Al Hakim Travel Agency

Al Hakim Travel Agency Al Hakim Travel Agency is your premier destination for seamless and unforgettable travel experiences.

⚠️ জার্মানিতে পৌছানোর পর আমাদের সবারই কিছু ফরমাল কাজ করতে হয়, যে কাজ গুলো আগে থেকে জানা থাকলে কোনো হ্যাসেল এ পড়তে...
09/04/2024

⚠️ জার্মানিতে পৌছানোর পর আমাদের সবারই কিছু ফরমাল কাজ করতে হয়, যে কাজ গুলো আগে থেকে জানা থাকলে কোনো হ্যাসেল এ পড়তে হয় না,

✅ এয়ারপোর্ট থেকে নেমেই ৪৯ ইউরো টিকেট বা ডে টিকেট বা আপনার গন্তব্যে যেতে যে কোনো একটা টিকেট কিনে ফেলুন, এয়ারপোর্ট থেকে বা, s bahn, hauptbahn সব যায়গা থেকেই টিকেট কেনা যায়। টিকেট ছাড়া সিটি তে চলতে পারবেন কিন্তু একবার টিটি ধরলেই ৬০ ইউরো ফাইন নাহলে ক্রিমিনাল কেস দিয়ে দিবে।

✅ সিম কার্ড: তারপর যে জিনিসটা লাগবে ইমিডিয়েটলি ব্যবহার করার জন্য একটা সিম, কিছু সিম আছে কন্ট্রাক্টে নিতে হয় যেমন O2 তাই আপাতত ব্যবহার করার জন্য Aldi Talk সিমটা বেস্ট, যে কোনো Aldi Super market থেকেই Aldi Talk সিম কিনতে পারবেন, ৩০ মিনিটেই একটিভ করে ব্যবহার করতে পারবেন। সিম এর দাম ১০ ইউরো এবং শুরুতেই ২০ জিবি ফ্রি এবং আনলিমিটেড মিনিটস জার্মানির মধ্যে।

✅ আনমেলডুং: বাসায় পৌছে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সিটি রেজিষ্ট্রেশন করে ফেলুন, হাতে কন্ট্রাক্ট পেপার না থাকলে ল্যান্ডলর্ড এর থেকে কালেক্ট করুন, তারপর আপনার সিটির রাথাউস এ দেখুন আনমেলডুং করতে এপোয়েন্টমেন্ট লাগে কিনা এপোয়েন্টমেন্ট লাগলে দ্রুত নিয়ে ফেলুন, যেমন ফ্রাংকফুর্টে সোমবার আর বুধবার এপোয়েন্টমেন্ট লাগে না। ডিরেক্ট গেলেই সিটি রেজিষ্ট্রেশন করে দেয়।

✅ ব্যাংক একাউন্ট: সিটি রেজিষ্ট্রেশন হয়ে গেলে এখন ব্যাংক একাউন্ট খুলতে হবে, স্টুডেন্ট দের জন্য সবচেয়ে কনভিনিয়েন্ট ব্যাংক হচ্ছে Commerzbank, অপেনিং ফি নেই কার্ড ফি নেই, ফিচার্স গুলাও ভালো, Commerzbank এ একাউন্ট খুলতে কারো রিফারেল লিংক থেকে বা ডিরেক্ট ওয়েবসাইট থেকে অনলাইনে ফর্ম ফিলাপ করে রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে, তারপর ভেরিকেশন করতে হবে, ভেরিফিকেশন এর জন্য আশে পাশে কোনো Postbank এ যেতে হবে সাথে পাসপোর্ট, আনমেলডুং এর একটা ডকুমেন্ট যেইটা রাথাউস থেকে দিবে, আর অনলাইনে Commerzbank এ রেজিষ্ট্রেশন হয়ে গেলে মেইলে একটা pdf দিবে তো এইগুলো নিয়ে Postbank এ গেলেই কাজ করে দিবে। আর যে কোনো Commerzbank এর ব্রাঞ্চে গিয়েও ভেরিফিকেশন করা যায় কিন্তু কিছু ব্রাঞ্চ এ এপোয়েন্টমেন্ট ছাড়া কাজ করে না, আবার কিছু ব্রাঞ্চ'ই বলে দিবে Postbank এ যেতে। আমাকে তাই বলেছিল। আবার কিছু ব্রাঞ্চ ঝামেলাও করে।

✅ ব্লক আনব্লক, টিকে: তো ভেরিফিকেশন হয়ে গেলে ৭ দিন এর মধ্যেই বাসায় লেটার চলে আসবে ব্যাংক একাউন্ট একটিভ করতে এবং Iban number ও ব্যাংক ডিটেইলস দিয়ে দিবে, তারপর যে কাজ টা করতে হবে কোরাকল এর পোর্টালে ঢুকতে হবে ওদের ব্লক এবং হেলথ ইন্সুইরেন্স এর জন্যে দুইটা আলাদা পোর্টাল, তো ব্লক আনব্লক এর জন্যে এবং হেলথ ইন্সুইরেন্স একটিভ করতে পোর্টালে ঢুকে আপনার বাসার এড্রেস এবং আপনার ব্যাংক ডিটেইলস (আইব্যান নাম্বার) দিয়ে দিলেই কাজ শেষ। তারপর কিছু দিন পর টাকা পেয়ে যাবেন আর টিকে থেকে লেটার আসবে 💝💝
✅ ট্রান্সপোর্টেশন: যাতায়াত করতে রাস্তাঘাট, বাস ট্রাম ট্রেইন এস বান ইউ বাহন কিভাবে ব্যাবহার করতে হয় কিভাবে গন্তব্যে পোছাতে হয় শেখার জন্যে DB Navigator ba DB App ডাউনলোড করে শিখে নিতে হবে, এই এপে দেখতে পারবেন আপনার ট্রেইন বা ট্রাম, বাস, এস বান কয়টায় আসবে কোন প্লাটফর্ম থেকে চড়তে হবে, কোন জায়গা বা স্টপ থেকে যেতে হবে এবং কোন স্টেশনে এ নামবে, এই এপ টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

✅ ভিসার মেয়াদ ৩ মাস হয়ে থাকলে দ্রুত এপোয়েন্টমেন্ট/টারমিন নিয়ে নিতে হবে কারন বিগ সিটিতে টারমিন পেতে অনেক সময় লেগে যায়।

✅ সব সময় রাস্তার ডান সাইড দিয়ে হাটবেন, সাইকেল এর রুট দিয়ে হাটা যাবে না, রাস্তায় হাটার সময় বৃদ্ধ দের স্পেস দিবেন বা স্পেস কম থাকলে অপেক্ষা করবেন তাদের আসতে বা যেতে, দেখবেন ওরা খুশি হয়ে বলবে ডাংকে শুন,

✅ আর দ্রুত ইউনিভার্সিটি গিয়ে সেমিস্টার টিকেট নিয়ে আসবেন, যেন যাতায়াত করতে কোনো হ্যাসেল এ পড়তে না হয়।

তো এই কাজগুলো স্টেপ বাই স্টেপ করতে হয় একটা স্কিপ করে অন্য টা করা যায় না যেমন আনমেলডুং ছাড়া ব্যাংক একাউন্ট হবে না, ব্যাংক একাউন্ট ছাড়া ব্লক আনব্লক হবে না। সবার জন্য শুভ কামনা 🇩🇪

❗আর যে দুইটা জিনিস গুরুত্বপূর্ণ যা জব করতে গেলে লাগে যেমন ট্যাক্স আইডি আর সোসাল সিকুউরিটি নাম্বার,
(যদিও Social Security Number ছাড়াই জব এ ঢুকা যায়)

