Tapader

Tapader মোজাম্মেল

07/08/2024
28/07/2024

১০ ছয়দিন নেট বন্ধছিল
৬ মাস রেমিট্যান্স পাঠানো বন্ধ থাকবে
কি বলেন
প্রবাসী ভাইয়েরা।!!

26/07/2024

আবু সাঈদের খুনি পুলিশকে
ডিভোর্স দিলেন
তার স্ত্রী,
আলহামদুলিল্লাহ🤍

04/07/2024

"-ভারত তুমি সীমান্তে মারো-
মারো বন্যার জলে-
তবুও কিছু কূলাঙ্গার বাঙ্গালী
তোমাকে বন্ধু বলে!,,-

সুরা: আল-আনকাবুতআয়াত নং :-45টিকা নং:77, 78, 79, اُتْلُ مَاۤ اُوْحِیَ اِلَیْكَ مِنَ الْكِتٰبِ وَ اَقِمِ الصَّلٰوةَ١ؕ اِنّ...
18/06/2024

সুরা: আল-আনকাবুত
আয়াত নং :-45
টিকা নং:77, 78, 79,

اُتْلُ مَاۤ اُوْحِیَ اِلَیْكَ مِنَ الْكِتٰبِ وَ اَقِمِ الصَّلٰوةَ١ؕ اِنَّ الصَّلٰوةَ تَنْهٰى عَنِ الْفَحْشَآءِ وَ الْمُنْكَرِ١ؕ وَ لَذِكْرُ اللّٰهِ اَكْبَرُ١ؕ وَ اللّٰهُ یَعْلَمُ مَا تَصْنَعُوْنَ

(হে নবী!) তোমার প্রতি অহির মাধ্যমে যে কিতাব পাঠানো হয়েছে তা তেলাওয়াত করো এবং নামায কায়েম করো,৭৭ নিশ্চিতভাবেই নামায অশ্লীল ও খারাপ কাজ থেকে বিরত রাখে।৭৮ আর আল্লাহর স্মরণ এর চাইতেও বড় জিনিস।৭৯ আল্লাহ জানেন তোমরা যা কিছু করো।

তাফসীর :

টিকা:৭৭) আপাত দৃষ্টিতে নবী (সা.) কে সম্বোধন করা হয়েছে কিন্তু আসলে সমগ্র মুসলিম উম্মাহকে উদ্দেশ্যে করেই বক্তব্য উপস্থাপন করা হয়েছে। তাদের ওপর সে সময় যেসব জুলুম-নিপীড়ন চালানো হচ্ছিল এবং ঈমানের ওপর প্রতিষ্ঠিত থাকার জন্য তাদের যেসব কঠিন সমস্যা ও সংকটের মুখোমুখি হতে হচ্ছিল সে সবের মোকাবিলা করার জন্য পিছনের চার রুকুতে অনবরত সবর, দৃঢ়তা ও আল্লাহর প্রতি নির্ভরতার উপদেশ দেবার পর এখন তাদেরকে বাস্তব ব্যবস্থা হিসেবে কুরআন তেলাওয়াত ও নামায কায়েম করার কথা বলা হচ্ছে। কারণ এ দু ’টি জিনিসই মু’মিনকে এমন সুগঠিত চরিত্র ও উন্নতর যোগ্যতার অধিকারী করে যার সাহায্যে সে বাতিলের প্রবল বন্যা এবং দুষ্কৃতির ভয়াবহ ঝনঝার মোকাবিলায় শুধু মাত্র টিকে থাকতে নয় বরং তার গতি ফিরিয়ে দিতে পারে। কিন্তু কুরআন তেলাওয়াত ও নামাযের মাধ্যমে এ শক্তি মানুষ তখনই অর্জন করতে পারে যখন সে কুরআনের তেলাওয়াত শুধুমাত্র শব্দগুলো পাঠ করেই ক্ষান্ত হয় না বরং তার শিক্ষাগুলোও সঠিকভাবে অনুধাবন করে হৃদয়ের প্রতিটি তন্ত্রীতে সেগুলোকে সঞ্চারিত করে যেতে থাকে এবং তার নামায কেবলমাত্র শারীরিক কসরতের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে তার অন্তরের প্রতিধ্বনি এবং চরিত্র ও কর্মেও সক্রিয় শক্তিতে পরিণত হয়। সামনের দিকের বক্তব্যে কুরআন মাজীদ নিজেই নামাযের কাঙ্ক্ষিত গুণ বর্ণনা করছে। আর কুরআন তেলাওয়াতের ব্যাপারে এতটুকু জানা দরকার যে, মানুষের কণ্ঠনালী অতিক্রম করে তার হৃদয়তন্ত্রীতে যে তেলাওয়াত আঘাত হানতে পারে না তা তাকে কুফরীর বন্যা প্রবাহের মোকাবেলায় শক্তি তো দূরের কথা ঈমানের ওপর প্রতিষ্ঠিত থাকার শক্তিও দান করতে পারে না। যেমন হাদীসে একটি দল সম্পর্কে বলা হয়েছেঃ

يَقْرَءُونَ الْقُرْآنَ ، ولاَ يُجَاوِزُ حَنَاجِرَهُمْ ، يَمْرُقُونَ مِنَ الدِّينِ مُرُوقَ السَّهْمِ مِنَ الرَّمِيَّةِ

“তারা কুরআন পড়বে কিন্তু কুরআন তাদের কণ্ঠনালীল নীচে নামবে না। তারা দ্বীন থেকে এমনভাবে বের হয়ে যাবে যেমন শর ধনুক থেকে বের হয়ে যায়।” (বুখারী, মুসলিম, মুয়াত্তা) আসলে যে তেলাওয়াতের পরে মানুষের মন-মানস, চিন্তা-চেতনা ও চরিত্র কর্মনীতিতেও কোন পরিবর্তন আসে না বরং কুরআন পড়ার পরও কুরআন যা নিষেধ করে মানুষ তা সব করে যেতে থাকে তা একজন মু’মিনের কুরআন তেলাওয়াত হতেই পারে না। এ সম্পর্কে তো নবী (সা.) পরিষ্কার বলেনঃ مَا آمَنَ بِالْقُرْآنِ مَنِ اسْتَحَلَّ مَحَارِمَهُ “কুরআনের হারামকৃত জিনিসকে যে হালাল করে নিয়েছে সে কুরআনের প্রতি ঈমান আনেনি।” (তিরমিযী) এ ধরনের তেলাওয়াত মানুষের আত্মিক সংশোধন এবং তার আত্মায় শক্তি সঞ্চার করার পরিবর্তে তাকে আল্লাহর মোকাবিলায় আরো বেশি বিদ্রোহী এবং নিজের বিবেকের মোকাবেলায় আরো বেশি নির্লজ্জ করে তোলে। এ অবস্থায় তার মধ্যে চরিত্র বলে কোন জিনিসেরই আর অস্তিত্ব থাকে না। কারণ যে ব্যক্তি কুরআনকে আল্লাহর কিতাব বলে মেনে নেয়, তা পাঠ করে তার মধ্যে আল্লাহ‌ তাকে কি নির্দেশ দিয়েছেন তা জানতেও থাকে এবং তারপর তার নির্দেশের বিরুদ্ধাচরণ করে যেতে থাকে, তার ব্যাপারটা তো দাঁড়ায় এমন একজন অপরাধীর মতো যে আইন না জানার কারণে নয় বরং আইন সম্পর্কে ভালোভাবে জানার পর অপরাধমূলক কাজ করে। এ অবস্থাটিকে মহানবী (সা.) একটি ছোট্ট বাক্যেও মধ্য দিয়ে অত্যন্ত চমৎকারভাবে সুস্পষ্ট করে তোলে ধরেছেনঃ الْقُرْآنُ حُجَّةٌ لَكَ أَوْ عَلَيْكَ “কুরআন তোমার পক্ষে বা বিপক্ষে প্রমাণ স্বরূপ।” (মুসলিম) অর্থাৎ যদি কুরআনকে যথাযথভাবে অনুসরণ করে চলা হয় তাহলে তা তোমার জন্য সাক্ষ্য ও প্রমাণ হবে। দুনিয়া থেকে আখেরাত পর্যন্ত যেখানেই তোমাকে জবাবদিহির সম্মুখীন হতে হবে সেখানেই তুমি নিজের সাফাই হিসেবে কুরআনকে পেশ করতে পারবে। অর্থাৎ তুমি বলতে পারবে, আমি যা কিছু করেছি এ কিতাব অনুযায়ী করেছি। যদি তোমার কাজ যথার্থই কুরআন অনুযায়ী হয়ে থাকে তাহলে দুনিয়ায় ইসলামের কোন বিচারক তোমাকে শাস্তি দিতে পারবেন না এবং আখেরাতে হাশরের ময়দানেও তোমাকে পাকড়াও করা হবে না। কিন্তু যদি এ কিতাব তোমার কাছে পৌঁছে গিয়ে থাকে এবং তা পড়ে তুমি জেনে নিয়ে থাকো তোমার রব তোমাকে কি বলতে চান, তোমাকে কোনো কাজের হুকুম দেন, কোনো কাজ করতে নিষেধ করেন এবং আবার তুমি তার বিরোধী কর্মনীতি অবলম্বন করো, তাহলে এ কিতাব তোমার বিরুদ্ধে প্রমাণ হিসেবে দাঁড়িয়ে যাবে। আল্লাহর আদালতে এ কিতাব তোমার বিরুদ্ধে ফৌজদারী মামলাকে আরো বেশি জোরদার করে দেবে। এরপর না জানার ওজর পেশ করে শাস্তি থেকে নিষ্কৃতি পাওয়া অথবা হালকা শাস্তি লাভ করা তোমার জন্য সম্ভব হবে না।

