Travel With Ayatullah

15/12/2023

মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা ♥️

18/11/2023

এই রূপসী বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর জেলায় রাতের মন ভুলানো পরিবেশ, যে রয়েছে আছে কয়েক'শ কোটি স্মৃতির ভান্ডার 🖤

রাজশাহী ।। বাংলাদেশ 🌿 (ভিডিও ফ্রম সামওয়ান🌻)

12/11/2023

বাংলাদেশ অন্যতম সেরা ' টিভি 𝗖𝗵𝗮𝗻𝗻𝗲𝗹 𝗶 ' তে ভ্রমণবিষয়ক কিছু কথা বলার জন্য দাঁড়িয়েছিলাম 🌿

Collect moments, not things and Travel is the best way to create lifelong memories. Traveling is not just about seeing new places but it’s about discovering yourself. 'Life is short, and the world is wide. Get out there and explore' 🌱

বি:দ্র: জীবনের ১ম ক্যামেরা আর এ্যাতো লোকজনের সামনে কথা বলতে গিয়ে কেমন কেমন যেন করছিলাম !!! মনের মধ্যে অনেক কথা থাকলেও মুখ ফুটে পুরোটা কেন যেন বলতে পারিনি !! 👎

31/10/2023

আবহমান গ্রাম-বাংলার ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ🍀

কঁচা নদী, হারতা, উজিরপুর, বরিশাল 🖤
ভিডিও: Shafiul Razu

10/10/2023

অমিয়াখুম জলপ্রপাত বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলায় অবস্থিত একটি অসাধারণ জলপ্রপাত। সবুজে মোড়া পাহাড় আর পাথরের বাঁধা পেরিয়ে দুধের ন্যায় সাদা রঙের ফেনা ছড়িয়ে তুমুল বেগে নিচে নেমে আসছে শীতল পানির ধারা। লোকালয় থেকে অনেক দূরে বিশুদ্ধ প্রকৃতির মাঝে জলের পতন আগন্তুকদের মোহাবিষ্ট করে তোলে 🌿

বাংলাদেশ - মিয়ানমার সীমান্তবর্তী আমিয়াখুম জলপ্রপাত 'বাংলার স্বর্গ' এর খ্যাতি পেয়েছে। এর রূপে মুগ্ধ হয়ে কেউ কেউ একে বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর জলপ্রপাত বলেছেন 🖤

29/09/2023

সরকারীভাবে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উঁচুতে বসে জাতীয় সংগীত পরিবেশন 🌱

28/09/2023

দূর থেকে দেখে মনে হবে যেন লাল গালিচা বিছানো কিন্তু কাছ থেকে দেখলে মনে হবে শাপলার রাজ্য। লাল রঙের শাপলায় মোড়ানো পুরো বিল। সবুজ পাতার ফাঁকে থরে থরে ফুটে আছে লাল শাপলা, আবার কোথাও সাদা বা বেগুনি শাপলা। যতদূর চোখ যায় বিল জুড়ে প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য। লাল-সবুজের এই চিত্র মনে করিয়ে দেয় বাংলাদেশের প্রকৃত রূপ 🍀

সূর্যের স্নিগ্ধ আলো পড়া মাত্রই শাপলার বিল এক সৌন্দর্যের লীলাভূমিতে পরিণত হয়। ছোট নৌকায় করে পুরো বিল বেড়ানো, পানির কল কল ধ্বনি আর তাজা ফুলের দৃশ্য মনে ভিন্ন এক অনুভূতির জোগান দেয়। আর নয়নাভিরাম দৃশ্যে চোখ তো জুড়াবেই। আবার তার মাঝেই সাদা বক, পানকৌড়ি, মাছরাঙ্গা, ফিঙে, শালিক, দোয়েল, চড়ই, কাঠঠোকরাসহ বিভিন্ন ধরনের দেশীয় প্রজাতির পাখির কলকাকলিও তো আছেই 🖤

15/09/2023

অপার্থিব সৌন্দর্যে ভরপুর এক পাহাড়ি খরস্রোতা নদীর নাম 'সাঙ্গু'। অপূর্ব এই পাহাড়ি নদীর অপর নাম 'শঙ্খ'।

সুন্দরী সাঙ্গু পাহাড়ের কোল বেয়ে এঁকে-বেঁকে চলছে, কোথাও উন্মত্ত আবার কোথাওবা শান্ত এই নদী। এই নদীর দুই তীরের পাহাড়, বন, নদী ও ঝর্ণার সৌন্দর্যে বিমোহিত হতে বাধ্য প্রকৃতিপ্রেমীরা, এর পাশাপাশি মুগ্ধতা গ্রাস করবে আপনাক। নদীর দুইদিকের সবুজ পাহাড়ের সারিগুলো মনেহয় আসমান ভেদ করে দাঁড়িয়ে আছে শতাব্দীর পর শতাব্দী 🌿