❗আনমেলডুং হয়ে গেলে কিছুদিন পরই Tax Id পেয়ে যাবেন, কিন্তু Social Security Number দিতে ওরা মাঝে মাঝে লেট করে, Social Security Number পেতে লেট হলে সরাসরি TK এর হেল্পলাইনে ফোন দিবেন ওদের কাছে আপনার Social Security Number থাকে ওদের বললেই সাথে সাথেই দিয়ে দিবে এবং বাসায় লেটার ও পাঠাবে।

♻️♻️ Online Visa চেক করার 60+ দেশের ওয়েব এড্রেস। এবার নিজেই চেক করে নিন অনলাইনে ভিসা। ১। -তানজানিয়া http://www.tanzania...
29/03/2024

♻️♻️ Online Visa চেক করার 60+ দেশের ওয়েব এড্রেস। এবার নিজেই চেক করে নিন অনলাইনে ভিসা।

১। -তানজানিয়া
http://www.tanzania.go.tz

২। -কাতার http://www.moi.gov.qa/VsaWeb/Actions?action=geteServiceVisaInfoInput&language=english

৩। -কুয়েত http://www.moi.gov.kw

৪। -পাকিস্তান http://www.moitt.gov.pk/

৫। -সৌদি আরব http://www.moi.gov.sa/

৬। -দুবাই/আরব আমিরাত http://www.moi.gov.ae

৭। -মিশর https://egypt-e-visa.com/application-status/

৮। -বাংলাদেশ http://www.moi.gov.bd

৯।- সাইপ্রাস http://moi.gov.cy/

১০। -নেপাল http://www.moic.gov.np/

১১। -আলবেনিয়া http://www.moi.gov.al/

১২। -জাম্বিয়া http://www.moi.gov.gm/

১৩। -জর্দান http://www.moi.gov.jo/

১৪। -ইন্ডিয়া https://indianvisaonline.gov.in/evisa/StatusEnquiry

১৫। -কেনিয়া http://www.labour.go.ke/

১৬। -ইটালী https://www.visaservices.org.in/Italy-Bangladesh-Tracking/

১৭। -সিংগাপুর http://www.mom.gov.sg/

১৮। -গ্রীস http://www.mddsz.gov.si/en

১৯। -শ্রীলংকা http://www.labourdept.gov.lk/

২০। -দক্ষিণ আফ্রিকা http://www.labour.gov.za/

২১। -ইরান http://www.irimlsa.ir/en

২২। -ঘানা http://www.ghana.gov.gh/

২৩। -থাইল্যান্ড http://www.mfa.go.th

২৪। -বাহরাইন http://www.mol.gov.bh।

২৫। -ভূটান http://www.molhr.gov.bt/

২৬। -কলম্বিয়া http://www.labour.gov.bc.ca/esb/ http://www.gov.bc.ca/citz

২৭। -কানাডা http://www.labour.gov.on.ca/english/

২৮। -বারবাডোস http://www.labour.gov.bb/

২৯। -কোরিয়া http://www.moel.go.kr/english

৩০। -জাপান http://www.mhlw.go.jp/english/

৩১। -সাইপ্রাস http://www.mfa.gov.cy/

৩২। -ভিয়েতনাম english.molisa.gov.vn/

৩৩।- নিউজিল্যান্ড http://www.dol.govt.nz/

৩৪। -নামিবিয়া http://www.mol.gov.na/

৩৫। -মালদ্বীপ mhrys.gov.mv/

৩৬। -মিয়ানমার http://www.mol.gov.mm/

৩৭। -লেবানন http://www.labor.gov.lb/

৩৮। -পোল্যান্ড http://www.mpips.gov.pl/en

৩৯। -ইংল্যান্ড http://www.ukba.homeoffice.gov.uk

৪০। -বুলগেরিয়া http://www.mlsp.government.bg/en

৪১। -আমেরিকা http://www.dvlottery.state.gov/ESC http://www.dol.gov/

৪২। -স্পেন http://www.mtin.es/en

৪৩। -ইউক্রেইন http://www.mlsp.gov.ua/

৪৪। -উগান্ডা http://www.mglsd.go.ug/

৪৫। -পেলেস্টাইন http://www.mol.gov.ps/

৪৬। -ব্রুনাই http://www.labour.gov.bn/

৪৭। -ইয়ামেন http://www.dol.gov/

৪৮। -নেদারল্যান্ড http://english.szw.nl/

৪৯। -জাম্বিয়া http://www.mlss.gov.zm

৫০। -অষ্ট্রেলিয়া http://www.workplace.gov.au/

৫১। -জিম্বাবুয়ে http://www.dol.gov/

৫২। -ফিলিপাইন http://www.dole.gov.ph/

৫৩। -মালয়েশিয়া https://eservices.imi.gov.my/myimms/PDStatus

৫৪। -রাশিয়া http://www.labour.gov.on.ca/

৫৫। -ভারতীয় ভিসা আবেদন : http://www.indianvisaonline.gov.in/visa/ http://indianvisaonline.gov.in/visa/indianVisaReg.jsp

৫৬।-দুবাই : http://www.mol.gov.ae/arabic/newindex.aspx http://www.mol.gov.ae/english/newindex.aspx

৫৭।-কানাডা : http://www.cic.gc.ca/english/index.asp

৫৮।-আমেরিকা : https://www.vfs.org.in/UKG-PassportTracking/

৫৯।-ওমানের ভিসা : http://www.rop.gov.om/

৬০।-আবুধাবী ( দুবাই), http://www.mol.gov/

৬১।-বাহরাইন http://www.markosweb.com/www/mol.gov.sa/
৬২।-সৌদি আরব, http://www.saudiembassy.net/

৬৪।-সংযুক্ত আরবআমিরাত : http://www.mol.gov.ae/ownersservices/employeeCredential.aspx

৬৫।-ওমান : http://www.rop.gov.om/english/onlineservices-visastatus.asp

৬৬।U.A.E ভিসা চেক করার লিঙ্ক হল http://united-arab-emirates.visahq.com/

৬৭।- সিঙ্গাপুরের ভিসা চেক দিতে চাইলে http://singapore.embassyhomepage.com/

৬৮। Entry Permit চেক করার জন্য http://www.moi.gov.ae/

The United Republic of Tanzania, Government Portal | Jamhuri ya Muungano wa Tanzania, Tovuti kuu ya Serikali

এক বেলায় খরচ ৩ লক্ষ ৫০ হাজার নুসা পেনিদা বালির নুসা দীপপুঞ্জের  একটা ছোট একটা দ্বীপ। এর জনও সংখ্যা প্রায় ৫৫ হাজারে মতো।ছ...
02/03/2024