টিকা:৭৮) নামাযের বহু গুণের মধ্যে এটি একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ গুণ। পরিবেশ ও পরিস্থিতির সাথে সামঞ্জস্য রেখে এটিকে সুস্পষ্ট করে এখানে পেশ করা হয়েছে। মক্কার বিরুদ্ধ পরিবেশে মুসলমানরা যে প্রচণ্ড বাধার সম্মুখীন হয়েছিলেন তার মোকাবিলা করার জন্য তাদের বস্তুগত শক্তির চাইতে বেশি প্রয়োজন ছিল নৈতিক শক্তির। এ নৈতিক শক্তির উদ্ভব ও তার বিকাশ সাধনের জন্য প্রথমে দু’টি ব্যবস্থা অবলম্বন করার কথা বলা হয়েছে। একটি হচ্ছে কুরআন তেলাওয়াত করা এবং দ্বিতীয় নামায কায়েম করা। এরপর এখানে বলা হচ্ছে, নামায কায়েম করা হচ্ছে এমন পদ্ধতি যার মাধ্যমে তোমরা এমনসব দুষ্কৃতি থেকে মুক্ত হতে পারো ইসলাম গ্রহণ করার পূর্বে যেগুলোতে তোমরা নিজেরাই লিপ্ত ছিলে এবং যেগুলোতে বর্তমানের লিপ্ত আছে তোমাদের চারপাশের আরবীয় ও অনারবীয় জাহেলী সমাজ।

এ পর্যায়ে নামাযের এই বিশেষ উপকারিতার কথা বলা হয়েছে কেন, একটু চিন্তা করলে একথা অতি সহজে অনুধাবন করা যেতে পারে। একথা সুস্পষ্ট যে, নৈতিক দুষ্কৃতিমুক্ত চরিত্রের অধিকারী লোকেরা এর মাধ্যমে কেবলমাত্র দুনিয়ায় ও আখেরাতেই লাভবান হয় না বরং এর ফলে তারা অনিবার্যভাবে এমন সব লোকদের ওপর ব্যাপক শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করে যারা নানান নৈতিক দুষ্কৃতির শিকার হয়ে গেছে এবং এসব দুষ্কৃতির লালনকারী জাহেলিয়াতের পুতিগন্ধময় অপবিত্র ব্যবস্থাকে প্রতিষ্ঠিত রাখার জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। অশ্লীল ও অসৎকাজ বলতে যেসব দুষ্কৃতি বুঝায় মানুষের প্রকৃতি সেগুলোকে খারাপ বলে জানে এবং সবসময় সকল জাতি ও সকল সমাজের লোকেরা, কার্যত তারা যতই বিপথগামী হোক না কেন, নীতিগত ভাবে সেগুলোকে খারাপই মনে করে এসেছে। কুরআন নাযিল হওয়ার সময় আরবের সমাজ মানসও এই সাধারণ নিয়মের ব্যতিক্রম ছিল না। সে সমাজের লোকেরাও নৈতিকতার পরিচিত দোষ-গুণ সম্পর্কে সচেতন ছিল। তারা অসৎকাজের মোকাবিলায় সৎকাজের মূল্য জানতো। কদাচিত হয়তো এমন কোন লোকও তাদের মধ্যে থেকে থাকবে যে অসৎকাজকে ভালো মনে করে থাকবে এবং ভালো কাজকে খারাপ দৃষ্টিতে দেখে থাকবে। এ অবস্থায় এ বিকৃত সমাজের মধ্যে যদি এমন কোন আন্দোলন সৃষ্টি হয় যার সাথে জড়িত হওয়ার সাথে সাথেই সংশ্লিষ্ট সমাজের ব্যক্তিবর্গ নিজেরাই নৈতিক দিক দিয়ে পরিবর্তিত হয়ে যায় এবং নিজেদের চরিত্র ও কর্মকাণ্ডের ক্ষেত্রে নিজেদের সমকালীন লোকদের থেকে সুস্পষ্ট উন্নতি লাভ করে, তাহলে অবশ্যই সে তার প্রভাব বিস্তার না করে থাকতে পারে না। এটা কোনক্রমেই সম্ভবপর ছিল না যে, আরবের সাধারণ লোকেরা অসৎকাজ নির্মূলকারী এবং সৎ ও পবিত্র-পরিচ্ছন্ন মানুষ গঠনকারী এ আন্দোলনের নৈতিক প্রভাব মোটেই অনুভব করবে না এবং এর মোকাবিলায় নিছক জাহেলিয়াত প্রীতির অন্তঃসারশূন্য শ্লোগানের ভিত্তিতে এমনসব লোকদের সাথে সহযোগিতা করে যেতে থাকবে যারা নিজেরাই নৈতিক দুষ্কৃতিতে লিপ্ত ছিল এবং জাহেলিয়াতের যে ব্যবস্থা শত শত বছর থেকে সে দুষ্কৃতিগুলো লালন করে চলছিল তাকে প্রতিষ্ঠিত রাখার জন্য সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছিল। এ কারণেই কুরআন এ অবস্থায় মুসলমানদের বস্তুগত উপকরণাদি ও শক্তিমত্তা সংগ্রহ করার পরামর্শ দেবার পরিবর্তে নামায কায়েম করার নির্দেশ দিচ্ছে। এর ফলে মুষ্টিমেয় মানুষের এ দলটি এমন চারিত্রিক শক্তির অধিকারী হবে যার ফলে তারা মানুষের মন জয় করে ফেলবে এবং তীর ও তরবারির সাহায্য ছাড়াই শত্রুকে পরাজিত করবে।

