Bhraman Tours & Travels

Bhraman Tours & Travels World Tourism
(2)

সুইডেন এম্বাসি এখন ঢাকায় 🇧🇩✈️🇪🇺 সহজে সেনজেন ভিসা করার এখনই সুযোগ..সুইডেন এম্বাসি ঢাকা নতুন করে একটি অসাধারণ সুযোগ দিচ্ছে...
23/08/2024

সুইডেন এম্বাসি এখন ঢাকায় 🇧🇩✈️🇪🇺 সহজে সেনজেন ভিসা করার এখনই সুযোগ..

সুইডেন এম্বাসি ঢাকা নতুন করে একটি অসাধারণ সুযোগ দিচ্ছে যেখানে ইন্টারভিউ এবং অ্যাপয়েন্টমেন্ট ছাড়াই খুব কম সময়ে সেনজেন ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। সুইডেন, সেনজেন কান্ট্রির সদস্য হিসেবে, আরও ৮টি সেনজেন দেশের প্রতিনিধিত্ব করে। এই দেশগুলো হলো: ফিনল্যান্ড, আইসল্যান্ড, বেলজিয়াম, স্লোভেনিয়া, পোল্যান্ড, লাটভিয়া, লুক্সেমবার্গ এবং নেদারল্যান্ডস। এই ৮টি দেশের যে কোনো একটিতে ভ্রমণের জন্য আপনাকে সুইডেন এম্বাসির মাধ্যমে ভিসার আবেদন করতে হবে।

আবেদন প্রক্রিয়া সহজীকরণ:
এই নতুন সুবিধা ইন্টারভিউ এবং অ্যাপয়েন্টমেন্টের ঝামেলা ছাড়াই দ্রুত ভিসা পাওয়ার সুযোগ করে দিচ্ছে। যেকোনো সময় আপনি আবেদন করতে পারবেন এবং এতে সময়ের সাশ্রয় হবে।

প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস:
সেনজেন ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে কিছু নির্দিষ্ট ডকুমেন্টস প্রয়োজন হয়। এই ডকুমেন্টসগুলো হলো:
- পূর্ণাঙ্গভাবে পূরণকৃত ভিসা আবেদন ফর্ম।
- দুই কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি।
- বর্তমান পাসপোর্ট এবং পূর্বের সব পাসপোর্ট।
- ভ্রমণের উদ্দেশ্য সম্পর্কিত বিবরণ এবং স্পন্সর লেটার (যদি থাকে)।
- ভ্রমণ স্বাস্থ্য বীমা যা সেনজেন এলাকায় বৈধ।
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট (সর্বশেষ ৬ মাসের)।
- কর্মসংস্থান প্রমাণপত্র বা শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণপত্র।

ভ্রমণ ইতিহাস:
সেনজেন ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে সাধারণত পূর্বে কিছু দেশের ভ্রমণ ইতিহাস থাকতে হয়। এতে আপনার ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়। তবে প্রথমবারের আবেদনকারীরাও আবেদন করতে পারেন, ইনভাইটেশন দিয়ে ভিসা করাতে পারবেন।

সময়সীমা:
সুইডেন এম্বাসি ঢাকা থেকে নতুন সুবিধার আওতায় এই প্রক্রিয়া সময়সিমা কম লাগবে..।

শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে দিনকিভাবে কানাডার ভিসা নিজে নিজে করবেন? 🇨🇦 🇪🇺 কানাডা ভিসা এপ্লিকেশন প্রসেস করার সঠিক পদ্ধতি। প্...
30/06/2024

শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে দিন
কিভাবে কানাডার ভিসা নিজে নিজে করবেন? 🇨🇦 🇪🇺

কানাডা ভিসা এপ্লিকেশন প্রসেস করার সঠিক পদ্ধতি।
প্রথমে আপনি যে কোনো একটি ব্রাউজার (Chrome, Firefox, Safari...) ওপেন করবেন। তারপর সার্চ বারে IRCC লিখে সার্চ করেন। আপনাকে IRCC (Immigration Refugees and Citizenship Canada) ওয়েবসাইটে গিয়ে GCKey বাটনে ক্লিক করে GCKey একাউন্ট খুলতে হবে।

একাউন্ট খোলার সময় অনেকগুলো সিকিউরিটি কোশ্চেন আসবে। ইমেইল এড্রেস এবং পাসওয়ার্ড ও সিকিউরিটি কোশ্চিন এর আনসার সেভ করে রাখবেন। একাউন্ট ক্রিয়েট করার পর আইআরসিসি একাউন্টে লগইন করার জন্য তথ্যগুলো প্রয়োজন হবে। এবার আপনার GCKey একাউন্টে লগইন করুন।

তারপর আপনি আপনার একাউন্টে প্রবেশ করে Start an application বাটনে ক্লিক করুন। তারপর Apply to come to Canada ক্লিক করবেন। ভিসা ক্যাটাগরি অপশন দেখাবে। যেমনঃ
1) Visitor Visa, Study and Work Permit
2) Express Entry (EE)
3) International Experience Canada (IEC)

আপনি ক্যাটাগরি থেকে প্রথম অপশনটি সিলেক্ট করবেন। তারপর যে কোশ্চেনটি আসবে
What is your current country/territory of residence?
এখানে Bangladesh সিলেক্ট করবেন।
সেম ওয়েতে বাকি সবগুলো কোশ্চেনের আনসার সিলেক্ট করবেন।

সবগুলো অপশন কমপ্লিট করার পর আপনাকে একটা ডকুমেন্টস রিকোয়ারমেন্ট এর তালিকা দেওয়া হবে। সবগুলো ডকুমেন্ট আপনাকে আপলোড করতে হবে।
নিচের তিনটা পিডিএফ ফর্ম সঠিক ইনফরমেশন দিয়ে আপনাকে ফিলআপ করতেই হবে।

1) Application Form (IMM5257)
2) Family Information (IMM5245)
3) Schedule 1(IMM5227)

Upload Required Documents for visit visa

1) Application Form
2) Travel history visa and Immigration entry exit seal
3) Passport copy
4) Bank statement bank solvency
5) Recent Photo
6) Purpose of Travel/ Flight Booking/ Hotel Reservation/ Travel Itinerary/ Invitation/ Sponsorship
7) Family Information
😎 Schedule1 Form
9) Client Information/Cover Lettter
Certificate of Employee/ Office ID Card/ NOC

সবগুলো অরজিনাল ডকুমেন্টস স্ক্যান কপি আপলোড করতে হবে। আপলোড করার পর পেমেন্ট অপশন আসবে। ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট কার্ড অথবা ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে পেমেন্ট করতে পারবেন।

Application fee 100 CAD & Biometrics fee 85 CAD. Total = 185 CAD

পেমেন্ট করার পর বায়োমেট্রিক রিকোয়েস্ট email আসবে। বায়োমেট্রিক দেওয়ার জন্য বিএফএস গ্লোবাল থেকে আপনাকে এপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে। এপয়েন্টমেন্ট অনুযায়ী VFS আপনার ফিঙ্গারপ্রিন্ট এবং ছবি তুলে রাখবে। বায়োমেট্রিক এর কাজ শেষ হওয়ার সাথে সাথে আপনাকে পাসপোর্ট ফেরত দিবে। আপনার কাজ শেষ।

রেজাল্টের জন্য অপেক্ষা করুন। আপনার ইমেইলে নোটিশ আসলে IRCC Portal থেকে GCKey একাউন্ট চেক করুন। আপনার ভিসা রিকুয়েস্ট ডাউনলোড করে পুনরায় বিএফএস এপয়েন্টমেন্ট নিয়ে পাসপোর্ট সাবমিট করুন। কংগ্রাচুলেশন! ২ সপ্তাহের মধ্যে ভিসাসহ পাসপোর্ট ফেরত পাবেন।

বাংলাদেশ থেকে আবেদন করলে সিঙ্গাপুর, ফিলিপাইন অথবা ইন্ডিয়া থেকে ভিসা ইস্যু হয়। যদি কোন কারণে ভিসা রিজেক্ট হয় তাহলে GCKey একাউন্টে রিজেকশন লেটার আসবে।

একবার বায়োমেট্রিক দিলে তা ১০ বছর মেয়াদে রিজার্ভ থাকে। কোন কারণে যদি ভিসা রিজেক্ট হয় তাহলে দ্বিতীয়বার অর্থাৎ Reapply এর সময় বায়োমেট্রিক্স ফি দিতে হবে না। শুধু মাত্র 100 CAD ভিসা ফি দিয়ে আবার এপ্লাই করতে পারবেন।

ধন্যবাদ ।

🚆 আগরতলা থেকে শিয়ালদহগামী কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস  এর এরকম একটা বড় দুর্ঘটনার পর এই গুরুত্বপূর্ণ পোস্টটি করছি, তাই দয়া করে...
21/06/2024

🚆 আগরতলা থেকে শিয়ালদহগামী কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস এর এরকম একটা বড় দুর্ঘটনার পর এই গুরুত্বপূর্ণ পোস্টটি করছি, তাই দয়া করে এই দীর্ঘ পোস্টটি মন দিয়ে পড়ুন, এই Information আপনার কাজে লাগতে পারে 🙏

🔰 IRCTC তে আমাদের নিজস্ব account থেকে আমাদের প্রায়ই টিকিট কাটতে হয়। এখানে আমাদের অনেকের মনেই সংশয় থাকে যে, টিকিট কাটার সময় 35 পয়সা তে যে ইন্সুরেন্সটা দেওয়া হয় সেখানে শুধুমাত্র ইন্সুরেন্স অপশনে ক্লিক করলেই কি তার সুবিধে পাওয়া যায় ?
চলুন একবার এই বিষয়টি বুঝে নেওয়া যাক এই বিশেষ পরিস্থিতিতে 👉

