Cox Vromon

Cox Vromon Hello, Book your room with lowest price in tour of Cox's Bazar with www.CoxVromon.com.bd

ঈদ উপলক্ষে কক্সবাজার হোটেল 50% ডিসকাউন্ট। যোগাযোগ মোবাইল নাম্বার 01815137509
30/06/2023

ঈদ উপলক্ষে কক্সবাজার হোটেল 50% ডিসকাউন্ট। যোগাযোগ মোবাইল নাম্বার 01815137509

৭ মাস পর কক্সবাজার-সেন্টমার্টিন নৌ রুটে শুরু হলো জাহাজ চলাচল।
06/10/2022

৭ মাস পর কক্সবাজার-সেন্টমার্টিন নৌ রুটে শুরু হলো জাহাজ চলাচল।

আলহামদুলিল্লাহ.. দীর্ঘ প্রতিক্ষার অবসানআগামী ১৮ই নভেম্বর-২০২১ইং তারিখ থেকে টেকনাফ টু সেন্টমার্টিন নৌ-রোড়ে নিয়মিত চলাচল ক...
14/11/2021

আলহামদুলিল্লাহ.. দীর্ঘ প্রতিক্ষার অবসান

আগামী ১৮ই নভেম্বর-২০২১ইং তারিখ থেকে টেকনাফ টু সেন্টমার্টিন নৌ-রোড়ে নিয়মিত চলাচল করবে পর্যটকবাহী জাহাজ।
#কেয়ারী_সিন্দাবাদ
#কেয়ারী_ক্রুজ_ডাইন
#আটলান্টিক_ক্রুজ
#শহীদ_সুকান্ত_বাবু
#এমডি_ফারহানা_ক্রুজ

ডে লং প্যাকেজ মূল্যঃ-
ওপেন ডেক --- ২,০০০/
মেইন ডেক --- ১,৯০০/

ডে লং প্যাকেজে অন্তর্ভুক্ত থাকবেঃ-
শীপ টিকেট (যাওয়া-আসা)
বাস ট্রান্সপোর্ট নন-এসি (যাওয়া-আসা)
সকালের নাস্তা
দুপুরের খাবার
বিকালের নাস্তা
গাইড সার্ভিস

রাত্রিযাপন প্যাকেজ মূল্যঃ-
ওপেন ডেক --- ৩,৫০০/
মেইন ডেক --- ৩,৪০০/

রাত্রিযাপন প্যাকেজে অন্তর্ভুক্ত থাকবেঃ-
শীপ টিকেট (যাওয়া-আসা)
বাস ট্রান্সপোর্ট নন-এসি (যাওয়া-আসা)
সকালের নাস্তা ২ বেলা
দুপুরের খাবার ২ বেলা
রাতের খাবার ১ বেলা
হোটেল ১ রাত
বিকালের নাস্তা
গাইড সার্ভিস

বিস্তারিত জানতে এবং টিকেট বুকিং করতে আমাদের সাথে--- থাকুন ধন্যবাদ!

আপনার সহযোগী আমাদের পথচলা

☎️ 01816087909

06/05/2021
সাজেকের ভ্যালি রিসোর্ট ও কটেজ এর ফোন নাম্বার রুম বুকিংয়ের জন্য যোগাযোগ করুন                  রিসোর্ট রুংরাং: সাজেকের বে...
15/04/2021

সাজেকের ভ্যালি রিসোর্ট ও কটেজ এর ফোন নাম্বার রুম বুকিংয়ের জন্য যোগাযোগ করুন
রিসোর্ট রুংরাং: সাজেকের বেস্ট রিসোর্ট গুলোর মধ্যে একটি রিসোর্ট রুংরাং। রিসোর্টের বারান্দা থেকে দিগন্তজোড়া পাহাড়সারি ও মেঘ দেখতে পাবেন। এর অবস্থান আর্মি রিসোর্টের উল্টো পাশে প্রিমিয়াম লোকেশনে। এই রিসোর্টের ইন্টেরিয়র এবং ওয়াশরুম সাজেকের অন্যতম সেরা। রিসোর্টে কাপল ডাবল মিলিয়ে ৮টি রুম আছে। শুক্রবারে এর রুম ভাড়া পড়বে ২৫০০ থেকে ৩০০০ টাকার মতো। অন্যান্য দিন ২০০০ থেকে ২৫০০ টাকার মধ্যে রুম পাবেন। রুংরাংয়ের বুকিং নাম্বার: 01816077909 01887667423

সাজেক রিসোর্ট: এই রিসোর্টটি বাংলাদেশ আর্মি কর্তৃক পরিচালিত। রুম ভেদে এসি ও নন এসি রুমের ভাড়া পড়বে ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকার মতো। সাজেক রিসোর্টের রয়েছে নিজস্ব রেস্টুরেন্ট। সেনাবাহিনী বা প্রথম সারির সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য এখানে ডিসকাউন্ট এর ব্যবস্থা রয়েছে। সাজেক রিসোর্টে রুম ভাড়া নেওয়ার জন্য আর্মির রেফারেন্স লাগে। রুম বুকিংয়ের জন্য যোগাযোগ করুন01816077909 01887667423
রুন্ময় রিসোর্ট (Runmoy Resort) : এটি বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ দ্বারা পরিচালিত রিসোর্ট। এই রিসোর্টের মোট ৫ টি রুম আছে। প্রতিটি রুমে সর্বোচ্চ ২ জন থাকার ব্যবস্থা আছে। ৬০০ টাকা বাড়তি পরিশোধ করলে রুমে অতিরিক্ত বেডের ব্যবস্থা করা হয়। নিচতলার রুম ভাড়া ৪৪৫০ টাকা, উপরের তলার রুম ভাড়া ৪৯৫০ টাকা। বুকিংয়ের জন্য ফোন করতে পারেন01816077909 01887667423 নাম্বারে।

মেঘ মাচাং (Megh Machang): ব্র্যান্ডিং বিবেচনায় এটি সাজেকের অন্যতম একটি রিসোর্ট। এর ভিউ সাজেকের অন্যতম সেরা। মেঘ মাচাংয়ের রুম রয়েছে ৫টি। এখানে রুম বুকিং দেওয়ার জন্য অনেক আগে থেকে ফোন করতে হয়। রুম ভাড়া ২৫০০ থেকে ৩৫০০ টাকার মধ্যে। বুকিংয়ের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন 01816077909 01887667423নাম্বারে।

মেঘপুঞ্জি রিসোর্ট: সাজেকের অন্যতম দৃষ্টিনন্দন রিসোর্ট। এর অবস্থান সাজেক ভ্যালির মাঝামাঝিতে। এই রিসোর্টে রয়েছে ৪টি রুম। রুম ভাড়া পড়বে ২০০০ থেকে ৩০০০ টাকা। বুকিং নাম্বার 01816077909 01887667423
জুমঘর রিসোর্ট: এটি সাজেকের আরেকটি ভালো রিসোর্ট। এর অবস্থান সাজেক ভ্যালির চার্চের কাছাকাছি। জুমঘর রিসোর্ট এর রুম ভাড়া পড়বে ২০০০ থেকে ৩০০০ টাকার মধ্যে। বুকিংয়ের জন্য যোগাযোগ করুন 01816077909 01887667423নাম্বারে।

মেঘের ঘর রিসোর্ট: কম খরচে থাকার জন্য এটি সাজেকের আরেকটি ভালো রিসোর্ট। ৬টি রুম রয়েছে এই রিসোর্টে। এখানে রুম ভাড়া পড়বে ১৫০০ থেকে ২০০০ টাকার মধ্যে। এখানে রুম বুকিংয়ের সময় গ্রিন বেল্ট এর রেফারেন্স দিলে বিশেষ ডিস্কাউন্ট সুবিধা পাওয়া যাবে। রুম বুকিংয়ের জন্য যোগাযোগ করুন 01816077909 01887667423 নাম্বারে।