এ আয়াতে নামাযের যে গুণ বর্ণনা করা হয়েছে তার দু’টি দিক রয়েছে। একটি তার অনিবার্য গুণ। অর্থাৎ সে অশ্লীল ও খারাপ কাজ থেকে মানুষকে বিরত রাখে। আর দ্বিতীয় তার কাঙ্ক্ষিত গুণ। অর্থাৎ নামায আদায়কারী কার্যক্ষেত্রে অশ্লীল ও খারাপ কাজ থেকে নিজেকে বিরত রাখুক। বিরত রাখার ব্যাপারে বলা যায়, নামায অবশ্যই এ কাজ করে। যে ব্যক্তিই নামাযের ধরনের ব্যাপারে সামান্য চিন্তা করবে সে-ই স্বীকার করবে, মানুষকে খারাপ কাজ থেকে বিরত রাখার জন্য যত ধরনের ব্রেক লাগানো সম্ভব তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি কার্যকর ব্রেক নামাযই হতে পারে। এর চেয়ে বড় প্রভাবশালী নিরোধক আর কী হতে পারে যে, মানুষকে প্রতিদিন পাঁচবার আল্লাহকে স্মরণ করার জন্য আহ্বান করা হবে এবং তার মনে একথা জাগিয়ে দেয়া হবে যে, তুমি এ দুনিয়ায় স্বাধীন ও স্বেচ্ছাচারী নও বরং এক আল্লাহর বান্দা এবং তোমার আল্লাহ‌ হচ্ছেন তিনি যিনি তোমার প্রকাশ্য ও গোপন সকল কাজ এমনকি তোমার মনের ইচ্ছা ও সংকল্পও জানেন এবং এমন একটি সময় অবশ্যই আসবে যখন তোমাকে আল্লাহর সামনে হাজির হয়ে নিজের যাবতীয় কাজের জবাবদিহি করতে হবে। তারপর কেবলমাত্র একথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ক্ষান্ত থাকলে চলবে না বরং কার্যত প্রত্যেক নামাযের সময় যাতে লুকিয়ে লুকিয়েও সে আল্লাহর কোন হুকুম অমান্য না করে তার অনুশীলনও করতে হবে। নামাযের জন্য ওঠার পর থেকে শুরু করে নামায খতম হওয়া পর্যন্ত মানুষকে অনবরত এমনসব কাজ করতে হয় যেগুলো করার সময় সে আল্লাহর হুকুম মেনে চলছে অথবা তার বিরুদ্ধাচরণ করছে এ কথা সে এবং তার আল্লাহ‌ ছাড়া তৃতীয় কোন সত্ত্বা জানতে পারে না। যেমন, যদি কারো ওযু ভেঙ্গে গিয়ে থাকে এবং সে নামায পড়তে দাঁড়ায়, তাহলে তার যে অযু নেই একথা সে এবং আল্লাহ‌ ছাড়া আর কে-ই বা জানতে পারবে। মানুষ যদি নামাযের নিয়তই না করে এবং বাহ্যত রুকু, সিজদা ও উঠা-বসা করে নামাজের সূরা-কেরাত, দোয়া-দরুদ ইত্যাদি পড়ার পরিবর্তে নিরবে গজল পড়তে থাকে তাহলে সে যে আসলে নামায পড়েনি সে এবং আল্লাহ‌ ছাড়া আর কে এ রহস্য উদঘাটন করতে পারবে? এ সত্ত্বেও যখন মানুষ শরীর ও পোশাকের পবিত্রতা ও পরিচ্ছন্নতা অর্জন থেকে শুরু করে নামাযের আরকান ও সূরা-কেরাত-দোয়া-দরূদ পর্যন্ত সবকিছু সম্পন্ন করে আল্লাহ‌ নির্ধারিত বিধান অনুযায়ী প্রতিদিন পাঁচবার নামায পড়ে তখন তার অর্থ এই দাঁড়ায় যে, এ নামাযের মাধ্যমে প্রতিদিন কয়েকবার তার বিবেকে প্রাণ সঞ্চার করা হচ্ছে, তার মধ্যে দায়িত্বের অনুভূতি সৃষ্টি করা হচ্ছে, তাকে দায়িত্বশীল মানুষে পরিণত করা হচ্ছে এবং যে আইনের প্রতি সে ঈমান এনেছে তা মেনে চলার জন্য বাইরে কোন শক্তি থাক বা না থাক এবং বিশ্ববাসী তার কাজের অবস্থা জানুক বা না জানুক নিজের আনুগত্য প্রবণতার প্রভাবাধীনে গোপনে ও প্রকাশ্যে সকল অবস্থায় সে সেই আইন মেনে চলবে-কার্যত তাকে এরই অনুশীলন করানো হচ্ছে।

এ দৃষ্টিতে বিচার করলে একথা মেনে নেয়া ছাড়া উপায় থাকে না যে, নামায কেবলমাত্র মানুষকে অশ্লীল ও অসৎকাজ থেকেই বিরত রাখে না বরং আসলে দুনিয়ার দ্বিতীয় এমন কোন অনুশীলন পদ্ধতি নেই যা মানুষকে দুষ্কৃতি থেকে বিরত রাখার ক্ষেত্রে এত বেশি প্রভাবশালী ভূমিকা পালন করতে পারে। এখন প্রশ্ন থেকে যায়, মানুষ নিয়মিত নামায পড়ার পর কার্যতও দুষ্কৃতি থেকে দূরে থাকে নি। জবাবে বলা যায়, এটা নির্ভর করে যে ব্যক্তি আত্মিক সংশোধন ও পরিশুদ্ধির অনুশীলন করছে তার ওপর। সে যদি এ থেকে উপকৃত হবার সংকল্প করে এবং এ জন্য প্রচেষ্টা চালায়, তাহলে নামাযের সংশোধনমূলক প্রভাব তার ওপর পড়বে। অন্যথায় দুনিয়ার কোন সংশোধন ব্যবস্থা এমন ব্যক্তির ওপর কার্যকর হতে পারে না যে তার প্রভাব গ্রহণ করতে প্রস্তুতই নয় অথবা জেনে বুঝে তার প্রভাবকে দূরে সরিয়ে দিতে থাকে। এর দৃষ্টান্ত যেমন দেহের পরিপুষ্টি ও প্রবৃদ্ধি হচ্ছে খাদ্যের অনিবার্য বিশেষত্ব। কিন্তু এ ফল তখনই লাভ করা সম্ভবপর হতে পারে যখন মানুষ তাকে শরীরের অংশে পরিণত হবার সুযোগ দেবে। যদি কোন ব্যক্তি প্রত্যেক বারে খাবার পরে বমি করে সমস্ত খাবার বের করে দিতে থাকে তাহলে এ ধরনের আহার তার জন্য মোটেই উপকারী হতে পারে না। এ ধরনেরকোন ব্যক্তিকে দৃষ্টান্ত হিসেবে দেখিয়ে যেমন একথা বলা চলে না যে, খাদ্য দ্বারা দেহের পরিপুষ্টি হয় না। কারণ, দেখা যাচ্ছে অমুক ব্যক্তি আহার করার পরও শুকিয়ে যাচ্ছে। এভাবে এমন একজন নামাযী যে অসৎকাজ করে যেতেই থাকে, তার দৃষ্টান্ত পেশ করেও একথা বলা যেতে পারে না যে, নামায অসৎকাজ থেকে বিরত রাখে না। কারণ, অমুক ব্যক্তি নামায পড়ার পরও খারাপ কাজ করে। এ ধরনের নামাযী সম্পর্কে তো একথা বলাই বেশি যুক্তিযুক্ত হবে যে, সে আসলে নামায পড়ে না যেমন যে ব্যক্তি আহার করে বমি করে তার সম্পর্কে একথা বলা বেশি যুক্তিযুক্ত যে, সে আসলে আহার করে না।

ঠিক একথাই বিভিন্ন হাদীসে নবী ﷺ এবং অনেক নেতৃস্থানীয় সাহাবী ও তাবেঈগণ থেকে উদ্ধৃত হয়েছে। ইমরান ইবনে হুসাইন বর্ণনা করেন, নবী ﷺ বলেছেনঃمن لم تنهه صلاته عن الفحشاء والمنكر فلا صلاة له-

“যার নামায তাকে অশ্লীল ও খারাপ কাজ থেকে বিরত রাখেনি তার নামাযই হয়নি।”(ইবনে আবী হাতেম) ইবনে আব্বাস (রা.) নবী (সা.) এর এ উক্তি উদ্ধৃত করেছেন যে,

من لم تنهه صلوته عن الفحشاء والمنكر لم يزدد بها من الله الابعدا-

“যার নামায তাকে অশ্লীল ও খারাপ কাজ থেকে বিরত রাখেনি তাকে তার নামায আল্লাহ‌ থেকে আরো দূরে সরিয়ে দিয়েছে।” হাসান বসরী (র) একই বস্তু সম্বলিত হাদীস নবী (সা.) থেকে মুরসাল রেওয়ায়াতের মাধ্যমে বর্ণনা করেছেন। (ইবনে জারীর ও বাইহাকী) ইবনে মাসউদ (রা.) থেকে নবী করীমের ﷺ এ উক্তি উদ্ধৃত হয়েছেঃ

لاصلوة لمن لم يطع الصلوة وطاعة الصلوة ان تنهى عن الفحشاء والمنكر-

“যে ব্যক্তি নামাযের আনুগত্য করেনি তার নামাযই হয়নি আর নামাযের আনুগত্য হচ্ছে, মানুষ অশ্লীল ও খারাপ কাজ থেকে বিরত থাকবে।” (ইবনে জারীর ও ইবনে আবী হাতেম)

একই বক্তব্য সম্বলিত একাধিক উক্তি হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.), হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.), হাসান বাসরী, কাতাদাহ, আ’মাশ ও আরো অনেকের থেকে উদ্ধৃত হয়েছে। ইমাম জাফর সাদেক বলেন, যে ব্যক্তি তার নামায কবুল হয়েছে কিনা জানতে চায় তার দেখা উচিত তার নামায তাকে অশ্লীল ও খারাপ কাজ থেকে কি পরিণাম বিরত রেখেছে। যদি নামাযের বাধা দেবার পর সে খারাপ কাজ করা থেকে বিরত হয়ে থাকে, তাহলে তার নামায কবুল হয়ে গেছে। (রুহুল মা’আনী)