13/09/2023

দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় ভাসমান পেয়ারার হাট ও বাগান দেখে মুগ্ধ হতে বাধ্য। সময়-সুযোগ পেলে প্রায় প্রতি বছরই দৌঁড় দেই এখানে ☘️

ভাসমান পেয়ারা হাট ।। ঝালকাঠি 🖤

12/09/2023

ঝালকাঠি, বরিশাল ও পিরোজপুরের সীমান্ত এলাকায় গড়ে উঠেছে এশিয়ার বৃহত্তম পেয়ারার বাগান ♥️

ভিডিওর মাধ্যমে তুলে ধরার ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা 🍀

14/08/2023

"এই বাংলার আকাশ-বাতাস, সাগর-গিরি ও নদী,
ডাকিছে তোমারে বঙ্গবন্ধু, ফিরিয়া আসিতে যদি"

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ঘাতকদের নির্মম বুলেটে যারা শহীদ হয়েছিলেন তাদের প্রতি রইলো বিনম্র শ্রদ্ধা ।

02/08/2023

এই সবুজের মায়ায় আমি মুগ্ধ হয়েছি এবং আপনিও মুগ্ধ হতে বাধ্য 🖤

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ।। রাজশাহী ☘️

28/07/2023

''সিটি অফ জয়'' খ্যাত কলকাতার মেট্রোতে চড়ার পর থেকে বাংলাদেশও মেট্রোর স্বপ্ন দেখতাম। অবশেষে বাংলাদেশও মেট্রো চালু হয়েছে এবং আমার চড়ার স্বপ্নও পূরণ হয়েছে ☘️
প্রিয় মাতৃভূমি 🇧🇩 এভাবেই এগিয়ে যাক 🖤

গন্তব্যস্থল - কাজিপাড়া(মিরপুর ১০) টু উত্তরা উত্তর

26/07/2023

বরিশালের টাইটানিকগুলো যাত্রার জন্য অপেক্ষমান....

02/05/2023

আধুনিকতার আরেক নাম 'নগ্নতা' 🙂

21/04/2023

সবুজ-শ্যামল গ্রাম-বাংলার অপরূপ দৃশ্য ♥️

সরমহল ।। নলছিটি ।। ঝালকাঠী

25/03/2023

সবার নিকট সৌন্দর্য্য মনে হলেও আমার নিকট মনে হলো বান্দরবানের মতো স্বর্গীয় সৌন্দর্য্যকে ধ্বংস করার পদক্ষেপ 😪

বান্দরবান বিশ্ববিদ্যালয় ।। বান্দরবান

14/03/2023

Rajshahi is The Best City 💥

12/12/2022

খুলনার চুকনগরের বিখ্যাত 'চুইঝাল' এর গরুর মাংস।

এরকম মারাত্মক স্বাদ এবং রসালো গরুর মাংস আমি আমার জীবনে প্রথম খেলাম 🤘

কামরুল হোটেল, জিরো পয়েন্ট, খুলনা

16/11/2022

লাচুং এর পথে পথে 🤘

11/10/2022

'টাইটানিক' খ্যাত বরিশালের লঞ্চগুলো এখন ঢাকার উদ্দেশ্যে যাত্রা করবে 🤘

11/10/2022

কলকাতার দিনগুলো 🖤

বাংলাদেশের ৬৪টি জেলা ভ্রমন শেষে বেরিয়ে পড়লাম বিশ্ব ভ্রমনে। আমার এবারের গন্তব্য 'The City of Joy' খ্যাত ভারতের কলকাতা নগরী ।

রাজশাহী থেকে ট্রেন যোগে রওনা দেই যশোরের উদ্দেশ্যে। ভাড়া- ২৬০/- টাকা । যশোর রেল স্টেশন থেকে বেনাপোল বর্ডার পর্যন্ত যাই বাস যোগে। ভাড়া- ৫০/- টাকা ।