এক বেলায় খরচ ৩ লক্ষ ৫০ হাজার

নুসা পেনিদা বালির নুসা দীপপুঞ্জের একটা ছোট একটা দ্বীপ। এর জনও সংখ্যা প্রায় ৫৫ হাজারে মতো।
ছোট হলেও প্রাকৃতিক দিক থেকে এর সৌন্দর্য এতটাই বেশি যে প্রতিদিন হাজার টুরিস্ট আসে এখানে ডে ট্রিপ বা থাকার উদ্দেশ্যে।
নুসা পেনিদাতে আছে বালির সেই বিখ্যাত কেলিংকিন বীচ। যা বিভিন্ন ছবি বা ভিডিওতে আমরা দেখি। এই ভিডিওতেও আপনি কেলিংকিন বীচ দেখতে পারবেন। যেহেতু ভিডিওটা ছোট তাই ডিটেইলস লিখে দিলাম , ভিডিওতে এটাচ করলামনা।
কিভাবে যাব?
যেহেতু পুরো বালিই একটা টুরিস্ট ডেসটিনেশন তাই বালি যেকোনো প্রান্তে আপনি বিভিন্ন টুরিস্ট ষ্টোর পাবেন। যেখান থেকে কিনতে পারবেন নুসা পেনিদার টিকেট।
এয়ারপোর্ট থেকে কুটা কাছে হওয়াতে বেশিরভাগ টুরিস্ট কুটা এসে থাকে তাই আমি কুটা থেকে ধরেই আলোচনা করব।
কুটার হোটেল থেকে বের হলে ২ পা দিলেই আপনি কোন না কোন টুরিস্ট ষ্টোর পাবেন। সেখান থেকে কিনতে পারবেন নুসা পেনিদার টিকেট।বিভিন্ন প্যাকেজ আছে নুসা পেনিদার।
নুসা পেনিদার যাওয়া আসা এবং হোটেল ট্রান্সফার সহ টিকেট আমি এবার ৩ লক্ষ ৫০ হাজার রুপিয়া দিয়ে কিনেছিলাম। মানে বাংলা টাকায় ২১০০ টাকা প্রতি জন।
এছাড়া আপনারা চাইলে এর সাথে লাঞ্চ এবং স্পট গুলো ও এয়্যড করে নিতে পারেন।
কোথায় কোথায় যাব?
নুসা পেনিদার কিছু মাস্ট সি প্লেস হচ্ছে
কেলিঙ্কিন বীচ
ব্রোকেন বীচ
এঞ্জেল বিলাবং
ক্রিস্টাল বে
কিন্তু ডে ট্রিপ এ গেলে একটু কষ্ট হয়ে যায় সব গুলো কভার করতে।
আরও কিছু জায়গা আছে নুসা পেনিদা তে
আতুহ বীচ,
মন্টা বীচ
সারেন ক্লিফ
গোয়া গিরি পুত্রী টেম্পল
ইত্যাদি। ২/৩ দিন থাকলে সব জায়গাই খুব সুন্দর ভাবে কভার করা যায়।
এক কোথায় পুরো নুসা পেনিদাই একটা হ্যাভেন।
খাওয়া দাওয়া
নুসা পেনিদায় অনেক রেস্টুরেন্ট আছে। খাবার কুটা থেকে খুব সামান্য বেশি। ৬০ হাজার রুপিয়া তে ভরপেট খেতে পারবেন। মানে ৩৬০ টাকার মতো লাগবে। আর এমনি যদি শখ করে বিভিন্ন খাবার ট্রাই করছে চান, তবে বেশি পরবে খরচ।
কোথায় থাকবো?
নুসা পেনিদাতে বেশ অনেক হোটেল আছে। ভাড়া কুটা থেকে বেশি। ২০০০ টাকার মতো আসবে বাংলা টাকায় একটা এভারেজ রুম। আর বীচ সাইড বাংলো বা কটেজ এসব বেশ এক্সপেন্সিভ।
আগে থেকে বুক করে যেতে হবে। স্পট এ গিয়ে রুম নাও পেতে পারেন।
বুকিং এর জন্য boking . com বেশ ভালো।
#কিভাবে_ঘুরব?
নুসা পেনিদা থেকে জেটিতে নামলেই আপনি অনেক বাইক রাইডার পাবেন , তারা কন্ট্রাকে আপনাকে ঘুরিয়ে নিয়ে আসবে। যদি আপনি একা হন খরচ বাঁচিয়ে ঘুরার এটা ভালো অপশন। ৮০০-১০০ টাকা লাগবে ভাড়া।
আপনি যদি একা না হন তবে গাড়িও ভাড়া করতে পারেন। গাড়ি ভাড়া একটু বেশি। ৪৫০০ থেকে ৫০০০ টাকার মতো। ২ জনের জন্য। যদি ৪ জন হন ৬০০০ টাকা।
আর খরচ বাঁচানোর সব থেকে ভালো অপশন বাইক ভাড়া করা। কিন্তু একটা কোথা মনে রাখবেন। নুসা পেনিদার রাস্তা অনেক বেশি ভয়ংকর, ভাঙ্গা, এবং উঁচু নিচু। আমি ১০ বছর ধরে বাইক চালাই। কিন্তু তাও সাহস পাই নি।
কারণ একটা ১২৫ সিসি স্কুটার নিয়ে পাহাড়ি পথে ২ জন উঠা সহজ বেপার না। কিন্তু এখানের রাইডার দের এক্সপেরিন্স অনেক। ওদের সাথ এ যাওয়া টা সেইফ। কিন্তু ধুলো ও গরম অনেক।
আর অবশ্যই এদের সাথে দামাদামি করবেন । এরা সবকিছু ডাবল দাম চায় । এবং এদের দিয়ে আপনি গাইডের কাজ চালাতে পারবেন এবং এরা ছবি ও তুলে দেয় ভালো।
#পরিবেশ নিয়ে কিছু কোথা -
আর দয়া করে পলিথিন , প্লাস্টিক ব্যাগ নিয়ে যাবেননা। পারলে পানির বোতল না কিনে ফ্লাস্ক কিনে নিবেন। বালিতে অনেক পানি রিফিল করার জায়গা আছে।
বালি তে যথেষ্ট ডাস্টবিন আছে সুতরাং কোন চিপস বা অন্য কিছু খেলে নির্দিষ্ট জায়গায় ফেলবেন।

17/02/2024
ড্রাইভিং লাইসেন্স ইস্যুর প্রক্রিয়া সহজীকরণ এবং প্রিন্টেড কার্ড গ্রাহকদের বিতরণ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি: Bangladesh Road Tra...
14/02/2024

ড্রাইভিং লাইসেন্স ইস্যুর প্রক্রিয়া সহজীকরণ এবং প্রিন্টেড কার্ড গ্রাহকদের বিতরণ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি: Bangladesh Road Transport Authority (BRTA)

• ড্রাইভিং লাইসেন্স সংক্রান্ত সেবা প্রাপ্তি সহজতর করার লক্ষ্যে দুইবার আবেদন করার পরিবর্তে লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স এবং স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য অনলাইন বেজড একটি কম্বাইনড ফরমে একবার আবেদন দাখিল করার ব্যবস্থা গত ১৬ নভেম্বর ২০২২ তারিখ থেকে বিআরটিএ সার্ভিস পোর্টালে (BSP ) চালু হয়েছে।
• উক্ত অনলাইন আবেদন প্রক্রিয়া চালুর ফলে আবেদনকারীকে অন্ততঃ ৪ (চার) বারের পরিবর্তে শুধুমাত্র ০১ (এক) বার বিআরটিএ'র পরীক্ষা কেন্দ্রে এসে বায়োএনরোলমেন্ট প্রদান ও পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে।
• এর ফলে আবেদনকারী প্রথমে অনলাইন ভেরিফিকেশন বেজড QR কোড সম্বলিত লার্ণার ড্রাইভিং লাইসেন্স গ্রহণ করতে পারবেন।
• পরবর্তীতে পরীক্ষায় পাশ করার পর অনলাইনেই ফি প্রদানসহ আবেদনকারী কর্তৃক সিষ্টেমে প্রবেশ করে যাবতীয় তথ্য ও সংযুক্তি যাচাইপূর্বক সাবমিট করতে হবে।
• এছাড়া আবেদনকারীগণ পরীক্ষার ফলাফল এবং আবেদনের প্রক্রিয়াকরণের প্রতিটি পর্যায়ের স্টেটাস অনলাইনে জানতে পারবেন এবং QR কোড বেজড সিষ্টেম জেনারেটেড মোটরযান চালনার অস্থায়ী অনুমতিপত্র বা Acknowledgement Slip গ্রহণ করতে পারবেন।
• প্রিন্টিং কার্যক্রম সম্পাদন শেষে আবেদনকারীর প্রদত্ত ঠিকানায় ডাকযোগে ড্রাইভিং লাইসেন্স স্মার্ট কার্ড পৌঁছে দেয়া হবে।
বিশেষ দ্রষ্টব্য :
• সেবাসমূহ প্রাপ্তির লক্ষ্যে https://bsp.brta.gov.bd/ লিঙ্কে প্রবেশ করে জাতীয় পরিচয়পত্র নাম্বার এবং জন্মতারিখ এন্ট্রিপূর্বক ইউজার আইডি খুলতে হবে।
• এ বিষয়ে কোন অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে [email protected] ইমেইলে প্রেরণ করতে হবে।

