Online Travel Express.Bd

Online Travel Express.Bd Flights, Hotels, Bus & Tour packages. Always reliable & affordable, hurry and get deals!

13/07/2022

অবশেষে করোনা পরিস্থিতি কাটিয়ে আড়াই বছর পর পর্যটকদের জন্য খুলতে চলেছে ভুটানের সীমান্ত। আগামী ২৩ সেপ্টেম্বর থেক.....

যুক্তরাজ্যের ‌‘রেড অ্যালার্ট’ প্রত্যাহারখুলেছে থাইল্যান্ডের দরজাবিশেষ অনুমতি নিয়ে যাওয়া যাবে মালয়েশিয়াপুরো ডোজ টিকা নেওয়...
24/09/2021

যুক্তরাজ্যের ‌‘রেড অ্যালার্ট’ প্রত্যাহার
খুলেছে থাইল্যান্ডের দরজা
বিশেষ অনুমতি নিয়ে যাওয়া যাবে মালয়েশিয়া
পুরো ডোজ টিকা নেওয়া থাকলে নেদারল্যান্ডসে হোম কোয়ারেন্টিনে প্রয়োজন নেই
খুলেছে জাপানের দরজা

সেই সাথে নেপাল, মালদ্বীপ, তুরস্ক ত আছেই!

ঢাকা: করোনা ভাইরাসের প্রকোপ কমে আসায় বাংলাদেশিদের বিদেশে ভ্রমণে বিধিনিষেধ ধীরে ধীরে শিথিল হচ্ছে। বিভিন্ন দেশ ধী....

19/09/2021

দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম গন্তব্য মালদ্বীপের রাজধানী মালেতে ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করতে যাচ্ছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন....

18/09/2021

পর্যটকদের ভ্রমণকে স্বাচ্ছন্দ্যময় করতে ন্যূনতম খরচে কক্সবাজারে ঘুরাবে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স। ইতিমধ্যে যাত্রীদ...

ই-পাসপোর্টের ফি ( ১৫% ভ্যাট সহ ) :
20/12/2020

ই-পাসপোর্টের ফি ( ১৫% ভ্যাট সহ ) :

 #সুখবর াসপোর্টের_আবেদন_চালুআজ ১লা সেপ্টেম্বর ২০২০ হতে ই-পাসপোর্ট( নতুন ও রিইস্যু)সেবা চালু হয়েছে। দেশের আরো ২৫টি নতুন প...
02/09/2020

#সুখবর
াসপোর্টের_আবেদন_চালু
আজ ১লা সেপ্টেম্বর ২০২০ হতে ই-পাসপোর্ট( নতুন ও রিইস্যু)সেবা চালু হয়েছে।
দেশের আরো ২৫টি নতুন পাসপোর্ট অফিসে ই-পাসপোর্ট সেবা উদ্ভোদন হয়েছে।
ই-পাসপোর্ট ( নতুন ও রিইস্যু) আবেদনের সরাসরি লিংকঃ https://epassport.gov.bd/landing

যেসব দেশগুলোতে ভ্রমণ করতে গেলে বাংলাদেশের পাসপোর্টধারীদের আগে থেকেই ভিসা নিতে হয়না তার লিস্ট।
14/07/2020

যেসব দেশগুলোতে ভ্রমণ করতে গেলে বাংলাদেশের পাসপোর্টধারীদের আগে থেকেই ভিসা নিতে হয়না তার লিস্ট।

25/01/2020

স্ট্রোক হলে কিভাবে বুঝবেন?
খুব প্রয়োজনীয় একটি পোস্ট।।

একটা অনুষ্ঠানে গিয়ে একজন ভদ্রমহিলা হঠাৎ হোঁচট খেয়ে পড়ে গেলেন। উঠে দাঁড়িয়ে তিনি বললেন, সবকিছু ঠিক আছে, মেঝের টাইলসে তার নতুন জুতোর হীল বেঁধে যাওয়ায় তিনি পড়ে গিয়েছিলেন। কেউ একজন অ্যাম্বুলেন্স ডাকার কথা বললেও তিনি তাতে রাজি হলেন না।

সবকিছু ঠিকঠাক করে, পরিস্কার করে তিনি নতুন করে প্লেটে খাবার নিলেন। যদিও মনে হচ্ছিলো যেন তিনি একটু কেঁপে কেঁপে উঠছেন। অনুষ্ঠানের সম্পূর্ণ সময় জুড়েই তিনি উপস্থিত থাকলেন। পরদিন দুপুরে ভদ্রমহিলার স্বামী ফোন করে জানালেন, তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সন্ধ্যা ছয়টার সময় তিনি মারা গেলেন।

মূল যে ঘটনা ঘটেছিল, তা হলো- তার অনুষ্ঠান চলাকালীন সময় স্ট্রোক হয়েছিল। সেখানে যদি কেউ জানতেন, কিভাবে স্ট্রোক সনাক্ত করা সম্ভব, তাহলে হয়তো ভদ্রমহিলা আজও বেঁচে থাকতেন।

সবাই যে মৃত্যুবরণ করে, তা নয়। অনেকের ঠাঁই হয় বিছানায়, সাহায্যহীন, ভারসাহীন মূমুর্ষূ অবস্থায়। মাত্র তিনটে মিনিট সময় নিয়ে এটা পড়ে ফেলুন।
বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, যদি একজন স্ট্রোকের শিকার রোগীকে স্ট্রোক হবার তিন ঘন্টার মধ্যে হাসপাতালে নেওয়া যায়, তবে তাকে সম্পূর্ণভাবে সুস্থ অবস্থায় ফেরত পাওয়া সম্ভব। শুধু আমাদের জানতে হবে কিভাবে স্ট্রোক চেনা যায়, এবং কিভাবে রোগীকে উল্লেখ্য সময়ের মধ্যে মেডিকেল কেয়ারে নেয়া যায়।

স্ট্রোককে চিনুন...
সহজ তিনটি ধাপঃ- S T ও R... পড়ুন এবং জানুন!
মাঝে মাঝে স্ট্রোকের উপসর্গ সনাক্ত করা অনেক কঠিন হয়ে পড়ে। আমাদের অজ্ঞতার কারণেই নেমে আসে যাবতীয় দুর্যোগ। স্ট্রোকের শিকার রোগীর যখন ভয়ানক রকম ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে, পাশে দাঁড়ানো প্রিয়জনটিই হয়তো বুঝতে পারছে না, কি অপেক্ষা করছে তাদের কাছের মানুষের জীবনে।

সহজ উপায়ে স্ট্রোক সনাক্ত করার উপায়, সহজ তিনটি প্রশ্ন জিজ্ঞেস করুনঃ
S – Smile. রোগীকে হাসতে বলুন।

T – Talk. রোগীকে আপনার সাথে সাথে একটি বাক্য বলতে বলুন। উদাহরণঃ আজকের দিনটা অনেক সুন্দর।

R – Raise hands. রোগীকে একসাথে দুইহাত উপরে তুলতে বলুন।
এর কোনো একটিতে যদি রোগীর সমস্যা বা কষ্ট হয়, তৎক্ষণাৎ দেরি না করে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান। এবং চিকিৎসককে সমস্যাটি খুলে বলুন। (রোগী বলতে স্ট্রোকের শিকার সন্দেহ করা ব্যক্তি বোঝানো হয়েছে)

সনাক্তকরণের আরেকটি উপায় হচ্ছে, রোগীকে বলুন তার জিহবা বের করতে। যদি তা ভাঁজ হয়ে থাকে, বা অথবা যদি তা বেঁকে যেকোনো একদিকে চলে যায়, সেটাও স্ট্রোকের লক্ষণ। তৎক্ষণাৎ তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান।

যদি আমরা সবাই-ই এই সহজ ব্যাপারগুলো জেনে রাখি, তবে আমরা একজনের হলেও জীবন বাঁচাতে পারবো। সুতরাং, আপনি শিখলেন- আপনার বন্ধু ও প্রিয়জনদেরও শেখান..!!

আমরা যেভাবে ই-পাসপোর্ট পাবোঃপ্রথমে রাজধানীর আগারগাঁও, উত্তরা ও যাত্রবাড়ী পাসপোর্ট অফিসে ই-পাসপোর্টের কার্যক্রম শুরু হবে।...
22/01/2020

আমরা যেভাবে ই-পাসপোর্ট পাবোঃ

প্রথমে রাজধানীর আগারগাঁও, উত্তরা ও যাত্রবাড়ী পাসপোর্ট অফিসে ই-পাসপোর্টের কার্যক্রম শুরু হবে। পর্যায়ক্রমে ২০২০ সালের মধ্যেই সারাদেশে চালু হবে এই পাসপোর্ট সেবা। প্রতিদিন প্রায় ২৫ হাজার ই-পাসপোর্ট ইস্যু করা হবে।

নতুন প্রযুক্তির এই পাসপোর্ট কিভাবে পাওয়া যাবে?

