VISA processing BD

VISA processing BD Immigration, Student, Medical, Tourist, Business, Double Entry etc. Visa file processing services✈
(4)

27/09/2024
Air Ticket. Domestic and International.
25/09/2024

Air Ticket. Domestic and International.

স্বাধীনতা, মুক্ত বাতাস এবং দু: সাহসিক হওয়ার অদম্য প্রেরণা…. এগুলো আমি সমুদ্রের মাঝেই পেয়েছি; সাগরের থেকেই শিখেছি।🇧🇩🇧🇩🇧...
24/09/2024

স্বাধীনতা, মুক্ত বাতাস এবং দু: সাহসিক হওয়ার অদম্য প্রেরণা…. এগুলো আমি সমুদ্রের মাঝেই পেয়েছি; সাগরের থেকেই শিখেছি।🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩

গোধূলির আবিরে রাঙা অস্তগামী লাল সূর্যের শোভা ; বড়ই মনোলোভা।❤️❤️❤️
23/09/2024

গোধূলির আবিরে রাঙা অস্তগামী লাল সূর্যের শোভা ; বড়ই মনোলোভা।❤️❤️❤️

22/09/2024
Domestic and International Air Ticket Al-Reza Global ConsultantMobile:01972693772, 01964685900
22/09/2024

Domestic and International Air Ticket Al-Reza Global Consultant
Mobile:01972693772, 01964685900

17/09/2024

দলিলপত্রে ব‍্যবহৃত শব্দের অর্থ বুঝতে কষ্ট হয়না এমন লোক খুব কমই আছে। 👉আসুন জেনে নেয়া যাক দলিল এ ব্যবহৃত ১৩১ টি শব্দের অর্থ ও পরিভাষা এবং এসব নামের সংক্ষিপ্ত রূপঃ

১. মৌজা = গ্রাম।

২. জে.এল নং = মৌজা নং/গ্রাম নম্বর।

৩. ফর্দ = দলিলের পাতা।

৪. খং = খতিয়ান।

৫. সাবেক = আগের/পূর্বের বুজায়

৬. হাল = বর্তমান।

৭. বং = বাহক, অর্থাৎ যিনি নিরক্ষর ব্যক্তির নাম
লিখে।

৮. নিং = নিরক্ষর।

৯. গং = আরো অংশীদার আছে।

১০. সাং = সাকিন/গ্রাম।

১১. তঞ্চকতা = প্রতারণা।

১২. সনাক্তকারী = যিনি বিক্রেতাকে চিনে।

১৩. এজমালী = যৌথ।

১৪. মুসাবিদা = দলিল লেখক।

১৫. পর্চা = বুঝারতের সময় প্রাথমিক খতিয়ানের যে
নকল দেওয়া হয় তাকে পর্চা বলে।

১৬. বাস্তু = বসত ভিটা।

১৭. বাটোয়ারা = বন্টন।

১৮. বায়া = বিক্রেতা।

১৯. মং = মবলগ/মোট

২০. মবলক = মোট।

২১. এওয়াজ = সমপরিমাণ কোন কিছু বদলে সমপরিমাণ কোন কিছু বদল করাকে এওয়াজ বলে।

২২. হিস্যা = অংশ।

২৩. একুনে = যোগফল।

২৪. জরিপ = পরিমাণ।

২৫. এজমালী = কোনো ভূমি বা জোতের একাধিক শরীক থাকিলে তাহাকে এজমালী সম্পত্তি বা এজমালী জোত বলে।

২৬. চৌহদ্দি = সীমানা।

২৭. সিট = নকশার অংশ বা মৌজার অংশের নকশাকে সিট বলে।

২৮. দাখিলা = খাজনার রশিদ।

২৯. নক্সা = ম্যাপ।

৩০. নল = জমি পরিমাপের নিমিত্তে তৈরী অংশ দণ্ড।

৩১. নাল = চাষাবাদের উপযোগী ভূমি।

৩২. পিং = পিতা।

৩৩. জং = স্বামী।

৩৪. দাগ নং = জমির নম্বর।

৩৫. এতদ্বার্থে = এতকিছুর পর।

৩৬. স্বজ্ঞানে = নিজের বুঝ মতে।

৩৭. সমূদয় = সব কিছু।

৩৮. ইয়াদিকৃত = পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তার নামে শুরু করিলাম।

৩৯. পত্র মিদং = পত্রের মাধ্যমে।

৪০. বিং = বিস্তারিত।

৪১. দং = দখলকার।

৪২. পত্তন = সাময়িক বন্দোবস্ত।

৪৩. বদল সূত্র = এক জমি দিয়া অন্য জমি গ্রহণ করা।

৪৪. মৌকুফ = মাপ।

৪৫. দিশারী রেখা = দিকনির্দেশনা।

৪৬. হেবা বিল এওয়াজ = কোন জিনিসের পরিবর্তে ভূমি/জমি দান করাকে হেবা বিল এওয়াজ বলে।

৪৭. বাটা দাগ = কাটা দাগ এটি ভগ্নাংশ আকারে থাকে, যার উপরের সংখ্যা আগের দাগ এবং নিচের সংখ্যা এই দাগের বাটা।

৪৮. অধুনা = বর্তমান।

৪৯. রোক = নগদ।

৫০. ভায়া = বিক্রেতার পূর্বের ক্রয়কৃত দলিল।

৫১. দান সূত্র = কোনো ভূমি দলিল মূলে দান করিলে দান গ্রহণকারী দান সূত্রে ভূমির মালিক বলিয়া গন্য হয়।

৫২. দাখিল খারিজ = কোনো জোতের ভূমি ও জমা হইতে কতেকাংশ ভূমির খরিদ্দার ওয়ারিশ সূত্রে প্রাপ্ত ব্যাক্তিকে পৃথকভাবে নাম জারি করিয়া দিলে তাহাকে দাখিল খারিজ বলে।

৫৩. তফসিল = তালিকা, কোনো দলিলের নিম্নভাগে লিখিত সম্পত্তির তালিকাকে তফসিল বলে।

৫৪. খারিজ = যখন কোনো সরকার বা জমিদার কোনো প্রজাকে তাহার অংশীদারের জমা হইতে পৃথকভাবে খাজনা দিবার অনুমতি দেন তখন
তাহাকে খারিজ বলে।

৫৫. খতিয়ান = প্রত্যেক মৌজার এক বা একাধিক ভূমির জন্য একত্রে যে রেকর্ড সৃষ্টি করা হয় তাহাকে খাতিয়ান বলা হয়। খতিয়ানে তৌজি
নম্বর, পরগনার নাম, জে.এল বা গ্রামের নাম, খতিয়ান নম্বর, স্বত্ত্বের বিবরণ মালিকের নাম, তাহার পিতা ও গ্রামের নাম, দাগ নম্বর, প্রত্যেক
দাগের উত্তর সীমানা, ভূমির প্রকার অর্থাৎ (ডাঙ্গা, ধানী, ডোবা, পতিত, গর্ত, হালট, ইত্যাদি) দখলকারের নাম, ভূমির ষোল আনা পরিমাণ, হিস্যা ও হিস্যা মত পরিমাণ একর লিখিত থাকে।

৫৬. জরিপ = সাধারণত কর নির্ধারণ ভিত্তিতেই এই সার্ভে করা হইয়া থাকে।

৫৭. এওয়াজ সূত্র = সমপরিমাণ কোনো ভূমি বা জিনিসের বদলে সমপরিমাণ কোনো ভূমি বা জিনিস প্রাপ্ত হইলে তাহাকে এওয়াজ সূত্রে প্রাপ্ত বলা হয় ইহাকে বদল সূত্রও বলে।