♻ IRCTC account থেকে টিকিট কাটার সময় আপনি যদি ইন্সুরেন্স অপশনে ক্লিক করে ইন্সুরেন্সটা নেন, তাহলে আপনার ইমেইল এ একটা মেইল আসবে ইন্সুরেন্স কোম্পানির থেকে, সেখানে আপনার প্রথম কাজ হলো নমিনেশন আপডেট করার লিংকে ক্লিক করে নমিনি (Nominee) অ্যাড করা। চেষ্টা করবেন এমন কোনো ব্যক্তিকে নমিনি করতে যিনি আপনার সাথে ট্রাভেল করছেন না। সঠিকভাবে ইন্সুরেন্স ক্লেম পাওয়ার জন্য এই নমিনেশন আপডেট করাটা কিন্তু অত্যন্ত জরুরি।

✳ Policy Wordings এ ক্লিক করলেই আপনাকে আপনার PNR ও মোবাইল নম্বর দিয়ে login করতে বলবে, সেটা করলে আপনি আপনার ডিটেইল পলিসি পেয়ে যাবেন, যাত্রার আগে সেটা আপনার ফ্যামিলিকে বা আপনার নমিনিকে দিয়ে যাবেন।

💠 পলিসি তে নিম্নলিখিত দুর্ঘটনাগুলো কভার হয় 👉

🔅 Death: 10 Lakh
🔅 Total permanent disability: Rs. 10 Lakh
🔅 Partial permanent disability: Upto Rs. 7.5 Lakh
🔅 Hospitalization Expenses: Upto Rs. 2 Lakh
🔅 Transport of mortal remains: Rs. 10000

🌀 ট্রেন দুর্ঘটনা হবার 4 মাসের মধ্যে claim intimate করতে হবে।
দুর্ঘটনার ফলে যদি কোনো ব্যক্তি injured/disabled হন, এবং সেই কারণে নেক্সট 12 মাসের মধ্যে মারা যান, তাহলে তাঁর ফ্যামিলি death claim করতে পারবেন। Disability বাবদ দেওয়া টাকা death claim এর সাথে অ্যাডজাস্ট করে নেওয়া হবে।

🌀 ট্রেন দুর্ঘটনা ছড়ারাও, আপনার যাত্রাকালীন সময়ে যদি আপনার সামগ্রী চুরি বা ডাকাতি হয়, তাহলেও আপনি ক্ষতিপূরণ পেতে পারেন এই ইন্সুরেন্স ক্লেম এর মাধ্যমে।

🌀 এছাড়া তেজাস এক্সপ্রেস এর মতো কিছু প্রিমিয়াম ট্রেনে যাত্রাকালীন যদি আপনার গন্তব্যে পৌঁছতে 1-2 ঘণ্টা দেরি হয়, সেক্ষত্রেও আপনি ক্ষতিপূরণ পেতে পারেন ইন্সুরেন্স ক্লেম এর মাধ্যমে।

📌 যদি এই information টি যদি একটুও ভালো লেগে থাকে, অবশ্যই এই পোস্ট টি শেয়ার করবেন , যাতে আরো কিছু মানুষের কাছে পৌঁছে যেতে পারে | সুস্থ থাকুন || 🙏🏻 😇

😇

কলকাতা ঘুরতে গিয়ে সঠিক গাইড লাইনের অভাবে অনেকেই ট্যাক্সি বা ক্যাবের পিছনে অনেক টাকা খরচ করছেন। যারা ওই অতিরিক্ত খরচ কমিয়...
16/06/2024

কলকাতা ঘুরতে গিয়ে সঠিক গাইড লাইনের অভাবে অনেকেই ট্যাক্সি বা ক্যাবের পিছনে অনেক টাকা খরচ করছেন। যারা ওই অতিরিক্ত খরচ কমিয়ে সুন্দর ভাবে ঘুরতে চাচ্ছেন তাদের ভরসার অন্য নাম হতে পারে কলকাতা মেট্রো রেল। এ সম্পর্কে আপনাদের কিছু বিষয় জানাচ্ছি।

মেট্রো রেল গুলো প্রতি ৪ মিনিট পর পর সকাল থেকে রাত ১০.২০ মিনিট পর্যন্ত পাওয়া যায়। আপনি যদি টাকা কে পাইলটের মত উড়াতে ভালোবাসেন তবে এই পোস্ট টি আপনাদের জন্য নয়।

অনেকেই বনগাঁ থেকে সরাসরি শিয়ালদাহ স্টেশনে চলে আসেন। এর পর ক্যাবে ১০০ - ১৫০ রুপি দিয়ে পার্ক স্ট্রিট বা মির্জা গালিব স্ট্রীটে। আপনারা সরাসরি বনগাঁ থেকে দমদম জংশনে এসে নামবেন (দমদম জংশন এবং দমদম ক্যান্টনমেন্ট স্টেশনের মধ্যে প্যাঁচ লাগাবেন না)। এখান থেকে মাত্র ১০ রুপি দিয়ে মেট্রো রেলে করে পার্ক স্ট্রীট চলে আসতে পারবেন।

কলকাতা মেট্রো রেলের রুট:
দমদম > বেলগাছি > শ্যাম বাজার > শোভা বাজার > গিরিশ পার্ক > M.G রোড > সেন্ট্রাল > চাঁদনী চক > স্প্লানেড > পার্ক স্ট্রীট > মায়দান > রবীন্দ্র সনদ > নেতাজী ভবন > জতীন দাস পার্ক > কালীঘাট > রবীন্দ্র সরোবর > টালীগঞ্জ > নেতাজি >মাস্টার দা সুর্যসেন > গীতাঞ্জলী > কবি নজরুল > শহীদ ক্ষুদিরাম > কবি সুভাস।

ভাড়া ৫, ১০, ১৫, ২০ রুপি। আপনি যদি দমদম থেকে পার্ক স্ট্রীট আসেন তবে ভাড়া ১০ রুপি আবার পার্ক স্ট্রীট থেকে চাঁদনী চক যান তবে ভাড়া ৫ রুপির মত। চিন্তা করার কোন কারন নেই এই দ্রুত গামী মেট্রো রেলের প্রতিটি স্টেশনে সে স্টেশন থেকে যে স্টেশনে যাবেন সেখানকার ভাড়া লেখা আছে। আপনি টিকিট কেটে উপরের সাইনবোর্ড দেখে বাম বা ডান দিকের প্লাটফর্মের ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করবেন।

এবার আসুন আলোচনা করি কোন মেট্রো রেলওয়ে স্টেশনের পাশে কি কি আছে ।
╚►ভিক্টরিয়াল মেমোরিয়ালঃ ময়দান মেট্রো স্টেশন।
╚►গড়ের মাঠঃ ময়দান মেট্রো স্টেশন।
╚►হাওড়া ব্রিজঃ মহাত্মা গান্ধী মেট্রো স্টেশন।
╚►ইন্ডিয়ান মিউজিয়ামঃ পার্ক স্ট্রীট অথবা ময়দান মেট্রো স্টেশন।
╚►জোড়া সাঁকোর ঠাকুর বাড়িঃ গিরিশ পার্ক মেট্রো স্টেশন।
╚►রাম মন্দিরঃ মহাত্মা গান্ধী মেট্রো স্টেশন।
╚►মার্বেল প্লেসঃ মহাত্মা গান্ধী মেট্রো স্টেশন।
╚►ময়দানঃ ময়দান মেট্রো স্টেশন।
╚►কালীঘাট কালী মন্দিরঃ কালীঘাট মেট্রো স্টেশন।
╚►ইডেন গার্ডেনঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন।
╚►কার্জন পার্কঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন।
╚►নেতাজী সুভাস স্টেডিয়ামঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন।
╚►মিনেলিয়াম পার্কঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন।
╚►দ্বিতীয় হুগলী ব্রিজঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন।
╚►কলকাতা হাইকোর্টঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন।
╚►বাবুঘাট কলকাতাঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন।
╚►প্রিন্সেপ ঘাটঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন।
╚►ফোর্ট উইলিয়ামঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন।
╚►শহীদ মিনারঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন।
╚►সেন্ট পল চার্চঃ রবীন্দ্র সদন মেট্রো স্টেশন।
╚►চাঁদনী চকঃ চাঁদনী চক মেট্রো।
╚►নিউমার্কেটঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন।
╚►বড় বাজারঃ মহাত্মা গান্ধী মেট্রো স্টেশন।
╚►রবীন্দ্র সরোবরঃ রবীন্দ্র সরোবর মেট্রো স্টেশন।
╚►লায়ন সাফারি পার্কঃ রবীন্দ্র সরোবর মেট্রো স্টেশন।

অনেকেই নিউমার্কেট এলাকায় অনেক সময় হোটেল সংকটের কারনে বেশি দামে হোটেল ভাড়া দিয়ে থাকে । আপনারা ইচ্ছে করলেই দমদম বা শোভা বাজার এদিকের হোটেলে থাকতে পারেন । সেক্ষেত্রে মাত্র ১০ বা ৫ রুপি দিয়ে এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশনে চলে আসুন। এখান থেকে মিনিট ২ হাটলেই নিউমার্কেট এলাকা।