১ম দিনঃ
বেনাপোল বর্ডারের সকল কার্যক্রম শেষ করে সকাল ৯ টার মধ্যেই পৌঁছে যাই ভারতের পেট্রোপোল বর্ডার।পেট্রোপোল পৌঁছে সকল টাকা রুপি করে নেই। তারপর পেট্রোপোল বর্ডার থেকে সিএনজি করে চলে যাই বনগাঁ রেলস্টেশন। ভাড়া- ৫০/- রুপি। বনগাঁ থেকে ৩০ মিনিট পরপর কলকাতাগামী ট্রেন পাওয়া যায়। স্টেশন থেকে টিকিট কেটে চলে যাই দমদম জং। ভাড়া- ১৫/- রুপি। দমদম জং থেকে মেট্রোতে করে চলে যাই পার্ক স্ট্রীট মেট্রো। ভাড়া- ১৫/- রুপি। পার্ক স্ট্রীট মেট্রো থেকে হেঁটে হেঁটে চলে যাই মারকুইজ স্ট্রীট। ওখানে গিয়ে একটা অসাধারণ হোটেল নেই ডবল রুমের। ভাড়া- ৮০০/- রুপি। রুমে গিয়ে হালকা রেস্ট ও গোসল শেষ করে খেয়ে-দেয়ে হেঁটে হেঁটে চলে যাই ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম।
টিকিট মূল্য- লোকাল- ৫০/- রুপি এবং বিদেশিদের জন্য- ৫০০/- রুপি। একটু চালাকি করে আমরা ৫০ রুপিতে-ই ঢুকে যাই। ইন্ডিয়ান মিউজিয়ামের পাশেই পার্ক স্ট্রীট মেট্রো। ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম ঘুরা শেষে পার্ক স্ট্রীট মেট্রো থেকে মেট্রোতে করে চলে যাই নেতাজী মেট্রো। ভাড়া- ৫/- রুপি। নেতাজী মেট্রো থেকে মাত্র ৫ মিনিট হেঁটে চলে যাই জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়ি/রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়। এখানে ঘুরা শেষ করে মেইন রাস্তায় এসে বাসে করে চলে যাই হাওড়া ব্রীজ। মারাত্মক সুন্দর একটি বিকেল কাটাই এখানে। হাওড়া ব্রীজের পাশেই হাওড়া রেলস্টেশন। এখানেও কিছুক্ষণ সময় কাটাই। তারপর আবার বাসে চলে করে চলে আসি নেতাজী মেট্রো। ভাড়া- ১০/- রুপি। নেতাজী মেট্রো থেকে চলে আসি পার্ক স্ট্রীট মেট্রো। ভাড়া- ৫/- রুপি। পার্ক স্ট্রীট মেট্রো থেকে হেঁটে হেঁটে চলে আসি কলকাতা নিউমার্কেট। এখানে আসে কয়েকরকম স্ট্রীট ফুড খাই এবং অনেক রাত্র পর্যন্ত আড্ডা দেই। পরে এখান থেকে হেঁটে হেঁটে হোটেলে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে একা মহা ঘুম দেই ।

২য় দিনঃ
সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে সিএনজি করে চলে যাই টিপু সুলতান মসজিদ। ভাড়া- ২০/- রুপি। টিপু সুলতান মসজিদ দেখার পরে হলুদ ট্যাক্সিতে করে চলে যাই কলকাতা ইডেন গার্ডেন স্টেডিয়াম। ভাড়া- ৫০/- রুপি। ইডেন গার্ডেন স্টেডিয়াম থেকে হেঁটে হেঁটে চলে যাই প্রিন্সেপ ঘাট। প্রিন্সেপ ঘাটের সামনেই ফোর্ট উইলিয়াম দুর্গ অবস্থিত। প্রিন্সেপ ঘাট থেকে হলুদ ট্যাক্সিতে করে চলে যাই ঐতিহাসিক ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল। ভাড়া- ১৫০/- রুপি(২ জন)। ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল প্রবেশ ফি- ৪০/- রুপি। এটা ভালোভাবে ঘুরার পরে দিল্লি যাওয়ার জন্য টিকিট কাটতে হলুদ ট্যাক্সিতে করে চলে যাই ফেয়ারলি প্লেস এ দিল্লি যাওয়ার টিকিট কাটতে। টিকিট কাটা শেষে বাসে করে চলে যাই সাইন্স সিটি। ভাড়া- ১৪/- রুপি। প্রবেশ ফি- ৪০/- রুপি। সাইন্স সিটি ঘুরা শেষ করে মনোরম পরিবেশে বিকেলটা কাটানোর জন্য হলুদ ট্যাক্সিতে করে আবারও চলে যাই হাওড়া ব্রীজ। ভাড়া- ২০০/- রুপি। হাওড়া ব্রীজ থেকে বাসে করে চলে যাই নেতাজী মেট্রো স্টেশন। ভাড়া- ১০/- রুপি। নেতাজী মেট্রো থেকে মেট্রোতে করে চলে যাই পার্ক স্ট্রীট। ভাড়া- ৫/- রুপি। পার্ক স্ট্রীট থেকে হেঁটে হেঁটে চলে যাই হোটেলে। হোটেলে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে খাওয়া-দাওয়া করতে বের হই। রাতে কাই গরুর মাংস। প্রতি প্লেট মাত্র- ৬০/- রুপি। খাওয়া-দাওয়া শেষে চলে যাই নিউমার্কেট। নিউমার্কেট গিয়ে অনেক রাত্র পর্যন্ত আড্ডা দিয়ে চলে আসি হোটেলে। হোটেলে এসে এক মহা ঘুম দেই।