৫৮. অছিয়তনামা = যদি কোনো ব্যাক্তি মৃত্যুর পূর্বে তাহার ওয়ারিশ বা আত্বীয় স্বজনকে তার স্থাবর- অস্থাবর সম্পত্তির বাটোয়ারা সম্পর্কে দলিল মূলে কোনো নির্দেশ দিয়া যান তবে তাহাকে অছিয়তনামা বলে। মৃত্যুর পর উক্ত অছিয়ত প্রবলের জন্য জেলা জজ সাহেব হইতে অনুমতি লইতে হয় হিন্দু ধর্মে উহাকে উইল বলে।

৫৯. তফসিল = বিক্রিত জমির তালিকা।

৬০. নামজারী = অন্যান্য অংশীদার থেকে নিজের নাম
খতিয়ানে খোলাকে নামজারী বলে।

৬১. অধীনস্থ স্বত্ত্ব = উপরিস্থিত স্বত্ব বা জমিদারী স্বত্বের অধীনে কোনো স্বত্ত্ব সৃষ্টি করিলে তাহাকে অধীনস্থ স্বত্ত্ব বা নীচস্থ স্বত্ত্ব বলে।

৬২. আলামত = ম্যাপের মধ্যে গাছপালা, বাড়ীঘর, মন্দির, মসজিদ, গোরস্থান, জলভূমি, ইত্যাদি বুঝাইবার জন্য ব্যবহৃত চিহ্নকে আলামত বলে।

৬৩. আমলনামা = কোনো ব্যক্তি অন্যের নিকট হইতে কোনো ভূমি নিলাম বা খোস – খরিদ করিয়া ভূমিতে দখল লওয়ার যে দলিল প্রাপ্ত হয় তাহাকে আমনামা বলে।

৬৪. আসলি = মূল ভূমি।

৬৫. আধি = উৎপন্ন ফসলের অর্ধেক ভূমির মালিক, অর্ধেক প্রজায় রাখিলে তাহাকে আধি বা বর্গ বলে।

৬৬. ইজারা = ঠিকা। নির্দিষ্ট খাজনায় নির্দিষ্ট সময়ের জন্য তালুক বা মহলাদির বন্দোবস্ত দেওয়া বা নেওয়া।

৬৭. ইয়াদদন্ত = স্মারকলিপি।

৬৮. ইন্তেহার = ঘোষণাপত্র।

৬৯. এস্টেট = ১৭৯৩ সালে সরকার বাহাদুর যে সমস্ত মহাল স্থায়ীভাবে বন্দোবস্ত দিয়াছেন তাহাদিগকে জমিদারী বা এস্টেট বলে।

৭০. ওয়াকফ = ধর্মীয় কাজের উদ্দেশ্যে আল্লাহর নামে উৎসর্গকৃত সম্পত্তি।

৭১. কিত্তা = চারিটি আইন দ্বারা বেষ্টিত ভূমি খন্ডকে এক একটি কিত্তা বা পট বলে।

৭২. কিস্তোয়ার জরিপ = গ্রামের অন্তর্গত জমিগুলো কিত্তা কিত্তা করে জরিপ করার নাম কিস্তোয়ার

৭৩. কিস্তি = নির্দিষ্ট তারিখ অনুযায়ী টাকা দিবার অঙ্গীকার বা ব্যবস্থা।

৭৪. কায়েম স্বত্ত্ব = চিরস্থায়ীভাবে বন্দোবস্ত দেওয়া ভূমিকে কায়েম স্বত্ত্ব বলে।

৭৫. কবুলিয়ত = মালিকের বরাবরে স্বীকারোক্তি করিয়া কোনো দলিল দিলে তাহাকে বকুলিয়ত বলে। কবুলিয়াত নানা প্রকার। যথা- রায়তি, দর রায়তি, কোর্ফা ও আদি বর্গা কবুলিয়াত।

৭৬. কটকোবালা = সুদের পরিবর্তে মহাজনের দখলে জমি দিয়া টাকা কর্জ করত: যে দলিল দেওয়া হয় তাহাকে কটকোবালা বল।

৭৭. কান্দা = উচ্চ ভূমি। গোবামের সন্নিকটস্থ ভূমিকেও কান্দা বলে।

৭৮. কিসমত = মৌজার অংশকে কিসমত বলে।

৭৯. কোলা ভূমি = বসত বাড়ীর সংলগ্ন নাল জমিকে কোলা ভূমি বলে।

৮০. কোল = নদীর কোনো ছোট অংশ তাহার প্রধান স্রোতের সহিত বা হইতে সংযুক্ত হইয়া গেলে তাহাকে কোল বলে।

৮১. খানাপুরী = প্রাথমিক স্বত্ত্ব লিপি। ইহা রেকর্ড অব রাইটস তৈরির ধাপ। খসড়া ও খতিয়ানের কলাম বা ঘর পূরণ করাই ইহার কাজ।

৮২. খামার = ভূম্যধিকারী খাস দখলীয় ভূমিকে খামার, খাস-খামার, নিজ জোত বা কমত বলে।

৮৩. খাইখন্দক = ডোবগর্ত, খাল, নালা ইত্যাদি চাষের অযোগ্য ভূমিকে খাইখন্দক বলে।

৮৪. খিরাজ = কর, খাজনা।

৮৫. খানে খোদা = মসজিদ।

৮৬. খসড়া = জমির মোটামুটি বর্ণনা।

৮৭. গর বন্দোবস্তি = যে জমির কোনো বন্দোবস্ত দেওয়া হয় নাই।

৮৮. গরলায়েক পতিত = খাল, নালা, তীরচর, ঝাড়, জঙ্গল ইত্যাদি অনাবাদি ভূমিকে গরলায়েক পতিত বলে।

৮৯. গির্বি = বন্ধক।

৯০. চক = থক বসত ম্যাপের এক একটি পটকে চক বলে।

৯১. জমা বন্দী = খাজনার তালিকা।

৯২. চাকরাণ = জমিদার বাড়ীর কাজ-কর্ম নির্বাহ করণার্থে ভোগ-দখল করিবার নিমিত্তে যে জমি দেওয়া হয় তাহাকে চাকরাণ বলে।

৯৩. চাঁদা = জরিপ কার্যে নির্দিষ্ট করা স্টেশনকে চাঁদা বলে।

৯৪. চটান = বাড়ীর সন্নিকটস্থ উচ্চ পতিত স্থানকে চটান বলে।

৯৫. চালা = উচ্চ আবাদি ভূমি (পুকুরের পাড় ইত্যাদি)

৯৬. চর = পলিমাটি গঠিত ভূমি।

৯৭. জবর-দখল = জোরপূর্বক দখল।

৯৮. জমা = এক বা একাধিক ভূমির জন্য একত্রে যে খাজনা দেওয়া হয় তাহাকে এক একটি জমা বলে।

৯৯. জোত = এক প্রকার প্রজাস্বত্ত্ব।

১০০. জজিরা = নাব্য নদীতে যে দ্বীপ গঠিত হয় তাহাকে জজিরা বলে।

১০১. জায়সুদী = হস্তান্তরকরণ ক্ষমতা ব্যতীত কিয়ং কালের জন্য বন্ধক। অর্থাৎ মহাজনের নিকট বন্ধক দিয়া যদি এই মর্মে টাকা কর্জ করা যায়,
যে যতদিন পর্যন্ত আসল টাকা পরিশোধ না হইবে ততদিন পর্যন্ত মহাজন উক্ত জমি ভোগ-দখল করিতে থাকিবেন, তবে তাহাকে জায়সুরি বলে।

১০২. জালি = এক প্রকার ধান যাহা জলাভূমিতে জন্মে।

১০৩. টেক = নদী ভগ্নস্থান ভরাট হইয়া যে পয়স্তি উৎপন্ন হয় তাহাকে টেক বলে।

১০৪. টাভার্স = ঘের জরিপ।

১০৫. ঠিকা রায়ত = নির্দিষ্ট মেয়াদে সাময়িকভাবে দখলকারকে ঠিক রায়ত বলে অথবা যে রায়তের কোনো দখলি স্বত্ত্ব নেই।