নোটঃ মেট্রো রেলওয়ে স্টেশন গুলো থেকে ভ্রমনের স্থান গুলো খুব বেশি হলে ১ কিঃ মিঃ এর মধ্যে অবস্থিত, যারা ট্রাভেলার তাদের জন্য এটা কিছুই না। মেট্রো রেলের স্টেশন গুলোতে ছবি তুলা নিষিদ্ধ এবং এই ট্রেন গুলোতে আপনি বড় বড় বস্তা ক্যারি করতে পারবেন না। সাধারন ব্যাগ , হ্যান্ড ব্যাগ, অফিস ব্যাগ, শপিং ব্যাগ ইত্যাদি বহন করতে পারবেন। ভালো থাকবেন।

জনপ্রতি মাত্র  ৪৯,৯৯৯ টাকায় ৩ দিন ২ রাতের জন্য ঘুরে আসুন স্বপ্নের দেশ মালদ্বীপ। সারি সারি পাম গাছ, নীলাভ সমুদ্র, রঙিন প্...
14/06/2024

জনপ্রতি মাত্র ৪৯,৯৯৯ টাকায় ৩ দিন ২ রাতের জন্য ঘুরে আসুন স্বপ্নের দেশ মালদ্বীপ। সারি সারি পাম গাছ, নীলাভ সমুদ্র, রঙিন প্রবাল প্রাচীর, স্বপ্নময় সাদা বালির সৈকত…কি নেই? প্রকৃতির অপূর্ব মিলমিশে যেন রূপকথার এক স্বপ্নপুরী। তাই আর দেরি না করে আজ ই চলে আসুন সিগমা হলিডেজ-এ। নূন্যতম ২ জন হলেই ঘুরে আসতে পারছেন আকর্ষনীয় এ প্যাকেজে।
প্যাকেজে যা যা থাকছেঃ
* ঢাকা- মালদ্বীপ-ঢাকা রিটার্ন এয়ার টিকেট
* ডিলাক্স রুম ( দুইজন শেয়ারিং)
* ব্রেকফাস্ট
* এয়ারপোর্ট-হোটেল (পিক আপ+ ড্রপ অফ সার্ভিস)
* লোকাল আইল্যান্ড ভিজিট
* সিটি ভিজিট
বি. দ্রঃ সকল ডকুমেন্টস আমরা রেডি করে দিব।
বুকিংসহ যেকোনো তথ্যের জন্য যোগাযোগ করুনঃ
মোবাইলঃ 01715830283 ( হোয়াট’স এ্যাপ )

যত দিন যাচ্ছে ট্রাভেল করার জন্য আমাদের আর কোন দেশ ভিসা দিবে কিনা সন্দেহ😔🇧🇩বাংলাদেশের পাসপোর্ট হোল্ডারদের জন্য এখন সব থেক...
02/06/2024

যত দিন যাচ্ছে ট্রাভেল করার জন্য আমাদের আর কোন দেশ ভিসা দিবে কিনা সন্দেহ😔
🇧🇩বাংলাদেশের পাসপোর্ট হোল্ডারদের জন্য এখন সব থেকে সহজ ভিসা কোনটা! আসলে কোন ভিসাই সহজ না।
১: ইন্ডিয়া যাবেন। ৬ মাসের ভিসা পেতে জীবন ক্ষয় হবে, পেলেও আপনার সময় লাগবে ৪ মাস।
২: মিডলইস্টের সব দেশের টুরিস্ট ভিসা বন্ধ। মানে আপনি টুরিস্ট ভিসা নিয়া সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতার, বাহরাইন, ওমান, জর্ডান যেতে পারবেন না।
৩: আগে আমিরাতের রেসিডেন্সি কার্ড হোল্ডারা কিছু দেশের অন এরাইভাল ভিসা পেত যেমন কিরগিস্থান, জর্জিয়া, আজারবাইজান সহ আরো কিছু দেশ। কিন্তু বাংলাদেশের পাসপোর্ট নিয়ে গেলে ঢুকতে দিচ্ছে না।
৪: ২০২৩ সালে সেন্ট্রাল এশিয়ার কিছু দেশ আমাদের স্বাগতম জানায়। কিন্তু আমরা এমনভাবে আমন্ত্রন গ্রহন করে তাতে ছেড়ে দে মা কেদে বাচি অবস্থা এইসব দেশের। ফলাফল কাজাখস্তান, কিরগিস্থান ভিসা অফ। বাকি আছে উজবেকিস্তান। এর ই ভিসা পোর্টাল আজকে ৬ দিন যাবত ডাউন। কোন খারাপ খবর আসতে যাচ্ছে।
৫: ২০২৩ এর সালে ভিসার গনজোয়ার বসানো কানাডা ভালভাবেই দরজা বন্ধ করেছে। ভিসা পাওয়ার মত ফাইল ও রিফিউস। ক্যান + এর আন্ডারে যাদের ৭ দিনে ভিসা হইত তাদেরকেও রিফিউস করে দিচ্ছে।
৬: ইউরোপের দেশ গুলা যাছাই বাছাই করে ১৫% ভিসা দেয়। এর মধ্য ৫% আর ব্যাক করে না।
৭: মালয়েশিয়া, কম্বোডিয়া, লাউস, ইন্দোনেশিয়া তে এখন ভিসা হয়। কিন্তু বাংলাদেশের ৮০% মানুষকে আলাদাভাবে ভিতরের কাউন্টারে নিয়া যায় অথবা আলাদাভাবে ইমিগ্রেশন করে।B
৮: নেপাল গিয়েও কিছু মানুষ আকাম করে। ওই দেশের পাসপোর্ট বানাইয়া নাকি ইউরোপে আবেদন করে! ( আমি ১০০% সিউর না)
৯: অস্ট্রেলিয়ায় চলছে গন রিজেকশন। ৯৫% এপ্লিকেশন কমন রিজনে রিফিউস করতেছে।
১০: ইউকে ভিসা পাবার জন্য যে রকম ব্যাংক স্টেটমেন্ট দরকার আমাদের দেশের ৯০% মানুষ তেমনভাবে করতে পারে না।
১১: সার্বিয়া, বসনিয়ার জংগলে, জাতিসংঘের ক্যাম্পে হাজার হাজার বাংলাদেশি বছরের পর বছর আটকা পরে আছে।
১২: পানামার জংগলে অনেক ব্যাংগালির লাশ পচে মাটির সাথে মিশে গেছে।I
১৩: ব্রাজিল, আর্জেন্টিনায় ও মেক্সিকোতে দেখবেন অনেক ব্যাংগালি বসবাস করে কিন্তু তাদের মধ্য ৯৯% আমেরিকা যাবার ধান্দায় আটকা পরা বাংলাদেশি।
১৪: লিবিয়া থেকে ইতালির কথা আমরা সবাই জানি। এইটা না বললাম।
১৫:বাংগালিদের জন্য সব খোলা আছে আফ্রিকার ভিসা। কিন্তু আমার মনে হয় অইখানে গিয়েও আমরা কিছু না কিছু অকাজ করবই। যেমন মরক্কোর সাথে স্পেনের বর্ডার আছে।এইটা বাংগালিরা জানলেই দেখবেন সবাই মরক্কো লাভার হয়ে যাব আমরা।
আমাদের দেশে অনেকেই মোজাম্বিক নামক দেশের নাম জানে না। কিন্তু আপনি জেনে অবাক হবেন যে আফ্রিকার এই দেশের প্রায় ৩০,০০০ বাংলাদেশি আছে।
সর্বশেষে একটা সুখের খবর শুনাই, যেই শ্রীলংকাকে বাংগালীরা দেউলিয়া হয়ে গেছে বলে উপহাস করতো, সেই শ্রীলংকাও বাংলাদেশীদের জন্যে অনএরাইভাল ভিসা বন্ধ করে দিয়েছে।

বেনাপোল থেকে বনগাঁ তারপর শিয়ালদা স্টেশনে কম খরচে কিভাবে যাবেন? মাত্র ৭০ রুপিতে _ তাহলে চলুন একটু ভেংগেচুরে বলছি (নতুনদের...
25/05/2024

বেনাপোল থেকে বনগাঁ তারপর শিয়ালদা স্টেশনে কম খরচে কিভাবে যাবেন? মাত্র ৭০ রুপিতে _ তাহলে চলুন একটু ভেংগেচুরে বলছি (নতুনদের জন্য)।

যারা ভারতে যাওয়ার জন্য ভিসা পেয়েছেন এবং কম খরচে কিভাবে কলকাতা যাবেন ভাবছেন বা জানতে চাচ্ছেন তাদের জন্য আজকের এই গাইডলাইন।

প্রথমে বেনাপোল বর্ডার পর্যন্ত আসুন তারপর সোনালি ব্যাংকে ১০৫৫ টাকা জমা দিয়ে ভ্রমণ ট্যাক্স ও বর্ডার উন্নয়ন ফি কপি নিয়ে নিন আর নতুন যে বিল্ডিং হয়েছে ওই বিল্ডিং এর একদম নিচে মানে আপনি যেখানে দিয়ে প্রবেশ করবেন ঠিক তার পাশেই টাকা জমা নেওয়ার কাউন্টার।

আপনি চাইলে ভ্রমণের ১ সপ্তাহ আগে আগে ঘরে বসে
অনলাইনের মাধ্যমে ট্যাক্স জমা দিতে পারবেন বিকাশ বা নগদ বা রকেটের মাধ্যমে। নিচের লিংক থেকে:

https://sbl.com.bd:7070/nbrTravelTax/Collection/Create
ফি জমা দেওয়ার পরে ভ্রমণ ট্যাক্স কপি প্রিন্ট করুন, যাত্রার দিন ওই কপি বেনাপোল বর্ডারে দেখালেই হবে।

