Travel Guide

Travel Guide Let's go travel around the world

19/11/2024

ক্রোয়েশিয়া [ সেংগেন] ও সার্বিয়ায় ওয়ার্ক পারমিট নিয়ে ইউরোপে আসার দারুন সুযোগ!
আগ্রহী প্রার্থীগণ খুব দ্রুতই whatsapp বা imo তে মেসেজ দিয়ে যোগাযোগ করুন [ বিস্তারিত জানতে মেসেজ/ভয়েস দিয়ে রিপ্লাই পেতে অপেক্ষা করুন প্লিজ 🙏

বাংলাদেশ থেকে ফ্রান্সের ভিসার জন্য আবেদন করার প্রক্রিয়া বেশ কিছু ধাপ ও ডকুমেন্টেশনের প্রয়োজন হয়। ফ্রান্সের ভিজিট ভিসা...
17/11/2024

বাংলাদেশ থেকে ফ্রান্সের ভিসার জন্য আবেদন করার প্রক্রিয়া বেশ কিছু ধাপ ও ডকুমেন্টেশনের প্রয়োজন হয়। ফ্রান্সের ভিজিট ভিসা (শেঞ্জেন ভিসা) ৯০ দিনের কম সময়ের জন্য ভ্রমণকারীদের জন্য হয়। নিচে বিস্তারিত প্রক্রিয়া তুলে ধরা হলো:

ধাপ ১: ভিসার ধরন নির্ধারণ
আপনার ভ্রমণের উদ্দেশ্য এবং সময়কাল অনুযায়ী, আপনি কোন ধরনের ভিসার জন্য আবেদন করবেন তা নির্ধারণ করুন। সাধারণত, ফ্রান্সের জন্য শেঞ্জেন ভিজিট ভিসা (শর্ট স্টে) পর্যটন, ব্যবসা, বা পরিবার ও বন্ধুদের সাথে দেখা করার জন্য হয়ে থাকে।

ধাপ ২: আবেদন ফর্ম পূরণ
ফ্রান্সের শেঞ্জেন ভিজিট ভিসার জন্য আবেদন ফর্ম পূরণ করতে হবে।

ধাপ ৩: প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস সংগ্রহ
নিম্নলিখিত ডকুমেন্টসগুলি সাধারণত ফ্রান্সের ভিজিট ভিসার জন্য প্রয়োজন হয়:

1. পাসপোর্ট: আপনার পাসপোর্টটি ভিসার আবেদন জমা দেওয়ার তারিখ থেকে কমপক্ষে তিন মাস পর পর্যন্ত বৈধ হতে হবে এবং এতে অন্তত দুটি খালি পৃষ্ঠা থাকতে হবে।

2. আবেদন ফর্ম: সম্পূর্ণ পূরণ করা এবং স্বাক্ষর করা শেঞ্জেন ভিসা আবেদন ফর্ম।

3. ফটো: সাম্প্রতিক পাসপোর্ট সাইজের ছবি (বায়োমেট্রিক ফটো)।

4. ফ্লাইট বুকিং: ফ্রান্সে আসা-যাওয়ার নিশ্চিত ফ্লাইট টিকেট।

5. হোটেল রিজার্ভেশন: ফ্রান্সে থাকার সময়কালীন হোটেল বুকিং বা থাকার ব্যবস্থা।

6. বীমা: ভ্রমণ স্বাস্থ্য বীমা, যা শেঞ্জেন অঞ্চলে আপনার পুরো থাকার সময়কালের জন্য অন্তত ৩০,০০০ ইউরো পর্যন্ত কভার করবে।

7. আর্থিক ক্ষমতার প্রমাণ: আপনার ভ্রমণ এবং ফ্রান্সে থাকার সময়কালের জন্য পর্যাপ্ত অর্থের প্রমাণ। এটি ব্যাংক স্টেটমেন্ট, চাকরির সার্টিফিকেট, বা স্পনসরশিপ লেটার হতে পারে।

8. কাভার লেটার: আপনার ভ্রমণের উদ্দেশ্য এবং বিস্তারিত বিবরণ সহ একটি চিঠি।

9. ভিসা ফি: নির্ধারিত ভিসা ফি জমা দেওয়া।

ধাপ ৪: ভিসা আবেদন জমা
ফ্রান্সের ভিসা আবেদন গ্রহণের জন্য নির্ধারিত ভিসা আবেদন কেন্দ্র (VFS Global) বা ফ্রান্সের দূতাবাসে ভিসা আবেদন জমা দিতে হবে। VFS Global বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে অবস্থিত।

ধাপ ৫: বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদান
ভিসা আবেদন জমা দেওয়ার সময়, আপনাকে আপনার বায়োমেট্রিক তথ্য (ফিঙ্গারপ্রিন্ট এবং ছবি) প্রদান করতে হবে।

ধাপ ৬: সাক্ষাৎকার
কিছু ক্ষেত্রে, ভিসা অফিসার সাক্ষাৎকারের জন্য আপনাকে ডাকতে পারেন। এই সময় আপনার ভ্রমণের উদ্দেশ্য এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্য সম্পর্কে প্রশ্ন করা হতে পারে।

ধাপ ৭: ভিসা প্রসেসিং সময়
ভিসা আবেদন জমা দেওয়ার পর সাধারণত ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে ফলাফল জানা যায়। তবে, কিছু ক্ষেত্রে এটি আরও বেশি সময় নিতে পারে।

ধাপ ৮: পাসপোর্ট সংগ্রহ
ভিসা অনুমোদিত হলে, আপনাকে ভিসা স্ট্যাম্প করা পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে হবে। আপনি VFS Global বা দূতাবাস থেকে এটি সংগ্রহ করতে পারেন।[ collected ]

21/09/2024

সার্বিয়ায় কাজের ভিসায় যাওয়ার সময় বিমানবন্দরে আপনার কাছে থাকা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং কিছু স্মার্ট আইডিয়া নিচে উল্লেখ করা হলো:
# # # ১. **প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:**
**পাসপোর্ট ও ভিসা:**
- বৈধ পাসপোর্ট (কমপক্ষে ৬ মাসের মেয়াদ থাকতে হবে)।
- সার্বিয়ার বৈধ কাজের ভিসা আপনার পাসপোর্টে সংযুক্ত থাকতে হবে।
**এয়ার টিকিট:**
- যাত্রার নিশ্চিত এয়ার টিকিটের প্রিন্ট কপি।
- যদি রিটার্ন টিকিট না থাকে, তবে সার্বিয়ায় দীর্ঘমেয়াদি থাকার প্রমাণ থাকতে হবে।
**ওয়ার্ক পারমিট:**
- সার্বিয়ায় কাজের জন্য অনুমোদিত ওয়ার্ক পারমিটের কপি (PPZ কোড সহ)।
**নিয়োগকর্তার আমন্ত্রণ পত্র (Invitation Letter):**
- আপনার নিয়োগকর্তার কাছ থেকে প্রাপ্ত আমন্ত্রণ পত্রের প্রিন্ট কপি।
**বীমা (Insurance):**
- ভ্রমণ বা স্বাস্থ্যবীমার প্রমাণ (সার্বিয়াতে অবস্থানকালে জরুরি স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্য)।
**নিয়োগ চুক্তি (Employment Contract):**
- আপনার এবং নিয়োগকর্তার মধ্যে স্বাক্ষরিত চাকরির চুক্তি।
**আবাসনের প্রমাণ (Accommodation Proof):**
- সার্বিয়ায় থাকার জন্য বাসস্থানের প্রমাণপত্র (হোটেল বুকিং বা নিয়োগকর্তা কর্তৃক প্রদত্ত আবাসন সংক্রান্ত নথি)।
**ফান্ডের প্রমাণ (Proof of Funds):**
- ভ্রমণ ও থাকার খরচের জন্য পর্যাপ্ত অর্থের প্রমাণ (ব্যাংক স্টেটমেন্ট বা স্পন্সরের চিঠি)।
**COVID-19 সার্টিফিকেট:**
- যদি প্রয়োজন হয়, কোভিড টিকা সার্টিফিকেট বা নেগেটিভ টেস্ট রিপোর্ট।
---
# # # ২. **স্মার্ট আইডিয়া (কীভাবে স্মার্টলি প্রস্তুতি নেওয়া যায়):**
**কাগজপত্র ডিজিটাল ও প্রিন্ট আকারে রাখুন:**
- সব গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টের ডিজিটাল কপি ফোনে বা ক্লাউডে রাখুন।
- মূল কাগজপত্রের সঙ্গে অতিরিক্ত প্রিন্ট কপিও নিয়ে যান, যেন প্রয়োজন হলে তা সহজেই ব্যবহার করা যায়।
**কাগজপত্র সুন্দরভাবে সাজান:**
- একটি ছোট ফোল্ডারে সব কাগজপত্র সঠিকভাবে রাখুন, যাতে চেকিং-এর সময় কোনোটাই খুঁজে পেতে সমস্যা না হয়।
**সাজানো ভাষা চর্চা করুন:**
- ইমিগ্রেশন কর্মকর্তার সম্ভাব্য প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য ইংরেজি ও সামান্য সার্বিয়ান ভাষার কয়েকটি সাধারণ বাক্য মুখস্থ রাখুন।
**ব্যাগপ্যাক চেক করুন:**
- আপনার হাতের ব্যাগে শুধু প্রয়োজনীয় জিনিস রাখুন, যাতে আপনি তা সহজেই বহন করতে পারেন। কাগজপত্র এবং গুরুত্বপূর্ণ জিনিস সহজে পাওয়া যায় এমন পকেটে রাখুন।
**ক্যাশ ও কার্ড:**
- কিছু ক্যাশ (ইউরো বা সার্বিয়ান দিনার) রাখুন, যাতে প্রয়োজনে ব্যয় করা যায়। তবে বেশি ক্যাশ না রেখে কার্ডে টাকা রাখুন।
**ইমিগ্রেশন তথ্য মুখস্থ রাখুন:**
- আপনার ভ্রমণ ও কাজ সম্পর্কিত তথ্য (যেমন কোম্পানির নাম, অবস্থান, কাজের ধরন) মুখস্থ রাখুন, কারণ ইমিগ্রেশন চেকপয়েন্টে এসব প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা হতে পারে।
**গুগল ম্যাপ বা লোকেশন সার্চ করুন:**
- আপনি কোথায় যাচ্ছেন তা গুগল ম্যাপে দেখে নিন, এবং নিয়োগকর্তার ঠিকানা সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য আপনার কাছে রাখুন।
এই প্রস্তুতিগুলো নিশ্চিত করলে আপনার ভ্রমণ আরো স্মার্ট এবং ঝামেলামুক্ত হবে।[ collected ]

