Trekking & Adventure BD

  • Home
  • Trekking & Adventure BD

Trekking & Adventure BD ভ্রমণ বিলাসিতা নয়
ভ্রমণ নিজের জন্য বি?

🇭🇷 যারা ক্রোয়েশিয়া ফাইল VFS জমা দিবেন তাদের জন্য কিছু কথাঃ🇭🇷 লোকেশনঃঢাকা বনানী  ( হোটেল শেরাটনের বিপরীত বিল্ডিং), রোড #১...
25/01/2025

🇭🇷 যারা ক্রোয়েশিয়া ফাইল VFS জমা দিবেন তাদের জন্য কিছু কথাঃ

🇭🇷 লোকেশনঃ
ঢাকা বনানী ( হোটেল শেরাটনের বিপরীত বিল্ডিং), রোড #১৭, যা কাকলী টু গুলশান রোডে অবস্থিত।
🇭🇷 যে সকল ডকুমেন্টস সাথে রাখা প্রয়োজনঃ
▪️ মূল পাসপোর্ট ( ১ কপি কালার ফটোকপি)
▪️ ছবি ২ কপি (৩৫×৪৫)
▪️ এ্যাপয়েন্টমেন্টডেট কপি
▪️ এপ্লিকেশন কপি
▪️ ওয়ার্ক পারমিট কপি
▪️ কোম্পানির হাউজ ( accommodation) কপি
▪️ গ্যারান্টি লেটার
▪️ ইন্সুইরেন্স কপি
▪️ টিকেট রিজার্ভেশন কপি
▪️ টিটি ( ভিসা ফি)
▪️ পুলিশ ক্লিয়ারেন্স লিগ্যালাইজেশন কালার ফটোকপি
🇭🇷 VFS Global service ফি -১১,৪৪০/-টাকা

🇭🇷 ইন্টারভিউঃ ভয়ের কোন কারণ নেই। কোন প্রকার প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে না। যা হবে তা আপনার ডকুমেন্টস অনুযায়ী সিদ্ধান্ত।

২০২৫ সালে ক্রোয়েশিয়া আসুন সহজ উপায়ে: স্বল্প খরচে চাকরি ও সুযোগ২০২৫ সালে ক্রোয়েশিয়া বাংলাদেশি চাকরিপ্রার্থীদের জন্য ...
15/01/2025

২০২৫ সালে ক্রোয়েশিয়া আসুন সহজ উপায়ে: স্বল্প খরচে চাকরি ও সুযোগ

২০২৫ সালে ক্রোয়েশিয়া বাংলাদেশি চাকরিপ্রার্থীদের জন্য আকর্ষণীয় গন্তব্য হয়ে উঠেছে। উন্নত জীবনযাত্রা, ইউরোপের প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিতি এবং বৈধ চাকরির সুযোগের কারণে ক্রোয়েশিয়ায় যেতে এখন আগের চেয়ে সহজ।

কেন ক্রোয়েশিয়া?

ক্রোয়েশিয়ার অর্থনীতি দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে, বিশেষত পর্যটন, নির্মাণ, কৃষি, এবং স্বাস্থ্য খাতে প্রচুর কর্মসংস্থানের সুযোগ রয়েছে। এছাড়া, ইউরোপীয় ইউনিয়নের অংশ হওয়ায় অন্যান্য দেশে কাজের সম্ভাবনাও উন্মুক্ত থাকে।

চাকরি কোথায় খুঁজবেন?

ক্রোয়েশিয়ার চাকরি খোঁজার জন্য কিছু নির্ভরযোগ্য অনলাইন প্ল্যাটফর্ম:

1. EURES: ইউরোপীয় ইউনিয়নের একটি অফিসিয়াল জব পোর্টাল।

2. MojPosao: ক্রোয়েশিয়ার অন্যতম জনপ্রিয় চাকরি সন্ধানের সাইট।

3. Posao.hr: বিভিন্ন সেক্টরের চাকরি বিজ্ঞপ্তি পাওয়া যায়।

4. LinkedIn: আন্তর্জাতিক চাকরি এবং নিয়োগকারীদের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে ব্যবহার করুন।

আপনার বেতন কত হতে পারে?

ক্রোয়েশিয়ায় বেতন সাধারণত চাকরির ধরণ এবং অবস্থানের উপর নির্ভর করে।

নির্মাণ কর্মী: মাসিক বেতন €৭০০-€১,২০০

পর্যটন খাত (হোটেল ও রেস্তোরাঁ): মাসিক €৮০০-€১,২০০

কৃষি খাত: মাসিক €৬০০-€৮৫০

স্বাস্থ্য খাত (নার্স): মাসিক €১,২০০-€১,৮০০

ভিসার জন্য প্রয়োজনীয়তা

1. চাকরির চুক্তি: একটি বৈধ কাজের চুক্তি থাকতে হবে।

2. পাসপোর্ট: বৈধ পাসপোর্ট (কমপক্ষে ৬ মাস মেয়াদ থাকতে হবে)।

3. কাজের পারমিট: নিয়োগকর্তা ক্রোয়েশিয়ার সরকারি সংস্থার মাধ্যমে এটি প্রক্রিয়াকরণ করবেন।

4. স্বাস্থ্য বীমা: ক্রোয়েশিয়ায় অবস্থানকালে প্রয়োজন।

5. বাসস্থানের প্রমাণ: যেখানে থাকবেন তার তথ্য জমা দিতে হবে।

ভিসার আবেদন প্রক্রিয়া

1. ক্রোয়েশিয়ার সরকারি ইমিগ্রেশন ওয়েবসাইট https://mvep.gov.hr থেকে প্রয়োজনীয় ফর্ম ডাউনলোড করুন।

2. আবেদন ফর্ম পূরণ করে পাসপোর্ট, ছবি, কাজের চুক্তি, এবং অন্যান্য কাগজপত্র সহ জমা দিন।

3. ঢাকায় অবস্থিত ক্রোয়েশিয়ার কনস্যুলেটে আবেদন জমা দিন।

স্বল্প খরচে ক্রোয়েশিয়া যাত্রার টিপস

সস্তা ফ্লাইট: ইস্তাম্বুল বা দুবাই হয়ে ফ্লাইট নিলে খরচ কমতে পারে।

সঠিক নথি প্রস্তুত করুন: ভুল নথি জমা দিলে সময় ও অর্থ নষ্ট হবে।

প্রথমে যোগাযোগ করুন: স্থানীয় এজেন্টের মাধ্যমে যাচাই-বাছাই না করে সরাসরি নিয়োগকর্তার সাথে যোগাযোগ করুন।

ক্রোয়েশিয়া এখন বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য সহজ এবং সুবিধাজনক এক গন্তব্য। সঠিক পরিকল্পনা, প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট এবং নির্ভরযোগ্য প্ল্যাটফর্মের সাহায্যে আপনি স্বপ্নের কর্মজীবন শুরু করতে পারেন।
আপনার যাত্রা সহজ করতে প্রয়োজনীয় তথ্য ও লিঙ্ক নিয়মিত অনুসরণ করুন। সফল এবং নিরাপদ যাত্রা কামনা করছি!

আর সব মধ্যবিত্ত পরিবারের মতো তাকে ঘিরেও হয়তো পরিবারের স্বপ্ন ছিল, ছেলে পড়াশোনা শেষ করে একটা সরকারি চাকরি জুটিয়ে নেবে। স্...
13/01/2025

আর সব মধ্যবিত্ত পরিবারের মতো তাকে ঘিরেও হয়তো পরিবারের স্বপ্ন ছিল, ছেলে পড়াশোনা শেষ করে একটা সরকারি চাকরি জুটিয়ে নেবে। স্যামসন এইচ চৌধুরী চাকরিটা পেয়েওছিলেন। কিন্তু ডাক বিভাগের সেই চাকরিটায় মন টানছিল না তাঁর। কেবলই মনে হচ্ছিল, এই চাকরির গণ্ডিতে আটকে থাকা তাঁর জন্য নয়। বড় কিছু হাতছানি দিয়ে ডাকছিল তাকে!

১৯৫২ সালে ডাক বিভাগের চাকরিটা ছেড়েই দিলেন। অলস বসে না থেকে বাবার হোসেন ফার্মেসিতে বসতে শুরু করেন স্যামসন এইচ চৌধুরী। বিভিন্ন ওষুধ নিয়ে কাজকারবার করতে করতে তখনই তার মাথায় খেলে যায় একটা ভাবনা। আচ্ছা, একটা ওষুধ কোম্পানি দিলে কেমন হয়?

বছর চারেক পর বাবার কাছ থেকে টাকা ধার করে পাবনার আতাইকুলাতে ইসন্সস নামে ছোট ওষুধ কোম্পানি করেন তিনি। সেটিকে বড় করতে তিন বন্ধুকে সঙ্গে নেন। কাজী হারুনূর রশীদ, পি কে সাহা ও রাধাবিন্দ রায়। পুঁজি মাত্র ২০ হাজার টাকা। চারজন মিলে যেন চার বাহুর একটি বর্গ পূরণ হলো।

সেই থেকে নাম দেওয়া হলো স্কয়ার। শুরুতে সাধারণ সর্দি–কাশির সিরাপ বানিয়ে হাতেখড়ি। ১৯৫৮ সালে স্কয়ার নামে যে ওষুধ কোম্পানি প্রতিষ্ঠিত হলো, ২০ হাজার টাকার সেই স্কয়ার এখন পরিণত হয়েছে ২১ হাজার কোটি টাকার কোম্পানিতে!