বিমানে উঠার আগে পরামর্শ✅বাড়ি থেকে আপনার পাসপোর্ট, টিকিটসহ ভ্রমণের জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস চেক করে নিন।যানজটের বিষয়টি মা...
11/02/2024

বিমানে উঠার আগে পরামর্শ

✅বাড়ি থেকে আপনার পাসপোর্ট, টিকিটসহ ভ্রমণের জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস চেক করে নিন।যানজটের বিষয়টি মাথায় রেখে হাতে সময় নিয়ে যাত্রা করুন।
✅ফ্লাইটের ৩ ঘন্টার আগে বিমানবন্দরে উপস্থিত থাকুন।
✅চেক ইন কাউন্টার খুঁজে পেতে বিমানবন্দরের ভেতরে বিভিন্ন স্থানে থাকা নির্দেশনা মনিটরে নজর রাখুন।
✅বিমানবন্দরের ভেতরে প্রবেশ করে আপনার নির্ধারিত এয়ারলাইনে চেক ইন সম্পন্ন করুন।
✅ ফ্লাইটের ১ ঘন্টা আগে এয়ারলাইনের বোর্ডিং কাউন্টার বন্ধ হয়ে যায়।এরপর আসলে আপনি আর চেক ইন করতে পারবেন না।
✅চেক ইন করার সময় যে কয়টি লাগেজ জমা দিবেন,ততটি লাগেজ ট্যাগ বুঝে নিন।
✅পাসপোর্ট,বোর্ডিং কার্ড,লাগেজ ট্যাগ বুঝে নিয়ে চেক ইন কাউন্টার ত্যাগ করুন।
✅চেকইন সম্পন্ন করার পর অযথা ঘোরাফেরা না করে ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করুন।
✅ ইমিগ্রেশন করা পর পুনরায় বিমানবন্দরের ভেতরে বিভিন্ন স্থানে থাকা নির্দেশনা মনিটরে নজর রাখুন। আপনার বোর্ডিং কার্ডে অথবা মনিটরে প্রদর্শিত গেট ব্যবহার করে উড়োজাহাজে উঠুন।
✅আপনার বোর্ডিং কার্ডে লেখা নির্ধারিত সিটে বসুন। খালি থাকলেও অন্য সিটে বসবেন না।

বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে কোনও ভিসা ছাড়াই যেতে পারবেন যে দেশগুলিতে (NO VISA REQUIRED or NVR Countries with Bangladeshi Pas...
11/02/2024

বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে কোনও ভিসা ছাড়াই যেতে পারবেন যে দেশগুলিতে (NO VISA REQUIRED or NVR Countries with Bangladeshi Passport)

ভিসা ছাড়াও যে বিশ্বের অনেকগুলো দেশে যাওয়া যায়, তা হয়তো অনেকেই জানেন। তবে বাংলাদেশী পাসপোর্ট থাকলেই আপনি কোনো ধরনের ভিসার ছাড়াই ভ্রমণের সুযোগ পাবেন ২০টি চমৎকার দেশে আর এটি অবশ্যই যেকোনো ট্রাভেলারের জন্য দারুণ সুখবর। তবে ভিসা ছাড়াই তালিকায় থাকা ৪২টি দেশের যেকোনো একটিতে যেতে হলে আপনাকে শুধুমাত্র কয়েকটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে, যেমনঃ

আপনার পাসপোর্টটি অবশ্যই বৈধ হতে হবে। সাধারণত, বেশিরভাগ দেশের ক্ষেত্রেই বাংলাদেশী পাসপোর্টটি ডেস্টিনেশন থেকে এক্সিটের তারিখ , অর্থাৎ দেশটি ছেড়ে আসার তারিখের পর থেকে ৬ মাসের জন্য বৈধ হতে হয় এবং
ট্রাভেল করার আগে যে দেশে যাচ্ছেন সেটির জন্য সঠিক স্বাস্থ্য বীমা (Health Insurance) কিনে রাখা জরুরি। আপনি কোথায় যাচ্ছেন তার উপর নির্ভর করে বীমার ধরন এবং মূল্য ভিন্ন হতে পারে।
সব রিকোয়ারমেন্ট জেনে নেওয়ার পর বাংলাদেশি পাসপোর্ট দিয়ে ভিসা ছাড়া যে ৪২টি দেশে খুব সহজেই যেতে পারেন


এশিয়া - ৬টি দেশ - ভুটান, কম্বোডিয়া, মালদ্বীপ, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, পূর্ব তিমুর।
দক্ষিণ আমেরিকা - ১টি দেশ - বলিভিয়া।
উত্তর আমেরিকা (ক্যারাবিয়ান অঞ্চল) - ১১ টি দেশ - বাহামাস, বার্বাডোস, ব্রিটিশ ভার্জিন দ্বীপসমূহ, ডোমিনিকা, গ্রেনাডা, হাইতি, জামাইকা, মন্টসেরাট, সেন্ট কিটস এবং নেভিস, সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইনস, ট্রিনিডাড ও টোব্যাগো।
ওশিয়ানিয়া - ৮টি দেশ - কুক দ্বীপপুঞ্জ, ফিজি, কিরিবাস বা কিরিবাটি, মাইক্রোনেশিয়া, নিউয়ে, সামোয়া, ভানুয়াটু, টুভালু।
আফ্রিকা - ১৬টি দেশ - লেসোথো, গাম্বিয়া, বুরুন্ডি, কেপ ভার্দে, কমোরো দ্বীপপুঞ্জ, জিবুতি, গিনি-বিসাউ, লেসোথো, মাদাগাস্কার, মৌরিতানিয়া, মোজাম্বিক, রুয়ান্ডা, সেশেল, সিয়েরা লিওন, সোমালিয়া, টোগো।
তথ্যসূত্র: visaguide.world

--------------------------

বাংলাদেশি পাসপোর্ট থাকলে ভিসা অন-অ্যারাইভাল (Visa on Arrival বা VoA) নিয়ে ঘুরে আসতে পারবেন যেসব দেশে


আগে থেকে কোনও প্রকার ভিসা আবেদন ছাড়াই বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে উপভোগ করতে পারবেন অসাধারণ কিছু স্পট- এটা হয়তো অনেক ভ্রমণপ্রেমীরই শুধু কল্পনায় ছিল। ব্যাপারটা এখন পুরোপুরি সত্যি আর তা হয়তো অনেকে জেনেও থাকবেন। কিন্তু বাংলাদেশিদের জন্য অন এরাইভাল ভিসা ঠিক কোন কোন দেশে আছে তা নিয়ে বিভ্রান্তি থাকতে পারে। আজকে একনজরেই দেখে নিতে পারবেন সেই দেশগুলোর তালিকা আর চট করে প্ল্যান করে ফেলতে পারবেন আপনার পরবর্তি ট্রিপ।

বাংলাদেশী পাসপোর্ট থাকলে ভিসা অন-অ্যারাইভাল (VoA) পাবেন যেসব দেশে


এশিয়া - মালদ্বীপ, ভুটান, নেপাল, টিমর-লেস্টে, শ্রীলঙ্কা
আফ্রিকা - কাবো ভার্দে, মৌরিতানিয়া, বুরুন্ডি, কমোরোস, গিনি-বিসাউ, মাদাগাস্কার, রুয়ান্ডা, সিশেলস, সিয়েরা লিওন, সোমালিয়া
দক্ষিণ আমেরিকা - বলিভিয়া
ওশিয়ানিয়া - টুভালু
তথ্যসূত্র: visaguide.world
------------------------------
ভিসা অন-অ্যারাইভাল এমন এক ধরনের ভিসা যেটির মাধ্যমে ডেস্টিনেশনে পৌঁছানোর আগে আপনাকে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে না । অর্থাৎ, আপনাকে আগে থেকে কোনো ডকুমেন্ট সংগ্রহ করার দরকার নেই। আপনি যেই দেশে যাচ্ছেন সেখানে পৌঁছে একটি অনুমোদিত পয়েন্টে প্রয়োজনীয় ফি দিয়েই আপনি আপনার ভিসাটি কালেক্ট করে নিতে পারবেন। এই সম্পূর্ণ প্রসেসটি দেশভেদে কিছুটা পরিবর্তিত হতে পারে, তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আপনি আপনার আবেদন জমা দেওয়ার ১০ মিনিটের মধ্যে আপনার ভিসা হাতে পেয়ে যাবেন। ভিসা অন-অ্যারাইভাল সাধারণত ট্যুরিস্টরাই ব্যবহার করে থাকেন এবং এর মেয়াদ থাকে ১৪ থেকে ৩০ দিন পর্যন্ত। তবে ভিসা অন-অ্যারাইভালের যেকোনো শর্ত উক্ত দেশগুলোর সিধান্ত অনুযায়ী চেঞ্জ হতে পারে।

বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে ভিসা অন-অ্যারাইভালের জন্য আবেদন করার জন্য কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন?