ম্যাডভেঞ্চার রিসোর্ট: লোকেশন ও ভিউ বিবেচনায় সাজেক এর ভালো একটি রিসোর্ট। এর অবস্থান আর্মি নিয়ন্ত্রণাধীন সাজেক রিসোর্ট এর উল্টোপাশে। এখানে রুম ভাড়া পড়বে ২০০০ টাকা থেকে ৩০০০ টাকার মতো। গ্রিন বেল্ট এর রেফারেন্স দিলে বিশেষ ডিস্কাউন্ট সুবিধা পাওয়া যাবে। ফোন নাম্বার 01816077909 01887667423

হাফং তং: এটিও বাজেটের মধ্যে ভালো একটি রিসোর্ট। এই রিসোর্টে ৫টি রুম রয়েছে। রুম ভাড়া পড়বে। ২০০০ থেকে ২৫০০ টাকার মধ্যে। বুকিংয়ের জন্য যোগাযোগ করুন 01816077909 01887667423নাম্বারে।

আলো রিসোর্ট: আলো রিসোর্ট সাজেক ভ্যালি কটেজ গুলোর মধ্যে সবচেয়ে পুরাতন। এটি সাজেক এর প্রথম কটেজ। কম খরচে থাকার জন্য এটি একটি ভালো রিসোর্ট। কোনো ভিউ নাই। এই রিসোর্টে রুম রয়েছে ৬টি। রুম ভাড়া পড়বে প্রতিরাতের জন্য ১৫০০ থেকে ১৮০০ টাকা। বুকিং দিতে চাইলে যোগাযোগ করুন 01816077909 01887667423নাম্বারে।

লুসাই কটেজ (TGB Lushai Cottage): কাপল ডাবল সব রকম রুম আছে এই রিসোর্টে। মধ্যম মানের ভালো একটি রিসোর্ট। রুম ভাড়া পড়বে ২০০০ থেকে ২৫০০ টাকার মতো। বুকিংয়ের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন 01816077909 01887667423নাম্বারে।

সাম্পারি রিসোর্ট: খোলামেলা পরিবেশ এর জন্য এই রিসোর্ট এর সুনাম আছে। রিসোর্টের ভিউ ভালো। এটি পাহাড়ী আদিবাসী মালিকানাধীন একটি রিসোর্ট।এর রুম ভাড়া ২৫০০ থেকে ৩৫০০ টাকা। ফোন নাম্বার 01849889055

সালকা রিসোর্ট: পাহাড়ি মালিকানায় পরিচালিত সালকা কটেজ আরেকটি ভালো রিসোর্ট। এখানে ৪টি রুম আছে। রুম ভাড়া পড়োবে ২৫০০ টাকা থেকে শুরু করে ৪ হাজার টাকা পর্যন্ত। ফোন নাম্বার +8801847356781

পাহাড়িকা রিসোর্ট: কম বাজেটের মধ্যে এটি আরেকটি ভালো রিসোর্ট। স্টুডেন্ট বাজেট ট্রাভেলাররা এই রিসোর্টে কম খরচে থাকতে পারেন।পাহাড়িকা রিসোর্টে ১২টির মতো রুম রয়েছে। রুম ভাড়া পড়বে ১০০০ থেকে ১৫০০ টাকা। এর বেশি চাইলে না নেওয়াই ভালো। বুকিং নাম্বার 01724-658766, 01871-771777

হিল কটেজ: পাহাড়ী অদিবাসী দ্বারা পরিচালিত একটি কটেজ। এই কটেজ এর রুম ভিউ নেই। স্টুডেন্টদের জন্য ভালো কটেজ। রুম ভাড়া পড়বে ১৫০০ থেকে ১৮০০ টাকা। ফোন নাম্বার 01862019461

রক প্যারাডাইস: যারা কংলাক পাড়ার উপরে রাত্রি যাপন করতে চান তারা বেছে নিতে পারেন রক প্যারাডাইস কটেজ। তবে মনে রাখা দরকার এটি সাজেক ভ্যালির বাইরে আলাদা একটি পাড়ায়। নিরিবিলিতে থাকার জন্য ভালো রিসোর্ট। ফোন নাম্বার +8801855470477

আদিবাসী ঘর: আপনি ব্যাকপ্যাকার হলে কম খরচে আদিবাসীদের ঘরে থাকতে পারেন। জনপ্রতি ২০০ – ৪০০ টাকার মধ্যে হয়ে যাবে। ফ্যামিলি নিয়ে থাকার জন্য আদিবাসী ঘর ভালো চয়েস হবেনা। তবে বন্ধু বান্ধব মিলে চাইলে থাকা যায়। পরিবার নিয়ে গেলে সাজেক ভ্যালি রিসোর্ট Sajek Valley Resort গুলোতে থাকা উচিত।

সাজেক ভ্যালি ভ্রমণ খরচ
সাজেক ভ্যালিতে থাকা খাওয়া কিছুটা খরচ সাপেক্ষ। তাই নিজেরা গ্রুপ করে গেলে খরচ কমানো যেতে পারে। তারপরও খরচ সম্পর্কে একটা ধারণা দেওয়া যাক। জিপ ভাড়া ৮ থেকে ১১ হাজার টাকা। আপনি কী কী ঘুরবেন তার উপর জিপ ভাড়া নির্ভর করে। এক জিপে দশ থেকে বারো জন বসা যায়। খাবার জন্য প্রতি বেলা খরচ হবে ১৫০ থেকে ২০০ টাকা। বিভিন্ন এন্ট্রি ফি ও জিপ পার্কিং চার্জ বাবদ খরচ হতে পারে জনপ্রতি ১৫০ টাকা। মনে রাখা দরকার সাজেকে রবি এবং এয়ারটেল ছাড়া আর কোনো ফোনের নেটওয়ার্ক নেই।

06/03/2021

STUDIO H
চাইলে আপনিও রেকর্ড করতে আসতে পারেন!!

21/02/2021

LIVE Debotakhum Bandarban || দেবতাখুম || দেশের সবচেয়ে বড় খুম

20/02/2021

Debotakum দেবতাকুম.

20/02/2021

Live
Debotakum দেব

মাওলানা মিজানুর রহমান আল আজহারী কন্যা
19/01/2021

মাওলানা মিজানুর রহমান আল আজহারী কন্যা

সেন্টমার্টিন হোটেল বুকিং দিন
06/12/2020

সেন্টমার্টিন হোটেল বুকিং দিন

কক্সবাজার হোটেল বুকিং দিন
06/12/2020

কক্সবাজার হোটেল বুকিং দিন

20/11/2020
কক্সবাজার টু সেন্টমার্টিন ( লাক্সারি এম ভি কর্ণফুলী এক্সপ্রেস )ইকোনমি ক্লাস (শোভন) চেয়ার: ২০০০/-বিজনেস ক্লাস (ডিলাক্স) চ...
19/11/2020

কক্সবাজার টু সেন্টমার্টিন ( লাক্সারি এম ভি কর্ণফুলী এক্সপ্রেস )
ইকোনমি ক্লাস (শোভন) চেয়ার: ২০০০/-
বিজনেস ক্লাস (ডিলাক্স) চেয়ার : ২৫০০/-
ওপেন ডেক চেয়ারঃ ২৫০০/-
লিলাক লাউঞ্জঃ ২৫০০/-
ভি আই পি লাউঞ্জঃ ৩০০০/-
সিঙ্গেল কেবিনঃ ৫০০০/- (১ জনের জন্য)
টুইন বেড কেবিন : ৮০০০/- (২ জনের জন্য)
ভি আই পি কেবিন (লাক্সারী) : ১৫০০০/- (২ জনের জন্য)
ভি ভি আই পি কেবিনঃ ২০০০০/- (২ জনের জন্য)