সেন্টমার্টিনের রিপ কারেন্ট ও বিপদজনক বিচ, যা সম্পর্কে আমাদের সকলের জানা থাকা উচিত।বাংলাদেশের একমাত্র নীল পানির দ্বীপ বা ...
07/01/2025

সেন্টমার্টিনের রিপ কারেন্ট ও বিপদজনক বিচ, যা সম্পর্কে আমাদের সকলের জানা থাকা উচিত।
বাংলাদেশের একমাত্র নীল পানির দ্বীপ বা সৈকতের জন্য সেন্টমার্টিন জনপ্রিয়। প্রতি বছর হাজার হাজার পর্যটকের পদচারণায় মূখরিত হয় যার পুরো প্রান্তর। অনেক জল্পনা কল্পনার শেষে, এই বছর আবারো শুরু হয়েছে সেন্টমার্টিনের সাথে সকল রুটের জাহাজ চলাচল। কেউ হয়তো প্রথমবার, কেউ হয়তো অসংখ্যবারের মতন আবারো ছুটবেন সেন্টমার্টিনের পথে। কিন্তু কিছু কথা সেন্টমার্টিন নিয়ে অন্তত প্রতি সিজেনের শুরুতে না বললেই হয়তো নয়। সেন্টমার্টিন ভ্রমণ যাতে কারো কাছে বিষাদের বিষয় বস্তুতে পরিনত না হয় তাই সেন্টমার্টিন যাবার পূর্বেই জেনে নেয়া দরকার।

মনে আছে, কিছুদিন আগে ভাইরাল হওয়া নেটওয়ার্ক এর বাইরে - নাটকের কথা। কিংবা বহু বছর আগে সেন্টমার্টিনে আহ‌্ছানউল্লাহ ইউনিভার্সিটির ছাত্রদের দুঃখজনক মৃত্যুর কথা। আজ বলবো কিছু কথা সেই বিষয়েই।

যদি সেন্টমার্টিন এর ম্যাপ দেখেন আর যে প্রান্তে সর্বাধিক মৃত্যু ঘটে তা দেখেন তবে দেখবেন, সেন্টমার্টিনের মাথা বা কোনার দিকের এই ঘটনা বেশি ঘটে। বিস্তারিত ২ নাম্বার ছবিতে। সেন্ট মার্টিন দ্বীপের একটা ছবি যেইটায় একটা কোনার মত অংশ বেরিয়ে আছে।

বাংলাদেশের সাথে পৃথিবীর অন্য সৈকতের মানুষ মারা যাওয়ার একটা পার্থক্য হলো, ভাটার সময় কোন দেশে আপনাকে নামতেই দিবেনা। কিন্তু, বাংলাদেশে অনেক মানুষ, ভাটার সময় পানিতে নেমে ভেসে যায়, এই অজ্ঞানতার কারনে অনেক জীবন বিনষ্ট হচ্ছে। এই জন্যে কক্সবাজার বা কুয়াকাটায় যাওয়ার আগে গুগল করে। জোয়ার ভাটার সময় জেনে যেতে পারেন।

ভাটার সময় মানুষের ভেসে যাওয়া বাদেও আর একটা বিপদজনক ইস্যু আছে। যেটা সম্পর্কে আমাদের সচেতনতা অনেক কম।

একে বলা হয়, রিপ কারেন্ট। সোজা বাংলায় আমরা সুবিধার জন্যে এর নাম দিতে পারি উলটো স্রোত।

সমুদ্র সৈকতে ৮০% মৃত্যু এই রিপ কারেন্ট বা উলটো স্রোতের জন্যে হয়। এমনকি অস্ট্রেলিয়াতেও প্রতি বছর গড়ে ২২ জন মারা যায় রিপ কারেন্টের কারণে।

আমাদের দেশেও সমুদ্র সৈকতে যেই সব মৃত্যু হয়, তার বেশীর ভাগ এই রিপ কারেন্টের জন্যেই হওয়ার কথা। এবং সেন্টমার্টিনের মাথার দিকে যে সরু অংশ তাও রিপ কারেন্টের একটা বৈশিষ্ট্যের সাথে মিলে।

🚩রিপ কারেন্ট বা উলটো স্রোতঃ
এইটা এক ধরনের ঢেউ যা সমুদ্রের তটে ধাক্কা খেয়ে, উলটো দিকে প্রবাহিত হয়। অনেক ক্ষেত্রে, এই ধাক্কা খেয়ে ফিরে যাওয়া ঢেউ বাতাসের কারনে বা প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যের কারণে চিকন একটা পথ ধরে, সমুদ্রে ফিরে যেতে পারে। এবং এর ফলে সেই সরু পথে যদি কেউ থাকে তবে ঢেউ তাকে ধাক্কা দিয়ে গভীর সমুদ্রে নিয়ে ফেলতে পারে। এই সরু পথের ঢেউটাকেই বলা হয়, রিপ কারেন্ট বা উলটো স্রোত।

আমি রিপ কারেন্টের কিছু ছবি দিচ্ছি ছবি ৩, ৪,৫

এইটা যে কোন স্থানে হতে পারে। যে কোন সমুদ্রে হতে পারে, কিন্তু কিছু কিছু জায়গায় প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যের কারনে নিয়মিত রিপ কারেন্ট বা উলটো স্রোত নিয়মিত হতে পারে।

🚩কিভাবে রিপ কারেন্ট বা উলটো স্রোত চিনবেন ?
রিপ কারেন্ট বা উলটো স্রোতের একটা ভয়ঙ্কর বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এইটা দেখতে মনে হয় খুব শান্ত। এবং উপর থেকে একে গাঢ় নীল দেখা যায়। অনেক ক্ষেত্রে রিপ কারেন্ট বা উলটো স্রোতের সময়ে দেখবেন কিছু না কিছু ভেসে সাগরের দিকে যাচ্ছে বা আশে পাশের ঢেউ এর মধ্যে ঢেউ এর মাথা দেখা যাচ্ছে না। ছবিগুলো খেয়াল করেন, রিপ কারেন্ট যখন প্রবাহিত হয় তখন সে ফেরার পথে ঢেউয়ের মাথা ভেঙ্গে দেয়।

ফলে সেই স্থানটা বেশী শান্ত দেখায়।

🚩উলটো স্রোতে কিভাবে বাঁচতে হবে ?
যারা সাঁতার জানেন তারা রিপ কারেন্টে পড়লে, উলটো দিকে তীরের দিকে না গিয়ে সৈকতের সমান্তরাল ভাবে উলটো স্রোত থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করতে হবে। কারণ, সাগরের স্রোত যখন টান দিবে তখন শক্তি দিয়ে স্রোতের বিপরীতে ফেরা যাবেনা।

🚩কয় ধরনের রিপ কারেন্ট আছে ?
তিন ধরনের রিপ কারেন্ট আছে। একটা ফিক্সড আর একটা হঠাৎ আর একটা টপোগ্রাফিক যার মধ্যে অন্যতম একটা হচ্ছে হেডল্যান্ড এর কারনে রিপ কারেন্ট। ফিক্সডটা হয় কিছু কিছু এলাকায় যেমন যেইখানে ব্রিজ আছে, যেইখানে কোন গভীর গর্ত আছে। হঠাৎ যেইটা হয়, সেইটা যে কোন জায়গায় বাতাসের কারনে হতে পারে।

🎯সেন্ট মার্টিনের এই অংশটা একটা হেডল্যান্ড বৈশিষ্ট্যের এলাকায় যেইখানে রিপ কারেন্ট ঘন ঘন হবে প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যের কারণে। [ছবি ৫]

কারণ বাতাসের কারণে দুই দিকের পানি ধাক্কা দিয়ে এর মাথায় বা তার দুই পাশেই একটা রিপ কারেন্ট তৈরি করতে পারে। এইটা একটা মৃত্যুফাঁদ। এইখানে প্রাকৃতিক অবস্থানের কারণে অনেক বড় বড় চ্যানেল তৈরি হয়েছে যেইগুলো দিয়ে ঘন ঘন উলটো স্রোত বা রিপ কারেন্ট প্রবাহিত হওয়ার চান্স বেশী। যা শান্ত পানি দেখে নামা পর্যটকদের ভাসিয়ে নিয়ে যায়। তাই অবশ্য জেটি ঘাটে নেমেই উত্তরের বিচে ছবিতে চিহ্নিত স্থানে ভুল করেও নামতে যাবেন না। যদিও সেন্টমার্টিন এর পানিতে নামার জন্য সব থেকে আকর্ষণীয় বিচ উত্তর বিচ। কিন্তু উত্তর-পূর্বের এই অংশেই আছে ভয়ংকর রিপ কারেন্ট। সেন্ট মার্টিনের এলাকাবাসি জানে এই এলাকায় সাঁতার কাটতে নাই। তাই সামনে কাউকে দেখলে এরা মানা করে। কিন্তু সেইটা সবার জানার সুযোগ হয় না। এই ভাবেই সামান্য অসাবধানতার কারণে অনেক পর্যটক মারা যায়।

