াই চরিতমানস- সতীনাথ ভাদুড়ী।

Address

Kuala

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Munna N Academia posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Category


Other Travel Agencies in Kuala

Show All