প্রতিটি টুইন বেড, ভি আই পি ও ভি ভি আই পি কেবিন
২ জন এর অধিক যাত্রী হলে,
অতিরিক্ত জন প্রতি আলাদা টিকেট কেটে নিতে হবে
আপনার ফেরার (রিটার্ন) তারিখ টিকেট কাটার পূর্বেই
উল্লেখ করতে হবে।
-
প্রতিবার যাত্রায় এম ভি কর্নফুলী এক্সপ্রেস এর পক্ষ থেকে
থাকছে সৌজন্য মূলক স্ন্যাকস/ নাস্তা
সময় সুচী:
কক্সবাজার বি আই ডব্লিও টি এ ঘাট থেকে ছাড়বে
সকাল: ৭.০০ মিনিটে।

সেন্টমারটিন থেকে ছাড়বে
বিকাল: ৩.৩০ মিনিটে।

উভয় দিক থেকে গন্তব্যে পৌছুতে সময় লাগবে ৫ ঘন্টা (+,-)

23/10/2020

সকালের সাজেক ভ্যালি ভিডিও|| Sajek Valley in the Morning

20/10/2020

চারিদিকে সারি সারি পাহাড় আর মাঝে মাঝে সাদা তুলোর মত মেঘমালা। যেন সবুজের রাজ্যে সাদা মেঘের হ্রদের পাড়ে দাড়িয়ে আছেন আপনি। নিশ্চয়ই ভাবছেন স্বপ্নের মত সুন্দর এরকম দৃশ্য বাস্তবে আদৌ কি দেখা যাবে? আর দেখা গেলেও হয়ত যেতে হবে বহুদূরে কোন অজানা দেশে। কিন্তু অবাক করা ব্যাপার হল আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশেই রয়েছে এরকম এক মেঘপুরী যার নাম সাজেক ভ্যালী।

সাজেক বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্বে অবস্থিত রাঙ্গামাটি জেলায় অবস্থিত। সাজেক থেকে ভারতের মিজোরাম মাত্র আট কিলোমিটার দূরে। সাজেকের চারপাশের উঁচু উঁচু পাহাড়গুলো পড়েছে ভারত ও বাংলাদেশ উভয় দেশেই। তবে ঢাকা থেকে সাজেক যেতে হলে আপনাকে প্রথমে যেতে হবে ঢাকা থেকে ২৬১ কিলোমিটার দূরে খাগড়াছড়ি শহরে।

20/10/2020

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতঃ কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতটি পৃথিবীর দীর্ঘতম অখন্ডিত সমুদ্র সৈকত। ১২০ কিঃমিঃ দৈর্ঘ্য বিশিষ্ট এ সমুদ্র সৈকতে বৈশিষ্ট হলো পুরো সমুদ্র সৈকতটি বালুকাময়, কাদা অস্তিত্ব পাওয়া যায় না। বালিয়াড়ি সৈকত সংলগ্ন শামুক ঝিনুক নানা প্রজাতির প্রবাল সমৃদ্ধ বিপণি বিতান, অত্যাধুনিক হোটেল মোটেল কটেজ, নিত্য নব সাজে সজ্জিত বার্মিজ মার্কেট সমূহে পর্যটকদের বিচরণে কক্সবাজার শহর পর্যটন মৌসুমে প্রাণচাঞ্চল্য থাকে। সুইজারল্যান্ডের "New Seven Wonderers Foundation" নামীয় বার্নাড ওয়েবার এর ব্যক্তি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান কর্তৃক ২০০০ সালে ২য় বারের মত বিশ্বের প্রাকৃতিক নতুন সপ্তাশ্চার্য নির্বাচন প্রতিযোগিতায় কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতটি কয়েকবার শীর্ষ স্থানে ছিল। শীর্ষ স্থান ধরে রাখার জন্য প্রচার প্রচারণা কম ছিল বলে অনেকে মনে করে থাকেন। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে চ্যানেল আই আদিবাসী মেলা আয়োজন করে সরাসরি সম্প্রচার করেও দেশি-বিদেশি ভোটারদের ভোট অর্জন করতে সক্ষম হয়নি। ফলশ্রুতিতে মায়াবী সমুদ্র সৈকতটি শীর্ষ স্থান কেন, কোন স্থানই অর্জন করতে সক্ষম হয়নি। তাই বলে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের মান সম্মান হানি হয়েছে? নিশ্চয়ই নয়। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতটি তার স্ব-মহিমায় সমুজ্জ্বল রয়েছে। এর সৌন্দর্য কোনভাবে কোনদিন হানি করা যাবে না। বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন ও চ্যানেল আই যৌথ উদ্যোগে ২য় বারের মতো ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০১০ খ্রিস্টাব্দ তারিখ লাবনী সৈকতে আয়োজিত আদিবাসী মেলায় অন্যতম ইভেন্ট আদিবাসী সুন্দরী প্রতিযোগিতায় কক্সবাজারের রাখাইন মেয়ে মিস ফ্রুমাসে সেরা প্রিয়দর্শিনী নির্বাচিত হন।কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতকে অপরূপ সাজে সজ্জিত করার জন্য বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন ও স্থানীয় সী-বীচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির কার্যক্রম দৃশ্যমান। পুরনো ঝিনুক মার্কেট ভেংগে আটটি রঙ্গের ছাতার আদলে নতুনভাবে নির্মিত আধুনিক ঝিনুক মার্কেট ‘বীচ পার্ক মার্কেট’ সত্যি দেখার মতো। প্রতিটি মার্কেটে আটটি করে দোকান নির্মাণের স্পেস থাকলেও দোকানীরা নিজেদের সমঝোতার মাধ্যমে আটটি দোকানকে ষোলটি, ক্ষেত্রবিশেষে বিশটি দোকান ঘর তৈরী করেছে। পাশে অনুরূপ আরো তিনটিছাতা মার্কেট নির্মাণাধীন রয়েছে। শামুক-ঝিনুক ও প্রবালের দোকানের পাশাপাশি বার্মিজ পণ্যসামগ্রী, কস্মেটিক, ফাস্টফুড, কুলিং কর্ণার, শুটকি, স্টুডিও, মোবাইল সপসহ নানা দোকানের সমাহার রয়েছে এসব মাকের্টে। সমুদ্র সৈকতে প্রবেশ মুখে কক্সবাজার জেলা পরিষদের আর্থিক পৃষ্ঠপোষকতায় দৃষ্টিনন্দন বীচ গার্ডেন কাম পার্ক ও ২৬ টি দোকান সমৃদ্ধ ঝিনুক মার্কেট নির্মাণ করা হয়েছে। বাগানের সম্মুখে লাবনী পয়েন্টে জেলা পরিষদের অর্থায়নে ও বীচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির তত্ত্বাবধানে দু’তলা বিশিষ্ট পর্যবেক্ষণ টাওয়ার ও জেলা প্রশাসনের স্থায়ী মুক্ত মঞ্চ নির্মাণ করা রয়েছে। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত একটি মায়াবী ও রূপময়ী সমুদ্র সৈকত। প্রতিদিন প্রতিক্ষণ এর রূপ পরিবর্তন করে। শীত-বর্ষা-বসন্ত-গ্রীস্ম এমন কোন সীজন নেই সমুদ্র সৈকতের চেহারা মিল খুঁজে পাওয়া যায়। প্রত্যুষে এক রকম তো মধ্যাহ্নে এর রূপ অন্য রকম। গোধুলি বেলার বীচের হাওয়া-অবস্থা আর রাতের বেলার আবহাওয়া-অবস্থার মধ্যে বিস্তর ফারাক। তাই তো দেশি-বিদেশি পর্যটকদের জন্য ক্যাপ্টেন কক্স এর সমুদ্র সৈকত এত কদরের, এত পছন্দের। বিদেশি পর্যটকদের ইদানিং তেমন চোখে না পড়ার অনেকগুলো কারণের মধ্যে এখানে সুযোগ সুবিধা তাদের জন্য আহামরি তেমন কিছুই নেই। পর্যটকরা সী বীচে কোন ধর্মীয় সমাবেশে অংশগ্রহণ করতে আসে না। তারা আসে সী-বীচের সাথে আলিঙ্গন করতে, স্নান করতে, এর সৌন্দর্য পুরোপুরি উপভোগ করতে আর নির্ভেজাল নির্ঝঞ্জাট ও নিরাপদ পরিবেশে বিশুদ্ধ বাতাস খেতে। অপমান কিংবা অপদস্ত হতে নিশ্চয় কেউ বীচে গমন করে না। কর্তৃপক্ষ সী-বীচের জনপ্রিয়তা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন্ জাতীয় ও গুরুত্বপূর্ণ দিবসে ওপেন কনসার্ট, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বীচ-ফুটবল, বীচ-ভলিবল, বীচ-ক্রিকেট প্রতিযোগিতা, জাতীয় ঘুরি উত্তোলনের উৎসব, বালু স্কালপ্চার নির্মাণসহ অনেক অনুষ্ঠান আয়োজন করে থাকে। বাংলাদেশে সার্ফিং-কে জনপ্রিয় খেলা হিসেবে গড়ে তোলার জন্য স্থানীয় প্রশাসন সী-বীচের লাবণী পয়েন্টে সার্ফিং ক্লাবের জন্য অস্থায়ী সার্ফিং কুটির স্থাপনের জন্য সাময়িক অনুমতি প্রদান করা হয়েছে। সমুদ্র সৈকতে পর্যটকদের নিরাপত্তার জন্য সম্প্রতি বীচ পুলিশ সংযোজন নিঃসন্দেহে সরকারের প্রশংসনীয় উদ্যোগ। ছলনাময়ী ও মায়াবী সমুদ্র সৈকতে স্নান করতে গিয়ে প্রতি বছর মৃত্যুর ঘটনা সত্যি বেদনাদায়ক। স্নান করতে নামা পর্যটকদের আরো সতর্ক হওয়া প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। জোয়ার ও ভাটার সময় প্রদর্শনের জন্য জেলা প্রশাসন ও জেলা পরিষদের উদ্যোগে রয়েছে স্থায়ী-অস্থায়ী বিলবোর্ড ও ব্যানার। এছাড়া স্থানীয় প্রশাসন কর্তৃক ঘূর্ণিঝড় ও জোয়ার-ভাটার জনসচেতনতা ও শিক্ষামূলক বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য সমুদ্র সৈকতে কলাতলী, সুগন্ধা ও লাবনী পয়েন্টে এলসিডি টিভি মনিটর স্থাপনের জন্য কয়েকটি বেসরকারী প্রতিষ্ঠানকে শর্তসাপেক্ষে সাময়িক অনুমতি প্রদান করা হয়েছে। ইয়াসীর লাইফ গার্ড ও ওয়াচ বে লাইফ গার্ড এর সাহসী কর্মীরা অনেক পর্যটকের জীবন রক্ষা করেছে। জীবন রক্ষাকারী এ ধরনের জনমানব সেবামূলক আরো প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা যেতে পারে। কক্সবাজার রূপালী সমুদ্র সৈকতে বীচ বাইক, জেট স্কী, ঘোড়ার গাড়ি বা ঘোড়া পর্যটকদের জন্য আনন্দের খোরাক যোগায়। সমুদ্র সৈকতে অনেক চেঞ্জিংরুম, বাথরুম, টয়লেট স্থাপনের কারণে পর্যটকদের প্রাকৃতিক ডাকে সাড়া দিতে কোন অসুবিধে হচ্ছে না যা কয়েক বছর আগেও পর্যটকদের জন্য কল্পনাতীত ছিল।