১০৬. ঢোল সহরত = কোনো ক্রোক, নিলাম ইস্তেহার বা দখলি পরওয়ানা সরজমিনে ঢোল পিটাইয়া জারি করাকে ঢোল সহরত বলে।

১০৭. তামিল = আদেশ মোতাবেক রেকর্ড সংশোধন করা।

১০৮. তামাদি = খাজনা আদায় করার নির্দিষ্ট সময় অতিক্রম হইলে তাহাকে তামাদি বলে।

১০৯. তুদাবন্দী = সীমানা নির্দেশ।

১১০. তহশিল = খাজনাদি আয়ের নিমিত্ত নির্দিষ্ট এলাকাকে তহশিল বলে।

১১১. তলবানা = সমন জারির সময় পিয়নকে প্রদত্ত ফিস।

১১২. তলববাকী = বকেয়া খাজনা আদায়ের কিস্তি।

১১৩. তালুক = নিম্নস্থ স্বত্ত্ব।

১১৪. তরমিম = শুদ্ধকরণ।

১১৫. তরতিব = শৃংখলা।

১১৬. তৌজি = ১৭৯৩ সালে চিরস্থায়ী বন্দোবস্তীয় ভূমির জন্য কালেক্টরীতে যে রেজিষ্ট্রী বই থাকে তাহাকে তৌজি বলে। প্রত্যেক তৌজির ক্রমিক
নম্বর থাকে। জমিদারের অধীন প্রজার জোতকেও তৌজি বলা হয়।

১১৭. দিয়ারা = পলিমাটি দ্বারা গঠিত চর।

১১৮. দর পত্তনী = পত্তনীর অধীন।

১১৯. দখলী স্বত্ত্ব বিশিষ্ট প্রজা = দখলদার হিসেবে যে প্রজার স্বত্ত্ব আছে।

১২০. দশসালা বন্দোবস্ত = দশ বৎসরের মেয়াদে বন্দোবস্ত দেওয়াকে দশসালা বন্দোবস্ত বলে।

১২১. দিয়ারা = পলিমাটি দ্বারা গঠিত চর।

১২২. দাগ নম্বর = মৌজা নকশায় প্রত্যেক প্লটের যে সিরিয়াল নম্বর বসান হয়,তাহাকে দাগ নম্বর বলে।

১২৩. দরবস্ত = সমুদয়।

১২৪. নথি = রেকর্ড।

১২৫. দেবোত্তর = দেবতাদিগকে প্রদত্ত নিষ্কর ভূমি।

১২৬. দেবিচর = যে সকল বালুচর সাধারণ জোয়ারের পানিতে ডুবিয়া যায় তাহাদিগকে দেবিচর বলে।

১২৭. দিঘলি = নির্দিষ্ট পরিমাণ খাজনা আদায়কারী একপ্রকার প্রজা।

১২৮. নক্সা ভাওড়ন = পূর্ব জরিপ অনুসারে গ্রামের সীমাগুলো এখন আর ঠিক মতো পাওয়া যায় না। ফলে সীমানা লইয়া প্রায়ই জমিদারের মধ্যে
ঝগড়া বাঁধে। পূর্বের ফিল্ডবুক অনুসারে প্রত্যেক লাইনের মাপ ও বিয়ারিং লইয়া, লাইনটি প্রথমে যেখানে যেভাবে ছিল, তা চিহ্নিত করিয়া, কোন
জমি কোন মৌজার অন্তর্গত,তাহা ঠিক করার নামই,নক্সা ভাওড়ান বা রিলেইং বাউন্ডারীজ।

১২৯. নামজারী = ভূম্যধিকারী সরকারের সাবেক নামের পরিবর্তে খরিদ্দার অথবা ওয়ারিশ সূত্রে প্রাপ্ত ব্যক্তির নাম রেজিস্ট্রী করাকে নামজারী বলে।

১৩০. নাম খারিজ বা জমা খারিজ = ১৬ আনা জোতার মোট জমা হইতে নামজারীকৃত ওয়ারিশ বা খরিদ্দারের দখলীয় জমির জমা ১৬ আনা জোতার জমার হার অনুসারে জাম ভাগ করিয়া দিয়া পৃথক জমা সৃষ্টি করাকে নাম খারিজ বা জাম খারিজ বলে।

১৩১. অন্দর = এই দাগের মধ্য থেকে।
শুভকামনায়🍂
©☘☘☘☘☘☘
এডভোকেট মোহাম্মদ আল আমিন রেজা।

17/09/2024

াচার ২০২৪
▪▪▪▪▪▪▪▪
আয়কর বর্ষ ২০২৪-২০২৫ এ Income Tax Return/ আয়কর রিটার্ন জমা দিতে আপনার যা যা প্রয়োজনঃ

০১-০৭-২০২৩ থেকে ৩০-০৬-২০২৪ এই সময়ের সকল কার্যক্রম

👉ব্যক্তিগত তথ্যঃ
1. Photocopy of e-TIN certificate.
2. Photocopy of NID
3.Bank statement
4. Last Year Income Tax Return Copy
5. TAX Challan and AIT Documents

👉চাকুরির তথ্য :
1. Salary certificate.
2. Bank statement from 01-07-2023 to 30-06-2024.
3. Provident Fund/ Gratuity Fund সার্টিফিকেট
4. উৎস কর কর্তনের সার্টিফিকেট ।

👉ব্যবসায়ের তথ্য:
1. ট্রেড লাইসেন্স
2. বার্ষিক ক্রয়-বিক্রয় ও আয় বিবরনী
3. সম্পদ ও দায় বিবরনী
4. ব্যাংক বিবরনী


👉বাড়ি ভাড়ার আয়ের তথ্য:

1. বাড়ি বা দোকান এর ভাড়ার বিবরন
2. বাড়ি বা দোকান এর বিবরন (Square feet, unit etc.)
3. Municipality tax payment/ খাজনা বিবরন।
4. Home Loan এর বিবরন (if any).

👉কৃষি, . সঞ্চয় পত্র থেকে আয়, মুলধনি আয় ও অন্যান্য খাতে আয়ের তথ্য :

1. কৃষি ও মুলধনি আায়ের ক্রয় ও বিক্রয় মুল্য
2. সঞ্চয় পত্রের সুদের certificate
3. Bank Interest এর জন্য Bank statement, Tax certificate
4. অন্যান্য খাতে আায় থাকলে তার বিবরণ
5.Remmitance Income / Freelancer income থাকলে Remittance Certificate.

👉বিনিয়োগের তথ্য:
1. D.P.S.
2. Insurance certificate
3. Share Market Investment
4. সঞ্চয় পত্র

👉সম্পদ ও দায় বিবরনীঃ
1. House, Apartment (যদি নিজ নামে ০১/০৭/২০২৩ হতে ৩০/০৬/২০২৪ সময়ের মধ্যে কিনে থাকেন এর দলিলের ফটোকপি)
2. Land, Car , Furniture , Electronics, etc. (যদি নিজের নামে ০১/০৭/২০২৩ হতে ৩০/৬০/২০২৪ সময়ের মধ্যে বিনিয়োগ থাকলে এর ফটোকপি।
3. Bank Loan info. (যদি নিজ নামে হয়)
4. Others Loan (যদি নিজ নামে হয়)।

We are committed to providing reliable and professional services.