টিকা:৭৯) এর কয়েকটি অর্থ হতে পারে। একঃ আল্লাহর যিকির (অর্থাৎ নামায) এর চেয়ে বড়। এর প্রভাব কেবল নেতিবাচকই নয়। শুধুমাত্র অসৎকাজ থেকে বিরত রেখেই সে ক্ষেত্রে অগ্রবর্তী হবার জন্য মানুষকে উদ্যোগী করে। দ্বিতীয় অর্থঃ আল্লাহর স্মরণ নিজেই অনেক বড় জিনিস, সর্বশ্রেষ্ঠ কাজ। মানুষের কোনো কাজ এর চেয়ে বেশি ভালো নয়। এর তৃতীয় অর্থঃ তোমার আল্লাহকে স্মরণ করার চাইতে আল্লাহর তোমাকে স্মরণ করা অনেক বেশি বড় জিনিস। কুরআনে মহান আল্লাহ‌ বলেনঃفَاذْكُرُونِي أَذْكُرْكُمْ “তোমরা আমাকে স্মরণ করো আমি তোমাদের স্মরণ করবো।” (আল বাকারাহ ১৫২) কাজেই বান্দা যখন নামাযে আল্লাহকে স্মরণ করার তুলনায় আল্লাহর বান্দাকে স্মরণ করা অনেক বেশি উচ্চমানের। এ তিনটি অর্থ ছাড়া আরো একটি সূক্ষ্ম অর্থও এখানে হয়। হযরত আবু দারদা (রা.) এর সম্মানিতা স্ত্রী এ অর্থটি বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেছেনঃ আল্লাহর স্মরণ নামায পর্যন্ত সীমাবদ্ধ নয় বরং তার সীমানা এর চাইতেও বহুদূর বিস্তৃত। যখন মানুষ রোযা রাখে, যাকাত দেয় বা অন্য কোন সৎকাজ করে তখন অবশ্যই সে আল্লাহকে স্মরণই করে, তবেই তো তার দ্বারা ঐ কাজটি সম্পাদিত হয়। অনুরূপভাবে যখন কোন ব্যক্তি কোন অসৎকাজ করার সুযোগ পাওয়ার পর তা থেকে দূরে থাকে তখন এটাও হয় আল্লাহর স্মরণেরই ফল। এ জন্য আল্লাহর স্মরণ একজন মু’মিনের সমগ্র জীবনে পরিব্যাপ্ত হয়।

18/06/2024

রিজিকের সর্বোচ্চ স্তর হচ্ছে শারীরিক সুস্থতা আপনি সুস্থ থাকলে পড়ুন, (অসুস্থ থাকলেও পড়ুন)

আলহামদুলিল্লাহ

14/06/2024
14/06/2024
মুহাজির সাহাবী১. হযরত আবু বকর (রাঃ)২. হযরত উমর,ফারুক (রাঃ)৩. হযরত উসমান (রাঃ)৪. হযরত আলী মোর্তাজা (রাঃ)৫. হযরত  হামজা (র...
02/06/2024

মুহাজির সাহাবী
১. হযরত আবু বকর (রাঃ)
২. হযরত উমর,ফারুক (রাঃ)
৩. হযরত উসমান (রাঃ)
৪. হযরত আলী মোর্তাজা (রাঃ)
৫. হযরত হামজা (রাঃ)
৬. হযরত যায়েদ বিন হারেছা (রাঃ)
৭. হযরত আবু কাবশাহ সুলাইম (রাঃ)
৮. হযরত আবু মারছাদ গানাভী (রাঃ)
৯. হযরত মারছাদ বিন আবু মারছাদ (রাঃ)
১০. হযরত উবাইদা বিন হারেছ (রাঃ)
১১ হযরত তোফায়েল বিন হারেছ (রাঃ)
১২. হযরত হুসাইন বিন হারেছ (রাঃ)
১৩. হযরত আউফ বিন উসাসা (রাঃ)
১৪. হযরত আবু হুযায়ফা (রাঃ)
১৫. হযরত ছালেম (রাঃ)
১৬. হযরত সুহইব বিন সিনান (রাঃ)
১৭. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন জাহাশ (রাঃ)
১৮. হযরত উক্বাশা বিন মিহসান (রাঃ)
২৯. হযরত শুজা’ বিন ওহাব (রাঃ)
২০. হযরত ওতবা বিন রবীআহ (রাঃ)
২১. হযরত ইয়াযীদ বিন রুকাইশ (রাঃ)
২২. হযরত আবু সিনান (রাঃ)
২৩. হযরত সিনান বিন আবু সিনান (রাঃ)
২৪. হযরত মুহরিয বিন নাজলা (রাঃ)
২৫. হযরত রবীআ’ বিন আক্সাম (রাঃ)
২৬. হযরত হাতেব বিন আমর (রাঃ)
২৭. হযরত মালেক বিন আমর (রাঃ)
২৮. হযরত মিদ্লাজ বিন আমর (রাঃ)
৩৯. হযরত সুওয়ায়েদ ইবনে মাখশী (রাঃ)
৩০. হযরত উৎবা বিন গাযওয়ান (রাঃ)
৩১. হযরত জুবাইর বিন আউওয়াম (রাঃ)
৩২. হযরত হাতেব বিন আবি বালতাআহ (রাঃ)
৩৩. হযরত সা’দ বিন খাওলা (রাঃ)
৩৪. হযরত মুসআব বিন উমায়ের (রাঃ)
৩৫. হযরত মাসউদ বিন সা’দ (রাঃ)
৩৬. হযরত আঃ রহমান বিন আউফ (রাঃ)
৩৭. হযরত সা’দ বিন আবু উবায়দা (রাঃ)
৩৮. হযরত উমায়ের বিন আবিওয়াক্কাস (রাঃ)
৩৯. হযরত মিক্বদাদ বিন আমর (রাঃ)
৪০.হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন মাসউদ (রাঃ)
৪১. হযরত মাসউদ বিন রাবীআ (রাঃ)
৪২. হযরত যুশ্ শিমালাইন (রাঃ)
৪৩. হযরত খাব্বাব ইবনুল আরাত (রাঃ)
৪৪. হযরত বিলাল বিন রবাহ্ (রাঃ)
৪৫. হযরত আমের বিন ফুহায়রা (রাঃ)
৪৬. হযরত ছুহাইব বিন সিনান (রাঃ)
৪৭. হযরত তালহা বিন উবাইদুল্লাহ্ (রাঃ)
৪৮. হযরত আবু সালমা বিন আব্দুল আসাদ (রাঃ)
৪৯. হযরত শাম্মাস বিন উসমান (রাঃ)
৫০. হযরত আকরাম বিন আবুল আকরাম (রাঃ)
৫১. হযরত আম্মার বিন ইয়াছির (রাঃ)
৫২. হযরত মুআত্তিব বিন আউফ (রাঃ)
৫৩. হযরত যায়েদ ইবনে খাত্তাব (রাঃ)
৫৪. হযরত আমর বিন সুরাকা (রাঃ)
৫৫. হযরত ওয়াকেদ বিন আব্দুল্লাহ্ (রাঃ)
৫৬. হযরত খাওলা বিন আবু খাওলা (রাঃ)
৫৭. হযরত আমের বিন রবীআহ (রাঃ)
৫৮. হযরত আমের বিন হারিছ (রাঃ)
৫৯. হযরত আমের বিন আব্দুল্লাহ্ (রাঃ)
৬০. হযরত খালেদ বিন বুকাইর (রাঃ)
৬১. হযরত ইয়ায বিন গানাম (রাঃ)
৬২. হযরত সাঈদ বিন যায়েদ (রাঃ)
৬৩. হযরত উসমান বিন মাজউন (রাঃ)
৬৪. হযরত সাইব বিন উসমান (রাঃ)
৬৫. হযরত কুদামা বিন মাজউন (রাঃ)
৬৬. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন মাজউন (রাঃ)
৬৭. হযরত মা’মার বিন হারেছ (রাঃ)
৬৮. হযরত আবু উবায়দা ইবনুল জাররাহ (রাঃ)
৬৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন মাখ্রামা (রাঃ)
৭০. হযরত খাব্বাব মাওলা উৎবা বিন গযওয়ান (রাঃ)
৭১. হযরত আবুস্ সাইব উসমান বিন মাজউন (রাঃ)
৭২. হযরত আমর বিন আবু সারাহ (রাঃ)
৭৩. হযরত সাকাফ বিন আমর (রাঃ)
৭৪. হযরত মুজায্যার বিন যিয়াদ (রাঃ)
৭৫. হযরত খাব্বাব ইবনুল মুনযির (রাঃ)
৭৬. হযরত উমায়ের বিন আবী ওয়াক্কাছ (রাঃ)
৭৭. হযরত মিকদাদ বিন আমর (রাঃ)
৭৮. হযরত নোমান বিন আসার বিন হারেস (রাঃ)
৭৯. হযরত মিহ্জা’ মাওলা উমর ফারুক (রাঃ)
৮০. হযরত ওহাব বিন আবী সারাহ (রাঃ)