20/10/2020

বান্দরবান : অসংখ্য ছোট বড় সারি সারি পাহাড়, ঝর্ণা, লেক, শতাধিক পর্যটন স্পট, প্রাকৃতিক গুহা ও রাবার বাগান সব মিলিয়ে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক লীলাভূমি পাহাড়ি কন্যা খ্যাত বান্দরবান। ঘুরে বেড়াতে পারেন বান্দরবানের অন্যতম পর্যটন স্পট নীলাচলের মেঘে ঢাকা পাহাড়ে, মেঘলা পর্যটন কেন্দ্রের লেকের স্বচ্ছ জল আছে ক্যাবল কার ও মিনি চিড়িয়াখানা। অপরূপ দর্শনীয় স্থান আলীর গুহা, নাফাকুম, বড় পাথর, স্বর্ণ মন্দির, ন্যাচারাল পার্ক। ক্লান্ত দেহ ভিজিয়ে নিতে পারেন প্রাকৃতিক ঝর্ণা রিঝুক, শৈল প্রভাত ও বগালেকে। ভাসাতে পারেন সাঙ্গু নদীতে ডিঙি নৌকাতে। আর মেঘের ছোয়া পেতে ঘুরে আসতে পারেন নীলগিরি, নীলাচল, জীবন নগর, চিম্বুক, কেওক্রাডং পাহাড়ে। শহরের বদ্ধ জীবন থেকে সাময়িক মুক্তি পেতে প্রকৃতির নির্মল হাওয়া ও ছোঁয়া পেতে সৌন্দর্যের লীলাভূমি পাহাড়ে বেড়িয়ে আসুন। পাহাড় ভ্রমণে যাদের বেশি পছন্দ তারা বেরিয়ে পড়ুন বান্দরবানের উদ্দেশে। শীত, বর্ষা ও গ্রীষ্মকালের একেক ঋতুতে একেক রূপ পাবেন প্রকৃতির পাহাড়ে।
পাহাড়ে বর্ষায় বৃক্ষগুলো প্রাণ ফিরে পেয়ে সৌন্দর্য বেড়ে যায় কয়েক গুণ। বর্ষায় পাহাড় দেখার মজায় আলাদা। দেখে মনে হবে সমগ্র পাহাড়ি জেলা একটি সবুজ কার্পেটের ওপর দাঁড়িয়ে আছে। বৃষ্টিতে পাহাড় সেজেছে রাজকন্যার মতো। বর্ষায় চলে মেঘ ও পাহাড়ের খেলা। সাদা মেঘ আপনাকে স্পর্শ করে যাবে, আপনি মেঘকে হাতের মুঠোয় নেবেন সে এক অন্য রকম অনুভূতি। বর্ষায় যেদিকে চোখ যায় সবুজে সবুজে বর্ণিল অন্য রকম একরূপ। শীতকালে পাহাড়গুলো কুয়াশার চাদরে ঢাকা থাকে। যেদিকে চোখ যায় সেদিকে কুয়াশা আর কুয়াশা। পাহাড়ে যখন সূর্যের কড়া রোদ পড়ে তখন দেখবেন কুয়াশাগুলো কিভাবে সরে যাচ্ছে। সে আরেক অনুভূতি। চার দিকে তখন সবুজের সমারোহ, পাহাড়ের চূড়ায় গহিন অরণ্য। সাঙ্গু নদীর স্বচ্ছ জলে নৌ-ভ্রমণের আনন্দই আলাদা।
পার্বত্য জেলা বান্দরবানে রয়েছে বেড়ানোর মতো সুন্দর সুন্দর সব পর্যটন স্পট। যেদিকেই চোখ যায় শুধুই যেন সুন্দরের খেলা। ছোট্ট শহর বান্দরবানের প্রাণকেন্দ্রে রয়েছে বোমাং রাজার বাড়ি। বোমাং রাজাসহ রাজবাড়িতে এখনো রাজার উত্তরসূরিরা বসবাস করেন। শহরে রয়েছে ১১ পাহাড়ি ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর বসবাস। যাদের জীবনযাত্রা বাঙালিদের থেকে যেমন আলাদা তেমনি একেকটি ক্ষুদ্র জাতির জীবনযাত্রার বৈশিষ্ট্য একেক রকম। শহরের পাশ দিয়েই বয়ে গেছে পাহাড়ি নদী সাঙ্গু। এ নদীর উৎপত্তিস্থল যেমন বান্দরবানে তেমনি নদীর গতি পথ শেষে হয়েছে বাংলাদেশে।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি বান্দরবানকে প্রকৃতি দিয়ে বিধাতা সাজিয়েছে দুই হাত ভরে। ভ্রমণপিপাসু মানুষের চাহিদা মেটানোর সব উপকরণই রয়েছে এখানে। পাহাড়ি কন্যা হিসেবে বান্দরবান সারা দেশে এক নামে পরিচিত। শুধু এ নামেই নয়, পার্বত্য এ জেলাটির রয়েছে আরও অনেক নাম। পাহাড় কন্যা, পর্যটন কন্যা, বাংলার দার্জিলিং, নৈসর্গিক ভূমি এবং অনেকে মেঘ পাহাড়ের দেশও বলে থাকেন বান্দরবানকে। আর নামগুলোর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ভ্রমণপিপাসু মানুষের ভালো লাগা আর ভালোবাসা।
দেশের অন্যতম এ পর্যটন শহর বান্দরবানকে সৃষ্টিকর্তা নিপুণ শিল্পকর্মের সৃষ্ট বললে ভুল হবে না। সারি সারি পাহাড় দাঁড়িয়ে থাকা, আকাশে মেঘেদের ভেলা, পাহাড় চূড়া থেকে প্রবাহিত ঝর্ণাধারা, সাঙ্গু নদীর মোহনায় সাজানো পাথরের সমাহার, নদীর পাড়ে পাথরের বাঁধানো প্রাকৃতিক দেওয়াল। সুনসান নীরবতার কারণে পর্যটকদের সহজেই কাছে টানে বান্দরবান।
জেলা শহর থেকে মাত্র চার কিলোমিটার দূরে পাহাড়ের গড়ে তোলা দর্শনীয় স্থান হচ্ছে নীলাচল। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সঙ্গে শৈল্পিক ছোঁয়ার স্পর্শে নীলাচল পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় একটি স্পটের নাম। সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে প্রায় দুই হাজার ফুট উচ্চতায় পাহাড়ের চূড়ায় এটি অবস্থিত।