সেন্টমার্টিনের প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যের কারণে হেডল্যান্ড ধরনের টপোগ্রাফিক রিপ কারেন্ট কিন্ত নিয়মিত একটা বৈশিষ্ট্য। এই স্থানে যদি একটা মৃত্যুও ঘটে আমরা তাকে দুর্ঘটনায় বলতে পারিনা। এইগুলো হয় আত্নহত্যা নয়তো হত্যার পর্যায় পড়ে। কারন আমাদের সকলের উচিত এসকল স্থান সম্পর্কে জানা ও অন্যকে জানানো। যাতে না জানার জন্য আর কোন মৃত্যু না হয়।

বলে রাখা ভালো রিপ কারেন্ট পৃথিবীর সব সৈকতে হয় এবং এই জন্যে সতর্কতা নিতে হয়। রিপ কারেন্টের ভয়ে সমুদ্রযাত্রা বন্ধ করার দরকার নাই। কিন্তু সতর্কতা গুলো নিতে হবে।

দেশবাসী ট্যুরে যান, ট্রেকিং এ যান। যেখানে মন চায় যান, যেভাবে মন চায় যান। কিন্তু প্রকৃতি ও পরিবেশের ক্ষতি হয় এমন কিছুই করবেন না প্লিজ।

লেখা ও ছবি সংগৃহীত

যারা থাইল্যান্ডের ই-ভিসার জন্য আবেদন ঘরে বসেই করতে চান তাদের জন্য নিচে পুরো প্রক্রিয়াটি ব্যাখ্যা করা হলো:  প্রথম ধাপ:প্...
07/01/2025

যারা থাইল্যান্ডের ই-ভিসার জন্য আবেদন ঘরে বসেই করতে চান তাদের জন্য নিচে পুরো প্রক্রিয়াটি ব্যাখ্যা করা হলো:

প্রথম ধাপ:
প্রথমে আপনাকে নীচের এই ওয়েবসাইট তে ভিজিট করতে হবে:
[https://www.thaievisa.go.th](https://www.thaievisa.go.th)

১. এখান থেকেই আপনাকে রেজিস্ট্রেশন এবং আবেদন সম্পুর্ণ করতে হবে।

২. একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন:
- একটি অ্যাকাউন্ট থেকে সর্বোচ্চ ১০ জনের আবেদন জমা দেওয়া যাবে।
- পাসপোর্ট বায়োডাটা পেজ এবং ছবি আপলোড করুন (jpg File 3 MB এর মধ্যে হতে হবে)।
- পাসপোর্ট থেকে তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে ফর্মে আসবে। এর পরেও তথ্য সঠিকভাবে যাচাই করে নিবেন।

৩. তথ্য এবং ডকুমেন্টস আপলোড করুন:
- প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস যেমন ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট বা বর্তমান অবস্থানের প্রমাণ আপলোড করুন।

৪. ভিসার ধরন নির্বাচন করুন:
ভিসা ফি (টাকা):
- ট্যুরিস্ট ভিসা (সিঙ্গেল এন্ট্রি): 3,500
- ট্যুরিস্ট ভিসা (মাল্টিপল এন্ট্রি): 17,000
আপনি যদি অন্য ধরণের ভিসার আবেদন করতে চান যেমন মেডিকেল / বিজনেস ইত্যাদি তবে সেখানেই অর্থাৎ অন্যান্য সেই সকল ভিসার বিস্তারিত ফি ও তথ্য ওয়েবসাইটে পাবেন।

৫. এম্বেসি নির্বাচন করুন:
- বাংলাদেশ থেকে আবেদনকারীরা শুধুমাত্র ঢাকার রয়্যাল থাই এম্বেসির মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।

২য় ধাপ: পেমেন্ট প্রক্রিয়া
১. পেমেন্ট ইনফো সামারি (P*S) শীট:
- আবেদন জমা দেওয়ার পর QR কোড এবং রেফারেন্স নাম্বার সম্বলিত একটি শীট পাবেন।

২. পেমেন্ট করুন: [Commercial Bank of Ceylon](https://www.combank.net.bd/thaievisa)-এর ওয়েবসাইটে যান।
- ভিসা ফি জমা দেওয়ার পর P*S শীটটি পেমেন্ট প্ল্যাটফর্মে আপলোড করুন।
- পেমেন্ট নিশ্চিত হলে ই-রিসিপ্ট ই- মেইলে পাঠানো হবে।

৩য় ধাপ: ভিসা অনুমোদন
১. প্রসেসিং সময়:
- আবেদন প্রক্রিয়ার জন্য মিনিমাম ১০ কার্যদিবস সময় লাগবে।
- এম্বাসি প্রয়োজন মনে করলে অতিরিক্ত ডকুমেন্ট চাইতে হতে পারে।

২. ই-ভিসা গ্রহণ:
- যদি আবেদন এপ্রোভাল হয় তবে ই- মেইলের মাধ্যমে অনুমোদিত ভিসা পেয়ে যাবেন।
- ই-ভিসা প্রিন্ট করে থাই ইমিগ্রেশনে দেখান।

আবেদন পত্র সম্পুর্ণ হলো কিনা তা নিশ্চিত হতে পারবেন।

কী প্রাপ্তি ও সময়সূচি (পয়েন্ট আকারে)

★রেজিস্ট্রেশন:
- অ্যাকাউন্ট এবং পাসওয়ার্ড পাবেন।

★আবেদন জমা দেওয়ার পর:
- P*S শীট (QR কোড এবং পেমেন্ট তথ্য সহ) পাবেন।
★পেমেন্টের পর: ই-রিসিপ্ট
★অনুমোদনের পর:
- ই-ভিসা / অতিরিক্ত তথ্যের অনুরোধ / আবেদন প্রত্যাখ্যান সংক্রান্ত ই-মেইল পাবেন।
সহজেই আবেদন করুন, নিরাপদে ভ্রমন করুন থাইল্যান্ড।

বর্তমান থেকে অতীতে ক্যাথে প্যাসিফিক ফ্লাইট 88.ক্যাথে প্যাসিফিকের একটি বিমান হংকং থেকে ২০২৫ সালের পয়লা জানুয়ারির রাত ১২টা...
03/01/2025

বর্তমান থেকে অতীতে ক্যাথে প্যাসিফিক ফ্লাইট 88.

ক্যাথে প্যাসিফিকের একটি বিমান হংকং থেকে ২০২৫ সালের পয়লা জানুয়ারির রাত ১২টা ৩৮ মিনিটে যাত্রা শুরু করে। নির্ধারিত সময়ে সেটি যখন যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলসে পৌঁছায়, তখনও সেখানকার ঘড়ির কাঁটায় বাজে ৩১ ডিসেম্বর রাত ৮টা ৫৫ মিনিট। অর্থাৎ ২০২৫ সালে রওনা দেওয়া বিমানটি পৌঁছায় ২০২৪ সালে।

এই ঘটনাটি মূলত পৃথিবীর সময় অঞ্চলের পার্থক্যের কারণে ঘটে। হংকং গ্রিনিচ মান সময় (GMT) থেকে ৮ ঘণ্টা এগিয়ে আর লস অ্যাঞ্জেলস ৮ ঘণ্টা পিছিয়ে। ফলে হংকংয়ে ২০২৫ সাল শুরু হলেও লস অ্যাঞ্জেলস তখনও ২০২৪ সালের শেষ রাত কাটাচ্ছিল। ফলে বিমানের যাত্রীরা দুইটি ভিন্ন স্থানে ৮ ঘণ্টার ব্যবধানে দুইবার নববর্ষ উদযাপনের সাক্ষী হয়।

Follow: Trekking & Adventure BD (TAB)

আলহামদুলিল্লাহ আগামী ১জানুয়ারি ২০২৫ থেকে  ইউরোপের শেনজেন ভুক্ত দেশ বেলজিয়াম, ফিনল্যান্ড, আইসল্যান্ড, লাটভিয়া, লুক্সেমবা...
31/12/2024

আলহামদুলিল্লাহ আগামী ১জানুয়ারি ২০২৫ থেকে ইউরোপের শেনজেন ভুক্ত দেশ বেলজিয়াম, ফিনল্যান্ড, আইসল্যান্ড, লাটভিয়া, লুক্সেমবার্গ, নেদারল্যান্ডস, পোল্যান্ড, স্লোভেনিয়া এবং সুইডেন ভিসা আবেদন করা যাবে ঢাকার সুইডেন এম্বাসি থেকে।