ই-পাসপোর্টের আবেদনঃ

অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করে সাবমিট করতে হবে নতুন পাসপোর্টের জন্য। সেক্ষেত্রে আগেই ব্যাংকের অনলাইন মাধ্যমে টাকা জমা দিয়ে ব্যাংক থেকে সরবরাহ করা রেফারেল নম্বর কোডটি ব্যবহার করতে হবে অনলাইন আবেদন ফরমে। আবার কেউ চাইলে ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড দিয়েও পাসপোর্ট ফি জমা দিতে পারবেন। প্রয়োজনীয় তথ্য পূরণ করে সাবমিট করার পর প্রিন্ট কপি নিতে হবে। সেই কপি স্ব-শরীরে গিয়ে পাসপোর্ট অফিসে জমা দিতে হবে। আবেদন ফরমে ছবি ও সত্যায়ন করা না লাগলেও পুলিশ ভেরিফিকেশন লাগবে।

অনলাইনে পূরণ না করে PDF ফরম ডাউনলোড করে হাতেও পূরণ করা যাবে। ফরম পূরণের সময় ছবি সত্যায়ন করতে হবে না। তবে বয়স্কদের ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্র ও অপ্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে জন্মনিবন্ধন সনদ দাখিল বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।

আবেদনপত্র জমা দেওয়ার সময় ই-পাসপোর্টের জন্য ডেমোগ্রাফিক তথ্য, ১০ আঙুলের ছাপ, চোখের কর্নিয়ার ছবি ও ডিজিটাল সই সংগ্রহ করবে পাসপোর্ট অফিস। এসব তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ডাটা সেন্টার ও ডিজ্যাস্টার রিকভারি সেন্টারের সার্ভারে সংরক্ষণ করা হবে। পাশাপাশি পাসপোর্টের আবেদনকারীদের পাসপোর্ট দেওয়ার জন্য পার্সোনালাইজেশন সেন্টারে পাসপোর্ট প্রিন্টিংয়ের পর আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস ও দূতাবাসগুলোয় পাসপোর্ট বিতরণ করা হবে। সব তথ্য চিপে যুক্ত থাকবে। ইমিগ্রেশন পুলিশ বিশেষ যন্ত্রের সামনে পাসপোর্টের পাতাটি ধরতেই সব তথ্য বেরিয়ে আসবে।

কত টাকা ও কত দিনে হাতে পাবো ই-পাসপোর্ট?

নিম্নোক্ত হারে পাসপোর্ট ফি প্রযোজ্য হবে (ভ্যাটসহ) :
Passport with 48 pages and 5 years validity
Regular delivery within 21 days: TK 4,025
Express delivery within 10 days: TK 6,325
Super Express delivery within 2 days: TK 8,625
Passport with 48 pages and 10 years validity
Regular delivery within 21 days: TK 5,750
Express delivery within 10 days: TK 8,050
Super Express delivery within 2 days: TK 10,350
Passport with 64 pages and 5 years validity
Regular delivery within 21 days: TK 6,325
Express delivery within 10 days: TK 8,625
Super Express delivery within 2 days: TK 12,075
Passport with 64 pages and 10 years validity
Regular delivery within 21 days: TK 8,050
Express delivery within 10 days: TK 10,350
Super Express delivery within 2 days: TK 13,800

তবে পুরনো অথবা মেয়াদোত্তীর্ণ পাসপোর্ট রি-ইস্যু করার ক্ষেত্রে অতি জরুরি পাসপোর্ট দু’দিনে, জরুরি পাসপোর্ট তিন দিনে ও সাধারণ পাসপোর্ট সাত দিনের মধ্যে পাওয়া যাবে।
উল্লেখ্য যে, ছবিতে বর্ণিত টাকার পরিমান ভ্যাট ছাড়া এবং উপরে বর্ণিত টাকার পরিমান ভ্যাটসহ।

নানান কারণে বা দুর্ঘটনায় আপনার মহামূল্যবান পাসপোর্টটি হারিয়ে যেতে পারে কারণ বিপদ বলে কয়ে আসে না। সর্বপ্রথম যে কাজটি করবে...
21/01/2020

নানান কারণে বা দুর্ঘটনায় আপনার মহামূল্যবান পাসপোর্টটি হারিয়ে যেতে পারে কারণ বিপদ বলে কয়ে আসে না। সর্বপ্রথম যে কাজটি করবেন আপনি যেদিন আপনার পাসপোর্ট ও ভিসা হাতে পাবেন সেদিনই আপনার পাসপোর্ট ও ভিসার অনেকগুলো ফটোকপি এবং স্ক্যান করে অবশ্যই আপনার গুগল ড্রাইভে বা ফেসবুকে আপলোড করে রাখুন প্রাইভেসি দিয়ে।

এরপরে আপনি যে দেশে যাবেন সেখানে এরাইভাল হওয়ার সাথে সাথে আবারও ওই এরাইভাল হওয়ার সীলগুলো আপনাকে অবশ্যই ফটোকপি করে রাখতে হবে, পারলে নিজের মোবাইলে ছবি তুলে নিন।

আপনার যদি কোনো কারণে পাসপোর্ট হারিয়ে যায় তাহলে আপনার সর্বপ্রথম কাজটি হলো বাংলাদেশের দূতাবাস খুঁজে বের করা।
আর যদি কোনো ট্যুর অপারেটর বা ট্র্যাভেল এজেন্সি যদি আপনার ভ্রমণে সহায়তা করে থাকে তবে তারাই আপনাকে বাংলাদেশ হাই কমিশনের সঙ্গে যোগাযোগ করতে সহায়তা করবে।

পরে বাংলাদেশের দূতাবাস আপনাকে যাবতীয় সাহায্য করবে। তারা আপনাকে প্রথমে বলবে যেখানে আপনার পাসপোর্টটি হারিয়ে গিয়েছে ওই স্থানের আওতাধীন থানায় রিপোর্ট করে একটি জিডি করতে। আপনি সরাসরি থানায় গিয়ে সাধারণ ডায়রী বা জিডি করে ফেলুন। তারপরে আপনি বাংলাদেশের দূতাবাসে গিয়ে ওখানে আপনার যাবতীয় কাগজপত্র যেমন-

১. হারানো পাসপোর্টের ফটোকপি
২. হারানো পাসপোর্টের ভিসা এরাইভাল হওয়ার কপি
৩. কয়েক কপি ছবি
৪. জিডি কপি
৫. C Form/সি ফর্ম (C Form এর মানে আপনি যদি ইন্ডিয়াতে থাকেন তাহলে আপনি ইন্ডিয়ার কোথায় আছে বা কোন হোটেলে আছেন তার একটি প্রমাণপত্র যা অতি দরকারি ও আবশ্যিক)
৬. সাথে একটি দরখাস্ত লিখবেন পাসপোর্ট হারিয়ে গেছে এই মর্মে ট্রাভেল পারমিট ইস্যু করার জন্য আবেদন মিনিস্টার কাউন্সিলর বরাবরে।

অতঃপর তারা আপনার কাছে এক বা দুইদিন সময় নিবে যদি আপনার কপাল ভালো থাকে তাহলে আপনি সেদিনই আপনাকে আপনার ট্রাভেল পারমিট দিয়ে দিবে। ট্রাভেল পারমিট-টি আপনার পাসপোর্টের মতো কাজ করবে আর ট্রাভেল পারমিটে একটা সিরিয়াল নম্বর দেয়া থাকে।

20/01/2020

অবশেষে হাতের নাগালে ধরা দিচ্ছে বহুল কাঙ্খিত ই-পাসপোর্ট। আগামী বুধবার (২২ জানুয়ারি) রাজধানীতে অনুষ্ঠিত আন্তর্জা....

দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশেই প্রথম চালু হচ্ছে ই-পাসপোর্ট।
19/01/2020

দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশেই প্রথম চালু হচ্ছে ই-পাসপোর্ট।

অবশেষে বহুল প্রতীক্ষিত ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট (ই-পাসপোর্ট) আগামী ২২ জানুয়ারি (বুধবার) চালু হতে যাচ্ছে। সেদিন রাজধানীর শেরেব...
19/01/2020

অবশেষে বহুল প্রতীক্ষিত ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট (ই-পাসপোর্ট) আগামী ২২ জানুয়ারি (বুধবার) চালু হতে যাচ্ছে। সেদিন রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর ই-পাসপোর্টের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন।

অবশেষে বহুল প্রতীক্ষিত ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট (ই-পাসপোর্ট) আগামী ২২ জানুয়ারি (

ই- পাসপোর্ট এর জন্য নিম্নবর্নিত হারে ফি নির্ধারণ করা হয়েছে !!
17/01/2020

ই- পাসপোর্ট এর জন্য নিম্নবর্নিত হারে ফি নির্ধারণ করা হয়েছে !!