06/09/2024

#ভিসা_আপডেট
খেলা ফুল এন্ড ফাইনাল! যেতে পারবেন এবার ক্রোয়েশিয়া!
যাদের হার্ট দুর্বল নয় তারাই যোগাযোগ করবেন।
বিস্তারিত আসছে ইংশাল্লাহ

01/09/2024

নতুন গরম গরম আপডেট ও ভিসা অফার নিয়ে আসছি খুব দ্রুতই ইনশাল্লাহ

22/06/2024
কানাডায় ভিসা আবেদনের নিয়ম:কানাডার ১০ বছরের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিজিট ভিসা আবেদন করার নিয়ম!!কিভাবে কানাডার ভিসার জন্য আবেদন...
06/06/2024

কানাডায় ভিসা আবেদনের নিয়ম:

কানাডার ১০ বছরের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিজিট ভিসা আবেদন করার নিয়ম!!
কিভাবে কানাডার ভিসার জন্য আবেদন করবেন।
প্রথমে আপনাকে Immigration,Refugees and Citizenship Canada(IRCC)
ওয়েবসাইটে গিয়ে GCKey তে একাউন্ট খুলতে হবে।তারপর আপনি আপনার একাউন্টে প্রবেশ করার পর। Start an application
এ যাবেন। Apply to come to Canada
ক্লিক করবেন। অপশন দেখাবে ভিসার ক্যাটাগরি
যেমন:
1)Visitor visa,Study and/Work permit
2)Express Entry(EE)
3)International experience Canada(IEC)
আপনি যে ক্যাটাগরির ভিসার জন্য আবেদন করতে চান সেই অপশনে ক্লিক করুন।
What is your current country/territory of residence? এখানে Bangladesh সিলেক্ট করুন।
তারপর আপনাকে একটা ডকুমেন্টস রিকোয়ারমেন্ট এর তালিকা দেওয়া হবে ভিসার ক্যাটাগরী অনুযায়ী।
ঐ অনুযায়ী আপনাকে আপলোড করতে হবে।
কানাডার ভিসার ক্ষেত্রে অন্যান্য দেশের তুলনায় মোটামুটি সহজ। আবেদন ফরম ফ্যামিলি ইনফর্মেশন ফর্ম। ইলেকট্রনিক সিস্টেম। আবেদন ফরম ডাউনলোড করে। টাইপিং করে ফিলাপ করে আপলোড করে দিন।
1)Application from (IMM5257)
2)Family Information (IMM5245)
3)Schedule 1(IMM5227)
★ Required Documents:
Note It’s depends on visa catagory
1)Application from
2)Travel history visa and Immigration entry exit stamps.
3)Passport copy
4)Bank statement bank solvency.
If student Certificate of enrollment and Student ID card.
Certificate of employee.Satff ID card,NOC
5)Digital photo.
6)Purpose of Travel/flight booking,hotel reservation/Travel itinerary
If invitation or sponsorship
7)family information
8)Schedule 1 from
9)Client information/Cover lettter
সবগুলা ডকুমেন্টস।স্ক্যান কপি আপলোড করতে হবে অরজিনাল কোন ডকুমেন্টস লাগবে না। আপলোড করার পর পেমেন্ট অপশন আসবে।ক্রেডিট কার্ড অথবা ইন্টারন্যাশনাল ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে পেমেন্ট করতে পারবেন।
আবেদন ফি।100 CAD Biometrics fee (VFS) global 85 CAD total 185 CAD
পেমেন্ট করার পর biomimetic request
আসবে। তারপর VFS global এ ফিঙ্গারপ্রিন্ট এবং ছবি তুলে রাখবে।অরজিনাল পাসপোর্ট বায়োমেট্রিক্স নেওয়ার পর সাথে সাথেই রিটার্ন করবে।
প্রসেসিং টাইম।কারও ক্ষেত্রে দেখা যায় 10 দিনের মধ্যে রেজাল্ট আবার কারো দুই মাস সময় লেগে যায়।মোটামুটি ভাবে তিন সপ্তাহের মত সময় লাগে।
বাংলাদেশ থেকে আবেদন করলে সিঙ্গাপুর অথবা ইন্ডিয়া থেকে ভিসা ইস্যু হয়।যদি Visa Application approved করে তাহলে পাসপোর্ট রিকুয়েস্ট করবে।তখন আবার VFS global এ পাসপোর্ট সাবমিশন করতে হবে। দশ দিন থেকে দুই সপ্তার মধ্যে হাতে ভিসা সহকারে পাসপোর্ট পাবেন।যদি কোন কারণে রিজেক্ট করা হয়।তাহলে GCkey একাউন্টে রিজেকশন লেটার দেওয়া হবে।
ওয়ার্ক পারমিট ভিসা এবং স্টুডেন্ট ভিসার ক্ষেত্রে মেডিকেল টেস্টের প্রয়োজন হয়।
তবে আগে থেকে করতে হয় না ircc থেকে যখন মেডিকেল রিকুয়েস্ট করবে তখনই করতে হবে।
একবার বায়োমেট্রিক্স দিলে 10 বছর মেয়াদ থাকে।কোন কারণে যদি রিজেক্ট হন। দ্বিতীয়বার অর্থাৎ reapply এর সময় বায়োমেট্রিক্স ফি দিতে হবে না।

© Collocted

মালয়েশিয়া থেকে ইউরোপের বিভিন্ন দেশের শেঙ্গেন ভিসা আবেদন করতে পারেন, তবে কিছু দেশের ভিসা প্রক্রিয়া তুলনামূলকভাবে সহজ হ...
04/06/2024

মালয়েশিয়া থেকে ইউরোপের বিভিন্ন দেশের শেঙ্গেন ভিসা আবেদন করতে পারেন, তবে কিছু দেশের ভিসা প্রক্রিয়া তুলনামূলকভাবে সহজ হতে পারে। নিচে কিছু ইউরোপীয় দেশের নাম উল্লেখ করা হলো যেখান থেকে শেঙ্গেন ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া সাধারণত সহজ হতে পারে:

১. জার্মানি (Germany)
- জার্মানির শেঙ্গেন ভিসা প্রক্রিয়া সাধারণত সহজ এবং সুসংগঠিত।
- ভিসা প্রক্রিয়া স্বচ্ছ এবং অনলাইনে সহজেই আবেদন করতে পারবেন।
- ঢাকার জার্মান দূতাবাসে অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে পারেন।

২. নেদারল্যান্ডস (Netherlands)
- নেদারল্যান্ডসের শেঙ্গেন ভিসা প্রক্রিয়া সহজ এবং পরিষ্কার।
- ভিসা আবেদন ফর্ম এবং প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টের তালিকা স্পষ্টভাবে দেওয়া হয়।
- আবেদনকারীরা অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে পারেন এবং প্রয়োজনীয় সহায়তা পান।

৩. ইতালি (Italy)
- ইতালির শেঙ্গেন ভিসা প্রক্রিয়া সহজ এবং অনেকটা ব্যবহারবান্ধব।
- দূতাবাসে অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট সিস্টেম এবং পরিষ্কার নির্দেশাবলী পাওয়া যায়।
- ভিসা প্রক্রিয়া সাধারণত দ্রুত সম্পন্ন হয়।

৪. স্পেন (Spain)
- স্পেনের শেঙ্গেন ভিসা প্রক্রিয়া সুসংগঠিত এবং সহজবোধ্য।
- ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া সম্পর্কে তথ্য ও নির্দেশাবলী সহজে পাওয়া যায়।
- অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট সিস্টেম এবং প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টের স্পষ্ট তালিকা পাওয়া যায়।