তাছাড়া পর্তুগাল রোমানিয়া বুলগেরিয়া, ক্রোয়েশিয়া তারা তাদের নিজস্ব অফিস নিয়ে জানুয়ারি ১ তারিখ থেকে বসবে রাজধানী ঢাকাতে ইউরোপ গামী প্রত্যাশীদের জন্য যা অনেক ভালো সংবাদ।
মোট ৯টি দেশে 🇧🇩✈️✈️

সস্তায় ফ্লাইট টিকিট কেনার ৭টি কার্যকর টিপসসস্তায় ফ্লাইট টিকিট কিনতে কিছু কৌশল জানা থাকলে ভ্রমণের খরচ অনেক কমানো সম্ভব।...
04/12/2024

সস্তায় ফ্লাইট টিকিট কেনার ৭টি কার্যকর টিপস

সস্তায় ফ্লাইট টিকিট কিনতে কিছু কৌশল জানা থাকলে ভ্রমণের খরচ অনেক কমানো সম্ভব। নিচে এমন ৭টি কার্যকর কৌশল উল্লেখ করা হলো।

১. মঙ্গলবার ও বুধবার টিকিট বুক করুন

মঙ্গলবার এবং বুধবার হলো সস্তায় টিকিট কেনার সেরা দিন। বেশিরভাগ এয়ারলাইনস মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টায় তাদের টিকিটের মূল্য আপডেট করে। পরিসংখ্যান বলছে, অধিকাংশ মানুষ শুক্রবার, শনিবার বা রবিবার টিকিটের দাম খোঁজেন। তাই মধ্য সপ্তাহে টিকিট কিনলে দাম তুলনামূলক কম হয়।

২. আগে থেকে টিকিট বুক করুন, তবে অতিরিক্ত আগেও নয়

ভ্রমণের তারিখের অন্তত ২১ দিন আগে টিকিট কিনুন। এয়ারলাইনস সাধারণত প্রথম কয়েকজন যাত্রীকে সবচেয়ে সস্তা টিকিট দেয়। তবে খুব আগেও বুক করলে বেশি দাম দিতে হতে পারে।

৩. সঠিক দিন নির্বাচন করুন

মঙ্গলবার বা বুধবার ফ্লাইট বুকিং এবং ভ্রমণের জন্য আদর্শ। এই দিনগুলোতে ভ্রমণকারী তুলনামূলক কম থাকে। তাই টিকিটের দামও কম থাকে।

৪. আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের জন্য সেরা অফার খুঁজুন

আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের ক্ষেত্রে ১১-১২ সপ্তাহ আগে টিকিটের সেরা অফার পাওয়া যায়। এই সময়ে নিয়মিত টিকিটের দাম চেক করুন।

৫. ছোট এয়ারপোর্টে ল্যান্ড করুন

বড় এয়ারপোর্টের পরিবর্তে কাছাকাছি ছোট এয়ারপোর্টে নামার চেষ্টা করুন। যেমন, লন্ডনে যাওয়ার সময় হিথ্রোর পরিবর্তে ম্যানচেস্টার এয়ারপোর্টে নামুন এবং ট্রেনে লন্ডনে যান। এতে খরচ কমে।

৬. ব্রাউজারের 'কুকিজ' পরিষ্কার করুন

ফ্লাইট টিকিট খোঁজার সময় আপনার ব্রাউজারের কুকিজ পরিষ্কার করুন। না হলে এয়ারলাইন্সের বুকিং সিস্টেম আপনার আগের অনুসন্ধান ধরে নেবে এবং দাম বাড়িয়ে দিতে পারে।

৭. টিকিটের দাম তুলনা করুন

একটি ওয়েবসাইটে নির্ভর না করে বিভিন্ন সাইটে টিকিটের দাম তুলনা করুন। প্রায়ই দেখা যায়, একই এয়ারলাইন্সের টিকিট অন্য ওয়েবসাইটে সস্তা পাওয়া যায়।

বিশেষজ্ঞের পরামর্শ: সাইটগুলো ব্যবহার করুন

সস্তায় টিকিট খুঁজতে এই সাইটগুলো ব্যবহার করুন:

1. Skyscanner
https://www.skyscanner.net

2. CheapFlight
https://www.cheapflights.com

3. Momondo
https://www.momondo.com

4. Kayak
https://www.kayak.com

5. Google Flights
https://www.google.com/flights

ফ্লাইটের টিকিট সস্তায় কিনতে এই টিপসগুলো অনুসরণ করুন। পরিকল্পিত ভ্রমণ আপনার সময় ও অর্থ দুটোই বাঁচাবে।

নিজে নিজে ব্রুনাই ভিসা করুন🇧🇳🇧🇳ভিসা ফাইল জমা থেকে শুরু করে ডেলিভারি পুরো অভিজ্ঞতা শেয়ার করছি।ভিসা ফাইল সাবমিট করতে গিয়ে ...
25/11/2024

নিজে নিজে ব্রুনাই ভিসা করুন🇧🇳🇧🇳
ভিসা ফাইল জমা থেকে শুরু করে ডেলিভারি পুরো অভিজ্ঞতা শেয়ার করছি।
ভিসা ফাইল সাবমিট করতে গিয়ে বেশ ভালোই অভিজ্ঞতা হয়েছে। প্রতিটা ডকুমেন্টস খুটিয়ে খুটিয়ে দেখেছে। ভ্রমন রিলেটেড নানা প্রশ্ন ও পাসপোর্ট এর প্রতি পাতা উল্টিয়ে দেখেছে। মোটামুটি ২ ঘন্টা সময় নিয়েছে এবং ফাইনালি আরো ১ঘন্টা পর টাকা জমা নিয়ে ডেলিভারি স্লিপ দিয়েছে। ফ্রেশ পাসপোর্ট এ ভিসা দেয় কিনা কনফিউজড কেননা ইন্টারভিউ এর মর্মার্থ অনেক কঠিন।

ভিসা ফাইল প্রসেসিং:
ব্রুনাই ভিসা একেবারেই সহজ। কিছু দেশ ট্র‍্যাভেল থাকলে ভালো। ফ্রেশ পাসপোর্ট এ ভিসা দেয় কিনা কনফিউজড। যেভাবে ফাইল স্টেপ বাই স্টেপ দেখে সেখেত্রে সব গুছানো অনেক জরুরি।

১। ভিসা ফর্ম কম্পিউটারে ফিলাপ করলে ভালো কেননা হাতে ফিলাপ করার পর কয়েকজনের সাথে ঝামেলা করেছে।
(ভিসা ফর্ম ব্রুনাই ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করা যায়)
২। পাসপোর্ট সাইজ ছবি ২ কপি (রিসেন্ট তোলা)
৩। জাতীয় পরিচয়পত্র ও জন্মসনদ
৪। সকল পাসপোর্ট কপি এবং অন্যান্য দেশের এন্ট্রি/এক্সিট সিলের কপি (অন্যান্য দেশের ভিসা কপি ও ইভিসা কপিও জমা দিলে ভালো)
৫। রিসেন্ট পাসপোর্ট অবশ্যই ৬ মাসের ভ্যালিডিটি থাকা লাগবে এবং ৪টা ব্ল্যাংক পেইজ থাকা লাগবে।
৬। ফাইনানসিয়াল প্রুফ: ব্যাবসায়ী হলে কারেন্ট একাউন্ট এর স্ট্যাটমেন্ট ও ব্যাংক সলভেন্সী এবং সেভিংস একাউন্ট এর স্ট্যাটমেন্ট ও ব্যাংক সলভেন্সী। ব্যাংক সলভেন্সী ডলার এ কনভার্ট করে নিলে ভালো, এটা ব্যাংক এ বললেই করে দিবে। মনে রাখবেন স্ট্যাটমেন্ট যেনো ট্রাঞ্জেকশান থাকে এবং অবশ্যই সাথে করে অরিজিনাল চেকবই নিয়ে আসতে হবে। চেকবই মিলিয়ে দেখে।
৭। কনফার্ম ফ্লাইট টিকেট কপি ২টা লাগবে (PNR Active থাকা লাগবে)। এটার জন্য কয়েকজনকে রিটার্ন করে দিয়েছে। এখানে টিপ্স হচ্ছে যাওয়ার ১ ঘন্টা আগে ফ্লাইট বুক করবেন এবং মোটামুটি অনেকটা সময় PNR এক্টিভ থাকে। এটা নাকি উনাদের পলিসি।
৮। কনফার্ম হোটেল বুকিং লাগবে। এগুলো উনারা বসে বসে চেক করে। ফ্রি ক্যান্সেলেশান এ বুকিং ডট কম থেকে হোটেল বুকিং করলেই হবে।
৯। চাকুরীজীবিদের NOC, Job Certificate, ID Card, Visiting Card, Salary Certificate লাগবে।
১০। একটা সুন্দর কাভার লেটার
১১। টিন সার্টিফিকেট, ট্যাক্স রিটার্ন আপডেট
১২। ১৪০০ টাকা খুচরা নিয়ে যেতে হবে কেননা ভাংতির জন্য আপনাকে দৌড়ঝাঁপ করতে হবে।

এছাড়া অন্যান্য কোন ডকুমেন্টস লাইক এসোশিয়েশান মেম্বারশীপ ইত্যাদি।কোন এপয়েন্টমেন্ট লাগেনা। সরাসরি এম্বাসী গিয়েই জমা দেওয়া যায়।

প্রসেসিং টাইম ১ সপ্তাহ সময় নেয়। এছাড়া ছোটখাট ভাবগাম্ভীর্যপূর্ন ইন্টারভিউ দিতে হয়।

সিল ভিসা না দিয়ে স্টিকার ভিসা দিলে ভালো লাগতো। ফাইল জমা নেওয়া মানে মোটামুটি ১০০% ভিসা নিশ্চিত। সকাল ৯:৩০ থেকে ১১:৩০ পর্যন্ত জমা।

এম্বাসী ঠিকানা: রোড-৬, বাড়ী-২৬, বারিধারা, ঢাকা-১২১২

সংগৃহীত

21/11/2024

ক্ষেপা ছেড়ে গেলে মনের মানুষ আর তো পাবো না...