17/10/2020

কক্সবাজার শহর থেকে প্রায় ৭ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে সোনাদিয়া দ্বীপটি অবস্থিত। মহেশখালীর দক্ষিণ-পশ্চিমে বঙ্গোপসাগরের কুল ঘেঁষে সোনাদিয়ার অবস্থান। তাই তো সোনাদিয়া দ্বীপকে নিয়ে দেশে-বিদেশে বর্তমানে এত আলোচনা। সোনাদিয়া দ্বীপে গভীর সমুদ্র বন্দর বিনির্মাণের জন্য সরকার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করে যাচ্ছে। চীনসহ বিভিন্ন রাষ্ট্র এ সমুদ্র বন্দর নির্মাণের আর্থিক সহায়তা প্রদান করার আগ্রহ দেখিয়ে যাচ্ছে। সোনাদিয়া দ্বীপটি মহেশখালীর কুতুবজোম ইউনিয়নে অবস্থিত। ঘটিভাঙ্গা নামে একটি খাল মহেশখালী দ্বীপের সাথে একসময় সোনাদিয়াকে বিচ্ছিন্ন রাখলেও খালের ওপর সেতু নির্মিত হওয়ায় যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ হয়েছে। সদাশয় সরকার মাঝিমাল্লাদের কথা বিবেচনা করে এবং সমুদ্রে নৌ ডাকাতি রোধকল্পে ঘটিভাঙ্গায় একটি নৌ থানা স্থাপনের বিষয়টি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বিবেচনাধীন রয়েছে। দ্বীপটিকে সরকার প্রতিবেশ সংকটাপন্ন এলাকা হিসেবে ঘোষণা দিয়ে রাখছে। এ দ্বীপকে যাযাবর পাখিদের জন্য ভূ-স্বর্গ বলা যায়। দ্বীপের পশ্চিম দিকে বালুকাময় সমুদ্র সৈকত রয়েছে যেখানে ঝিনুক ও মুক্তা পাওয়া যায়। শুষ্ক মৌসুমে এখানে প্রচুর মাছ শুকানো হয় যা দেশে বিভিন্ন অঞ্চলে বিক্রি করা হয়। জীব বৈচিত্রের অপূর সমাহার সোনাদিয়া দ্বীপ ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট বিদ্যমান থাকার কথা থাকলেও এলাকা প্রভাবশালী ভূমি দস্যুদের কারণে চিংড়ি খামার তৈরীর লক্ষ্যে প্যারাবন ধ্বংসসহ হাজার হাজার রোপিত গাছ কর্তনের কারণে মারাত্মক পরিবেশ বিপর্যয়ের সম্মুখীন বলে পরিবেশবাদীরা সর্বদা প্রতিবাদ মুখর থাকে।
কিভাবে যাওয়া যায়:মহেশখালী উপজেলার কুতুবজোম ইউনিয়নের একটা ওয়ার্ড হচ্ছে সোনাদিয়া দ্বীপ। জেলা হতে উত্তর পশ্চিমে অবস্থান। কক্সবাজার হতে রিক্সা/টমটম যোগে ৬নং জেটিঘাট। স্পীডবোট হয়ে সোনাদিয়া দ্বীপ। ভাড়া : সাধারণত লোকাল স্পীডবোট যায় না । রিজার্ভ হলে আনুমানিক ৮০০ টাকা। সময় : যাওয়া আসা মিলে ১ ঘন্টা

16/10/2020

শুধু টেকনাফ থেকে নয়, এবার কক্সবাজার শহর থেকেই বঙ্গোপসাগর পাড়ি দিয়ে প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন যাওয়া যাবে।

‘কক্সবাজার থেকে ৯৫ কিলোমিটার বঙ্গোপসাগর পাড়ি দিয়ে প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিনে পৌঁছাবে ‘এম ভি কর্ণফুলী এক্সপ্রেস।’ আবার ৯৫ কিলোমিটার সমুদ্র পাড়ি দিয়ে কক্সবাজার ফিরবেও। প্রতিদিন ১৯০ কিলোমিটার রোমাঞ্চকর সমুদ্র ভ্রমণের সঙ্গে মেতে উঠবেন ৫৮২ জন যাত্রী। এ ছাড়া জাহাজ থেকে সমুদ্র, পাহাড় আর সূর্যাস্ত দৃশ্য উপভোগ করতে পারবেন যাত্রীরা।জাহাজটির কক্সবাজার এর পরিচালক ও ফারহান এক্সপ্রেস ট্যুরিজম এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম হোসাইনুল ইসলাম বাহাদুর জানান, কক্সবাজার শহরের উত্তর নুনিয়াছরা (এয়ারপোর্ট রোড) বিআই ডব্লিওটিএ ঘাট থেকে নিয়মিত সেন্টমার্টিন এর উদ্দেশে ছেড়ে যাবে জাহাজটি। কক্সবাজার ঘাট থেকে ছাড়বে প্রতিদিন সকাল ৭টায় । সেন্টমার্টিন থেকে ছাড়বে প্রতিদিন বিকেল ৩টায়। উভয় দিক থেকে গন্তব্যে পৌঁছাতে সময় লাগবে চার থেকে পাঁচ ঘণ্টা। কিছু দিন পর সেন্টমার্টিন থেকে ফেরার সময় আরো ১ ঘণ্টা পেছানো হবে।