৫. ফ্রান্স (France)
- ফ্রান্সের শেঙ্গেন ভিসা প্রক্রিয়া পরিষ্কার এবং সুসংগঠিত।
- অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা যায় এবং অ্যাপয়েন্টমেন্ট সিস্টেম সহজ।
- ভিসা প্রক্রিয়া সাধারণত দ্রুত সম্পন্ন হয়।

প্রয়োজনীয় সাধারণ ডকুমেন্টস
- পূরণকৃত ভিসা আবেদন ফর্ম
- বৈধ পাসপোর্ট
- সাম্প্রতিক পাসপোর্ট সাইজ ফটো
- ভ্রমণ পরিকল্পনা ও ফ্লাইট বুকিং
- হোটেল বুকিং বা প্রমাণিত আবাসনের ব্যবস্থা
- পর্যাপ্ত আর্থিক সক্ষমতার প্রমাণ (ব্যাংক স্টেটমেন্ট)
- ভ্রমণ বীমা
- পেশাগত ও আর্থিক অবস্থার প্রমাণ।

রাশিয়ার ভিজিট ভিসা পাওয়ার জন্য আপনাকে কিছু নির্দিষ্ট ধাপ অনুসরণ করতে হবে। নিচে বিস্তারিত ধাপগুলি দেওয়া হলো:1. আবেদনপত...
04/06/2024

রাশিয়ার ভিজিট ভিসা পাওয়ার জন্য আপনাকে কিছু নির্দিষ্ট ধাপ অনুসরণ করতে হবে। নিচে বিস্তারিত ধাপগুলি দেওয়া হলো:

1. আবেদনপত্র পূরণ: অনলাইনে রাশিয়ার ভিসার জন্য আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে। [রাশিয়ান কনস্যুলার সার্ভিস ওয়েবসাইট](https://visa.kdmid.ru) থেকে আবেদনপত্রটি পূরণ করতে পারেন।

2. আমন্ত্রণপত্র (ইনভিটেশন লেটার): রাশিয়ায় অবস্থিত স্পন্সর (বন্ধু, আত্মীয়, বা ব্যবসায়িক সংস্থা) থেকে আমন্ত্রণপত্র সংগ্রহ করতে হবে। পর্যটন ভিসার জন্য রাশিয়ান পর্যটন সংস্থা থেকে আমন্ত্রণপত্র নিতে হবে।

3. পাসপোর্ট: বৈধ পাসপোর্ট থাকতে হবে যা আপনার ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার পরেও অন্তত ছয় মাস বৈধ থাকবে।

4. পাসপোর্ট সাইজের ছবি: সাধারণত ৩.৫ x ৪.৫ সেমি সাইজের দুইটি রঙিন ছবি লাগবে।

5. ভিসা ফি: ভিসার ফি প্রদান করতে হবে। ফি নির্ভর করে ভিসার ধরণ এবং প্রসেসিং সময়ের উপর।

6. ভ্রমণ বীমা: রাশিয়ায় ভ্রমণের জন্য বৈধ স্বাস্থ্য বীমা থাকতে হবে।

7. ফ্লাইট বুকিং: রিটার্ন টিকিট বা পরবর্তী গন্তব্যের টিকিটের প্রমাণ প্রদান করতে হবে।

8. হোটেল বুকিং বা ঠিকানার প্রমাণ: যেখানে আপনি থাকবেন তার প্রমাণপত্র দিতে হবে।

9. ব্যাংক স্টেটমেন্ট: আপনার আর্থিক সক্ষমতার প্রমাণপত্র হিসেবে সাম্প্রতিক ব্যাংক স্টেটমেন্ট।

10. ভিসা আবেদন জমা: সমস্ত ডকুমেন্ট সহ ভিসা আবেদন রাশিয়ান কনস্যুলেট বা ভিসা অ্যাপ্লিকেশন সেন্টারে জমা দিতে হবে।

প্রসেসিং সময়: ভিসার জন্য সাধারণত ৭-২০ কার্যদিবস লাগতে পারে।

অতিরিক্ত তথ্য: কোনো নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে অতিরিক্ত ডকুমেন্টও প্রয়োজন হতে পারে। সঠিক তথ্যের জন্য রাশিয়ান কনস্যুলেট বা ভিসা সেন্টারের সাথে যোগাযোগ করা ভালো।

এই ধাপগুলো অনুসরণ করে আপনি রাশিয়ার ভিজিট ভিসা পেতে পারেন।[ collected ]

পর্তুগাল ভিসা আবেদনের প্রক্রিয়া - বাংলাদেশ থেকে😒বাংলাদেশ থেকে পর্তুগালের ভিজিট ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে আপনাকে ঢাকায় ...
02/06/2024

পর্তুগাল ভিসা আবেদনের প্রক্রিয়া - বাংলাদেশ থেকে😒

বাংলাদেশ থেকে পর্তুগালের ভিজিট ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে আপনাকে ঢাকায় অবস্থিত ফ্রান্স দূতাবাসে আবেদন জমা দিতে হবে। এই দূতাবাস পর্তুগালের স্বল্পমেয়াদী শেঙ্গেন ভিসা আবেদনগুলি পরিচালনা করে।

আবেদন প্রক্রিয়া

১. অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুকিং: ঢাকার ফ্রান্স দূতাবাসে একটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট নির্ধারণ করুন।

২. প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সংগ্রহ: নিম্নলিখিত ডকুমেন্টগুলো সংগ্রহ করুন:
- পূর্ণাঙ্গ ভিসা আবেদন ফরম
- কমপক্ষে তিন মাস মেয়াদ বিশিষ্ট একটি বৈধ পাসপোর্ট (যার মধ্যে দুটি খালি পৃষ্ঠা থাকতে হবে)
- দুটি সাম্প্রতিক পাসপোর্ট সাইজের ছবি
- ভ্রমণের উদ্দেশ্য বর্ণনা করে একটি কভার লেটার
- ভ্রমণ বিমা প্রমাণ
- ফ্লাইট ইটিনারি ও হোটেল বুকিং
- আর্থিক ডকুমেন্ট যেমন, শেষ ছয় মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট
- আপনার অবস্থা অনুযায়ী অতিরিক্ত ডকুমেন্ট (যেমন, কর্মসংস্থানের চিঠি, ছাত্র ভর্তির প্রমাণ ইত্যাদি)

৩. আবেদন জমা: নির্ধারিত সময়ে ফ্রান্স দূতাবাসে গিয়ে আবেদন জমা দিন এবং বায়োমেট্রিক ডেটা প্রদান করুন।

৪. ভিসা ফি প্রদান: শেঙ্গেন ভিসার জন্য প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ফি €৮০ এবং ৬-১২ বছর বয়সী শিশুদের জন্য ফি €৪০। ৬ বছরের নিচে শিশুদের জন্য কোনো ফি নেই

৫. প্রক্রিয়ার জন্য অপেক্ষা করুন: প্রক্রিয়াকরণ সময় সাধারণত ১৫ কার্যদিবস হতে পারে, তবে ব্যস্ত সময়ে বা অতিরিক্ত যাচাইয়ের প্রয়োজন হলে এটি ৪৫ দিন পর্যন্ত লাগতে পারে

যোগাযোগের তথ্য
- ফ্রান্স দূতাবাস, ঢাকা:
- ঠিকানা: ১১ মাদানি এভিনিউ, ঢাকা ১২১২, বাংলাদেশ
- ফোন: +৮৮০ ২ ৫৫৬৬ ৮৬০০

যারা হাঙ্গেরি যেতে চান তাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্ট। এই ঠিকানায় আপনাদের ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। পোস্টটি শ...
01/06/2024

যারা হাঙ্গেরি যেতে চান তাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্ট। এই ঠিকানায় আপনাদের ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। পোস্টটি শেয়ার করে রাখুন।

হাঙ্গেরি ভিসা আবেদন কেন্দ্র (দীর্ঘমেয়াদী) - ঢাকা
ঠিকানা

সাইমন সেন্টার (৫ম তলা),
বাড়ি নং ৪এ রোড নং ২২,
গুলশান ১, ঢাকা ১২১২, বাংলাদেশ

বিএলএস অ্যাপ্লিকেশন প্রস্তুত হওয়ার পর আবেদনকারীকে পরের দিন সকাল ১১টায় হাঙ্গেরি কনস্যুলেট (ব্লক: সিইএন (৬ষ্ঠ তলা, কনকর্ড আই-কে টাওয়ার, ০২ মাদানি এভিনিউ, ঢাকা ১২১২) এ উপস্থিত হতে হবে।

তথ্য:
১৫:০০ ঘন্টা – ১৬:০০ ঘন্টা (রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার, কনস্যুলার/জাতীয় ছুটির দিন ব্যতীত)
অ্যাপয়েন্টমেন্ট: অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করতে হলে আবেদনকারীকে [email protected] ইমেইল ঠিকানায় যোগাযোগ করতে হবে।

ছাত্রদের পূর্ণ করা আবেদনপত্র, সংযোজনী ও পাসপোর্টের ডেটা পৃষ্ঠা এবং ভর্তি পত্র পিডিএফ ফরম্যাটে পাঠাতে হবে।