৩য় দিনঃ
সকালে ঘুম থেকে উঠে চলে যাই চলে যাই নিউমার্কেট।
নিউমার্কেট গিয়ে দীঘা সমুদ্র সৈকত যাওয়ার জন্য নন এসি বাসে টিকিট কেটে নেই। ভাড়া- ২৫০/- রুপি। দীর্ঘ সারে চার ঘন্টা জার্নির পরে পৌঁছে যাই অনিন্দ্য সুন্দর দীঘা সমুদ্র সৈকতে। অনেক খোঁজাখুঁজির পরে একটা থাকার জায়গার ব্যবস্থা হয় ওল্ড দীঘাতে। রুম ভাড়া- ১০০০/- রুপি(২ জন)। রুমে ঢুকে গোসল করে খেতে বের হই। খাওয়া-দাওয়ার পর চলে যাই সমুদ্র সৈকত পাড়ে। মারাত্মক কিছু সময় কাটিয়ে অটোতে করে চলে
যাই নিউ দীঘা সমুদ্র সৈকত। ভাড়া- ১০ রুপি। নিউ দীঘা সমুদ্র সৈকতে রাত ১০টা পর্যন্ত সময় কাটিয়ে অটোতে করে চলে আসি আবার ওল্ড দীঘাতে। ভাড়া- ১০ রুপি।
ওল্ড দীঘাতে এসে খাওয়া-দাওয়া করে আবারও বীচে গিয়ে রাত ১ টা পর্যন্ত আড্ডা দিয়ে রুমে চলে যাই। গিয়েই এক ঘুম।

৪র্থ দিনঃ
সকালে ঘুম থেকে উঠে আবারও চলে যাই সমুদ্র সৈকত। এখানে অনেকক্ষণ সময় কাটিয়ে এসি বাসে টিকিট কেটে চলে আসি কলকাতা। ভাড়া- ৪০০/- রুপি।
কলকাতার নিউমার্কেট এসে আমাদের হোটেলে চলে আসি। হোটেলে আগে থাকার কারণে ওখানে ওদের সোফায় কিছুক্ষণ রেস্ট নিয়ে গোসল করে হেঁটে হেঁটে চলে যাই আবারও পার্ক স্ট্রীট মেট্রো স্টেশন। পার্ক স্ট্রীট থেকে চলে যাই নেতাজী মেট্রো। ভাড়া- ৫ রুপি। নেতাজী মেট্রো থেকে বাসে করে চলে যাই হাওড়া রেলস্টেশন। ভাড়া- ১০/- রুপি।

আর এভাবেই সমাপ্ত হয় আমার কলকাতা ভ্রমন 🤘

13/09/2022

রাতের পায়রা সেতু, পটুয়াখালী ♥️

22/07/2022

Congratulations Wasfia Nazreen 🇧🇩

প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ এবং অন্যতম কঠিন পর্বত শৃঙ্গ কেটু (K2) সামিট সম্পূর্ণ করেছে ।

16/07/2022

রাশিয়ান পরী যখন পাখা মেলে উড়তে চায় 🖤

হুমায়ুন'স টম্ব ।। দিল্লি ।। ভারত

11/06/2022

ব্রিটিশ শাসন চলাকালীন কলকাতা ছিল ভারতের রাজধানী। ইংল্যান্ডের রানি ভিক্টোরিয়া তখন আবার ভারতেরও সম্রাজ্ঞী। তাঁর রাজত্বকাল ১৮৫৭ থেকে ১৯০১-এর ২২ জানুয়ারি। তাঁর মৃত্যুর পর ভারতীয় উপনিবেশে তাঁর স্মৃতি সৌধ তৈরির সিদ্ধান্ত নেন ব্রিটিশ শাসকরা। সিদ্ধান্ত হয় যে সেই স্মৃতি সৌধ হবে তাজমহলের আদলে। রানির নামে সেই সৌধের নাম রাখা হয় ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল। আগাগোড়া শ্বেত পাথরের তৈরি এই স্মৃতিসৌধটি বর্তমানে একটি জাতীয় সংগ্রহশালা

10/06/2022

১০/০৬/২০২২, হাওড়া রেলস্টেশনে আজ কমপক্ষে ৯০+ হাজার যাত্রী ছিলো 🙄

03/06/2022

যারা ট্রেনে করে ভারতের জলপাইগুড়ি যেতে চাচ্ছেন...

23/05/2022

ভারতীয় ভিসা আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস-
১/ অনলাইনে আবেদনকৃত ফরম ।
(২''/২'' রঙিন ছবি সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড)

২/ জাতীয় পরিচয় পত্রের/জন্ম নিবন্ধনের ফটোকপি ।

৩/ ইউটিলিটি (বিদ্যুৎ/টেলিফোন) বিলের ফটোকপি ।

৪/ প্রত্যয়ন পত্র (বিদ্যুৎ/টেলিফোন বিল যে এলাকার) (অবশ্যই মূল কপি) ।

৫/ ডলার এনডোর্সমেন্ট বা ব্যাংক স্টেটমেন্ট ।
(ডলার এনডোর্সমেন্ট করালে পাসপোর্টের যে পেইজে এনডোর্স করিয়েছেন সেই পেইজের ফটোকপি এবং কার্ডের এপিঠ-ওপিঠ এর ফটোকপি/ব্যাংক স্টেটমেন্ট নিলে অবশ্যই ব্যাংক স্টেটমেন্টের মূল কপি এবং ব্যাংকে কমপক্ষে ৬ মাসের ট্রানজেকশন থাকতে হবে) ।