নৌকা দিয়ে সেন্টমার্টিন এর আশেপাশে ভ্রমণ করুন কক্সবাজার এবং সেন্টমার্টিনে হোটেল রিসোর্ট সেন্টমার্টিনের শীপ বুকিং করতে কল...
16/10/2020

নৌকা দিয়ে সেন্টমার্টিন এর আশেপাশে ভ্রমণ করুন কক্সবাজার এবং সেন্টমার্টিনে হোটেল রিসোর্ট
সেন্টমার্টিনের শীপ বুকিং করতে কল করুন আমাদেরকে
হটলাইন ঃ01816087909

Hotel Sea Crown.  কক্সবাজার এবং সেন্টমার্টিনে হোটেল রিসোর্ট সেন্টমার্টিনের শীপ বুকিং করতে কল করুন আমাদেরকেহটলাইন ঃ018160...
16/10/2020

Hotel Sea Crown. কক্সবাজার এবং সেন্টমার্টিনে হোটেল রিসোর্ট
সেন্টমার্টিনের শীপ বুকিং করতে কল করুন আমাদেরকে
হটলাইন ঃ01816087909

বান্দরবান ভ্রমণ : বান্দরবান জেলার ১২টি দর্শনীয় স্থান নীলগিরি (Nilgiri)বগালেক (Boga Lake)কেওক্রাডং (Keokradong)তিন্দু (T...
21/08/2020

বান্দরবান ভ্রমণ : বান্দরবান জেলার ১২টি দর্শনীয় স্থান নীলগিরি (Nilgiri)
বগালেক (Boga Lake)
কেওক্রাডং (Keokradong)
তিন্দু (Tindu)
নাফাখুম (Nafakhum),
আমিয়াখুম (Amiakhum চিম্বুক (Chimbuk) স্বর্ণ মন্দির (Golden Temple) নীলাচল (Nilachal) আলীর গুহা (Ali's Cave মারায়ণ তং (Marayong Taung)কোনো একসময় এ অঞ্চলে বানরের বসবাস ছিল চোখে পড়ার মতো। শহরের প্রবেশমুখে ছড়ার পানি পার হয়ে পাহাড় থেকে লবণ খেতে আসত বানরের দল। ছড়ার পানি বৃদ্ধি পাওয়ার পর পাহাড়ে ফেরত যাওয়ার সময় তারা একে অপরের হাত ধরে পানি পার হতো। তা দেখতে অনেকটা বাঁধের মতোই দেখাত। সেখান থেকেই লোকমুখে এই অঞ্চলের নাম হয়ে যায় বান্দরবান। বান্দরবানের নৈসর্গিক সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য হাতে কমপক্ষে পাঁচ-ছ'দিন সময় রাখতে হবে। মাত্র দুয়েকদিনের সফরে বান্দরবান ঘুরে শেষ করা সম্ভব নয়। মেঘলা, নীলাচল, নাফাখুম, দেবতাখুম, কেওক্রাডং, ডিম পাহাড়, স্বর্ণমন্দির, থানচি, চিম্বুক, বগালেক, শৈলপ্রপাত, তিন্দু, মারায়ন তং, নীলগিরি সহ আরো অসংখ্য দর্শনীয় স্থানের অবস্থান বান্দরবান পার্বত্য জেলা।

শাহপরীর দ্বীপ   বাংলাদেশের পর্যটন নগরী কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলার বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে অবস্থিত শাহপরীর দ্বীপ।পাহাড়-স...
21/08/2020

শাহপরীর দ্বীপ বাংলাদেশের পর্যটন নগরী কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলার বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে অবস্থিত শাহপরীর দ্বীপ।পাহাড়-সমুদ্রের অনিন্দ্য সৌন্দর্যের এক বিস্তীর্ণ দ্বীপ।এটি মূলত সাবরাং ইউনিয়নের একটি গ্রাম। এক সময় এটি দ্বীপ থাকলেও জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে কিছুকাল অগে এটি মূল ভূ-খণ্ডের সঙ্গে যুক্ত হয়ে গেছে। টেকনাফ উপজেলা শহর থেকে শাহপরীর দ্বীপের দূরত্ব প্রায় পনের কিলোমিটার। জনশ্রুতি আছে শাহসুজার স্ত্রী পরীবানুর ‘পরী’ ও শাহসুজার ‘শাহ’ মিলে এ দ্বীপের নামকরণ শাহপরীর দ্বীপ করা হয়েছে। আবার ভিন্ন একটি মতও রয়েছে যে, শাহ ফরিদ আউলিয়ার নামেই এ দ্বীপের নামকরণ করা হয়। শাহপরীর দ্বীপের নামকরণের এরকম আরও অনেক ইতিহাস প্রচলিত আছে স্থানীয়দের কাছে।

শাহপরীর দ্বীপে মোট তিনটি সৈকত রয়েছে। নান্দনিক সৌন্দর্যের চিরায়ত রূপ বহমান এ দ্বীপের প্রাকৃতি সৌন্দর্যের ভিতরে। তবে এ সৈকতগুলোতে নেই কোনো রকম লাইফ গার্ডের ব্যবস্থা। তাই জোয়ার-ভাটার সাংকেতিক কোন চিহ্নও থাকে না। একারণে যদি আপনি সমুদ্রে গোসল করতে চান তবে সৈকতে নামার আগে থেকেই নিজ দায়িত্বে জোয়ার-ভাটা সম্পর্কে জেনে নিন। কোনো অবস্থাতেই ভাটার সময় সমুদ্রে নামবেন না।

যেভাবে যাবেন

ঢাকা থেকে সরাসরি টেকনাফে যেতে পারেন বা প্রথমে কক্সবাজার গিয়ে সেখান থেকে টেকনাফ যেতে পারেন। কক্সবাজার থেকে আন্ত:জেলা বাস টার্মিনাল থেকে টেকনাফে বাস যায়।আর মাইক্রোবাসগুলো ছাড়ে শহরের কলাতলী এবং টেকনাফ বাইপাস মোড় থেকে। টেকনাফ শহর থেকে জীপে বা সিএনজিতে চড়ে আপনি খুব সহজেই শাহপরীর দ্বীপে পৌঁছুতে পারবেন।

কোথায় থাকবেন

টেকনাফে থাকার জন্য বিভিন্ন ধরনের হোটেল রয়েছে। আপনি নিজের পছন্দ মতো হোটেল বেছে নিতে পারেন। এছাড়া আপনি চাইলে শাহপরীর দ্বীপে তাবু টানিয়ে থাকতে পারেন।

মাথিনের কূপ  মাথিনের কূপ: ইতিহাসে চাপা পড়া বেদনাবিধুর প্রেমের স্মৃতিজায়গাটি স্থানীয়ভাবে ‘মাথিনের কূপ’ নামেই পরিচিত। কক্স...
21/08/2020