এখন দিল্লি থেকে সরাসরি কাশ্মীর যাবে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, বন্দে ভারত স্লিপার ট্রেন যাবে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতুর ওপর দিয়ে...
19/11/2024

এখন দিল্লি থেকে সরাসরি কাশ্মীর যাবে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, বন্দে ভারত স্লিপার ট্রেন যাবে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতুর ওপর দিয়ে। নয়াদিল্লি থেকে শ্রীনগর জানুয়ারী ২০২৫ থেকে শুরু হচ্ছে এসি ৩ টিয়ারে ১১টি কোচ থাকবে, এসি ২ টিয়ারে ৪টি কোচ থাকবে এবং AC প্রথম শ্রেণীর ১টি কোচ থাকবে।
সম্ভাব্য সময় সন্ধ্যা ৭:০০ টায় নয়াদিল্লি থেকে যাত্রা সকাল ৮টায় শ্রীনগর পৌঁছাবে
১৩ ঘন্টারও কম সময়ে ৮০০ কিমি , থামুন: আম্বালা, লুধিয়ানা, জম্মু তাভি এবং কাটরা
সম্ভাব্য ভাড়া:

3AC: প্রায় 2,000

2AC: প্রায় 2,500

এসি প্রথম শ্রেণী: প্রায় 3,000

সংগৃহীত

পৃথিবীর সবথেকে 'কৃপণ' হিসেবে গিনেস বুকে নাম আছে এই মহিলার !!হেটি গ্রিন...ইতিহাসের অন্যতম ধনী ও সবচেয়ে কৃপণ মহিলা, তার স...
15/11/2024

পৃথিবীর সবথেকে 'কৃপণ' হিসেবে গিনেস বুকে নাম আছে এই মহিলার !!

হেটি গ্রিন...ইতিহাসের অন্যতম ধনী ও সবচেয়ে কৃপণ মহিলা, তার সম্পদের পরিমাণ আনুমানিক $2.3 বিলিয়নেরও বেশি।

Hetty Greene 1835 সালে আমেরিকায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি একজন ধনী ব্যবসায়ীর একমাত্র কন্যা ছিলেন।

তিনি তার পিতার কাছ থেকে উত্তরাধিকারসূত্রে পেয়েছিলেন $7.5 মিলিয়ন আনুমানিক সম্পদ। যখন তার বয়স একুশ বছর, তিনি ওয়াল স্ট্রিটে তার অর্থ বিনিয়োগ করার জন্য নিউইয়র্কে বসবাস করতে চলে আসেন , তাকে একসময় 'ওয়াল স্ট্রিটার রানি' বলা হত।

তিনি নিজের মতো একজন কোটিপতিকে বিয়ে করেছিলেন,
কিন্তু তারপরও মুদি দোকানের অবশিষ্ট কেক এবং ভাঙা বিস্কুট খেতেন এবং প্রতিদিনই তার কুকুরের জন্য একটা ফ্রি হাড় পাওয়ার জন্য দোকানীর সাথে ঝগড়া করতেন!!

হেট্টি গ্রিন পোষাকের ব্যাপারে খুবই কার্পণ্য দেখাতেন , 16 বছর বয়সে অন্তর্বাস গুলিও সেলাই করে মৃত্যুর দিন পর্যন্ত সেগুলি ব্যবহার করেছিলেন

তিনি কখনই একটি পয়সা খরচ করেননি, তাই বলা হয় যে তিনি কখনও গরম জল ব্যবহার করেনি।

তিনি যে কালো পোশাকটি পরতেন তা পুরোপুরি জীর্ণ না হওয়া পর্যন্ত পরিবর্তন করেননি, এজন্য অনেকে তাকে আড়ালে ' black witch' বলতেন ।

তিনি মাত্র দুই সেন্ট দামের একটি পাই খেয়ে বেঁচে ছিলেন বহুদিন।

হেট্টির কৃপণতার কারনে তার ছেলের একটি পা কেটে ফেলতে হয়েছিল কারণ যখন ছেলেটির পা ভেঙ্গে যায় তিনি কোন টাকা খরচ না করে বিনামূল্যে চিকিৎসার জন্য খোঁজ করছিলেন।

হেটি গ্রিন 1916 সালে নিউ ইয়র্ক সিটিতে 81 বছর বয়সে মারা যান এবং "বিশ্বের সবচেয়ে কৃপণ ব্যক্তি" হিসাবে গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে প্রবেশ করেন।

তার মৃত্যুর কারণ ছিল কাজের মেয়ের সাথে ঝগড়া, মেয়েটি বেতন বাড়ানোর জন্য বলেছিল।

তিনি মারা যাওয়ার পর একটি বিপুল সম্পদ রেখে গেছেন।
তার সন্তানরা তার চরম কৃপণতার উত্তরাধিকারী হয়নি, বরং তারা উদার ছিল,
তার মেয়ে তার অর্থ দিয়ে একটি বিনামূল্যে হাসপাতাল তৈরি করেছিলেন!!

সংগৃহীত

দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আগত ভ্রমণপ্রিয় পর্যটকদের জন্য ঢাকার বিখ্যাত খাবার তালিকা➤১. বংশাল এর হোটেল আল-রাজ্জাক এর কাচ্চ...
04/11/2024

দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আগত ভ্রমণপ্রিয় পর্যটকদের জন্য ঢাকার বিখ্যাত খাবার তালিকা➤