To get professional services you can contact us for more details.
▪▪▪▪▪▪▪▪🖋

17/09/2024

ই-ভিসা(eVISA) ও স্টিকার ভিসাঃ মূল পার্থক্য-
👉
বিদেশ ভ্রমণে ই-ভিসা ও স্টিকার ভিসা উভয়ই ব্যবহৃত হয়, তবে এদের মধ্যে কিছু পার্থক্য রয়েছে। নিচে ই-ভিসা এবং স্টিকার ভিসার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্যগুলো তুলে ধরা হলো:

ই-ভিসা (Electronic Visa):
☘☘☘☘☘
1. অনলাইন আবেদন: ই-ভিসার জন্য আবেদন প্রক্রিয়া পুরোপুরি অনলাইনে সম্পন্ন হয়। আবেদনকারীকে কোনো দূতাবাসে যাওয়ার প্রয়োজন নেই।

2. ডকুমেন্টস আপলোড: প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস স্ক্যান করে অনলাইনে আপলোড করতে হয়।

3. ডেলিভারি ফরম্যাট: ই-ভিসা ইমেইল বা অনলাইনে ডাউনলোড করার মাধ্যমে পাওয়া যায়। পাসপোর্টে কোনো স্টিকার লাগানো হয় না।

4. সহজ ও দ্রুত প্রক্রিয়া: ই-ভিসা পাওয়ার প্রক্রিয়া তুলনামূলকভাবে দ্রুত, সাধারণত কয়েক দিনের মধ্যে ই-ভিসা পাওয়া যায়।

5. সীমিত দেশ: সব দেশে ই-ভিসার সুবিধা নেই। কিছু নির্দিষ্ট দেশ ই-ভিসা দেয়।

6. ব্যবহারের সুবিধা: পাসপোর্ট সাথে থাকলেই ই-ভিসার কপি নিয়ে ভ্রমণ করা যায়। ইমিগ্রেশন চেকপয়েন্টে কপি দেখালেই হয়।

স্টিকার ভিসা (Sticker Visa):
☘☘☘☘☘☘☘
1. সশরীরে আবেদন: স্টিকার ভিসার জন্য দূতাবাসে সশরীরে গিয়ে আবেদন করতে হয়।

2. ডকুমেন্টস সরাসরি জমা: সমস্ত ডকুমেন্টস সরাসরি দূতাবাসে জমা দিতে হয় এবং আবেদন পত্রও সরাসরি জমা দিতে হয়।

3. ডেলিভারি ফরম্যাট: ভিসা পাসপোর্টের সাথে ফিজিক্যাল স্টিকার আকারে লাগানো হয়। এটি ভিসার ফিজিক্যাল প্রমাণ হিসেবে কাজ করে।

4. প্রক্রিয়া সময়সাপেক্ষ: স্টিকার ভিসার প্রক্রিয়া ই-ভিসার তুলনায় দীর্ঘ হতে পারে। বেশ কয়েক সপ্তাহও লাগতে পারে।

5. ব্যবহারের সুবিধা: স্টিকার ভিসা পাসপোর্টে লাগানো থাকে, তাই অতিরিক্ত কপি রাখার প্রয়োজন নেই।

6. বেশি দেশ প্রদান করে: অনেক দেশই স্টিকার ভিসা প্রদান করে থাকে, বিশেষত যেখানে ই-ভিসা নেই।

কোনটি বেছে নেবেন?

ই-ভিসা: যদি দ্রুত, সহজ এবং অনলাইনে করতে চান এবং সেই দেশে ই-ভিসা পাওয়া যায়, তবে এটি সুবিধাজনক।

স্টিকার ভিসা: যদি সেই দেশে ই-ভিসার সুবিধা না থাকে বা আপনি একটি ফিজিক্যাল প্রমাণ চান, তবে স্টিকার ভিসাই সেরা।

আপনার ভ্রমণের জন্য সঠিক ভিসা প্রকার বেছে নিতে যোগাযোগ করুন।
©🍂🍂
alrezaglobal consultant এর সাথে।
☎+88 01712-693772

INDIA, THAILAND, SINGAPORE  medical visa process, Dr. Appointment, Hotel Booking and fully guide line support.
11/09/2024

INDIA, THAILAND, SINGAPORE medical visa process, Dr. Appointment, Hotel Booking and fully guide line support.

For 100% Visa Assurance Process your visa file from the Expert of the respected field.  Translate your documents with AL...
10/09/2024

For 100% Visa Assurance Process your visa file from the Expert of the respected field. Translate your documents with AL-REZA Translation Center. Govt. Approved operated by the Learned Advocate.

Medical Visa @ India, Thailand, Singapore ✈️✈️✈️01972693772
10/09/2024

Medical Visa @ India, Thailand, Singapore ✈️✈️✈️
01972693772

      Visa.  -token, Appointment   ** 01972693772👉ইন্ডিয়ান ভিসা আবেদনের জন্য নিম্মলিখিত সঠিক তথ্য সমূহ প্রদান করুন এবং ...
09/09/2024

Visa. -token, Appointment ** 01972693772
👉ইন্ডিয়ান ভিসা আবেদনের জন্য নিম্মলিখিত সঠিক তথ্য সমূহ প্রদান করুন এবং আপনার কাঙ্খিত ভিসা পেতে আমাদের সহযোগীতা করুনঃ
১. ০৬ মাস মেয়াদ সম্পন্ন বৈধ পাসপোর্ট কপি
২. সদ্য তোলা ২*২ ইঞ্চি পাসপোর্ট সাইজ ছবি
৩. বর্তমান ঠিকানার ইউটিলিটি বিল
৪. জাতীয় পরিচয়পত্র
৫. আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা উল্লেখ করতে হবে
৬. ভিজিটিং কার্ড (কর্মক্ষেত্রের বিবরণ)
৭. পূর্ববতী সর্বশেষ ইন্ডিয়ান ভিসার কপি (যদি পূর্বে ইন্ডিয়ায় ভ্রমণ করে থাকেন)
৮. বিগত দশ বছরে যেসকল দেশ ভ্রমণ করেছেন সেই সকল দেশের নাম উল্লেখ করুন
৯. যদি আপনি স্টুডেন্ট বা অন্যের ইনকাম সোর্সের উপর নির্ভরশীল হন তবে উক্ত ব্যাক্তির কর্মবিবরণী উল্লেখ করুন (ভিজিটিং কার্ড)
১০. মেডিকেল ভিসার ক্ষেত্রে বাংলাদেশে দেখানো ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন এবং টেস্টের কপি।
বি:দ্র: সকল ডকুমেন্ট অবশ্যই স্ক্যান কপি পাঠাতে হবে। (অস্পষ্ট ডকুমেন্টস গ্রহণ যোগ্য নয়)
For more Info call : 01972693772
বি:দ্র:
- ফাইল প্রসেসিং টাইম আনুমানিক সাত কর্ম দিবস।
- ভিসা ইস্যু হওয়া সম্পূর্ণ এম্বাসীর উপর নির্ভরশীল।
ডকুমেন্টস মেইল করুন: [email protected]
For more details call: ☎️ 01712693772, 01972693772


#ভারতীয় #ভিসা
#মেডিকেল #ভিসা
#মেডিকেল

✅আর্জেন্ট মেডিকেল ভিসা ফাইল প্রসেসঃ  ********************************************************************* #মেডিকেল ভিসা...
09/09/2024

✅আর্জেন্ট মেডিকেল ভিসা ফাইল প্রসেসঃ
*********************************************************************
#মেডিকেল ভিসা প্রসেস ও সঠিক গাইডলাইন পেতে আল-রেজা গ্লোবাল এর সাথেই থাকুন ।
-REZA 📞 01972693772
🔘 ভিসা প্রসেস, ভিসা পরামর্শ, ডাঃ এপোয়েন্টমেন্ট, ভিসা ইনভাইটেশন লেটার, সঠিক হাসপাতাল ও বিশেষজ্ঞ ডাক্তার নির্বাচন, স্বল্প মূল্যে বিমান টিকেট, ইন্ডিয়ান অভ‍্যন্তরিন রেল ও বিমান টিকেট, হোটেল/বাসা/লজ বুকিং সহ অন‍্যান‍্য ফুল গাইড লাইন সাপোর্ট।
🔘CMC, SIMS, APOLLO, MIOT, Narayana Health, Fortice, Tata Memorial, Monipal, Shankar Nethralaya, and many more Hospitals in India as you choice...
☔We care especially for medical patient/attendant............🖋
🔸 চেন্নাই,কেরালা
🔸 ভেলর, ব‍্যাঙ্গালুর
🔸 মুম্বাই, দিল্লি, হরিয়ানা
🔸 কলকাতা ও অন‍্যান‍্য।
===================================
For more details contact:- আল-রেজা।
✔AL-REZA GLOBAL, Office-4, 2nd Floor, Shahidpark Masjid Complex, Townhall, Mohammadpur, Dhaka-1207
☎01972693772, 01712-693772
☎01964685900
email : [email protected]
web: www.alrezaglobal.com