মাথিনের কূপ
মাথিনের কূপ: ইতিহাসে চাপা পড়া বেদনাবিধুর প্রেমের স্মৃতি
জায়গাটি স্থানীয়ভাবে ‘মাথিনের কূপ’ নামেই পরিচিত। কক্সবাজারের সীমান্ত উপজেলা টেকনাফ থানার কম্পাউন্ডে অবস্থিত এই স্থানটি। শত বছর আগে এলাকার একমাত্র বিশুদ্ধ পানির কূপ হিসেবে পরিচিত ছিল এটি। নিত্য ভোরে কলসি নিয়ে সখিদের সঙ্গে এখানেই পানি নিতে আসতেন এক কিন্নরকণ্ঠী তরুণী। দেখতেও বেশ, আবার চেহারায় বাঙালিয়ানার ভাব। আর শীতের কুয়াশা মাখা সকালে কোনও একজোড়া প্রেমিক চোখে যদি ধরা পড়ে সেই চাহনি! সব মিলিয়ে একটি প্রণয়োপাখ্যান সৃষ্টি হওয়ার জন্য যে পরিবেশ ও অনুসঙ্গ প্রয়োজন ছিল, সবকিছুর সমারোহ ঘটছিল যেনো। এরপর যা হওয়ার তাই হলো। তৎকালীন রাখাইন জমিদারের আদরের রাজকন্যা মাথিনের সঙ্গে প্রণয় জমে উঠলো বাঙালি পুলিশ অফিসার ধীরাজের। শিশরি ভেজা সকালে বেলি ফুল দেখার জন্য কম্পাউন্ডে বসা ধীরাজের সঙ্গে চোখাচোখি শুরু হলো পানি নিতে আসা মাথিনের। চাকরির প্রয়োজনে টেকনাফে আসা একজন পুলিশের সঙ্গে স্থানীয় প্রকৃতিকন্যার প্রেম জমে উঠলো ক্রমেই। তবে অবশেষে বিরহেই হলো এর পরিণতিযুগ যুগ ধরে সেই প্রেমগাথা নিয়ে রচিত হতে শুরু করলো অজস্র গীতিনাট্য, কাব্য, উপন্যাস। বাংলা সাহিত্যে এক অনুপম প্রেমিকা হিসেবে স্থান করে নিলেন ‘মাথিন’। তাই প্রায় শতবছর পরে এসেও মানুষের আগ্রহের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে ‘মাথিনের কূপ’ নামে পরিচিত সেই থানা কম্পাউন্ডের কূপটি।

স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, লোকমুখে ও পরবর্তীতে সাহিত্যে অমর হয়ে ওঠার কারণে কক্সবাজারের সীমান্ত উপজেলা টেকনাফ থানা কম্পাউন্ডে অবস্থিত এই কূপটি সংরক্ষণ করা হয়েছে। এখানে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ঘুরতে আসেন মানুষ। কূপে জল নেই আর আগের মতো। কূপের চারপাশে ফলগাছ ও বৃক্ষরাজি দিয়ে সাজিয়ে তোলা হয়েছে। সজ্জিত প্রাঙ্গণের মধ্যে ছাউনিতে ঢাকা কূপের নিথর জলের দিকে তাকালে এখনও মানুষের মনে খেলে যায় হিম শীতল অনুভূতি।

মেরিন ড্রাইভ রোড  মেরিন ড্রাইভ রোড কক্সবাজার
21/08/2020

মেরিন ড্রাইভ রোড মেরিন ড্রাইভ রোড কক্সবাজার

https://www.facebook.com/coxvromonbd এবং আমাদের ওয়েবসাইটে https://www.coxvromon.com.bd ঘরে বসেই হোটেল বুকিং একসময় হোটেল...
15/05/2020

https://www.facebook.com/coxvromonbd এবং আমাদের ওয়েবসাইটে https://www.coxvromon.com.bd ঘরে বসেই হোটেল বুকিং একসময় হোটেলের কক্ষ বুক করার জন্য চিঠি লেখাই ছিল চল। টেলিফোন এলে ব্যাপারটা সহজ হয়েছিল বটে, তবু সেটা অন্ধকারে ঢিল ছোড়ার মতো। ভাড়া অনুযায়ী হোটেল কেমন, কক্ষ কেমন, খুঁটিনাটি সুযোগ-সুবিধা জানার সুযোগ ছিল কম। ইন্টারনেট এসে হোটেল বুকিং ব্যবস্থায় মোটামুটি বিপ্লব করে ফেলছে। অনলাইনে হোটেলের কক্ষ বুক করার সবচেয়ে বড় সুবিধা সম্ভবত সেগুলোর কোনো বাঁধাধরা কর্মঘণ্টা নেই। ভিনদেশের সময়সূচির হেরফেরের দুশ্চিন্তা নেই। সকাল-বিকেল-মধ্যরাত নেই।

গ্রাহকের সুবিধামতো সময়ে বুক করলেই হলো। এতে অবশ্য হোটেল মালিকদেরও সুবিধা। কারণ গবেষণা বলছে, এতে হোটেল বুকিংয়ের হারও বেড়েছে।
বিভিন্ন ওয়েবসাইটেই মিলছে হোটেলের কক্ষ বুকিংয়ের সুবিধা
বিভিন্ন ওয়েবসাইটেই মিলছে হোটেলের কক্ষ বুকিংয়ের সুবিধা
একসময় হোটেলের কক্ষ বুক করার জন্য চিঠি লেখাই ছিল চল। টেলিফোন এলে ব্যাপারটা সহজ হয়েছিল বটে, তবু সেটা অন্ধকারে ঢিল ছোড়ার মতো। ভাড়া অনুযায়ী হোটেল কেমন, কক্ষ কেমন, খুঁটিনাটি সুযোগ-সুবিধা জানার সুযোগ ছিল কম। ইন্টারনেট এসে হোটেল বুকিং ব্যবস্থায় মোটামুটি বিপ্লব করে ফেলছে। অনলাইনে হোটেলের কক্ষ বুক করার সবচেয়ে বড় সুবিধা সম্ভবত সেগুলোর কোনো বাঁধাধরা কর্মঘণ্টা নেই। ভিনদেশের সময়সূচির হেরফেরের দুশ্চিন্তা নেই। সকাল-বিকেল-মধ্যরাত নেই।

গ্রাহকের সুবিধামতো সময়ে বুক করলেই হলো। এতে অবশ্য হোটেল মালিকদেরও সুবিধা। কারণ গবেষণা বলছে, এতে হোটেল বুকিংয়ের হারও বেড়েছে।

কীভাবে হয় হোটেল বুকিং

আজকাল মোটামুটি সব হোটেলের ওয়েবসাইট থেকে আগাম কক্ষ বুক করা যায়। কাজটা হয় বিশেষায়িত সফটওয়্যারের মাধ্যমে। কোন সুবিধার কোন কোন কক্ষ ফাঁকা আছে, কিংবা কবে থেকে ফাঁকা হবে, তা হোটেল কর্তৃপক্ষের পক্ষে কেউ একজন সফটওয়্যারে ইনপুট দেন। সে সফটওয়্যারের সঙ্গে ওয়েবসাইট যুক্ত থাকে। ফলে ভ্রমণে ইচ্ছুক কেউ যখন ওয়েবসাইটে ঢুঁ মারেন তখন সহজেই নির্দিষ্ট তারিখে ফাঁকা কক্ষগুলোর একটা তালিকা পান। ছবি দেখে, ভাড়া অনুযায়ী সুবিধা বুঝে বুক করলেই হয়ে গেল। এখন তো ওয়েবসাইটেই আগাম মূল্য পরিশোধ করা যায়। আবার হোটেলে গিয়েও সে ব্যবস্থা থাকে।হোটেল বুকিং ওয়েবসাইটের অনেকগুলো সুবিধার একটি হলো, অচেনা জায়গায় প্রতিটি হোটেলের নাম আলাদা করে জেনে নেওয়ার প্রয়োজন নেই। এক ওয়েবসাইটেই আপনি সব কটি হোটেলের তালিকা পেয়ে যাবেন। হোটেল কেমন, তা ছবি দেখে তো জানতে পারবেনই, পাশাপাশি আগে যাঁরা গিয়েছিলেন, তাঁদের লেখা পর্যালোচনা (রিভিউ ও রেটিং) দেখেও হোটেলের মান সম্পর্কে ধারণা পাবেন। এ ধরনের ওয়েবসাইটগুলোতে রেটিং বা দামের ক্রম অনুযায়ী হোটেলের তালিকা দেখার সুযোগ আছে। ফলে যেমন মান ও দাম চান, তেমনই পাওয়ার সুযোগ থাকে। সবচেয়ে বড় কথা, সব কটি হোটেলের তালিকা একসঙ্গে দেখায় বলে হোটেলগুলোর মধ্যেও একটা প্রতিযোগিতা চলে। এতে মূল্যছাড় পাওয়ার সুযোগ বেড়ে যায়। অনেক ওয়েবসাইটে প্যাকেজ ট্যুরের সুবিধাও আছে। সেগুলোও দেখা যেতে পারে।