একটি বৈধ পাসপোর্ট
রিসেন্ট ছবি (সাধারণত ৩ মাসের বেশি পুরানো নয়)। ছবির সাইজ নির্ভর করবে যেই দেশে যাচ্ছেন সেখানকার রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী
ভিসা আবেদনপত্র (Visa Application Form)
প্রয়োজনীয় ফি দিতে ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট কার্ড কিংবা ক্যাশ
ফ্লাইট টিকিট এবং হোটেল রিজার্ভেশনের কপি
ভ্রমণসূচী (Travel Itinerary) ইত্যাদি।
বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে ই-ভিসায় ঘুরে আসতে পারবেন যে দেশগুলো থেকে

বর্তমান সময়ে প্রায় সব ট্রাভেলারদের মধ্যেই ই-ভিসা বেশ পরিচিত। ই-ভিসা মূলত সাধারণ ভিসার একটি ইলেক্ট্রনিক ভার্সন । এটি একটি নিয়মিত ভিসার মতোই কাজ করে তবে নিয়মিত ভিসার তুলনায় কিছু এটির সুযোগ-সুবিধা কিছুটা বেশি, কেননা ই-ভিসার আবেদনের জন্য আপনাকে এম্বাসির লম্বা লাইনে মোটেই দাঁড়িয়ে থাকতে হবে না। যেই দেশে যেতে চান, সেখানের এম্বাসির পোর্টালে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস আপলোড করলেই আপনার কাজ শেষ। অর্থাৎ, আপনাকে আর এম্বাসিতে সশরীরে উপস্থিত থাকতে হবে না বা ডকুমেন্টের কোনো হার্ড কপিও জমা দিতে হবে না। তাই বুঝতেই পারছেন, ই-ভিসা প্রক্রিয়াটি কতটা ঝামেলামুক্ত, সহজ এবং সময় সাশ্রয়ী!

বাংলাদেশী পাসপোর্টে ই-ভিসা অনুমোদনকারী দেশের তালিকা


এশিয়া: বাহরাইন, কাজাখস্তান, কিরগিজস্তান, মালয়েশিয়া, মায়ানমার, কাতার, তাজিকিস্তান, ভিয়েতনাম
ইউরোপ: আলবেনিয়া
আফ্রিকা: বেনিন, বটসোয়ানা, বুর্কিনা ফাসো, ক্যামেরুন, কঙ্গো জাতীয় প্রজাতন্ত্র, আইভরি কোস্ট (কোট ডিভোয়ার), জিবুটি, ইকুয়েটোরিয়াল গিনি, ইথিওপিয়া, গাবন, গিনি, কেনিয়া, মালাউই, মোজাম্বিক, নাইজেরিয়া, সাও টোমে এবং প্রিন্সিপে, দক্ষিণ সুদান, টোগো, উগান্ডা, জাম্বিয়া, জিম্বাবুয়ে
উত্তর আমেরিকা (ক্যারাইবিয়ান অঞ্চল): অ্যান্টিগুয়া এবং বারবুডা
দক্ষিণ আমেরিকা: সুরিনাম
তথ্যসূত্র: visaguide.world

-----------------------------
বাংলাদেশী পাসপোর্ট থাকলেও যেসব দেশ ভ্রমণ করতে আপনাকে ট্যুরিস্ট ভিসা নিতে হবে


নো-ভিসা, ই-ভিসা এবং ভিসা অন-অ্যারাইভাল নিয়ে সব প্রয়োজনীয় তথ্য জানার পর এবার পালা ভিসাসহ ট্রাভেল নিয়ে জানার। আপনার যদি একটি বৈধ বাংলাদেশী পাসপোর্ট এবং একটি ভিসা থাকে, তাহলে আপনি ঘুরে দেখতে পারেন পৃথিবীর অনন্য ১৬১টি দেশ! প্রকৃতির ভিন্ন ভিন্ন রূপ, চোখ ধাঁধানো আর্কিটেকচারসহ বিভিন্ন জনপ্রিয় স্পটের ছবিগুলো মডার্ন ডিভাইসটিতে ক্যাপচার করতে বেশ ভালোই লাগবে! চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক এই নিয়ে সব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।

বাংলাদেশ থেকে ট্যুরিস্ট ভিসা আবেদনের জন্য কিছু বেসিক ডকুমেন্ট


ভিসা আবেদনপত্র (Visa Application Form)
একটি বৈধ পাসপোর্ট (অন্তত ছয় মাসের বৈধতা) যেখানে পরিদর্শনকারী দেশটির জন্য প্রয়োজনীয় কয়েকটি ফাঁকা পৃষ্ঠা রয়েছে।
পুরানো পাসপোর্ট (যদি থাকে)
রিসেন্ট ছবি (সাধারণত ৩ মাসের বেশি পুরানো নয়)। ছবির সাইজ নির্ভর করবে যেই দেশে যাচ্ছেন সেখানকার রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী
ফ্লাইট টিকিট এবং হোটেল রিজার্ভেশনের কপি
ভ্রমণসূচী (Travel Itinerary) ইত্যাদি
আর্থিক স্বচ্ছলতার প্রমাণ (সাধারণত লাস্ট ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট)
ম্যারেজ সার্টিফিকেট

যারা ইউরোপের সেনজেন ভিসা নিয়ে ভ্রমণ করতে চান তাদের জন্য এস্তোনিয়া হতে পারে একটা আদর্শিক দেশ। যাদের পাসপোর্ট প্রোফাইল ভাল...
29/01/2024

যারা ইউরোপের সেনজেন ভিসা নিয়ে ভ্রমণ করতে চান তাদের জন্য এস্তোনিয়া হতে পারে একটা আদর্শিক দেশ। যাদের পাসপোর্ট প্রোফাইল ভালো তারা খুব সহজে এই দেশের ভিসা নিয়ে ভ্রমণ করতে পারবেন।

ভিসা অনলাইন আবেদন প্রক্রিয়া:
এস্তোনিয়ার ভিজিট ভিসা জন্য আবেদন অনলাইনে করতে হবে। এস্তোনিয়ার ভিজিট ভিসা অনলাইনে আবেদন ফর্ম পূরণ করে সাবমিট করতে হবে। এই ফর্মে ব্যক্তিগত তথ্য, ভ্রমণের উদ্দেশ্য, সঠিক ছবি সহ অন্যান্য তথ্য প্রয়োজন।

দলিল সংগ্রহ:
আবেদন ফর্ম সাবমিট করার সাথে সাথে প্রয়োজনীয় সমস্ত দলিল সংগ্রহ করতে হবে। এটি পাসপোর্ট, ছবি, আর্থিক প্রমাণপত্র, ভ্যালিড টিকিট, হোটেল বুকিং রিসিপ্ট, পর্যটক অ্যাট্রাকশনের টিকিট ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত হতে পারে।