৬/ পেশাগত প্রমানপত্র ।
(স্টুডেন্ট হলে আইডির ফটোকপি এবং ডিপার্টমেন্ট থেকে প্রত্যয়ন পত্রের মূল কপি) ।

৭/ পাসপোর্টের ২ ও ৩ নং পেইজের ফটোকপি ।

(সম্ভব হলে বিদ্যুৎ বিলের মেইন কপি এবং মূল এনআইডি কার্ডটা নিয়ে যাবেন। যদিও প্রয়োজন হয়না)

21/05/2022

জেলেরা হ্রদে বড় বড় জাল পেতেছে মাছ ধরার জন্য ।
রাঙ্গামাটি || চট্টগ্রাম || বাংলাদেশ ©

01/05/2022

🇧🇩 তাজিংডং বিজয় 🇧🇩

স্থানীয় উপজাতীয়দের ভাষায়- 'তাজিং' শব্দের অর্থ বড় এবং 'ডং' শব্দের অর্থ পাহাড়। এই দুটি শব্দ থেকে তাজিংডং পর্বতের নামকরণ করা হয়। সরকারিভাবে তাজিংডং কে 'বিজয়' পর্বত নামেও সম্বোধন করা হয়। তাজিংডং বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় বান্দরবন জেলার রুমা উপজেলার রেমাক্রী পাংশা ইউনিয়নে সাইচল পর্বতসারিতে অবস্থিত। এটি বান্দরবন জেলার রুমা উপজেলা সদর থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। তাজিংডং পর্বতের উচ্চতা ১,২৮০ মিটার (কারো মতে-৪১৯৮.৪ ফুট,কারো মতে-৪৩০০ ফুট)।

ঢাকার সায়েদাবাদ থেকে রাত ১১.২০ এর বাসে উঠলাম। জ্যামহীনভাবে ঢাকা পার হয়ে মধ্য রাতে হাইওয়ের কোন এক রেস্টুরেন্টে বাস থামল খাবারের জন্য। ক্ষুধা নেই,তদুপরি প্রচন্ড দামের কারনে এক কাপ কফি ব্যতীত কিছুই খেলাম না। কিছুক্ষণ পর বাস আবার তার আপন গতিতে চলা শুরু করল। আশেপাশের ট্যুরমেটগন সবাই ঘুম দিল। আর আমি পুরো রাস্তাটা উপভোগ করতে লাগলাম।

সকাল ৫.৩০ এ বান্দরবন এসে পৌঁছলাম। নেমে চা-টা খেয়ে অটোতে করে গেলাম স্বর্ণ মন্দির দেখতে। ওখান থেকে ফিরে ৮.০০ টার আগেই থানচি বাস স্ট্যান্ডে পৌঁছে ৮ টার বাসের টিকিট কেটে ফেললাম। পুরো বাসে ৯০% আদিবাসী ছিল। তাদের সাথে ভ্রমন করছি, সে ছিল এক কথায় অসাধারণ জার্নি। পুরো রাস্তা তাদের সাথে গল্প করতে কেটে গেল।

ঠিক সময়ে বান্দরবন থেকে বাস ছুটছে অপরূপ সৌন্দর্যে আকাঁ- বাকাঁ পাহাড়ি পথ বেয়ে উপরের দিকে। কখনও আকাশের দিকে উঠতে থাকে তো আবার কখনও নিচে নামতে থাকে। মাঝে মধ্যে পাহাড়ের বাঁকে খুব সামনের পথও দেখা যায় না। মনে হয়,এই বুঝি পাহাড়ের খাদে পড়ে যাচ্ছি। এই জার্নিটা ঠিক রোলার কোস্টার রাইডের মতো অ্যাডভেঞ্চারে ভরপুর। সারাজীবন আপনাকে মনে রাখতে বাধ্য করবে। পাহাড় কেটে বানানো রাস্তা নীচের দিকে তাকালে গা ছমছম করে, এতটা নীচে যে আর দেখা যায়না মেঘের কারনে। পাহাড় আর পাহাড়৷ পাহাড় গুলো মেঘের চাদরে ডাকা, মেঘ পাহাড়ের সেকি অলিঙ্গন৷ আল্লাহ তায়ালার কি অপরূপ সৃষ্টি৷ চিম্বুক পাহাড়ের আর্মি ক্যাম্পের পাশে যাত্রা বিরতি৷ যে যার মত ফ্রেশ হয়ে নিল। কেউ কেউ আবার হালকা নাস্তাও করে নিল।