১. বংশাল এর হোটেল আল-রাজ্জাক এর কাচ্চি, গ্লাসি, মোরগ পোলাও।
২.লালবাগ রয়্যাল এর কাচ্চি, জাফরান বাদামের শরবত, চিকেন টিক্কা, সেরা লাবান, কাশ্মীরী নান।
৩.নবাবপুর রোডে স্টার হোটেল এর খাসির লেগ রোস্ট, চিংড়ি, ফালুদা।
৪.নবাবপুর আরজু হোটেল এর মোরগ পোলাও, নাস্তা আর কাচ্চি।
৫.নবাবপুরের মরণচাঁদ মিষ্টির দোকানের ভাজি, পরোটা, মিষ্টি ও টক দই।
৬.নাজিরা বাজারের হাজীর বিরিয়ানি।
৭.নাজিরা বাজারের হাজীর বিরিয়ানির বিপরীতে হানিফের বিরিয়ানি।
৮.নাজিরা বাজার মোড়ে বিসমিল্লাহর বটি কাবাব আর গুরদার।
৯.নাজিরা বাজারের ডালরুটি।
১০.বংশালের শমসের আলীর ভুনা খিচুড়ি, কাটারী পোলাও।
১১.বেচারাম দেউরীতে অবস্থিত নান্না বিরিয়ানি এর মোরগ পোলাও।
১২.বেচারাম দেউরীতে হাজী ইমাম এর বিরিয়ানি।
১৩.ঠাঁটারী বাজারের গ্রীন সুইটস এর আমিত্তি, জিলাপি।
১৪.ঠাঁটারীবাজার স্টার হোটেল এর কাচ্চি বিরিয়ানি, লেগ রোস্ট আর ফালুদা।
১৫.ঠাঁটারী বাজারের বটতলার কাবাব।
১৬.সূত্রাপুর বাজারের রহিম মিঞার খাসির বিরিয়ানি।
১৭.সূত্রাপুর ডালপট্টির বুদ্ধুর পুরি।
১৮.দয়াগঞ্জের সিটি বিরিয়ানি ও কাচ্চি।
১৯.দয়াগঞ্জের ঢাকা কাবাব।
২০.আরমানিটোলার তারা মসজিদের পাশে জুম্মন মামার চটপটি।
২১.সিদ্দিক বাজারের মাজাহার সুইটস।
২২.পুরান ঢাকার গেন্ডারিয়ার রহমানিয়া এর কাবাব।
২৩.পুরান ঢাকার গেন্ডারিয়ার সোনা মিঞার দই।
২৪.গেন্ডারিয়ার আল্লাহর দান বিরিয়ানি এবং রহমান এর কাবাব।
২৫.গেন্ডারিয়া ভাটিখানার হাসেম বাঙ্গালির ডালপুরি।
২৬.গেন্ডারিয়ার 'কিছুক্ষণ' রেঁস্তোরার মোগলাই পরোটা, কাটলেট, কর্ন স্যুপ।
২৭.গেন্ডারিয়ার বুদ্ধুর বিরিয়ানি।
২৮.আবুল হাসনাত রোডের কোলকাতা কাচ্চি ঘর।
২৯.আবুল হাসনাত রোডের দয়াল সুইটস এর মিষ্টি।
৩০.রায় সাহেব বাজারের বিউটি লাচ্ছি।
৩১.রায়সাহেব বাজারের আল ইসলামের মোরগ পোলাও, চিকেন টিক্কা।
৩২.রায়সাহেব বাজারের ক্যাফে ইউসুফের নান ও চিকেন টিক্কা।
৩৩.রায় সাহেব বাজারের গলিতে মাখন মিঞার বিরিয়ানি।
৩৪.চকবাজারের নূরানী শরবত বা লাচ্ছি, শাহ্ সাহেবের বিরিয়ানি, Bombay এর আফ্লাতুন, আমানিয়ার খাসির গ্লাসি, বিসমিল্লাহ হোটেলের মোগলাই পরোটা এবং আলাউদ্দীন এর ভাজি পুরি।
৩৫.লালবাগ মোড়ের মীরা মিঞার চিকেন ফ্রাই আর গরুর শিক।
৩৬.লালবাগ চৌরাস্তার খেতাপুরি ও মদিনা মিষ্টান্ন ভান্ডারের মিষ্টি।
৩৭.লালবাগের পাক-পাঞ্জাতন এর মজার তেহারি।
৩৮.লালবাগের ভাটের মসজিদের কাবাব বন।
৩৯.নাজিমুদ্দিন রোডের নীরব হোটেলের অনেক ধরণের ভর্তা।
৪০.বাংলাবাজারের ক্যাফে কর্ণার এর কাটলেট ও চপ।
৪১.বাংলাবাজারের নর্থব্রুক হলে রোডের চৌরঙ্গী হোটেলের লুচি, ডাল, পরোটা।
৪২.তাঁতীবাজারের কাশ্মীরের কাচ্চি।
৪৩.লক্ষীবাজারের মাসহুর সুইটমিট এর লুচি, ভাজি আর ডাল।
৪৪.লক্ষীবাজার পাতলা খান লেন এর লুচি-ভাজি।
৪৫.পুরান ঢাকার নারিন্দার সফর বিরিয়ানি।
৪৬.নারিন্দার শাহ্ সাহেবের ঝুনু বিরিয়ানি।
৪৭.নারিন্দার সৌরভ এর মাঠা আর ছানা।
৪৮.নারিন্দায় অবস্থিত রাসেল হোটেল এর নাস্তা।
৪৯.নারিন্দার মহান চাঁদের লুচি, হালুয়া, সবজির লাবরা, কাঁচা ছানা।
৫০.পুরান ঢাকার ওয়াইজ ঘাটের নানা রেঁস্তোরা।
৫১.শাঁখারীবাজারের অমূল্য সুইটস এর পরোটা ভাজি, হালুয়া আর সন্দেশ।
৫২.কলতাবাজারের নাসির হোটেলের বিখ্যাত গরুর মাংস আর পরোটা।
৫৩.টিপু সুলতান রোডের খান হোটেল এর টাকি মাছের পুরি।
৫৪.টিপু সুলতান রোডের 'দিল্লী সুইটমিট' এর সন্দেশ, পরোটা ও টকভাজি।
৫৫.হোসনী দালান রোডে রাতের বেলার পরোটা আর কলিজা ভুনা।
৫৬.চানখাঁরপুলের মামুন হোটেল এর স্পেশাল কাচ্চি। (প্রতি মাসের প্রথম শুক্রবার)
৫৭.হাজারিবাগ বাজারের মারুফ বিরিয়ানি।
৫৮.মিটফোর্ড এর দিগু বাবু লেন এর মানিক চানের পোলাও।
৫৯.খিঁলগাও তালতলা- ফাস্টফুডে একের ভেতর সব। বিশেষত, খিঁলগাওয়ের ভোলা ভাই বিরিয়ানির গরুর চপ এবং মুক্তা বিরিয়ানির গরুর চপ, খাসির চপ ও ফুল কবুতর। খিলগাঁও বাজারের উল্টো পাশে আল রহমানিয়ার গ্রিল চিকেন আর তেহারি।
৬০. পুরান ঢাকার আগুন পান এবং রোজার দিনের ইফতার আইটেম।
৬১.মতিঝিলের ঘরোয়া হোটেল এবং হীরাঝিলের ভুনা খিচুড়ি। মতিঝিল সিটি সেন্টারের পেছনের বালুর মাঠের পেছনের মামার খিচুড়ি।
৬২.লালমাটিয়ার 'স্বাদ' এর তেহারি।
৬৩.নয়াপল্টনে হোটেল ভিক্টোরিতে ৭০টি আইটেমের বুফে।
৬৪.হাতিরপুল মোড়ে হেরিটেজের শর্মা।
৬৫.ধানমন্ডির কড়াই গোশতের ইলিশ সস।
৬৬.মোহাম্মদপুর জেনেভা/বিহারী ক্যাম্পের গরু ও খাশির চপ, গরুর মগজ ফ্রাই এবং মুস্তাকিমের চপ।
৬৭.মোহাম্মদপুর টাউন হল বাজারের সামনের বিহারী ক্যাম্পের “মাঞ্জারের পুরি”।
৬৮.মিরপুর-১০ এর শওকতের কাবাব।
৬৯.গুলশানের কস্তুরির শর্মা।
৭০.পুরান ঢাকার মদিনা হোটেলের লুচি-ডাল।
৭১.জেলখানা গেইটের পাশে হোটেল নীরব এর ব্রেন ফ্রাই।
৭২.নয়া বাজারের করিমের বিরিয়ানি।
৭৩.চানখারপুলের নীরব হোটেলের ভুনা গরু আর ভর্তার সাথে ভাত।
৭৪.ধানমন্ডি লায়লাতির খাসির ভুনা খিচুড়ি।
৭৫.পুরানা পল্টনে খানা-বাসমতির চাইনিজ প্যাকেজ।
৭৬.গুলশান ২-এর খাজানার মাটন দম বিরিয়ানি এবং হায়দ্রাবাদি বিরিয়ানি।
৭৭.মৌচাকের 'স্বাদ' রেঁস্তোরার ভাতের সাথে ৩৬ রকমের ভর্তা।
৭৮.সায়েন্স ল্যাবে 'মালঞ্চ' রেঁস্তোরার কাচ্চি বিরিয়ানি।
৭৯.বেইলি রোডে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির সামনের গরু, খাশির চপ+স্যুপ।
৮০.পুরানা পল্টনের ভাই ভাই রেস্টুরেন্টের কাচ্চি।
৮১.গ্যান্ড নওয়াবের কাচ্চি বিরিয়ানি।
৮২.নবাবী ঝালমুড়ি (রামপুরা)
৮৩.নীলক্ষেতের ইয়াসিন আর ঢাকা বিরিয়ানির গরুর কাচ্চি।
৮৪.নীলক্ষেতের সুলতানী ভোজের তেহারি, মোরগ পোলাও, ভুনা খিচুড়ি।
৮৫.কাঁটাবন ঢালে অষ্টব্যঞ্জনের চিকেন খিচুড়ি।
৮৬.গুলশানের পিংক সিটিতে 'Baton Rouge' এর বুফে।
৮৭.ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাকসু ভবনের পেছনের ফুসকা মামার ফুসকা।
৮৮.সুলতান ডাইন মেন্যু সেট।
৮৯.মিরপুর ঝুট পট্টির রাব্বানির চা।
৯০.বিউটি বোর্ডিং এর আলুর দম, লুচি আর চা।
৯১.গোপীবাগের খাজা হালিম ও টিটির কাচ্চি।
৯২.বায়তুল মোকাররমে অলিম্পিয়া কনফেকশনারীর “চকলেট পেস্টি”।
৯৩.মধ্য বাড্ডায় (গুদারাঘাট) নয়ন বিরিয়ানি হাউজের কাচ্চি, মোরগ পোলাও ও তেহারি (স্পেশাল)।
১৪.ডিসেন্ট (মতিঝিল, হাতিরপুল, বনশ্রী, ধানমন্ডি, চকবাজার, নওয়াব- এর ডেজার্ট আইটেম।)
৯৫.আগামাসিহ লেনের মাকসুদের খাসির পায়ার নেহারি।
৯৬.ফকরুদ্দিনের কাচ্চি বিরিয়ানি, বোরহানি।
৯৭.আরমানিটোলা তারা মসজিদের পাশে জুম্মন মামার চটপটি।
৯৮.পলাশীর মোড়ের ফ্রেশ ফলের জুস ৷
৯৯.উর্দু রোডের খেতাপুরি, বাখরখানি ৷
১০০.প্লাটিনাম ক্লাবের জুসি নুডুলস।