এবার গেট দিয়ে ভিতরে প্রবেশ করুন আর ব্যাগ স্ক্যানিং হয়ে গেলে (যদিও স্ক্যানার (গত ১ মাস ধরে নষ্ট দেখেছি) ব্যাগ নিয়ে সামনে এগিয়ে যান তারপর সিকিউরিটি অফিসারকে ট্রাভেল ট্যাক্স ও এক্সট্রা উন্নয়ন ফি স্লিপের কপি দেখান তারপর এগিয়ে যান সামনের দিকে। আবার আর একটি বিল্ডিং এর ভিতর প্রবেশ করে লাইনে দাঁড়িয়ে আপনার পাসপোর্ট এ ডিপার্চার সিল ও সাইন দিয়ে দিবে সেটার জন্য ভিড় থাকলে লাইনে দাড়ান আর ইমিগ্রেশন অফিসারের ডেস্কে আপনার পাসপোর্ট জমা দিন আর সব ঠিক থাকলে সিল ও সাইন করে দিয়ে দিবে। আর হয়তো জিজ্ঞেস করতে পারে কোথায় যাবেন আর কেন যাবেন -- সেগুলোর সঠিক উত্তর দিন।

এবার পাসপোর্ট ও ব্যাগ নিয়ে বের হয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যান আর সেখানেও পাসপোর্ট চেকিং করে দ্রুত ছেড়ে দিবে তারপর সামনে এগিয়ে গেলেই ভারতের সিমানার মধ্যে প্রবেশ করলেন তারপর দেখবেন অসংখ্য নীল/লাল জামা পরিধান করা কুলি ভাইয়েরা আছেন।

এই এরিয়াকে বলা হয় "নো ম্যান্স ল্যান্ড" (no mans land) অর্থাৎ ভারত বা বাংলাদেশ কারো যায়গা না, ইমিগ্রেশন এর জন্য ব্যবহার করা হয়। যাইহোক ওখানে লাইনে দাঁড়িয়ে যান আর ভারতের অফিসাররা পাসপোর্ট চেক করে আপনাকে একটি স্লিপ দিবে আর সেই স্লিপটি পাসপোর্ট এর ভিতরে রেখে দিবেন তারপর সামনে এগিয়ে যেতে থাকেন, আরো একবার পাসপোর্ট + ব্যাগ স্ক্যানিং হবে আর জিজ্ঞেস করবে যে, ভারতের রুপি আছে কিনা, এটা অফিসারের ইচ্ছা, কি জিজ্ঞেস করবে, তবে ভয়ের কিছু নেই, আমি এই পর্যন্ত ১৭বার ভারত ভ্রমণ করেছি, তারপরও ইমিগ্রেশনের কাছে গেলে কিছুটা ডর করে, জানিনা কেন?

এখানে বলে রাখা ভালো যে, ভারতের রুপি নেওয়া যাবে না। আপনি শুধু টাকা আর ডলার নিতে পারবেন। ইমিগ্রেশন ও ব্যাগ স্ক্যানিং শেষ করে সামনে এগিয়ে গেলেই আপনাকে ২/৩ জন লোক ধরবে আর বলবে যে স্লিপ পূরন করে দিবে মানে ওই যে একটা স্লিপ দিয়েছিল যা পাসপোর্ট এর ভিতর রেখেছেন সেটা + পাসপোর্ট টা ওদের কাছে দিন আর ওরা দ্রুত ফিলাপ করে দিবে তবে তাদেরকে প্রতি পাসপোর্ট অনুযায়ী ২০ টাকা করে দিতে হবে আর এটাই ওখানে নিয়ম তবে আপনি যদি নিজে পূরন করতে পারেন তাহলে লাগবে না। তবে নিজের কাছে একটি কলম থাকতে হবে আর কোথায় কি পূরন করবেন তা জানা থাকতে হবে। যদিও ফর্ম ফিলাপ একদম সহজ যেমন নাম, পাসপোর্ট নং, বয়স, এরাইভ্যাল তারিখ, ভারতের হোটেল/রিলেটিভ এর ঠিকানা, বাংলাদেশি ফোন নং ইত্যাদি।

যাইহোক ব্যাগ স্ক্যানিং শেষে সামনে এগিয়ে যান, অফিসার আপনার ছবি তুলে রাখবে এবং সিল দিয়ে আপনাকে পাসপোর্ট দিবে তবে আপনার নাম, বাবার নাম জিজ্ঞেস করতে পারে, কোথায় যাবেন এসব আর কি।

যাইহোক আপনি এবার ফ্রি মানে আর কোথাও বাধা নেই। এবার আপনি সামনে এগিয়ে গেলেই দেখবেন ডলার/টাকা চেঞ্জ করার জন্য ভিতরে ১টি এজেন্সি আছে তাদের কাছ থেকে রুপি করে নিতে পারেন বা ডলার চেঞ্জ করে নিতে পারেন অথবা বাইরে গিয়েও করে নিতে পারেন। এবার মেইন গেট দিয়ে বাইরে বের হলেই ভারতের পিচের রাস্তা পাবেন আর ওখান থেকেই আপনাকে যাত্রা শুরু করতে হবে।

গেট দিয়ে বের হয়ে মেইন রাস্তার বাম পাশেই টেম্পু স্ট্যান্ড অবস্থিত। একটি হলুদ টেম্পুতে ৫ জন করে যেতে পারে আর ভাড়া ৫০ রুপি নিবে (করোনার আগে ৩০ রুপি ছিল) অর্থাৎ বর্ডার টু বঁনগা রেল স্টেশন পর্যন্ত ভাড়া প্রতিজন ৫০ রুপি নিবে আর স্টেশনে পৌঁছাতে সময় লাগবে মাত্র ১৫/২০ মিনিটস। আর ৫ মিনিটের মধ্যে টেম্পুতে যাত্রী হয়ে যাবে।

ওহ ভালো কথা, পিচের রাস্তার ওই পারে গিয়ে দেখবেন ছোট একটি মোবাইল/সিমের দোকান আছে সেখান থেকে এয়ারটেল সিম কিনে নিবেন আর বলবেন যে অল ইন্ডিয়া সিম প্যাকেজ নিবেন, যাতে বাংলাদেশে প্রতি মিনিটে ২ টাকার কমে কথা বলতে পারেন৷ আর ২০০/৩০০ টাকা একবারই টপ আপ করে নিবেন আর পারলে ১৪৯ বা ১৯৯ রুপি টপ আপ করে নিলে প্রতিদিন ১ বা ১.৫ জিবি ডাটা পাবেন আর ২৮ দিন মেয়াদ পাবেন। ২৮ জিবি ডাটা পাবেন এই ১৪৯ রুপির মধ্যে। এটা আপনার ইচ্ছা আপনি কি ধরণের প্যাকেজ নিবেন।

এখন টেম্পুতে উঠে পড়ুন তারপর বঁনগা রেল স্টেশনে নেমে রেল স্টেশনের কাউন্টারে গিয়ে ভিড় থাকলে লাইনে দাঁড়িয়ে শিয়ালদাহ স্টেশনের টিকিট কেটে নিন, ভাড়া নিবে মাত্র ২০ রুপি।

বঁনগা টু শিয়ালদা যেতে ট্রেনে সময় লাগবে মাত্র ২ ঘন্টা ১০ মিনিটের মতো বা আরো কম সময়। টিকিট কাটার সময় ২০ রুপি ভাংতি দিবেন বা ৫০ রুপির নোট বা ১০০ রুপির নোট দিবেন কারণ ৫০০/২০০০ রুপির নোট দিলে টিকিট পাবেন না। তাই রুপি যখন নিবেন তখন ১০০ রুপি/৫০ রুপির কিছু নোট অবশ্যই নিবেন নতুবা বিপদে পড়বেন। ট্রেন কোন প্লাটফর্ম থেকে ছাড়বে বা আসবে সেটা কাউন্টার থেকে টিকিট নেওয়ার সময় জেনে নিবেন৷ যদি ১ নং প্লাটফর্ম থেকে বলে তাহলে আপনি যেখান থেকে টিকিট কিনলেন ওটাই ১ নং প্লাটফর্ম আর যদি বলে ২ নং প্লাটফর্ম থেকে ছাড়বে বা আসবে তাহলে ২ নং প্লাটফর্ম এ চলে যাবেন ওভারব্রীজ ব্যবহার করে আর ৩ নং বললে ওই ২ নং এর পাশের টাই ৩ নং প্লাটফর্ম। বঁনগা রেল স্টেশনে ৩ টি প্লাটফর্ম থাকে। তো এবার ট্রেন আসলে সাথে সাথে দেরি না করে উঠে পড়বেন আর চেয়ারে বসে পড়বেন কারণ দেরি হলেই ট্রেন মিস করবেন আর সিটও পাবেন না কারণ ট্রেন মাত্র ৫/১০ মিনিট অপেক্ষা করে, এর বেশি নয়। টিকিট নেওয়ার সময় যদি কোন ট্রেন দাঁড়ানো দেখেন, ওটাই শিয়ালদা যাওয়ার লোকাল ট্রেন, উঠে পড়ুন।

আপনি ২ ঘন্টা ১০ মিনিটের মধ্যে শিয়ালদাহ স্টেশনে পৌঁছে যাবেন। এই লোকাল ট্রেনটি ৩/৪ মিনিট অন্তর স্টেশনে থামে, মিনিমাম ২০/২২ টি স্টেশন আছে শিয়ালদাহ স্টেশন পর্যন্ত।

ট্রেন যখন বঁনগা স্টেশন থেকে ছাড়বে তখন অনেক গুলো স্টেশন হয়ে শিয়ালদাহ স্টেশন পৌঁছাবে কারণ এটি লোকাল ট্রেন আর ৪০/৫০ মিনিট পর পর ট্রেন পাবেন। বারাসাত স্টেশন, গুমা স্টেশন, দমদম ক্যান্টনমেন্ট স্টেশন, দমদম স্টেশন তারপর ই শিয়ালদাহ স্টেশনে পৌঁছাবে।