আনসার সাহাবী
৮১. হযরত সা’দ বিন মুআজ (রাঃ)
৮২. হযরত আমর বিন মুআজ (রাঃ)
৮৩. হযরত হারেস বিন আউস (রাঃ)
৮৪. হযরত হারেস বিন আনাস (রাঃ)
৮৫. হযরত আব্বাদ বিন বিশর (রাঃ)
৮৬. হযরত সালামা বিন সাবেত (রাঃ)
৮৭. হযরত হারেস বিন খাযামা (রাঃ)
৮৮. মুহাম্মাদ বিন মাসলামা (রাঃ)
৮৯. হযরত সালামা বিন আসলামর(রাঃ)
৯০. হযরত উবায়েদ বিন তাইয়িহান (রাঃ)
৯১. হযরত কাতাদা বিন নোমান (রাঃ)
৯২. হযরত উবায়েদ বিন আউস (রাঃ)
৯৩. হযরত নসর বিন হারেস (রাঃ)
৯৪. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন তারেক (রাঃ)
৯৫. হযরত আবু আব্স বিন জব্র (রাঃ)
৯৬. হযরত আবু বুরদাহ্ হানী বিন নিয়্যার (রাঃ)
৯৭. হযরত আসেম বিন সাবেত (রাঃ)
৯৮. হযরত মুআত্তিব বিন কুশাইর (রাঃ)
৯৯. হযরত আমর বিন মা’বাদ (রাঃ)
১০০. হযরত সাহল বিন হুনাইফ (রাঃ)
১০১. হযরত মুবাশশির বিন আব্দুল মুনযির (রাঃ)
১০২. হযরত রিফাআ বিন আ. মুনযির (রাঃ)
১০৩. হযরত খুনাইস বিন হুযাফা (রাঃ)
১০৪. হযরত আবু সাবরা কুরাইশী (রাঃ)
১০৫. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন সালামা (রাঃ)
১০৬. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন সুহাইল (রাঃ)
১০৭. হযরত সা’দ বিন মুআয (রাঃ)
১০৮. হযরত উমায়ের বিন আউফ (রাঃ)
১০৯. হযরত আমের বিন সালামা (রাঃ)
১১০. হযরত ছফওয়ান বিন ওহাব (রাঃ)
১১১. হযরত ইয়ায বিন বুকাইর (রাঃ)
১১২. হযরত সা’দ বিন উবায়েদ (রাঃ)
১১৩. হযরত উওয়াইম বিন সায়েদাহ (রাঃ)
১১৪. হযরত রাফে বিন আনজাদা(রাঃ)
১১৫. হযরত উবায়েদ বিন আবুউবয়েদ (রাঃ)
১১৬. হযরত সা’লাবা বিন হাতেব (রাঃ)
১১৭. হযরত আবু লুবাবাহ আব্দুল মুনযির (রাঃ)
১১৮. হযরত হারেস বিন হাতেব (রাঃ)
১১৯. হযরত আসেম বিন আদী (রাঃ)
১২০. হযরত আনাছ বিন কাতাদা (রাঃ)
১২১. হযরত মাআন বিন আদী (রাঃ)
১২২. হযরত সাবেত বিন আকরাম (রাঃ)
১২৩. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন সাহল (রাঃ)
১২৪. হযরত যায়েদ বিন আসলাম (রাঃ)
১২৫. হযরত রিব্য়ী বিনরাফে’ (রাঃ)
১২৬. হযরত সা’দ বিন যায়েদ (রাঃ)
১২৭. হযরত সালমা বিন সালামা (রাঃ)
১২৮. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন যায়েদ (রাঃ)
১২৯. হযরত আসেম বিন কায়েস (রাঃ)
১৩০. হযরত আবুস্ সয়্যাহ বিন নোমান (রাঃ)
১৩১. হযরত আবু হাব্বাহ বিন আমর (রাঃ)
১৩২. হযরত হারেস বিন নোমান (রাঃ)
১৩৩. হযরত খাওয়াত বিন যুবাইর (রাঃ)
১৩৪. হযরত মুনযির বিন মুহাম্মদ (রাঃ)
১৩৫. হযরত আবু আকীল আব্দুর রহমান (রাঃ)
১৩৬. হযরত আবু দুজানা (রাঃ)
১৩৭. হযরত সা’দ বিন খায়সামা (রাঃ)
১৩৮. হযরত মুনযির বিন কুদামা (রাঃ)
১৩৯. হযরত মালেক বিন কুদামা (রাঃ)
১৪০. হযরত হারেস বিন আরফাজা (রাঃ)
১৪১. হযরত জাবির ইবনে আবদুল্লাহ (রাঃ)
১৪২. হযরত মালেক বিন নুমায়লা (রাঃ)
১৪৩. হযরত খারেজা বিন যায়েদ (রাঃ)
১৪৪. হযরত সা’দ বিন রবী’ (রাঃ)
১৪৫. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন রাওয়াহা (রাঃ)
১৪৬. হযরত বশির বিন সা’দ (রাঃ)
১৪৭. হযরত সিমাক বিন সা’দ (রাঃ)
১৪৮. হযরত সুবাঈ বিন কায়েস (রাঃ)
১৪৯. হযরত আব্বাদ বিন কায়েস (রাঃ)
১৫০. হযরত ইয়াযিদ বিন হারেস (রাঃ)
১৫১. হযরত খোবায়ের বিন য়াসাফ (রাঃ)
১৫২. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন কায়েস (রাঃ)
১৫৩. হযরত হারিস বিন যিয়াদ (রাঃ)
১৫৪. হযরত তামিম বিন ইয়ু'আর (রাঃ)
১৫৫. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন উমায়ের (রাঃ)
১৫৬. হযরত যায়েদ বিন মুযাইন (রাঃ)
১৫৭. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন উরফুতাহ্ (রাঃ)
১৫৮. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন রবী’ (রাঃ)
১৫৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন আব্দুল্লাহ (রাঃ)
১৬০. হযরত আউস বিন খাওলা (রাঃ)
১৬১. হযরত যায়েদ বিন উবায়েদ (রাঃ)
১৬২. হযরত উকবাহ বিন ওহাব(রাঃ)
১৬৩. হযরত রিফাআহ বিন আমর (রাঃ)
১৬৪. হযরত উসায়ের বিন আসর (রাঃ)
১৬৫. হযরত মা’বাদ বিন আব্বাদ (রাঃ)
১৬৬. হযরত আমের বিন বুকাইর (রাঃ)
১৬৭. হযরত নওফল বিন আব্দুল্লাহ্ (রাঃ)
১৬৮. হযরত উবাদা বিন সামেত (রাঃ)
১৬৯. হযরত নোমান বিন মালেক (রাঃ)
১৭০. হযরত সাবেত বিন হায্যাল (রাঃ)
১৭১. হযরত মালেক বিন দুখশুম (রাঃ)
১৭২. হযরত রবী’ বিন ইয়াস (রাঃ)
১৭৩. হযরত ওয়ারাকা বিন ইয়াস (রাঃ)
১৭৪. হযরত আমর বিন ইয়াস (রাঃ)
১৭৫. হযরত আমর বিন কায়েস (রাঃ)
১৭৬. হযরত ফাকেহ বিন বিশর (রাঃ)
১৭৭. হযরত নওফল বিন সা’লাবা (রাঃ)
১৭৮. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন সা’লাবার (রাঃ)
১৭৯. হযরত মুনযির বিন আমর (রাঃ)
১৮০. হযরত আবু উসায়েদ মালেক (রাঃ)
১৮১. হযরত মালেক বিন মাসউদ (রাঃ)
১৮২. হযরত আবদে রাব্বিহি (রাঃ)
১৮৩. হযরত কা’ব বিন জাম্মায (রাঃ)
১৮৪. হযরত জমরাহ বিন আমর (রাঃ)
১৮৫. হযরত যিয়াদ বিন আমর (রাঃ)
১৮৬. হযরত হুবাব বিন মুনযির (রাঃ)
১৮৭. হযরত উমায়ের বিন হারাম (রাঃ)
১৮৮. হযরত উমায়ের বিন হুমাম (রাঃ)
১৮৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন আমর (রাঃ)
১৯০. হযরত মুআজ বিন আমর (রাঃ)
১৯১. হযরত মুআউওয়াজ বিন আমর (রাঃ)
১৯২. হযরত খাল্লাদ বিন আমর (রাঃ)
১৯৩. হযরত উকবাহ্ বিন আমের (রাঃ)
১৯৪. হযরত সাবেত বিন খালেদ (রাঃ)
১৯৫. হযরত বিশর বিন বারা (রাঃ)
১৯৬. হযরত তোফায়েল বিন মালেক (রাঃ)