প্রিন্ট করে রেখে দিতে পারেন আপনার হোটেল-রিসোর্ট এ টুরিস্টদের জন্য😝

ভারতে একটি ট্রেন আছে যেটি বছরে মাত্র একবার 15 দিনের জন্য ভ্রমণ করে, কিন্তু যখন এটি ভ্রমণ করে, তখন এটি প্রায় 500 জনের ক্...
02/11/2024

ভারতে একটি ট্রেন আছে যেটি বছরে মাত্র একবার 15 দিনের জন্য ভ্রমণ করে, কিন্তু যখন এটি ভ্রমণ করে, তখন এটি প্রায় 500 জনের ক্যারিয়ার তৈরি করে এবং ভারতের ভবিষ্যত তৈরি করে।
মুম্বাইয়ের জাগৃতি সেবা সংস্থা নামে একটি এনজিও দ্বারা পরিচালিত এই ট্রেনটি 2008 সাল থেকে প্রতি বছর যাত্রা করছে, যাতে এখন পর্যন্ত 23টি দেশের 75 হাজারেরও বেশি যুবক অংশগ্রহণ করেছে।
এই ট্রেনের অধিকাংশ যাত্রীই তরুণ উদ্যোক্তা। যাত্রার একমাত্র উদ্দেশ্য হল সংযোগ, নেটওয়ার্ক এবং এতে জড়িত তরুণ উদ্যোক্তাদের গাইড করা।
এই 15 দিনের যাত্রায়, প্রায় 100 গুরু যুবকদের কাছে কৃষি, শিক্ষা, শক্তি, স্বাস্থ্য, উত্পাদন, জল এবং স্যানিটেশন, শিল্প সাহিত্য এবং সংস্কৃতির মতো বিষয়গুলিতে উপলব্ধ সুযোগ এবং সমাধানগুলির পরামর্শ দেন৷
মোট 8000 কিলোমিটার যাত্রার সময়, এই ট্রেনটি ভারতের 10 থেকে 12টি শহরে যায় এবং 500 জন যাত্রী ট্রেনে চড়ে। জাগৃতি যাত্রার যাত্রা, যা এই বছরের 16 নভেম্বর শুরু হবে, মুম্বাই থেকে শুরু হবে, হুবলি, বেঙ্গালুরু, মাদুরাই, চেন্নাই, বিশাখাপত্তনম এবং দিল্লি সহ শহরগুলির মধ্য দিয়ে যাবে এবং 1 ডিসেম্বর আহমেদাবাদে শেষ হবে।
এটি বিশ্বের সবচেয়ে বিশেষ এবং দীর্ঘতম ভ্রমণের একটি।

সংগৃহিত

আরভিনের পাহিমালয়ের কোলে পড়ে আছে একটি পা। জুতো আছে। মোজাও আছে। মোজার গায়ে সেলাই করা একটি নাম--AC IRVIN.একশো বছর।ঠিক একশো ...
30/10/2024

আরভিনের পা

হিমালয়ের কোলে পড়ে আছে একটি পা। জুতো আছে। মোজাও আছে। মোজার গায়ে সেলাই করা একটি নাম--AC IRVIN.

একশো বছর।

ঠিক একশো বছরের নিঃসঙ্গতা নিয়ে পড়ে আছে পা-টি।

এই পা হয়তো প্রথম এভারেস্টের শিখর ছুঁয়েছিল।

ইতিহাস সব কিছু জানে না। জানার কথাও নয়।

বেচাকেনা চুকিয়ে, লেনাদেনা মিটিয়ে এসি স্যান্ডি আরভিন হিমালয়ে বিলীন হয়েছিলেন ১৯২৪ সালে।

কিন্তু তাঁর পা-টি এখনও পড়ে আছে। দেহের বাকি অংশ কোথায় ? কেউ জানে না। শুধু পা-টি আছে বরফের কোলে। পৃথিবীর সবচেয়ে আলোচিত রহস্যের সাক্ষী হয়ে।

কে এই এসি আআরভিন ? একজন ব্রিটিশ পর্বত অভিযাত্রী।

তিনি এবং জর্জ ম্যালোরি একশো বছর আগে প্রথম এভারেস্টের চূড়ায় ওঠেন বলে জনশ্রুতি। কিন্তু স্রেফ প্রমাণের অভাবে তাঁরা সেই স্বীকৃতি পাননি। দুর্গম হিমালয়ে মিলিয়ে গিয়েছিলেন অকুতোভয় দুই প্রাণ। এন্ড্রু কোমিন 'স্যান্ডি' আরভিনের বয়স তখন ২২। ম্যালোরির ৩৭। কুয়াশায় ঘেরা, বরফ আচ্ছাদিত হিমালয়ে কোথায় হারিয়ে গেলেন তাঁরা ? আজও পৃথিবীর সেরা রহস্য সেটি।

কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক স্কুলশিক্ষক ম্যালোরি প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় ছিলেন ফ্রান্সে। যুদ্ধের পর দেশে ফেরার পরই পাহাড়ের নেশা চেপে বসে ম্যালোরির। বারবার ছুটে গিয়েছেন হিমালয়ের কোলে। তাঁকে প্রশ্ন করা হয়, 'বারবার হিমালয়ে যান কেন ?'

যে-উত্তরটি দিয়েছিলেন ম্যালোরি তা আজও সোনার অক্ষরে খোদাই করা আছে--কেন যাই ?

" বিকজ ইট ইজ দেয়ার। "

ম্যালোরির দেহ পাওয়া যায় ১৯৯৯ সালে। আমেরিকার এক অভিযাত্রী দল তাঁর দেহ খুঁজে পায়। ৭৫ বছর ধরে হিমালয়ে পড়ে আছে একটি দেহ। কোমরে দড়ির দাগ। শুধু কাছে নেই ম্যালোরির স্ত্রীর ছবিটি। প্রিয়তমার এই ছবিটি এভারেস্টের চূড়ায় রেখে আসার কথা ছিল। সন্দেহ আরও বাড়ে। তা হলে কি এভারেস্টের চূড়াতেই আছে স্ত্রীর ছবিটি ?

তেনজিং নোরগে এবং এডমন্ড হিলারি নন, এভারেস্টে প্রথম ওঠেন ম্যালোরি-আরভিন জুটি ?

সব রহস্যের কিনারা হয় না। এবং হয় না বলেই পৃথিবী এত সুন্দর।

আরভিনের পা খুঁজে পাওয়া যায় গত মাসে। এক পর্বত অভিযাত্রী ও সিনেমা নির্মাতার দলের নজরে আসে জুতো-মোজা পরা একটি পা পড়ে আছে। ম্যালোরির দেহাবশেষ যেখানে মিলেছিল তার বেশ খানিক নীচে শুয়ে আছে আরভিনের পা। ওই দলের সদস্য জিমি চিন বলেন, 'মোজাটা তুলে দেখি একটা লাল রঙের লেবেল। তাতে সেলাই করা আছে আরভিনের নাম।' দেহের বাকি অংশ নেই। নেই আরভিনের কোডাক ক্যামেরাটাও। এই ক্যামেরার হদিস পেলে হয়তো ইতিহাস অন্যরকম ভাবে লেখা হতো।

আরভিনের পায়ের খবর শুনে কেঁদে ফেলেন জুলি সামার্স। জুলি আরভিনের বংশধর এবং তাঁর জীবনীকারও বটে। তাঁর কথায়, 'আমি ছোটবেলা থেকে আমি হারিয়ে যাওয়ার কথা শুনে এসেছি। যেদিন ম্যালোরির দেহ মিলল, সেদিন ভেবেছিলাম আরভিনের দেহও নিশ্চয় পাওয়া যাবে।' ম্যালোরির দেহ উদ্ধারের ২৫ বছর পর মিলল আরভিনের পা। ঘটনাচক্রে সেই অভিযানের একশো বছর পরে। হয়তো আরও ২৫ বছর পর এভারেস্টের চূড়ায় কেউ খুঁজে পাবে এক নারীর ছবি। প্রচণ্ড তুষারঝড়েও যে-ছবিটি বরফের গায়ে লেগে আছে এক না-লেখা ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে। সেই নারীর নাম রুথ ম্যালোরি। জর্জ ম্যালোরির স্ত্রী।

কবি জানতেন, তাঁর পায়ের চিহ্ন একদিন পড়বে না এই বাটে। কিন্তু আরভিন কি জানতেন, তিনি নন, তাঁর পায়ের চিহ্নও নয়, তাঁর পা-টিই পড়ে থাকবে বরফে ঢাকা হিমালয়ের কোলে ?