তো শিয়ালদাহ স্টেশন তো নামলেন এবার কি করবেন? এবার একটু হাটলেই মেইন গেট পাবেন বাইরের মেইন রাস্তা যাওয়ার জন্য তারপর দেখবেন অনেক ট্যাক্সি/টেম্পু। আপনি যদি হাওড়া স্টেশনে যেতে চান তাহলে একটা ট্যাক্সি ভাড়া করলে ২৫০/৩০০ রুপি নিবে, যেতে সময় লাগবে ৩৫/৪০ মিনিটস আর যদি টেম্পু ভাড়া করেন তবে ১৭০/২০০ রুপি পর্যন্ত নিবে তবে নতুন দেখলেই ওরা ভাড়া বেশি চাইবে এটা নিশ্চিত থাকুন তবে দামাদামি করে নিবেন।

যদি বাসে যেতে চান তাহলে পাশেই মেইন রাস্তা আছে আর হাওড়া স্টেশনে যাওয়ার অনেক বাস পাবেন যেমন ৪১ নং গাড়ি তাছাড়া যে কাউকে জিজ্ঞেস করলেই দেখিয়ে দিবে কোন বাস হাওড়া যাবে সো টেনশনের কোন কারণ নেই। শিয়ালদা থেকে হাওড়া স্টেশনে যেতে ১৫ রুপি ভাড়া নিবে লোকাল বাসে আর সময় লাগবে ৫০ মিনিট থেকে ১ ঘন্টা যেহেতু হালকা জ্যাম তো থাকবেই আর নামিয়ে দিবে হাওড়া স্টেশনের একদম কাছেই। যেখানে নামিয়ে দিবে সেখান থেকে মাটির নিচে রাস্তা আছে সেই আন্ডার পাস রাস্তা ব্যবহার করে এগিয়ে গিয়ে উঠলেই আপনি সরাসরি হাওড়া স্টেশনের প্লাটফর্মে গিয়ে পৌঁছাবেন, জেনে নিবেন কোন প্লাটফর্ম থেকে আপনার কাংখিত ট্রেনটি ছাড়বে অর্থাৎ আপনি যদি ভেলর বা চেন্নাই বা দিল্লি যান। তবে দিল্লিতে যদি রাজধানী এক্সপ্রেসে করে যান সেক্ষেত্রে ৮/৯ নং প্লাটফর্ম থেকে ছাড়বে আর চেন্নাই যেতে চাইলে ২২/২৩ নং প্লাটফর্ম থেকে ছাড়ে। তবুও ডিজিটাল ডিসপ্লে থেকে জেনে নিবেন বা দেখে নিবেন বিস্তারিত।

কিছু প্রশ্ন ও তার উত্তর জানুন:
-----------------------------------------------
আমি শিয়ালদা স্টেশন থেকে কলকাতা নিউমার্কেট কিভাবে যাবো?

উত্তরঃ খুবই সহজ। শিয়ালদা স্টেশন নেমে একটা ট্যাক্সি/অটো ভাড়া করুন আর সরাসরি নিউমার্কেট এরিয়া বা মারকুইস স্ট্রিট/গালিব স্ট্রিট এর ঠিকানা ড্রাইভারকে দেখিয়ে ভাড়া ঠিক করে চলে যাবেন তবে ভাড়া নিবে ২৫০/৩০০ রুপি আর ৪ জন পর্যন্ত যেতে পারবেন, সময় লাগবে ৪০/৪৫ মিনিটের মতো। যদি ওই এরিয়ার দিকে হোটেল ঠিক করা থাকে তাহলে সেই ঠিকানা ড্রাইভারকে দেখিয়ে নিন সেক্ষেত্রে উনি আপনাকে ওই হোটেলে নামিয়ে দিবে।

আমি তো এয়ারপোর্টে যেতে চাচ্ছি কিন্তু কিভাবে?

উত্তরঃ আপনি বঁনগা স্টেশন গিয়ে ট্রেনের টিকিট কেটে উঠবেন আর দমদম স্টেশন অথবা দমদম ক্যান্টনমেন্ট রেল স্টেশনের যে কোন একটি স্টেশনে নেমে যাবেন তবে দম দম ক্যান্টনমেন্ট স্টেশন খুব কাছে। ওখান থেকে এয়ারপোর্ট মাত্র ২ কি.মি. দূরে অবস্থিত। সেক্ষেত্রে ওখানে নেমে একটা ট্যাক্সি ভাড়া নিলে মাত্র ২০০/২৫০ রুপি নিবে এর বেশি দিবেন না বা চাইলে দামাদামি করবেন কারণ ট্যাক্সিতে যেতে মাত্র ১০/১২ মিনিট সময় লাগবে। আর কোন অটো এয়ারপোর্ট এর মেইন এরিয়াতে প্রবেশ করতে দিবেনা।

অতো ঝামেলার ভিতর যেতে চাচ্ছিনা সেক্ষেত্রে এয়ারপোর্ট যাওয়ার সহজ উপায় কি?

উত্তরঃ ওকে, তাহলে বেনাপোল বর্ডার পার হলে পাশেই ট্যাক্সি/প্রাইভেট কার স্ট্যান্ড পাবেন সেখান থেকে হলুদ ট্যাক্সি সরাসরি এয়ারপোর্টের দোতলা পর্যন্ত ভাড়া নিবে ১৮০০/২০০০ রুপি আর একটু প্রাইভেট টাইপের ভালো কার নিবে ২৩০০/২৫০০ রুপি, এসি সহ নিলে ভাড়া নিবে ২৫০০/২৮০০ রুপি, সময় লাগবে প্রায় ৩ ঘন্টার মতো। চাইলে যাওয়ার সময় কোন এক হোটেলে খাওয়া দাওয়া করে নিতে পারবেন তারজন্য ড্রাইভার ২০/২৫ মিনিট অপেক্ষা করবে হোটেলের সামনে। আপনাকে ঠিক যায়গা নামিয়ে দিবে বা এয়ার টিকিট দেখালেই হবে।

নিউ মার্কেট এরিয়ার কোথায় মিডিয়াম ও ভালো মানের হোটেল পাবো?

উত্তরঃ আপনি ওই এরিয়াতে গিয়ে Marquis street or Mirza galib street or Park street এরিয়াতে ভালো মানের হোটেল পাবেন। এছাড়া নিউমার্কেট এর পাশে প্রচুর হোটেল পাবেন। এই সব স্থান থেকে নিউ মার্কেট হাটার দূরত্ব যা আপনি হেটেই যাতায়াত কর‍তে পারবেন।

ভালো মানের এসি রুম প্রতিরাত ২০০০ থেকে ২৫০০ রুপির মধ্যে পেয়ে যাবেন। ভালোর কোন শেষ নেই কারণ কারো কাছে ৩০০০ বা ৩৫০০ রুপির রুমও ভালো আবার কারো কাছে ১২০০/১৫০০ রুপির রুমও ভালো।

ধর্মতলা এরিয়াতে গেলে অনেক কমের মধ্যে হোটেল রুম পাবেন যেমন ৫০০/৬০০/৮০০ রুপির মধ্যে পেয়ে যাবেন কিন্তু পরিস্কার পরিচ্ছন্ন পাবেন না। তবে খুজলে হয়তো পেয়ে যাবেন।

আচ্ছা, আমি ভারতে যাওয়ার সময় কি রুপি নিয়ে যেতে পারবো?

উত্তরঃ মোটেও না। আপনি যখন ভারতে যাবেন তখন শুধু টাকা আর আমেরিকান ডলার নিতে পারবেন। এছাড়া আর কোন কারেন্সি নেওয়া ১০০% বেআইনি বা অবৈধ।

তাহলে কি পরিমান ডলার বা টাকা নিতে পারবো?

উত্তরঃ একজন প্রতি বছর ১২০০০ ডলার পর্যন্ত নিতে পারবেন অথবা তবে ডলারের সংকট থাকলে ৫/৬ হাজার ডলারের বেশি পাবেন না।

বাংলাদেশি টাকা ১০০০০ টাকার বেশি নয়। বাকি টাকা ব্যাংক থেকে ডলার করে সাথে নিয়ে যেতে পারবেন। তবে ভারত/শ্রীলঙ্কা /ভুটান এসব দেশে ৫০০০ ডলার করে কিন্তু আমেরিকা/ইংল্যান্ড/থাইল্যান্ড /সিংগাপুর/চীন এসব দেশে ১২০০০ ডলার পর্যন্ত নিতে পারবেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ২০২৩ সালের রুলস অনুযায়ী।

কিন্তু অনেকেই তো শুনি ৩০০০০ বা ৪০০০০ বা ৫০০০০ টাকা এমনকি ১/২ লাখ টাকাও সাথে করে নিয়ে যায়?

উত্তরঃ জি, এটা ঠিকই শুনেছেন। কিন্তু ১০০০০ টাকার বেশি নেওয়া বৈধ নয়। ইমিগ্রেশন অফিসার ১০০% যাত্রীর মধ্যে দেহ ও ব্যাগ তল্লাশি করে হয়তো ২০/২৫% মানুষদের, এটা আপনি যখন ইমিগ্রেশন অফিস অতিক্রম করবেন তখন বুঝবেন বা দেখবেন। তাই অনেকে ডলারের ঝামেলা এড়াতে রিস্ক নিয়ে থাকে।

তবে ধরা পড়লে নিশ্চিত ভাবে টাকা রেখে দিতে পারে তবে মেডিকেল ভিসাতে অনেক সময় রিকোয়েষ্ট করলে তারা ছেড়ে দিতে পারে কিন্তু সেটা অফিসারের মনের উপর ডিপেন্ড করছে। আশা করছি উত্তর পেয়েছেন।

কিন্তু ডলার কিভাবে নিবো বা ট্রাভেল কার্ড করে নিলে কি হবে?