✅আর্জেন্ট মেডিকেল ভিসা ফাইল প্রসেসঃ ****************************** #মেডিকেল ভিসা প্রসেস ও সঠিক গাইডলাইন পেতে আল-রেজা গ্ল...
04/07/2024

✅আর্জেন্ট মেডিকেল ভিসা ফাইল প্রসেসঃ
******************************
#মেডিকেল ভিসা প্রসেস ও সঠিক গাইডলাইন পেতে আল-রেজা গ্লোবাল এর সাথেই থাকুন......
-REZA 📞 01972693772
🔘 ভিসা প্রসেস, ভিসা পরামর্শ, ডাঃ এপোয়েন্টমেন্ট, ভিসা ইনভাইটেশন লেটার, সঠিক হাসপাতাল ও বিশেষজ্ঞ ডাক্তার নির্বাচন, স্বল্প মূল্যে বিমান টিকেট, ইন্ডিয়ান অভ‍্যন্তরিন রেল ও বিমান টিকেট, হোটেল/বাসা/লজ বুকিং সহ অন‍্যান‍্য ফুল গাইড লাইন সাপোর্ট।
🔘CMC, SIMS, APOLLO, MIOT, Narayana Health, Fortice, Tata Memorial, Monipal, Shankar Nethralaya, and many more Hospitals in India as you choice...
☔We care especially for medical patient/attender........🖋
🔸 চেন্নাই,কেরালা
🔸 ভেলর, ব‍্যাঙ্গালুর
🔸 মুম্বাই, দিল্লি, হরিয়ানা
🔸 কলকাতা ও অন‍্যান‍্য।
===================================
For more details contact:- আল-রেজা।
✔AL-REZA GLOBAL, Office-4, 2nd Floor, Shahidpark Masjid Complex, Townhall, Mohammadpur, Dhaka-1207(Opposite of the 31No. Word Councelor Office)
☎01972693772, 01712-693772
☎01964685900
email : [email protected]
web: www.alrezaglobal.com

03/07/2024

👉সেভ করে রাখুন কাজে লাগবে।
কোথায় কীভাবে পাবেন জমির এই উল্লেখযোগ্য ডকুমেন্ট?
➥১. পর্চা বা খতিয়ান।
➥২. দলিল।
➥৩. ম্যাপ বা নকশা।
এই ডকুমেন্টগুলো ছাড়া জমি বিক্রয়, হস্তান্তর অথবা ব্যাংক লোন হতে নানান সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
সেকারণে, জমির খতিয়ান, দলিলসহ সকল কাগজপত্র সংগ্রহে রাখার জন্য সরকারি নানান দপ্তর রয়েছে, যারা ভূমি সংক্রান্ত কাগজপত্র সংগ্রহ করে রাখে। এখন আপনার কাজ হল, ঐ সকল দপ্তরগুলো কে নিশ্চিত করে তাদের শরণাপন্ন হওয়া ও কাগজপত্র গুলো সংগ্রহ করা।
নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো, কোথায়, কীভাবে এবং কত সময়ের ভেতরে আপনি জমির খতিয়ান, দলিল ও নকশা সংগ্রহ করবেন।
➥প্রথমত,আপনার জমির খতিয়ান বা পর্চা কোথায় পাবেন.?
জমির পর্চা বা খতিয়ান মূলত চারটি অফিসে পাবেন। তা হলো,
১/ইউনিয়ন ভূমি অফিস।
২/উপজেলা ভূমি অফিস।
৩/জেলা ডিসি অফিস।
৪/সেটেলমেন্ট অফিস।

➤ইউনিয়ন ভূমি অফিস বা তহশিল অফিস। ইউনিয়ন ভূমি অফিসে যদিও খতিয়ান বা পর্চার বালাম বহি থাকে কিন্তু আপনি এই অফিসে হতে খতিয়ানের কপি নিতে পারবেন না। ইউনিয়ন ভূমি অফিস হতে শুধু খসরা খতিয়ান নিতে পারবেন যেটা আইনত কোন মূল্য নেই তারপরেও এই অফিসটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ আপনার জমির খতিয়ান নাম্বার জানা না থাকলে এই অফিস থেকে জেনে নিতে পারবেন এছাড়া জমির খাজনা বা ভূমি উন্নয়ন কর এই অফিসে দিতে হয়।

➤উপজেলা ভূমি অফিস
যদিও উপজেলা ভূমি অফিসের মূল কাজ নামজারী বা খারিজ বা মিউটেশন করা তবে খসরা খতিয়ান তুলতে পারবেন। এই অফিস হতেও খতিয়ানের সার্টিফাইড পর্চা বা কোর্ট পর্চা তুলতে পারবেন না।

➤জেলা ডিসি অফিস
এই অফিস হতে পর্চা বা খতিয়ানের সার্টিফাইড কপি সংরক্ষণ করতে পারবেন। এই অফিসের খতিয়ান এর গুরুত্ব সর্বাধিক। সব জায়গায় এই অফিসের খতিয়ান এর গুরুত্ব রয়েছে।

➤সেটেলমেন্ট অফিস
শুধুমাত্র নতুন রেকর্ড বা জরিপের পর্চা / খতিয়ান এই অফিস হতে সংগ্রহ করা যাবে।
পাশাপাশি নতুন রেকর্ড এর ম্যাপ ও সংগ্রহ করা যায়।
❖প্রশ্নঃ খতিয়ান তুলতে কত টাকা লাগবে.?
উত্তরঃ সি এস, এস এ, আর এস, এর জন্য কত টাকা দিতে হবে তা নির্ভর করে ঐ স্থানের সিন্ডিকেটের উপর। তবে সিটি জরিপের জন্য 100 টাকা খরচ হবে।
➥দ্বিতীয়ত, আপনার জমির দলিল বা বায়া দলিল কোথায় পাবেন?
দলিল বা দলিল এর সার্টিফাইড কপি বা নকল মূলত দুটি অফিস হতে সংগ্রহ করা যায়, তা হলো।
১/উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রি অফিস।
২/জেলা রেজিস্ট্রি বা সদর রেকর্ড রুম অফিস।

➤উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রি অফিস
যেখানে নতুন দলিল রেজিস্ট্রেশন করা হয় এই অফিস হতে নতুন দলিলের নকল ও মূল দলিল পাওয়া যায়। কিন্তু পুরাতন দলিল বা বায়া দলিল এই অফিসে পাওয়া যায় না।

➤জেলা রেজিস্ট্রি অফিস বা সদর রেকর্ড রুম।
এই অফিসে নতুন বা পুরাতন দলিলের সার্টিফাইড কপি বা নকল পাওয়া যায়।
❖ প্রশ্নঃ দলিল তুলতে কত টাকা খরচ হয়.?
উত্তরঃ সরকারি খরচ যদিও সামান্য কিন্তু নকলের খরচ নির্ভর করে ঐ স্থানের সিন্ডিকেটের উপর।
➥ আপনার জমির মৌজা ম্যাপ বা নকশা কোথায় পাবেন?
সাধারণত ম্যাপ বা নকশা দুইটি অফিসে পাবেন, তা হলো
১/জেলা ডিসি অফিস
২/ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর ( DLR) অফিস, ঢাকা।