কর্মীদের পূর্ণ করা আবেদনপত্র, সংযোজনী ও পাসপোর্টের ডেটা পৃষ্ঠা এবং কর্মশক্তি নিবন্ধন পিডিএফ ফরম্যাটে পাঠাতে হবে।

হেল্পলাইন: +৮৮০ ৯৬০৬৫৫৬৬৫১
ই-মেইল: [email protected]
ওয়েবসাইট: https://www.blsinternational.com/hungary/bangladesh/
সময়সূচী: ০৯:০০ থেকে ১৭:০০ ঘন্টা (রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার, কনস্যুলার/জাতীয় ছুটির দিন ব্যতীত)

পাসপোর্ট সংগ্রহ: ১৫:০০ ঘন্টা – ১৬:০০ ঘন্টা
জমাদানের সময়: ০৯:০০ থেকে ১৫:০০ ঘন্টা

ফোন: +৮৮০ ৯৬০৬৫৫৬৬৫১

ই-মেইল: [email protected], [email protected]
[Collected]

অস্ট্রেলিয়ার ভিসা প্রসেসিং কত সহজ আপনি হয়তো জানেন না? যে কারণে আপনি কোনদিন চেষ্টাই করেননি। কিন্তু আপনি চাইলে খুব সহজে ...
01/06/2024

অস্ট্রেলিয়ার ভিসা প্রসেসিং কত সহজ আপনি হয়তো জানেন না? যে কারণে আপনি কোনদিন চেষ্টাই করেননি। কিন্তু আপনি চাইলে খুব সহজে অস্ট্রেলিয়ার ৩ বছরের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিজিট ভিসা করে নিতে পারবেন।আমি জানি অস্ট্রেলিয়ার ভিজিট ভিসা খুব সহজে কিভাবে করা যায়। আপনার ৫/১০ টা দেশ ভিজিট করা আছে। আপনি বারবার ইউএসএ, ইউ কে, কানাডা ট্রাই করছেন এবং ব্যর্থ হচ্ছেন। একবারের জন্যও অস্ট্রেলিয়া চেষ্টা করছেন না। ভাবছেন অনেক কঠিন। আপনার এই ভাবনাটি ভুল। একবার চেষ্টা করেই দেখুন। আমেরিকা, কানাডা, ইউরোপের চাইতে অনেক সহজ অস্ট্রেলিয়ার ভিজিট ভিসা পাওয়া।
Australia Visa Documents
1. Passport 3 years
2. Photo 35x45 mm
3. Bank Statement & Solvency Certificate
4. NOC/Trade Licence
5. Asset Valuation
6. Income Tax 3 Years
7. Hotel Booking
8. Air Ticket Booking
9. Invitation
10. Credit Card
আরো তথ্য জানতে হোয়াটসঅ্যাপে ভয়েস মেসেজ দিন

**ইউরোপ যাওয়া আহামরি কোনো বিষয় না**আপনার যদি উদ্দেশ্য হয় ইউরোপ তাহলে এই পোস্ট আপনার জন্য।ইউরোপের ভিসার জন্য আপনাকে কি কি...
31/05/2024

**ইউরোপ যাওয়া আহামরি কোনো বিষয় না**

আপনার যদি উদ্দেশ্য হয় ইউরোপ তাহলে এই পোস্ট আপনার জন্য।

ইউরোপের ভিসার জন্য আপনাকে কি কি করতে হবে তা বলে দিচ্ছি
১/ দালাল থেকে দূরে থাকতে হবে।
২/ নিজেকে মানষিক ভাবে প্রস্তুত করতে হবে
৩/ কে কি বলছে বা বলবে তা পরিহার করতে হবে।

আপনারা চাইলে এটা নিয়ে আমি একটা ভিডিও করে দিতে পারি।

নিম্নে আবেদনের প্রক্রিয়ার একটা সিম্পল দিলাম

সেনজেন টুরিস্ট ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া

সেনজেন টুরিস্ট ভিসা আবেদন করতে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস

শেঞ্জেন টুরিস্ট ভিসা পেতে যে সকল ডকুমেন্ট প্রয়োজন হয়, তার সম্পূর্ণ তালিকা ও বিস্তারিত তথ্য নিচে দেয়া হলো। এই নির্দেশিকাটি আপনাকে সহজে এবং সঠিকভাবে ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে সহায়তা করবে।

প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসের তালিকা:

১. পাসপোর্ট
- মেয়াদ: আবেদন করার সময় পাসপোর্টের মেয়াদ কমপক্ষে ৬ মাস থাকতে হবে।
- খালি পাতা: পাসপোর্টে কমপক্ষে দুটি খালি পাতা থাকতে হবে।
- পূর্বের ভিসা কপি: পূর্বের শেঞ্জেন বা অন্য দেশের ভিসা থাকলে তার কপি সংযুক্ত করতে হবে।

২.সেনজেন ভিসা অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম
- ডাউনলোড: পর্তুগিজ MFA ওয়েবসাইট থেকে ফর্মটি ডাউনলোড করতে হবে। অথবা যে দেশের জন্য জমা দিবেন ঐদেশের ওয়েবসাইটে পাবেন।
- পূরণ ও সাইন: ফর্মটি সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে এবং স্বাক্ষর করতে হবে। যদি আবেদনকারীর বয়স ১৮ বছরের কম হয়, তবে গার্ডিয়ানের সাইন প্রয়োজন।

৩. ছবি
- সাইজ: ভালো কোয়ালিটির ছবি, ৩৫x৪৫ মিমি সাইজ।
- ব্যাকগ্রাউন্ড: সাদা ব্যাকগ্রাউন্ডে তোলা।

৪. ট্রাভেল হেলথ ইন্সুরেন্স
- কভারেজ: কমপক্ষে ৩০,০০০ ইউরো সমপরিমাণ মেডিকেল এবং ইমারজেন্সি সিচুয়েশন কাভার করবে।
- ভ্যালিডিটি: শেঞ্জেনভুক্ত সব দেশে কাভার হবে এবং ভ্রমণের জন্য নির্ধারিত সময়ের চেয়েও বেশি সময়ের জন্য ভ্যালিড থাকবে।

৫. পেমেন্ট
- ফি: আশি ইউরো (প্রায় ১০,৪০০ টাকা)।
- পেমেন্ট মেথড: ভিসা আবেদন কেন্দ্রের নির্দেশনা অনুযায়ী পেমেন্ট করতে হবে।

৬. রিটার্ন এয়ার টিকেট
- বুকিং প্রমাণ: রিটার্ন এয়ার টিকেটের কপি সংযুক্ত করতে হবে।

৭. সেনজেন টুরিস্ট ভিসা কাভার লেটার
- ব্যক্তিগত তথ্য: আবেদনকারীর ব্যক্তিগত তথ্য প্রদান করতে হবে।
- ভ্রমণের কারণ: সেনজেন ভ্রমণের কারণ উল্লেখ করতে হবে।
- ভ্রমণের সময়সূচি: কোন তারিখে ভ্রমণ করবেন এবং কত তারিখে ফিরে আসবেন তা উল্লেখ করতে হবে।
- অন্য দেশ ভ্রমণ: পর্তুগাল ছাড়াও শেঞ্জেনের অন্য কোন দেশ ভ্রমণ করবেন কিনা তা উল্লেখ করতে হবে।
- পর্যটন পরিকল্পনা: কোন কোন দেশ ভ্রমণ করবেন তার তথ্য প্রদান করতে হবে।

৮. ব্যাংক স্টেটমেন্ট
- সাধারণত ৩-৬ মাসের: সাম্প্রতিক ৩-৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট প্রদান করতে হবে।

৯. হোটেল রিজার্ভেশন বা টুরিস্ট অ্যাপার্টমেন্ট বুকিং কপি
- বুকিং প্রমাণ: থাকার ব্যবস্থা প্রমাণ করার জন্য হোটেল বা অ্যাপার্টমেন্ট বুকিংয়ের কপি সংযুক্ত করতে হবে।

১০. প্রোফেশন সম্পর্কিত তথ্য
- পেশাগত প্রমাণ: আপনার বর্তমান পেশা সম্পর্কিত সকল তথ্য প্রদান করতে হবে। যেমনঃ চাকরির সার্টিফিকেট, ব্যবসা হলে ব্যবসার লাইসেন্স।

ডকুমেন্টসের ভাষা

সবগুলো ডকুমেন্ট অবশ্যই ইংরেজিতে সাবমিট করতে হবে। যে ডকুমেন্টগুলো বাংলায় রয়েছে সেগুলো ট্রান্সলেট করে ইংরেজিতে করতে হবে।

শেঞ্জেন ভিসার সুবিধা

একটি মাত্র শেঞ্জেন ভিসা দিয়ে ইউরোপের ২৭টি দেশে বিনা ভিসায় ভ্রমণ করতে পারবেন। এটি আপনাকে ইউরোপীয় দেশগুলোতে অবাধে ঘুরতে এবং উপভোগ করতে সহায়তা করবে।

সেনজেন টুরিস্ট ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে এই ডকুমেন্টগুলি সঠিকভাবে প্রস্তুত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি ধাপ সতর্কতার সাথে অনুসরণ করুন এবং প্রয়োজনীয় তথ্য ও ডকুমেন্ট সঠিকভাবে জমা দিন। এতে আপনার ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া সহজ এবং সফল হবে।