ভিসা ফি:
ভিসা অনুমোদনের জন্য একটি নির্দিষ্ট ফি প্রদান করতে হবে। এই ফি অনলাইনে বা ভিসা অফিসে জমা দেওয়া যেতে পারে।

অফিস ভিজিট:
অন্তত একবার ভিসা অফিসে ভিজিট করে আপনার আবেদন ফাইনালাইজ করতে হবে। অফিসে আপনার অবস্থানের নির্দিষ্ট সময় ও দিন অফিস ওয়েবসাইটে প্রদর্শিত হবে।

সতর্কতা ও পরামর্শ:
- আবেদন ফর্ম পূরণে সমস্ত তথ্য সঠিকভাবে প্রদান করা গুরুত্বপূর্ণ।
- অনিয়মিত বা অসঠিক তথ্য প্রদানের ফলে ভিসা অনুমোদন বা প্রাপ্তি বিঘটিত হতে পারে।
- আবেদন ফি ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় দলিলগুলি সঠিকভাবে প্রদান করা উচিত।

সমাপ্তি:
এস্তোনিয়ার ভিজিট ভিসা অনুমোদন প্রক্রিয়া শেষে, ভিসা প্রাপ্ত হলে আপনি ভ্রমণ পরিকল্পনা প্রয়োজন অনুযায়ী আপনার ভ্রমণ শুরু করতে পারবেন।

এস্তোনিয়ার ভিজিট ভিসা প্রাপ্তির জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য ও সময়সীমা পরিষ্কার করে রাখলে আপনার ভিসা প্রাপ্তির সম্ভাবনা উন্নত হবে।

আজকে জানবো কিভাবে আপনি ভিয়েতনামের টুরিস্ট ভিসা পেতে পারেন খুব সহজেই- আপনি যদি ভিয়েতনাম ভ্রমণের পরিকল্পনা করেন তবে আপনাক...
15/12/2023

আজকে জানবো কিভাবে আপনি ভিয়েতনামের টুরিস্ট ভিসা পেতে পারেন খুব সহজেই-
আপনি যদি ভিয়েতনাম ভ্রমণের পরিকল্পনা করেন তবে আপনাকে অবশ্যই একটি ট্যুরিস্ট ভিসা পেতে হবে। ভিয়েতনাম ট্যুরিস্ট ভিসা হল একটি ভিসা যা পর্যটকদের পর্যটন উদ্দেশ্যে ভিয়েতনামে প্রবেশ করতে দেয়। ভিসাটি নব্বই দিনের জন্য বৈধ, এবং ভিয়েতনামে আসার আগে আপনাকে অবশ্যই এটি পেতে হবে।

এদিকে, ভিয়েতনাম বহিরাগত সৌন্দর্যে পূর্ণ যা আপনাকে বাকরুদ্ধ করে দেবে। দক্ষিণ চীন সাগরের স্ফটিক-স্বচ্ছ জল থেকে শুরু করে সেন্ট্রাল হাইল্যান্ডের সুমিষ্ট জঙ্গল, সেখানে সবার জন্য কিছু না কিছু আছে। এছাড়াও, অন্য কোন দেশ ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটগুলির গর্ব করতে পারে?
ভিসার প্রয়োজনীয়তা এবং ফি আপনার জাতীয়তার উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হয়, তবে আবেদন প্রক্রিয়াটি সর্বদা সোজা। এই নিবন্ধটি ভিয়েতনাম ট্যুরিস্ট ভিসা আবেদন এবং প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে আরও বিশদ প্রদান করে।

ভিয়েতনাম সম্পর্কে জেনে নেইঃ-

ভিয়েতনাম দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি দেশ যা প্রায় একশ বছর ধরে ফরাসি ঔপনিবেশিক শাসনের অধীনে ছিল। যাইহোক, ভিয়েতনামের কমিউনিস্ট পার্টি 1949 সালে সরকার গ্রহণ করে এবং তখন থেকেই ভিয়েতনাম একটি দ্রুত আধুনিকীকরণ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে গেছে। এছাড়াও, 93 মিলিয়নেরও বেশি লোকের জনসংখ্যা সহ দেশটি এখন বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় অর্থনীতির একটি।

অধিকন্তু, ভিয়েতনাম বিশ্বের দীর্ঘতম উপকূলরেখাগুলির একটির আবাসস্থল, এবং এটি সাংস্কৃতিকভাবে বৈচিত্র্যময়, জাতিগত চীনা বাসিন্দাদের উল্লেখযোগ্য সংখ্যালঘু।

ভিয়েতনাম ট্যুরিস্ট ভিসা কি?

ট্যুরিস্ট ভিসা হল এক ধরনের ভিসা যা বিদেশীদের নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ভিয়েতনামে থাকতে দেয়। যাইহোক, অন্যান্য ধরনের ভিসার তুলনায় এই ধরনের ভিসা পাওয়া সহজ, এবং পর্যটকদের ভিসা আছে এমন পর্যটকরা ওয়ার্ক পারমিটের জন্য আবেদন না করেই দেশে থাকতে পারেন। স্বাভাবিকভাবেই, একটি ট্যুরিস্ট ভিসার প্রয়োজনীয়তা আপনার দেশের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হয়, তবে বেশিরভাগের জন্য একটি পাসপোর্ট এবং তহবিলের কিছু প্রমাণ প্রয়োজন।

ভিয়েতনামে প্রবেশের জন্য কার ভিসার প্রয়োজন নেই?

ভিয়েতনাম কিছু দেশের নাগরিকদের জন্য ভিসামুক্ত দেশ। ফেব্রুয়ারী 1, 2017 থেকে, নিম্নলিখিত দেশগুলি ভিসার প্রয়োজনীয়তা থেকে অব্যাহতি পেয়েছে: অস্ট্রিয়া-

=> বেলজিয়াম
=> ব্রুনাই
=> ডেন্মার্ক্
=> ফিনল্যাণ্ড
=> ফ্রান্স
=> জার্মানি
=> ইতালি
=> জাপান
=> লাক্সেমবার্গ
=> মোনাকো
=> নেদারল্যান্ড
=> নরত্তএদেশ
=> পর্তুগাল
=> স্পেন
=> সুইডেন
=> সুইজারল্যান্ড
=> যুক্তরাজ্য.
তবে এসব দেশের নাগরিকরা ভিসা ছাড়া ত্রিশ দিন পর্যন্ত ভিয়েতনামে থাকতে পারবেন।

ভিয়েতনামে ভিসার প্রকারভেদঃ

ভিয়েতনামের ভিসার প্রকারভেদ হল ট্যুরিস্ট ভিসা, বিজনেস ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা, ওয়ার্কিং ভিসা এবং ফ্যামিলি ভিসা। যাইহোক, একটি পর্যটন ভিসা দর্শকদের সর্বোচ্চ 30 দিনের জন্য থাকার অনুমতি দেয় এবং শুধুমাত্র পর্যটন উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যেতে পারে। আপনি যদি ভিয়েতনামে কাজ করতে চান তবে আপনাকে অবশ্যই একটি ব্যবসায়িক ভিসা পেতে হবে। ভিয়েতনামে পড়াশোনা করতে চাইলে স্টুডেন্ট ভিসা প্রয়োজন। তারপর, ওয়ার্কিং ভিসা আপনাকে বৈধভাবে ভিয়েতনামে কাজ করার অনুমতি দেয়। অবশেষে, পারিবারিক ভিসা পরিবারগুলিকে একসাথে যোগদান করতে এবং কিছু সময়ের জন্য ভিয়েতনামে থাকার অনুমতি দেয়।

ভিয়েতনাম ট্যুরিস্ট ভিসার প্রয়োজনীয়তাঃ
আবেদন করার সময় আপনাকে অবশ্যই ভিয়েতনাম ট্যুরিস্ট ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে। এর মধ্যে রয়েছে:

=> আপনার পাসপোর্ট, কমপক্ষে আরও ছয় মাসের জন্য বৈধ, অবশ্যই আপ-টু-ডেট হতে হবে।
=> পাসপোর্ট ফটোগুলি 4 x 6 সেমি আকারের নিম্নলিখিত প্রয়োজনীয়তাগুলি পূরণ করে। সম্প্রতি প্লেইন এবং সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড ক্যাপচার করা হয়েছে।
=> আপনি অবশ্যই নিরপেক্ষতার দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে সরাসরি সামনে তাকিয়ে থাকবেন।
=> আপনি যদি ধর্মীয় কারণে কোনও আইটেম পরেন বা একটি পরচুলা থাকে তবে আপনি এটি ছবিতে রাখতে পারেন। তবে ভিয়েতনামের ভিসা আবেদনপত্র। আপনি আন্তর্জাতিক কনফারেন্স হল বা দূতাবাসগুলিতে আবেদনপত্র খুঁজে পেতে সক্ষম হতে পারেন এবং সেই ওয়েবসাইটে অনলাইনেও আবেদন করতে পারেন।
=> দেখান যে আপনি ভিয়েতনাম ভিসা ফি এর জন্য অর্থপ্রদান করেছেন।
=> ভিয়েতনাম দূতাবাস বা কনস্যুলেট অনুরোধ করতে পারে এমন কোনও অতিরিক্ত নথি সংযুক্ত করুন, যেমন ভিয়েতনামের কারও কাছ থেকে আমন্ত্রণপত্র বা স্পনসরশিপ।

আপনি যদি ভিয়েতনাম ভিসা অন অ্যারাইভালের জন্য আবেদন করেন, তাহলে এই নথিটি প্রদান করুন:

=> অনুমোদনের চিঠি।
=> প্রবেশ এবং প্রস্থানের জন্য ফর্ম, যা আপনি একটি প্লেনে পাবেন। এদিকে, প্রবেশের বন্দরে ইমিগ্রেশন অফিসারদের কাছে হস্তান্তরের আগে এটি সম্পূর্ণ করা প্রয়োজন।
=> পোর্ট-অফ-এন্ট্রি ভিসা স্ট্যাম্পিং ফি দিতে টাকা খরচ হবে।

ভিয়েতনাম ট্যুরিস্ট ভিসার জন্য কীভাবে আবেদন করবেনঃ
আপনি যদি ভিয়েতনাম ট্যুরিস্ট ভিসা প্রাপ্ত একটি দেশ থেকে হন, তাহলে আবেদন করার জন্য নিম্নলিখিত পদ্ধতিগুলির মধ্যে একটি ব্যবহার করুন:

=> অনলাইন
=>আগমনে
=>ভিয়েতনামের একটি দূতাবাস বা কনস্যুলেটে

অনলাইনে আবেদন করা হচ্ছেঃ

নির্দিষ্ট কিছু দেশের নাগরিকরা অনলাইনে ভিয়েতনাম ট্যুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারে (ভিয়েতনাম ইভিসা)।

আপনি যদি শুধুমাত্র ভিয়েতনামের জন্য ট্যুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে চান, প্রথমে আপনাকে ভিয়েতনাম ইমিগ্রেশন পোর্টালে যেতে হবে এবং একটি নতুন আবেদন তৈরি করতে হবে।

=> আপনার পাসপোর্টের একটি ছবি স্ক্যান করুন এবং একটি পাসপোর্ট আকারের ছবি যোগ করুন।
=> আপনার ফি প্রদান করুন
=> আপনার পাসপোর্ট স্ক্যান করা এবং একটি পাসপোর্ট-আকারের ছবি যোগ করা উভয়ই আপনার পাসপোর্ট সংযোগে কার্যকর।

আবেদনটি সফল হলে, আপনি ইমিগ্রেশন কর্মকর্তাদের সাথে দেখা করার জন্য মনোনীত ভিয়েতনামের সাইটে ইভিসা উপস্থাপন করতে পারেন।

যাইহোক, আপনার আবেদনের স্থিতি পরীক্ষা করতে, আপনি এই পৃষ্ঠায় যেতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ, ভিয়েতনাম ট্যুরিস্ট ভিসা অন অ্যারাইভাল রিবুট করার জন্য আবেদন করা।

আগমনে ভিয়েতনাম ট্যুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদন করাঃ

আপনি যখন ভিয়েতনামে পৌঁছাবেন, আপনি প্রবেশের বন্দরে ভিয়েতনাম ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন। এদিকে, আগমনের ভিসা শুধুমাত্র নিম্নলিখিত পোর্ট অফ এন্ট্রিতে উপলব্ধ:

=> হো চি মিন সিটির তান সন নাট। হ্যানয়ের নোই বাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর।
=> দা নাং এর দানাং বিমানবন্দর।
=> হাই ফং এর ক্যাট বি এয়ারপোর্ট। এনহা ট্রাং এর ক্যাম রণ বিমানবন্দর। থেকে একটি অনুমোদন পত্রের জন্য আবেদন করতে ভিয়েতনামের অভিবাসন বিভাগ, আপনাকে অবশ্যই ভয়েস অফ আমেরিকার জন্য আবেদন করতে হবে।

যাইহোক, ভিসা অ্যাপ্লিকেশন এজেন্সি বা ট্রাভেল এজেন্সি আপনার পক্ষে ভিয়েতনাম ইমিগ্রেশন বিভাগে ভিসা আবেদন জমা দেওয়ার অনুমতি বজায় রাখে।

আপনি যখন ইমেলের মাধ্যমে ভিয়েতনাম ভিসা অন অ্যারাইভাল অ্যাপ্রোভাল লেটার পান, তখন আপনি এটি প্রিন্ট করে বিমানবন্দরের অভিবাসন কর্মকর্তাদের দেখাতে পারেন যারা ভিসা বোঝাচ্ছেন।

আপনার নিজ দেশে দূতাবাসের মাধ্যমে আবেদন করাঃ

আপনি যদি অবিলম্বে আপনার ভিয়েতনামী ভিসা পেতে চান তবে আপনি অনলাইনে ইভিসা চাওয়ার পরিবর্তে ভিয়েতনামী দূতাবাস বা কনস্যুলেটে আবেদন করতে বেছে নিতে পারেন।

এই ক্ষেত্রে, আপনাকে অবশ্যই নিকটতম ভিয়েতনামী দূতাবাসের কনস্যুলেটটি সনাক্ত করতে হবে এবং হয় নিজেই নথিগুলি সরবরাহ করতে হবে বা মেইলে পাঠাতে হবে।

মার্কিন নাগরিকদের জন্য ভিয়েতনাম ট্যুরিস্ট ভিসাঃ

মার্কিন নাগরিক যারা ভিয়েতনামে ভ্রমণ বা প্রবেশ করতে চান তাদের অবশ্যই আগমনের আগে একটি ট্যুরিস্ট ভিসা অর্জন করতে হবে।

আপনি যদি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে থাকেন, তাহলে আপনি ভিয়েতনাম ট্যুরিস্ট ভিসার জন্য বিভিন্ন উপলব্ধ পদ্ধতির মাধ্যমে আবেদন করতে পারেন:

মার্কিন নাগরিকরা ভিয়েতনামের ইলেকট্রনিক ভিসার জন্য যোগ্য

আপনি যখন ভিয়েতনামের দূতাবাস বা কনস্যুলেটে পৌঁছান, ভিয়েতনামের দূতাবাস দ্বারা প্রত্যয়িত, আপনাকে অবশ্যই আপনার এখতিয়ারের দায়িত্বে একটি প্রাক-অনুমোদনের চিঠি উপস্থাপন করতে হবে:

টেক্সাসের হিউস্টনে ভিয়েতনামের সান ফ্রান্সিসকো কনস্যুলেট জেনারেলের ওয়াশিংটনে ভিয়েতনাম দূতাবাস।

ভিয়েতনাম ভ্রমণের সুবিধাঃ

ভিয়েতনাম পরিদর্শন প্রত্যেককে খুশি করতে নিশ্চিতভাবে বিস্তৃত সাংস্কৃতিক অভিজ্ঞতা দেয়। যাইহোক, দেশের প্রাচীন ইতিহাস, অত্যাশ্চর্য দৃশ্যাবলী এবং স্বাগত জনগণ এটিকে একটি অবিস্মরণীয় গন্তব্য করে তোলে। দর্শনার্থীরা বিখ্যাত আঙ্কোর ওয়াট মন্দির কমপ্লেক্সটি ঘুরে দেখতে পারেন এবং হ্যানয়ের বিশাল পুনর্মিলন প্রাসাদে বিস্মিত হতে পারেন। এছাড়াও, একটি ঐতিহ্যবাহী বাজারে স্থানীয় স্বাদ গ্রহণ করুন। এর বৈচিত্র্যময় প্রাকৃতিক দৃশ্য এবং প্রাণবন্ত সংস্কৃতির সাথে, ভিয়েতনাম সত্যিই একটি অনন্য ভ্রমণ গন্তব্য যা প্রত্যেকের জন্য কিছু অফার করে।

ভিয়েতনাম নিয়ে সচরাচর জিজ্ঞাস্যঃ

ভিয়েতনাম ট্যুরিস্ট ভিসা পেতে কত খরচ হয়?

=> আপনি যদি ভিয়েতনাম ভ্রমণ ভিসার জন্য আবেদন করেন, তাহলে আপনাকে USD 25 এর অনলাইন আবেদন ফি দিতে হবে।
=> আপনি যদি ভিয়েতনাম ট্যুরিস্ট ভিসা অন অ্যারাইভালের জন্য আবেদন করেন, তবে ফ্লাইটের কমপক্ষে 15 দিন আগে এটি প্রয়োগ করুন।
=> পৌঁছানোর পর, প্রবেশের উপর প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য প্রথম US $25 ধার্য করা হয়।
=> বেশ কিছু নগদ-এন্ট্রি ওয়েবসাইটের প্রতি আগমনের জন্য ৫০ মার্কিন ডলার বিল করা হয়।
=> ধরুন আপনি ভিয়েতনাম দূতাবাস বা কনস্যুলেটে একটি আবেদন করছেন। এছাড়াও, এটি নির্দিষ্ট অফিস বা দূতাবাসের উপর নির্ভর করবে।
যদিও আপনাকে অনুমোদনের চিঠির জন্য আপনার অনুরোধ পরিচালনাকারী ব্যক্তিগতভাবে অপারেটিং কোম্পানির কাছে একটি পরিষেবা ফি দিতে হতে পারে। এছাড়াও, আপনি কূটনৈতিকভাবে স্বীকৃত সত্তার সাথে ব্যক্তিগতভাবে ভর্তির সাক্ষাৎকারে অংশ নিতে পারেন।

ভিয়েতনাম ট্যুরিস্ট ভিসার মেয়াদ কতদিন?

একজন অভিবাসন কর্মকর্তা ভিয়েতনামের জন্য একক বা একাধিক প্রবেশের জন্য সর্বাধিক ত্রিশটি পর্যটক ভিসা অনুমোদন করেন।

আমি কি আমার ভিয়েতনাম ট্যুরিস্ট ভিসা বাড়াতে পারি?
ভিয়েতনাম ভিয়েতনাম ট্যুরিস্ট ভিসা এক্সটেনশনের জন্য আদর্শ সেট নির্দেশিকা অফার করে না। যাইহোক, ভিয়েতনামি ইমিগ্রেশন সার্ভিসেস কর্তৃপক্ষ কেস-বাই-কেস ভিত্তিতে এক্সটেনশন বিবেচনার কথা ঘোষণা করে।

আপনার ভিয়েতনাম ট্যুরিস্ট ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার পরে আপনি যদি ভিয়েতনামে আরও বেশি সময় থাকার পরিকল্পনা করেন, তাহলে সেখানে অভিবাসন বিশেষজ্ঞের সাথে যোগাযোগ করার জন্য আপনাকে নিকটতম ইমিগ্রেশন অফিসের সাথে যোগাযোগ করতে হবে। তবে, আরেকটি বিকল্প হল ভিসা কোম্পানির সাথে আবেদন করা।

ভিয়েতনাম একটি ভাল ব্যবসা এলাকা?

আপনি যদি আপনার ব্যবসা শুরু বা প্রসারিত করার জন্য একটি জায়গা খুঁজছেন তাহলে ভিয়েতনাম একটি আদর্শ গন্তব্য হতে পারে। ইতিমধ্যে, দেশের একটি বৃহৎ জনসংখ্যা এবং একটি ক্রমবর্ধমান মধ্যবিত্ত শ্রেণি রয়েছে, যা এটিকে সব ধরনের ব্যবসার জন্য একটি আকর্ষণীয় বাজার করে তুলেছে। উপরন্তু, ভিয়েতনামের একটি শক্তিশালী অবকাঠামো এবং একটি সু-উন্নত অর্থনীতি রয়েছে, যা এটিকে একটি আকর্ষণীয় বিনিয়োগ গন্তব্য করে তুলেছে। যাইহোক, অন্য যেকোনো দেশের মতো, ভিয়েতনামে কাজ করার জন্য কিছু চ্যালেঞ্জও রয়েছে, তাই ভাল এবং খারাপ উভয়ের জন্য প্রস্তুত থাকুন।

আমার কি ভিটামিনে বসবাসের অনুমতি দরকার?

ধরুন আপনি ইউরোপীয় ইউনিয়ন, আইসল্যান্ড, নরওয়ে বা লিচেনস্টাইনের একটি দেশের নাগরিক। এছাড়াও, আপনার সুইজারল্যান্ডে বসবাসের অনুমতির প্রয়োজন নেই, এবং আপনার কাছে একটি বৈধ ভ্রমণ নথি রয়েছে যা এই দেশগুলিতে আপনার থাকার অধিকার প্রমাণ করে (উদাহরণস্বরূপ, একটি পাসপোর্ট বা একটি ইইউ জাতীয় পরিচয়পত্র)।

ভিয়েতনাম ভিসা কতটা শক্তিশালী?

অনেক দেশের দর্শনার্থীরা 90 দিনের মধ্যে 180 দিন পর্যন্ত ভিসা ছাড়া ভিয়েতনামে যেতে পারেন। যাইহোক, ভিয়েতনামি সরকার ভিসা-মুক্ত ভ্রমণকে অগ্রাধিকার দিয়েছে, এটি ভিসা পাওয়ার জন্য এশিয়ার সবচেয়ে সহজ দেশগুলির মধ্যে একটি করে তুলেছে। যাইহোক, যতক্ষণ না আপনার কাছে উপযুক্ত ডকুমেন্টেশন আছে এবং আপনি জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি নন, আপনি ভিয়েতনামি দূতাবাস বা কনস্যুলেটে ট্যুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন।

উপসংহারঃ
উপসংহারে, আপনি যদি ভিয়েতনাম ভ্রমণের পরিকল্পনা করেন তবে ভ্রমণের আগে ভিসার প্রয়োজনীয়তা, ফি এবং আবেদনের সময়গুলি পরীক্ষা করে দেখুন। আপনি আপনার দেশের ভিয়েতনাম দূতাবাস বা কনস্যুলেটের ওয়েবসাইটে আরও তথ্য পেতে পারেন।

ধন্যবাদ

Address

Bahaddarhat
Chittagong
4302

Telephone

+8801973119178

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Al Hakim Travel Agency posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Al Hakim Travel Agency:

Videos

Share

Category


Other Tour Agencies in Chittagong

Show All