১৮২৪ সালে বার্মা-ব্রিটিশ যুদ্ধের পর থানচি উপজেলা আরাকান ব্রিটিশ-ভারতের প্রদেশ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়। ফলে থানচি ও এর প্রতিবেশী অঞ্চলে আরাকানীদের অভিবাসন সহজ হয়। অভিবাসীরা এ অঞ্চলে স্থায়ীভাবে বসতি স্থাপন করে এবং ১৯০০-এর রেগুলেশন-১ (পার্বত্য চট্টগ্রাম ম্যানুয়াল) এদের স্থায়ী বাসিন্দার স্বীকৃতি দেয়। মার্মা শব্দ থাইন চৈ বা বিশ্রামের স্থান থেকে থানচি নামটির উৎপত্তি। ধারণা করা হয়, ১৯৫০ সালে বা তার পূর্বে নৌপথে চলাচল কালে যাত্রীগণ বিশ্রামের জন্য এ স্থানে থামতেন বলে থাইন চৈ নামে স্থানটি পরিচিত ছিল, পরে তা থানচি হিসাবে পরিচিতি লাভ করে।

বান্দরন জেলা সদর থেকে এ উপজেলার দূরত্ব প্রায় ৮৫ কিলোমিটার। এ উপজেলার উত্তর-পূর্বে রাঙ্গামাটি জেলার বিলাইছড়ি উপজেলা, উত্তরে রুমা উপজেলা, পশ্চিমে লামা উপজেলা, আলীকদম উপজেলা ও দক্ষিণে মায়ানমারের রাখাইন প্রদেশ এবং পশ্চিমে মায়ানমার এর চিন প্রদেশ অবস্থিত।

অবশেষে দীর্ঘ ৪ ঘন্টা পর দুপুর ১২ টার পর পৌঁছে গেলাম থানচি বাজার। বাজারে পশ্চিম পাশেই রয়েছে সাঙ্গু নদী। অবাক করা তার স্রোত। কিছু দূরেই পাহাড়ী মেয়েরা গোসল করছে, বাচ্চাগুলো তাদের সঙ্গ দিচ্ছে এবং যুবক ছেলেরা ভলিবল খেলছে। আর সাঙ্গু নদীতে রয়েছে শত-শত অস্থির নৌকা। ওদূরে দেখা যাচ্ছে ডিম পাহাড়। থানচি বাজারে পাহাড়ীদের নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের পাশাপাশি রয়েছে শহরের জিনিসগুলো। অবশেষে একটা হোটেলে রুম ঠিক করে জামা-কাপড় চেইন্জ করে সবাই গোসল করলাম। তারপর দুপুরের খাওয়া-দাওয়া শেষে এদিক-ওদিক ঘোরাঘুরি কারণ পাহাড়ীদের সরল জীবন-যাপন দেখার খুব সখ। সন্ধ্যার পর অনেক রাত্র আড্ডা দিয়ে হোটেলে গিয়ে এক মহা ঘুম। আগামীকাল আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে দীর্ঘ ট্রেকিং। যার জন্য অগনিত দিন থেকে স্বপ্ন দেখছি।