কালকা টু শিমলা চালু হলো প্যানারমিক নতুন ট্রেন। উপরে কাচ, দু পাশে কাচ বরফের রাজ্যে অন্য রকম এক ভ্রমণের অভিজ্ঞতা পাবেন। ট্...
03/01/2020

কালকা টু শিমলা চালু হলো প্যানারমিক নতুন ট্রেন। উপরে কাচ, দু পাশে কাচ বরফের রাজ্যে অন্য রকম এক ভ্রমণের অভিজ্ঞতা পাবেন।


ট্রেনের নামঃ HIM DARSHAN EXP
ছাড়ার সময়ঃ সকাল ৭ টায়
শিমলা পৌঁছাবেঃ দুপুর ১২:৫৫ মিনিট


বিকেল ৩ টা ৫০ মিনিটে
শিমলা পৌঁছাবেঃ রাত ৯ টা ১৫ মিনিটে

এই ট্রেনে যখন চড়বেন তখন বরফ পড়া কালিন উপরের দিকে তাকিয়ে দেখতে পারবেন, জানালা দিয়ে উপভোগ করতে পারবেন যা মনকে দিবে ভিন্ন রকম আনন্দ ও অভিজ্ঞতা।

(অনেকের উপকার হবে তাই কপি করে দিলাম)

ত্রিশ লক্ষ মানুষকে যদি একের উপর এক শোয়ানো হয় তবে তার উচ্চতা হবে ৭২০কিলোমিটার, যা মাউন্টএভারেস্টের উচ্চতার ৮০ গুণ !→ত্র...
15/12/2019

ত্রিশ লক্ষ মানুষকে যদি
একের উপর এক শোয়ানো হয়
তবে তার উচ্চতা হবে ৭২০কিলোমিটার, যা মাউন্টএভারেস্টের উচ্চতার
৮০ গুণ !
→ত্রিশ লক্ষ মানুষ যদি হাতে
হাত ধরে দাঁড়ায়তবে তার দৈর্ঘ্য
হবে ১১০০কিলোমিটার, যা টেকনাফ হতে তেঁতুলিয়ার দূরত্বের চেয়েও বেশি !
→ত্রিশ লক্ষ মানুষেরশরীরে মোটরক্তের পরিমাণ ১.৫কোটিলিটার,
যা শুকনো মৌসুমে পদ্মা
নদীতে প্রতি সেকেন্ডে প্রবাহিতপানিরসমান ! ___তারপরও হয়তো আমরা কখনই বুঝবনা যে কতটা মূল্যদিয়ে আমাদের
স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে !
সবুজ আয়তক্ষেত্রের মাঝে
লালবৃত্তের জন্য আমাদের
ভালোবাসা ঠিক যেন, নিজের মায়েরপ্রতি ভালবাসার মত হয়!

 #প্রসংগ_কারেন্সি রমজান মাস আসলে যেমন সবকিছুর দাম বেড়ে যায়, তেমনি ডিসেম্বর - জানুয়ারী মাস আসলে বাংলাদেশে ডলার-বাথ-রিংগিত...
10/12/2019

#প্রসংগ_কারেন্সি

রমজান মাস আসলে যেমন সবকিছুর দাম বেড়ে যায়, তেমনি ডিসেম্বর - জানুয়ারী মাস আসলে বাংলাদেশে ডলার-বাথ-রিংগিত এর দাম অস্বাভাবিক ভাবে বেড়ে যায়।
এর থেকে পরিত্রান পাওয়ার একটা টেমপরারী উপায় আমি অবলম্বন করি। বেশ কয়েকমাস পর্যবেক্ষণ করে দেখলাম একমাত্র ইউরো/EURO হচ্ছে এর বিকল্প উপায়। এখন আমি মালয়েশিয়া সিংগাপুর থাইল্যান্ড গেলে আর লোকাল কারেন্সি নিয়ে যাই না। সাথে করে ইউরো নিয়ে যায় ট্রাভেল খরচ বহন করার জন্য। এবং তাতে আমার প্রায় বেশ কিছু টাকা সেইভ হয়।
তবে সবসময় ৪০০-৫০০ ডলার সংগে রাখি ইমিগ্রেশন সেইফ্টির জন্য। তবে তা খরচ করি না। তা রেখে দিই পরবর্তী ইমিগ্রেশন ফেইস করার জন্য। সেই জন্য এখনও আমার কাছে ৮২/৮৩ টাকায় কিনা ২বছর আগের ডলার এখনও সাথে আছে।
দেশে বর্তমানের ইউরো ৯৫-৯৬ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তাতেই চলবে, লাভে থাকবেন। ৯৬ টাকার উপরে কিনবেন না।
এটি সম্পূর্ণ আমার নিজস্ব পর্যবেক্ষণ। এবং গত একবছর ধরে সুফল পেয়ে আসছি। আপনিও ট্রাই করে দেখতে পারেন।

#ধন্যবাদ

আর মাত্র ১২ দিন পরেই চালু হয়ে যাবে ই-পাসপোর্ট ই-পাসপোর্ট এর ফ্রমের নমুনা আপনাদের দিলাম ১৯ ডিসেম্বর ২০১৯ থেকে সাধারণ জনগণ...
07/12/2019

আর মাত্র ১২ দিন পরেই চালু হয়ে যাবে ই-পাসপোর্ট
ই-পাসপোর্ট এর ফ্রমের নমুনা আপনাদের দিলাম

১৯ ডিসেম্বর ২০১৯ থেকে সাধারণ জনগণ সহ সব ধরনের বাংলাদেশি নাগরিকগণ ই-পাসপোর্ট এত জন্য এপ্লাই করতে পারবেন।

যেকেউ হতে পারেন "বিশ্ব ভ্রমনকারী" - (Y)এখন এটা আর তেমন কোন বিষয় নয়। হা; চিন্তা করলে দেখা যায় প্রায় ২০১৬ সালের দিকেও আমরা...
01/12/2019

যেকেউ হতে পারেন "বিশ্ব ভ্রমনকারী" - (Y)

এখন এটা আর তেমন কোন বিষয় নয়। হা; চিন্তা করলে দেখা যায় প্রায় ২০১৬ সালের দিকেও আমরা অনেকেই বিদেশ ভ্রমণ নিয়ে অনেক ভীত ছিলাম। এ ভীতি এ দিনগুলোই এসে অনেক কমেছে।

**তো আসলে কিভাবে শুরু করতে হবে?

শুরু করুনঃ বাংলাদেশের অতি নিকটবর্তি বর্ডার "Agartala" দিয়ে India.

Dhaka থেকে ৪ ঘন্টার দূরত্বে মাত্র ১০০০ থেকে ৩০০০ টাকা খরচে অনেক সুন্দর একটা ভ্রমণ দিয়ে আসতে পারেন। তাছাড়া ভারত ভ্রমণের স্থানের অভাব নেই। চাইলে ঘুরে আসতে পারেন।

২. তারপর শুরু করুনঃ Nepal ভ্রমণ বাই রোডে। ভ্রমণ খরচ ১৫ হাজার দিয়েও সম্ভব। বাই এয়ারেও খরচ অনেক কম।

৩. তারপর আসে Bhutan. এ নিয়ে বলতে হবে না। হা ১৫ হাজারেই সম্ভব।

৪. Indonesia ৩০-৩৫ হাজার টাকায় Bali; ২৫-৩০ হাজার টাকায় Jakarta.

৫. তারপর শুরু করুনঃ Myanmar, হা খুব কম খরচেই (২০-২৫ হাজার টাকায়) আপনি চাইলে ইন্ডিয়া হয়ে বাই এয়ারে ঘুরে আসতে পারেন। ভিসা অনেক সহজ।

৬. এদিকে আছে Sri Lanka ও Maldives আলাদাভাবে গেলে প্রতিটির জন্য ২৫-৩০ টাকা খরচেই ঘুরে আসতে পারেন।

৭. তারপর আসে Cambodia, Vietnam, Malaysia.

৮. দুবাই (UAE), Egypt

৯. China, Uzbekistan, Kyrgyzstan

এ পর্যন্ত আসলে বলতে গেলে "যে কেউই কিছু খরচ করে বিশ্ব ভ্রমণকারীর খাতায় নাম লেখাতে পারেন; কেননা আপনার পরবর্তি স্টেপ মাত্রই শুরু। আর আপনি ইতিমধ্যেই ১৫ টি দেশ ভ্রমণ করে ফেলেছেন। :)

১০. এ স্টেজে Thailand, Singapore, Philippines

১১. এদিকে এসে আপনি চাইলে যোগ করতে পারনেঃ Kenya, Uganda, Rwanda.