➤জেলা ডিসি অফিস:
এই অফিস হতে সিএস, এসএ, আরএস, বিএস যেকোনো মৌজা ম্যাপ সংগ্রহ করা যাবে।
সংগ্রহ করতে যা লাগবে আবেদন ফরম + 20 টাকার কোর্ট ফি এবং 500 টাকা নগদ জমা বাবদ বা ডি.সি.আর বাবদ। অর্থাৎ 530 টাকায় মৌজা ম্যাপ তুলতে পারবেন।

➤ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর, (তেজগাঁও সাতরাস্তার মোড়), ঢাকা।
সারা বাংলাদেশের যে কোনো মৌজা ম্যাপ সিএস, এসএ, আরএস, বিএস, জেলা ম্যাপ, বাংলাদেশ ম্যাপ উক্ত অফিস হতে তুলতে পারবেন।
এই অফিসের ম্যাপের গ্রহণযোগ্যতা ও অনেক বেশি। সারা বাংলাদেশের যে কোন ম্যাপ এই অফিসে পাওয়া যায়। ম্যাপ তুলতে খরচ আবেদন ফরম + কোর্ট ফি + ডি.সি.আর মোট= ৫৫০/= টাকা মাত্র।

© post

💧One stop services for medical visa ✈️✈️-Al-Reza Global ConsultantPh: 01972693772, 01964685900
29/06/2024

💧One stop services for medical visa ✈️✈️-Al-Reza Global Consultant
Ph: 01972693772, 01964685900

28/06/2024

"দলিলের ভুল সংশোধন"
(The Rectification Of Instruments):

◾স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিগণ জীবনের নানাবিধ প্রয়োজনে সম্পত্তি হস্তান্তর, ক্রয়-বিক্রয়, বিভিন্ন ধরনের চুক্তিপত্র ও বন্ধকী দলিল সহ নানাবিধ দলিল সংশ্লিষ্ট সাব-রেজিস্ট্রারের কার্যালয়ে সম্পাদন ও রেজিস্ট্রি করে থাকেন।

◾পক্ষগণের প্রতারণামূলক ও পারস্পরিক ভুলের কারণে দলিলের দাগ নম্বর, খতিয়ান নম্বর, মৌজার নাম, সীমানা চৌহদ্দিতে বা নামের ছোট-খাটো ভুল সহ দলিল সম্পাদন ও রেজিস্ট্রি হয়ে যায়। পরবর্তীতে সেই সমস্ত ভুল দৃষ্টিগোচর হয় বা ধরা পড়ে। এক্ষেত্রে স্বার্থ সংশ্লিষ্ট পক্ষগণ দুশ্চিন্তায় পড়ে যান।

এই ধরনের ছোট-খাটো ভুলের কারণে দলিল বাতিল হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই বরং যত দ্রুত সম্ভব সংশ্লিষ্ট পক্ষগণ উক্ত ভুল সংশোধনের জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করবেন।

এক্ষেত্রে পক্ষগণের পারস্পারিক সমঝোতা ও সম্মতির মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট সাব-রেজিস্ট্রারের মাধ্যমে উক্ত ভুল সংশোধনের জন্য ভ্রম-সংশোধন বা ঘোষণাপত্র দলিল সম্পাদন ও রেজিস্ট্রি করা যায়। এই ধরনের ভ্রম-সংশোধন দলিল বা ঘোষণাপত্র দলিল মালিকানার মূল দলিল হিসেবে গণ্য হবে না বরং পূর্বের দলিলের অংশ বলিয়া গণ্য হবে।

অনেক ক্ষেত্রে স্বার্থ সংশ্লিষ্ট পক্ষগণের মৃত্যুতে অথবা সমঝোতার মাধ্যমে সম্মতিতে সংশ্লিষ্ট সাব-রেজিস্টার এর মাধ্যমে দলিল সংশোধন করা না গেলে সিভিল কোর্ট বা দেওয়ানী আদালতের মাধ্যমে দলিল সংশোধনের জন্য মামলা দায়ের করা যায়।

#সাব-রেজিস্ট্রারের মাধ্যমে দলিল সংশোধন:-

সংশ্লিষ্ট সাব-রেজিস্ট্রারের কার্যালয়ে দলিল রেজিস্ট্রির পর তাতে দাগ নম্বর, খতিয়ান নম্বর, মৌজার নাম, সীমানা চৌহদ্দিতে বা নামের ছোট-খাটো কোন ভুল ধরা পড়লে এবং যে ভুল সংশোধন করলে দলিলের মূল কাঠামো, প্রয়োজনীয় শর্তাদি বা স্বত্বের কোন পরিবর্তন ঘটবে না সেরূপ ভুল সংশোধনের জন্য সংশ্লিষ্ট সাব-রেজিস্ট্রার বরাবরে আবেদন করা যাবে। সাব-রেজিস্ট্রার এই ধরনের ছোট-খাটো ভুল ভ্রম-সংশোধন বা ঘোষণাপত্র দলিল এর মাধ্যমে সংশোধন করতে পারেন।

#আদালতের_মাধ্যমে মামলা দায়ের করে ভুল সংশোধন:-

১৮৭৭ সালের সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৩১ ধারায় বলা হয়েছে, যেক্ষেত্রে প্রতারণা অথবা পক্ষগণের পারস্পরিক ভুলের জন্য কোন লিখিত দলিল হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে দলিলের যে কোন পক্ষ অথবা তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট প্রতিনিধি দলিলটি সংশোধনের জন্য মামলা দায়ের করতে পারেন।দলিল সংশোধনের মামলায় প্রতারণা বা পারস্পরিক ভুল অবশ্যই থাকতে হবে। তা না হলে দলিল সংশোধনের মামলা দায়ের করা যাবে না। প্রতারণা বা পারস্পরিক ভুল আদালতের কাছে অবশ্যই প্রমাণিত হতে হবে। উভয় পক্ষের সাধারণ ভুল থাকতে হবে, যে কোনো এক পক্ষের ভুল থাকলে চলবে না।

#মামলা_দায়ের_করার জন্য তামাদির মেয়াদ:-

প্রতারণা বা পারস্পরিক ভুল সম্পর্কে অবগত হওয়ার পর অহেতুক বিলম্ব না করে ক্ষতিগ্রস্ত পক্ষের উচিত দলিল সংশোধনের জন্য যত দ্রুত সম্ভব সিভিল কোর্ট বা দেওয়ানী আদালতে মামলা দায়ের করা।

দলিল রেজিস্ট্রির পর তাতে দাগ নম্বর, খতিয়ান নম্বর, মৌজা, সীমানা চৌহদ্দি বা নামের ছোটখাটো ধরনের কোন প্রতারণা বা পারস্পরিক ভুল সম্পর্কে অবগত হওয়ার পর তা সংশোধনের জন্য ১৮৭৭ সালের সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৩১ ধারা অনুসারে তিন বছরের মধ্যে সিভিল কোর্ট বা দেওয়ানী আদালতে মামলা দায়ের করতে হবে। তিন বছর পর এরূপ মামলা তামাদির দ্বারা বারিত হয়ে যায়। তাই তখন আর সংশোধন মামলা দায়ের করা যায় না, তবে ঘোষণা মূলক মামলা দায়ের করা যায়। এরূপ মামলার রায়ই হল সংশোধন দলিল। রায়ের ১ কপি আদালত হতে সংশ্লিষ্ট সাব-রেজিস্ট্রার এর কার্যালয়ে পাঠানো হলে সাব-রেজিস্ট্রার উক্ত রায়ের আলোকে সংশ্লিষ্ট ভলিউম সংশোধন করে নিবেন, ফলে নতুন করে কোন দলিল করার আর কোন প্রয়োজন হবে না।