উত্তরঃ যে কোন ব্যাংকের বৈদেশিক শাখাতে যাবেন আর ন্যাশনাল আইডি কার্ড, ২ কপি ছবি এবং পাসপোর্ট সাথে করে নিয়ে যাবেন সেই সাথে কত হাজার টাকা থেকে ডলার কিনবেন সেই পরিমাণ টাকা নিয়ে যাবেন। ডলারের রেট এখন ১২০ টাকা = ১ ডলার বা কম বেশি হতে পারে যা জেনে নিবেন।

ব্যাংকের অফিসারকে গিয়ে বলুন, এতো ডলার লাগবে, তারাই আপনাকে করে দিবে অথবা ২০০/৩০০/৫০০ ডলার ট্রাভেল কার্ড করে নিয়ে যেতে পারেন। ট্রাভেল কার্ডে লোড করে নিয়ে গিয়ে ভারতের হাসপাতাল, শপিং মলে খরচ করতে পারবেন, এমনকি বুথ থেকে উঠাতে পারবেন।

আমি কি বেনাপোল থেকে আরো সহজে যেতে পারবো কলকাতা?

উত্তরঃ জি পারবেন। বেনাপোল বর্ডার পার হয়ে পিচের রাস্তায় গেলেই দেখবেন অসংখ্য বাস কোম্পানি যেমন গ্রীনলাইন/দেশ ট্রাভেলস/শ্যামলী পরিবহণ। আপনি কাউন্টারে গিয়ে কখন বাস ছাড়বে জেনে নিবেন। যে বাস আগে ছাড়বে তাদের কাছ থেকে টিকিট কেটে নিবেন। টিকিটের দাম ৩৫০ রুপি প্রতিজন, এসি বাস।

তবে কাউন্টার বাদে বাইরে থেকে নিলে ৩০০ বা ৩২০ রুপিতে পাবেন। কাউন্টারে গিয়ে জিজ্ঞেস করে নেওয়াই বেটার হবে। বাসে যেতে সময় লাগবে প্রায় ৪ ঘন্টা আর ডিরেক্ট মারকুইস স্ট্রিটের পাশেই নামিয়ে দিবে যা নিউ মার্কেট এর পাশে। তবে কেউ এয়ারপোর্টে নামতে চাইলে ১ নং গেটের কাছে নামিয়ে দিতে বলবেন, ওখান থেকে ৩/৫ মিনিট হেটে গেলেই এয়ারপোর্টের ২য় তলাতে যেতে পারবেন।

আচ্ছা, বনগাঁ থেকে শিয়ালদা স্টেশন যাওয়ার Local ট্রেন কখন কখন ছাড়ে?

উত্তর: বেনাপোল থেকে বনগাঁ স্টেশন এর দূরত্ব প্রায় ৮ কি.মি। এই স্টেশন থেকে প্রতিদিন অনেক ট্রেন যাতায়াত করে নিচে আপডেট সময়সূচি দেওয়া হলো:

** ছাড়ার সময়: বনগাঁ স্টেশন থেকে...

√ সকাল ৮ টা ০৮ মিনিটে
√ সকাল ৮ টা ৩২ মিনিটে
√ সকাল ৯ টা ০৫ মিনিটে
√ সকাল ৯ টা ৫০ মিনিটে
√ সকাল ১০ টা ২৮ মিনিটে
√ সকাল ১১ টা ৩০ মিনিটে

** ছাড়ার সময়: শিয়ালদা স্টেশন থেকে..
(পৌঁছানোর সময় ২ ঘণ্টা)

√ রাত ৩ টা ১৫ মিনিটে
√ রাত ৪ টা ১৫ মিনিটে
√ রাত ৪ টা ৫৫ মিনিটে
√ ভোর রাত ৫ টা ৫৪ মিনিটে
√ সকাল ৭ টা ১২ মিনিটে
√ সকাল ৮ টা ১০ মিনিটে

** আপডেট তথ্য শিয়ালদা স্টেশন থেকে সংগ্রহ করে লেখার মধ্যে সংযোজন করেছি (১৬/০৫/২০২৪) ইং তারিখ সকাল ৭ টার সময়ে...

অনেকের কাছেই আমরা শুনে থাকি, আমেরিকায় যাওয়া খুবই কঠিন, এমনকি সহজে ভিসা পাওয়া যায় না! 🤔👉 আসলে বাস্তবতা হলো আমেরিকার ৫ (পা...
25/05/2024

অনেকের কাছেই আমরা শুনে থাকি, আমেরিকায় যাওয়া খুবই কঠিন, এমনকি সহজে ভিসা পাওয়া যায় না! 🤔

👉 আসলে বাস্তবতা হলো আমেরিকার ৫ (পাঁচ) বছরের মাল্টিপল এন্ট্রি ট্যুরিস্ট ভিসা (B1-B2) বাংলাদেশ থেকে পাওয়া খুবই সহজ, যদি আপনি সঠিক পন্থায় এবং সঠিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ভিসা প্রসেসিং করেন! 🇺🇸🇺🇸🇺🇸

✨ আমরা অনেকেই আমেরিকার ভিসার জন্য আবেদন করতে ভয় পাই, কারণ আমরা মনে করে থাকি অন্য সব উন্নত দেশগুলোর মতো ট্যুরিস্ট ভিসা প্রসেসিং এর সময় অনেক ডকুমেন্টস সাবমিট করতে হয়, পূর্বেই বায়োমেট্রিক্স নেয়া হয় এবং পরে ইন্টারভিউ এর মাধ্যমে ভিসা ইস্যু অথবা রিফিউস করা হয়।

কিন্তু আমেরিকান ট্যুরিস্ট ভিসার (B1-B2) ক্ষেত্রে পদ্ধতিটি সম্পূর্ণই ভিন্ন এবং সহজ! 💖
এই ভিসা পাওয়ার জন্য অনেক বেশী কাগজপত্র দরকার নেই! এমনকি আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট বা এসেট ভ্যালুয়েশনও চাইবে না! এছাড়াও আপনার যদি একাধিক দেশ ভিজিট করা থাকে তাহলে সেটা নিঃস্বন্দেহে ভিসা পাওয়ার ক্ষেত্রে একটা সহায়ক ভূমিকা পালন করবে, কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে বিভিন্ন দেশ ভিজিট করা থাকলেই আপনি আমেরিকার ভিসা পেয়ে যাবেন। 🇺🇸 🗽

✅ আপনার যদি সঠিক কৌশল জানা থাকে তাহলে সাদা পাসপোর্টেও সহজেই আপনি আমেরিকার ভিসা পেতে পারেন!🇺🇸💖

🗽 আমেরিকান ট্যুরিস্ট ভিসার প্রথম দুইটি ধাপ হলোঃ
১। সিজিআই প্রোফাইল তৈরি করা।
২। ভিসা ফি এর রিসিপ্ট প্রিন্ট আউট করে ইস্টার্ন ব্যাংকের (EBL) যে কোনো ব্রাঞ্চে অফলাইনে জমা দেওয়া |আর আপনার যদি (EBL) ব্যাংকে একাউন্ট থাকে তাহলে (EBL) ব্যাংকের APP-এর মাধ্যমে অনলাইন-এ ভিসা ফি জমা দিতে পারবেন।

✨ বর্তমানে জনপ্রতি ভিসা ফি হচ্ছে $১৮৫ ডলার যা বর্তমান বাজারের ডলার মূল্য অনুযায়ী হচ্ছে ২১,০৯০ টাকা। 💵

✅ আমেরিকান মাল্টিপল এন্ট্রি ট্যুরিস্ট ভিসা বাংলাদেশ থেকে সাধারণত ৫ বছরের জন্য দেওয়া হয় এবং এই ভিসাটি মূলতো ২টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এর উপর ভিত্তি করে হয়ে থাকে।
✨ প্রথমত : DS-160: Online Nonimmigrant এপ্লিকেশন ফর্ম এর উপর।
✨ দ্বিতীয়ত : ভিসা অফিসারের সাথে একটি শর্ট ইন্টারভিউ এর উপর।

✅ DS -160 ফর্ম কেন গুরুত্বপূর্ণ ?
- যেহেতু আমেরিকান ট্যুরিস্ট ভিসা ব্যক্তিগত তথ্য ও ইন্টারভিউ ভিত্তিক, তাই DS-160 ফর্মে সকল ব্যক্তিগত ও পারিবারিক তথ্য নির্ভুল ও সঠিকভাবে প্রদান করতে হয়। একটা বিষয় মনে রাখবেন, সঠিকভাবে DS-160 এপ্লিকেশন ফর্মটি পূরণ করলে আপনার ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা ৭০% নিশ্চিত হয়ে যাবে।