১২. Seychelles টাকা থাকলে (৫০-৮০) হাজার বা আরো কমে ভিসা ছাড়াই এ দেশ ঘুরে আসতে পারেন।

**এবারে দেখে নেন সহজেই আপনি কতগুলো দেশে ভ্রমণ করে ফেললেন। খুব একটা ভিসা জটিলতায় না পরেই। ২২ টা দেশ 😲 আর কি চাই?

এবার যোগ করুনঃ

১৩. এক সেনজেন ভিসায় ২৭+ দেশে ভ্রমণ

অর্থাৎ আপনি যখনি Sechgen দেশগুলোর কোন একটির ভিসা পেলেন; তার মানে আপনার বিশ্ব ভ্রমন খুব দূরে নয় ; আপনি নিজেকে এবার বাঘা বাঘা বলে ভেবে নিতে পারেন।

দেশগুলো এবার আর গুনে নিন। আর হা এর সাথে Russia টাও যোগ করে নিবেন; এটার ভিসাও এত কঠিন নয় কিন্তু। (Y)

inspirations will remain same.

ভারতীয় ভিসায় নতুন পোর্ট সংযোজন করবেন যেভাবে___ বহুদিনের অপেক্ষার পর  ভারতীয় এম্বেসী ভিসা থাকা অবস্হায় নতুন করে যেকোন পোর...
23/11/2019

ভারতীয় ভিসায় নতুন পোর্ট সংযোজন করবেন যেভাবে___


বহুদিনের অপেক্ষার পর ভারতীয় এম্বেসী ভিসা থাকা অবস্হায় নতুন করে যেকোন পোর্ট এ্যাড করার সুযোগ দিয়েছে এটা ভ্রমণকারীদের জন্য খুবই আনন্দের সংবাদ ।। অনেক সময় দেখা যেত পোর্ট আছে ভিসায় চেংরাবান্ধা কিন্তু ভ্রমণকারী যেতে চায় ডাউকি পোর্ট দিয়ে কিন্তু সেটা সম্ভব ছিলোনা নতুন করে ভিসা নিতে হতো বা ভিসার মেয়াদ শেষ হলে আবার নতুন করে আবেদন করতে হতো কিন্তু এখন আর সে সমস্যা নেই । মাত্র ৩০০ টাকা দিয়ে এম্বেসীতে আবেদন করে নতুন করে যেকোন দুইটি পোর্ট আপনি এ্যড করে নিতে পারবেন আপনার বর্তমান ভিসাতেই 🙂 তাহলে আসুন জেনে নেই কিভাবে নতুন পোর্ট এ্যাড করবেন

প্রথমত কিছু নিয়ম জেনে নেই

-ভিসার মেয়াদ নুন্যতম ৩মাস থাকতে হবে নতুন পোর্ট এ্যাড করার জন্য ৩ মাসের কম ভিসার মেয়াদ হলে হবেনা
আপনি ভিসা করার পর একবার না গেলেও আপনি নতুন করে পোর্ট এ্যাড করার আবেদন করতে পারবেন
একই আবেদনে আপনি সর্বোচ্চ দুটি পোর্ট এ্যাড করে নেবার জন্য আবেদন করতে পারবেন এবং আবেদন করার ফী ৩০০ টাকা একটি পোর্ট এ্যাড করলেও ৩০০ টাকা দুইটি করলেও ৩০০ টাকা।। এই ৩০০ টাকা এম্বেসীর ভিতরে যখন ফর্ম জমা নিবে তখন ওদেরকে সরাসরি দিতে হবে ভিসা ফী এর মতো বাইরে বা আগে থেকে জমা দেবার প্রয়োজন নেই
যেভাবে নতুন পোর্টের জন্য আবেদন করবেন :

প্রথমে লিংক থেকে নতুন পোর্ট এ্যাড করার আবেদন ফর্মটি ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে কলম দিয়ে নিজ হাতে পুরণ করে নিন । ফর্মটি পুরণ করা একদমই সহজ ।। ফর্মে নাম ঠিকানা ফোন নাম্বার বর্তমান ভিসার তথ্যএবং কোন দুটি পোর্ট এ্যাড করতে চান (একটি করতে চাইলে একটির নাম দিবেন তবে যেহেতু দুইটি করার সুযোগ আছে তাহলে দুইটিই করে নেন )

এবার আপনার বর্তমান পাসপোর্ট এবং তার ফটোকপি ও এক কপি ছবি (ছবি পাসপোর্ট বা ভিসা সাইজ কোন সমস্যা নাই একটা হলেই হলো) নিয়ে পুরণ করা ফর্মটি সহ সরাসরি ভারতীয় ভিসা সেন্টারে গিয়ে জমা দিয়ে আসুন ।

জমা দেবার সময়ই জানিয়ে দিবে কবে পাসপোর্ট ফেরত পাবে সাধারণত ৫-৭ দিনের মাঝেই নতুন পোর্ট এ্যাড করে পাসপোর্ট ফেরত দিয়ে দেয় 🙂

ভারতীয় ভিসা সেন্টারে সপ্তাহে ৫দিন রবি থেকে বৃহষ্পতিবার সকাল আটটা থেকে দুপুর দুইটা পর্যন্ত জমা দিতে পারবেন ।।



একদমই সহজ তারপরও কোন সমস্যা মনে হলে আমাদের ফেইসবুক পেইজে মেসেজ দিতে পারেন আমরা সমাধান করার চেষ্টা করবো

05/11/2019

বাংলাদেশ 🇧🇩 - 🇮🇳 ভারত স্থল বন্দর : 🚗🚌🚛🚆

1. বেনাপোল Land Port.
BD side:বেনাপোল যশোর।
Indian side: Petrapole, Bongaon, 24-Parganas, West Bengal, India

2. বুড়িমারি Land Port.
BD side:বুড়িমারি,পাটগ্রাম, লালমনিরহাট।
Indian side: Changrabandha, Mekhaliganj, West Bengal, India

3. আখাউড়া Land Port.
BD side :.আখাউড়া ব্রাহ্মণবাড়িয়
Indian side: Ramnagar, Agartala, Tripura, India

4. ভোমরা Land Port.
BD side:ভোমরা,সাতক্ষীরা।
Indian side: Gojadanga, 24-Parganas, West Bengal, India

5. নকুগাঁও Land Port.
BD side: নালিতাবাড়ি শেরপুর।
Indian side: Dalu, Barangapara, Meghalaya, India

6. তামাবিল Land Port
BD side: তামাবিল,গোয়াইনঘাট,
সিলেট
Indian side: Dauki, Shillong, Meghalaya, India

7. দর্শনা Land Port.
BD side:দর্শনা ,চুয়াডাঙ্গা।
Indian side: Gede, Krishnanagar, West Benga, India

8. বেলনি Land Port.
BD side:বেলনি,পরশুরাম ফেনী
Indian side: Belonia, Tripura, India

9. গোবরাকুড়া Land Port.
BD side: হালুয়াঘাট ময়মনসিংহ।
Indian side: Gachhuapara, Tura, Meghalaya, India

10. রামগড় Land Port.
BD side: রামগড়, খাগড়াছড়ি
Indian side: Sabroom, Tripura, India.

11. সোনাহাট Land Port.
BD side: ভুরুঙ্গামারী কুড়িগ্রাম।
Indian side: Sonahat, Dhubri, Assam, India

12. Tegamukh. ভূষণছড়ি Land Port.
BD side: বরকল, রাঙামাটি।
Indian side: Demagri, Mizoram, India.

13. চিলাহাটি Land Port
BD side:চিলাহাটি,ডোবার নিলফামারী।
Indian side: Holdibari, Cooch Behar, West Bengal, India

14. সোনা মসজিদ Land Port.
BD side:সোনা মসজিদ,চাপাই নবাবগঞ্জ।ণ
Indian side: Mahadipur, Maldah, West Bengal, India

15. ধানুয়া Kamalpur Land Port.
BD side: বকশিগঞ্জ ,জামালপুর।
Indian side: Mohendragonj, Ampoti, Meghalaya, India

16. শিউলা Land Port.
BD side:শিউলা,বিয়ানীবাজার, সিলেট
Indian side: Sutarkandi, Karimganj, Assam

17. বেল্লা Land Port.
BD side: বেল্লা, চুনারুঘাট, হবিগঞ্জ
Indian side: Paharmura, Khoai, Tripura.