কারো যদি কোনো পরামর্শ প্রয়োজন হয় ইনবক্স করবেন ইনশাআল্লাহ যতটুকু জানি সহযোগিতা করবো।

মধ্যপ্রাচ্য, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, ইউকে, ইউএসএ, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, ইটালী এবং অন্যান্য দেশে বসবাসকারী বাংলাদেশী প্রবাসী...
31/05/2024

মধ্যপ্রাচ্য, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, ইউকে, ইউএসএ, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, ইটালী এবং অন্যান্য দেশে বসবাসকারী বাংলাদেশী প্রবাসী নাগরিকগণ যারা ৩ বছরের উর্দ্ধে প্রবাসে রয়েছেন। তারা নিতে পারবেন প্রবাস বন্ধু লোন।

প্রবাসী বাংলাদেশিদের দেশে বাড়ি নির্মাণ ও ফ্ল্যাট কিনতে ১ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ দিচ্ছে রাষ্ট্রীয় সংস্থা বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স করপোরেশন (বিএইচবিএফসি)।
#

সুইডেন এম্বাসি ঢাকায় সহজে সেনজেন ভিসার বিশাল সুযোগ,সুইডেন এম্বাসি ঢাকা নতুন করে একটি অসাধারণ সুযোগ দিচ্ছে যেখানে ইন্টারভ...
30/05/2024

সুইডেন এম্বাসি ঢাকায় সহজে সেনজেন ভিসার বিশাল সুযোগ,

সুইডেন এম্বাসি ঢাকা নতুন করে একটি অসাধারণ সুযোগ দিচ্ছে যেখানে ইন্টারভিউ এবং অ্যাপয়েন্টমেন্ট ছাড়াই খুব কম সময়ে সেনজেন ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। সুইডেন, সেনজেন কান্ট্রির সদস্য হিসেবে, আরও ৮টি সেনজেন দেশের প্রতিনিধিত্ব করে। এই দেশগুলো হলো: ফিনল্যান্ড, আইসল্যান্ড, বেলজিয়াম, স্লোভেনিয়া, পোল্যান্ড, লাটভিয়া, লুক্সেমবার্গ এবং নেদারল্যান্ডস। এই ৮টি দেশের যে কোনো একটিতে ভ্রমণের জন্য আপনাকে সুইডেন এম্বাসির মাধ্যমে ভিসার আবেদন করতে হবে।

- দয়া করে আমাদের পেজটি অনুসরণ করুন, শেয়ার করুন এবং লাইক দিন।
- আমরা সবসময় আমাদের সদস্যদের তথ্য সহায়তা দিয়ে সাহায্য করছি।

আশা করি এটি আপনার প্রয়োজন মেটাবে।

আবেদন প্রক্রিয়া সহজীকরণ

এই নতুন সুবিধা ইন্টারভিউ এবং অ্যাপয়েন্টমেন্টের ঝামেলা ছাড়াই দ্রুত ভিসা পাওয়ার সুযোগ করে দিচ্ছে। যেকোনো সময় আপনি আবেদন করতে পারবেন এবং এতে সময়ের সাশ্রয় হবে।

প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস

সেনজেন ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে কিছু নির্দিষ্ট ডকুমেন্টস প্রয়োজন হয়। এই ডকুমেন্টসগুলো হলো:
- পূর্ণাঙ্গভাবে পূরণকৃত ভিসা আবেদন ফর্ম।
- দুই কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি।
- বর্তমান পাসপোর্ট এবং পূর্বের সব পাসপোর্ট।
- ভ্রমণের উদ্দেশ্য সম্পর্কিত বিবরণ এবং স্পন্সর লেটার (যদি থাকে)।
- ভ্রমণ স্বাস্থ্য বীমা যা সেনজেন এলাকায় বৈধ।
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট (সর্বশেষ ৬ মাসের)।
- কর্মসংস্থান প্রমাণপত্র বা শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণপত্র।

ভ্রমণ ইতিহাস

সেনজেন ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে সাধারণত পূর্বে কিছু দেশের ভ্রমণ ইতিহাস থাকতে হয়। এতে আপনার ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়। তবে প্রথমবারের আবেদনকারীরাও আবেদন করতে পারেন, কেবল যথাযথ ডকুমেন্টস প্রদান নিশ্চিত করতে হবে।

সময়সীমা
সুইডেন এম্বাসি ঢাকা থেকে নতুন সুবিধার আওতায় এই প্রক্রিয়া সময়সিমা কম লাগবে.

বাংলাদেশ থেকে পর্তুগালের ভিসা প্রসেসিং এর প্রক্রিয়া বেশ কয়েকটি ধাপে বিভক্ত। এখানে কিছু সাধারণ ধাপের বর্ণনা দেওয়া হলো:1. ...
26/05/2024

বাংলাদেশ থেকে পর্তুগালের ভিসা প্রসেসিং এর প্রক্রিয়া বেশ কয়েকটি ধাপে বিভক্ত। এখানে কিছু সাধারণ ধাপের বর্ণনা দেওয়া হলো:

1. ভিসা প্রকার নির্ধারণ: আপনি কোন প্রকার ভিসা (শর্ট-স্টে, লং-স্টে, স্টুডেন্ট, ট্যুরিস্ট ইত্যাদি) আবেদন করতে চান তা নির্ধারণ করুন।

2. দরকারি কাগজপত্র সংগ্রহ: পর্তুগালের ভিসার জন্য সাধারণত প্রয়োজনীয় কাগজপত্রগুলো হলো:
- পূরণ করা ভিসা আবেদন ফর্ম
- বৈধ পাসপোর্ট
- পাসপোর্ট সাইজের ছবি
- টিকেটের কপি (ফ্লাইট বুকিং)
- হোটেল বুকিং বা থাকার ব্যবস্থা প্রমাণ
- ভ্রমণ বিমা
- ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট বা আর্থিক সক্ষমতার প্রমাণ
- চাকরির প্রমাণপত্র বা শিক্ষাগত প্রতিষ্ঠানের প্রমাণপত্র

3. ভিসা আবেদন জমা দেওয়া: প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করার পর, আবেদনটি পর্তুগালের দূতাবাস বা ভিসা অ্যাপ্লিকেশন সেন্টারে জমা দিন।

4. ভিসা ফি পরিশোধ: ভিসার জন্য নির্ধারিত ফি পরিশোধ করুন।

5. ইন্টারভিউ: কিছু ক্ষেত্রে ভিসা ইন্টারভিউয়ের প্রয়োজন হতে পারে। দূতাবাস থেকে ইন্টারভিউয়ের জন্য ডাকা হলে উপস্থিত থাকুন।

6. প্রসেসিং সময়: সাধারণত ভিসা প্রসেসিংয়ের জন্য ২-৪ সপ্তাহ সময় লাগতে পারে।

7. ফলাফল জানা: ভিসা আবেদন গ্রহণ বা প্রত্যাখ্যান সম্পর্কে দূতাবাস থেকে জানানো হবে।

পর্তুগালের দূতাবাসের ঠিকানা ও যোগাযোগের তথ্য:

পর্তুগালের বাংলাদেশে সরাসরি দূতাবাস না থাকায় সাধারণত ভারতে অবস্থিত পর্তুগালের দূতাবাসে যোগাযোগ করতে হয়:
- Embassy of Portugal in India
- ঠিকানা: 4, Panchsheel Marg, Chanakyapuri, New Delhi, Delhi 110021, India
- টেলিফোন: +91 11 4607 1000

অনলাইন থেকে অতিরিক্ত তথ্য ও ভিসা আবেদন করতে পারেন পর্তুগালের ভিসা সংক্রান্ত ওয়েবসাইট বা VFS Global এর মাধ্যমে।

আপনার নির্দিষ্ট পরিস্থিতি ও প্রয়োজনে সঠিক তথ্যের জন্য পর্তুগালের দূতাবাস বা অনুমোদিত ভিসা সেন্টারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।[ collected ]

ইতালিতে কাজের ভিসা পেতে এই প্রক্রিয়া অনুসরণ করলে আপনি সহজেই সফল হতে পারেন। আজকের ইতালি ভিসা আপডেট ও প্রসেসিং ইতালিতে কা...
25/05/2024

ইতালিতে কাজের ভিসা পেতে এই প্রক্রিয়া অনুসরণ করলে আপনি সহজেই সফল হতে পারেন।

আজকের ইতালি ভিসা আপডেট ও প্রসেসিং

ইতালিতে কাজের সুযোগ নিতে চাইলে, প্রয়োজনীয় তথ্য এবং পদক্ষেপগুলি সম্পর্কে জানার প্রয়োজন রয়েছে। ২০২৪ সালে ইতালির কর্ম ভিসা পাওয়ার জন্য যা যা দরকার তা নিচে উল্লেখ করা হলো।