১৯৭. হযরত তোফায়েল বিন নোমান (রাঃ)
১৯৮. হযরত সিনান বিন সাঈফী (রাঃ)
১৯৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন জাদ (রাঃ)
২০০. হযরত উৎবা বিন আব্দুল্লাহ্ (রাঃ)
২০১. হযরত জাব্বার বিন সাখর (রাঃ)
২০২. হযরত খারেজা বিন হিময়ার (রাঃ)
২০৩. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন হুমায়্যির (রাঃ)
২০৪. হযরত ইয়াযিদ বিন মুনযির (রাঃ)
২০৫. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন নোমান (রাঃ)
২০৬. হযরত জহহাক বিন হারেসা (রাঃ)
২০৭. হযরত আসওয়াদ বিন যুরাইক (রাঃ)
২০৮. হযরত মা’বাদ বিন কায়েস (রাঃ)
২০৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন কায়েস খালেদ (রাঃ)
২১০. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন আব্দে মানাফ্ (রাঃ)
২১১. হযরত খালিদ বিন কায়েস (রাঃ)
২১২. হযরত সুলাইম বিন আমর (রাঃ)
২১৩. হযরত কুতবা বিন আমের (রাঃ)
২১৪. হযরত আন্তারা মাওলা বনীসুলাইম (রাঃ)
২১৫. হযরত আব্স বিন আমের (রাঃ)
২১৬. হযরত সা’লাবা বিন আনামা (রাঃ)
২১৭. হযরত আবুল য়াসার বিন আমর (রাঃ)
২১৮. হযরত উবাদা বিন কয়েস (রাঃ)
২১৯. হযরত আমর বিন তাল্ক (রাঃ)
২২০. হযরত মুআজ বিন জাবাল (রাঃ)
২২১. হযরত কয়েস বিন মুহ্সান (রাঃ)
২২২. হযরত হারেস বিন কায়েস (রাঃ)
২২৩. হযরত সা’দ বিন উসমান (রাঃ)
২২৪. হযরত উকবা বিন উসমান (রাঃ)
২২৫. হযরত যাকওয়ান বিন আবদে কায়েস (রাঃ)
২২৬. হযরত মুআজ বিন মায়েস (রাঃ)
২২৭. হযরত আয়েজ বিন মায়েজ (রাঃ)
২২৮. হযরত মাসউদ বিন সা’দ (রাঃ)
২২৯. হযরত রিফাআ বিন রাফে’ (রাঃ)
২৩০. হযরত খাল্লাদ বিন রাফে’ (রাঃ)
২৩১. হযরত উবায়েদ বিন যায়েদ (রাঃ)
২৩২. হযরত যিয়াদ বিন লাবীদ (রাঃ)
২৩৩. হযরত ফারওয়াহ বিন আমর (রাঃ)
২৩৪. হযরত আতিয়্যা বিন নুওয়াইরা (রাঃ)
২৩৫. হযরত খলিফা বিন আদী (রাঃ)
২৩৬. হযরত উমারা বিন হায্ম (রাঃ)
২৩৭. হযরত সুরাকা বিন কা’ব (রাঃ)
২৩৮. হযরত হারেসা বিন নোমান (রাঃ)
২৩৯. হযরত সুলাইম বিন কয়েস (রাঃ)
২৪০. হযরত সুহাইল বিন কয়েস (রাঃ)
২৪১. হযরত আদী বিন আবুয্ যাগ্বা (রাঃ)
২৪২. হযরত মাসউদ বিন আউস (রাঃ)
২৪৩. হযরত আবু খুজাইমাহ্ বিন আউস (রাঃ)
২৪৪. হযরত রাফে’ বিন হারেস (রাঃ)
২৪৫. হযরত মুআওয়াজ বিন হারেস (রাঃ)
২৪৬. হযরত নোমান বিন আমর (রাঃ)
২৪৭. হযরত আমের বিন মুখাল্লাদ (রাঃ)
২৪৮. হযরত উসাইমা আশযায়ী (রাঃ)
২৪৯. হযরত ওদীআহ বিন আমর (রাঃ)
২৫০. হযরত আবুল হামরা মাওলা হারেস (রাঃ)
২৫১. হযরত সা’লাবা বিন আমর (রাঃ)
২৫২. হযরত সুহাইল বিন আতীক (রাঃ)
২৫৩. হযরত হারেস বিন আতীক (রাঃ)
২৫৪. হযরত হারেস বিন ছিম্মাহ (রাঃ)
২৫৫. হযরত উবাই বিন কা’ব (রাঃ)
২৫৬. হযরত আনাস বিন মুআজ (রাঃ)
২৫৭. হযরত আউস বিন সামেত (রাঃ)
২৫৮. হযরত আবু তালহা যায়েদ বিন ছাহল (রাঃ)
২৫৯. হযরত হারেসা বিন সুরাকা (রাঃ)
২৬০. হযরত আমর বিন সা’লাবা (রাঃ)
২৬১. হযরত সাবেত বিন খানছা (রাঃ)
২৬২. হযরত আমের বিন উমাইয়াহ্ (রাঃ)
২৬৩. হযরত মুহ্রিয বিন আমের (রাঃ)
২৬৪. হযরত সাওয়াদ বিন গাযিয়্যাহ (রাঃ)
২৬৫. হযরত আবু যায়েদ কয়েস বিন সাকান (রাঃ)
২৬৬. হযরত আবুল আওয়ার বিন হারেস (রাঃ)
২৬৭. হযরত হারাম বিন মিল্হান (রাঃ)
২৬৮. হযরত কয়েস বিন আবী সা’সা (রাঃ)
২৬৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন কা’ব (রাঃ)
২৭০. হযরত উসাইমা আসাদী (রাঃ)
২৭১. হযরত আবু দাউদ উমাইর (রাঃ)
২৭২. হযরত সুরাকা বিন আমর (রাঃ)
২৭৩. হযরত কয়েস বিন মাখলাদ (রাঃ)
২৭৪. হযরত নোমান বিন আব্দে আমর (রাঃ)
২৭৫. হযরত জহ্হাক বিন আব্দে আমর (রাঃ)
২৭৬. হযরত সুলাইম বিন হারেস (রাঃ)
২৭৭. হযরত জাবির বিন খালিদ (রাঃ)
২৭৮. হযরত সা’দ বিন সুহাইল (রাঃ)
২৭৯. হযরত কা’ব বিন যায়েদ (রাঃ)
২৮০. হযরত বুজাইর বিন আবি বুজাইর (রাঃ)
২৮১. হযরত ইৎবান বিন মালেক (রাঃ)
২৮২. হযরত মুলাইল বিন ওবারাহ (রাঃ)
২৮৩. হযরত হেলাল বিন মুআল্লাহ (রাঃ)
২৮৪. হযরত আনাছাহ আল হাবাশী (রাঃ)
২৮৫. হযরত বাহ্হাস বিন সালাবা (রাঃ)
২৮৬. হযরত জাব্র বিন আতীক (রাঃ)
২৮৭. হযরত আবু আয়্যুব আনছারী (রাঃ)
২৮৮. হযরত খিরাশ ইবনুস সিম্মাহ (রাঃ)
২৮৯. হযরত খুরাইম বিন ফাতেক (রাঃ)
২৯০. হযরত খুবাইব বিন ইছাফ (রাঃ)
২৯১. হযরত খুবাইব বিন আদী (রাঃ)
২৯২. হযরত খিদাশ বিন কাতাদা (রাঃ)
২৯৩. হযরত খালেদ বিন সুওয়াইদ (রাঃ)
২৯৪. হযরত রাফে’ বিন আল মুআল্লা (রাঃ)
২৯৫. হযরত রুখায়লা বিন সা’লাবা (রাঃ)
২৯৬. হযরত সাব্রা বিন ফাতেক (রাঃ)
২৯৭. হযরত সুহাইল বিন রাফে’ (রাঃ)
২৯৮. হযরত সুওয়াইবিত বিন হারমালা (রাঃ)
২৯৯. হযরত তুলাইব বিন উমাইর (রাঃ)
৩০০. হযরত উবাদা বিন খাশখাশ কুজায়ী (রাঃ)
৩০১. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন জুবাইর বিন নোমান (রাঃ)
৩০২. হযরত আবু সালামা বিন আব্দুল আসাদ (রাঃ)
৩০৩. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন আব্স (রাঃ)
৩০৪. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন উনায়েছ (রাঃ)
৩০৫. হযরত উবাইদ বিন সা’লাবা (রাঃ)
৩০৬. হযরত উমায়ের বিন নিয়ার (রাঃ)
৩০৭. হযরত মালেক বিন আবীখাওলা (রাঃ)
৩০৮. হযরত মালেক বিন কুদামা (রাঃ)
৩০৯. হযরত মুরারা বিন রবী’ (রাঃ)
৩১০. হযরত মাসউদ বিন খাল্দাহ (রাঃ)
৩১১. হযরত মুআজ বিন হারেস (রাঃ)
৩১২. হযরত মা’কিল বিন আল মুনযির (রাঃ)
৩১৩. হযরত নোমান বিন আছার বিন হারেছ (রাঃ)