একটা জুতো-মোজা পরা পা কত উথালপাতাল দেখল পাহাড়ে। ঝড় বয়, প্রবল ঠান্ডায় কাঁপতে থাকে চরাচর, কিন্তু পা-টি শুয়ে থাকে একা। একশো বছর ধরে।

একশো বছরের নিঃসঙ্গতা নিয়ে হয়তো অন্য কাহিনি লিখবে কেউ। হয়তো কোনও নতুন অভিযাত্রী বলবে, 'কেন যাই ? বিকজ ইট ইজ দেয়ার।'

হিমালয় তো থাকবেই, যেমন আছেন ম্যালোরি-আরভিন। (সূত্র: গার্ডিয়ান)

সংগৃহিত।।

কোন স্টেশনে নামলে, কোথায় যেতে পারবেন১)  #উত্তরা_উত্তর (Uttara North): দিয়াবাড়ি, খালপাড়, রূপায়ণ সিটি, উত্তরা পশ্চিম থ...
09/10/2024

কোন স্টেশনে নামলে, কোথায় যেতে পারবেন
১) #উত্তরা_উত্তর (Uttara North): দিয়াবাড়ি, খালপাড়, রূপায়ণ সিটি, উত্তরা পশ্চিম থানা, জমজম টাওয়ার, সেক্টর-৭, ১০, ১২, ১৪,১৫,১৬, কামারপাড়া, সুইচগেইট, রানাভোলা, হাউজবিল্ডিং, রাজলক্ষী, জসীমউদ্দীন, এয়ারপোর্ট, টঙ্গী, কলেজ গেইট, টঙ্গী হয়ে বোর্ড বাজার, গাজীপুর, জয়দেবপুর। উত্তরা উত্তর মতিঝিল থেকে: ১০০ টাকা।
২) #উত্তরা_সেন্টার (Uttara Center): সেক্টর ১৮, রাজউক উত্তরা মডেল টাউন, বউ বাজার, পঞ্চবটি, বোটক্লাব, বীরুলিয়া ব্রীজ, বীরুলিয়া ব্রীজ থেকে সাভার, আশুলিয়া। উত্তরা উত্তর থেকে সর্বনিম্ন ভাড়া: ২০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৯০ টাকা।
৩) #উত্তরা_দক্ষিণ (Uttara South): ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি, শান্তা-মারিয়াম ইউনিভার্সিটি, বিজিএমইএ ভবন, বৃন্দাবন, এয়ারপোর্ট, উত্তরা আজমপুর। উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ২০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৯০ টাকা।
৪) #পল্লবী (Pallabi): মিরপুর ১২, মিরপুর ডিওএইচএস, মিরপুর সেনানিবাস, ইষ্টার্ন হাউজিং, আফতাব নগর হাউজিং, বিইউপি, কালসী মোড়, ইসিবি চত্বর, বারিধারা ডিওএইচএস। উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৩০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৮০ টাকা।
৫) #মিরপুর ১১ (Mirpur 11): পূরবী সিনেমা হল, কালসী মোড়, ইসিবি চত্বর, বারিধারা ডিওএইচএস, এয়ারপোর্ট, মিরপুর ১১, মিল্কভিটা, মিরপুর-১,৬,৭, চিড়িয়াখানা। উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৩০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৭০ টাকা।
৬) #মিরপুর_১০ (Mirpur 10): বর্তমানে বন্ধ আছে। তারপরও বলে রাখি, মিরপুর গোল চক্কর, সেনপাড়া, মিরপুর-১,২, চিড়িয়াখানা , হার্ট ফাউন্ডেশন, পাকা মসজিদ, টেকনিক্যাল, শ্যামলী, কল্যাণপুর, গাবতলী, আমীনবাজার, সাভার, মিরপুর-১৩, ১৪, পুলিশ ব্যাটালিয়ন, ভাষাণটেক, কচুক্ষেত, বনানী, বনানী থেকে উত্তরা বা মহাখালী অভিমূখের যেকোনো জায়গা। উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৪০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৬০ টাকা।
৭) #কাজীপাড়া (Kazipara): কাজীপাড়া, বেগম রোকেয়া সরণী, ইটাখোলা বাজার, পূর্ব মনিপুর, বৌবাজার, সাততারা মসজিদ রোড এবং এর আশেপাশে। উত্তরা দিয়া বাড়ি থেকে ভাড়া: ৪০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৬০ টাকা।
৮) #শেওড়াপাড়া (Shewrapara): শেওড়াপাড়া, কাজীপাড়া, আগারগাঁও, তালতলা, কচুক্ষেত, মাজার রোড, টেকনিক্যাল, গাবতলী, কল্যাণপুর এবং এর আশেপাশে। ভাড়া: ৫০ টাকা। উত্তরা উত্তর থেকে মতিঝিল থেকে: ৫০ টাকা।
৯) #আগারগাঁও (Agergaon) : আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিস, বিসিএস কম্পিউটার সিটি, চক্ষু হাসপাতাল, নিউরোসায়েন্স হাসপাতাল, শ্যামলী, জাপান গার্ডেন সিটি, টেকনিক্যাল , গাবতলী, শিশু হাসপাতাল, শিশু মেলা, তালতলা এবং এর আশেপাশে। উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৬০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৫০ টাকা।
(১০) #বিজয়_সরণী (Bijoy Sarani): বিজয় সরণী, জাতীয় সংসদ, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট, শাহীন স্কুল ও কলেজ, তেজগাঁও এয়ার পোর্ট, শাহীন বাগ, নাখালপাড়া এবং এর আশেপাশে। উওরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৬০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৪০ টাকা।
(১১) #ফার্মগেট (Farmgate) : ফার্মগেট, আসাদগেট, মোহাম্মদপুর, ধানমন্ডি -২৭, ২৮, লালমাটিয়া, তেজগাঁও কলেজ, বিজ্ঞান কলেজ, হলিক্রস কলেজ এবং এর আশেপাশে । উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৭০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৩০ টাকা।
(১২) #কাওরান_বাজার ( Kawran Bazar) : কাওরান বাজার, হাতিরঝিল, রামপুরা, মালিবাগ, বসুন্ধরা সিটি, পান্থপথ, স্কয়ার হাসপাতাল, বিআরবি হাসপাতাল, ধানমন্ডি -৩২, কলাবাগান এবং এর আশেপাশে। উওরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৮০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৩০ টাকা।
(১৩) #শাহবাগ (Shahbagh) : শাহবাগ, পিজি হাসপাতাল, বারডেম হাসপাতাল, রমনা পার্ক, সাইন্স ল্যাব, সিটি কলেজ, ঢাকা কলেজ, ল্যাবএইড হাসপাতাল এবং এর আশেপাশে। উওরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৮০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ২০ টাকা।
(১৪) #ঢাকা_বিশ্ববিদ্যালয় (Dhaka University) : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, টিএসসি, ঢাকা মেডিকেল, বুয়েট, শহিদ মিনার, শিশু একাডেমী, আজিমপুর, ইডেন কলেজ, ঢাকা কলেজ, নিউ মার্কেট, চক বাজার। উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৯০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ২০ টাকা।
(১৫) #বাংলাদেশ_সচিবালয় ( Bangladesh Secretariat) : সচিবালয়, প্রেস ক্লাব, সেগুনবাগিচা, শান্তিনগর, হাইকোর্ট, সুপ্রিম কোর্ট, পল্টন, বিজয়নগর, মিন্টু রোড, বেইলী রোড, ভিকারুননিসা স্কুল, গুলিস্তান, বায়তুল মোকাররম এবং এর আশেপাশে । উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া : ৯০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ২০ টাকা।
(১৬) #মতিঝিল ( Motijheel) : মতিঝিল, দিলকুশা, কমলাপুর , বঙ্গভবন , বাংলাদেশ ব্যাংক, নটরডেম কলেজ, আরামবাগ, ফকিরাপুল এবং এর আশেপাশে। উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ১০০/- টাকা।
বিঃদ্রঃ ২০০ টাকা বিনিময়ে কার্ড করলে, যাতায়াতে সবসময় ১০% ডিসকাউন্ট পাওয়া যায়।
উত্তরা উত্তর থেকে প্রথম ট্রেন: সকাল ৭:১০ মিঃ
এবং সর্ব শেষ ট্রেন: রাত ৯:০০ ঘটিকায়।
মতিঝিল থেকে প্রথম ট্রেন: সকাল ৭:৩০ মিঃ
এবং সর্ব শেষ ট্রেন: রাত ৯:৪০ মিঃ।
প্রতি শুক্রবার উত্তরা উত্তর থেকে: ৩:৩০ মিঃ শুরু হয়ে সর্ব শেষ ট্রেন ৯:০০ মিঃ।
এবং মতিঝিল থেকে বিকাল ৩:৫০ মিঃ শুরু হয়ে সর্ব শেষ ট্রেন ৯:৪০ মিঃ।
প্রতি ৮/১০ মিনিট পরপর উত্তরা ও মতিঝিল থেকে মেট্রো রেল ছাড়ে।
**প্রতি ষ্টেশন বেশি সময় থাকলে ১০০ টাকা জরিমানা দিতে হবে।
(সংযোজন চলবে)
বিঃদ্রঃ মেট্রো স্টেশন থেকে নেমে সময় ও খরচ বুঝে রিক্সা, অটো রিক্সা, সিএনজি চালিত অটো, লোকাল বাস, উবার, পাঠাও নিতে পারবেন।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আপনার যাত্রা নিরাপদ হউক।



Address


Telephone

+8801521101634

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Trekking & Adventure BD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share