ভিসার ধরন

ইতালির কর্ম ভিসা দুই প্রকারের হয়:
1. সিজনাল ওয়ার্ক ভিসা: কৃষি ও পর্যটন খাতে অস্থায়ী কাজের জন্য।
2. সেলারিড এমপ্লয়মেন্ট ভিসা: দীর্ঘ মেয়াদে কোনো কোম্পানিতে চাকরি করার জন্য।
3. লং-টার্ম সিজনাল ওয়ার্ক ভিসা: দুই বছর পর্যন্ত নির্দিষ্ট কাজের জন্য অনুমোদন।

প্রাথমিক শর্তাবলী

১. নুল্লা অস্তা: আপনার ইতালিয়ান নিয়োগকর্তাকে স্থানীয় ইমিগ্রেশন অফিস থেকে নুল্লা অস্তা (কর্মের অনুমতি) নিতে হবে।
২. ভিসা আবেদনের সময়: প্রতি বছরই নির্দিষ্ট সময়ে আবেদন গ্রহণ করা হয়, যা ডেক্রেটো ফ্লুসি নামে পরিচিত।
৩. যোগ্যতার শর্তাবলী: প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট এবং শর্তাবলী পূরণ করতে হবে।

আবেদন প্রক্রিয়া

১. কর্মসংস্থান প্রস্তাব: প্রথমে আপনার ইতালির নিয়োগকর্তা থেকে কাজের প্রস্তাব পেতে হবে।
২. নুল্লা অস্তা প্রাপ্তি: নিয়োগকর্তা নুল্লা অস্তা প্রাপ্তির জন্য আবেদন করবেন।
৩. আবেদনপত্র পূরণ: ইতালিয়ান কর্ম ভিসার আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে।
৪. আবেদন জমা: আবেদনপত্র এবং প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট নিয়ে স্থানীয় ইতালিয়ান দূতাবাসে আবেদন জমা দিতে হবে।

প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট

- পূর্ণাঙ্গ আবেদনপত্র
- নিয়োগপত্র
- নুল্লা অস্তা এবং এর কপি
- বৈধ পাসপোর্ট
- সাম্প্রতিক সাইজ ছবি
- ইতালিতে থাকার প্রমাণ
- অর্থনৈতিক সঙ্গতির প্রমাণ
- ভিসা ফি জমার রশিদ
- প্রাসঙ্গিক ডিপ্লোমা বা সার্টিফিকেট

আবেদনের সময়সূচী

আবেদন জমার পর, ইতালিতে আসার আট দিনের মধ্যে রেসিডেন্স পারমিট (পারমেসো দি সজর্নো) এর জন্য আবেদন করতে হবে। এটি স্থানীয় পোস্ট অফিস বা পুলিশ স্টেশনে করা যায়।

ফি এবং মেয়াদ

- ভিসা ফি: €116
- রেসিডেন্স পারমিট ফি: €40 (৩-১২ মাস), €50 (১২-২৪ মাস), €100 (দীর্ঘমেয়াদী)

প্রাথমিকভাবে ভিসা দুই বছরের জন্য প্রদান করা হয়, যা পাঁচ বছর পর্যন্ত নবায়ন করা যায়। এর পর, আপনি ইইউ ব্লু কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারেন যা ইউরোপীয় ইউনিয়নের অন্যান্য দেশে কাজ করার সুযোগ দেয়।

ইতালিতে কাজের ভিসা পেতে এই প্রক্রিয়া অনুসরণ করলে আপনি সহজেই সফল হতে পারেন। আরো বিস্তারিত তথ্যের জন্য, স্থানীয় ইতালিয়ান দূতাবাসের সাথে যোগাযোগ করা উচিত [ collected ]

👉বর্তমানে ইউরোপের অনেকগুলো দেশে ভিসা সহজে পাওয়া যাচ্ছে।বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ বিদেশে যাওয়ার ক্ষেত্রে ইউরোপের দেশগুলোক...
23/05/2024

👉বর্তমানে ইউরোপের অনেকগুলো দেশে ভিসা সহজে পাওয়া যাচ্ছে।

বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ বিদেশে যাওয়ার ক্ষেত্রে ইউরোপের দেশগুলোকে প্রাধান্য দিয়ে থাকে। কারণ, ইউরোপের শেনজেনভুক্ত একটি দেশের ভিসা পেলে ২৭টি দেশে বিনা ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে। এছাড়া ইউরোপের প্রায় সব দেশেই জীবনযাত্রার মান বেশ উন্নত। আবার যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার চেয়ে ইউরোপের দেশগুলোতে স্টুডেন্ট ভিসা ও ভিজিট ভিসা প্রাপ্তি যেমন সহজ, তেমনি খরচও অনেক কম।

বর্তমানে ইউরোপের মোট অনেকগুলো দেশের ভিসা সহজে পাওয়া যায়। দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে ফ্রান্স, পর্তুগাল, মাল্টা, সুইজারল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস, হাঙ্গেরি, লিথুনিয়া, লাটভিয়া ইত্যাদি।

ফ্রান্স
ফ্রান্স অর্থনৈতিকভাবে বেশ শক্তিশালী একটি দেশ। ফ্রান্সে টুরিস্ট ভিসা পাওয়া যায় সহজেই। তবে সেক্ষেত্রে ভিসাপ্রাপ্তির ক্ষেত্রে শর্তগুলো পূরণ করতে হবে। ফ্রান্সে স্টুডেন্ট ভিসাও সহজে পাওয়া যায়। কিন্তু কাজের জন্য ভিসা পাওয়া কিছুটা কঠিন। তবে নিয়ম মেনে চেষ্টা করলে খুব সহজেই কাজের জন্য ভিসা পেয়ে যাবেন। ফ্রান্সের ইতিহাস হাজার হাজার বছরের পুরানো। এটি রোমান সাম্রাজ্যের একটি অংশ ছিল এবং পরে মধ্যযুগীয় ইউরোপের একটি শক্তিশালী শক্তি ছিল। ফ্রান্সের বিপ্লব, যা ১৭৮৯ সালে শুরু হয়েছিল, ইউরোপীয় ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ছিল। বিপ্লব একটি নতুন সরকারের প্রতিষ্ঠার দিকে পরিচালিত করেছিল যা মানবাধিকারের ধারণাকে সমর্থন করেছিল। ফ্রান্স তার সমৃদ্ধ সংস্কৃতির জন্য বিখ্যাত। ফরাসি ভাষা বিশ্বের সবচেয়ে কথ্য ভাষাগুলির মধ্যে একটি। ফরাসি সাহিত্য, শিল্প, সঙ্গীত এবং চলচ্চিত্র বিশ্বব্যাপী পরিচিত। ফ্রান্স তার স্যুপ, পাস্তা এবং পেস্ট্রির জন্যও বিখ্যাত।

ফ্রান্সে অনেকগুলি জনপ্রিয় পর্যটন আকর্ষণ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে:
প্যারিস: ফ্রান্সের রাজধানী এবং বৃহত্তম শহর, প্যারিস তার ইতিহাস, সংস্কৃতি এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত।
লুভর মিউজিয়াম: বিশ্বের সবচেয়ে বিখ্যাত শিল্প জাদুঘরগুলির মধ্যে একটি, লুভর মিউজিয়ামে মোনালিসা, ভেনুসের জন্ম এবং অন্যান্য অনেক বিখ্যাত শিল্পকর্ম রয়েছে।

প্যারিসের ক্যাথেড্রাল নটর-ডাম: একটি সুন্দর গোথিক ক্যাথেড্রাল যা ১২ শতকে নির্মিত হয়েছিল।

ভার্সাই প্রাসাদ: ফরাসি বিপ্লবের আগে ফ্রান্সের রাজাদের বাসস্থান ছিল।

মন্তে কার্লো: ফ্রান্সের দক্ষিণে অবস্থিত একটি বিলাসবহুল ক্যাসিনো শহর।

কনস্টানস হ্রদ: ইউরোপের বৃহত্তম হ্রদগুলির মধ্যে একটি।

ফ্রান্স ভ্রমণের জন্য এখানে কিছু টিপস রয়েছে:

ফরাসি ভাষা শিখুন বা এর কিছু মৌলিক বাক্যাংশ শিখুন।

ফ্রান্সে ভ্রমণের জন্য একটি ভিসা প্রয়োজন হতে পারে।

ফ্রান্সে মুদ্রা ইউরো।

ফ্রান্সে খাবার ব্যয়বহুল হতে পারে।

ফ্রান্সে অনেকগুলি পর্যটক আকর্ষণ রয়েছে, তাই আপনার ভ্রমণের পরিকল্পনা আগে থেকেই করুন।

ফ্রান্স একটি সুন্দর এবং বৈচিত্র্যময় দেশ যা পর্যটকদের জন্য অনেক কিছু অফার করে। আপনি যদি ইতিহাস, সংস্কৃতি এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করেন তবে ফ্রান্স অবশ্যই আপনার জন্য একটি দুর্দান্ত গন্তব্য।

ফ্রান্সের কিছু বিশেষত্ব

ফ্রান্সকে "প্রেমের দেশ" বলা হয়। ফ্রান্সের প্রেমের সংস্কৃতি বিশ্বব্যাপী পরিচিত।

ফ্রান্সকে "বিপ্লবের দেশ" বলা হয়। ফরাসি বিপ্লব ইউরোপীয় ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ছিল।