18. হিলি Land Port.
BD side: হিলি,হাকিমপুর,দিনাজপুর ।
Indian side: Hili, South Dinajpur, West Bengal, India

19. বাংলাবান্ধা Land Port.
BD side: তেতুলিয়া,পঞ্চগড়।
Indian side: Fulbari, Jalpaiguri, West Bengal, India

20. টেকনাফ Land Port.
BD side: Teknaf, Cox’s Bazar
Myanmar side: Mungdu, Myanmar

21. বিবিরবাজার Land Port.
BD side: Sadar Upazila, কুমিল্লা
Indian side: Srimantapur, Sunamura, Agartala, Tripura

22. বিরল Land Port.
BD side: বিরল,দিনাজপুর।
Indian side: Radhikapur (Goura), West Bengal, India

Proposed Land Ports

1. মুজিব নগর Land Customs Station
BD side: Mujibnagar, Meherpur
Indian side: Hridoypur, Chapra, Nadia, West Bengal

2. প্রাগপুর Land Customs Station
BD side: Daulatpur, Kushtia
Indian side: Shikarpur, Karimpur

(Collected)

২০২০ সালের ঘুরার প্ল্যান করুন সরকারি ছুটির তালিকা দেখে ।
01/11/2019

২০২০ সালের ঘুরার প্ল্যান করুন সরকারি ছুটির তালিকা দেখে ।

ভিসা আবেদন ফরম১. ডিজিটাল ছবি ও একটি রঙ্গীন ছবি (উভয় ছবিই একই হতে হবে, আবশ্যিক এবং তিন মাসের কম সময়ের মধ্যে তোলা হতে হবে।...
10/10/2019

ভিসা আবেদন ফরম

১. ডিজিটাল ছবি ও একটি রঙ্গীন ছবি (উভয় ছবিই একই হতে হবে, আবশ্যিক এবং তিন মাসের কম সময়ের মধ্যে তোলা হতে হবে। ভিসা আবেদনের একেবারে ডান দিকের শীর্ষে আটকানো হবে (পিনকৃত বা স্ট্যাপল করা না)।

২. দয়া করে সব বাধ্যতামূলক কলাম সতর্কতার সাথে পূরন করুন। ভুল তথ্য ভিসা আবেদনেকে সরাসরি প্রত্যাখ্যানের দিকে নিয়ে যাবে।

৩. ভবিষ্যৎ রেফারেন্সের জন্য দয়া করে ওয়েব ফাইল নম্বর নোট করে রাখুন।

৪. ভিসা আবেদনের একেবারে ডান দিকের শীর্ষে অঙ্কিত বক্সে ও ভিসা আবেদনের শেষের পাতায় স্বাক্ষর করুন।

৫. আপনার আইপি এড্রেস লগ করা থাকবে। দয়া করে কল্পিত/ বানোয়াট এন্ট্রি দিবেন না।

৬. বিশেষ দৃষ্টি আকর্ষণ করছি:

(ক) * চিহ্নিত কলাম পূরণ বাধ্যতামূলক।

(খ) কলাম-এ-ব্যক্তিগত বিবরণ: নাম, বংশগত নাম এবং অন্যান্য বর্ণনা পাসপোর্টে উল্লেখিত বিষয়ের সাথে মিল থাকতে হবে।

(গ) কলাম-বি-পাসপোর্ট বিবরণ: পাসপোর্ট নং, ইস্যুকৃত স্থান, ইস্যুকৃত তারিখ এবং মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ যেমনটি আপনার বিদ্যমান বৈধ পাসপোর্টে উল্লেখিত, একই হতে হবে।

(ঘ) কলাম-সি-আবেদনকারীর যোগাযোগের বিবরণ: বর্তমান ঠিকানা হিসাবে আপনার ইউটিলিটি বিলে যা উল্লেখিত, তার সাথে মিল রেখে হতে হবে। ই-মেইল আইডি ও মোবাইল সঠিক হতে হবে।

(ঙ) কলাম-ডি-পারিবারিক বিবরণ: খালি রাখা উচিৎ নয়। পূর্ববর্তী জাতীয়তা উল্লেখ করা বাধ্যতামূলক।

(চ) কলাম-ই-ভিসা অনুসন্ধান বিবরণ: আবশ্যিক

(ছ) কলাম-এফ-পূর্ববর্তী ভ্রমণ: খালি রাখা উচিৎ নয় (পূর্ববর্তী ভিসার নম্বর এবং ইস্যুর তারিখ উল্লেখযোগ্য)।

(জ) কলাম-আই-দু’জন রেফারেন্সের বিবরণ: দয়া করে আসল যোগাযোগের বিবরণ প্রদান করুন।

সর্তকতাঃ 'মাওয়া'ভ্রমনকারী  অ‌নে‌কেই  ই‌লিশ  মাছ খাওয়া   ও  পদ্মা  নদীর সৌন্দর্য উপ‌ভোগ  করার  জন্য  'মাওয়া' ঘা‌টে  আ‌স...
09/10/2019

সর্তকতাঃ 'মাওয়া'
ভ্রমনকারী অ‌নে‌কেই ই‌লিশ মাছ খাওয়া ও পদ্মা নদীর সৌন্দর্য উপ‌ভোগ করার জন্য 'মাওয়া' ঘা‌টে আ‌সেন । তা‌দের অবগ‌তির জন্য যানা‌চ্ছি যে, মাওয়া ঘা‌টের সকল অ‌বৈধ খাওয়ার হো‌টেল টং এর দোকান আজ দুপুর থে‌কে ভাঙ্গা শুরু করা হ‌য়ে‌ছে, যাহা চলমান । তাই বর্তমা‌নে মাওয়া ঘাট কেন্দ্রীক কোন ট্যুর বা ভ্রমণ না করাই ভা‌লো ।

সরকার প‌রি‌বেশ রক্ষায় কাজ কর‌ছে, আমরাও সুনাগ‌রিক হিসা‌বে আ‌শেপা‌শের প‌রি‌বেশ নোংরা না ক‌রে প‌রি‌বেশ রক্ষায় কাজ ক‌রি ।

সংক্ষেপে বাংলাদেশে ঘুরে বেড়ানোর মতো আকর্ষনীয় স্থানের নামঃ ১. দিনাজপুর এর –রামসাগর দিঘী, কবিগুরু রবীন্দনাথ ঠাকুরের কুঠিবা...
08/10/2019