Whiteside Vs. Whiteside (1950) Ch 65-মামলায় দলিল সংশোধনের ক্ষেত্রে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো বিবেচনার কথা বলা হয়েছে:

১। দলিলটি ভুলক্রমে লিখিত হয়েছে কিনা।
২। দলিলের একপক্ষ অপরপক্ষের প্রতি প্রতারণা করেছেন কিনা।
৩। দলিল সংশোধনের বিরুদ্ধে কোন সুস্পষ্ট সাক্ষ্য আছে কিনা।
৪। দলিল সংশোধনের মামলায় বিকল্প প্রতিকারমূলক ব্যবস্থার কথা উল্লেখ আছে কিনা।

#মূলত_যে_সকল কারণে দলিল সংশোধন করা যায়:-

১। পক্ষগণের প্রতারণার ফলে যদি দলিলে ভুল হয়।
২। পক্ষগণের পারস্পরিক ভুলের জন্য যদি দলিল ভুলভাবে লিখিত হয়।
৩। পক্ষগণের প্রকৃত মনোভাব যদি দলিলে ভুলভাবে লিখিত হয়।
৪। পক্ষগণের প্রতারণা বা ভুল যদি আদালত দলিল কার্যকর করার সময় নির্ণয় করতে পারেন।
৫। কোন চুক্তিপত্রের সাথে যদি পক্ষগণের ইচ্ছা পরস্পর বিরুদ্ধ হয়ে দাঁড়ায় তাহলে চুক্তিপত্রটি আদালত সংশোধন করতে পারবেন।

#নিম্নলিখিত_স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিগণ দলিল সংশোধনের মামলা দায়ের করতে পারেন:-

১। দলিলের যেকোন পক্ষ।
২। দলিলের যেকোন পক্ষের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট প্রতিনিধিগণ।
৩। দলিলের যেকোন পক্ষের স্থলবর্তী পরবর্তী উত্তরাধিকারীগণ।
৪। দলিলের যেকোন পক্ষের নিকট হতে হস্তান্তর গ্রহীতাগণ। ৫। দলিলের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিগণ।

রেজিস্ট্রি দলিল অর্থাৎ সাফ কবলা দলিল, লিখিত চুক্তিপত্র, বন্ধকী দলিল ১৮৭৭ সালের সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৩১ ধারা অনুসারে সংশোধন করা যায়। দলিল সংশোধনের মামলা করলেই যে আদালত দলিল সংশোধনের আদেশ দিবেন এমন নয়। আদালত তার বিবেচনামূলক ক্ষমতা (Discretionary Power) প্রয়োগ করে দলিল সংশোধনের আদেশ দিবেন। মোকদ্দমার কোন পক্ষ অধিকারবলে (as of right) দলিল সংশোধন চাইতে পারে না। এটা সম্পূর্ণ আদালতের ইচ্ছাধীন ক্ষমতা। দলিল সংশোধনের মামলায় আদালত দলিল সংশোধনের আদেশ দিতেও পারেন, আবার নাও দিতে পারেন। সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ২২ ধারা অনুসারে আদালতের স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতা সুষম, যুক্তিযুক্ত এবং বিচার কার্যাবলীর মূলনীতি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হতে হবে। আদালতের বিবেচনামূলক ক্ষমতা কোন ক্রমেই স্বেচ্ছাচারী হবে না।

সিভিল আদালতের অধিকাংশ মামলা ১৮৭৭ সালের সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন অনুসারে পরিচালিত হয়। সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের বিষয়বস্তু ইকুইটি থেকে গ্রহণ করা হয়েছে। ১৮৭৭ সালের সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন প্রণয়নের সময় সুনির্দিষ্ট প্রতিকার সংক্রান্ত ইকুইটির বিষয়গুলি ভারতীয় উপমহাদেশের প্রেক্ষাপট তুলে ধরা হয়েছে। যা সিভিল আইনের মূল বিষয়। সিভিল আদালতের অধিকাংশ মামলা এই সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন অনুসারে পরিচালিত হয়। এই আইনের আলোকে স্বত্বের মামলা, দখল উদ্ধারের মামলা, চুক্তির সুনির্দিষ্ট কার্য সম্পাদনের মামলা, দলিল সংশোধনের মামলা, চুক্তি বাতিলের মামলা, দলিল বাতিলের মামলা, ঘোষণামূলক মামলা, নিষেধাজ্ঞা মামলা ইত্যাদি।

#যে_সকল_দলিল সংশোধনের জন্য মামলা দায়ের করা যায়:-

১। বিক্রয় দলিল বা সাফ কবলা দলিল ১৮৭৭ সালের সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৩১ ধারা অনুসারে সংশোধন করা যায়।
২। লিখিত চুক্তিপত্র ৩১ ধারা অনুসারে সংশোধন করা যায়। ৩। বন্ধকী দলিল সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৩১ ধারা অনুসারে সংশোধন করা যায়। বন্ধকী দলিলের পক্ষগণ বন্ধকী সম্পত্তির বর্ণনা প্রদান করতে পারস্পরিক ভুল করলে ৩১ ধারা অনুসারে দলিল সংশোধনের মামলা দায়ের করা যায়। সাধারনত সোলে ডিক্রী সংশোধন করা যায় না। মোকদ্দমার দুই পক্ষের সম্মতির ভিত্তিতে আদালতের দেয়া ডিক্রিকে সোলে ডিক্রি বলে। আপোস-নিষ্পত্তির আবেদনে ভুল থাকলে এবং এই ভুলের ভিত্তিতে আদালতের ডিক্রি পেলে পরবর্তীতে এই উদ্দেশ্য মামলা দায়ের করে দলিল সংশোধন করা যায়।

#যে_সকল_ক্ষেত্রে দলিল সংশোধনের মামলা করা যায় না:-
১। যখন তৃতীয় ব্যক্তি যথাযথ মূল্যের বিনিময়ে সরল বিশ্বাসে জমি ক্রয় করেন তখন তার অধিকার হস্তক্ষেপ করে দলিল সংশোধন করা যায় না।
২। পক্ষগণের পারস্পরিক ভুল না হয়ে যদি একপক্ষের ভুল হয় তাহলেও দলিল সংশোধন করা যাবে না।
৩। আইনগত ভুলের কারণে দলিলে ভুল হলে সেই দলিল সংশোধন করা যাবে না।
৪। বাদী ইচ্ছাকৃতভাবে কোন শর্ত সংযোজন বা বিয়োজন করলে আদালত কখনো দলিল সংশোধনের ডিক্রী প্রদান করবেন না।

#দলিল_সংশোধনের মামলা দায়ের না করে দলিল সংশোধনের বিকল্প প্রতিকার:-

১। অন্য কোন ব্যক্তি দখল উদ্ধারের মামলা দায়ের করলে সেই মামলার আত্নরক্ষায় দলিল সংশোধনের দাবী উপস্থাপন করা যায়।
২। রিডেমশনের মামলায় দলিল সংশোধনের প্রশ্ন উত্থাপন করা যায়।
৩। দলিল সংশোধনের মামলা দায়ের না করে সম্পত্তি পুনরুদ্ধারের মামলা করা যায়। ৪। দখল স্হায়ীকরণের ডিক্রী লাভের জন্য মামলা দায়ের করা যায়।
৫। দলিল সংশোধনের মামলা তামাদিতে বারিত হওয়ার পর স্বত্ব ঘোষণার মামলা দায়ের করা হলে তা গ্রহণযোগ্য হবে।[36 DLR 337]

#মামলা_প্রমাণের_দায়িত্ব কে বহন করবেন?