ফ্রান্সকে "শিল্পের দেশ" বলা হয়। ফরাসি শিল্প, সঙ্গীত এবং চলচ্চিত্র বিশ্বব্যাপী পরিচিত।

পর্তুগাল
অভিবাসীদের স্বর্গ বলা হয় পর্তুগালকে। কারণ, পর্তুগালে নাগরিকত্ব পাওয়া সবচেয়ে সহজ। পর্তুগালে কাজের জন্য ভিসা পাওয়া বেশ সহজ। এছাড়া ভ্রমণ ও পড়াশোনার জন্য সহজেই ভিসা পাওয়া যায়। তবে স্টুডেন্ট ভিসা পেতে আইইএলটিএস স্কোর কমপক্ষে ৬.০০ থাকতে হবে। পর্তুগাল দক্ষিণ-পশ্চিম ইউরোপের একটি দেশ। এটি আইবেরীয় উপদ্বীপের পশ্চিম অংশে, স্পেনের দক্ষিণে ও পশ্চিমে অবস্থিত। আটলান্টিক মহাসাগরে দেশটির দীর্ঘ উপকূল রয়েছে। এছাড়াও দুইটি স্বায়ত্তশাসিত দ্বীপপুঞ্জ পর্তুগালের নিয়ন্ত্রণাধীন; এগুলি হল আসোরেস দ্বীপপুঞ্জ এবং মাদেইরা দ্বীপপুঞ্জ, যারা উভয়েই আটলান্টিক মহাসাগরে অবস্থিত। পর্তুগালের ইতিহাস হাজার হাজার বছরের পুরানো। এটি রোমান সাম্রাজ্যের একটি অংশ ছিল এবং পরে মধ্যযুগীয় ইউরোপের একটি শক্তিশালী শক্তি ছিল। পর্তুগাল ভৌগোলিক আবিষ্কারের যুগে বিশ্বের একটি প্রধান শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হয়। পর্তুগিজ নাবিকরা আফ্রিকা, এশিয়া এবং আমেরিকার নতুন ভূখণ্ডগুলি অন্বেষণ করেছিলেন।

পর্তুগাল তার সমৃদ্ধ সংস্কৃতির জন্য বিখ্যাত। পর্তুগিজ ভাষা বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম রোমান্স ভাষা। পর্তুগিজ সাহিত্য, শিল্প, সঙ্গীত এবং চলচ্চিত্র বিশ্বব্যাপী পরিচিত। পর্তুগাল তার ঐতিহ্যবাহী খাবার, বিশেষ করে পোর্ট ওয়াইন এবং ফিশ ফ্রাইয়ের জন্যও বিখ্যাত। পর্তুগাল তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্যও বিখ্যাত। দেশটিতে আটলান্টিক মহাসাগরের দীর্ঘ উপকূলরেখা, সবুজ পাহাড়, ঐতিহাসিক শহর এবং গ্রাম রয়েছে। পর্তুগালে অনেকগুলি সুন্দর দ্বীপপুঞ্জও রয়েছে।

পর্তুগালে অনেকগুলি জনপ্রিয় পর্যটন আকর্ষণ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে:
লিসবন: পর্তুগালের রাজধানী এবং বৃহত্তম শহর, লিসবন তার ইতিহাস, সংস্কৃতি এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত।

পোর্টো: পর্তুগালের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর এবং পোর্ট ওয়াইনের জন্মস্থান, পোর্টো একটি ঐতিহাসিক শহর যা ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত।

সিনেস: পর্তুগালের দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূলে অবস্থিত একটি ছোট্ট শহর, সিনেস তার সুন্দর সমুদ্র সৈকত এবং ঐতিহাসিক স্থাপত্যের জন্য বিখ্যাত।

ফারো: পর্তুগালের আটলান্টিক মহাসাগরে অবস্থিত একটি দ্বীপ, ফারো তার সুন্দর সৈকত, সমুদ্র সৈকত এবং ঐতিহাসিক স্থাপত্যের জন্য বিখ্যাত।

পর্তুগাল ভ্রমণের জন্য টিপস:

পর্তুগিজ ভাষা শিখুন বা এর কিছু মৌলিক বাক্যাংশ শিখুন।

পর্তুগালে ভ্রমণের জন্য একটি ভিসা প্রয়োজন হতে পারে।

পর্তুগালে মুদ্রা ইউরো।

পর্তুগালে খাবার ব্যয়বহুল হতে পারে।

পর্তুগালে অনেকগুলি পর্যটক আকর্ষণ রয়েছে, তাই আপনার ভ্রমণের পরিকল্পনা আগে থেকেই করুন।

মাল্টা
মাল্টা ইউরোপের শেনজেনভুক্ত একটি দেশ। বর্তমানে প্রতিবছরই বিভিন্ন দেশ থেকে মাল্টায় কাজের উদ্দেশ্যে পাড়ি জমায়। ইউরোপের এই দেশে কাজের জন্য ভিসা পাওয়া অনেকটাই সহজ। বর্তমানে বাংলাদেশ ও ভারত থেকে কাজ নিয়ে মাল্টায় যাচ্ছেন অনেকেই। এছাড়া টুরিস্ট ও স্টুডেন্ট ভিসাপ্রাপ্তিও বেশ সহজ। ইউরোপের অন্যদেশগুলোর তুলনায় মাল্টায় যেতে খরচও বেশ কম। মাল্টা ভূমধ্যসাগরে অবস্থিত একটি দ্বীপরাষ্ট্র। এটি তিনটি প্রধান দ্বীপ নিয়ে গঠিত: মাল্টা, গোজো এবং কমুইনো। মাল্টা ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য এবং এর রাজধানী ভ্যালেটা। মাল্টার ইতিহাস হাজার হাজার বছরের পুরানো। এটি রোমান সাম্রাজ্যের একটি অংশ ছিল এবং পরে মধ্যযুগীয় ইউরোপের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল হয়ে ওঠে। মাল্টা ১৫৩০ সালে স্পেনের অধীনে আসে এবং পরে ১৭৯৮ সালে ফ্রান্সের অধীনে আসে। ১৮১৫ সালে মাল্টা ব্রিটিশদের অধীনে আসে এবং ১৯৬৪ সালে স্বাধীনতা লাভ করে। মাল্টা তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্যও বিখ্যাত। দেশটিতে সুন্দর উপকূলরেখা, সৈকত, পর্বত এবং গুহা রয়েছে। মাল্টা তার স্নরকেলিং, ডাইভিং এবং সার্ফিংয়ের জন্যও বিখ্যাত।

মাল্টায় অনেকগুলি জনপ্রিয় পর্যটন আকর্ষণ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে:
ভ্যালেটা: মাল্টার রাজধানী, ভ্যালেটা তার ঐতিহাসিক কেন্দ্র এবং বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের জন্য বিখ্যাত।

মারসাস্ক্লো: মাল্টার একটি সুন্দর শহর যা তার সমুদ্র সৈকত এবং উপকূলীয় দৃশ্যের জন্য বিখ্যাত।

গোজো: মাল্টার একটি দ্বীপ যা তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং ঐতিহাসিক স্থানগুলির জন্য বিখ্যাত।

হাল-সাফলিনি: মাল্টার একটি দ্বীপ যা তার প্রাচীন মন্দিরগুলির জন্য বিখ্যাত।

মাল্টা ভ্রমণের জন্য এখানে কিছু টিপস রয়েছে:
ইংরেজি, ইতালিয়ান বা মালেটি ভাষার কিছু মৌলিক বাক্যাংশ শিখুন।

মাল্টায় ভ্রমণের জন্য একটি ভিসা প্রয়োজন হতে পারে।

মাল্টায় মুদ্রা ইউরো।

মাল্টায় খাবার তুলনামূলকভাবে ব্যয়বহুল হতে পারে।

মাল্টায় অনেকগুলি পর্যটক আকর্ষণ রয়েছে, তাই আপনার ভ্রমণের পরিকল্পনা আগে থেকেই করুন।

মাল্টা একটি সুন্দর এবং বহুমুখী দেশ যা পর্যটকদের জন্য অনেক কিছু অফার করে। আপনি যদি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য এবং সমৃদ্ধ ইতিহাস উপভোগ করেন তবে মাল্টা অবশ্যই আপনার জন্য একটি দুর্দান্ত গন্তব্য।

মাল্টার কিছু বিশেষত্ব

মাল্টা একটি দ্বীপরাষ্ট্র। মাল্টা ভূমধ্যসাগরে অবস্থিত তিনটি দ্বীপের একটি দ্বীপপুঞ্জ।