রাতেই গাইড দাদার সাথে দেখা হয়েছিল। সকালে ঘুম থেকে উঠে আগামী কয়েকদিনের জন্য হালকা খাবার কিনে নিলাম এবং গরুর গোশত দিয়ে সকালের খাবার খেলাম। অতঃপর সকাল ৯ টার সময় স্বপ্নের তাজিংডং এর উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু হলো আমাদের। আর আমরা ছিলাম ৫ জন এবং ১ জন গাইড। বাজার পার হয়েই অ্যাডভেঞ্চারপূর্ণ রোমাঞ্চকর পাহাড়ী পায়ে হাঁটা পথ শুরু। বোকার মত গরুর গোশত খাওয়ার কারণে কষ্ট আরো বেশী হচ্ছিল। মনে হচ্ছিল প্রানটা এখনই বের হয়ে যাবে,আর মাথার উপর সেদিন সূর্য মামা মনেহয় রাগান্বিত ছিল আমাদের উপর যার কারণে গরমে সবাই আমরা হাসঁফাসঁ করছিলাম। কিছুক্ষণ হাঁটার পরই ক্লান্ত হয়ে পড়লাম। কিছুক্ষণ রেস্ট নিয়ে আবার হাঁটা শুরু আমাদের। আঁকাবাঁকা উচু-নীচু পাহাড়ী পথ, হাঁটছি আর হাঁটছি। নেই কোন তার সীমনা। কি ভয়ংকর সেই পথ!! একবার নামছি তো আরেকবার উঠছি। আর ভাবছি এইখান থেকে কি আমি ফিরে যেতে পারব সুস্থ ভাবে? মাঝে মাঝে মনে হচ্ছিল জীবন মনেহয় এখানেই শেষ হয়ে যাবে। পরক্ষণেই তাজিংডং যে আমাকে পৌঁছাতে হবেই,সেই দৃঢ় মনোবল নিয়ে আবার হাঁটছি। একটার পর একটা পাহাড় সামনে আসছে,তাকে অতিক্রম করার পর আরেকটা পাহাড় আসছে। কিছুক্ষণ পর পর বিশ্রাম নিচ্ছি। এভাবেই সময়গুলো কেটে যেতে লাগল। অনেকক্ষণ পর একটা ঝর্ণা পড়ল,সবাই যে যার বোতলে পানি ভরে নিল,কেউ কেউ শুকনো খাবার খেয়ে ছিল,কেউ কেউ আবার গোসলে নেমে গেল,আমি শুয়ে নির্মল বাতাস খেতে লাগলাম আর গাইড দাদা হাত দিয়ে মাছ ধরতে নেমে গেল । এই জায়গাগুলো এত সুন্দর,আল্লাহ না যেন কত সুন্দর! পথিমধ্যে পড়ল বিশাল বিশাল খাঁড়া সাঁকো। একটু পা হসকালেই মৃত্যু নিশ্চিত। রাস্তায় নেই কোন মানুষ। হঠাৎ সামনে পড়ল কমপক্ষে ৬০/৭০ ফুট খাঁড়া নিচু একটি পথ। কি মারাত্মক পথ! অবশেষে দীর্ঘ ৫.৩০ মিনিট হাঁটার পর ২.৩০ এর পৌঁছলাম মুড়ং দের বোডিং পাড়ায়। বোডিং পাড়ায় অনেকক্ষণ বিশ্রাম নিলাম। কেউ কেউ আবার দোকানের মধ্যেই শুয়ে পড়ল এবং সবাই হাল্কা খাওয়া-দাওয়া করলাম। সম্পূর্ণ পাড়া ঘুরে দেখার সাথে সাথে মুড়ং যুবকদের সাথে আড্ডা দিলাম অনেকক্ষণ। আর বোডিং পাড়ার পশ্চিম পাশ দিয়েই বয়ে গেছে পাহাড়ী কোন ঝর্না থেকে পানির বহমান ধারা।

গাইড দাদা এখানে আবার গোসল করে নিল। বিশ্রাম নিয়ে অবশেষে আবার হাঁটা শুরু করলাম। ১ম ৪০ মিনিট শুধু পাহাড়ের উপরেই উঠতে থাকলাম। কি সেই কষ্ট! মনেহচ্ছিল যেন আগুনের ভিতর হাটঁছি। একবার উপরে উঠছি, আরেকবার নামছি, আরেকবার উঠছি। মনেহচ্ছিল একজন শিল্পী তার শিল্পীর তুলিতে রাস্তাগুলো একেঁছেন অবশেষে দীর্ঘ ৯ ঘন্টা ট্রেকিং শেষে সন্ধ্যা ৬ টার দিকে বোম জাতীদের শেরকরপাড়ায় পৌঁছলাম। সবাই গোসল করে ফ্রেশ হয়ে রেস্ট নিলাম। আজ আমাদের থাকার জায়গা হলো পাহাড়ীদের তৈরী বাঁশের ঘরে। ফ্রেশ হয়ে আসার সাথেই রং চা রেডি। উহ!! স্বাদটা এখনো জীবন্ত। তারপর কয়েকজন গেল স্থানীয়দের সাথে কাঠবিড়ালি শিকার করতে। তারা যখন ব্যাক করল, তখন গেলাম শেরকরপাড়ার সর্বোচ্চ জায়গায়। গানের আড্ডায় আমাদের রাত্রটা হয়ে উঠেছিল পৃথিবীর সেরা রাত। ও হ্যাঁ সাথে ওদিন ছিল 'পূর্ণিমা'। মনেহচ্ছিল যেন প্রকৃত আমাদের জন্যই নতুন করে সেজেছিল। কথায় আছে না "প্রকৃতি কখনো কাউকে নিরাশ করে না"। সারারাত আড্ডা দিয়ে খাওয়া-দাওয়া শেষ করে এক প্রশান্তির ঘুম।