✅ ভিসা অফিসারের সাথে ইন্টারভিউ কেমন হবে?
- ভিসা অফিসারদের বেশিরভাগ প্রশ্ন আপনাদের দেওয়া DS-160 ফর্ম এর উপর ভিত্তি করেই হয়ে থাকে। ইন্টারভিউয়ের উপর মূলত বাকী ৩০% সম্ভবনা নির্ভর করে। এছাড়া সাক্ষাৎকারের সময়কাল মূলত ২-৩ মিনিটের হয়ে থাকে (কারো কারো ক্ষেত্রে ৫-১০ মিনিট পর্যন্ত দীর্ঘ হয়)। এই অল্প সময়ে ভিসা অফিসারগণ মূলত আপনাদের সাইকোলজিকালি পরীক্ষা করে। আপনার বডি ল্যাঙ্গুয়েজ, বাচনভঙ্গি, ড্রেস আপ থেকে শুরু করে আপনি কিভাবে কনসুলার অফিসারদের প্রতিটি প্রশ্নের সু-ব্যাখ্যা সংক্ষেপে দিতে পারছেন সবকিছুর উপর বিবেচনা করে তারা তাৎক্ষণিকভাবে একটি সিদ্ধান্ত নেয়। এছাড়াও আপনি কেন আমেরিকা যাবেন তার সুনির্দিষ্ট কারণ দেখাতে হবে। ইন্টারভিউ এর সময় ভিসা অফিসারদের বুঝাতে হবে যে, আপনার আমেরিকা যাওয়ার সুনির্দিষ্ট কারণ আছে এবং আপনি আমেরিকায় যাবেন এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ফিরে আসবেন, তাহলেই আপনার ভিসা হবে।

✅ তাই, আপনি যখন আমেরিকার ট্যুরিস্ট ভিসার (B1+B2) জন্য আবেদন করবেন, তখন অবশ্যই আপনার DS-160 ফর্মটি কোন দক্ষ এবং অভিজ্ঞ হাতে পূরণ করতে হবে। কেননা, DS-160 ফর্ম সঠিকভাবে পূরণ করতে না পারলে এটি শুধুমাত্র আপনার রিফিউজ এর কারণই হবেনা, বরং পরবর্তীতে আবেদন করার সময়েও জটিলতা সৃষ্টি করবে।

সুইডেন এম্বাসি ঢাকায় সহজে সেনজেন ভিসার বিশাল সুযোগ,সুইডেন এম্বাসি ঢাকা নতুন করে একটি অসাধারণ সুযোগ দিচ্ছে যেখানে ইন্টারভ...
24/05/2024

সুইডেন এম্বাসি ঢাকায় সহজে সেনজেন ভিসার বিশাল সুযোগ,
সুইডেন এম্বাসি ঢাকা নতুন করে একটি অসাধারণ সুযোগ দিচ্ছে যেখানে ইন্টারভিউ এবং অ্যাপয়েন্টমেন্ট ছাড়াই খুব কম সময়ে সেনজেন ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।

সুইডেন, সেনজেন কান্ট্রির সদস্য হিসেবে, আরও ৮টি সেনজেন দেশের প্রতিনিধিত্ব করে। এই দেশগুলো হলো: ফিনল্যান্ড, আইসল্যান্ড, বেলজিয়াম, স্লোভেনিয়া, পোল্যান্ড, লাটভিয়া, লুক্সেমবার্গ এবং নেদারল্যান্ডস। এই ৮টি দেশের যে কোনো একটিতে ভ্রমণের জন্য আপনাকে সুইডেন এম্বাসির মাধ্যমে ভিসার আবেদন করতে হবে।

আবেদন প্রক্রিয়া সহজীকরণ:
এই নতুন সুবিধা ইন্টারভিউ এবং অ্যাপয়েন্টমেন্টের ঝামেলা ছাড়াই দ্রুত ভিসা পাওয়ার সুযোগ করে দিচ্ছে। যেকোনো সময় আপনি আবেদন করতে পারবেন এবং এতে সময়ের সাশ্রয় হবে।

প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস:
সেনজেন ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে কিছু নির্দিষ্ট ডকুমেন্টস প্রয়োজন হয়। এই ডকুমেন্টসগুলো হলো:
- পূর্ণাঙ্গভাবে পূরণকৃত ভিসা আবেদন ফর্ম।
- দুই কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি।
- বর্তমান পাসপোর্ট এবং পূর্বের সব পাসপোর্ট।
- ভ্রমণের উদ্দেশ্য সম্পর্কিত বিবরণ এবং স্পন্সর লেটার (যদি থাকে)।
- ভ্রমণ স্বাস্থ্য বীমা যা সেনজেন এলাকায় বৈধ।
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট (সর্বশেষ ৬ মাসের)।
- কর্মসংস্থান প্রমাণপত্র বা শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণপত্র।

ভ্রমণ ইতিহাস:
সেনজেন ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে সাধারণত পূর্বে কিছু দেশের ভ্রমণ ইতিহাস থাকতে হয়। এতে আপনার ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়। তবে প্রথমবারের আবেদনকারীরাও আবেদন করতে পারেন, কেবল যথাযথ ডকুমেন্টস প্রদান নিশ্চিত করতে হবে।

সময়সীমা:
সাধারণত, সেনজেন ভিসা প্রক্রিয়াকরণের সময় ১৫ দিন থেকে ৩০ দিন পর্যন্ত হতে পারে। তবে সুইডেন এম্বাসি ঢাকা থেকে নতুন সুবিধার আওতায় এই সময় আরও কম হতে পারে।

Bhraman Tours and Travels

আজকে আপনাদের কলকাতায় কমদামে শপিংকরার আইডিয়া দিব । আশা করি আপনাদের কেনাকাটা একটু হলেও সহজ হবে । কলকাতাকে বলা হয় “The City...
19/05/2024

আজকে আপনাদের কলকাতায় কমদামে শপিংকরার আইডিয়া দিব । আশা করি আপনাদের কেনাকাটা একটু হলেও সহজ হবে ।

কলকাতাকে বলা হয় “The City of Joy” . কলকাতায় বিভিন্ন রাস্তা/আলিগলি ঘুরে ঘুরে কেনাকাটা করতে আপনার কখনও বিরক্ত লাগবে না । কলকাতা ঘুরতে গেছেন আর কেনাকাটা করবেন না এমনটা হতেই পারে না। অনেকেই আবার শুধু কেনাকাটা করতেই কলকাতা (Shopping at Kolkata) যান। সস্তায় ভালো মানের পোশাক, জুতা আর গয়নার জন্য কলকাতা অতুলনীয়। কলকাতায় কোথায় কি পাবেন সেটা জানা না থাকলে পকেটের টাকা খরচ হবে ঠিকই কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হবেনা, মনের সাধ মিটবে না। তাই জেনে নিন কলকাতায় কোথায় কেনাকাটা করবেন, কোথায় কম দামে ভালো জিনিস পাওয়া যায় ইত্যাদি বিস্তারিত।

কলকাতায় কোথায় কেনাকাটা করবেন:
কেনাকাটা করতে কম বেশি সবাই পছন্দ করে। আর সেটা যদি হয় কলকাতা তাহলে তো কোথায়ই নেই। এখানে কম দামে ভালো জিনিস পাওয়া যায়। তাইত বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর প্রচুর লোকজন ছুটে যায় কলকাতায়। রোজার ঈদের আগে এর সংখ্যা বাড়ে বহুগুন। সব কিছু সস্তায় পাব এটা ভেবে আমিও যাই কলকাতা। কিন্তু যেয়ে দেখি ব্যাপারটা আসলে সেরকম নয়। লোকমুখে যে গল্প শুনেছি তার সাথে বাস্তবতার মিল নেই অনেক ক্ষেত্রেই। একটু খটকা লাগল? চলুন বিষয়টা একটু ক্লিয়ার করি।

কলকাতার লোকজন একটু হিসাবি। এরা টাকা পয়সা খরচ করা থেকে জমাতে পছন্দ করে। পক্ষান্তরে বাংলাদেশের লোকজন পুরাই উল্টা। আমরা কামে অকামে প্রচুর টাকা খরচ করি। আমাদের কাছে প্রচুর টাকা আছে, আমরা টাকা খরচ করতে জানি, আর এখানে খরচ করার জন্যই এসেছি এটা কলকাতার লোকজন বুঝে গেছে। তাই অনেক সময়ই উল্টা পাল্টা দাম চায়। আমরা না জেনে, না বুঝে অনেক সময়ই তাদের খপ্পরে পরে যাই, আর বেশি টাকা দিয়ে আসি। তাই প্রতারণার হাত থেকে বাঁচতে সঠিক ট্রিপ্স গুলো জেনে রাখা জরুরী। আসুন জেনে নেই আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে তেমন কিছু দরকারি টিপস।

কলকাতা নিউ মার্কেটঃ
কলকাতা নিউ মার্কেট সম্বন্ধে নতুন করে বলার আর কিছু নেই। যারা শপিং ভালবাসে কলকাতায় এলে তারা সবাই এই এখানে একবার হলেও আসে। এমনকি বিদেশ থেকে আশা লোকজন ও এই ঐতিহ্যবাহী এলাকায় একবার হলেও আসে।এখানে আপনে মোটামোটি যা চাইবেন তার সবই পাবেন। ছেলে মেয়েদের শৌখিন ও সুন্দর জামা থেকে শুরু করে জুতা, রুমাল, সুঁচ, শাড়ি ইত্যাদি সব কিছুই পাবেন এখানে। তবে এখানে টাউট লোকের অভাব নাই। আপনে যদি সঠিক দাম না জানেন, আর বাংলাদেশ থেকে এসেছেন ওরা বুজতে পারে তাহলে খবর আছে। অনেক বেশি আর উল্টাপাল্টা দাম হাঁকাবে। তাই একটু সাবধানে থাকবেন।

ট্রেজার আইল্যান্ডঃ
কম বাজেটে হালকা সাজে তাক লাগানো শাড়ী, হাতের কাজ করা জিনিস পাবেন এখানে। বাচ্চাদের পার্টি ড্রেস, ছেলেদের ভাল মানের পাঞ্জাবী এখানে কম দামে পাওয়া যায়। এখানে এমন কিছু দোকান আছে যাদের পাঞ্জাবি আমাদের দেশের নামিদামি মার্কেটের দোকানে বিক্রি হয়, কয়েকগুন বেশি দামে। আমি ১৮০০ রুপি দিয়ে যে পাঞ্জাবি নিয়েছিলাম ঢাকায় ওটা কম করে হলেও ৮০০০ – ১০,০০০ টাকা হবে।