25/04/2020
সেন্টমার্টিন ছেঁড়া দ্বীপ  Chera Dwip ছেঁড়া দ্বীপ: নীল জলরাশির মাঝে প্রবাল পাথরের তৈরি দ্বীপ দিগন্ত জোড়া সমুদ্রের নীল জল...
25/04/2020

সেন্টমার্টিন ছেঁড়া দ্বীপ Chera Dwip ছেঁড়া দ্বীপ: নীল জলরাশির মাঝে প্রবাল পাথরের তৈরি দ্বীপ দিগন্ত জোড়া সমুদ্রের নীল জলরাশি, পাথর,প্রবাল এবং সারি সারি নারিকেল গাছের সৌন্দর্যে পরিপূর্ণ নির্জন দ্বীপে ছুটির দিনগুলো হয়ে উঠতে পারে প্রশান্তিময় ও আনন্দপূর্ণ। নাগরিক ব্যস্ততা থেকে নিজেকে মুক্তি দিয়ে দূর-দিগন্তের সমুদ্রের বুকের দ্বীপের অনন্য সৌন্দর্যে মুগ্ধ হতে চলে যান ছেঁড়া দ্বীপে।

দূর থেকে দেখলে মনে হয় সাগরের মাঝে ভাসমান একটি বন, কাছে গেলেই দেখা মেলে প্রবাল পাথর আর বালু ঢেউ খেলছে দ্বীপটিতে। নারিকেল বৃক্ষ, গাছপালা, প্রবাল আর সুনীল সাগরের অপার সৌন্দর্যে ঘেরা এই ছেঁড়া দ্বীপ। সেন্টমার্টিন দ্বীপ থেকে পাঁচ কিলোমিটার দক্ষিণে এ দ্বীপটির অবস্থান। ছেঁড়া দ্বীপের আয়তন তিন কিলোমিটার। জোয়ারের সময় সেন্টমার্টিন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় বলেই দ্বীপটির নাম হয়েছে ‘ছেঁড়া দ্বীপ’। নীল জলরাশির মাঝখানে প্রবাল পাথরের তৈরি এই দ্বীপটি।ছেঁড়া দ্বীপে দেখতে পাবেন অপরূপ প্রাকৃতিক দৃশ্য। সামুদ্রিক ঢেউ আর সারি সারি নারিকেল গাছ পুরো দ্বীপ জুড়ে। সাগরের নীল ঢেউ যখন পাথরের গায়ে আঁচড়ে পরে তখন এক মোহনীয় দৃশ্যের অবতারণা হয়। এ দ্বীপের চারপাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে পাথর, ঝিনুক, শামুকের খোলস, চুনা পাথর। স্বচ্ছ পানির উত্তাল স্রোতের আঘাতে এসব পাথরের গায়ে খচিত হয় বৈচিত্র্যময় সব নকশা। কাঁকড়া, শামুক, ঝিনুকসহ প্রায় ২’শ প্রজাতির সামুদ্রিক জীবের উপস্থিতি আছে অনিন্দ্য সুন্দর এই দ্বীপে।

বঙ্গোপসাগরের ঢেউ ছেঁড়া দ্বীপের সৌন্দর্যকে আরো বাড়িয়ে দিয়েছে বহুগুণে। বঙ্গোপসাগরের নীল জল আপনাকে মুগ্ধ করবে। সাগরের ঢেউ আঁচড়ে পড়ে প্রবাল পাথরের ওপরে। মুহূর্তেই ঢেউ এসে পরিষ্কার করে দেয় দ্বীপের বিচ। চিকচিক বালুর উপর হাঁটতে হাঁটতে উপভোগ করতে পারবেন বঙ্গোপসাগরের ঢেউয়ের খেলা।

মহেশখালী দ্বীপ Maheshkhali Island মহেশখালি বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়িয়া দ্বীপ। মহেশখালী উপজেলা কক্সবাজার জেলার একটি দ্ব...
25/04/2020

মহেশখালী দ্বীপ Maheshkhali Island মহেশখালি বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়িয়া দ্বীপ। মহেশখালী উপজেলা কক্সবাজার জেলার একটি দ্বীপ। কক্সবাজার থেকে এটি মাত্র ১২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। জনশ্রুতি আছে ১৫৫৯ সালের প্রচণ্ড ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসের ফলে মূল ভূ-খন্ড থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে এই দ্বীপের সৃষ্টি হয়। বৌদ্ধ সেন মহেশ্বর থেকেই প্রায় ২০০ বছর আগে এই জায়গায়র নামকরণ হয়।

অন্য এক ধারণা মতে, কোনো এক কালে এক কৃষক বনের ভিতর একটি শিলা বিগ্রহ খুঁজে পান। স্বপ্নযোগে তিনি জানতে পারেন এটি মহেশ নামের এক হিন্দু দেবতার বিগ্রহ। পরে তিনি সেখানে একটি মন্দির নির্মাণ করেন এবং সেখানেই বিগ্রহটি স্থাপন করেন। যা মহেশখালী দ্বীপ নামেও পরিচিত।

এ দ্বীপের মৈনাক পর্বতের উপরে রয়েছে আদিনাথ মন্দির।শীতে ঘন শুভ্র কুয়াশায় ঢাকা পরে যায় মন্দিরের চারপাশ গুলো। দেখতে কি এক অপরূপ রূপে সজ্জিত! মনে হয় কে যেন সাদা চাদরে পুরো পৃথিবী ঢেকে দিয়েছে। এ দ্বীপের কারুকার্য এখানে আসা দর্শনার্থীদের আকৃষ্ট করে এছাড়াও বছরের ফাল্গুন মাসে এখানে আদিনাথ মেলা অনুষ্টিত হয়। এখানে রয়েছে বেশ কিছু বোদ্ধ বিহার, জলাবন ও নানা প্রজাতির পশুপাখি। মহেশখালীতে আছে আদিনাথ মন্দির, রাখাইন পাড়া ও স্বর্ণ মন্দির।আদিনাথ মন্দির
বড় রাখাইন পাড়া বৌদ্ধ মন্দির
লিডারশীপ ইউনিভার্সিটি কলেজ
আদিনাথ ও গোরকঘাটা জেটি
লবণ মাঠ
শুটকি মহাল
গোরকঘাটা জমিদারবাড়ী
উপজেলা পরিষদ দীঘি
সোনাদিয়া দ্বীপ ও সমুদ্র সৈকত
হাঁসের চর
চরপাড়া সী-বিচ
মৈনাক পাহাড়
প্যারাবন
চিংড়ী ঘে বুকিং করুন কক্সবাজার ভ্রমনে আমাদের ফেসবুক পেইজে https://www.facebook.com/coxvromonbd এবং আমাদের ওয়েবসাইটে https://www.coxvromon.com.bd

Address

Cox's Bazar Sadar
Cox's Bazar
4700

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Cox Vromon posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Cox Vromon:

Videos

Share