ভোর ৪.৩০ এ উঠে ফ্রেশ হয়ে নিলাম আমরা। কারণ আমাদের উদ্দেশ্যে তাজিংডং এ বসে সূর্যোদয় দেখা। ৫.০০ টার সময় রওনা দিলাম,রাতের অন্ধকারে লাইট ধরে ধরে ট্রেকিং। সাথে ছিল শতশত আশা। শুধু উপরে উঠতেছি আর উঠতেছি। তাজিংডং এর যত নিকটে যাচ্ছিলাম ততই শিহরিত হচ্ছিলাম। অবশেষে দীর্ঘ ট্রেকিং শেষে পৌঁছে গেলাম স্বপ্নের তাজিংডং এর চূড়ায়। মনেহচ্ছিল যেন এক এক স্বর্গীয় অনুভূতি। সেই অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করার ভাষা আমার জানা নেই। উঠেই দেখলাম সূর্যোদয়। আর চারপাশে মেঘের আনাগোনা। মনেহচ্ছিল মেঘের মধ্যে একটা ঘর থাকলে মন্দ হতো না!! তখন সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের একটা কবিতা মনেপড়ে গেল-
"অনেকদিন থেকেই আমার একটা পাহাড় কেনার শখ, কিন্তু পাহাড় কে বিক্রি করে তা জানি না,
যদি তার দেখা পেতাম,
দামের জন্য আটকাতো না"
তাজিংডং এর চূড়ায় উঠে একসঙ্গে জাতীয় সঙ্গীত গেলাম। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৪৩০০ ফুট উপরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পাহাড়ে আমরা তখন। তাজিংডং এর চূড়া থেকে সাকা হাফং পর্বতকে দেখা যায়। সাকা হাফং পর্বতের একপাশে বাংলাদেশে আরেকপাশে মায়ানমার। তাজিংডং এর চূড়ায় বসে আমার 'জান্নাত' প্রিয় "মা" কে ফোন দিলাম।

এখন যান্ত্রিকতার শহরে ফেরার পালা। এক আশ্চর্যজনক, বিস্ময়কর, অদ্ভুত, চমৎকার তৃপ্তি নিয়ে ফিরছিলাম। আর একটা কথা ভেবে শান্তি পাচ্ছিলাম যে, আমি সকলের সাথে সমান তালে এগিয়ে গিয়েছি এবং সবার আগে তাজিংডং বিজয় করেছি। এত প্রতিবন্ধকতা পিছনে ফেলে তাজিংডং বিজয়ের স্বাদ নিয়ে তবেই আমি বাড়ি ফিরছি!!

20/07/2021

বাংলাদেশের সবচেয়ে উঁচু সড়কে বসে চায়ের অমৃত স্বাদ উপভোগ 💛
আলীকদম, বান্দরবান

07/07/2021

এশিয়া মহাদেশের বৃহত্তম পেয়ারা বাগান, ঝালকাঠি।

যারা যারা আসতে চান কোরবানির ঈদের পরে পরে আগস্ট মাসে চলে আসেন (যথাসম্ভব হেল্প করব)।

29/06/2021

Be Prepare 🤘
https://www.facebook.com/100117146754830/posts/3668113483288494/

করোনা মহামারির আঘাতে জর্জরিত পর্যটন খাতকে পুনরুজ্জীবিত করতে পাঁচ লাখ বিদেশিকে বিনামূল্যে ট্যুরিস্ট ভিসা দেবে ভ...

13/06/2021

'বাংলার সুয়েজ খাল' গাবখান চ্যানেল, ঝালকাঠি 🖤

09/06/2021

পরিস্থিতি ভাল হলে এখানে যেতে চাই ইনশাআল্লাহ
সাইরু হিল রিসোর্ট, বান্দরবান

08/06/2021

ভ্রমনে উদ্ধুদ্ধ হতে এই বইগুলো পড়ে ফেলুন 💛
তাহলে জানতে পারবেন- ভ্রমনের মাধ্যমে আমরা কি কি শিখে থাকি। বইগুলো এক একটা আগুন 🔥 🖤

বিঃদ্রঃ কে কোন বইগুলো পড়েছেন?
(ভ্রমন রিলেটেড আরো ভাল কিছু বই সাজেস্ট করুন আমাকে)

31/05/2021

সমস্ত চেষ্টা ব্যর্থ, সুন্দরবনে পূর্ণ বয়স্ক বাঘের মৃত্যু।

একটি পূর্ণ বয়স্ক বাঘের মৃত্যু হল সুন্দরবনে (Sundarbans)। আজ রবিবার সকালে ১১ -১২ বছরের একটি পূর্ণ বয়স্ক পুরুষ বাঘকে (Royal Bengal Tiger) সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের হরিখালি ক্যাম্পের পুকুর পাড়ে শুয়ে থাকতে দেখেন বনকর্মীরা।

বাঘটিকে দেখে ভীষণ অসুস্থ মনে হয় বনকর্মীদের। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে পানীয় জল ও খাবার দেওয়ার চেষ্টা করেন তারা। কিন্তু বাঘটি তা খেতে পারেনি।

তড়িঘড়ি বাঘটিকে উদ্ধার করে সজনেখালি ক্যাম্পে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন বনকর্মীরা। কিন্তু পথেই মৃত্যু হয় বাঘটির।

প্রসঙ্গত ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের ফলে প্রবল জলস্ফীতি হয় সুন্দরবনের বিস্তীর্ণ এলাকায়। তার ফলে জঙ্গলের বিভিন্ন প্রান্তে জল ঢুকে যায়। যার জেরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে যায় বন্যপ্রাণী।

ঝড়ের দিনই সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকা এবং লোকালয় থেকে বেশ কয়েকটি হরিণ ও কুমির উদ্ধার হয়।

তথ্যসূত্রঃ Bangla.ajtak.in