১৮৭৭ সালের সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৩১ ধারা অনুসারে দলিল সংশোধনের মামলায় প্রতারণা বা পারস্পরিক ভুল প্রমাণের দায়িত্ব সেই পক্ষের, যে পক্ষ দলিল সংশোধনের প্রার্থনা করে। যে ব্যক্তি দলিল সংশোধন দাবী করে তার উপর প্রমাণের ভার কঠোরভাবে অর্পিত হয়। এক্ষেত্রে দলিলে ভুলের জন্য ক্ষতিগ্রস্ত পক্ষই প্রতিকার চেয়ে আদালতে মামলা দায়ের করেন।
✒©
সূত্র:- বিভিন্ন আইনের বই, ইন্টারনেট, গুগল, ফেসবুক ও সরকারি প্রজ্ঞাপণ থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে !

শুভকামনায়✨
এডভোকেট আল আমিন রেজা।
📞01712693772

28/06/2024

#শেয়ার_করে_টাইমলাইনে রেখে দিন।
◾নতুন দলিল লিখতে ক্রেতা বা গ্রহিতার যে বিষয়ে সচেতন থাকা জরুরী...
সম্পত্তির দলিল লেখার জন্য ‘দলিল লেখক' এর কাছে দায়িত্ব দিয়েই ক্রেতার দায়িত্ব শেষ হয়ে যায় না। কেননা পরবর্তীতে দলিলে ভুল পরিলক্ষিত হলে দলিল লেখক নয় এর মাশুল গুনতে হবে ক্রেতাকেই। তাই এতে ক্রেতার সচেতনতা আবশ্যক। সম্পত্তির দলিল লেখার ক্ষেত্রে নিম্নলিখিত বিষয়ে ক্রেতার লক্ষ্য রাখা প্রয়োজন:

১। দলিল সম্পাদনকারী তথা জমি দাতা (বিক্রেতা) আইনের দৃষ্টিতে সাবালক ও সুস্থ মস্তিষ্ক সম্পন্ন কি না, আদালত কর্তৃক দেউলিয়া ঘোষিত কি না তা যাচাই করে নিতে হবে৷

২। দলিলের ধরন যেমন- (ক) সাফ কবলা (খ) বায়না পত্র (গ) দানপত্র (ঘ) হেবার ঘোষনাপত্র ইত্যাদি খেয়াল করতে হবে৷

৩। ক্রেতা যে জমিটি কিনতে যাচ্ছেন সেই প্রস্তাবিত জমির পরিমাণ, বিক্রয় মূল্য (বায়না দলিল হলে বায়নায় পরিশোধিত টাকা এবং বাকী টাকা) ইত্যাদি দেখে নিতে হবে।

৪। পক্ষ পরিচয় তথ্য যেমন- দলিল গ্রহীতা/প্রথম পক্ষ, দলিল দাতা/দ্বিতীয় পক্ষ, উভয় পক্ষের পূর্ণ নাম, ঠিকানা, পেশা, ধর্ম ইত্যাদি। দলিল গ্রহীতার ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্র এবং দাতার ক্ষেত্রে আগত খতিয়ান (সর্বশেষ জরিপ/নামজারি খতিয়ান) এর সাথে মিল রেখে নাম ঠিকানা লেখা হয়েছে কি না দেখতে হবে।

৫। স্বত্ত্বের বর্ণনা যেমন- জমি দাতার মালিকানার ভিত্তি, দলিল মূলে হলে পূর্বের দলিলের নম্বর ও তারিখ, পর্চা/খতিয়ান নম্বর ইত্যাদি৷

৬। জমির বিক্রেতা যদি জমিটি উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়ে থাকে তাহলে মূল মালিকের সাথে বিক্রেতা যোগসূত্র/সম্পর্ক সঠিক আছে কিনা তা জেনে নিতে হবে৷

৭। দলিলে প্রস্তাবিত জমির তফশিল যেমন- জেলার নাম, উপজেলার নাম, রেজিস্ট্রি অফিসের নাম, মৌজার নাম, জেএল নম্বর, দাগ নম্বর, খতিয়ান নম্বর এবং জমির শ্রেণি আগত খতিয়ানের সাথে মিল আছে কি না দেখে নিতে হবে। জমির তফশিল লেখার সময় প্রত্যেক দাগে মোট জমির পরিমাণ কত এবং অত্র বিক্রয় দলিলে উক্ত দাগের মধ্যে কত একর বা শতাংশ জমি বিক্রয় করা হচ্ছে তা প্রতি ক্ষেত্রে লিখে নিতে হবে৷ তবে উল্লেখ্য যে, কোন অবস্থাতেই কয়েকটি দাগের জমি একত্রে যোগ করে একর/শতাংশ লেখা উচিত হবে না৷

৮। ক্রেতা যে জমিটি ক্রয় করতে চাচ্ছে সেই জমিটির চৌহদ্দি ঠিক আছে কি না অর্থাত্‍ উত্তর, দক্ষিণ পূর্ব, পশ্চিম পাশের জমির বর্ণনা সহ মালিকের নাম উল্লেখ করতে হবে৷

৯। জমি বিক্রেতা বা দলিল দাতা দলিলের ১ম পৃষ্ঠার উপরের ডান পাশ্বের নীচ থেকে উপরের দিকে তার নিজ নাম স্বাক্ষর করবেন অথবা নিরক্ষর হলে নিজ নামের উপরে টিপ সহি প্রদান করেছেন কি না তা দেখতে হবে৷ এছাড়াও জমি বিক্রেতা বা দাতা দলিলের শেষ পৃষ্ঠার নীচে স্বাক্ষর বা টিপ সহি করবেন৷ তবে দলিলের প্রতি পৃষ্ঠায় দাতার স্বাক্ষর বা টিপ সহি দিলে ভালো হয়৷

১০। জমির বিক্রেতা দলিলের শেষ পৃষ্ঠার নীচে যে জায়গায় তার নিজ নাম স্বাক্ষর বা টিপ সহি করেছেন ঠিক তার নীচে উক্ত দলিলটির লেখক তার নাম স্বাক্ষর করবেন। এরপর কমপক্ষে ২ জন সাক্ষী এবং অপর একজন জমির বিক্রেতাকে সনাক্ত করে সনাক্তকারী হিসাবে স্বাক্ষর করবেন।

১১। দলিলে যতদূর সম্ভব কাটাকাটি, ঘষামাঝা, অষ্পষ্টতা এড়াতে হবে তবুও যদি কোনরূপ ভুল ক্রটি ঘষামাঝা কাটাকাটি হয়েও যায় তাহলে সেক্ষেত্রে উক্ত কাটাকাটি বা ঘষামাঝা যুক্ত লাইন ও শব্দের ক্রম উল্লেখ করে দলিলের শেষাংশে কৈফিয়ত লিখে দলিল লেখককে তার নীচে স্বাক্ষর করতে হবে৷

এছাড়াও জমির ক্রেতাকে সবচেয়ে বেশি যে বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে- বিভিন্ন জরিপের দাগ নম্বর ও খতিয়ান নম্বর যাতে দলিল লেখকের মাধ্যমে সঠিকভাবে লিখানো হয়৷ এজন্য জমির ক্রেতাকে জমি ক্রয় করার পূর্বেই তহসিল অফিস হতে জমির সঠিক দাগ নম্বর ও খতিয়ান নম্বর জেনে নিতে হবে৷ প্রয়োজনে খতিয়ানের সইমোহর নকল সংগ্রহ করতে হবে।

যেকোনো সময় প্রয়োজন হতে পারে তাই শেয়ার করে নিজের টাইমলাইনে রেখে দিন এবং অন্যকে দেখার সুযোগ করে দিন।

© Collected
এডভোকেট মোহাম্মদ আল আমিন রেজা।

Address

AL-REZA/Office No-04 2nd Floor, Shahid Park Masjid Market Complex, Townhall, Mohammadpur
Dhaka
1207

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when VISA processing BD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Category

Nearby travel agencies