সংক্ষেপে বাংলাদেশে ঘুরে বেড়ানোর মতো আকর্ষনীয় স্থানের নামঃ

১. দিনাজপুর এর –রামসাগর দিঘী, কবিগুরু রবীন্দনাথ ঠাকুরের কুঠিবাড়ী,
বিশেষত্বঃ কাটারীভোগ চাল, চিড়া, পাপড় ভালো, সুমিষ্ট লিচুর জন্য প্রশিদ্ধ ।
২. পঞ্চগড় এর – গাজী চা বাগান, বাংলাবান্দা স্হল বন্দর,
বিশেষত্বঃ এর – চা ভালো ।
৩. রংপুর এর – পায়রাবন্দ জমিদার বাড়ী, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, তাজহাট জমিদার বাড়ী (বত’মানে যাদুঘর হিসাবে ব্যবহ্ত হচ্ছে), টেপাঠাকুর জমিদার বাড়ী, মন্থনার জমিদার বাড়ী, পীরগাছার দেবী চৌধুরাণীর রাজবাড়ী, ইটাকুমারীর জমিদার শিবচন্দ্র রায় এর রাজবাড়ী, চিকলির বিল, হজরত কেরামত আলী জৌনপুরী (রহঃ) মাজার ও মসজিদ, রংপুর চিড়িয়াখানা, রংপুর মেডিকেল কলেজ, শতবষী’ কারমাইকেল বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ, ঘাঘট প্রয়াস পাক’, শিরীন পাক’, কাউনিয়ার আনন্দ মঠ, নিসবেতগঞ্জের শতরঞ্জী পল্লী, পাগলাপীরে ভিন্নজগৎ পাক’, আনন্দনগর, জলঢাকার তিস্তা ব্যারেজ প্রকল্প, রংপুর তুলা গবেষণা কেন্দ্র, কৃষি গবেষণা কেন্দ্র,
বিশেষত্বঃ শ্যামপুর চিনিকলের চিটাগুড় ভালো, আখ, হাড়ি ভাঙ্গা আম, শতরঞ্জি, তামাকের জন্য প্রশিদ্ধ ।
৪. গাইবান্ধা এর – যমুনা নদী (নৌ-পথে ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য), ফুলছড়ি বালাসীঘাট (রেলওয়ে ওয়াগন ঘাট),
বিশেষত্বঃ গাইবান্ধা এর- রসমুঞ্জরী ভালো ।
৫. নীলফামারী এর - নীলসাগর, ফুলবাড়ীর স্বপ্নপুরী থীম পাক’,
বিশেষত্বঃ পিঠাপুলি, গমের জন্য প্রশিদ্ধ ।
৬. নাটোর এর – কবিগুরু রবীন্দনাথ ঠাকুরের কুঠিবাড়ী,
বিশেষত্বঃ নাটোর এর – কাঁচাগোল্লা ভালো ।
৭. রাজশাহী এর – হজরত শাহ্ মখদুম (রহঃ) মাজার, হজরত শাহ্ দৌলা (রহঃ)ও তাঁর ছেলে শাহ্ আব্দুল হামিদ দানিশমন্দ (রহঃ) মাজার, বাঘার পাঁচশত বছরের সুপ্রাচীন মহল পুকুর দীঘি, বরেন্দ্র যাদুঘর, পদ্মা নদীর তীরস্হ শহর রক্ষা বাঁধ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ও আম্রবাগান, বিখ্যাত ফজলী আমের বাগান, পুটিয়া রাজবাড়ী, চাঁপাই নবাবগঞ্জের শিবগঞ্জের হজরত নিয়ামত উল্লাহ শাহ (রহঃ) এর মাজার,
বিশেষত্বঃ রাজশাহী এর কালাই রুটি, লিচু ভালো, শিল্ক বস্ত্র, ফজলী আমের জন্য প্রশিদ্ধ ।
৮. নওগাঁ এর - পাহাড়পুর বৈদ্ধ-বিহার,
৯. বগুড়া এর – মহাস্হানগড় যাদুঘর, বেহুলা সুন্দরীর বাসরঘর, করতোয়া নদী (নৌ-পথে ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য),
বিশেষত্বঃ বগুড়া এর মালভোগ কলা ভালো, কুমড়া বড়ি, দই এর জন্য প্রশিদ্ধ ।
১০. পাবনা এর – চরনবিল, রাজেন্দ্রমোহন জমিদার বাড়ী, পাকশি ব্রিজ, পদ্মা নদী (নৌ-পথে ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য),
বিশেষত্বঃ পাবনা এর – ঘি ভালো, লঙ্গি গামছার জন্য প্রশিদ্ধ ।
১১. সিরাজগজ্ঞ এর – যমুনা বহুমুখী সেতু, যমুনা রিসোট’,
বিশেষত্বঃ সিরাজগজ্ঞ এর – মাখন ভালো, ধানশিঁড়ির দই, লুঙ্গি, গামছা এর জন্য প্রশিদ্ধ ।
১২. টাঙ্গাইল এর – মহেরাপ্যালেস রাজবাড়ী, ধনবাড়ি জমিদার বাড়ী, আনসার এন্ড ভি.ডি.পি একাডেমী, মধুপুরের গড়,
বিশেষত্বঃ টাঙ্গাইল এর – চমচম ভালো, তাঁতের শাড়ী, লুঙ্গির জন্য প্রশিদ্ধ ।
১৩. নরসিংদী এর – উয়ারি ও বটেশ্বর গ্রামের প্রত্নতত্ত্ব, ড্রীম হলিডে পার্ক’, মাধবদীর বালাপুর লক্ষন সাহার জমিদার বাড়ী, নবীন সাহার জমিদার বাড়ী,
বিশেষত্বঃ নরসিংদী এর – দধি, কলা ভালো, ড্রাগন ফলের জন্য প্রশিদ্ধ ।
১৪. গাজীপুর এর – ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান, রাজেন্দ্রপুর ক্যান্টনমেন্ট সন্নিহিত এলাকা, “ফেন্টাসী কিংডম” এমিউজমেন্ট পাক’, নন্দন পাক’, বঙ্গবন্ধু সাফারী পাক’, নূহাষ পল্লী, কালিয়াকৈর ঢাকা রিসোট’, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনিষ্টিটিউট, কালিগঞ্জের কাছে পলাশ উপজেলার ডাংগা বাজার সংলগ্ন লক্ষ্মণ সাহার জমিদার বাড়ি,
বিশেষত্বঃ গাজীপুর এর – কাঁঠাল, পেয়ারা ভালো ।
১৫. ঢাকা এর – লালবাগের দুগ’, ছোট কাটরা, বড় কাটরা, হোসনী দালান, আহসান মঞ্জিল, চীন বাংলাদেশ মৈত্রী (বুড়িগঞ্জা) সেতু, শাহবাগ জাতীয় যাদুঘর, জাতীয় শিশু পাক’, হাতীরঝিল-বেগুনবাড়ী প্রকল্প এলাকা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, কাজ’ন হল, ভাষা শহীদ মিনার, জাতীয় তিন নেতার সমাধী, মিরপুর জাতীয় চিড়িয়াখানা ও সন্নিহিত বোটানিক্যাল গাডে’ন, মিরপুর সামরিক যাদুঘর ও বিমান বাহিনী যাদুঘর, আগারগাঁ বিজ্ঞান যাদুঘর, বঙ্গবন্ধু নভোথিয়েটার, বলধা গাডে’ন, জাতীয় সংসদ ভবন, চদ্রিমা উদ্যান, সরোওয়াদি’ উদ্যান ও মুক্তিযুদ্ধের শিখা চিরন্তন, রায়েরবাজার বুদ্ধিজীবি স্মৃতিস্তম্ভ, সাভার জাতীয় স্মৃতি সৌধ, সাভারের সাদুল্লাপুর গোলাপ গ্রাম, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, সাভারের বাংলাদেশ প্রাণী সম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিএলআরআই)লেক, হজরত শাহজালাল আন্তজা’তিক বিমান বন্দরের সুবিশাল ঝিল,
বিশেষত্বঃ ঢাকা এর – বাঁকরখানী ভালো, মিরপুর বেনারসী শাড়ীর জন্য প্রশিদ্ধ ।
১৬. নারায়নগঞ্জ এর – সিদ্ধিরগজ্ঞ তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র, সিদ্ধিরগজ্ঞ জামদানী শাড়ী পল্লী, ফেঞ্চুগঞ্জ সার কারখানা, বাংলার তাজমহল, পানাম সিটি, সোনারগাঁ পল্লী যাদুঘর, নবাবগঞ্জ জমিদার বাড়ী, রুপগঞ্জের মুড়াপাড়া রাজবাড়ী, শীতলক্ষা নদী,
বিশেষত্বঃ নারাযনগঞ্জ এর – গেঞ্জি, গামছা ভালো, সিদ্ধিরগঞ্জ জামদানী শাড়ীর জন্য প্রশিদ্ধ ।
১৭. কুমিল্লা এর – ধম’সাগর, কবি নজরুল ইসলাম যাদুঘর, কোটবাড়ী পল্লী উন্নয়ন একাডেমী, শালবন বৈদ্ধ-বিহার, রুপবান মুরা, ইটাখলা মুরা, নুরজাহান ইকো পাক’, ব্লু- ওয়াটার পাক’, লালমাই পাহাড়, ময়নামতির সেকেন্ড ওয়াল্ড’ ওয়ার সেমিট্রি, দাউদকান্ধীর মেঘনা-গুমতী নদী (নৌ-পথে ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য),
বিশেষত্বঃ কুমিল্লা এর – মাতৃভান্ডারে রসমালাই, পেড়া ভালো, কারু পণ্য, খাদি খদ্দর বস্ত্রের জন্য প্রশিদ্ধ।
১৮. চাঁদপুর এর – পদ্না-মেঘনা ও ডাকাতিয়া নদীর সঙ্গমস্হল, পুরাতন রেলওয়ে ষ্টেশন, হাজীগঞ্জ বড় মসজিদ,
বিশেষত্বঃ চাঁদপুর এর – তরমুজ, তাজা ইলিশ মাছ ভালো ।
১৯. ময়মনসিংহ এর – ত্রিশালে কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়, গজনী অবকাশ কেন্দ্র, মধুটিলা ইকো পাক’,
বিশেষত্বঃ জামালপুর এর – ছানার পোলাউ, ছানার পায়েস ভালো, মুক্তাগাছার মন্ডা ভালো ।
২০. কিশোরগজ্ঞ এর - ভৈরব সড়ক ও রেল সেতু, মেঘনা নদী (নৌ-পথে ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য),
বিশেষত্বঃ বাহ্মন-বাড়িয়া এর – দুধের সন্দেশ, তালের বড়া ভালো, বালিশ মিষ্টি ভালো ।
২১. সিলেট এর - হজরত শাহ্ জালাল (রহঃ) মাজার, হজরত শাহ্ পরান (রহঃ) মাজার, হজরত শাহ্ জালাল (রহঃ) বিঞ্জান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চিড়িয়াখানা, সুরমা নদী (নৌ-পথে ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য), শ্রীমঙ্গলের চা-বাগান, লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান, তামাবিল, জাফলং, লালখাল, বিছানাকান্দি নদী, হাকালুকির হাওর, রাত্তারগুল, সোয়াম্প ফরেষ্ট, ভোলাগঞ্জের পাথর কোয়ারী, উতমাছড়ার পাথররাজ্য, জাকীগঞ্জ, জৈন্তাপুর, যাদুকাটা নদী (নৌ-পথে ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য),
বিশেষত্বঃ সিলেট এর - কমলালেবু, আনারস ভালো, চা এর জন্য প্রশিদ্ধ ।
২২. সুনামগঞ্জ – এর- শিমুল বাগান, টাঙ্গুয়ার হাওর, জাদুকাটা নদী (নৌ-পথে ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য),
বিশেষত্বঃ সুনামগজ্ঞ এর – চা, কমলা, বাতাবী লেবু, ভালো ।
২৩. মৌলভীবাজার –এর- শমশেরনগর ডানকান লেক, হাইল-হাওরের বাইক্কার বিল, মাধবকুন্ড প্রাকৃতিক ঝরণা, মাগুরছড়া ন্যাশনাল পাক’, হবিগঞ্জের চুনারীঘাট ন্যাশনাল পাক’,
বিশেষত্বঃ মৌলভীবাজার এর – কমলালেবু, ম্যানেজার ষ্টোরের রসগোল্লা ভালো ।