সাহাবীদের মর্যাদা

আল্লাহ্‌ পবিত্র কুরআনে সুরা বাকারা(২/১৪৪) ১৮৫ নং আয়াতে বদরী সাহাবাদের সত্য-মিথ্যা পার্থক্যকারী দিনের যুদ্ধকারী ইঙ্গিত করে তাদের প্রতি সন্তুষ্টি প্রকাশ করে বলেছেনঃ [৩]

شَهْرُ رَمَضَانَ الَّذِي أُنْزِلَ فِيهِ الْقُرْآنُ هُدًى لِلنَّاسِ وَبَيِّنَاتٍ مِنَ الْهُدَىٰ وَالْفُرْقَانِ ۚ فَمَنْ شَهِدَ مِنْكُمُ الشَّهْرَ فَلْيَصُمْهُ ۖ وَمَنْ كَانَ مَرِيضًا أَوْ عَلَىٰ سَفَرٍ فَعِدَّةٌ مِنْ أَيَّامٍ أُخَرَ ۗ يُرِيدُ اللَّهُ بِكُمُ الْيُسْرَ وَلَا يُرِيدُ بِكُمُ الْعُسْرَ وَلِتُكْمِلُوا الْعِدَّةَ وَلِتُكَبِّرُوا اللَّهَ عَلَىٰ مَا هَدَاكُمْ وَلَعَلَّكُمْ تَشْكُرُونَ
অর্থঃ রমযান মাসই হল সে মাস, যাতে নাযিল করা হয়েছে কোরআন, যা মানুষের জন্য হেদায়েত এবং সত্যপথ যাত্রীদের জন্য সুষ্পষ্ট পথ নির্দেশ আর ন্যায় ও অন্যায়ের মাঝে পার্থক্য বিধানকারী। কাজেই তোমাদের মধ্যে যে লোক এ মাসটি পাবে, সে এ মাসের রোযা রাখবে। আর যে লোক অসুস্থ কিংবা মুসাফির অবস্থায় থাকবে সে অন্য দিনে গণনা পূরণ করবে। আল্লাহ তোমাদের জন্য সহজ করতে চান; তোমাদের জন্য জটিলতা কামনা করেন না যাতে তোমরা গণনা পূরণ কর এবং তোমাদের হেদায়েত দান করার দরুন আল্লাহ তা’আলার মহত্ত্ব বর্ণনা কর, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা স্বীকার কর।

এছাড়াও রাসুল বদরী সাহাবীদের প্রতি স্পষ্ট ভাষায় বলেছেনঃ বদরী সাহাবাদের জন্য জাহান্নাম হারাম। (মুসলিম শরীফ : ২৪৯৫)[৪]

অন্য হাদিসে বর্নিত, আল্লাহ তায়ালা তাদের আগে পরের সব গুনাহ ক্ষমা করে দিয়েছেন। (মুস্তাদরাক :

বিঃদ্রঃ ভুলত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টি।সংশোধনের জন্য কমেন্টে জানাবেন।সেয়ার করে রেখে দিতে পারেন আপনার টাইম লাইনে।

''হে আল্লাহ আমাদের সবার গোনাহ মাফ করে কবরে নিয়েন।''

জেনে রাখা দরকার ❤️
01/06/2024

জেনে রাখা দরকার ❤️

পবিত্র কোরআনের ৯৯ নির্দেশনাঃ০১. কথাবার্তায় কর্কশ হবেন না। (০৩ঃ১৫৯)০২. রাগকে নিয়ন্ত্রণ করুন (০৩ঃ১৩৪)।০৩. অন্যের সাথে ভাল...
31/05/2024

পবিত্র কোরআনের ৯৯ নির্দেশনাঃ

০১. কথাবার্তায় কর্কশ হবেন না। (০৩ঃ১৫৯)

০২. রাগকে নিয়ন্ত্রণ করুন (০৩ঃ১৩৪)।

০৩. অন্যের সাথে ভালো ব্যবহার করুন। (০৪ঃ ৩৬)

০৪. অহংকার করবেন না। (০৭ঃ ১৩)

০৫. অন্যকে তার ভুলের জন্য ক্ষমা করুন (০৭ঃ ১৯৯)

০৬. লোকদের সাথে ধীরস্থির হয়ে শান্তভাবে কথা বলুন। (২০ঃ ৪৪)

০৭. উচ্চস্বরে কথা বলবেন না। (৩১ঃ ১৯)

০৮. অন্যকে উপহাস করবেন না (৪৯ঃ ১১)

০৯. পিতামাতার প্রতি দায়িত্বশীল আচরণ করুন।
(১৭ঃ ২৩)

১০. পিতামাতার প্রতি অসম্মানজনক শব্দ উচ্চারণ করবেন না। (১৭ঃ ২৩)

১১. অনুমতি না নিয়ে পিতামাতার শোবার ঘরে প্রবেশ করবেন না। (২৪ঃ ৫৮)

১২. ঋণ গ্রহণ করলে তা লিখে রাখুন। (০২ঃ ২৮২)

১৩. কাউকে অন্ধভাবে অনুসরণ করবেন না। (০২ঃ ১৭০)

১৪. ঋণ গ্রহণকারীর কঠিন পরিস্থিতিতে পরিশোধের সময় বাড়িয়ে দিন। (২ঃ ২৮০)

১৫. কখনো সুদের সাথে জড়িত হবেন না। (০২ঃ ২৭৫)

১৬. কখনো ঘুষের সাথে জড়িতে হবেন না। (০২ঃ১৮৮)

১৭. প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করবেন না। (০২.১৭৭)

১৮. আস্থা রাখুন (০২ঃ ২৮৩)

১৯. সত্যকে মিথ্যার সাথে মিশ্রিত করবেন না। (২:৪২)

২০. ইনসাফের সাথে বিচার করবেন। (০৪ঃ ৫৮)

২১. ন্যায়বিচারের জন্য দৃঢ়ভাবে দাঁড়িয়ে যান। (০৪: ১৩৫)

২২. মৃতদের সম্পদ তাদের পরিবারের সদস্যদের মধ্যে সুষ্ঠভাবে বিতরণ করুন। (০৪ঃ ০৭)

২৩. মহিলাদের উত্তরাধিকারের অধিকার আদায় করুন। (০৪ঃ ০৭)

২৪. এতিমদের সম্পত্তি গ্রাস করবেন না। (০৪.১০)

২৫. এতিমদের রক্ষা করুন। (০২.২২০)

২৬. অপরের সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করবেন না।
(০৪ঃ ২৯)

২৭. মানুষের মধ্যে বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য চেষ্টা করুন। (৪৯ঃ ০৯)

২৮. সন্দেহ এড়িয়ে চলুন। (৪৯ঃ ১২)

২৯. গুপ্তচরবৃত্তি করবেন না, কুৎসা রটাবেন না।
(৪৯ঃ ১২)

৩০. আল্লাহর বিধানুসারে বিচার করুন। (০৫ঃ ৪৫)

৩১. সাদাকাতে সম্পদ ব্যয় করুন। (৫৭ঃ০৭)