মিলন /নিউ মিলনঃ
নিউ মার্কেটের কাছে ট্রেজার আইল্যান্ড এর বিপরীত পাশে এই দুই দোকানে আপনে ইন্ডিয়ান বিভিন্ন নামি দামি ব্রান্ডের মেয়েদের ভালমানের অরজিনাল থ্রী পিস্ জামা পাবেন। এখানে একদমে সব কিছু বিক্রি হয়। তবে আপনে বললে তারা ৫-১০% ছাড় দিবে। এরা মোটামোটি কমই দাম রাখে। আর এখানে আসলে সফ্ট ড্রিঙ্কস ফ্রি। নিউ মার্কেটে প্রতারিত না হতে চাইলে এখানে একবার ঘুরে যেতে পারেন।

(ভারতীয় অভ্যন্তরীণ রেল/বিমান টিকিট/হোটেল বুকিং সর্বনিম্ন মূল্যে আমাদের থেকে ঘরে বসেই সংগ্রহ করতে পারবেন । CMC/Apollo/Fortis/Manipal/Narayana/Sankara Netralaya সহ ভারতীয় যে কোন হসপিটালের Appointment ও টিকিটের জন্য আমাদের পেজে যোগাযোগ করুন)

শ্রী লেদারঃ
শ্রী লেদার এ সস্তায় ভালমানের ব্যাগ, জুতা পাওয়া যায়। ইন্ডিয়ায় আসলে একবার হলেও এখানে ঘুরে যাবেন। বাচ্চা, ছেলে, মেয়েদের চামড়ার জুতা, স্যান্ডেল, হাত ব্যাগ, কাঁধ ব্যাগ, মানি ব্যাগ, লাগেজ, বেল্ট, মোজা, জ্যাকেট, ইত্যাদি সব কিছুই অনেক সস্তায় এখানে পাবেন। বিশাল বড় শোরুম। একবার ঢুকলেই মাথা নষ্ট। প্রচুর কালেকশন্। আমাদের বাটা, এপেক্স এখানে জিরো। আর দাম আমাদের দেশের থেকে কয়েকগুন কম। এক বাটা জুতার দাম দিয়ে কয়েক জোড়া কিনতে পারবেন।

বিগবাজারঃ
বিগবাজার একধরণে সুপার শপ। আমাদের দেশের স্বপ্ন, আগোরার মতো। তবে এখানে রান্নাবান্নার জিনিসপত্র ছাড়াও দরকারি প্রায় সব কিছুই পাওয়া যায়। আর আকারে আসলেই অনেকেই বিগ। এক জায়গায় আপনে জামাকাপড়, ব্যাগ, প্যান্ট, খাবার আইটেম, কসমেটিকস ইত্যাদি সব কিছুই পাবেন। আর এখানে সব সময়ই বিভিন্ন অফার চলতে থাকে। ইন্ডিয়া আসলে একবার হলেও এখানে ঘুরে যাবেন। কলকাতা নিউ মার্কেটের কাছেই এর একটি আউটলেট রয়েছে।

গড়িয়াহাটঃ
মেয়েদের যেকোনো ধরণের সিল্ক, জামদানি, কাতান, সুতি ইত্যাদি নানা ধরণের শাড়ি সহ ভাল দামে ব্র্যান্ডেড ও সাধারণ জামাকাপড় পাবেন এখানে। নিউ মার্কেট এর পরে যদি এমন কোনো জায়গা থাকে যেখানে খুব ভালো দামে ব্র্যান্ডেড ও সাধারণ জামাকাপড় কিনতে পাওয়া যায়, তাহলে এই গড়িয়াহাট মার্কেটই হল তার যোগ্য। দোকান বা ফুটপাথ যেকোনো জায়গায় কেনাকাটা করে মজা।

মেট্রো প্লাজাঃ
হো চি মিন সরণীর ওপর এই শপিং মলে ব্র্যান্ডেড পোশাক যেমন পাওয়া যায়, তেমনই পাবেন নন-ব্র্যান্ডেড । এছাড়া জুতো, ব্যাগ, নানা অ্যাক্সেসরিজ ও পাবেন।

শ্রীরাম আর্কেডঃ
কলকাতার প্রথম সারির শপিং মল এর মধ্যে এটি একটি। আধুনিক ডিজাইনের পোশাক যেটি চাইবেন, তাই এখানে পাবেন। ফিশ-নেট স্টকিংস ও নানা কাজের জামাও যেমন পাবেন তেমনি সাংঘাতিক সুন্দর ও তাক লাগানো লেহেঙ্গা ও শরারা পেয়ে যাবেন।

বড় বাজারঃ
পাইকারি দরে জিনিস কিনতে গেলে বড় বাজার সেরা। শহরের সবচেয়ে পুরোনো বাজার এটি। বাজার শুরু ঙয় অষ্টাদশ শতকে। প্রায় ৫০০ বিঘা জমির উপর বাজার গড়ে উঠেছিল। একেবারে সংলগ্ন আরেকটি ৪০০ বিঘা বাজার ছিল আবাসিক এলাকায়। শেঠ, বসাক, সোনার বণিক, মল্লিক এবং তাদের সমমর্যাদার ব্যবসায়ীরা এখানে ব্যবসা শুরু করেন। তুলনামূলক কম স্বচ্ছলতার বণিকরাও ছিলেন এখানে।সেই চল এখনও আছে। শাড়ি, জামা, ইলেক্ট্রনিক জিনিসপত্র, প্রসাধনী, ঘরের জিনিসপত্র, গয়না সবই এখানে পাবেন পাইকারি দরে। কলকাতা তো বটেই বাংলা এমনকি সংলগ্ন রাজ্যের ব্যবসায়ীরাও এখান থেকে পাইকারি দরে জিনি কিনে নিয়ে যান। বহু ছোটো-বড়, নামী-অনামী সংস্থার নিজেদের কাঁচামাল এখান থেকে কেনে। সকাল ১০টা থেকে সন্ধে সাড়ে ৭টা পর্যন্ত এখানে ক্রেতা বিক্রেতার ভিড়ে তিল ধারণের জায়গা থাকে না। উৎসবের মরশুমে ভিড় আরও বাড়ে।

কলেজ স্ট্রিটঃ
সকাল ৯টা থেকে রাত ৯টা। যে কোনও বই চান কলেজস্ট্রিটে চলে যান। শুধু বইয়ের নাম, লেখকের নাম আর প্রকাশনা সংস্থার নামটি বলে দিন। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করলেই সেই বই আপনার হাতে চলে আসবে। দেশি হোক বা বিদেশি, সব প্রকাশনা সংস্থার বইই পেয়ে যাবেন এখান। আর সবচেয়ে বড় কথা বইয়ের দাম এতই সস্তা যে বিদেশি পর্যটকরা শুনে অবাক হয়ে যান। এটি বিশ্বের বৃহত্তম বইয়ের বাজার। শুধু নতুন বই নয়, এখানে পেয়ে যাবেন পুরোনো বইও। মানে সেকেন্ড হ্যান্ড বই। আর জেনে রাখা ভালো, এটি বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম সেকেন্ড হ্যান্ড বইয়ের বাজার।

চাঁদনিচকঃ
নিউ মার্কেট থেকে খানিকটা হেঁটে গেলেই চাঁদনি চক মার্কেট। সস্তায় দারুণ সব জিনিস পাবেন এখানে। অনেকে বলেন নিউ মার্কেটের থেকেও চাঁদনির বাজারের জিনিসের দাম কম। আর এই বাজারের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ হল নানা ইলেক্ট্রনিক যন্ত্রপাতি। অনেকে মজা করে বলেন, বিশ্বের কোথাো নাকি এত যন্ত্রপাতি পাওয়া যায় না। মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ, ফ্যান, লাইট, এসি, ফ্রিজ সহ যাবতীয় ইলেক্ট্রনিক জিনিস এবং তার যন্ত্রপাতি এখানে পেয়ে যাবেন নামমাত্র দামে। এই বাজারও খোলে সকাল ১০টায়। বন্ধ হয় রাত ৮টায়। কিছু কিছু পণ্য বাংলাদেশের তুলনায় অবিশ্বাস্য দামে পাবেন । যেমন একটা হচ্ছে IPS/ইনভার্টার বাংলাদেশী দামের তুলনায় অর্ধেক মূল্যে পেয়েছিলাম ।

সময়ে নিয়ে পড়ার জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ। আশা করি খুব উপভোগ করেছেন। আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াস আপনার কেমন লাগলো তা কমেন্টস করে জানালে ভালো হয়। আর ভালো লেগে থাকলে ওয়ালে শেয়ার করে বন্ধুদের জানার সুযোগ করে দিন।

(ভারতী ভ্রমনে যেকোনো প্রয়োজনে সরাসরি ইনবক্সে নক দিতে পারেন নির্দ্বিধায়।)

Address

Alif Alay (2nd Floor), 868 Asadgonj, Opposite NGS Chamber
Chittagong
4000

Opening Hours

Monday 09:00 - 20:00
Tuesday 09:00 - 20:00
Wednesday 09:00 - 20:00
Thursday 09:00 - 20:00
Friday 09:00 - 12:00
Saturday 09:00 - 20:00
Sunday 09:00 - 20:00

Telephone

+8801715830283

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bhraman Tours & Travels posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Bhraman Tours & Travels:

Share

Category

Nearby travel agencies


Other Tour Agencies in Chittagong

Show All