২৪. চট্রগ্রাম এর – বড়তাকিয়ার খৈয়াছড়া ঝর্না, নাপিত্তাছড়া ঝর্না, সীতাকুন্ড চন্দ্রোনাথ পাহাড় ও ইকোপাক’, মহামায়া রবারডেম প্রকল্প মিরসরাই, বড় দারোগারহাট কমলদহ ঝর্না, সুপ্তধারা ঝর্না, সহস্র ধারা ঝর্না, ফৌজদারহাট গলফ্ ক্লাব, কুমিরা ঘাট, আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, বাঁশবাড়িয়া সমুদ্র সৈকত, ক্যাফে ২৪, খেজুরতলা বীচ, ফৌজদারহাট শীপ ব্রেকিং ইয়াড’, ভাটিয়ারী লেক, পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত, গোল্ডন সী বিচ, হজরত শাহ্ আমানত (রহঃ) আন্তজাতি’ক বিমান বন্দর, প্রজাপতি পাক’, নেভাল একাডমী, বাঁশখালী ইকোপাক’, ফইল্লাতলী সাগরের পাড় ও ম্যানগ্রোভ বন, অভয়মিত্র ঘাট, চট্রগ্রাম নৃ-তাত্নীক যাদুঘর, রেলওয়ে সদর দপ্তর (সি.আর.বি) ও রেলওয়ে জাদুঘর, ঝাউতলা আবহাওয়া অফিস ও ব্র্যাক এর পাহাড়, ফয়েজলেক ওয়াটার ওয়াল্ড’ এন্ড এমিউসমেন্ট পাক’, চট্রগ্রাম চিড়িয়াখানা, বাটালী পাহাড় (বিজয় স্তম্ভ), জিলাপী পাহাড়, ডি.সি হিল, কর্ণফুলী নতুন ব্রীজ, কালুরঘাট রেল সেতু, ফিরিঙ্গিবাজার ব্রীজ ঘাট/ফিসারী ঘাট (নৌ- ভ্রমন পিয়াসুদের জন্য), জাতিসংঘ পার্ক, বিপ্লব উদ্যান, সেকেন্ড ওয়াল্ড’ ওয়ার সিমেট্রি, হালদা নদী, কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ প্রকল্প সন্নিহিত এলাকা, হজরত শাহ্ আমানত (রহঃ) মাজার, হজরত গরীবুল্লা শাহ্ (রহঃ) মাজার, ফটিকছড়ির হজরত মাইজভান্ডার (রহঃ) দরগাহ্ কমপ্লেক্স, রাঙ্গুনিয়া ইকো পাক’, কাপ্তাই ন্যাশনাল ফরেষ্ট, কাপ্তাইয়ের বিলাইছড়ি ধুপপানি ঝরণা, রাঙ্গুনীয়ার শেখ রাসেল এভিয়ারী এন্ড ইকো পার্ক, চন্দ্রোঘোনা কণ’ফুলী কাগজ কল, বেতবুনিয়া উপগ্রহ ভূ-কেন্দ্র, চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রাকৃতিক ঝরণা, ফটিকছড়ির চা-বাগান, কর্ণফুলি চা বাগান, খৈয়াছড়া চা বাগান, উদালিয়া চা বাগান, বারমাসিয়া চা বাগান, এলাহীনুর চা বাগান, রাঙাপানি চা বাগান, আছিয়া চা বাগান, নাছেহা চা বাগান, দাঁতমারা চা বাগান, হালদা ভ্যালী চা বাগান, পঞ্চবটি চা বাগান, মা জান চা বাগান, মোহাম্মদনগর চা বাগান, নেপচুন চা বাগান, রামগড় চা বাগান, আনোয়ারার হজরত শাহ মোহছেন আউলিয়া (রহঃ) মাজার, পারকি বীচ,
বিশেষত্বঃ চট্রগ্রাম এর – মধুবনের মিষ্টি, গণি বেকারীর বেলা বিস্কুট, লবণ, সামুদ্রিক মাছের শুঁটকি ভালো, ফটিকছড়ির মি্টি মরিচ, বাশখালীর লিচু, মেজবানী মাংসের ভোজের এর জন্য প্রশিদ্ধ ।
২৫. ককস্-বাজার এর - পৃথিবীর দীঘ’তম (প্রায় ১২০ কি.মি দৈঘ্যের) সমুদ্র সৈকত, (ইনানী বিচ, কলাতলী পয়েন্ট, সুগন্ধা পয়েন্ট, লাবনী পয়েন্ট, ডায়াবেটিস হাসপাতাল পয়েন্ট ইত্যাদি অন্যতম), কক্রেসবাজার বাতিঘর, ডি.সি পাহাড়, মরিচ্চ্যা, হীমছড়ি,বাজারঘাটা বামি’জ মাকে’ট, ডুলাহাজারাস্হ বঙ্গবন্ধু সাফারী পাক’, রামুর সেনানিবাস কতৃ’ক পরিচালিত অবকাশ কেন্দ্র ও বোটানিক্যাল গাডে’ন, গোয়ালিয়াপাড়ার বৈদ্ধ ধমা’বলম্বীদের মন্দির/পেগডা, কুতুবদিয়ার হজরত মালেক শাহ (রহঃ) মাজার, কুতুবদিয়া বায়ু বিদ্যুৎকেন্দ্র, মহেষখালির আদিনাথ মন্দির, টেকনাফের বিচ ও নাফ নদীর মোহনা, মাথি’নের কুপ, নারিকেল জিঞ্জিরা খ্যাত সেন্টমাটি’ন দ্বীপ, শাহ্ পরীর দ্বীপ, ছেরাদ্বীপ, বাংলা চ্যানেল খ্যাত সোনাদিয়া দ্বীপ,
বিশেষত্বঃ কক্রবাজার এর- সামুদ্রিক শামুক, ঝিনুকের অলংকার, মুক্তা, শুঁটকি, লবণ, সুপারী, টেকনাফ এর মহেষখাইল্লা মিষ্টি পান, আচার ভালো, চিংড়ী, লৈট্টা মাছ, তরমুজ, প্রসিদ্ধ ।
২৬. রাঙ্গামাটি পাব’ত্য জেলা এর – ডিসির বাংলো পাক’, টুকটুক ইকো ভিলেজ, পলওয়েল পাক’, নীলগঞ্জ, রাজবন বিহার, পাহাড় বেষ্টিত কাপ্তাই হ্রদ, চাকমা রাজার রাজবাড়ী, বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সি আব্দুর রব এর সমাধীস্হান, সুবলং প্রাকৃতিক ঝণা’, প্যাদা ডিংডিং, মাটিরাঙ্গা রিজাভ’ ফরেষ্ট, বিলাইছড়ি, বাঘাইছড়ি, জুরাছড়ি, বরকল, নানিয়ার চর, লংগদু, বিশেষত্বঃ জামবুরা, আনারস, কাঁঠাল, কলা ভালো, বুননের (তাঁতের) কাপড়ের জন্য প্রশিদ্ধ ।
২৭. বান্দরবান পাব’ত্য জেলা এর – প্রান্তিক লেক, শৈলপ্রপাত, মেঘলা পাক’, গোল্ডেল টেম্পল, নীলাচল, চিম্বুক পাহাড়, বিজয়শৃঙ্গ (কেওকারাডং), নীলগিরি, থানচি, আলিকদম, লামার ডলুছড়ি মৌজার মেরিডিয়ান আম্রপালি আম, কমলা, রাবার বাগান, চিচিং-ফাঁক সুরঙ্গ, কোয়ান্টাম শিশু-কানন ও রিসোট’, সাঙ্গু ও মাতামুহুরী নদী (পাহাড়ী খরস্রোতা নৌ-পথে ভ্রমণপিপাসুদের জন্য),
বিশেষত্বঃ বান্দরবান পা. জে এর – রাবার, তামাক ভালো ।
২৮. খাগড়াছড়ি পাব’ত্য জেলা এর – কৃষি গবেষণা কেন্দ্র, আলুটিলা প্রাকৃতিক সুরঙ্গ, গিরিসোভা হ্রদকে ঘিরে সেনাবাহিনী কতৃ’ক পরিচালিত অবকাশ কেন্দ্র, সাজেক ভ্যালী (সেনাবাহিনী কতৃ’ক পরিচালিত একটি অবকাশ কেন্দ্র), নুনছড়ির দেবতা পুকুর, মারিষ্যা ভ্যালী, রিং-ঝরণা, তবলছড়ি ঝণা’, তাইন্দুছড়া ঝণা’, রিছাং ঝণা’, দীঘিনালার তৈদুছড়া ঝণা’, হাতির মাথা পাহাড়, চেঙ্গী নদী (পাহাড়ী খরস্রোতা নৌ-পথে ভ্রমণপিপাসুদের জন্য),
বিশেষত্বঃ খাগড়াছড়ি এর – মসল্লা বিশেষ করে হলুদ প্রশিদ্ধ ।
২৯. পটুয়াখালী এর – পায়রা নদী বন্দর, কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত,
বিশেষত্বঃ পটুয়াখালী এর - নারিকের, সুপারী ভালো, বরিশাল এর আমড়া ভালো ।
৩০. খুলনা এর – নিউজপ্রিন্ট মিল, খাঁন জাহান আলী (রহঃ) এর মাজার, মংলা সমুদ্র বন্দর, ষাট গুম্বুজ মসজিদ, লড’ হাডিং রেলসেতু,
বিশেষত্বঃ খুলনা এর – নারিকেল, গলদা চিংড়ি, সুন্দরবনের গেওয়া কাঠ, মধু ভালো ।
৩১. যশোহর – এর- ঝিগরগাছা ফুলের রাজধানী খ্যাত গদখালী, শশা’, জামতলা ফুল বাজার, বেনাপোল, চাঁচড়া মন্দির, কেসবপুরের সাগরদাঁড়ি গ্রামে কবি মাইকেল মধুসুদন দত্তের বসতভিটা,
বিশেষত্বঃ যশোর এর – পাঁটালী গুঁড়, বিন্নি ধানের খৈ ভালো, জামতলার মিষ্টির জন্য প্রশিদ্ধ ।
৩২. বাগেরহাট এর – সুন্দরবনের হিরণ পয়েন্ট, শ্যালা নদী, চিত্রা খাল, চিত্রা সুন্দরী বন, হরিণঘোনা, চানপাই রিজাভ’ ফরেষ্ট, হার-বাড়িয়া, কঁচিখালী, কটকা, দুবলার চর, বিশেষত্বঃ বাগেরহাট এর – মধু, চিংড়ি, সুপারী ভালো, গেওয়া কাঠের জন্য প্রশিদ্ধ, সাতক্ষীরা এর – দুধের সন্দেশ ভালো ।
৩৩. ভোলা এর – চর কুকরি মুকরি, চর মনপুরা,
বিশেষত্বঃ ভোলা এর – নারিকেল, মহিষের দুধের দই, সন্দীপ এর –তরমুজ, বাঙ্গি, ভালো,
৩৪. নোয়াখালী এর – চর হাতিয়ার, নিঝুম দ্বীপ, চর আলেকজান্ডার, সুবণ’ চর,
বিশেষত্বঃ নোয়াখালী এর – নারিকেলের নাড়ু, ভাপা-পিঠা ভালো, লক্ষীপুর এর - সুপারী ভালো, হাতিয়া এর - মৈষের দুধের পনির, মাখন ভালো ।
৩৫. মানিকগঞ্জ - এর – সাটুরিয়ার বালিয়াটি জমিদার বাড়ী, শিবালয়ে তওতা জমিদার বাড়ী, আরিচা-নাটিখোলা, পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া বিস্তৃণ’ নৌপথ, (নৌ-পথে ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য),
বিশেষত্বঃ মানিকগঞ্জ এর – খেজুরের গুড়, মহিষের দুধের দই ভালো ।
৩৬. রাজবাড়ী এর– দুগা’সাগর দীঘি,
বিশেষত্বঃ রাজবাড়ী এর - চমচম, খেজুরের গুড় ভালো ।
৩৭. কুষ্টিয়া এর – লালন শাঁই এর আখরা, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কুঠিবাড়ী, মীর মোসার্রফ হোসেনের বসতভিটা, উত্তরা গণভবন, মেহেরপুরের আম্রবাগান ও স্বাধীনতা যুদ্ধের যাদুঘর, সেতাবগঞ্জ চিনিকল, গড়াই নদী (নৌ-পথে ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য),
বিশেষত্বঃ মেহেরপুর এর- মি্ষ্টি সাবিত্রি, রসকদম্ব ভালো, তিলের খাজা, পোড়াবাড়ীব চমচম ভালো, ঝালকাঠি এর - লবন ভালো,
৩৮. ফেনী এর – মান সিংহের দীঘি, মুহুরী সেচ প্রকল্প, ফেনী ও মাতামুহুরী নদী (নৌ-পথে ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য),
বিশেষত্বঃ ফেনী এর – মহিষের দুধের ঘি, খন্ডলের মিষ্টি ভালো ।
৩৯. মুন্সিগঞ্জ – এর- পদ্মানদী (নৌ-পথে ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য), জাজিরায় পদ্নাসেতু প্রকল্প এলাকা,
বিশেষত্বঃ মুন্সিগঞ্জ এর – ভাগ্যকুলের মিষ্টি ভালো ।
৪০. গোপালগঞ্জ এর – বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের সমাধী কমপ্লেক্স, ইত্যাদি অন্যতম দশ’নিয় স্হান ।
৪১. পিরোজপুর এর – নারিকেল, সুপারী, আমড়া ভালো ।
৪২. ফরিদপুর এর - খেজুরের গুড়, মৈষের দুধের দই ভালো ।
৪৩. নেত্রকোনা এর - বালিশ মিষ্টি ভালো ।
৪৪. নড়াইল এর - পেড়ো সন্দেশ, খেজুরের গুড়ের জন্য প্রশিদ্ধ ।
৪৫. মাগুরা এর - রসমুঞ্জরী ভালো ।
৪৬. মাদারীপুর এর - খেজুরের গুড়ের রসগোল্লা ভালো ।