৩২.দরিদ্রকে খাবার খাওয়ান। (১০৭ঃ ০৩)

৩৩. অভাবীকে অভাব পূরুনের উপায় বাতলে দিন। (০২ঃ ২৭৩)

৩৪. অপব্যয় করবেন না। (১৭ঃ ২৯)

৩৫. খোঁটা দিয়ে দানকে নষ্ট করে দিবেন না। (০২ঃ ২৬৪)

৩৬. অতিথিকে সম্মান করুন। (৫১ঃ ২৬)

৩৭. কেবলমাত্র নিজে আমল করে তারপর সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অন্যকে আমল করার আদেশ দিবেন। (০২ঃ৪৪)

৩৮. কাউকে গালাগালি করবেন না। (০২ঃ ৬০)

৩৯. লোকজনকে মসজিদে যেতে বাধা দিবেন না।
(০২ঃ ১৪৪)

৪০. কেবল তাদের সাথেই লড়াই করুন, যারা আপনার সাথে লড়াই করে (০২ঃ ১৯০)

৪১. যুদ্ধের শিষ্টাচার মেনে চলুন। (০২ঃ ১৯১)

৪২. যুদ্ধেংদেহী হবেন না। (০৮ঃ১৫)

৪৩. দ্বীন নিয়ে বাড়াবাড়ি করবেন না। (০২ঃ ২৫৬)

৪৪. সকল নবির উপর ঈমান আনুন। (২: ২৮৫)

৪৫. স্ত্রীর মাসিকের সময় যৌন মিলন করবেন না।
(০২ঃ ২২২)

৪৬. আপনার শিশুকে পূর্ণ দুবছর বুকের দুধ খাওয়ান। (০২ঃ ২৩৩)

৪৭. অননুমোদিত উপায়ে যৌন মিলন করবেন না।
(১৭ঃ ৩২)

৪৮. যোগ্যতা অনুসারে নেতৃত্বের দায়িত্ব অর্পণ করুন। (০২ঃ ২৪৭)

৪৯. কোনো ব্যক্তিকে সামর্থ্যের বাহিরে বেশি বোঝা চাপিয়ে দিবেন না। (০২ঃ ২৮৬)

৫০. বিভক্তি উসকে দিবেন না। (০৩ঃ ১০৩)

৫১. মহাবিশ্বের বিস্ময় ও সৃষ্টি সম্পর্কে গভীরভাবে চিন্তা করুন (৩: ১৯১)

৫২. আমল অনুযায়ী পুরুষ ও মহিলাদের সমান পুরষ্কার পাবেন; তাই আমল করুন। (৩: ১৯৫)

৫৩. 'মাহরাম' আত্মীয়কে বিবাহ করবেন না। (০৪ঃ ২৩)

৫৪. পুরুষ হিসেবে মহিলাদের সুরক্ষা দিন। (০৪ঃ ৩৪)

৫৫. কৃপণ হবেন না । (০৪ঃ ৩৭)

৫৬. অন্তরে পরশ্রীকাতরতা পুষে রাখবেন না। (০৪ঃ ৫৪)

৫৭. একে অপরকে হত্যা করবেন না। (০৪ঃ ৯২)

৫৮. প্রতারণার পক্ষে ওকালতি করবেন না। (০৪ঃ ১০৫)

৫৯. পাপ কাজে এবং আগ্রাসনে সহযোগিতা করবেন না। (০৫ঃ০২)

৬০. সৎ কাজে সহযোগিতা করুন। (০৫ঃ ০২)

৬১. সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেই কোনোকিছু সত্য বলে গ্রহণ করবেন না। ( ০৬ঃ ১১৬)

৬২. ন্যায়বিচার করুন। (০৫ঃ ০৮)

৬৩. অপরাধীকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিন। (০৫ঃ ৩৮)

৬৪. পাপ ও বেআইনী কাজের বিরুদ্ধে লড়াই করুন
(০৫ঃ ৬৩)

৬৫. মৃত প্রাণী, রক্ত, শুকরের মাংস ভক্ষণ থেকে দূরে থাকুন। (০৫ঃ ০৩)

৬৬. মাদক এবং অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন (৫:৯০)

৬৭. জুয়া খেলবেন না। (০৫ঃ ৯০)

৬৮. অন্য ধর্মের দেবদেবীদের অবমাননা করবেন না। (০৬ঃ ১০৮)

৬৯. ক্রেতাকে ঠকানোর উদ্দ্যেশ্যে মাপে কম দিবেন না। (০৬ঃ ১৫২)

৭০. খান এবং পান করুন; তবে অপচয় করবেন না। (০৭ঃ ৩১)

৭১. নামাজের সময় ভালো পোশাক পরিধান করুন। (০৭ঃ ৩১)

৭২. আশ্রয়প্রার্থীকে সুরক্ষা দিন, সহযোগিতা করুন। (০৯ঃ ০৬)

৭৩. বিশুদ্ধতাকে আঁকড়ে ধরুন। (০৯ঃ ১০৮)

৭৪. আল্লাহর রহমতের আশা কখনই পরিত্যাগ করবেন না। (১২ঃ ৮৭)

৭৫. অজ্ঞতাবশত ভুল করলে আল্লাহর ক্ষমা প্রত্যাশা করুন। ( ১৬ঃ ১১৯)

৭৬. মানুষকে আল্লাহর পথে আহ্বান করুন হিকমা ও উত্তমভাবে। (১৬ঃ ১২৫)

৭৭. অন্যের পাপের বোঝা কাউকে বইতে হবে না, বিশ্বাস করুন। (১৭ঃ ১৫)

৭৮. দারিদ্র্যের ভয়ে আপনার বাচ্চাদের হত্যা করবেন না। (১৭ঃ ৩১)

৭৯. যে বিষয়ে জ্ঞান আপনার জ্ঞান নাই, সে বিষয়ে কারও পিছু লাগবেন না। (১৭ঃ ৩৬)

৮০. নিরর্থক কাজ থেকে দূরে থাকুন। (২৩ঃ ০৩)

৮১. অনুমতি না নিয়ে অন্যের বাড়িতে প্রবেশ করবেন না। (২৪ঃ ২৭)

৮২. যারা আল্লাহকে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে, তাদের জন্য তিনি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করবেন, এই বিশ্বাস রাখুন। (২৪:৫৫)

৮৩. জমিনে নম্রভাবে চলাফেরা করুন। (২৫ঃ ৬৩)

৮৪. পৃথিবীতে আপনার অংশকে অবহেলা করবেন না। (২৮ঃ ৭৭)

৮৫. আল্লাহর সাথে অন্য কোনো উপাস্যকে ডাকবেন না। (২৮ঃ ৮৮)

৮৬. সমকামিতার ঘৃণ্য কাজে লিপ্ত হবেন না। (২৯ঃ ২৯)

৮৭. সৎ কাজের আদেশ দিন, অসৎ কাজে বাধা দিন। (৩১ঃ ১৭)

৮৮. জমিনের উপর দম্ভভরে ঘুরে বেড়াবেন না।
(৩১ঃ ১৮)

৮৯. মহিলারা তাদের জাকজমকপূর্ণ পোষাক প্রদর্শন করে বেড়াবে না। (৩৩ঃ ৩৩)

৯০. আল্লাহ সকল গুনাহ ক্ষমা করেন, বিশ্বাস রাখুন। (৩৯ঃ ৫৩)

৯১. আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হবেন না। (৩৯ঃ ৫৩)

৯২. ভালো দ্বারা মন্দকে প্রতিহত করুন। (৪১ঃ ৩৪)

৯৩. পারস্পরিক পরামর্শের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করুন। (৪২ঃ ১৩)

৯৪. সর্বোত্তম মানুষ হওয়ার লড়াই করুন। (৪৯ঃ ১৩)

৯৫. বৈরাগ্যবাদী হবেন না। ( ৫৭ঃ ২৭)

৯৬. জ্ঞান অন্বেষণে ব্যাপৃত হোন। ( ৫৮ঃ ১১)

৯৭. অমুসলিমদের সাথে সদয় এবং নিরপেক্ষ আচরণ করুন। (৬০ঃ ০৮)

৯৮. লোভ থেকে নিজেকে বাঁচান। (৬৪ঃ ১৬)

৯৯. আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করুন। (৭৩ঃ ২০)

মহান আল্লাহ্ আমাদের সকলকে সত্যের পথে শান্তির পথে চলার তৌফিক দান করুন। আমিন

Address

Chandpur

Telephone

+96555320620

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tapader posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Category

Nearby travel agencies


Other Travel Companies in Chandpur

Show All