মাল্টা একটি ইংরেজি-ভাষী দেশ।

মাল্টায় ইংরেজি, ইতালিয়ান এবং মালেটি ভাষা প্রচলিত।

মাল্টা ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য।

মাল্টা ২০০৪ সালে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য হয়।

সুইজারল্যান্ড
পর্যটনের অন্যতম দেশ সুইজারল্যান্ড। সবসময় বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সুইজারল্যান্ডের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে যান পর্যটকরা। বাংলাদেশ থেকে স্টুডেন্ট ভিসা ও টুরিস্ট ভিসা নিয়ে সুইজারল্যান্ডে যাওয়া যায়। বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ টুরিস্ট ভিসা নিয়ে সুইজারল্যান্ডে যান। কারণ, সহজেই সুইজারল্যান্ডের টুরিস্ট ভিসা পাওয়া যায়। কিন্তু কাজের জন্য সুইজারল্যান্ডের ভিসা পাওয়া বেশ কঠিন। আবার পড়াশোনা জন্য ভিসাপ্রাপ্তি সহজ। সেক্ষেত্রে ভালো আইইএলটিএস স্কোর ও শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকতে হবে। সুইজারল্যান্ড মধ্য ইউরোপে অবস্থিত একটি দেশ। এটি চারটি দেশের সাথে সীমান্তবর্তী: ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি এবং অস্ট্রিয়া। সুইজারল্যান্ড একটি ফেডারেল প্রজাতন্ত্র এবং এর রাজধানী বার্ন। সুইজারল্যান্ডের ইতিহাস হাজার হাজার বছরের পুরানো। এটি রোমান সাম্রাজ্যের একটি অংশ ছিল এবং পরে মধ্যযুগীয় ইউরোপের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল হয়ে ওঠে। সুইজারল্যান্ড ১২৯১ সালে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। সুইজারল্যান্ড তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্যও বিখ্যাত। দেশটিতে আল্পস পর্বতমালা, সুন্দর হ্রদ, সবুজ উপত্যকা এবং ঝর্ণা রয়েছে। সুইজারল্যান্ড তার স্কিইং, হাইকিং এবং অন্যান্য আউটডোর কার্যকলাপের জন্যও বিখ্যাত।

সুইজারল্যান্ডে অনেকগুলি জনপ্রিয় পর্যটন আকর্ষণ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে:
জুরিখ: সুইজারল্যান্ডের বৃহত্তম শহর, জুরিখ তার আধুনিক স্থাপত্য, শপিং এবং সংস্কৃতির জন্য বিখ্যাত।

জেনেভা: সুইজারল্যান্ডের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর, জেনেভা তার আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলি, শান্তি এবং মানবাধিকারের জন্য বিখ্যাত।

বার্ন: সুইজারল্যান্ডের রাজধানী, বার্ন তার মধ্যযুগীয় স্থাপত্য এবং সুন্দর নদীর জন্য বিখ্যাত।

আল্পস পর্বতমালা: সুইজারল্যান্ডের সবচেয়ে বিখ্যাত পর্যটন আকর্ষণ, আল্পস পর্বতমালা তার সুন্দর দৃশ্য, স্কিইং এবং অন্যান্য আউটডোর কার্যকলাপের জন্য বিখ্যাত।

সুইজারল্যান্ড ভ্রমণের জন্য এখানে কিছু টিপস রয়েছে:

জার্মান, ফরাসি, ইতালি বা রোমাঞ্চ ভাষার কিছু মৌলিক বাক্যাংশ শিখুন।

সুইজারল্যান্ডে ভ্রমণের জন্য একটি ভিসা প্রয়োজন হতে পারে।

সুইজারল্যান্ডে মুদ্রা সুইস ফ্রাঙ্ক। সুইজারল্যান্ড একটি ব্যয়বহুল দেশ হতে পারে।

সুইজারল্যান্ডে অনেকগুলি পর্যটক আকর্ষণ রয়েছে, তাই আপনার ভ্রমণের পরিকল্পনা আগে থেকেই করুন।

সুইজারল্যান্ডের কিছু বিশেষত্ব

সুইজারল্যান্ড একটি নিরপেক্ষ দেশ।

সুইজারল্যান্ড ১৮১৫ সালের পর থেকে কোনও যুদ্ধে জড়িত হয়নি।

সুইজারল্যান্ড একটি ধনী দেশ।

সুইজারল্যান্ডের মাথাপিছু আয় বিশ্বের অন্যতম উচ্চ।

সুইজারল্যান্ড একটি সুন্দর দেশ।

সুইজারল্যান্ডের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বিশ্বব্যাপী পরিচিত।

হাঙ্গেরি
বাংলাদেশ থেকে হাঙ্গেরিতে পড়াশোনার জন্য ভিসাপ্রাপ্তি অনেক সহজ। এক্ষেত্রে অবশ্যই সকল শর্ত পূরণ করতে হবে। সেই শর্তগুলোও বেশ সহজ। এছাড়া হাঙ্গেরিতে কাজের জন্য ভিসা চালু করা হচ্ছে। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী দেখা গিয়েছে, ২০২১ সালে আবেদনকারীদের মধ্যে ৯৫ শতাংশ হাঙ্গেরির ভিসা পেয়েছে। বাকী ৫ শতাংশ ভিসা কাগজপত্রের গরমিলের জন্য বাতিল করা হয়। হাঙ্গেরি মধ্য ইউরোপে অবস্থিত একটি দেশ। এটি পূর্বে অস্ট্রিয়া, উত্তরে স্লোভাকিয়া, পশ্চিমে অস্ট্রিয়া, পূর্বে রোমানিয়া, দক্ষিণে সার্বি এবং ক্রোয়েশিয়া এবং দক্ষিণ-পশ্চিমে স্লোভেনিয়া দ্বারা বেষ্টিত। হাঙ্গেরি একটি প্রজাতন্ত্র এবং এর রাজধানী বুদাপেস্ট। হাঙ্গেরির ইতিহাস হাজার হাজার বছরের পুরানো। এটি রোমান সাম্রাজ্যের একটি অংশ ছিল এবং পরে মধ্যযুগীয় ইউরোপের একটি শক্তিশালী শক্তি ছিল। হাঙ্গেরি ১৫২৬ সালে অটোমান সাম্রাজ্যের অধীনে আসে এবং ১৬৮৬ সালে অস্ট্রিয়ান সাম্রাজ্যের অধীনে আসে। হাঙ্গেরি ১৯১৮ সালে স্বাধীনতা লাভ করে। হাঙ্গেরি তার সমৃদ্ধ সংস্কৃতির জন্য বিখ্যাত। দেশটিতে হাঙ্গেরীয় ভাষা প্রচলিত। হাঙ্গেরি তার শিল্প, সঙ্গীত, থিয়েটার এবং সাহিত্যের জন্যও বিখ্যাত। হাঙ্গেরি তার ঐতিহ্যবাহী খাবার, বিশেষ করে গুলáš এবং lángos-এর জন্যও বিখ্যাত। হাঙ্গেরি তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্যও বিখ্যাত। দেশটিতে দানিউব নদী, আপেল পর্বতমালা, ব্ল্যাক ওয়াটার হ্রদ এবং অনেকগুলি প্রাকৃতিক উদ্যান রয়েছে। হাঙ্গেরি তার স্কিইং, হাইকিং এবং অন্যান্য আউটডোর কার্যকলাপের জন্যও বিখ্যাত।

হাঙ্গেরিতে অনেকগুলি জনপ্রিয় পর্যটন আকর্ষণ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে:
বুদাপেস্ট: হাঙ্গেরির রাজধানী এবং বৃহত্তম শহর, বুদাপেস্ট তার ঐতিহাসিক কেন্দ্র, দানিউব নদী এবং স্পা রিসর্টগুলির জন্য বিখ্যাত।

হেসগেল: হাঙ্গেরির একটি ঐতিহাসিক শহর যা তার মধ্যযুগীয় স্থাপত্য এবং তাস খেলার জন্য বিখ্যাত।

পেচ: হাঙ্গেরির একটি ঐতিহাসিক শহর যা তার বাইজেন্টাইন স্থাপত্য এবং লুথেরান ক্যাথেড্রালের জন্য বিখ্যাত।

হেভিজ: হাঙ্গেরির একটি স্পা শহর যা তার খনিজ পানি এবং থেরাপিউটিক সুবিধাগুলির জন্য বিখ্যাত।

হাঙ্গেরির কিছু বিশেষত্ব
হাঙ্গেরি একটি দানিউব নদীর দেশ। দানিউব নদী হাঙ্গেরির মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয় এবং দেশের ইতিহাস, সংস্কৃতি এবং অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

হাঙ্গেরি একটি স্পা দেশ। হাঙ্গেরিতে অনেকগুলি প্রাকৃতিক স্পা রয়েছে যা হাজার হাজার বছর ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।

হাঙ্গেরি একটি খাদ্যশৈলীর দেশ। হাঙ্গেরিয়ান খাবার তার স্বাদ এবং সুগন্ধের জন্য বিখ্যাত।

নেদারল্যান্ডস
বর্তমানে নেদারল্যান্ডসের স্টুডেন্ট ভিসাও অনেক সহজ। বিগত কয়েক বছরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, যেসব শিক্ষার্থী নেদারল্যান্ডসে স্টুডেন্ট ভিসার আবেদন করেছে, তাদের সকলেই ভিসা পেয়েছে। কিন্তু সেক্ষেত্রে আইইএলটিএস স্কোর কমপক্ষে ৬.৫০ থাকতে হবে।[ collected ]

Address

Inkilap, 43, Kat. 5. D. 119 Fatih, Aksaray
Istanbul
31516

Telephone

+905318168758

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Travel Guide posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Travel Guide:

Videos

Share

Category

Nearby travel agencies


Other Travel Companies in Istanbul

Show All