ব্যক্তিগত জিনিসপত্র যা সঙ্গে নেওয়া অত্যাবশ্যকঃ
কাধে সহজে বহনযোগ্য বা চাকাযুক্ত একটি ব্যাগেঃ ১. একটি ডিজিটাল (ডি.এস.এল.আর) ক্যামেরা ২. মোবাইল ফোন ৩. মোবাইল ও ক্যামেরার ব্যাটারী চাজা’র ৪. চশমা, ৫. সানগ্লাস ৬. ঘড়ি ৭. কম্পাস ৮. কলম ৯. দূরবিক্ষণ যন্ত্র ১০. দূরত্ব ও স্হান বুঝে পযা’প্ত নগদ ভাংটি টাকা ১১. ক্রেডিট কাড’(প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ১২. ক্যামেরার ম্যামরী কাড’/এস.ডি কাড’, ১৩. ল্যাপটপ কম্পিউটার ১৪. ইন্টানেট মডেম ১৫. টচ’লাইট ১৬. ব্যক্তিগত তথ্য সম্বলিত ডায়রী ও জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি ১৭. একখানা ফল্ডিং ছাতা ১৮. গেঞ্জি, আন্ডাওয়ার, তোয়ালা, রুমাল, টি-শাট’, ট্রাউজার, প্যান্ট, শাট’ ১৯. ত্রি-কোয়াটার প্যান্ট ও বেল্ট, ২০. ছোট ধারালো ছুরি ও নেইলকাটার, ২১. ম্যাপ ২২. কলম ২৩. দিয়েশলাই ২৪. জীবন রক্ষাকারী কিছু অতি-প্রয়োজনীয় ঔষধ, ২৫. স্যালাইন ২৬. টুথপেষ্ট ২৭. টুথ ব্রাশ, সেভিং রেজর ও ফোম, ২৮. এক জোড়া কেটস্,+স্পঞ্জ ২৯. পাওয়ার ব্যাঙ্ক, ৩০. গরম পোশাক, কম্বল (শীত মৌসুমে) ৩১. বালিশ, মশারী, মোমবাতি, ৩২. তাবু, দড়ি, শক্ত লাঠি (পাহাড়ে ও জঙ্গলে ভ্রমণকারীদের জন্য), ইত্যাদি উপকরণ সঙ্গে নিতে ভূল করবেন না ।

Address

Dhaka
1216

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Online Travel Express.Bd posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category